শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, রবিবার, ০৭ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী: সীমান্ত সমস্যা সমাধান কতোদূর?

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী: সীমান্ত সমস্যা সমাধান কতোদূর?

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকা আসছেন, ইতোমধ্যে এই সংবাদ গণমাধ্যমের কল্যাণে আমাদের সকলেরই জানা। মুজিব জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আগামী ২৬ মার্চ ঢাকায় দু'দিনের এই কর্মসূচি রয়েছে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। 

ঢাকা সফরের প্রস্তুতি চূড়ান্ত করতে গত ৪ মার্চ একদিনের ঝটিকা সফরে বাংলাদেশে আসেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর। প্রস্তুতি চূড়ান্তের পাশাপাশি স্বাভাবিকভাবেই বেশ কিছু বিষয় আলোচনার টেবিলে উত্থাপিত হয়েছে। 

গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে ভারত-বাংলাদেশ এর অমীমাংসিত কিছু প্রশ্নের খোলামেলা আলোচনা করতে হয়েছে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে। প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল সীমান্ত হত্যা নিয়ে, এছাড়াও তিস্তাসহ অভিন্ন ছয় নদী এবং আঞ্চলিক কানেকটিভিটিও আলোচনায় জোরালোভাবে এসেছে। তিস্তার পানি নিয়ে ভারতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সম্মতি না পাওয়ায় কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তিতে উপনীত হতে পারছে না, এ বিষয়টিতে মোটামুটি সবাই অবগত। তাই নতুন কোন সুসংবাদ এই ইস্যুতে না থাকলেও আঞ্চলিক কানেক্টিভিটির ক্ষেত্রে বঙ্গোপসাগরকে কেন্দ্র করে একটি প্রস্তাব এসেছে, যাতে এই অঞ্চলের অর্থনীতির দ্রুত বিকাশ ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে সীমান্ত হত্যা আবারও এবারের আলোচনায় প্রভাব বিস্তার করেছে।

'অপরাধ নয়, মৃত্যুও নয়'- সীমান্তের ক্ষেত্রে এ নীতির ওপর জোর দিয়ে আন্তঃসীমান্ত ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে চায় ভারত। এস জয়শংকর দৃঢ়ভাবে এই বক্তব্য সাংবাদিকদের মাঝে দিয়েছেন এবং সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে দুই দেশ একসাথে কাজ করছে বলেও জানান। এই বক্তব্য এর আগে অনেকবার দেয়া হলেও সীমান্ত হত্যা শূন্যতে নামছে না, যদিও শূন্যতে নামা বলা সহজ কিন্তু বাস্তবায়ন অনেক কঠিন, অনেক কষ্টসাধ্য। তবে সাধারণ মানুষের মনে এই ইস্যুতে নানা মতবাদ আছে, আছে নানা জিজ্ঞাসা! 

যে দেশ তার নিরাপত্তার কথা চিন্তা না করে সীমান্ত উন্মুক্ত করে আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল সেই দেশের সীমান্তরক্ষীদের হাতে এখন কেনো আমার দেশের মানুষের লাশ পড়বে? এই প্রশ্ন অনেকের মনেই। বিভিন্ন ইস্যুতে দু’দেশের সম্পর্কে টানপোড়ানোর সৃষ্টি হলেও দু’দেশের সম্পর্কের মাঝে বিষফোঁড়া হলো সীমান্ত হত্যা, সীমান্ত হত্যা নিয়ে দু’দেশের সম্পর্ক প্রায়ই উত্তপ্ত হয়ে উঠে। প্রত্যেক দেশ স্ব স্ব অবস্থান থেকে নিজেদের যুক্তি তুলে ধরে কিন্তু সীমান্ত হত্যার সার্বিক চিত্র বা খুঁটিনাটি বিষয় কখনো জনগণের সামনে আসে না, সীমান্ত হত্যার তুলনামূলক চিত্র সাধারণ মানুষ জানার আগেই একদল ভয়াবহ মিথ্যাচার এবং অপপ্রচারে লিপ্ত হয়ে যায়। খুব বিব্রতকর অবস্থায় পরতে হয় দু’দেশের সরকারকেই। পৃথিবীর সবকটি দেশেই সীমান্ত হত্যা আছে এবং এর পেছনে সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের দায়ও আছে। তাই বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত হত্যার কারণ ও তুলনামূলক চিত্র সবার জানা উচিত এবং সীমান্ত নীতিমালা নিয়েও সকলের সচেতন থাকা উচিত।  

ভারত-বাংলাদেশ পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম স্থলসীমান্ত ভাগাভাগি করছে, সীমান্ত পাড়ের মানুষ প্রতিনিয়ত এ দীর্ঘ সীমান্ত পাড়াপাড় করছে নানা প্রয়োজনে। এর মধ্যে কেউ কেউ বিভিন্ন ছোটখাটো এবং গুরুতর আন্তঃসীমান্ত অপরাধে নিয়োজিত। সীমান্ত বাহিনী অবৈধ কার্যক্রম মোকাবেলার বাধ্যতামূলক করা হয়, বিশেষ করে মাদক চোরাচালান, যৌন কাজের জন্য মানবপাচার, এবং জাল মুদ্রা ও বিস্ফোরক পরিবহন। আর এই অপরাধ দমনের বিষয়টাতে এসেই বাধে সমস্যা, অপরাধীরা প্রায়শই চালায় সীমান্তরক্ষীদের উপর আক্রমণ এবং তাদের হাতে ঘটে সীমান্ত হত্যা। 

এস জয়শংকর সীমান্ত সমস্যার কারণ হিসেবে এই নানামুখী অপরাধের দিকেই আলোকপাত করেছেন। আর এ অপরাধের বিষয়টি সামনে আসলে সবার আগে আলোচনায় এসে যায় চোরাচালানের বিষয়টি। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে আইন-শৃঙ্খলার ক্ষেত্রে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এই চোরাচালান। বর্তমানে চোরাকারবার ও সীমান্ত পারাপার রুখতে সীমান্তে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। গরু চোরাচালান এখন সীমান্তে ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। গরু পাচার রোধ করতে গিয়ে বিএসএফ সেনারা সীমান্তে প্রতিনিয়ত প্রতিকূল অবস্থার সম্মুখীন হচ্ছে এবং সীমান্ত অপরাধীদের ক্রোধের মুখোমুখি হচ্ছে। 

সীমান্ত অপরাধীরা গবাদি পশুদের পাচার করার সময়, যখন বিএসএফ বাহিনী দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয়, তখন আগ্নেয়াস্ত্র এবং অন্যান্য মারাত্মক ধারালো অস্ত্র যেমন কাস্তে, দাহ, ছুরি এবং বাঁশের লাঠি দিয়ে তাদের উপর হামলা চালায়। যার ফলে বিগত সময়ে বিপুল সংখ্যক বিএসএফ সেনা আহত হয়েছে এবং একইসাথে প্রচুর বিএসএফ সেনার মৃত্যু হয়েছে। আর সে মুহূর্তেই বিএসএফ সৈন্যরা জীবন হুমকির মুখে পড়ে আত্মরক্ষার জন্য অনেকসময়ই গুলি চালায়। লাইন না করে অর্থাৎ কোন অর্থ কড়ি না দিয়েই কাটাতার কেটে গরু পাচার করলে ব্যক্তিগত ভাবে ঐ স্থানে ডিউটিরত বিএসএফ সদস্যের শাস্তির ঝুঁকি থাকে। ফলে এভাবে গরু পাচারের ঘটনা টের পেলেই বিএসএফ গুলি করে বা ধরে নিয়ে যায়। কিন্তু গুলি ভিন্ন এক্ষেত্রে সমাধান কি সে রাস্তা এই দু'দেশকেই খুঁজে বের করতে হবে। 

এদিকে, সংবাদপত্রে প্রকাশিত সীমান্ত হত্যার প্রতিবেদনের জের ধরে বিজিবির কাছ থেকে প্রতিনিয়ত বিক্ষোভের নোট পাচ্ছে বিএসএফসহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকরা। বিএসএফের পক্ষ থেকে প্রতিটি প্রতিবাদ নোটের বিস্তারিত তদন্ত করা হয়েছে এবং ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০১০ সালের পর থেকে বিএসএফ সেনাদের সাথে লড়াইয়ের সময় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ১৩৫ বাংলাদেশি নাগরিক মারা গিয়েছিল। মৃত সকলকে হয় অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে সরাসরি জড়িত থাকার অপরাধে অথবা অবৈধভাবে ভারতের ভূখণ্ডে প্রবেশের পরে ডিউটিতে থাকা বিএসএফ সদস্যদের উপর হামলার কারণে বিএসএফ সেনারা আত্মরক্ষার জন্য গুলি চালানোর সত্যতা পাওয়া গেছে। 

এদিকে শিউরে উঠার মতো তথ্য হলো, ২০১০ সাল থেকে সীমান্তে বিএসএফ কর্মীদের উপর বাংলাদেশিদের দ্বারা প্রায় দুই হাজার ভারতীয় সীমান্তরক্ষী মারাত্মক হামলার শিকার হয়েছেন। আবার ২০১২-তে দক্ষিণবঙ্গতে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বাংলাদেশি দুর্বৃত্তদের দ্বারা বিএসএফ সদস্যদের উপর মারাত্মক হামলার দুটি উদাহরণ পাওয়া গেছে। যার মধ্যে একজনকে দা দিয়ে আক্রমণ করার ফলে তার মাথার পেছনের দিকের অংশে গুরুতর আহত হয়েছিল।  

অপরটি ১১ জুলাই ২০১৯ সালে দেশে তৈরি বোমা নিক্ষেপ করে আক্রমণ করা হয়েছিলো বিএসএফ এর উপর যার ফলে ভিক্টিমের শরীর স্প্লিন্টারের আঘাতে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলো। 

২০১৮ এবং ২০১৯ সালে যথাক্রমে ৬৭ ও ৪৯ জন বিএসএফ সদস্য চোরাচালান রোধ করার সময় বাংলাদেশি দুষ্কৃতিকারীদের সাথে সংঘর্ষের সময় মারাত্মক আহত হয়েছেন। ২০১০ থেকে ২০১৯  পর্যন্ত মোট ৯৬০ জন বিএসএফ সদস্য সীমান্তের নিরাপত্তা বজায় রাখতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন। আবার একতরফা শুধু যে বাংলাদেশের নাগরিকদের সাথেই বিএসএফ এর এসব ঘটনা ঘটে তা কিন্তু নয় বরং ভারতীয় নাগরিকদের সাথেও এসব গুলি বিনিময় ও হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তেই। 

২০১০ সালের এক ঘটনায় বিএসএফ এর সাথে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে  ভারতীয় পাচারকারীদের সংঘর্ষ হয় এবং বিএসএফ সেনারা আত্মরক্ষায় গুলি চালাতে বাধ্য হয়েছিল আর তখন ১০৭ জন ভারতীয় নাগরিক মারা গিয়েছিল। তবে কোন মৃত্যুই কিন্তু কাম্য না তাই এই সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে সচেতনতা অবলম্বন করে উচিত বিএসএফ সদস্যের। 

অপরদিকে চোরাচালান রোধে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া দরকার বিজিবি’র। তবে, সুষ্ঠু পদক্ষেপ গ্রহণ করে ২০১১ সালে মৃত্যুর সংখ্যা হ্রাস করার জন্য বিএসএফ একটি অ-প্রাণঘাতী কৌশল অবলম্বন করেছিল। তারপরে, ২০১২ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত যথাক্রমে ১১, ৯, ৭, ১৬, ১৪, ১ এবং ১২ জন বাংলাদেশী নাগরিকের মৃত্যুর কারণ হিসেবে বিএসএফকে গুলি চালানোর জন্য দায়ী করা হয়েছিল। আবার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত প্রতিবেদনে দেখা যায়, কিছু মৃত্যুর ঘটনা ব্যক্তিগত শত্রুতার কারণে বা রাতে চোরাচালান কার্যক্রমের সময় নদীতে ডুবে যাওয়ার কারণে ঘটেছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে যে নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে বাংলাদেশি নাগরিকদের কয়েকজন বাংলাদেশেই দুর্বৃত্তদের দ্বারা হত্যা  হয়েছিল। 

দুই দেশের সরকারের আন্তরিকতার কারণে আগের চাইতে সীমান্ত হত্যা এখন অনেক কমেছে। ২০০৮ সালে ভারত সরকার ও বিএসএফ বাংলাদেশের জনগণকে আশ্বস্ত করেছিল যে, সীমান্তে প্রাণঘাতী কোনও অস্ত্র ব্যবহার করা হবে না। পরবর্তীতে ২০১১ সালে বিএসএফ এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) পাচারকারী ও অবৈধপথে সীমান্ত পার হওয়া নাগরিকদের ক্ষেত্রে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার না করার চুক্তিও করে। ভারত সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকেও সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার কথা বলা হয় বার বার।

সীমান্ত-হত্যা বন্ধের ব্যাপারে বাংলাদেশ ও ভারত দুটো দেশের ইতিবাচক অবস্থানের কারণে পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য রকমের উন্নতি ঘটেছে। এ ব্যাপারে ভারত সরকারের মনোভাবেরও বড়ো রকমের পরিবর্তন ঘটেছে। 

ভারত সরকারের আন্তরিকতার বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে উঠে সাম্প্রতিক এক ঘটনার মাধ্যমে। ২০১৮ সালে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে ২০ বছরের এক তরুণ বিএসএফের ছোড়া গুলিতে আহত হয়েছিলেন। এর প্রতিবাদ জানিয়ে আইন ও শালিস কেন্দ্র বিভিন্ন পক্ষের সাথে যোগাযোগ করে। তখন ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশন থেকে তাদেরকে বলা হয়েছে যে ভারত সরকার দুঃখিত এবং ওই তরুণের চিকিৎসার ব্যবস্থা করছে। বিএসএফের সৈন্যদের হাতে নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের নিহত হওয়ার ঘটনায় বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলো খুবই সোচ্চার। বাংলাদেশ সরকার এসব সংগঠনের কথায় কান দিয়ে বিষয়টি ভারত সরকারের কাছে জোরালোভাবে তুলে ধরেছে। এবং দুই সরকারই অভিযোগ আমলে নিয়ে কাজ করছে।
 
ভারতীয় সীমান্ত রক্ষা বাহিনী বিএসএফের মহাপরিচালক কে. কে. শর্মা বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ভারতীয় সৈন্যরা এখন আর প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করছে না। যদিও তিনি উল্লেখ করেছেন, প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার না করার কারণে তাদের জওয়ানদের জীবন ঝুঁকির মুখে পড়ছে।
 
চোরাকারবারিরা জানে যে বিএসএফের সৈন্যরা গুলি করবে না, তাই চোরাকারবারীরা তাদের উপর আক্রমণ করছে। কিন্তু তারপরেও বিএসএফ তাদের লক্ষ্য করে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করছে না। কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন, এই অস্ত্র আর ব্যবহার করা হবে না এটা ভারত সরকারে সিদ্ধান্ত।

সীমান্ত হত্যা বন্ধে দুই দেশের রাজনৈতিক সদিচ্ছার পাশাপাশি এটার প্রতিফলন ঘটতে হবে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের নীতিমালাতেও। তা নাহলে ভারত কিংবা বাংলাদেশ- যে কোন দেশে সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে পরিস্থিতি আবারও আগের পর্যায়ে চলে যেতে পারে। কেননা বিএনপির আমলে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা প্রকট আকার ধারণা করেছিল। কিন্তু এর পরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা দু'দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার কাজ চলছে। 

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর সীমান্ত হত্যা নিয়ে সমাধানের পথে হাঁটার ইঙ্গিত আবারও দিয়েছেন এবং সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় আনার প্রতিশ্রুতি আবারো দিয়েছেন।

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
সর্বশেষ খবর
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট
গাজায় ভারী বৃষ্টি: বিপর্যস্ত ক্যাম্প বাসিন্দাদের তাঁবু সঙ্কট

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত
নিউ ইস্কাটন রোডে ফ্লাইওভার থেকে ছোড়া ককটেলে পথচারী আহত

১ মিনিট আগে | নগর জীবন

মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ
মাদারীপুরে গাছ ফেলে সড়ক অবরোধ

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী
মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ড : খাতা চ্যালেঞ্জে ফেল থেকে পাস ৪৫ শিক্ষার্থী

৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল
আরও ১৫ ফিলিস্তিনির মরদেহ হস্তান্তর করলো ইসরায়েল

১০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ
এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচে সবুজায়ন করার উদ্যোগ

১২ মিনিট আগে | নগর জীবন

৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি
৬ দলের সঙ্গে সংলাপে ইসি

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০
মেক্সিকোতে জেন-জির বিক্ষোভ, পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে আহত ১২০

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী
ঢাকা বোর্ডে পুনর্নিরীক্ষায় নতুন জিপিএ–৫ পেল ২০১ শিক্ষার্থী

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব
বিদায়ী জেলা প্রশাসককে সংবর্ধনা দিল ব্রাহ্মণবাড়িয়া প্রেসক্লাব

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান
সিডনিতে খতমে হিফজুল কুরআন ও আলিমিয়্যাহ গ্র্যাজুয়েশন অনুষ্ঠান

৩৬ মিনিট আগে | পরবাস

চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস
চোখ বন্ধ, হাসি নেই: এক ক্লিকেই ঠিক করবে গুগল ফটোস

৪২ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ
গাজা-মধ্যপ্রাচ্য নিয়ে পুতিন-নেতানিয়াহু ফোনালাপ

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চে কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

৫৬ মিনিট আগে | শোবিজ

বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ
বিশ্বকাপের জন্য ‘মাস্টার প্ল্যান’ জানালেন ব্রাজিল কোচ

৫৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ
আন্তর্জাতিক সহনশীলতা দিবস আজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই
অ্যাশেজের প্রথম টেস্টে উডকে নিয়ে শঙ্কা নেই

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন
সিলেটে অ্যাম্বুলেন্স ও বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা
গাজাকে বিভক্ত করার পরিকল্পনা, পুনর্গঠন ও নিরাপত্তা নিয়ে শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল
চোটে ইডেন টেস্ট থেকে ছিটকে গেলেন শুভমান গিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ফুয়াদের সুরে কনার গান
ফুয়াদের সুরে কনার গান

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের
অস্ট্রেলিয়ার এমপিদের সমর্থনে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন
চেন্নাইয়ে অধিনায়কত্ব পাচ্ছেন না স্যামসন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ
নোয়াখালী-৫ আসনে প্রার্থীর পক্ষে জেলা বিএনপির নির্বাচনী সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

২৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ
যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে মোংলা বন্দরে জাহাজ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে
আগামী নির্বাচন বানচাল হলে দেশ ভয়াবহ বিপর্যয়ের মুখে পড়বে

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জামিন পেলেন হিরো আলম
জামিন পেলেন হিরো আলম

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা
তেহরানে আতঙ্কে বাসিন্দারা, বৃষ্টির জন্য বিশেষ প্রার্থনা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার
মেসি ম্যাজিকে বছর শেষ আর্জেন্টিনার

মাঠে ময়দানে

দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের
দ্রুততম সেঞ্চুরির রেকর্ড হাবিবুরের

মাঠে ময়দানে

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া
ইংল্যান্ডের পর ফ্রান্স ক্রোয়েশিয়া

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা