শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৮, মঙ্গলবার, ০২ জুন, ২০২০

বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনার প্রভাব ও ইউজিসির ভূমিকা

মো. খালিদ বিন চৌধুরী , মো. আবদুর রশিদ, কাজী শাহিদুল ইসলাম, শাহিনুল ইসলাম, তানজিলা তামান্না, মো. জাহি
অনলাইন ভার্সন
বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনার প্রভাব ও ইউজিসির ভূমিকা

করোনা মহামারী একটি সম্পূর্ণ আকস্মিক মহাদুর্যোগ, যার জন্য এ দেশের শুধু নয়, বিশ্বের যেকোনো দেশের সরকার, সরকারি সংস্থা, বেসরকারি প্রতিষ্ঠান এবং সাধারণ মানুষ কেউই প্রকৃত অর্থে প্রস্তুত ছিল না। প্রথম আক্রান্ত দেশ চীনে নভেম্বরে বিষয়টি জানা গেলেও ডিসেম্বরের শেষে তারা আমলে নেয়। তবে উপযুক্ত ব্যবস্থা নেয়ার ক্ষেত্রে সব দেশ একই রকম ঢিলেঢালা নিস্পৃহ ভাব নেয়নি। কেউ ঝটপট তৈরি হয়ে গেছে। কেউ কেউ বেশি সময় নিয়েছে এবং বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। জানুয়ারির মাঝামাঝি থেকে তাইওয়ান, হংকং, দক্ষিণ কোরিয়া, ভিয়েতনাম সিরিয়াস হয়ে যায়। বাকিদের মধ্যে ইউরোপ, আমেরিকা, এশিয়ার উন্নত দেশগুলোর অনেকে ‘মানুষের জীবন না অর্থনীতি’ কোনটা বাঁচাবে, তা নিয়ে দোটানায় পড়ে যায়। ফলে যা হওয়ার তা হচ্ছে। এখনো  অনেকেই সে সংশয় কাটিয়ে উঠতে পারছে না।

আমাদের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী প্রয়োজনে স্কুল-কলেজ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণার কথা বললেন। আমাদের বিশ্বাস, স্কুল-কলেজের জন্য এ সিদ্ধান্ত যথার্থ ও সঠিক ছিল। এখন যা নতুনভাবে চিন্তা করা প্রয়োজন তা হচ্ছে, টেলিভিশনে শিক্ষামূলক অনুষ্ঠানের সংখ্যা বৃদ্ধি এবং উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাটা দ্রুত গ্রহণ করার ব্যবস্থা নেয়া।

মার্চের শেষ সপ্তাহ বা এপ্রিলের প্রথম সপ্তাহ থেকে ৫৬টি বেসরকারি ও সাতটি সরকারি বিশ্ববিদ্যালয় মিলিয়ে দেশের মোট ৬৩টি বিশ্ববিদ্যালয় অনলাইন ক্লাস শুরু করে। এ বিষয়ে শুরু থেকে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশনের কোনো নির্দেশনা বা প্রস্তুতি ছিল না। বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিজস্ব চিন্তা ও দায়বদ্ধতা থেকে তা চালু করে। বড় ও প্রাচীন সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো নিশ্চুপ থাকে। কিছু ব্লগার বা ফেসবুক অ্যাক্টিভিস্ট এরই মধ্যে অনলাইন ক্লাস চালুর বিষয়টিতে নানা দুরভিসন্ধি আবিষ্কার করতে থাকে এবং কোনো কোনো পত্রিকাও বিষয়টির ওপর নেতিবাচক কিছু প্রতিবেদন ছাপে। ইউজিসিও বড় বড় পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের মতো নীরব থাকে এবং অনলাইন পরীক্ষা নেয়ার বিপক্ষে একটা দুর্বল অবস্থান গ্রহণ করে। সর্বশেষ শিক্ষা মন্ত্রণালয় সভা ডেকে বিষয়টি স্বচ্ছ করার পর সবাইকে একটু নড়েচড়ে বসতে দেখা গেল এবং অনলাইন শিক্ষা কার্যক্রমের ওপর বিরূপ সমালোচনায় বেশ ভাটা পড়ল। মঞ্জুরী কমিশন কে কী করছে, তার খবরবার্তা সংগ্রহ করল এবং মে  মাসের প্রথম সপ্তাহান্তে একটি সার্কুলার জারি করল। সার্কুলারে অভিনবত্ব কিছু নেই, যারা যেভাবে অনলাইন ক্লাস করছিলেন, তাদের সেভাবেই নিয়মসিদ্ধ করা হলো। যদিও এক্ষেত্রে তাদের পূর্বনিয়ম বলে কিছু ছিল না। যারা স্বতঃপ্রবৃত্ত হয়ে কাজটি করলেন, তাদের একটি শুকনো ধন্যবাদ দেয়ার সৌজন্য দেখানো হলো না। আর যারা কিছুই করলেন না, তাদের ব্যাপারে নীরব থাকল।

ইউজিসির সার্কুলারের সাধারণ নির্দেশাবলির ৩, ৪, ৫, ৬ ও ৭-এ পাঁচটি অনুচ্ছেদে যেসব নির্দেশনা দেয়া হয়েছে, তা পুরোপুরি দায়িত্বশীলতার সঙ্গে দেয়া হয়েছে তা বলা যাবে না। বিষয়টা শুনতে সাধারণভাবে ভালো লাগার কথা নয়। কোনো বড়-ছোট বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্পষ্টভাবে কিছু বলবে না। কারণ বড়রা যা করার তা করে যাবে। তারা ইউজিসিকে খুব একটা তোয়াক্কা করে না, আবার ঘাঁটাবেও না। কিন্তু দুর্বল প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়গুলো ক্ষতিগ্রস্ত হলেও বলার মতো তাদের কোনো স্থান নেই। সার্কুলারের ‘সাধারণ নির্দেশাবলি’র উল্লিখিত অংশে বলা হয়েছে, শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন আগের ন্যায় যেন ‘নিয়মিত’ দেয়া হয়, ছাত্রদের  টিউশন ফি, সেশন ফি ইত্যাদির জন্য যেন আবার ‘চাপ’ দেয়া না হয়। বিভিন্ন পাওনা মওকুফসহ নানা বিষয়ে ‘মানবিক’ হওয়ার পরামর্শ দেয়া হয়। বিষয়টি সাদামাটাভাবেও স্ববিরোধী। একদিকে ছাত্রদের কাছ থেকে পাওনা আদায়ে নমনীয় হওয়ার নসিহত, আবার শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন-ভাতা দেয়ার ক্ষেত্রে কঠোরভাবে নিয়ম পালনের উপদেশ। দুটো একসঙ্গে কীভাবে চলবে। এখানে ইউজিসির নির্দেশনা রেগুলেটরি অথরিটির মতো শোনায় না। তা কোনো দাতব্য প্রতিষ্ঠানের মতো বা পপুলিস্ট নেতার বক্তৃতার মতো শোনায়। যদি ইউজিসি মনে করে, তারা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের রেগুলেটরি অথরিটি, তাহলে দায়িত্ব নিয়ে বলুক, এক সেমিস্টারের টিউশন সম্পূর্ণ মাফ, ইউজিসি তা ভর্তুকি হিসেবে দিয়ে দেবে। তা না করে যদি মানবিক হওয়ার আবেদন জানানো হয়, তাহলে ধরে নিতে হয়, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো তাদের শিক্ষক ও ছাত্রদের প্রতি ‘অমানবিক’ আচরণ করে। এ বিষয়টি রেগুলেটরি অথরিটি ও বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় কারো জন্য সম্মানজনক নয়।

প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে বাজারে অনেক মিথ চালু আছে। ইউজিসি মনে হয় সে মিথের মধ্যেই বসবাস করে। ইউজিসি মূলত পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েরই প্রতিষ্ঠান, তবে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইনে বেসরকারি শ্বিবিদ্যালয়গুলোর দেখাশোনার দায়িত্ব সরকারের পক্ষ থেকে ইউজিসিকে দেয়া হয়েছে। সরকার ইউজিসির মাধ্যমে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে হাজার হাজার কোটি টাকা অনুদান দিয়ে থাকে। কিন্তু ওই বিশ্ববিদ্যালয়গুলোর নানা অনিয়ম নিয়ে কিছু করার সাহস অনেক ক্ষেত্রে ইউজিসি রাখে না। মাননীয় চ্যান্সেলরের বক্তব্যের পরও তারা বৈকালিক মাস্টারস বন্ধ করতে পারেনি। বন্ধ করতে পারেনি পদ অতিরিক্ত ও অযোগ্য রাজনৈতিক নিয়োগ। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় নিয়ে প্রচলিত মিথগুলোর কয়েকটি নিম্নরূপ: এক. যারা প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ে, তারা সবাই বিত্তশালী ঘরের ছেলেমেয়ে। দুই. বিশ্ববিদ্যালয়ের ট্রাস্টিদের মনে করা হয় তারা বিশ্ববিদ্যালয় নামে কোম্পানির ডাইরেক্টর বা মালিক। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় একটি প্রাইভেট লিমিটেড কোম্পানি। তারা এখান থেকে নিয়মিত লভ্যাংশ নিয়ে থাকে। তিন. প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় একটি ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান। এখানে কোনো সৃজনশীল পড়াশোনা, গবেষণা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড হয় না। চার. প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে মেধাবী ছেলেমেয়েরা পড়তে যায় না। বড় লোকের বখাটেরা ওখানে  যায়। এসবের কোনোটারই এখন কোনো ভিত্তি নেই। মফস্বলের একটি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় সম্প্রতি তাদের ৮০ জন ছাত্রছাত্রীর ওপর একটি জরিপ পরিচালনা করে। তাতে দেখা যায়, তাদের প্রায় ৩০-৩৫ শতাংশ ছাত্রছাত্রী পূর্ণ বা আংশিক নিজের আয়ে পড়াশোনা করেন। প্রাইভেট টিউশন, খণ্ডকালীন চাকরি, ধার-দেনা এসবের মাধ্যমে অনেকে শিক্ষা ব্যয় নির্বাহ করেন। এখানে প্রায় ৫০ শতাংশ শিক্ষার্থীর স্কুল ও কলেজ পর্যায়ের ফলাফল যেকোনো মানদণ্ডে ভালো। অনেকেরই মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিক দুটোতেই ‘এ’ রয়েছে। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে বিনিয়োগের বিনিময়ে কোনো লাভজনক বা মুনাফাভিত্তিক ব্যক্তিমালিকানা নেই। আইন অনুযায়ী সরকারই প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের মালিক ও অভিভাবক। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় কোনো লিমিটেড কোম্পানি নয়। একটি ট্রাস্টি বোর্ড এটি পরিচালনা করে। তারা এ প্রতিষ্ঠান প্রতিষ্ঠা করলেও কোনো মুনাফা বা ডিভিডেন্ড আইনগতভাবে নিতে পারেন না। কেউ দুর্নীতির মাধ্যমে যদি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় থেকে অর্থ নেন বা গ্রহণ করেন, তা ভিন্ন বিষয়। সর্বশেষ বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন এসব বিষয় নিশ্চিত করেছে। যেসব বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের আয়ের অর্থ আত্মসাৎ হয়েছে বলে প্রতীয়মান, ইউজিসি তাদের বিরুদ্ধে এ পর্যন্ত কোনো কার্যকর পদক্ষেপ নিয়েছে বলে জানা যায় না।

দেশে উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে যে সাধারণ সমস্যা, তা পাবলিক-প্রাইভেট সব ক্ষেত্রে ভিন্ন ভিন্নভাবে বিদ্যমান একই সূত্রে গাঁথা। বর্তমানে প্রাইভেট শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান একটি বাস্তবতা। এখানে দেশের বিপুলসংখ্যক ছাত্রছাত্রী পড়াশোনা করে, এখানে অনেক মেধাবী শিক্ষক পূর্ণকালীন অধ্যাপনা করেন। এটি দেশের একটি বৃহৎ কর্মসংস্থান খাত। প্রতি বছর এ খাত থেকে সরকারের কোষাগারে প্রচুর রাজস্ব জমা হয়। এখানে সরকার বা মঞ্জুরী কমিশনের কোনো বরাদ্দ নেই। শিক্ষা উপকরণ ও শিক্ষকদের জন্য এখানে নিজস্ব বিনিয়োগ অনেক বেশি। দেশে হাতেগোনা ১০-১২টি বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে সত্যিকারের প্রাতিষ্ঠানিক রূপ পেয়েছে, বাকিরা এখনো নানামুখী অস্তিত্ব রক্ষার সংগ্রামে নিয়ত রক্তাক্ত। তাই এদের সহযোগিতা ও সহায়ক নীতি কাঠামো দিয়ে প্রাতিষ্ঠানিকতার স্তরে উন্নীত করতে হলে কিছু স্পেস দেয়া দরকার। কঠোর আইনি দণ্ড হাতে শাসন বা শাসানো অনেক সহজ। যেহেতু প্রতিষ্ঠানগুলোয় কিছু বিনিয়োগ নানাভাবে হয়েছে, সেগুলোর সুফল জাতিকে দিতে হলে রেগুলেটরি কার্যক্রম ও প্রতিষ্ঠান সহায়ক কার্যক্রম দুটোর সংমিশ্রণ প্রয়োজন।

ইউজিসি যদি সার্কুলার দিয়ে বলে দেয় যে বেতন-ফি মওকুফ করেন, তখন এটি একটি নির্দেশ হয়ে যায়। তা একটি নেতিবাচক সিগনাল শিক্ষার্থী-অভিভাবকদের দিয়ে দিতে পারে। যারা বেতন ফি দিতে সমর্থ, তাদের অনেকেও এখন গড়িমসি করতে পারেন। তাই রেগুলেটরি প্রতিষ্ঠান এ-জাতীয় ঢালাও কথা বলতে বা লিখতে পারে না। প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয় যারা চালাচ্ছেন, তারা তাদের সীমাবদ্ধতার মধ্যে স্কলারশিপ, ফি মওকুফ, কিস্তি করে দেয়া, ফি দেয়ার সময় বর্ধিত করা ইত্যাদি করছেন এবং করবেন। তাদের কাজটি তাদের পরিবেশে তাদের মতো করে করতে দিন। আমাদের আশঙ্কা করোনা আরো দীর্ঘায়িত হলে এবং অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে, তা হতে বাধ্য, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক শিক্ষার্থীর শিক্ষা মাঝপথে বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তারা অকালে ঝরে পড়তে পারে। একদিকে তারা তাদের সব খণ্ডকালীন কাজ এরই মধ্যে হারিয়ে ফেলেছে, অন্যদিকে সামনে তাদেরকে নিজের অস্তিত্ব রক্ষার সংকট মোকাবেলা করতে হবে। অনলাইন ক্লাস চালাতে গিয়ে দেখা গেছে, অনেকের স্মার্টফোন কেনা বা নিয়মিত ডাটা ক্রয় করার সামর্থ্য ছিল না। নেটওয়ার্ক ও বিদ্যুতের সমস্যা তো ছিলই। আমরা পত্রপত্রিকায় আবেদন করেছি, কোনো ফোন কোম্পানি বা রেগুলেটরি সংস্থা ফোন কোম্পানিগুলোকে বলে, এ সময়ে শিক্ষার্থীদের জন্য অন্তত কিছুদিন ইন্টারনেট ডাটা ক্রয় তো ফ্রি করে দিতে পারতেন। শিক্ষার্থীর ঝরে পড়া শুধু নয়, আবার অনেক বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় দীর্ঘায়িত করোনার প্রভাবে বন্ধ হওয়ার আশঙ্কা প্রবল হয়ে উঠবে। কারণ শিক্ষার্থীর ফি নির্ভর এসব প্রতিষ্ঠানের আদায় বন্ধ হলে দৈনন্দিন ব্যয় নির্বাহের ক্ষমতা হারিয়ে ফেলবে। এপ্রিল ও মে মাসে দেশের বিভিন্ন বেসরকারি ছোট-বড় প্রতিষ্ঠানের খবর নিলে দেখা যাবে কর্মচারীদের পূর্ণ বেতন-বোনাস দিতে পেরেছে এ রকম প্রতিষ্ঠান খুব কম নয়। ছয় শতাধিক মাইক্রো ক্রেডিট পরিচালনাকারী প্রতিষ্ঠানের অনেকের একই দশা। ব্যবসাপ্রতিষ্ঠানের কথা না হয় বাদই দিলাম। এক্ষেত্রে কিছু বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের  অবস্থা আরো নাজুক।  তাই করোনাকালীন এ দুর্যোগ মুহূর্তে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দরিদ্র শিক্ষার্থী ও নাজুক প্রতিষ্ঠানগুলোর বিষয়ে ইউজিসি ও সরকারের আগাম কিছু ভাবনা নিশ্চয়ই আছে। না থাকলে তা ভাবতে অনুরোধ করি। নতুবা বেসরকারি উচ্চশিক্ষা ব্যবস্থা নানাভাবে ভেঙে পড়তে পারে।

 লেখক-লেখিকারা বিভিন্ন বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক।

বিডি প্রতিদিন/এনায়েত করিম

এই বিভাগের আরও খবর
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
ব্যবসা-বিনিয়োগে লাল বাতি
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
সর্বশেষ খবর
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ
সিরিয়ার প্রেসিডেন্ট শারার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নিল জাতিসংঘ

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির
জুলাই সনদের ঐকমত্যের আইনানুগ বাস্তবায়নের আহ্বান বিএনপির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি
অক্টোবরে ডিএমপির ২৩২৪ ফৌজদারি ও ৩৪৩ ট্রাফিক মামলা নিষ্পত্তি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি
আর্থিক খাতে জলবায়ু ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় নির্দেশিকা জারি

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই
ছোট ভাইয়ের সঙ্গে মারামারি করতে মাইকে ঘোষণা দিলেন বড় ভাই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ
এরশাদ উল্লাহর ওপর হামলা, চট্টগ্রাম বিএনপির সমাবেশ

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির
নবীন শিক্ষার্থীদের বরণ করল শেকৃবি শাখা ছাত্রশিবির

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন
জবি ছাত্রদলের সৌন্দর্যবর্ধন ক্যাম্পেইন

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ
আত্মশুদ্ধি অবহেলিত ফরজ

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ
দুই ভাইয়ের আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে সংঘর্ষ, অগ্নিসংযোগ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা
খুলনায় প্রবাসীকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ
জরুরি প্রয়োজন ছাড়া চিকিৎসকদের বদলি-পদায়ন আপাতত বন্ধ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা
লক্ষ্মীপুরে ইটভাটায় অভিযান, প্রতিরোধের মুখে ফিরে এলেন কর্মকর্তারা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা
বাংলাদেশকে ছাড়াই কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের সূচনা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন
৬৬টি দেশি সংস্থা পেল নির্বাচন পর্যবেক্ষক হিসেবে ইসির নিবন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়
ঐক্যবদ্ধ হয়ে ধানের শীষের বিজয় নিশ্চিত করতে হবে: নিপুণ রায়

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ
মেহেরপুরে বিএনপির দুই আসনে মনোনয়ন পুনর্বিবেচনার দাবিতে বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’
শিল্পকলায় মঞ্চে প্রাচীন গ্রিক নাটক ‘ইডিপাস’

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫
জকসু’র খসড়া ভোটার তালিকা প্রকাশ, মোট ভোটার ১৬৩৬৫

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের
আফগানিস্তানে ফের গোলাবর্ষণ পাকিস্তানের

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর
জবিতে প্রথমবর্ষের ভর্তি আবেদন শুরু ২০ নভেম্বর

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক
ভ্যাটিকানে পোপের সাথে মাহমুদ আব্বাসের বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার
নওগাঁয় বিএনপিতে যোগ দিল ৫ শতাধিক সনাতন ধর্মাবলম্বী পরিবার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ
শহিদুল আলমের মনোনয়নের দাবিতে সাতক্ষীরা-৩ আসনে বিক্ষোভ সমাবেশ

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ
এশিয়ান ইনোভেশন এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড পেল ইউনাইটেড গ্রুপ

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে
ঝিনাইদহে ব্যবসায়ী হত্যা মামলায় যুবক কারাগারে

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু
গাইবান্ধায় ফিরে ভালোবাসায় সিক্ত আনিসুজ্জামান খান বাবু

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া
বিএনপিতে যোগদানের বিষয়ে যা বললেন রেজা কিবরিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ
যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে প্রথম বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত বিচারপতি হলেন সোমা সাইদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার
১১ তারিখ পর্যন্ত আলটিমেটাম, না মানলে ঢাকার চিত্র ভিন্ন হবে: গোলাম পরওয়ার

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা
অনশনরত তারেকের পাশে রিজভী, বিএনপির সংহতি ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন
২০২৬ সালের সরকারি ছুটির তালিকার অনুমোদন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?
ফাশারের কসাই কে এই আবু লুলু?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন
উত্তেজনা বাড়িয়ে এবার পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ দিলেন পুতিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন
জাতিসংঘে আওয়ামী লীগের চিঠিতে কোনো কাজ হবে না: তৌহিদ হোসেন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম
জামিন পেলেন সাংবাদিক মঞ্জুরুল আলম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা
এনসিপির মনোনয়ন ফরম বিক্রি শুরু, মূল্য ১০ হাজার টাকা

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা
দলীয় মনোনয়ন না পেয়েও হেলিকপ্টারে এসে গণসংযোগ করলেন বিএনপি নেতা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি
বিপিএলের পাঁচ দলের নাম ঘোষণা করল বিসিবি

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’
‘যে বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখেছিলাম, সেই বাংলাদেশ পাইনি’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে
এক্সিম ব্যাংকের সাবেক এমডি ফিরোজকে কারাগারে

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন
সন্ত্রাসবিরোধী আইনের মামলায় লতিফ সিদ্দিকীর জামিন

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল
অ্যাটর্নি জেনারেলের পদে থেকে নির্বাচন করতে বাধা নেই: অ্যাটর্নি জেনারেল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল
প্রতিদ্বন্দ্বীর মায়ের দোয়া নিয়ে গণসংযোগ শুরু করলেন বিএনপি প্রার্থী আনিসুল

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
স্ত্রী-কন্যাসহ র‍্যাবের সাবেক ডিজি হারুনের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু
৪ বিষয়ের ওপর ভিত্তি করে বিদেশিদের সঙ্গে সম্পর্ক হবে : আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা
ভার্জিনিয়ায় ইতিহাস গড়লেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত মুসলিম ঘাজালা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা
ফোনে অশ্লীল বার্তা পাঠালে দুই বছরের দণ্ড ও জরিমানা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত
শেয়ারবাজারে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকের লেনদেন স্থগিত

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল
তালবাহানা না করে দ্রুত নির্বাচনী সিডিউল ঘোষণা করুন: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির
ইতালি যাওয়া হলো না সেই বিড়াল ক্যান্ডির

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন
দুটি বিলাসবহুল ফ্ল্যাট বেচে দিলেন অমিতাভ বচ্চন

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী
ভোটাধিকারের সুরক্ষায় সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
ঢাকা ও গাজীপুরের যেসব এলাকায় ২২ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগদানের কারণ জানালেন স্নিগ্ধ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার
যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশিদের জয়জয়কার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ
প্রথম দফায় রক্ষা দ্বিতীয় দফায় লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও
উদ্ধার হয়নি ১ টাকাও

প্রথম পৃষ্ঠা

মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক
মেলেনি অনুমতি আসছেন না ডা. জাকির নায়েক

প্রথম পৃষ্ঠা

সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে
সুয়াটেককে হারিয়ে সেমিফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়
১০ নভেম্বর আসছেন ঢাকায়

মাঠে ময়দানে

বিখ্যাত যত ফোক গান
বিখ্যাত যত ফোক গান

শোবিজ

টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে
টাকার লোভেই মৃত্যুকূপে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়
বার্সা চেলসির বড় ধাক্কা, সিটির জয়

মাঠে ময়দানে

চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’
চলচ্চিত্র ‘ঢাকাইয়া দেবদাস’

শোবিজ

মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’
মাল্টিপ্লেক্সে ‘হুমায়ূন আহমেদ সপ্তাহ’

শোবিজ

‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল
‘পেয়ার কিয়াতো ডরনা কেয়া’ গানটি ১০৫ বার লেখা হয়েছিল

শোবিজ

কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই
কেমন হবে বাংলাদেশ-পাকিস্তান লড়াই

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

গোল উৎসব
গোল উৎসব

মাঠে ময়দানে

জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব
জামায়াতের হুঁশিয়ারি প্রয়োজনে আঙুল বাঁকা করব

প্রথম পৃষ্ঠা

ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি
ত্যাগ সংগ্রাম আর আস্থার পুরস্কার পেয়েছি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘ইশারা’

শোবিজ

আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা
আবেদন করতে পারবেন না ধূমপায়ীরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনার বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে

ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা
ডেঙ্গুতে ভুগছে শিশুরা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা
শিশু-কিশোররা চালাচ্ছে ব্যাটারিচালিত রিকশা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি
প্রধান উপদেষ্টার কাছে স্মারকলিপি

পেছনের পৃষ্ঠা

লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন
লতিফ সিদ্দিকী ও সাংবাদিক পান্না জামিন পেলেন

নগর জীবন

একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা

সাহিত্য

খোকন সোনা
খোকন সোনা

ডাংগুলি

নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার
নির্বাচনে বাংলাদেশ থেকে পর্যবেক্ষক চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ
রাশিয়া বিভক্তের পশ্চিমা চেষ্টা ব্যর্থ

পূর্ব-পশ্চিম

হেমন্তের পিঠা খই
হেমন্তের পিঠা খই

ডাংগুলি