শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩০, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বাংলাদেশ ও ভারতের উন্নততর সামরিক সম্পর্ক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ ও ভারতের উন্নততর সামরিক সম্পর্ক

নতুন ইতিহাস রচিত হলো ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের। নতুন দিল্লিতে ২৬ জানুয়ারি, ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকওয়াজে অংশ নিলেন বাংলাদেশের তিন বাহিনীর ১২২ জন সদস্য। এর আগে ভারতীয় সেনা, এনসিসি ও অবসরপ্রাপ্ত সেনাদের একটি দল বাংলাদেশের বিজয় দিবস কুচকাওয়াজে অংশ নেয়। ফলে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও বন্ধুত্বের গন্ডি আরও সুদৃঢ় হলো। 

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে উভয় দেশই চাইছে সামরিক সম্পর্ককেও উন্নত করতে। ৫০ বছর আগে, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের সক্রিয় সহযোগিতার কথা মাথায় রেখে উভয় দেশই বন্ধুত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। ভারত সম্মান জানালো মহান মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণ জয়ন্তীকে। উল্লেখ্য, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করতে গিয়ে ভারতের ১৯৮৪ জন সেনা সদস্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। সাবেক পূর্ব পাকিস্তানের ছাত্র, আইনজীবী ও সাধারণ মানুষকে নিয়ে গড়া মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনার যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনা। দু-সপ্তাহের যুদ্ধেই ৩০ লাখ বাঙালির গণহত্যাকারী পাক-সেনা আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। জন্ম নেয় গণপ্রজাতন্ত্রী স্বাধীন বাংলাদেশ। আর এই ঘটনার তিন মাসের মধ্যেই বাংলাদেশ ছেড়ে নিজেদের দেশে ফিরে যায় ভারতীয় সেনা। ভারত বুঝিয়ে দেয়, দখলদারির জন্য নয়, প্রতিবেশীর বিপদে পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্যেই তারা সেদিন সেনা পাঠাতে বাধ্য হয়েছিল। পাকিস্তানি অত্যাচারের হাত থেকে নিরীহ মানুষদের রক্ষা করতে সেদিন সর্বতোভাবে মুক্তিবাহিনীকে সাহায্য করলেও স্বাধীন বাংলাদেশ বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বহুকাল ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে উভয় দেশের সামরিক সম্পর্কও উন্নতি হচ্ছে।

গত বছর বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে ঢাকায় ভারতীয় সেনা ও এনসিসি-র একটি দল প্যারেডে অংশ নেয়। তারপর এ বছর ২৬ জানুয়ারি বাংলাদেশেরও সামরিক প্রতিনিধিরা অংশ নিলেন দিল্লির প্যারেডে। বন্ধুত্ব সুদৃঢ় হলো। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য এর আগে অবশ্য ভারতের বহু সেনাকর্তাকে সম্মানিত করেছে বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য সংবর্ধিতদের মধ্যে রয়েছেন প্রয়াত লে. জেনারেল জেএস অরোরা ও লে. জেনারেল জে এফ আর জ্যাকব প্রমুখ। 

২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চার দিনের নতুন দিল্লি সফরকালে দুটি প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করে দুই বন্ধু দেশ। প্রতিবেশী কোনও দেশের সঙ্গে ভারতের এ ধরনের চুক্তি আর নেই। এই চুক্তিবলে ভারত ও বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে যৌথ মহড়া ও প্রশিক্ষণে সম্মত হয়। ভারতীয় থিঙ্ক ট্যাঙ্ক 'অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন' (ওআরএফ)-এর মতে, দু-দেশের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা বাড়ানোই ছিল এই চুক্তির উদ্দেশ্য। 

ওআরএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, '২০১৭ সালে বাংলাদেশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের আগে দু-দেশের মধ্যে সামরিক কোনও সমঝোতাই ছিল না। দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে সমস্যা হতেই পারতো। প্রতিরক্ষা সমঝোতার কারণে সার্বিক সম্পর্কের স্থায়ীত্ব নিয়েও সংশয় থাকাটাই ছিল স্বাভাবিক। বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য ভারতীয় সেনা প্রাণ দিলেও ১৯৭১-এর পরবর্তীতে সেই সম্পর্কও হোঁচট খায়। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের আত্মত্যাগকে ভুলিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়াও চলছিল।' সেইসঙ্গে প্রতিবেদনে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়, 'ভারতীয় সেনার সক্রিয় অংশগ্রহণে দেশে স্বাধীন হলেও এক সময়ে ভারত বিরোধিতার জন্য ব্যবহৃত হতে থাকে বাংলাদেশের মাটি। ভারতের নাশকতা করার জন্য পাকিস্তানের মদতপুষ্ট জঙ্গিরা ঘাঁটি গেড়ে বসে। ভারতবিরোধী বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ। জঙ্গিদলগুলির বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি আগের সরকারগুলি। বরং ভারতীয় জঙ্গিরা জামাই আদর পেয়েছে বিভিন্ন সময়ে। 

২০০৯ সালে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েই কড়া হাতে দমন করতে শুরু করেন জঙ্গিদের। তার আমলেই সংযুক্ত মুক্তি বাহিনী, অসম (উলফা)-এর চেয়ারম্যান অরবিন্দ রাজখোঁয়া ও ন্যাশনাল ডেমোক্রাটিক ফ্রন্ট অফ বড়োল্যান্ড-এর রঞ্জন দৈমারি-সহ কট্টর জঙ্গিদের গ্রেফতার করে বাংলাদেশ সুসম্পর্ক গড়ার বার্তা দেয়। উন্নতি হতে শুরু করে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক।'

এখানেই শেষ নয়। প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত গবেষণা সংস্থা ওআরএফ স্বীকার করেছে, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে এখন উন্নততর সম্পর্ক বিরাজ করছে। বলা হয়েছে, 'অর্থনৈতিক, সামাজিক, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তি-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উভয় দেশই একে অন্যের সহযোগী হিসেবে পাশে দাঁড়াচ্ছে। ২০১৪ সালে নৌ সীমানা নিয়ে বিবাদ মিটিয়ে ফেলতে সক্ষম হয় দুই দেশ। এরপরে ভূমি সীমান্ত সমস্যাও মিটে যায়। ২০০৮ সালে বাংলাদেশের সেনা প্রধান জেনারেল মঈন আহমেদের ভারত সফরের পর থেকেই বাড়তে থাকে সামরিক ক্ষেত্রেও বন্ধুত্ব। এখন তো উভয় দেশেরই সেনা প্রধানরা নিয়মিত শুভেচ্ছা সফর করছেন। দু’দেশের রাষ্ট্রপতিই হচ্ছেন সেনা বাহিনীর সর্বোচ্চ পদাধিকারী। তাদেরও সফর হচ্ছে। ২০১৩ সালে ভারতের তখনকার রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি বাংলাদেশ সফরে আসেন। তার এক বছর পরই বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদও ভারত সফর করেন। সামরিক কর্তারাও নিয়মিত আলোচনার মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক বহু সংশয় দূর করতে সক্ষম হচ্ছেন। সামরিক্ষ ক্ষেত্রেও দু’দেশই এখন প্রকৃত বন্ধু।'
 
উভয় দেশের মধ্যে এখন নিয়মিত যৌথ মহড়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণ ও চিকিৎসা সহায়তা নিয়েও চলছে যৌথ উদ্যোগ। উভয় দেশের যৌথ মহড়া 'সম্প্রীতি' ইতোমধ্যেই সাত বার অনুষ্ঠিত হয়। সপ্তম বার ভারতের মিজোরাম রাজ্যে অবস্থিত জঙ্গল ওয়ারফেয়ার স্কুল ভ্যারেন্টিতে ২০১৭ সালের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হয়। জঙ্গি দমন অভিযান ছিল এই প্রশিক্ষণের অঙ্গ। সবমিলিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে এখন খুবই মধুর সম্পর্ক বিরাজ করছে। তবে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হলে পরিস্থিতির ফের অবনতি হতে পারে। তাই প্রাতিষ্ঠানিক আনুষ্ঠিকতার প্রয়োজনের কথা বলেন তারা দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বের স্বার্থে। প্রতিরক্ষায় সহযোগিতার ক্ষেত্রে উভয় দেশকেই আগামী দিনের দিকে তাকিয়ে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার বিষয়টিকেই গুরুত্ব দিচ্ছেন কূটনৈতিক ও সামরিক বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় চীন ছিল পাকিস্তানের পক্ষে। বাংলাদেশের সঙ্গে পূর্বতন সরকারের আমলে সামরিক সম্পর্ক স্থাপিত হলেও চীন কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি ছিল। এমনকী, বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতেও চায়নি তারা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পরই চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। সেইদিক থেকে দেখতে গেলে ভারত বাংলাদেশের প্রকৃত বন্ধু। কোনও স্বার্থ ছাড়াই মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। মহান স্বাধীনতা লাভের পরই ভারতীয় সেনারা ফিরে যায় নিজেদের দেশে। কখনও দখলদারি মনোভাব দেখায়নি। এমনকী, বন্ধুত্বের থেকে কখনওই বাণিজ্যিক স্বার্থকে বড় করে দেখে না ভারত। তাই সামরিক ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ককে দীর্ঘস্থায়ী রাখার পথ প্রশস্ত করতে হবে। উভয় দেশের স্থল, নৌ ও বিমান বাহিনীর নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও মহড়া জরুরি। প্রয়োজন বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতার। উভয় দেশের সামরিক বিশেষজ্ঞদের মতবিনিময়ও জরুরি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। সেনা কর্মকর্তারা নিয়মিত আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের আরও সমৃদ্ধ করে তুলতে পারেন। নৌ সীমান্ত পাহাড়ায় প্রয়োজন যৌথ ও সমন্বিত টহলদারি। পরিকাঠামো উন্নয়নেও একে অন্যের আরও সহায়ক হয়ে উঠতে পারে। 

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, উভয় দেশের প্রতিরক্ষা সচিবদের পাশাপাশি সেনা কর্মকর্তাদেরও নিয়মিত আলোচনায় বসা জরুরি। দ্বিপাক্ষিক যাবতীয় সমস্যা আলোচনার মাধ্যমে মিটিয়ে নিতে উভয় দেশ সক্ষম বলে তারা মনে করেন। ২৬ জানুয়ারি দিল্লিতে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে অংশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে যে বন্ধুত্বের বার্তা দিয়েছে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী, সেই বার্তাকেই পাথেয় করে উভয় দেশের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বন্ধুত্ব আরও এগিয়ে যাক। এমনটাই চাইছেন বিশেষজ্ঞরা।

(তথ্য সূত্র : বিডিমিলিটারিডটকম, ১৬ মার্চ, ২০১৭-র  'বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া মিলিয়াটির কোঅপারেশন ডিল এক্সপ্লেইনড'।)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র
চ্যাম্পিয়নস লিগে বার্সা-ইন্টারের রোমাঞ্চকর ড্র

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১ মে)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা
জাকসু নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত
আমরা জানতাম ঘুরে দাঁড়াতে পারব: শান্ত

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন
দিল্লি হাটে ভয়াবহ আগুন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়
পুলিশ সপ্তাহ উপলক্ষে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাদের সঙ্গে পুলিশের মতবিনিময়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'
'উৎকৃষ্ট গণতন্ত্রের সমাজভূমি নির্মিত হলেই শ্রমজীবী মানুষের অধিকার প্রতিষ্ঠা পাবে'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
পুলিশের বিশ্বাসযোগ্যতা অনেক বেড়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৯ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

উজ্জ্বলের আশাবাদ...
উজ্জ্বলের আশাবাদ...

শোবিজ

সংশোধন
সংশোধন

খবর

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন

সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ
সেঞ্চুরি করে সাকিবের পাশে মিরাজ

মাঠে ময়দানে

ববির ঘোষণা আসছে
ববির ঘোষণা আসছে

শোবিজ

শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু
শিয়াল মারার ফাঁদে বৃদ্ধের মৃত্যু

দেশগ্রাম

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা