শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৫, শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২১

নির্বাচন ব্যবস্থাপনা ও বর্তমান প্রেক্ষাপট

মেজর আখতার (অব.)
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন ব্যবস্থাপনা ও বর্তমান প্রেক্ষাপট

প্রধান নির্বাচন কমিশনার যেভাবেই নিয়োগপ্রাপ্ত হোন না কেন দিনের শেষে ভদ্রলোককে সরকারকে মানতেই হবে। বাকি সদস্যদেরও সরকারের ইচ্ছামতোই নড়াচড়া করতে হবে। এটাই নিয়ম ও প্রচলিত বিধান। এখন বিধানগুলো সরকারের মগজে আছে। আর যদি চান তাহলে বিধানগুলো এমনভাবেই ফসকা গেরো দিয়ে আইন বানিয়ে দেওয়া হবে যে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সরকারের মগজের বিধানমতোই ইসিকে চলতে হবে। আইনের বিধিবিধান মোতাবেক প্রধান বিচারপতি, সেনা, নৌ, বিমান বাহিনী প্রধান, পুলিশের আইজি, দুদক চেয়ারম্যান, র‌্যাব ডিজি, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিদেরও নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু তাদের কেউ কি সরকার -প্রধানের ইচ্ছার বাইরে একচুল নড়ার ক্ষমতা রাখেন!! মন্ত্রিপরিষদও তো সংবিধান অনুযায়ী গঠিত হয় অথচ তাদেরও সরকারপ্রধানের ইচ্ছার বাইরে যাওয়ার ক্ষমতা নেই। দলের মনোনয়ন নিয়ে জনগণের ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন কিন্তু তাদেরও তথাকথিত স্থিতিশীলতার নামে দলের প্রধানের হুকুম ছাড়া নড়ার ক্ষমতা নেই। এমনকি বড় বড় বয়োজ্যেষ্ঠ সংসদ সদস্যদেরও টুঁশব্দটি করার ক্ষমতা নেই। ফলে সংসদ সদস্যরা যে যেভাবে পারেন দলপ্রধানের দয়া বা কৃপা অর্জনের চেষ্টা করেন। সেখানে শিক্ষিত, মার্জিত, যোগ্য, বিশেষজ্ঞ বা ব্যক্তিত্ববানদের কোনো স্থান নেই।

সম্প্রতি ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক আইন করে নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য একটি বিবৃতি দিয়েছেন। তাঁরা সংবিধানের আলোকে বিধানাবলি বানাতে সরকারের কাছে আবেদন করেছেন। একটি আইন করে নির্বাচন কমিশন গঠন করলেই নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হয়ে যাবে এমনটি ভাবা ঠিক নয়! দেশে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের সবচেয়ে বড় অন্তরায় বা প্রতিবন্ধকতা কোথায় তা সবাই জানে। এখানে নির্বাচন কমিশনের কোনো হাত নেই। সরকারপ্রধানের ইচ্ছা না হলে নির্বাচন কমিশন একটি ঠুঁটো জগন্নাথ! সরকার না চাইলে কোনো নির্বাচন কমিশনই সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে পারবে না। এখানে আইন কোনো অন্তরায় নয়।

৫৩ নাগরিক মহোদয় অযথা অস্থানে ঢিল না মেরে বা ধরনা না দিয়ে মূল বিষয়ে স্পষ্ট বিবৃতি দিলে জনগণ খুশি হতো। ৫৩ নাগরিক যদি বিবৃতি দিতেন  কীভাবে সরকারের দৃশ্য ও অদৃশ্যমান থাবা থেকে নির্বাচন মুক্ত রাখা যাবে তাহলে জনগণ আরও খুশি হতো। যত দিন পর্যন্ত ক্ষমতাসীনরা নিজেদের জিতিয়ে আনার প্রচেষ্টা থেকে বেরিয়ে না আসবে তত দিন পর্যন্ত কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হবে না। যা হোক, ইতিমধ্যে সরকার ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিকের প্রস্তাব বুড়িগঙ্গার পানিতে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন, সার্চ কমিটির মাধ্যমেই নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন। আশা করি ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিকের বক্তব্যের মূল্য কতটুকু তা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে ভদ্রলোকেরা ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছেন।

‘বাংলাদেশ সরকার চাইলে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় জাতিসংঘ সহযোগিতা করবে’ বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো। তিনি বলেছেন, ‘জাতিসংঘ কোনো দেশের নির্বাচন প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে না। তবে কোনো দেশের সরকার নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সহায়তা চাইলে জাতিসংঘ তা দিয়ে থাকে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ সরকার জাতিসংঘের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সে সহযোগিতা দেব।’ সম্প্রতি এ খবরটি জাতীয় সংবাদমাধ্যমে ফলাও করে প্রচারিত হয়েছে। কিন্তু জনগণের চোখে আবাসিক প্রতিনিধির বক্তব্যটি খুবই দুরভিসন্ধিমূলক এবং অশুভ অর্থবহ। বিএনপি যেখানে পরিষ্কার ঘোষণা দিয়েছে- ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অধীনে আর কোনো ভোটে না যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। সেটা স্থানীয় সরকারের যে কোনো নির্বাচন হোক, উপনির্বাচন হোক বা আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনই হোক।’ সম্প্রতি ধারাবাহিকভাবে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে দলের হাইকমান্ডকে এমন বার্তাই দেওয়া হয়েছে যার পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্তে দলের নীতিনির্ধারকরাও একমত। অথচ জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি আগামী জাতীয় নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতা করার আগাম সংকেত দিয়ে দিলেন! জাতিসংঘ বিশ্বের গণতান্ত্রিক মানুষের আস্থার স্থল। মানুষ মনে করে বিশ্বের প্রতিটি দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ দায়বদ্ধ। অথচ দিনের নির্বাচন আগের রাতে হয়ে যাওয়াকে জাতিসংঘ একবার প্রকাশ্যে সমর্থন করে এখন আবার রাতের নির্বাচনের সরকারকে নির্বাচনী সহায়তা দিতে এগিয়ে আসছে। কাছেই বোঝা যাচ্ছে আগামী জাতীয় নির্বাচন কীভাবে হতে যাচ্ছে!

সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের অন্যতম অন্তরায় হলো সরকারপ্রধানের ইচ্ছা, পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ এবং বেসামরিক প্রশাসনের অনৈতিক কর্মকাণ্ড। এ তিন জায়গায় নিয়ন্ত্রণ আনতে না পারলে নির্বাচন কখনই সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হবে না। তাই প্রথমে দরকার ক্ষমতাসীনদের নৈতিক অবস্থানে পরিবর্তন আনা। যা বর্তমানে দুর্ভাগ্যজনক হলেও ইতিবাচক নয়। সরকার যদি অনৈতিকভাবে বিন্দুমাত্র পক্ষপাতিত্ব পুলিশ ও প্রশাসনের কাছে চায় তাহলে আমাদের দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ ও বেসামরিক প্রশাসন শতভাগ পক্ষপাতিত্ব করে নির্বাচনের ফল কলঙ্কিত করবে না, তার নিশ্চয়তা নেই। যা গণতন্ত্রমনা জনগণের জন্য চরম দুর্ভাগ্যই বলা যায়। কাজেই যে নামেই ডাকুন না কেন, সংসদীয় নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হতে হলে নির্বাচনের জন্য আলাদা সরকার গঠন দরকার। অন্তত ন্যূনতম ৪৫ দিনের জন্য হলেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না শর্তে একটি নির্বাচনকালীন সরকার থাকতে হবে।

দ্বিতীয়ত, নির্বাচনে পুলিশের হস্তক্ষেপ বন্ধ করার জন্য পুলিশকে নির্বাচন কার্যক্রমের বাইরে রাখতে হবে। সেই সঙ্গে নির্বাচনকালীন সমগ্র পুলিশকে তথা আইজিপি থেকে ওসি পর্যন্ত সবাইকে তাদের দায়িত্ব থেকে সম্পূর্ণ বিরত রাখতে হবে। পুলিশের আইজি ও র‌্যাবপ্রধানকে ছুটি দিয়ে দেশের বাইরে চিত্তবিনোদনে পাঠিয়ে দিতে হবে। নির্বাচনকালীন পুলিশ কোনো মামলা নিতে পারবে না এবং কাউকে কোনো কারণেই গ্রেফতার করতে পারবে না। কোনো থানা পুলিশ তাদের থানা ও বাসস্থানের বাইরে ঘোরাফেরা করতে পারবে না। নির্বাচনকালীন থানা পুলিশ বন্ধে কোনো সমস্যা হবে না বলে জনগণ মনে করে। সেই সঙ্গে টেলিফোনে সব ধরনের আড়ি পাতা সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হবে।

তৃতীয়ত, নির্বাচন মূলত পরিচালনা করে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন তথা ডিসি ও ইউএনও। ডিসি-ইউএনওরা কখনই সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করাতে পারবেন না। কারণ তাদের নির্বাচনকালীন ভূমিকা স্বচ্ছ নয়। নির্বাচনে যত অপকর্ম সব করেন ডিসি-ইউএনওরা। ডিসি হলেন রিটার্নিং আর ইউএনও সহকারী রিটার্নিং অফিসার। কাজেই নির্বাচনের অনিয়ম তাদের হাত দিয়ে হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এজন্য ডিসি ও ইউএনওদের বাদ দিয়ে বেসরকারি ব্যাংকের ম্যানেজারদের রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব দিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা হিসেবে দেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়তো চান। কিন্তু তাঁর পারিষদরা তা কখনই চান না। ২০১৮ সালের নির্বাচনও সঠিক হোক তা সম্ভবত প্রধানমন্ত্রী চেয়েছিলেন। কিন্তু করিৎকর্মা মরহুম এস টি ইমাম ও তৎকালীন পুলিশ, র‌্যাব, মুখ্য সচিব ও কেবিনেট সচিবের কারণে সম্ভব হয়নি। এবার যে তার ব্যত্যয় হবে এ রকম কোনো আলামত দেখা যাচ্ছে না। ক্ষমতার দম্ভ ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করে না। আপস তথা পারস্পরিক সমঝোতা তথা সবার অংশগ্রহণমূলক মানসিকতা ও অন্যকে মান্যতা বা শ্রদ্ধা করার মাধ্যমে মহৎ হয়ে টিকে থাকার অনেক বেশি নিশ্চয়তা তৈরি হয়। কিন্তু একক চিন্তা ও মানসিকতা শেষ পর্যন্ত পতনই নিশ্চিত করে যার ভূরি ভূরি প্রমাণ ইতিহাসে রয়েছে। তাই সরকারের শুভবুদ্ধির লক্ষণ হবে যদি আগামী নির্বাচন, সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে বিএনপির সঙ্গে পারস্পরিক আলোচনা ও সমঝোতার কার্যক্রম শুরু করতে পারে। অনেক রক্তাক্ত, কষ্টদায়ক, অপমানকর অভিজ্ঞতা উভয় পক্ষেরই আছে। তার পরও বৃহৎ জনগণ এ দুটি দলের পেছনেই কাতারবন্দী। দেশে মূলত এবং আপাতত দুটি পক্ষ আছে। একটিকে বলা যেতে পারে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের পক্ষ এবং অন্যটি খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের বিপক্ষ। এ দুই নেত্রীর মিলনে দেশে শান্তি ও সমৃদ্ধির সুবাতাস বইবে আর সংঘাতে দেশের জনগণের সর্বনাশ বয়ে আনবে।

সময় চলে যায়নি। যদি কিছু আপসমূলক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত উভয় দল আলোচনার মাধ্যমে গ্রহণ করতে পারে তাহলে জনগণ আগামী দিনের বিপর্যয় থেকে হয়তো রক্ষা পেতেও পারে। দুই পক্ষের কোনো পক্ষকেই ধ্বংস করা যাবে না তবে হয়তো এক পক্ষকে সাময়িক দুর্বল করা যেতে পারে। বিনয়ের সঙ্গে বলছি, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যেমন আওয়ামী লীগ ২১ বছর পর ক্ষমতায় আসতে পেরেছে তেমনি বিএনপি যে আগামীতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ক্ষমতায় আসতে পারবে না তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারবে না। অনেকের কাছে ভবিষ্যৎ অন্ধকার কিন্তু অনেকের ভবিষ্যৎ আশা ও আকাক্সক্ষা পূরণের আলোকিত সময়। তাই একটি সুন্দর ও আলোকিত ভবিষ্যৎ রচনার দুঃসাহস নিয়ে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য আমার কিছু ব্যক্তিগত চিন্তা ও ভাবনার ধারণা জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য একটি ক্ষুদ্র কাঠামো নিম্নে উল্লেখ করলাম; যে বিষয়ে আরও বিস্তারিত আলোচনা হতে পারে।

ধারণা কাঠামো

১. নির্বাচন কমিশন : নির্বাচন পরিচালনার জন্য ছয় সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন গঠন করা যেতে পারে, যার তিনজনের মনোনয়ন দেবে শাসক জোটের পক্ষে আওয়ামী লীগ এবং বাকি তিনজনের মনোনয়ন দেবে সম্মিলিত বিরোধী দল বা জোটের পক্ষে বিএনপি। ছয়জনের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচিত হবেন। ২. নির্বাচনী দায়িত্বে থানা ও জেলা পুলিশের পরিবর্তে বিজিবি ও আর্মস পুলিশ ব্যাটালিয়ন, আনসার ও ভিডিপিকে দায়িত্ব দিতে হবে। ৩. প্রতি নির্বাচনী এলাকায় তিনটি ভিন্ন দেশের তিন সদস্যবিশিষ্ট জাতিসংঘ প্রতিনিধি দল থাকতে হবে যারা নির্বাচনের সাত দিন আগ থেকে সার্বক্ষণিক নির্বাচন মনিটর করবেন এবং নির্বাচনের সুষ্ঠুতা সার্টিফাই করবেন যা ছাড়া নির্বাচনের ফলাফল বৈধ হবে না। ৪. সামরিক বাহিনী নির্বাচন কর্মকাণ্ডের বাইরে থাকবে। ৫. ডিসি, এসপি, ইউএনও, থানার ওসি নির্বাচনের সব ধরনের কর্মকাণ্ডের বাইরে থাকবেন। ৬. জেলা ও উপজেলা রিটার্নিং অফিসার শুধু বেসরকারি ব্যাংকের ম্যানেজার ও তদূর্ধ্ব পদমর্যাদার অফিসারদের মধ্য থেকে নিয়োগ দিতে হবে। ৭. প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার শুধু এনজিও, বেসরকারি ব্যাংক, বড় কোম্পানি, শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং অডিট ফার্মের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে নিয়োগ দিতে হবে। তবে নির্বাচনের প্রার্থী কারও ব্যাপারে আপত্তি দিলে তাকে নিয়োগ দেওয়া যাবে না। ৮. পোলিং এজেন্ট দরকার নেই। ৯. সব প্রার্থীর নির্বাচনী পোস্টার নির্বাচন কমিশন সরবরাহ করবে। অতিরিক্ত পোস্টারের প্রয়োজন হলে নগদমূল্যে কেনার সুযোগ থাকবে। ১০. প্রতিটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনী এলাকায় ছয়টির বেশি প্রচার অফিস করা যাবে না। যদি কেউ ছয়টির বেশি করে তাহলে প্রতিটি অতিরিক্ত অফিসের জন্য ১০ লাখ টাকা জরিমানা যা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদায়যোগ্য। ১১. ভোটাররা সরাসরি কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেবেন। পথে ভোটারদের আপ্যায়ন বা প্রচারের জন্য কোনো ক্যাম্প বা কেন্দ্র করা যাবে না। ১২. ভোট শেষে কেন্দ্রে ভোট গণনা সমাপ্ত করে কেন্দ্রেই ফলাফল ঘোষণা করে এক কপি লিখিত ফলাফল প্রতি প্রার্থী বা লিখিতভাবে প্রার্থীর মনোনীত ব্যক্তির কাছে প্রাপ্তি স্বীকারে দস্তখত নিয়ে হস্তান্তর করতে হবে। এ প্রদত্ত ফলাফলের সঙ্গে অমিল ফলাফল বাতিল বলে গণ্য হবে। ১৩. বাকি অন্যসব আইন ও নিয়ম যথাযথ বহাল থাকবে। বিষয়টি সদয় বিবেচনার জন্য সবার কাছে পেশ করা হলো। এগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হতে পারে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা