শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৩, সোমবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২২

বড় ভয় ঘরের শত্রুদের নিয়ে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বড় ভয় ঘরের শত্রুদের নিয়ে

আশা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। মনের মধ্যে জমে ওঠা প্রত্যাশার পাহাড় অসম্ভবকে সম্ভব করার শক্তি জোগায়। আশা মানুষের মধ্যে ভালোবাসার জন্ম দেয়। অফুরন্ত আশা থাকলে অনন্ত ভালোবাসায় মানুষ নিজের জীবন উৎসর্গ করতে দ্বিধাবোধ করে না। একটা জাতির সম্মিলিত ভালোবাসার শক্তি কত বড় বিশাল হতে পারে তার প্রত্যক্ষ স্বরূপ আমরা একাত্তরে দেখেছি। সে এক কঠিন সময়ের ইস্পাতকঠিন সংকল্প বাংলার মানুষকে পাগলা হাওয়ার মতো উন্মত্ত করেছিল। জয় বাংলা চিৎকার দিয়ে শত্রু নিধনে শত্রুর মেশিন গানের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে দ্বিধাহীন চিত্তে। বাঙালি মরে যাবে, তবে স্বাধীনতার প্রত্যাশাকে ছাড়বে না। একাত্তরে প্রত্যাশা এত কঠিন অদম্য ছিল বলেই মাত্র ৯ মাসে বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে। স্বাধীনতার আশা ও ভালোবাসা হঠাৎ করে এক দিনে জন্ম হয়নি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের দুরন্ত সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে শক্তিশালী মাইলফলক তৈরি হয়েছে, যার শেকড় মাটির গহিনে প্রোথিত স্বাধীনতার ভালোবাসায় বিস্তৃত ও সমৃদ্ধ হয়েছে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কামান দাগিয়ে সব মাইলফলক উপড়ে ফেলার চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলেই একাত্তরে আমরা জয়ী হয়েছি। একাত্তরের ৯ মাসে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী রাস্তাঘাট, দালান-কোটা, ঘরবাড়ি ধ্বংস করেছে, কিন্তু বাঙালির প্রত্যাশাকে ধ্বংস করতে পারেনি। দেশমাতার জন্য অকৃত্রিম ভালোবাসায় সজ্জিত প্রত্যাশা নিয়ে বঙ্গবন্ধু নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করলেন ১৯৭২ সালে। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় অনুন্নত দেশের তকমা থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করলেন বঙ্গবন্ধু। কিন্তু মনুষ্য চরিত্রের সহজাত বৈশিষ্ট্য এই, একটি আশা পূর্ণ হলে তার ওপর ভিত্তি করে নতুন নতুন আরও অনেক বড় বড় আশার জন্ম হয়, যার কোনো সীমানা নেই, যার কোনো শেষ নেই। এর ভালো-মন্দ দুই দিকই আছে। ভালো দিক এই, নতুন আশা পূরণে মানুষ বিরামহীন সংগ্রাম করতে থাকে বলেই মানবজাতির ক্রমবিকাশ ও ক্রমোন্নতি ঘটে চলেছে। অর্থাৎ প্রত্যাশাই মানুষকে সামনে নিয়ে যায়। মন্দ দিক এই প্রত্যাশা পূরণের সংগ্রামে মানুষ অস্থির হয়ে ওঠে। তাই আধুনিক গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় দেখা যায় একটি সরকার মানুষের যত আশাই পূরণ করুক না কেন সহজাত ধারায় সৃষ্টি হওয়া বৃহত্তর নতুন আশা পূরণে ব্যর্থ হলে ক্ষমতায় থাকতে পারে না। তাই একটা সফল সরকারও নির্বাচনে পরাজিত হয়। আর বাংলাদেশের মানুষের মন তো জোয়ার ভাটার মতো। সকালে জোয়ারের তোড়ে মাথায় ওঠায় তো বিকালে ভাটার টানে মাথা থেকে ছুড়ে ফেলে দেয়। কিন্তু এ তো গেল নিয়মতান্ত্রিকতার কথা। নিয়মতান্ত্রিক পথে যা কিছু হয়, তার একটা ভালো দিক থাকে। কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাস ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের ইতিহাস, বিশ্বাসঘাতকতার ইতিহাস, বাংলাদেশকে শেষ করে পাকিস্তানি স্টাইলের আরেকটি রাষ্ট্র বানানোর অবিরাম অপচেষ্টার ইতিহাস। বাংলাদেশকে আরেকটি পাকিস্তানি স্টাইলের রাষ্ট্র বানানোর জন্যই ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। দুই সামরিক শাসক ও তাদের থেকে উৎপত্তি হওয়া রাজনৈতিক পক্ষ প্রায় ২৬ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকে। ২৩ বছরের সংগ্রামের পথে এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ভিতর দিয়ে তৈরি হওয়া সব আশা-প্রত্যাশাকে চুরমার করার জন্য হেন কাজ নেই, যা তারা করেনি। প্রথম সামরিক শাসক ক্ষমতায় বসেই বাহাত্তরের সংবিধানকে কবর দেয়। জামায়াত, মুসলিম লীগ, রাজাকার, আলবদর, সবাইকে গর্ত থেকে টেনে বের করে রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে সুপ্রতিষ্ঠিত করে। সব আশা-আকাক্সক্ষার ফলক ভেঙে তার শেকড় উপড়ে ফেলার চেষ্টা হয়। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের অগ্নিঝরা মার্চ, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, মুজিবনগর সরকার এবং মাত্র ৯ মাসের যুদ্ধে বিজয় অর্জনে ভারতের অসামান্য অবদান ইত্যাদি, অর্থাৎ আশা-আকাক্সক্ষা তৈরি হওয়ার সব উৎসমুখ বন্ধ হয়ে যায়। পাকিস্তানি স্টাইলের রাষ্ট্র বানানোর লক্ষ্যে মানুষের মনোজগৎকে চরম সাম্প্রদায়িকতার দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু, জাতির পিতা, জয় বাংলা অচ্ছুৎ ঘোষিত হয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তাদের বড় বড় মন্ত্রী বলা শুরু করেন, একাত্তরে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, ওটা ছিল ভারতের ষড়যন্ত্র। অর্থাৎ হিন্দু ভারতের ষড়যন্ত্রের ফসলকে নাকচ করে দেওয়া প্রতিটি মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব। অর্থাৎ ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করার নতুন পরিকল্পনা শুরু হয়। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০০৪ সালের ২১ আগস্টে আওয়ামী লীগের ওপর চালানো হয় ভয়াবহ গ্রেনেড আক্রমণ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে ভারত কেন সাহায্য করল; তার প্রতিহিংসায় প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বাংলাদেশের বড় মন্ত্রীরা পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেছেন, ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য আসামে যারা সশস্ত্র যুদ্ধ করছে তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা, ওদের সমর্থন দেওয়া আমাদের কর্তব্য। তখন চোখে ঘষা দিয়ে পুনরায় দেখার চেষ্টা করেছি, এই বক্তৃতা কি বাংলাদেশের পার্লামেন্টে হচ্ছে, নাকি পাকিস্তানের। পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই কর্তৃক সরবরাহকৃত ট্রাকের পর ট্রাক ভর্তি আধুনিক অস্ত্র-গোলাবারুদ ২০০১-২০০৬ মেয়াদের সরকারের তত্ত্বাবধায়নে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে আসামে পাচার হতে থাকে, যে কথা উলফার চেয়ারম্যান অরবিন্দ রাজখোয়া ২০১১ সালের ৫ আগস্ট হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেন এবং সেটি বাংলাদেশের প্রধান একটি দৈনিকে ৮ আগস্ট ছাপা হয়। ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্রের একটি চালান ধরা পড়ে। আবার প্রমাণ হয় দৈবাৎ বলে একটা কথা বোধহয় আছে। পুলিশের দুই সার্জেন্ট আলালউদ্দিন ও হেলাল উদ্দিন, তারা না বুঝে কিছু তৎপরতা দেখানোর জন্য ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান জনসম্মুখে আসে। বেচারা দুই পুলিশ সার্জেন্ট বুঝতে পারেনি তাদের কারণে কালসাপের মুখ থেকে খাবার পড়ে গেছে। দুই সার্জেন্টের ওপর নেমে আসে অকথ্য, অমানবিক নির্যাতন। এটা ছিল চোরাচালানকৃত অস্ত্র ধরার পুরস্কার! আশা-প্রত্যাশার সব দরজা বন্ধ হতে থাকে।

চারদিকে শুধুই অন্ধকার। জঙ্গি-সন্ত্রাসের উত্থান এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষকে দেশ ত্যাগে বাধ্য করাসহ সবকিছু দেখে বিশ্বের বড় বড় জার্নাল, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও পন্ডিত ব্যক্তিরা বলা শুরু করলেন, বাংলাদেশ হতে চলেছে পরবর্তী আফগানিস্তান। সেরকম হলে কোটি কোটি তরুণ প্রজন্মকে বাংলাদেশের সামান্য আয়তনের মধ্যে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে থাকতে হবে। কারণ, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া সবাই তখন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করবে। কিন্তু সবকিছু উতরিয়ে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের জন্য নতুন যাত্রা শুরু হয়। ১২ বছরে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে আবার আশা-আকাক্সক্ষা ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। যার ভিত্তি মুক্তিযুদ্ধের সমৃদ্ধ ইতিহাস, যে ইতিহাসের ওপর দাঁড়িয়ে এখন বাংলাদেশ চলছে। নতুন যুগে প্রবেশ করেছি আমরা। স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উঠেছে বাংলাদেশ। সব অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতে অভাবনীয় অগ্রগতি ঘটেছে। বিশ্বব্যাংকসহ বৈশ্বিক বড় বড় গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছে, এই ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৩৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হবে। জঙ্গি-সন্ত্রাস দমনে রোল মডেলের দৃষ্টান্ত সৃষ্টি হয়েছে। ফলে কেউ আর বাংলাদেশকে আফগানিস্তানের সঙ্গে তুলনা করে না, যেমনটি করা হতো ২০০১-২০০৬ মেয়াদে। সুতরাং বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের জন্য সারা বিশ্ব এখন অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র। অর্জন যত বড় হয়, নতুনভাবে তার থেকে আরও অনেক বড় আশা ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়, যে কথা লেখার শুরুতে বলেছি। এই নতুন প্রত্যাশার পথ তৈরিতে জাতির নেতৃত্ব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর মেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সুতরাং তার কাছেই মানুষের আরও বড় প্রত্যাশা। মানুষের বড় প্রত্যাশা এই, বাংলাদেশকে যেন আর কখনো ২০০১-২০০৬ মেয়াদের অবস্থায় ফিরতে না হয়। অর্থাৎ মানুষ চায় মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ও পাকিস্তানপন্থি রাজনীতির কবল থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হোক। বহু রাজনৈতিক দল থাকবে এবং পর্যায়ক্রমে সরকারের পরিবর্তন হবে, তাতে মানুষ ভয় পায় না। মানুষ চরম মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ও সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে ভয় পায়। এই প্রত্যাশা পূরণে এখনো কোনো আশার আলো টানেলের শেষ প্রান্তেও দেখা যাচ্ছে না। কারণ, যারা আশার আলো নিভিয়ে দিয়েছিল তাদের সেই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজনীতি এখনো আগের মতোই শক্তিশালী অবস্থানে আছে। ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি  ও জঙ্গি সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর জামায়াতের রাজনীতি কোণঠাসা অবস্থায় থাকলেও তাদের অর্থনৈতিক সাম্রাজ্যের বিশাল বিস্তার ঘটেছে। রাষ্ট্র ব্যবস্থা ও রাজনীতিতে এখন অবৈধ অর্থের প্রভাব অন্য সবকিছুর চেয়ে বেশি। নীতি-আদর্শের প্রভাব নেই বললেই চলে। বাহ্যিকভাবে এবং পোশাকে-আশাকেও মুখের বুলিতে মুক্তিযুদ্ধের বড় ঝান্ডাবাহী, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে টাকার বিনিময়ে আদর্শকে বিক্রি করে দিচ্ছে। বড় ভয় ঘরের শত্রুদের নিয়ে। অর্থলোভী ও চরিত্র ভ্রষ্ট মানুষ যদি রাষ্ট্র এবং রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতার চালক হয়, তাহলে বড় অর্জনও বিসর্জনে পরিণত হতে সময় লাগে না। টাকা ও অনৈতিক লালসার তাড়নায় তারা সব বেঁচে দিতে পারে। তাই সাধারণ মানুষের ধারণা দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরাটাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ধর্মান্ধতা ও চরম সাম্প্রদায়িকতা আজ যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। এটা বড় হুমকি। এই হুমকি সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু হুঁশিয়ারি করেছিলেন। বলেছিলেন, অসাম্প্রদায়িক আদর্শ রক্ষা করতে না পারলে বাংলাদেশ অস্তিত্বের সংকটে পড়বে। বঙ্গবন্ধুর এই হুঁশিয়ারি আজ আমরা কতটুকু আমলে নিচ্ছি, সেটাই বড় প্রশ্ন। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে ধর্মান্ধতা ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত মনোজগৎ তৈরিতে গত ১১-১২ বছরে আমাদের অগ্রগতি কতখানি তার কি কোনো ফিডব্যাক আছে। শহর থেকে গ্রামগঞ্জ, সর্বত্র ছোট ছোট শিশুদের পোশাক-আশাক দেখলে তাদের পিতা-মাতার ধর্মান্ধতার পরিচয়টিই যেন চোখের সামনে ভেসে উঠে। একটা রাষ্ট্রের জন্য ধর্মান্ধতার মতো বিষম রোগ আর দ্বিতীয়টি নেই। বড় বড় সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে ধর্মান্ধতার জন্য। রোমান সাম্রাজ্যের কাল থেকে শুরু করে আধুনিক কাল পর্যন্ত এমন একটি রাষ্ট্র পাওয়া যায় না, যারা সাম্প্রদায়িকতাকে অবলম্বন করে অথবা রাষ্ট্রের ভিতর সাম্প্রদায়িক শক্তিকে লালন-পালন করে টেকসই সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্র হতে পেরেছে। তাই বঙ্গবন্ধু যথার্থই বলেছিলেন। আমাদের ভৌগোলিক অবস্থান ও বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থার বাস্তবতায় সমৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে হলে অসাম্প্রদায়িক আদর্শকে শুধু মুখে ও কেতাবে নয়, বাস্তবে প্রতিষ্ঠিত করা ছাড়া বিকল্প নেই। এটা এখন বিশাল বড় চ্যালেঞ্জ। সুতরাং বলতে পারি বড় প্রত্যাশার সঙ্গে বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে ২০২২ সালের যাত্রা শুরু হয়েছে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
লন্ডন বৈঠক : রাজনীতিতে সুবাতাস
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
ড. ইউনূস এবং তারেক রহমানের বৈঠক : কেমন ছিল দুই নেতার বডি ল্যাংগুয়েজ?
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
রয়েসয়ে খাওয়ার অভ্যাস ছিল না আওয়ামী লীগের
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
সেনাবাহিনীর সহায়তায় মাদকমুক্ত দেশের স্বপ্ন
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
ড. ইউনূসের নোবেলপ্রাপ্তিতে খালেদা জিয়া ও প্রিন্স চার্লসের ভূমিকা
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
পুঁজিবাদী পিতৃতান্ত্রিক ব্যবস্থার অবসান জরুরি
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
যে বৈশিষ্ট্যে অনন্য কওমি মাদরাসা
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
বাংলাদেশ ব্যাংক কি নিরাপদ হাতে, নাকি শিয়ালের কাছে মুরগি?
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
ভুল সড়কে নির্বাচনী বাস
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
জাতীয় নির্বাচন: এপ্রিল নয়, কেন ডিসেম্বর-জানুয়ারিই যুক্তিযুক্ত
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
দেশের মানুষ আর রূপকথা চায় না, চায় প্রকৃত গণতন্ত্র: জিল্লুর রহমান
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত
ইসরায়েলে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু করেছে ইরান, চলবে ভোর পর্যন্ত

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের
ইসরায়েলের দুই টিভি চ্যানেলের অফিস খালি করার নির্দেশ ইরানের

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু
খামেনিকে হত্যা করতে পারে ইসরায়েল, ইঙ্গিত দিলেন নেতানিয়াহু

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর
ট্রাম্প যেন ইচ্ছা করলেই যুদ্ধে জড়াতে না পারেন — প্রস্তাব আনছেন মার্কিন সিনেটর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের
তাবরিজে এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান গুলি করে ভূপাতিতের দাবি ইরানের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা
তেহরানে ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ইসরায়েলের হামলা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?
পৃথিবীতে প্রাণের উৎস কী সত্যিই এসেছে এই অঞ্চল থেকে?

৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন
নন্দনগাছীতে দুই মিনিট থামবে ঈশ্বরদী কমিউটার ট্রেন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু
পার্বতীপুরে চলন্ত ট্রেনের ছাদ থেকে পড়ে তরুণের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ
সেনাপ্রধানের সঙ্গে জাতিসংঘের গুমবিষয়ক প্রতিনিধিদলের সাক্ষাৎ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ
বিতর্কিত তিন জাতীয় নির্বাচনে জড়িতদের ভূমিকা তদন্তে কমিটি গঠনের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ
নাসিরনগরে শতাধিক অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর
করোনা নিয়ে আতঙ্কের কিছু নেই, ডেঙ্গু মোকাবেলায় স্পেশাল টিম: ডা. সায়েদুর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ
ডাকসু নির্বাচনের ১০ রিটার্নিং কর্মকর্তার নিয়োগ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত
বোয়ালমারী উপজেলা বিএনপির সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’
‘আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এলে সংবাদপত্রের ওপর কালোছায়া নেমে আসে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী
ঢাবি ভর্তিতে নওগাঁ জেলা প্রশাসন কর্তৃক সহায়তা পেল দুই শিক্ষার্থী

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫
২৪ ঘণ্টায় করোনায় একজনের মৃত্যু, শনাক্ত ২৫

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ
সাংবাদিকদের সর্বদা সত্যের পক্ষে কথা বলতে হবে: ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্ট হয়ে যুবকের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন
বোচাগঞ্জের ওসিকে অপসারণ দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১
মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে গাছের সঙ্গে ধাক্কা, নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা
উপদেষ্টার নির্দেশে বনবিভাগের অভিযান, উদ্ধার হলো সেই বানরছানা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা
রবীন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়কে পরিবেশবান্ধব শিক্ষাঙ্গন হিসেবে গড়ে তুলতে হবে : পরিবেশ উপদেষ্টা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা
নওগাঁয় আমের দাম কম, সিন্ডিকেটকে দায়ী করছেন কৃষকরা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’
‘গণতান্ত্রিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ফ্যাসিস্টের দোসরদের বয়কট করতে হবে’

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?
সত্যিই কি ইরান-তুরস্ক-সৌদি-পাকিস্তান মিলে ‘ইসলামিক আর্মি’ গঠন করবে?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর
ইরানে মোসাদ গুপ্তচরের ফাঁসি কার্যকর

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন
ইরানের পারমাণবিক অস্ত্রের খোঁজে বিশ্ব, গোপন আস্তানা নিয়ে প্রশ্ন

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

১৯ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা
সংঘাতের চতুর্থ দিনে ইসরায়েলে ইরানের সবচেয়ে বড় হামলা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানের ৩৭০ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা: ইসরায়েলে ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান
ইরানের সঙ্গে সীমান্ত বন্ধ করলো পাকিস্তান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ
ইরানের পারমাণবিক স্থাপনায় হামলা নিয়ে জরুরি বৈঠক ডেকেছে আইএইএ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
মার্কিন দূতাবাসে ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র লঞ্চারের 'এক তৃতীয়াংশ' ধ্বংসের দাবি ইসরায়েলের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ
শপথের সুযোগ নেই, পরিপক্ব আচরণ প্রত্যাশা করি : আসিফ মাহমুদ

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’
‘শখ করে শিশুদের হত্যা করছে ইসরায়েল’

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড
ইসরায়েল থেকে নাগরিকদের সরিয়ে নিতে যাচ্ছে পোল্যান্ড

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার
তেহরান থেকে আরও দুই মোসাদ এজেন্ট গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচার : দুদকের জালে সাবেক হাইকমিশনার মুনা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা
ইসরায়েলের হামলায় আতঙ্কিত তেহরান, রাজধানী ছাড়ছেন বাসিন্দারা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা
নেতানিয়াহুর ওপর আস্থা হারাচ্ছে ইসরায়েলিরা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান
আলোচনা অব্যাহত রাখতে হলে যুক্তরাষ্ট্রকে ইসরায়েলি হামলার নিন্দা জানাতে হবে: ইরান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা
ভারতে সৌদি হজ ফ্লাইটে যান্ত্রিক ত্রুটি, বড় দুর্ঘটনা থেকে রক্ষা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত
ইরান-ইসরায়েল দ্বন্দ্বে দুই পক্ষের সঙ্গেই সম্পর্ক রাখতে চায় ভারত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী
১১৬ বছরের ইতিহাসে প্রথম: ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থা এমআই৬-এর প্রধান হচ্ছেন নারী

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত
ইরানের ইসলামিক বিপ্লবী গার্ডের গোয়েন্দাপ্রধান ও দুই জেনারেল নিহত

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি
ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, তেল আবিব ছাড়ার হুঁশিয়ারি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত
ধোঁয়ায় ঢাকা তেল আবিব, ইসরায়েলে আরও ৫ নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ
এটিএম বুথের ভেতরে কারখানা শ্রমিককে ধর্ষণ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত বন্ধে মধ্যস্থতা করতে প্রস্তুত পুতিন-এরদোয়ান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস
সর্বাত্মক যুদ্ধের আভাস

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত
রাজনৈতিক দলগুলো আট বিষয়ে একমত

প্রথম পৃষ্ঠা

দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা
দলগুলোতে নির্বাচনি তৎপরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ
সোনিয়া গান্ধী অসুস্থ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমা খাতে আসছে নতুন আইন
বিমা খাতে আসছে নতুন আইন

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার
মৃত্যুর মহাসড়ক চট্টগ্রাম-কক্সবাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি
সপ্তমবারের মতো ভাঙছে এরশাদের জাতীয় পার্টি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি
স্বরূপে ফিরছে সেই জমিদারবাড়ি

পেছনের পৃষ্ঠা

নামেই জীবন নামেই মরণ
নামেই জীবন নামেই মরণ

সম্পাদকীয়

নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি
নিবন্ধন পেতে চূড়ান্ত প্রস্তুতিতে এনসিপি

নগর জীবন

ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা
ভোট কেন্দ্র সংস্কারে ইসির নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি
চরে কৃষিবিপ্লবের হাতছানি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ
নিষেধাজ্ঞা শেষ, মিলছে না কাঙ্ক্ষিত মাছ

খবর

লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা
লন্ডন বৈঠকে গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠার পথযাত্রা

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়
ব্যাংকিং খাতে শৃঙ্খলা ফিরছে গভর্নরের দক্ষ ব্যবস্থাপনায়

প্রথম পৃষ্ঠা

পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ
পোশাকশিল্পের নতুন চ্যালেঞ্জ যুদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি
গণতন্ত্র ফেরাতে দ্রুত নির্বাচন চায় বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী
হবিগঞ্জে চলন্ত বাসে ধর্ষণের স্বীকার কলেজছাত্রী

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ
বাংলাদেশের টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ শুরু আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু
শেষ বিদায়ে সর্বস্তরের মানুষের শ্রদ্ধায় সিক্ত হলেন মোস্তফা মহসিন মন্টু

নগর জীবন

সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ
সচিবালয়ে ফের বিক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়
গণমাধ্যম এখনো ফ্যাসিবাদমুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ
গুম সনদে স্বাক্ষর করলেও এখনো অনেক চ্যালেঞ্জ

প্রথম পৃষ্ঠা

সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত
সহসাই থামছে না ইরান ইসরায়েল সংঘাত

পূর্ব-পশ্চিম

বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান
বৈঠকের সিদ্ধান্ত ইসিকে দ্রুত জানান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান
সাবেক হাইকমিশনার মুনার বিরুদ্ধে দুদকের অনুসন্ধান

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি
যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে অগ্রগতি

শিল্প বাণিজ্য

দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল
দেশের উন্নয়নে চাই মালয়েশিয়া মডেল

সম্পাদকীয়

মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত
মাদক ঢল ঠেকাতে ২৮ ব্যর্থতা শনাক্ত

পেছনের পৃষ্ঠা