শিরোনাম
প্রকাশ: ২০:৪৬, রবিবার, ০৭ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী: সীমান্ত সমস্যা সমাধান কতোদূর?

হাসান ইবনে হামিদ
অনলাইন ভার্সন
ঢাকায় ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী: সীমান্ত সমস্যা সমাধান কতোদূর?

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি ঢাকা আসছেন, ইতোমধ্যে এই সংবাদ গণমাধ্যমের কল্যাণে আমাদের সকলেরই জানা। মুজিব জন্মশতবার্ষিকী ও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর অনুষ্ঠানে যোগ দিতে আগামী ২৬ মার্চ ঢাকায় দু'দিনের এই কর্মসূচি রয়েছে ভারতীয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির। 

ঢাকা সফরের প্রস্তুতি চূড়ান্ত করতে গত ৪ মার্চ একদিনের ঝটিকা সফরে বাংলাদেশে আসেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর। প্রস্তুতি চূড়ান্তের পাশাপাশি স্বাভাবিকভাবেই বেশ কিছু বিষয় আলোচনার টেবিলে উত্থাপিত হয়েছে। 

গণমাধ্যমকর্মীদের প্রশ্নের জবাবে ভারত-বাংলাদেশ এর অমীমাংসিত কিছু প্রশ্নের খোলামেলা আলোচনা করতে হয়েছে ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রীকে। প্রধান আলোচ্য বিষয় ছিল সীমান্ত হত্যা নিয়ে, এছাড়াও তিস্তাসহ অভিন্ন ছয় নদী এবং আঞ্চলিক কানেকটিভিটিও আলোচনায় জোরালোভাবে এসেছে। তিস্তার পানি নিয়ে ভারতে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সম্মতি না পাওয়ায় কেন্দ্রীয় সরকার বাংলাদেশের সঙ্গে চুক্তিতে উপনীত হতে পারছে না, এ বিষয়টিতে মোটামুটি সবাই অবগত। তাই নতুন কোন সুসংবাদ এই ইস্যুতে না থাকলেও আঞ্চলিক কানেক্টিভিটির ক্ষেত্রে বঙ্গোপসাগরকে কেন্দ্র করে একটি প্রস্তাব এসেছে, যাতে এই অঞ্চলের অর্থনীতির দ্রুত বিকাশ ঘটবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তবে সীমান্ত হত্যা আবারও এবারের আলোচনায় প্রভাব বিস্তার করেছে।

'অপরাধ নয়, মৃত্যুও নয়'- সীমান্তের ক্ষেত্রে এ নীতির ওপর জোর দিয়ে আন্তঃসীমান্ত ব্যবস্থাপনা গড়ে তুলতে চায় ভারত। এস জয়শংকর দৃঢ়ভাবে এই বক্তব্য সাংবাদিকদের মাঝে দিয়েছেন এবং সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে দুই দেশ একসাথে কাজ করছে বলেও জানান। এই বক্তব্য এর আগে অনেকবার দেয়া হলেও সীমান্ত হত্যা শূন্যতে নামছে না, যদিও শূন্যতে নামা বলা সহজ কিন্তু বাস্তবায়ন অনেক কঠিন, অনেক কষ্টসাধ্য। তবে সাধারণ মানুষের মনে এই ইস্যুতে নানা মতবাদ আছে, আছে নানা জিজ্ঞাসা! 

যে দেশ তার নিরাপত্তার কথা চিন্তা না করে সীমান্ত উন্মুক্ত করে আমাদের আশ্রয় দিয়েছিল সেই দেশের সীমান্তরক্ষীদের হাতে এখন কেনো আমার দেশের মানুষের লাশ পড়বে? এই প্রশ্ন অনেকের মনেই। বিভিন্ন ইস্যুতে দু’দেশের সম্পর্কে টানপোড়ানোর সৃষ্টি হলেও দু’দেশের সম্পর্কের মাঝে বিষফোঁড়া হলো সীমান্ত হত্যা, সীমান্ত হত্যা নিয়ে দু’দেশের সম্পর্ক প্রায়ই উত্তপ্ত হয়ে উঠে। প্রত্যেক দেশ স্ব স্ব অবস্থান থেকে নিজেদের যুক্তি তুলে ধরে কিন্তু সীমান্ত হত্যার সার্বিক চিত্র বা খুঁটিনাটি বিষয় কখনো জনগণের সামনে আসে না, সীমান্ত হত্যার তুলনামূলক চিত্র সাধারণ মানুষ জানার আগেই একদল ভয়াবহ মিথ্যাচার এবং অপপ্রচারে লিপ্ত হয়ে যায়। খুব বিব্রতকর অবস্থায় পরতে হয় দু’দেশের সরকারকেই। পৃথিবীর সবকটি দেশেই সীমান্ত হত্যা আছে এবং এর পেছনে সংশ্লিষ্ট দেশের সরকারের দায়ও আছে। তাই বাংলাদেশ-ভারত সীমান্ত হত্যার কারণ ও তুলনামূলক চিত্র সবার জানা উচিত এবং সীমান্ত নীতিমালা নিয়েও সকলের সচেতন থাকা উচিত।  

ভারত-বাংলাদেশ পৃথিবীর পঞ্চম বৃহত্তম স্থলসীমান্ত ভাগাভাগি করছে, সীমান্ত পাড়ের মানুষ প্রতিনিয়ত এ দীর্ঘ সীমান্ত পাড়াপাড় করছে নানা প্রয়োজনে। এর মধ্যে কেউ কেউ বিভিন্ন ছোটখাটো এবং গুরুতর আন্তঃসীমান্ত অপরাধে নিয়োজিত। সীমান্ত বাহিনী অবৈধ কার্যক্রম মোকাবেলার বাধ্যতামূলক করা হয়, বিশেষ করে মাদক চোরাচালান, যৌন কাজের জন্য মানবপাচার, এবং জাল মুদ্রা ও বিস্ফোরক পরিবহন। আর এই অপরাধ দমনের বিষয়টাতে এসেই বাধে সমস্যা, অপরাধীরা প্রায়শই চালায় সীমান্তরক্ষীদের উপর আক্রমণ এবং তাদের হাতে ঘটে সীমান্ত হত্যা। 

এস জয়শংকর সীমান্ত সমস্যার কারণ হিসেবে এই নানামুখী অপরাধের দিকেই আলোকপাত করেছেন। আর এ অপরাধের বিষয়টি সামনে আসলে সবার আগে আলোচনায় এসে যায় চোরাচালানের বিষয়টি। ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকাগুলোতে আইন-শৃঙ্খলার ক্ষেত্রে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে এই চোরাচালান। বর্তমানে চোরাকারবার ও সীমান্ত পারাপার রুখতে সীমান্তে মৃত্যুর ঘটনা বাড়ছে। গরু চোরাচালান এখন সীমান্তে ব্যাপক আকার ধারণ করেছে। গরু পাচার রোধ করতে গিয়ে বিএসএফ সেনারা সীমান্তে প্রতিনিয়ত প্রতিকূল অবস্থার সম্মুখীন হচ্ছে এবং সীমান্ত অপরাধীদের ক্রোধের মুখোমুখি হচ্ছে। 

সীমান্ত অপরাধীরা গবাদি পশুদের পাচার করার সময়, যখন বিএসএফ বাহিনী দ্বারা বাধাগ্রস্ত হয়, তখন আগ্নেয়াস্ত্র এবং অন্যান্য মারাত্মক ধারালো অস্ত্র যেমন কাস্তে, দাহ, ছুরি এবং বাঁশের লাঠি দিয়ে তাদের উপর হামলা চালায়। যার ফলে বিগত সময়ে বিপুল সংখ্যক বিএসএফ সেনা আহত হয়েছে এবং একইসাথে প্রচুর বিএসএফ সেনার মৃত্যু হয়েছে। আর সে মুহূর্তেই বিএসএফ সৈন্যরা জীবন হুমকির মুখে পড়ে আত্মরক্ষার জন্য অনেকসময়ই গুলি চালায়। লাইন না করে অর্থাৎ কোন অর্থ কড়ি না দিয়েই কাটাতার কেটে গরু পাচার করলে ব্যক্তিগত ভাবে ঐ স্থানে ডিউটিরত বিএসএফ সদস্যের শাস্তির ঝুঁকি থাকে। ফলে এভাবে গরু পাচারের ঘটনা টের পেলেই বিএসএফ গুলি করে বা ধরে নিয়ে যায়। কিন্তু গুলি ভিন্ন এক্ষেত্রে সমাধান কি সে রাস্তা এই দু'দেশকেই খুঁজে বের করতে হবে। 

এদিকে, সংবাদপত্রে প্রকাশিত সীমান্ত হত্যার প্রতিবেদনের জের ধরে বিজিবির কাছ থেকে প্রতিনিয়ত বিক্ষোভের নোট পাচ্ছে বিএসএফসহ সীমান্তে ভারতীয় নাগরিকরা। বিএসএফের পক্ষ থেকে প্রতিটি প্রতিবাদ নোটের বিস্তারিত তদন্ত করা হয়েছে এবং ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত পরিসংখ্যানে দেখা গেছে, ২০১০ সালের পর থেকে বিএসএফ সেনাদের সাথে লড়াইয়ের সময় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে ১৩৫ বাংলাদেশি নাগরিক মারা গিয়েছিল। মৃত সকলকে হয় অপরাধমূলক কর্মকাণ্ডে সরাসরি জড়িত থাকার অপরাধে অথবা অবৈধভাবে ভারতের ভূখণ্ডে প্রবেশের পরে ডিউটিতে থাকা বিএসএফ সদস্যদের উপর হামলার কারণে বিএসএফ সেনারা আত্মরক্ষার জন্য গুলি চালানোর সত্যতা পাওয়া গেছে। 

এদিকে শিউরে উঠার মতো তথ্য হলো, ২০১০ সাল থেকে সীমান্তে বিএসএফ কর্মীদের উপর বাংলাদেশিদের দ্বারা প্রায় দুই হাজার ভারতীয় সীমান্তরক্ষী মারাত্মক হামলার শিকার হয়েছেন। আবার ২০১২-তে দক্ষিণবঙ্গতে বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে বাংলাদেশি দুর্বৃত্তদের দ্বারা বিএসএফ সদস্যদের উপর মারাত্মক হামলার দুটি উদাহরণ পাওয়া গেছে। যার মধ্যে একজনকে দা দিয়ে আক্রমণ করার ফলে তার মাথার পেছনের দিকের অংশে গুরুতর আহত হয়েছিল।  

অপরটি ১১ জুলাই ২০১৯ সালে দেশে তৈরি বোমা নিক্ষেপ করে আক্রমণ করা হয়েছিলো বিএসএফ এর উপর যার ফলে ভিক্টিমের শরীর স্প্লিন্টারের আঘাতে মারাত্মক ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছিলো। 

২০১৮ এবং ২০১৯ সালে যথাক্রমে ৬৭ ও ৪৯ জন বিএসএফ সদস্য চোরাচালান রোধ করার সময় বাংলাদেশি দুষ্কৃতিকারীদের সাথে সংঘর্ষের সময় মারাত্মক আহত হয়েছেন। ২০১০ থেকে ২০১৯  পর্যন্ত মোট ৯৬০ জন বিএসএফ সদস্য সীমান্তের নিরাপত্তা বজায় রাখতে গিয়ে গুরুতর আহত হয়েছেন। আবার একতরফা শুধু যে বাংলাদেশের নাগরিকদের সাথেই বিএসএফ এর এসব ঘটনা ঘটে তা কিন্তু নয় বরং ভারতীয় নাগরিকদের সাথেও এসব গুলি বিনিময় ও হত্যাকাণ্ড সংগঠিত হয় ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তেই। 

২০১০ সালের এক ঘটনায় বিএসএফ এর সাথে ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে  ভারতীয় পাচারকারীদের সংঘর্ষ হয় এবং বিএসএফ সেনারা আত্মরক্ষায় গুলি চালাতে বাধ্য হয়েছিল আর তখন ১০৭ জন ভারতীয় নাগরিক মারা গিয়েছিল। তবে কোন মৃত্যুই কিন্তু কাম্য না তাই এই সমস্যাগুলোর ক্ষেত্রে সচেতনতা অবলম্বন করে উচিত বিএসএফ সদস্যের। 

অপরদিকে চোরাচালান রোধে যথাযথ পদক্ষেপ নেয়া দরকার বিজিবি’র। তবে, সুষ্ঠু পদক্ষেপ গ্রহণ করে ২০১১ সালে মৃত্যুর সংখ্যা হ্রাস করার জন্য বিএসএফ একটি অ-প্রাণঘাতী কৌশল অবলম্বন করেছিল। তারপরে, ২০১২ থেকে ২০১৯ পর্যন্ত যথাক্রমে ১১, ৯, ৭, ১৬, ১৪, ১ এবং ১২ জন বাংলাদেশী নাগরিকের মৃত্যুর কারণ হিসেবে বিএসএফকে গুলি চালানোর জন্য দায়ী করা হয়েছিল। আবার ভারত-বাংলাদেশ সীমান্ত প্রতিবেদনে দেখা যায়, কিছু মৃত্যুর ঘটনা ব্যক্তিগত শত্রুতার কারণে বা রাতে চোরাচালান কার্যক্রমের সময় নদীতে ডুবে যাওয়ার কারণে ঘটেছে। প্রতিবেদনে আরও বলা হয়েছে যে নির্দিষ্ট কিছু ক্ষেত্রে দেখা গেছে যে বাংলাদেশি নাগরিকদের কয়েকজন বাংলাদেশেই দুর্বৃত্তদের দ্বারা হত্যা  হয়েছিল। 

দুই দেশের সরকারের আন্তরিকতার কারণে আগের চাইতে সীমান্ত হত্যা এখন অনেক কমেছে। ২০০৮ সালে ভারত সরকার ও বিএসএফ বাংলাদেশের জনগণকে আশ্বস্ত করেছিল যে, সীমান্তে প্রাণঘাতী কোনও অস্ত্র ব্যবহার করা হবে না। পরবর্তীতে ২০১১ সালে বিএসএফ এবং বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) পাচারকারী ও অবৈধপথে সীমান্ত পার হওয়া নাগরিকদের ক্ষেত্রে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার না করার চুক্তিও করে। ভারত সরকারের উচ্চ পর্যায় থেকেও সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার কথা বলা হয় বার বার।

সীমান্ত-হত্যা বন্ধের ব্যাপারে বাংলাদেশ ও ভারত দুটো দেশের ইতিবাচক অবস্থানের কারণে পরিস্থিতির উল্লেখযোগ্য রকমের উন্নতি ঘটেছে। এ ব্যাপারে ভারত সরকারের মনোভাবেরও বড়ো রকমের পরিবর্তন ঘটেছে। 

ভারত সরকারের আন্তরিকতার বিষয়টা স্পষ্ট হয়ে উঠে সাম্প্রতিক এক ঘটনার মাধ্যমে। ২০১৮ সালে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়িতে ২০ বছরের এক তরুণ বিএসএফের ছোড়া গুলিতে আহত হয়েছিলেন। এর প্রতিবাদ জানিয়ে আইন ও শালিস কেন্দ্র বিভিন্ন পক্ষের সাথে যোগাযোগ করে। তখন ঢাকায় ভারতীয় হাই কমিশন থেকে তাদেরকে বলা হয়েছে যে ভারত সরকার দুঃখিত এবং ওই তরুণের চিকিৎসার ব্যবস্থা করছে। বিএসএফের সৈন্যদের হাতে নিরস্ত্র বাংলাদেশি নাগরিকদের নিহত হওয়ার ঘটনায় বাংলাদেশের মানবাধিকার সংগঠনগুলো খুবই সোচ্চার। বাংলাদেশ সরকার এসব সংগঠনের কথায় কান দিয়ে বিষয়টি ভারত সরকারের কাছে জোরালোভাবে তুলে ধরেছে। এবং দুই সরকারই অভিযোগ আমলে নিয়ে কাজ করছে।
 
ভারতীয় সীমান্ত রক্ষা বাহিনী বিএসএফের মহাপরিচালক কে. কে. শর্মা বিবিসি বাংলাকে বলেছেন, ভারতীয় সৈন্যরা এখন আর প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করছে না। যদিও তিনি উল্লেখ করেছেন, প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার না করার কারণে তাদের জওয়ানদের জীবন ঝুঁকির মুখে পড়ছে।
 
চোরাকারবারিরা জানে যে বিএসএফের সৈন্যরা গুলি করবে না, তাই চোরাকারবারীরা তাদের উপর আক্রমণ করছে। কিন্তু তারপরেও বিএসএফ তাদের লক্ষ্য করে প্রাণঘাতী অস্ত্র ব্যবহার করছে না। কারণ হিসেবে তিনি উল্লেখ করেছেন, এই অস্ত্র আর ব্যবহার করা হবে না এটা ভারত সরকারে সিদ্ধান্ত।

সীমান্ত হত্যা বন্ধে দুই দেশের রাজনৈতিক সদিচ্ছার পাশাপাশি এটার প্রতিফলন ঘটতে হবে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ের নীতিমালাতেও। তা নাহলে ভারত কিংবা বাংলাদেশ- যে কোন দেশে সরকার পরিবর্তনের সাথে সাথে পরিস্থিতি আবারও আগের পর্যায়ে চলে যেতে পারে। কেননা বিএনপির আমলে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা প্রকট আকার ধারণা করেছিল। কিন্তু এর পরে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে এই হত্যাকাণ্ডের ঘটনা দু'দেশের মধ্যে আলোচনার ভিত্তিতে শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনার কাজ চলছে। 

ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শংকর সীমান্ত হত্যা নিয়ে সমাধানের পথে হাঁটার ইঙ্গিত আবারও দিয়েছেন এবং সীমান্ত হত্যা শূন্যের কোঠায় আনার প্রতিশ্রুতি আবারো দিয়েছেন।

লেখক: রাজনৈতিক ও আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষক

বিডি প্রতিদিন/আরাফাত

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
ব্যাংকে গ্রাহকদের অর্থ প্রদানে ভোগান্তি কাম্য নয়
সর্বশেষ খবর
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ
চমেক হাসপাতাল এলাকায় অবৈধ দোকান উচ্ছেদ

৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না
ইউক্রেন-রাশিয়া যুদ্ধ: ট্রাম্প হতাশ, পথ খুঁজে পাচ্ছেন না

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২
বিয়ের প্রলোভনে তরুণীদের চীনে পাচারের চেষ্টা, চীনা নাগরিকসহ আটক ২

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর
হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন নুর

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
টাঙ্গাইলে যৌনপল্লী থেকে যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ
আগস্ট মাসে চিনের বেকারত্বের হার ৫.৩ শতাংশ

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম
বাটলারকে পেছনে ফেলে রেকর্ড গড়লেন আমিরাতের ওয়াসিম

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে হওয়া অনিয়মের নিরপেক্ষ তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৪৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর
হামাস নেতাদের ওপর আরও হামলার ইঙ্গিত নেতানিয়াহুর

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি
নির্বাচন সামনে রেখে বিভিন্ন উপকরণ সংগ্রহ করছে ইসি

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক
জাকসু নির্বাচনে নানা অনিয়মের তদন্ত চায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক নেটওয়ার্ক

৫৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার
তিন মাসে কোটিপতি বেড়েছে ৬ হাজার

৫৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ
গাজামুখী ত্রাণবহরে যোগ দিচ্ছে গ্রিসের দুই জাহাজ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা
টস জিতে হংকংকে ব্যাটিংয়ে পাঠালো শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের
জাতীয় নির্বাচনে সর্বোচ্চ নিরপেক্ষতা দেখাতে পুলিশের প্রতি আহ্বান ডিএমপি কমিশনারের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত
মানিকগঞ্জে কালীগঙ্গা নদীতে পোনামাছ অবমুক্ত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কুমিল্লায় মা-মেয়েকে হত্যা, কুবি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি
খুলনায় ক্লিনিক থেকে নবজাতক চুরি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত
ওমানের সামনে ১৭৩ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিল আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন
ড. মাহবুবুর রহমান মোল্লা কলেজে বর্ণিল ওরিয়েন্টেশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি
গাছ জীবনের প্রতীক, পরিবেশ রক্ষার হাতিয়ার: গাকৃবি ভিসি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
৩৫৩ মিলিয়ন ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সর্বাধিক পঠিত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ
ভারতের ক্রিকেটাররা হাতও মেলায়নি: পাকিস্তানের কোচ

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ
আশুলিয়ায় ঘরে মিলল একই পরিবারের তিনজনের লাশ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান
কাতার একা নয়: আরব লীগ প্রধান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী
ইসরায়েলের ওপর চটলেন কাতারের প্রধানমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব
অবৈধ জুয়ার অ্যাপের প্রচার, উর্বশী-মিমিকে ইডির তলব

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

৫ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

১০ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা
৬ বিভাগে ভারি বর্ষণের সতর্কতা, পাহাড়ধসের শঙ্কা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ সেপ্টেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা
মন খারাপের দেশে হঠাৎ উত্তেজনা

সম্পাদকীয়

উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি
উপদেষ্টা হওয়ার আগে আমিও বাধ্য হয়ে ঘুষ দিয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কার সঙ্গে ফারিয়া
কার সঙ্গে ফারিয়া

শোবিজ

পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের
পাঁচ দাবিতে কর্মসূচি মামুনুল হকের

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক
জুলাই সনদ নিয়ে নতুন বিতর্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ডুবতে পারে ১২ জেলা
ডুবতে পারে ১২ জেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন
নওগাঁয় সাধনের স্বৈরশাসন

প্রথম পৃষ্ঠা

সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ
সমীকরণের মারপ্যাঁচে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি
ফখরুল, গয়েশ্বর ও আব্বাসসহ ৭০ জনকে অব্যাহতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তৌসিফ-তিশার সুখবর...
তৌসিফ-তিশার সুখবর...

শোবিজ

বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে
বিএনপির ছয়জন, বাকি দলের একজন করে

নগর জীবন

বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন
বিশ্ব নাগরিক গড়ে তোলার শিক্ষাঙ্গন

বিশেষ আয়োজন

সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল
সৃজনশীলতা ও নান্দনিকতায় অনন্য এক স্কুল

বিশেষ আয়োজন

১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
১৩ রিক্রুটিং এজেন্সির ৩১ জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী
মনোনয়ন দৌড়ে বিএনপির ছয় নেতা জামায়াতসহ অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস
তিন বছর পর মেসির পেনাল্টি মিস

মাঠে ময়দানে

সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ
সুপারিশের পরও আটকে আছে ৩৩০ পুলিশ কর্মকর্তার নিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন
প্রাইমারি স্কুলে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিন

নগর জীবন

হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা
হারিয়ে যাচ্ছে বাবুই পাখির বাসা

পেছনের পৃষ্ঠা

আইটেম গার্ল মাহি
আইটেম গার্ল মাহি

শোবিজ

১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান
১২ অক্টোবর থেকে শুরু টাইফয়েডের টিকাদান

নগর জীবন

বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা
বিডার ওয়ান স্টপ সার্ভিসে আরও পাঁচ সেবা

প্রথম পৃষ্ঠা

মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি
মেডিকেল ভর্তিতে অটোমেশন পদ্ধতি বাতিল দাবি

নগর জীবন

নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো
নির্ধারিত সময়ের আগেই নতুন বেতন কাঠামো

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার
যুক্তরাষ্ট্রের মহড়া নিয়ে কড়া বার্তা উত্তর কোরিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি
পার্লামেন্ট পুনর্বহালের দাবি

পূর্ব-পশ্চিম

শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও
শুধু স্বৈরাচার নয়, পালিয়েছেন মসজিদের ইমাম-বিচারকও

পেছনের পৃষ্ঠা

১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ
১২১ বার পেছাল প্রতিবেদন আদালতের অসন্তোষ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা
ফিলিস্তিনের পক্ষে মন্তব্য করে বিতর্কে পরিচালক অন্নপূর্ণা

পূর্ব-পশ্চিম

বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত
বড় ধাক্কা খাবে পোশাক খাত

পেছনের পৃষ্ঠা