শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৮ এপ্রিল, ২০১৪

একজন মহৎ মানুষের কথা

হায়দার আকবর খান রনো
প্রিন্ট ভার্সন
একজন মহৎ মানুষের কথা

অতি সাধারণভাবে জীবনযাপন করছিলেন যে অসাধারণ মানুষটি তার সম্বন্ধে লিখতে বসে প্রথমেই ভাবনায় পড়েছি, সেই অসাধারণ মানুষটির কোন দিকটি নিয়ে লিখব, রাজনৈতিক নেতা, কমিউনিস্ট বিপ্লবী, সুগভীর পাণ্ডিত্যে ভরা অধ্যাপক, ব্যতিক্রমধর্মী লেখক কোন আসহাবউদ্দীনের কথা লিখব? ষাটের দশকের শুরুতে আমি যখন রাজনীতিতে যোগদান করি, তখন আমাদের সামনে যে কয়জন মানুষ আদর্শ কমিউনিস্ট হিসেবে ছিলেন কমরেড আসহাবউদ্দীন আহমদ তাদের অন্যতম। তখন তিনি আইয়ুবের সামরিক শাসনের হুলিয়া মাথায় নিয়ে আত্দগোপনে ছিলেন। আত্দগোপন অবস্থাতেও তার সঙ্গে আমার দেখা হয়েছিল। পরে প্রকাশ্যে এলে ঘনিষ্ঠভাবে সংস্পর্শে আসার সুযোগ ও সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। চমৎকার মানুষ। চমৎকার ব্যক্তিত্ব। সহজেই আকর্ষণ করে। বাংলা-ইংরেজি সাহিত্যে প্রচুর পাণ্ডিত্য। রাজনীতির ওপরও দখল ছিল। কিন্তু প্রকাশভঙ্গি ছিল একেবারে সহজ। কখনোই তা তাত্বিক কচকচানিতে বিরক্তিকর নয়। অথবা গুরুগম্ভীরও নয়। সহজ কৌতুকপূর্ণ ব্যঙ্গাত্মক ভাষায় তিনি জটিল বিষয়কে অতি সহজে প্রকাশ করতে পারতেন।

তার মৃত্যুর মাত্র দুদিন আগে এক সকালবেলায় তিনি আমাদের বাসায় এসেছিলেন। ঢাকায় তার ভাইয়ের বাসায় উঠেছিলেন। অদূরেই আমার বাসা। তিনি আগেও অনেকবার আমাদের বাসায় এসেছেন। আমার বাবার সঙ্গেও বন্ধুত্ব ছিল। বস্তুত, তিনি আমার বাবার সমবয়সী। কিন্তু ছোট বড় সবার সঙ্গেই তিনি মিশতে পারতেন খুব সহজেই। বয়সের পার্থক্য যেন ঘুচে যেত। সেদিন সকালে আমি চা দিয়ে আপ্যায়ন না করে গোটা কতক ফল দিয়েছিলাম। কথাবার্তা বলে উঠে যাওয়ার সময় তিনি বললেন, 'সো দ্য ডে ইজ ফ্রুটফুল' আমি হেসে ফেললাম।

তার সান্নিধ্যে কিছুক্ষণ সময় কাটিয়েছে, অথচ হাসেনি এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া খুব মুশকিল। তার কথার মধ্যে Pun ছিল। যা আসত স্বতঃস্ফূর্তভাবে। শুধুই 'পান' না আরও থাকত ব্যঙ্গ, শোষক ও শাসক শ্রেণীর প্রতি ব্যঙ্গ। আরও থাকত গরিব ও নিপীড়িত মানুষের প্রতি দরদ। দরদে ভরা মানুষের বুকের মধ্যে ছিল বিপ্লবের আগুন। যে আসহাবউদ্দীন আহমদের সাহিত্যের প্রধান গুণ ছিল Pun কৌতুক ও ব্যঙ্গ, তার সঙ্গে সেই একই ব্যক্তির সাহিত্য ও বিপ্লবী রাজনীতির মধ্যে কোনো পার্থক্য ছিল না। তাই তার রাজনীতি নিয়ে আলোচনা করতে গেলে আপনিই চলে আসবে তার বিশাল সাহিত্যকর্মের প্রসঙ্গ। আবার সাহিত্য নিয়ে আলোচনা করতে গেলেও রাজনীতির বিষয়টি আসবেই।

আসহাবউদ্দীন সাহিত্যকে রাজনীতির বাইরে ধনী মানুষের বিনোদনের বিষয় বলে কখনোই বিবেচনা করেননি। তিনি নিজেই বলেছেন, 'সাহিত্য-সংস্কৃতিতেও আজ সবচেয়ে বড় প্রশ্ন সাহিত্য-সংস্কৃতি কাদের জন্য? কাদের স্বার্থে? কাদের আনন্দের জন্য। গুটিকতক অলস অভিজাত বিলাস-ব্যসনে গা ভাসিয়ে দেওয়া শোষকের অফুরন্ত অবসর বিনোদনের সময় হত্যার কাজে লাগানোর জন্য, না কৃষক শ্রমিক মধ্যবিত্ত তথা সমগ্র মেহনতি জনগণের শিক্ষা ও আনন্দ লাভের জন্যও?'

পাঠক, দেখুন এই বক্তব্যের সঙ্গে বিখ্যাত কথাশিল্পী মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের (তিনিও কমিউনিস্ট পার্টির সভ্য ছিলেন) বক্তব্যের কী চমৎকার সাদৃশ্য রয়েছে, মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় লিখেছেন, 'চাষাভূষা নিয়ে গল্প লিখব বাবুদের মনোরঞ্জনের জন্য, যারা দেহরক্ষার ব্যাপারে অনেকটা সহজ করে মন নিয়ে কারবার করার অবসর পায় এবং ওই অবসর সোহাগী মনের খাতিরে একেবারে চেপে যাব চাষাভূষা পুরুষটা ও নারীটার অবসরহীন অকথ্য দেহরক্ষার সংগ্রাম... সাহিত্য সৃষ্টির এ ফাঁকি আজ অচল না হয়ে গেলেও ধরা পড়ে গেছে।

ইংরেজি সাহিত্যে অধ্যাপনা করতে করতেই অধ্যাপক আসহাবউদ্দীন আহমদ ভাষা আন্দোলনে যুক্ত হয়েছিলেন। এই যে রাজনীতিতে যুক্ত হলেন সেই রাজনীতির পথ ধরেই তিনি পেলেন মানবমুক্তির মহান দর্শন মার্কসবাদ-লেনিনবাদ। তিনি যোগ দিলেন আত্দগোপনকারী কমিউনিস্ট পার্টিতে। পাশাপাশি তিনি প্রকাশ্যে ভাসানী ন্যাপেও যোগ দেন। এক পর্যায়ে ন্যাপ ও কমিউনিস্ট পার্টির নেতৃপর্যায়েও উঠেছিলেন। ভাষা আন্দোলনের পরপরই ১৯৫৪ সালের নির্বাচন। তিনি যুক্তফ্রন্টের পক্ষ থেকে প্রাদেশিক আইনসভায় নির্বাচিত হলেন। আইয়ুব খান ক্ষমতায় এলে তার নামে হুলিয়া জারি করেছিল সামরিক জান্তা। তিনি আত্দগোপনে গেলেন। ১৯৫৮ থেকে টানা ১৯৬৬ সাল পর্যন্ত। সর্বমোট তিনি আত্দগোপন থেকেছেন ১৫ বছর। স্বাধীন বাংলাদেশেও আত্দগোপনে যেতে হয়েছিল। ৯২ক ধারায় জেলও খেটেছেন। এককথায় সংগ্রামী মানুষ। অদম্য সাহসী বিপ্লবী মানুষ।

গত শতাব্দীর ষাটের দশকে আন্তর্জাতিক কমিউনিস্ট আন্দোলনে যে মহাবিতর্ক ও ভাঙন শুরু হয়েছিল তার ঢেউ এসে লেগেছিল বাংলাদেশেও। ১৯৬৬ সালে কমিউনিস্ট পার্টি দ্বিধাবিভক্ত হলো। কমরেড আসহাবউদ্দীন আহমদ তথাকথিত পিকিংপন্থি অংশের সঙ্গে ছিলেন। তার নিজস্ব বক্তব্য অনুযায়ী 'ত্রুদ্ধশ্চেভের শান্তিপূর্ণ পন্থায় সমাজতন্ত্রে উত্তরণ এবং সাম্রাজ্যবাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক আমার কাছে গ্রহণযোগ্য হয় না' পরবর্তীতে তথাকথিত পিকিংপন্থি অংশেও বহুধাবিভক্তি ও নানা ধরনের বিচ্যুতি দেখা দিয়েছিল বলে তিনি নিজেই মন্তব্য করেছেন। ফলে জীবনের শেষ পর্যায়ে তিনি কোনো দলের সঙ্গে ছিলেন না। কিন্তু যে মানুষের জন্য রাজনীতি সেই মানুষকে কখনোই বাদ দেননি। যে শ্রমজীবী মানুষের মুক্তির জন্য রাজনীতি, সেই শ্রমজীবী মানুষের স্বার্থের প্রশ্নে অবিচল ছিলেন। শ্রমিক শ্রেণী তথা মানব মুক্তির মহান দর্শন মার্কসবাদের প্রতিও আস্থা ছিল অটুট।

অধ্যাপক আসহাবউদ্দীনের লেখনী ও রাজনীতির মধ্যে কোনো ফারাক বা দ্বন্দ্ব ছিল না। তিনি লিখেছেন শোষিত বঞ্চিত গরিবের জন্য। তার ক্ষুরধার লেখনীতে প্রকাশ পেয়েছে ধনিক শ্রেণীর ভণ্ডামি। কৌতুকচ্ছলে লিখলেও সেই লেখায় যেন চাবুক ঝলসে উঠত। তিনি জান ও মান গ্রন্থে লিখেছিলেন- 'যারা সুদ খেয়ে, ঘুষ খেয়ে, ওষুধের কালোবাজারি আর আফিমের চোরাবাজারি করে দেদার ধন-দৌলত করেছে, উপবাসে জান নিকাল যাবার ভয় যাদের নেই, তারা লাল-নীল ও জাফরানি রং-এর চর্ব্য-চুষ্য-লেহ্য-পেয় অনেক কিছু দিয়ে ফুর্তিতে উদরপূর্তি করে, দুগ্ধফেননিভ শয্যায় শুয়ে শুয়ে তারার পানে চেয়ে চিত হয়ে এ সম্পর্কে উচিত অনুচিতের সূক্ষ্ম পার্থক্য বিশ্লেষণ করুক। গরিবরা যেন এসব চিন্তা বিলাস বটিকা সেবন না করে। জান নিয়ে যার টানাটানি তার আবার মান নিয়ে হানাহানি। পাঁচতলা ও গাছতলার বাসিন্দাদের চিন্তাধারা কখনো এক হতে নেই। উচ্চরা যা দিনে ভাবে, তুচ্ছরা তা যেন স্বপ্নেও না দেখে।' পাঠক, লক্ষ্য করুন, এই একটা উদ্ধৃত বাক্যে কত রকম শব্দের খেলা, যাকে ইংরেজিতে বলে Pun। তার সমগ্র রচনা এই ধরনের Pun-এ ভরপুর। এটাই তার লেখার বিশেষ বৈশিষ্ট্য।

এখন প্রশ্ন হলো- এই ধরনের রচনার রাজনৈতিক বা তাত্তি্বক গুরুত্ব কতটুকু? আমার বিবেচনায় অপরিসীম। রাজনৈতিক বক্তব্যকে, তত্ত্বের মূলকথাকে সহজ ভাষায়, আকর্ষণীয় ভাষায় বোধগম্য ভাষায় প্রকাশ করার অসাধারণ দক্ষতা ছিল তার।

Pun-এর অজস্র উদাহরণ তার প্রত্যেকটি রচনা থেকে দেওয়া যেতে পারে। এখানে উপরোক্ত গ্রন্থ থেকে আর একটি মাত্র লাইন উদ্ধৃত করছি। 'জনতা আহারের দাবি জানায়। ওদিকে নেতারা বিহারের খরচ বাড়ায়।' শুধু শব্দের খেলা নয়। কত শ্লেষ, বিদ্রূপ, ব্যঙ্গ রয়েছে শোষক ও ধাপ্পাবাজদের প্রতি। তুলনা করার জন্য আবার আমি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অনুরূপ একটি বাক্য উদ্ধৃত করছি। 'কর্তারা ভোজ খাবেন, মোরা না খেয়ে মরব' তুলনাটা খুব স্বাভাবিক। কারণ উভয়েই শ্রেণীসচেতন লেখক। মেহনতি মানুষের সপক্ষের লেখক। আসহাবউদ্দীনের লেখার শিল্পগুণ কি রকম? শিল্পগুণ না থাকলে মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের মতো কথাশিল্পীর সঙ্গে তুলনা একেবারেই বেমানান হতো। আমি জোরের সঙ্গেই বলব, এ নান্দনিক বিচারেও আসহাবউদ্দীন উঁচুমানের সাহিত্যিক। আমি এই প্রসঙ্গে দুজন মহান কথাশিল্পীর উদ্ধৃতি তুলে ধরতে চাই। বিখ্যাত সাহিত্যিক অন্নদা শংকর রায় তার 'ধার' বইটি পড়ে লিখেছিলেন, 'আপনার ধার' পড়ে মুগ্ধ হয়েছি। Belles lettres বা রম্য রচনার একটি অত্যুজ্জ্বল নিদর্শন আপনার 'ধার'। আপনার Wit ক্ষুরধার। আপনার Style চমৎকার। তার লেখাকে কি শুধুই রম্য রচনা বলব? না তার চেয়ে বেশি অন্য কিছু। বাংলাদেশের আরেক প্রখ্যাত সাহিত্যিক আবুল ফজলের মতে, 'সমাজের অনেক ক্ষতস্থানেই তিনি অত্যন্ত নিপুণ হাতে চালিয়েছেন তার সহজাত ব্যঙ্গ পরিহাসের ধারালো ছুরি।' আর তার রচনার শৈল্পিক দিক সম্পর্কে আবুল ফজল কী বলছেন? 'সমাজদেহকে সুস্থ করে তোলার এও এক স্বীকৃত শিল্পরীতি।'

আসহাবউদ্দীন আহমদের রচনায় Pun এবং হাস্যরস থাকে। কিন্তু আরও থাকে চেতনার গভীরতা। হাসির পেছনে লুকিয়ে থাকে কান্না। শ্রমজীবী মানুষের বহুদিনের জমা অশ্রুজল ও বিদ্রোহের আগুনের শিখা।

আবার একটা তুলনা তুলে ধরছি। বিশ্ববিখ্যাত রুশ লেখক শেখভের একটি গল্প। নামটা মনে পড়ছে না। সদ্য পুত্রহারা এক ঘোড়ার গাড়ির চালকের একদিনের কাহিনী। পদে পদে হাসির খোরাক আছে, কিন্তু প্রত্যেকটি হাসির পেছনে আছে গভীর মর্মবেদনা। পাঠক হাসতে গিয়েও কান্নায় ভেঙে পড়ে।

আসহাবউদ্দীন অবশ্য গল্প লেখেননি। কিন্তু নিজস্ব ঢংয়ে শ্রমজীবী মানুষের জীবনের টুকরো টুকরো অংশ তুলে ধরেছেন হাসি, ব্যঙ্গ ও কৌতুকের মাধ্যমে। তিনি যে নিম্নবিত্ত মানুষের লোক এবং তাদেরই লেখক সে সম্পর্কে তিনি নিজেও সচেতন ছিলেন। তিনি তাই দাবি করেছেন, 'আমি নিম্নমধ্যবিত্ত শ্রেণীর মানুষ। আমি তাদেরই একজন যাদের নুন আনতে পান্তা ফুরিয়ে যায়, মাসের আয়ে মাস চলে না। তাদের সঙ্গেই আমার বসবাস, ওঠা-বসা, আহার-বিহার, সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চা এবং বৈষম্যমূলক সমাজ ব্যবস্থার মৌলিক পরিবর্তনের যৌথ প্রচেষ্টা।

আসহাবউদ্দীনের রচনার পরিধিও কিন্তু বিস্তৃত। তার কর্মজীবনেও কাজের বৈচিত্র্য ছিল। সবটা এত স্বল্প পরিসরে আলোচনা সম্ভব নয়। তবে ব্যক্তি আসহাবউদ্দীন সম্পর্কে দুই একটি কথা না বললেই নয়। অত্যন্ত নিরহঙ্কার, সাদাসিধে মানুষ। কথা বলতে ভালোবাসেন। বিচিত্র দিক নিয়ে কথা বলতেন। অন্যরা মুগ্ধ শ্রোতা হয়ে থাকত। মধ্যে মধ্যে হাসিতে ফেটে পড়ত। তিনি অসাধারণ বিনয়ী ছিলেন। বিত্ত সমুদ্রের মোহ তাকে কখনো স্পর্শ করতে পারেনি। পদলোভ, খ্যাতিলোভ কোনোটাই তার ছিল না। মানুষ হিসেবেও অতি উঁচুমাপের। আমার ব্যক্তিগত অভিমত, মানুষ হিসেবে সর্বস্ব ত্যাগী, নিষ্ঠাবান এবং মানবতাবাদী গুণসম্পন্ন না হলে কেউ ভালো কমিউনিস্ট হতে পারেন না।

আসহাবউদ্দীন ছিলেন একাধারে সত্যিকারের কমিউনিস্ট এবং উঁচুমাপের সাহিত্যিক। তার জীবন ও জীবনাদর্শ নতুন প্রজন্মের কাছে আদর্শ হয়ে উঠুক এই আশা আমি করি। সবশেষে তার শেষ ইচ্ছাপত্রটি উল্লেখ করেই এ সংক্ষিপ্ত রচনার সমাপ্তি টানছি।

'সমস্ত মনপ্রাণ, সমগ্র জীবন দিয়ে ভালোবেসেছিলাম জননী জন্মভূমির নীল আকাশ, শীতল বাতাস, সবুজ বনানী, শ্যামল প্রান্তর আর তরঙ্গ চঞ্চলা নদী সাগরকে। আর তেমনি ভালোবেসেছিলাম এই সুন্দর প্রকৃতির লীলা নিকেতনের বসবাসকারী শোষিত, বঞ্চিত, লাঞ্ছিত, ভাগ্যহত মেহনতি মানুষদের। সারা জীবন চেয়েছি তাদের শোষণমুক্ত করে মানবেতর স্তর থেকে সর্বাঙ্গে সুন্দর উন্নত মানুষের স্তরে টেনে তুলতে। কিন্তু যত সাধ তত সাধ্য ছিল না। তাই বিদায় লগনে আমি সাফল্যের তৃপ্তি থেকে বঞ্চিত থেকে যাচ্ছি। তবে বুকভরা এই আশা নিয়ে যাচ্ছি যে, যোগ্য পরবর্তীরা অযোগ্যের কাজকে এগিয়ে নেবেন এবং তাকে সাফল্যের দ্বারপ্রান্তে পৌঁছিয়ে দেবেন।' এই ইচ্ছাপত্রটিই অতি মহৎ মানুষটির পুরো পরিচয় তুলে ধরেছে।

লেখক : রাজনীতিবিদ

 

এই বিভাগের আরও খবর
ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ
নির্বাচনের প্রস্তুতি
নির্বাচনের প্রস্তুতি
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
চূড়ান্ত বিজয় সত্যের আশুরা ও কারবালার বড় শিক্ষা
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
ডেঙ্গুর চোখ রাঙানি
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মার্কিন শুল্ক তাণ্ডব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
মানবকল্যাণ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশের গুরুত্ব
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
জ্ঞানতাপস ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ্
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
নির্বাচনের ধোঁয়াশা কাটছে, প্রস্তুত জনগণ
হাদিসে রসুল (সা.)
হাদিসে রসুল (সা.)
সর্বশেষ খবর
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত
গাজায় ৮ ইসরায়েলি সেনা হতাহত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কার জালে ৩ গোল দিয়ে বিরতিতে বাংলাদেশ

৫৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন
শেরপুর সীমান্ত দিয়ে ভারত থেকে ১০ জনকে পুশইন

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল
২১ জেলায় পানিতে ডুবেছে ৭২ হাজার হেক্টর জমির ফসল

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী
এসএসসি পরীক্ষায় একজনেও পাশ করতে পারেনি বীরগঞ্জের সাতখামার উচ্চ বিদ্যালয়ের কোন শিক্ষার্থী

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীদের শাস্তির দাবিতে মানববন্ধন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুর্গাপুরে ভারতীয় নাগরিক আটক
দুর্গাপুরে ভারতীয় নাগরিক আটক

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত
প্রথমবারের মতো সৌর শক্তি ইইউ’র বৃহত্তম একক শক্তির উৎসে পরিণত

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা
দুই দিন বাড়তে পারে দেশের তাপমাত্রা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের
যুদ্ধে ৫০০ ইসরায়েলি নিহত, দাবি ইরানি স্পিকারের

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে কালভার্টের পাশে পড়ে থাকা নবজাতকের লাশ উদ্ধার

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল
গাইবান্ধার দুই এমপিওভুক্ত বিদ্যালয়ে এসএসসিতে শতভাগ ফেল

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি
মেহেরপুরে জামায়াতের নির্বাচনী দায়িত্বশীলদের প্রশিক্ষণ কর্মসূচি

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় বাসার সামনে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও
জেমিনিতে ছবি দিলেই তৈরি হবে ভিডিও

৩৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে
ইচ্ছামতো সূর্যস্নান করতে পারবেন না ট্রাম্প, ড্রোন হামলা হতে পারে

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা
ভালুকায় দাখিল পরীক্ষায় শীর্ষ অবস্থানে দারুননাজাত মডেল মাদ্রাসা

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া
চিকিৎসাধীন শিল্পী ফরিদা পারভীনের খোঁজ নিলেন খালেদা জিয়া

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত
রাবিতে বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালিত

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের
বিপ্লবত্তোর বাংলাদেশে বেসরকারি স্বাস্থ্যখাতের উন্নয়নের অঙ্গীকার মহিউদ্দিন-মুকিত পরিষদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার
পুলিশের বিশেষ অভিযানে আরও ১৪১৮ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা
টেনিস খেলোয়াড় ‘মেয়েকে গুলি করে হত্যা’ করলেন বাবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫
থিম্পুতে চলছে এসপিবিএ ভুটান আর্টক্যাম্প ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে
এসএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন করবেন যেভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা