শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২৩, বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১

অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন এবং সরকারের উন্নয়ন ভাবনা

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
অনলাইন ভার্সন
অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন এবং সরকারের উন্নয়ন ভাবনা

পর্যটন শিল্পের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতি বছর ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্যাপী পর্যটন দিবস পালিত হয় এবং এরই সঙ্গে পর্যটনকে কেন্দ্র করে UNWTO ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০২১’কে বিশেষভাবে ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন’ স্বীকৃতিতে আখ্যায়িত করেছে। এ সেক্টরটি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (Sustainable Development Goal) এর একটি স্বীকৃত স্তম্ভ যা বিশেষভাবে দারিদ্র্য বিমোচন, বৈষম্য হ্রাসকরণ, লিঙ্গ সমতা নিশ্চিতকরণ এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য নিয়োজিত থাকে। পর্যটন খাতের ভূমিকা বর্তমানে আরও বেশি অন্তর্ভুক্তিমূলক যা বিভিন্ন গোষ্ঠী, লিঙ্গ, জাতি, ধর্ম এবং বিভিন্ন সেক্টর যেমন কৃষি, উৎপাদন শিল্প, পরিসেবা এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখতে সহায়তা করে।

পর্যটন, বিশ্ব অর্থনীতির অন্যতম বৃহত্তম, সম্ভাবনাময় এবং দ্রুত বর্ধনশীল খাত যা সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক দিক থেকে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অনবদ্য অবদান রেখেছে এবং একটি দেশের সার্বিক অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। পর্যটন খাতের সম্ভাবনার ছোঁয়া লেগেছে প্রাকৃতিক রূপবৈচিত্র্যে ঘেরা আমাদের বাংলাদেশেও যা অনন্য চোখ জুড়ানো আকর্ষণ যেমন পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার, বিশাল ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন, পার্বত্য চট্টগ্রামের অকৃত্রিম সৌন্দর্য, সিলেটের নৈসর্গিক সবুজ অরণ্য, হাওর অঞ্চলের সাগরসদৃশ বিস্তীর্ণ জলরাশিসহ অসংখ্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দ্বারা বেষ্টিত।

এ আকর্ষণসমূহকে ঘিরেই বাংলাদেশে রয়েছে পর্যটন বিকাশের অসীম সম্ভাবনা। তাছাড়া কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত সাগরের পাড়ে ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে পর্যটন নগরী কক্সবাজারের আকর্ষণ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ঘেরা সবুজ প্রকৃতি নজর কাড়ে পর্যটকদের। ঐতিহ্যবাহী ও রূপ লাবণ্যে ঘেরা সবুজ শ্যামল গ্রামগুলো খুলে দিয়েছে অপার সম্ভাবনাময় গ্রামীণ পর্যটনের দ্বার। কৃষি প্রধান দেশ হিসেবেও বাংলাদেশে রয়েছে কৃষি পর্যটন প্রসারের সুযোগ ও বিপুল সম্ভাবনা।

বাংলাদেশের সাত জেলার (সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, নেত্রকোনা, সিলেট, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রায় ৭ লাখ ৮৪ হাজার হেক্টর জলাভূমিতে ৪২৩টি হাওর নিয়ে হাওরাঞ্চল গঠিত। হাওরের কোল ঘেঁষে থাকা সীমান্ত নদী, পাহাড়, পাহাড়ি ঝরনা নানা প্রজাতির বনজ, জলজপ্রাণী, হাওর-বাঁওড়ের হিজল, নলখাগড়া বনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর হাওর পাড়ের বসবাসকারী মানুষের জীবন-জীবিকার নৈসর্গিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয় হাজার হাজার পর্যটক যা হাওর পর্যটন বিকাশের জন্য খুবই ফলপ্রসূ।

বাংলাদেশের এ অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য প্রতি বছর দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। পর্যটক সংখ্যা বিশ্লেষণ করে জানা যায়, ২০১৭ সালে বাংলাদেশে প্রায় ১০ লাখ বিদেশি পর্যটক ভ্রমণ করেন এবং ১ কোটি দেশীয় পর্যটক সারা বাংলাদেশ ঘুরে বেড়ান। পর্যটকের আনাগোনা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিধিকে বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে। পর্যটনের দ্বারা অর্থনৈতিক, সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন সাধিত হয়। 

বিশ্বের জিডিপিতে পর্যটনের অবদান অপরিসীম যা ১০.৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৭ সালের মধ্যে ১১.৭ শতাংশে পৌঁছবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিতে পর্যটন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, রপ্তানি আয় এবং দেশীয় মূল্য সংযোজনের পাশাপাশি OECD-এ গড় জিডিপির ৪.১%, কর্মসংস্থানের ৫.৯% এবং পরিসেবা রপ্তানির ১.৩% খাতে সরাসরি অবদান রাখছে। পর্যটন খাত শ্রমবহুল খাত হিসেবে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করছে যা সংখ্যায় প্রায় ২৪ লাখ ৩২ হাজার। 

বিখ্যাত বিশ্লেষক হ্যাম্পটন এবং জিয়াচেয়া (২০১২) সর্বপ্রথম পর্যটনে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেছিলেন। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে টেকসই প্রবৃদ্ধি হিসেবেও বিবেচনা করা হয় যা অর্থনৈতিক সুযোগ সৃষ্টি এবং সম্প্রসারণ কারার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধাগুলোতে ব্যাপক প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করে যাতে সমাজের সব সদস্য অংশগ্রহণসহ  প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে উপকৃত হতে পারে। তাছাড়া অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির সুবাদে একটি দেশের অর্থনৈতিক অর্জন সবার মাঝে ন্যায়সংগতভাবে বণ্টন করা হয়। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে সমর্থন করার জন্য পর্যটন সেক্টরকে অবশ্যই উৎপাদনশীল কর্মসংস্থানের পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের জন্য অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরি করতে হবে।

তাছাড়া টেকসই উন্নয়নের নীতি, কর্মসংস্থানের বিধান অনুসরণ এবং স্টেক হোল্ডারদের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করে শহুরে এবং গ্রামীণ উভয় এলাকায় অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন আরও ব্যাপকভাবে অবদান রাখতে পারে। প্রান্তিক গোষ্ঠীর জন্য সমান সুযোগের অনুপস্থিতি দেশের মধ্যে বৈষম্যের মাত্রা বৃদ্ধিসহ নেতিবাচকভাবে অর্থনৈতিক বিকাশ এবং উন্নয়নের সামগ্রিক গতিশীলতাকে প্রভাবিত করতে পারে।

পর্যটন খাতের দিক থেকে বলা যায় যে, গ্রামাঞ্চলে মানসম্মত রাস্তার অভাব শুধু স্থানীয় মানুষকে পর্যটন থেকে আয় করতে বাধা দেয় না বরং পর্যটন খাতকে প্রসারিত হতে বাধা দেয়। এর মানে হলো যে পর্যটন সুযোগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এ সীমাবদ্ধতার প্রভাব এবং এ সুযোগগুলোতে প্রবেশাধিকার যৌথভাবে বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। পর্যটন খাতের অবকাঠামোতে সমানাধিকার বর্ধিত এবং সম্ভাবনাময় সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে। শুধু তাই নয়, পর্যটন সাংস্কৃতিক এবং পরিবেশগত মূল্যবোধ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি সুরক্ষিত অঞ্চলগুলোর যথাযথ ব্যবস্থাপনা এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সাহায্য করতে পারে। 

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে পর্যটনের বিকাশ এবং এর সঙ্গে সম্পৃক্ত সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা মোকাবিলার জন্য সরকার, নীতিনির্ধারক, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং গবেষকদের উল্লেখযোগ্য মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সহযোগিতায় পর্যটনে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি প্রচেষ্টা সফল হতে পারে। বিশ্বজুড়ে পর্যটন প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লক্ষ্যে টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমন্বিত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা অতীব জরুরি।

অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনে পর্যটনের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে, কারণ পর্যটন অনেক উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশে অর্থনৈতিক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বৃদ্ধিকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। পর্যটন কাজে নিয়োজিত হওয়ার মাধ্যমে বেকারত্বের হার হ্রাস পায় যা আয় বৈষম্য এবং দারিদ্র্যের মাত্রাও হ্রাস করে, ফলে অর্থনীতিতে পর্যটন উন্নয়নের সুনির্দিষ্ট উপায় খুঁজে বের করতে হবে যাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় এবং আয় বৈষম্য ও দারিদ্র্য হ্রাস পায়। পর্যটকদের জন্য একটি বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ প্রদান, দেশের পর্যটন আকর্ষণের জায়গাগুলোতে গ্রামীণ উন্নয়ন নিশ্চিত করা, পর্যটন প্রাপ্তিগুলোর অব্যবস্থাপনা এড়াতে দুর্নীতি কমানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করার মাধ্যমে এটি অর্জন করা যেতে পারে।

তদুপরি এ উদ্দেশ্যে এমন নীতি চালু করতে হবে যা আন্তঃদেশীয় সংযোগকে শক্তিশালী করবে, পর্যটনকে বাড়িয়ে তুলবে এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটনের সম্ভাবনাকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরবে। সর্বোপরি পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সুপরিকল্পিত নির্দেশনা প্রদান এবং সমন্বিত কর্মপরিকল্পনার যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে পর্যটন খাত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে অন্যতম ভূমিকা পালন করতে পারবে। 

বিগত এক দশকে পর্যটন শিল্পের জন্য অনেক কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড স্থান তার মধ্যে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। তাছাড়া পর্যটন শিল্পের বিকাশের জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে পর্যটন স্থাপনার উন্নতি সাধন করা হয়েছে। পর্যটন শিল্পের জন্য তৈরি করা হচ্ছে মহাপরিকল্পনা যা করোনা মহামারীর জন্য বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়ন করছে। বাংলাদেশকে একটি পর্যটনসমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।

এরই ধারাবাহিকতায় উন্নত বিশ্বের আদলে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেটসহ দেশের পর্যটন এলাকাগুলোতে নানামুখী উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালু আছে। এর মধ্যে দেশের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত থেকে কক্সবাজারের টেকনাফ পর্যন্ত পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ তৈরির পরিকল্পনা আছে বলে জানা যায়। এসব পরিকল্পনা পর্যটন শিল্পের জন্য একটি ইতিবাচক দিক, তবে এর সুফল পেতে হলে আমাদের স্বাভাবিক ও করোনামুক্ত সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বর্তমান করোনাকালীন সংকট উত্তরণের জন্য এখন সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে, যাতে পর্যটনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাই টিকে থাকতে পারে। একমাত্র সুপরিকল্পনা, সঠিক বাস্তবায়ন ও পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দই পারে বাংলাদেশের পর্যটনকে বিশ্বমানে উন্নীত করতে। 

লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
শান্তি ফেরাতে নির্বাচনই সমাধান
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
বাংলাদেশ ও ভূমিকম্প ঝুঁকি, আর্থিক প্রভাব ও করণীয়
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
সর্বশেষ খবর
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা
টুঙ্গিপাড়ায় সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আ.লীগের ৪৬ নেতাকর্মীর বিরুদ্ধে মামলা

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার
রাজশাহীতে মাদকসহ ৬ কারবারি গ্রেপ্তার

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে ডিএমপির ১০৪৫ মামলা

১৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ
৪৮ ঘন্টার জন্য দেশের জ্বালানি কূপগুলোতে ড্রিলিং কার্যক্রম বন্ধ

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা
ট্রাফিক আইন লঙ্ঘনে দুই দিনে ডিএমপির ২৪৮৩ মামলা

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা
হবিগঞ্জে কৃষককে কুপিয়ে হত্যা

২৪ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন
ইবির তিন বিভাগে বাড়লো ৩০ আসন

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-রেহানার মামলার যুক্তিতর্ক ২৫ নভেম্বর

২৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৩৯ মিনিট আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে পেট্রল ঢেলে আগুন

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

৫৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা