শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, বুধবার, ০১ জুলাই, ২০২০

হোলি আর্টিজান হামলা; বাংলাদেশের বিভীষিকাময় অতীত

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
হোলি আর্টিজান হামলা; বাংলাদেশের বিভীষিকাময় অতীত

২০১৬ সালের ১লা জুলাই দিনটি ছিল শুক্রবার। স্থানীয় সময় রাত ০৯:২০ মিনিট, ঢাকার আকাশে নেমে আসে এক নিকষ কালো আঁধার, জঙ্গিদের হামলায় অন্ধকার ঘরে পরিণত হয় হলি আর্টিজান। রক্ত স্রোতে ভেসে যায় সবুজ লনের বারান্দা। টার্গেট ছিল দেশকে অস্থিতিশীল করা এবং বাংলাদেশকে একটি জঙ্গি রাষ্ট্র বানানো। বাংলাদেশের যে জঙ্গি হামলা কাঁপিয়ে দিয়েছিল গোটা বিশ্বকে, যে হামলায় থমকে গিয়েছিল বাংলাদেশ। হলি আর্টিজান বেকারি নামে পরিচিত ঢাকার গুলশান-২ এর ৭৯ নম্বর সড়কের ৫ নম্বর বাড়িটি সেই ক্ষত চিহ্ন নিয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে বিভীষিকাময় এক অতীত নিয়ে। উন্মুক্ত সবুজ লনের ওই রেস্তোরাঁটি ঢাকায় বিদেশিদের কাছে ছিল খুব জনপ্রিয়। তাই হামলায় নিহতদের অধিকাংশও ছিলেন বিদেশি। বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তৈরি করা ওই ঘটনায় জঙ্গিরা ওই রাতে ২০ জনকে হত্যা করে যাদের ৯ জন ইতালি, ৭ জন জাপান, ৩ জন বাংলাদেশী এবং ১ জন ভারতীয় নাগরিক। এছাড়া জঙ্গিদের হামলায় দুজন পুলিশও প্রাণ হারায়।

ফারসি শব্দ ‘জঙ্গ’ থেকে জঙ্গি শব্দের উৎপত্তি। যার অর্থ ‘লড়াই’। যারা শুধু লড়াই করে না, তারা নিজের জীবনকেও বিসর্জন করে অন্যকে হত্যা করার জন্য। উগ্র ,ধর্মান্ধ কিংবা ভ্রান্ত আদর্শের উপর ভর করে তরুণ এবং তরুণীরাও জঙ্গি হয়ে ওঠে। আর এই আদর্শ ছড়িয়ে দিচ্ছে কতিপয় গোষ্ঠি, ধর্মের নামে তরুণ-তরুণীদের মিথ্যা ধর্মীয় প্রলোভন দেখিয়ে তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করছে নানা দেশে, নানা প্রান্তে। আজ জঙ্গিবাদ শুধু বাংলাদেশের বিষয় না, এটা এখন বৈশ্বিক সমস্যা ও আতঙ্কের নাম। ২০১৪ সালে তথাকথিত ‘ইসলামিক স্টেটের' আবির্ভাবের পর জঙ্গিবাদ বিশ্ব আতঙ্কে পরিণত হয়েছে দেশে দেশে ।  

 হলি আর্টিজান হামলার মাধ্যমে বাংলাদেশের জঙ্গিরা আন্তর্জাতিকভাবে আলোচনায় আসলেও এটি বাংলাদেশের প্রথম জঙ্গি হামলা ছিল না। আমরা একটু অতীতে চোখ ফেরালে পেয়ে যাবো বেশ কিছু হামলার ঘটনা। যে হামলাগুলোর সাথে উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর সাথে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির পৃষ্ঠপোষকতায় বেড়ে ওঠা হরকতুল জিহাদ বা হুজি’র নাম জড়িয়ে হয়ে আছে। পরবর্তীতে তাদের বীজে জন্ম নিয়েছে জেএমবি, আনসার আল ইসলাম, নব্য জেএমবি, হামজা ব্রিগেড, হিলফুল ফুজুল, শাহদাৎ-ই-আল হিকমা, হিযবুত তাহরির, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, আল্লাহর দলসহ নানা নামের জঙ্গি সংগঠন। তারা দেশের সক্রিয় রাজনৈতিক সংগঠনের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা নিয়ে হামলাগুলো চালিয়েছিল।


বাংলাদেশে এখন মোট ৬টি জঙ্গি সংগঠন নিষিদ্ধ ৷ এগুলো হলো হরকাতুল জিহাদ, জেএমবি, জেএমজেবি, শাহদাৎ-ই-আল হিকমা, হিযবুত তাহরির ও আনসারুল্লাহ বাংলা টিম৷ কিন্তু নিষিদ্ধ সংগঠন হয়ে মাঝে মাঝে দেখি রাজধানী ঢাকাতে এদের মধ্যে হিজবুত তাহরির অনলাইন সম্মেলন করে এবং প্রায়ই ঢাকাসহ সারাদেশে দেখি দেয়ালে দেয়ালে পোস্টার লাগায়। তারা প্রকাশ্যেই ঝটিকা মিছিল এবং প্রচারপত্র বিলি করে থাকে।  


নাশকতার কলঙ্কিত ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় হুজি-বি’র মাধ্যমেই প্রথম জঙ্গি হামলা বা নাশকতা চালানো হয় বাংলাদেশে। সংগঠনটি ১৯৯৯ সালের ৬ মার্চ প্রথম নাশকতামূলক বোমা হামলা চালায় যশোরে উদীচীর অনুষ্ঠানে। ওই হামলায় ১০ জন নিহত ও শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। উদীচীর হামলার কিছুদিনের মাথায় ৮ অক্টোবর খুলনায় আহমদিয়া মসজিদে বোমা হামলায় হয়। এই হামলায় নিহত হন ৮ জন। তারপর ২০০০ সালের ২০ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জনসভাস্থলের কাছে ও হেলিপ্যাডে বোমা পেতে রাখার ঘটনা ধরা পড়ে। সে সময়ই প্রথম হরকাতুল জিহাদ ও মুফতি হান্নানের নাম প্রকাশ্যে আসে। এরপর ২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে রমনার বটমূলে, ৩ জুন গোপালগঞ্জের বানিয়ারচর গির্জায়, ১৬ জুন নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে বোমা হামলা হয়।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে তাদের প্রত্যক্ষ মদদে হুজি ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জে সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালিয়ে সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়াকে হত্যা করে। একই বছরে একযোগে ৬৩ জেলায় বোমা ফাটিয়ে ও প্রচারপত্র ছড়িয়ে আনুষ্ঠানিক জানান দেয় জেএমবি। তবে অনেকের ধারণা জেএমবির প্রথম নাশকতার শুরু ২০০১ সালে। একই বছরে ২৮ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরার রক্সি সিনেমা হল ও সার্কাস মাঠে বোমা হামলা, ২০০২ সালের ১ মে নাটোরের গুরুদাসপুরে কিরণ সিনেমা হলে ও ৭ ডিসেম্বর ময়মনসিংহে চারটি সিনেমা হলে বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্টের আগ পর্যন্ত ১৮টি জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটায় তারা।

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া জামায়াত-বিএনপি সরকার ২০০৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি জেএমবিকে নিষিদ্ধ করতে বাধ্য হয়। কিন্তু নভেম্বর-ডিসেম্বরে জেএমবি ঝালকাঠি, চট্টগ্রাম, গাজীপুর ও নেত্রকোনায় পাঁচটি আত্মঘাতী হামলা চালিয়ে সাড়ে ৪ বছরে ২৬টি হামলায় ৭৩ জনকে হত্যা করে। এসব ঘটনায় আহত হন প্রায় ৮০০ মানুষ। ২০০৭ সালের ৩ মার্চ ধরা পড়া জঙ্গিদের ফাঁসি কার্যকর এর মধ্য দিয়ে জেএমবির প্রথম সাময়িকভাবে দমে গেলেও মওলানা সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। কিন্তু নতুন নেতৃত্বের অনেকে ধরা পড়ায় সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়।


কিছুদিন বিরতির পর সক্রিয় হয় আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার অনুসারী সংগঠন আনসার আল ইসলাম ও আনসারুল্লাহ বাংলা টিম। ২০১৩ সালে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী ব্লগার রাজীব হায়দার হত্যার মধ্য দিয়ে এরা আলোচনায় আসে। তারা একের পর এক গণজাগরণের সংগঠক, লেখক, প্রকাশক ও বুদ্ধিজীবী, রাজনীতিবিদ, শিক্ষক,সাংবাদিক, ইমাম, পুরোহিত, যাজকদের তালিকা প্রকাশ করে হত্যার হুমকি দিয়ে কয়েকজনকে হত্যা করে এবং মন্দিরে, গির্জায় হামলা করে নিজেদের আইএস দাবি করে হত্যাযজ্ঞ চালায়। পরবর্তীতে দেখা যায় এই গোষ্ঠীই হলি আর্টিজান হামলায় অংশ নেয়। হোলি আর্টিজান হামলার ছয় দিনের মাথায় কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে চালানো জঙ্গি হামলা। হামলা করা হয় ড. জাফর ইকবালের উপর।  


অন্যদিকে বাংলাদেশি বা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রবাসীদের জঙ্গিবাদে জড়িত হওয়ার খবর বারবার এসেছে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ৷বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকের জঙ্গি সংগঠন আইএস-এ যোগ দেয়ার খবর গণমাধ্যমে এসেছে ৷ ব্রিটেনের গণমাধ্যম জানিয়েছিল, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এক স্কুল পড়ুয়া কিশোরীর আইএস-এ যোগ দিতে গোপনে সিরিয়ায় চলে যাওয়ার খবর ৷ ব্রিটিশ পত্রপত্রিকার দেয়া তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কিশোরী শারমিনকে জঙ্গি সংগঠনের প্রতি আগ্রহি করে তোলায় একাত্তরের ‘যুদ্ধাপরাধী' চৌধুরী মইনুদ্দিনেরও পরোক্ষ ভূমিকা ছিল ৷এ থেকে বোঝা যায় বাংলাদেশকে অকার্যকর জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করতে মরিয়া সেই স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি ও তাদের অনুসারীরা ।  

রাজধানী ঢাকার গুলশানে হোলি আর্টিজান হামলাকে বলা হয় বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে নজিরবিহীন জঙ্গি হামলা। বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদকে ঘৃণা করে। সেই সাথে দেশের অগ্রগতি ও নিরাপত্তার জন্য সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বড় ধরনের অন্তরায়। কিন্তু একটি দেশে কেন জঙ্গিবাদ বা সহিংস উগ্রপন্থা বিস্তার লাভ করে, কেন এ ধরনের আদর্শ মানুষকে আকর্ষণ করে, কারা জঙ্গিবাদের প্রতি আকর্ষিত হয়– এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করতে হবে। জঙ্গিবাদকে কার্যকরভাবে মোকাবেলা করতে হলে অবশ্যই সন্ধান করা দরকার, যে কোনো কাউন্টার-টেরোরিজম কৌশলের প্রথম এবং প্রধান কাজ হচ্ছে, প্রধান কারণগুলো চিহ্নিত করা এবং তার উৎসের দিকে তাকানো ৷  


হলি আর্টিজানে হামলার পর থেকে যতগুলো অভিযান পরিচালিত হয়েছে, তার সবগুলো থেকেই জঙ্গিগোষ্ঠী আঘাত হানার আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে। জঙ্গি আস্তানাগুলো গুঁড়িয়ে দিয়েছে। সাঁড়াশি অভিযানে সশস্ত্র জঙ্গি সংগঠনগুলোর কাঠামো ভেঙে দেয়া গেলেও মৌলবাদের অর্থনীতি রয়ে গেছে আগের মতোই। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির এক গবেষণার তথ্য বলছে, এখনো দেশের মূল অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির চেয়ে মৌলবাদের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি বেশি। করোনা মহামারীর কারণে অর্থনৈতিক সংকটে তৈরি হওয়া হতাশার পথে জঙ্গি তৎপরতা বাড়ার আশঙ্কা করছেন গবেষকরা।

বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির চেয়ারম্যান ড.আবুল বারাকাত এর মতে, মৌলবাদীরা আটটি খাতে বিনিয়োগ করেছে যারা জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতা করে। এটা শুরু হয়েছে মধ্য সত্তরের দশক থেকে৷ এই বিনিয়োগের উৎস যেমন একাত্তর সালে জনগণের সম্পদ লুট তেমনি পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে বাইরে থেকে আসা অর্থ৷ প্রথম খাতটি হচ্ছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান যার মধ্যে ব্যাংক বীমা লিজিং কোম্পানি আছে৷ দ্বিতীয় এনজিও, তৃতীয় খাত হচ্ছে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত, এরপর আছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, যোগাযোগ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, তথ্য প্রযুক্তি এবং গণমাধ্যম ৷এসব খাত থেকে বছরে দেড় হাজার কোটি টাকা মুনাফা আসে যার একটি অংশ যায় জঙ্গিদের হাতে৷   

বাংলাদেশে এযাবৎ চিহ্নিত জঙ্গি দল, গ্রুপ বা শক্তির সংখ্যা অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতের হিসাব অনুসারে মোট ১২৫। এদের মধ্যে জামায়াত, হিযবুত তাহেরী ও অন্যান্য মৌলবাদী দল একত্র হয়ে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।


হলি আর্টিজানে রোমহর্ষক হত্যাযজ্ঞের পর আমাদের বুঝতে অসুবিধা হয় না যে, এই হামলার প্রধান লক্ষ্য বিদেশি মিডিয়ায় ঝড় তুলে প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করা। বিশ্বে বাংলাদেশ যখন উন্নয়নের রোল মডেল। বাংলাদেশ যখন বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি সামনে রেখে এগিয়ে চলেছে এক সমৃদ্ধশালী জাতি গঠনে । ঠিক তখনই এই উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে বাধাগ্রস্ত করতে, বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে দেশি বিদেশি একটি মহল সক্রিয় উঠছে।  

তাই বাংলাদেশের বিভীষিকাময় অতীতকে স্মরণে রেখে জঙ্গিবাদ রুখতে শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না। রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মসূচীর মাধ্যমে জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধসহ ধর্মান্ধ অপশক্তিকে চিহ্নিত করে তাদের রাষ্ট্রীয় যে কোন অবস্থান তৈরিতে প্রতিহত করতে হবে । জঙ্গিবাদের রাজনৈতিক আশ্রয়দাতা ও তাদের অর্থের উৎস খুঁজে বের করা এবং জঙ্গিবাদ দমনে বিশেষ টাস্কফোর্স ও ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হবে। জঙ্গিদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

 
দেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সুদৃঢ় করে সব ধরনের সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদকে রুখে দিতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এখন সময় আমাদের সব ধরনের সক্ষমতা একীভূত করে শক্ত হাতে এই জঙ্গিবাদ নির্মূলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করা। আমাদের আজকের দৃঢ় পদক্ষেপই পারে আগামীতে আমাদের সন্তানদের জন্য এক প্রগতিশীল ও নিরাপদ মানবিক বাংলাদেশ রেখে যেতে।  

বিশ্বাস করি, রবীন্দ্র- নজরুল-সুকান্তের আবহমান বাংলায়। লালন- হাছনের সুরে বিমোহিত হওয়া সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষের সম্প্রীতির দেশে জঙ্গিবাদের ঠাই হতে পারে না। মনে রাখবেন- একমাত্র মানুষের মিলিত প্রতিরোধই পারে এই অন্ধকার শক্তির উৎস বিরুদ্ধে লড়াইটা জারি রাখতে। মানবতার জন্য-মুক্তিযুদ্ধের জন্য-প্রগতির জন্য একত্রিত হোন। ভুলে যাবেন না-ভালো মানুষদের অনৈক্যের ফলাফলটা পাল্টে দিতে পারে সব ইতিহাস-সব অর্জন। আমরা ভাষা আন্দোলন করেছি, মুক্তিযুদ্ধ করেছি, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন করেছি-যুদ্ধাপরাধীদের বিচারও করছি এবার জঙ্গিবাদ ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদেরও নিশ্চিহ্ন করবো...জয় বাংলা।

লেখক: প্রধান সমন্বয়ক , জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ মোর্চা।
মেইল- [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
সর্বশেষ খবর
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

১৭ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

২২ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৩৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব
খিলগাঁওতে মাইক্লোর শোরুম উদ্বোধন করলেন হাবিব

৪১ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
ফটিকছড়ি প্রেস ক্লাবের নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

৫৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান
নাশকতায় নির্বাচন বন্ধ হবে না : অমানউল্লাহ আমান

৫৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন
২০২৫ সালের বিশ্বের সেরা শহর লন্ডন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি
সীমান্তে কোটি টাকার ভারতীয় মালামাল জব্দ করেছে বিজিবি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম
স্কুলে ভর্তির আবেদন শুরু হচ্ছে কাল, জেনে নিন নতুন নিয়ম

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা
গাজায় ইসরায়েলের হামলায় কাতারের নিন্দা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা
মুন্সীগঞ্জে তারেক রহমানের জন্মদিনে দোয়া ও আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক
এস এ গ্রুপের সঙ্গে করপোরেট চুক্তি করল বাংলালিংক

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান
ভারতীয় বিমান চলাচলে নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ আবারও বাড়ালো পাকিস্তান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট
বেলজিয়ামে নিষিদ্ধ হচ্ছে ই-সিগারেট

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়
গ্লোবাল সাসটেইনেবিলিটি মূল্যায়নে বাংলাদেশকে নেতৃত্ব দিল ড্যাফোডিল বিশ্ববিদ্যালয়

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
রংপুরে সাংবাদিকদের সঙ্গে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে সাড়ে ৩ হাজার নিবন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি
টাইমস হায়ার এডুকেশনের ইন্টারডিসিপ্লিনারি সায়েন্স র‌্যাঙ্কিংয়ে নোবিপ্রবি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০
আফগান সীমান্তে পাকিস্তানের অভিযান, নিহত ৩০

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল
চট্টগ্রাম বন্দর বিদেশিদের হাতে দিতে সরকারের আচরণ অস্বাভাবিক: আমজনতার দল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা