শিরোনাম
প্রকাশ: ২১:৫৩, বৃহস্পতিবার, ০৯ এপ্রিল, ২০২০ আপডেট:

প্রধানমন্ত্রীর কাছে করুন আকুতি, অথর্ব মন্ত্রী কর্মকর্তাদের বিদায় করে যোগ্যদের দায়িত্ব দিন

পীর হাবিবুর রহমান
অনলাইন ভার্সন
প্রধানমন্ত্রীর কাছে করুন আকুতি, অথর্ব মন্ত্রী কর্মকর্তাদের বিদায় করে যোগ্যদের দায়িত্ব দিন

লড়াইটা ডাক্তারকেই করতে হবে। নার্সদেরই করতে হবে। টেকনোলজিস্ট থেকে রক্ত সংগ্রহকারী হাসপাতালের কমিটিও। চিকিৎসকরাই নেতৃত্ব দিবেন। পৃথিবীজুড়ে ডাক্তার নার্স থেকে অ্যাম্বুলেন্স চালক, এক কথায় চিকিৎসা সেবায় জড়িত কর্মীরাই লড়ছেন।

ইতালি থেকে আমেরিকা প্রতিটা আক্রান্ত দেশে লড়তে লড়তে ক্লান্ত অবসন্ন দেহে চিকিৎসক, নার্সরা হাসপাতালের মেঝেতে একজনের গায়ে আরেকজন শুয়ে পড়ছে। টানা ১৫/১৬ঘণ্টার লড়াই। দুই পায়ের ওপর নাওয়া খাওয়া ছেড়ে লড়ছে।

করোনার ভয়াবহতার মুখে মানুষ বাঁচানোর লড়াই। নিজের জীবনকে শতকরা একশো ভাগ ঝুঁকিতে দিয়ে লড়ছে। পরিবার পরিজন সন্তান প্রিয়জন সব ভুলে! মানবসেবার ধর্মের অগ্নি পরীক্ষায় আজ মহাবিপর্যয়ের পৃথিবীতে তারা বীরত্বের নায়কোচিত আদর্শ হয়ে উঠেছেন। অনেকে লড়াইয়ে ভয়ঙ্কর ছোয়াঁচে জীবাণু করোনার ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছেন। তবু সতীর্থরা দমে যাননি। লড়ছেন অদম্য মনোবলে সর্বোচ্চ সেবা দিয়ে।

করোনার মহাপ্রলয়ে পৃথিবী এখন মৃত্যুর অসহনীয় যন্ত্রণা ভোগ করছে। পৃথিবীজুড়ে কান্না আর লাশের মিছিল! লাশ রাখার জায়গা নেই। এমন মর্মান্তিক মৃত্যু যেনো প্রিয়জনের মৃত্যুতেও কান্নারও সুযোগ নেই। সন্তানের কাছে মা যায় না। দাফনে এতো আত্মীয় বন্ধু পরিচিতজন কেউ নাই! অপরিচতরাই শেষ বিদায় দিচ্ছেন। দমবন্ধ সময়ে ভয়ে বাকরুদ্ধ শোকস্তব্ধ পৃথিবী।

বাংলাদেশও আক্রান্ত বিশ্ব মহামারিতে। এখানে চিকিৎসকদের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। বিতর্ক হচ্ছে। দেশের সব হাসপাতাল-ক্লিনিকে মানুষ চিকিৎসা পাচ্ছে না এমন অভিযোগ দেশজুড়ে। চিকিৎসা ব্যবস্থা ভেঙ্গে পড়েছে করোনার আক্রমণের মুখে পরিকল্পিত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে না পারায়। অভিযোগ পুরো সত্য নয়। অনেকে কাপুরুষের ভূমিকা রাখলেও সবাই নয়। আর নয় বলেই চিকিৎসক নার্সরা লড়াই করছেন। মৃত্যু ভয়কে তোয়াক্কা না করেই। সন্তানকে রেখে যখন বাইরে যান চিকিৎসক নার্সরা তারা জানেন বুকটা কেমন মোচড় দেয়।

এছাড়া আমরা শুরুতেই পরীক্ষার কিট, ল্যাব, পিপিই পর্যাপ্ত দিতে পারিনি। ভয় দিয়ে অপরিপক্ব মন্ত্রণালয় জয় করতে চেয়েছে। ভয় দিয়ে জয় সম্ভব নয়। মনে রাখতে হবে দেশের জনগণের টাকায় পড়াশোনা করা অনেক চিকিৎসক বিদেশে পাড়ি দিয়েছেন নিরাপদ জীবনের আশায়, দেশে থাকা চিকিৎসকরা এ বেঈমানি করেননি। অনেকে বলেন চিকিৎসকরা প্র্যাকটিসে এক রাতে ঘণ্টায় দু'শ রোগী দেখেন! আমাকে সেদিন একজন এমন কথা বলেন। আমি তখন বললাম বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের অভাব দেখেছেন? তারা বাণিজ্য করেন নাকি পরিবার পরিজন ফেলে, ব্যক্তিগত জীবন বাদ দিয়ে সেবা করেন?

গানের অনুষ্ঠানে টিকেট কাটতে কৃপণতা নেই। চিকিৎসকের বেলায় কৃপণতা। বিশেষজ্ঞ ডাক্তার এতো রোগী দেখতে চান না, সিরিয়াল নেই, আমরা তদবির করে দেখাই না? দেখাই। চাপ ফেলি।

কসাই সবাই নয়। একাংশ, এদের কেউ কেউ, ডাকাতও। এদের মানবসেবার ধর্ম নেই। এরা দুর্নীতিবাজ, লুটেরা, যৌননিপীড়ক চিকিৎসক কর্মকর্তা। সব পেশায় এরকম আছে। কিন্তু প্রকৃত চিকিৎসকদের তাদের দলভুক্ত করলে, ভয় দেখালে তারাও দেশ ছেড়ে দেবে।

চিকিৎসকদের সংখ্যাগরিষ্টরা সেবা দেন মনুষের জীবন রক্ষার। দেশে ১৮ কোটি জনগণের চিকিৎসক মাত্র ১ লাখ। এরমধ্যে ৩০ হাজার সরকারি হলে বেসরকারি ৭০হাজার। জিডিপির ১ ভাগ চিকিৎসা খাতে বরাদ্দ। এরমধ্যে সরকারি স্বাস্থ্যসেবার সঙ্গে জড়িত মন্ত্রী থেকে আমলা চিকিৎসক কর্মকর্তা কর্মচারীরা কি পরিমাণ দুর্নীতি করেছে ১১ বছরে দেশ দেখেছে। এমন নির্লজ্জ দেশদ্রোহীদের হাতে চিকিৎসা বরাদ্দ মানুষের সেবায় পুরোটা কাজে লাগেনি। স্বস্থ্য সচিব, অধিদফতর থেকে সিভিল সার্জন কার্যালয় হয়ে সরকারি হাসপাতালের কর্মচারীরা বিশাল অংশ দুর্নীতিতে অভিশপ্ত। শাস্তি হয়নি ওদের। আমরা প্রতিবাদ করবো কি ঘৃণাও করতে শিখিনি।

যাক করোনার ভয়াবহতায় আজকের বাংলাদেশ এখন কঠিন বিপর্যয়ের মুখে। আমরা রাষ্ট্রনায়ক শেখ হাসিনার নেতৃত্বে ভরসা নিয়ে লড়াই করছি, তার ভাষণে, ভিডিও কনফারেন্সে পরিণতি কি হবে সে সত্য বলার সাহস যেমন দেখিয়েছেন তেমনি আশা সাহস শক্তি যুগিয়েছেন।

তার পরিকল্পনা প্রণোদনা উজ্জ্বীবিত করেছে। শেখ হাসিনার বর্তমান মন্ত্রিসভায় এমন একজন মন্ত্রীও নেই যার উপর জনগণ কেনো তিনিই ভরসা রাখতে পারেন! বহুবার বলেছি দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে শক্তিশালী সরকার প্রধানের সবচেয়ে অথর্ব্য দুর্বল মন্ত্রিসভা। এসব মন্ত্রীদের উপর মানুষের নূন্যতম আস্থা নেই।

৭৫ পরবর্তী রাজনৈতিক ইতিহাসে সবচেয়ে সফল শক্তিশালী রাজনৈতিক সরকার ছিল ৯৬ সালে শেখ হাসিনার সরকার। আব্দুস সামাদ আজাদ সিনিয়র মন্ত্রী তারপর কিবরিয়া, আমু, রাজ্জাক, তোফায়েল, জলিল, মতিয়ারা তো ছিলেনই। প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়েও রাজনীতি সম্পৃক্ত তার স্টাফরা ছিলেন সক্রিয়। ক্রাইসিস ম্যানেজারদের নিয়ে সামলেছেন রাজনৈতিক প্রাকৃতিক দুর্যোগ। ২০০৯ সালেও আনকোরা মন্ত্রিসভার সিনিয়র মন্ত্রী ছিলেন আবুল মাল আব্দুল মুহিত। রাজনীতি সম্পৃক্ত উপদেষ্টা ছিলেন ডা. সৈয়দ মোদাচ্ছের আলী, প্রফেসর আলাউদ্দিন আহমেদরা। ২০১৪ সালেও মুহিতের পর আমু, তোফায়েল, মতিয়া, মঞ্জু, আনিস, মেনন, ইনুরা ছিলেন। সবচেয়ে খারাপ ব্যর্থ অথর্ব্য মন্ত্রিসভা এবার। শেখ হাসিনার পর আর কোথাও যেনো কেউ নেই। ক্রাইসিস ম্যানেজার শেখ হাসিনা ছাড়া কেউ নেই। আমু, তোফায়েল, মতিয়ারা ঘরে। ১৪ দল, মহাজোটের কেউ নেই মন্ত্রিসভায়! শেখ হাসিনায় কেবল ভরসা জনগণের, মন্ত্রীতে এলার্জি বেসুমার। জাতি শেখ হাসিনার পেছনে ঐক্যবদ্ধ। কাজে লাগাবার দক্ষ মন্ত্রী স্টাফ তার পাশে নেই। মন্ত্রিসভার অর্ধেক ব্যবসায়ী। তাদের ব্যবসা বাণিজ্যের স্বার্থ আগে। তাও যে যে ব্যবসায় জড়িত। রাজনীতি জনগণ তাদের অগ্রাধিকারে নেই। ৭৫ পরবর্তী সংকটে লড়াকু রাজনীতিবিদরা নেই কোথাও দায়িত্বে। ২০০১ সাল থেকে যারা পাশে ছিলেন লড়েছেন তারাও নেই। সেই ধারায় যারা ওয়ান ইলেভেনেও কাছে ছিলেন তারাও নেই! কেনো? যাক সে হিসেব পরে।

বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার কাছে করুন আকুতি আজ জাতির এ দুঃসময়ে করোনার বিরুদ্ধে যুদ্ধে জনগণের বিজয় অনিবার্য করতে আজ প্রথমেই ব্যর্থ স্বাস্থ্যমন্ত্রী,বাণিজ্যমন্ত্রী, স্বাস্থ্য সচিব, স্বাস্থ্য অধিদফতরের মহাপরিচালককে সরিয়ে অভিজ্ঞ রাজনৈতিক শক্তিশালী সৎ দক্ষদের হাতে নেতৃত্ব দিন। মন্ত্রিসভায় পরিবর্তন আনুন। মহাজোটের সরকার করুন। পারলে জাতীয় সরকার। ব্যর্থদের বিদায় দিন। মন্ত্রিসভা ঢেলে সাজান। দুঃসময়ের পাশে থাকাদের ডেকে কাজে লাগান। সরকারি বেসরকারি চিকিৎসা খাতকে সমন্বয় করুন। আপনার নেতৃত্বে জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটি বা টাস্কফোর্স গঠন করুন। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আমার প্রস্তাব কি বিবেচনা করবেন? করোনা মহামারি আঘাত এনেছে। আক্রান্ত মৃতের সংখ্যা বাড়ছে। বাড়ছে সর্দি জ্বরে মৃত্যুর খবর। করোনার মহাপির্যয় আসতে বেশি দিন লাগে না। এই মুহূর্তের করণীয় বলে যা মনে হয় তাই প্রস্তাব করছি।

১. বিশেষজ্ঞসহ সবাইকে নিয়ে অবিলম্বে যুদ্ধকালীন টাস্কফোর্স বা জাতীয় দুর্যোগ প্রতিরোধ কমিটি গঠন করুন। হোয়াইট হাউসের আদলে মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে রাউন্ড দ্য ক্লক এটি সচল থাকবে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় টাস্কফোর্স সকল কর্মকাণ্ড মিডিয়ার সামনে ব্যাখ্যা করবেন।

২. হাসপাতাল, জরুরি পরিষেবা, ফার্মেসী বাদ দিয়ে সবকিছু লকডাউন করতে হবে। মক্কা-মদিনার ন্যায় সব উপাসনাগৃহ পুরোপুরি বন্ধ রাখতে হবে।

৩. জরুরী পণ্য পরিবহন ব্যতীত সকল পথে যোগাযোগ বন্ধ রাখতে হবে।

৪. অথর্ব্য মন্ত্রী কর্মকর্তাদের সরিয়ে যোগ্য দক্ষ অভিজ্ঞ লোক নিয়োগ দিতে হবে।
৫. অবিলম্বে কমপক্ষে ১০,০০০ ভেন্টিলেটর আমদানির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে। সারাদেশে কমপক্ষে ১০,০০০ আইসিইউ বেড তৈরির জরুরি উদ্যোগ নিতে হবে।

৬. বেসরকারি হাসপাতালসহ সব টারসিয়ারী হাসপাতালে কোভিড কিট সরবরাহ করতে হবে।

৭. সব হাসপাতালকে কোভিড এবং নন-কোভিড এই দুই ভাগে ভাগ করতে হবে। জরুরি বিভাগে নির্দিষ্ট ট্রায়াজ সৃষ্টি করে সন্দেহজনক রোগীকে সেখানে রেখে দ্রুত গতির পরীক্ষার মাধ্যমে (গণস্বাস্থ্য/এ্যাবোট) রোগ নির্ণয় করে যথাস্থানে রোগীকে পাঠাতে হবে।

৮. আপনার স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নিয়োগ দিন দলমতের ঊর্ধ্বে।

৯. জরুরি বিভাগ/ট্রায়াজ/আইসিইউ প্রভৃতি জায়গায় পূর্ণ পিপিই (full set PPE) সরবরাহ নিশ্চিত করতে হবে। অন্যান্য এরিয়ায় আংশিক পিপিই যথেষ্ট।

১০. স্বাস্থ্যকর্মীদের ৫০ লাখ থেকে ১ কোটি টাকার বীমা নিশ্চিত করতে হবে।

১১. সকল বেসরকারি হাসপাতালের বেডসমূহ একত্রিত করে সমন্বিত উদ্যোগে কোভিড ব্যবস্থাপনায় নিয়ে আসতে হবে। ভারতে এটা শুরু হয়েছে। পরবর্তী পরিস্থিতি বিবেচনা করে বসুন্ধরার প্রস্তাবিত অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরির প্রস্তুতি দ্রুত নিতে হবে।

১১. চিকিৎসাকর্মীরা এই দেশের সন্তান। তাদের যথাযথ সম্মান দিয়ে এই যুদ্ধে জিততে হবে। করোনার যুদ্বে যারা মারা যাবে তাদের জাতীয় বীরের মর্যাদা দিতে হবে। পরিবারের দায় রাষ্ট্রকে নিতে হবে।

মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, আপনি বঙ্গবন্ধু কন্যা। জাতির আবেগ অনুভূতি জড়িয়ে আছে। আপনার রক্তে যুদ্ধ আর বিজয়। পরাজয়ের গ্লানি নেই। জাতি আপনার নেতৃত্বে আজ এক। এ যুদ্ধে আপনাকে জয়ী হতেই হবে। আপনি জয়ী হলে দেশ জয়ী হয়। সকল সাপোর্ট দিয়ে চিকিৎসকদের লড়াইয়ে নামান। চিকিৎসার সকল সরঞ্জাম আনার ব্যবস্থা করুন। এ অসহায় সময়ে আপনিই জাতির পরম আশ্রয়ের ঠিকানা। আপনার নিরাপদ ছায়ায় জনগণ নিরাপদ থাক। ত্রাণের চাল যারা এসময় চুরি করে, ত্রাণের লোভ দেখিয়ে মেয়েটিকে ধর্ষণ করে কঠোর শাস্তি তাদের দিন।

লেখক: নির্বাহী সম্পাদক, বাংলাদেশ প্রতিদিন।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
সর্বশেষ খবর
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার
লালপুরে আওয়ামী লীগ নেতা হত্যার প্রধান আসামি গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন
গুচ্ছভুক্ত ১৯ বিশ্ববিদ্যালয়ে প্রাথমিক ভর্তি শুরু হচ্ছে ২২ জুন

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬
ত্রাণ নিতে আসা ফিলিস্তিনিদেরও ছাড়ছে না ইসরায়েল, নিহত আরও ৫৬

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে দেশে ফিরলেন আটকে পড়া ১৫৮ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস
দুপুরের মধ্যে ৮ জেলায় ঝড়বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার
সাংবাদিক পরিচয়ে হোটেলে তল্লাশির নেপথ্যে চাঁদাবাজি, সেই হান্নান গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন
রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আজ আবারও বসছে ঐকমত্য কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার
চড়া সুদের মাশুল দিচ্ছে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব
বাংলাদেশের অর্থনীতিতে ঈদুল আজহার প্রভাব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ জুন)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ
এআই জেনারেটেড ডিপফেক ভিডিও এড়িয়ে চলার অনুরোধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে
দেড় হাজার হত্যা মামলা পাঁচ মাসে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু
ডেমরায় ছাদ থেকে পড়ে স্কুলছাত্রীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস !

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম