শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৬, সোমবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলাদেশ

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলাদেশ

ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস আগামী ২৬ জানুয়ারি। এই দিনটিকে সামনে রেখে ভারত সরকার ও জনগণ নানামুখী কার্যক্রম হাতে নিলেও আকর্ষণের মূল কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে প্রজাতন্ত্র বা গণতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ। 

কোভিড মহামারির কারণে এ বছরের কুচকাওয়াজের সময়সীমা সংক্ষিপ্ত করেছে ভারত সরকার। প্রতি বছর যে পরিমাণ অতিথি ও দর্শক প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে উপস্থিত থাকেন, এবার তার এক-চতুর্থাংশ রাজপথের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বলে জানানো হয়েছে। তবে এবারের আয়োজনে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হিসেবে সেখানে থাকছে বাংলাদেশের নাম। কেননা ভারতের ইতিহাসে তৃতীয়বারের মতো কোনো বিদেশি সামরিক বাহিনীর দলকে মধ্য দিল্লির রাজপথে জাতীয় কুচকাওয়াজে অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারত সরকার। 

দৃষ্টিনন্দন এ কুচকাওয়াজে অংশ নিতে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ইতোমধ্যে দিল্লী পৌঁছেছেন। বাংলাদেশের ১২২ জন গর্বিত সেনার দল এই কুচকাওয়াজে অংশ নিচ্ছে। বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে সশস্ত্র বাহিনীর একটি সমন্বিত কন্টিনজেন্ট এই প্রজাতন্ত্র দিবস প্যারেডে অংশগ্রহণ করবে। এবার বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে আমন্ত্রণ জানানোর মাঝে এক বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ এবং ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী’ উপলক্ষে এই আমন্ত্রণ জানানো হয়। ২০২১ সালে মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর পূর্ণ হচ্ছে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ অত্যাচার ও নিপীড়নের কবল থেকে মুক্ত হয়ে একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল। আর সেই স্বাধীনতার পেছনে রাষ্ট্র হিসেবে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল এই ভারতের। তাই দুটি গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসকে স্মরণ করে প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানোতে এবারের প্রজাতন্ত্র দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য আরও বেড়ে গেছে। 

পঞ্চাশ বছর আগে যে বাহিনী একসঙ্গে লড়াই করেছে, এখন তারা গর্বের সঙ্গে রাজপথে মার্চ করবে। এর থেকে আনন্দের, গর্বের আর দ্বিতীয় কিছু হতে পারে না। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনার আত্মসমর্পণের মধ্যে দিয়ে জন্ম হয়েছিল স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশের। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময় ভারতের সমর্থন বাঙালিরা পেলেও মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ শুরু হয়ে ২১ নভেম্বর। ভারতীয় সশস্ত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনী একত্রে যৌথ বাহিনী গঠনের মাধ্যমে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শুরু করে যুদ্ধ। 

একাত্তরের বিজয় দিবসের ঠিক আগের দু'সপ্তাহ ধরে চলেছিল তীব্র যুদ্ধ - যার একদিকে ছিল পাকিস্তানি সেনা, আর অন্যদিকে ভারতীয় সেনা আর বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী। মার্চে যুদ্ধ শুরু হলেও কূটনৈতিক বাধার কারণে শুরুতেই ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশের যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিতে পারেনি। তবে শুরুর দিকে মুক্তিবাহিনীকে ভারতে সার্বিক প্রশিক্ষণ দেয়ার দায়িত্ব পালন করেছে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী। আবার ভারত সেনাবাহিনীকে বাংলাদেশে যুদ্ধের জন্য আলাদা প্রস্তুতি নিতে হয়েছে। কেননা চীনকে মাথায় রেখেই ভারতীয় সেনাবাহিনী মাউন্টেন ওয়ারফেয়ার, হাই অল্টিচিউড লড়াইয়েরই প্রশিক্ষণ নিতেন, অস্ত্রশস্ত্র বা স্ট্র্যাটেজিও সেভাবেই জোগানো হত। সেখানে বাংলাদেশে নদীনালায় ভরা একটা সমতলভূমি, সেই জলময় পরিবেশে যুদ্ধের জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনী কোন প্রস্তুতিই ছিল না, তাই এখানে যুদ্ধের জন্য আলাদা প্রস্তুতি নিতে হয়েছিল তাদেরকে। 

দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে আবার একসাথে রাজপথে দেখে মুক্তিযুদ্ধের এক বুদ্ধিদীপ্ত ঘটনার কথা মনে পড়ছে। ১৯৭১ সালে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর যৌথ আক্রমণের মাত্র দুই সপ্তাহের মাথায় কিভাবে পাকিস্তানের বিপুল সংখ্যক সেনা আত্মসমর্পণ করলো তা অনেকের কাছে এক বড় রহস্য। ভারতীয় সশস্ত্রবাহিনীর কি এমন পলিসি ছিলো যেখানে মাত্র ১৪ দিনের ব্যবধানে ৯৩ হাজার পাকিস্তানি বাহিনী এভাবে পর্যদুস্ত হলো। 

জানা যায়, ভারতীয় সেনাবাহিনী এখানে নতুন এক যুদ্ধ কৌশল প্রয়োগ করেছিল। সামরিক ভাষায় যেটাকে বলা হয় 'বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি' আর তার টার্গেট ছিল ঢাকা। যুদ্ধক্ষেত্রে এই ‘বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি’ এক বিশাল পার্থক্য গড়ে দিয়েছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও যৌথবাহিনীর মধ্যে। ভারতের কৌশলটা ছিল, পাকিস্তানি সেনা যেখানেই শক্ত ঘাঁটি গড়ে ভারতের অগ্রযাত্রাকে রুখতে চাইবে, সেটাকে পাশ কাটিয়ে এক রকম সোজা ঢাকার দিকে এগিয়ে যাওয়া। এটাকে বলে 'বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি’। আর এক্ষেত্রে ভারতীয় সেনাবাহিনী খুলনা-চট্টগ্রামের মতো শহরকেও পাশ কাটিয়ে সরাসরি ঢাকাকে টার্গেট করে এগিয়েছে। 

হিলির মতো কয়েকটা শক্ত ঘাঁটিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাতেই হয়েছে। তবে যতোটা সম্ভব নিরাপদে থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনী ঢাকার দিকে অগ্রসর হয়েছে। ভারতীয় বাহিনী ঢাকার দিকে আরো সহজে আসতে পেরেছিলো মুক্তিবাহিনীর কারণে। কারণ ভারতীয় সেনা যখন পাকিস্তানী সেনার উপর আক্রমণ করছে তখন পাকিস্তানি ফৌজ তাদের পশ্চাৎবর্তী এলাকাটাকেও নিরাপদ ভাবতে পারছিলো না মুক্তিবাহিনীর জন্যই। সব সময় একটা আশঙ্কা পাকিস্তানী ফৌজের ছিলো যে, তাদের পেছনে কী হচ্ছে, রাস্তা কেটে দিচ্ছে, রসদপত্র আসছে না, সাপ্লাই অ্যামবুশ করে দিচ্ছে - এটা তাদের মনোবল একদম চুরমার করে দিয়েছিল। এর ফলে দেখা গেল ঢাকার যখন পতন হয়েছে, তখন ভারতের পেছনে ফেলে আসা বহু জায়গায় পাকিস্তানি সেনারা তখনও ক্যান্টনমেন্টে আটকে বসে আছে এবং অসহায় আত্মসমর্পণে বাধ্য হচ্ছে। এই 'বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি' দ্রুত পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছে। অপরদিকে ছিলো বিমানবাহিনীর অনন্য ভূমিকা। 

ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের একটা কাঠমান্ডু-দিল্লি ফ্লাইটকে ছিনতাই করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল রাওয়ালপিন্ডিতে। পাল্টা ব্যবস্থা নিয়ে ভারত তখন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের ভেতর বিমান চলাচল বন্ধ করে দেয় - অর্থাৎ নিজেদের আকাশসীমা তাদের ব্যবহার করতে দেয় না। ফলে পাকিস্তান ভারি সামরিক সরঞ্জাম, রসদ বা সৈন্যসামন্ত সরাসরি আকাশপথে পূর্বদিকে আনতেই পারেনি, তাদের সে সব পাঠাতে হয়েছিল অনেক ঘুরে শ্রীলঙ্কা হয়ে সমুদ্রপথে! যা ছিল অনেক সময়সাপেক্ষ ও কষ্টসাধ্য। এই বিষয়টিও যৌথবাহিনীর জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছিল। ফলে আক্রমণের মাত্র দু’সপ্তাহের মাথায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। এভাবেই দুই দেশের সশস্ত্রবাহিনী একত্রে লড়াই করে বাংলাদেশের বিজয় পতাকা উড়িয়েছে। পঞ্চাশ বছর আগে যে দুই বাহিনী একত্রে মার্চ করেছিল, এতোবছর পর আবার তারাই একসাথে মার্চ করবে যা দুই দেশের জন্যই অনেক সম্মান ও গৌরবের। তাই ৭২তম প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রথমবারের মত বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর অংশগ্রহণ আলাদা তাৎপর্য বহন করছে। 

ভারতীয় সংবিধান কার্যকরী হওয়ার ঘটনাকে স্মরণ করে ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি থেকে ভারতে সাধারণতন্ত্র দিবস বা প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে এই দিনটি পালিত হয়ে আসছে। যেহেতু এই দিনে ভারতীয় গণপরিষদ সংবিধান কার্যকরের মাধ্যমে ভারতকে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করে তাই এই দিনটিকে ভারতের গণতন্ত্র দিবস হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। দিনটি ভারতের তিনটি জাতীয় দিবসের অন্যতম। এই দিন সারা ভারতেই নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষ্যে নয়া দিল্লীতে কুচকাওয়াজ হয় রাষ্ট্রপতির আবাসস্থল রাষ্ট্রপতি ভবনের নিকটবর্তী রাইসিনা হিল থেকে রাজপথ বরাবর ইন্ডিয়া গেট ছাড়িয়ে। কুচকাওয়াজ আরম্ভ হওয়ার পূর্বে রাষ্ট্রপতি রাজপথের একপ্রান্তে অবস্থিত ইন্ডিয়া গেটে শহিদ সৈন্যদের উদ্দেশ্যে নির্মিত স্মারক অমর জওয়ান জ্যোতি-তে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। 

স্বাধীনতা আন্দোলন ও তার পরবর্তী যুদ্ধগুলোতে ভারতের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় শহীদ সৈন্যদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করে দুই মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। ইন্ডিয়া গেটের শহীদ স্তম্ভে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রাণ দেয়া ভারতীয় শহীদদের নামও রয়েছে। বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনের প্রতিটি ধাপে রয়েছে ভারতের অবদান। তাই দিল্লির রাজপথে যখন দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনী একসাথে ২৬ জানুয়ারি কুচকাওয়াজে অংশ নেবে তখন পঞ্চাশ বছর আগের স্মৃতি তাড়া করে ফিরবে দু’দেশের নাগরিকদের, বিশেষ করে তাদের যে বীর সৈনিকেরা আজো জীবিত, যাদের অনন্য সাহসিকতায় আজ বাংলাদেশ স্বাধীন।

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
সর্বশেষ খবর
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়
ভারতের বিপক্ষে অস্ট্রেলিয়ার সহজ জয়

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
জাবিতে নির্মাণাধীন ভবন থেকে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘরে হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৯ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি
দিনে বিক্রি কোটি টাকার সুপারি

শনিবারের সকাল