শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৫, সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১

বিদ্যাসাগরই নারীদের ঘোমটার আড়াল থেকে বের করে আনেন

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
বিদ্যাসাগরই নারীদের ঘোমটার আড়াল থেকে বের করে আনেন

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। যিনি বাংলা বাঙালি মেয়েদের সামনে খুলে দেন এক নতুন পৃথিবীর দরজা। মেয়েদের ঘোমটার আড়ালের অন্ধকার থেকে বের করে আনেন আলোতে। 

সেই সূত্রে বাংলা- ভারত উপমহাদেশে মেয়েদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রধান পথ-প্রদর্শকও বিদ্যাসাগর। দুঃখ, লাঞ্চনা-বঞ্চনায় পীড়িত হলে অযথা অশ্রুপাত না করে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার কথা বলতেন তিনি।

রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ও ঈশ্বরচন্দ্র এই তিন নক্ষত্রই জন্মেছেন অবিভক্ত বাংলায়। বিশ্বাসও করতেন অবিভক্ত বাংলায়। দেশ বিভাগকে তারা ‘বঙ্গমাতার’ অঙ্গচ্ছেদ মনে করতেন। তিন জনের জন্মস্থান সূত্রে পশ্চিম বাংলায়। রবীন্দ্রনাথ ও ঈশ্বরচন্দ্রের শশ্মান পরাধীন পশ্চিম বাংলায়। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কবি কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন। কবি তখন বাকহারা। ১৯৭৬ সালে মৃত্যু হলে তাঁকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদের পাশে সমাধিস্থ করা হয়।

নোবেল বিজয়ী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বঙ্গবন্ধু পূর্ববাংলার নাম পূর্বপাকিস্তান রাখা হলে পাকিস্তানের গণপরিষদে তার প্রতিবাদ করেন এবং “বাংলাদেশ’ নাম রাখার দাবি জানান। যখন তাঁর প্রিয় নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর নেতৃত্বে পাকিস্তানে কেবল নয়, পূর্ববাংলার ক্ষমতায় আসীন আওয়ামী লীগ। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু রবীন্দ্রনাথের ‘ আমার সোনার বাংলা’-কে জাতীয় সঙ্গীতরূপে গ্রহণ করেন। ভারতের জাতীয় সঙ্গীত 'জনগণমন" রচয়িতা শুধু নয়, গান্ধীজীর  'মহাত্মা' উপাধিও রবীন্দ্রনাথের দান। 

রবীন্দ্রনাথ সঙ্গীতটি রচনা করেন বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে ১৯০৬ সালে। তাঁর ও মহাত্মার কংগ্রেসের স্বদেশী আন্দোলনের ফলশ্রুতিতে ১৯১১ সালে পূর্ববাংলা ও পশ্চিম বাংলা আবার একীভূত হয়। কিন্তু রবীন্দ্রনাথের মহাপ্রয়াণের পাঁচ বছরের মাথায় ১৯৪৭ সালে আবার বাংলা ভাগ হয়। 

অখন্ড বাংলার দাবি জোরদার হতে থাকলে কংগ্রেসের বল্লভভাই প্যাটেলের চরমপন্থি উপদল ও চরমপন্থি হিন্দু মহাসভা হিন্দুদের লেলিয়ে দেয় মুসলমানদের ওপর আক্রমন করতে। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধিয়ে রক্তের স্রোত বইয়ে দিয়ে ব্যর্থ করে দেয়া হয় বাংলার সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও নেতাজী সুভাসচন্দ্র বসুর ভ্রাতা  শরৎবসুর অখন্ড স্বাধীন বাংলার স্বপ্ন।

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় কবি। জাতীয় রণসঙ্গীত তার "চল চল চল" সঙ্গীতটি। বাঙালী জাতীয়তাবাদের অন্যতম দিশারী নজরুলও অবিভক্ত বাংলাদেশে বিশ্বাস করতেন। বঙ্গবন্ধু ছাত্রজীবনেই জয়বাংলা শব্দটিও আতস্থ করেন কবি নজরুলের মুখ থেকে।  

"বিদ্যাসাগরের কীর্তি "
স্বাধীন বাংলাদেশে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এক রকম অবহেলিত। বাংলাদেশে তাঁর রাষ্ট্রীয় কোন স্বীকৃতি মেলেনি। অথচ বিদ্যাসাগরই মাতৃভাষা বাংলায় প্রথম রচনা করেন ‘বর্ণমালা’ ও ‘কথামালা’।
‘বোধেদয়’ ও ‘বেতালপঞ্চবিশংতি’ তাঁর রচনা। বাংলাদেশের ছেলে-মেয়েদের প্রাথমিক শিক্ষার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন এর মাধ্যমে। তিনি নারী মুক্তি আন্দোলনেরও প্রধান স্থপতি। সমগ্র রক্ষণশীল সমাজের ক্রোধ উপেক্ষা করে সতীদাহ প্রথা বিলোপ করাতে বাধ্য করেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টকে। ‘বিধবা বিবাহ আইন’ তাঁর তীব্র আন্দোলনের ফসল। বিদ্যাসাগরের মহান কীর্তির প্রতি স্বাধীন বাংলাদেশের শ্রদ্ধার পরিমাপ কতটুকু তা বলা মুশকিল। যদিও স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার ভুমিকা বিদ্যাসাগরের নারী মুক্তির স্বপ্নপূরণের পথে ইতিবাচক ভুমিকায়ই অবতীর্ণ রয়েছেন। শেখ হাসিনার নারীর মর্যাদাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সর্বপর্যায়ে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে অবদান অসামান্য ও বিরল।
ঈশ্বরচন্দ্রের যুগে মেয়েদের বিয়ে হতো শিশু বয়সেই। অনেক মেয়ে বিবাহ কি, তা বোঝার আগেই বিধবা হয়ে যেত। ওখানে শেষ নয়, মৃত স্বামীর সঙ্গে সহমরণে যেতে বাধ্য করা হতো বিধবাকে। হিন্দুরীতি প্রথার বাস্তবায়ন হতো চিতায় প্রজ্জ্বলিত অগ্নিকুণ্ডের মধ্যে মৃত স্বামীর সঙ্গে জীবিত বিধবা স্ত্রীকে ঝাঁপ দিতে হয়। নিষ্ঠুর এ মৃত্যুবরণ করতে হতো স্বেচ্ছায়। বিধবা সহমরণে রাজী না হলে বিধবাকে নিক্ষেপ করা হতো চিতার অগ্নিকুণ্ডে। স্বীয় হিন্দু ধর্মেরই অনুসারী হয়েও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ওই অমানবিক প্রথার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলেন বাংলা তথা ভারতে। ১৮৫৬ সালে বাধ্যবাধকতার মুখে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাশ করে ‘বিধবা বিবাহ আইন। বাংলার শান্তিপুরের তাঁতি মেয়েরা শাড়ির পাড়ে অক্ষর বুনে দিলেন ‘বেঁচে থাক বিদ্যাসাগর চিরজীবী হয়ে।’বিদ্যাসাগরের একমাত্র পুত্র বিয়ে করেন এক বিধবা কিশোরীকে। পুত্রের বিধবা বিবাহের খবরে খুশী হয়ে পত্রিকার পাতায় ঈশ্বরচন্দ্র লেখেন, ‘ছেলে আমার মুখ উজ্জ্বল করেছে।’ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিধবা বিবাহ প্রবর্তনকে তাঁর জীবনের সর্বপ্রধান কর্ম বলে মনে করতেন। ১৮৯১ সালে মহাপ্রয়াণে গমন করেন।১৮৫৬ সালের ১৬ জুলাই বিধবা বিবাহ আইন বিধিবদ্ধ হয় এবং ৭ ডিসেম্বর প্রথম বিধবা বিবাহ অনুষ্ঠিত হয় তাঁর সম্মানে। বাল্যবিবাহ এবং বহু বিবাহের বিরুদ্ধেও অগ্রণী পুরুষ ভুমিকা রাখেন ঈশ্বরচন্দ্র। কথায়, কাজে, সমাজে ও ব্যক্তিজীবনে বিদ্যাসাগরের মতো এমন আদর্শনিষ্ঠ, দেশ ও মানবপ্রেমিক চরিত্র উনিশ শতকের জাগরণেও ছিল বিরল।

১৮২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর কলকাতার মেদিনীপুরের বীরসিংহ গ্রামে এক দরিদ্র ব্রাক্ষ্মণ পন্ডিতের ঘরে জন্ম নেয়া ঈশ্বরচন্দ্র ১৮৪১ – এ শিক্ষকতার জীবন বেছে নেন। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রধান পন্ডিতরূপে। বছর চারের মধ্যে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠা করেন ছেলে-মেয়েদের জন্য ৫৫টি বিদ্যায়তন। উনিশ শতকের মধ্যভাগে বাংলার শুধু নয়, ভারতের সমাজ সংস্কারদের মধ্যমণি ছিলেন নিঃসন্দেহে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। নারী শিক্ষা প্রসারে সর্বপ্রধান সংগঠক ও প্রধান চিন্তানায়ক আবার রবীন্দ্রনাথের ভাষায়, ‘বাংলা ভাষার প্রথম যথার্থ শিল্পী বিদ্যাসাগর।’ তিনি দয়ার সাগর বলেও বিখ্যাত। সর্বোপরি দয়া নয়, বিদ্যা নয়, বিদ্যাসাগরের চরিত্রে প্রধান গৌরব তাঁর অজেয় পৌরুষ,তাঁর অক্ষয় মনুষ্যত্ব।’

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
সর্বশেষ খবর
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৪১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?
আজ ঢাকার কোথায় কোন কর্মসূচি?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত
পল্লবীতে দুর্বৃত্তদের ছোড়া ককটেল বিস্ফোরণে এএসআই আহত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা
বেটিং সংস্থার সঙ্গে জড়িত থাকায় ধারাভাষ্যকারের চাকরি হারালেন ম্যাকগ্রা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা
বাংলাদেশের ম্যাচসহ টিভিতে আজকের খেলা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ
আজ রাজধানীর যেসব এলাকার মার্কেট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ
তত্ত্বাবধায়ক ফেরা প্রশ্নে আপিলের রায় আজ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ
হেরেও সেমিফাইনালে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’
‘সবাইকে সাথে নিয়ে আগামীর শ্রীপুর গড়ে তুলবো’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা
ল্যুভরে বসছে আরও ১০০ ক্যামেরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ
রাবি শিক্ষার্থীদের ওপর দুর্বৃত্তদের হামলার প্রতিবাদে মহাসড়ক অবরোধ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত
ইসলাম পাঁচটি ভিত্তির ওপর প্রতিষ্ঠিত

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত
রাবিতে দুর্বৃত্তদের হামলায় তিন শিক্ষার্থী আহত

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা
বিপিএল নিলামের নতুন তারিখ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২০ ঘণ্টা আগে | টক শো

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প
সাংবাদিক খাসোগি হত্যাকাণ্ড নিয়ে সৌদি যুবরাজের পক্ষ নিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে

মাঠে ময়দানে

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ

গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল
গণভোটে ‘হ্যাঁ’ বিজয়ী করতে সমাবেশ করবে আট দল

পেছনের পৃষ্ঠা