শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রীর কাছে করুন আকুতি, অথর্ব মন্ত্রী কর্মকর্তাদের বিদায় করে যোগ্যদের দায়িত্ব দিন

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর কাছে করুন আকুতি, অথর্ব মন্ত্রী কর্মকর্তাদের বিদায় করে যোগ্যদের দায়িত্ব দিন

লড়াইটা ডাক্তারকেই করতে হবে। নার্সদেরই করতে হবে। টেকনোলজিস্ট থেকে রক্ত সংগ্রহকারী হাসপাতালের কমিটিও। চিকিৎসকরাই নেতৃত্ব দিবেন। পৃথিবীজুড়ে ডাক্তার নার্স থেকে অ্যাম্বুলেন্স চালক, এক কথায় চিকিৎসা সেবায় জড়িত কর্মীরাই লড়ছেন।

ইতালি থেকে আমেরিকা প্রতিটা আক্রান্ত দেশে লড়তে লড়তে ক্লান্ত অবসন্ন দেহে চিকিৎসক, নার্সরা হাসপাতালের মেঝেতে একজনের গায়ে আরেকজন শুয়ে পড়ছে। টানা ১৫/১৬ঘণ্টার লড়াই। দুই পায়ের ওপর নাওয়া খাওয়া ছেড়ে লড়ছে।

করোনার ভয়াবহতার মুখে মানুষ বাঁচানোর লড়াই। নিজের জীবনকে শতকরা একশো ভাগ ঝুঁকিতে দিয়ে লড়ছে। পরিবার পরিজন সন্তান প্রিয়জন সব ভুলে! মানবসেবার ধর্মের অগ্নি পরীক্ষায় আজ মহাবিপর্যয়ের পৃথিবীতে তারা বীরত্বের নায়কোচিত আদর্শ হয়ে উঠেছেন। অনেকে লড়াইয়ে ভয়ঙ্কর ছোয়াঁচে জীবাণু করোনার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। তবু সতীর্থরা দমে যাননি। লড়ছেন অদম্য মনোবলে সর্বোচ্চ সেবা দিয়ে।

করোনার মহাপ্রলয়ে পৃথিবী এখন মৃত্যুর অসহনীয় যন্ত্রণা ভোগ করছে। পৃথিবীজুড়ে কান্না আর লাশের মিছিল! লাশ রাখার জায়গা নেই। এমন মর্মান্তিক মৃত্যু যেনো প্রিয়জনের মৃত্যুতেও কান্নারও সুযোগ নেই। সন্তানের কাছে মা যায় না। দাফনে এতো আত্মীয় বন্ধু পরিচিতজন কেউ নাই! অপরিচতরাই শেষ বিদায় দিচ্ছেন। দমবন্ধ সময়ে ভয়ে বাকরুদ্ধ শোকস্তব্ধ পৃথিবী।

বাংলাদেশও আক্রান্ত বিশ্ব মহামারিতে। এখানে চিকিৎসকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিতর্ক হচ্ছে। দেশের সব হাসপাতাল-ক্লিনিকে মানুষ চিকিৎসা পাচ্ছে না এমন অভিযোগ দেশজুড়ে। চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে করোনার আক্রমণের মুখে পরিকল্পিত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে না পারায়। অভিযোগ পুরো সত্য নয়। অনেকে কাপুরুষের ভূমিকা রাখলেও সবাই নয়। আর নয় বলেই চিকিৎসক নার্সরা লড়াই করছেন। মৃত্যু ভয়কে তোয়াক্কা না করেই। সন্তানকে রেখে যখন বাইরে যান চিকিৎসক নার্সরা তারা জানেন বুকটা কেমন মোচড় দেয়।

এছাড়া আমরা শুরুতেই পরীক্ষার কিট, ল্যাব, পিপিই পর্যাপ্ত দিতে পারিনি। ভয় দিয়ে অপরিপক্ব মন্ত্রণালয় জয় করতে চেয়েছে। ভয় দিয়ে জয় সম্ভব নয়। মনে রাখতে হবে দেশের জনগণের টাকায় পড়াশোনা করা অনেক চিকিৎসক বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন নিরাপদ জীবনের আশায়, দেশে থাকা চিকিৎসকরা এ বেঈমানি করেননি। অনেকে বলেন চিকিৎসকরা প্র্যাকটিসে এক রাতে ঘণ্টায় দু'শ রোগী দেখেন! আমাকে সেদিন একজন এমন কথা বলেন। আমি তখন বললাম বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব দেখেছেন? তারা বাণিজ্য করেন নাকি পরিবার পরিজন ফেলে, ব্যক্তিগত জীবন বাদ দিয়ে সেবা করেন?

গানের অনুষ্ঠানে টিকেট কাটতে কৃপণতা নেই। চিকিৎসকের বেলায় কৃপণতা। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এতো রোগী দেখতে চান না, সিরিয়াল নেই, আমরা তদবির করে দেখাই না? দেখাই। চাপ ফেলি।

কসাই সবাই নয়। একাংশ, এদের কেউ কেউ, ডাকাতও। এদের মানবসেবার ধর্ম নেই। এরা দুর্নীতিবাজ, লুটেরা, যৌননিপীড়ক চিকিৎসক কর্মকর্তা। সব পেশায় এরকম আছে। কিন্তু প্রকৃত চিকিৎসকদের তাদের দলভুক্ত করলে, ভয় দেখালে তারাও দেশ ছেড়ে দেবে।

চিকিৎসকদের সংখ্যাগরিষ্টরা সেবা দেন মনুষের জীবন রক্ষার। দেশে ১৮ কোটি জনগণের চিকিৎসক মাত্র ১ লাখ। এরমধ্যে ৩০ হাজার সরকারি হলে বেসরকারি ৭০হাজার। জিডিপির ১ ভাগ চিকিৎসা খাতে বরাদ্দ। এরমধ্যে সরকারি স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে জড়িত মন্ত্রী থেকে আমলা চিকিৎসক কর্মকর্তা কর্মচারীরা কি পরিমাণ দুর্নীতি করেছে ১১ বছরে দেশ দেখেছে। এমন নির্লজ্জ দেশদ্রোহীদের হাতে চিকিৎসা বরাদ্দ মানুষের সেবায় পুরোটা কাজে লাগেনি। স্বস্থ্য সচিব, অধিদফতর থেকে সিভিল সার্জন কার্যালয় হয়ে সরকারি হাসপাতালের কর্মচারীরা বিশাল অংশ দুর্নীতিতে অভিশপ্ত। শাস্তি হয়নি ওদের। আমরা প্রতিবাদ করবো কি ঘৃণাও করতে শিখিনি।

যাক করোনার ভয়াবহতায় আজকের বাংলাদেশ এখন কঠিন বিপর্যয়ের মুখে। আমরা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ভরসা নিয়ে লড়াই করছি, তার ভাষণে, ভিডিও কনফারেন্সে পরিণতি কি হবে সে সত্য বলার সাহস যেমন দেখিয়েছেন তেমনি আশা সাহস শক্তি যুগিয়েছেন।

তার পরিকল্পনা প্রণোদনা উজ্জ্বীবিত করেছে। শেখ হাসিনার বর্তমান মন্ত্রিসভায় এমন একজন মন্ত্রীও নেই যার উপর জনগণ কেনো তিনিই ভরসা রাখতে পারেন! বহুবার বলেছি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী সরকার প্রধানের সবচেয়ে অথর্ব্য দুর্বল মন্ত্রিসভা। এসব মন্ত্রীদের উপর মানুষের নূন্যতম আস্থা নেই।

৭৫ পরবর্তী রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে সফল শক্তিশালী রাজনৈতিক সরকার ছিল ৯৬ সালে শেখ হাসিনার সরকার। আব্দুস সামাদ আজাদ সিনিয়র মন্ত্রী তারপর কিবরিয়া, আমু, রাজ্জাক, তোফায়েল, জলিল, মতিয়ারা তো ছিলেনই। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েও রাজনীতি সম্পৃক্ত তার স্টাফরা ছিলেন সক্রিয়। ক্রাইসিস ম্যানেজারদের নিয়ে সামলেছেন রাজনৈতিক প্রাকৃতিক দুর্যোগ। ২০০৯ সালেও আনকোরা মন্ত্রিসভার সিনিয়র মন্ত্রী ছিলেন আবুল মাল আব্দুল মুহিত। রাজনীতি সম্পৃক্ত উপদেষ্টা ছিলেন ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, প্রফেসর আলাউদ্দিন আহমেদরা। ২০১৪ সালেও মুহিতের পর আমু, তোফায়েল, মতিয়া, মঞ্জু, আনিস, মেনন, ইনুরা ছিলেন। সবচেয়ে খারাপ ব্যর্থ অথর্ব্য মন্ত্রিসভা এবার। শেখ হাসিনার পর আর কোথাও যেনো কেউ নেই। ক্রাইসিস ম্যানেজার শেখ হাসিনা ছাড়া কেউ নেই। আমু, তোফায়েল, মতিয়ারা ঘরে। ১৪ দল, মহাজোটের কেউ নেই মন্ত্রিসভায়! শেখ হাসিনায় কেবল ভরসা জনগণের, মন্ত্রীতে এলার্জি বেসুমার। জাতি শেখ হাসিনার পেছনে ঐক্যবদ্ধ। কাজে লাগাবার দক্ষ মন্ত্রী স্টাফ তার পাশে নেই। মন্ত্রিসভার অর্ধেক ব্যবসায়ী। তাদের ব্যবসা বাণিজ্যের স্বার্থ আগে। তাও যে যে ব্যবসায় জড়িত। রাজনীতি জনগণ তাদের অগ্রাধিকারে নেই। ৭৫ পরবর্তী সংকটে লড়াকু রাজনীতিবিদরা নেই কোথাও দায়িত্বে। ২০০১ সাল থেকে যারা পাশে ছিলেন লড়েছেন তারাও নেই। সেই ধারায় যারা ওয়ান ইলেভেনেও কাছে ছিলেন তারাও নেই! কেনো? যাক সে হিসেব পরে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কাছে করুন আকুতি আজ জাতির এ দুঃসময়ে করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে জনগণের বিজয় অনিবার্য করতে আজ প্রথমেই ব্যর্থ স্বাস্থ্যমন্ত্রী,বাণিজ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে সরিয়ে অভিজ্ঞ রাজনৈতিক শক্তিশালী সৎ দক্ষদের হাতে নেতৃত্ব দিন। মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন আনুন। মহাজোটের সরকার করুন। পারলে জাতীয় সরকার। ব্যর্থদের বিদায় দিন। মন্ত্রিসভা ঢেলে সাজান। দুঃসময়ের পাশে থাকাদের ডেকে কাজে লাগান। সরকারি বেসরকারি চিকিৎসা খাতকে সমন্বয় করুন। আপনার নেতৃত্বে জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটি বা টাস্কফোর্স গঠন করুন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার প্রস্তাব কি বিবেচনা করবেন? করোনা মহামারি আঘাত এনেছে। আক্রান্ত মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। বাড়ছে সর্দি জ্বরে মৃত্যুর খবর। করোনার মহাপির্যয় আসতে বেশি দিন লাগে না। এই মুহূর্তের করণীয় বলে যা মনে হয় তাই প্রস্তাব করছি।

১. বিশেষজ্ঞসহ সবাইকে নিয়ে অবিলম্বে যুদ্ধকালীন টাস্কফোর্স বা জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটি গঠন করুন। হোয়াইট হাউসের আদলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে রাউন্ড দ্য ক্লক এটি সচল থাকবে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় টাস্কফোর্স সকল কর্মকাণ্ড মিডিয়ার সামনে ব্যাখ্যা করবেন।

২. হাসপাতাল, জরুরি পরিষেবা, ফার্মেসী বাদ দিয়ে সবকিছু লকডাউন করতে হবে। মক্কা-মদিনার ন্যায় সব উপাসনাগৃহ পুরোপুরি বন্ধ রাখতে হবে।

৩. জরুরী পণ্য পরিবহন ব্যতীত সকল পথে যোগাযোগ বন্ধ রাখতে হবে।

৪. অথর্ব্য মন্ত্রী কর্মকর্তাদের সরিয়ে যোগ্য দক্ষ অভিজ্ঞ লোক নিয়োগ দিতে হবে।
৫. অবিলম্বে কমপক্ষে ১০,০০০ ভেন্টিলেটর আমদানির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সারাদেশে কমপক্ষে ১০,০০০ আইসিইউ বেড তৈরির জরুরি উদ্যোগ নিতে হবে।

৬. বেসরকারি হাসপাতালসহ সব টারসিয়ারী হাসপাতালে কোভিড কিট সরবরাহ করতে হবে।

৭. সব হাসপাতালকে কোভিড এবং নন-কোভিড এই দুই ভাগে ভাগ করতে হবে। জরুরি বিভাগে নির্দিষ্ট ট্রায়াজ সৃষ্টি করে সন্দেহজনক রোগীকে সেখানে রেখে দ্রুত গতির পরীক্ষার মাধ্যমে (গণস্বাস্থ্য/এ্যাবোট) রোগ নির্ণয় করে যথাস্থানে রোগীকে পাঠাতে হবে।

৮. আপনার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নিয়োগ দিন দলমতের ঊর্ধ্বে।

৯. জরুরি বিভাগ/ট্রায়াজ/আইসিইউ প্রভৃতি জায়গায় পূর্ণ পিপিই (full set PPE) সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। অন্যান্য এরিয়ায় আংশিক পিপিই যথেষ্ট।

১০. স্বাস্থ্যকর্মীদের ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকার বীমা নিশ্চিত করতে হবে।

১১. সকল বেসরকারি হাসপাতালের বেডসমূহ একত্রিত করে সমন্বিত উদ্যোগে কোভিড ব্যবস্থাপনায় নিয়ে আসতে হবে। ভারতে এটা শুরু হয়েছে। পরবর্তী পরিস্থিতি বিবেচনা করে বসুন্ধরার প্রস্তাবিত অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরির প্রস্তুতি দ্রুত নিতে হবে।

১১. চিকিৎসাকর্মীরা এই দেশের সন্তান। তাদের যথাযথ সম্মান দিয়ে এই যুদ্ধে জিততে হবে। করোনার যুদ্বে যারা মারা যাবে তাদের জাতীয় বীরের মর্যাদা দিতে হবে। পরিবারের দায় রাষ্ট্রকে নিতে হবে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আপনি বঙ্গবন্ধু কন্যা। জাতির আবেগ অনুভূতি জড়িয়ে আছে। আপনার রক্তে যুদ্ধ আর বিজয়। পরাজয়ের গ্লানি নেই। জাতি আপনার নেতৃত্বে আজ এক। এ যুদ্ধে আপনাকে জয়ী হতেই হবে। আপনি জয়ী হলে দেশ জয়ী হয়। সকল সাপোর্ট দিয়ে চিকিৎসকদের লড়াইয়ে নামান। চিকিৎসার সকল সরঞ্জাম আনার ব্যবস্থা করুন। এ অসহায় সময়ে আপনিই জাতির পরম আশ্রয়ের ঠিকানা। আপনার নিরাপদ ছায়ায় জনগণ নিরাপদ থাক। ত্রাণের চাল যারা এসময় চুরি করে, ত্রাণের লোভ দেখিয়ে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে কঠোর শাস্তি তাদের দিন।

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
জাতীয়তাবাদের উদ্বিগ্ন হৃদয়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সর্বশেষ খবর
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'
'হারার পর আমি ফোন খুলতেই ভয় পাচ্ছিলাম'

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা
পিএসজিকে গুঁড়িয়ে ক্লাব বিশ্বকাপ ফাইনালে চেলসি রূপকথা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

৬ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ
শাকিবের নতুন রোমাঞ্চ

শোবিজ

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ