শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, রবিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

অ্যান্টিবায়োটিক-হীন মুরগির স্মার্ট খামার

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
অ্যান্টিবায়োটিক-হীন মুরগির স্মার্ট খামার

‘মাছে-ভাতে বাঙালি’- শহরের নতুন প্রজন্মের জন্য এ কথাটি সম্ভবত খুব একটা ঠিক নয়। বাবা-মায়েদের প্রায়ই বলতে শুনি, ‘আমার ছেলে-মেয়েরা তো মাছ খেতেই চায় না। না পারে মাছের কাঁটা বাছতে, না চায় খেতে। মুরগি হলে আর কথা নেই।’ তার মানে প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি মেটাতে মুরগির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। কিন্তু নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্নে মুরগির মাংস নিয়ে শঙ্কা থেকে যাচ্ছে মানুষের মনে। সংশয় মুরগির খামারে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার নিয়ে। বিষয়টি অমূলক নয়। শুধু মুরগির মাংসেই নয়, অ্যান্টিবায়োটিক আতঙ্ক রয়েছে মাছ, গবাদি পশুর মাংস, ডিম, দুধেও। সাধারণত কোনো খাবার খেলে একটি নির্দিষ্ট সময় অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত তার অবশিষ্টাংশ প্রাণীর শরীরে থেকে যায়। ঠিক তেমনি কোনো ওষুধ খেলেও তা একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত প্রাণীর দেহে রয়ে যায়। এ নির্দিষ্ট সময়কে বলা হয় প্রত্যাহার কাল বা Withdrawal period। প্রতিটি ওষুধের একটি নির্দিষ্ট ‘প্রত্যাহার কাল’ আছে। এ ‘প্রত্যাহার কাল’ অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত তা প্রাণিদেহে রয়ে যায় এবং এ থেকে যাওয়া অংশটাকে বলা হয় ওষুধের অবশিষ্টাংশ (Drug residues)। আর জীবাণু প্রতিরোধকারী ওষুধের ক্ষেত্রে বলা হয় Antibiotic residues. মাছ, মুরগি বা গবাদি পশুর শরীরে প্রয়োগকৃত অ্যান্টিবায়োটিকের অবশিষ্টাংশ প্রাণীর মাংস, ডিম ও দুধে থেকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। আমরা হয়তো না জেনেই তা নির্দ্বিধায় গ্রহণ করছি খাবারের সঙ্গে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ। এসব কথা ভেবেই আমরা এখন অর্গানিক খাবার খুঁজছি। বলা যায়, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে নিরাপদ খাদ্যের অনিশ্চয়তা আমাদের পেয়ে বসেছে। সময় এখন নিরাপদ খাদ্যের অনিশ্চয়তা থেকে উত্তরণের। সারা পৃথিবী সেদিকেই হাঁটছে। বাড়ছে অর্গানিক খাদ্যের চাহিদা। তৈরি হচ্ছে অর্গানিক খাদ্যের বড় বাজার। এমন চিন্তা থেকেই অনেকে যুক্ত হচ্ছেন অর্গানিক খাদ্য উৎপাদনে। কম্পিউটার প্রকৌশলী ইমরুল হাসানের কথাই বলা যাক। সপ্তাহ তিনেক আগে তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয়। পাঠক! ইমরুল হাসানের গল্পই আপনাদের আজ বলতে চাই। গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার বরইতলী গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে বংশাই নদী। নদীতীরবর্তী একটি দোতলা বাড়ি ইমরুল হাসানের পৈতৃকভিটা। সপ্তাহ দুই আগে এক সকালে গিয়ে হাজির হলাম ইমরুলের সে বাড়িতে। আগেই বলেছি ইমরুল কম্পিউটার প্রকৌশলী। বুয়েট থেকে পাস করে কিছুদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে যুক্ত হন টেলিকমিউনিকেশন সেক্টরে। দেশে তিন বছর, আর বাইরে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, ফিলিপাইন, আবুধাবি প্রভৃতি দেশে ছয় বছর কাজ করেছেন। বাড়ির উঠোনে গাছের ছায়ায় বসে শুনছিলাম ইমরুলের কথা। বলছিলেন, ‘দুটি কারণে দেশে ফেরার তাগিদ অনুভব করলাম। বৃদ্ধ বাবা-মার পাশে থাকা প্রয়োজন তাঁদের দেখাশোনার জন্য। অন্যদিকে আমার মেয়েটা টুয়ে পড়ে। এই সময়ে তাকে ছয়বার স্কুল পাল্টাতে হয়েছে। ২০১৪ সালের অক্টোবরে দেশে ফিরলাম। আইটি কনসালট্যান্সি, ব্যক্তিগত উদ্যোগ নিয়ে দেশে ফিরে ভালোই চলছিল সব। সারা পৃথিবীতে শুরু হলো করোনার অভিঘাত। আমিও করোনায় আক্রান্ত হলাম। হাসপাতালে ভর্তি হতে হলো। ভয়াবহ অবস্থা। হাসপাতালে শুয়েই চিন্তা করছিলাম আমাদের ইমিউন সিস্টেম নিয়ে। অর্থাৎ আমাদের খাবার আমাদের স্বাস্থ্যের সুরক্ষা দিচ্ছে না। খাদ্যের ভেজাল আমাদের সর্বনাশ করে দিচ্ছে। তখনই চিন্তা করলাম বেঁচে থাকলে অর্গানিক খাদ্য উৎপাদন করব। আল্লাহর অশেষ রহমতে এ যাত্রায় বেঁচে গেলাম। বেঁচে ফিরে চিন্তা করতে থাকলাম কীভাবে শুরু করা যায়। এর আগে কৃষির প্রতি টান থেকেই গরুর খামার, ছাগলের খামার করার চেষ্টা করেছিলাম। এবার পড়াশোনা শুরু করলাম অর্গানিক উপায়ে মুরগি উৎপাদনের। শুধু নিজের জন্য নয়, নিজের খাবারের পাশাপাশি উৎপাদন ব্যবস্থাটাকে বাণিজ্যিকরূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছি। গত ডিসেম্বরে শুরু করলাম অর্গানিক চিকেনের খামার। এ ১০ মাসেই ব্যাপক সাড়া পেয়েছি।’

ইমরুলকে বললাম, চলুন কথা শুনতে শুনতে আপনার অর্গানিক মুরগির খামারটা ঘুরে দেখি। বেশ গুছিয়ে শুরু করেছেন ইমরুল। প্রকৌশলবিদ্যার অনেক কিছুই কাজে লাগাচ্ছেন খামারে। স্মার্ট ফার্মিং যেটাকে বলা হচ্ছে, যেমন খামারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, আলো-বাতাসের পর্যাপ্ততা নির্ণয়, পানি ব্যবস্থাপনা। সবই নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে কম্পিউটারের মাধ্যমে। নিজের হাতে তৈরি সব প্রযুক্তি। ইমরুলের খামারের চারটি অংশ। একটি অংশে ব্রয়লার মুরগি। খামারের শেডে ছেড়ে মুরগি লালনপালন করেন। মুরগিগুলোর চলাফেরার জন্য যথেষ্ট জায়গা রেখেছেন। মনে পড়ছে এমনটা দেখেছিলাম জাপানের এক মুরগির খামারে। শেডে মুক্ত অবস্থায় মুরগি লালনপালন করছিলেন তারা। এমনকি শেডের বাইরে উন্মুক্ত স্থানে ঘুরে বেড়াবার ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল মুরগির জন্য। দেখার সুযোগ হয়েছে ইংল্যান্ডের নিউ ক্যাসেলে টিউলিপ ফ্যামিলির জন্য লিনজ হাল ফার্মেও মুরগি লালনপালন করা হয় উন্মুক্ত জায়গায়। নরসিংদীর এক তরুণের খামারেও মুক্ত অবস্থায় মুরগি লালনপালন করতে দেখেছি। যা হোক, ইমরুলের ব্রয়লার মুরগি সাড়ে সাত শ। বলছিলেন, কোনোরকম অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন না তিনি। প্রশ্ন করলাম, আপনি না হয় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করছেন না। কিন্তু আপনি যেখান থেকে ডে অল্ড চিকস (এক দিন বয়সী বাচ্চা) আনছেন, তারা যে অ্যান্টিবায়োটিক করছে না তা শতভাগ নিশ্চিত হচ্ছেন কীভাবে?

‘না, তার নিশ্চয়তা দেওয়া কঠিন।’ বলছিলেন ইমরুল। ‘তবে ১০ দিন পর আর রেসিডিউস থাকে না।’ আপনার খামারে মর্টালিটির হার কেমন? জানতে চাই। তিনি বলেন, ‘এখন একেবারেই কম, ২ কি ৩ পারসেন্টে নেমে এসেছে। যদিও বড় ধরনের বিপর্যয়ের ভিতর দিয়ে আমাকে দু-একবার যেতে হয়েছে। কিন্তু আমি এটা নামিয়ে নিয়ে এসেছি। এমনিতে সাধারণ খামারিরা ৫ পারসেন্ট মর্টালিটি রেট ধরেন।’

ওরা তো অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করে, আপনি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করে মর্টালিটি হার কীভাবে কমাতে পারছেন? জিজ্ঞাসা করি। ইমরুল জবাব দেন, ‘আমি অর্গানিক উপায়ে মুরগির স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করছি। যেমন ধরুন আমি মুরগিকে নিয়মিত আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়াচ্ছি। এটি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।’

দেখলাম ইমরুলের খামারে মুরগিকে দানাদার খাবারের পাশাপাশি লাল শাক, শজনেপাতা ইত্যাদি খাবারও দেওয়া হচ্ছে। মুরগির বাচ্চাগুলোও সে খাবার ঠুকরে ঠুকরে খাচ্ছে। ইমরুলের খামারের দ্বিতীয় অংশে ৩ হাজার কালার বার্ড অর্থাৎ সোনালি জাতের মুরগি আছে। তার পাশেই দেড় শ মুরগি একেবারেই উন্মুক্ত রেখে লালনপালন করছেন। নানাভাবেই পরীক্ষা নিরীক্ষা করে এগোচ্ছেন তিনি। জানতে চাইলাম, বলছিলেন বিপর্যয়ের কথা, কী ধরনের বিপর্যয়ের ভিতর দিয়ে যেতে হয়েছে আপনাকে?

‘একবার ৪০% মুরগি মারা পড়ল। বেশ বড় হয়েছিল মুরগিগুলো। আর দিন দশেক পর বিক্রি-উপযোগী হয়ে উঠত। ফলে আমার লোকসান হলো ৬ লাখ টাকা। আরেকবার ৬০% মুরগি মারা পড়ল, ছোট অবস্থায় মারা যাওয়ার কারণে সেবার অবশ্য লোকসান কম হয়েছে, ১ লাখ ২৫ হাজার টাকার মতো। এ রকম ট্রায়াল অ্যান্ড অ্যাররের ভিতর দিয়ে এগোচ্ছি।’ জানালেন ইমরুল। বেশ উদ্যমী ইমরুল। নিজের কাজের জায়গাটা যেমন গোছানো, চিন্তাটাও পরিচ্ছন্ন। খামারের তৃতীয় অংশে আরও ৩ হাজার কালার বার্ড। বেশ বড় আকারের। বিক্রি-উপযোগী। জানতে চাইলাম, বেচাকেনার অবস্থা কী? জানালেন অনলাইনেই বিক্রি হয়ে যায় তার সব মুরগি। জবাই করে ফ্রিজিং ভ্যানে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেন। কী দরে বিক্রি করছেন? জানালেন, ‘২৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছি।’ ২৫০ টাকা! বাজারে তো ১৬০-১৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রায় ৮৫ টাকা বেশি দাম নিচ্ছেন আপনি। অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করলে তো আপনার উৎপাদন খরচ কম হওয়ার কথা। আপনি বলছেন, আপনার মর্টালিটির হারও কম। তাহলে দামটা বেশি হচ্ছে কেন? জানতে চাই আমি। ইমরুল আমাকে নিয়ে যান যেখানে মুরগির খাদ্য তৈরি হয় সেখানটায়। বেশ পুরনো একটা ঘর। হয়তো ওটাই ছিল একসময় তাদের বসতঘর। এখন সেখানে দুটি অত্যাধুনিক মেশিনে খাবার তৈরির কাজ চলছে। বললেন, ‘মুরগিকে অ্যান্টিবায়োটিক না দিয়ে ন্যাচারাল উপায়ে সুস্থ রাখতে চাইলে স্বাস্থ্যকর খাবার দিতে হয়। অর্গানিক গাইডলাইন মেনে স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে খরচটা বেশি হয়। তবে আমরা চেষ্টা করছি খরচটা আরও কীভাবে কমিয়ে আনা যায় সে বিষয়টি মাথায় রেখেই।’

জানতে চাইলাম, বড় বেতনের নিশ্চিত নিরাপত্তার চাকরি ছেড়ে এই ঝুঁকিপূর্ণ খামার গড়ে লাভের অঙ্কটা নিশ্চিত হবে তো? হাসলেন ইমরুল। ম্যাকবুক বের করে চুলচেরা হিসাবটা দেখিয়ে দিলেন আমাকে। বললেন, ‘কৃষিতে বিনিয়োগের সাহসটা পেয়েছি আপনার অনুষ্ঠান দেখে। আপনিই তো বলেন, বুঝেশুনে হিসাব কষে কৃষিতে নামলে হেরে যাওয়ার ভয় কম। সেই অনুপ্রেরণাতেই পথ চলছি।’

ইমরুলের খামার ঘুরে বেশ অনুপ্রাণিত হলাম। এমনটাই প্রত্যাশা ছিল আমার। সেই আশির দশকে টেলিভিশনে প্রচার করেছিলাম বাণিজ্যিক আকারে মুরগি লালনপালনের সম্ভাবনা নিয়ে। এর আগে গ্রামের বাড়িতে পলোর নিচে বা খোঁয়াড়ে মুরগি লালনপালন হতো। বাণিজ্যিকভাবে মুরগি লালনপালনের তথ্য সম্প্রচারের পর গ্রাম থেকে শহরের শিক্ষিত তরুণ, গৃহিণী গড়ে তোলেন মুরগির বাণিজ্যিক খামার। সারা দেশে লাখ লাখ খামার গড়ে ওঠে। তাদের হাত ধরেই আমাদের মুরগির উৎপাদন বেড়েছে। মিটিয়েছি প্রাণিজ আমিষের চাহিদার বড় একটি অংশ। এখন বিবেকসম্পন্ন শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম কৃষির হাল ধরলে পাল্টে যাবে কৃষির চিত্র। নিজ তাগিদে খামার ব্যবস্থাপনায় যে প্রযুক্তির ব্যবহার করেছেন ইমরুল তা অনুসরণ করে আরও শিক্ষিত তরুণ এগিয়ে আসবেন অর্গানিক খামার গড়তে। যেভাবে দেশ থেকে খাদ্যাভাব দূর হয়েছে, নিশ্চিত হয়েছে খাদ্য নিরাপত্তা। একদিন এই তরুণদের হাত ধরে নিরাপদ খাদ্যও নিশ্চিত হবে। ইমরুলের মতো তরুণ উদ্যোক্তার পাশে দাঁড়াতে হবে গণমাধ্যমকে, দাঁড়াতে হবে সরকারি-বেসরকারি সাহায্যকারী প্রতিষ্ঠানকে। একজন ইমরুল সফল হলে তার দেখাদেখি আরও ১০ জন তরুণ উদ্বুদ্ধ হবেন অর্গানিক কৃষিতে, প্রযুক্তির কৃষিতে। আর তাদের হাত ধরেই রচিত হবে আগামী দিনের নিরাপদ কৃষি। পৃথিবীতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে সুস্বাস্থ্যের বাংলাদেশ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

এই মাত্র | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৩১ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

৪০ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাউদ্দিন আহমেদ

৪৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

৫৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার
জামায়াতসহ ১২টি দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া
ইউক্রেনের হামলায় নভোরো-সিয়েস্ক বন্দরের তেল রফতানি বন্ধ করল রাশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম
দ্রুত জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করতে হবে: মুজাহিদুল ইসলাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান
লক্ষ্মীপুরে আগুনে পুড়েছে ৬ দোকান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে
আইপিএল ২০২৬: নতুন দলে দেখা যাবে শামিকে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ
ঢাকা-বরিশাল নৌরুটে আজ থেকে চালু হচ্ছে প্যাডেল স্টিমার মাহসুদ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা
বিবাহবার্ষিকীর দিনেই বাবা-মা হলেন রাজকুমার রাও-পত্রলেখা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!
মালিককে ‘গুলি করল কুকুর’!

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা