শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৮, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার এক মহানায়ক বিশ্বনেত্রী শেখ হাসিনা!

শিব্বীর আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার এক মহানায়ক বিশ্বনেত্রী শেখ হাসিনা!

জাতিসংঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে অংশ নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। অধিবেশন চলাকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাতে জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বের উচ্ছসিত প্রশংসা করেছেন।

গত ২৩ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বিকেলে লটে নিউইয়র্ক প্যালেসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার সময় এই প্রশংসা করেন। জাতিসংঘ মহাসচিব বিশ্বে বাংলাদেশের সুনাম অর্জনের কথা এবং শান্তি রক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সাফল্যের গল্পের কথা উল্লেখ করেন।  
একটি গতিশীল অর্থনীতির দেশ বাংলাদেশকে জাতিসংঘ ‘রোল মডেল’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। গুতেরেস বাংলাদেশ এবং দেশটির সার্বিক অর্জনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন।

ঐতিহাসিক ২৫ সেপ্টেম্বর। ১৯৭৪ সালের এদিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংঘের ২৯তম সাধারণ অধিবেশনে প্রথম বারের মত বাংলা ভাষায় ভাষণ দান করেন। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ও বাংলা ভাষার এই উজ্জ্বল দিনেই বাংলায় দেওয়া বঙ্গবন্ধুর ভাষণের মাধ্যমে জাতিসংঘের সদস্য পৃথিবীর সব দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে জানতে পারে বাংলা ভাষার কথা, জানতে পারে বাংলা ভাষাভাষী বাঙালি জাতির জন্য রয়েছে একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। তার নাম বাংলাদেশ। দিনটিকে নিউইয়র্ক স্টেট ২০১৯ সাল থেকে ‘বাংলাদেশি ইমিগ্র্যান্ট ডে’ হিসেবে পালন করে আসছে।

শেখ হাসিনা তাঁর বাবা ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে আগের বছরগুলোর মতই বাংলা ভাষায় তাঁর ভাষণ দেবেন। বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘে প্রথম বাংলায় ভাষণ দেন। বাবার পদাংক অনুসরন করেই ২৫শে মার্চ দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউএনজিএ’র ৭৬তম অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ দিলেন। এটি জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাংলা ভাষায় দেয়া ১৮তম ভাষণ।

জাতিসংঘের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন) দারিদ্র্য দূরিকরণ, পৃথিবীর সুরক্ষা এবং সকলের জন্য শান্তি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ গ্রহণের সার্বজনীন আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশের সঠিক পথে অগ্রসরের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার’ প্রদান করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার এ পুরস্কার বাংলাদেশের জনগণকে উৎসর্গ করছেন।

সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যের (এসডিজি) বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফলতা অর্জনের পর টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে (এসডিজি) দ্রুত এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে এ পুরস্কার দেশের সফলতার গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। গত ২০ সেপ্টেম্বর সোমবার অনুষ্ঠানের সঞ্চালক শেখ হাসিনাকে ‘জুয়েল ইন দি ক্রাউন অব দি ডে’ হিসেবে তুলে ধরেন এবং বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনাভাইরাস চলাকালেও এসডিজি প্রচারণা কার্যক্রম চালাতে তাঁর নেতৃত্বের প্রশংসা করেন।

এসডিজি প্রচার কার্যক্রম চালাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন অধ্যাপক সচ। তিনি বলেন, এ পুরস্কার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এসডিজি’র লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে জোরালো দায়িত্ব পালনের একটি প্রমাণপত্র এবং আর্ন্তজাতিক স্বীকৃতি।’

বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অবকাঠামো উন্নয়নসহ আর্থ-সামাজিক সকল খাতে বাংলাদেশ অর্জন করেছে বিস্ময়কর অগ্রগতি। আর্থ-সামাজিক সকল সূচকে বাংলাদেশ অনেক ক্ষেত্রে তার দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশীদের ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের ‘বিস্ময়’ হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন ও বর্তমান মহাসচিব এন্তোনিও গুতেরাস বাংলাদেশকে উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২০১৫ সালে নিজ পিতৃভূমি কেনিয়া সফরকালে সে দেশের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশের উন্নয়ন মডেলকে অনুসরণ করার পরামর্শ দেন। পাকিস্তানের একজন সাংবাদিক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে সে দেশের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ মডেল অনুসরণের পরামর্শ দিয়েছেন। বাংলাদেশের এই অভূতপূর্ব অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব, অকৃত্রিম দেশপ্রেম, সাধারণ মানুষের প্রতি ভালবাসা ও মমত্ববোধ এবং কঠোর পরিশ্রমের ফলে।

১৯৮১ সালে দেশে প্রত্যাবর্তন করে আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে নদীপাত শপথ গ্রহন করেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা শোককে শক্তিতে পরিণত করে দেশের মানুষের ভোট-ভাতের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। দীর্ঘ পথপরিক্রমায় শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে প্রথম বার রাষ্ট্র পরিচলনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এরপর ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি দ্বিতীয়বার, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে তৃতীয়বারের মতো সরকার পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আবারো নিরঙ্কুশভাবে জয় পায় এবং চতুর্থবারের মত রাষ্ট্রের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

২০০৮ সালের যুগান্তকারী নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয়লাভের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ প্রবেশ করে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির এক নতুন সময়ে। বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার ‘দিন বদলের সনদ’ কে সামনে রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের এক মহা কর্মযজ্ঞ শুরু হয়। একই সাথে ভিশন-২০২১ প্রনয়নের মাধ্যমে দিকহারা বাংলাদেশ যেন পায় নতুন লক্ষ্য। পদ্মা সেতু নির্মাণ, মেট্রো রেল নির্মাণের মতো বিশাল সব মেগা প্রকল্পের পাশাপাশি শতভাগ বিদ্যুতায়ন, প্রতিটি মানুষের কাছে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেওয়া, শক্ত অর্থনীতি তৈরি করা, শতভাগ শিক্ষার হার অর্জন করা, দারিদ্র্য নির্মুল করার মতো জীবনমান উন্নয়নের বিভিন্ন ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করা শুরু করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার।

২০২১ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এক অনন্য মাইলফলক অর্জন করেছে। প্রথমবারের মতো গণতান্ত্রিক সরকার হিসেবে টানা ১২ বছর দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে আওয়ামী লীগ আর চালকে আসনে আছেন বঙ্গবন্ধু সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা। শুধু উন্নয়ন কর্মকাণ্ডই নয়, এই ১২ বছরে নানান ধরনের প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগও সামাল দিয়েছেন শেখ হাসিনা। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র, ধ্বংসাত্মক রাজনীতি, ঘুর্নিঝড় ফণী, সুপার সাইক্লোন আম্পান এবং সাম্প্রতিক বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাসের মতো সমস্যাগুলোও নিপুণ হাতে সামাল দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

২০১৫ সালে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশের স্বীকৃতি দিয়েছে। আর ২০১৮ সালের মার্চ মাসে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সনদ প্রদান করেছে আর্থ-সামাজিক সক্ষমতা অর্জনের ক্ষেত্রে আজকের বাংলাদেশ এখন এক বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। আজকের বাংলাদেশ আর্থিক দিক থেকে যেমন শক্তিশালী, তেমনি মানসিকতার দিক থেকে অনেক বলীয়ান। ছোটখাটো অভিঘাত বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে থামিয়ে দিতে পারবে না।

২০০৯ সালের পর ‘আইলা’, ‘সিডর’, অসময়ে বন্যা, ভূমিধস, বিশ্বমন্দার প্রভাব কোনটাই বাংলাদেশের অর্থনীতির অগ্রগতির চাকাকে গতিরোধ করতে পারেনি। পারমাণবিক বিদ্যুতকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এখন পারমাণবিক ক্লাবের সদস্য। একইভাবে মহাকাশে বাংলাদেশের পতাকা-সংবলিত নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে আমরা হয়েছি এলিট স্যাটেলাইট ক্লাবের সদস্য। যে কোন মেগাসিটির জন্য মেট্রোরেল একটি অতি প্রয়োজনীয় বাহন এবং আভিজাত্যের প্রতীক। রাজধানী ঢাকায় স্বপ্নের মেট্রোরেলের পরীক্ষামুলক চলাচলা সমাপ্ত হয়েছে। যেকোন মুহুর্তে এই মেট্রোরেল সাধারনের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর প্রায় শেষের পথে।

২০০৯ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত শেখ হাসিনা সরকারের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য অর্জনগুলোর মধ্যে রয়েছে, পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মেট্রোরেল, সমুদ্র বিজয়, মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর, মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র, ছিটমহল সহ নানা মেগা প্রজেক্ট। বিদ্যুতের উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ২৫ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীতকরণ; জাতীয় প্রবৃদ্ধির হার প্রায় ৭.৮৬ শতাংশে উন্নীতকরণ; ৫ কোটি মানুষকে মধ্যবিত্তে উন্নীতকরণ; ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্র সীমানা নিয়ে বিরোধের নিষ্পত্তি; ডিজিটাল বিপ্লবের মাধ্যমে প্রতিটি ইউনিয়নে ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন; মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত সব শিক্ষার্থীর মধ্যে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ; কৃষকদের জন্য কৃষি কার্ড এবং ১০ টাকায় ব্যাংক হিসাব খোলা; বিনা জামানতে বর্গাচাষীদের ঋণ প্রদান; চিকিৎসা সেবার জন্য সারাদেশে প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন; দারিদ্র্যের হার ২০০৫-০৬ সালের ৪১.৫ থেকে ২০১৭-২০১৮ বছরে ২১ শতাংশে হ্রাস; ভারতের সঙ্গে ছিটমহল বিনিময়; মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৭৫১ ডলারে উন্নীতকরণ ইত্যাদি। বর্তমান সরকারের দশ বছরে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক এবং দ্বিপাক্ষিক ফোরামে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা, দারিদ্র্য বিমোচন, জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবেলা, নারীর ক্ষমতায়নসহ ন্যায়-বিচার প্রতিষ্ঠার বিষয়ে বাংলাদেশ সোচ্চার ভ‚মিকা পালন করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ, এমডিজি ও সাউথ-সাউথ পুরস্কার, ইউনেস্কো কর্তৃক ‘শান্তিবৃক্ষ’, এজেন্ট অব চেঞ্জ, প্লানেট ৫০-৫০, গ্লোবাল উইমেন লিডারশিপ এ্যাওয়ার্ড, আপিএস-এর ইন্টারন্যাশনাল এ্যাচিভমেন্ট এ্যাওয়ার্ডসহ বহুসংখ্যক পুরস্কার ও সম্মাননায় ভ‚ষিত হয়েছেন।

বিগত দশ বছরে বাংলাদেশের জিডিপির আকার প্রায় চার গুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়ে ৪ লাখ ৮২ হাজার কোটি থেকে প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে জিডিপির নিরিখে বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে বিশ্বের মধ্যে ৪২তম এবং ক্রয়ক্ষমতার ভিত্তিতে ৩২তম। প্রাইস ওয়াটার হাউস কুপারসের প্রক্ষেপণ অনুযায়ী ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের অর্থনীতি ২৩তম স্থান দখল করবে। আর এইচবিএসসির প্রক্ষেপণ অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২৬তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে। ২০০৫-০৬ অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল ৬১ হাজার কোটি টাকা। ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে বাজেটের পরিমাণ প্রায় ৭.৬ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালে নির্বাচনের আগে ‘দিন বদলের সনদ’ নামে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছিল। এই ইশতেহারে বলা হয়েছিল : ‘আগামী ২০২১ সালে আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। আর ২০২০ সাল হবে বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিক। আমরা ২০২০-২১ সাল নাগাদ এমন এক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছি যেখানে সম্ভাব্য উচ্চতম প্রবৃদ্ধি অর্জনে সক্ষম একটি দ্রুত বিকাশমান অর্থনীতি দারিদ্র্যের লজ্জা ঘুচিয়ে মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ নিশ্চিত করবে। একটি প্রকৃত অংশীদারিত্বমূলক সহিষ্ণু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা, যেখানে নিশ্চিত হবে সামাজিক ন্যায়বিচার, নারীর অধিকার ও সুযোগের সমতা, আইনের শাসন, মানবাধিকার, সুশাসন, দূষণমুক্ত পরিবেশ। গড়ে উঠবে এক অসাম্পদ্রায়িক প্রগতিশীল উদার গণতান্ত্রিক কল্যাণরাষ্ট্র।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ নিঃসন্দেহে সেই লক্ষ্য পুরনে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এর পরের লক্ষ্য কী? বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সে লক্ষ্যমাত্রাও স্থির করেছে। এ জন্য ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ‘ভিশন ২০৪১’ ঘোষণা করা হয়। যার মূল লক্ষ্য হচ্ছে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। আর ২০১৮ সালে তৈরি করা হয়েছে দীর্ঘ মেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা ‘ডেল্টা প্ল্যান ২১০০।’ ২১০০ সালের বাংলাদেশ কেমন হবে তা এই পরিকল্পনায় তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু এসব পরিকল্পনা পুরোপুরি বাস্তবায়নের অনেক আগেই ২০২১ সালের মধ্যে দেশ থেকে নিরক্ষতার অন্ধকার দূর হবে, মা ও শিশু মৃত্যুর হার উন্নত দেশগুলোর সমপর্যায়ে আসবে, কোন মানুষ বিনা চিকিৎসায় মারা যাবে না, বেকারত্ব হ্রাস পাবে, দারিদ্র্যের হার ১০ শতাংশের নিচে নেমে আসবে। বাংলাদেশের মানুষ পাবে এক উন্নত-সমৃদ্ধ জীবনের স্বাদ।

দিন বদলের অঙ্গীকার নিয়ে যাত্রা শুরু করা শেখ হাসিনার সরকারের এক মহৎ উদ্যোগ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচী যা সমাজের বঞ্চিত, অবহেলিত জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের এক বৃহৎ প্রচেষ্টা। আন্তর্জাতিক টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অনুসারে আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ আমাদের দারিদ্র্যের হার শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে হবে। দূর করতে হবে ক্ষুধা ও পুষ্টিহীনতা। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার শেখ হাসিনার নিরন্তর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে তার উদ্ভাবনী ১০টি বহুল আলোচিত প্রকল্পের অন্যতম দারিদ্র্যবান্ধব সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচীর বাস্তবায়িত প্রকল্পগুলো হচ্ছে বয়স্ক ভাতা, বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা মহিলা ভাতা, অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা, হতদরিদ্রদের খাদ্য সহায়তা কর্মসূচী, দরিদ্র মায়ের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা, জটিল রোগীদের আর্থিক সহায়তা, কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা, চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচী, পোশাক শিল্প শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তা তহবিল, অনাথ আশ্রম কর্মসূচী, প্রতিবন্ধী ছাত্রছাত্রীদের উপবৃত্তি, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের উপবৃত্তি, হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর উপবৃত্তি, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, ভিজিডি কার্যক্রম, সাময়িক বেকারত্ব দূরীকরণ কর্মসূচী, অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচী, প্রাকৃতিক দুর্যোগজনিত ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের তহবিলও বীমা কর্মসূচী, গ্রামীণ মাতৃকেন্দ্র কর্মসূচী, মাতৃস্বাস্থ্য ভাউচার কর্মসূচী, কমিউনিটি পুষ্টি কর্মসূচী, গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার কর্মসূচী, গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষাণাবেক্ষণ কর্মসূচী, নারী উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রয়াস কর্মসূচী ‘জয়িতা’, ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচী ,একটি বাড়ি একটি খামার’ প্রকল্প, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক, বিকশিত শিশু : সমৃদ্ধ বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে শিশু উন্নয়নকে জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনার মূলধারায় আনয়ন করা হয়েছে। যা বর্তমান সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, বন্যা, খরা, সামুদ্রিক ঝড়, জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাংলাদেশের ইতিহাসে নতুন কোন ঘটনা নয়। কিন্তু বিশ্বজুড়ে নগরায়ন, শিল্প বিপ্লব, নির্বিচারে বন নিধন ইত্যাদি অনিয়ন্ত্রিত কর্মকান্ডে পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ব্যাপ্তি, প্রকোপ ও আবর্তকাল এ জনপদকে আরও ঝুঁকিপূর্ণ করেছে। সে সঙ্গে যোগ হয়েছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের নতুন মাত্রা যেমন- জলাবদ্ধতা, মরুময়তা, উপকূলীয় অঞ্চলের খানিকটা সমুদ্রগর্ভে তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা, উপক‚লীয় কৃষি জমির লবণাক্ততা বৃদ্ধি এবং সর্বোপরি খাদ্য নিরাপত্তার হুমকি। বাংলাদেশ আজ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রাকৃতিক দুর্যোগের চরম ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর অন্যতম। সরকার এসব সমস্যা মোকাবেলায় ইতোমধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে যেমন- প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস সম্প্রচার, ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন, উপক‚লীয় এলাকায় বসবাসকারী মানুষকে যথাসময়ে নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর, দ্রুত ত্রাণসামগ্রী সরবরাহ, উপক‚লীয় বাঁধ তৈরি, লবণাক্ত ও খরাসহিষ্ণু ফসলের জাত উদ্ভাবন, বাঁধ ও বাঁধ সংলগ্ন চর এলাকায় বনায়নের মাধ্যমে সবুজ বেষ্টনী সৃষ্টি, পাহাড় সংরক্ষণ। প্রকৃতির সৃষ্ট এই দূষণের কাছে আত্মসমর্পণ না করে কিংবা এর ক্ষতি থেকে অর্থনীতি রক্ষার্থে কারও সাহায্য বা দয়া-দাক্ষিণ্যের ওপর নির্ভর না করে ডেল্টা ইঞ্জিনিয়ারিং প্রযুক্তি ব্যবহারের দিকে এগুচ্ছে সরকার।

১২ ডিসেম্বর, ২০০৮ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষণা করেছিল ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে’ পরিণত হবে। একটি উন্নত দেশ, সমৃদ্ধ ডিজিটাল সমাজ, একটি ডিজিটাল যুগের জনগোষ্ঠী, রূপান্তরিত উৎপাদন ব্যবস্থা, নতুন জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি সব মিলিয়ে একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনের স্বপ্নই দেখিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারের ডিজিটাল পরিক্রমায় বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে শামিল হতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত। আর এর পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে তথ্যপ্রযুক্তি। স্মার্টফোনের মাধ্যমে সারা বিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের পরিবর্তন, ইন্টারনেট অব থিংস, যন্ত্রপাতি পরিচালনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ, রোবটিকস, জৈবপ্রযুক্তি, কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের মতো বিষয়গুলো ডিজিটাল বিপ্লবের সূচনা করেছিল। ডিজিটাল বিপ্লব বাংলাদেশের মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নে সহায়তা করছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোটবেলায় বঙ্গবন্ধু বেশিরভাগ ছিলেন জেলে। যে কারণে সব সময় তিনি বাবাকে কাছে পাননি। তার বিয়ের সময় বঙ্গবন্ধু ছিলেন জেলে। সন্তান হওয়ার সময় ফাঁসির মঞ্চে। রাজনীতির কারণে বাবাকে তিনি ও তার অন্য ভাই বোনেরাও সেভাবে কাছে পাননি। গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনার বাংলাদেশে এখন কুঁড়েঘর খুঁজে পাওয়া যায় না, ছেঁড়া কাপড় পরা মানুষ দেখা যায়না, মানুষ খালি পায়ে থাকে না। তার নেতৃত্বে দেশে ৪০ শতাংশ থেকে দারিদ্র্য ২০ শতাংশে নেমেছে। দেশ বদলে গেছে, আকাশ থেকে ঢাকা, চট্টগ্রাম চেনা যায় না। এটা কোনো জাদুর কারণে নয়, এটা শেখ হাসিনার জাদুকরী নেতৃত্বের কারণে বদলেছে।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর বাংলাদেশের মানুষ নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়েছিলো কিন্তু ১৯৮১ সালে প্রধানমন্ত্রী ফিরে এসে দলের সভাপতি হওয়ার পরে সে শূন্যতা পূরণ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই আজ বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ বিশেষ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। ক্রাউন জুয়েল শেখ হাসিনার প্রতি শুভ কামনা, তিনি অব্যাহতভাবে এইভাবে নেতৃত্ব দিয়ে যান এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন যাতে বাস্তবায়ন করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিনে তার প্রতি রইল শুভেচ্ছা অভিনন্দন ও ভালোবাসা। জয় বাংলা। 
-ওয়াশিংটন ডিসি, যুক্তরাষ্ট্র

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

২৫ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৪৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা