শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৩, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

বিভাজন নয়, লড়াইটা হোক একসাথে...

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
বিভাজন নয়, লড়াইটা হোক একসাথে...

সময়ের সাথে সাথে বাড়ছে সংকট। শুধু সংখ্যার হিসেবে নয় করোনা আতঙ্কে সত্যিকার অর্থেই কাঁপছে বিশ্ব। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। যেকোনও মহাযুদ্ধের চেয়েও বড় কঠিন এই যুদ্ধ। পারস্পরিক বিভাজন নয় দরকার সমন্বিত উদ্যোগ। 

করোনা মোকাবেলায় গাফিলতি ও প্রস্তুতিহীনতা নিয়ে কাউকে দোষারোপ না করে ঘাটতি মোকাবেলায় একযোগে কাজ করার সময় এখন। দোষ খুঁজে বের করা, দায়িত্ব এড়ানো, বেশি কথা, অপ্রয়োজনীয় কথা বলার সময় এখন না। সময়টা এখন একসাথে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলার।

ইতিমধ্যেই অনেক ব্যাংক কর্মকর্তা করোনা আক্রান্ত। গতকাল অগ্রণী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখার এক কর্মকর্তা আক্রান্ত হওয়ায় পুরো শাখাটি লকডাউন করে দেওয়া হয়েছে। বুধবার সকাল থেকে শাখাটি ‘লকডাউন’ বলে জানিয়েছেন অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম।

তিনি জানিয়েছেন, ওই শাখার সবাইকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছে।ওই শাখায় আপাতত সব কাজও বন্ধ রাখা হয়েছে।

কৃষি ব্যাংক, কমার্স ব্যাংক এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংকের এক শাখা ব্যবস্থাপকের ইতিমধ্যেই করোনা শনাক্ত হয়েছে।

কয়েকদিন আগে রেইনকোট টাইপের পিপিই সদৃশ পোশাক পরিহিত এক ব্যাংক কর্মকর্তার ছবি ভাইরাল করা হয়। জীবন বাঁচাতে প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের অধিকার সবার আছে। ব্যাংকাররা কতটা ঝুঁকি নিয়ে তাদের সেবা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন সেটা কিন্তু প্রমাণিত। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় অনেকেই পায়ে হেঁটে অফিস করছেন।

করোনার সামাজিক সংক্রমণের সংখ্যা, মাত্রা, পরিমাণ, পরিধি বাড়ছে। যতটুকু লকডাউন করা দরকার তা করতে হবে। লকডাউনের মধ্যে করোনা আক্রান্ত ক্লাস্টার এলাকাগুলোতে সামাজিক নজরদারির মাধ্যমে লক্ষণ ও উপসর্গ দেখে সম্ভাব্য রোগীদের চিহ্নিত করে তাদের টেস্টের ব্যবস্থা করতে হবে, সংক্রামিত রোগীদের চিকিৎসার পাশাপাশি তাদের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করতে হবে। 

গণমাধ্যমকর্মীরা প্রচণ্ড ঝুঁকি নিয়ে তথ্য সরবরাহের কাজটি করে চলেছেন। ছাপা পত্রিকার প্রচার সংখ্যা অর্ধেকেরও কমে নেমে এসেছে। কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হওয়ায় ঝুঁকিটা আরও বেড়েছে। ইতিমধ্যেই একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের একজন ক্যামেরাপারসন করোনা পজেটিভ।

চারটা জাতীয় দৈনিক তাদের মুদ্রণ সংস্করণ বন্ধ করে দিয়েছে। গণমাধ্যম এবং গণমাধ্যমকর্মীরা একটা কঠিন সময় পার করছেন তারপরও কিন্তু তারা তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে থেমে নেই। প্রতি মুহূর্তে আমাদেরকে সর্বশেষ তথ্য জানিয়ে আপডেট রাখছে।

সামাজিক নজরদারির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও টেলিফোন ব্যবহার করে যতটা সম্ভব সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে পাড়ামহল্লা, এলাকাভিত্তিক প্রতিবেশী কমিটি ও সামাজিক কমিটি গড়ে তুলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, পুলিশ ও হটলাইনের  মাধ্যমে প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ ও সমন্বয় রাখতে হবে। আতঙ্কিত না হয়ে করোনা আক্রান্ত রোগী ও তার পরিবার বা প্রতিবেশীদের সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে নিষ্ঠুরতা না দেখিয়ে যতটা সম্ভব তাদের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শন করতে হবে। হেনস্থা এবং সামাজিক নিষ্ঠুরতার ভয়ে অনেকেই করোনা লক্ষণ ও উপসর্গ থাকার পরও তা লুকিয়ে রাখছেন। কেউই যেন রোগ না লুকায় এই অভয় সবাই সবাইকে দিতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে সশস্ত্রবাহিনীর তত্ত্বাবধানে বিএনসিসি, স্কাউট, আনসার, গ্রামপুলিশ ও আগ্রহী যুব সমাজকে নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করতে হবে।

ঢালাওভাবে জনপ্রতিনিধিদেরকে চোর বলে আখ্যা দেওয়া যাবে না। নাটোরের প্রবীণ সাংসদ গোলাম কুদ্দুস, নড়াইলের মাশরাফি, সিংড়ার পৌর মেয়র ফেরদৌস এমন ডজন ডজন জনপ্রতিনিধিও আমাদের আছে যারা নিজে মানুষের ঘরে ঘরে যাচ্ছেন খাবার, স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে। আবার কেউ বা অটোরিকশা চালিয়ে রোগীকে পৌঁছে দিচ্ছেন হাসপাতালে।

সরকারের হটলাইন নাম্বারগুলোর সাড়াদানকে আরও কার্যকর ও প্রাণবন্ত করতে হবে। লকডাউন পরিস্থিতিতে জরুরি রোগী পরিবহণের জন্য সরকারি হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স ও ড্রাইভার এবং সকল প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে এলাকাভিত্তিক অ্যাম্বুলেন্স পুল গড়ে তুলতে হবে এবং এসব অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভারদের সুরক্ষার জন্য যথাযথ স্বাস্থ্য সুরক্ষা উপকরণ নিশ্চিত করতে হবে।

করোনা মোকাবেলায় যে জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে সেটার কার্যকারিতা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ, দক্ষ-অভিজ্ঞ-যোগ্য-সক্রিয় দায়িত্বশীলদের নিয়ে জাতীয় কমিটি পুনর্গঠন করতে হবে। 

সংক্রমণ ব্যাধি বিশেষজ্ঞ, শ্বাসতন্ত্র রোগ বিশেষজ্ঞ, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ, আইসিইউ ও সংকটযুক্ত রোগী ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞদের নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের একটি চিকিৎসা বোর্ড ও মনিটরিং টিম গঠন করে তাদের নেতৃত্বে একটি কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে হবে এবং তাদের নেতৃত্বে অনলাইনে সারা দেশের ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীদের জরুরি প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে। প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনে সংসদ টিভি বা বিটিভি ওয়ার্ল্ড বা চুক্তিভিত্তিতে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ব্যবহার করতে হবে।

করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রথম সারির যোদ্ধা হল ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী। এদের মনোবল ও মানসিকভাবে উজ্জীবিত রাখতে এবং তাদের ও তাদের পরিবারের সদস্যদের সুরক্ষিত রাখার জন্য যা যা করা দরকার তার সব ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ করোনার সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে তাদেরই থাকতে হয় এবং তারাই সরাসরি করোনা রোগীর সংস্পর্শে আসেন। ফলে তাদের আক্রান্ত হওয়া ও তাদের মাধ্যমে করোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। তাই হাসপাতালে কর্তব্য পালনকারী ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী-পরিচ্ছনতা কর্মী-অ্যাম্বুলেন্স চালকদের হাসপাতালের কাছে থাকার জন্য প্রয়োজনে হোটেলগুলো সরকারের নিয়ন্ত্রণে নিতে হবে।( হোটেলগুলো এখন ফাঁকাই পড়ে আছে)। ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী-পরিচ্ছন্নতাকর্মী-অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভাররা যেন বিরতিহীন কাজ করে অসুস্থ হয়ে না পড়েন সেজন্য তাদের গ্রুপে ভাগ করে রোস্টার ডিউটি করাতে হবে।

হাসপাতালগুলোতে দায়িত্বপালনকারীদের নিয়মিত খাবার সরবারহ করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা খাতের লোকবল সংকট মোকাবেলায় ইন্টার্নি ডাক্তার, মেডিকেল ছাত্রছাত্রী, নার্সিং ছাত্রছাত্রী যুক্ত করা এবং তাদের জন্য উপর্যুক্ত আর্থিক তালিকা ঘোষণা করতে হবে। কর্মহীন রেজিস্টার্ড ডাক্তার, নার্স, হেলথ টেকনোলজিস্টদের এডহক ভিত্তিতে জরুরি নিয়োগ দেওয়া দরকার। স্বাস্থ্য ক্যাডারে উত্তীর্ণ কিন্তু চাকরির জন্য সুপারিশকৃত নয় এমন ডাক্তারদেরকে এই আপতকালীন সময়ে নিয়োগ বা নিদেনপক্ষে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে। প্রথম সারির করোনা যোদ্ধাদের জন্য ঝুঁকিবীমার পাশাপাশি তাদের প্রণোদনা ও ঝুঁকিভাতা প্রদান করতে হবে। 

জরুরি চাহিদা মেটাতে অবিলম্বে পিপিই, মাস্কসহ ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম, কিটস, মেশিনপত্র, যন্ত্রপাতি, আইসিইউ বেড, ভেন্টিলেটর সংগ্রহ করতে হবে। ল্যাবের সংখ্যা বাড়াতে হবে। সরকারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগের ল্যাবগুলোতে টেস্ট চালু করা যেতে পারে।

করোনা সংক্রমণের ক্ষেত্রে কারাগার, বস্তি এলাকা, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো খুবই নাজুক ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।এসব এলাকার জন্য বিশেষ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। 

জরুরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এবং কর্মীদের কোনওভাবেই মুখোমুখি দাঁড় করানো যাবে না। করোনা আক্রান্ত মৃত ব্যক্তির দাফনে যখন পরিবারও এগিয়ে আসছে না তখন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা লাশ দাফনের ব্যবস্থা করছেন। সেবা দানকারী প্রতিটা কর্মী আরেক কর্মীর পরিপূরক। এটা একটা জনযুদ্ধ; এখানে প্রত্যেককেই কাঁধে কাঁধ  মিলিয়ে সামিল হতে হবে। অনেকটা রিলে রেসের মত। আমি দৌঁড়াতে দৌঁড়াতে ক্লান্ত হলে বাটন টা তুলে দেব তোমার হাতে। তুমি ক্লান্ত হলে আরেকজনের হাতে। এভাবেই চলবে। গন্তব্যে পৌঁছানোর আগে কোনওভাবেই এই দৌঁড় থামানো যাবে না।
এই দৌড়ে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকেই বীরযোদ্ধা। তারা মহৎপ্রাণ। তাদের প্রত্যেকের জন্য যথাযথ সম্মান এবং প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হোক। কারণ এই লড়াইটাতে প্রচুর দম দরকার। আর এই লড়াইটাতো জীবনকে বাজি রাখতে হয়। তাই কিছু উৎসাহ কিছু সম্মান কিছু প্রণোদনা তারা ডিজার্ভ করে তো।

ধরে নিই এটা একটা অসম যুদ্ধ। এক অদেখা ভাইরাস বনাম গোটা পৃথিবী। আমি বিশ্বাস করি মানুষের সম্মিলিত চেষ্টা আর শুভ ইচ্ছা এই যুদ্ধে মানুষকে জিতিয়ে দেবে।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

এই মাত্র | রাজনীতি

মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক
মোংলায় ইয়াবাসহ নারী মাদক ব্যবসায়ী আটক

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে বদলাবে গ্রুপ চ্যাটের ধরণ

৯ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০
উত্তরাখণ্ডে মেঘভাঙা বৃষ্টিতে ভেসে গেল গ্রাম, নিখোঁজ অন্তত ১০

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল থেকে গ্রেফতার ১১

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা
বাংলাদেশি সমর্থকরা শীলঙ্কার জয়ের অপেক্ষায় রয়েছে : শানাকা

২২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

৩৬ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন