শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৮, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০২০

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনার প্রভাব ও ইউজিসির ভূমিকা

মো. খালিদ বিন চৌধুরী , মো. আবদুর রশিদ, কাজী শাহিদুল ইসলাম, শাহিনুল ইসলাম, তানজিলা তামান্না, মো. জাহি
অনলাইন ভার্সন
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনার প্রভাব ও ইউজিসির ভূমিকা

করোনা মহামারী একটি সম্পূর্ণ আকস্মিক মহাদুর্যোগ, যার জন্য এ দেশের শুধু নয়, বিশ্বের যেকোনো দেশের সরকার, সরকারি সংস্থা, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সাধারণ মানুষ কেউই প্রকৃত অর্থে প্রস্তুত ছিল না। প্রথম আক্রান্ত দেশ চীনে নভেম্বরে বিষয়টি জানা গেলেও ডিসেম্বরের শেষে তারা আমলে নেয়। তবে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষেত্রে সব দেশ একই রকম ঢিলেঢালা নিস্পৃহ ভাব নেয়নি। কেউ ঝটপট তৈরি হয়ে গেছে। কেউ কেউ বেশি সময় নিয়েছে এবং বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে তাইওয়ান, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া, ভিয়েতনাম সিরিয়াস হয়ে যায়। বাকিদের মধ্যে ইউরোপ, আমেরিকা, এশিয়ার উন্নত দেশগুলোর অনেকে ‘মানুষের জীবন না অর্থনীতি’ কোনটা বাঁচাবে, তা নিয়ে দোটানায় পড়ে যায়। ফলে যা হওয়ার তা হচ্ছে। এখনো  অনেকেই সে সংশয় কাটিয়ে উঠতে পারছে না।

আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজনে স্কুল-কলেজ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণার কথা বললেন। আমাদের বিশ্বাস, স্কুল-কলেজের জন্য এ সিদ্ধান্ত যথার্থ ও সঠিক ছিল। এখন যা নতুনভাবে চিন্তা করা প্রয়োজন তা হচ্ছে, টেলিভিশনে শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাটা দ্রুত গ্রহণ করার ব্যবস্থা নেয়া।

মার্চের শেষ সপ্তাহ বা এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকে ৫৬টি বেসরকারি ও সাতটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে দেশের মোট ৬৩টি বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন ক্লাস শুরু করে। এ বিষয়ে শুরু থেকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের কোনো নির্দেশনা বা প্রস্তুতি ছিল না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজস্ব চিন্তা ও দায়বদ্ধতা থেকে তা চালু করে। বড় ও প্রাচীন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিশ্চুপ থাকে। কিছু ব্লগার বা ফেসবুক অ্যাক্টিভিস্ট এরই মধ্যে অনলাইন ক্লাস চালুর বিষয়টিতে নানা দুরভিসন্ধি আবিষ্কার করতে থাকে এবং কোনো কোনো পত্রিকাও বিষয়টির ওপর নেতিবাচক কিছু প্রতিবেদন ছাপে। ইউজিসিও বড় বড় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো নীরব থাকে এবং অনলাইন পরীক্ষা নেয়ার বিপক্ষে একটা দুর্বল অবস্থান গ্রহণ করে। সর্বশেষ শিক্ষা মন্ত্রণালয় সভা ডেকে বিষয়টি স্বচ্ছ করার পর সবাইকে একটু নড়েচড়ে বসতে দেখা গেল এবং অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমের ওপর বিরূপ সমালোচনায় বেশ ভাটা পড়ল। মঞ্জুরী কমিশন কে কী করছে, তার খবরবার্তা সংগ্রহ করল এবং মে  মাসের প্রথম সপ্তাহান্তে একটি সার্কুলার জারি করল। সার্কুলারে অভিনবত্ব কিছু নেই, যারা যেভাবে অনলাইন ক্লাস করছিলেন, তাদের সেভাবেই নিয়মসিদ্ধ করা হলো। যদিও এক্ষেত্রে তাদের পূর্বনিয়ম বলে কিছু ছিল না। যারা স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে কাজটি করলেন, তাদের একটি শুকনো ধন্যবাদ দেয়ার সৌজন্য দেখানো হলো না। আর যারা কিছুই করলেন না, তাদের ব্যাপারে নীরব থাকল।

ইউজিসির সার্কুলারের সাধারণ নির্দেশাবলির ৩, ৪, ৫, ৬ ও ৭-এ পাঁচটি অনুচ্ছেদে যেসব নির্দেশনা দেয়া হয়েছে, তা পুরোপুরি দায়িত্বশীলতার সঙ্গে দেয়া হয়েছে তা বলা যাবে না। বিষয়টা শুনতে সাধারণভাবে ভালো লাগার কথা নয়। কোনো বড়-ছোট বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্পষ্টভাবে কিছু বলবে না। কারণ বড়রা যা করার তা করে যাবে। তারা ইউজিসিকে খুব একটা তোয়াক্কা করে না, আবার ঘাঁটাবেও না। কিন্তু দুর্বল প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বলার মতো তাদের কোনো স্থান নেই। সার্কুলারের ‘সাধারণ নির্দেশাবলি’র উল্লিখিত অংশে বলা হয়েছে, শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন আগের ন্যায় যেন ‘নিয়মিত’ দেয়া হয়, ছাত্রদের  টিউশন ফি, সেশন ফি ইত্যাদির জন্য যেন আবার ‘চাপ’ দেয়া না হয়। বিভিন্ন পাওনা মওকুফসহ নানা বিষয়ে ‘মানবিক’ হওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। বিষয়টি সাদামাটাভাবেও স্ববিরোধী। একদিকে ছাত্রদের কাছ থেকে পাওনা আদায়ে নমনীয় হওয়ার নসিহত, আবার শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন-ভাতা দেয়ার ক্ষেত্রে কঠোরভাবে নিয়ম পালনের উপদেশ। দুটো একসঙ্গে কীভাবে চলবে। এখানে ইউজিসির নির্দেশনা রেগুলেটরি অথরিটির মতো শোনায় না। তা কোনো দাতব্য প্রতিষ্ঠানের মতো বা পপুলিস্ট নেতার বক্তৃতার মতো শোনায়। যদি ইউজিসি মনে করে, তারা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেগুলেটরি অথরিটি, তাহলে দায়িত্ব নিয়ে বলুক, এক সেমিস্টারের টিউশন সম্পূর্ণ মাফ, ইউজিসি তা ভর্তুকি হিসেবে দিয়ে দেবে। তা না করে যদি মানবিক হওয়ার আবেদন জানানো হয়, তাহলে ধরে নিতে হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের শিক্ষক ও ছাত্রদের প্রতি ‘অমানবিক’ আচরণ করে। এ বিষয়টি রেগুলেটরি অথরিটি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কারো জন্য সম্মানজনক নয়।

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে বাজারে অনেক মিথ চালু আছে। ইউজিসি মনে হয় সে মিথের মধ্যেই বসবাস করে। ইউজিসি মূলত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েরই প্রতিষ্ঠান, তবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে বেসরকারি শ্বিবিদ্যালয়গুলোর দেখাশোনার দায়িত্ব সরকারের পক্ষ থেকে ইউজিসিকে দেয়া হয়েছে। সরকার ইউজিসির মাধ্যমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা অনুদান দিয়ে থাকে। কিন্তু ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নানা অনিয়ম নিয়ে কিছু করার সাহস অনেক ক্ষেত্রে ইউজিসি রাখে না। মাননীয় চ্যান্সেলরের বক্তব্যের পরও তারা বৈকালিক মাস্টারস বন্ধ করতে পারেনি। বন্ধ করতে পারেনি পদ অতিরিক্ত ও অযোগ্য রাজনৈতিক নিয়োগ। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে প্রচলিত মিথগুলোর কয়েকটি নিম্নরূপ: এক. যারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, তারা সবাই বিত্তশালী ঘরের ছেলেমেয়ে। দুই. বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টিদের মনে করা হয় তারা বিশ্ববিদ্যালয় নামে কোম্পানির ডাইরেক্টর বা মালিক। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। তারা এখান থেকে নিয়মিত লভ্যাংশ নিয়ে থাকে। তিন. প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। এখানে কোনো সৃজনশীল পড়াশোনা, গবেষণা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড হয় না। চার. প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাবী ছেলেমেয়েরা পড়তে যায় না। বড় লোকের বখাটেরা ওখানে  যায়। এসবের কোনোটারই এখন কোনো ভিত্তি নেই। মফস্বলের একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি তাদের ৮০ জন ছাত্রছাত্রীর ওপর একটি জরিপ পরিচালনা করে। তাতে দেখা যায়, তাদের প্রায় ৩০-৩৫ শতাংশ ছাত্রছাত্রী পূর্ণ বা আংশিক নিজের আয়ে পড়াশোনা করেন। প্রাইভেট টিউশন, খণ্ডকালীন চাকরি, ধার-দেনা এসবের মাধ্যমে অনেকে শিক্ষা ব্যয় নির্বাহ করেন। এখানে প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থীর স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের ফলাফল যেকোনো মানদণ্ডে ভালো। অনেকেরই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক দুটোতেই ‘এ’ রয়েছে। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনিয়োগের বিনিময়ে কোনো লাভজনক বা মুনাফাভিত্তিক ব্যক্তিমালিকানা নেই। আইন অনুযায়ী সরকারই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিক ও অভিভাবক। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কোনো লিমিটেড কোম্পানি নয়। একটি ট্রাস্টি বোর্ড এটি পরিচালনা করে। তারা এ প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করলেও কোনো মুনাফা বা ডিভিডেন্ড আইনগতভাবে নিতে পারেন না। কেউ দুর্নীতির মাধ্যমে যদি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থ নেন বা গ্রহণ করেন, তা ভিন্ন বিষয়। সর্বশেষ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন এসব বিষয় নিশ্চিত করেছে। যেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়ের অর্থ আত্মসাৎ হয়েছে বলে প্রতীয়মান, ইউজিসি তাদের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানা যায় না।

দেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে যে সাধারণ সমস্যা, তা পাবলিক-প্রাইভেট সব ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্নভাবে বিদ্যমান একই সূত্রে গাঁথা। বর্তমানে প্রাইভেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একটি বাস্তবতা। এখানে দেশের বিপুলসংখ্যক ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করে, এখানে অনেক মেধাবী শিক্ষক পূর্ণকালীন অধ্যাপনা করেন। এটি দেশের একটি বৃহৎ কর্মসংস্থান খাত। প্রতি বছর এ খাত থেকে সরকারের কোষাগারে প্রচুর রাজস্ব জমা হয়। এখানে সরকার বা মঞ্জুরী কমিশনের কোনো বরাদ্দ নেই। শিক্ষা উপকরণ ও শিক্ষকদের জন্য এখানে নিজস্ব বিনিয়োগ অনেক বেশি। দেশে হাতেগোনা ১০-১২টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে সত্যিকারের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে, বাকিরা এখনো নানামুখী অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রামে নিয়ত রক্তাক্ত। তাই এদের সহযোগিতা ও সহায়ক নীতি কাঠামো দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিকতার স্তরে উন্নীত করতে হলে কিছু স্পেস দেয়া দরকার। কঠোর আইনি দণ্ড হাতে শাসন বা শাসানো অনেক সহজ। যেহেতু প্রতিষ্ঠানগুলোয় কিছু বিনিয়োগ নানাভাবে হয়েছে, সেগুলোর সুফল জাতিকে দিতে হলে রেগুলেটরি কার্যক্রম ও প্রতিষ্ঠান সহায়ক কার্যক্রম দুটোর সংমিশ্রণ প্রয়োজন।

ইউজিসি যদি সার্কুলার দিয়ে বলে দেয় যে বেতন-ফি মওকুফ করেন, তখন এটি একটি নির্দেশ হয়ে যায়। তা একটি নেতিবাচক সিগনাল শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের দিয়ে দিতে পারে। যারা বেতন ফি দিতে সমর্থ, তাদের অনেকেও এখন গড়িমসি করতে পারেন। তাই রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান এ-জাতীয় ঢালাও কথা বলতে বা লিখতে পারে না। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় যারা চালাচ্ছেন, তারা তাদের সীমাবদ্ধতার মধ্যে স্কলারশিপ, ফি মওকুফ, কিস্তি করে দেয়া, ফি দেয়ার সময় বর্ধিত করা ইত্যাদি করছেন এবং করবেন। তাদের কাজটি তাদের পরিবেশে তাদের মতো করে করতে দিন। আমাদের আশঙ্কা করোনা আরো দীর্ঘায়িত হলে এবং অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, তা হতে বাধ্য, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থীর শিক্ষা মাঝপথে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তারা অকালে ঝরে পড়তে পারে। একদিকে তারা তাদের সব খণ্ডকালীন কাজ এরই মধ্যে হারিয়ে ফেলেছে, অন্যদিকে সামনে তাদেরকে নিজের অস্তিত্ব রক্ষার সংকট মোকাবেলা করতে হবে। অনলাইন ক্লাস চালাতে গিয়ে দেখা গেছে, অনেকের স্মার্টফোন কেনা বা নিয়মিত ডাটা ক্রয় করার সামর্থ্য ছিল না। নেটওয়ার্ক ও বিদ্যুতের সমস্যা তো ছিলই। আমরা পত্রপত্রিকায় আবেদন করেছি, কোনো ফোন কোম্পানি বা রেগুলেটরি সংস্থা ফোন কোম্পানিগুলোকে বলে, এ সময়ে শিক্ষার্থীদের জন্য অন্তত কিছুদিন ইন্টারনেট ডাটা ক্রয় তো ফ্রি করে দিতে পারতেন। শিক্ষার্থীর ঝরে পড়া শুধু নয়, আবার অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় দীর্ঘায়িত করোনার প্রভাবে বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা প্রবল হয়ে উঠবে। কারণ শিক্ষার্থীর ফি নির্ভর এসব প্রতিষ্ঠানের আদায় বন্ধ হলে দৈনন্দিন ব্যয় নির্বাহের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। এপ্রিল ও মে মাসে দেশের বিভিন্ন বেসরকারি ছোট-বড় প্রতিষ্ঠানের খবর নিলে দেখা যাবে কর্মচারীদের পূর্ণ বেতন-বোনাস দিতে পেরেছে এ রকম প্রতিষ্ঠান খুব কম নয়। ছয় শতাধিক মাইক্রো ক্রেডিট পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের অনেকের একই দশা। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কথা না হয় বাদই দিলাম। এক্ষেত্রে কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের  অবস্থা আরো নাজুক।  তাই করোনাকালীন এ দুর্যোগ মুহূর্তে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দরিদ্র শিক্ষার্থী ও নাজুক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে ইউজিসি ও সরকারের আগাম কিছু ভাবনা নিশ্চয়ই আছে। না থাকলে তা ভাবতে অনুরোধ করি। নতুবা বেসরকারি উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থা নানাভাবে ভেঙে পড়তে পারে।

 লেখক-লেখিকারা বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক।

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সর্বশেষ খবর
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান
জাতির গর্বিত প্রতিষ্ঠান সশস্ত্র বাহিনী: তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা