শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩৮, মঙ্গলবার, ২৮ সেপ্টেম্বর, ২০২১

অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার এক মহানায়ক বিশ্বনেত্রী শেখ হাসিনা!

শিব্বীর আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার এক মহানায়ক বিশ্বনেত্রী শেখ হাসিনা!

জাতিসংঘের ৭৬তম সাধারণ অধিবেশনে অংশ নিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এখন যুক্তরাষ্ট্রে অবস্থান করছেন। অধিবেশন চলাকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাথে সাক্ষাতে জাতিসংঘ মহাসচিব অ্যান্তোনিও গুতেরেস বাংলাদেশের বিস্ময়কর উন্নয়ন এবং প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বলিষ্ঠ ও দূরদর্শী নেতৃত্বের উচ্ছসিত প্রশংসা করেছেন।

গত ২৩ সেপ্টেম্বর বৃহস্পতিবার বিকেলে লটে নিউইয়র্ক প্যালেসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক আলোচনার সময় এই প্রশংসা করেন। জাতিসংঘ মহাসচিব বিশ্বে বাংলাদেশের সুনাম অর্জনের কথা এবং শান্তি রক্ষা মিশনে বাংলাদেশের সাফল্যের গল্পের কথা উল্লেখ করেন।  
একটি গতিশীল অর্থনীতির দেশ বাংলাদেশকে জাতিসংঘ ‘রোল মডেল’ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। গুতেরেস বাংলাদেশ এবং দেশটির সার্বিক অর্জনের ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন।

ঐতিহাসিক ২৫ সেপ্টেম্বর। ১৯৭৪ সালের এদিনে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান জাতিসংঘের ২৯তম সাধারণ অধিবেশনে প্রথম বারের মত বাংলা ভাষায় ভাষণ দান করেন। বাংলাদেশ রাষ্ট্রের ও বাংলা ভাষার এই উজ্জ্বল দিনেই বাংলায় দেওয়া বঙ্গবন্ধুর ভাষণের মাধ্যমে জাতিসংঘের সদস্য পৃথিবীর সব দেশ আনুষ্ঠানিকভাবে জানতে পারে বাংলা ভাষার কথা, জানতে পারে বাংলা ভাষাভাষী বাঙালি জাতির জন্য রয়েছে একটি স্বাধীন সার্বভৌম দেশ। তার নাম বাংলাদেশ। দিনটিকে নিউইয়র্ক স্টেট ২০১৯ সাল থেকে ‘বাংলাদেশি ইমিগ্র্যান্ট ডে’ হিসেবে পালন করে আসছে।

শেখ হাসিনা তাঁর বাবা ও জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের পদাঙ্ক অনুসরণ করে আগের বছরগুলোর মতই বাংলা ভাষায় তাঁর ভাষণ দেবেন। বঙ্গবন্ধু ১৯৭৪ সালে জাতিসংঘে প্রথম বাংলায় ভাষণ দেন। বাবার পদাংক অনুসরন করেই ২৫শে মার্চ দুপুরে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইউএনজিএ’র ৭৬তম অধিবেশনে বাংলায় ভাষণ দিলেন। এটি জাতিসংঘে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বাংলা ভাষায় দেয়া ১৮তম ভাষণ।

জাতিসংঘের সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্ট সল্যুশনস নেটওয়ার্ক (এসডিএসএন) দারিদ্র্য দূরিকরণ, পৃথিবীর সুরক্ষা এবং সকলের জন্য শান্তি ও সমৃদ্ধি নিশ্চিত করতে পদক্ষেপ গ্রহণের সার্বজনীন আহ্বানে সাড়া দিয়ে বাংলাদেশের সঠিক পথে অগ্রসরের জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ‘এসডিজি অগ্রগতি পুরস্কার’ প্রদান করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার এ পুরস্কার বাংলাদেশের জনগণকে উৎসর্গ করছেন।

সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যের (এসডিজি) বিভিন্ন ক্ষেত্রে সফলতা অর্জনের পর টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যে (এসডিজি) দ্রুত এগিয়ে চলার ক্ষেত্রে এ পুরস্কার দেশের সফলতার গুরুত্বপূর্ণ আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি। গত ২০ সেপ্টেম্বর সোমবার অনুষ্ঠানের সঞ্চালক শেখ হাসিনাকে ‘জুয়েল ইন দি ক্রাউন অব দি ডে’ হিসেবে তুলে ধরেন এবং বিশ্বব্যাপী মহামারি করোনাভাইরাস চলাকালেও এসডিজি প্রচারণা কার্যক্রম চালাতে তাঁর নেতৃত্বের প্রশংসা করেন।

এসডিজি প্রচার কার্যক্রম চালাতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বের প্রশংসা করেন অধ্যাপক সচ। তিনি বলেন, এ পুরস্কার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এসডিজি’র লক্ষ্য অর্জনের ক্ষেত্রে জোরালো দায়িত্ব পালনের একটি প্রমাণপত্র এবং আর্ন্তজাতিক স্বীকৃতি।’

বঙ্গবন্ধু কন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কৃষি, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অবকাঠামো উন্নয়নসহ আর্থ-সামাজিক সকল খাতে বাংলাদেশ অর্জন করেছে বিস্ময়কর অগ্রগতি। আর্থ-সামাজিক সকল সূচকে বাংলাদেশ অনেক ক্ষেত্রে তার দক্ষিণ এশিয়ার প্রতিবেশীদের ছাড়িয়ে গেছে। বাংলাদেশ আজ বিশ্বে উন্নয়নের ‘বিস্ময়’ হিসেবে পরিচিত লাভ করেছে। জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুন ও বর্তমান মহাসচিব এন্তোনিও গুতেরাস বাংলাদেশকে উন্নয়নের ‘রোল মডেল’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ২০১৫ সালে নিজ পিতৃভূমি কেনিয়া সফরকালে সে দেশের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশের উন্নয়ন মডেলকে অনুসরণ করার পরামর্শ দেন। পাকিস্তানের একজন সাংবাদিক প্রধানমন্ত্রী ইমরান খানকে সে দেশের উন্নয়নের জন্য বাংলাদেশ মডেল অনুসরণের পরামর্শ দিয়েছেন। বাংলাদেশের এই অভূতপূর্ব অগ্রগতি সম্ভব হয়েছে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদর্শী নেতৃত্ব, অকৃত্রিম দেশপ্রেম, সাধারণ মানুষের প্রতি ভালবাসা ও মমত্ববোধ এবং কঠোর পরিশ্রমের ফলে।

১৯৮১ সালে দেশে প্রত্যাবর্তন করে আজকের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব গ্রহণ করেন। জাতির পিতার স্বপ্নের সোনার বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে নদীপাত শপথ গ্রহন করেন। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা শোককে শক্তিতে পরিণত করে দেশের মানুষের ভোট-ভাতের অধিকার আদায়ের সংগ্রামে ঝাঁপিয়ে পড়েন। দীর্ঘ পথপরিক্রমায় শেখ হাসিনা ১৯৯৬ সালে প্রথম বার রাষ্ট্র পরিচলনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। এরপর ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি দ্বিতীয়বার, ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারির নির্বাচনে তৃতীয়বারের মতো সরকার পরিচালনার দায়িত্ব গ্রহণ করেন। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত হয় একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন। এই নির্বাচনে শেখ হাসিনার নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ আবারো নিরঙ্কুশভাবে জয় পায় এবং চতুর্থবারের মত রাষ্ট্রের দায়িত্ব গ্রহণ করেন।

২০০৮ সালের যুগান্তকারী নির্বাচনে নিরঙ্কুশ জয়লাভের মধ্যদিয়ে বাংলাদেশ প্রবেশ করে উন্নয়ন ও সমৃদ্ধির এক নতুন সময়ে। বঙ্গবন্ধুকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনার ‘দিন বদলের সনদ’ কে সামনে রেখে ডিজিটাল বাংলাদেশ গঠনের এক মহা কর্মযজ্ঞ শুরু হয়। একই সাথে ভিশন-২০২১ প্রনয়নের মাধ্যমে দিকহারা বাংলাদেশ যেন পায় নতুন লক্ষ্য। পদ্মা সেতু নির্মাণ, মেট্রো রেল নির্মাণের মতো বিশাল সব মেগা প্রকল্পের পাশাপাশি শতভাগ বিদ্যুতায়ন, প্রতিটি মানুষের কাছে ইন্টারনেট সুবিধা পৌঁছে দেওয়া, শক্ত অর্থনীতি তৈরি করা, শতভাগ শিক্ষার হার অর্জন করা, দারিদ্র্য নির্মুল করার মতো জীবনমান উন্নয়নের বিভিন্ন ক্ষেত্রে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে কাজ করা শুরু করে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সরকার।

২০২১ সালে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ এক অনন্য মাইলফলক অর্জন করেছে। প্রথমবারের মতো গণতান্ত্রিক সরকার হিসেবে টানা ১২ বছর দেশ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছে আওয়ামী লীগ আর চালকে আসনে আছেন বঙ্গবন্ধু সুযোগ্য কন্যা শেখ হাসিনা। শুধু উন্নয়ন কর্মকাণ্ডই নয়, এই ১২ বছরে নানান ধরনের প্রাকৃতিক ও মানবসৃষ্ট দুর্যোগও সামাল দিয়েছেন শেখ হাসিনা। দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্র, ধ্বংসাত্মক রাজনীতি, ঘুর্নিঝড় ফণী, সুপার সাইক্লোন আম্পান এবং সাম্প্রতিক বৈশ্বিক মহামারী করোনাভাইরাসের মতো সমস্যাগুলোও নিপুণ হাতে সামাল দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

২০১৫ সালে বিশ্বব্যাংক বাংলাদেশকে নিম্ন-মধ্যম আয়ের দেশের স্বীকৃতি দিয়েছে। আর ২০১৮ সালের মার্চ মাসে জাতিসংঘ বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের সনদ প্রদান করেছে আর্থ-সামাজিক সক্ষমতা অর্জনের ক্ষেত্রে আজকের বাংলাদেশ এখন এক বদলে যাওয়া বাংলাদেশ। আজকের বাংলাদেশ আর্থিক দিক থেকে যেমন শক্তিশালী, তেমনি মানসিকতার দিক থেকে অনেক বলীয়ান। ছোটখাটো অভিঘাত বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে থামিয়ে দিতে পারবে না।

২০০৯ সালের পর ‘আইলা’, ‘সিডর’, অসময়ে বন্যা, ভূমিধস, বিশ্বমন্দার প্রভাব কোনটাই বাংলাদেশের অর্থনীতির অগ্রগতির চাকাকে গতিরোধ করতে পারেনি। পারমাণবিক বিদ্যুতকেন্দ্র নির্মাণ প্রকল্প বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ এখন পারমাণবিক ক্লাবের সদস্য। একইভাবে মহাকাশে বাংলাদেশের পতাকা-সংবলিত নিজস্ব স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণের মাধ্যমে আমরা হয়েছি এলিট স্যাটেলাইট ক্লাবের সদস্য। যে কোন মেগাসিটির জন্য মেট্রোরেল একটি অতি প্রয়োজনীয় বাহন এবং আভিজাত্যের প্রতীক। রাজধানী ঢাকায় স্বপ্নের মেট্রোরেলের পরীক্ষামুলক চলাচলা সমাপ্ত হয়েছে। যেকোন মুহুর্তে এই মেট্রোরেল সাধারনের জন্য উন্মুক্ত করে দেয়া হবে। নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতুর প্রায় শেষের পথে।

২০০৯ সাল থেকে বর্তমান সময় পর্যন্ত শেখ হাসিনা সরকারের অন্যান্য উল্লেখযোগ্য অর্জনগুলোর মধ্যে রয়েছে, পদ্মা সেতু, কর্ণফুলী টানেল, রূপপুর পারমানবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মেট্রোরেল, সমুদ্র বিজয়, মাতারবাড়ি গভীর সমুদ্র বন্দর, মাতারবাড়ি কয়লা বিদ্যুৎ কেন্দ্র, পায়রা বিদ্যুৎকেন্দ্র, ছিটমহল সহ নানা মেগা প্রজেক্ট। বিদ্যুতের উৎপাদন ক্ষমতা প্রায় ২৫ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীতকরণ; জাতীয় প্রবৃদ্ধির হার প্রায় ৭.৮৬ শতাংশে উন্নীতকরণ; ৫ কোটি মানুষকে মধ্যবিত্তে উন্নীতকরণ; ভারত ও মিয়ানমারের সঙ্গে সমুদ্র সীমানা নিয়ে বিরোধের নিষ্পত্তি; ডিজিটাল বিপ্লবের মাধ্যমে প্রতিটি ইউনিয়নে ডিজিটাল সেন্টার স্থাপন; মাধ্যমিক পর্যায় পর্যন্ত সব শিক্ষার্থীর মধ্যে বিনামূল্যে পাঠ্যপুস্তক বিতরণ; কৃষকদের জন্য কৃষি কার্ড এবং ১০ টাকায় ব্যাংক হিসাব খোলা; বিনা জামানতে বর্গাচাষীদের ঋণ প্রদান; চিকিৎসা সেবার জন্য সারাদেশে প্রায় সাড়ে ১৮ হাজার কমিউনিটি ক্লিনিক ও ইউনিয়ন স্বাস্থ্যকেন্দ্র স্থাপন; দারিদ্র্যের হার ২০০৫-০৬ সালের ৪১.৫ থেকে ২০১৭-২০১৮ বছরে ২১ শতাংশে হ্রাস; ভারতের সঙ্গে ছিটমহল বিনিময়; মাথাপিছু আয় ১ হাজার ৭৫১ ডলারে উন্নীতকরণ ইত্যাদি। বর্তমান সরকারের দশ বছরে জাতিসংঘসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক এবং দ্বিপাক্ষিক ফোরামে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠা, দারিদ্র্য বিমোচন, জলবায়ুর বিরূপ প্রভাব মোকাবেলা, নারীর ক্ষমতায়নসহ ন্যায়-বিচার প্রতিষ্ঠার বিষয়ে বাংলাদেশ সোচ্চার ভ‚মিকা পালন করেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চ্যাম্পিয়ন অব দ্য আর্থ, এমডিজি ও সাউথ-সাউথ পুরস্কার, ইউনেস্কো কর্তৃক ‘শান্তিবৃক্ষ’, এজেন্ট অব চেঞ্জ, প্লানেট ৫০-৫০, গ্লোবাল উইমেন লিডারশিপ এ্যাওয়ার্ড, আপিএস-এর ইন্টারন্যাশনাল এ্যাচিভমেন্ট এ্যাওয়ার্ডসহ বহুসংখ্যক পুরস্কার ও সম্মাননায় ভ‚ষিত হয়েছেন।

বিগত দশ বছরে বাংলাদেশের জিডিপির আকার প্রায় চার গুণেরও বেশি বৃদ্ধি পেয়ে ৪ লাখ ৮২ হাজার কোটি থেকে প্রায় ২০ লাখ কোটি টাকায় উন্নীত হয়েছে। বিশ্বব্যাংকের পরিসংখ্যান অনুসারে জিডিপির নিরিখে বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে বিশ্বের মধ্যে ৪২তম এবং ক্রয়ক্ষমতার ভিত্তিতে ৩২তম। প্রাইস ওয়াটার হাউস কুপারসের প্রক্ষেপণ অনুযায়ী ২০৫০ সাল নাগাদ বাংলাদেশের অর্থনীতি ২৩তম স্থান দখল করবে। আর এইচবিএসসির প্রক্ষেপণ অনুযায়ী ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২৬তম বৃহত্তম অর্থনীতির দেশ হবে। ২০০৫-০৬ অর্থবছরে বাজেটের আকার ছিল ৬১ হাজার কোটি টাকা। ২০১৮-২০১৯ অর্থবছরে বাজেটের পরিমাণ প্রায় ৭.৬ গুণ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়িয়েছে ৪ লাখ ৬৪ হাজার ৫৭৩ কোটি টাকা।

বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ ২০০৮ সালে নির্বাচনের আগে ‘দিন বদলের সনদ’ নামে নির্বাচনী ইশতেহার ঘোষণা করেছিল। এই ইশতেহারে বলা হয়েছিল : ‘আগামী ২০২১ সালে আমাদের স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী। আর ২০২০ সাল হবে বাংলাদেশের স্থপতি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মশতবার্ষিক। আমরা ২০২০-২১ সাল নাগাদ এমন এক বাংলাদেশের স্বপ্ন দেখছি যেখানে সম্ভাব্য উচ্চতম প্রবৃদ্ধি অর্জনে সক্ষম একটি দ্রুত বিকাশমান অর্থনীতি দারিদ্র্যের লজ্জা ঘুচিয়ে মানুষের মৌলিক চাহিদা পূরণ নিশ্চিত করবে। একটি প্রকৃত অংশীদারিত্বমূলক সহিষ্ণু গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা, যেখানে নিশ্চিত হবে সামাজিক ন্যায়বিচার, নারীর অধিকার ও সুযোগের সমতা, আইনের শাসন, মানবাধিকার, সুশাসন, দূষণমুক্ত পরিবেশ। গড়ে উঠবে এক অসাম্পদ্রায়িক প্রগতিশীল উদার গণতান্ত্রিক কল্যাণরাষ্ট্র।’

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ নিঃসন্দেহে সেই লক্ষ্য পুরনে এগিয়ে যাচ্ছে। কিন্তু এর পরের লক্ষ্য কী? বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ সে লক্ষ্যমাত্রাও স্থির করেছে। এ জন্য ২০১৪ সালের নির্বাচনী ইশতেহারে ‘ভিশন ২০৪১’ ঘোষণা করা হয়। যার মূল লক্ষ্য হচ্ছে ২০৪১ সালের মধ্যে বাংলাদেশ হবে উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ। আর ২০১৮ সালে তৈরি করা হয়েছে দীর্ঘ মেয়াদি উন্নয়ন পরিকল্পনা ‘ডেল্টা প্ল্যান ২১০০।’ ২১০০ সালের বাংলাদেশ কেমন হবে তা এই পরিকল্পনায় তুলে ধরা হয়েছে। কিন্তু এসব পরিকল্পনা পুরোপুরি বাস্তবায়নের অনেক আগেই ২০২১ সালের মধ্যে দেশ থেকে নিরক্ষতার অন্ধকার দূর হবে, মা ও শিশু মৃত্যুর হার উন্নত দেশগুলোর সমপর্যায়ে আসবে, কোন মানুষ বিনা চিকিৎসায় মারা যাবে না, বেকারত্ব হ্রাস পাবে, দারিদ্র্যের হার ১০ শতাংশের নিচে নেমে আসবে। বাংলাদেশের মানুষ পাবে এক উন্নত-সমৃদ্ধ জীবনের স্বাদ।

দিন বদলের অঙ্গীকার নিয়ে যাত্রা শুরু করা শেখ হাসিনার সরকারের এক মহৎ উদ্যোগ সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচী যা সমাজের বঞ্চিত, অবহেলিত জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নের এক বৃহৎ প্রচেষ্টা। আন্তর্জাতিক টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অনুসারে আগামী ২০৩০ সাল নাগাদ আমাদের দারিদ্র্যের হার শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে হবে। দূর করতে হবে ক্ষুধা ও পুষ্টিহীনতা। ক্ষুধা ও দারিদ্র্যমুক্ত বাংলাদেশ গড়ার শেখ হাসিনার নিরন্তর প্রচেষ্টার অংশ হিসেবে তার উদ্ভাবনী ১০টি বহুল আলোচিত প্রকল্পের অন্যতম দারিদ্র্যবান্ধব সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনী কর্মসূচীর বাস্তবায়িত প্রকল্পগুলো হচ্ছে বয়স্ক ভাতা, বিধবা ও স্বামী নিগৃহীতা মহিলা ভাতা, অসচ্ছল প্রতিবন্ধী ভাতা, হতদরিদ্রদের খাদ্য সহায়তা কর্মসূচী, দরিদ্র মায়ের জন্য মাতৃত্বকালীন ভাতা, জটিল রোগীদের আর্থিক সহায়তা, কর্মজীবী ল্যাকটেটিং মাদার সহায়তা, চা শ্রমিকদের জীবনমান উন্নয়ন কর্মসূচী, পোশাক শিল্প শ্রমিকদের প্রশিক্ষণ ও সহায়তা তহবিল, অনাথ আশ্রম কর্মসূচী, প্রতিবন্ধী ছাত্রছাত্রীদের উপবৃত্তি, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রছাত্রীদের উপবৃত্তি, হিজড়া, বেদে ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর উপবৃত্তি, মুক্তিযোদ্ধা ভাতা, ভিজিডি কার্যক্রম, সাময়িক বেকারত্ব দূরীকরণ কর্মসূচী, অতিদরিদ্রদের জন্য কর্মসংস্থান কর্মসূচী, প্রাকৃতিক দুর্যোগজনিত ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকদের তহবিলও বীমা কর্মসূচী, গ্রামীণ মাতৃকেন্দ্র কর্মসূচী, মাতৃস্বাস্থ্য ভাউচার কর্মসূচী, কমিউনিটি পুষ্টি কর্মসূচী, গ্রামীণ অবকাঠামো সংস্কার কর্মসূচী, গ্রামীণ অবকাঠামো রক্ষাণাবেক্ষণ কর্মসূচী, নারী উদ্যোক্তা উন্নয়ন প্রয়াস কর্মসূচী ‘জয়িতা’, ন্যাশনাল সার্ভিস কর্মসূচী ,একটি বাড়ি একটি খামার’ প্রকল্প, পল্লী সঞ্চয় ব্যাংক, বিকশিত শিশু : সমৃদ্ধ বাংলাদেশ’ শীর্ষক প্রকল্প বাস্তবায়নের মাধ্যমে শিশু উন্নয়নকে জাতীয় উন্নয়ন পরিকল্পনার মূলধারায় আনয়ন করা হয়েছে। যা বর্তমান সরকারের একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ।

অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি, বন্যা, খরা, সামুদ্রিক ঝড়, জলোচ্ছ্বাস ইত্যাদি প্রাকৃতিক দুর্যোগ বাংলাদেশের ইতিহাসে নতুন কোন ঘটনা নয়। কিন্তু বিশ্বজুড়ে নগরায়ন, শিল্প বিপ্লব, নির্বিচারে বন নিধন ইত্যাদি অনিয়ন্ত্রিত কর্মকান্ডে পৃথিবীর উষ্ণতা বৃদ্ধি ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাবে প্রাকৃতিক দুর্যোগের ব্যাপ্তি, প্রকোপ ও আবর্তকাল এ জনপদকে আরও ঝুঁকিপূর্ণ করেছে। সে সঙ্গে যোগ হয়েছে প্রাকৃতিক দুর্যোগের নতুন মাত্রা যেমন- জলাবদ্ধতা, মরুময়তা, উপকূলীয় অঞ্চলের খানিকটা সমুদ্রগর্ভে তলিয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা, উপক‚লীয় কৃষি জমির লবণাক্ততা বৃদ্ধি এবং সর্বোপরি খাদ্য নিরাপত্তার হুমকি। বাংলাদেশ আজ জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে প্রাকৃতিক দুর্যোগের চরম ঝুঁকিপূর্ণ দেশগুলোর অন্যতম। সরকার এসব সমস্যা মোকাবেলায় ইতোমধ্যে বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে যেমন- প্রাকৃতিক দুর্যোগের পূর্বাভাস সম্প্রচার, ঘূর্ণিঝড় আশ্রয়কেন্দ্র স্থাপন, উপক‚লীয় এলাকায় বসবাসকারী মানুষকে যথাসময়ে নিরাপদ স্থানে স্থানান্তর, দ্রুত ত্রাণসামগ্রী সরবরাহ, উপক‚লীয় বাঁধ তৈরি, লবণাক্ত ও খরাসহিষ্ণু ফসলের জাত উদ্ভাবন, বাঁধ ও বাঁধ সংলগ্ন চর এলাকায় বনায়নের মাধ্যমে সবুজ বেষ্টনী সৃষ্টি, পাহাড় সংরক্ষণ। প্রকৃতির সৃষ্ট এই দূষণের কাছে আত্মসমর্পণ না করে কিংবা এর ক্ষতি থেকে অর্থনীতি রক্ষার্থে কারও সাহায্য বা দয়া-দাক্ষিণ্যের ওপর নির্ভর না করে ডেল্টা ইঞ্জিনিয়ারিং প্রযুক্তি ব্যবহারের দিকে এগুচ্ছে সরকার।

১২ ডিসেম্বর, ২০০৮ বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ তাদের নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষণা করেছিল ২০২১ সালে স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশ ‘ডিজিটাল বাংলাদেশে’ পরিণত হবে। একটি উন্নত দেশ, সমৃদ্ধ ডিজিটাল সমাজ, একটি ডিজিটাল যুগের জনগোষ্ঠী, রূপান্তরিত উৎপাদন ব্যবস্থা, নতুন জ্ঞানভিত্তিক অর্থনীতি সব মিলিয়ে একটি জ্ঞানভিত্তিক সমাজ গঠনের স্বপ্নই দেখিয়েছিলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সরকারের ডিজিটাল পরিক্রমায় বাংলাদেশ ২০২১ সালের মধ্যে উচ্চ-মধ্যম আয়ের দেশ এবং ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত রাষ্ট্রের কাতারে শামিল হতে সম্পূর্ণ প্রস্তুত। আর এর পেছনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে চলেছে তথ্যপ্রযুক্তি। স্মার্টফোনের মাধ্যমে সারা বিশ্বের তথ্যপ্রযুক্তি খাতের পরিবর্তন, ইন্টারনেট অব থিংস, যন্ত্রপাতি পরিচালনায় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার প্রয়োগ, রোবটিকস, জৈবপ্রযুক্তি, কোয়ান্টাম কম্পিউটিংয়ের মতো বিষয়গুলো ডিজিটাল বিপ্লবের সূচনা করেছিল। ডিজিটাল বিপ্লব বাংলাদেশের মানুষের দীর্ঘদিনের স্বপ্ন ‘সোনার বাংলা’ বাস্তবায়নে সহায়তা করছে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছোটবেলায় বঙ্গবন্ধু বেশিরভাগ ছিলেন জেলে। যে কারণে সব সময় তিনি বাবাকে কাছে পাননি। তার বিয়ের সময় বঙ্গবন্ধু ছিলেন জেলে। সন্তান হওয়ার সময় ফাঁসির মঞ্চে। রাজনীতির কারণে বাবাকে তিনি ও তার অন্য ভাই বোনেরাও সেভাবে কাছে পাননি। গণতন্ত্রের মানসকন্যা শেখ হাসিনার বাংলাদেশে এখন কুঁড়েঘর খুঁজে পাওয়া যায় না, ছেঁড়া কাপড় পরা মানুষ দেখা যায়না, মানুষ খালি পায়ে থাকে না। তার নেতৃত্বে দেশে ৪০ শতাংশ থেকে দারিদ্র্য ২০ শতাংশে নেমেছে। দেশ বদলে গেছে, আকাশ থেকে ঢাকা, চট্টগ্রাম চেনা যায় না। এটা কোনো জাদুর কারণে নয়, এটা শেখ হাসিনার জাদুকরী নেতৃত্বের কারণে বদলেছে।

বঙ্গবন্ধু হত্যার পর বাংলাদেশের মানুষ নেতৃত্বশূন্য হয়ে পড়েছিলো কিন্তু ১৯৮১ সালে প্রধানমন্ত্রী ফিরে এসে দলের সভাপতি হওয়ার পরে সে শূন্যতা পূরণ হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই আজ বিশ্ব দরবারে বাংলাদেশ বিশেষ মর্যাদায় অধিষ্ঠিত। ক্রাউন জুয়েল শেখ হাসিনার প্রতি শুভ কামনা, তিনি অব্যাহতভাবে এইভাবে নেতৃত্ব দিয়ে যান এবং বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন যাতে বাস্তবায়ন করতে পারেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ৭৫তম জন্মদিনে তার প্রতি রইল শুভেচ্ছা অভিনন্দন ও ভালোবাসা। জয় বাংলা। 
-ওয়াশিংটন ডিসি, যুক্তরাষ্ট্র

বিডি-প্রতিদিন/সালাহ উদ্দীন

এই বিভাগের আরও খবর
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
খেলাধুলার মানোন্নয়নে ক্রীড়া সাংবাদিকতার ভূমিকা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
গণঅভ্যুত্থান : জাতীয় ঐক্য ও গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
বিদেশি পর্যটকদের চাহিদা বুঝতে হবে
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
শান্তিদূতের জামানায় শান্তি কেন ফেরারি?
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
ফলের রাজ্য পার্বত্য চট্টগ্রাম
সর্বশেষ খবর
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

এই মাত্র | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

২১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

৩৪ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৪২ মিনিট আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম