শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, রবিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

অ্যান্টিবায়োটিক-হীন মুরগির স্মার্ট খামার

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
অ্যান্টিবায়োটিক-হীন মুরগির স্মার্ট খামার

‘মাছে-ভাতে বাঙালি’- শহরের নতুন প্রজন্মের জন্য এ কথাটি সম্ভবত খুব একটা ঠিক নয়। বাবা-মায়েদের প্রায়ই বলতে শুনি, ‘আমার ছেলে-মেয়েরা তো মাছ খেতেই চায় না। না পারে মাছের কাঁটা বাছতে, না চায় খেতে। মুরগি হলে আর কথা নেই।’ তার মানে প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি মেটাতে মুরগির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। কিন্তু নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্নে মুরগির মাংস নিয়ে শঙ্কা থেকে যাচ্ছে মানুষের মনে। সংশয় মুরগির খামারে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার নিয়ে। বিষয়টি অমূলক নয়। শুধু মুরগির মাংসেই নয়, অ্যান্টিবায়োটিক আতঙ্ক রয়েছে মাছ, গবাদি পশুর মাংস, ডিম, দুধেও। সাধারণত কোনো খাবার খেলে একটি নির্দিষ্ট সময় অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত তার অবশিষ্টাংশ প্রাণীর শরীরে থেকে যায়। ঠিক তেমনি কোনো ওষুধ খেলেও তা একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত প্রাণীর দেহে রয়ে যায়। এ নির্দিষ্ট সময়কে বলা হয় প্রত্যাহার কাল বা Withdrawal period। প্রতিটি ওষুধের একটি নির্দিষ্ট ‘প্রত্যাহার কাল’ আছে। এ ‘প্রত্যাহার কাল’ অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত তা প্রাণিদেহে রয়ে যায় এবং এ থেকে যাওয়া অংশটাকে বলা হয় ওষুধের অবশিষ্টাংশ (Drug residues)। আর জীবাণু প্রতিরোধকারী ওষুধের ক্ষেত্রে বলা হয় Antibiotic residues. মাছ, মুরগি বা গবাদি পশুর শরীরে প্রয়োগকৃত অ্যান্টিবায়োটিকের অবশিষ্টাংশ প্রাণীর মাংস, ডিম ও দুধে থেকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। আমরা হয়তো না জেনেই তা নির্দ্বিধায় গ্রহণ করছি খাবারের সঙ্গে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ। এসব কথা ভেবেই আমরা এখন অর্গানিক খাবার খুঁজছি। বলা যায়, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে নিরাপদ খাদ্যের অনিশ্চয়তা আমাদের পেয়ে বসেছে। সময় এখন নিরাপদ খাদ্যের অনিশ্চয়তা থেকে উত্তরণের। সারা পৃথিবী সেদিকেই হাঁটছে। বাড়ছে অর্গানিক খাদ্যের চাহিদা। তৈরি হচ্ছে অর্গানিক খাদ্যের বড় বাজার। এমন চিন্তা থেকেই অনেকে যুক্ত হচ্ছেন অর্গানিক খাদ্য উৎপাদনে। কম্পিউটার প্রকৌশলী ইমরুল হাসানের কথাই বলা যাক। সপ্তাহ তিনেক আগে তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয়। পাঠক! ইমরুল হাসানের গল্পই আপনাদের আজ বলতে চাই। গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার বরইতলী গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে বংশাই নদী। নদীতীরবর্তী একটি দোতলা বাড়ি ইমরুল হাসানের পৈতৃকভিটা। সপ্তাহ দুই আগে এক সকালে গিয়ে হাজির হলাম ইমরুলের সে বাড়িতে। আগেই বলেছি ইমরুল কম্পিউটার প্রকৌশলী। বুয়েট থেকে পাস করে কিছুদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে যুক্ত হন টেলিকমিউনিকেশন সেক্টরে। দেশে তিন বছর, আর বাইরে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, ফিলিপাইন, আবুধাবি প্রভৃতি দেশে ছয় বছর কাজ করেছেন। বাড়ির উঠোনে গাছের ছায়ায় বসে শুনছিলাম ইমরুলের কথা। বলছিলেন, ‘দুটি কারণে দেশে ফেরার তাগিদ অনুভব করলাম। বৃদ্ধ বাবা-মার পাশে থাকা প্রয়োজন তাঁদের দেখাশোনার জন্য। অন্যদিকে আমার মেয়েটা টুয়ে পড়ে। এই সময়ে তাকে ছয়বার স্কুল পাল্টাতে হয়েছে। ২০১৪ সালের অক্টোবরে দেশে ফিরলাম। আইটি কনসালট্যান্সি, ব্যক্তিগত উদ্যোগ নিয়ে দেশে ফিরে ভালোই চলছিল সব। সারা পৃথিবীতে শুরু হলো করোনার অভিঘাত। আমিও করোনায় আক্রান্ত হলাম। হাসপাতালে ভর্তি হতে হলো। ভয়াবহ অবস্থা। হাসপাতালে শুয়েই চিন্তা করছিলাম আমাদের ইমিউন সিস্টেম নিয়ে। অর্থাৎ আমাদের খাবার আমাদের স্বাস্থ্যের সুরক্ষা দিচ্ছে না। খাদ্যের ভেজাল আমাদের সর্বনাশ করে দিচ্ছে। তখনই চিন্তা করলাম বেঁচে থাকলে অর্গানিক খাদ্য উৎপাদন করব। আল্লাহর অশেষ রহমতে এ যাত্রায় বেঁচে গেলাম। বেঁচে ফিরে চিন্তা করতে থাকলাম কীভাবে শুরু করা যায়। এর আগে কৃষির প্রতি টান থেকেই গরুর খামার, ছাগলের খামার করার চেষ্টা করেছিলাম। এবার পড়াশোনা শুরু করলাম অর্গানিক উপায়ে মুরগি উৎপাদনের। শুধু নিজের জন্য নয়, নিজের খাবারের পাশাপাশি উৎপাদন ব্যবস্থাটাকে বাণিজ্যিকরূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছি। গত ডিসেম্বরে শুরু করলাম অর্গানিক চিকেনের খামার। এ ১০ মাসেই ব্যাপক সাড়া পেয়েছি।’

ইমরুলকে বললাম, চলুন কথা শুনতে শুনতে আপনার অর্গানিক মুরগির খামারটা ঘুরে দেখি। বেশ গুছিয়ে শুরু করেছেন ইমরুল। প্রকৌশলবিদ্যার অনেক কিছুই কাজে লাগাচ্ছেন খামারে। স্মার্ট ফার্মিং যেটাকে বলা হচ্ছে, যেমন খামারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, আলো-বাতাসের পর্যাপ্ততা নির্ণয়, পানি ব্যবস্থাপনা। সবই নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে কম্পিউটারের মাধ্যমে। নিজের হাতে তৈরি সব প্রযুক্তি। ইমরুলের খামারের চারটি অংশ। একটি অংশে ব্রয়লার মুরগি। খামারের শেডে ছেড়ে মুরগি লালনপালন করেন। মুরগিগুলোর চলাফেরার জন্য যথেষ্ট জায়গা রেখেছেন। মনে পড়ছে এমনটা দেখেছিলাম জাপানের এক মুরগির খামারে। শেডে মুক্ত অবস্থায় মুরগি লালনপালন করছিলেন তারা। এমনকি শেডের বাইরে উন্মুক্ত স্থানে ঘুরে বেড়াবার ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল মুরগির জন্য। দেখার সুযোগ হয়েছে ইংল্যান্ডের নিউ ক্যাসেলে টিউলিপ ফ্যামিলির জন্য লিনজ হাল ফার্মেও মুরগি লালনপালন করা হয় উন্মুক্ত জায়গায়। নরসিংদীর এক তরুণের খামারেও মুক্ত অবস্থায় মুরগি লালনপালন করতে দেখেছি। যা হোক, ইমরুলের ব্রয়লার মুরগি সাড়ে সাত শ। বলছিলেন, কোনোরকম অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন না তিনি। প্রশ্ন করলাম, আপনি না হয় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করছেন না। কিন্তু আপনি যেখান থেকে ডে অল্ড চিকস (এক দিন বয়সী বাচ্চা) আনছেন, তারা যে অ্যান্টিবায়োটিক করছে না তা শতভাগ নিশ্চিত হচ্ছেন কীভাবে?

‘না, তার নিশ্চয়তা দেওয়া কঠিন।’ বলছিলেন ইমরুল। ‘তবে ১০ দিন পর আর রেসিডিউস থাকে না।’ আপনার খামারে মর্টালিটির হার কেমন? জানতে চাই। তিনি বলেন, ‘এখন একেবারেই কম, ২ কি ৩ পারসেন্টে নেমে এসেছে। যদিও বড় ধরনের বিপর্যয়ের ভিতর দিয়ে আমাকে দু-একবার যেতে হয়েছে। কিন্তু আমি এটা নামিয়ে নিয়ে এসেছি। এমনিতে সাধারণ খামারিরা ৫ পারসেন্ট মর্টালিটি রেট ধরেন।’

ওরা তো অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করে, আপনি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করে মর্টালিটি হার কীভাবে কমাতে পারছেন? জিজ্ঞাসা করি। ইমরুল জবাব দেন, ‘আমি অর্গানিক উপায়ে মুরগির স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করছি। যেমন ধরুন আমি মুরগিকে নিয়মিত আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়াচ্ছি। এটি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।’

দেখলাম ইমরুলের খামারে মুরগিকে দানাদার খাবারের পাশাপাশি লাল শাক, শজনেপাতা ইত্যাদি খাবারও দেওয়া হচ্ছে। মুরগির বাচ্চাগুলোও সে খাবার ঠুকরে ঠুকরে খাচ্ছে। ইমরুলের খামারের দ্বিতীয় অংশে ৩ হাজার কালার বার্ড অর্থাৎ সোনালি জাতের মুরগি আছে। তার পাশেই দেড় শ মুরগি একেবারেই উন্মুক্ত রেখে লালনপালন করছেন। নানাভাবেই পরীক্ষা নিরীক্ষা করে এগোচ্ছেন তিনি। জানতে চাইলাম, বলছিলেন বিপর্যয়ের কথা, কী ধরনের বিপর্যয়ের ভিতর দিয়ে যেতে হয়েছে আপনাকে?

‘একবার ৪০% মুরগি মারা পড়ল। বেশ বড় হয়েছিল মুরগিগুলো। আর দিন দশেক পর বিক্রি-উপযোগী হয়ে উঠত। ফলে আমার লোকসান হলো ৬ লাখ টাকা। আরেকবার ৬০% মুরগি মারা পড়ল, ছোট অবস্থায় মারা যাওয়ার কারণে সেবার অবশ্য লোকসান কম হয়েছে, ১ লাখ ২৫ হাজার টাকার মতো। এ রকম ট্রায়াল অ্যান্ড অ্যাররের ভিতর দিয়ে এগোচ্ছি।’ জানালেন ইমরুল। বেশ উদ্যমী ইমরুল। নিজের কাজের জায়গাটা যেমন গোছানো, চিন্তাটাও পরিচ্ছন্ন। খামারের তৃতীয় অংশে আরও ৩ হাজার কালার বার্ড। বেশ বড় আকারের। বিক্রি-উপযোগী। জানতে চাইলাম, বেচাকেনার অবস্থা কী? জানালেন অনলাইনেই বিক্রি হয়ে যায় তার সব মুরগি। জবাই করে ফ্রিজিং ভ্যানে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেন। কী দরে বিক্রি করছেন? জানালেন, ‘২৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছি।’ ২৫০ টাকা! বাজারে তো ১৬০-১৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রায় ৮৫ টাকা বেশি দাম নিচ্ছেন আপনি। অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করলে তো আপনার উৎপাদন খরচ কম হওয়ার কথা। আপনি বলছেন, আপনার মর্টালিটির হারও কম। তাহলে দামটা বেশি হচ্ছে কেন? জানতে চাই আমি। ইমরুল আমাকে নিয়ে যান যেখানে মুরগির খাদ্য তৈরি হয় সেখানটায়। বেশ পুরনো একটা ঘর। হয়তো ওটাই ছিল একসময় তাদের বসতঘর। এখন সেখানে দুটি অত্যাধুনিক মেশিনে খাবার তৈরির কাজ চলছে। বললেন, ‘মুরগিকে অ্যান্টিবায়োটিক না দিয়ে ন্যাচারাল উপায়ে সুস্থ রাখতে চাইলে স্বাস্থ্যকর খাবার দিতে হয়। অর্গানিক গাইডলাইন মেনে স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে খরচটা বেশি হয়। তবে আমরা চেষ্টা করছি খরচটা আরও কীভাবে কমিয়ে আনা যায় সে বিষয়টি মাথায় রেখেই।’

জানতে চাইলাম, বড় বেতনের নিশ্চিত নিরাপত্তার চাকরি ছেড়ে এই ঝুঁকিপূর্ণ খামার গড়ে লাভের অঙ্কটা নিশ্চিত হবে তো? হাসলেন ইমরুল। ম্যাকবুক বের করে চুলচেরা হিসাবটা দেখিয়ে দিলেন আমাকে। বললেন, ‘কৃষিতে বিনিয়োগের সাহসটা পেয়েছি আপনার অনুষ্ঠান দেখে। আপনিই তো বলেন, বুঝেশুনে হিসাব কষে কৃষিতে নামলে হেরে যাওয়ার ভয় কম। সেই অনুপ্রেরণাতেই পথ চলছি।’

ইমরুলের খামার ঘুরে বেশ অনুপ্রাণিত হলাম। এমনটাই প্রত্যাশা ছিল আমার। সেই আশির দশকে টেলিভিশনে প্রচার করেছিলাম বাণিজ্যিক আকারে মুরগি লালনপালনের সম্ভাবনা নিয়ে। এর আগে গ্রামের বাড়িতে পলোর নিচে বা খোঁয়াড়ে মুরগি লালনপালন হতো। বাণিজ্যিকভাবে মুরগি লালনপালনের তথ্য সম্প্রচারের পর গ্রাম থেকে শহরের শিক্ষিত তরুণ, গৃহিণী গড়ে তোলেন মুরগির বাণিজ্যিক খামার। সারা দেশে লাখ লাখ খামার গড়ে ওঠে। তাদের হাত ধরেই আমাদের মুরগির উৎপাদন বেড়েছে। মিটিয়েছি প্রাণিজ আমিষের চাহিদার বড় একটি অংশ। এখন বিবেকসম্পন্ন শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম কৃষির হাল ধরলে পাল্টে যাবে কৃষির চিত্র। নিজ তাগিদে খামার ব্যবস্থাপনায় যে প্রযুক্তির ব্যবহার করেছেন ইমরুল তা অনুসরণ করে আরও শিক্ষিত তরুণ এগিয়ে আসবেন অর্গানিক খামার গড়তে। যেভাবে দেশ থেকে খাদ্যাভাব দূর হয়েছে, নিশ্চিত হয়েছে খাদ্য নিরাপত্তা। একদিন এই তরুণদের হাত ধরে নিরাপদ খাদ্যও নিশ্চিত হবে। ইমরুলের মতো তরুণ উদ্যোক্তার পাশে দাঁড়াতে হবে গণমাধ্যমকে, দাঁড়াতে হবে সরকারি-বেসরকারি সাহায্যকারী প্রতিষ্ঠানকে। একজন ইমরুল সফল হলে তার দেখাদেখি আরও ১০ জন তরুণ উদ্বুদ্ধ হবেন অর্গানিক কৃষিতে, প্রযুক্তির কৃষিতে। আর তাদের হাত ধরেই রচিত হবে আগামী দিনের নিরাপদ কৃষি। পৃথিবীতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে সুস্বাস্থ্যের বাংলাদেশ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
সর্বশেষ খবর
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

৩ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা
অমুসলিমদের কলমে মহানবী (সা.)-এর মহিমা

৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা
রাজনৈতিক অস্থিরতায় শঙ্কিত ব্যবসায়ীরা

১২ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স
নির্বাচনের আগে দেওয়া হবে না আগ্নেয়াস্ত্রের নতুন লাইসেন্স

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু
গাজায় দুর্ভিক্ষে শিশুসহ ৪২৫ ফিলিস্তিনির মৃত্যু

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর
ভোজ্যতেল আমদানির খরচ বাড়াল এনবিআর

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

৫৩ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব
সাফল্য লাভে অধ্যবসায়ের গুরুত্ব

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক
খুলনায় ১০৩ কেজি হরিণের মাংসসহ একজন আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট
তিন ট্রিলিয়ন ডলারের ক্লাবে অ্যালফাবেট

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ সেপ্টেম্বর)

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির
র‍্যাগিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর হুঁশিয়ারি শেকৃবির

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা
লড়াই ক‌রলো হংকং, কষ্টার্জিত জয় পে‌ল শ্রীলঙ্কা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?
টিকটক নিয়ে চুক্তি, একাংশের মালিকানা পাচ্ছে আমেরিকা?

৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার
ডাকসুর ভোট ম্যানুয়ালি গণনার জন্য লিখিত আবেদন উমামার

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক
বঙ্গোপসাগরে নৌবাহিনীর অভিযানে ১১ পাচারকারী আটক

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প
চসিকের স্কুলে হেলথ ক্যাম্প

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত
ডিএমপির বিভিন্ন পদমর্যাদার কর্মকর্তাদের পুরস্কৃত

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক
এক দিনেই ৩৫ কোটি ডলার কিনেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন
জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ বৃদ্ধি করে প্রজ্ঞাপন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি
নেপালে লুট করা জিনিস কেনা বা বিক্রির বিরুদ্ধে সতর্কতা জারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং
শ্রীলঙ্কাকে ১৫০ রানের লক্ষ্য ছুঁড়ে দিলো হংকং

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া
ইউরোপকে কড়া বার্তা দিল রাশিয়া

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড
গোপালগঞ্জে ভুয়া ডাক্তার আটক, ৩ মাসের কারাদণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার
ভালুকায় হত্যা মামলায় ২ শ্রমিক লীগ নেতা গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম
চমেক হাসপাতালে একসঙ্গে ৪ শিশুর জন্ম

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই
রংপুরে তিস্তা নদীর পানি বিপৎসীমা ছুঁই ছুঁই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ
ইইউ বাংলাদেশে অবাধ, সুষ্ঠু ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিতে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস
আওয়ামী লীগ ফিরে এলে তোমাদের হাড্ডিও খুঁজে পাওয়া যাবে না : ইলিয়াস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প
আমেরিকার ‘মিত্র’ কাতারের প্রতি ইসরায়েলকে ‘খুব সতর্ক’ হতে হবে : ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি
বিক্ষোভে উত্তাল তুরস্ক, এরদোয়ানের পদত্যাগ দাবি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ
ভাঙ্গা থানা-উপজেলা পরিষদে হামলা-ভাঙচুর, অফিসার্স ক্লাবে অগ্নিসংযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার
৩ জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ
পদ্মা সেতুতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে টোল আদায় চালু হচ্ছে আজ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩
বাঁশবোঝাই ট্রাকের পেছনে বাসের ধাক্কা, পুলিশ কর্মকর্তাসহ নিহত ৩

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা
জামায়াতে ইসলামীর ৫ দফা গণদাবি ঘোষণা

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের
ইসরায়েলকে রুখতে ইসলামিক সামরিক জোট গঠনের আহ্বান ইরাকের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার
আমরা কখনোই আমাদের পতাকা সমর্পণ করব না: স্টারমার

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি
৬২ পুলিশ কর্মকর্তাকে পদোন্নতি দিয়ে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭
কেরালায় ভয়ঙ্কর হয়ে উঠেছে মস্তিষ্ক-খেকো অ্যামিবা, নয় মাসে মৃত্যু ১৭

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮
নারায়ণগঞ্জে আবাসিক হোটেলে অভিযান, গ্রেপ্তার ৮

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান
ক্যান্সার আক্রান্ত হেফাজত নেতা মাওলানা ফারুকীর পাশে তারেক রহমান

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা
বিভিন্ন দূতাবাসে নিয়োগ পেলেন প্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের
আগারগাঁও পাসপোর্ট অফিসে দালাল বিরোধী অভিযান র‌্যাবের

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে দরজা ভেঙে স্বামী, স্ত্রী ও সন্তানের লাশ উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব
আসাদুজ্জামান নূরের ফ্ল্যাট-জমি জব্দ, অবরুদ্ধ ব্যাংক হিসাব

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!
স্ত্রীকে প্রেমিকের সঙ্গে বিয়ে দিলেন স্বামী!

১৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ
ভারতের কাছে পাকিস্তানের হারের প্রধান তিন কারণ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে
অর্থোপেডিক চিকিৎসায় নতুন দিগন্ত: ভাঙা হাড় জোড়া লাগবে মাত্র ৩ মিনিটে

২১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’
প্রার্থীকে ফোন করে প্রভোস্ট বললেন– ‘গণনায় ভুল হয়েছে, তুমি বিজয়ী নও’

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা
নিয়মকানুনের কড়াকড়িতে সিঙ্গাপুর ছাড়ছেন ধনী চীনারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার
পাকিস্তান ক্রিকেটারদের মান নেই, সিঙ্গেলও নিতে পারে না: শোয়েব আখতার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার
হ্যান্ডশেক এড়িয়ে বিতর্কে ভারত, ক্ষুব্ধ শোয়েব আখতার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি
শুল্ক না কমালে ভারতের জন্য ব্যবসা করা কঠিন হবে, যুক্তরাষ্ট্রের হুঁশিয়ারি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের
মুসলিম দেশগুলোকে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক ছিন্ন করার আহ্বান ইরানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’
‘চ্যালেঞ্জগুলো নিয়ে হতাশ না হয়ে ঐক্যবদ্ধভাবে মোকাবিলা করতে হবে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস
পাঁচদিন টানা বৃষ্টির আভাস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি
ভিকি-ক্যাটরিনার ঘরে আসছে নতুন অতিথি

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ
রাজনীতিতে জটিল সমীকরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়
স্থলপথে নিষেধাজ্ঞার পরও ভারতে বাড়ছে রপ্তানি আয়

পেছনের পৃষ্ঠা

মৌসুমি বাধা মানছে না আম
মৌসুমি বাধা মানছে না আম

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী
বিএনপি থেকে মনোনয়ন চাইছেন ছয় নেতা, অন্যদের একক প্রার্থী

নগর জীবন

লিটনদের সামনে আফগান বাধা
লিটনদের সামনে আফগান বাধা

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
ধান ব্যাপারী থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক
বিএনপির একাধিক প্রার্থী জামায়াতসহ অন্যদের একক

নগর জীবন

রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু
রশিদপুরের পুরোনো কূপ থেকে নতুন করে গ্যাস সঞ্চালন শুরু

নগর জীবন

একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে
একটা গোষ্ঠী অস্থিতিশীলতার চেষ্টা করছে

নগর জীবন

সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা
সিরিজ বৈঠকে মার্কিন প্রতিনিধিরা

প্রথম পৃষ্ঠা

অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল
অন্য বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে যেখানে ব্যতিক্রম রামপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ
সবজি উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম
ভেঙে পড়েছেন গাজী আবদুল হাকিম

শোবিজ

‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’
‘ছি ছি ছি তুমি এত খারাপ!’

শোবিজ

ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি
ইয়াবার হটস্পট নাইক্ষ্যংছড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি
সাবিনা ইয়াসমিনের জীবনের অপ্রাপ্তি

শোবিজ

আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে
আরাকান আর্মির কাছে বন্দি ১০৪ জেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব
রাজা খাঁর বিলে কৃষিবিপ্লব

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি
ষড়যন্ত্রকারীরা প্রধান উপদেষ্টার কাছাকাছি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা
বিপৎসীমার ওপরে তিস্তা, বন্যার শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস
সমঝোতার শেষ চেষ্টা ঐক্য কমিশনের মেয়াদ আরও এক মাস

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ
ফরিদপুরের ভাঙ্গায় তুলকালাম বাগেরহাটে হরতাল অবরোধ

প্রথম পৃষ্ঠা

নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে
নরসিংদীতে কুপিয়ে হত্যা ব্যবসায়ীকে

দেশগ্রাম

সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু
সিলেটে র‌্যাব হেফাজতে আসামির মৃত্যু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভাবনা তারার মত রাজে
ভাবনা তারার মত রাজে

সম্পাদকীয়

ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে
ভারতে ১২০০ টন ইলিশ পাঠানো হচ্ছে

নগর জীবন

১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর
১৭ দিন পর হাসপাতাল ছাড়লেন নুর

নগর জীবন

ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে
ফ্যাসিবাদের কবর রচনা করতে হবে

নগর জীবন

পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার
পলাতক সাত পুলিশ কর্মকর্তার পদক প্রত্যাহার

নগর জীবন