শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৪, বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৯

জাতীয় শপথের দিন হোক ১৭ এপ্রিল

সৈকত রুশদী
অনলাইন ভার্সন
জাতীয় শপথের দিন হোক ১৭ এপ্রিল

পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামের একটি নতুন দেশের জন্ম ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ হলেও রাষ্ট্র হিসেবে দেশটির আনুষ্ঠানিক অভ্যুদয় ঘটেছিলো তেইশ দিন পর, ১৭ এপ্রিল ১৯৭১। 

নিজ ভূখণ্ডের সীমানার মধ্যে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণের মধ্য দিয়ে।

মুজিবনগর
অখণ্ড পাকিস্তানের সর্বশেষ নির্বাচনে নিরংকুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনকারী দল আওয়ামী লীগ প্রথম সরকার গঠন করে দলের সভাপতি ও সংসদীয় দলের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, দলের সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ রাষ্ট্রপতি এবং দলের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে। উপ রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। 
সেই প্রথম সরকারের উপ রাষ্ট্রপতি ও মন্ত্রিসভার শপথ গ্রহণের স্থানটি ছিল তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমার সদর থানার দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত সংলগ্ন বাগোয়ান ইউনিয়নের বৈদ্যনাথতলা গ্রামের এক আমবাগানে। 
শপথের পরপরই, পাকিস্তান সরকারের হাতে বন্দী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি ও রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুপস্থিতিতে তার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের লক্ষ্যে তার নামে স্থানটির নামকরণ করা হয় ‘মুজিবনগর’। 
আর নবীন রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয় প্রথম রাজধানী হিসেবে ঘোষিত এই মুজিবনগর থেকে। বাংলাদেশের প্রথম সরকারের সকল গেজেট, দলিল, নথি, প্রকাশনা ও সম্প্রচারে রাষ্ট্রের রাজধানীর নাম মুজিবনগর হিসেবে উল্লেখ করা শুরু হয়। 
যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশ, ভারত ও অপর বহু রাষ্ট্রের সরকারী দলিল-দস্তাবেজে এবং দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে মুজিবনগরকে বাংলাদেশ সরকারের রাজধানী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। 
সেকারণে অনেকক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রবাসী প্রথম সরকারকে 'মুজিবনগর সরকার' হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
মুজিবনগর দিবস
রাষ্ট্রের প্রথম সরকার গঠন এবং প্রথম রাজধানী মুজিবনগর প্রতিষ্ঠার দিন ১৭ এপ্রিলকে ১৯৭২ সাল থেকে 'মুজিবনগর দিবস' হিসেবে পালন করা হচ্ছে। 
কখনও সরকারীভাবে, কখনও আওয়ামী লীগ, অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের উদ্যোগে, কখনও মেহেরপুর জেলার মানুষ ও বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে। 
তবে রাষ্ট্রীয়ভাবে 'মুজিবনগর দিবস' প্রথম পালন করা হয় স্বাধীনতার ষোল বছর পর, ১৯৮৭ সালের ১৭ এপ্রিল। 
যখন সে সময়ের রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তার উদ্যোগে শপথগ্রহণের স্থানে নবনির্মিত 'মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ' উদ্বোধন করতে আসেন। 
মুজিবনগর দিবসে রাষ্ট্রপতির স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন প্রত্যক্ষ করতে এবং তার সংবাদ সংগ্রহ করতে আগত জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকের একটি দলের সাথে জাতীয় ইংরেজি দৈনিক 'দ্য বাংলাদেশ টাইমস'-এর একজন রিপোর্টার হিসেবে ঢাকা থেকে আমিও ঐদিন গিয়েছিলাম মুজিবনগরে। প্রত্যক্ষ করেছিলাম ইতিহাসের আরেকটি মাহেন্দ্রক্ষণকে।
এর আগে বাংলাদেশের কোন রাষ্ট্র প্রধান বা সরকার প্রধান ঐতিহাসিক মুজিবনগর পরিদর্শন করেননি। কিংবা মুজিবনগর দিবস পালন করেননি। 
নির্বাচিত একটি সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা গ্রহণকারী একসময়ের সামরিক ও স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ নানা কারণে নিন্দিত ও সমালোচিত হলেও কেবলমাত্র জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ নির্মাণ এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে মুজিবনগর দিবস পালনের জন্য প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য। 
সামরিক ও স্বৈরশাসক হিসেবে তাঁর গণবিচ্ছিন্নতা আড়াল করতে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তার নয় বছরের শাসনকালে যেসকল লোকরঞ্জন পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, মুজিবনগর দিবস পালন ছিল তার অন্যতম।
১৯৯৬ সালের জুন মাসে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরে আসার পর সরকারীভাবে 'মুজিবনগর দিবস' নিয়মিত পালন শুরু হয়। সেই সময় থেকেই মন্ত্রী পর্যায়ের পদমর্যাদার রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধির উপস্থিতিতে এই মুজিবনগর দিবস পালিত হচ্ছে। 
মুজিবনগর দিবসের মর্যাদা
রাষ্ট্রের প্রথম সরকারের শপথের দিন ও স্থানের যে ঐতিহাসিক গুরুত্ব, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ের অংশগ্রহণ ছাড়া দিবসটি পালনের ফলে তার যথাযোগ্য মর্যাদা দেওয়া হচ্ছে বলে মেহেরপুরের অধিকাংশ অধিবাসীর মতো আমিও মনে করিনা। 
অথচ এই দিবস ও স্থানটির গুরুত্ব বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য অপরিসীম। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল মানুষের বেশিরভাগই এব্যাপারে আমার সাথে একমত হবেন বলে আমার বিশ্বাস।
বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনে প্রথম সরকারের শপথের দিন ও স্থানকে যথাযোগ্য মর্যাদা দেওয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে। যেমনটি করেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা এবং যুদ্ধে দেশে ও বিদেশে সহায়ক প্রতিষ্ঠান, সংগঠন ও ব্যক্তিকে বিশেষ মর্যাদা প্রদানের ব্যবস্থা করে।


সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও জাতীয় শপথ দিবস
মুজিবনগর দিবসকে যথাযোগ্য মর্যাদা দেওয়ার লক্ষ্যে মেহেরপুরবাসী ও স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল মানুষদের নানাবিধ প্রস্তাব রয়েছে। এই বিভিন্ন প্রস্তাবের সমন্বয়ে আমার প্রস্তাব হলো:
রাষ্ট্রের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণের ঐতিহাসিক দিন মুজিবনগর দিবসকে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদানের লক্ষ্যে দিবসটিকে রাষ্ট্রীয়ভাবে 'জাতীয় শপথ দিবস' হিসেবে পালন এবং রাষ্ট্র প্রধান বা সরকার প্রধানের অংশগ্রহণের বিধান চালু করে বর্তমান সরকার প্রথমে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা প্রদান ও পরে গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে পারে।
'জাতীয় শপথ দিবস' পালন করা হবে প্রতি বছর ১৭ এপ্রিল। মূল অনুষ্ঠানটি হবে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি অথবা সরকার প্রধান প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে। 
এতে অংশ নেবে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক এবং সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান যার যার অবস্থান থেকে। 
মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে সকাল ১০টা বা ১১ টায় বিউগল বাদনের পর স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে জাতীয় পতাকার সামনে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং তার পরপরই রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে দুই থেকে তিনটি বাক্যে শপথ পাঠ। শপথ শেষে জাতীয় সংগীতের সুর বাদন। মাতৃভূমি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে (প্রথম সরকারের শপথের বাক্যাংশ ব্যবহার করা যেতে পারে; কোন ব্যক্তি বা দলের নাম বা শ্লোগান উল্লেখ করা যাবেনা) এই শপথ বাক্য পাঠ হবে। 
বেতার, টেলিভিশন ও অনলাইনে রাষ্ট্রীয়ভাবে অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ তিন মিনিট সময় লাগবে। কিন্তু গোটা জাতির এই তিন-চার মিনিট ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা, মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও জাতীয় সংগীতের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন এবং শপথ বাক্য পাঠ এক অভূতপূর্ব ঐক্যতান সৃষ্টি করবে। 
দেশের প্রতিটি সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মানুষ তাঁদের কাজ বন্ধ করে নিজ নিজ আসন ও অবস্থান থেকে উঠে দাঁড়িয়ে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠানের সাথে সাথে শ্রদ্ধা নিবেদন ও শপথ পাঠ করবেন। 
তবে শিক্ষার্থীরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের খোলা মাঠে বা হলরুমে জাতীয় পতাকার সামনে দাঁড়িয়ে জাতীয় শপথ দিবস পালনের আয়োজনে অংশগ্রহণ করলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য ও সংহতি প্রকাশ, দেশপ্রেম জাগিয়ে তুলতে এবং দেশগঠন ও সেবামূলক মনোভাব সৃষ্টিতে সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়। 
জাতীয় শপথ দিবসে শপথ বাক্য পাঠের পর মূল আয়োজনস্থলে দেশাত্মবোধক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যেতে পারে।
উল্লেখ করা যেতে পারে যে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সৈন্য ও নাগরিকদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে মিত্রবাহিনীর সদস্য ও কমনওয়েলথভুক্ত কয়েকটি দেশ প্রতিবছর ১১ নভেম্বর ঠিক একইভাবে রাষ্ট্রীয়ভাবে রাষ্ট্রপ্রধান অথবা সরকার প্রধানের উপস্থিতিতে স্মরণ দিবস (Remembrance Day) পালন করে থাকে। 
জাতীয় পতাকার সামনে দাঁড়িয়ে বিউগল বাদনের পর এক মিনিট নীরবতা পালন করে এবং দেশজুড়ে তা' পালন করা হয়। যাঁরা উত্তর আমেরিকা, পশ্চিম ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে বাস করেন অথবা ভ্রমণকালে ঐদিন ঐসব দেশে উপস্থিত ছিলেন, তাঁরা এই বার্ষিক স্মরণ দিবস পালনের সাথে সুপরিচিত। 
দিবসটিকে একেক দেশে একেক নামে অভিহিত করা হয়। সাধারণত: 'পপি ডে' বা নামে পরিচিত এই দিবসকে ব্রিটেন, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড সহ কয়েকটি কমনওয়েলথ দেশে বলা হয় 'রিমেমব্রান্স ডে'। যুক্তরাষ্ট্রে বলা হয় 'ভেটেরানস ডে'। ফ্ৰান্সে 'আরমিস্টিস ডে'। একইভাবে বাংলাদেশে পালন হতে পারে 'জাতীয় শপথ দিবস'।
দিবসটিকে 'মুজিবনগর দিবস' রেখেই দেশজুড়ে 'জাতীয় শপথের দিন' হিসেবে পালন করার বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি বা স্পীকার উপস্থাপন করে সম্মত করানোর জন্য মেহেরপুরবাসীকেই এগিয়ে আসতে হবে। 
এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন বাংলাদেশের কোনো মন্ত্রিসভায় মেহেরপুর জেলাকে প্রতিনিধিত্বকারী প্রথম সংসদ সদস্য অধ্যাপক ফরহাদ হোসেন। 
এবছরের মুজিবনগর দিবস উদযাপনকালে প্রসঙ্গটি সরকারী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও উপস্থিত জ্যেষ্ঠ মন্ত্রীদের সামনে উপস্থাপন করা সম্ভব হলে আগামী বছরই 'মুজিবনগর দিবসে' 'জাতীয় শপথের দিন' উদযাপনের সূচনা করা যেতে পারে।
জাতীয় শপথ দিবসের তাৎপর্য
একথা আজ আর কারও অজানা থাকার কথা নয় যে, ১৯৭০ সালের ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরিবর্তে ২৫ মার্চ ১৯৭১ পাকিস্তানের সামরিক শাসক গোষ্ঠী সেই দেশেরই পূর্ব অংশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর উপর সামরিক বাহিনীর সাহায্যে আক্রমণ ও গণহত্যা শুরু করলে, নিজেদের অস্তিত্বের প্রশ্নে পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালি জনগণ প্রতিরোধ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। 
পূর্ব পাকিস্তানে অবস্থানরত বাঙালি সামরিক, আধা-সামরিক, পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যদের বেশিরভাগই সেই রাষ্ট্রের সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে প্রথম থেকে এই যুদ্ধে যোগ ও নেতৃত্ব দেওয়ায় আগে থেকেই স্বায়ত্তশাসন ও পরে স্বাধীনতাকামী বাঙালির এই প্রতিরোধ যুদ্ধ পরিণত হয় বাংলাদেশ নামে এক নতুন রাষ্ট্রের স্বাধীনতার লক্ষ্যে এক সর্বাত্মক জনযুদ্ধে। 
এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয় ১১ এপ্রিল ১৯৭১। পাকিস্তানের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনকারী দল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমদের রেকর্ড করা এক বেতার ভাষণ প্রচারের মধ্য দিয়ে। সেই ভাষণে ১০ এপ্রিল ১৯৭১ প্রথম বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। 
মুক্তাঞ্চল মেহেরপুর মহকুমার বাগোয়ান ইউনিয়নের বৈদ্যনাথতলা গ্রামের আমবাগানে ১৭ এপ্রিল অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামে একটি নতুন রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক অভ্যুদয় হয়। 
প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ১১ এপ্রিলের প্রথম বেতার বক্তৃতাকে বৈধ সরকার গঠনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার জন্য ‘স্বাধীনতা আদেশ ঘোষণা’র তারিখ ১০ এপ্রিল ১৯৭১ বলে ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীকালে গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রথম সরকার গঠনের তারিখ হিসেবে ১০ এপ্রিল ১৯৭১ রেকর্ড করা হয়।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার লক্ষ্যে যুদ্ধে ও সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী সশস্ত্র বাহিনীর সকল সদস্য ও বেসামরিক কর্মকর্তা ও নাগরিক এই প্রথম সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে একটি মাত্র ব্যতিক্রম ছাড়া। 
ভারত সরকারের বিশেষ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে 'মুজিববাহিনী' নামে খ্যাত, শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স (বিএলএফ) তাজউদ্দীনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং একটি চ্যালেঞ্জ হিসাবে দাঁড়ায়। 
যুদ্ধ শেষে ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের পর দেশের অভ্যন্তরে থেকে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া বিভিন্ন বাহিনী (যেমন, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন 'কাদেরিয়া বাহিনী'; 'হেমায়েত বাহিনী' ইত্যাদি) মুজিবনগর সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে। 
মুজিববাহিনী তখনই তাজউদ্দীন সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ না করলেও ১০ জানুয়ারী বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর এই সরকারের ধারাবাহিকতায় গঠিত বঙ্গবন্ধু সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে এই সকল বাহিনী তাদের অস্ত্র সমর্পণ করে। 
১৭ এপ্রিল ১৯৭১ সালে মুজিবনগরে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের প্রথম সরকারের ধারাবাহিকতায় ১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত হয় বঙ্গবন্ধু সরকারের পূর্ণ কর্তৃত্ব। 
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে বাংলাদেশে সরকারের সেই ধারাবাহিকতা বাংলাদেশে অব্যাহত রয়েছে ও থাকবে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
সিপাহি-জনতার সংহতি থেকে চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
সর্বশেষ খবর
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ
জকসু'র চূড়ান্ত ভোটার তালিকা ছবিসহ প্রকাশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা
লিবিয়ায় নৌকাডুবিতে ৪২ জনের মৃত্যুর শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
বগুড়ায় কৃতি শিক্ষার্থীদের শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া
ভুল হলে দ্রুত আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু
জামায়াত ভাইয়ে ভাইয়ে বিরোধ সৃষ্টি করছে: টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা
লাঠি হাতে রাকসু নেতাদের মহড়া, ছাত্রলীগ দেখলেই গণধোলাইয়ের ঘোষণা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
নারায়ণগঞ্জে সিএনজিতে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা
এবার এমসিকিউ পদ্ধতিতে হবে জবির ভর্তি পরীক্ষা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬
ঘানায় সেনা নিয়োগের বাছাইয়ে পদদলিত হয়ে নিহত ৬

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল
ডাকসু থেকে শেখ হাসিনার আজীবন সদস্যপদ বাতিল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফুটবল খেলতে গিয়ে মাঠেই ঢলে পড়ে শিক্ষার্থীর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা
সুন্দরবনের পর্যটন ব্যবসায়ীদের আল্টিমেটাম: শর্ত পূরণ না হলে কঠোর ব্যবস্থা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার
জকসুর মনোনয়নপত্র বিতরণ শুরু বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি
নাশকতা ঠেকাতে সোনারগাঁয়ে প্রস্তুত বিএনপি

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট
কুড়িগ্রামে বাড়ছে শীতের দাপট

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও
পরিবারের ৫ সদস্যের পর মারা গেলেন লিশানও

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি
রমজান উপলক্ষে বিলম্বিত পরিশোধ ব্যবস্থায় ১০ পণ্য আমদানির অনুমতি

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ
ঢাবির টিএসসিতে ককটেল বিস্ফোরণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার
লালমনিরহাটে আওয়ামী লীগের ৫ নেতাকর্মী গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া
জেলের জালে ৩৭ কেজির কালো পোয়া

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি
মুক্তির আগেই প্রায় ৪০০ কোটি রুপি আয় করেছে বিজয়ের শেষ ছবি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র
মুক্তি পেল ‘ট্রায়াল অব জুলাই ম্যাসাকার’ প্রামাণ্যচিত্র

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নারীদের ক্ষমতায়ন বাড়ানো হবে’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট
নাশকতা রোধে রাজধানীর প্রবেশ পথে পুলিশের চেকপোস্ট

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
প্রাথমিকে সহকারী শিক্ষক নিয়োগে দ্বিতীয় ধাপের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন
রমনা থানার সামনে হঠাৎ পুলিশের গাড়িতে আগুন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ
মধ্যরাতে ঢাবির পাঁচ ভবনের ফটকে তালা দিল নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন
উত্তরায় মাইক্রোবাসে আগুন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা
নতুন পে স্কেল বাস্তবায়নের ফ্রেমওয়ার্ক তৈরি করবে সরকার: অর্থ উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের
অস্ত্রধারী সন্ত্রাসী দেখলেই ব্রাশফায়ারের নির্দেশ সিএমপি কমিশনারের

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা
ইসরায়েলি সেনাদের ভয়ংকর যৌন নিপীড়নের বর্ণনা দিল ফিলিস্তিনি নারী বন্দিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি
বৃহস্পতিবার সারাদেশে দোকান ও শপিংমল খোলা থাকবে: মালিক সমিতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু
এবার বাণিজ্যমেলা দুই আসরে, যেদিন থেকে শুরু

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ
রাতে মোহাম্মদপুর প্রিপারেটরি স্কুলকে লক্ষ্য করে পেট্রোল বোমা নিক্ষেপ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র
ক্যারিবীয় সাগরে বিশাল যুদ্ধজাহাজবহর মোতায়েন করল যুক্তরাষ্ট্র

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ
এনসিপির নবগঠিত ৪১ সদস্যের কমিটি থেকে ২৩ জনের পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’
‘শিক্ষার্থীদের নিয়ে আজ ও আগামীকাল মাঠে থাকবে ডাকসু’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!

২১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক
মোহাম্মদপুরে ককটেলসহ আওয়ামী লীগ নেতা আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান
ভারতীয় দূতকে তলব, গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার কথা বলা অবিলম্বে বন্ধের আহ্বান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর
দ্বাদশ সংসদের এমপিদের অখালাস ৩১টি গাড়ি জনপ্রশাসন মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান
উত্তরার ২১ পয়েন্টে যুবদল স্বেচ্ছাসেবক ও ছাত্রদলের অবস্থান

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ
যুক্তরাষ্ট্রে গেলেন সোহেল তাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ
তাপমাত্রা নামল ১২ ডিগ্রিতে, বাড়ছে শীতের আমেজ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা
গুগল ক্রোম ব্যবহারকারীদের জন্য সতর্কতা

২০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
বেড়েছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
বৃহস্পতিবার জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন
ময়মনসিংহে শ্বশুরবাড়িতে জামাতা-নাতি খুন

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২
সেই গৃহবধূর বদনা–নাকফুল ফেরত দিলো এনজিও, বরখাস্ত ২

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ
প্রেসিডেন্ট নয়, সেনাপ্রধানের হাতে যাচ্ছে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর নিয়ন্ত্রণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন
আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় রাজধানী ও আশপাশের জেলায় বিজিবি মোতায়েন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায় কবে জানা যাবে বৃহস্পতিবার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের
১৬ নভেম্বরের মধ্যে দাবি না মানলে অনির্দিষ্টকালের কর্মসূচির হুঁশিয়ারি জামায়াতসহ আট দলের

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?
গাজায় হচ্ছে মার্কিন ঘাঁটি, যাচ্ছে হাজারো সেনা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন
সাবেক বিচারপতিসহ তিনজনের জামিন

নগর জীবন

১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ
১২ বছর পর তোলা হলো জামায়াত কর্মীর লাশ

দেশগ্রাম

প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে
প্রয়োজনীয় সংশোধন আনা হবে

নগর জীবন

আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা
আইওএসএ সনদ হাতে বেসরকারি এয়ারলাইন ‘এয়ার অ্যাস্ট্রা’র কর্মকর্তারা

নগর জীবন

প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ
প্রিপেইড মিটার স্থাপনের সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ

দেশগ্রাম

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে

ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে
ড্রেন দখল, জলাবদ্ধতা হাসপাতালে

দেশগ্রাম

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা
ভেজাল বীজ বিক্রি চার ব্যবসায়ীর জরিমানা

দেশগ্রাম

পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড
পাখি শিকার লাইভে রান্নায় অর্থদণ্ড

দেশগ্রাম