শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, বুধবার, ০১ জুলাই, ২০২০

হোলি আর্টিজান হামলা; বাংলাদেশের বিভীষিকাময় অতীত

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
হোলি আর্টিজান হামলা; বাংলাদেশের বিভীষিকাময় অতীত

২০১৬ সালের ১লা জুলাই দিনটি ছিল শুক্রবার। স্থানীয় সময় রাত ০৯:২০ মিনিট, ঢাকার আকাশে নেমে আসে এক নিকষ কালো আঁধার, জঙ্গিদের হামলায় অন্ধকার ঘরে পরিণত হয় হলি আর্টিজান। রক্ত স্রোতে ভেসে যায় সবুজ লনের বারান্দা। টার্গেট ছিল দেশকে অস্থিতিশীল করা এবং বাংলাদেশকে একটি জঙ্গি রাষ্ট্র বানানো। বাংলাদেশের যে জঙ্গি হামলা কাঁপিয়ে দিয়েছিল গোটা বিশ্বকে, যে হামলায় থমকে গিয়েছিল বাংলাদেশ। হলি আর্টিজান বেকারি নামে পরিচিত ঢাকার গুলশান-২ এর ৭৯ নম্বর সড়কের ৫ নম্বর বাড়িটি সেই ক্ষত চিহ্ন নিয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে বিভীষিকাময় এক অতীত নিয়ে। উন্মুক্ত সবুজ লনের ওই রেস্তোরাঁটি ঢাকায় বিদেশিদের কাছে ছিল খুব জনপ্রিয়। তাই হামলায় নিহতদের অধিকাংশও ছিলেন বিদেশি। বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তৈরি করা ওই ঘটনায় জঙ্গিরা ওই রাতে ২০ জনকে হত্যা করে যাদের ৯ জন ইতালি, ৭ জন জাপান, ৩ জন বাংলাদেশী এবং ১ জন ভারতীয় নাগরিক। এছাড়া জঙ্গিদের হামলায় দুজন পুলিশও প্রাণ হারায়।

ফারসি শব্দ ‘জঙ্গ’ থেকে জঙ্গি শব্দের উৎপত্তি। যার অর্থ ‘লড়াই’। যারা শুধু লড়াই করে না, তারা নিজের জীবনকেও বিসর্জন করে অন্যকে হত্যা করার জন্য। উগ্র ,ধর্মান্ধ কিংবা ভ্রান্ত আদর্শের উপর ভর করে তরুণ এবং তরুণীরাও জঙ্গি হয়ে ওঠে। আর এই আদর্শ ছড়িয়ে দিচ্ছে কতিপয় গোষ্ঠি, ধর্মের নামে তরুণ-তরুণীদের মিথ্যা ধর্মীয় প্রলোভন দেখিয়ে তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করছে নানা দেশে, নানা প্রান্তে। আজ জঙ্গিবাদ শুধু বাংলাদেশের বিষয় না, এটা এখন বৈশ্বিক সমস্যা ও আতঙ্কের নাম। ২০১৪ সালে তথাকথিত ‘ইসলামিক স্টেটের' আবির্ভাবের পর জঙ্গিবাদ বিশ্ব আতঙ্কে পরিণত হয়েছে দেশে দেশে ।  

 হলি আর্টিজান হামলার মাধ্যমে বাংলাদেশের জঙ্গিরা আন্তর্জাতিকভাবে আলোচনায় আসলেও এটি বাংলাদেশের প্রথম জঙ্গি হামলা ছিল না। আমরা একটু অতীতে চোখ ফেরালে পেয়ে যাবো বেশ কিছু হামলার ঘটনা। যে হামলাগুলোর সাথে উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর সাথে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির পৃষ্ঠপোষকতায় বেড়ে ওঠা হরকতুল জিহাদ বা হুজি’র নাম জড়িয়ে হয়ে আছে। পরবর্তীতে তাদের বীজে জন্ম নিয়েছে জেএমবি, আনসার আল ইসলাম, নব্য জেএমবি, হামজা ব্রিগেড, হিলফুল ফুজুল, শাহদাৎ-ই-আল হিকমা, হিযবুত তাহরির, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, আল্লাহর দলসহ নানা নামের জঙ্গি সংগঠন। তারা দেশের সক্রিয় রাজনৈতিক সংগঠনের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা নিয়ে হামলাগুলো চালিয়েছিল।


বাংলাদেশে এখন মোট ৬টি জঙ্গি সংগঠন নিষিদ্ধ ৷ এগুলো হলো হরকাতুল জিহাদ, জেএমবি, জেএমজেবি, শাহদাৎ-ই-আল হিকমা, হিযবুত তাহরির ও আনসারুল্লাহ বাংলা টিম৷ কিন্তু নিষিদ্ধ সংগঠন হয়ে মাঝে মাঝে দেখি রাজধানী ঢাকাতে এদের মধ্যে হিজবুত তাহরির অনলাইন সম্মেলন করে এবং প্রায়ই ঢাকাসহ সারাদেশে দেখি দেয়ালে দেয়ালে পোস্টার লাগায়। তারা প্রকাশ্যেই ঝটিকা মিছিল এবং প্রচারপত্র বিলি করে থাকে।  


নাশকতার কলঙ্কিত ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় হুজি-বি’র মাধ্যমেই প্রথম জঙ্গি হামলা বা নাশকতা চালানো হয় বাংলাদেশে। সংগঠনটি ১৯৯৯ সালের ৬ মার্চ প্রথম নাশকতামূলক বোমা হামলা চালায় যশোরে উদীচীর অনুষ্ঠানে। ওই হামলায় ১০ জন নিহত ও শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। উদীচীর হামলার কিছুদিনের মাথায় ৮ অক্টোবর খুলনায় আহমদিয়া মসজিদে বোমা হামলায় হয়। এই হামলায় নিহত হন ৮ জন। তারপর ২০০০ সালের ২০ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জনসভাস্থলের কাছে ও হেলিপ্যাডে বোমা পেতে রাখার ঘটনা ধরা পড়ে। সে সময়ই প্রথম হরকাতুল জিহাদ ও মুফতি হান্নানের নাম প্রকাশ্যে আসে। এরপর ২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে রমনার বটমূলে, ৩ জুন গোপালগঞ্জের বানিয়ারচর গির্জায়, ১৬ জুন নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে বোমা হামলা হয়।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে তাদের প্রত্যক্ষ মদদে হুজি ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জে সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালিয়ে সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়াকে হত্যা করে। একই বছরে একযোগে ৬৩ জেলায় বোমা ফাটিয়ে ও প্রচারপত্র ছড়িয়ে আনুষ্ঠানিক জানান দেয় জেএমবি। তবে অনেকের ধারণা জেএমবির প্রথম নাশকতার শুরু ২০০১ সালে। একই বছরে ২৮ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরার রক্সি সিনেমা হল ও সার্কাস মাঠে বোমা হামলা, ২০০২ সালের ১ মে নাটোরের গুরুদাসপুরে কিরণ সিনেমা হলে ও ৭ ডিসেম্বর ময়মনসিংহে চারটি সিনেমা হলে বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্টের আগ পর্যন্ত ১৮টি জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটায় তারা।

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া জামায়াত-বিএনপি সরকার ২০০৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি জেএমবিকে নিষিদ্ধ করতে বাধ্য হয়। কিন্তু নভেম্বর-ডিসেম্বরে জেএমবি ঝালকাঠি, চট্টগ্রাম, গাজীপুর ও নেত্রকোনায় পাঁচটি আত্মঘাতী হামলা চালিয়ে সাড়ে ৪ বছরে ২৬টি হামলায় ৭৩ জনকে হত্যা করে। এসব ঘটনায় আহত হন প্রায় ৮০০ মানুষ। ২০০৭ সালের ৩ মার্চ ধরা পড়া জঙ্গিদের ফাঁসি কার্যকর এর মধ্য দিয়ে জেএমবির প্রথম সাময়িকভাবে দমে গেলেও মওলানা সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। কিন্তু নতুন নেতৃত্বের অনেকে ধরা পড়ায় সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়।


কিছুদিন বিরতির পর সক্রিয় হয় আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার অনুসারী সংগঠন আনসার আল ইসলাম ও আনসারুল্লাহ বাংলা টিম। ২০১৩ সালে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী ব্লগার রাজীব হায়দার হত্যার মধ্য দিয়ে এরা আলোচনায় আসে। তারা একের পর এক গণজাগরণের সংগঠক, লেখক, প্রকাশক ও বুদ্ধিজীবী, রাজনীতিবিদ, শিক্ষক,সাংবাদিক, ইমাম, পুরোহিত, যাজকদের তালিকা প্রকাশ করে হত্যার হুমকি দিয়ে কয়েকজনকে হত্যা করে এবং মন্দিরে, গির্জায় হামলা করে নিজেদের আইএস দাবি করে হত্যাযজ্ঞ চালায়। পরবর্তীতে দেখা যায় এই গোষ্ঠীই হলি আর্টিজান হামলায় অংশ নেয়। হোলি আর্টিজান হামলার ছয় দিনের মাথায় কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে চালানো জঙ্গি হামলা। হামলা করা হয় ড. জাফর ইকবালের উপর।  


অন্যদিকে বাংলাদেশি বা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রবাসীদের জঙ্গিবাদে জড়িত হওয়ার খবর বারবার এসেছে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ৷বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকের জঙ্গি সংগঠন আইএস-এ যোগ দেয়ার খবর গণমাধ্যমে এসেছে ৷ ব্রিটেনের গণমাধ্যম জানিয়েছিল, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এক স্কুল পড়ুয়া কিশোরীর আইএস-এ যোগ দিতে গোপনে সিরিয়ায় চলে যাওয়ার খবর ৷ ব্রিটিশ পত্রপত্রিকার দেয়া তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কিশোরী শারমিনকে জঙ্গি সংগঠনের প্রতি আগ্রহি করে তোলায় একাত্তরের ‘যুদ্ধাপরাধী' চৌধুরী মইনুদ্দিনেরও পরোক্ষ ভূমিকা ছিল ৷এ থেকে বোঝা যায় বাংলাদেশকে অকার্যকর জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করতে মরিয়া সেই স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি ও তাদের অনুসারীরা ।  

রাজধানী ঢাকার গুলশানে হোলি আর্টিজান হামলাকে বলা হয় বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে নজিরবিহীন জঙ্গি হামলা। বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদকে ঘৃণা করে। সেই সাথে দেশের অগ্রগতি ও নিরাপত্তার জন্য সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বড় ধরনের অন্তরায়। কিন্তু একটি দেশে কেন জঙ্গিবাদ বা সহিংস উগ্রপন্থা বিস্তার লাভ করে, কেন এ ধরনের আদর্শ মানুষকে আকর্ষণ করে, কারা জঙ্গিবাদের প্রতি আকর্ষিত হয়– এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করতে হবে। জঙ্গিবাদকে কার্যকরভাবে মোকাবেলা করতে হলে অবশ্যই সন্ধান করা দরকার, যে কোনো কাউন্টার-টেরোরিজম কৌশলের প্রথম এবং প্রধান কাজ হচ্ছে, প্রধান কারণগুলো চিহ্নিত করা এবং তার উৎসের দিকে তাকানো ৷  


হলি আর্টিজানে হামলার পর থেকে যতগুলো অভিযান পরিচালিত হয়েছে, তার সবগুলো থেকেই জঙ্গিগোষ্ঠী আঘাত হানার আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে। জঙ্গি আস্তানাগুলো গুঁড়িয়ে দিয়েছে। সাঁড়াশি অভিযানে সশস্ত্র জঙ্গি সংগঠনগুলোর কাঠামো ভেঙে দেয়া গেলেও মৌলবাদের অর্থনীতি রয়ে গেছে আগের মতোই। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির এক গবেষণার তথ্য বলছে, এখনো দেশের মূল অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির চেয়ে মৌলবাদের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি বেশি। করোনা মহামারীর কারণে অর্থনৈতিক সংকটে তৈরি হওয়া হতাশার পথে জঙ্গি তৎপরতা বাড়ার আশঙ্কা করছেন গবেষকরা।

বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির চেয়ারম্যান ড.আবুল বারাকাত এর মতে, মৌলবাদীরা আটটি খাতে বিনিয়োগ করেছে যারা জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতা করে। এটা শুরু হয়েছে মধ্য সত্তরের দশক থেকে৷ এই বিনিয়োগের উৎস যেমন একাত্তর সালে জনগণের সম্পদ লুট তেমনি পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে বাইরে থেকে আসা অর্থ৷ প্রথম খাতটি হচ্ছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান যার মধ্যে ব্যাংক বীমা লিজিং কোম্পানি আছে৷ দ্বিতীয় এনজিও, তৃতীয় খাত হচ্ছে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত, এরপর আছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, যোগাযোগ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, তথ্য প্রযুক্তি এবং গণমাধ্যম ৷এসব খাত থেকে বছরে দেড় হাজার কোটি টাকা মুনাফা আসে যার একটি অংশ যায় জঙ্গিদের হাতে৷   

বাংলাদেশে এযাবৎ চিহ্নিত জঙ্গি দল, গ্রুপ বা শক্তির সংখ্যা অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতের হিসাব অনুসারে মোট ১২৫। এদের মধ্যে জামায়াত, হিযবুত তাহেরী ও অন্যান্য মৌলবাদী দল একত্র হয়ে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।


হলি আর্টিজানে রোমহর্ষক হত্যাযজ্ঞের পর আমাদের বুঝতে অসুবিধা হয় না যে, এই হামলার প্রধান লক্ষ্য বিদেশি মিডিয়ায় ঝড় তুলে প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করা। বিশ্বে বাংলাদেশ যখন উন্নয়নের রোল মডেল। বাংলাদেশ যখন বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি সামনে রেখে এগিয়ে চলেছে এক সমৃদ্ধশালী জাতি গঠনে । ঠিক তখনই এই উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে বাধাগ্রস্ত করতে, বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে দেশি বিদেশি একটি মহল সক্রিয় উঠছে।  

তাই বাংলাদেশের বিভীষিকাময় অতীতকে স্মরণে রেখে জঙ্গিবাদ রুখতে শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না। রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মসূচীর মাধ্যমে জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধসহ ধর্মান্ধ অপশক্তিকে চিহ্নিত করে তাদের রাষ্ট্রীয় যে কোন অবস্থান তৈরিতে প্রতিহত করতে হবে । জঙ্গিবাদের রাজনৈতিক আশ্রয়দাতা ও তাদের অর্থের উৎস খুঁজে বের করা এবং জঙ্গিবাদ দমনে বিশেষ টাস্কফোর্স ও ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হবে। জঙ্গিদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

 
দেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সুদৃঢ় করে সব ধরনের সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদকে রুখে দিতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এখন সময় আমাদের সব ধরনের সক্ষমতা একীভূত করে শক্ত হাতে এই জঙ্গিবাদ নির্মূলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করা। আমাদের আজকের দৃঢ় পদক্ষেপই পারে আগামীতে আমাদের সন্তানদের জন্য এক প্রগতিশীল ও নিরাপদ মানবিক বাংলাদেশ রেখে যেতে।  

বিশ্বাস করি, রবীন্দ্র- নজরুল-সুকান্তের আবহমান বাংলায়। লালন- হাছনের সুরে বিমোহিত হওয়া সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষের সম্প্রীতির দেশে জঙ্গিবাদের ঠাই হতে পারে না। মনে রাখবেন- একমাত্র মানুষের মিলিত প্রতিরোধই পারে এই অন্ধকার শক্তির উৎস বিরুদ্ধে লড়াইটা জারি রাখতে। মানবতার জন্য-মুক্তিযুদ্ধের জন্য-প্রগতির জন্য একত্রিত হোন। ভুলে যাবেন না-ভালো মানুষদের অনৈক্যের ফলাফলটা পাল্টে দিতে পারে সব ইতিহাস-সব অর্জন। আমরা ভাষা আন্দোলন করেছি, মুক্তিযুদ্ধ করেছি, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন করেছি-যুদ্ধাপরাধীদের বিচারও করছি এবার জঙ্গিবাদ ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদেরও নিশ্চিহ্ন করবো...জয় বাংলা।

লেখক: প্রধান সমন্বয়ক , জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ মোর্চা।
মেইল- [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা