শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, রবিবার, ০৭ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী: সীমান্ত সমস্যা সমাধান কতোদূর?

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী: সীমান্ত সমস্যা সমাধান কতোদূর?

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকা আসছেন, ইতোমধ্যে এই সংবাদ গণমাধ্যমের কল্যাণে আমাদের সকলেরই জানা। মুজিব জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আগামী ২৬ মার্চ ঢাকায় দু'দিনের এই কর্মসূচি রয়েছে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। 

ঢাকা সফরের প্রস্তুতি চূড়ান্ত করতে গত ৪ মার্চ একদিনের ঝটিকা সফরে বাংলাদেশে আসেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর। প্রস্তুতি চূড়ান্তের পাশাপাশি স্বাভাবিকভাবেই বেশ কিছু বিষয় আলোচনার টেবিলে উত্থাপিত হয়েছে। 

গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে ভারত-বাংলাদেশ এর অমীমাংসিত কিছু প্রশ্নের খোলামেলা আলোচনা করতে হয়েছে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে। প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল সীমান্ত হত্যা নিয়ে, এছাড়াও তিস্তাসহ অভিন্ন ছয় নদী এবং আঞ্চলিক কানেকটিভিটিও আলোচনায় জোরালোভাবে এসেছে। তিস্তার পানি নিয়ে ভারতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সম্মতি না পাওয়ায় কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তিতে উপনীত হতে পারছে না, এ বিষয়টিতে মোটামুটি সবাই অবগত। তাই নতুন কোন সুসংবাদ এই ইস্যুতে না থাকলেও আঞ্চলিক কানেক্টিভিটির ক্ষেত্রে বঙ্গোপসাগরকে কেন্দ্র করে একটি প্রস্তাব এসেছে, যাতে এই অঞ্চলের অর্থনীতির দ্রুত বিকাশ ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে সীমান্ত হত্যা আবারও এবারের আলোচনায় প্রভাব বিস্তার করেছে।

'অপরাধ নয়, মৃত্যুও নয়'- সীমান্তের ক্ষেত্রে এ নীতির ওপর জোর দিয়ে আন্তঃসীমান্ত ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে চায় ভারত। এস জয়শংকর দৃঢ়ভাবে এই বক্তব্য সাংবাদিকদের মাঝে দিয়েছেন এবং সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে দুই দেশ একসাথে কাজ করছে বলেও জানান। এই বক্তব্য এর আগে অনেকবার দেয়া হলেও সীমান্ত হত্যা শূন্যতে নামছে না, যদিও শূন্যতে নামা বলা সহজ কিন্তু বাস্তবায়ন অনেক কঠিন, অনেক কষ্টসাধ্য। তবে সাধারণ মানুষের মনে এই ইস্যুতে নানা মতবাদ আছে, আছে নানা জিজ্ঞাসা! 

যে দেশ তার নিরাপত্তার কথা চিন্তা না করে সীমান্ত উন্মুক্ত করে আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল সেই দেশের সীমান্তরক্ষীদের হাতে এখন কেনো আমার দেশের মানুষের লাশ পড়বে? এই প্রশ্ন অনেকের মনেই। বিভিন্ন ইস্যুতে দু’দেশের সম্পর্কে টানপোড়ানোর সৃষ্টি হলেও দু’দেশের সম্পর্কের মাঝে বিষফোঁড়া হলো সীমান্ত হত্যা, সীমান্ত হত্যা নিয়ে দু’দেশের সম্পর্ক প্রায়ই উত্তপ্ত হয়ে উঠে। প্রত্যেক দেশ স্ব স্ব অবস্থান থেকে নিজেদের যুক্তি তুলে ধরে কিন্তু সীমান্ত হত্যার সার্বিক চিত্র বা খুঁটিনাটি বিষয় কখনো জনগণের সামনে আসে না, সীমান্ত হত্যার তুলনামূলক চিত্র সাধারণ মানুষ জানার আগেই একদল ভয়াবহ মিথ্যাচার এবং অপপ্রচারে লিপ্ত হয়ে যায়। খুব বিব্রতকর অবস্থায় পরতে হয় দু’দেশের সরকারকেই। পৃথিবীর সবকটি দেশেই সীমান্ত হত্যা আছে এবং এর পেছনে সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের দায়ও আছে। তাই বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত হত্যার কারণ ও তুলনামূলক চিত্র সবার জানা উচিত এবং সীমান্ত নীতিমালা নিয়েও সকলের সচেতন থাকা উচিত।  

ভারত-বাংলাদেশ পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম স্থলসীমান্ত ভাগাভাগি করছে, সীমান্ত পাড়ের মানুষ প্রতিনিয়ত এ দীর্ঘ সীমান্ত পাড়াপাড় করছে নানা প্রয়োজনে। এর মধ্যে কেউ কেউ বিভিন্ন ছোটখাটো এবং গুরুতর আন্তঃসীমান্ত অপরাধে নিয়োজিত। সীমান্ত বাহিনী অবৈধ কার্যক্রম মোকাবেলার বাধ্যতামূলক করা হয়, বিশেষ করে মাদক চোরাচালান, যৌন কাজের জন্য মানবপাচার, এবং জাল মুদ্রা ও বিস্ফোরক পরিবহন। আর এই অপরাধ দমনের বিষয়টাতে এসেই বাধে সমস্যা, অপরাধীরা প্রায়শই চালায় সীমান্তরক্ষীদের উপর আক্রমণ এবং তাদের হাতে ঘটে সীমান্ত হত্যা। 

এস জয়শংকর সীমান্ত সমস্যার কারণ হিসেবে এই নানামুখী অপরাধের দিকেই আলোকপাত করেছেন। আর এ অপরাধের বিষয়টি সামনে আসলে সবার আগে আলোচনায় এসে যায় চোরাচালানের বিষয়টি। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে আইন-শৃঙ্খলার ক্ষেত্রে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এই চোরাচালান। বর্তমানে চোরাকারবার ও সীমান্ত পারাপার রুখতে সীমান্তে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। গরু চোরাচালান এখন সীমান্তে ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। গরু পাচার রোধ করতে গিয়ে বিএসএফ সেনারা সীমান্তে প্রতিনিয়ত প্রতিকূল অবস্থার সম্মুখীন হচ্ছে এবং সীমান্ত অপরাধীদের ক্রোধের মুখোমুখি হচ্ছে। 

সীমান্ত অপরাধীরা গবাদি পশুদের পাচার করার সময়, যখন বিএসএফ বাহিনী দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয়, তখন আগ্নেয়াস্ত্র এবং অন্যান্য মারাত্মক ধারালো অস্ত্র যেমন কাস্তে, দাহ, ছুরি এবং বাঁশের লাঠি দিয়ে তাদের উপর হামলা চালায়। যার ফলে বিগত সময়ে বিপুল সংখ্যক বিএসএফ সেনা আহত হয়েছে এবং একইসাথে প্রচুর বিএসএফ সেনার মৃত্যু হয়েছে। আর সে মুহূর্তেই বিএসএফ সৈন্যরা জীবন হুমকির মুখে পড়ে আত্মরক্ষার জন্য অনেকসময়ই গুলি চালায়। লাইন না করে অর্থাৎ কোন অর্থ কড়ি না দিয়েই কাটাতার কেটে গরু পাচার করলে ব্যক্তিগত ভাবে ঐ স্থানে ডিউটিরত বিএসএফ সদস্যের শাস্তির ঝুঁকি থাকে। ফলে এভাবে গরু পাচারের ঘটনা টের পেলেই বিএসএফ গুলি করে বা ধরে নিয়ে যায়। কিন্তু গুলি ভিন্ন এক্ষেত্রে সমাধান কি সে রাস্তা এই দু'দেশকেই খুঁজে বের করতে হবে। 

এদিকে, সংবাদপত্রে প্রকাশিত সীমান্ত হত্যার প্রতিবেদনের জের ধরে বিজিবির কাছ থেকে প্রতিনিয়ত বিক্ষোভের নোট পাচ্ছে বিএসএফসহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকরা। বিএসএফের পক্ষ থেকে প্রতিটি প্রতিবাদ নোটের বিস্তারিত তদন্ত করা হয়েছে এবং ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০১০ সালের পর থেকে বিএসএফ সেনাদের সাথে লড়াইয়ের সময় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ১৩৫ বাংলাদেশি নাগরিক মারা গিয়েছিল। মৃত সকলকে হয় অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে সরাসরি জড়িত থাকার অপরাধে অথবা অবৈধভাবে ভারতের ভূখণ্ডে প্রবেশের পরে ডিউটিতে থাকা বিএসএফ সদস্যদের উপর হামলার কারণে বিএসএফ সেনারা আত্মরক্ষার জন্য গুলি চালানোর সত্যতা পাওয়া গেছে। 

এদিকে শিউরে উঠার মতো তথ্য হলো, ২০১০ সাল থেকে সীমান্তে বিএসএফ কর্মীদের উপর বাংলাদেশিদের দ্বারা প্রায় দুই হাজার ভারতীয় সীমান্তরক্ষী মারাত্মক হামলার শিকার হয়েছেন। আবার ২০১২-তে দক্ষিণবঙ্গতে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বাংলাদেশি দুর্বৃত্তদের দ্বারা বিএসএফ সদস্যদের উপর মারাত্মক হামলার দুটি উদাহরণ পাওয়া গেছে। যার মধ্যে একজনকে দা দিয়ে আক্রমণ করার ফলে তার মাথার পেছনের দিকের অংশে গুরুতর আহত হয়েছিল।  

অপরটি ১১ জুলাই ২০১৯ সালে দেশে তৈরি বোমা নিক্ষেপ করে আক্রমণ করা হয়েছিলো বিএসএফ এর উপর যার ফলে ভিক্টিমের শরীর স্প্লিন্টারের আঘাতে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলো। 

২০১৮ এবং ২০১৯ সালে যথাক্রমে ৬৭ ও ৪৯ জন বিএসএফ সদস্য চোরাচালান রোধ করার সময় বাংলাদেশি দুষ্কৃতিকারীদের সাথে সংঘর্ষের সময় মারাত্মক আহত হয়েছেন। ২০১০ থেকে ২০১৯  পর্যন্ত মোট ৯৬০ জন বিএসএফ সদস্য সীমান্তের নিরাপত্তা বজায় রাখতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন। আবার একতরফা শুধু যে বাংলাদেশের নাগরিকদের সাথেই বিএসএফ এর এসব ঘটনা ঘটে তা কিন্তু নয় বরং ভারতীয় নাগরিকদের সাথেও এসব গুলি বিনিময় ও হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তেই। 

২০১০ সালের এক ঘটনায় বিএসএফ এর সাথে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে  ভারতীয় পাচারকারীদের সংঘর্ষ হয় এবং বিএসএফ সেনারা আত্মরক্ষায় গুলি চালাতে বাধ্য হয়েছিল আর তখন ১০৭ জন ভারতীয় নাগরিক মারা গিয়েছিল। তবে কোন মৃত্যুই কিন্তু কাম্য না তাই এই সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে সচেতনতা অবলম্বন করে উচিত বিএসএফ সদস্যের। 

অপরদিকে চোরাচালান রোধে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া দরকার বিজিবি’র। তবে, সুষ্ঠু পদক্ষেপ গ্রহণ করে ২০১১ সালে মৃত্যুর সংখ্যা হ্রাস করার জন্য বিএসএফ একটি অ-প্রাণঘাতী কৌশল অবলম্বন করেছিল। তারপরে, ২০১২ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত যথাক্রমে ১১, ৯, ৭, ১৬, ১৪, ১ এবং ১২ জন বাংলাদেশী নাগরিকের মৃত্যুর কারণ হিসেবে বিএসএফকে গুলি চালানোর জন্য দায়ী করা হয়েছিল। আবার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত প্রতিবেদনে দেখা যায়, কিছু মৃত্যুর ঘটনা ব্যক্তিগত শত্রুতার কারণে বা রাতে চোরাচালান কার্যক্রমের সময় নদীতে ডুবে যাওয়ার কারণে ঘটেছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে যে নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে বাংলাদেশি নাগরিকদের কয়েকজন বাংলাদেশেই দুর্বৃত্তদের দ্বারা হত্যা  হয়েছিল। 

দুই দেশের সরকারের আন্তরিকতার কারণে আগের চাইতে সীমান্ত হত্যা এখন অনেক কমেছে। ২০০৮ সালে ভারত সরকার ও বিএসএফ বাংলাদেশের জনগণকে আশ্বস্ত করেছিল যে, সীমান্তে প্রাণঘাতী কোনও অস্ত্র ব্যবহার করা হবে না। পরবর্তীতে ২০১১ সালে বিএসএফ এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) পাচারকারী ও অবৈধপথে সীমান্ত পার হওয়া নাগরিকদের ক্ষেত্রে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার না করার চুক্তিও করে। ভারত সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকেও সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার কথা বলা হয় বার বার।

সীমান্ত-হত্যা বন্ধের ব্যাপারে বাংলাদেশ ও ভারত দুটো দেশের ইতিবাচক অবস্থানের কারণে পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য রকমের উন্নতি ঘটেছে। এ ব্যাপারে ভারত সরকারের মনোভাবেরও বড়ো রকমের পরিবর্তন ঘটেছে। 

ভারত সরকারের আন্তরিকতার বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে উঠে সাম্প্রতিক এক ঘটনার মাধ্যমে। ২০১৮ সালে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে ২০ বছরের এক তরুণ বিএসএফের ছোড়া গুলিতে আহত হয়েছিলেন। এর প্রতিবাদ জানিয়ে আইন ও শালিস কেন্দ্র বিভিন্ন পক্ষের সাথে যোগাযোগ করে। তখন ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশন থেকে তাদেরকে বলা হয়েছে যে ভারত সরকার দুঃখিত এবং ওই তরুণের চিকিৎসার ব্যবস্থা করছে। বিএসএফের সৈন্যদের হাতে নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের নিহত হওয়ার ঘটনায় বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলো খুবই সোচ্চার। বাংলাদেশ সরকার এসব সংগঠনের কথায় কান দিয়ে বিষয়টি ভারত সরকারের কাছে জোরালোভাবে তুলে ধরেছে। এবং দুই সরকারই অভিযোগ আমলে নিয়ে কাজ করছে।
 
ভারতীয় সীমান্ত রক্ষা বাহিনী বিএসএফের মহাপরিচালক কে. কে. শর্মা বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ভারতীয় সৈন্যরা এখন আর প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করছে না। যদিও তিনি উল্লেখ করেছেন, প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার না করার কারণে তাদের জওয়ানদের জীবন ঝুঁকির মুখে পড়ছে।
 
চোরাকারবারিরা জানে যে বিএসএফের সৈন্যরা গুলি করবে না, তাই চোরাকারবারীরা তাদের উপর আক্রমণ করছে। কিন্তু তারপরেও বিএসএফ তাদের লক্ষ্য করে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করছে না। কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন, এই অস্ত্র আর ব্যবহার করা হবে না এটা ভারত সরকারে সিদ্ধান্ত।

সীমান্ত হত্যা বন্ধে দুই দেশের রাজনৈতিক সদিচ্ছার পাশাপাশি এটার প্রতিফলন ঘটতে হবে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের নীতিমালাতেও। তা নাহলে ভারত কিংবা বাংলাদেশ- যে কোন দেশে সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে পরিস্থিতি আবারও আগের পর্যায়ে চলে যেতে পারে। কেননা বিএনপির আমলে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা প্রকট আকার ধারণা করেছিল। কিন্তু এর পরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা দু'দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার কাজ চলছে। 

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর সীমান্ত হত্যা নিয়ে সমাধানের পথে হাঁটার ইঙ্গিত আবারও দিয়েছেন এবং সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় আনার প্রতিশ্রুতি আবারো দিয়েছেন।

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর