শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, রবিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

অ্যান্টিবায়োটিক-হীন মুরগির স্মার্ট খামার

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
অ্যান্টিবায়োটিক-হীন মুরগির স্মার্ট খামার

‘মাছে-ভাতে বাঙালি’- শহরের নতুন প্রজন্মের জন্য এ কথাটি সম্ভবত খুব একটা ঠিক নয়। বাবা-মায়েদের প্রায়ই বলতে শুনি, ‘আমার ছেলে-মেয়েরা তো মাছ খেতেই চায় না। না পারে মাছের কাঁটা বাছতে, না চায় খেতে। মুরগি হলে আর কথা নেই।’ তার মানে প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি মেটাতে মুরগির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। কিন্তু নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্নে মুরগির মাংস নিয়ে শঙ্কা থেকে যাচ্ছে মানুষের মনে। সংশয় মুরগির খামারে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার নিয়ে। বিষয়টি অমূলক নয়। শুধু মুরগির মাংসেই নয়, অ্যান্টিবায়োটিক আতঙ্ক রয়েছে মাছ, গবাদি পশুর মাংস, ডিম, দুধেও। সাধারণত কোনো খাবার খেলে একটি নির্দিষ্ট সময় অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত তার অবশিষ্টাংশ প্রাণীর শরীরে থেকে যায়। ঠিক তেমনি কোনো ওষুধ খেলেও তা একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত প্রাণীর দেহে রয়ে যায়। এ নির্দিষ্ট সময়কে বলা হয় প্রত্যাহার কাল বা Withdrawal period। প্রতিটি ওষুধের একটি নির্দিষ্ট ‘প্রত্যাহার কাল’ আছে। এ ‘প্রত্যাহার কাল’ অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত তা প্রাণিদেহে রয়ে যায় এবং এ থেকে যাওয়া অংশটাকে বলা হয় ওষুধের অবশিষ্টাংশ (Drug residues)। আর জীবাণু প্রতিরোধকারী ওষুধের ক্ষেত্রে বলা হয় Antibiotic residues. মাছ, মুরগি বা গবাদি পশুর শরীরে প্রয়োগকৃত অ্যান্টিবায়োটিকের অবশিষ্টাংশ প্রাণীর মাংস, ডিম ও দুধে থেকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। আমরা হয়তো না জেনেই তা নির্দ্বিধায় গ্রহণ করছি খাবারের সঙ্গে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ। এসব কথা ভেবেই আমরা এখন অর্গানিক খাবার খুঁজছি। বলা যায়, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে নিরাপদ খাদ্যের অনিশ্চয়তা আমাদের পেয়ে বসেছে। সময় এখন নিরাপদ খাদ্যের অনিশ্চয়তা থেকে উত্তরণের। সারা পৃথিবী সেদিকেই হাঁটছে। বাড়ছে অর্গানিক খাদ্যের চাহিদা। তৈরি হচ্ছে অর্গানিক খাদ্যের বড় বাজার। এমন চিন্তা থেকেই অনেকে যুক্ত হচ্ছেন অর্গানিক খাদ্য উৎপাদনে। কম্পিউটার প্রকৌশলী ইমরুল হাসানের কথাই বলা যাক। সপ্তাহ তিনেক আগে তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয়। পাঠক! ইমরুল হাসানের গল্পই আপনাদের আজ বলতে চাই। গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার বরইতলী গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে বংশাই নদী। নদীতীরবর্তী একটি দোতলা বাড়ি ইমরুল হাসানের পৈতৃকভিটা। সপ্তাহ দুই আগে এক সকালে গিয়ে হাজির হলাম ইমরুলের সে বাড়িতে। আগেই বলেছি ইমরুল কম্পিউটার প্রকৌশলী। বুয়েট থেকে পাস করে কিছুদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে যুক্ত হন টেলিকমিউনিকেশন সেক্টরে। দেশে তিন বছর, আর বাইরে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, ফিলিপাইন, আবুধাবি প্রভৃতি দেশে ছয় বছর কাজ করেছেন। বাড়ির উঠোনে গাছের ছায়ায় বসে শুনছিলাম ইমরুলের কথা। বলছিলেন, ‘দুটি কারণে দেশে ফেরার তাগিদ অনুভব করলাম। বৃদ্ধ বাবা-মার পাশে থাকা প্রয়োজন তাঁদের দেখাশোনার জন্য। অন্যদিকে আমার মেয়েটা টুয়ে পড়ে। এই সময়ে তাকে ছয়বার স্কুল পাল্টাতে হয়েছে। ২০১৪ সালের অক্টোবরে দেশে ফিরলাম। আইটি কনসালট্যান্সি, ব্যক্তিগত উদ্যোগ নিয়ে দেশে ফিরে ভালোই চলছিল সব। সারা পৃথিবীতে শুরু হলো করোনার অভিঘাত। আমিও করোনায় আক্রান্ত হলাম। হাসপাতালে ভর্তি হতে হলো। ভয়াবহ অবস্থা। হাসপাতালে শুয়েই চিন্তা করছিলাম আমাদের ইমিউন সিস্টেম নিয়ে। অর্থাৎ আমাদের খাবার আমাদের স্বাস্থ্যের সুরক্ষা দিচ্ছে না। খাদ্যের ভেজাল আমাদের সর্বনাশ করে দিচ্ছে। তখনই চিন্তা করলাম বেঁচে থাকলে অর্গানিক খাদ্য উৎপাদন করব। আল্লাহর অশেষ রহমতে এ যাত্রায় বেঁচে গেলাম। বেঁচে ফিরে চিন্তা করতে থাকলাম কীভাবে শুরু করা যায়। এর আগে কৃষির প্রতি টান থেকেই গরুর খামার, ছাগলের খামার করার চেষ্টা করেছিলাম। এবার পড়াশোনা শুরু করলাম অর্গানিক উপায়ে মুরগি উৎপাদনের। শুধু নিজের জন্য নয়, নিজের খাবারের পাশাপাশি উৎপাদন ব্যবস্থাটাকে বাণিজ্যিকরূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছি। গত ডিসেম্বরে শুরু করলাম অর্গানিক চিকেনের খামার। এ ১০ মাসেই ব্যাপক সাড়া পেয়েছি।’

ইমরুলকে বললাম, চলুন কথা শুনতে শুনতে আপনার অর্গানিক মুরগির খামারটা ঘুরে দেখি। বেশ গুছিয়ে শুরু করেছেন ইমরুল। প্রকৌশলবিদ্যার অনেক কিছুই কাজে লাগাচ্ছেন খামারে। স্মার্ট ফার্মিং যেটাকে বলা হচ্ছে, যেমন খামারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, আলো-বাতাসের পর্যাপ্ততা নির্ণয়, পানি ব্যবস্থাপনা। সবই নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে কম্পিউটারের মাধ্যমে। নিজের হাতে তৈরি সব প্রযুক্তি। ইমরুলের খামারের চারটি অংশ। একটি অংশে ব্রয়লার মুরগি। খামারের শেডে ছেড়ে মুরগি লালনপালন করেন। মুরগিগুলোর চলাফেরার জন্য যথেষ্ট জায়গা রেখেছেন। মনে পড়ছে এমনটা দেখেছিলাম জাপানের এক মুরগির খামারে। শেডে মুক্ত অবস্থায় মুরগি লালনপালন করছিলেন তারা। এমনকি শেডের বাইরে উন্মুক্ত স্থানে ঘুরে বেড়াবার ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল মুরগির জন্য। দেখার সুযোগ হয়েছে ইংল্যান্ডের নিউ ক্যাসেলে টিউলিপ ফ্যামিলির জন্য লিনজ হাল ফার্মেও মুরগি লালনপালন করা হয় উন্মুক্ত জায়গায়। নরসিংদীর এক তরুণের খামারেও মুক্ত অবস্থায় মুরগি লালনপালন করতে দেখেছি। যা হোক, ইমরুলের ব্রয়লার মুরগি সাড়ে সাত শ। বলছিলেন, কোনোরকম অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন না তিনি। প্রশ্ন করলাম, আপনি না হয় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করছেন না। কিন্তু আপনি যেখান থেকে ডে অল্ড চিকস (এক দিন বয়সী বাচ্চা) আনছেন, তারা যে অ্যান্টিবায়োটিক করছে না তা শতভাগ নিশ্চিত হচ্ছেন কীভাবে?

‘না, তার নিশ্চয়তা দেওয়া কঠিন।’ বলছিলেন ইমরুল। ‘তবে ১০ দিন পর আর রেসিডিউস থাকে না।’ আপনার খামারে মর্টালিটির হার কেমন? জানতে চাই। তিনি বলেন, ‘এখন একেবারেই কম, ২ কি ৩ পারসেন্টে নেমে এসেছে। যদিও বড় ধরনের বিপর্যয়ের ভিতর দিয়ে আমাকে দু-একবার যেতে হয়েছে। কিন্তু আমি এটা নামিয়ে নিয়ে এসেছি। এমনিতে সাধারণ খামারিরা ৫ পারসেন্ট মর্টালিটি রেট ধরেন।’

ওরা তো অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করে, আপনি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করে মর্টালিটি হার কীভাবে কমাতে পারছেন? জিজ্ঞাসা করি। ইমরুল জবাব দেন, ‘আমি অর্গানিক উপায়ে মুরগির স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করছি। যেমন ধরুন আমি মুরগিকে নিয়মিত আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়াচ্ছি। এটি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।’

দেখলাম ইমরুলের খামারে মুরগিকে দানাদার খাবারের পাশাপাশি লাল শাক, শজনেপাতা ইত্যাদি খাবারও দেওয়া হচ্ছে। মুরগির বাচ্চাগুলোও সে খাবার ঠুকরে ঠুকরে খাচ্ছে। ইমরুলের খামারের দ্বিতীয় অংশে ৩ হাজার কালার বার্ড অর্থাৎ সোনালি জাতের মুরগি আছে। তার পাশেই দেড় শ মুরগি একেবারেই উন্মুক্ত রেখে লালনপালন করছেন। নানাভাবেই পরীক্ষা নিরীক্ষা করে এগোচ্ছেন তিনি। জানতে চাইলাম, বলছিলেন বিপর্যয়ের কথা, কী ধরনের বিপর্যয়ের ভিতর দিয়ে যেতে হয়েছে আপনাকে?

‘একবার ৪০% মুরগি মারা পড়ল। বেশ বড় হয়েছিল মুরগিগুলো। আর দিন দশেক পর বিক্রি-উপযোগী হয়ে উঠত। ফলে আমার লোকসান হলো ৬ লাখ টাকা। আরেকবার ৬০% মুরগি মারা পড়ল, ছোট অবস্থায় মারা যাওয়ার কারণে সেবার অবশ্য লোকসান কম হয়েছে, ১ লাখ ২৫ হাজার টাকার মতো। এ রকম ট্রায়াল অ্যান্ড অ্যাররের ভিতর দিয়ে এগোচ্ছি।’ জানালেন ইমরুল। বেশ উদ্যমী ইমরুল। নিজের কাজের জায়গাটা যেমন গোছানো, চিন্তাটাও পরিচ্ছন্ন। খামারের তৃতীয় অংশে আরও ৩ হাজার কালার বার্ড। বেশ বড় আকারের। বিক্রি-উপযোগী। জানতে চাইলাম, বেচাকেনার অবস্থা কী? জানালেন অনলাইনেই বিক্রি হয়ে যায় তার সব মুরগি। জবাই করে ফ্রিজিং ভ্যানে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেন। কী দরে বিক্রি করছেন? জানালেন, ‘২৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছি।’ ২৫০ টাকা! বাজারে তো ১৬০-১৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রায় ৮৫ টাকা বেশি দাম নিচ্ছেন আপনি। অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করলে তো আপনার উৎপাদন খরচ কম হওয়ার কথা। আপনি বলছেন, আপনার মর্টালিটির হারও কম। তাহলে দামটা বেশি হচ্ছে কেন? জানতে চাই আমি। ইমরুল আমাকে নিয়ে যান যেখানে মুরগির খাদ্য তৈরি হয় সেখানটায়। বেশ পুরনো একটা ঘর। হয়তো ওটাই ছিল একসময় তাদের বসতঘর। এখন সেখানে দুটি অত্যাধুনিক মেশিনে খাবার তৈরির কাজ চলছে। বললেন, ‘মুরগিকে অ্যান্টিবায়োটিক না দিয়ে ন্যাচারাল উপায়ে সুস্থ রাখতে চাইলে স্বাস্থ্যকর খাবার দিতে হয়। অর্গানিক গাইডলাইন মেনে স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে খরচটা বেশি হয়। তবে আমরা চেষ্টা করছি খরচটা আরও কীভাবে কমিয়ে আনা যায় সে বিষয়টি মাথায় রেখেই।’

জানতে চাইলাম, বড় বেতনের নিশ্চিত নিরাপত্তার চাকরি ছেড়ে এই ঝুঁকিপূর্ণ খামার গড়ে লাভের অঙ্কটা নিশ্চিত হবে তো? হাসলেন ইমরুল। ম্যাকবুক বের করে চুলচেরা হিসাবটা দেখিয়ে দিলেন আমাকে। বললেন, ‘কৃষিতে বিনিয়োগের সাহসটা পেয়েছি আপনার অনুষ্ঠান দেখে। আপনিই তো বলেন, বুঝেশুনে হিসাব কষে কৃষিতে নামলে হেরে যাওয়ার ভয় কম। সেই অনুপ্রেরণাতেই পথ চলছি।’

ইমরুলের খামার ঘুরে বেশ অনুপ্রাণিত হলাম। এমনটাই প্রত্যাশা ছিল আমার। সেই আশির দশকে টেলিভিশনে প্রচার করেছিলাম বাণিজ্যিক আকারে মুরগি লালনপালনের সম্ভাবনা নিয়ে। এর আগে গ্রামের বাড়িতে পলোর নিচে বা খোঁয়াড়ে মুরগি লালনপালন হতো। বাণিজ্যিকভাবে মুরগি লালনপালনের তথ্য সম্প্রচারের পর গ্রাম থেকে শহরের শিক্ষিত তরুণ, গৃহিণী গড়ে তোলেন মুরগির বাণিজ্যিক খামার। সারা দেশে লাখ লাখ খামার গড়ে ওঠে। তাদের হাত ধরেই আমাদের মুরগির উৎপাদন বেড়েছে। মিটিয়েছি প্রাণিজ আমিষের চাহিদার বড় একটি অংশ। এখন বিবেকসম্পন্ন শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম কৃষির হাল ধরলে পাল্টে যাবে কৃষির চিত্র। নিজ তাগিদে খামার ব্যবস্থাপনায় যে প্রযুক্তির ব্যবহার করেছেন ইমরুল তা অনুসরণ করে আরও শিক্ষিত তরুণ এগিয়ে আসবেন অর্গানিক খামার গড়তে। যেভাবে দেশ থেকে খাদ্যাভাব দূর হয়েছে, নিশ্চিত হয়েছে খাদ্য নিরাপত্তা। একদিন এই তরুণদের হাত ধরে নিরাপদ খাদ্যও নিশ্চিত হবে। ইমরুলের মতো তরুণ উদ্যোক্তার পাশে দাঁড়াতে হবে গণমাধ্যমকে, দাঁড়াতে হবে সরকারি-বেসরকারি সাহায্যকারী প্রতিষ্ঠানকে। একজন ইমরুল সফল হলে তার দেখাদেখি আরও ১০ জন তরুণ উদ্বুদ্ধ হবেন অর্গানিক কৃষিতে, প্রযুক্তির কৃষিতে। আর তাদের হাত ধরেই রচিত হবে আগামী দিনের নিরাপদ কৃষি। পৃথিবীতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে সুস্বাস্থ্যের বাংলাদেশ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস
ইতা‌লি প্রবাসী বাংলাদেশিদের যে বার্তা দি‌ল দূতাবাস

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা