শিরোনাম
প্রকাশ: ১১:৪০, রবিবার, ২৪ অক্টোবর, ২০২১ আপডেট:

অ্যান্টিবায়োটিক-হীন মুরগির স্মার্ট খামার

শাইখ সিরাজ
অনলাইন ভার্সন
অ্যান্টিবায়োটিক-হীন মুরগির স্মার্ট খামার

‘মাছে-ভাতে বাঙালি’- শহরের নতুন প্রজন্মের জন্য এ কথাটি সম্ভবত খুব একটা ঠিক নয়। বাবা-মায়েদের প্রায়ই বলতে শুনি, ‘আমার ছেলে-মেয়েরা তো মাছ খেতেই চায় না। না পারে মাছের কাঁটা বাছতে, না চায় খেতে। মুরগি হলে আর কথা নেই।’ তার মানে প্রাণিজ আমিষের ঘাটতি মেটাতে মুরগির চাহিদা দিন দিন বাড়ছে। কিন্তু নিরাপদ খাদ্যের প্রশ্নে মুরগির মাংস নিয়ে শঙ্কা থেকে যাচ্ছে মানুষের মনে। সংশয় মুরগির খামারে অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার নিয়ে। বিষয়টি অমূলক নয়। শুধু মুরগির মাংসেই নয়, অ্যান্টিবায়োটিক আতঙ্ক রয়েছে মাছ, গবাদি পশুর মাংস, ডিম, দুধেও। সাধারণত কোনো খাবার খেলে একটি নির্দিষ্ট সময় অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত তার অবশিষ্টাংশ প্রাণীর শরীরে থেকে যায়। ঠিক তেমনি কোনো ওষুধ খেলেও তা একটি নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত প্রাণীর দেহে রয়ে যায়। এ নির্দিষ্ট সময়কে বলা হয় প্রত্যাহার কাল বা Withdrawal period। প্রতিটি ওষুধের একটি নির্দিষ্ট ‘প্রত্যাহার কাল’ আছে। এ ‘প্রত্যাহার কাল’ অতিবাহিত না হওয়া পর্যন্ত তা প্রাণিদেহে রয়ে যায় এবং এ থেকে যাওয়া অংশটাকে বলা হয় ওষুধের অবশিষ্টাংশ (Drug residues)। আর জীবাণু প্রতিরোধকারী ওষুধের ক্ষেত্রে বলা হয় Antibiotic residues. মাছ, মুরগি বা গবাদি পশুর শরীরে প্রয়োগকৃত অ্যান্টিবায়োটিকের অবশিষ্টাংশ প্রাণীর মাংস, ডিম ও দুধে থেকে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে। আমরা হয়তো না জেনেই তা নির্দ্বিধায় গ্রহণ করছি খাবারের সঙ্গে। যা আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য মারাত্মক হুমকিস্বরূপ। এসব কথা ভেবেই আমরা এখন অর্গানিক খাবার খুঁজছি। বলা যায়, খাদ্য নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে গিয়ে নিরাপদ খাদ্যের অনিশ্চয়তা আমাদের পেয়ে বসেছে। সময় এখন নিরাপদ খাদ্যের অনিশ্চয়তা থেকে উত্তরণের। সারা পৃথিবী সেদিকেই হাঁটছে। বাড়ছে অর্গানিক খাদ্যের চাহিদা। তৈরি হচ্ছে অর্গানিক খাদ্যের বড় বাজার। এমন চিন্তা থেকেই অনেকে যুক্ত হচ্ছেন অর্গানিক খাদ্য উৎপাদনে। কম্পিউটার প্রকৌশলী ইমরুল হাসানের কথাই বলা যাক। সপ্তাহ তিনেক আগে তাঁর সঙ্গে আমার পরিচয়। পাঠক! ইমরুল হাসানের গল্পই আপনাদের আজ বলতে চাই। গাজীপুরের কালিয়াকৈর উপজেলার বরইতলী গ্রামের পাশ দিয়ে বয়ে গেছে বংশাই নদী। নদীতীরবর্তী একটি দোতলা বাড়ি ইমরুল হাসানের পৈতৃকভিটা। সপ্তাহ দুই আগে এক সকালে গিয়ে হাজির হলাম ইমরুলের সে বাড়িতে। আগেই বলেছি ইমরুল কম্পিউটার প্রকৌশলী। বুয়েট থেকে পাস করে কিছুদিন বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতা করে যুক্ত হন টেলিকমিউনিকেশন সেক্টরে। দেশে তিন বছর, আর বাইরে যুক্তরাষ্ট্র, মিসর, ফিলিপাইন, আবুধাবি প্রভৃতি দেশে ছয় বছর কাজ করেছেন। বাড়ির উঠোনে গাছের ছায়ায় বসে শুনছিলাম ইমরুলের কথা। বলছিলেন, ‘দুটি কারণে দেশে ফেরার তাগিদ অনুভব করলাম। বৃদ্ধ বাবা-মার পাশে থাকা প্রয়োজন তাঁদের দেখাশোনার জন্য। অন্যদিকে আমার মেয়েটা টুয়ে পড়ে। এই সময়ে তাকে ছয়বার স্কুল পাল্টাতে হয়েছে। ২০১৪ সালের অক্টোবরে দেশে ফিরলাম। আইটি কনসালট্যান্সি, ব্যক্তিগত উদ্যোগ নিয়ে দেশে ফিরে ভালোই চলছিল সব। সারা পৃথিবীতে শুরু হলো করোনার অভিঘাত। আমিও করোনায় আক্রান্ত হলাম। হাসপাতালে ভর্তি হতে হলো। ভয়াবহ অবস্থা। হাসপাতালে শুয়েই চিন্তা করছিলাম আমাদের ইমিউন সিস্টেম নিয়ে। অর্থাৎ আমাদের খাবার আমাদের স্বাস্থ্যের সুরক্ষা দিচ্ছে না। খাদ্যের ভেজাল আমাদের সর্বনাশ করে দিচ্ছে। তখনই চিন্তা করলাম বেঁচে থাকলে অর্গানিক খাদ্য উৎপাদন করব। আল্লাহর অশেষ রহমতে এ যাত্রায় বেঁচে গেলাম। বেঁচে ফিরে চিন্তা করতে থাকলাম কীভাবে শুরু করা যায়। এর আগে কৃষির প্রতি টান থেকেই গরুর খামার, ছাগলের খামার করার চেষ্টা করেছিলাম। এবার পড়াশোনা শুরু করলাম অর্গানিক উপায়ে মুরগি উৎপাদনের। শুধু নিজের জন্য নয়, নিজের খাবারের পাশাপাশি উৎপাদন ব্যবস্থাটাকে বাণিজ্যিকরূপ দেওয়ার চেষ্টা করেছি। গত ডিসেম্বরে শুরু করলাম অর্গানিক চিকেনের খামার। এ ১০ মাসেই ব্যাপক সাড়া পেয়েছি।’

ইমরুলকে বললাম, চলুন কথা শুনতে শুনতে আপনার অর্গানিক মুরগির খামারটা ঘুরে দেখি। বেশ গুছিয়ে শুরু করেছেন ইমরুল। প্রকৌশলবিদ্যার অনেক কিছুই কাজে লাগাচ্ছেন খামারে। স্মার্ট ফার্মিং যেটাকে বলা হচ্ছে, যেমন খামারের তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ, আলো-বাতাসের পর্যাপ্ততা নির্ণয়, পানি ব্যবস্থাপনা। সবই নিয়ন্ত্রণ হচ্ছে কম্পিউটারের মাধ্যমে। নিজের হাতে তৈরি সব প্রযুক্তি। ইমরুলের খামারের চারটি অংশ। একটি অংশে ব্রয়লার মুরগি। খামারের শেডে ছেড়ে মুরগি লালনপালন করেন। মুরগিগুলোর চলাফেরার জন্য যথেষ্ট জায়গা রেখেছেন। মনে পড়ছে এমনটা দেখেছিলাম জাপানের এক মুরগির খামারে। শেডে মুক্ত অবস্থায় মুরগি লালনপালন করছিলেন তারা। এমনকি শেডের বাইরে উন্মুক্ত স্থানে ঘুরে বেড়াবার ব্যবস্থা রাখা হয়েছিল মুরগির জন্য। দেখার সুযোগ হয়েছে ইংল্যান্ডের নিউ ক্যাসেলে টিউলিপ ফ্যামিলির জন্য লিনজ হাল ফার্মেও মুরগি লালনপালন করা হয় উন্মুক্ত জায়গায়। নরসিংদীর এক তরুণের খামারেও মুক্ত অবস্থায় মুরগি লালনপালন করতে দেখেছি। যা হোক, ইমরুলের ব্রয়লার মুরগি সাড়ে সাত শ। বলছিলেন, কোনোরকম অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করেন না তিনি। প্রশ্ন করলাম, আপনি না হয় অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করছেন না। কিন্তু আপনি যেখান থেকে ডে অল্ড চিকস (এক দিন বয়সী বাচ্চা) আনছেন, তারা যে অ্যান্টিবায়োটিক করছে না তা শতভাগ নিশ্চিত হচ্ছেন কীভাবে?

‘না, তার নিশ্চয়তা দেওয়া কঠিন।’ বলছিলেন ইমরুল। ‘তবে ১০ দিন পর আর রেসিডিউস থাকে না।’ আপনার খামারে মর্টালিটির হার কেমন? জানতে চাই। তিনি বলেন, ‘এখন একেবারেই কম, ২ কি ৩ পারসেন্টে নেমে এসেছে। যদিও বড় ধরনের বিপর্যয়ের ভিতর দিয়ে আমাকে দু-একবার যেতে হয়েছে। কিন্তু আমি এটা নামিয়ে নিয়ে এসেছি। এমনিতে সাধারণ খামারিরা ৫ পারসেন্ট মর্টালিটি রেট ধরেন।’

ওরা তো অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার করে, আপনি অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করে মর্টালিটি হার কীভাবে কমাতে পারছেন? জিজ্ঞাসা করি। ইমরুল জবাব দেন, ‘আমি অর্গানিক উপায়ে মুরগির স্বাস্থ্য সুরক্ষার বিষয়টি নিশ্চিত করছি। যেমন ধরুন আমি মুরগিকে নিয়মিত আপেল সিডার ভিনেগার খাওয়াচ্ছি। এটি রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে।’

দেখলাম ইমরুলের খামারে মুরগিকে দানাদার খাবারের পাশাপাশি লাল শাক, শজনেপাতা ইত্যাদি খাবারও দেওয়া হচ্ছে। মুরগির বাচ্চাগুলোও সে খাবার ঠুকরে ঠুকরে খাচ্ছে। ইমরুলের খামারের দ্বিতীয় অংশে ৩ হাজার কালার বার্ড অর্থাৎ সোনালি জাতের মুরগি আছে। তার পাশেই দেড় শ মুরগি একেবারেই উন্মুক্ত রেখে লালনপালন করছেন। নানাভাবেই পরীক্ষা নিরীক্ষা করে এগোচ্ছেন তিনি। জানতে চাইলাম, বলছিলেন বিপর্যয়ের কথা, কী ধরনের বিপর্যয়ের ভিতর দিয়ে যেতে হয়েছে আপনাকে?

‘একবার ৪০% মুরগি মারা পড়ল। বেশ বড় হয়েছিল মুরগিগুলো। আর দিন দশেক পর বিক্রি-উপযোগী হয়ে উঠত। ফলে আমার লোকসান হলো ৬ লাখ টাকা। আরেকবার ৬০% মুরগি মারা পড়ল, ছোট অবস্থায় মারা যাওয়ার কারণে সেবার অবশ্য লোকসান কম হয়েছে, ১ লাখ ২৫ হাজার টাকার মতো। এ রকম ট্রায়াল অ্যান্ড অ্যাররের ভিতর দিয়ে এগোচ্ছি।’ জানালেন ইমরুল। বেশ উদ্যমী ইমরুল। নিজের কাজের জায়গাটা যেমন গোছানো, চিন্তাটাও পরিচ্ছন্ন। খামারের তৃতীয় অংশে আরও ৩ হাজার কালার বার্ড। বেশ বড় আকারের। বিক্রি-উপযোগী। জানতে চাইলাম, বেচাকেনার অবস্থা কী? জানালেন অনলাইনেই বিক্রি হয়ে যায় তার সব মুরগি। জবাই করে ফ্রিজিং ভ্যানে বাড়ি বাড়ি পৌঁছে দেন। কী দরে বিক্রি করছেন? জানালেন, ‘২৫০ টাকা কেজিতে বিক্রি করছি।’ ২৫০ টাকা! বাজারে তো ১৬০-১৬৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। প্রায় ৮৫ টাকা বেশি দাম নিচ্ছেন আপনি। অ্যান্টিবায়োটিক ব্যবহার না করলে তো আপনার উৎপাদন খরচ কম হওয়ার কথা। আপনি বলছেন, আপনার মর্টালিটির হারও কম। তাহলে দামটা বেশি হচ্ছে কেন? জানতে চাই আমি। ইমরুল আমাকে নিয়ে যান যেখানে মুরগির খাদ্য তৈরি হয় সেখানটায়। বেশ পুরনো একটা ঘর। হয়তো ওটাই ছিল একসময় তাদের বসতঘর। এখন সেখানে দুটি অত্যাধুনিক মেশিনে খাবার তৈরির কাজ চলছে। বললেন, ‘মুরগিকে অ্যান্টিবায়োটিক না দিয়ে ন্যাচারাল উপায়ে সুস্থ রাখতে চাইলে স্বাস্থ্যকর খাবার দিতে হয়। অর্গানিক গাইডলাইন মেনে স্বাস্থ্যকর খাবার নিশ্চিত করতে খরচটা বেশি হয়। তবে আমরা চেষ্টা করছি খরচটা আরও কীভাবে কমিয়ে আনা যায় সে বিষয়টি মাথায় রেখেই।’

জানতে চাইলাম, বড় বেতনের নিশ্চিত নিরাপত্তার চাকরি ছেড়ে এই ঝুঁকিপূর্ণ খামার গড়ে লাভের অঙ্কটা নিশ্চিত হবে তো? হাসলেন ইমরুল। ম্যাকবুক বের করে চুলচেরা হিসাবটা দেখিয়ে দিলেন আমাকে। বললেন, ‘কৃষিতে বিনিয়োগের সাহসটা পেয়েছি আপনার অনুষ্ঠান দেখে। আপনিই তো বলেন, বুঝেশুনে হিসাব কষে কৃষিতে নামলে হেরে যাওয়ার ভয় কম। সেই অনুপ্রেরণাতেই পথ চলছি।’

ইমরুলের খামার ঘুরে বেশ অনুপ্রাণিত হলাম। এমনটাই প্রত্যাশা ছিল আমার। সেই আশির দশকে টেলিভিশনে প্রচার করেছিলাম বাণিজ্যিক আকারে মুরগি লালনপালনের সম্ভাবনা নিয়ে। এর আগে গ্রামের বাড়িতে পলোর নিচে বা খোঁয়াড়ে মুরগি লালনপালন হতো। বাণিজ্যিকভাবে মুরগি লালনপালনের তথ্য সম্প্রচারের পর গ্রাম থেকে শহরের শিক্ষিত তরুণ, গৃহিণী গড়ে তোলেন মুরগির বাণিজ্যিক খামার। সারা দেশে লাখ লাখ খামার গড়ে ওঠে। তাদের হাত ধরেই আমাদের মুরগির উৎপাদন বেড়েছে। মিটিয়েছি প্রাণিজ আমিষের চাহিদার বড় একটি অংশ। এখন বিবেকসম্পন্ন শিক্ষিত তরুণ প্রজন্ম কৃষির হাল ধরলে পাল্টে যাবে কৃষির চিত্র। নিজ তাগিদে খামার ব্যবস্থাপনায় যে প্রযুক্তির ব্যবহার করেছেন ইমরুল তা অনুসরণ করে আরও শিক্ষিত তরুণ এগিয়ে আসবেন অর্গানিক খামার গড়তে। যেভাবে দেশ থেকে খাদ্যাভাব দূর হয়েছে, নিশ্চিত হয়েছে খাদ্য নিরাপত্তা। একদিন এই তরুণদের হাত ধরে নিরাপদ খাদ্যও নিশ্চিত হবে। ইমরুলের মতো তরুণ উদ্যোক্তার পাশে দাঁড়াতে হবে গণমাধ্যমকে, দাঁড়াতে হবে সরকারি-বেসরকারি সাহায্যকারী প্রতিষ্ঠানকে। একজন ইমরুল সফল হলে তার দেখাদেখি আরও ১০ জন তরুণ উদ্বুদ্ধ হবেন অর্গানিক কৃষিতে, প্রযুক্তির কৃষিতে। আর তাদের হাত ধরেই রচিত হবে আগামী দিনের নিরাপদ কৃষি। পৃথিবীতে মাথা উঁচু করে দাঁড়াবে সুস্বাস্থ্যের বাংলাদেশ।

লেখক : মিডিয়া ব্যক্তিত্ব।


বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সর্বশেষ খবর
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ২ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

এই মাত্র | চায়ের দেশ

নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু
নির্বাচনের নির্দিষ্ট তারিখ দিলেই চলমান সব সংকট কেটে যাবে: দুদু

২ মিনিট আগে | রাজনীতি

৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা
৬ মাসে ২৫ কোটি টাকা জরিমানা, বন্ধ ৬৯৯ ইটভাটা

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
মুন্সীগঞ্জে এতিম শিক্ষার্থী ও ছিন্নমূল মানুষের মাঝে আহার বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

১০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে রাখতে যা খাবেন

১৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ
পি-২২: পাহাড়ে ঘুরে বেড়ানো সিংহ হয়ে উঠল পরিবেশ আন্দোলনের মুখ

১৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’
নতুন ইকোসিস্টেম উন্মোচন করেছে ‘গ্রামীণফোন ওয়ান’

৩৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা
এসএসসি: লালমনিরহাটে তিন শিক্ষার্থীর আত্মহত্যার চেষ্টা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন
শাবিপ্রবিতে আয়োজিত হচ্ছে ‘রেইজ ফর জাস্টিস’ ম্যারাথন, চলছে রেজিস্ট্রেশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু
মোংলায় বাঘের আক্রমণে গরুর মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি
ডিমের বাজারে স্বস্তির হাওয়া, বেড়েছে বিক্রি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ
কুমিল্লা বোর্ডে পাসের হার ৬৩.৬০, কমেছে ১৬ শতাংশ

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল
আইসিসিতে শেখ হাসিনার বিচার চাইল অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫
একই স্কুলের ৩২০ জনের সবাই পেল জিপিএ-৫

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা