শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৮, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০২০

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনার প্রভাব ও ইউজিসির ভূমিকা

মো. খালিদ বিন চৌধুরী , মো. আবদুর রশিদ, কাজী শাহিদুল ইসলাম, শাহিনুল ইসলাম, তানজিলা তামান্না, মো. জাহি
অনলাইন ভার্সন
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনার প্রভাব ও ইউজিসির ভূমিকা

করোনা মহামারী একটি সম্পূর্ণ আকস্মিক মহাদুর্যোগ, যার জন্য এ দেশের শুধু নয়, বিশ্বের যেকোনো দেশের সরকার, সরকারি সংস্থা, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সাধারণ মানুষ কেউই প্রকৃত অর্থে প্রস্তুত ছিল না। প্রথম আক্রান্ত দেশ চীনে নভেম্বরে বিষয়টি জানা গেলেও ডিসেম্বরের শেষে তারা আমলে নেয়। তবে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষেত্রে সব দেশ একই রকম ঢিলেঢালা নিস্পৃহ ভাব নেয়নি। কেউ ঝটপট তৈরি হয়ে গেছে। কেউ কেউ বেশি সময় নিয়েছে এবং বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে তাইওয়ান, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া, ভিয়েতনাম সিরিয়াস হয়ে যায়। বাকিদের মধ্যে ইউরোপ, আমেরিকা, এশিয়ার উন্নত দেশগুলোর অনেকে ‘মানুষের জীবন না অর্থনীতি’ কোনটা বাঁচাবে, তা নিয়ে দোটানায় পড়ে যায়। ফলে যা হওয়ার তা হচ্ছে। এখনো  অনেকেই সে সংশয় কাটিয়ে উঠতে পারছে না।

আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজনে স্কুল-কলেজ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণার কথা বললেন। আমাদের বিশ্বাস, স্কুল-কলেজের জন্য এ সিদ্ধান্ত যথার্থ ও সঠিক ছিল। এখন যা নতুনভাবে চিন্তা করা প্রয়োজন তা হচ্ছে, টেলিভিশনে শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাটা দ্রুত গ্রহণ করার ব্যবস্থা নেয়া।

মার্চের শেষ সপ্তাহ বা এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকে ৫৬টি বেসরকারি ও সাতটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে দেশের মোট ৬৩টি বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন ক্লাস শুরু করে। এ বিষয়ে শুরু থেকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের কোনো নির্দেশনা বা প্রস্তুতি ছিল না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজস্ব চিন্তা ও দায়বদ্ধতা থেকে তা চালু করে। বড় ও প্রাচীন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিশ্চুপ থাকে। কিছু ব্লগার বা ফেসবুক অ্যাক্টিভিস্ট এরই মধ্যে অনলাইন ক্লাস চালুর বিষয়টিতে নানা দুরভিসন্ধি আবিষ্কার করতে থাকে এবং কোনো কোনো পত্রিকাও বিষয়টির ওপর নেতিবাচক কিছু প্রতিবেদন ছাপে। ইউজিসিও বড় বড় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো নীরব থাকে এবং অনলাইন পরীক্ষা নেয়ার বিপক্ষে একটা দুর্বল অবস্থান গ্রহণ করে। সর্বশেষ শিক্ষা মন্ত্রণালয় সভা ডেকে বিষয়টি স্বচ্ছ করার পর সবাইকে একটু নড়েচড়ে বসতে দেখা গেল এবং অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমের ওপর বিরূপ সমালোচনায় বেশ ভাটা পড়ল। মঞ্জুরী কমিশন কে কী করছে, তার খবরবার্তা সংগ্রহ করল এবং মে  মাসের প্রথম সপ্তাহান্তে একটি সার্কুলার জারি করল। সার্কুলারে অভিনবত্ব কিছু নেই, যারা যেভাবে অনলাইন ক্লাস করছিলেন, তাদের সেভাবেই নিয়মসিদ্ধ করা হলো। যদিও এক্ষেত্রে তাদের পূর্বনিয়ম বলে কিছু ছিল না। যারা স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে কাজটি করলেন, তাদের একটি শুকনো ধন্যবাদ দেয়ার সৌজন্য দেখানো হলো না। আর যারা কিছুই করলেন না, তাদের ব্যাপারে নীরব থাকল।

ইউজিসির সার্কুলারের সাধারণ নির্দেশাবলির ৩, ৪, ৫, ৬ ও ৭-এ পাঁচটি অনুচ্ছেদে যেসব নির্দেশনা দেয়া হয়েছে, তা পুরোপুরি দায়িত্বশীলতার সঙ্গে দেয়া হয়েছে তা বলা যাবে না। বিষয়টা শুনতে সাধারণভাবে ভালো লাগার কথা নয়। কোনো বড়-ছোট বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্পষ্টভাবে কিছু বলবে না। কারণ বড়রা যা করার তা করে যাবে। তারা ইউজিসিকে খুব একটা তোয়াক্কা করে না, আবার ঘাঁটাবেও না। কিন্তু দুর্বল প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বলার মতো তাদের কোনো স্থান নেই। সার্কুলারের ‘সাধারণ নির্দেশাবলি’র উল্লিখিত অংশে বলা হয়েছে, শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন আগের ন্যায় যেন ‘নিয়মিত’ দেয়া হয়, ছাত্রদের  টিউশন ফি, সেশন ফি ইত্যাদির জন্য যেন আবার ‘চাপ’ দেয়া না হয়। বিভিন্ন পাওনা মওকুফসহ নানা বিষয়ে ‘মানবিক’ হওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। বিষয়টি সাদামাটাভাবেও স্ববিরোধী। একদিকে ছাত্রদের কাছ থেকে পাওনা আদায়ে নমনীয় হওয়ার নসিহত, আবার শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন-ভাতা দেয়ার ক্ষেত্রে কঠোরভাবে নিয়ম পালনের উপদেশ। দুটো একসঙ্গে কীভাবে চলবে। এখানে ইউজিসির নির্দেশনা রেগুলেটরি অথরিটির মতো শোনায় না। তা কোনো দাতব্য প্রতিষ্ঠানের মতো বা পপুলিস্ট নেতার বক্তৃতার মতো শোনায়। যদি ইউজিসি মনে করে, তারা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেগুলেটরি অথরিটি, তাহলে দায়িত্ব নিয়ে বলুক, এক সেমিস্টারের টিউশন সম্পূর্ণ মাফ, ইউজিসি তা ভর্তুকি হিসেবে দিয়ে দেবে। তা না করে যদি মানবিক হওয়ার আবেদন জানানো হয়, তাহলে ধরে নিতে হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের শিক্ষক ও ছাত্রদের প্রতি ‘অমানবিক’ আচরণ করে। এ বিষয়টি রেগুলেটরি অথরিটি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কারো জন্য সম্মানজনক নয়।

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে বাজারে অনেক মিথ চালু আছে। ইউজিসি মনে হয় সে মিথের মধ্যেই বসবাস করে। ইউজিসি মূলত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েরই প্রতিষ্ঠান, তবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে বেসরকারি শ্বিবিদ্যালয়গুলোর দেখাশোনার দায়িত্ব সরকারের পক্ষ থেকে ইউজিসিকে দেয়া হয়েছে। সরকার ইউজিসির মাধ্যমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা অনুদান দিয়ে থাকে। কিন্তু ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নানা অনিয়ম নিয়ে কিছু করার সাহস অনেক ক্ষেত্রে ইউজিসি রাখে না। মাননীয় চ্যান্সেলরের বক্তব্যের পরও তারা বৈকালিক মাস্টারস বন্ধ করতে পারেনি। বন্ধ করতে পারেনি পদ অতিরিক্ত ও অযোগ্য রাজনৈতিক নিয়োগ। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে প্রচলিত মিথগুলোর কয়েকটি নিম্নরূপ: এক. যারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, তারা সবাই বিত্তশালী ঘরের ছেলেমেয়ে। দুই. বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টিদের মনে করা হয় তারা বিশ্ববিদ্যালয় নামে কোম্পানির ডাইরেক্টর বা মালিক। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। তারা এখান থেকে নিয়মিত লভ্যাংশ নিয়ে থাকে। তিন. প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। এখানে কোনো সৃজনশীল পড়াশোনা, গবেষণা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড হয় না। চার. প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাবী ছেলেমেয়েরা পড়তে যায় না। বড় লোকের বখাটেরা ওখানে  যায়। এসবের কোনোটারই এখন কোনো ভিত্তি নেই। মফস্বলের একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি তাদের ৮০ জন ছাত্রছাত্রীর ওপর একটি জরিপ পরিচালনা করে। তাতে দেখা যায়, তাদের প্রায় ৩০-৩৫ শতাংশ ছাত্রছাত্রী পূর্ণ বা আংশিক নিজের আয়ে পড়াশোনা করেন। প্রাইভেট টিউশন, খণ্ডকালীন চাকরি, ধার-দেনা এসবের মাধ্যমে অনেকে শিক্ষা ব্যয় নির্বাহ করেন। এখানে প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থীর স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের ফলাফল যেকোনো মানদণ্ডে ভালো। অনেকেরই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক দুটোতেই ‘এ’ রয়েছে। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনিয়োগের বিনিময়ে কোনো লাভজনক বা মুনাফাভিত্তিক ব্যক্তিমালিকানা নেই। আইন অনুযায়ী সরকারই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিক ও অভিভাবক। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কোনো লিমিটেড কোম্পানি নয়। একটি ট্রাস্টি বোর্ড এটি পরিচালনা করে। তারা এ প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করলেও কোনো মুনাফা বা ডিভিডেন্ড আইনগতভাবে নিতে পারেন না। কেউ দুর্নীতির মাধ্যমে যদি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থ নেন বা গ্রহণ করেন, তা ভিন্ন বিষয়। সর্বশেষ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন এসব বিষয় নিশ্চিত করেছে। যেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়ের অর্থ আত্মসাৎ হয়েছে বলে প্রতীয়মান, ইউজিসি তাদের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানা যায় না।

দেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে যে সাধারণ সমস্যা, তা পাবলিক-প্রাইভেট সব ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্নভাবে বিদ্যমান একই সূত্রে গাঁথা। বর্তমানে প্রাইভেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একটি বাস্তবতা। এখানে দেশের বিপুলসংখ্যক ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করে, এখানে অনেক মেধাবী শিক্ষক পূর্ণকালীন অধ্যাপনা করেন। এটি দেশের একটি বৃহৎ কর্মসংস্থান খাত। প্রতি বছর এ খাত থেকে সরকারের কোষাগারে প্রচুর রাজস্ব জমা হয়। এখানে সরকার বা মঞ্জুরী কমিশনের কোনো বরাদ্দ নেই। শিক্ষা উপকরণ ও শিক্ষকদের জন্য এখানে নিজস্ব বিনিয়োগ অনেক বেশি। দেশে হাতেগোনা ১০-১২টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে সত্যিকারের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে, বাকিরা এখনো নানামুখী অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রামে নিয়ত রক্তাক্ত। তাই এদের সহযোগিতা ও সহায়ক নীতি কাঠামো দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিকতার স্তরে উন্নীত করতে হলে কিছু স্পেস দেয়া দরকার। কঠোর আইনি দণ্ড হাতে শাসন বা শাসানো অনেক সহজ। যেহেতু প্রতিষ্ঠানগুলোয় কিছু বিনিয়োগ নানাভাবে হয়েছে, সেগুলোর সুফল জাতিকে দিতে হলে রেগুলেটরি কার্যক্রম ও প্রতিষ্ঠান সহায়ক কার্যক্রম দুটোর সংমিশ্রণ প্রয়োজন।

ইউজিসি যদি সার্কুলার দিয়ে বলে দেয় যে বেতন-ফি মওকুফ করেন, তখন এটি একটি নির্দেশ হয়ে যায়। তা একটি নেতিবাচক সিগনাল শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের দিয়ে দিতে পারে। যারা বেতন ফি দিতে সমর্থ, তাদের অনেকেও এখন গড়িমসি করতে পারেন। তাই রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান এ-জাতীয় ঢালাও কথা বলতে বা লিখতে পারে না। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় যারা চালাচ্ছেন, তারা তাদের সীমাবদ্ধতার মধ্যে স্কলারশিপ, ফি মওকুফ, কিস্তি করে দেয়া, ফি দেয়ার সময় বর্ধিত করা ইত্যাদি করছেন এবং করবেন। তাদের কাজটি তাদের পরিবেশে তাদের মতো করে করতে দিন। আমাদের আশঙ্কা করোনা আরো দীর্ঘায়িত হলে এবং অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, তা হতে বাধ্য, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থীর শিক্ষা মাঝপথে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তারা অকালে ঝরে পড়তে পারে। একদিকে তারা তাদের সব খণ্ডকালীন কাজ এরই মধ্যে হারিয়ে ফেলেছে, অন্যদিকে সামনে তাদেরকে নিজের অস্তিত্ব রক্ষার সংকট মোকাবেলা করতে হবে। অনলাইন ক্লাস চালাতে গিয়ে দেখা গেছে, অনেকের স্মার্টফোন কেনা বা নিয়মিত ডাটা ক্রয় করার সামর্থ্য ছিল না। নেটওয়ার্ক ও বিদ্যুতের সমস্যা তো ছিলই। আমরা পত্রপত্রিকায় আবেদন করেছি, কোনো ফোন কোম্পানি বা রেগুলেটরি সংস্থা ফোন কোম্পানিগুলোকে বলে, এ সময়ে শিক্ষার্থীদের জন্য অন্তত কিছুদিন ইন্টারনেট ডাটা ক্রয় তো ফ্রি করে দিতে পারতেন। শিক্ষার্থীর ঝরে পড়া শুধু নয়, আবার অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় দীর্ঘায়িত করোনার প্রভাবে বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা প্রবল হয়ে উঠবে। কারণ শিক্ষার্থীর ফি নির্ভর এসব প্রতিষ্ঠানের আদায় বন্ধ হলে দৈনন্দিন ব্যয় নির্বাহের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। এপ্রিল ও মে মাসে দেশের বিভিন্ন বেসরকারি ছোট-বড় প্রতিষ্ঠানের খবর নিলে দেখা যাবে কর্মচারীদের পূর্ণ বেতন-বোনাস দিতে পেরেছে এ রকম প্রতিষ্ঠান খুব কম নয়। ছয় শতাধিক মাইক্রো ক্রেডিট পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের অনেকের একই দশা। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কথা না হয় বাদই দিলাম। এক্ষেত্রে কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের  অবস্থা আরো নাজুক।  তাই করোনাকালীন এ দুর্যোগ মুহূর্তে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দরিদ্র শিক্ষার্থী ও নাজুক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে ইউজিসি ও সরকারের আগাম কিছু ভাবনা নিশ্চয়ই আছে। না থাকলে তা ভাবতে অনুরোধ করি। নতুবা বেসরকারি উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থা নানাভাবে ভেঙে পড়তে পারে।

 লেখক-লেখিকারা বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক।

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
মানবিকতার চর্চার ঘাটতি অপরাধ বাড়ার অন্যতম কারণ
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
সর্বশেষ খবর
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন
হরমুজ প্রণালীর কাছে দুই ট্যাংকারের সংঘর্ষ, আগুন

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি
শান্তর পর মুশফিকেরও সেঞ্চুরি

৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১
দাঁড়িয়ে থাকা ট্রাকে আরেক ট্রাকের ধাক্কা, নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ২৪৪

১৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব
তেহরানে বাংলাদেশিরা ভয়াবহ পরিস্থিতিতে আছেন : পররাষ্ট্র সচিব

১৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন
ইরানের পরমাণু অগ্রগতি নিয়ে ইসরায়েলের দাবি সত্য নয়, যুক্তরাষ্ট্রের গোয়েন্দা মূল্যায়ন

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ
গোপালগঞ্জে সার-বীজ বিতরণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ
জামায়াতের অভিমান, আশাহত জনগণ

২৭ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে
সূচকের সঙ্গে ডিএসইর লেনদেন কমেছে

২৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার
মেহেরপুরে বোমা সদৃশ বস্তু ও চিরকুট উদ্ধার

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন
যুক্তরাষ্ট্র থেকে এলএনজি আমদানিসহ ৩ ক্রয় প্রস্তাব অনুমোদন

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড
গাঁজা বিক্রিকালে আটক যুবকের কারাদণ্ড

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
খামেনির পরিণতি সাদ্দাম হোসেনের মতো হতে পারে: ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া
নির্বাচন কমিশনের সক্ষমতা বাড়াতে ২ মিলিয়ন ডলার অনুদান দেবে অস্ট্রেলিয়া

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে স্কুলছাত্রীকে কুপিয়ে হত্যা

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত
সেঞ্চুরি হাঁকালেন শান্ত

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২
দিনাজপুরে ট্রাক-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা
নিষেধাজ্ঞার পরেও কুতুবদিয়ায় দ্বিতীয় কিস্তির চাল পাননি জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’
‌‘সংসদে গুরুত্বপূর্ণ চারটি স্থায়ী কমিটির সভাপতি পদ বিরোধী দলের’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র
মোসাদের পরিকল্পনা কেন্দ্রে হামলা চালানোর দাবি আইআরজিসি’র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে
ইরান আরও ২০টি ক্ষেপণাস্ত্র ছুঁড়েছে ইসরায়েলে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি
মুশফিক-শান্তর ১৫০ রানের জুটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২
সিদ্ধিরগঞ্জে অপহরণ করে মুক্তিপণ দাবি, গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়
হৃদরোগীর ডেঙ্গু হলে করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক
কালীগঞ্জে ১৬টি ককটেলসহ বিএনপি কর্মীকে আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর
ভুয়া প্রেস বিজ্ঞপ্তির বিষয়ে দলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার অনুরোধ রিজভীর

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার
যুবকের বস্তাবন্দি লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী
ফিলিস্তিনের পক্ষে সরব হওয়ায় আক্রমণের মুখে ভারতীয় অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কুষ্টিয়ায় অপহৃত সেই ব্যবসায়ীকে উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ
সিডনিতে আন্তর্জাতিক বাণিজ্য প্রদর্শনীতে ১০ বাংলাদেশি প্রতিষ্ঠানের অংশগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প
জরুরি ভিত্তিতে তেহরান খালি করতে বললেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান
ইসরায়েলের মাটিতে সবচেয়ে বড় ও ভয়াবহ হামলা চালাল ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল
ইরানের গভীর পাহাড়ের নিচের যে পারমাণবিক স্থাপনা নিয়ে শঙ্কিত ইসরায়েল

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান
পরমাণু অস্ত্র নিয়ে কী ভাবছে ইরান, জানালেন পেজেশকিয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প
হঠাৎ জি-সেভেন সম্মেলন ছেড়ে ফেরার কারণ যুদ্ধবিরতি নয়, আরও বড় কিছু : ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ
চীনা নাগরিকদের দ্রুত ইসরায়েল ছাড়ার নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান
যুদ্ধের পরিধি বাড়াতে চাই না, তবে হামলার জবাব দেব: পেজেশকিয়ান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন
ইরানের নতুন ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, ইসরায়েলজুড়ে সতর্ক সাইরেন

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে ‘ঘি ঢাললেন’ ট্রাম্প : চীন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রী ধর্ষণ, এবার সেই হেলপার গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা
ইরানে ইসরায়েলের হামলায় ২১ মুসলিম দেশের নিন্দা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ
ইরান ও ইসরায়েলকে যুদ্ধবিরতির প্রস্তাব দিয়েছেন ট্রাম্প : ম্যাক্রোঁ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ
এমপিওভুক্ত এক লাখ পদে শিক্ষক নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!
দুবাইয়ে সপ্তাহে চার দিনের অফিস!

১২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত
ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলি হামলার ঘটনায় ৩ জন নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের
খামেনির ঘনিষ্ঠ ইরানের শীর্ষ কমান্ডারকে হত্যার দাবি ইসরায়েলের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
এনিসিপি নেতা সারোয়ার তুষারকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন
ব্র্যান্ড দূষণ বাড়াচ্ছে ৪০ শতাংশ ফ্যাশন

শিল্প বাণিজ্য

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের
দল নিষিদ্ধের আইনে উদ্বেগ জাতিসংঘের

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না
নতুন কোনো ফ্যাসিবাদের উত্থান জনগণ চায় না

নগর জীবন

সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা
সেনাপ্রধানের সঙ্গে সাক্ষাতে বারানোভস্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা