শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২৩, বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১

অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন এবং সরকারের উন্নয়ন ভাবনা

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
অনলাইন ভার্সন
অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন এবং সরকারের উন্নয়ন ভাবনা

পর্যটন শিল্পের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতি বছর ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্যাপী পর্যটন দিবস পালিত হয় এবং এরই সঙ্গে পর্যটনকে কেন্দ্র করে UNWTO ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০২১’কে বিশেষভাবে ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন’ স্বীকৃতিতে আখ্যায়িত করেছে। এ সেক্টরটি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (Sustainable Development Goal) এর একটি স্বীকৃত স্তম্ভ যা বিশেষভাবে দারিদ্র্য বিমোচন, বৈষম্য হ্রাসকরণ, লিঙ্গ সমতা নিশ্চিতকরণ এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য নিয়োজিত থাকে। পর্যটন খাতের ভূমিকা বর্তমানে আরও বেশি অন্তর্ভুক্তিমূলক যা বিভিন্ন গোষ্ঠী, লিঙ্গ, জাতি, ধর্ম এবং বিভিন্ন সেক্টর যেমন কৃষি, উৎপাদন শিল্প, পরিসেবা এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখতে সহায়তা করে।

পর্যটন, বিশ্ব অর্থনীতির অন্যতম বৃহত্তম, সম্ভাবনাময় এবং দ্রুত বর্ধনশীল খাত যা সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক দিক থেকে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অনবদ্য অবদান রেখেছে এবং একটি দেশের সার্বিক অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। পর্যটন খাতের সম্ভাবনার ছোঁয়া লেগেছে প্রাকৃতিক রূপবৈচিত্র্যে ঘেরা আমাদের বাংলাদেশেও যা অনন্য চোখ জুড়ানো আকর্ষণ যেমন পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার, বিশাল ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন, পার্বত্য চট্টগ্রামের অকৃত্রিম সৌন্দর্য, সিলেটের নৈসর্গিক সবুজ অরণ্য, হাওর অঞ্চলের সাগরসদৃশ বিস্তীর্ণ জলরাশিসহ অসংখ্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দ্বারা বেষ্টিত।

এ আকর্ষণসমূহকে ঘিরেই বাংলাদেশে রয়েছে পর্যটন বিকাশের অসীম সম্ভাবনা। তাছাড়া কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত সাগরের পাড়ে ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে পর্যটন নগরী কক্সবাজারের আকর্ষণ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ঘেরা সবুজ প্রকৃতি নজর কাড়ে পর্যটকদের। ঐতিহ্যবাহী ও রূপ লাবণ্যে ঘেরা সবুজ শ্যামল গ্রামগুলো খুলে দিয়েছে অপার সম্ভাবনাময় গ্রামীণ পর্যটনের দ্বার। কৃষি প্রধান দেশ হিসেবেও বাংলাদেশে রয়েছে কৃষি পর্যটন প্রসারের সুযোগ ও বিপুল সম্ভাবনা।

বাংলাদেশের সাত জেলার (সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, নেত্রকোনা, সিলেট, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রায় ৭ লাখ ৮৪ হাজার হেক্টর জলাভূমিতে ৪২৩টি হাওর নিয়ে হাওরাঞ্চল গঠিত। হাওরের কোল ঘেঁষে থাকা সীমান্ত নদী, পাহাড়, পাহাড়ি ঝরনা নানা প্রজাতির বনজ, জলজপ্রাণী, হাওর-বাঁওড়ের হিজল, নলখাগড়া বনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর হাওর পাড়ের বসবাসকারী মানুষের জীবন-জীবিকার নৈসর্গিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয় হাজার হাজার পর্যটক যা হাওর পর্যটন বিকাশের জন্য খুবই ফলপ্রসূ।

বাংলাদেশের এ অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য প্রতি বছর দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। পর্যটক সংখ্যা বিশ্লেষণ করে জানা যায়, ২০১৭ সালে বাংলাদেশে প্রায় ১০ লাখ বিদেশি পর্যটক ভ্রমণ করেন এবং ১ কোটি দেশীয় পর্যটক সারা বাংলাদেশ ঘুরে বেড়ান। পর্যটকের আনাগোনা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিধিকে বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে। পর্যটনের দ্বারা অর্থনৈতিক, সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন সাধিত হয়। 

বিশ্বের জিডিপিতে পর্যটনের অবদান অপরিসীম যা ১০.৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৭ সালের মধ্যে ১১.৭ শতাংশে পৌঁছবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিতে পর্যটন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, রপ্তানি আয় এবং দেশীয় মূল্য সংযোজনের পাশাপাশি OECD-এ গড় জিডিপির ৪.১%, কর্মসংস্থানের ৫.৯% এবং পরিসেবা রপ্তানির ১.৩% খাতে সরাসরি অবদান রাখছে। পর্যটন খাত শ্রমবহুল খাত হিসেবে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করছে যা সংখ্যায় প্রায় ২৪ লাখ ৩২ হাজার। 

বিখ্যাত বিশ্লেষক হ্যাম্পটন এবং জিয়াচেয়া (২০১২) সর্বপ্রথম পর্যটনে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেছিলেন। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে টেকসই প্রবৃদ্ধি হিসেবেও বিবেচনা করা হয় যা অর্থনৈতিক সুযোগ সৃষ্টি এবং সম্প্রসারণ কারার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধাগুলোতে ব্যাপক প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করে যাতে সমাজের সব সদস্য অংশগ্রহণসহ  প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে উপকৃত হতে পারে। তাছাড়া অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির সুবাদে একটি দেশের অর্থনৈতিক অর্জন সবার মাঝে ন্যায়সংগতভাবে বণ্টন করা হয়। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে সমর্থন করার জন্য পর্যটন সেক্টরকে অবশ্যই উৎপাদনশীল কর্মসংস্থানের পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের জন্য অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরি করতে হবে।

তাছাড়া টেকসই উন্নয়নের নীতি, কর্মসংস্থানের বিধান অনুসরণ এবং স্টেক হোল্ডারদের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করে শহুরে এবং গ্রামীণ উভয় এলাকায় অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন আরও ব্যাপকভাবে অবদান রাখতে পারে। প্রান্তিক গোষ্ঠীর জন্য সমান সুযোগের অনুপস্থিতি দেশের মধ্যে বৈষম্যের মাত্রা বৃদ্ধিসহ নেতিবাচকভাবে অর্থনৈতিক বিকাশ এবং উন্নয়নের সামগ্রিক গতিশীলতাকে প্রভাবিত করতে পারে।

পর্যটন খাতের দিক থেকে বলা যায় যে, গ্রামাঞ্চলে মানসম্মত রাস্তার অভাব শুধু স্থানীয় মানুষকে পর্যটন থেকে আয় করতে বাধা দেয় না বরং পর্যটন খাতকে প্রসারিত হতে বাধা দেয়। এর মানে হলো যে পর্যটন সুযোগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এ সীমাবদ্ধতার প্রভাব এবং এ সুযোগগুলোতে প্রবেশাধিকার যৌথভাবে বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। পর্যটন খাতের অবকাঠামোতে সমানাধিকার বর্ধিত এবং সম্ভাবনাময় সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে। শুধু তাই নয়, পর্যটন সাংস্কৃতিক এবং পরিবেশগত মূল্যবোধ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি সুরক্ষিত অঞ্চলগুলোর যথাযথ ব্যবস্থাপনা এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সাহায্য করতে পারে। 

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে পর্যটনের বিকাশ এবং এর সঙ্গে সম্পৃক্ত সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা মোকাবিলার জন্য সরকার, নীতিনির্ধারক, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং গবেষকদের উল্লেখযোগ্য মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সহযোগিতায় পর্যটনে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি প্রচেষ্টা সফল হতে পারে। বিশ্বজুড়ে পর্যটন প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লক্ষ্যে টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমন্বিত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা অতীব জরুরি।

অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনে পর্যটনের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে, কারণ পর্যটন অনেক উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশে অর্থনৈতিক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বৃদ্ধিকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। পর্যটন কাজে নিয়োজিত হওয়ার মাধ্যমে বেকারত্বের হার হ্রাস পায় যা আয় বৈষম্য এবং দারিদ্র্যের মাত্রাও হ্রাস করে, ফলে অর্থনীতিতে পর্যটন উন্নয়নের সুনির্দিষ্ট উপায় খুঁজে বের করতে হবে যাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় এবং আয় বৈষম্য ও দারিদ্র্য হ্রাস পায়। পর্যটকদের জন্য একটি বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ প্রদান, দেশের পর্যটন আকর্ষণের জায়গাগুলোতে গ্রামীণ উন্নয়ন নিশ্চিত করা, পর্যটন প্রাপ্তিগুলোর অব্যবস্থাপনা এড়াতে দুর্নীতি কমানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করার মাধ্যমে এটি অর্জন করা যেতে পারে।

তদুপরি এ উদ্দেশ্যে এমন নীতি চালু করতে হবে যা আন্তঃদেশীয় সংযোগকে শক্তিশালী করবে, পর্যটনকে বাড়িয়ে তুলবে এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটনের সম্ভাবনাকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরবে। সর্বোপরি পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সুপরিকল্পিত নির্দেশনা প্রদান এবং সমন্বিত কর্মপরিকল্পনার যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে পর্যটন খাত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে অন্যতম ভূমিকা পালন করতে পারবে। 

বিগত এক দশকে পর্যটন শিল্পের জন্য অনেক কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড স্থান তার মধ্যে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। তাছাড়া পর্যটন শিল্পের বিকাশের জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে পর্যটন স্থাপনার উন্নতি সাধন করা হয়েছে। পর্যটন শিল্পের জন্য তৈরি করা হচ্ছে মহাপরিকল্পনা যা করোনা মহামারীর জন্য বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়ন করছে। বাংলাদেশকে একটি পর্যটনসমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।

এরই ধারাবাহিকতায় উন্নত বিশ্বের আদলে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেটসহ দেশের পর্যটন এলাকাগুলোতে নানামুখী উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালু আছে। এর মধ্যে দেশের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত থেকে কক্সবাজারের টেকনাফ পর্যন্ত পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ তৈরির পরিকল্পনা আছে বলে জানা যায়। এসব পরিকল্পনা পর্যটন শিল্পের জন্য একটি ইতিবাচক দিক, তবে এর সুফল পেতে হলে আমাদের স্বাভাবিক ও করোনামুক্ত সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বর্তমান করোনাকালীন সংকট উত্তরণের জন্য এখন সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে, যাতে পর্যটনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাই টিকে থাকতে পারে। একমাত্র সুপরিকল্পনা, সঠিক বাস্তবায়ন ও পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দই পারে বাংলাদেশের পর্যটনকে বিশ্বমানে উন্নীত করতে। 

লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
সর্বশেষ খবর
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

এই মাত্র | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৩৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৩৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫০ মিনিট আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম
চারটি নির্বাচনে ভোট দিতে পারেনি জনগণ: সেলিমুজ্জামান সেলিম

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা
ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের নিয়ে বসুন্ধরা শুভসংঘের মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান
১৭ বছর পর ভোট দেওয়ার অধিকার ফিরে এসেছে: সেলিমা রহমান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বুড়িচংয়ে দোয়া মাহফিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন
নমিনেশন পেতে বাজিতপুর-নিকলী সড়কে দীর্ঘ মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব
ধর্মের দোহাই দিয়ে টিকেট বিক্রি করে কাজ হবে না: তানিয়া রব

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে ধানের শীষে ভোট চাইলেন সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন গোবিন্দগঞ্জ সরকারি কলেজ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক
অশ্লীল ভিডিও ধারণ করে টাকা হাতিয়ে নেওয়া চক্রের সদস্য আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল
সৈকতের সিদ্ধান্ত নিয়ে আবারও বিতর্ক, পাশে দাঁড়ালেন সাইমন টফেল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক