শিরোনাম
প্রকাশ: ১৫:০৫, সোমবার, ০৮ মার্চ, ২০২১

বিদ্যাসাগরই নারীদের ঘোমটার আড়াল থেকে বের করে আনেন

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
বিদ্যাসাগরই নারীদের ঘোমটার আড়াল থেকে বের করে আনেন

ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। যিনি বাংলা বাঙালি মেয়েদের সামনে খুলে দেন এক নতুন পৃথিবীর দরজা। মেয়েদের ঘোমটার আড়ালের অন্ধকার থেকে বের করে আনেন আলোতে। 

সেই সূত্রে বাংলা- ভারত উপমহাদেশে মেয়েদের অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রধান পথ-প্রদর্শকও বিদ্যাসাগর। দুঃখ, লাঞ্চনা-বঞ্চনায় পীড়িত হলে অযথা অশ্রুপাত না করে তার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করার কথা বলতেন তিনি।

রবীন্দ্রনাথ, নজরুল ও ঈশ্বরচন্দ্র এই তিন নক্ষত্রই জন্মেছেন অবিভক্ত বাংলায়। বিশ্বাসও করতেন অবিভক্ত বাংলায়। দেশ বিভাগকে তারা ‘বঙ্গমাতার’ অঙ্গচ্ছেদ মনে করতেন। তিন জনের জন্মস্থান সূত্রে পশ্চিম বাংলায়। রবীন্দ্রনাথ ও ঈশ্বরচন্দ্রের শশ্মান পরাধীন পশ্চিম বাংলায়। ১৯৭৩ সালে বাংলাদেশের স্বাধীনতার জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান কবি কাজী নজরুল ইসলামকে বাংলাদেশে নিয়ে আসেন। কবি তখন বাকহারা। ১৯৭৬ সালে মৃত্যু হলে তাঁকে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মসজিদের পাশে সমাধিস্থ করা হয়।

নোবেল বিজয়ী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর। বঙ্গবন্ধু পূর্ববাংলার নাম পূর্বপাকিস্তান রাখা হলে পাকিস্তানের গণপরিষদে তার প্রতিবাদ করেন এবং “বাংলাদেশ’ নাম রাখার দাবি জানান। যখন তাঁর প্রিয় নেতা হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দী পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী এবং তাঁর নেতৃত্বে পাকিস্তানে কেবল নয়, পূর্ববাংলার ক্ষমতায় আসীন আওয়ামী লীগ। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয় ঘটিয়ে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু রবীন্দ্রনাথের ‘ আমার সোনার বাংলা’-কে জাতীয় সঙ্গীতরূপে গ্রহণ করেন। ভারতের জাতীয় সঙ্গীত 'জনগণমন" রচয়িতা শুধু নয়, গান্ধীজীর  'মহাত্মা' উপাধিও রবীন্দ্রনাথের দান। 

রবীন্দ্রনাথ সঙ্গীতটি রচনা করেন বঙ্গভঙ্গের প্রতিবাদে ১৯০৬ সালে। তাঁর ও মহাত্মার কংগ্রেসের স্বদেশী আন্দোলনের ফলশ্রুতিতে ১৯১১ সালে পূর্ববাংলা ও পশ্চিম বাংলা আবার একীভূত হয়। কিন্তু রবীন্দ্রনাথের মহাপ্রয়াণের পাঁচ বছরের মাথায় ১৯৪৭ সালে আবার বাংলা ভাগ হয়। 

অখন্ড বাংলার দাবি জোরদার হতে থাকলে কংগ্রেসের বল্লভভাই প্যাটেলের চরমপন্থি উপদল ও চরমপন্থি হিন্দু মহাসভা হিন্দুদের লেলিয়ে দেয় মুসলমানদের ওপর আক্রমন করতে। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা বাধিয়ে রক্তের স্রোত বইয়ে দিয়ে ব্যর্থ করে দেয়া হয় বাংলার সর্বশেষ প্রধানমন্ত্রী শহীদ সোহরাওয়ার্দী ও নেতাজী সুভাসচন্দ্র বসুর ভ্রাতা  শরৎবসুর অখন্ড স্বাধীন বাংলার স্বপ্ন।

বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল স্বাধীন বাংলাদেশের জাতীয় কবি। জাতীয় রণসঙ্গীত তার "চল চল চল" সঙ্গীতটি। বাঙালী জাতীয়তাবাদের অন্যতম দিশারী নজরুলও অবিভক্ত বাংলাদেশে বিশ্বাস করতেন। বঙ্গবন্ধু ছাত্রজীবনেই জয়বাংলা শব্দটিও আতস্থ করেন কবি নজরুলের মুখ থেকে।  

"বিদ্যাসাগরের কীর্তি "
স্বাধীন বাংলাদেশে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর এক রকম অবহেলিত। বাংলাদেশে তাঁর রাষ্ট্রীয় কোন স্বীকৃতি মেলেনি। অথচ বিদ্যাসাগরই মাতৃভাষা বাংলায় প্রথম রচনা করেন ‘বর্ণমালা’ ও ‘কথামালা’।
‘বোধেদয়’ ও ‘বেতালপঞ্চবিশংতি’ তাঁর রচনা। বাংলাদেশের ছেলে-মেয়েদের প্রাথমিক শিক্ষার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেন এর মাধ্যমে। তিনি নারী মুক্তি আন্দোলনেরও প্রধান স্থপতি। সমগ্র রক্ষণশীল সমাজের ক্রোধ উপেক্ষা করে সতীদাহ প্রথা বিলোপ করাতে বাধ্য করেন ব্রিটিশ পার্লামেন্টকে। ‘বিধবা বিবাহ আইন’ তাঁর তীব্র আন্দোলনের ফসল। বিদ্যাসাগরের মহান কীর্তির প্রতি স্বাধীন বাংলাদেশের শ্রদ্ধার পরিমাপ কতটুকু তা বলা মুশকিল। যদিও স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার ভুমিকা বিদ্যাসাগরের নারী মুক্তির স্বপ্নপূরণের পথে ইতিবাচক ভুমিকায়ই অবতীর্ণ রয়েছেন। শেখ হাসিনার নারীর মর্যাদাকে রাষ্ট্রীয়ভাবে সর্বপর্যায়ে প্রতিষ্ঠা করার ক্ষেত্রে অবদান অসামান্য ও বিরল।
ঈশ্বরচন্দ্রের যুগে মেয়েদের বিয়ে হতো শিশু বয়সেই। অনেক মেয়ে বিবাহ কি, তা বোঝার আগেই বিধবা হয়ে যেত। ওখানে শেষ নয়, মৃত স্বামীর সঙ্গে সহমরণে যেতে বাধ্য করা হতো বিধবাকে। হিন্দুরীতি প্রথার বাস্তবায়ন হতো চিতায় প্রজ্জ্বলিত অগ্নিকুণ্ডের মধ্যে মৃত স্বামীর সঙ্গে জীবিত বিধবা স্ত্রীকে ঝাঁপ দিতে হয়। নিষ্ঠুর এ মৃত্যুবরণ করতে হতো স্বেচ্ছায়। বিধবা সহমরণে রাজী না হলে বিধবাকে নিক্ষেপ করা হতো চিতার অগ্নিকুণ্ডে। স্বীয় হিন্দু ধর্মেরই অনুসারী হয়েও ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ওই অমানবিক প্রথার বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়ান। তীব্র আন্দোলন গড়ে তোলেন বাংলা তথা ভারতে। ১৮৫৬ সালে বাধ্যবাধকতার মুখে ব্রিটিশ পার্লামেন্টে পাশ করে ‘বিধবা বিবাহ আইন। বাংলার শান্তিপুরের তাঁতি মেয়েরা শাড়ির পাড়ে অক্ষর বুনে দিলেন ‘বেঁচে থাক বিদ্যাসাগর চিরজীবী হয়ে।’বিদ্যাসাগরের একমাত্র পুত্র বিয়ে করেন এক বিধবা কিশোরীকে। পুত্রের বিধবা বিবাহের খবরে খুশী হয়ে পত্রিকার পাতায় ঈশ্বরচন্দ্র লেখেন, ‘ছেলে আমার মুখ উজ্জ্বল করেছে।’ ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর বিধবা বিবাহ প্রবর্তনকে তাঁর জীবনের সর্বপ্রধান কর্ম বলে মনে করতেন। ১৮৯১ সালে মহাপ্রয়াণে গমন করেন।১৮৫৬ সালের ১৬ জুলাই বিধবা বিবাহ আইন বিধিবদ্ধ হয় এবং ৭ ডিসেম্বর প্রথম বিধবা বিবাহ অনুষ্ঠিত হয় তাঁর সম্মানে। বাল্যবিবাহ এবং বহু বিবাহের বিরুদ্ধেও অগ্রণী পুরুষ ভুমিকা রাখেন ঈশ্বরচন্দ্র। কথায়, কাজে, সমাজে ও ব্যক্তিজীবনে বিদ্যাসাগরের মতো এমন আদর্শনিষ্ঠ, দেশ ও মানবপ্রেমিক চরিত্র উনিশ শতকের জাগরণেও ছিল বিরল।

১৮২০ সালের ২৯ সেপ্টেম্বর কলকাতার মেদিনীপুরের বীরসিংহ গ্রামে এক দরিদ্র ব্রাক্ষ্মণ পন্ডিতের ঘরে জন্ম নেয়া ঈশ্বরচন্দ্র ১৮৪১ – এ শিক্ষকতার জীবন বেছে নেন। ফোর্ট উইলিয়াম কলেজের প্রধান পন্ডিতরূপে। বছর চারের মধ্যে বাংলাদেশে প্রতিষ্ঠা করেন ছেলে-মেয়েদের জন্য ৫৫টি বিদ্যায়তন। উনিশ শতকের মধ্যভাগে বাংলার শুধু নয়, ভারতের সমাজ সংস্কারদের মধ্যমণি ছিলেন নিঃসন্দেহে ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর। নারী শিক্ষা প্রসারে সর্বপ্রধান সংগঠক ও প্রধান চিন্তানায়ক আবার রবীন্দ্রনাথের ভাষায়, ‘বাংলা ভাষার প্রথম যথার্থ শিল্পী বিদ্যাসাগর।’ তিনি দয়ার সাগর বলেও বিখ্যাত। সর্বোপরি দয়া নয়, বিদ্যা নয়, বিদ্যাসাগরের চরিত্রে প্রধান গৌরব তাঁর অজেয় পৌরুষ,তাঁর অক্ষয় মনুষ্যত্ব।’

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক ও কলামিস্ট।
 

বিডি প্রতিদিন/হিমেল

এই বিভাগের আরও খবর
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
এএফসি কম্পিটিশনে বসুন্ধরা কিংস
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
বিনিয়োগ বন্ধ্যত্বে আকারে-নিরাকারে বেকার বৃদ্ধি : বাড়ছে নেশা-নৈরাজ্য
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
শিক্ষা ও গবেষণায় বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয় বদ্ধপরিকর
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
তারেক রহমানের আসন্ন প্রত্যাবর্তন ও আগামীর রাজনীতি
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য কিছু পরামর্শ
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বিশ্ব ডিম দিবস: পুষ্টি, নিরাপত্তা ও বৈশ্বিক গুরুত্ব
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
বন্ড মার্কেট প্রতিষ্ঠায় প্রয়োজন সর্বোচ্চ সতর্কতা
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
রক্তক্ষরণে ব্যবসায়ীরা, বিনিয়োগে ধ্বংসযাত্রা, চাকরিক্ষুধায় তারুণ্য
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
বিরাজনৈতিকীকরণের প্রক্রিয়া চলছে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
পুঁজিবাজারে আস্থার সংকট কি বাড়তেই থাকবে
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
উন্নতির অন্তর্গত কান্না : ব্যবস্থার বদল চাই
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
শিক্ষক: দারিদ্র্যের নয়, মর্যাদার প্রতীক
সর্বশেষ খবর
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন
গাজা যুদ্ধবিরতি চুক্তি স্বাক্ষর, কিন্তু রয়ে গেছে অনেক প্রশ্ন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন
বাটা বাংলাদেশের প্রথম নারী এমডি ফারিয়া ইয়াসমিন

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত
আল্লাহর কাছে যারা সবচেয়ে সম্মানিত

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি
রোমাঞ্চকর ক্রীড়া শহর বসুন্ধরা স্পোর্টস সিটি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল
গাজায় অস্ত্র হাতে হামাসের টহল

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর
বসুন্ধরা স্মার্ট সিটিতে আস্থা বিনিয়োগকারীর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা
বসুন্ধরা আবাসিক এলাকা: এআই প্রযুক্তির নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই
বিশ্বনেতাদের উপস্থিতিতে মিসরে গাজা শান্তিচুক্তি সই

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক
রাজধানীতে ডিপ ফ্রিজ থেকে নারীর লাশ উদ্ধার, স্বামী পলাতক

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি
বিশ্বমানের আয়োজনের প্রাণকেন্দ্র আইসিসিবি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি
চাকসু নির্বাচনে ‘ইমার্জেন্সি রেসপন্স টিম’ গঠনের দাবি

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই
প্রথম নিজস্ব এআই চিপ বানাচ্ছে ওপেনএআই

৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র  প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’
‘ফিলিস্তিন রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠা না হলে মধ্যপ্রাচ্য ধ্বংস হয়ে যাবে’

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার
সিদ্ধিরগঞ্জে হেরোইনসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেপ্তার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ
আমিরাতে শুরু হচ্ছে প্রবাসী প্রিমিয়ার ফুটবল লীগ

৫ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ
নতুন পরিচয়ে আসছেন তাসনিয়া ফারিণ

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা
লড়াই করেও হারল টাইগ্রেসরা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস
পালিয়েছেন প্রেসিডেন্ট, মাদাগাস্কারে মানুষের উল্লাস

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক
রোমে ব্রাজিলের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে অধ্যাপক ইউনূসের বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’
‘কিছু দুর্যোগ মোকাবিলায় বাংলাদেশ এখন বিশ্বে রোল মডেল’

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ
সোনারগাঁয়ে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে গণসংযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ
অসামাজিক কাজে রাজি না হওয়ায় প্রবাসীর স্ত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া
ট্রাম্পের গাজা পরিকল্পনা অস্পষ্ট: রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান
রিয়াদে এক মঞ্চে বলিউডের তিন খান

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল
এমপিওভূক্ত শিক্ষকদের লাঠিপেটা অপ্রত্যাশিত : সাদা দল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা
দ্রুততম ফিফটির রেকর্ড গড়লেন স্বর্ণা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস
১৪ অক্টোবর ৫৬তম বিশ্ব মান দিবস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
বিশ্বকাপে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল
ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতির আহ্বান, ট্রাম্পের ভাষণ চলাকালে ইসরায়েলের পার্লামেন্টে হট্টগোল

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প
হামাসের ‘নতুন করে অস্ত্রসজ্জিত’ হওয়ার বিষয়ে মার্কিন অনুমোদন রয়েছে: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে
কেটি পেরি ও ট্রুডোর রোমান্স প্রকাশ্যে

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি
আফগানিস্তানের হামলার নিন্দায় পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী, কড়া জবাবের হুঁশিয়ারি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম
এবার ভরিতে ৪৬১৮ টাকা বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত
দুর্নীতি ও গাড়িকাণ্ড : ঢাকার সাবেক সিএমএম রেজাউল বরখাস্ত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস
ইসরায়েলের সব জিম্মিকে মুক্তি দিল হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ
অভিনেত্রী নয়, এবার যে পরিচয়ে আসছেন ফারিণ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প
ইসরায়েলে পৌঁছালেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর
‘অস্থায়ী কারাগার’ প্রসঙ্গে যা বললেন চিফ প্রসিকিউটর

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ
ঢাবি-ঢাকা কলেজ শিক্ষার্থীদের মধ্যে মধ্যরাতে সংঘর্ষ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?
তবুও অনিশ্চিত পথে গাজা?

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ
বিশ্বকাপে সরাসরি খেলার ভাগ্য নির্ধারণ করবে সামনে থাকা ২৪ ম্যাচ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প
পাকিস্তান-আফগানিস্তান সংঘাত নিয়ে মুখ খুললেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে পুনরায় অস্ত্র সংগ্রহের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু
সারাদেশে এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের কর্মবিরতি শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু
প্রথমদিনে টাইফয়েডের টিকা নিলো ১০ লাখ শিশু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের নতুন কর্মসূচি ‘মার্চ টু সচিবালয়’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের
২০০ তালেবানকে হত্যার দাবি পাকিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প
যুক্তরাষ্ট্র চীনকে সাহায্য করতে চায়, ক্ষতি নয়: ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা
জরিমানা দিয়ে দেশে ফিরতে পারবেন মালয়েশিয়ার অবৈধ বাংলাদেশিরা

১৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’
‘ভুল বোঝাবুঝিটা আমার দিক থেকেই হয়েছিল’

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’
‘আমার কোনো অপরাধ নেই, তাহলে কেন সেফ এক্সিটের জন্য পাগল হবো’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা
ইতিহাস গড়লেন স্মৃতি মান্ধানা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন
ট্রাম্প বিমান থেকে গাজার জিম্মি মুক্তির লাইভ স্ট্রিমিং দেখেছেন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান
পিআর পদ্ধতির সিদ্ধান্ত আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে: তাহের

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে
বিক্ষোভের মুখে দেশ ছেড়ে পালালেন মাদাগাস্কারের প্রেসিডেন্ট, দাবি রিপোর্টে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়
পঞ্চগড়ে ভ্রমণ পিপাসুদের উপচে পড়া ভিড়

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কিছুই থাকে না বিএনপির
কিছুই থাকে না বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার
রাখাইন নয়, রোহিঙ্গাদের ভিন্ন জায়গা দিতে চায় মিয়ানমার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কতটা প্রস্তুত হামজারা?
কতটা প্রস্তুত হামজারা?

মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার
মধ্যরাতে র‌্যাগিং ১৬ শিক্ষার্থী বহিষ্কার

পেছনের পৃষ্ঠা

জুতোয় ঢোকার অধিকার
জুতোয় ঢোকার অধিকার

সম্পাদকীয়

জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত
জামায়াত বিষয়ে হেফাজত আমিরের বক্তব্য ব্যক্তিগত

পেছনের পৃষ্ঠা

সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা
সয়াবিন তেলের দাম লিটারে বাড়ল ৬ টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের
সচিবালয় গেটে অবস্থান জুলাই যোদ্ধাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ
ভুটানের জলবিদ্যুতে লাভবান হবে বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার
বিএনপির পাঁচ মনোনয়নপ্রত্যাশী জামায়াত প্রার্থীর জোর প্রচার

নগর জীবন

টিকা মানেই টাকা
টিকা মানেই টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা
বিএনপিকে ক্ষমতায় চান ব্যবসায়ীরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা
ঢাকা সেনানিবাসের ভবনকে সাময়িক কারাগার ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি
নির্বাচনে শক্তিশালী দল হবে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ
এনসিপির মধ্যে কিংস পার্টির আচরণ

নগর জীবন

সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে
সংসদ ভোট ও গণভোট একসঙ্গে হলে আম-ছালা দুটোই যাবে

নগর জীবন

আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে
আন্তর্জাতিক ঘোষণা কক্সবাজার বিমানবন্দরকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম
সাময়িক বরখাস্ত সাবেক সিএমএম রেজাউল করিম

পেছনের পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত
নভেম্বরে গণভোট চায় জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি
মির্জা আব্বাসসহ বিএনপির ১৬৭ নেতা কর্মীকে অব্যাহতি

পেছনের পৃষ্ঠা

দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা
দিনদুপুরে যুবককে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে
পিআর ইস্যু আগামী সংসদের ওপর ছেড়ে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর
সন্ধ্যা নামলেই ভূতুড়ে ভাঙ্গা গোলচত্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে
অন্তর্বর্তী সরকার অভিশাপ হয়ে দাঁড়িয়েছে

নগর জীবন

উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর
উচ্চমাধ্যমিকের ফল ১৬ অক্টোবর

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ স্বাস্থ্যব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে
জনগণের সেবা নিশ্চিত করতে হবে

নগর জীবন

বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা
বসুন্ধরায় আজ শুরু হচ্ছে জাতীয় ফার্নিচার মেলা

নগর জীবন