শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৫, শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২১

নির্বাচন ব্যবস্থাপনা ও বর্তমান প্রেক্ষাপট

মেজর আখতার (অব.)
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন ব্যবস্থাপনা ও বর্তমান প্রেক্ষাপট

প্রধান নির্বাচন কমিশনার যেভাবেই নিয়োগপ্রাপ্ত হোন না কেন দিনের শেষে ভদ্রলোককে সরকারকে মানতেই হবে। বাকি সদস্যদেরও সরকারের ইচ্ছামতোই নড়াচড়া করতে হবে। এটাই নিয়ম ও প্রচলিত বিধান। এখন বিধানগুলো সরকারের মগজে আছে। আর যদি চান তাহলে বিধানগুলো এমনভাবেই ফসকা গেরো দিয়ে আইন বানিয়ে দেওয়া হবে যে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সরকারের মগজের বিধানমতোই ইসিকে চলতে হবে। আইনের বিধিবিধান মোতাবেক প্রধান বিচারপতি, সেনা, নৌ, বিমান বাহিনী প্রধান, পুলিশের আইজি, দুদক চেয়ারম্যান, র‌্যাব ডিজি, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিদেরও নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু তাদের কেউ কি সরকার -প্রধানের ইচ্ছার বাইরে একচুল নড়ার ক্ষমতা রাখেন!! মন্ত্রিপরিষদও তো সংবিধান অনুযায়ী গঠিত হয় অথচ তাদেরও সরকারপ্রধানের ইচ্ছার বাইরে যাওয়ার ক্ষমতা নেই। দলের মনোনয়ন নিয়ে জনগণের ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন কিন্তু তাদেরও তথাকথিত স্থিতিশীলতার নামে দলের প্রধানের হুকুম ছাড়া নড়ার ক্ষমতা নেই। এমনকি বড় বড় বয়োজ্যেষ্ঠ সংসদ সদস্যদেরও টুঁশব্দটি করার ক্ষমতা নেই। ফলে সংসদ সদস্যরা যে যেভাবে পারেন দলপ্রধানের দয়া বা কৃপা অর্জনের চেষ্টা করেন। সেখানে শিক্ষিত, মার্জিত, যোগ্য, বিশেষজ্ঞ বা ব্যক্তিত্ববানদের কোনো স্থান নেই।

সম্প্রতি ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক আইন করে নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য একটি বিবৃতি দিয়েছেন। তাঁরা সংবিধানের আলোকে বিধানাবলি বানাতে সরকারের কাছে আবেদন করেছেন। একটি আইন করে নির্বাচন কমিশন গঠন করলেই নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হয়ে যাবে এমনটি ভাবা ঠিক নয়! দেশে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের সবচেয়ে বড় অন্তরায় বা প্রতিবন্ধকতা কোথায় তা সবাই জানে। এখানে নির্বাচন কমিশনের কোনো হাত নেই। সরকারপ্রধানের ইচ্ছা না হলে নির্বাচন কমিশন একটি ঠুঁটো জগন্নাথ! সরকার না চাইলে কোনো নির্বাচন কমিশনই সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে পারবে না। এখানে আইন কোনো অন্তরায় নয়।

৫৩ নাগরিক মহোদয় অযথা অস্থানে ঢিল না মেরে বা ধরনা না দিয়ে মূল বিষয়ে স্পষ্ট বিবৃতি দিলে জনগণ খুশি হতো। ৫৩ নাগরিক যদি বিবৃতি দিতেন  কীভাবে সরকারের দৃশ্য ও অদৃশ্যমান থাবা থেকে নির্বাচন মুক্ত রাখা যাবে তাহলে জনগণ আরও খুশি হতো। যত দিন পর্যন্ত ক্ষমতাসীনরা নিজেদের জিতিয়ে আনার প্রচেষ্টা থেকে বেরিয়ে না আসবে তত দিন পর্যন্ত কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হবে না। যা হোক, ইতিমধ্যে সরকার ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিকের প্রস্তাব বুড়িগঙ্গার পানিতে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন, সার্চ কমিটির মাধ্যমেই নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন। আশা করি ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিকের বক্তব্যের মূল্য কতটুকু তা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে ভদ্রলোকেরা ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছেন।

‘বাংলাদেশ সরকার চাইলে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় জাতিসংঘ সহযোগিতা করবে’ বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো। তিনি বলেছেন, ‘জাতিসংঘ কোনো দেশের নির্বাচন প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে না। তবে কোনো দেশের সরকার নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সহায়তা চাইলে জাতিসংঘ তা দিয়ে থাকে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ সরকার জাতিসংঘের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সে সহযোগিতা দেব।’ সম্প্রতি এ খবরটি জাতীয় সংবাদমাধ্যমে ফলাও করে প্রচারিত হয়েছে। কিন্তু জনগণের চোখে আবাসিক প্রতিনিধির বক্তব্যটি খুবই দুরভিসন্ধিমূলক এবং অশুভ অর্থবহ। বিএনপি যেখানে পরিষ্কার ঘোষণা দিয়েছে- ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অধীনে আর কোনো ভোটে না যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। সেটা স্থানীয় সরকারের যে কোনো নির্বাচন হোক, উপনির্বাচন হোক বা আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনই হোক।’ সম্প্রতি ধারাবাহিকভাবে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে দলের হাইকমান্ডকে এমন বার্তাই দেওয়া হয়েছে যার পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্তে দলের নীতিনির্ধারকরাও একমত। অথচ জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি আগামী জাতীয় নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতা করার আগাম সংকেত দিয়ে দিলেন! জাতিসংঘ বিশ্বের গণতান্ত্রিক মানুষের আস্থার স্থল। মানুষ মনে করে বিশ্বের প্রতিটি দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ দায়বদ্ধ। অথচ দিনের নির্বাচন আগের রাতে হয়ে যাওয়াকে জাতিসংঘ একবার প্রকাশ্যে সমর্থন করে এখন আবার রাতের নির্বাচনের সরকারকে নির্বাচনী সহায়তা দিতে এগিয়ে আসছে। কাছেই বোঝা যাচ্ছে আগামী জাতীয় নির্বাচন কীভাবে হতে যাচ্ছে!

সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের অন্যতম অন্তরায় হলো সরকারপ্রধানের ইচ্ছা, পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ এবং বেসামরিক প্রশাসনের অনৈতিক কর্মকাণ্ড। এ তিন জায়গায় নিয়ন্ত্রণ আনতে না পারলে নির্বাচন কখনই সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হবে না। তাই প্রথমে দরকার ক্ষমতাসীনদের নৈতিক অবস্থানে পরিবর্তন আনা। যা বর্তমানে দুর্ভাগ্যজনক হলেও ইতিবাচক নয়। সরকার যদি অনৈতিকভাবে বিন্দুমাত্র পক্ষপাতিত্ব পুলিশ ও প্রশাসনের কাছে চায় তাহলে আমাদের দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ ও বেসামরিক প্রশাসন শতভাগ পক্ষপাতিত্ব করে নির্বাচনের ফল কলঙ্কিত করবে না, তার নিশ্চয়তা নেই। যা গণতন্ত্রমনা জনগণের জন্য চরম দুর্ভাগ্যই বলা যায়। কাজেই যে নামেই ডাকুন না কেন, সংসদীয় নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হতে হলে নির্বাচনের জন্য আলাদা সরকার গঠন দরকার। অন্তত ন্যূনতম ৪৫ দিনের জন্য হলেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না শর্তে একটি নির্বাচনকালীন সরকার থাকতে হবে।

দ্বিতীয়ত, নির্বাচনে পুলিশের হস্তক্ষেপ বন্ধ করার জন্য পুলিশকে নির্বাচন কার্যক্রমের বাইরে রাখতে হবে। সেই সঙ্গে নির্বাচনকালীন সমগ্র পুলিশকে তথা আইজিপি থেকে ওসি পর্যন্ত সবাইকে তাদের দায়িত্ব থেকে সম্পূর্ণ বিরত রাখতে হবে। পুলিশের আইজি ও র‌্যাবপ্রধানকে ছুটি দিয়ে দেশের বাইরে চিত্তবিনোদনে পাঠিয়ে দিতে হবে। নির্বাচনকালীন পুলিশ কোনো মামলা নিতে পারবে না এবং কাউকে কোনো কারণেই গ্রেফতার করতে পারবে না। কোনো থানা পুলিশ তাদের থানা ও বাসস্থানের বাইরে ঘোরাফেরা করতে পারবে না। নির্বাচনকালীন থানা পুলিশ বন্ধে কোনো সমস্যা হবে না বলে জনগণ মনে করে। সেই সঙ্গে টেলিফোনে সব ধরনের আড়ি পাতা সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হবে।

তৃতীয়ত, নির্বাচন মূলত পরিচালনা করে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন তথা ডিসি ও ইউএনও। ডিসি-ইউএনওরা কখনই সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করাতে পারবেন না। কারণ তাদের নির্বাচনকালীন ভূমিকা স্বচ্ছ নয়। নির্বাচনে যত অপকর্ম সব করেন ডিসি-ইউএনওরা। ডিসি হলেন রিটার্নিং আর ইউএনও সহকারী রিটার্নিং অফিসার। কাজেই নির্বাচনের অনিয়ম তাদের হাত দিয়ে হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এজন্য ডিসি ও ইউএনওদের বাদ দিয়ে বেসরকারি ব্যাংকের ম্যানেজারদের রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব দিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা হিসেবে দেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়তো চান। কিন্তু তাঁর পারিষদরা তা কখনই চান না। ২০১৮ সালের নির্বাচনও সঠিক হোক তা সম্ভবত প্রধানমন্ত্রী চেয়েছিলেন। কিন্তু করিৎকর্মা মরহুম এস টি ইমাম ও তৎকালীন পুলিশ, র‌্যাব, মুখ্য সচিব ও কেবিনেট সচিবের কারণে সম্ভব হয়নি। এবার যে তার ব্যত্যয় হবে এ রকম কোনো আলামত দেখা যাচ্ছে না। ক্ষমতার দম্ভ ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করে না। আপস তথা পারস্পরিক সমঝোতা তথা সবার অংশগ্রহণমূলক মানসিকতা ও অন্যকে মান্যতা বা শ্রদ্ধা করার মাধ্যমে মহৎ হয়ে টিকে থাকার অনেক বেশি নিশ্চয়তা তৈরি হয়। কিন্তু একক চিন্তা ও মানসিকতা শেষ পর্যন্ত পতনই নিশ্চিত করে যার ভূরি ভূরি প্রমাণ ইতিহাসে রয়েছে। তাই সরকারের শুভবুদ্ধির লক্ষণ হবে যদি আগামী নির্বাচন, সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে বিএনপির সঙ্গে পারস্পরিক আলোচনা ও সমঝোতার কার্যক্রম শুরু করতে পারে। অনেক রক্তাক্ত, কষ্টদায়ক, অপমানকর অভিজ্ঞতা উভয় পক্ষেরই আছে। তার পরও বৃহৎ জনগণ এ দুটি দলের পেছনেই কাতারবন্দী। দেশে মূলত এবং আপাতত দুটি পক্ষ আছে। একটিকে বলা যেতে পারে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের পক্ষ এবং অন্যটি খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের বিপক্ষ। এ দুই নেত্রীর মিলনে দেশে শান্তি ও সমৃদ্ধির সুবাতাস বইবে আর সংঘাতে দেশের জনগণের সর্বনাশ বয়ে আনবে।

সময় চলে যায়নি। যদি কিছু আপসমূলক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত উভয় দল আলোচনার মাধ্যমে গ্রহণ করতে পারে তাহলে জনগণ আগামী দিনের বিপর্যয় থেকে হয়তো রক্ষা পেতেও পারে। দুই পক্ষের কোনো পক্ষকেই ধ্বংস করা যাবে না তবে হয়তো এক পক্ষকে সাময়িক দুর্বল করা যেতে পারে। বিনয়ের সঙ্গে বলছি, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যেমন আওয়ামী লীগ ২১ বছর পর ক্ষমতায় আসতে পেরেছে তেমনি বিএনপি যে আগামীতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ক্ষমতায় আসতে পারবে না তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারবে না। অনেকের কাছে ভবিষ্যৎ অন্ধকার কিন্তু অনেকের ভবিষ্যৎ আশা ও আকাক্সক্ষা পূরণের আলোকিত সময়। তাই একটি সুন্দর ও আলোকিত ভবিষ্যৎ রচনার দুঃসাহস নিয়ে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য আমার কিছু ব্যক্তিগত চিন্তা ও ভাবনার ধারণা জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য একটি ক্ষুদ্র কাঠামো নিম্নে উল্লেখ করলাম; যে বিষয়ে আরও বিস্তারিত আলোচনা হতে পারে।

ধারণা কাঠামো

১. নির্বাচন কমিশন : নির্বাচন পরিচালনার জন্য ছয় সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন গঠন করা যেতে পারে, যার তিনজনের মনোনয়ন দেবে শাসক জোটের পক্ষে আওয়ামী লীগ এবং বাকি তিনজনের মনোনয়ন দেবে সম্মিলিত বিরোধী দল বা জোটের পক্ষে বিএনপি। ছয়জনের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচিত হবেন। ২. নির্বাচনী দায়িত্বে থানা ও জেলা পুলিশের পরিবর্তে বিজিবি ও আর্মস পুলিশ ব্যাটালিয়ন, আনসার ও ভিডিপিকে দায়িত্ব দিতে হবে। ৩. প্রতি নির্বাচনী এলাকায় তিনটি ভিন্ন দেশের তিন সদস্যবিশিষ্ট জাতিসংঘ প্রতিনিধি দল থাকতে হবে যারা নির্বাচনের সাত দিন আগ থেকে সার্বক্ষণিক নির্বাচন মনিটর করবেন এবং নির্বাচনের সুষ্ঠুতা সার্টিফাই করবেন যা ছাড়া নির্বাচনের ফলাফল বৈধ হবে না। ৪. সামরিক বাহিনী নির্বাচন কর্মকাণ্ডের বাইরে থাকবে। ৫. ডিসি, এসপি, ইউএনও, থানার ওসি নির্বাচনের সব ধরনের কর্মকাণ্ডের বাইরে থাকবেন। ৬. জেলা ও উপজেলা রিটার্নিং অফিসার শুধু বেসরকারি ব্যাংকের ম্যানেজার ও তদূর্ধ্ব পদমর্যাদার অফিসারদের মধ্য থেকে নিয়োগ দিতে হবে। ৭. প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার শুধু এনজিও, বেসরকারি ব্যাংক, বড় কোম্পানি, শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং অডিট ফার্মের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে নিয়োগ দিতে হবে। তবে নির্বাচনের প্রার্থী কারও ব্যাপারে আপত্তি দিলে তাকে নিয়োগ দেওয়া যাবে না। ৮. পোলিং এজেন্ট দরকার নেই। ৯. সব প্রার্থীর নির্বাচনী পোস্টার নির্বাচন কমিশন সরবরাহ করবে। অতিরিক্ত পোস্টারের প্রয়োজন হলে নগদমূল্যে কেনার সুযোগ থাকবে। ১০. প্রতিটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনী এলাকায় ছয়টির বেশি প্রচার অফিস করা যাবে না। যদি কেউ ছয়টির বেশি করে তাহলে প্রতিটি অতিরিক্ত অফিসের জন্য ১০ লাখ টাকা জরিমানা যা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদায়যোগ্য। ১১. ভোটাররা সরাসরি কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেবেন। পথে ভোটারদের আপ্যায়ন বা প্রচারের জন্য কোনো ক্যাম্প বা কেন্দ্র করা যাবে না। ১২. ভোট শেষে কেন্দ্রে ভোট গণনা সমাপ্ত করে কেন্দ্রেই ফলাফল ঘোষণা করে এক কপি লিখিত ফলাফল প্রতি প্রার্থী বা লিখিতভাবে প্রার্থীর মনোনীত ব্যক্তির কাছে প্রাপ্তি স্বীকারে দস্তখত নিয়ে হস্তান্তর করতে হবে। এ প্রদত্ত ফলাফলের সঙ্গে অমিল ফলাফল বাতিল বলে গণ্য হবে। ১৩. বাকি অন্যসব আইন ও নিয়ম যথাযথ বহাল থাকবে। বিষয়টি সদয় বিবেচনার জন্য সবার কাছে পেশ করা হলো। এগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হতে পারে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ
সরকারি প্রতিষ্ঠানে প্রশিক্ষণ ভাতা পুনর্নির্ধারণ

৯ মিনিট আগে | জাতীয়

রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও
রাবিতে পোষ্য কোটা পুনর্বহাল, উপাচার্যের বাসভবন ঘেরাও

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া
ফ্রাইলিঙ্কের রেকর্ডগড়া ফিফটিতে জিম্বাবুয়েকে হারাল নামিবিয়া

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ
মানুষকে বঞ্চিত করে উন্নয়ন প্রকল্প নেওয়ার অধিকার কারো নেই: ফয়েজ আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ
নেপালকে ৪ গোলে উড়িয়ে দিল বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির
ইসলামি দলগুলোর ঐক্য নিয়ে যে বার্তা দিলেন হেফাজত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ
নবীর তাণ্ডবে আফগানিস্তানের লড়াকু পুঁজি, শঙ্কায় বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা
১৩ ঘণ্টা বন্ধ থাকবে গ্রামীণফোনের রিচার্জ সেবা

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক
শিশু নিপীড়নের অভিযোগে যুবক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার
সেপ্টেম্বরের ১৭ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৭৭ কোটি মার্কিন ডলার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের
ব্যাকটেরিয়া ব্যবহার করে পরিবেশবান্ধব প্লাস্টিকের উপাদান তৈরি বিজ্ঞানীদের

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স
পিআর নিয়ে আন্দোলন নির্বাচন নস্যাতের ষড়যন্ত্র: প্রিন্স

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি
কুড়িগ্রামে নদ-নদীর পানি বৃদ্ধি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা
চাঁদপুরে ভোক্তার অভিযানে জরিমানা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার
সিলেটে ব্যাটারিচালিত রিকশা চলবে না : পুলিশ কমিশনার

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র
যে সকল ভারতীয়দের ভিসা দেবে না যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান
৯১ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে চাপে আফগানিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত
নওগাঁয় সৌহার্দ্য সমাবেশ অনুষ্ঠিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
জুলাই বিপ্লব পরবর্তীতে র‌্যাবের কার্যক্রম প্রশংসিত হয়েছে: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার
বরিশালে নিষিদ্ধ জাল উদ্ধার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী
নির্বাচন বানচালে ষড়যন্ত্রের ডালপালা মেলতে শুরু করেছে : নবীউল্লাহ নবী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা
সার সংকটে ঝিনাইদহের কৃষক, উৎপাদন খরচ বাড়ার শঙ্কা

৩ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব
ঐকমত্য কমিশনের আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক মতভিন্নতার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে : প্রেস সচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ
শ্রীলঙ্কা যত রান করলে সুপার ফোরে যাবে বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জন্য সুখবর, বাড়ছে বাড়িভাড়া, চিকিৎসা ও উৎসব ভাতা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র
নির্বাচন কমিশনের হাতেই থাকছে জাতীয় পরিচয়পত্র

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক