শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫২, শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

আহমদ আখতারের বিদায়

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
আহমদ আখতারের বিদায়

আহমদ আখতার আর নেই। নশ্বর পৃথিবী ছেড়ে পরলোকে গমন করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। কবি ফররুখ আহমদের পুত্র হিসেবেই আহমদ আখতার বেশি পরিচিত ছিলেন। আহমদ আখতার তার কলমী নাম। আসল না সম্ভবত মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান। আসল নামে তাকে খুব কম লোকই জানত। তিনি সাংবাদিকতা করতেন ও কবিতা লিখতেন। তার কবিতা আমার পড়া হয়নি। দেশের দুটি জাতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রায় ২২ বছর তিনি আমার সহকর্মী ছিলেন। কিছুদিন থেকেই তার অসুস্থতার কথা শুনছিলাম। আশা করছিলাম তিনি সেরে উঠবেন। আমার আশায় কিছু যায় আসে না। আল্লাহর ইচ্ছাই চিরন্তন।

আহমদ আখতার ব্যক্তি হিসেবে সজ্জন ছিলেন। প্রায় সবসময় তাকে বিষন্ন ও চিন্তাযুক্ত দেখে আমার মনে হতো জীবন সম্পর্কে তিনি উন্নাসিক বা অন্তর্মুখী অথবা জীবন বিমুখ। কোনোকিছুতে আন্তরিকতা ছিল বলে মনে হতো না। সে জন্য কর্মক্ষেত্রে আমার অবস্থানগত কারণে ছোটখাট পেশাগত ভুলত্রুটি শুধরে দিতে দু’একবার তাকে ভৎর্সনাও করতে হয়েছে। পরে কাছে ডেকে দু:খ প্রকাশ করেছি, যাতে তিনি কিছু মনে না করেন। তিনি সবসময় মাথা নিচু করে থাকতেন। বিনয়ের সাথে কথা বলতেন। কেউ তাকে হাসতে বা উচু কণ্ঠে কথা বলতে শুনেছে বলে আমার মনে হয় না। তার পিতা ফররুখ আহমদকে আমি কখনো দেখিনি। তাঁর কাব্যগ্রন্থ প্রায় সবগুলোই পড়েছি এবং আমার সংগ্রহেও তাঁর বেশকিছু কাব্যগ্রন্থ রয়েছে। তাঁর কাহিনি কাব্য “হাতেম তায়ী” আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগত এবং একাধিকবার পড়ার পরও মনে হতো আরেকবার পড়ব।


১৯৮১ সালে আহমদ আখতারের বয়স কত ছিল? ১৯ বা ২০ বছর। সাধারণভাবে চাকুরি করার বয়স নয়। ওই বয়সে বাংলাদেশে গ্রাজুয়েশনই শেষ হয় না। আহমদ আখতার সাব-এডিটর হিসেবে দৈনিক সংগ্রামে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। পরিবারের নিশ্চয়ই আর্থিক চাপ ছিল। কবি ফররুখ আহমদ তাঁর শেষ জীবনে আর্থিক কষ্টে ছিলেন। ১৯৭৪ সালে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। ওই বছরই কবি ফররুখ আহমদ ইন্তেকাল করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে ফররুখ প্রেমিক বেশ ক’জন ছাত্র কবিকে আর্থিক সহায়তা করার উদ্দেশ্যে তাঁর স্মরণে একটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের উদ্যোগ নেয়। তাতে ফররুখ আহমদের বেশ কিছু নির্বাচিত কবিতা স্থান পায়। আমি এ উদ্যোগের কেউ ছিলাম না। ইংরেজি বিভাগে একজন সিনিয়র ছাত্র ফাওজুল কবীর (বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব) ছিলেন এ উদ্যোগের প্রধান। আমার সহপাঠি ও রুমমেট আবু তাহেরও ছিলেন। অনেক সময় আমাদের রুমে উদ্যোক্তারা মিলিত হয়ে তাদের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করতেন। যথাসময়ে কাব্য সংকলন প্রকাশিত হলো এবং ‘পুশ সেল’ করে বেশ অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছিল। টাকাগুলো কবি পরিবারের কাছে দেয়ার জন্য একদিন তাহের ভাই আমাকে নিয়ে গেলেন। কবি পরিবার তখনো ইস্কাটনের সরকারি কোয়ার্টারেই ছিল। কবির দ্বিতীয় পুত্র মঞ্জুরুল ইসলাম পরিবারের পক্ষে টাকা গ্রহণ করলেন। জানতে পারলাম মঞ্জুরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ব্যাচেই কমার্স ফ্যাকাল্টির ছাত্র। সেদিন আহমদ আখতার বা আর কারও সাথে দেখা হয়নি। একাশি সালে আহমদ আখতার সংগ্রামে যোগ দেয়ার পর তাদের বাসায় যাওয়ার কথা বলেছিলাম।


১৯৭৭ সালে ঢাকা ডাইজেস্ট কবি ফররুখ আহমদ স্মরণে তাঁর ওপর একটি কভার স্টোরি করার পরিকল্পনা করে। আমাকে দায়িত্ব দেয়া হয় ফররুখ আহমদ সম্পর্কে দেশের বিশিষ্ট কবিদের সাক্ষাৎকার গ্রহণের। আমি কবি আল মাহমুদ, মোহাম্মদ মাহফুজুল্লাহ, আহসান হাবীব, হাসান হাফিজুর রহমান ও আবুদল মান্নান সৈয়দের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করি। ফররুখ আহমদ সম্পর্কে তাদের ভালো ও মন্দ দু’ধরনের বক্তব্যই ছিল। কেউ বলেছেন, যারা প্রথম জীবনে কমিউনিষ্ট থাকে, তারা যদি আদর্শ বদলে ধর্মের দিকে ফেরেন, তাহলে তাল সামলাতে পারেন না। কবি ফররুখ আহমদেরও তাই হয়েছিল। তিনি নিজেকে একঘরে করে ফেলেছেন। কেউ বলেছেন, ইসলাম তাঁর মধ্যে শুরু থেকেই ছিল, যার স্ফুরণ ঘটেছে বিলম্বে। শামসুর রাহমানের সাক্ষাৎকার নেয়ার কথা থাকলেও তিনি আমাকে কয়েকদিন ঘুরিয়ে শেষ পর্যন্ত সাক্ষাৎকার দেননি। আমার এই অভিজ্ঞতার কথাও আখতারকে বলেছি।


আমার দৈনিক সংগ্রামে থাকাকালেই সম্ভবত ১৯৯১ বা ৯২ সালের কোনো একদিন আমরা ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের ইউনিট সভা করছিলাম। করিডোরে হঠাৎ নারীকণ্ঠে প্রচণ্ড কান্নাকাটির শব্দ শোনা গেল। সম্ভবত কণ্ঠ শুনেই আহমদ আখতার সভা থেকে উঠল। আরও কয়েকজন তার সাথে এগিয়ে গেল। একটু পর একজন ফিরে এসে জানাল, মেয়েটি আহমদ আখতারের স্ত্রী। তাদের ছোট্ট সন্তান মারা গেছে। তার স্ত্রী দিশেহারা হয়ে অফিসে চলে এসেছেন। আখতার সম্ভবত তখন রামপুরায় থাকত। সভা স্থগিত রেখে আখতারের সহযোগিতায় যেতে হয়। এধরনের একটি ঘটনায় আখতারের স্ত্রীর অফিসে ছুটে আসার ঘটনা আমার কাছে স্বাভাবিক মনে হয়নি। তার প্রতিবেশীদের কেউ খবরটি দেয়ার জন্য অফিসে আসতে পারত বা ফোনে জানাতে পারত। পরদিনই আখতার অফিসে এসেছেন। আহমদ আখতার ভাবলেশহীন। সন্তান হারানোর বেদনার কোনো ছাপ ছিল না তার চেহারায়।

১৯৮৩ সালে আমি জার্মান সরকারের একটি বৃত্তি লাভ করে তিন মাসের এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার জন্য বার্লিন যাই। সেখানে অবস্থানকালে বেশ ক’জন বাংলাদেশী ও পাকিস্তানি ছাত্রের সাথে পরিচয় হয়েছিল। বার্লিন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্সের এক পাকিস্তানি ছাত্র আজফার আলী খান একদিন বললেন যে, বাংলাদেশের এক মশহুর শায়েরের ছেলে বার্লিনে থাকেন। তার সাথে পরিচয় আছে। তার নাম মাসুদ। তবে শায়েরের নাম বলতে পারেননি তিনি। জেনে আমাকে জানাবেন বললেও এক রবিবার শায়েরের পুত্রকে বার্লিনের ক্রুয়েজবার্গে আমার হোস্টেল ‘কলপিং হাউজে’ নিয়ে এলেন। ফররুখ আহমদের বড় ছেলে। তাকে বললাম, আপনি এখানে আছেন। অথচ আহমদ আখতার আমাকে বলেনি। তিনি বললেন, আখতার একটু খামখেয়ালী ধরনের। কোনোকিছুতে সিরিয়াস নয়। তিনি নিজেও পরিবারের সাথে তেমন যোগাযোগ রাখেন না। তিনি জানালেন যে, তিনি আর বেশিদিন বার্লিনে থাকবেন না। কিছুদিনের মধ্যেই ইংল্যাণ্ডে চলে যাবেন। সেখানে ড. সৈয়দ আলী আশরাফের (দারুল ইহসান ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা) প্রতিষ্ঠানে তার একটি চাকরি হয়েছে। আরেকদিন তার সাথে দেখা হয়েছিল। মাসখানেক পর একদিন ফোনে বললেন যে, তিনি পরদিনই ইংল্যাণ্ড চলে যাচ্ছেন। বার্লিনের প্রোগ্রাম শেষ করে দেশে ফেরার আগে আমার লণ্ডন যাওয়ার কথা। তাকে বললাম আমি লন্ডনে গিয়ে আপনার সাথে যোগাযোগ করব। সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে আমি লন্ডনে গিয়ে তার সাথে ফোনে কথা বলি। সৈয়দ আলী আশরাফের প্রতিষ্ঠান লণ্ডন থেকে বেশ দূরে। তিনি আমন্ত্রণ জানালেও আমার পক্ষে যাওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ আমার লন্ডন অবস্থান ছিল মাত্র আট দিনের জন্য।

দেশে ফিরে আহমদ আখতারকে তার ভাইয়ের কথা বলার পর তিনিও বললেন যে, ভাইয়ের সাথে তাদের তেমন যোগাযোগ নেই। সে জন্য আমাকে ভাইয়ের বার্লিনে অবস্থান করার জানায়নি। এর কয়েক মাস পর আখতার খবর দিল তার ভাই আত্মহত্যা করেছেন। শুনে স্তব্ধ হয়েছি, দু:খ পেয়েছি। আখতারের দ্বিতীয় ভাই মঞ্জুরুল পড়াশোনা শেষ করে বাংলাদেশ বেতারে যোগ দিয়েছিল বলে শুনেছিলাম। হঠাৎ একদিন তাকে রাস্তায় দেখলাম একটি ছেঁড়া প্যান্ট, গেঞ্জি গায়ে, খালি পায়ে হেঁটে যেতে। মাথার চুল এলোমেলো, হাঁটছে। কোনোদিকে মনোযোগ নেই। যতক্ষণ দেখা যায় আমি তার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। এ সম্পর্কে আহমদ আখতারকে কিছু বলিনি। কবি পরিবারের সাথে ঘনিষ্ট এমন দু’একজনের কাছে খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত হই যে মঞ্জুরুল বেশ কিছুদিন থেকে মানসিক রোগগ্রস্ত। রেডিওর চাকরি নেই অনেকদিন আগে থেকেই। উন্নত চিকিৎসা করানোর সামর্থ পরিবারের ছিল না। বাসায় রেখে যা চিকিৎসা করানো তা করা হয়েছে। কিন্তু সারাক্ষণ বাসায় আটকে রাখা সম্ভব হতো না। কিছুদিন পর জানতে পারি মঞ্জুরুল মারা গেছে।

২০০২ সালে আহমদ আখতার বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) বাংলা বিভাগে সাব-এডিটর হিসেবে যোগ দেয়। তার যোগ দেয়ার কিছুদিন আগেই আমি বাসস এর সেন্ট্রাল ডেস্কে নিউজ এডিটর হিসেবে যোগ দিয়েছি। পুরোনো একজন সহকর্মীকে আবারও একই প্রতিষ্ঠানে পেয়ে ভালো লেগেছে। কিন্তু তার সাথে খুব একটা দেখা হতো না। আমি দোতলায় ইংরেজি বিভাগে বসতাম, বাংলা বিভাগ ছিল তিন তলায়। ২০০৬ সালে বিএনপি সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দু’বছর পর্যন্ত বিএনপি আমলে বাসসে যোগদানকারী সাংবাদিকরা বহাল ছিলেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর বাসস এর নতুন প্রশাসন ছাঁটাই শুরু করে। প্রথমে অনেককে ডেকে পদত্যাগ করতে বলা হয়। আহমদ আখতার নিতান্তই ভদ্রলোক। সে পদত্যাগ করে। আমি জানতে পারি তিনি চলে যাওয়ার পর। এরপর তার সাথে আমার আর দেখা হয়নি। আহমদ আখতার নিজের সমস্যা কাউকে খুলে বলার মতো লোক ছিলেন না। তার শারীরিক সমস্যাও হয়তো দীর্ঘদিন পর্যন্ত সবার অজানা ছিল। যখন জানতে পেরেছেন তারা সাধ্যমতো সহায়তা করতে চেষ্টা করেছেন। কিন্তু পৃথিবীতে আগমন ও প্রস্থানের সিদ্ধান্ত যেহেতু একমাত্র আল্লাহর, অতএব তাঁর সিদ্ধান্তেই আহমদ আখতারকে পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিতে হয়েছে। আমি তাঁর পরকালীন শান্তি কামনা করি।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা