শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:২৫, শনিবার, ১৬ অক্টোবর, ২০২১

নির্বাচন ব্যবস্থাপনা ও বর্তমান প্রেক্ষাপট

মেজর আখতার (অব.)
অনলাইন ভার্সন
নির্বাচন ব্যবস্থাপনা ও বর্তমান প্রেক্ষাপট

প্রধান নির্বাচন কমিশনার যেভাবেই নিয়োগপ্রাপ্ত হোন না কেন দিনের শেষে ভদ্রলোককে সরকারকে মানতেই হবে। বাকি সদস্যদেরও সরকারের ইচ্ছামতোই নড়াচড়া করতে হবে। এটাই নিয়ম ও প্রচলিত বিধান। এখন বিধানগুলো সরকারের মগজে আছে। আর যদি চান তাহলে বিধানগুলো এমনভাবেই ফসকা গেরো দিয়ে আইন বানিয়ে দেওয়া হবে যে ঘুরিয়ে ফিরিয়ে সরকারের মগজের বিধানমতোই ইসিকে চলতে হবে। আইনের বিধিবিধান মোতাবেক প্রধান বিচারপতি, সেনা, নৌ, বিমান বাহিনী প্রধান, পুলিশের আইজি, দুদক চেয়ারম্যান, র‌্যাব ডিজি, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসিদেরও নিয়োগ দেওয়া হয়। কিন্তু তাদের কেউ কি সরকার -প্রধানের ইচ্ছার বাইরে একচুল নড়ার ক্ষমতা রাখেন!! মন্ত্রিপরিষদও তো সংবিধান অনুযায়ী গঠিত হয় অথচ তাদেরও সরকারপ্রধানের ইচ্ছার বাইরে যাওয়ার ক্ষমতা নেই। দলের মনোনয়ন নিয়ে জনগণের ভোটে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন কিন্তু তাদেরও তথাকথিত স্থিতিশীলতার নামে দলের প্রধানের হুকুম ছাড়া নড়ার ক্ষমতা নেই। এমনকি বড় বড় বয়োজ্যেষ্ঠ সংসদ সদস্যদেরও টুঁশব্দটি করার ক্ষমতা নেই। ফলে সংসদ সদস্যরা যে যেভাবে পারেন দলপ্রধানের দয়া বা কৃপা অর্জনের চেষ্টা করেন। সেখানে শিক্ষিত, মার্জিত, যোগ্য, বিশেষজ্ঞ বা ব্যক্তিত্ববানদের কোনো স্থান নেই।

সম্প্রতি ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিক আইন করে নির্বাচন কমিশন গঠনের জন্য একটি বিবৃতি দিয়েছেন। তাঁরা সংবিধানের আলোকে বিধানাবলি বানাতে সরকারের কাছে আবেদন করেছেন। একটি আইন করে নির্বাচন কমিশন গঠন করলেই নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হয়ে যাবে এমনটি ভাবা ঠিক নয়! দেশে সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের সবচেয়ে বড় অন্তরায় বা প্রতিবন্ধকতা কোথায় তা সবাই জানে। এখানে নির্বাচন কমিশনের কোনো হাত নেই। সরকারপ্রধানের ইচ্ছা না হলে নির্বাচন কমিশন একটি ঠুঁটো জগন্নাথ! সরকার না চাইলে কোনো নির্বাচন কমিশনই সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করতে পারবে না। এখানে আইন কোনো অন্তরায় নয়।

৫৩ নাগরিক মহোদয় অযথা অস্থানে ঢিল না মেরে বা ধরনা না দিয়ে মূল বিষয়ে স্পষ্ট বিবৃতি দিলে জনগণ খুশি হতো। ৫৩ নাগরিক যদি বিবৃতি দিতেন  কীভাবে সরকারের দৃশ্য ও অদৃশ্যমান থাবা থেকে নির্বাচন মুক্ত রাখা যাবে তাহলে জনগণ আরও খুশি হতো। যত দিন পর্যন্ত ক্ষমতাসীনরা নিজেদের জিতিয়ে আনার প্রচেষ্টা থেকে বেরিয়ে না আসবে তত দিন পর্যন্ত কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হবে না। যা হোক, ইতিমধ্যে সরকার ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিকের প্রস্তাব বুড়িগঙ্গার পানিতে ছুড়ে ফেলে দিয়েছে। প্রধানমন্ত্রী স্পষ্ট করে বলে দিয়েছেন, সার্চ কমিটির মাধ্যমেই নির্বাচন কমিশন গঠন করবেন। আশা করি ৫৩ বিশিষ্ট নাগরিকের বক্তব্যের মূল্য কতটুকু তা প্রধানমন্ত্রীর বক্তব্যে ভদ্রলোকেরা ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছেন।

‘বাংলাদেশ সরকার চাইলে নির্বাচন প্রক্রিয়ায় জাতিসংঘ সহযোগিতা করবে’ বলে জানিয়েছেন বাংলাদেশে জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি মিয়া সেপ্পো। তিনি বলেছেন, ‘জাতিসংঘ কোনো দেশের নির্বাচন প্রক্রিয়ায় হস্তক্ষেপ করে না। তবে কোনো দেশের সরকার নির্বাচন প্রক্রিয়ায় সহায়তা চাইলে জাতিসংঘ তা দিয়ে থাকে। আগামী জাতীয় নির্বাচনে বাংলাদেশ সরকার জাতিসংঘের কোনো সহযোগিতা চাইলে আমরা সে সহযোগিতা দেব।’ সম্প্রতি এ খবরটি জাতীয় সংবাদমাধ্যমে ফলাও করে প্রচারিত হয়েছে। কিন্তু জনগণের চোখে আবাসিক প্রতিনিধির বক্তব্যটি খুবই দুরভিসন্ধিমূলক এবং অশুভ অর্থবহ। বিএনপি যেখানে পরিষ্কার ঘোষণা দিয়েছে- ‘ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের অধীনে আর কোনো ভোটে না যাওয়ার নীতিগত সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিএনপি। সেটা স্থানীয় সরকারের যে কোনো নির্বাচন হোক, উপনির্বাচন হোক বা আগামী দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনই হোক।’ সম্প্রতি ধারাবাহিকভাবে রুদ্ধদ্বার বৈঠকে দলের হাইকমান্ডকে এমন বার্তাই দেওয়া হয়েছে যার পরিপ্রেক্ষিতে এ সিদ্ধান্তে দলের নীতিনির্ধারকরাও একমত। অথচ জাতিসংঘের আবাসিক প্রতিনিধি আগামী জাতীয় নির্বাচনে সরকারকে সহযোগিতা করার আগাম সংকেত দিয়ে দিলেন! জাতিসংঘ বিশ্বের গণতান্ত্রিক মানুষের আস্থার স্থল। মানুষ মনে করে বিশ্বের প্রতিটি দেশে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় জাতিসংঘ দায়বদ্ধ। অথচ দিনের নির্বাচন আগের রাতে হয়ে যাওয়াকে জাতিসংঘ একবার প্রকাশ্যে সমর্থন করে এখন আবার রাতের নির্বাচনের সরকারকে নির্বাচনী সহায়তা দিতে এগিয়ে আসছে। কাছেই বোঝা যাচ্ছে আগামী জাতীয় নির্বাচন কীভাবে হতে যাচ্ছে!

সুষ্ঠু, অবাধ ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের অন্যতম অন্তরায় হলো সরকারপ্রধানের ইচ্ছা, পুলিশ প্রশাসনের হস্তক্ষেপ এবং বেসামরিক প্রশাসনের অনৈতিক কর্মকাণ্ড। এ তিন জায়গায় নিয়ন্ত্রণ আনতে না পারলে নির্বাচন কখনই সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হবে না। তাই প্রথমে দরকার ক্ষমতাসীনদের নৈতিক অবস্থানে পরিবর্তন আনা। যা বর্তমানে দুর্ভাগ্যজনক হলেও ইতিবাচক নয়। সরকার যদি অনৈতিকভাবে বিন্দুমাত্র পক্ষপাতিত্ব পুলিশ ও প্রশাসনের কাছে চায় তাহলে আমাদের দুর্নীতিগ্রস্ত পুলিশ ও বেসামরিক প্রশাসন শতভাগ পক্ষপাতিত্ব করে নির্বাচনের ফল কলঙ্কিত করবে না, তার নিশ্চয়তা নেই। যা গণতন্ত্রমনা জনগণের জন্য চরম দুর্ভাগ্যই বলা যায়। কাজেই যে নামেই ডাকুন না কেন, সংসদীয় নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য হতে হলে নির্বাচনের জন্য আলাদা সরকার গঠন দরকার। অন্তত ন্যূনতম ৪৫ দিনের জন্য হলেও নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারবে না শর্তে একটি নির্বাচনকালীন সরকার থাকতে হবে।

দ্বিতীয়ত, নির্বাচনে পুলিশের হস্তক্ষেপ বন্ধ করার জন্য পুলিশকে নির্বাচন কার্যক্রমের বাইরে রাখতে হবে। সেই সঙ্গে নির্বাচনকালীন সমগ্র পুলিশকে তথা আইজিপি থেকে ওসি পর্যন্ত সবাইকে তাদের দায়িত্ব থেকে সম্পূর্ণ বিরত রাখতে হবে। পুলিশের আইজি ও র‌্যাবপ্রধানকে ছুটি দিয়ে দেশের বাইরে চিত্তবিনোদনে পাঠিয়ে দিতে হবে। নির্বাচনকালীন পুলিশ কোনো মামলা নিতে পারবে না এবং কাউকে কোনো কারণেই গ্রেফতার করতে পারবে না। কোনো থানা পুলিশ তাদের থানা ও বাসস্থানের বাইরে ঘোরাফেরা করতে পারবে না। নির্বাচনকালীন থানা পুলিশ বন্ধে কোনো সমস্যা হবে না বলে জনগণ মনে করে। সেই সঙ্গে টেলিফোনে সব ধরনের আড়ি পাতা সম্পূর্ণ বন্ধ রাখতে হবে।

তৃতীয়ত, নির্বাচন মূলত পরিচালনা করে জেলা ও উপজেলা প্রশাসন তথা ডিসি ও ইউএনও। ডিসি-ইউএনওরা কখনই সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করাতে পারবেন না। কারণ তাদের নির্বাচনকালীন ভূমিকা স্বচ্ছ নয়। নির্বাচনে যত অপকর্ম সব করেন ডিসি-ইউএনওরা। ডিসি হলেন রিটার্নিং আর ইউএনও সহকারী রিটার্নিং অফিসার। কাজেই নির্বাচনের অনিয়ম তাদের হাত দিয়ে হওয়ার আশঙ্কা থাকে। এজন্য ডিসি ও ইউএনওদের বাদ দিয়ে বেসরকারি ব্যাংকের ম্যানেজারদের রিটার্নিং ও সহকারী রিটার্নিং অফিসারের দায়িত্ব দিতে হবে।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা হিসেবে দেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন হয়তো চান। কিন্তু তাঁর পারিষদরা তা কখনই চান না। ২০১৮ সালের নির্বাচনও সঠিক হোক তা সম্ভবত প্রধানমন্ত্রী চেয়েছিলেন। কিন্তু করিৎকর্মা মরহুম এস টি ইমাম ও তৎকালীন পুলিশ, র‌্যাব, মুখ্য সচিব ও কেবিনেট সচিবের কারণে সম্ভব হয়নি। এবার যে তার ব্যত্যয় হবে এ রকম কোনো আলামত দেখা যাচ্ছে না। ক্ষমতার দম্ভ ক্ষমতাকে দীর্ঘায়িত করে না। আপস তথা পারস্পরিক সমঝোতা তথা সবার অংশগ্রহণমূলক মানসিকতা ও অন্যকে মান্যতা বা শ্রদ্ধা করার মাধ্যমে মহৎ হয়ে টিকে থাকার অনেক বেশি নিশ্চয়তা তৈরি হয়। কিন্তু একক চিন্তা ও মানসিকতা শেষ পর্যন্ত পতনই নিশ্চিত করে যার ভূরি ভূরি প্রমাণ ইতিহাসে রয়েছে। তাই সরকারের শুভবুদ্ধির লক্ষণ হবে যদি আগামী নির্বাচন, সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার লক্ষ্যে বিএনপির সঙ্গে পারস্পরিক আলোচনা ও সমঝোতার কার্যক্রম শুরু করতে পারে। অনেক রক্তাক্ত, কষ্টদায়ক, অপমানকর অভিজ্ঞতা উভয় পক্ষেরই আছে। তার পরও বৃহৎ জনগণ এ দুটি দলের পেছনেই কাতারবন্দী। দেশে মূলত এবং আপাতত দুটি পক্ষ আছে। একটিকে বলা যেতে পারে শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের পক্ষ এবং অন্যটি খালেদা জিয়ার নেতৃত্বে আওয়ামী লীগের বিপক্ষ। এ দুই নেত্রীর মিলনে দেশে শান্তি ও সমৃদ্ধির সুবাতাস বইবে আর সংঘাতে দেশের জনগণের সর্বনাশ বয়ে আনবে।

সময় চলে যায়নি। যদি কিছু আপসমূলক যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত উভয় দল আলোচনার মাধ্যমে গ্রহণ করতে পারে তাহলে জনগণ আগামী দিনের বিপর্যয় থেকে হয়তো রক্ষা পেতেও পারে। দুই পক্ষের কোনো পক্ষকেই ধ্বংস করা যাবে না তবে হয়তো এক পক্ষকে সাময়িক দুর্বল করা যেতে পারে। বিনয়ের সঙ্গে বলছি, শেখ হাসিনার নেতৃত্বে যেমন আওয়ামী লীগ ২১ বছর পর ক্ষমতায় আসতে পেরেছে তেমনি বিএনপি যে আগামীতে তারেক রহমানের নেতৃত্বে ক্ষমতায় আসতে পারবে না তা নিশ্চিত করে কেউ বলতে পারবে না। অনেকের কাছে ভবিষ্যৎ অন্ধকার কিন্তু অনেকের ভবিষ্যৎ আশা ও আকাক্সক্ষা পূরণের আলোকিত সময়। তাই একটি সুন্দর ও আলোকিত ভবিষ্যৎ রচনার দুঃসাহস নিয়ে আগামী নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও গ্রহণযোগ্য করার জন্য আমার কিছু ব্যক্তিগত চিন্তা ও ভাবনার ধারণা জাতির সামনে তুলে ধরার জন্য একটি ক্ষুদ্র কাঠামো নিম্নে উল্লেখ করলাম; যে বিষয়ে আরও বিস্তারিত আলোচনা হতে পারে।

ধারণা কাঠামো

১. নির্বাচন কমিশন : নির্বাচন পরিচালনার জন্য ছয় সদস্যবিশিষ্ট নির্বাচন কমিশন গঠন করা যেতে পারে, যার তিনজনের মনোনয়ন দেবে শাসক জোটের পক্ষে আওয়ামী লীগ এবং বাকি তিনজনের মনোনয়ন দেবে সম্মিলিত বিরোধী দল বা জোটের পক্ষে বিএনপি। ছয়জনের মধ্য থেকে লটারির মাধ্যমে একজন প্রধান নির্বাচন কমিশনার নির্বাচিত হবেন। ২. নির্বাচনী দায়িত্বে থানা ও জেলা পুলিশের পরিবর্তে বিজিবি ও আর্মস পুলিশ ব্যাটালিয়ন, আনসার ও ভিডিপিকে দায়িত্ব দিতে হবে। ৩. প্রতি নির্বাচনী এলাকায় তিনটি ভিন্ন দেশের তিন সদস্যবিশিষ্ট জাতিসংঘ প্রতিনিধি দল থাকতে হবে যারা নির্বাচনের সাত দিন আগ থেকে সার্বক্ষণিক নির্বাচন মনিটর করবেন এবং নির্বাচনের সুষ্ঠুতা সার্টিফাই করবেন যা ছাড়া নির্বাচনের ফলাফল বৈধ হবে না। ৪. সামরিক বাহিনী নির্বাচন কর্মকাণ্ডের বাইরে থাকবে। ৫. ডিসি, এসপি, ইউএনও, থানার ওসি নির্বাচনের সব ধরনের কর্মকাণ্ডের বাইরে থাকবেন। ৬. জেলা ও উপজেলা রিটার্নিং অফিসার শুধু বেসরকারি ব্যাংকের ম্যানেজার ও তদূর্ধ্ব পদমর্যাদার অফিসারদের মধ্য থেকে নিয়োগ দিতে হবে। ৭. প্রিসাইডিং ও পোলিং অফিসার শুধু এনজিও, বেসরকারি ব্যাংক, বড় কোম্পানি, শিল্পপ্রতিষ্ঠান এবং অডিট ফার্মের কর্মকর্তাদের মধ্য থেকে নিয়োগ দিতে হবে। তবে নির্বাচনের প্রার্থী কারও ব্যাপারে আপত্তি দিলে তাকে নিয়োগ দেওয়া যাবে না। ৮. পোলিং এজেন্ট দরকার নেই। ৯. সব প্রার্থীর নির্বাচনী পোস্টার নির্বাচন কমিশন সরবরাহ করবে। অতিরিক্ত পোস্টারের প্রয়োজন হলে নগদমূল্যে কেনার সুযোগ থাকবে। ১০. প্রতিটি জাতীয় সংসদ নির্বাচনী এলাকায় ছয়টির বেশি প্রচার অফিস করা যাবে না। যদি কেউ ছয়টির বেশি করে তাহলে প্রতিটি অতিরিক্ত অফিসের জন্য ১০ লাখ টাকা জরিমানা যা ২৪ ঘণ্টার মধ্যে আদায়যোগ্য। ১১. ভোটাররা সরাসরি কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দেবেন। পথে ভোটারদের আপ্যায়ন বা প্রচারের জন্য কোনো ক্যাম্প বা কেন্দ্র করা যাবে না। ১২. ভোট শেষে কেন্দ্রে ভোট গণনা সমাপ্ত করে কেন্দ্রেই ফলাফল ঘোষণা করে এক কপি লিখিত ফলাফল প্রতি প্রার্থী বা লিখিতভাবে প্রার্থীর মনোনীত ব্যক্তির কাছে প্রাপ্তি স্বীকারে দস্তখত নিয়ে হস্তান্তর করতে হবে। এ প্রদত্ত ফলাফলের সঙ্গে অমিল ফলাফল বাতিল বলে গণ্য হবে। ১৩. বাকি অন্যসব আইন ও নিয়ম যথাযথ বহাল থাকবে। বিষয়টি সদয় বিবেচনার জন্য সবার কাছে পেশ করা হলো। এগুলো নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা হতে পারে।

লেখক : সাবেক সংসদ সদস্য।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

৩৮ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জামায়াত চায় পিআর আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন
জামায়াত চায় পিআর আর বিএনপি ফেয়ার ইলেকশন: মোশারফ হোসেন

৫১ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১
চট্টগ্রামে অস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ১

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন অ্যাপ উদ্বোধন কাল

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা
সোনারগাঁয়ে কৃতি শিক্ষার্থীদের সংবর্ধনা

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি
আফ্রিকার ছয় দেশে আছে রুশ সেনার উপস্থিতি: রাষ্ট্রীয় টিভি

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডে ন্যায়বিচার নিশ্চিত হয়েছে: হেফাজতে ইসলাম

১৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা
চুয়েটে ভলিবল প্রতিযোগিতা

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার
উত্তরায় যুবকের গলাকাটা মরদেহ উদ্ধার

১৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর
ট্রেনে কাটা পড়ে প্রাণ গেল নারীর

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার
চট্টগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল বৃদ্ধার

২৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ
মার্কিন মেরিন কোরের সঙ্গে হাইতি গ্যাংয়ের বন্দুকযুদ্ধ

৩২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, মিছিল

৩৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

৩৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

৪১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে অনিশ্চয়তায় মধ্যে কিউই দলে নিকোলস

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

৪৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

৪৭ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

৫৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে