শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৩, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

বিভাজন নয়, লড়াইটা হোক একসাথে...

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
বিভাজন নয়, লড়াইটা হোক একসাথে...

সময়ের সাথে সাথে বাড়ছে সংকট। শুধু সংখ্যার হিসেবে নয় করোনা আতঙ্কে সত্যিকার অর্থেই কাঁপছে বিশ্ব। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। যেকোনও মহাযুদ্ধের চেয়েও বড় কঠিন এই যুদ্ধ। পারস্পরিক বিভাজন নয় দরকার সমন্বিত উদ্যোগ। 

করোনা মোকাবেলায় গাফিলতি ও প্রস্তুতিহীনতা নিয়ে কাউকে দোষারোপ না করে ঘাটতি মোকাবেলায় একযোগে কাজ করার সময় এখন। দোষ খুঁজে বের করা, দায়িত্ব এড়ানো, বেশি কথা, অপ্রয়োজনীয় কথা বলার সময় এখন না। সময়টা এখন একসাথে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলার।

ইতিমধ্যেই অনেক ব্যাংক কর্মকর্তা করোনা আক্রান্ত। গতকাল অগ্রণী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখার এক কর্মকর্তা আক্রান্ত হওয়ায় পুরো শাখাটি লকডাউন করে দেওয়া হয়েছে। বুধবার সকাল থেকে শাখাটি ‘লকডাউন’ বলে জানিয়েছেন অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম।

তিনি জানিয়েছেন, ওই শাখার সবাইকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছে।ওই শাখায় আপাতত সব কাজও বন্ধ রাখা হয়েছে।

কৃষি ব্যাংক, কমার্স ব্যাংক এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংকের এক শাখা ব্যবস্থাপকের ইতিমধ্যেই করোনা শনাক্ত হয়েছে।

কয়েকদিন আগে রেইনকোট টাইপের পিপিই সদৃশ পোশাক পরিহিত এক ব্যাংক কর্মকর্তার ছবি ভাইরাল করা হয়। জীবন বাঁচাতে প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের অধিকার সবার আছে। ব্যাংকাররা কতটা ঝুঁকি নিয়ে তাদের সেবা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন সেটা কিন্তু প্রমাণিত। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় অনেকেই পায়ে হেঁটে অফিস করছেন।

করোনার সামাজিক সংক্রমণের সংখ্যা, মাত্রা, পরিমাণ, পরিধি বাড়ছে। যতটুকু লকডাউন করা দরকার তা করতে হবে। লকডাউনের মধ্যে করোনা আক্রান্ত ক্লাস্টার এলাকাগুলোতে সামাজিক নজরদারির মাধ্যমে লক্ষণ ও উপসর্গ দেখে সম্ভাব্য রোগীদের চিহ্নিত করে তাদের টেস্টের ব্যবস্থা করতে হবে, সংক্রামিত রোগীদের চিকিৎসার পাশাপাশি তাদের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করতে হবে। 

গণমাধ্যমকর্মীরা প্রচণ্ড ঝুঁকি নিয়ে তথ্য সরবরাহের কাজটি করে চলেছেন। ছাপা পত্রিকার প্রচার সংখ্যা অর্ধেকেরও কমে নেমে এসেছে। কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হওয়ায় ঝুঁকিটা আরও বেড়েছে। ইতিমধ্যেই একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের একজন ক্যামেরাপারসন করোনা পজেটিভ।

চারটা জাতীয় দৈনিক তাদের মুদ্রণ সংস্করণ বন্ধ করে দিয়েছে। গণমাধ্যম এবং গণমাধ্যমকর্মীরা একটা কঠিন সময় পার করছেন তারপরও কিন্তু তারা তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে থেমে নেই। প্রতি মুহূর্তে আমাদেরকে সর্বশেষ তথ্য জানিয়ে আপডেট রাখছে।

সামাজিক নজরদারির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও টেলিফোন ব্যবহার করে যতটা সম্ভব সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে পাড়ামহল্লা, এলাকাভিত্তিক প্রতিবেশী কমিটি ও সামাজিক কমিটি গড়ে তুলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, পুলিশ ও হটলাইনের  মাধ্যমে প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ ও সমন্বয় রাখতে হবে। আতঙ্কিত না হয়ে করোনা আক্রান্ত রোগী ও তার পরিবার বা প্রতিবেশীদের সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে নিষ্ঠুরতা না দেখিয়ে যতটা সম্ভব তাদের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শন করতে হবে। হেনস্থা এবং সামাজিক নিষ্ঠুরতার ভয়ে অনেকেই করোনা লক্ষণ ও উপসর্গ থাকার পরও তা লুকিয়ে রাখছেন। কেউই যেন রোগ না লুকায় এই অভয় সবাই সবাইকে দিতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে সশস্ত্রবাহিনীর তত্ত্বাবধানে বিএনসিসি, স্কাউট, আনসার, গ্রামপুলিশ ও আগ্রহী যুব সমাজকে নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করতে হবে।

ঢালাওভাবে জনপ্রতিনিধিদেরকে চোর বলে আখ্যা দেওয়া যাবে না। নাটোরের প্রবীণ সাংসদ গোলাম কুদ্দুস, নড়াইলের মাশরাফি, সিংড়ার পৌর মেয়র ফেরদৌস এমন ডজন ডজন জনপ্রতিনিধিও আমাদের আছে যারা নিজে মানুষের ঘরে ঘরে যাচ্ছেন খাবার, স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে। আবার কেউ বা অটোরিকশা চালিয়ে রোগীকে পৌঁছে দিচ্ছেন হাসপাতালে।

সরকারের হটলাইন নাম্বারগুলোর সাড়াদানকে আরও কার্যকর ও প্রাণবন্ত করতে হবে। লকডাউন পরিস্থিতিতে জরুরি রোগী পরিবহণের জন্য সরকারি হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স ও ড্রাইভার এবং সকল প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে এলাকাভিত্তিক অ্যাম্বুলেন্স পুল গড়ে তুলতে হবে এবং এসব অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভারদের সুরক্ষার জন্য যথাযথ স্বাস্থ্য সুরক্ষা উপকরণ নিশ্চিত করতে হবে।

করোনা মোকাবেলায় যে জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে সেটার কার্যকারিতা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ, দক্ষ-অভিজ্ঞ-যোগ্য-সক্রিয় দায়িত্বশীলদের নিয়ে জাতীয় কমিটি পুনর্গঠন করতে হবে। 

সংক্রমণ ব্যাধি বিশেষজ্ঞ, শ্বাসতন্ত্র রোগ বিশেষজ্ঞ, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ, আইসিইউ ও সংকটযুক্ত রোগী ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞদের নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের একটি চিকিৎসা বোর্ড ও মনিটরিং টিম গঠন করে তাদের নেতৃত্বে একটি কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে হবে এবং তাদের নেতৃত্বে অনলাইনে সারা দেশের ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীদের জরুরি প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে। প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনে সংসদ টিভি বা বিটিভি ওয়ার্ল্ড বা চুক্তিভিত্তিতে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ব্যবহার করতে হবে।

করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রথম সারির যোদ্ধা হল ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী। এদের মনোবল ও মানসিকভাবে উজ্জীবিত রাখতে এবং তাদের ও তাদের পরিবারের সদস্যদের সুরক্ষিত রাখার জন্য যা যা করা দরকার তার সব ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ করোনার সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে তাদেরই থাকতে হয় এবং তারাই সরাসরি করোনা রোগীর সংস্পর্শে আসেন। ফলে তাদের আক্রান্ত হওয়া ও তাদের মাধ্যমে করোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। তাই হাসপাতালে কর্তব্য পালনকারী ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী-পরিচ্ছনতা কর্মী-অ্যাম্বুলেন্স চালকদের হাসপাতালের কাছে থাকার জন্য প্রয়োজনে হোটেলগুলো সরকারের নিয়ন্ত্রণে নিতে হবে।( হোটেলগুলো এখন ফাঁকাই পড়ে আছে)। ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী-পরিচ্ছন্নতাকর্মী-অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভাররা যেন বিরতিহীন কাজ করে অসুস্থ হয়ে না পড়েন সেজন্য তাদের গ্রুপে ভাগ করে রোস্টার ডিউটি করাতে হবে।

হাসপাতালগুলোতে দায়িত্বপালনকারীদের নিয়মিত খাবার সরবারহ করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা খাতের লোকবল সংকট মোকাবেলায় ইন্টার্নি ডাক্তার, মেডিকেল ছাত্রছাত্রী, নার্সিং ছাত্রছাত্রী যুক্ত করা এবং তাদের জন্য উপর্যুক্ত আর্থিক তালিকা ঘোষণা করতে হবে। কর্মহীন রেজিস্টার্ড ডাক্তার, নার্স, হেলথ টেকনোলজিস্টদের এডহক ভিত্তিতে জরুরি নিয়োগ দেওয়া দরকার। স্বাস্থ্য ক্যাডারে উত্তীর্ণ কিন্তু চাকরির জন্য সুপারিশকৃত নয় এমন ডাক্তারদেরকে এই আপতকালীন সময়ে নিয়োগ বা নিদেনপক্ষে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে। প্রথম সারির করোনা যোদ্ধাদের জন্য ঝুঁকিবীমার পাশাপাশি তাদের প্রণোদনা ও ঝুঁকিভাতা প্রদান করতে হবে। 

জরুরি চাহিদা মেটাতে অবিলম্বে পিপিই, মাস্কসহ ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম, কিটস, মেশিনপত্র, যন্ত্রপাতি, আইসিইউ বেড, ভেন্টিলেটর সংগ্রহ করতে হবে। ল্যাবের সংখ্যা বাড়াতে হবে। সরকারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগের ল্যাবগুলোতে টেস্ট চালু করা যেতে পারে।

করোনা সংক্রমণের ক্ষেত্রে কারাগার, বস্তি এলাকা, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো খুবই নাজুক ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।এসব এলাকার জন্য বিশেষ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। 

জরুরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এবং কর্মীদের কোনওভাবেই মুখোমুখি দাঁড় করানো যাবে না। করোনা আক্রান্ত মৃত ব্যক্তির দাফনে যখন পরিবারও এগিয়ে আসছে না তখন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা লাশ দাফনের ব্যবস্থা করছেন। সেবা দানকারী প্রতিটা কর্মী আরেক কর্মীর পরিপূরক। এটা একটা জনযুদ্ধ; এখানে প্রত্যেককেই কাঁধে কাঁধ  মিলিয়ে সামিল হতে হবে। অনেকটা রিলে রেসের মত। আমি দৌঁড়াতে দৌঁড়াতে ক্লান্ত হলে বাটন টা তুলে দেব তোমার হাতে। তুমি ক্লান্ত হলে আরেকজনের হাতে। এভাবেই চলবে। গন্তব্যে পৌঁছানোর আগে কোনওভাবেই এই দৌঁড় থামানো যাবে না।
এই দৌড়ে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকেই বীরযোদ্ধা। তারা মহৎপ্রাণ। তাদের প্রত্যেকের জন্য যথাযথ সম্মান এবং প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হোক। কারণ এই লড়াইটাতে প্রচুর দম দরকার। আর এই লড়াইটাতো জীবনকে বাজি রাখতে হয়। তাই কিছু উৎসাহ কিছু সম্মান কিছু প্রণোদনা তারা ডিজার্ভ করে তো।

ধরে নিই এটা একটা অসম যুদ্ধ। এক অদেখা ভাইরাস বনাম গোটা পৃথিবী। আমি বিশ্বাস করি মানুষের সম্মিলিত চেষ্টা আর শুভ ইচ্ছা এই যুদ্ধে মানুষকে জিতিয়ে দেবে।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সর্বশেষ খবর
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

এই মাত্র | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা