শিরোনাম
প্রকাশ: ০৯:২৪, শুক্রবার, ১৬ জুলাই, ২০২১ আপডেট:

পৃথিবীতে উৎপত্তি যেভাবে

হোয়াইট কলার ক্রিমিনালরা বিশ্বাস ভঙ্গ করে অবিশ্বাসের জন্ম দেয়

সোহেল সানি
অনলাইন ভার্সন
হোয়াইট কলার ক্রিমিনালরা বিশ্বাস ভঙ্গ করে অবিশ্বাসের জন্ম দেয়

"হোয়াইট কলার ক্রিমিনাল"- অর্থাৎ ভদ্রবেশী অপরাধী বা ভদ্রবেশী অপরাধ। যা পৃথিবীর দেশে দেশে ছড়িয়ে পড়েছে। কার্যত এসব হোয়াইট কলার ক্রিমিনালরা বিশ্বাস ভঙ্গ করে অবিশ্বাসের জন্ম দেয়। এসব ভদ্রবেশী অপরাধীর কৃতকর্ম সহজে সাধারণের দৃষ্টিগোচর হয় না।

হোয়াইট কলার ক্রিমিনালরা সাধারণ অপরাধীদের তুলনায় অধিকতর বুদ্ধিমান। আচরণে ভারসাম্যপূর্ণ। কর্মজীবনে কৃতকার্য। সর্বোপরি তারা সমাজে উঁচু পদমর্যাদার অধিকারী। এসব অপরাধ অপ্রত্যক্ষ ও নৈর্ব্যক্তিক। যা ছদ্মনামে সংঘটিত হয়। 

হোয়াইট কলার অপরাধ বলতে বোঝানো হয়েছে যে, স্টক এক্মচেঞ্জ পরিচালনায় অসদুপায় অবলম্বন, ট্রাস্ট ফান্ডের আত্মসাৎ এবং কর্পোরেশনের ব্যবসা ক্ষেত্রে দুর্নীতির আশ্রয়, সংবাদপত্র ও রাষ্ট্রীয় বেতার-টিভিসহ সরকারি বেসরকারি গণমাধ্যমসমূহে বিজ্ঞাপনে মিথ্যার আশ্রয়, ভুল তথ্য পরিবেশন এবং কন্ট্রাক্ট পাবার জন্য সরকারের মন্ত্রী ও আমলা কর্মকর্তাদের ঘুষপ্রদান হোয়াইট কলার বা ভদ্রবেশী অপরাধ। যা বিভিন্ন দেশে সংঘটিত হচ্ছে।
ভদ্রবেশী অপরাধের অর্থনৈতিক ফলাফল অন্যান্য সাধারণ অপরাধের অপেক্ষা বহুগুণ বেশি। ফলে বিস্তৃত পরিসরে সামাজিক বিশৃঙ্খলা দেখা দেয়। যা রাষ্ট্রের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলে। অর্থনৈতিক ক্ষয়-ক্ষতির চেয়ে সামাজিক সম্পর্কের ক্ষেত্রে এর প্রভাব আরও ব্যাপক এবং সুদূরপ্রসারী। 
বুদ্ধির দ্বারা সংঘটিত অপরাধের ব্যাখ্যা হার্বাট ইডেলহার্জের মতে, হোয়াইট কলার ক্রিমিনালরা নানাভাবে লোকচক্ষুর আড়ালে বা পর্দার অন্তরালে থেকে অপরাধের আশ্রয় নেন। অসতর্কতার সুযোগ হাতিয়ে নিয়ে সাধারণত তারা অপরাধ কর্মটি হাসিল করেন। ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তি এসব ভদ্রবেশী অপরাধীর কার্যাবলী সম্পর্কে প্রশ্নে জড়াতে চান না। অপরাধী ক্ষতিগ্রস্ত ব্যক্তিকে বুঝতে দিতে চায়না যে, সে প্রকৃতই
ক্ষতির শিকার হয়েছেন। জনসাধারণের স্বার্থের পরিপন্থী এমনতর কাজ করার অভিপ্রায়কে চলমান রাখতে হোয়াইট কলার ক্রিমিনাল ক্ষতিপূরণের ব্যবস্থা রাখে। অপরাধ চাপা দিতে তারা প্রতারণামূলক দলিলাদি বা প্রমাণপত্র তৈরি করে। 
এর আইনগত সংজ্ঞা মেলাভার হলেও মার্কিন অপরাধ-বিজ্ঞানী সাদারল্যান্ড ১৯০৯ সালে "হোয়াইট কলার ক্রিমিনাল তত্ত্ব আবিষ্কার করেন। ৩০ বছরের মাথায় অর্থাৎ ১৯৩৯ সালে হোয়াইট কলার ক্রিমিনালদের "ধূর্ত অপরাধী" হিসাবে সাব্যস্ত করা হয়। এ ভদ্রবেশী অপরাধকে দন্ডবিধি আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসাবে গণ্য করা হয়। 
রাষ্ট্রবিজ্ঞানী সাদারল্যান্ড প্রমাণ করেন যে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেই এই অপরাধের উৎপত্তি। ক্রমে তা বিভিন্ন রাষ্ট্রে ছড়িয়ে পড়ে এসব ভদ্রবেশী অসাধু ব্যবসায়ীদের হাত ধরে। 
এ ধরণের অপরাধ কর্মে লিপ্তকারীদের অভিহিত করা হয়েছে ‘হোয়াইট কলার ক্রিমিনাল’ রূপে। হোয়াইট কলার অপরাধ সর্বাপেক্ষা সংঘটিত হচ্ছে বিভিন্ন দেশের করপোরেট প্রতিষ্ঠানে। 
বাংলাদেশও মুক্ত নয়। এখানকার সরকারি মন্ত্রী এমপি আমলা ও বেসরকারি প্রতিষ্ঠান, করপোরেশন গুলোর মধ্যেও ভদ্রবেশী অপরাধ সংঘটিত হওয়ার অভিযোগ রয়েছে। সরকারি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে এসব অপরাধ সংঘটিত হলেওপরীক্ষা নিরীক্ষার নামে আমলাতান্ত্রিক জটিলতার বিচারের মুখ খুব কমই দেখে। 
যাহোক বিশ্ববিখ্যাত অপরাধ বিজ্ঞানীদের মতে, অপরাধের প্রধানতম উদ্দেশ্যই হলো, অধিকতর মুনাফা অর্জন। অপরাধের প্রকৃতিও উন্মোচন করতে গিয়ে সাদারল্যান্ড আমেরিকার ৭০টি করপোরেট প্রতিষ্ঠানকে টার্গেট করেছিলেন। তিনি জনস্বার্থ পরিপন্থী কর্মকাণ্ড উদঘাটন করতে সমর্থ হন। রাষ্ট্রবিজ্ঞানী সাদারল্যান্ড প্রতিষ্ঠানগুলোর কর্মকাণ্ডের প্রেক্ষিতে হোয়াইট কলার অপরাধ ধারণার একটি রূপরেখা প্রণয়ন করেন। 
অন্যান্য অপরাধ বিজ্ঞানীরাও তাঁর সঙ্গে সহমতপোষণ করে সমীক্ষা চালান। তাঁরা দেখতে পান যে, ব্যবসায় অধিক মুনাফা অর্জন এবং স্বীয় শক্তিবৃদ্ধির লালসাকে কেন্দ্র করেই হোয়াইট কলার অপরাধের উৎপত্তি ঘটেছে। 
ব্যবসা ক্ষেত্রে ব্যাপক অপরাধমূলক আচরণ সংঘটিত হবার ফলে প্রখ্যাত অপরাধ অপরাধ রাষ্ট্রবিজ্ঞানী সাদারল্যান্ড সর্বপ্রথম হোয়াইট কলার অপরাধ’ বা ভদ্রবেশী অপরাধ’ তত্ত্বের প্রকাশ ঘটে ১৯৩৯ সালে। আমেরিকান সমাজবিজ্ঞান সমিতির সভায় সভাপতির ভাষণে এ তত্ত্বের উদ্ভাবনপূর্বক বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন সাদারল্যান্ড।
সমাজতাত্ত্বিক ও মানসিক বৈকল্যের কারণে মানুষ অপরাধ করে – এই গতানুগতিক ব্যাখ্যা পক্ষপাতদুষ্ট নমুনার ওপর প্রতিষ্ঠিত হওয়াকে অকার্যকর অভিহিত করে হোয়াইট কলার অপরাধের যৌক্তিকতা তুলে ধরা হয়। আর্থসামাজিকভাবে সুপ্রতিষ্ঠিত ব্যক্তিগণও যে অপরাধের উর্ধ্বে এমন ভ্রান্ত ধারণাকে অস্বীকার করেন অপরাধবিজ্ঞানীরা। গতানুগতিক ব্যাখ্যায় কেবলমাত্র নিম্নশ্রেণির লোকেরাই অপরাধ করে-এমন ধারণাকে তিরস্কৃত করা হয়। উচ্চ আর্থসামাজিক শ্রেণিভুক্ত কোন ব্যক্তি যদি পেশাগত দায়িত্ব পালনকালে দণ্ডবিধি আইনের পরিপন্থী কর্ম করেন তবে তাকে হোয়াইট কলার ক্রিমিনাল বলা যায়। যেহেতু এসব অপরাধ প্রতারণার সামিল, এবং জন স্বার্থের পরিপন্থী। এ জন্যে আইনে শাস্তির ব্যবস্থা থাকলেও হোয়াইট কলার ক্রিমিনালরা আইনের প্রতিই প্রকারান্তরে বৃদ্ধাঙ্গুলি প্রদর্শন করে চলেন।
এ ধরণের অপরাধ সম্পর্কিত ব্যবসায়ী ক্ষেত্রের ন্যায় অসৎ আচরণ বিশ্লেষণে প্রয়োগ করেন।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্কালে সরকারি রেশনিং ব্যবস্থাসহ মূল্যনিয়ন্ত্রণ কর্মসূচিতে প্রতারণামূলক ব্যবস্থা গ্রহণের বিভিন্ন চিত্র “The Black Market’ নামক গ্রন্থে উপস্থাপন করেন মার্শাল বি ক্লিনার্ড। হার্বাট ইডেলহার্জ হোয়াইট কলার অপরাধ বলতে এমন সব বেআইনী কর্মের উল্লেখ করেন যা কেবল মাত্র কুট বুদ্ধির দ্বারা সংঘটিত হয়। 
ফ্রাংক হারটুংগ ডেট্রয়েট শহরে পাইকারী মাংস বিক্রয় সম্পর্কে এক সমীক্ষায় প্রমাণ করেন ১৯৪২ থেকে ১৯৪৬ পর্যন্ত ৮২টি প্রতিষ্ঠিত মাংস ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠান ১৯৫টি আইন ভঙ্গের দায়ে অপরাধী সাব্যস্ত হয়। অধিক মুনাফা লাভের জন্যই তাদের বিরুদ্ধে আইন ভঙ্গের অভিযোগ সন্দেহাতীতভাবে প্রমাণিত হয়।

লেখকঃ সিনিয়র সাংবাদিক, কলামিস্ট ও ইতিহাস বিশেষজ্ঞ।

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু
বরিশালে দুর্ঘটনায় মুদি দোকানির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে
সরকার ৫ দেশে নতুন মিশন খুলছে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

আট বিষয়ে একমত রাজনৈতিক দলগুলো
আট বিষয়ে একমত রাজনৈতিক দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে ধর্ষণ

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ, নতুন দাবির হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ, নতুন দাবির হুঁশিয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদ মুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদ মুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

প্রথম পৃষ্ঠা

লন্ডন বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
লন্ডন বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

চটগ্রাম ও বগুড়ায় আলোচনা সভা
চটগ্রাম ও বগুড়ায় আলোচনা সভা

নগর জীবন

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়
বিপর্যস্ত পরিবেশ : উত্তরণের উপায়

সম্পাদকীয়