শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:১৪, বুধবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২১ আপডেট:

তারপরও জীবনের উপর দিয়ে মানুষ হেঁটে যাক অপূর্ণতার গন্তব্যে

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ আসাদুজ্জামান চৌধুরী
অনলাইন ভার্সন
তারপরও জীবনের উপর দিয়ে মানুষ হেঁটে যাক অপূর্ণতার গন্তব্যে

পৃথিবীতে অপূর্ণতা বলে খুব মহামূল্যবান একটা কথা আছে। মানুষের জীবনে এই অপূর্ণতা আছে বলেই মানুষ জীবনে পূর্ণতা পেতে চায়। ছোট ছোট স্বপ্ন থেকে অনেক বড় বড় স্বপ্ন দেখার পথে পা বাড়ায়। যদি এই স্বপ্নযাত্রাকে জয়যাত্রায় রূপান্তরিত করে অধরাকে ধরা যায়, অসীম শূন্যতার বুকে জীবনের পদচিহ্ন এঁকে দেওয়া যায়। কারণ মানুষই তো পারে অসম্ভবকে সম্ভব করতে। কলমের কালিটা শুকিয়ে গেলেও মানুষ তার কল্পনার শক্তি দিয়ে অদৃশ্যমান কাগজে লিখে যেতে পারে মনের দুহাত ভরে। 

মানুষ সব পারে, তারপরও মানুষ অনেক কিছু পারে না। একটা যতিচিহ্ন কেমন করে যেন জীবনের যাত্রাপথে দাঁড়িয়ে যায়। মানুষ যত ছোট কিংবা বড় হোক না কেন অপূর্ণতা মানুষকে তাড়িয়ে বেড়ায়। সেটা মাতৃগর্ভ থেকে বেরিয়ে আসার পর থেকে মৃত্যু পর্যন্ত। জীবনে অপূর্ণতা থাকা ভালো। মানুষ যদি সব পেয়ে যায় তবে ইচ্ছেটাও মরে যায়, জীবনের সব স্বাদ ফুরিয়ে যায়। 

প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক হুমায়ূন আহমেদ বলেছেন, ‌‌‘সব মানুষের জীবনেই অপূর্ণতা থাকবে। অতি পরিপূর্ণ যে মানুষ তাকে জিজ্ঞেস করলে সেও অতি দুঃখের সঙ্গে তার অপূর্ণতার কথা বলবে। অপূর্ণতা থাকে না শুধু বড় বড় সাধক ও মহাপুরুষদের।’ 

একজন বড় চিত্রশিল্পীর কথা মনে পড়ে গেলে। পাবলো পিকাসো। তার উল্লেখযোগ্য সৃষ্টিকর্মগুলোর মধ্যে ছিল ল্য মুঁল্যা দ্য লা গালেৎ, দ্য ব্লু রুম, ওল্ড গিটারিস্ট, সেল্ফ-পোট্রেট, টু নুডস, মডেল অ্যান্ড ফিশবৌল, গের্নিকা, উইমেন অব আলজিয়ার্স, দ্য উইপিং ওম্যান, লেস ডেমোঁয়সেলেস ডি’এভিগনন, থ্রি মিউজিশিয়ানস ইত্যাদি।

তাকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল-আপনার আঁকা ছবিগুলোর মধ্যে আপনার সবচেয়ে প্রিয় ছবি কোনটি? প্রশ্নটা খুব সহজ মনে হলেও এর উত্তরটা কতটা কঠিন, যে সৃষ্টি করে সে হয়তো তা জানে। কারণ সব প্রশ্নের উত্তর থাকে না। একটা অদেখা উত্তরকে ভবিষ্যতের হাতে ছেড়ে দিতে হয়। যেমনটা এই প্রশ্নের উত্তরে পিকাসো বলেছিলেন, ‘প্রতিটি ছবি আঁকার সময়ই মনে হয়েছিল এরপরে যে ছবিটি আঁকবো সেটাই আমার সবচেয়ে প্রিয় ছবি।’ 

অপূর্ণতার শক্তিটা এমনই যা মানুষকে দিয়ে একটার পর একটা সৃষ্টি করিয়ে নেয় কিন্তু তার প্রিয় ছবি আঁকার অতৃপ্তিটা আমৃত্যু থেকে যায়।  তারপরও পরের প্রিয় ছবিটা আর কখনো আঁকা হয় না। সৃষ্টির অপূর্ণতাটা এভাবেই থেকে যায় সভ্যতা থেকে সভ্যতায়। সাধারণ মানুষ ভাবে লোকটা তো তার সর্বশ্রেষ্ঠ ছবিগুলোই একেঁছিলে কিন্তু সে তা বুঝতে পারেনি। হয়তো লোকটা বোকা ছিল। যারা সৃষ্টি করে তাদের বোকা হতে হয়, বিনীত হতে হয়, ছোট হতে হয়। ইচ্ছে করে নয়, প্রকৃতিগতভাবে। কারণ বোকারাই পৃথিবীর পরিবর্তন আনে, সেটা ভোগে নয় ত্যাগের মাধ্যমে। 

রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তার ‘পিতৃস্মৃতি’ গ্রন্থে তার সাথে জগদীশ চন্দ্র বসুর ব্যক্তিগত সম্পর্ক তুলে ধরে ‘আচার্য জগদীশ চন্দ্র আমার বাল্যস্মৃতি’ শিরোনামে প্রবন্ধে বলেছেন, আমি মনে মনে কল্পনা করতুম বড় হলে আমি জগদীশ চন্দ্রের মতো বিজ্ঞানী হবো। তিনি তো বিজ্ঞানী হননি। হয়তো এটা একটা অপূর্ণতা। তবে তিনি যদি বিজ্ঞানী হতেন তবে কি আমরা বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরকে পেতাম? পেতাম না। পূর্ণতা আর অপূর্ণতার রহস্যটা এমনই। অপূর্ণতা মানুষের চিন্তার শক্তিকে পরিবর্তন করতে পারে যা পূর্ণতা পারে না।

আব্রাহাম মাসলোর মোটিভেশন থিওরিতে ‘নিড ফর সেলফ একচুয়ালাইজেশন’ নামে মানুষের একটা চাহিদার কথা উল্লেখ করেছেন। পিকাসোর কথাটার সাথে এর সাদৃশ্য চোখে পড়ার মতো। যেমন-পৃথিবীর বিখ্যাত কবিকে যদি জিজ্ঞেস করা হয় আপনি কি আপনার শ্রেষ্ঠ কবিতাটি লিখতে পেরেছেন। তবে সে বলবে না অনেক কবিতা লিখলেও আমার বিখ্যাত কবিতাটা এখনও লেখা হয়নি। 

একজন বিশ্বসেরা অভিনেতাকে যদি কেউ প্রশ্ন করে আপনি কি আপনার শ্রেষ্ঠ চরিত্রটিতে অভিনয় করেছেন। এখানেও উত্তর আসবে নাহ, অনেক অভিনয় তো করলাম শ্রেষ্ঠ চরিত্রে অভিনয় তো এখনো করা হলো না। মানুষ যতই বড় হোক, যত বড় তার অর্জন হোক, সবখানেই একটা অপূর্ণতা থেকে যায়। এই অপূর্ণতাটা মানুষকে টানতে টানতে মৃত্যু পর্যন্ত এগিয়ে নেয়। বাংলাদেশের মঞ্চ ও টেলিভিশন জগতের জীবন্ত কিংবদন্তি ফেরদৌসী মজুমদারকে একবার প্রশ্ন করা হয়েছিল, এমন কোনো চরিত্র আছে, যেটা করার লোভ ছিল, কিন্তু করতে পারেননি? তিনি যেন অপূর্ণতাকে ধারণ করে মন থেকে বলেছিলেন, ‘হ্যাঁ, ইচ্ছা ছিল সাদামাটা মুখে একটা খুনির চরিত্র করব। সে একজন নারী, যাকে বাইরে থেকে বোঝা যাবে না, কিন্তু ভেতরে সে আসলে ঠাণ্ডা মাথার খুনি’। 

কি বিস্ময়কর ভাবনা। ভাবনাটাই যেন দর্শন। যে দর্শন অপূর্ণতার উপর ভর করে মানুষের ভিতর ও বাহিরটার সত্ত্বাটা তাকে চিনতে শিখিয়েছে। যে মানুষটাকে আমরা যা ভাবছি সে তো তা নয়। তার বাহিরের মুখটা ভিতরের মুখোশটাকে কোনোভাবেই কেন যেন বাইরে বের করে আনতে পারছে না। হয়তো অদ্ভুত এক আধার নেমে এসেছে পৃথিবীতে। যেমন জীবনানন্দ অদ্ভুত আঁধার এক কবিতায় বলেছেন, অদ্ভুত আঁধার এক এসেছে এ-পৃথিবীতে আজ, যারা অন্ধ সবচেয়ে বেশি আজ চোখে দ্যাখে তারা; যাদের হৃদয়ে কোনো প্রেম নেই-প্রীতি নেই-করুণার আলোড়ন নেই পৃথিবী অচল আজ তাদের সুপরামর্শ ছাড়া। যাদের গভীর আস্থা আছে আজো মানুষের প্রতি এখনো যাদের কাছে স্বাভাবিক ব'লে মনে হয় মহত্ সত্য বা রীতি, কিংবা শিল্প অথবা সাধনা শকুন ও শেয়ালের খাদ্য আজ তাদের হৃদয়। এই আঁধার পূর্ণতা অপূর্ণতা বুঝে না। মানুষকে অন্ধ বানিয়ে দেয়। যে অন্ধত্ব চোখে থাকে না, মানুষের চিন্তায় থাকে। সে চিন্তার অন্ধত্ব মানুষকে ক্রীতদাস বানায়। মানুষের নিজের চিন্তাশক্তিকে কেড়ে নিয়ে অন্ধকার চিন্তাশক্তি দ্বারা মানুষকে পরাধীন করে। সেখানে যুক্তি তর্ক বলে কিছু থাকে না। বিজ্ঞানের প্রমাণও অন্ধত্বের কাছে অসহায় হয়। তবে সব আঁধার কেটে আলোর মুঠো মুঠো স্বপ্ন তো গভীর ভালোবাসায় হাত বাড়িয়ে আছে। সেখানে অপূর্ণতার মায়াবী আলো শীতে কাতর  পূর্ণতার দেহে খান্দানি চাদর পরিয়ে দিবে হয়তোবা কোনো একদিন। 

সারাজীবন লেখাপড়া ও গবেষণায় বিখ্যাত বিজ্ঞানী আইজাক নিউটন এতটাই মগ্ন ছিলেন যে মিস স্টোরির সাথে বাগদানের পরও তার আর বিয়ে করা হয়ে উঠেনি। তার সংসার করতে না পারার অপূর্ণতা মানুষের জীবনে বিজ্ঞানের পূর্ণতা এনে দিয়েছে। সেই পূর্ণতাও আবার সময়ের সাথে সাথে অপূর্ণতায় পরিবর্তিত হয়েছে। পরিবর্তন রূপান্তরের হাত ধরে প্রকৃতির সাথে মানুষকে মিতালি করতে বলেছে। সেটা যা হওয়ার কথা ছিল তা হয়তো তা হয়নি। যা হবার কথা ছিলে না সেটাই হয়তো হয়েছে। তবে নিউটন বিশ্বাস করতেন একমাত্র বিজ্ঞানের মাধ্যমেই প্রকৃতির এই গোপন রহস্যকে উদ্ঘাটন করা সম্ভব। মানুষ হাত ছেড়েছে প্রকৃতির, বিজ্ঞান হাত ধরেছে প্রকৃতির। আর নিউটন এতো বড় মহাবিজ্ঞানী হয়েও নিজেকে কখনো পণ্ডিত বা জ্ঞানী ভাবেননি। মৃত্যুর অল্প কিছুদিন আগে তিনি লিখেছিলেন, পৃথিবীর এই বিপুল জ্ঞানভাণ্ডারকে জানার ক্ষেত্রে আমি সাগরের তীরে দাঁড়িয়ে থাকা এক শিশুর মতো, যে শুধু সারাজীবন নুড়িই কুড়িয়ে গেল। সমুদ্রের জলরাশির মতো বিশাল এই জ্ঞান আমার অজানাই থেকে গেল। এই ছোটত্বের দাবি নিউটনকে বড় করেছে। অথচ মানুষ ঠিক তার উল্টো ভাবছে। 

বড়ত্বের দাবি নিয়ে মানুষ প্রতিদিন ছোট হচ্ছে। সব বুঝি খেলা। সবাই যেন খেলোয়াড়। তবে ফুটবলটা কারো পায়ে নেই। এ যেন অপূর্ণতার চার রাস্তার মাঝে এসে কোন পথে যাবো এমন একটা অবস্থা। তারপরও বিন্দু বিন্দু আশা। বেকার ছেলেটার চাকরির আশা, মধ্যবিত্তের দুমুঠো ভাত খেয়ে বেঁচে থাকার আশা, তরুণ ছেলেটার আকাশ ছোয়ার আশা। সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশুটার বাসযোগ্য পৃথিবীর আশা এমন অনেক আশা। ঠিক উল্টো পথে দেখছি নিরাশা। প্রতিদিন মানুষের চেয়ে মানুষের আত্মার মৃত্যু বেশি দেখছি। মানুষের লোভে জনপদের পর জনপদের মৃত্যু দেখছি। মানুষের রঙ্গলীলায় মানবিক মূল্যবোধের মৃত্যু দেখছি। টাকার কাছে সত্যের মৃত্যু দেখছি। অন্ধ বিশ্বাসের কাছে উন্নত চিন্তার মৃত্যু দেখছি।   তারপরও জীবনের উপর দিয়ে মানুষ হেঁটে যাক অপূর্ণতার গন্তব্যে। একটা গান সেই গন্তব্যকে দোলা দিয়ে যাক আকুল প্রাণের ব্যাকুলতায়। যেমনটি গানে আছে সেটাই রয়ে যাক অরণ্যের টানে এভাবেই-

‘পথের ক্লান্তি ভুলে স্নেহ ভরা কোলে তব মাগো, বলো কবে শীতল হবো
কত দূর আর কত দূর…বল মা?’

বিডি-প্রতিদিন/বাজিত হোসেন

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সর্বশেষ খবর
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

২০ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৩৫ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৩৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

৫৩ মিনিট আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

৫৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন
ইসির ৯ কর্মকর্তাকে বদলি-পদায়ন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা