শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রীর কাছে করুন আকুতি, অথর্ব মন্ত্রী কর্মকর্তাদের বিদায় করে যোগ্যদের দায়িত্ব দিন

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর কাছে করুন আকুতি, অথর্ব মন্ত্রী কর্মকর্তাদের বিদায় করে যোগ্যদের দায়িত্ব দিন

লড়াইটা ডাক্তারকেই করতে হবে। নার্সদেরই করতে হবে। টেকনোলজিস্ট থেকে রক্ত সংগ্রহকারী হাসপাতালের কমিটিও। চিকিৎসকরাই নেতৃত্ব দিবেন। পৃথিবীজুড়ে ডাক্তার নার্স থেকে অ্যাম্বুলেন্স চালক, এক কথায় চিকিৎসা সেবায় জড়িত কর্মীরাই লড়ছেন।

ইতালি থেকে আমেরিকা প্রতিটা আক্রান্ত দেশে লড়তে লড়তে ক্লান্ত অবসন্ন দেহে চিকিৎসক, নার্সরা হাসপাতালের মেঝেতে একজনের গায়ে আরেকজন শুয়ে পড়ছে। টানা ১৫/১৬ঘণ্টার লড়াই। দুই পায়ের ওপর নাওয়া খাওয়া ছেড়ে লড়ছে।

করোনার ভয়াবহতার মুখে মানুষ বাঁচানোর লড়াই। নিজের জীবনকে শতকরা একশো ভাগ ঝুঁকিতে দিয়ে লড়ছে। পরিবার পরিজন সন্তান প্রিয়জন সব ভুলে! মানবসেবার ধর্মের অগ্নি পরীক্ষায় আজ মহাবিপর্যয়ের পৃথিবীতে তারা বীরত্বের নায়কোচিত আদর্শ হয়ে উঠেছেন। অনেকে লড়াইয়ে ভয়ঙ্কর ছোয়াঁচে জীবাণু করোনার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। তবু সতীর্থরা দমে যাননি। লড়ছেন অদম্য মনোবলে সর্বোচ্চ সেবা দিয়ে।

করোনার মহাপ্রলয়ে পৃথিবী এখন মৃত্যুর অসহনীয় যন্ত্রণা ভোগ করছে। পৃথিবীজুড়ে কান্না আর লাশের মিছিল! লাশ রাখার জায়গা নেই। এমন মর্মান্তিক মৃত্যু যেনো প্রিয়জনের মৃত্যুতেও কান্নারও সুযোগ নেই। সন্তানের কাছে মা যায় না। দাফনে এতো আত্মীয় বন্ধু পরিচিতজন কেউ নাই! অপরিচতরাই শেষ বিদায় দিচ্ছেন। দমবন্ধ সময়ে ভয়ে বাকরুদ্ধ শোকস্তব্ধ পৃথিবী।

বাংলাদেশও আক্রান্ত বিশ্ব মহামারিতে। এখানে চিকিৎসকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিতর্ক হচ্ছে। দেশের সব হাসপাতাল-ক্লিনিকে মানুষ চিকিৎসা পাচ্ছে না এমন অভিযোগ দেশজুড়ে। চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে করোনার আক্রমণের মুখে পরিকল্পিত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে না পারায়। অভিযোগ পুরো সত্য নয়। অনেকে কাপুরুষের ভূমিকা রাখলেও সবাই নয়। আর নয় বলেই চিকিৎসক নার্সরা লড়াই করছেন। মৃত্যু ভয়কে তোয়াক্কা না করেই। সন্তানকে রেখে যখন বাইরে যান চিকিৎসক নার্সরা তারা জানেন বুকটা কেমন মোচড় দেয়।

এছাড়া আমরা শুরুতেই পরীক্ষার কিট, ল্যাব, পিপিই পর্যাপ্ত দিতে পারিনি। ভয় দিয়ে অপরিপক্ব মন্ত্রণালয় জয় করতে চেয়েছে। ভয় দিয়ে জয় সম্ভব নয়। মনে রাখতে হবে দেশের জনগণের টাকায় পড়াশোনা করা অনেক চিকিৎসক বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন নিরাপদ জীবনের আশায়, দেশে থাকা চিকিৎসকরা এ বেঈমানি করেননি। অনেকে বলেন চিকিৎসকরা প্র্যাকটিসে এক রাতে ঘণ্টায় দু'শ রোগী দেখেন! আমাকে সেদিন একজন এমন কথা বলেন। আমি তখন বললাম বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব দেখেছেন? তারা বাণিজ্য করেন নাকি পরিবার পরিজন ফেলে, ব্যক্তিগত জীবন বাদ দিয়ে সেবা করেন?

গানের অনুষ্ঠানে টিকেট কাটতে কৃপণতা নেই। চিকিৎসকের বেলায় কৃপণতা। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এতো রোগী দেখতে চান না, সিরিয়াল নেই, আমরা তদবির করে দেখাই না? দেখাই। চাপ ফেলি।

কসাই সবাই নয়। একাংশ, এদের কেউ কেউ, ডাকাতও। এদের মানবসেবার ধর্ম নেই। এরা দুর্নীতিবাজ, লুটেরা, যৌননিপীড়ক চিকিৎসক কর্মকর্তা। সব পেশায় এরকম আছে। কিন্তু প্রকৃত চিকিৎসকদের তাদের দলভুক্ত করলে, ভয় দেখালে তারাও দেশ ছেড়ে দেবে।

চিকিৎসকদের সংখ্যাগরিষ্টরা সেবা দেন মনুষের জীবন রক্ষার। দেশে ১৮ কোটি জনগণের চিকিৎসক মাত্র ১ লাখ। এরমধ্যে ৩০ হাজার সরকারি হলে বেসরকারি ৭০হাজার। জিডিপির ১ ভাগ চিকিৎসা খাতে বরাদ্দ। এরমধ্যে সরকারি স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে জড়িত মন্ত্রী থেকে আমলা চিকিৎসক কর্মকর্তা কর্মচারীরা কি পরিমাণ দুর্নীতি করেছে ১১ বছরে দেশ দেখেছে। এমন নির্লজ্জ দেশদ্রোহীদের হাতে চিকিৎসা বরাদ্দ মানুষের সেবায় পুরোটা কাজে লাগেনি। স্বস্থ্য সচিব, অধিদফতর থেকে সিভিল সার্জন কার্যালয় হয়ে সরকারি হাসপাতালের কর্মচারীরা বিশাল অংশ দুর্নীতিতে অভিশপ্ত। শাস্তি হয়নি ওদের। আমরা প্রতিবাদ করবো কি ঘৃণাও করতে শিখিনি।

যাক করোনার ভয়াবহতায় আজকের বাংলাদেশ এখন কঠিন বিপর্যয়ের মুখে। আমরা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ভরসা নিয়ে লড়াই করছি, তার ভাষণে, ভিডিও কনফারেন্সে পরিণতি কি হবে সে সত্য বলার সাহস যেমন দেখিয়েছেন তেমনি আশা সাহস শক্তি যুগিয়েছেন।

তার পরিকল্পনা প্রণোদনা উজ্জ্বীবিত করেছে। শেখ হাসিনার বর্তমান মন্ত্রিসভায় এমন একজন মন্ত্রীও নেই যার উপর জনগণ কেনো তিনিই ভরসা রাখতে পারেন! বহুবার বলেছি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী সরকার প্রধানের সবচেয়ে অথর্ব্য দুর্বল মন্ত্রিসভা। এসব মন্ত্রীদের উপর মানুষের নূন্যতম আস্থা নেই।

৭৫ পরবর্তী রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে সফল শক্তিশালী রাজনৈতিক সরকার ছিল ৯৬ সালে শেখ হাসিনার সরকার। আব্দুস সামাদ আজাদ সিনিয়র মন্ত্রী তারপর কিবরিয়া, আমু, রাজ্জাক, তোফায়েল, জলিল, মতিয়ারা তো ছিলেনই। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েও রাজনীতি সম্পৃক্ত তার স্টাফরা ছিলেন সক্রিয়। ক্রাইসিস ম্যানেজারদের নিয়ে সামলেছেন রাজনৈতিক প্রাকৃতিক দুর্যোগ। ২০০৯ সালেও আনকোরা মন্ত্রিসভার সিনিয়র মন্ত্রী ছিলেন আবুল মাল আব্দুল মুহিত। রাজনীতি সম্পৃক্ত উপদেষ্টা ছিলেন ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, প্রফেসর আলাউদ্দিন আহমেদরা। ২০১৪ সালেও মুহিতের পর আমু, তোফায়েল, মতিয়া, মঞ্জু, আনিস, মেনন, ইনুরা ছিলেন। সবচেয়ে খারাপ ব্যর্থ অথর্ব্য মন্ত্রিসভা এবার। শেখ হাসিনার পর আর কোথাও যেনো কেউ নেই। ক্রাইসিস ম্যানেজার শেখ হাসিনা ছাড়া কেউ নেই। আমু, তোফায়েল, মতিয়ারা ঘরে। ১৪ দল, মহাজোটের কেউ নেই মন্ত্রিসভায়! শেখ হাসিনায় কেবল ভরসা জনগণের, মন্ত্রীতে এলার্জি বেসুমার। জাতি শেখ হাসিনার পেছনে ঐক্যবদ্ধ। কাজে লাগাবার দক্ষ মন্ত্রী স্টাফ তার পাশে নেই। মন্ত্রিসভার অর্ধেক ব্যবসায়ী। তাদের ব্যবসা বাণিজ্যের স্বার্থ আগে। তাও যে যে ব্যবসায় জড়িত। রাজনীতি জনগণ তাদের অগ্রাধিকারে নেই। ৭৫ পরবর্তী সংকটে লড়াকু রাজনীতিবিদরা নেই কোথাও দায়িত্বে। ২০০১ সাল থেকে যারা পাশে ছিলেন লড়েছেন তারাও নেই। সেই ধারায় যারা ওয়ান ইলেভেনেও কাছে ছিলেন তারাও নেই! কেনো? যাক সে হিসেব পরে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কাছে করুন আকুতি আজ জাতির এ দুঃসময়ে করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে জনগণের বিজয় অনিবার্য করতে আজ প্রথমেই ব্যর্থ স্বাস্থ্যমন্ত্রী,বাণিজ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে সরিয়ে অভিজ্ঞ রাজনৈতিক শক্তিশালী সৎ দক্ষদের হাতে নেতৃত্ব দিন। মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন আনুন। মহাজোটের সরকার করুন। পারলে জাতীয় সরকার। ব্যর্থদের বিদায় দিন। মন্ত্রিসভা ঢেলে সাজান। দুঃসময়ের পাশে থাকাদের ডেকে কাজে লাগান। সরকারি বেসরকারি চিকিৎসা খাতকে সমন্বয় করুন। আপনার নেতৃত্বে জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটি বা টাস্কফোর্স গঠন করুন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার প্রস্তাব কি বিবেচনা করবেন? করোনা মহামারি আঘাত এনেছে। আক্রান্ত মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। বাড়ছে সর্দি জ্বরে মৃত্যুর খবর। করোনার মহাপির্যয় আসতে বেশি দিন লাগে না। এই মুহূর্তের করণীয় বলে যা মনে হয় তাই প্রস্তাব করছি।

১. বিশেষজ্ঞসহ সবাইকে নিয়ে অবিলম্বে যুদ্ধকালীন টাস্কফোর্স বা জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটি গঠন করুন। হোয়াইট হাউসের আদলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে রাউন্ড দ্য ক্লক এটি সচল থাকবে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় টাস্কফোর্স সকল কর্মকাণ্ড মিডিয়ার সামনে ব্যাখ্যা করবেন।

২. হাসপাতাল, জরুরি পরিষেবা, ফার্মেসী বাদ দিয়ে সবকিছু লকডাউন করতে হবে। মক্কা-মদিনার ন্যায় সব উপাসনাগৃহ পুরোপুরি বন্ধ রাখতে হবে।

৩. জরুরী পণ্য পরিবহন ব্যতীত সকল পথে যোগাযোগ বন্ধ রাখতে হবে।

৪. অথর্ব্য মন্ত্রী কর্মকর্তাদের সরিয়ে যোগ্য দক্ষ অভিজ্ঞ লোক নিয়োগ দিতে হবে।
৫. অবিলম্বে কমপক্ষে ১০,০০০ ভেন্টিলেটর আমদানির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সারাদেশে কমপক্ষে ১০,০০০ আইসিইউ বেড তৈরির জরুরি উদ্যোগ নিতে হবে।

৬. বেসরকারি হাসপাতালসহ সব টারসিয়ারী হাসপাতালে কোভিড কিট সরবরাহ করতে হবে।

৭. সব হাসপাতালকে কোভিড এবং নন-কোভিড এই দুই ভাগে ভাগ করতে হবে। জরুরি বিভাগে নির্দিষ্ট ট্রায়াজ সৃষ্টি করে সন্দেহজনক রোগীকে সেখানে রেখে দ্রুত গতির পরীক্ষার মাধ্যমে (গণস্বাস্থ্য/এ্যাবোট) রোগ নির্ণয় করে যথাস্থানে রোগীকে পাঠাতে হবে।

৮. আপনার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নিয়োগ দিন দলমতের ঊর্ধ্বে।

৯. জরুরি বিভাগ/ট্রায়াজ/আইসিইউ প্রভৃতি জায়গায় পূর্ণ পিপিই (full set PPE) সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। অন্যান্য এরিয়ায় আংশিক পিপিই যথেষ্ট।

১০. স্বাস্থ্যকর্মীদের ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকার বীমা নিশ্চিত করতে হবে।

১১. সকল বেসরকারি হাসপাতালের বেডসমূহ একত্রিত করে সমন্বিত উদ্যোগে কোভিড ব্যবস্থাপনায় নিয়ে আসতে হবে। ভারতে এটা শুরু হয়েছে। পরবর্তী পরিস্থিতি বিবেচনা করে বসুন্ধরার প্রস্তাবিত অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরির প্রস্তুতি দ্রুত নিতে হবে।

১১. চিকিৎসাকর্মীরা এই দেশের সন্তান। তাদের যথাযথ সম্মান দিয়ে এই যুদ্ধে জিততে হবে। করোনার যুদ্বে যারা মারা যাবে তাদের জাতীয় বীরের মর্যাদা দিতে হবে। পরিবারের দায় রাষ্ট্রকে নিতে হবে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আপনি বঙ্গবন্ধু কন্যা। জাতির আবেগ অনুভূতি জড়িয়ে আছে। আপনার রক্তে যুদ্ধ আর বিজয়। পরাজয়ের গ্লানি নেই। জাতি আপনার নেতৃত্বে আজ এক। এ যুদ্ধে আপনাকে জয়ী হতেই হবে। আপনি জয়ী হলে দেশ জয়ী হয়। সকল সাপোর্ট দিয়ে চিকিৎসকদের লড়াইয়ে নামান। চিকিৎসার সকল সরঞ্জাম আনার ব্যবস্থা করুন। এ অসহায় সময়ে আপনিই জাতির পরম আশ্রয়ের ঠিকানা। আপনার নিরাপদ ছায়ায় জনগণ নিরাপদ থাক। ত্রাণের চাল যারা এসময় চুরি করে, ত্রাণের লোভ দেখিয়ে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে কঠোর শাস্তি তাদের দিন।

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
হাসিনার বিরুদ্ধে রায়ের আগে সহিংসতার ষড়যন্ত্র
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
নির্বাচন : একই প্রত্যাশায় জনতা ও সেনাবাহিনী
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
শেষ ভালো যার সব ভালো তার
সর্বশেষ খবর
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯ জেলায় নতুন ডিসি, ৮ ডিসি প্রত্যাহার
৯ জেলায় নতুন ডিসি, ৮ ডিসি প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান
জনগণই আওয়ামী লীগকে লকডাউন করেছে : সেলিমুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা
নোংরা পরিবেশে ড্রিংক তৈরির অভিযোগে কারখানা সিলগালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল
রাজাপুরে শেখ হাসিনার ফাঁসির দাবিতে বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন
কলাপাড়ায় স্কুলভিত্তিক আবহাওয়া ক্লাবের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ
জকসু নির্বাচন ঘিরে উন্মুক্ত লাইব্রেরি বন্ধে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৬ কর্মকর্তা বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ
হামজার জোড়া গোলে এগিয়ে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন
সাজা শেষে ৭২ প্রবাসীকে দেশে পাঠাল মালয়েশিয়াস্থ হাইকমিশন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি
গণভোটের নামে অরাজকতা সৃষ্টি করছে একটি দল : তৃপ্তি

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক
রাবিতে ছাত্রলীগ নেতা আটক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু
সিলেটকে চোখ রাঙাচ্ছে ডেঙ্গু

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষার আবেদনের সময় বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ
নাটোরে মেয়ে শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা দিল রিড বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন
আশাশুনিকে ইকোনমিক জোন গড়ার প্রতিশ্রুতি দিলেন কাজী আলাউদ্দিন

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি
শ্রীপুরে জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবসে উপলক্ষ্যে বিএনপি’র র‌্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত
জকসু নির্বাচন ঘিরে ক্যাম্পাসে সকল সামাজিক-সাংস্কৃতিক কার্যক্রম স্থগিত

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ
পিরোজপুরে আ.লীগের নৈরাজ্য ঠেকাতে জামায়াতের বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন
মেজর জিয়া স্বাধীনতার ঘোষণা দিয়ে পালাননি, অস্ত্র হাতে যুদ্ধ করেছেন :  ডা. জাহিদ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার
টঙ্গীতে ময়লার স্তূপ থেকে নবজাতক উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি
আনুষ্ঠানিকভাবে জানানোর পর গণভোট বিষয়ে সিদ্ধান্ত : সিইসি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি
পেছালো আইভীর ৫ মামলার গ্রেপ্তার শুনানি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত
টঙ্গীতে ছিনতাইকারীর ছুরিকাঘাতে পোশাকর্মী নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা
২০২৭ পর্যন্ত আইওএসএ সনদ পেলো এয়ার এ্যাস্ট্রা

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ
অগ্নি-ককটেল সন্ত্রাস কারা করে, জানালেন সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা
জাতীয় নির্বাচন ও গণভোট একই দিনে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন
গণভোটের ব্যালটে থাকছে যে প্রশ্ন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি
জুলাই সনদে স্বাক্ষর করেছেন রাষ্ট্রপতি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান
বাংলাদেশে এলেন প্রভাবশালী আলেম মুফতি ফজলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর
মানবতাবিরোধী অপরাধ : শেখ হাসিনার মামলার রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন আদেশ জারি, গেজেট প্রকাশ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ

১৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হলো হাসিনার মামলার রাজসাক্ষী সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা
দুপুরে জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেবেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন
কার্যক্রম নিষিদ্ধ আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে আগুন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২
তেজগাঁওয়ে ট্রেনের পরিত্যক্ত বগিতে আগুন, হাতেনাতে আটক ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত
তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়া জানাতে জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে জামায়াত

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত
প্রধান উপদেষ্টার ভাষণে জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়নি: জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা
চিলির সুন্দরীকে টপকে দ্বিতীয় স্থানে বাংলাদেশের মিথিলা

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন জামায়াতের ১০ নেতাকর্মী

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে আজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’
‘নির্বাচনের দিন গণভোটের ঘোষণায় আওয়ামী লীগের পুনর্বাসনের পথ রুদ্ধ’

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি
যুক্তরাষ্ট্রে শেষ হলো পেনি অধ্যায়, ২৩২ বছরের ইতিহাসের সমাপ্তি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম
ঢাকায় স্বাভাবিকভাবে চলছে গণপরিবহন, দূরপাল্লার যাত্রী কিছুটা কম

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা
শেখ হাসিনার রায়ের তারিখ ঘিরে আদালতপাড়ায় কড়া নিরাপত্তা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প
নেতানিয়াহুকে সম্পূর্ণরূপে ক্ষমা করে দিতে বললেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার
পাকিস্তানে বোমা হামলা, আতঙ্কে ফিরছেন একাধিক লঙ্কান ক্রিকেটার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা
বাসায় ঢুকে বিচারকের ছেলেকে ছুরিকাঘাতে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা
পল্লবীতে বাসে অগ্নিসংযোগ করল দুর্বৃত্তরা

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির
ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে নিরস্ত্র পুলিশ মোতায়েন জার্মানির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?
রুশ এস-৪০০ প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার তথ্য চুরির চেষ্টা করেছে পাকিস্তানি গুপ্তচর?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল
আন্ডারওয়ার্ল্ড যে কারণে টালমাটাল

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক
আগুন বোমা গুলিতে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট
জাতীয় নির্বাচন বানচালে নতুন ইস্যু গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য
রাজনৈতিক নয়, দরকার জাতীয় ঐক্য

সম্পাদকীয়

অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে
অন্তর্বর্তী সরকার পে-স্কেলের শুধু ফ্রেমওয়ার্ক দেবে

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ
১১ মাসে ১ লাখ ৩৭ হাজার রোহিঙ্গা অনুপ্রবেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না
একই দিন গণভোট হলে ৫ শতাংশও ভোট পড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়
নির্বাচনের আগে গণভোট সম্ভব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত
ডাকাতের ছুরিকাঘাতে এসআই আহত

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ
বাংলাদেশ ব্যাংক কর্মকর্তাদের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

সংঘাতের পথে রাজনীতি
সংঘাতের পথে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা
দেশে-বিদেশে ছড়িয়ে আছে লুটের টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ
শেখ হাসিনার মামলার রায় কবে জানা যাবে আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি
বাংলাদেশেও আছেন হকির কিংবদন্তি

মাঠে ময়দানে

ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক
ডিসি নিয়োগে এবারও বিতর্ক

নগর জীবন

রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে
রপ্তানি বহুমুখীকরণ কাগজে কলমে

পেছনের পৃষ্ঠা

আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস
আমরা এখন নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি : ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই
ফেব্রুয়ারির নির্বাচন ছাড়া অন্য কিছুতে জনগণের আগ্রহ নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ
ইলিশের জালে ধরা পড়ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে
আওয়ামী লীগ ছাড়াও কেউ সন্ত্রাস করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট
নির্বাচনের দিনই হবে গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক
পূর্বাঞ্চলে রেলের জমি দখলের হিড়িক

নগর জীবন

এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের
এক উইকেটে ৩৩৮ রান বাংলাদেশের

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা
শ্রমবাজারে পেশাগত ও ভাষাগত দক্ষতা

সম্পাদকীয়

প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল
প্রথম দিনে আজ ডাক পেয়েছে ১২টি দল

প্রথম পৃষ্ঠা

কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত
কিস্তি না পেয়ে নাকফুল, দুজন বরখাস্ত

দেশগ্রাম

ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য

সম্পাদকীয়

এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি
এক সেঞ্চুরি ও দুই শত রানের জুটি

মাঠে ময়দানে