শিরোনাম
প্রকাশ: ১৭:৫২, শনিবার, ০৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২১

আহমদ আখতারের বিদায়

আনোয়ার হোসেইন মঞ্জু
অনলাইন ভার্সন
আহমদ আখতারের বিদায়

আহমদ আখতার আর নেই। নশ্বর পৃথিবী ছেড়ে পরলোকে গমন করেছেন। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন। কবি ফররুখ আহমদের পুত্র হিসেবেই আহমদ আখতার বেশি পরিচিত ছিলেন। আহমদ আখতার তার কলমী নাম। আসল না সম্ভবত মোহাম্মদ আখতারুজ্জামান। আসল নামে তাকে খুব কম লোকই জানত। তিনি সাংবাদিকতা করতেন ও কবিতা লিখতেন। তার কবিতা আমার পড়া হয়নি। দেশের দুটি জাতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রায় ২২ বছর তিনি আমার সহকর্মী ছিলেন। কিছুদিন থেকেই তার অসুস্থতার কথা শুনছিলাম। আশা করছিলাম তিনি সেরে উঠবেন। আমার আশায় কিছু যায় আসে না। আল্লাহর ইচ্ছাই চিরন্তন।

আহমদ আখতার ব্যক্তি হিসেবে সজ্জন ছিলেন। প্রায় সবসময় তাকে বিষন্ন ও চিন্তাযুক্ত দেখে আমার মনে হতো জীবন সম্পর্কে তিনি উন্নাসিক বা অন্তর্মুখী অথবা জীবন বিমুখ। কোনোকিছুতে আন্তরিকতা ছিল বলে মনে হতো না। সে জন্য কর্মক্ষেত্রে আমার অবস্থানগত কারণে ছোটখাট পেশাগত ভুলত্রুটি শুধরে দিতে দু’একবার তাকে ভৎর্সনাও করতে হয়েছে। পরে কাছে ডেকে দু:খ প্রকাশ করেছি, যাতে তিনি কিছু মনে না করেন। তিনি সবসময় মাথা নিচু করে থাকতেন। বিনয়ের সাথে কথা বলতেন। কেউ তাকে হাসতে বা উচু কণ্ঠে কথা বলতে শুনেছে বলে আমার মনে হয় না। তার পিতা ফররুখ আহমদকে আমি কখনো দেখিনি। তাঁর কাব্যগ্রন্থ প্রায় সবগুলোই পড়েছি এবং আমার সংগ্রহেও তাঁর বেশকিছু কাব্যগ্রন্থ রয়েছে। তাঁর কাহিনি কাব্য “হাতেম তায়ী” আমার সবচেয়ে বেশি ভালো লাগত এবং একাধিকবার পড়ার পরও মনে হতো আরেকবার পড়ব।


১৯৮১ সালে আহমদ আখতারের বয়স কত ছিল? ১৯ বা ২০ বছর। সাধারণভাবে চাকুরি করার বয়স নয়। ওই বয়সে বাংলাদেশে গ্রাজুয়েশনই শেষ হয় না। আহমদ আখতার সাব-এডিটর হিসেবে দৈনিক সংগ্রামে তাঁর কর্মজীবন শুরু করেন। পরিবারের নিশ্চয়ই আর্থিক চাপ ছিল। কবি ফররুখ আহমদ তাঁর শেষ জীবনে আর্থিক কষ্টে ছিলেন। ১৯৭৪ সালে আমি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হই। ওই বছরই কবি ফররুখ আহমদ ইন্তেকাল করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ে ফররুখ প্রেমিক বেশ ক’জন ছাত্র কবিকে আর্থিক সহায়তা করার উদ্দেশ্যে তাঁর স্মরণে একটি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশের উদ্যোগ নেয়। তাতে ফররুখ আহমদের বেশ কিছু নির্বাচিত কবিতা স্থান পায়। আমি এ উদ্যোগের কেউ ছিলাম না। ইংরেজি বিভাগে একজন সিনিয়র ছাত্র ফাওজুল কবীর (বাংলাদেশ সরকারের সাবেক সচিব) ছিলেন এ উদ্যোগের প্রধান। আমার সহপাঠি ও রুমমেট আবু তাহেরও ছিলেন। অনেক সময় আমাদের রুমে উদ্যোক্তারা মিলিত হয়ে তাদের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করতেন। যথাসময়ে কাব্য সংকলন প্রকাশিত হলো এবং ‘পুশ সেল’ করে বেশ অর্থ সংগ্রহ করা হয়েছিল। টাকাগুলো কবি পরিবারের কাছে দেয়ার জন্য একদিন তাহের ভাই আমাকে নিয়ে গেলেন। কবি পরিবার তখনো ইস্কাটনের সরকারি কোয়ার্টারেই ছিল। কবির দ্বিতীয় পুত্র মঞ্জুরুল ইসলাম পরিবারের পক্ষে টাকা গ্রহণ করলেন। জানতে পারলাম মঞ্জুরুল ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে আমাদের ব্যাচেই কমার্স ফ্যাকাল্টির ছাত্র। সেদিন আহমদ আখতার বা আর কারও সাথে দেখা হয়নি। একাশি সালে আহমদ আখতার সংগ্রামে যোগ দেয়ার পর তাদের বাসায় যাওয়ার কথা বলেছিলাম।


১৯৭৭ সালে ঢাকা ডাইজেস্ট কবি ফররুখ আহমদ স্মরণে তাঁর ওপর একটি কভার স্টোরি করার পরিকল্পনা করে। আমাকে দায়িত্ব দেয়া হয় ফররুখ আহমদ সম্পর্কে দেশের বিশিষ্ট কবিদের সাক্ষাৎকার গ্রহণের। আমি কবি আল মাহমুদ, মোহাম্মদ মাহফুজুল্লাহ, আহসান হাবীব, হাসান হাফিজুর রহমান ও আবুদল মান্নান সৈয়দের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করি। ফররুখ আহমদ সম্পর্কে তাদের ভালো ও মন্দ দু’ধরনের বক্তব্যই ছিল। কেউ বলেছেন, যারা প্রথম জীবনে কমিউনিষ্ট থাকে, তারা যদি আদর্শ বদলে ধর্মের দিকে ফেরেন, তাহলে তাল সামলাতে পারেন না। কবি ফররুখ আহমদেরও তাই হয়েছিল। তিনি নিজেকে একঘরে করে ফেলেছেন। কেউ বলেছেন, ইসলাম তাঁর মধ্যে শুরু থেকেই ছিল, যার স্ফুরণ ঘটেছে বিলম্বে। শামসুর রাহমানের সাক্ষাৎকার নেয়ার কথা থাকলেও তিনি আমাকে কয়েকদিন ঘুরিয়ে শেষ পর্যন্ত সাক্ষাৎকার দেননি। আমার এই অভিজ্ঞতার কথাও আখতারকে বলেছি।


আমার দৈনিক সংগ্রামে থাকাকালেই সম্ভবত ১৯৯১ বা ৯২ সালের কোনো একদিন আমরা ঢাকা সাংবাদিক ইউনিয়নের ইউনিট সভা করছিলাম। করিডোরে হঠাৎ নারীকণ্ঠে প্রচণ্ড কান্নাকাটির শব্দ শোনা গেল। সম্ভবত কণ্ঠ শুনেই আহমদ আখতার সভা থেকে উঠল। আরও কয়েকজন তার সাথে এগিয়ে গেল। একটু পর একজন ফিরে এসে জানাল, মেয়েটি আহমদ আখতারের স্ত্রী। তাদের ছোট্ট সন্তান মারা গেছে। তার স্ত্রী দিশেহারা হয়ে অফিসে চলে এসেছেন। আখতার সম্ভবত তখন রামপুরায় থাকত। সভা স্থগিত রেখে আখতারের সহযোগিতায় যেতে হয়। এধরনের একটি ঘটনায় আখতারের স্ত্রীর অফিসে ছুটে আসার ঘটনা আমার কাছে স্বাভাবিক মনে হয়নি। তার প্রতিবেশীদের কেউ খবরটি দেয়ার জন্য অফিসে আসতে পারত বা ফোনে জানাতে পারত। পরদিনই আখতার অফিসে এসেছেন। আহমদ আখতার ভাবলেশহীন। সন্তান হারানোর বেদনার কোনো ছাপ ছিল না তার চেহারায়।

১৯৮৩ সালে আমি জার্মান সরকারের একটি বৃত্তি লাভ করে তিন মাসের এক প্রশিক্ষণ কর্মসূচিতে অংশ নেয়ার জন্য বার্লিন যাই। সেখানে অবস্থানকালে বেশ ক’জন বাংলাদেশী ও পাকিস্তানি ছাত্রের সাথে পরিচয় হয়েছিল। বার্লিন ইউনিভার্সিটির কম্পিউটার সায়েন্সের এক পাকিস্তানি ছাত্র আজফার আলী খান একদিন বললেন যে, বাংলাদেশের এক মশহুর শায়েরের ছেলে বার্লিনে থাকেন। তার সাথে পরিচয় আছে। তার নাম মাসুদ। তবে শায়েরের নাম বলতে পারেননি তিনি। জেনে আমাকে জানাবেন বললেও এক রবিবার শায়েরের পুত্রকে বার্লিনের ক্রুয়েজবার্গে আমার হোস্টেল ‘কলপিং হাউজে’ নিয়ে এলেন। ফররুখ আহমদের বড় ছেলে। তাকে বললাম, আপনি এখানে আছেন। অথচ আহমদ আখতার আমাকে বলেনি। তিনি বললেন, আখতার একটু খামখেয়ালী ধরনের। কোনোকিছুতে সিরিয়াস নয়। তিনি নিজেও পরিবারের সাথে তেমন যোগাযোগ রাখেন না। তিনি জানালেন যে, তিনি আর বেশিদিন বার্লিনে থাকবেন না। কিছুদিনের মধ্যেই ইংল্যাণ্ডে চলে যাবেন। সেখানে ড. সৈয়দ আলী আশরাফের (দারুল ইহসান ইউনিভার্সিটির প্রতিষ্ঠাতা) প্রতিষ্ঠানে তার একটি চাকরি হয়েছে। আরেকদিন তার সাথে দেখা হয়েছিল। মাসখানেক পর একদিন ফোনে বললেন যে, তিনি পরদিনই ইংল্যাণ্ড চলে যাচ্ছেন। বার্লিনের প্রোগ্রাম শেষ করে দেশে ফেরার আগে আমার লণ্ডন যাওয়ার কথা। তাকে বললাম আমি লন্ডনে গিয়ে আপনার সাথে যোগাযোগ করব। সেপ্টেম্বরের শেষ দিকে আমি লন্ডনে গিয়ে তার সাথে ফোনে কথা বলি। সৈয়দ আলী আশরাফের প্রতিষ্ঠান লণ্ডন থেকে বেশ দূরে। তিনি আমন্ত্রণ জানালেও আমার পক্ষে যাওয়া সম্ভব হয়নি। কারণ আমার লন্ডন অবস্থান ছিল মাত্র আট দিনের জন্য।

দেশে ফিরে আহমদ আখতারকে তার ভাইয়ের কথা বলার পর তিনিও বললেন যে, ভাইয়ের সাথে তাদের তেমন যোগাযোগ নেই। সে জন্য আমাকে ভাইয়ের বার্লিনে অবস্থান করার জানায়নি। এর কয়েক মাস পর আখতার খবর দিল তার ভাই আত্মহত্যা করেছেন। শুনে স্তব্ধ হয়েছি, দু:খ পেয়েছি। আখতারের দ্বিতীয় ভাই মঞ্জুরুল পড়াশোনা শেষ করে বাংলাদেশ বেতারে যোগ দিয়েছিল বলে শুনেছিলাম। হঠাৎ একদিন তাকে রাস্তায় দেখলাম একটি ছেঁড়া প্যান্ট, গেঞ্জি গায়ে, খালি পায়ে হেঁটে যেতে। মাথার চুল এলোমেলো, হাঁটছে। কোনোদিকে মনোযোগ নেই। যতক্ষণ দেখা যায় আমি তার দিকে তাকিয়ে ছিলাম। এ সম্পর্কে আহমদ আখতারকে কিছু বলিনি। কবি পরিবারের সাথে ঘনিষ্ট এমন দু’একজনের কাছে খোঁজ নিয়ে নিশ্চিত হই যে মঞ্জুরুল বেশ কিছুদিন থেকে মানসিক রোগগ্রস্ত। রেডিওর চাকরি নেই অনেকদিন আগে থেকেই। উন্নত চিকিৎসা করানোর সামর্থ পরিবারের ছিল না। বাসায় রেখে যা চিকিৎসা করানো তা করা হয়েছে। কিন্তু সারাক্ষণ বাসায় আটকে রাখা সম্ভব হতো না। কিছুদিন পর জানতে পারি মঞ্জুরুল মারা গেছে।

২০০২ সালে আহমদ আখতার বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থার (বাসস) বাংলা বিভাগে সাব-এডিটর হিসেবে যোগ দেয়। তার যোগ দেয়ার কিছুদিন আগেই আমি বাসস এর সেন্ট্রাল ডেস্কে নিউজ এডিটর হিসেবে যোগ দিয়েছি। পুরোনো একজন সহকর্মীকে আবারও একই প্রতিষ্ঠানে পেয়ে ভালো লেগেছে। কিন্তু তার সাথে খুব একটা দেখা হতো না। আমি দোতলায় ইংরেজি বিভাগে বসতাম, বাংলা বিভাগ ছিল তিন তলায়। ২০০৬ সালে বিএনপি সরকারের মেয়াদ শেষ হওয়ার পর তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দু’বছর পর্যন্ত বিএনপি আমলে বাসসে যোগদানকারী সাংবাদিকরা বহাল ছিলেন। ২০০৯ সালে আওয়ামী লীগ সরকার গঠনের পর বাসস এর নতুন প্রশাসন ছাঁটাই শুরু করে। প্রথমে অনেককে ডেকে পদত্যাগ করতে বলা হয়। আহমদ আখতার নিতান্তই ভদ্রলোক। সে পদত্যাগ করে। আমি জানতে পারি তিনি চলে যাওয়ার পর। এরপর তার সাথে আমার আর দেখা হয়নি। আহমদ আখতার নিজের সমস্যা কাউকে খুলে বলার মতো লোক ছিলেন না। তার শারীরিক সমস্যাও হয়তো দীর্ঘদিন পর্যন্ত সবার অজানা ছিল। যখন জানতে পেরেছেন তারা সাধ্যমতো সহায়তা করতে চেষ্টা করেছেন। কিন্তু পৃথিবীতে আগমন ও প্রস্থানের সিদ্ধান্ত যেহেতু একমাত্র আল্লাহর, অতএব তাঁর সিদ্ধান্তেই আহমদ আখতারকে পৃথিবী থেকে চিরবিদায় নিতে হয়েছে। আমি তাঁর পরকালীন শান্তি কামনা করি।

বিডি-প্রতিদিন/ সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?
ফ্রান্সের কাছে ১০০ রাফাল চায় ইউক্রেন, এই যুদ্ধবিমানের বিশেষত্ব কী?

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৪৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান
মাত্র ১৮ আলোকবর্ষ দূরে বাসযোগ্য অঞ্চলে গ্রহের সন্ধান

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?
আসলে কে ভিক্টোরিয়া ফলস আবিষ্কার করেছিল?

১ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!
গাছে চড়ে শিকার ধরত প্রাগৈতিহাসিক কুমির!

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম
অ্যাটকোর মহাসচিব হলেন ইটিভি চেয়ারম্যান আব্দুস সালাম

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়
ইরানের হুঁশিয়ারি, চাপের কাছে নতি নয়

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন
মওলানা আবদুল হামিদ খান ভাসানীর ৪৯তম মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫
ওমরাহযাত্রীদের বাস দুর্ঘটনা : নিহত বেড়ে ৪৫

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?
মহাকাশে আধিপত্য বিস্তার, পরিণতি কি?

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ
চাকরি স্থায়ীকরণ দাবি করায় বিদায়ী প্রশাসকের বিরুদ্ধে ‌‘গুলি করার হুমকি’র অভিযোগ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা
আমার ছেলের খুনীর ফাঁসি যেন দেখে যেতে পারি: আবু সাঈদের বাবা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু
স্বেচ্ছাসেবক দল নেতার ছুরিকাঘাতে ছাত্রদল নেতার মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
হাসিনার ফাঁসির রায়ে জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ
কুমিল্লায় বিএনপির দুই গ্রুপের ধাওয়া–পাল্টাধাওয়া, ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক
সাহস থাকলে নির্বাচনের মাধ্যমে জনপ্রিয়তা যাচাই করুন : ফারুক

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা
কেরানীগঞ্জে যুবকের আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার
মালয়েশিয়ায় অভিবাসী নৌকাডুবি: ৩৬ জনের মৃতদেহ উদ্ধার

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি
দিল্লি বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১৫, গ্রেফতার আরও এক কাশ্মীরি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি
মালয়েশিয়ায় শর্টপিচ ক্রিকেট টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন সাইবারজায়া ইউনিভার্সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল
সমগ্র হাটহাজারী শান্তি-সম্প্রীতির চারণভূমি হয়ে থাকবে : মীর হেলাল

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ
আমরা বিশ্বের এক নম্বরে থাকতে চাই: স্পেন কোচ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে
রাশিয়ার বাণিজ্য সহযোগীদের ওপর কঠোর নিষেধাজ্ঞা আসছে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'
'২৬০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের এমপিও চূড়ান্ত করে যাবে অন্তর্বর্তী সরকার'

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত পিআর চায় আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা
সালমান-তামান্নার নাচকে ‘অস্বস্তিকর’ বলছেন নেটিজেনরা

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি
অপরাধের তুলনায় যথেষ্ট নয় : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০টি রাফাল যুদ্ধবিমান দিচ্ছে ফ্রান্স

পূর্ব-পশ্চিম

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ
মন্দায়ও বেড়েছে ভোক্তা ঋণ

শিল্প বাণিজ্য

ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং
ইরানে কৃত্রিম বৃষ্টিপাত ঘটাতে ক্লাউড সিডিং

পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

উচ্ছ্বসিত বিজরী...
উচ্ছ্বসিত বিজরী...

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস
রায়ে ছাত্র-জনতার উল্লাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত
আন্তর্জাতিক মানের হয়েছে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা
প্রাঙ্গণেমোরের শেষের কবিতা

শোবিজ

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

পূর্ব-পশ্চিম

সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র বিক্রি করবে না বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প বাণিজ্য

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন
চ্যালেঞ্জ নিতে তৈরি থাকুন

সম্পাদকীয়

করপোরেট কর্নার
করপোরেট কর্নার

অর্থ-বাজার-বাণিজ্য

এই হীনম্মন্যতা কেন
এই হীনম্মন্যতা কেন

সম্পাদকীয়

বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর
বাণিজ্যিক রাজধানী বাস্তবায়ন কত দূর

সম্পাদকীয়

ঐতিহাসিক রায়
ঐতিহাসিক রায়

সম্পাদকীয়

পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের
পাকিস্তানকে কড়া বার্তা ভারতীয় সেনাপ্রধানের

পূর্ব-পশ্চিম

মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের
মাদুরোর সঙ্গে আলোচনার ইঙ্গিত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম