শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রীর কাছে করুন আকুতি, অথর্ব মন্ত্রী কর্মকর্তাদের বিদায় করে যোগ্যদের দায়িত্ব দিন

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর কাছে করুন আকুতি, অথর্ব মন্ত্রী কর্মকর্তাদের বিদায় করে যোগ্যদের দায়িত্ব দিন

লড়াইটা ডাক্তারকেই করতে হবে। নার্সদেরই করতে হবে। টেকনোলজিস্ট থেকে রক্ত সংগ্রহকারী হাসপাতালের কমিটিও। চিকিৎসকরাই নেতৃত্ব দিবেন। পৃথিবীজুড়ে ডাক্তার নার্স থেকে অ্যাম্বুলেন্স চালক, এক কথায় চিকিৎসা সেবায় জড়িত কর্মীরাই লড়ছেন।

ইতালি থেকে আমেরিকা প্রতিটা আক্রান্ত দেশে লড়তে লড়তে ক্লান্ত অবসন্ন দেহে চিকিৎসক, নার্সরা হাসপাতালের মেঝেতে একজনের গায়ে আরেকজন শুয়ে পড়ছে। টানা ১৫/১৬ঘণ্টার লড়াই। দুই পায়ের ওপর নাওয়া খাওয়া ছেড়ে লড়ছে।

করোনার ভয়াবহতার মুখে মানুষ বাঁচানোর লড়াই। নিজের জীবনকে শতকরা একশো ভাগ ঝুঁকিতে দিয়ে লড়ছে। পরিবার পরিজন সন্তান প্রিয়জন সব ভুলে! মানবসেবার ধর্মের অগ্নি পরীক্ষায় আজ মহাবিপর্যয়ের পৃথিবীতে তারা বীরত্বের নায়কোচিত আদর্শ হয়ে উঠেছেন। অনেকে লড়াইয়ে ভয়ঙ্কর ছোয়াঁচে জীবাণু করোনার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। তবু সতীর্থরা দমে যাননি। লড়ছেন অদম্য মনোবলে সর্বোচ্চ সেবা দিয়ে।

করোনার মহাপ্রলয়ে পৃথিবী এখন মৃত্যুর অসহনীয় যন্ত্রণা ভোগ করছে। পৃথিবীজুড়ে কান্না আর লাশের মিছিল! লাশ রাখার জায়গা নেই। এমন মর্মান্তিক মৃত্যু যেনো প্রিয়জনের মৃত্যুতেও কান্নারও সুযোগ নেই। সন্তানের কাছে মা যায় না। দাফনে এতো আত্মীয় বন্ধু পরিচিতজন কেউ নাই! অপরিচতরাই শেষ বিদায় দিচ্ছেন। দমবন্ধ সময়ে ভয়ে বাকরুদ্ধ শোকস্তব্ধ পৃথিবী।

বাংলাদেশও আক্রান্ত বিশ্ব মহামারিতে। এখানে চিকিৎসকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিতর্ক হচ্ছে। দেশের সব হাসপাতাল-ক্লিনিকে মানুষ চিকিৎসা পাচ্ছে না এমন অভিযোগ দেশজুড়ে। চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে করোনার আক্রমণের মুখে পরিকল্পিত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে না পারায়। অভিযোগ পুরো সত্য নয়। অনেকে কাপুরুষের ভূমিকা রাখলেও সবাই নয়। আর নয় বলেই চিকিৎসক নার্সরা লড়াই করছেন। মৃত্যু ভয়কে তোয়াক্কা না করেই। সন্তানকে রেখে যখন বাইরে যান চিকিৎসক নার্সরা তারা জানেন বুকটা কেমন মোচড় দেয়।

এছাড়া আমরা শুরুতেই পরীক্ষার কিট, ল্যাব, পিপিই পর্যাপ্ত দিতে পারিনি। ভয় দিয়ে অপরিপক্ব মন্ত্রণালয় জয় করতে চেয়েছে। ভয় দিয়ে জয় সম্ভব নয়। মনে রাখতে হবে দেশের জনগণের টাকায় পড়াশোনা করা অনেক চিকিৎসক বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন নিরাপদ জীবনের আশায়, দেশে থাকা চিকিৎসকরা এ বেঈমানি করেননি। অনেকে বলেন চিকিৎসকরা প্র্যাকটিসে এক রাতে ঘণ্টায় দু'শ রোগী দেখেন! আমাকে সেদিন একজন এমন কথা বলেন। আমি তখন বললাম বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব দেখেছেন? তারা বাণিজ্য করেন নাকি পরিবার পরিজন ফেলে, ব্যক্তিগত জীবন বাদ দিয়ে সেবা করেন?

গানের অনুষ্ঠানে টিকেট কাটতে কৃপণতা নেই। চিকিৎসকের বেলায় কৃপণতা। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এতো রোগী দেখতে চান না, সিরিয়াল নেই, আমরা তদবির করে দেখাই না? দেখাই। চাপ ফেলি।

কসাই সবাই নয়। একাংশ, এদের কেউ কেউ, ডাকাতও। এদের মানবসেবার ধর্ম নেই। এরা দুর্নীতিবাজ, লুটেরা, যৌননিপীড়ক চিকিৎসক কর্মকর্তা। সব পেশায় এরকম আছে। কিন্তু প্রকৃত চিকিৎসকদের তাদের দলভুক্ত করলে, ভয় দেখালে তারাও দেশ ছেড়ে দেবে।

চিকিৎসকদের সংখ্যাগরিষ্টরা সেবা দেন মনুষের জীবন রক্ষার। দেশে ১৮ কোটি জনগণের চিকিৎসক মাত্র ১ লাখ। এরমধ্যে ৩০ হাজার সরকারি হলে বেসরকারি ৭০হাজার। জিডিপির ১ ভাগ চিকিৎসা খাতে বরাদ্দ। এরমধ্যে সরকারি স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে জড়িত মন্ত্রী থেকে আমলা চিকিৎসক কর্মকর্তা কর্মচারীরা কি পরিমাণ দুর্নীতি করেছে ১১ বছরে দেশ দেখেছে। এমন নির্লজ্জ দেশদ্রোহীদের হাতে চিকিৎসা বরাদ্দ মানুষের সেবায় পুরোটা কাজে লাগেনি। স্বস্থ্য সচিব, অধিদফতর থেকে সিভিল সার্জন কার্যালয় হয়ে সরকারি হাসপাতালের কর্মচারীরা বিশাল অংশ দুর্নীতিতে অভিশপ্ত। শাস্তি হয়নি ওদের। আমরা প্রতিবাদ করবো কি ঘৃণাও করতে শিখিনি।

যাক করোনার ভয়াবহতায় আজকের বাংলাদেশ এখন কঠিন বিপর্যয়ের মুখে। আমরা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ভরসা নিয়ে লড়াই করছি, তার ভাষণে, ভিডিও কনফারেন্সে পরিণতি কি হবে সে সত্য বলার সাহস যেমন দেখিয়েছেন তেমনি আশা সাহস শক্তি যুগিয়েছেন।

তার পরিকল্পনা প্রণোদনা উজ্জ্বীবিত করেছে। শেখ হাসিনার বর্তমান মন্ত্রিসভায় এমন একজন মন্ত্রীও নেই যার উপর জনগণ কেনো তিনিই ভরসা রাখতে পারেন! বহুবার বলেছি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী সরকার প্রধানের সবচেয়ে অথর্ব্য দুর্বল মন্ত্রিসভা। এসব মন্ত্রীদের উপর মানুষের নূন্যতম আস্থা নেই।

৭৫ পরবর্তী রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে সফল শক্তিশালী রাজনৈতিক সরকার ছিল ৯৬ সালে শেখ হাসিনার সরকার। আব্দুস সামাদ আজাদ সিনিয়র মন্ত্রী তারপর কিবরিয়া, আমু, রাজ্জাক, তোফায়েল, জলিল, মতিয়ারা তো ছিলেনই। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েও রাজনীতি সম্পৃক্ত তার স্টাফরা ছিলেন সক্রিয়। ক্রাইসিস ম্যানেজারদের নিয়ে সামলেছেন রাজনৈতিক প্রাকৃতিক দুর্যোগ। ২০০৯ সালেও আনকোরা মন্ত্রিসভার সিনিয়র মন্ত্রী ছিলেন আবুল মাল আব্দুল মুহিত। রাজনীতি সম্পৃক্ত উপদেষ্টা ছিলেন ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, প্রফেসর আলাউদ্দিন আহমেদরা। ২০১৪ সালেও মুহিতের পর আমু, তোফায়েল, মতিয়া, মঞ্জু, আনিস, মেনন, ইনুরা ছিলেন। সবচেয়ে খারাপ ব্যর্থ অথর্ব্য মন্ত্রিসভা এবার। শেখ হাসিনার পর আর কোথাও যেনো কেউ নেই। ক্রাইসিস ম্যানেজার শেখ হাসিনা ছাড়া কেউ নেই। আমু, তোফায়েল, মতিয়ারা ঘরে। ১৪ দল, মহাজোটের কেউ নেই মন্ত্রিসভায়! শেখ হাসিনায় কেবল ভরসা জনগণের, মন্ত্রীতে এলার্জি বেসুমার। জাতি শেখ হাসিনার পেছনে ঐক্যবদ্ধ। কাজে লাগাবার দক্ষ মন্ত্রী স্টাফ তার পাশে নেই। মন্ত্রিসভার অর্ধেক ব্যবসায়ী। তাদের ব্যবসা বাণিজ্যের স্বার্থ আগে। তাও যে যে ব্যবসায় জড়িত। রাজনীতি জনগণ তাদের অগ্রাধিকারে নেই। ৭৫ পরবর্তী সংকটে লড়াকু রাজনীতিবিদরা নেই কোথাও দায়িত্বে। ২০০১ সাল থেকে যারা পাশে ছিলেন লড়েছেন তারাও নেই। সেই ধারায় যারা ওয়ান ইলেভেনেও কাছে ছিলেন তারাও নেই! কেনো? যাক সে হিসেব পরে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কাছে করুন আকুতি আজ জাতির এ দুঃসময়ে করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে জনগণের বিজয় অনিবার্য করতে আজ প্রথমেই ব্যর্থ স্বাস্থ্যমন্ত্রী,বাণিজ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে সরিয়ে অভিজ্ঞ রাজনৈতিক শক্তিশালী সৎ দক্ষদের হাতে নেতৃত্ব দিন। মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন আনুন। মহাজোটের সরকার করুন। পারলে জাতীয় সরকার। ব্যর্থদের বিদায় দিন। মন্ত্রিসভা ঢেলে সাজান। দুঃসময়ের পাশে থাকাদের ডেকে কাজে লাগান। সরকারি বেসরকারি চিকিৎসা খাতকে সমন্বয় করুন। আপনার নেতৃত্বে জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটি বা টাস্কফোর্স গঠন করুন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার প্রস্তাব কি বিবেচনা করবেন? করোনা মহামারি আঘাত এনেছে। আক্রান্ত মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। বাড়ছে সর্দি জ্বরে মৃত্যুর খবর। করোনার মহাপির্যয় আসতে বেশি দিন লাগে না। এই মুহূর্তের করণীয় বলে যা মনে হয় তাই প্রস্তাব করছি।

১. বিশেষজ্ঞসহ সবাইকে নিয়ে অবিলম্বে যুদ্ধকালীন টাস্কফোর্স বা জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটি গঠন করুন। হোয়াইট হাউসের আদলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে রাউন্ড দ্য ক্লক এটি সচল থাকবে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় টাস্কফোর্স সকল কর্মকাণ্ড মিডিয়ার সামনে ব্যাখ্যা করবেন।

২. হাসপাতাল, জরুরি পরিষেবা, ফার্মেসী বাদ দিয়ে সবকিছু লকডাউন করতে হবে। মক্কা-মদিনার ন্যায় সব উপাসনাগৃহ পুরোপুরি বন্ধ রাখতে হবে।

৩. জরুরী পণ্য পরিবহন ব্যতীত সকল পথে যোগাযোগ বন্ধ রাখতে হবে।

৪. অথর্ব্য মন্ত্রী কর্মকর্তাদের সরিয়ে যোগ্য দক্ষ অভিজ্ঞ লোক নিয়োগ দিতে হবে।
৫. অবিলম্বে কমপক্ষে ১০,০০০ ভেন্টিলেটর আমদানির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সারাদেশে কমপক্ষে ১০,০০০ আইসিইউ বেড তৈরির জরুরি উদ্যোগ নিতে হবে।

৬. বেসরকারি হাসপাতালসহ সব টারসিয়ারী হাসপাতালে কোভিড কিট সরবরাহ করতে হবে।

৭. সব হাসপাতালকে কোভিড এবং নন-কোভিড এই দুই ভাগে ভাগ করতে হবে। জরুরি বিভাগে নির্দিষ্ট ট্রায়াজ সৃষ্টি করে সন্দেহজনক রোগীকে সেখানে রেখে দ্রুত গতির পরীক্ষার মাধ্যমে (গণস্বাস্থ্য/এ্যাবোট) রোগ নির্ণয় করে যথাস্থানে রোগীকে পাঠাতে হবে।

৮. আপনার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নিয়োগ দিন দলমতের ঊর্ধ্বে।

৯. জরুরি বিভাগ/ট্রায়াজ/আইসিইউ প্রভৃতি জায়গায় পূর্ণ পিপিই (full set PPE) সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। অন্যান্য এরিয়ায় আংশিক পিপিই যথেষ্ট।

১০. স্বাস্থ্যকর্মীদের ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকার বীমা নিশ্চিত করতে হবে।

১১. সকল বেসরকারি হাসপাতালের বেডসমূহ একত্রিত করে সমন্বিত উদ্যোগে কোভিড ব্যবস্থাপনায় নিয়ে আসতে হবে। ভারতে এটা শুরু হয়েছে। পরবর্তী পরিস্থিতি বিবেচনা করে বসুন্ধরার প্রস্তাবিত অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরির প্রস্তুতি দ্রুত নিতে হবে।

১১. চিকিৎসাকর্মীরা এই দেশের সন্তান। তাদের যথাযথ সম্মান দিয়ে এই যুদ্ধে জিততে হবে। করোনার যুদ্বে যারা মারা যাবে তাদের জাতীয় বীরের মর্যাদা দিতে হবে। পরিবারের দায় রাষ্ট্রকে নিতে হবে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আপনি বঙ্গবন্ধু কন্যা। জাতির আবেগ অনুভূতি জড়িয়ে আছে। আপনার রক্তে যুদ্ধ আর বিজয়। পরাজয়ের গ্লানি নেই। জাতি আপনার নেতৃত্বে আজ এক। এ যুদ্ধে আপনাকে জয়ী হতেই হবে। আপনি জয়ী হলে দেশ জয়ী হয়। সকল সাপোর্ট দিয়ে চিকিৎসকদের লড়াইয়ে নামান। চিকিৎসার সকল সরঞ্জাম আনার ব্যবস্থা করুন। এ অসহায় সময়ে আপনিই জাতির পরম আশ্রয়ের ঠিকানা। আপনার নিরাপদ ছায়ায় জনগণ নিরাপদ থাক। ত্রাণের চাল যারা এসময় চুরি করে, ত্রাণের লোভ দেখিয়ে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে কঠোর শাস্তি তাদের দিন।

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা