শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৮, বুধবার, ০১ জুলাই, ২০২০

হোলি আর্টিজান হামলা; বাংলাদেশের বিভীষিকাময় অতীত

এফ এম শাহীন
অনলাইন ভার্সন
হোলি আর্টিজান হামলা; বাংলাদেশের বিভীষিকাময় অতীত

২০১৬ সালের ১লা জুলাই দিনটি ছিল শুক্রবার। স্থানীয় সময় রাত ০৯:২০ মিনিট, ঢাকার আকাশে নেমে আসে এক নিকষ কালো আঁধার, জঙ্গিদের হামলায় অন্ধকার ঘরে পরিণত হয় হলি আর্টিজান। রক্ত স্রোতে ভেসে যায় সবুজ লনের বারান্দা। টার্গেট ছিল দেশকে অস্থিতিশীল করা এবং বাংলাদেশকে একটি জঙ্গি রাষ্ট্র বানানো। বাংলাদেশের যে জঙ্গি হামলা কাঁপিয়ে দিয়েছিল গোটা বিশ্বকে, যে হামলায় থমকে গিয়েছিল বাংলাদেশ। হলি আর্টিজান বেকারি নামে পরিচিত ঢাকার গুলশান-২ এর ৭৯ নম্বর সড়কের ৫ নম্বর বাড়িটি সেই ক্ষত চিহ্ন নিয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে বিভীষিকাময় এক অতীত নিয়ে। উন্মুক্ত সবুজ লনের ওই রেস্তোরাঁটি ঢাকায় বিদেশিদের কাছে ছিল খুব জনপ্রিয়। তাই হামলায় নিহতদের অধিকাংশও ছিলেন বিদেশি। বিশ্বব্যাপী আলোড়ন তৈরি করা ওই ঘটনায় জঙ্গিরা ওই রাতে ২০ জনকে হত্যা করে যাদের ৯ জন ইতালি, ৭ জন জাপান, ৩ জন বাংলাদেশী এবং ১ জন ভারতীয় নাগরিক। এছাড়া জঙ্গিদের হামলায় দুজন পুলিশও প্রাণ হারায়।

ফারসি শব্দ ‘জঙ্গ’ থেকে জঙ্গি শব্দের উৎপত্তি। যার অর্থ ‘লড়াই’। যারা শুধু লড়াই করে না, তারা নিজের জীবনকেও বিসর্জন করে অন্যকে হত্যা করার জন্য। উগ্র ,ধর্মান্ধ কিংবা ভ্রান্ত আদর্শের উপর ভর করে তরুণ এবং তরুণীরাও জঙ্গি হয়ে ওঠে। আর এই আদর্শ ছড়িয়ে দিচ্ছে কতিপয় গোষ্ঠি, ধর্মের নামে তরুণ-তরুণীদের মিথ্যা ধর্মীয় প্রলোভন দেখিয়ে তাদের উদ্দেশ্য হাসিল করছে নানা দেশে, নানা প্রান্তে। আজ জঙ্গিবাদ শুধু বাংলাদেশের বিষয় না, এটা এখন বৈশ্বিক সমস্যা ও আতঙ্কের নাম। ২০১৪ সালে তথাকথিত ‘ইসলামিক স্টেটের' আবির্ভাবের পর জঙ্গিবাদ বিশ্ব আতঙ্কে পরিণত হয়েছে দেশে দেশে ।  

 হলি আর্টিজান হামলার মাধ্যমে বাংলাদেশের জঙ্গিরা আন্তর্জাতিকভাবে আলোচনায় আসলেও এটি বাংলাদেশের প্রথম জঙ্গি হামলা ছিল না। আমরা একটু অতীতে চোখ ফেরালে পেয়ে যাবো বেশ কিছু হামলার ঘটনা। যে হামলাগুলোর সাথে উগ্র ধর্মান্ধ গোষ্ঠীর সাথে স্বাধীনতাবিরোধী অপশক্তির পৃষ্ঠপোষকতায় বেড়ে ওঠা হরকতুল জিহাদ বা হুজি’র নাম জড়িয়ে হয়ে আছে। পরবর্তীতে তাদের বীজে জন্ম নিয়েছে জেএমবি, আনসার আল ইসলাম, নব্য জেএমবি, হামজা ব্রিগেড, হিলফুল ফুজুল, শাহদাৎ-ই-আল হিকমা, হিযবুত তাহরির, আনসারুল্লাহ বাংলা টিম, আল্লাহর দলসহ নানা নামের জঙ্গি সংগঠন। তারা দেশের সক্রিয় রাজনৈতিক সংগঠনের পৃষ্ঠপোষকতা ছাড়াও আন্তর্জাতিক সহযোগিতা নিয়ে হামলাগুলো চালিয়েছিল।


বাংলাদেশে এখন মোট ৬টি জঙ্গি সংগঠন নিষিদ্ধ ৷ এগুলো হলো হরকাতুল জিহাদ, জেএমবি, জেএমজেবি, শাহদাৎ-ই-আল হিকমা, হিযবুত তাহরির ও আনসারুল্লাহ বাংলা টিম৷ কিন্তু নিষিদ্ধ সংগঠন হয়ে মাঝে মাঝে দেখি রাজধানী ঢাকাতে এদের মধ্যে হিজবুত তাহরির অনলাইন সম্মেলন করে এবং প্রায়ই ঢাকাসহ সারাদেশে দেখি দেয়ালে দেয়ালে পোস্টার লাগায়। তারা প্রকাশ্যেই ঝটিকা মিছিল এবং প্রচারপত্র বিলি করে থাকে।  


নাশকতার কলঙ্কিত ইতিহাস ঘাটলে দেখা যায় হুজি-বি’র মাধ্যমেই প্রথম জঙ্গি হামলা বা নাশকতা চালানো হয় বাংলাদেশে। সংগঠনটি ১৯৯৯ সালের ৬ মার্চ প্রথম নাশকতামূলক বোমা হামলা চালায় যশোরে উদীচীর অনুষ্ঠানে। ওই হামলায় ১০ জন নিহত ও শতাধিক ব্যক্তি আহত হন। উদীচীর হামলার কিছুদিনের মাথায় ৮ অক্টোবর খুলনায় আহমদিয়া মসজিদে বোমা হামলায় হয়। এই হামলায় নিহত হন ৮ জন। তারপর ২০০০ সালের ২০ জুলাই গোপালগঞ্জের কোটালীপাড়ায় তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার জনসভাস্থলের কাছে ও হেলিপ্যাডে বোমা পেতে রাখার ঘটনা ধরা পড়ে। সে সময়ই প্রথম হরকাতুল জিহাদ ও মুফতি হান্নানের নাম প্রকাশ্যে আসে। এরপর ২০০১ সালের ১৪ এপ্রিল বাংলা বর্ষবরণ অনুষ্ঠানে রমনার বটমূলে, ৩ জুন গোপালগঞ্জের বানিয়ারচর গির্জায়, ১৬ জুন নারায়ণগঞ্জে আওয়ামী লীগের কার্যালয়ে বোমা হামলা হয়।

বিএনপি-জামায়াত জোট সরকারের আমলে তাদের প্রত্যক্ষ মদদে হুজি ২০০৫ সালের ২৭ জানুয়ারি হবিগঞ্জে সমাবেশে গ্রেনেড হামলা চালিয়ে সাবেক অর্থমন্ত্রী শাহ এ এম এস কিবরিয়াকে হত্যা করে। একই বছরে একযোগে ৬৩ জেলায় বোমা ফাটিয়ে ও প্রচারপত্র ছড়িয়ে আনুষ্ঠানিক জানান দেয় জেএমবি। তবে অনেকের ধারণা জেএমবির প্রথম নাশকতার শুরু ২০০১ সালে। একই বছরে ২৮ সেপ্টেম্বর সাতক্ষীরার রক্সি সিনেমা হল ও সার্কাস মাঠে বোমা হামলা, ২০০২ সালের ১ মে নাটোরের গুরুদাসপুরে কিরণ সিনেমা হলে ও ৭ ডিসেম্বর ময়মনসিংহে চারটি সিনেমা হলে বোমা বিস্ফোরণ ঘটানো হয়। ২০০৫ সালের ১৭ আগস্টের আগ পর্যন্ত ১৮টি জঙ্গি হামলার ঘটনা ঘটায় তারা।

আন্তর্জাতিক চাপের মুখে পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া জামায়াত-বিএনপি সরকার ২০০৫ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারি জেএমবিকে নিষিদ্ধ করতে বাধ্য হয়। কিন্তু নভেম্বর-ডিসেম্বরে জেএমবি ঝালকাঠি, চট্টগ্রাম, গাজীপুর ও নেত্রকোনায় পাঁচটি আত্মঘাতী হামলা চালিয়ে সাড়ে ৪ বছরে ২৬টি হামলায় ৭৩ জনকে হত্যা করে। এসব ঘটনায় আহত হন প্রায় ৮০০ মানুষ। ২০০৭ সালের ৩ মার্চ ধরা পড়া জঙ্গিদের ফাঁসি কার্যকর এর মধ্য দিয়ে জেএমবির প্রথম সাময়িকভাবে দমে গেলেও মওলানা সাইদুর রহমানের নেতৃত্বে ঘুরে দাঁড়ানোর চেষ্টা করে। কিন্তু নতুন নেতৃত্বের অনেকে ধরা পড়ায় সে চেষ্টা ব্যর্থ হয়।


কিছুদিন বিরতির পর সক্রিয় হয় আন্তর্জাতিক জঙ্গি সংগঠন আল-কায়েদার অনুসারী সংগঠন আনসার আল ইসলাম ও আনসারুল্লাহ বাংলা টিম। ২০১৩ সালে গণজাগরণ মঞ্চের কর্মী ব্লগার রাজীব হায়দার হত্যার মধ্য দিয়ে এরা আলোচনায় আসে। তারা একের পর এক গণজাগরণের সংগঠক, লেখক, প্রকাশক ও বুদ্ধিজীবী, রাজনীতিবিদ, শিক্ষক,সাংবাদিক, ইমাম, পুরোহিত, যাজকদের তালিকা প্রকাশ করে হত্যার হুমকি দিয়ে কয়েকজনকে হত্যা করে এবং মন্দিরে, গির্জায় হামলা করে নিজেদের আইএস দাবি করে হত্যাযজ্ঞ চালায়। পরবর্তীতে দেখা যায় এই গোষ্ঠীই হলি আর্টিজান হামলায় অংশ নেয়। হোলি আর্টিজান হামলার ছয় দিনের মাথায় কিশোরগঞ্জের শোলাকিয়া ঈদগাহ ময়দানে চালানো জঙ্গি হামলা। হামলা করা হয় ড. জাফর ইকবালের উপর।  


অন্যদিকে বাংলাদেশি বা বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত প্রবাসীদের জঙ্গিবাদে জড়িত হওয়ার খবর বারবার এসেছে বিভিন্ন গণমাধ্যমে ৷বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত ব্রিটিশ নাগরিকের জঙ্গি সংগঠন আইএস-এ যোগ দেয়ার খবর গণমাধ্যমে এসেছে ৷ ব্রিটেনের গণমাধ্যম জানিয়েছিল, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত এক স্কুল পড়ুয়া কিশোরীর আইএস-এ যোগ দিতে গোপনে সিরিয়ায় চলে যাওয়ার খবর ৷ ব্রিটিশ পত্রপত্রিকার দেয়া তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশি বংশোদ্ভূত কিশোরী শারমিনকে জঙ্গি সংগঠনের প্রতি আগ্রহি করে তোলায় একাত্তরের ‘যুদ্ধাপরাধী' চৌধুরী মইনুদ্দিনেরও পরোক্ষ ভূমিকা ছিল ৷এ থেকে বোঝা যায় বাংলাদেশকে অকার্যকর জঙ্গি রাষ্ট্রে পরিণত করতে মরিয়া সেই স্বাধীনতা বিরোধী অপশক্তি ও তাদের অনুসারীরা ।  

রাজধানী ঢাকার গুলশানে হোলি আর্টিজান হামলাকে বলা হয় বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে নজিরবিহীন জঙ্গি হামলা। বাংলাদেশের মানুষ সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদকে ঘৃণা করে। সেই সাথে দেশের অগ্রগতি ও নিরাপত্তার জন্য সন্ত্রাস ও জঙ্গিবাদ বড় ধরনের অন্তরায়। কিন্তু একটি দেশে কেন জঙ্গিবাদ বা সহিংস উগ্রপন্থা বিস্তার লাভ করে, কেন এ ধরনের আদর্শ মানুষকে আকর্ষণ করে, কারা জঙ্গিবাদের প্রতি আকর্ষিত হয়– এসব প্রশ্নের উত্তর খুঁজে বের করতে হবে। জঙ্গিবাদকে কার্যকরভাবে মোকাবেলা করতে হলে অবশ্যই সন্ধান করা দরকার, যে কোনো কাউন্টার-টেরোরিজম কৌশলের প্রথম এবং প্রধান কাজ হচ্ছে, প্রধান কারণগুলো চিহ্নিত করা এবং তার উৎসের দিকে তাকানো ৷  


হলি আর্টিজানে হামলার পর থেকে যতগুলো অভিযান পরিচালিত হয়েছে, তার সবগুলো থেকেই জঙ্গিগোষ্ঠী আঘাত হানার আগে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী তাদের পরিকল্পনা নস্যাৎ করে দিয়েছে। জঙ্গি আস্তানাগুলো গুঁড়িয়ে দিয়েছে। সাঁড়াশি অভিযানে সশস্ত্র জঙ্গি সংগঠনগুলোর কাঠামো ভেঙে দেয়া গেলেও মৌলবাদের অর্থনীতি রয়ে গেছে আগের মতোই। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির এক গবেষণার তথ্য বলছে, এখনো দেশের মূল অর্থনীতির প্রবৃদ্ধির চেয়ে মৌলবাদের অর্থনীতির প্রবৃদ্ধি বেশি। করোনা মহামারীর কারণে অর্থনৈতিক সংকটে তৈরি হওয়া হতাশার পথে জঙ্গি তৎপরতা বাড়ার আশঙ্কা করছেন গবেষকরা।

বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির চেয়ারম্যান ড.আবুল বারাকাত এর মতে, মৌলবাদীরা আটটি খাতে বিনিয়োগ করেছে যারা জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতা করে। এটা শুরু হয়েছে মধ্য সত্তরের দশক থেকে৷ এই বিনিয়োগের উৎস যেমন একাত্তর সালে জনগণের সম্পদ লুট তেমনি পঁচাত্তর পরবর্তী সময়ে বাইরে থেকে আসা অর্থ৷ প্রথম খাতটি হচ্ছে আর্থিক প্রতিষ্ঠান যার মধ্যে ব্যাংক বীমা লিজিং কোম্পানি আছে৷ দ্বিতীয় এনজিও, তৃতীয় খাত হচ্ছে স্বাস্থ্য সংক্রান্ত, এরপর আছে ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, যোগাযোগ, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, তথ্য প্রযুক্তি এবং গণমাধ্যম ৷এসব খাত থেকে বছরে দেড় হাজার কোটি টাকা মুনাফা আসে যার একটি অংশ যায় জঙ্গিদের হাতে৷   

বাংলাদেশে এযাবৎ চিহ্নিত জঙ্গি দল, গ্রুপ বা শক্তির সংখ্যা অধ্যাপক ড. আবুল বারকাতের হিসাব অনুসারে মোট ১২৫। এদের মধ্যে জামায়াত, হিযবুত তাহেরী ও অন্যান্য মৌলবাদী দল একত্র হয়ে সন্ত্রাস ও নৈরাজ্য সৃষ্টি করে দেশকে ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করার ষড়যন্ত্রে লিপ্ত।


হলি আর্টিজানে রোমহর্ষক হত্যাযজ্ঞের পর আমাদের বুঝতে অসুবিধা হয় না যে, এই হামলার প্রধান লক্ষ্য বিদেশি মিডিয়ায় ঝড় তুলে প্রভাবশালী রাষ্ট্রগুলোর দৃষ্টি আকর্ষণ করা। বিশ্বে বাংলাদেশ যখন উন্নয়নের রোল মডেল। বাংলাদেশ যখন বিশ্বের দরবারে মাথা উঁচু করে জাতির পিতার জন্মশতবর্ষ ও স্বাধীনতার ৫০ বছর পূর্তি সামনে রেখে এগিয়ে চলেছে এক সমৃদ্ধশালী জাতি গঠনে । ঠিক তখনই এই উন্নয়ন কর্মকাণ্ডকে বাধাগ্রস্ত করতে, বাংলাদেশকে অস্থিতিশীল ও ব্যর্থ রাষ্ট্রে পরিণত করতে দেশি বিদেশি একটি মহল সক্রিয় উঠছে।  

তাই বাংলাদেশের বিভীষিকাময় অতীতকে স্মরণে রেখে জঙ্গিবাদ রুখতে শুধু আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর অভিযানে সীমাবদ্ধ থাকলে হবে না। রাজনৈতিক ও সামাজিক কর্মসূচীর মাধ্যমে জনসচেতনতা বাড়াতে হবে। মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি জামায়াতের রাজনীতি নিষিদ্ধসহ ধর্মান্ধ অপশক্তিকে চিহ্নিত করে তাদের রাষ্ট্রীয় যে কোন অবস্থান তৈরিতে প্রতিহত করতে হবে । জঙ্গিবাদের রাজনৈতিক আশ্রয়দাতা ও তাদের অর্থের উৎস খুঁজে বের করা এবং জঙ্গিবাদ দমনে বিশেষ টাস্কফোর্স ও ট্রাইব্যুনাল গঠন করতে হবে। জঙ্গিদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে।

 
দেশকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সুদৃঢ় করে সব ধরনের সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদকে রুখে দিতে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের সব শক্তিকে ঐক্যবদ্ধ প্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে। এখন সময় আমাদের সব ধরনের সক্ষমতা একীভূত করে শক্ত হাতে এই জঙ্গিবাদ নির্মূলে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করা। আমাদের আজকের দৃঢ় পদক্ষেপই পারে আগামীতে আমাদের সন্তানদের জন্য এক প্রগতিশীল ও নিরাপদ মানবিক বাংলাদেশ রেখে যেতে।  

বিশ্বাস করি, রবীন্দ্র- নজরুল-সুকান্তের আবহমান বাংলায়। লালন- হাছনের সুরে বিমোহিত হওয়া সকল ধর্ম-বর্ণের মানুষের সম্প্রীতির দেশে জঙ্গিবাদের ঠাই হতে পারে না। মনে রাখবেন- একমাত্র মানুষের মিলিত প্রতিরোধই পারে এই অন্ধকার শক্তির উৎস বিরুদ্ধে লড়াইটা জারি রাখতে। মানবতার জন্য-মুক্তিযুদ্ধের জন্য-প্রগতির জন্য একত্রিত হোন। ভুলে যাবেন না-ভালো মানুষদের অনৈক্যের ফলাফলটা পাল্টে দিতে পারে সব ইতিহাস-সব অর্জন। আমরা ভাষা আন্দোলন করেছি, মুক্তিযুদ্ধ করেছি, স্বৈরাচারবিরোধী আন্দোলন করেছি-যুদ্ধাপরাধীদের বিচারও করছি এবার জঙ্গিবাদ ও তাদের পৃষ্ঠপোষকদেরও নিশ্চিহ্ন করবো...জয় বাংলা।

লেখক: প্রধান সমন্বয়ক , জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতা প্রতিরোধ মোর্চা।
মেইল- [email protected]

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

১৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা