শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৩, সোমবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২২

বড় ভয় ঘরের শত্রুদের নিয়ে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বড় ভয় ঘরের শত্রুদের নিয়ে

আশা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। মনের মধ্যে জমে ওঠা প্রত্যাশার পাহাড় অসম্ভবকে সম্ভব করার শক্তি জোগায়। আশা মানুষের মধ্যে ভালোবাসার জন্ম দেয়। অফুরন্ত আশা থাকলে অনন্ত ভালোবাসায় মানুষ নিজের জীবন উৎসর্গ করতে দ্বিধাবোধ করে না। একটা জাতির সম্মিলিত ভালোবাসার শক্তি কত বড় বিশাল হতে পারে তার প্রত্যক্ষ স্বরূপ আমরা একাত্তরে দেখেছি। সে এক কঠিন সময়ের ইস্পাতকঠিন সংকল্প বাংলার মানুষকে পাগলা হাওয়ার মতো উন্মত্ত করেছিল। জয় বাংলা চিৎকার দিয়ে শত্রু নিধনে শত্রুর মেশিন গানের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে দ্বিধাহীন চিত্তে। বাঙালি মরে যাবে, তবে স্বাধীনতার প্রত্যাশাকে ছাড়বে না। একাত্তরে প্রত্যাশা এত কঠিন অদম্য ছিল বলেই মাত্র ৯ মাসে বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে। স্বাধীনতার আশা ও ভালোবাসা হঠাৎ করে এক দিনে জন্ম হয়নি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের দুরন্ত সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে শক্তিশালী মাইলফলক তৈরি হয়েছে, যার শেকড় মাটির গহিনে প্রোথিত স্বাধীনতার ভালোবাসায় বিস্তৃত ও সমৃদ্ধ হয়েছে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কামান দাগিয়ে সব মাইলফলক উপড়ে ফেলার চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলেই একাত্তরে আমরা জয়ী হয়েছি। একাত্তরের ৯ মাসে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী রাস্তাঘাট, দালান-কোটা, ঘরবাড়ি ধ্বংস করেছে, কিন্তু বাঙালির প্রত্যাশাকে ধ্বংস করতে পারেনি। দেশমাতার জন্য অকৃত্রিম ভালোবাসায় সজ্জিত প্রত্যাশা নিয়ে বঙ্গবন্ধু নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করলেন ১৯৭২ সালে। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় অনুন্নত দেশের তকমা থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করলেন বঙ্গবন্ধু। কিন্তু মনুষ্য চরিত্রের সহজাত বৈশিষ্ট্য এই, একটি আশা পূর্ণ হলে তার ওপর ভিত্তি করে নতুন নতুন আরও অনেক বড় বড় আশার জন্ম হয়, যার কোনো সীমানা নেই, যার কোনো শেষ নেই। এর ভালো-মন্দ দুই দিকই আছে। ভালো দিক এই, নতুন আশা পূরণে মানুষ বিরামহীন সংগ্রাম করতে থাকে বলেই মানবজাতির ক্রমবিকাশ ও ক্রমোন্নতি ঘটে চলেছে। অর্থাৎ প্রত্যাশাই মানুষকে সামনে নিয়ে যায়। মন্দ দিক এই প্রত্যাশা পূরণের সংগ্রামে মানুষ অস্থির হয়ে ওঠে। তাই আধুনিক গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় দেখা যায় একটি সরকার মানুষের যত আশাই পূরণ করুক না কেন সহজাত ধারায় সৃষ্টি হওয়া বৃহত্তর নতুন আশা পূরণে ব্যর্থ হলে ক্ষমতায় থাকতে পারে না। তাই একটা সফল সরকারও নির্বাচনে পরাজিত হয়। আর বাংলাদেশের মানুষের মন তো জোয়ার ভাটার মতো। সকালে জোয়ারের তোড়ে মাথায় ওঠায় তো বিকালে ভাটার টানে মাথা থেকে ছুড়ে ফেলে দেয়। কিন্তু এ তো গেল নিয়মতান্ত্রিকতার কথা। নিয়মতান্ত্রিক পথে যা কিছু হয়, তার একটা ভালো দিক থাকে। কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাস ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের ইতিহাস, বিশ্বাসঘাতকতার ইতিহাস, বাংলাদেশকে শেষ করে পাকিস্তানি স্টাইলের আরেকটি রাষ্ট্র বানানোর অবিরাম অপচেষ্টার ইতিহাস। বাংলাদেশকে আরেকটি পাকিস্তানি স্টাইলের রাষ্ট্র বানানোর জন্যই ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। দুই সামরিক শাসক ও তাদের থেকে উৎপত্তি হওয়া রাজনৈতিক পক্ষ প্রায় ২৬ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকে। ২৩ বছরের সংগ্রামের পথে এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ভিতর দিয়ে তৈরি হওয়া সব আশা-প্রত্যাশাকে চুরমার করার জন্য হেন কাজ নেই, যা তারা করেনি। প্রথম সামরিক শাসক ক্ষমতায় বসেই বাহাত্তরের সংবিধানকে কবর দেয়। জামায়াত, মুসলিম লীগ, রাজাকার, আলবদর, সবাইকে গর্ত থেকে টেনে বের করে রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে সুপ্রতিষ্ঠিত করে। সব আশা-আকাক্সক্ষার ফলক ভেঙে তার শেকড় উপড়ে ফেলার চেষ্টা হয়। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের অগ্নিঝরা মার্চ, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, মুজিবনগর সরকার এবং মাত্র ৯ মাসের যুদ্ধে বিজয় অর্জনে ভারতের অসামান্য অবদান ইত্যাদি, অর্থাৎ আশা-আকাক্সক্ষা তৈরি হওয়ার সব উৎসমুখ বন্ধ হয়ে যায়। পাকিস্তানি স্টাইলের রাষ্ট্র বানানোর লক্ষ্যে মানুষের মনোজগৎকে চরম সাম্প্রদায়িকতার দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু, জাতির পিতা, জয় বাংলা অচ্ছুৎ ঘোষিত হয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তাদের বড় বড় মন্ত্রী বলা শুরু করেন, একাত্তরে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, ওটা ছিল ভারতের ষড়যন্ত্র। অর্থাৎ হিন্দু ভারতের ষড়যন্ত্রের ফসলকে নাকচ করে দেওয়া প্রতিটি মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব। অর্থাৎ ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করার নতুন পরিকল্পনা শুরু হয়। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০০৪ সালের ২১ আগস্টে আওয়ামী লীগের ওপর চালানো হয় ভয়াবহ গ্রেনেড আক্রমণ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে ভারত কেন সাহায্য করল; তার প্রতিহিংসায় প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বাংলাদেশের বড় মন্ত্রীরা পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেছেন, ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য আসামে যারা সশস্ত্র যুদ্ধ করছে তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা, ওদের সমর্থন দেওয়া আমাদের কর্তব্য। তখন চোখে ঘষা দিয়ে পুনরায় দেখার চেষ্টা করেছি, এই বক্তৃতা কি বাংলাদেশের পার্লামেন্টে হচ্ছে, নাকি পাকিস্তানের। পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই কর্তৃক সরবরাহকৃত ট্রাকের পর ট্রাক ভর্তি আধুনিক অস্ত্র-গোলাবারুদ ২০০১-২০০৬ মেয়াদের সরকারের তত্ত্বাবধায়নে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে আসামে পাচার হতে থাকে, যে কথা উলফার চেয়ারম্যান অরবিন্দ রাজখোয়া ২০১১ সালের ৫ আগস্ট হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেন এবং সেটি বাংলাদেশের প্রধান একটি দৈনিকে ৮ আগস্ট ছাপা হয়। ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্রের একটি চালান ধরা পড়ে। আবার প্রমাণ হয় দৈবাৎ বলে একটা কথা বোধহয় আছে। পুলিশের দুই সার্জেন্ট আলালউদ্দিন ও হেলাল উদ্দিন, তারা না বুঝে কিছু তৎপরতা দেখানোর জন্য ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান জনসম্মুখে আসে। বেচারা দুই পুলিশ সার্জেন্ট বুঝতে পারেনি তাদের কারণে কালসাপের মুখ থেকে খাবার পড়ে গেছে। দুই সার্জেন্টের ওপর নেমে আসে অকথ্য, অমানবিক নির্যাতন। এটা ছিল চোরাচালানকৃত অস্ত্র ধরার পুরস্কার! আশা-প্রত্যাশার সব দরজা বন্ধ হতে থাকে।

চারদিকে শুধুই অন্ধকার। জঙ্গি-সন্ত্রাসের উত্থান এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষকে দেশ ত্যাগে বাধ্য করাসহ সবকিছু দেখে বিশ্বের বড় বড় জার্নাল, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও পন্ডিত ব্যক্তিরা বলা শুরু করলেন, বাংলাদেশ হতে চলেছে পরবর্তী আফগানিস্তান। সেরকম হলে কোটি কোটি তরুণ প্রজন্মকে বাংলাদেশের সামান্য আয়তনের মধ্যে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে থাকতে হবে। কারণ, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া সবাই তখন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করবে। কিন্তু সবকিছু উতরিয়ে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের জন্য নতুন যাত্রা শুরু হয়। ১২ বছরে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে আবার আশা-আকাক্সক্ষা ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। যার ভিত্তি মুক্তিযুদ্ধের সমৃদ্ধ ইতিহাস, যে ইতিহাসের ওপর দাঁড়িয়ে এখন বাংলাদেশ চলছে। নতুন যুগে প্রবেশ করেছি আমরা। স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উঠেছে বাংলাদেশ। সব অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতে অভাবনীয় অগ্রগতি ঘটেছে। বিশ্বব্যাংকসহ বৈশ্বিক বড় বড় গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছে, এই ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৩৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হবে। জঙ্গি-সন্ত্রাস দমনে রোল মডেলের দৃষ্টান্ত সৃষ্টি হয়েছে। ফলে কেউ আর বাংলাদেশকে আফগানিস্তানের সঙ্গে তুলনা করে না, যেমনটি করা হতো ২০০১-২০০৬ মেয়াদে। সুতরাং বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের জন্য সারা বিশ্ব এখন অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র। অর্জন যত বড় হয়, নতুনভাবে তার থেকে আরও অনেক বড় আশা ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়, যে কথা লেখার শুরুতে বলেছি। এই নতুন প্রত্যাশার পথ তৈরিতে জাতির নেতৃত্ব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর মেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সুতরাং তার কাছেই মানুষের আরও বড় প্রত্যাশা। মানুষের বড় প্রত্যাশা এই, বাংলাদেশকে যেন আর কখনো ২০০১-২০০৬ মেয়াদের অবস্থায় ফিরতে না হয়। অর্থাৎ মানুষ চায় মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ও পাকিস্তানপন্থি রাজনীতির কবল থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হোক। বহু রাজনৈতিক দল থাকবে এবং পর্যায়ক্রমে সরকারের পরিবর্তন হবে, তাতে মানুষ ভয় পায় না। মানুষ চরম মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ও সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে ভয় পায়। এই প্রত্যাশা পূরণে এখনো কোনো আশার আলো টানেলের শেষ প্রান্তেও দেখা যাচ্ছে না। কারণ, যারা আশার আলো নিভিয়ে দিয়েছিল তাদের সেই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজনীতি এখনো আগের মতোই শক্তিশালী অবস্থানে আছে। ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি  ও জঙ্গি সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর জামায়াতের রাজনীতি কোণঠাসা অবস্থায় থাকলেও তাদের অর্থনৈতিক সাম্রাজ্যের বিশাল বিস্তার ঘটেছে। রাষ্ট্র ব্যবস্থা ও রাজনীতিতে এখন অবৈধ অর্থের প্রভাব অন্য সবকিছুর চেয়ে বেশি। নীতি-আদর্শের প্রভাব নেই বললেই চলে। বাহ্যিকভাবে এবং পোশাকে-আশাকেও মুখের বুলিতে মুক্তিযুদ্ধের বড় ঝান্ডাবাহী, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে টাকার বিনিময়ে আদর্শকে বিক্রি করে দিচ্ছে। বড় ভয় ঘরের শত্রুদের নিয়ে। অর্থলোভী ও চরিত্র ভ্রষ্ট মানুষ যদি রাষ্ট্র এবং রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতার চালক হয়, তাহলে বড় অর্জনও বিসর্জনে পরিণত হতে সময় লাগে না। টাকা ও অনৈতিক লালসার তাড়নায় তারা সব বেঁচে দিতে পারে। তাই সাধারণ মানুষের ধারণা দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরাটাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ধর্মান্ধতা ও চরম সাম্প্রদায়িকতা আজ যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। এটা বড় হুমকি। এই হুমকি সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু হুঁশিয়ারি করেছিলেন। বলেছিলেন, অসাম্প্রদায়িক আদর্শ রক্ষা করতে না পারলে বাংলাদেশ অস্তিত্বের সংকটে পড়বে। বঙ্গবন্ধুর এই হুঁশিয়ারি আজ আমরা কতটুকু আমলে নিচ্ছি, সেটাই বড় প্রশ্ন। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে ধর্মান্ধতা ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত মনোজগৎ তৈরিতে গত ১১-১২ বছরে আমাদের অগ্রগতি কতখানি তার কি কোনো ফিডব্যাক আছে। শহর থেকে গ্রামগঞ্জ, সর্বত্র ছোট ছোট শিশুদের পোশাক-আশাক দেখলে তাদের পিতা-মাতার ধর্মান্ধতার পরিচয়টিই যেন চোখের সামনে ভেসে উঠে। একটা রাষ্ট্রের জন্য ধর্মান্ধতার মতো বিষম রোগ আর দ্বিতীয়টি নেই। বড় বড় সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে ধর্মান্ধতার জন্য। রোমান সাম্রাজ্যের কাল থেকে শুরু করে আধুনিক কাল পর্যন্ত এমন একটি রাষ্ট্র পাওয়া যায় না, যারা সাম্প্রদায়িকতাকে অবলম্বন করে অথবা রাষ্ট্রের ভিতর সাম্প্রদায়িক শক্তিকে লালন-পালন করে টেকসই সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্র হতে পেরেছে। তাই বঙ্গবন্ধু যথার্থই বলেছিলেন। আমাদের ভৌগোলিক অবস্থান ও বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থার বাস্তবতায় সমৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে হলে অসাম্প্রদায়িক আদর্শকে শুধু মুখে ও কেতাবে নয়, বাস্তবে প্রতিষ্ঠিত করা ছাড়া বিকল্প নেই। এটা এখন বিশাল বড় চ্যালেঞ্জ। সুতরাং বলতে পারি বড় প্রত্যাশার সঙ্গে বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে ২০২২ সালের যাত্রা শুরু হয়েছে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
বিনিয়োগের জন্য রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
সিসিফাসের পাথর ও রাজনৈতিক বাস্তবতা
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
ঐকমত্য কমিশনের নিরপেক্ষতা ভীষণভাবে নষ্ট হয়েছে
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
রাজনীতির বিবর্তন! বানর থেকে বিজ্ঞানী
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
কদাকার বিষোদ্‌গার : ছাড় নেই সেনাবাহিনীরও
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
আগামীর রাষ্ট্রনায়কের প্রতি তারুণ্যের আস্থা
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
নির্বাচন সামনে রেখেও সেনা বিষোদগার
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
পেশাদার আমলাতন্ত্র প্রতিষ্ঠার আইনি রূপরেখা
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
সর্বশেষ খবর
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ
সমুদ্র তীরে শতাব্দী পুরনো জাহাজের ধ্বংসাবশেষের খোঁজ

১ সেকেন্ড আগে | পাঁচফোড়ন

এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান
এক বিমান বানিয়ে যতো লাভ করল ইরান

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি
১৬ নভেম্বর ঝরবে উল্কাবৃষ্টি

৩৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
সুপ্রিম কোর্টের ১০ আইনজীবীকে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ
প্রেস ক্লাবে সাংবাদিকের সঙ্গে অসদাচরণে বিএফইউজে ও ডিইউজের উদ্বেগ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন না দেওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ
আসলাম চৌধুরীকে মনোনয়ন না দেওয়ায় মহাসড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?
ফের ইসরায়েলে হামলা শুরু করবে হুথি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ
অক্টোবরে রপ্তানি আয় বেড়েছে ৫.৪১ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক
তুর্কি সংসদীয় প্রতিনিধিদলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস
৩০০ আসনে প্রার্থী দিতে প্রস্তুতি নিচ্ছে এনসিপি : সারজিস

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি
শার্শা আসনে বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন
চট্টগ্রামের ১০টি আসনে নতুন মুখ ৫ জন

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ
কলাপাড়ায় ৩৫ মণ জাটকা জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?
খালি পেটে গরম পানি পান কি স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী?

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!
মাঝ আকাশে যান্ত্রিক ত্রুটি, এয়ার ইন্ডিয়ার জরুরি অবতরণ!

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
কক্সবাজারের ৩ আসনে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন
বিএসপিএর নতুন কার্যালয় উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর
জানাজা থেকে গৃহবধূর লাশ গেল মর্গে, পালালেন স্বামী-শ্বশুর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী
নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ের নতুন সচিব ড. নূরুন্নাহার চৌধুরী

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’
‘ক্রিকেট আর শুধু জেন্টলম্যানদের খেলা নয়, এখন সবার’

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি
সামিতের দুর্দান্ত পারফরম্যান্সের দিনে ফাইনালে ক্যাভালরি

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন
সিংড়ায় নিষিদ্ধ চায়না জাল পুড়িয়ে দিল প্রশাসন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ
আমেরিকা থেকে এলো গমবোঝাই জাহাজ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ
৫ দফা দাবিতে ডিএসসিসির পরিচ্ছন্নকর্মীদের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আয়ারল্যান্ড সিরিজে সোহানকে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা
আয়ারল্যান্ড সিরিজে সোহানকে পাওয়া নিয়ে শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে যুব কর্মশালা
কিশোরগঞ্জে যুব কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নবীনগরে আগুনে ৩ দোকান পুড়ে ছাই
নবীনগরে আগুনে ৩ দোকান পুড়ে ছাই

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনের সংবাদ প্রচারে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান তথ্য মন্ত্রণালয়ের
নির্বাচনের সংবাদ প্রচারে নিরপেক্ষতা বজায় রাখার আহ্বান তথ্য মন্ত্রণালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা
২৩৭ আসনে বিএনপির প্রার্থী ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা
এক নজরে বিএনপি প্রার্থীদের তালিকা

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ
আসতে পারে ১০ শৈত্যপ্রবাহ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম
জামায়াত আমিরের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী বিএনপির শফিকুল ইসলাম

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা
ঢাকার আসনগুলোতে বিএনপির প্রার্থী হলেন যারা

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার
দলগুলোকে আলোচনা করে এক সপ্তাহের মধ্যে ঐকমত্যে পৌঁছাতে বলল সরকার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার
চার সিনেমায় বক্স অফিসে দাপট রাশমিকার

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা
এনসিপি নেতা নাসিরুদ্দিন পাটোয়ারীর বিরুদ্ধে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান
শিগগিরই আমাদের সারা বছরের একটা আমলনামা প্রকাশ করব : বিডা চেয়ারম্যান

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি
ঢাকা-১৪ আসনে ধানের শীষের প্রার্থী মায়ের ডাকের তুলি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ
মনোনয়ন পেলেন ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি শ্রাবণ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া
নির্বাচনে বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৩ ও ফেনী-১ আসন থেকে লড়বেন খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা
জামায়াতের নির্বাচনী ক্যাম্পেইন ও ‘নোট অব ডিসেন্ট’ নিয়ে যা বললেন রুমিন ফারহানা

১২ ঘণ্টা আগে | টক শো

পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে
পোশাকের কার্যাদেশ চলে যাচ্ছে অন্য দেশে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার
ট্রাম্পের হুমকির কৌশলী জবাব নাইজেরিয়ার

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান
কিশোরগঞ্জ-৪ আসনে ধানের শীষ প্রতীকে লড়বেন ফজলুর রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন
আগামী বছরেই পাকিস্তানের নৌবাহিনীতে দেখা যাবে চীনের সাবমেরিন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান
বগুড়া-৬  আসনে ধানের শীষের প্রার্থী তারেক রহমান

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নগদ টাকার চাহিদা মেটাতে নতুন সুবিধা চালু করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক
মেট্রোরেলের নকশায় ভুল থাকতে পারে : ডিএমটিসিএল পরিচালক

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে
গ্রাহক পর্যায়ে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবার খরচ বাড়ছে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত
দক্ষিণ আফ্রিকার স্বপ্ন ভেঙে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন ভারত

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ
ফরিদপুর-৩ আসনে ধানের শীষের মনোনয়ন পেলেন চৌধুরী নায়াব ইউসুফ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা
বিসিবির পরিচালক হিসেবে নিয়োগ পেলেন রুবাবা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প
আমাদের যথেষ্ট পারমাণবিক অস্ত্র আছে, পৃথিবীকে ১৫০ বার উড়িয়ে দেওয়া যাবে: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে
প্রধান উপদেষ্টার কার্যালয়ে সংবাদ সম্মেলন চলছে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার
৪ দফতরে নতুন সচিব নিয়োগ দিল সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা
বঙ্গোপসাগরে নতুন লঘুচাপ, বাড়তে পারে বৃষ্টির প্রবণতা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি
সংকটময় মুহূর্তে দেশ, কোনদিকে যাবে তা নির্ভর করছে নির্বাচনের ওপর : সিইসি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল
জেলেদের সঙ্গে মাছ ধরছেন রাহুল গান্ধী, ভিডিও ভাইরাল

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক