শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:২৩, বুধবার, ২৯ সেপ্টেম্বর, ২০২১

অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন এবং সরকারের উন্নয়ন ভাবনা

অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ বদরুজ্জামান ভূঁইয়া
অনলাইন ভার্সন
অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন এবং সরকারের উন্নয়ন ভাবনা

পর্যটন শিল্পের গুরুত্ব সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে প্রতি বছর ২৭ সেপ্টেম্বর বিশ্বব্যাপী পর্যটন দিবস পালিত হয় এবং এরই সঙ্গে পর্যটনকে কেন্দ্র করে UNWTO ‘বিশ্ব পর্যটন দিবস-২০২১’কে বিশেষভাবে ‘অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন’ স্বীকৃতিতে আখ্যায়িত করেছে। এ সেক্টরটি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (Sustainable Development Goal) এর একটি স্বীকৃত স্তম্ভ যা বিশেষভাবে দারিদ্র্য বিমোচন, বৈষম্য হ্রাসকরণ, লিঙ্গ সমতা নিশ্চিতকরণ এবং অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি অর্জনের জন্য নিয়োজিত থাকে। পর্যটন খাতের ভূমিকা বর্তমানে আরও বেশি অন্তর্ভুক্তিমূলক যা বিভিন্ন গোষ্ঠী, লিঙ্গ, জাতি, ধর্ম এবং বিভিন্ন সেক্টর যেমন কৃষি, উৎপাদন শিল্প, পরিসেবা এর অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিতে অবদান রাখতে সহায়তা করে।

পর্যটন, বিশ্ব অর্থনীতির অন্যতম বৃহত্তম, সম্ভাবনাময় এবং দ্রুত বর্ধনশীল খাত যা সামাজিক, সাংস্কৃতিক, রাজনৈতিক এবং অর্থনৈতিক দিক থেকে টেকসই উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে অনবদ্য অবদান রেখেছে এবং একটি দেশের সার্বিক অগ্রগতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। পর্যটন খাতের সম্ভাবনার ছোঁয়া লেগেছে প্রাকৃতিক রূপবৈচিত্র্যে ঘেরা আমাদের বাংলাদেশেও যা অনন্য চোখ জুড়ানো আকর্ষণ যেমন পৃথিবীর দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজার, বিশাল ম্যানগ্রোভ ফরেস্ট সুন্দরবন, পার্বত্য চট্টগ্রামের অকৃত্রিম সৌন্দর্য, সিলেটের নৈসর্গিক সবুজ অরণ্য, হাওর অঞ্চলের সাগরসদৃশ বিস্তীর্ণ জলরাশিসহ অসংখ্য প্রাকৃতিক সৌন্দর্য দ্বারা বেষ্টিত।

এ আকর্ষণসমূহকে ঘিরেই বাংলাদেশে রয়েছে পর্যটন বিকাশের অসীম সম্ভাবনা। তাছাড়া কক্সবাজার থেকে টেকনাফ পর্যন্ত সাগরের পাড়ে ৮০ কিলোমিটার দীর্ঘ মেরিন ড্রাইভ নির্মাণ দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে পর্যটন নগরী কক্সবাজারের আকর্ষণ আরও বাড়িয়ে দিয়েছে। পার্বত্য চট্টগ্রামে পাহাড়ঘেরা সবুজ প্রকৃতি নজর কাড়ে পর্যটকদের। ঐতিহ্যবাহী ও রূপ লাবণ্যে ঘেরা সবুজ শ্যামল গ্রামগুলো খুলে দিয়েছে অপার সম্ভাবনাময় গ্রামীণ পর্যটনের দ্বার। কৃষি প্রধান দেশ হিসেবেও বাংলাদেশে রয়েছে কৃষি পর্যটন প্রসারের সুযোগ ও বিপুল সম্ভাবনা।

বাংলাদেশের সাত জেলার (সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জ, নেত্রকোনা, সিলেট, কিশোরগঞ্জ ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রায় ৭ লাখ ৮৪ হাজার হেক্টর জলাভূমিতে ৪২৩টি হাওর নিয়ে হাওরাঞ্চল গঠিত। হাওরের কোল ঘেঁষে থাকা সীমান্ত নদী, পাহাড়, পাহাড়ি ঝরনা নানা প্রজাতির বনজ, জলজপ্রাণী, হাওর-বাঁওড়ের হিজল, নলখাগড়া বনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য আর হাওর পাড়ের বসবাসকারী মানুষের জীবন-জীবিকার নৈসর্গিক সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয় হাজার হাজার পর্যটক যা হাওর পর্যটন বিকাশের জন্য খুবই ফলপ্রসূ।

বাংলাদেশের এ অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য প্রতি বছর দেশি-বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করে। পর্যটক সংখ্যা বিশ্লেষণ করে জানা যায়, ২০১৭ সালে বাংলাদেশে প্রায় ১০ লাখ বিদেশি পর্যটক ভ্রমণ করেন এবং ১ কোটি দেশীয় পর্যটক সারা বাংলাদেশ ঘুরে বেড়ান। পর্যটকের আনাগোনা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ডের পরিধিকে বাড়িয়ে তুলতে সহায়তা করে। পর্যটনের দ্বারা অর্থনৈতিক, সামাজিক ও অবকাঠামোগত উন্নয়ন সাধিত হয়। 

বিশ্বের জিডিপিতে পর্যটনের অবদান অপরিসীম যা ১০.৪ শতাংশ থেকে বেড়ে ২০২৭ সালের মধ্যে ১১.৭ শতাংশে পৌঁছবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। শুধু তাই নয়, বিশ্বব্যাপী অর্থনীতিতে পর্যটন কর্মসংস্থান সৃষ্টি, রপ্তানি আয় এবং দেশীয় মূল্য সংযোজনের পাশাপাশি OECD-এ গড় জিডিপির ৪.১%, কর্মসংস্থানের ৫.৯% এবং পরিসেবা রপ্তানির ১.৩% খাতে সরাসরি অবদান রাখছে। পর্যটন খাত শ্রমবহুল খাত হিসেবে প্রতি বছর বিপুল পরিমাণে কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি করছে যা সংখ্যায় প্রায় ২৪ লাখ ৩২ হাজার। 

বিখ্যাত বিশ্লেষক হ্যাম্পটন এবং জিয়াচেয়া (২০১২) সর্বপ্রথম পর্যটনে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির কথা উল্লেখ করেছিলেন। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে টেকসই প্রবৃদ্ধি হিসেবেও বিবেচনা করা হয় যা অর্থনৈতিক সুযোগ সৃষ্টি এবং সম্প্রসারণ কারার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সুযোগ-সুবিধাগুলোতে ব্যাপক প্রবেশাধিকার নিশ্চিত করে যাতে সমাজের সব সদস্য অংশগ্রহণসহ  প্রবৃদ্ধির মাধ্যমে উপকৃত হতে পারে। তাছাড়া অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির সুবাদে একটি দেশের অর্থনৈতিক অর্জন সবার মাঝে ন্যায়সংগতভাবে বণ্টন করা হয়। অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিকে সমর্থন করার জন্য পর্যটন সেক্টরকে অবশ্যই উৎপাদনশীল কর্মসংস্থানের পাশাপাশি উদ্যোক্তাদের জন্য অর্থনৈতিক সুযোগ তৈরি করতে হবে।

তাছাড়া টেকসই উন্নয়নের নীতি, কর্মসংস্থানের বিধান অনুসরণ এবং স্টেক হোল্ডারদের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করে শহুরে এবং গ্রামীণ উভয় এলাকায় অর্থনৈতিক উন্নয়নের সুযোগ সৃষ্টির মাধ্যমে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটন আরও ব্যাপকভাবে অবদান রাখতে পারে। প্রান্তিক গোষ্ঠীর জন্য সমান সুযোগের অনুপস্থিতি দেশের মধ্যে বৈষম্যের মাত্রা বৃদ্ধিসহ নেতিবাচকভাবে অর্থনৈতিক বিকাশ এবং উন্নয়নের সামগ্রিক গতিশীলতাকে প্রভাবিত করতে পারে।

পর্যটন খাতের দিক থেকে বলা যায় যে, গ্রামাঞ্চলে মানসম্মত রাস্তার অভাব শুধু স্থানীয় মানুষকে পর্যটন থেকে আয় করতে বাধা দেয় না বরং পর্যটন খাতকে প্রসারিত হতে বাধা দেয়। এর মানে হলো যে পর্যটন সুযোগ বৃদ্ধির ক্ষেত্রে এ সীমাবদ্ধতার প্রভাব এবং এ সুযোগগুলোতে প্রবেশাধিকার যৌথভাবে বিশ্লেষণ করা প্রয়োজন। পর্যটন খাতের অবকাঠামোতে সমানাধিকার বর্ধিত এবং সম্ভাবনাময় সুযোগ সৃষ্টি করতে পারে। শুধু তাই নয়, পর্যটন সাংস্কৃতিক এবং পরিবেশগত মূল্যবোধ সম্পর্কে সচেতনতা বাড়ানোর পাশাপাশি সুরক্ষিত অঞ্চলগুলোর যথাযথ ব্যবস্থাপনা এবং জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণে সাহায্য করতে পারে। 

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধির লক্ষ্যে পর্যটনের বিকাশ এবং এর সঙ্গে সম্পৃক্ত সমস্যা ও সীমাবদ্ধতা মোকাবিলার জন্য সরকার, নীতিনির্ধারক, আন্তর্জাতিক সংস্থা এবং গবেষকদের উল্লেখযোগ্য মনোযোগ আকর্ষণ করেছে। অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট স্টেকহোল্ডারদের সহযোগিতায় পর্যটনে অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি প্রচেষ্টা সফল হতে পারে। বিশ্বজুড়ে পর্যটন প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লক্ষ্যে টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক এবং সমন্বিত প্রবৃদ্ধি নিশ্চিত করা অতীব জরুরি।

অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধি অর্জনে পর্যটনের বিশেষ গুরুত্ব রয়েছে, কারণ পর্যটন অনেক উন্নত এবং উন্নয়নশীল দেশে অর্থনৈতিক এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক বৃদ্ধিকে ইতিবাচকভাবে প্রভাবিত করে। পর্যটন কাজে নিয়োজিত হওয়ার মাধ্যমে বেকারত্বের হার হ্রাস পায় যা আয় বৈষম্য এবং দারিদ্র্যের মাত্রাও হ্রাস করে, ফলে অর্থনীতিতে পর্যটন উন্নয়নের সুনির্দিষ্ট উপায় খুঁজে বের করতে হবে যাতে কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয় এবং আয় বৈষম্য ও দারিদ্র্য হ্রাস পায়। পর্যটকদের জন্য একটি বন্ধুত্বপূর্ণ পরিবেশ প্রদান, দেশের পর্যটন আকর্ষণের জায়গাগুলোতে গ্রামীণ উন্নয়ন নিশ্চিত করা, পর্যটন প্রাপ্তিগুলোর অব্যবস্থাপনা এড়াতে দুর্নীতি কমানোর ব্যবস্থা গ্রহণ করার মাধ্যমে এটি অর্জন করা যেতে পারে।

তদুপরি এ উদ্দেশ্যে এমন নীতি চালু করতে হবে যা আন্তঃদেশীয় সংযোগকে শক্তিশালী করবে, পর্যটনকে বাড়িয়ে তুলবে এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে পর্যটনের সম্ভাবনাকে বিশ্বব্যাপী তুলে ধরবে। সর্বোপরি পর্যটন শিল্পের উন্নয়নে সুপরিকল্পিত নির্দেশনা প্রদান এবং সমন্বিত কর্মপরিকল্পনার যথাযথ বাস্তবায়নের মাধ্যমে পর্যটন খাত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও সামাজিক উন্নয়নের পাশাপাশি অন্তর্ভুক্তিমূলক প্রবৃদ্ধিতে অন্যতম ভূমিকা পালন করতে পারবে। 

বিগত এক দশকে পর্যটন শিল্পের জন্য অনেক কর্মপরিকল্পনা প্রণয়ন করা হয়েছে। বাংলাদেশ ট্যুরিজম বোর্ড স্থান তার মধ্যে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। তাছাড়া পর্যটন শিল্পের বিকাশের জন্য দেশের বিভিন্ন স্থানে পর্যটন স্থাপনার উন্নতি সাধন করা হয়েছে। পর্যটন শিল্পের জন্য তৈরি করা হচ্ছে মহাপরিকল্পনা যা করোনা মহামারীর জন্য বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা পর্যটন শিল্পের উন্নয়নের জন্য বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্প প্রণয়ন করছে। বাংলাদেশকে একটি পর্যটনসমৃদ্ধ দেশ হিসেবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে নিরলস কাজ করে যাচ্ছেন।

এরই ধারাবাহিকতায় উন্নত বিশ্বের আদলে কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, খুলনা, সিলেটসহ দেশের পর্যটন এলাকাগুলোতে নানামুখী উন্নয়ন কর্মকাণ্ড চালু আছে। এর মধ্যে দেশের পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত থেকে কক্সবাজারের টেকনাফ পর্যন্ত পৃথিবীর দীর্ঘতম মেরিন ড্রাইভ তৈরির পরিকল্পনা আছে বলে জানা যায়। এসব পরিকল্পনা পর্যটন শিল্পের জন্য একটি ইতিবাচক দিক, তবে এর সুফল পেতে হলে আমাদের স্বাভাবিক ও করোনামুক্ত সময়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে। বর্তমান করোনাকালীন সংকট উত্তরণের জন্য এখন সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে, যাতে পর্যটনের সঙ্গে সম্পৃক্ত সবাই টিকে থাকতে পারে। একমাত্র সুপরিকল্পনা, সঠিক বাস্তবায়ন ও পর্যাপ্ত বাজেট বরাদ্দই পারে বাংলাদেশের পর্যটনকে বিশ্বমানে উন্নীত করতে। 

লেখক : সাবেক চেয়ারম্যান, ট্যুরিজম অ্যান্ড হসপিটালিটি ম্যানেজমেন্ট বিভাগ, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। 

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি
পদোন্নতির বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে বিসিএস হেলথ ফোরামের অবস্থান কর্মসূচি

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

৩৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৪ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে