শিরোনাম
প্রকাশ: ১৬:২৬, সোমবার, ২৫ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলাদেশ

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলাদেশ

ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবস আগামী ২৬ জানুয়ারি। এই দিনটিকে সামনে রেখে ভারত সরকার ও জনগণ নানামুখী কার্যক্রম হাতে নিলেও আকর্ষণের মূল কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে প্রজাতন্ত্র বা গণতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজ। 

কোভিড মহামারির কারণে এ বছরের কুচকাওয়াজের সময়সীমা সংক্ষিপ্ত করেছে ভারত সরকার। প্রতি বছর যে পরিমাণ অতিথি ও দর্শক প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকাওয়াজে উপস্থিত থাকেন, এবার তার এক-চতুর্থাংশ রাজপথের অনুষ্ঠানে উপস্থিত থাকবেন বলে জানানো হয়েছে। তবে এবারের আয়োজনে সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হিসেবে সেখানে থাকছে বাংলাদেশের নাম। কেননা ভারতের ইতিহাসে তৃতীয়বারের মতো কোনো বিদেশি সামরিক বাহিনীর দলকে মধ্য দিল্লির রাজপথে জাতীয় কুচকাওয়াজে অংশ নিতে আমন্ত্রণ জানিয়েছে ভারত সরকার। 

দৃষ্টিনন্দন এ কুচকাওয়াজে অংশ নিতে বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীর সদস্যরা ইতোমধ্যে দিল্লী পৌঁছেছেন। বাংলাদেশের ১২২ জন গর্বিত সেনার দল এই কুচকাওয়াজে অংশ নিচ্ছে। বাংলাদেশ সেনা, নৌ ও বিমান বাহিনীর সমন্বয়ে সশস্ত্র বাহিনীর একটি সমন্বিত কন্টিনজেন্ট এই প্রজাতন্ত্র দিবস প্যারেডে অংশগ্রহণ করবে। এবার বাংলাদেশ সশস্ত্র বাহিনীকে আমন্ত্রণ জানানোর মাঝে এক বিশেষ তাৎপর্য রয়েছে।

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিকী ‘মুজিববর্ষ’ এবং ‘স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী’ উপলক্ষে এই আমন্ত্রণ জানানো হয়। ২০২১ সালে মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর পূর্ণ হচ্ছে, যার মাধ্যমে বাংলাদেশ অত্যাচার ও নিপীড়নের কবল থেকে মুক্ত হয়ে একটি স্বাধীন জাতি হিসেবে আত্মপ্রকাশ করেছিল। আর সেই স্বাধীনতার পেছনে রাষ্ট্র হিসেবে সবচেয়ে বড় অবদান ছিল এই ভারতের। তাই দুটি গুরুত্বপূর্ণ ইতিহাসকে স্মরণ করে প্রজাতন্ত্র দিবসে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানানোতে এবারের প্রজাতন্ত্র দিবসের গুরুত্ব ও তাৎপর্য আরও বেড়ে গেছে। 

পঞ্চাশ বছর আগে যে বাহিনী একসঙ্গে লড়াই করেছে, এখন তারা গর্বের সঙ্গে রাজপথে মার্চ করবে। এর থেকে আনন্দের, গর্বের আর দ্বিতীয় কিছু হতে পারে না। ১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর ঢাকার রেসকোর্স ময়দানে ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনার আত্মসমর্পণের মধ্যে দিয়ে জন্ম হয়েছিল স্বাধীন রাষ্ট্র বাংলাদেশের। একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের পুরোটা সময় ভারতের সমর্থন বাঙালিরা পেলেও মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাবাহিনীর প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ শুরু হয়ে ২১ নভেম্বর। ভারতীয় সশস্ত্রবাহিনী ও মুক্তিবাহিনী একত্রে যৌথ বাহিনী গঠনের মাধ্যমে পাকিস্তানী সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে শুরু করে যুদ্ধ। 

একাত্তরের বিজয় দিবসের ঠিক আগের দু'সপ্তাহ ধরে চলেছিল তীব্র যুদ্ধ - যার একদিকে ছিল পাকিস্তানি সেনা, আর অন্যদিকে ভারতীয় সেনা আর বাংলাদেশের মুক্তিবাহিনী। মার্চে যুদ্ধ শুরু হলেও কূটনৈতিক বাধার কারণে শুরুতেই ভারতীয় বাহিনী বাংলাদেশের যুদ্ধে সরাসরি অংশ নিতে পারেনি। তবে শুরুর দিকে মুক্তিবাহিনীকে ভারতে সার্বিক প্রশিক্ষণ দেয়ার দায়িত্ব পালন করেছে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী। আবার ভারত সেনাবাহিনীকে বাংলাদেশে যুদ্ধের জন্য আলাদা প্রস্তুতি নিতে হয়েছে। কেননা চীনকে মাথায় রেখেই ভারতীয় সেনাবাহিনী মাউন্টেন ওয়ারফেয়ার, হাই অল্টিচিউড লড়াইয়েরই প্রশিক্ষণ নিতেন, অস্ত্রশস্ত্র বা স্ট্র্যাটেজিও সেভাবেই জোগানো হত। সেখানে বাংলাদেশে নদীনালায় ভরা একটা সমতলভূমি, সেই জলময় পরিবেশে যুদ্ধের জন্য ভারতীয় সেনাবাহিনী কোন প্রস্তুতিই ছিল না, তাই এখানে যুদ্ধের জন্য আলাদা প্রস্তুতি নিতে হয়েছিল তাদেরকে। 

দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনীকে আবার একসাথে রাজপথে দেখে মুক্তিযুদ্ধের এক বুদ্ধিদীপ্ত ঘটনার কথা মনে পড়ছে। ১৯৭১ সালে ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনী ও মুক্তিবাহিনীর যৌথ আক্রমণের মাত্র দুই সপ্তাহের মাথায় কিভাবে পাকিস্তানের বিপুল সংখ্যক সেনা আত্মসমর্পণ করলো তা অনেকের কাছে এক বড় রহস্য। ভারতীয় সশস্ত্রবাহিনীর কি এমন পলিসি ছিলো যেখানে মাত্র ১৪ দিনের ব্যবধানে ৯৩ হাজার পাকিস্তানি বাহিনী এভাবে পর্যদুস্ত হলো। 

জানা যায়, ভারতীয় সেনাবাহিনী এখানে নতুন এক যুদ্ধ কৌশল প্রয়োগ করেছিল। সামরিক ভাষায় যেটাকে বলা হয় 'বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি' আর তার টার্গেট ছিল ঢাকা। যুদ্ধক্ষেত্রে এই ‘বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি’ এক বিশাল পার্থক্য গড়ে দিয়েছিল পাকিস্তান সেনাবাহিনী ও যৌথবাহিনীর মধ্যে। ভারতের কৌশলটা ছিল, পাকিস্তানি সেনা যেখানেই শক্ত ঘাঁটি গড়ে ভারতের অগ্রযাত্রাকে রুখতে চাইবে, সেটাকে পাশ কাটিয়ে এক রকম সোজা ঢাকার দিকে এগিয়ে যাওয়া। এটাকে বলে 'বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি’। আর এক্ষেত্রে ভারতীয় সেনাবাহিনী খুলনা-চট্টগ্রামের মতো শহরকেও পাশ কাটিয়ে সরাসরি ঢাকাকে টার্গেট করে এগিয়েছে। 

হিলির মতো কয়েকটা শক্ত ঘাঁটিতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীর ওপর আক্রমণ চালাতেই হয়েছে। তবে যতোটা সম্ভব নিরাপদে থেকে ভারতীয় সেনাবাহিনী ঢাকার দিকে অগ্রসর হয়েছে। ভারতীয় বাহিনী ঢাকার দিকে আরো সহজে আসতে পেরেছিলো মুক্তিবাহিনীর কারণে। কারণ ভারতীয় সেনা যখন পাকিস্তানী সেনার উপর আক্রমণ করছে তখন পাকিস্তানি ফৌজ তাদের পশ্চাৎবর্তী এলাকাটাকেও নিরাপদ ভাবতে পারছিলো না মুক্তিবাহিনীর জন্যই। সব সময় একটা আশঙ্কা পাকিস্তানী ফৌজের ছিলো যে, তাদের পেছনে কী হচ্ছে, রাস্তা কেটে দিচ্ছে, রসদপত্র আসছে না, সাপ্লাই অ্যামবুশ করে দিচ্ছে - এটা তাদের মনোবল একদম চুরমার করে দিয়েছিল। এর ফলে দেখা গেল ঢাকার যখন পতন হয়েছে, তখন ভারতের পেছনে ফেলে আসা বহু জায়গায় পাকিস্তানি সেনারা তখনও ক্যান্টনমেন্টে আটকে বসে আছে এবং অসহায় আত্মসমর্পণে বাধ্য হচ্ছে। এই 'বাইপাসিং স্ট্র্যাটেজি' দ্রুত পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে আত্মসমর্পণে বাধ্য করেছে। অপরদিকে ছিলো বিমানবাহিনীর অনন্য ভূমিকা। 

ইন্ডিয়ান এয়ারলাইন্সের একটা কাঠমান্ডু-দিল্লি ফ্লাইটকে ছিনতাই করে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল রাওয়ালপিন্ডিতে। পাল্টা ব্যবস্থা নিয়ে ভারত তখন পূর্ব ও পশ্চিম পাকিস্তানের ভেতর বিমান চলাচল বন্ধ করে দেয় - অর্থাৎ নিজেদের আকাশসীমা তাদের ব্যবহার করতে দেয় না। ফলে পাকিস্তান ভারি সামরিক সরঞ্জাম, রসদ বা সৈন্যসামন্ত সরাসরি আকাশপথে পূর্বদিকে আনতেই পারেনি, তাদের সে সব পাঠাতে হয়েছিল অনেক ঘুরে শ্রীলঙ্কা হয়ে সমুদ্রপথে! যা ছিল অনেক সময়সাপেক্ষ ও কষ্টসাধ্য। এই বিষয়টিও যৌথবাহিনীর জন্য আশীর্বাদ হয়ে এসেছিল। ফলে আক্রমণের মাত্র দু’সপ্তাহের মাথায় পাকিস্তান সেনাবাহিনী আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। এভাবেই দুই দেশের সশস্ত্রবাহিনী একত্রে লড়াই করে বাংলাদেশের বিজয় পতাকা উড়িয়েছে। পঞ্চাশ বছর আগে যে দুই বাহিনী একত্রে মার্চ করেছিল, এতোবছর পর আবার তারাই একসাথে মার্চ করবে যা দুই দেশের জন্যই অনেক সম্মান ও গৌরবের। তাই ৭২তম প্রজাতন্ত্র দিবসে প্রথমবারের মত বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনীর অংশগ্রহণ আলাদা তাৎপর্য বহন করছে। 

ভারতীয় সংবিধান কার্যকরী হওয়ার ঘটনাকে স্মরণ করে ১৯৫০ সালের ২৬ জানুয়ারি থেকে ভারতে সাধারণতন্ত্র দিবস বা প্রজাতন্ত্র দিবস হিসেবে এই দিনটি পালিত হয়ে আসছে। যেহেতু এই দিনে ভারতীয় গণপরিষদ সংবিধান কার্যকরের মাধ্যমে ভারতকে একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে পরিণত করে তাই এই দিনটিকে ভারতের গণতন্ত্র দিবস হিসেবেও উল্লেখ করা হয়। দিনটি ভারতের তিনটি জাতীয় দিবসের অন্যতম। এই দিন সারা ভারতেই নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। প্রজাতন্ত্র দিবস উপলক্ষ্যে নয়া দিল্লীতে কুচকাওয়াজ হয় রাষ্ট্রপতির আবাসস্থল রাষ্ট্রপতি ভবনের নিকটবর্তী রাইসিনা হিল থেকে রাজপথ বরাবর ইন্ডিয়া গেট ছাড়িয়ে। কুচকাওয়াজ আরম্ভ হওয়ার পূর্বে রাষ্ট্রপতি রাজপথের একপ্রান্তে অবস্থিত ইন্ডিয়া গেটে শহিদ সৈন্যদের উদ্দেশ্যে নির্মিত স্মারক অমর জওয়ান জ্যোতি-তে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। 

স্বাধীনতা আন্দোলন ও তার পরবর্তী যুদ্ধগুলোতে ভারতের সার্বভৌমত্ব রক্ষায় শহীদ সৈন্যদের প্রতি শ্রদ্ধাজ্ঞাপন করে দুই মিনিট নীরবতা পালন করা হয়। ইন্ডিয়া গেটের শহীদ স্তম্ভে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে প্রাণ দেয়া ভারতীয় শহীদদের নামও রয়েছে। বাংলাদেশের মুক্তি আন্দোলনের প্রতিটি ধাপে রয়েছে ভারতের অবদান। তাই দিল্লির রাজপথে যখন দুই দেশের সশস্ত্র বাহিনী একসাথে ২৬ জানুয়ারি কুচকাওয়াজে অংশ নেবে তখন পঞ্চাশ বছর আগের স্মৃতি তাড়া করে ফিরবে দু’দেশের নাগরিকদের, বিশেষ করে তাদের যে বীর সৈনিকেরা আজো জীবিত, যাদের অনন্য সাহসিকতায় আজ বাংলাদেশ স্বাধীন।

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক।

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা