শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:৪৪, বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০১৯

জাতীয় শপথের দিন হোক ১৭ এপ্রিল

সৈকত রুশদী
অনলাইন ভার্সন
জাতীয় শপথের দিন হোক ১৭ এপ্রিল

পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামের একটি নতুন দেশের জন্ম ১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ হলেও রাষ্ট্র হিসেবে দেশটির আনুষ্ঠানিক অভ্যুদয় ঘটেছিলো তেইশ দিন পর, ১৭ এপ্রিল ১৯৭১। 

নিজ ভূখণ্ডের সীমানার মধ্যে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণের মধ্য দিয়ে।

মুজিবনগর
অখণ্ড পাকিস্তানের সর্বশেষ নির্বাচনে নিরংকুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনকারী দল আওয়ামী লীগ প্রথম সরকার গঠন করে দলের সভাপতি ও সংসদীয় দলের নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে রাষ্ট্রপতি, দলের সহসভাপতি সৈয়দ নজরুল ইসলামকে উপ রাষ্ট্রপতি এবং দলের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমদকে প্রধানমন্ত্রী করে। উপ রাষ্ট্রপতি সৈয়দ নজরুল ইসলাম অস্থায়ী রাষ্ট্রপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। 
সেই প্রথম সরকারের উপ রাষ্ট্রপতি ও মন্ত্রিসভার শপথ গ্রহণের স্থানটি ছিল তৎকালীন কুষ্টিয়া জেলার মেহেরপুর মহকুমার সদর থানার দক্ষিণ-পশ্চিম সীমান্ত সংলগ্ন বাগোয়ান ইউনিয়নের বৈদ্যনাথতলা গ্রামের এক আমবাগানে। 
শপথের পরপরই, পাকিস্তান সরকারের হাতে বন্দী বাংলাদেশ রাষ্ট্রের স্থপতি ও রাষ্ট্রপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অনুপস্থিতিতে তার প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের লক্ষ্যে তার নামে স্থানটির নামকরণ করা হয় ‘মুজিবনগর’। 
আর নবীন রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক কার্যক্রম শুরু হয় প্রথম রাজধানী হিসেবে ঘোষিত এই মুজিবনগর থেকে। বাংলাদেশের প্রথম সরকারের সকল গেজেট, দলিল, নথি, প্রকাশনা ও সম্প্রচারে রাষ্ট্রের রাজধানীর নাম মুজিবনগর হিসেবে উল্লেখ করা শুরু হয়। 
যুদ্ধ চলাকালীন সময়ে বাংলাদেশ, ভারত ও অপর বহু রাষ্ট্রের সরকারী দলিল-দস্তাবেজে এবং দেশ-বিদেশের গণমাধ্যমে মুজিবনগরকে বাংলাদেশ সরকারের রাজধানী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। 
সেকারণে অনেকক্ষেত্রে বাংলাদেশের প্রবাসী প্রথম সরকারকে 'মুজিবনগর সরকার' হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।
মুজিবনগর দিবস
রাষ্ট্রের প্রথম সরকার গঠন এবং প্রথম রাজধানী মুজিবনগর প্রতিষ্ঠার দিন ১৭ এপ্রিলকে ১৯৭২ সাল থেকে 'মুজিবনগর দিবস' হিসেবে পালন করা হচ্ছে। 
কখনও সরকারীভাবে, কখনও আওয়ামী লীগ, অন্যান্য রাজনৈতিক দল ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক সংগঠনের উদ্যোগে, কখনও মেহেরপুর জেলার মানুষ ও বিভিন্ন সংগঠনের উদ্যোগে। 
তবে রাষ্ট্রীয়ভাবে 'মুজিবনগর দিবস' প্রথম পালন করা হয় স্বাধীনতার ষোল বছর পর, ১৯৮৭ সালের ১৭ এপ্রিল। 
যখন সে সময়ের রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তার উদ্যোগে শপথগ্রহণের স্থানে নবনির্মিত 'মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ' উদ্বোধন করতে আসেন। 
মুজিবনগর দিবসে রাষ্ট্রপতির স্মৃতিসৌধ উদ্বোধন প্রত্যক্ষ করতে এবং তার সংবাদ সংগ্রহ করতে আগত জ্যেষ্ঠ সাংবাদিকের একটি দলের সাথে জাতীয় ইংরেজি দৈনিক 'দ্য বাংলাদেশ টাইমস'-এর একজন রিপোর্টার হিসেবে ঢাকা থেকে আমিও ঐদিন গিয়েছিলাম মুজিবনগরে। প্রত্যক্ষ করেছিলাম ইতিহাসের আরেকটি মাহেন্দ্রক্ষণকে।
এর আগে বাংলাদেশের কোন রাষ্ট্র প্রধান বা সরকার প্রধান ঐতিহাসিক মুজিবনগর পরিদর্শন করেননি। কিংবা মুজিবনগর দিবস পালন করেননি। 
নির্বাচিত একটি সরকারকে উৎখাত করে ক্ষমতা গ্রহণকারী একসময়ের সামরিক ও স্বৈরশাসক হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ নানা কারণে নিন্দিত ও সমালোচিত হলেও কেবলমাত্র জাতীয় স্মৃতিসৌধ ও মুজিবনগর স্মৃতিসৌধ নির্মাণ এবং রাষ্ট্রীয়ভাবে মুজিবনগর দিবস পালনের জন্য প্রশংসা পাওয়ার যোগ্য। 
সামরিক ও স্বৈরশাসক হিসেবে তাঁর গণবিচ্ছিন্নতা আড়াল করতে হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ তার নয় বছরের শাসনকালে যেসকল লোকরঞ্জন পদক্ষেপ নিয়েছিলেন, মুজিবনগর দিবস পালন ছিল তার অন্যতম।
১৯৯৬ সালের জুন মাসে নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচনে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় ফিরে আসার পর সরকারীভাবে 'মুজিবনগর দিবস' নিয়মিত পালন শুরু হয়। সেই সময় থেকেই মন্ত্রী পর্যায়ের পদমর্যাদার রাষ্ট্রীয় প্রতিনিধির উপস্থিতিতে এই মুজিবনগর দিবস পালিত হচ্ছে। 
মুজিবনগর দিবসের মর্যাদা
রাষ্ট্রের প্রথম সরকারের শপথের দিন ও স্থানের যে ঐতিহাসিক গুরুত্ব, রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ের অংশগ্রহণ ছাড়া দিবসটি পালনের ফলে তার যথাযোগ্য মর্যাদা দেওয়া হচ্ছে বলে মেহেরপুরের অধিকাংশ অধিবাসীর মতো আমিও মনে করিনা। 
অথচ এই দিবস ও স্থানটির গুরুত্ব বাংলাদেশ রাষ্ট্রের জন্য অপরিসীম। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের অভ্যুদয় এবং স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল মানুষের বেশিরভাগই এব্যাপারে আমার সাথে একমত হবেন বলে আমার বিশ্বাস।
বাংলাদেশ রাষ্ট্র গঠনে প্রথম সরকারের শপথের দিন ও স্থানকে যথাযোগ্য মর্যাদা দেওয়ার জন্য মুক্তিযুদ্ধে নেতৃত্ব দানকারী রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন বর্তমান সরকার কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে পারে। যেমনটি করেছে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রাম, মুক্তিযুদ্ধ, মুক্তিযোদ্ধা এবং যুদ্ধে দেশে ও বিদেশে সহায়ক প্রতিষ্ঠান, সংগঠন ও ব্যক্তিকে বিশেষ মর্যাদা প্রদানের ব্যবস্থা করে।


সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা ও জাতীয় শপথ দিবস
মুজিবনগর দিবসকে যথাযোগ্য মর্যাদা দেওয়ার লক্ষ্যে মেহেরপুরবাসী ও স্বাধীনতা যুদ্ধের প্রতি শ্রদ্ধাশীল মানুষদের নানাবিধ প্রস্তাব রয়েছে। এই বিভিন্ন প্রস্তাবের সমন্বয়ে আমার প্রস্তাব হলো:
রাষ্ট্রের প্রথম সরকারের শপথ গ্রহণের ঐতিহাসিক দিন মুজিবনগর দিবসকে সর্বোচ্চ রাষ্ট্রীয় মর্যাদা প্রদানের লক্ষ্যে দিবসটিকে রাষ্ট্রীয়ভাবে 'জাতীয় শপথ দিবস' হিসেবে পালন এবং রাষ্ট্র প্রধান বা সরকার প্রধানের অংশগ্রহণের বিধান চালু করে বর্তমান সরকার প্রথমে আনুষ্ঠানিক ঘোষণা প্রদান ও পরে গেজেট বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করতে পারে।
'জাতীয় শপথ দিবস' পালন করা হবে প্রতি বছর ১৭ এপ্রিল। মূল অনুষ্ঠানটি হবে মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে রাষ্ট্রপতি অথবা সরকার প্রধান প্রধানমন্ত্রীর অংশগ্রহণের মধ্য দিয়ে। 
এতে অংশ নেবে বাংলাদেশের প্রতিটি নাগরিক এবং সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠান যার যার অবস্থান থেকে। 
মুজিবনগর স্মৃতিসৌধে সকাল ১০টা বা ১১ টায় বিউগল বাদনের পর স্বাধীনতা যুদ্ধে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে জাতীয় পতাকার সামনে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন এবং তার পরপরই রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে দুই থেকে তিনটি বাক্যে শপথ পাঠ। শপথ শেষে জাতীয় সংগীতের সুর বাদন। মাতৃভূমি বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে (প্রথম সরকারের শপথের বাক্যাংশ ব্যবহার করা যেতে পারে; কোন ব্যক্তি বা দলের নাম বা শ্লোগান উল্লেখ করা যাবেনা) এই শপথ বাক্য পাঠ হবে। 
বেতার, টেলিভিশন ও অনলাইনে রাষ্ট্রীয়ভাবে অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচার করা হবে। সব মিলিয়ে সর্বোচ্চ তিন মিনিট সময় লাগবে। কিন্তু গোটা জাতির এই তিন-চার মিনিট ঐক্যবদ্ধভাবে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা, মুক্তিযুদ্ধে শহীদ ও জাতীয় সংগীতের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন এবং শপথ বাক্য পাঠ এক অভূতপূর্ব ঐক্যতান সৃষ্টি করবে। 
দেশের প্রতিটি সরকারী ও বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত মানুষ তাঁদের কাজ বন্ধ করে নিজ নিজ আসন ও অবস্থান থেকে উঠে দাঁড়িয়ে সম্প্রচারিত অনুষ্ঠানের সাথে সাথে শ্রদ্ধা নিবেদন ও শপথ পাঠ করবেন। 
তবে শিক্ষার্থীরা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের খোলা মাঠে বা হলরুমে জাতীয় পতাকার সামনে দাঁড়িয়ে জাতীয় শপথ দিবস পালনের আয়োজনে অংশগ্রহণ করলে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের মধ্যে রাষ্ট্রের প্রতি আনুগত্য ও সংহতি প্রকাশ, দেশপ্রেম জাগিয়ে তুলতে এবং দেশগঠন ও সেবামূলক মনোভাব সৃষ্টিতে সুদূরপ্রসারী ভূমিকা রাখবে বলে আশা করা যায়। 
জাতীয় শপথ দিবসে শপথ বাক্য পাঠের পর মূল আয়োজনস্থলে দেশাত্মবোধক সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা যেতে পারে।
উল্লেখ করা যেতে পারে যে, প্রথম বিশ্বযুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারী সৈন্য ও নাগরিকদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শন করতে মিত্রবাহিনীর সদস্য ও কমনওয়েলথভুক্ত কয়েকটি দেশ প্রতিবছর ১১ নভেম্বর ঠিক একইভাবে রাষ্ট্রীয়ভাবে রাষ্ট্রপ্রধান অথবা সরকার প্রধানের উপস্থিতিতে স্মরণ দিবস (Remembrance Day) পালন করে থাকে। 
জাতীয় পতাকার সামনে দাঁড়িয়ে বিউগল বাদনের পর এক মিনিট নীরবতা পালন করে এবং দেশজুড়ে তা' পালন করা হয়। যাঁরা উত্তর আমেরিকা, পশ্চিম ইউরোপ, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ডে বাস করেন অথবা ভ্রমণকালে ঐদিন ঐসব দেশে উপস্থিত ছিলেন, তাঁরা এই বার্ষিক স্মরণ দিবস পালনের সাথে সুপরিচিত। 
দিবসটিকে একেক দেশে একেক নামে অভিহিত করা হয়। সাধারণত: 'পপি ডে' বা নামে পরিচিত এই দিবসকে ব্রিটেন, কানাডা, অস্ট্রেলিয়া ও নিউজিল্যান্ড সহ কয়েকটি কমনওয়েলথ দেশে বলা হয় 'রিমেমব্রান্স ডে'। যুক্তরাষ্ট্রে বলা হয় 'ভেটেরানস ডে'। ফ্ৰান্সে 'আরমিস্টিস ডে'। একইভাবে বাংলাদেশে পালন হতে পারে 'জাতীয় শপথ দিবস'।
দিবসটিকে 'মুজিবনগর দিবস' রেখেই দেশজুড়ে 'জাতীয় শপথের দিন' হিসেবে পালন করার বিষয়টি প্রধানমন্ত্রী, রাষ্ট্রপতি বা স্পীকার উপস্থাপন করে সম্মত করানোর জন্য মেহেরপুরবাসীকেই এগিয়ে আসতে হবে। 
এক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতে পারেন বাংলাদেশের কোনো মন্ত্রিসভায় মেহেরপুর জেলাকে প্রতিনিধিত্বকারী প্রথম সংসদ সদস্য অধ্যাপক ফরহাদ হোসেন। 
এবছরের মুজিবনগর দিবস উদযাপনকালে প্রসঙ্গটি সরকারী অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি ও উপস্থিত জ্যেষ্ঠ মন্ত্রীদের সামনে উপস্থাপন করা সম্ভব হলে আগামী বছরই 'মুজিবনগর দিবসে' 'জাতীয় শপথের দিন' উদযাপনের সূচনা করা যেতে পারে।
জাতীয় শপথ দিবসের তাৎপর্য
একথা আজ আর কারও অজানা থাকার কথা নয় যে, ১৯৭০ সালের ডিসেম্বর মাসে অনুষ্ঠিত পাকিস্তানের সাধারণ নির্বাচনে নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের কাছে শান্তিপূর্ণভাবে ক্ষমতা হস্তান্তরের পরিবর্তে ২৫ মার্চ ১৯৭১ পাকিস্তানের সামরিক শাসক গোষ্ঠী সেই দেশেরই পূর্ব অংশের বৃহত্তর জনগোষ্ঠীর উপর সামরিক বাহিনীর সাহায্যে আক্রমণ ও গণহত্যা শুরু করলে, নিজেদের অস্তিত্বের প্রশ্নে পূর্ব পাকিস্তানের বাঙালি জনগণ প্রতিরোধ যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে। 
পূর্ব পাকিস্তানে অবস্থানরত বাঙালি সামরিক, আধা-সামরিক, পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্যদের বেশিরভাগই সেই রাষ্ট্রের সরকারের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করে প্রথম থেকে এই যুদ্ধে যোগ ও নেতৃত্ব দেওয়ায় আগে থেকেই স্বায়ত্তশাসন ও পরে স্বাধীনতাকামী বাঙালির এই প্রতিরোধ যুদ্ধ পরিণত হয় বাংলাদেশ নামে এক নতুন রাষ্ট্রের স্বাধীনতার লক্ষ্যে এক সর্বাত্মক জনযুদ্ধে। 
এই পরিস্থিতিতে বাংলাদেশের প্রথম সরকার গঠনের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেওয়া হয় ১১ এপ্রিল ১৯৭১। পাকিস্তানের নির্বাচনে সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জনকারী দল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক তাজউদ্দীন আহমদের রেকর্ড করা এক বেতার ভাষণ প্রচারের মধ্য দিয়ে। সেই ভাষণে ১০ এপ্রিল ১৯৭১ প্রথম বাংলাদেশ সরকার গঠন করা হয়েছে বলে উল্লেখ করা হয়। 
মুক্তাঞ্চল মেহেরপুর মহকুমার বাগোয়ান ইউনিয়নের বৈদ্যনাথতলা গ্রামের আমবাগানে ১৭ এপ্রিল অস্থায়ী রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীসহ মন্ত্রিসভার সদস্যরা শপথ গ্রহণ করেন। পৃথিবীর বুকে বাংলাদেশ নামে একটি নতুন রাষ্ট্রের আনুষ্ঠানিক অভ্যুদয় হয়। 
প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ১১ এপ্রিলের প্রথম বেতার বক্তৃতাকে বৈধ সরকার গঠনের সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ করার জন্য ‘স্বাধীনতা আদেশ ঘোষণা’র তারিখ ১০ এপ্রিল ১৯৭১ বলে ঘোষণা করা হয়। পরবর্তীকালে গেজেট বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে বাংলাদেশ রাষ্ট্রের প্রথম সরকার গঠনের তারিখ হিসেবে ১০ এপ্রিল ১৯৭১ রেকর্ড করা হয়।
১৯৭১ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার লক্ষ্যে যুদ্ধে ও সংগ্রামে অংশগ্রহণকারী সশস্ত্র বাহিনীর সকল সদস্য ও বেসামরিক কর্মকর্তা ও নাগরিক এই প্রথম সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে একটি মাত্র ব্যতিক্রম ছাড়া। 
ভারত সরকারের বিশেষ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে 'মুজিববাহিনী' নামে খ্যাত, শেখ ফজলুল হক মনি, সিরাজুল আলম খান, আব্দুর রাজ্জাক ও তোফায়েল আহমদের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ লিবারেশন ফোর্স (বিএলএফ) তাজউদ্দীনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম সরকারের বিরুদ্ধাচরণ করে এবং একটি চ্যালেঞ্জ হিসাবে দাঁড়ায়। 
যুদ্ধ শেষে ১৬ ডিসেম্বর বিজয়ের পর দেশের অভ্যন্তরে থেকে যুদ্ধ চালিয়ে যাওয়া বিভিন্ন বাহিনী (যেমন, বঙ্গবীর কাদের সিদ্দিকীর নেতৃত্বাধীন 'কাদেরিয়া বাহিনী'; 'হেমায়েত বাহিনী' ইত্যাদি) মুজিবনগর সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে। 
মুজিববাহিনী তখনই তাজউদ্দীন সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ না করলেও ১০ জানুয়ারী বঙ্গবন্ধুর স্বদেশ প্রত্যাবর্তনের পর এই সরকারের ধারাবাহিকতায় গঠিত বঙ্গবন্ধু সরকারের প্রতি আনুগত্য প্রকাশ করে। বঙ্গবন্ধুর আহ্বানে এই সকল বাহিনী তাদের অস্ত্র সমর্পণ করে। 
১৭ এপ্রিল ১৯৭১ সালে মুজিবনগরে শপথ গ্রহণের মাধ্যমে প্রতিষ্ঠিত বাংলাদেশের প্রথম সরকারের ধারাবাহিকতায় ১৯৭২ সালে স্বাধীন বাংলাদেশ রাষ্ট্রে প্রতিষ্ঠিত হয় বঙ্গবন্ধু সরকারের পূর্ণ কর্তৃত্ব। 
গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশের সংবিধান অনুসারে বাংলাদেশে সরকারের সেই ধারাবাহিকতা বাংলাদেশে অব্যাহত রয়েছে ও থাকবে।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন
গুলিস্তানে আওয়ামী লীগের দলীয় কার্যালয়ের পাশের মার্কেটে আগুন

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান
বলিভিয়ার ছোট পুকুরে বিরল মাছের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ
ভারতের বিরুদ্ধে যুদ্ধে সতর্ক পাকিস্তান -খাজা আসিফ

পূর্ব-পশ্চিম