শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৪, বুধবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

তারপরও জীবনের উপর দিয়ে মানুষ হেঁটে যাক অপূর্ণতার গন্তব্যে

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
তারপরও জীবনের উপর দিয়ে মানুষ হেঁটে যাক অপূর্ণতার গন্তব্যে

পৃথিবীতে অপূর্ণতা বলে খুব মহামূল্যবান একটা কথা আছে। মানুষের জীবনে এই অপূর্ণতা আছে বলেই মানুষ জীবনে পূর্ণতা পেতে চায়। ছোট ছোট স্বপ্ন থেকে অনেক বড় বড় স্বপ্ন দেখার পথে পা বাড়ায়। যদি এই স্বপ্নযাত্রাকে জয়যাত্রায় রূপান্তরিত করে অধরাকে ধরা যায়, অসীম শূন্যতার বুকে জীবনের পদচিহ্ন এঁকে দেওয়া যায়। কারণ মানুষই তো পারে অসম্ভবকে সম্ভব করতে। কলমের কালিটা শুকিয়ে গেলেও মানুষ তার কল্পনার শক্তি দিয়ে অদৃশ্যমান কাগজে লিখে যেতে পারে মনের দুহাত ভরে। 

মানুষ সব পারে, তারপরও মানুষ অনেক কিছু পারে না। একটা যতিচিহ্ন কেমন করে যেন জীবনের যাত্রাপথে দাঁড়িয়ে যায়। মানুষ যত ছোট কিংবা বড় হোক না কেন অপূর্ণতা মানুষকে তাড়িয়ে বেড়ায়। সেটা মাতৃগর্ভ থেকে বেরিয়ে আসার পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত। জীবনে অপূর্ণতা থাকা ভালো। মানুষ যদি সব পেয়ে যায় তবে ইচ্ছেটাও মরে যায়, জীবনের সব স্বাদ ফুরিয়ে যায়। 

প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন, ‌‌‘সব মানুষের জীবনেই অপূর্ণতা থাকবে। অতি পরিপূর্ণ যে মানুষ তাকে জিজ্ঞেস করলে সেও অতি দুঃখের সঙ্গে তার অপূর্ণতার কথা বলবে। অপূর্ণতা থাকে না শুধু বড় বড় সাধক ও মহাপুরুষদের।’ 

একজন বড় চিত্রশিল্পীর কথা মনে পড়ে গেলে। পাবলো পিকাসো। তার উল্লেখযোগ্য সৃষ্টিকর্মগুলোর মধ্যে ছিল ল্য মুঁল্যা দ্য লা গালেৎ, দ্য ব্লু রুম, ওল্ড গিটারিস্ট, সেল্ফ-পোট্রেট, টু নুডস, মডেল অ্যান্ড ফিশবৌল, গের্নিকা, উইমেন অব আলজিয়ার্স, দ্য উইপিং ওম্যান, লেস ডেমোঁয়সেলেস ডি’এভিগনন, থ্রি মিউজিশিয়ানস ইত্যাদি।

তাকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল-আপনার আঁকা ছবিগুলোর মধ্যে আপনার সবচেয়ে প্রিয় ছবি কোনটি? প্রশ্নটা খুব সহজ মনে হলেও এর উত্তরটা কতটা কঠিন, যে সৃষ্টি করে সে হয়তো তা জানে। কারণ সব প্রশ্নের উত্তর থাকে না। একটা অদেখা উত্তরকে ভবিষ্যতের হাতে ছেড়ে দিতে হয়। যেমনটা এই প্রশ্নের উত্তরে পিকাসো বলেছিলেন, ‘প্রতিটি ছবি আঁকার সময়ই মনে হয়েছিল এরপরে যে ছবিটি আঁকবো সেটাই আমার সবচেয়ে প্রিয় ছবি।’ 

অপূর্ণতার শক্তিটা এমনই যা মানুষকে দিয়ে একটার পর একটা সৃষ্টি করিয়ে নেয় কিন্তু তার প্রিয় ছবি আঁকার অতৃপ্তিটা আমৃত্যু থেকে যায়।  তারপরও পরের প্রিয় ছবিটা আর কখনো আঁকা হয় না। সৃষ্টির অপূর্ণতাটা এভাবেই থেকে যায় সভ্যতা থেকে সভ্যতায়। সাধারণ মানুষ ভাবে লোকটা তো তার সর্বশ্রেষ্ঠ ছবিগুলোই একেঁছিলে কিন্তু সে তা বুঝতে পারেনি। হয়তো লোকটা বোকা ছিল। যারা সৃষ্টি করে তাদের বোকা হতে হয়, বিনীত হতে হয়, ছোট হতে হয়। ইচ্ছে করে নয়, প্রকৃতিগতভাবে। কারণ বোকারাই পৃথিবীর পরিবর্তন আনে, সেটা ভোগে নয় ত্যাগের মাধ্যমে। 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ‘পিতৃস্মৃতি’ গ্রন্থে তার সাথে জগদীশ চন্দ্র বসুর ব্যক্তিগত সম্পর্ক তুলে ধরে ‘আচার্য জগদীশ চন্দ্র আমার বাল্যস্মৃতি’ শিরোনামে প্রবন্ধে বলেছেন, আমি মনে মনে কল্পনা করতুম বড় হলে আমি জগদীশ চন্দ্রের মতো বিজ্ঞানী হবো। তিনি তো বিজ্ঞানী হননি। হয়তো এটা একটা অপূর্ণতা। তবে তিনি যদি বিজ্ঞানী হতেন তবে কি আমরা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে পেতাম? পেতাম না। পূর্ণতা আর অপূর্ণতার রহস্যটা এমনই। অপূর্ণতা মানুষের চিন্তার শক্তিকে পরিবর্তন করতে পারে যা পূর্ণতা পারে না।

আব্রাহাম মাসলোর মোটিভেশন থিওরিতে ‘নিড ফর সেলফ একচুয়ালাইজেশন’ নামে মানুষের একটা চাহিদার কথা উল্লেখ করেছেন। পিকাসোর কথাটার সাথে এর সাদৃশ্য চোখে পড়ার মতো। যেমন-পৃথিবীর বিখ্যাত কবিকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় আপনি কি আপনার শ্রেষ্ঠ কবিতাটি লিখতে পেরেছেন। তবে সে বলবে না অনেক কবিতা লিখলেও আমার বিখ্যাত কবিতাটা এখনও লেখা হয়নি। 

একজন বিশ্বসেরা অভিনেতাকে যদি কেউ প্রশ্ন করে আপনি কি আপনার শ্রেষ্ঠ চরিত্রটিতে অভিনয় করেছেন। এখানেও উত্তর আসবে নাহ, অনেক অভিনয় তো করলাম শ্রেষ্ঠ চরিত্রে অভিনয় তো এখনো করা হলো না। মানুষ যতই বড় হোক, যত বড় তার অর্জন হোক, সবখানেই একটা অপূর্ণতা থেকে যায়। এই অপূর্ণতাটা মানুষকে টানতে টানতে মৃত্যু পর্যন্ত এগিয়ে নেয়। বাংলাদেশের মঞ্চ ও টেলিভিশন জগতের জীবন্ত কিংবদন্তি ফেরদৌসী মজুমদারকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল, এমন কোনো চরিত্র আছে, যেটা করার লোভ ছিল, কিন্তু করতে পারেননি? তিনি যেন অপূর্ণতাকে ধারণ করে মন থেকে বলেছিলেন, ‘হ্যাঁ, ইচ্ছা ছিল সাদামাটা মুখে একটা খুনির চরিত্র করব। সে একজন নারী, যাকে বাইরে থেকে বোঝা যাবে না, কিন্তু ভেতরে সে আসলে ঠাণ্ডা মাথার খুনি’। 

কি বিস্ময়কর ভাবনা। ভাবনাটাই যেন দর্শন। যে দর্শন অপূর্ণতার উপর ভর করে মানুষের ভিতর ও বাহিরটার সত্ত্বাটা তাকে চিনতে শিখিয়েছে। যে মানুষটাকে আমরা যা ভাবছি সে তো তা নয়। তার বাহিরের মুখটা ভিতরের মুখোশটাকে কোনোভাবেই কেন যেন বাইরে বের করে আনতে পারছে না। হয়তো অদ্ভুত এক আধার নেমে এসেছে পৃথিবীতে। যেমন জীবনানন্দ অদ্ভুত আঁধার এক কবিতায় বলেছেন, অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ, যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা; যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই-প্রীতি নেই-করুণার আলোড়ন নেই পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া। যাদের গভীর আস্থা আছে আজো মানুষের প্রতি এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক ব'লে মনে হয় মহত্ সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনা শকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাদের হৃদয়। এই আঁধার পূর্ণতা অপূর্ণতা বুঝে না। মানুষকে অন্ধ বানিয়ে দেয়। যে অন্ধত্ব চোখে থাকে না, মানুষের চিন্তায় থাকে। সে চিন্তার অন্ধত্ব মানুষকে ক্রীতদাস বানায়। মানুষের নিজের চিন্তাশক্তিকে কেড়ে নিয়ে অন্ধকার চিন্তাশক্তি দ্বারা মানুষকে পরাধীন করে। সেখানে যুক্তি তর্ক বলে কিছু থাকে না। বিজ্ঞানের প্রমাণও অন্ধত্বের কাছে অসহায় হয়। তবে সব আঁধার কেটে আলোর মুঠো মুঠো স্বপ্ন তো গভীর ভালোবাসায় হাত বাড়িয়ে আছে। সেখানে অপূর্ণতার মায়াবী আলো শীতে কাতর  পূর্ণতার দেহে খান্দানি চাদর পরিয়ে দিবে হয়তোবা কোনো একদিন। 

সারাজীবন লেখাপড়া ও গবেষণায় বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইজাক নিউটন এতটাই মগ্ন ছিলেন যে মিস স্টোরির সাথে বাগদানের পরও তার আর বিয়ে করা হয়ে উঠেনি। তার সংসার করতে না পারার অপূর্ণতা মানুষের জীবনে বিজ্ঞানের পূর্ণতা এনে দিয়েছে। সেই পূর্ণতাও আবার সময়ের সাথে সাথে অপূর্ণতায় পরিবর্তিত হয়েছে। পরিবর্তন রূপান্তরের হাত ধরে প্রকৃতির সাথে মানুষকে মিতালি করতে বলেছে। সেটা যা হওয়ার কথা ছিল তা হয়তো তা হয়নি। যা হবার কথা ছিলে না সেটাই হয়তো হয়েছে। তবে নিউটন বিশ্বাস করতেন একমাত্র বিজ্ঞানের মাধ্যমেই প্রকৃতির এই গোপন রহস্যকে উদ্ঘাটন করা সম্ভব। মানুষ হাত ছেড়েছে প্রকৃতির, বিজ্ঞান হাত ধরেছে প্রকৃতির। আর নিউটন এতো বড় মহাবিজ্ঞানী হয়েও নিজেকে কখনো পণ্ডিত বা জ্ঞানী ভাবেননি। মৃত্যুর অল্প কিছুদিন আগে তিনি লিখেছিলেন, পৃথিবীর এই বিপুল জ্ঞানভাণ্ডারকে জানার ক্ষেত্রে আমি সাগরের তীরে দাঁড়িয়ে থাকা এক শিশুর মতো, যে শুধু সারাজীবন নুড়িই কুড়িয়ে গেল। সমুদ্রের জলরাশির মতো বিশাল এই জ্ঞান আমার অজানাই থেকে গেল। এই ছোটত্বের দাবি নিউটনকে বড় করেছে। অথচ মানুষ ঠিক তার উল্টো ভাবছে। 

বড়ত্বের দাবি নিয়ে মানুষ প্রতিদিন ছোট হচ্ছে। সব বুঝি খেলা। সবাই যেন খেলোয়াড়। তবে ফুটবলটা কারো পায়ে নেই। এ যেন অপূর্ণতার চার রাস্তার মাঝে এসে কোন পথে যাবো এমন একটা অবস্থা। তারপরও বিন্দু বিন্দু আশা। বেকার ছেলেটার চাকরির আশা, মধ্যবিত্তের দুমুঠো ভাত খেয়ে বেঁচে থাকার আশা, তরুণ ছেলেটার আকাশ ছোয়ার আশা। সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুটার বাসযোগ্য পৃথিবীর আশা এমন অনেক আশা। ঠিক উল্টো পথে দেখছি নিরাশা। প্রতিদিন মানুষের চেয়ে মানুষের আত্মার মৃত্যু বেশি দেখছি। মানুষের লোভে জনপদের পর জনপদের মৃত্যু দেখছি। মানুষের রঙ্গলীলায় মানবিক মূল্যবোধের মৃত্যু দেখছি। টাকার কাছে সত্যের মৃত্যু দেখছি। অন্ধ বিশ্বাসের কাছে উন্নত চিন্তার মৃত্যু দেখছি।   তারপরও জীবনের উপর দিয়ে মানুষ হেঁটে যাক অপূর্ণতার গন্তব্যে। একটা গান সেই গন্তব্যকে দোলা দিয়ে যাক আকুল প্রাণের ব্যাকুলতায়। যেমনটি গানে আছে সেটাই রয়ে যাক অরণ্যের টানে এভাবেই-

‘পথের ক্লান্তি ভুলে স্নেহ ভরা কোলে তব মাগো, বলো কবে শীতল হবো
কত দূর আর কত দূর…বল মা?’

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সর্বশেষ খবর
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

৪২ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

৪৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার
সাভারে ৫শ' পিস ইয়াবাসহ মাদক ব্যবসায়ী গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ
এসএসসি: চাঁদপুরে পাসের হার ৫৫.৮৫ শতাংশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস
ইসরায়েলের ১০ বন্দিকে মুক্তি দিতে রাজি হামাস

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা