শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫২, শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

আহমদ আখতারের বিদায়

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
আহমদ আখতারের বিদায়

আহমদ আখতার আর নেই। নশ্বর পৃথিবী ছেড়ে পরলোকে গমন করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। কবি ফররুখ আহমদের পুত্র হিসেবেই আহমদ আখতার বেশি পরিচিত ছিলেন। আহমদ আখতার তার কলমী নাম। আসল না সম্ভবত মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান। আসল নামে তাকে খুব কম লোকই জানত। তিনি সাংবাদিকতা করতেন ও কবিতা লিখতেন। তার কবিতা আমার পড়া হয়নি। দেশের দুটি জাতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রায় ২২ বছর তিনি আমার সহকর্মী ছিলেন। কিছুদিন থেকেই তার অসুস্থতার কথা শুনছিলাম। আশা করছিলাম তিনি সেরে উঠবেন। আমার আশায় কিছু যায় আসে না। আল্লাহর ইচ্ছাই চিরন্তন।

আহমদ আখতার ব্যক্তি হিসেবে সজ্জন ছিলেন। প্রায় সবসময় তাকে বিষন্ন ও চিন্তাযুক্ত দেখে আমার মনে হতো জীবন সম্পর্কে তিনি উন্নাসিক বা অন্তর্মুখী অথবা জীবন বিমুখ। কোনোকিছুতে আন্তরিকতা ছিল বলে মনে হতো না। সে জন্য কর্মক্ষেত্রে আমার অবস্থানগত কারণে ছোটখাট পেশাগত ভুলত্রুটি শুধরে দিতে দু’একবার তাকে ভৎর্সনাও করতে হয়েছে। পরে কাছে ডেকে দু:খ প্রকাশ করেছি, যাতে তিনি কিছু মনে না করেন। তিনি সবসময় মাথা নিচু করে থাকতেন। বিনয়ের সাথে কথা বলতেন। কেউ তাকে হাসতে বা উচু কণ্ঠে কথা বলতে শুনেছে বলে আমার মনে হয় না। তার পিতা ফররুখ আহমদকে আমি কখনো দেখিনি। তাঁর কাব্যগ্রন্থ প্রায় সবগুলোই পড়েছি এবং আমার সংগ্রহেও তাঁর বেশকিছু কাব্যগ্রন্থ রয়েছে। তাঁর কাহিনি কাব্য “হাতেম তায়ী” আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগত এবং একাধিকবার পড়ার পরও মনে হতো আরেকবার পড়ব।


১৯৮১ সালে আহমদ আখতারের বয়স কত ছিল? ১৯ বা ২০ বছর। সাধারণভাবে চাকুরি করার বয়স নয়। ওই বয়সে বাংলাদেশে গ্রাজুয়েশনই শেষ হয় না। আহমদ আখতার সাব-এডিটর হিসেবে দৈনিক সংগ্রামে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। পরিবারের নিশ্চয়ই আর্থিক চাপ ছিল। কবি ফররুখ আহমদ তাঁর শেষ জীবনে আর্থিক কষ্টে ছিলেন। ১৯৭৪ সালে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। ওই বছরই কবি ফররুখ আহমদ ইন্তেকাল করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে ফররুখ প্রেমিক বেশ ক’জন ছাত্র কবিকে আর্থিক সহায়তা করার উদ্দেশ্যে তাঁর স্মরণে একটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের উদ্যোগ নেয়। তাতে ফররুখ আহমদের বেশ কিছু নির্বাচিত কবিতা স্থান পায়। আমি এ উদ্যোগের কেউ ছিলাম না। ইংরেজি বিভাগে একজন সিনিয়র ছাত্র ফাওজুল কবীর (বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব) ছিলেন এ উদ্যোগের প্রধান। আমার সহপাঠি ও রুমমেট আবু তাহেরও ছিলেন। অনেক সময় আমাদের রুমে উদ্যোক্তারা মিলিত হয়ে তাদের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করতেন। যথাসময়ে কাব্য সংকলন প্রকাশিত হলো এবং ‘পুশ সেল’ করে বেশ অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছিল। টাকাগুলো কবি পরিবারের কাছে দেয়ার জন্য একদিন তাহের ভাই আমাকে নিয়ে গেলেন। কবি পরিবার তখনো ইস্কাটনের সরকারি কোয়ার্টারেই ছিল। কবির দ্বিতীয় পুত্র মঞ্জুরুল ইসলাম পরিবারের পক্ষে টাকা গ্রহণ করলেন। জানতে পারলাম মঞ্জুরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ব্যাচেই কমার্স ফ্যাকাল্টির ছাত্র। সেদিন আহমদ আখতার বা আর কারও সাথে দেখা হয়নি। একাশি সালে আহমদ আখতার সংগ্রামে যোগ দেয়ার পর তাদের বাসায় যাওয়ার কথা বলেছিলাম।


১৯৭৭ সালে ঢাকা ডাইজেস্ট কবি ফররুখ আহমদ স্মরণে তাঁর ওপর একটি কভার স্টোরি করার পরিকল্পনা করে। আমাকে দায়িত্ব দেয়া হয় ফররুখ আহমদ সম্পর্কে দেশের বিশিষ্ট কবিদের সাক্ষাৎকার গ্রহণের। আমি কবি আল মাহমুদ, মোহাম্মদ মাহফুজুল্লাহ, আহসান হাবীব, হাসান হাফিজুর রহমান ও আবুদল মান্নান সৈয়দের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করি। ফররুখ আহমদ সম্পর্কে তাদের ভালো ও মন্দ দু’ধরনের বক্তব্যই ছিল। কেউ বলেছেন, যারা প্রথম জীবনে কমিউনিষ্ট থাকে, তারা যদি আদর্শ বদলে ধর্মের দিকে ফেরেন, তাহলে তাল সামলাতে পারেন না। কবি ফররুখ আহমদেরও তাই হয়েছিল। তিনি নিজেকে একঘরে করে ফেলেছেন। কেউ বলেছেন, ইসলাম তাঁর মধ্যে শুরু থেকেই ছিল, যার স্ফুরণ ঘটেছে বিলম্বে। শামসুর রাহমানের সাক্ষাৎকার নেয়ার কথা থাকলেও তিনি আমাকে কয়েকদিন ঘুরিয়ে শেষ পর্যন্ত সাক্ষাৎকার দেননি। আমার এই অভিজ্ঞতার কথাও আখতারকে বলেছি।


আমার দৈনিক সংগ্রামে থাকাকালেই সম্ভবত ১৯৯১ বা ৯২ সালের কোনো একদিন আমরা ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের ইউনিট সভা করছিলাম। করিডোরে হঠাৎ নারীকণ্ঠে প্রচণ্ড কান্নাকাটির শব্দ শোনা গেল। সম্ভবত কণ্ঠ শুনেই আহমদ আখতার সভা থেকে উঠল। আরও কয়েকজন তার সাথে এগিয়ে গেল। একটু পর একজন ফিরে এসে জানাল, মেয়েটি আহমদ আখতারের স্ত্রী। তাদের ছোট্ট সন্তান মারা গেছে। তার স্ত্রী দিশেহারা হয়ে অফিসে চলে এসেছেন। আখতার সম্ভবত তখন রামপুরায় থাকত। সভা স্থগিত রেখে আখতারের সহযোগিতায় যেতে হয়। এধরনের একটি ঘটনায় আখতারের স্ত্রীর অফিসে ছুটে আসার ঘটনা আমার কাছে স্বাভাবিক মনে হয়নি। তার প্রতিবেশীদের কেউ খবরটি দেয়ার জন্য অফিসে আসতে পারত বা ফোনে জানাতে পারত। পরদিনই আখতার অফিসে এসেছেন। আহমদ আখতার ভাবলেশহীন। সন্তান হারানোর বেদনার কোনো ছাপ ছিল না তার চেহারায়।

১৯৮৩ সালে আমি জার্মান সরকারের একটি বৃত্তি লাভ করে তিন মাসের এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার জন্য বার্লিন যাই। সেখানে অবস্থানকালে বেশ ক’জন বাংলাদেশী ও পাকিস্তানি ছাত্রের সাথে পরিচয় হয়েছিল। বার্লিন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্সের এক পাকিস্তানি ছাত্র আজফার আলী খান একদিন বললেন যে, বাংলাদেশের এক মশহুর শায়েরের ছেলে বার্লিনে থাকেন। তার সাথে পরিচয় আছে। তার নাম মাসুদ। তবে শায়েরের নাম বলতে পারেননি তিনি। জেনে আমাকে জানাবেন বললেও এক রবিবার শায়েরের পুত্রকে বার্লিনের ক্রুয়েজবার্গে আমার হোস্টেল ‘কলপিং হাউজে’ নিয়ে এলেন। ফররুখ আহমদের বড় ছেলে। তাকে বললাম, আপনি এখানে আছেন। অথচ আহমদ আখতার আমাকে বলেনি। তিনি বললেন, আখতার একটু খামখেয়ালী ধরনের। কোনোকিছুতে সিরিয়াস নয়। তিনি নিজেও পরিবারের সাথে তেমন যোগাযোগ রাখেন না। তিনি জানালেন যে, তিনি আর বেশিদিন বার্লিনে থাকবেন না। কিছুদিনের মধ্যেই ইংল্যাণ্ডে চলে যাবেন। সেখানে ড. সৈয়দ আলী আশরাফের (দারুল ইহসান ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা) প্রতিষ্ঠানে তার একটি চাকরি হয়েছে। আরেকদিন তার সাথে দেখা হয়েছিল। মাসখানেক পর একদিন ফোনে বললেন যে, তিনি পরদিনই ইংল্যাণ্ড চলে যাচ্ছেন। বার্লিনের প্রোগ্রাম শেষ করে দেশে ফেরার আগে আমার লণ্ডন যাওয়ার কথা। তাকে বললাম আমি লন্ডনে গিয়ে আপনার সাথে যোগাযোগ করব। সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে আমি লন্ডনে গিয়ে তার সাথে ফোনে কথা বলি। সৈয়দ আলী আশরাফের প্রতিষ্ঠান লণ্ডন থেকে বেশ দূরে। তিনি আমন্ত্রণ জানালেও আমার পক্ষে যাওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ আমার লন্ডন অবস্থান ছিল মাত্র আট দিনের জন্য।

দেশে ফিরে আহমদ আখতারকে তার ভাইয়ের কথা বলার পর তিনিও বললেন যে, ভাইয়ের সাথে তাদের তেমন যোগাযোগ নেই। সে জন্য আমাকে ভাইয়ের বার্লিনে অবস্থান করার জানায়নি। এর কয়েক মাস পর আখতার খবর দিল তার ভাই আত্মহত্যা করেছেন। শুনে স্তব্ধ হয়েছি, দু:খ পেয়েছি। আখতারের দ্বিতীয় ভাই মঞ্জুরুল পড়াশোনা শেষ করে বাংলাদেশ বেতারে যোগ দিয়েছিল বলে শুনেছিলাম। হঠাৎ একদিন তাকে রাস্তায় দেখলাম একটি ছেঁড়া প্যান্ট, গেঞ্জি গায়ে, খালি পায়ে হেঁটে যেতে। মাথার চুল এলোমেলো, হাঁটছে। কোনোদিকে মনোযোগ নেই। যতক্ষণ দেখা যায় আমি তার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। এ সম্পর্কে আহমদ আখতারকে কিছু বলিনি। কবি পরিবারের সাথে ঘনিষ্ট এমন দু’একজনের কাছে খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত হই যে মঞ্জুরুল বেশ কিছুদিন থেকে মানসিক রোগগ্রস্ত। রেডিওর চাকরি নেই অনেকদিন আগে থেকেই। উন্নত চিকিৎসা করানোর সামর্থ পরিবারের ছিল না। বাসায় রেখে যা চিকিৎসা করানো তা করা হয়েছে। কিন্তু সারাক্ষণ বাসায় আটকে রাখা সম্ভব হতো না। কিছুদিন পর জানতে পারি মঞ্জুরুল মারা গেছে।

২০০২ সালে আহমদ আখতার বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) বাংলা বিভাগে সাব-এডিটর হিসেবে যোগ দেয়। তার যোগ দেয়ার কিছুদিন আগেই আমি বাসস এর সেন্ট্রাল ডেস্কে নিউজ এডিটর হিসেবে যোগ দিয়েছি। পুরোনো একজন সহকর্মীকে আবারও একই প্রতিষ্ঠানে পেয়ে ভালো লেগেছে। কিন্তু তার সাথে খুব একটা দেখা হতো না। আমি দোতলায় ইংরেজি বিভাগে বসতাম, বাংলা বিভাগ ছিল তিন তলায়। ২০০৬ সালে বিএনপি সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দু’বছর পর্যন্ত বিএনপি আমলে বাসসে যোগদানকারী সাংবাদিকরা বহাল ছিলেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর বাসস এর নতুন প্রশাসন ছাঁটাই শুরু করে। প্রথমে অনেককে ডেকে পদত্যাগ করতে বলা হয়। আহমদ আখতার নিতান্তই ভদ্রলোক। সে পদত্যাগ করে। আমি জানতে পারি তিনি চলে যাওয়ার পর। এরপর তার সাথে আমার আর দেখা হয়নি। আহমদ আখতার নিজের সমস্যা কাউকে খুলে বলার মতো লোক ছিলেন না। তার শারীরিক সমস্যাও হয়তো দীর্ঘদিন পর্যন্ত সবার অজানা ছিল। যখন জানতে পেরেছেন তারা সাধ্যমতো সহায়তা করতে চেষ্টা করেছেন। কিন্তু পৃথিবীতে আগমন ও প্রস্থানের সিদ্ধান্ত যেহেতু একমাত্র আল্লাহর, অতএব তাঁর সিদ্ধান্তেই আহমদ আখতারকে পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিতে হয়েছে। আমি তাঁর পরকালীন শান্তি কামনা করি।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
ট্রাম্পের ভাঁওতাবাজি এখন ঘাটে ঘাটে আটকে যাচ্ছে
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক