শিরোনাম
প্রকাশ: ০৭:৪৩, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

বিভাজন নয়, লড়াইটা হোক একসাথে...

বাণী ইয়াসমিন হাসি
অনলাইন ভার্সন
বিভাজন নয়, লড়াইটা হোক একসাথে...

সময়ের সাথে সাথে বাড়ছে সংকট। শুধু সংখ্যার হিসেবে নয় করোনা আতঙ্কে সত্যিকার অর্থেই কাঁপছে বিশ্ব। বাংলাদেশও এর বাইরে নয়। যেকোনও মহাযুদ্ধের চেয়েও বড় কঠিন এই যুদ্ধ। পারস্পরিক বিভাজন নয় দরকার সমন্বিত উদ্যোগ। 

করোনা মোকাবেলায় গাফিলতি ও প্রস্তুতিহীনতা নিয়ে কাউকে দোষারোপ না করে ঘাটতি মোকাবেলায় একযোগে কাজ করার সময় এখন। দোষ খুঁজে বের করা, দায়িত্ব এড়ানো, বেশি কথা, অপ্রয়োজনীয় কথা বলার সময় এখন না। সময়টা এখন একসাথে কঠিন পরিস্থিতি মোকাবেলার।

ইতিমধ্যেই অনেক ব্যাংক কর্মকর্তা করোনা আক্রান্ত। গতকাল অগ্রণী ব্যাংকের প্রিন্সিপাল শাখার এক কর্মকর্তা আক্রান্ত হওয়ায় পুরো শাখাটি লকডাউন করে দেওয়া হয়েছে। বুধবার সকাল থেকে শাখাটি ‘লকডাউন’ বলে জানিয়েছেন অগ্রণী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ শামস-উল ইসলাম।

তিনি জানিয়েছেন, ওই শাখার সবাইকে হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়েছে।ওই শাখায় আপাতত সব কাজও বন্ধ রাখা হয়েছে।

কৃষি ব্যাংক, কমার্স ব্যাংক এবং মার্কেন্টাইল ব্যাংকের এক শাখা ব্যবস্থাপকের ইতিমধ্যেই করোনা শনাক্ত হয়েছে।

কয়েকদিন আগে রেইনকোট টাইপের পিপিই সদৃশ পোশাক পরিহিত এক ব্যাংক কর্মকর্তার ছবি ভাইরাল করা হয়। জীবন বাঁচাতে প্রস্তুতিমূলক ব্যবস্থা গ্রহণের অধিকার সবার আছে। ব্যাংকাররা কতটা ঝুঁকি নিয়ে তাদের সেবা কার্যক্রম অব্যাহত রেখেছেন সেটা কিন্তু প্রমাণিত। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় অনেকেই পায়ে হেঁটে অফিস করছেন।

করোনার সামাজিক সংক্রমণের সংখ্যা, মাত্রা, পরিমাণ, পরিধি বাড়ছে। যতটুকু লকডাউন করা দরকার তা করতে হবে। লকডাউনের মধ্যে করোনা আক্রান্ত ক্লাস্টার এলাকাগুলোতে সামাজিক নজরদারির মাধ্যমে লক্ষণ ও উপসর্গ দেখে সম্ভাব্য রোগীদের চিহ্নিত করে তাদের টেস্টের ব্যবস্থা করতে হবে, সংক্রামিত রোগীদের চিকিৎসার পাশাপাশি তাদের সংস্পর্শে আসা ব্যক্তিদের আইসোলেশন ও কোয়ারেন্টাইন নিশ্চিত করতে হবে। 

গণমাধ্যমকর্মীরা প্রচণ্ড ঝুঁকি নিয়ে তথ্য সরবরাহের কাজটি করে চলেছেন। ছাপা পত্রিকার প্রচার সংখ্যা অর্ধেকেরও কমে নেমে এসেছে। কমিউনিটি ট্রান্সমিশন শুরু হওয়ায় ঝুঁকিটা আরও বেড়েছে। ইতিমধ্যেই একটি বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেলের একজন ক্যামেরাপারসন করোনা পজেটিভ।

চারটা জাতীয় দৈনিক তাদের মুদ্রণ সংস্করণ বন্ধ করে দিয়েছে। গণমাধ্যম এবং গণমাধ্যমকর্মীরা একটা কঠিন সময় পার করছেন তারপরও কিন্তু তারা তাদের পেশাগত দায়িত্ব পালনে থেমে নেই। প্রতি মুহূর্তে আমাদেরকে সর্বশেষ তথ্য জানিয়ে আপডেট রাখছে।

সামাজিক নজরদারির জন্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও টেলিফোন ব্যবহার করে যতটা সম্ভব সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে পাড়ামহল্লা, এলাকাভিত্তিক প্রতিবেশী কমিটি ও সামাজিক কমিটি গড়ে তুলে স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, পুলিশ ও হটলাইনের  মাধ্যমে প্রশাসনের সাথে যোগাযোগ ও সমন্বয় রাখতে হবে। আতঙ্কিত না হয়ে করোনা আক্রান্ত রোগী ও তার পরিবার বা প্রতিবেশীদের সামাজিকভাবে বিচ্ছিন্ন করে নিষ্ঠুরতা না দেখিয়ে যতটা সম্ভব তাদের প্রতি সহমর্মিতা প্রদর্শন করতে হবে। হেনস্থা এবং সামাজিক নিষ্ঠুরতার ভয়ে অনেকেই করোনা লক্ষণ ও উপসর্গ থাকার পরও তা লুকিয়ে রাখছেন। কেউই যেন রোগ না লুকায় এই অভয় সবাই সবাইকে দিতে হবে এবং নিশ্চিত করতে হবে। প্রয়োজনে সশস্ত্রবাহিনীর তত্ত্বাবধানে বিএনসিসি, স্কাউট, আনসার, গ্রামপুলিশ ও আগ্রহী যুব সমাজকে নিয়ে স্বেচ্ছাসেবক বাহিনী গঠন করতে হবে।

ঢালাওভাবে জনপ্রতিনিধিদেরকে চোর বলে আখ্যা দেওয়া যাবে না। নাটোরের প্রবীণ সাংসদ গোলাম কুদ্দুস, নড়াইলের মাশরাফি, সিংড়ার পৌর মেয়র ফেরদৌস এমন ডজন ডজন জনপ্রতিনিধিও আমাদের আছে যারা নিজে মানুষের ঘরে ঘরে যাচ্ছেন খাবার, স্বাস্থ্যসেবা নিয়ে। আবার কেউ বা অটোরিকশা চালিয়ে রোগীকে পৌঁছে দিচ্ছেন হাসপাতালে।

সরকারের হটলাইন নাম্বারগুলোর সাড়াদানকে আরও কার্যকর ও প্রাণবন্ত করতে হবে। লকডাউন পরিস্থিতিতে জরুরি রোগী পরিবহণের জন্য সরকারি হাসপাতালের অ্যাম্বুলেন্স ও ড্রাইভার এবং সকল প্রাইভেট অ্যাম্বুলেন্স নিয়ে এলাকাভিত্তিক অ্যাম্বুলেন্স পুল গড়ে তুলতে হবে এবং এসব অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভারদের সুরক্ষার জন্য যথাযথ স্বাস্থ্য সুরক্ষা উপকরণ নিশ্চিত করতে হবে।

করোনা মোকাবেলায় যে জাতীয় কমিটি গঠন করা হয়েছে সেটার কার্যকারিতা নিয়ে ইতিমধ্যেই প্রশ্ন উঠেছে। চিকিৎসা বিশেষজ্ঞ, দক্ষ-অভিজ্ঞ-যোগ্য-সক্রিয় দায়িত্বশীলদের নিয়ে জাতীয় কমিটি পুনর্গঠন করতে হবে। 

সংক্রমণ ব্যাধি বিশেষজ্ঞ, শ্বাসতন্ত্র রোগ বিশেষজ্ঞ, মেডিসিন বিশেষজ্ঞ, বক্ষব্যাধি বিশেষজ্ঞ, আইসিইউ ও সংকটযুক্ত রোগী ব্যবস্থাপনা বিশেষজ্ঞদের নিয়ে উচ্চ পর্যায়ের একটি চিকিৎসা বোর্ড ও মনিটরিং টিম গঠন করে তাদের নেতৃত্বে একটি কেন্দ্রীয় নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে হবে এবং তাদের নেতৃত্বে অনলাইনে সারা দেশের ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মীদের জরুরি প্রশিক্ষণ প্রদান করতে হবে। প্রশিক্ষণের জন্য প্রয়োজনে সংসদ টিভি বা বিটিভি ওয়ার্ল্ড বা চুক্তিভিত্তিতে বেসরকারি টেলিভিশন চ্যানেল ব্যবহার করতে হবে।

করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধের প্রথম সারির যোদ্ধা হল ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী। এদের মনোবল ও মানসিকভাবে উজ্জীবিত রাখতে এবং তাদের ও তাদের পরিবারের সদস্যদের সুরক্ষিত রাখার জন্য যা যা করা দরকার তার সব ব্যবস্থা করতে হবে। কারণ করোনার সবচেয়ে বেশি ঝুঁকির মধ্যে তাদেরই থাকতে হয় এবং তারাই সরাসরি করোনা রোগীর সংস্পর্শে আসেন। ফলে তাদের আক্রান্ত হওয়া ও তাদের মাধ্যমে করোনা সংক্রমণের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। তাই হাসপাতালে কর্তব্য পালনকারী ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী-পরিচ্ছনতা কর্মী-অ্যাম্বুলেন্স চালকদের হাসপাতালের কাছে থাকার জন্য প্রয়োজনে হোটেলগুলো সরকারের নিয়ন্ত্রণে নিতে হবে।( হোটেলগুলো এখন ফাঁকাই পড়ে আছে)। ডাক্তার-নার্স-স্বাস্থ্যকর্মী-পরিচ্ছন্নতাকর্মী-অ্যাম্বুলেন্স ড্রাইভাররা যেন বিরতিহীন কাজ করে অসুস্থ হয়ে না পড়েন সেজন্য তাদের গ্রুপে ভাগ করে রোস্টার ডিউটি করাতে হবে।

হাসপাতালগুলোতে দায়িত্বপালনকারীদের নিয়মিত খাবার সরবারহ করতে হবে। স্বাস্থ্যসেবা খাতের লোকবল সংকট মোকাবেলায় ইন্টার্নি ডাক্তার, মেডিকেল ছাত্রছাত্রী, নার্সিং ছাত্রছাত্রী যুক্ত করা এবং তাদের জন্য উপর্যুক্ত আর্থিক তালিকা ঘোষণা করতে হবে। কর্মহীন রেজিস্টার্ড ডাক্তার, নার্স, হেলথ টেকনোলজিস্টদের এডহক ভিত্তিতে জরুরি নিয়োগ দেওয়া দরকার। স্বাস্থ্য ক্যাডারে উত্তীর্ণ কিন্তু চাকরির জন্য সুপারিশকৃত নয় এমন ডাক্তারদেরকে এই আপতকালীন সময়ে নিয়োগ বা নিদেনপক্ষে চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেওয়া যেতে পারে। প্রথম সারির করোনা যোদ্ধাদের জন্য ঝুঁকিবীমার পাশাপাশি তাদের প্রণোদনা ও ঝুঁকিভাতা প্রদান করতে হবে। 

জরুরি চাহিদা মেটাতে অবিলম্বে পিপিই, মাস্কসহ ব্যক্তিগত সুরক্ষা সরঞ্জাম, কিটস, মেশিনপত্র, যন্ত্রপাতি, আইসিইউ বেড, ভেন্টিলেটর সংগ্রহ করতে হবে। ল্যাবের সংখ্যা বাড়াতে হবে। সরকারি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাণরসায়ন ও অনুজীব বিজ্ঞান বিভাগের ল্যাবগুলোতে টেস্ট চালু করা যেতে পারে।

করোনা সংক্রমণের ক্ষেত্রে কারাগার, বস্তি এলাকা, রোহিঙ্গা ক্যাম্পগুলো খুবই নাজুক ও ঝুঁকিপূর্ণ অবস্থায় রয়েছে।এসব এলাকার জন্য বিশেষ সতর্কতামূলক ব্যবস্থা নিতে হবে। 

জরুরি সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান এবং কর্মীদের কোনওভাবেই মুখোমুখি দাঁড় করানো যাবে না। করোনা আক্রান্ত মৃত ব্যক্তির দাফনে যখন পরিবারও এগিয়ে আসছে না তখন পুলিশ বাহিনীর সদস্যরা লাশ দাফনের ব্যবস্থা করছেন। সেবা দানকারী প্রতিটা কর্মী আরেক কর্মীর পরিপূরক। এটা একটা জনযুদ্ধ; এখানে প্রত্যেককেই কাঁধে কাঁধ  মিলিয়ে সামিল হতে হবে। অনেকটা রিলে রেসের মত। আমি দৌঁড়াতে দৌঁড়াতে ক্লান্ত হলে বাটন টা তুলে দেব তোমার হাতে। তুমি ক্লান্ত হলে আরেকজনের হাতে। এভাবেই চলবে। গন্তব্যে পৌঁছানোর আগে কোনওভাবেই এই দৌঁড় থামানো যাবে না।
এই দৌড়ে অংশগ্রহণকারী প্রত্যেকেই বীরযোদ্ধা। তারা মহৎপ্রাণ। তাদের প্রত্যেকের জন্য যথাযথ সম্মান এবং প্রণোদনার ব্যবস্থা করা হোক। কারণ এই লড়াইটাতে প্রচুর দম দরকার। আর এই লড়াইটাতো জীবনকে বাজি রাখতে হয়। তাই কিছু উৎসাহ কিছু সম্মান কিছু প্রণোদনা তারা ডিজার্ভ করে তো।

ধরে নিই এটা একটা অসম যুদ্ধ। এক অদেখা ভাইরাস বনাম গোটা পৃথিবী। আমি বিশ্বাস করি মানুষের সম্মিলিত চেষ্টা আর শুভ ইচ্ছা এই যুদ্ধে মানুষকে জিতিয়ে দেবে।

লেখক: সম্পাদক, বিবার্তা২৪ডটনেট

বিডি প্রতিদিন/কালাম

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

৮ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

২৮ মিনিট আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

৩৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

৫৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে