শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৬, সোমবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলাদেশ

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলাদেশ

ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস আগামী ২৬ জানুয়ারি। এই দিনটিকে সামনে রেখে ভারত সরকার ও জনগণ নানামুখী কার্যক্রম হাতে নিলেও আকর্ষণের মূল কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে প্রজাতন্ত্র বা গণতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ। 

কোভিড মহামারির কারণে এ বছরের কুচকাওয়াজের সময়সীমা সংক্ষিপ্ত করেছে ভারত সরকার। প্রতি বছর যে পরিমাণ অতিথি ও দর্শক প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে উপস্থিত থাকেন, এবার তার এক-চতুর্থাংশ রাজপথের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বলে জানানো হয়েছে। তবে এবারের আয়োজনে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হিসেবে সেখানে থাকছে বাংলাদেশের নাম। কেননা ভারতের ইতিহাসে তৃতীয়বারের মতো কোনো বিদেশি সামরিক বাহিনীর দলকে মধ্য দিল্লির রাজপথে জাতীয় কুচকাওয়াজে অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারত সরকার। 

দৃষ্টিনন্দন এ কুচকাওয়াজে অংশ নিতে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ইতোমধ্যে দিল্লী পৌঁছেছেন। বাংলাদেশের ১২২ জন গর্বিত সেনার দল এই কুচকাওয়াজে অংশ নিচ্ছে। বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে সশস্ত্র বাহিনীর একটি সমন্বিত কন্টিনজেন্ট এই প্রজাতন্ত্র দিবস প্যারেডে অংশগ্রহণ করবে। এবার বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে আমন্ত্রণ জানানোর মাঝে এক বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ এবং ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী’ উপলক্ষে এই আমন্ত্রণ জানানো হয়। ২০২১ সালে মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর পূর্ণ হচ্ছে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ অত্যাচার ও নিপীড়নের কবল থেকে মুক্ত হয়ে একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল। আর সেই স্বাধীনতার পেছনে রাষ্ট্র হিসেবে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল এই ভারতের। তাই দুটি গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসকে স্মরণ করে প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানোতে এবারের প্রজাতন্ত্র দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য আরও বেড়ে গেছে। 

পঞ্চাশ বছর আগে যে বাহিনী একসঙ্গে লড়াই করেছে, এখন তারা গর্বের সঙ্গে রাজপথে মার্চ করবে। এর থেকে আনন্দের, গর্বের আর দ্বিতীয় কিছু হতে পারে না। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনার আত্মসমর্পণের মধ্যে দিয়ে জন্ম হয়েছিল স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশের। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময় ভারতের সমর্থন বাঙালিরা পেলেও মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ শুরু হয়ে ২১ নভেম্বর। ভারতীয় সশস্ত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনী একত্রে যৌথ বাহিনী গঠনের মাধ্যমে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শুরু করে যুদ্ধ। 

একাত্তরের বিজয় দিবসের ঠিক আগের দু'সপ্তাহ ধরে চলেছিল তীব্র যুদ্ধ - যার একদিকে ছিল পাকিস্তানি সেনা, আর অন্যদিকে ভারতীয় সেনা আর বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী। মার্চে যুদ্ধ শুরু হলেও কূটনৈতিক বাধার কারণে শুরুতেই ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশের যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিতে পারেনি। তবে শুরুর দিকে মুক্তিবাহিনীকে ভারতে সার্বিক প্রশিক্ষণ দেয়ার দায়িত্ব পালন করেছে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী। আবার ভারত সেনাবাহিনীকে বাংলাদেশে যুদ্ধের জন্য আলাদা প্রস্তুতি নিতে হয়েছে। কেননা চীনকে মাথায় রেখেই ভারতীয় সেনাবাহিনী মাউন্টেন ওয়ারফেয়ার, হাই অল্টিচিউড লড়াইয়েরই প্রশিক্ষণ নিতেন, অস্ত্রশস্ত্র বা স্ট্র্যাটেজিও সেভাবেই জোগানো হত। সেখানে বাংলাদেশে নদীনালায় ভরা একটা সমতলভূমি, সেই জলময় পরিবেশে যুদ্ধের জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনী কোন প্রস্তুতিই ছিল না, তাই এখানে যুদ্ধের জন্য আলাদা প্রস্তুতি নিতে হয়েছিল তাদেরকে। 

দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে আবার একসাথে রাজপথে দেখে মুক্তিযুদ্ধের এক বুদ্ধিদীপ্ত ঘটনার কথা মনে পড়ছে। ১৯৭১ সালে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর যৌথ আক্রমণের মাত্র দুই সপ্তাহের মাথায় কিভাবে পাকিস্তানের বিপুল সংখ্যক সেনা আত্মসমর্পণ করলো তা অনেকের কাছে এক বড় রহস্য। ভারতীয় সশস্ত্রবাহিনীর কি এমন পলিসি ছিলো যেখানে মাত্র ১৪ দিনের ব্যবধানে ৯৩ হাজার পাকিস্তানি বাহিনী এভাবে পর্যদুস্ত হলো। 

জানা যায়, ভারতীয় সেনাবাহিনী এখানে নতুন এক যুদ্ধ কৌশল প্রয়োগ করেছিল। সামরিক ভাষায় যেটাকে বলা হয় 'বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি' আর তার টার্গেট ছিল ঢাকা। যুদ্ধক্ষেত্রে এই ‘বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি’ এক বিশাল পার্থক্য গড়ে দিয়েছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও যৌথবাহিনীর মধ্যে। ভারতের কৌশলটা ছিল, পাকিস্তানি সেনা যেখানেই শক্ত ঘাঁটি গড়ে ভারতের অগ্রযাত্রাকে রুখতে চাইবে, সেটাকে পাশ কাটিয়ে এক রকম সোজা ঢাকার দিকে এগিয়ে যাওয়া। এটাকে বলে 'বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি’। আর এক্ষেত্রে ভারতীয় সেনাবাহিনী খুলনা-চট্টগ্রামের মতো শহরকেও পাশ কাটিয়ে সরাসরি ঢাকাকে টার্গেট করে এগিয়েছে। 

হিলির মতো কয়েকটা শক্ত ঘাঁটিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাতেই হয়েছে। তবে যতোটা সম্ভব নিরাপদে থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনী ঢাকার দিকে অগ্রসর হয়েছে। ভারতীয় বাহিনী ঢাকার দিকে আরো সহজে আসতে পেরেছিলো মুক্তিবাহিনীর কারণে। কারণ ভারতীয় সেনা যখন পাকিস্তানী সেনার উপর আক্রমণ করছে তখন পাকিস্তানি ফৌজ তাদের পশ্চাৎবর্তী এলাকাটাকেও নিরাপদ ভাবতে পারছিলো না মুক্তিবাহিনীর জন্যই। সব সময় একটা আশঙ্কা পাকিস্তানী ফৌজের ছিলো যে, তাদের পেছনে কী হচ্ছে, রাস্তা কেটে দিচ্ছে, রসদপত্র আসছে না, সাপ্লাই অ্যামবুশ করে দিচ্ছে - এটা তাদের মনোবল একদম চুরমার করে দিয়েছিল। এর ফলে দেখা গেল ঢাকার যখন পতন হয়েছে, তখন ভারতের পেছনে ফেলে আসা বহু জায়গায় পাকিস্তানি সেনারা তখনও ক্যান্টনমেন্টে আটকে বসে আছে এবং অসহায় আত্মসমর্পণে বাধ্য হচ্ছে। এই 'বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি' দ্রুত পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছে। অপরদিকে ছিলো বিমানবাহিনীর অনন্য ভূমিকা। 

ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের একটা কাঠমান্ডু-দিল্লি ফ্লাইটকে ছিনতাই করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল রাওয়ালপিন্ডিতে। পাল্টা ব্যবস্থা নিয়ে ভারত তখন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের ভেতর বিমান চলাচল বন্ধ করে দেয় - অর্থাৎ নিজেদের আকাশসীমা তাদের ব্যবহার করতে দেয় না। ফলে পাকিস্তান ভারি সামরিক সরঞ্জাম, রসদ বা সৈন্যসামন্ত সরাসরি আকাশপথে পূর্বদিকে আনতেই পারেনি, তাদের সে সব পাঠাতে হয়েছিল অনেক ঘুরে শ্রীলঙ্কা হয়ে সমুদ্রপথে! যা ছিল অনেক সময়সাপেক্ষ ও কষ্টসাধ্য। এই বিষয়টিও যৌথবাহিনীর জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছিল। ফলে আক্রমণের মাত্র দু’সপ্তাহের মাথায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। এভাবেই দুই দেশের সশস্ত্রবাহিনী একত্রে লড়াই করে বাংলাদেশের বিজয় পতাকা উড়িয়েছে। পঞ্চাশ বছর আগে যে দুই বাহিনী একত্রে মার্চ করেছিল, এতোবছর পর আবার তারাই একসাথে মার্চ করবে যা দুই দেশের জন্যই অনেক সম্মান ও গৌরবের। তাই ৭২তম প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রথমবারের মত বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর অংশগ্রহণ আলাদা তাৎপর্য বহন করছে। 

ভারতীয় সংবিধান কার্যকরী হওয়ার ঘটনাকে স্মরণ করে ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি থেকে ভারতে সাধারণতন্ত্র দিবস বা প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে এই দিনটি পালিত হয়ে আসছে। যেহেতু এই দিনে ভারতীয় গণপরিষদ সংবিধান কার্যকরের মাধ্যমে ভারতকে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করে তাই এই দিনটিকে ভারতের গণতন্ত্র দিবস হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। দিনটি ভারতের তিনটি জাতীয় দিবসের অন্যতম। এই দিন সারা ভারতেই নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষ্যে নয়া দিল্লীতে কুচকাওয়াজ হয় রাষ্ট্রপতির আবাসস্থল রাষ্ট্রপতি ভবনের নিকটবর্তী রাইসিনা হিল থেকে রাজপথ বরাবর ইন্ডিয়া গেট ছাড়িয়ে। কুচকাওয়াজ আরম্ভ হওয়ার পূর্বে রাষ্ট্রপতি রাজপথের একপ্রান্তে অবস্থিত ইন্ডিয়া গেটে শহিদ সৈন্যদের উদ্দেশ্যে নির্মিত স্মারক অমর জওয়ান জ্যোতি-তে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। 

স্বাধীনতা আন্দোলন ও তার পরবর্তী যুদ্ধগুলোতে ভারতের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় শহীদ সৈন্যদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করে দুই মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। ইন্ডিয়া গেটের শহীদ স্তম্ভে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রাণ দেয়া ভারতীয় শহীদদের নামও রয়েছে। বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনের প্রতিটি ধাপে রয়েছে ভারতের অবদান। তাই দিল্লির রাজপথে যখন দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনী একসাথে ২৬ জানুয়ারি কুচকাওয়াজে অংশ নেবে তখন পঞ্চাশ বছর আগের স্মৃতি তাড়া করে ফিরবে দু’দেশের নাগরিকদের, বিশেষ করে তাদের যে বীর সৈনিকেরা আজো জীবিত, যাদের অনন্য সাহসিকতায় আজ বাংলাদেশ স্বাধীন।

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
সর্বশেষ খবর
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
রামপুরায় নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা
৩০ বছর পর কাশ্মীরের উলার হ্রদে ফুটলো পদ্ম, উচ্ছ্বসিত স্থানীয়রা

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ
শিবচরে সরকারি হাসপাতালে রোগীদের খাবার দিতে বিলম্ব, স্বজনদের ক্ষোভ

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক
অস্ত্র মামলায় রিমান্ড শেষে কারাগারে সাবেক আইনমন্ত্রী আনিসুল হক

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত
ডেমরায় বাসের ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহী যুবক নিহত

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা
ট্রাম্পের বিরুদ্ধে খলিলের ২০ মিলিয়ন ডলারের মামলা

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে আবুল বারকাত
কারাগারে আবুল বারকাত

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড
চুরি করে বিদ্যুৎ ব্যবহার, বগুড়ায় আওয়ামী লীগ নেতার চার বছরের কারাদণ্ড

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে
ফেনীতে বন্যায় প্লাবিত হচ্ছে নতুন নতুন গ্রাম, ভোগান্তি চরমে

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় যৌতুকের মামলায় সাজাপ্রাপ্ত আসামি গ্রেফতার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন
চুরি-ডাকাতি ও চাঁদাবাজির প্রতিবাদে ঝিনাইদহে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
পটিয়ায় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

৩৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ
পদ্মা সেতুর বোঝা এখনও টানছেন গ্রাহকরা, মোবাইল রিচার্জে কাটে সারচার্জ

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু
ট্রেনে কাটা পড়ে স্কুল শিক্ষিকার মৃত্যু

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ
সাফে শ্রীলঙ্কাকে ৯ গোলে বিধ্বস্ত করলো বাংলাদেশ

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি
সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের ৬৭ শিক্ষককে একযোগে বদলি

৫২ মিনিট আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়
আন্তর্জাতিক নারী ফুটবল উৎসব বসুন্ধরা কিংস অ্যারেনায়

৫৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন
আওয়ামী লীগ রাজনৈতিক দল নয়, মাফিয়া সংগঠনে পরিণত হয়েছে : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়
শিবচরে আড়িয়াল খাঁ নদের সেতুর কাছে ভাঙছে পাড়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল
বিদেশি নারী ধর্ষণ: কে-পপ তারকার সাজা অর্ধেক করল আদাল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল
আওয়ামী লীগ জাতীয় সংসদকে অপবিত্র করেছে : আলাল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কুষ্টিয়ায় অটোচালককে হত্যার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু
হিলি স্থলবন্দর দিয়ে আট মাস পর কাঁচামরিচ আমদানি শুরু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার
মিরপুরের পাখির দোকান থেকে ৫০টি দেশীয় বন্যপ্রাণী উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার
পাবনার সুজানগরে বিএনপির দুই গ্রুপের গোলাগুলির ঘটনায় ১০ নেতা-কর্মী বহিষ্কার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’
এসএসসিতে গোপালগঞ্জে সেরা ‘রাবেয়া-আলী গার্লস স্কুল অ্যান্ড কলেজ’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোর বর্তমান অবস্থা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার
রাজবাড়ীতে ওজোপাডিকোর কর্মচারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে আরও ১৩৮ জন

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়
সাপের হাড়ে ফাটল, এক্স-রে করে পাঠানো হচ্ছে ঢাকায়

২৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫
হাত-পা ছাড়াই জন্ম নেওয়া সেই লিতুন এসএসসিতে পেলেন জিপিএ-৫

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী
রাজনীতিতে যারা একেবারে এতিম, তারাই পিআর পদ্ধতি চায় : রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসিতে গোল্ডেন এ প্লাস না পেয়ে বগুড়ায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২
মাঝআকাশে দুই প্রশিক্ষণ প্লেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ, ভারতীয় পাইলটসহ নিহত ২

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন
গণহত্যার দায়ে ইসরায়েলকে অভিযুক্ত করল স্পেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক
কুয়ালালামপুরে রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্রমন্ত্রীদের বিরল বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের
ফ্যাসিবাদবিরোধীদের ঐক্য অটুট রাখার আহ্বান মামুনুল হকের

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান
ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা খাতে আরও বিনিয়োগে জেলেনস্কির আহ্বান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব
চিকিৎসা শেষে দেশে ফিরলেন আ স ম রব

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো
ট্রাম্পের লবিস্টদের লাখ লাখ ডলার দিচ্ছে দরিদ্র দেশগুলো

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা