শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩০, বুধবার, ২৭ জানুয়ারি, ২০২১ আপডেট:

বাংলাদেশ ও ভারতের উন্নততর সামরিক সম্পর্ক

অনলাইন ডেস্ক
অনলাইন ভার্সন
বাংলাদেশ ও ভারতের উন্নততর সামরিক সম্পর্ক

নতুন ইতিহাস রচিত হলো ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্কের। নতুন দিল্লিতে ২৬ জানুয়ারি, ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসের কুচকওয়াজে অংশ নিলেন বাংলাদেশের তিন বাহিনীর ১২২ জন সদস্য। এর আগে ভারতীয় সেনা, এনসিসি ও অবসরপ্রাপ্ত সেনাদের একটি দল বাংলাদেশের বিজয় দিবস কুচকাওয়াজে অংশ নেয়। ফলে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রেও বন্ধুত্বের গন্ডি আরও সুদৃঢ় হলো। 

বাংলাদেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে উভয় দেশই চাইছে সামরিক সম্পর্ককেও উন্নত করতে। ৫০ বছর আগে, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে ভারতীয় সেনাদের সক্রিয় সহযোগিতার কথা মাথায় রেখে উভয় দেশই বন্ধুত্বকে আরও এগিয়ে নিয়ে যেতে চায়। ভারত সম্মান জানালো মহান মুক্তিযুদ্ধের সুবর্ণ জয়ন্তীকে। উল্লেখ্য, একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে সাহায্য করতে গিয়ে ভারতের ১৯৮৪ জন সেনা সদস্য তাদের জীবন উৎসর্গ করেছিলেন।

১৯৭১ সালের ১৬ ডিসেম্বর। সাবেক পূর্ব পাকিস্তানের ছাত্র, আইনজীবী ও সাধারণ মানুষকে নিয়ে গড়া মুক্তিবাহিনী ও ভারতীয় সেনার যৌথ কমান্ডের কাছে আত্মসমর্পণ করতে বাধ্য হয় ৯৩ হাজার পাকিস্তানি সেনা। দু-সপ্তাহের যুদ্ধেই ৩০ লাখ বাঙালির গণহত্যাকারী পাক-সেনা আত্মসমর্পণে বাধ্য হয়। জন্ম নেয় গণপ্রজাতন্ত্রী স্বাধীন বাংলাদেশ। আর এই ঘটনার তিন মাসের মধ্যেই বাংলাদেশ ছেড়ে নিজেদের দেশে ফিরে যায় ভারতীয় সেনা। ভারত বুঝিয়ে দেয়, দখলদারির জন্য নয়, প্রতিবেশীর বিপদে পাশে দাঁড়ানোর লক্ষ্যেই তারা সেদিন সেনা পাঠাতে বাধ্য হয়েছিল। পাকিস্তানি অত্যাচারের হাত থেকে নিরীহ মানুষদের রক্ষা করতে সেদিন সর্বতোভাবে মুক্তিবাহিনীকে সাহায্য করলেও স্বাধীন বাংলাদেশ বিভিন্ন ঘাত-প্রতিঘাতের মধ্যে প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে বহুকাল ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ক গড়ে তুলতে ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু বর্তমানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ নেতৃত্বে উভয় দেশের সামরিক সম্পর্কও উন্নতি হচ্ছে।

গত বছর বিজয় দিবসের অনুষ্ঠানে ঢাকায় ভারতীয় সেনা ও এনসিসি-র একটি দল প্যারেডে অংশ নেয়। তারপর এ বছর ২৬ জানুয়ারি বাংলাদেশেরও সামরিক প্রতিনিধিরা অংশ নিলেন দিল্লির প্যারেডে। বন্ধুত্ব সুদৃঢ় হলো। মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য এর আগে অবশ্য ভারতের বহু সেনাকর্তাকে সম্মানিত করেছে বাংলাদেশ। মুক্তিযুদ্ধে বিশেষ অবদানের জন্য সংবর্ধিতদের মধ্যে রয়েছেন প্রয়াত লে. জেনারেল জেএস অরোরা ও লে. জেনারেল জে এফ আর জ্যাকব প্রমুখ। 

২০১৭ সালের এপ্রিল মাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চার দিনের নতুন দিল্লি সফরকালে দুটি প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত চুক্তি স্বাক্ষর করে দুই বন্ধু দেশ। প্রতিবেশী কোনও দেশের সঙ্গে ভারতের এ ধরনের চুক্তি আর নেই। এই চুক্তিবলে ভারত ও বাংলাদেশ প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে যৌথ মহড়া ও প্রশিক্ষণে সম্মত হয়। ভারতীয় থিঙ্ক ট্যাঙ্ক 'অবজারভার রিসার্চ ফাউন্ডেশন' (ওআরএফ)-এর মতে, দু-দেশের মধ্যে সামরিক সহযোগিতা বাড়ানোই ছিল এই চুক্তির উদ্দেশ্য। 

ওআরএফের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, '২০১৭ সালে বাংলাদেশি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভারত সফরের আগে দু-দেশের মধ্যে সামরিক কোনও সমঝোতাই ছিল না। দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বের ক্ষেত্রে ভবিষ্যতে সমস্যা হতেই পারতো। প্রতিরক্ষা সমঝোতার কারণে সার্বিক সম্পর্কের স্থায়ীত্ব নিয়েও সংশয় থাকাটাই ছিল স্বাভাবিক। বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য ভারতীয় সেনা প্রাণ দিলেও ১৯৭১-এর পরবর্তীতে সেই সম্পর্কও হোঁচট খায়। মুক্তিযুদ্ধে ভারতের আত্মত্যাগকে ভুলিয়ে দেওয়ার প্রক্রিয়াও চলছিল।' সেইসঙ্গে প্রতিবেদনে স্মরণ করিয়ে দেওয়া হয়, 'ভারতীয় সেনার সক্রিয় অংশগ্রহণে দেশে স্বাধীন হলেও এক সময়ে ভারত বিরোধিতার জন্য ব্যবহৃত হতে থাকে বাংলাদেশের মাটি। ভারতের নাশকতা করার জন্য পাকিস্তানের মদতপুষ্ট জঙ্গিরা ঘাঁটি গেড়ে বসে। ভারতবিরোধী বিভিন্ন জঙ্গি সংগঠনের স্বর্গরাজ্য হয়ে উঠেছিল বাংলাদেশ। জঙ্গিদলগুলির বিরুদ্ধে কোনও ব্যবস্থাই নেয়নি আগের সরকারগুলি। বরং ভারতীয় জঙ্গিরা জামাই আদর পেয়েছে বিভিন্ন সময়ে। 

২০০৯ সালে শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব নিয়েই কড়া হাতে দমন করতে শুরু করেন জঙ্গিদের। তার আমলেই সংযুক্ত মুক্তি বাহিনী, অসম (উলফা)-এর চেয়ারম্যান অরবিন্দ রাজখোঁয়া ও ন্যাশনাল ডেমোক্রাটিক ফ্রন্ট অফ বড়োল্যান্ড-এর রঞ্জন দৈমারি-সহ কট্টর জঙ্গিদের গ্রেফতার করে বাংলাদেশ সুসম্পর্ক গড়ার বার্তা দেয়। উন্নতি হতে শুরু করে দ্বিপাক্ষিক সম্পর্ক।'

এখানেই শেষ নয়। প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত গবেষণা সংস্থা ওআরএফ স্বীকার করেছে, ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে এখন উন্নততর সম্পর্ক বিরাজ করছে। বলা হয়েছে, 'অর্থনৈতিক, সামাজিক, বৈজ্ঞানিক ও প্রযুক্তি-সহ বিভিন্ন ক্ষেত্রে উভয় দেশই একে অন্যের সহযোগী হিসেবে পাশে দাঁড়াচ্ছে। ২০১৪ সালে নৌ সীমানা নিয়ে বিবাদ মিটিয়ে ফেলতে সক্ষম হয় দুই দেশ। এরপরে ভূমি সীমান্ত সমস্যাও মিটে যায়। ২০০৮ সালে বাংলাদেশের সেনা প্রধান জেনারেল মঈন আহমেদের ভারত সফরের পর থেকেই বাড়তে থাকে সামরিক ক্ষেত্রেও বন্ধুত্ব। এখন তো উভয় দেশেরই সেনা প্রধানরা নিয়মিত শুভেচ্ছা সফর করছেন। দু’দেশের রাষ্ট্রপতিই হচ্ছেন সেনা বাহিনীর সর্বোচ্চ পদাধিকারী। তাদেরও সফর হচ্ছে। ২০১৩ সালে ভারতের তখনকার রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জি বাংলাদেশ সফরে আসেন। তার এক বছর পরই বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদও ভারত সফর করেন। সামরিক কর্তারাও নিয়মিত আলোচনার মাধ্যমে দ্বিপাক্ষিক বহু সংশয় দূর করতে সক্ষম হচ্ছেন। সামরিক্ষ ক্ষেত্রেও দু’দেশই এখন প্রকৃত বন্ধু।'
 
উভয় দেশের মধ্যে এখন নিয়মিত যৌথ মহড়া হচ্ছে। প্রশিক্ষণ ও চিকিৎসা সহায়তা নিয়েও চলছে যৌথ উদ্যোগ। উভয় দেশের যৌথ মহড়া 'সম্প্রীতি' ইতোমধ্যেই সাত বার অনুষ্ঠিত হয়। সপ্তম বার ভারতের মিজোরাম রাজ্যে অবস্থিত জঙ্গল ওয়ারফেয়ার স্কুল ভ্যারেন্টিতে ২০১৭ সালের নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হয়। জঙ্গি দমন অভিযান ছিল এই প্রশিক্ষণের অঙ্গ। সবমিলিয়ে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে এখন খুবই মধুর সম্পর্ক বিরাজ করছে। তবে প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের মতে, বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হলে পরিস্থিতির ফের অবনতি হতে পারে। তাই প্রাতিষ্ঠানিক আনুষ্ঠিকতার প্রয়োজনের কথা বলেন তারা দীর্ঘস্থায়ী বন্ধুত্বের স্বার্থে। প্রতিরক্ষায় সহযোগিতার ক্ষেত্রে উভয় দেশকেই আগামী দিনের দিকে তাকিয়ে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার বিষয়টিকেই গুরুত্ব দিচ্ছেন কূটনৈতিক ও সামরিক বিশেষজ্ঞরা। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় চীন ছিল পাকিস্তানের পক্ষে। বাংলাদেশের সঙ্গে পূর্বতন সরকারের আমলে সামরিক সম্পর্ক স্থাপিত হলেও চীন কিন্তু বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের বিরোধী শক্তি ছিল। এমনকী, বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দিতেও চায়নি তারা। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যাকাণ্ডের পরই চীন বাংলাদেশের সঙ্গে কূটনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন করে। সেইদিক থেকে দেখতে গেলে ভারত বাংলাদেশের প্রকৃত বন্ধু। কোনও স্বার্থ ছাড়াই মহান মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের পাশে দাঁড়িয়েছিল। মহান স্বাধীনতা লাভের পরই ভারতীয় সেনারা ফিরে যায় নিজেদের দেশে। কখনও দখলদারি মনোভাব দেখায়নি। এমনকী, বন্ধুত্বের থেকে কখনওই বাণিজ্যিক স্বার্থকে বড় করে দেখে না ভারত। তাই সামরিক ক্ষেত্রে ভারতের সঙ্গে সুসম্পর্ককে দীর্ঘস্থায়ী রাখার পথ প্রশস্ত করতে হবে। উভয় দেশের স্থল, নৌ ও বিমান বাহিনীর নিয়মিত প্রশিক্ষণ ও মহড়া জরুরি। প্রয়োজন বন্ধুত্বপূর্ণ সহযোগিতার। উভয় দেশের সামরিক বিশেষজ্ঞদের মতবিনিময়ও জরুরি বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা। সেনা কর্মকর্তারা নিয়মিত আলোচনার মাধ্যমে নিজেদের আরও সমৃদ্ধ করে তুলতে পারেন। নৌ সীমান্ত পাহাড়ায় প্রয়োজন যৌথ ও সমন্বিত টহলদারি। পরিকাঠামো উন্নয়নেও একে অন্যের আরও সহায়ক হয়ে উঠতে পারে। 

বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, উভয় দেশের প্রতিরক্ষা সচিবদের পাশাপাশি সেনা কর্মকর্তাদেরও নিয়মিত আলোচনায় বসা জরুরি। দ্বিপাক্ষিক যাবতীয় সমস্যা আলোচনার মাধ্যমে মিটিয়ে নিতে উভয় দেশ সক্ষম বলে তারা মনে করেন। ২৬ জানুয়ারি দিল্লিতে ভারতের প্রজাতন্ত্র দিবসে অংশ নিয়ে দেশের স্বাধীনতার সুবর্ণ জয়ন্তীতে যে বন্ধুত্বের বার্তা দিয়েছে বাংলাদেশের সশস্ত্র বাহিনী, সেই বার্তাকেই পাথেয় করে উভয় দেশের প্রতিরক্ষা সংক্রান্ত বন্ধুত্ব আরও এগিয়ে যাক। এমনটাই চাইছেন বিশেষজ্ঞরা।

(তথ্য সূত্র : বিডিমিলিটারিডটকম, ১৬ মার্চ, ২০১৭-র  'বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া মিলিয়াটির কোঅপারেশন ডিল এক্সপ্লেইনড'।)

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
কৃষি সমবায়ের সাফল্যগাথা ও ভবিষ্যৎ সম্ভাবনা
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
সর্বশেষ খবর
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন
বিসিবি থেকে পদত্যাগ করতে যাচ্ছেন সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার
প্রাথমিক বিদ্যালয়ে শরীরচর্চা ও সঙ্গীত শিক্ষক নিয়োগ প্রস্তাব বাতিল প্রসঙ্গে ব্যাখ্যা দিলো সরকার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত
মিস্টার নুডল্সের ভিডিও মেকিং প্রতিযোগিতার বিজয়ীরা পুরস্কৃত

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর
হবিগঞ্জে স্ত্রীকে হত্যা করে আদালতে আত্মসমর্পণ স্বামীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান
উট ও স্বর্ণ থেকে সাম্রাজ্য: দাগোলোর হাতে এখন অর্ধেক সুদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’
প্লে স্টোরে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রেটিং পেল বাংলালিংকের ‘মাইবিএল সুপার অ্যাপ’

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের
আমার সৌভাগ্য হবে বেগম জিয়া এবং তারেক রহমানের পাশে সংসদে বসার: হুম্মাম কাদের

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৫ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’
গাজীপুরে চালু হলো পুলিশের ডিজিটাল সেবা ‘গণপুলিশিং সার্ভিস’

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন
সৌদিতে আরও ১৭ হাজার নারী সংগীত শিক্ষক প্রশিক্ষণ পাচ্ছেন

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির
দুবাইয়ে আইসিসি সভা, খোঁজ নেই নকভির

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার
খামেনির ছবি পোড়ানোর পর যুবকের গুলিবিদ্ধ মরদেহ উদ্ধার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা
মেডিক্যাল শিক্ষকদের মূল বেতনের ৭০ শতাংশ প্রণোদনা ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮
ইন্দোনেশিয়ায় আকস্মিক বন্যায় ১৫ জনের মৃত্যু, নিখোঁজ ৮

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে
বিপিএলে ৫ দল, শুরু ডিসেম্বরের মাঝামাঝিতে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন
যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট ডিক চেনি মারা গেছেন

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত
ছেত্রীকে ছাড়াই বাংলাদেশে আসছে ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত
বাগেরহাটে ট্রাকচাপায় বিএনপির তিন কর্মী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭
আফগানিস্তানে ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ২৭

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু
গাজীপুরে ট্রেনে কাটা পড়ে অজ্ঞাত যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ
৩০০ টাকায় দেখা যাবে বাংলাদেশ-নেপাল ম্যাচ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং
রেকর্ড উষ্ণতম অক্টোবর দেখলো হংকং

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের
ঢাবিকে ‘বিশেষ মর্যাদা’ প্রদানসহ ১০ দফা স্মারকলিপি সাদা দলের

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন
বিশ্বকাপে দুর্দান্ত নৈপুণ্য, ডিএসপি দীপ্তি শর্মাকে পুলিশের অভিনন্দন

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি
শৃঙ্খলা ভঙ্গের কারণে রউফকে শাস্তি দিলো আইসিসি

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু
হলিউড অভিনেত্রী ডায়ান ল্যাডের মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ
ঢাবিতে সহিংসতায় ছাত্রলীগ নেতাসহ ৪০৩ জনকে শোকজ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার
নভেম্বরের ৩ দিনেই রেমিট্যান্স এলো ৩৫০ মিলিয়ন ডলার

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২
গাজীপুরে যুবক খুন, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা
হাসনাত-সারজিস-আখতার-নাসীরের আসনে বিএনপির প্রার্থী যারা

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত
ইশরাক মনোনয়ন পাওয়ায় যা বললেন নুসরাত

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ
বিএনপির সবচেয়ে কম বয়সী প্রার্থী শ্রাবণ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা
কর্মীদের আবেগকেও সম্মান করতে হবে : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | টক শো

যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি
যে জেলার কোনও আসনেই প্রার্থী দেয়নি বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?
ঢাকায় মিলছে বিষধর গোখরার দেখা, কিন্তু কেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার
মনোনয়নকে কেন্দ্র করে সহিংসতা, বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত
মাদারীপুর-১ আসনে কামাল মোল্লার মনোনয়ন স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের
১১ নভেম্বর থেকে বাংলাদেশে বিদ্যুৎ বন্ধের হুমকি আদানি পাওয়ারের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল
নিবন্ধন পেল এনসিপিসহ তিন দল

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক
নিবন্ধন না পেয়ে আমরণ অনশনে আমজনতার তারেক

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী ঘোষণা কবে, জানালেন শফিকুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন
আমির হামজার সঙ্গে নির্বাচনী লড়াইয়ে বিএনপির জাকির হোসেন

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার
যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ৩৭ বন্দিকে মুক্তি দিচ্ছে সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি
যে জেলায় কোনো প্রার্থীই দেয়নি বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি
জোট করলেও নিজ দলের প্রতীকে ভোট, অধ্যাদেশ জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি
আমেরিকাকে যে কঠিন শর্ত দিলেন ইরানের খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা
বিএনপির মনোনয়ন না পেয়ে যা বললেন কনকচাঁপা

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার
যে কারণে ৭৫ শতাংশ ভারতীয় শিক্ষার্থীর ভিসা আবেদন বাতিল কানাডার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ
বিএনপিতে যোগ দিলেন শহীদ মীর মুগ্ধের ভাই স্নিগ্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক
মনোনয়ন পেয়ে যে বার্তা দিলেন ইশরাক

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক
শিগগিরই আসছে ২৫০০ কোটি টাকার ৭ম বিনিয়োগ সুকুক

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার
৪১ ডেপুটি ও ৬৭ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল নিয়োগ দিল সরকার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের তিন বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা
শাপলা কলি প্রতীকে নিবন্ধন পেয়েছে এনসিপি: সামান্তা

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি
২ দিনের সরকারি সফরে পাবনা যাচ্ছেন রাষ্ট্রপতি

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন
আজ নিউইয়র্কে মেয়র নির্বাচন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি
বিমানবন্দরের ভল্ট ভেঙে অত্যাধুনিক ৭ আগ্নেয়াস্ত্র চুরি

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৪ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ
‘ফিলিস্তিনি যোদ্ধাদের মৃত্যুদণ্ড’ বিল পাসের পথে ইসরায়েলি সংসদ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ
এখন বিএনপির বাকি আসনের হিসাবনিকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি উত্তাপে দেশ
নির্বাচনি উত্তাপে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা
অবৈধ সুবিধা দিলেই পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই
জামায়াতের চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা শিগগিরই

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কেমন স্কুল ভবন!
এ কেমন স্কুল ভবন!

পেছনের পৃষ্ঠা

এটাই আমার শেষ নির্বাচন
এটাই আমার শেষ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ
সিলিন্ডার দুর্ঘটনার বড় ক্ষতি রোধে উদ্যোগ

নগর জীবন

অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার
অঙ্গ দিতে পারবেন ইমোশনাল ডোনার

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা
১৮ মাসে এক কোটি চাকরি নিছক বাগ্মিতা নয় সুনির্দিষ্ট পরিকল্পনা

নগর জীবন

নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব
নির্বাচনে শীর্ষ নেতাদের পেয়ে বগুড়াজুড়ে আনন্দ উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়
মতের পার্থক্য যেন সংঘাতে রূপ না নেয়

প্রথম পৃষ্ঠা

জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ
জলবায়ু তহবিলের ২ হাজার কোটি টাকা আত্মসাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের
সংকট পিছু ছাড়ছে না সিইউএফএলের

নগর জীবন

দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ
দেশবাসী ইসলামের পক্ষে ঐক্যবদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি
কার্গো কমপ্লেক্সের ভল্ট ভেঙে সাত অস্ত্র চুরি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ কী কাণ্ড মাধুরীর
এ কী কাণ্ড মাধুরীর

শোবিজ

রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র
রূপবানের ভূত চেপেছিল সর্বত্র

শোবিজ

১৬ বছর পর আসিফ
১৬ বছর পর আসিফ

শোবিজ

নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না
নিউমার্কেট মোড়ে বিকাল ৪টার আগে হকার বসতে পারবেন না

নগর জীবন

কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি
কুড়িগ্রামে ভাওয়াইয়ার সুরে মায়াভরা ইত্যাদি

শোবিজ

ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে
ঐকমত্য কমিশন সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিতে চাচ্ছে

নগর জীবন

আলাপের জন্য আলাপ
আলাপের জন্য আলাপ

রকমারি রম্য

স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’
স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র ‘আবহমান’

শোবিজ

রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন
রাজশাহীতে পাঁচ পরিবারকে উচ্ছেদের প্রতিবাদে মানববন্ধন

নগর জীবন

সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন
সংকট নিরসনে চাই ইসলামি অনুশাসন

নগর জীবন

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবিরের ২ হাজার কোরআন বিতরণ

নগর জীবন

সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা
সানট্যান থেকে মুক্তি ও ত্বকের সুরক্ষা

রকমারি লাইফ স্টাইল

এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং
এয়ার ড্রায়িং নাকি ব্লো ড্রায়িং

রকমারি লাইফ স্টাইল

নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল
নিবন্ধন পাচ্ছে নতুন তিন দল

প্রথম পৃষ্ঠা