শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৪, বুধবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

তারপরও জীবনের উপর দিয়ে মানুষ হেঁটে যাক অপূর্ণতার গন্তব্যে

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
তারপরও জীবনের উপর দিয়ে মানুষ হেঁটে যাক অপূর্ণতার গন্তব্যে

পৃথিবীতে অপূর্ণতা বলে খুব মহামূল্যবান একটা কথা আছে। মানুষের জীবনে এই অপূর্ণতা আছে বলেই মানুষ জীবনে পূর্ণতা পেতে চায়। ছোট ছোট স্বপ্ন থেকে অনেক বড় বড় স্বপ্ন দেখার পথে পা বাড়ায়। যদি এই স্বপ্নযাত্রাকে জয়যাত্রায় রূপান্তরিত করে অধরাকে ধরা যায়, অসীম শূন্যতার বুকে জীবনের পদচিহ্ন এঁকে দেওয়া যায়। কারণ মানুষই তো পারে অসম্ভবকে সম্ভব করতে। কলমের কালিটা শুকিয়ে গেলেও মানুষ তার কল্পনার শক্তি দিয়ে অদৃশ্যমান কাগজে লিখে যেতে পারে মনের দুহাত ভরে। 

মানুষ সব পারে, তারপরও মানুষ অনেক কিছু পারে না। একটা যতিচিহ্ন কেমন করে যেন জীবনের যাত্রাপথে দাঁড়িয়ে যায়। মানুষ যত ছোট কিংবা বড় হোক না কেন অপূর্ণতা মানুষকে তাড়িয়ে বেড়ায়। সেটা মাতৃগর্ভ থেকে বেরিয়ে আসার পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত। জীবনে অপূর্ণতা থাকা ভালো। মানুষ যদি সব পেয়ে যায় তবে ইচ্ছেটাও মরে যায়, জীবনের সব স্বাদ ফুরিয়ে যায়। 

প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন, ‌‌‘সব মানুষের জীবনেই অপূর্ণতা থাকবে। অতি পরিপূর্ণ যে মানুষ তাকে জিজ্ঞেস করলে সেও অতি দুঃখের সঙ্গে তার অপূর্ণতার কথা বলবে। অপূর্ণতা থাকে না শুধু বড় বড় সাধক ও মহাপুরুষদের।’ 

একজন বড় চিত্রশিল্পীর কথা মনে পড়ে গেলে। পাবলো পিকাসো। তার উল্লেখযোগ্য সৃষ্টিকর্মগুলোর মধ্যে ছিল ল্য মুঁল্যা দ্য লা গালেৎ, দ্য ব্লু রুম, ওল্ড গিটারিস্ট, সেল্ফ-পোট্রেট, টু নুডস, মডেল অ্যান্ড ফিশবৌল, গের্নিকা, উইমেন অব আলজিয়ার্স, দ্য উইপিং ওম্যান, লেস ডেমোঁয়সেলেস ডি’এভিগনন, থ্রি মিউজিশিয়ানস ইত্যাদি।

তাকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল-আপনার আঁকা ছবিগুলোর মধ্যে আপনার সবচেয়ে প্রিয় ছবি কোনটি? প্রশ্নটা খুব সহজ মনে হলেও এর উত্তরটা কতটা কঠিন, যে সৃষ্টি করে সে হয়তো তা জানে। কারণ সব প্রশ্নের উত্তর থাকে না। একটা অদেখা উত্তরকে ভবিষ্যতের হাতে ছেড়ে দিতে হয়। যেমনটা এই প্রশ্নের উত্তরে পিকাসো বলেছিলেন, ‘প্রতিটি ছবি আঁকার সময়ই মনে হয়েছিল এরপরে যে ছবিটি আঁকবো সেটাই আমার সবচেয়ে প্রিয় ছবি।’ 

অপূর্ণতার শক্তিটা এমনই যা মানুষকে দিয়ে একটার পর একটা সৃষ্টি করিয়ে নেয় কিন্তু তার প্রিয় ছবি আঁকার অতৃপ্তিটা আমৃত্যু থেকে যায়।  তারপরও পরের প্রিয় ছবিটা আর কখনো আঁকা হয় না। সৃষ্টির অপূর্ণতাটা এভাবেই থেকে যায় সভ্যতা থেকে সভ্যতায়। সাধারণ মানুষ ভাবে লোকটা তো তার সর্বশ্রেষ্ঠ ছবিগুলোই একেঁছিলে কিন্তু সে তা বুঝতে পারেনি। হয়তো লোকটা বোকা ছিল। যারা সৃষ্টি করে তাদের বোকা হতে হয়, বিনীত হতে হয়, ছোট হতে হয়। ইচ্ছে করে নয়, প্রকৃতিগতভাবে। কারণ বোকারাই পৃথিবীর পরিবর্তন আনে, সেটা ভোগে নয় ত্যাগের মাধ্যমে। 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ‘পিতৃস্মৃতি’ গ্রন্থে তার সাথে জগদীশ চন্দ্র বসুর ব্যক্তিগত সম্পর্ক তুলে ধরে ‘আচার্য জগদীশ চন্দ্র আমার বাল্যস্মৃতি’ শিরোনামে প্রবন্ধে বলেছেন, আমি মনে মনে কল্পনা করতুম বড় হলে আমি জগদীশ চন্দ্রের মতো বিজ্ঞানী হবো। তিনি তো বিজ্ঞানী হননি। হয়তো এটা একটা অপূর্ণতা। তবে তিনি যদি বিজ্ঞানী হতেন তবে কি আমরা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে পেতাম? পেতাম না। পূর্ণতা আর অপূর্ণতার রহস্যটা এমনই। অপূর্ণতা মানুষের চিন্তার শক্তিকে পরিবর্তন করতে পারে যা পূর্ণতা পারে না।

আব্রাহাম মাসলোর মোটিভেশন থিওরিতে ‘নিড ফর সেলফ একচুয়ালাইজেশন’ নামে মানুষের একটা চাহিদার কথা উল্লেখ করেছেন। পিকাসোর কথাটার সাথে এর সাদৃশ্য চোখে পড়ার মতো। যেমন-পৃথিবীর বিখ্যাত কবিকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় আপনি কি আপনার শ্রেষ্ঠ কবিতাটি লিখতে পেরেছেন। তবে সে বলবে না অনেক কবিতা লিখলেও আমার বিখ্যাত কবিতাটা এখনও লেখা হয়নি। 

একজন বিশ্বসেরা অভিনেতাকে যদি কেউ প্রশ্ন করে আপনি কি আপনার শ্রেষ্ঠ চরিত্রটিতে অভিনয় করেছেন। এখানেও উত্তর আসবে নাহ, অনেক অভিনয় তো করলাম শ্রেষ্ঠ চরিত্রে অভিনয় তো এখনো করা হলো না। মানুষ যতই বড় হোক, যত বড় তার অর্জন হোক, সবখানেই একটা অপূর্ণতা থেকে যায়। এই অপূর্ণতাটা মানুষকে টানতে টানতে মৃত্যু পর্যন্ত এগিয়ে নেয়। বাংলাদেশের মঞ্চ ও টেলিভিশন জগতের জীবন্ত কিংবদন্তি ফেরদৌসী মজুমদারকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল, এমন কোনো চরিত্র আছে, যেটা করার লোভ ছিল, কিন্তু করতে পারেননি? তিনি যেন অপূর্ণতাকে ধারণ করে মন থেকে বলেছিলেন, ‘হ্যাঁ, ইচ্ছা ছিল সাদামাটা মুখে একটা খুনির চরিত্র করব। সে একজন নারী, যাকে বাইরে থেকে বোঝা যাবে না, কিন্তু ভেতরে সে আসলে ঠাণ্ডা মাথার খুনি’। 

কি বিস্ময়কর ভাবনা। ভাবনাটাই যেন দর্শন। যে দর্শন অপূর্ণতার উপর ভর করে মানুষের ভিতর ও বাহিরটার সত্ত্বাটা তাকে চিনতে শিখিয়েছে। যে মানুষটাকে আমরা যা ভাবছি সে তো তা নয়। তার বাহিরের মুখটা ভিতরের মুখোশটাকে কোনোভাবেই কেন যেন বাইরে বের করে আনতে পারছে না। হয়তো অদ্ভুত এক আধার নেমে এসেছে পৃথিবীতে। যেমন জীবনানন্দ অদ্ভুত আঁধার এক কবিতায় বলেছেন, অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ, যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা; যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই-প্রীতি নেই-করুণার আলোড়ন নেই পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া। যাদের গভীর আস্থা আছে আজো মানুষের প্রতি এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক ব'লে মনে হয় মহত্ সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনা শকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাদের হৃদয়। এই আঁধার পূর্ণতা অপূর্ণতা বুঝে না। মানুষকে অন্ধ বানিয়ে দেয়। যে অন্ধত্ব চোখে থাকে না, মানুষের চিন্তায় থাকে। সে চিন্তার অন্ধত্ব মানুষকে ক্রীতদাস বানায়। মানুষের নিজের চিন্তাশক্তিকে কেড়ে নিয়ে অন্ধকার চিন্তাশক্তি দ্বারা মানুষকে পরাধীন করে। সেখানে যুক্তি তর্ক বলে কিছু থাকে না। বিজ্ঞানের প্রমাণও অন্ধত্বের কাছে অসহায় হয়। তবে সব আঁধার কেটে আলোর মুঠো মুঠো স্বপ্ন তো গভীর ভালোবাসায় হাত বাড়িয়ে আছে। সেখানে অপূর্ণতার মায়াবী আলো শীতে কাতর  পূর্ণতার দেহে খান্দানি চাদর পরিয়ে দিবে হয়তোবা কোনো একদিন। 

সারাজীবন লেখাপড়া ও গবেষণায় বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইজাক নিউটন এতটাই মগ্ন ছিলেন যে মিস স্টোরির সাথে বাগদানের পরও তার আর বিয়ে করা হয়ে উঠেনি। তার সংসার করতে না পারার অপূর্ণতা মানুষের জীবনে বিজ্ঞানের পূর্ণতা এনে দিয়েছে। সেই পূর্ণতাও আবার সময়ের সাথে সাথে অপূর্ণতায় পরিবর্তিত হয়েছে। পরিবর্তন রূপান্তরের হাত ধরে প্রকৃতির সাথে মানুষকে মিতালি করতে বলেছে। সেটা যা হওয়ার কথা ছিল তা হয়তো তা হয়নি। যা হবার কথা ছিলে না সেটাই হয়তো হয়েছে। তবে নিউটন বিশ্বাস করতেন একমাত্র বিজ্ঞানের মাধ্যমেই প্রকৃতির এই গোপন রহস্যকে উদ্ঘাটন করা সম্ভব। মানুষ হাত ছেড়েছে প্রকৃতির, বিজ্ঞান হাত ধরেছে প্রকৃতির। আর নিউটন এতো বড় মহাবিজ্ঞানী হয়েও নিজেকে কখনো পণ্ডিত বা জ্ঞানী ভাবেননি। মৃত্যুর অল্প কিছুদিন আগে তিনি লিখেছিলেন, পৃথিবীর এই বিপুল জ্ঞানভাণ্ডারকে জানার ক্ষেত্রে আমি সাগরের তীরে দাঁড়িয়ে থাকা এক শিশুর মতো, যে শুধু সারাজীবন নুড়িই কুড়িয়ে গেল। সমুদ্রের জলরাশির মতো বিশাল এই জ্ঞান আমার অজানাই থেকে গেল। এই ছোটত্বের দাবি নিউটনকে বড় করেছে। অথচ মানুষ ঠিক তার উল্টো ভাবছে। 

বড়ত্বের দাবি নিয়ে মানুষ প্রতিদিন ছোট হচ্ছে। সব বুঝি খেলা। সবাই যেন খেলোয়াড়। তবে ফুটবলটা কারো পায়ে নেই। এ যেন অপূর্ণতার চার রাস্তার মাঝে এসে কোন পথে যাবো এমন একটা অবস্থা। তারপরও বিন্দু বিন্দু আশা। বেকার ছেলেটার চাকরির আশা, মধ্যবিত্তের দুমুঠো ভাত খেয়ে বেঁচে থাকার আশা, তরুণ ছেলেটার আকাশ ছোয়ার আশা। সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুটার বাসযোগ্য পৃথিবীর আশা এমন অনেক আশা। ঠিক উল্টো পথে দেখছি নিরাশা। প্রতিদিন মানুষের চেয়ে মানুষের আত্মার মৃত্যু বেশি দেখছি। মানুষের লোভে জনপদের পর জনপদের মৃত্যু দেখছি। মানুষের রঙ্গলীলায় মানবিক মূল্যবোধের মৃত্যু দেখছি। টাকার কাছে সত্যের মৃত্যু দেখছি। অন্ধ বিশ্বাসের কাছে উন্নত চিন্তার মৃত্যু দেখছি।   তারপরও জীবনের উপর দিয়ে মানুষ হেঁটে যাক অপূর্ণতার গন্তব্যে। একটা গান সেই গন্তব্যকে দোলা দিয়ে যাক আকুল প্রাণের ব্যাকুলতায়। যেমনটি গানে আছে সেটাই রয়ে যাক অরণ্যের টানে এভাবেই-

‘পথের ক্লান্তি ভুলে স্নেহ ভরা কোলে তব মাগো, বলো কবে শীতল হবো
কত দূর আর কত দূর…বল মা?’

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
সর্বশেষ খবর
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল
সুপার ওভারে বাংলাদেশ-পাকিস্তান ফাইনাল

১৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?
মধ্যপ্রাচ্যের আকাশে সু-৫৭, রাশিয়া কি চায়?

৩৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক
বগুড়ায় নববধূ গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা,স্বামী আটক

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?
খামেনিকে হত্যার চেষ্টা করছে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্র?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স
উৎক্ষেপণে নতুন মাইলফলক পেরোল স্পেসএক্স

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা
বুড়িচংয়ে উপজেলা বিএনপির যৌথ সভা

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭
ঝিনাইদহে বিএনপির দুই পক্ষের সংঘর্ষ, পুলিশসহ আহত ৭

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে
বঙ্গোপসাগরে ঘূর্ণিঝড়ের শঙ্কা, ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে তীব্র হতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ
সিদ্ধিরগঞ্জে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে মান্নানের গণসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?
আদিবাসী স্বীকৃতির দাবি কার স্বার্থে?

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!
চাপ বাড়াল যুক্তরাষ্ট্র, একাই লড়তে হবে ইউক্রেনকে!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ
পাকিস্তানকে ১২৫ রানে থামিয়ে শিরোপার স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর
৫ তলা ভবন হেলে পড়েছে ৪ তলা ভবনের ওপর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
রেলপথ অবরোধ, ৫ ঘণ্টা পর রাজশাহীর সঙ্গে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত
নেপচুনের কক্ষপথের বাইরে মিলল রহস্যময় বরফগুচ্ছের ইঙ্গিত

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক
সাড়ে ৯ ঘণ্টা পর ঢাকা-ময়মনসিংহে ট্রেন চলাচল স্বাভাবিক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া
নিয়মিত স্বাস্থ্য পরীক্ষার জন্য হাসপাতালে খালেদা জিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর
টাকার জন্য বিয়েতে পারফর্ম করব না: রণবীর

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন
নোয়াখালীতে হত্যার বিচার দাবিতে মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান
বাংলাদেশের বিপক্ষে ৫ উইকেট হারিয়ে চাপে পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম
বাউবির কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন স্কুলের নতুন ডিন ড. সিরাজুল ইসলাম

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি
এই প্রথম গোলটি আমি সারাজীবন মনে রাখব: লেভানদোভস্কি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা
আমার বিষয়ে সংবাদ প্রকাশ না করলেই খুশি হবো : সোহেল রানা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব
শেরপুরে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য
বৈশ্বিক মান অর্জনে ইঞ্জিনিয়ারিং প্রোগ্রামের অ্যাক্রেডিটেশন জরুরি : ডুয়েট উপাচার্য

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
ধানের শীষে ভোট চেয়ে তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ
৩১ দফা বাস্তবায়নে বগুড়ায় লিফলেট বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি
মুন্সীগঞ্জে ছাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টায় শিক্ষককে গণপিটুনি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়
সাদিয়া আয়মানের অভিনয়ে মুগ্ধ অনিরুদ্ধ রায়

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ
৭২ ঘণ্টার মধ্যে ‘আফটার শক’ স্বাভাবিক, গুজবে কান না দেওয়ার পরামর্শ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি
৩০০ আসনে এনসিপির ১৪৮৪ মনোনয়ন ফরম বিক্রি

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো
আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় এক মাস বাড়ালো

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা
ভূমিকম্প অনিশ্চিত তাই বিদ্যালয় বন্ধের সুযোগ নেই: প্রাথমিক শিক্ষা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়

১৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান
নতুন করে ন্যান্সি-ইমরান গাইলেন সেই কালজয়ী গান

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ নভেম্বর)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক