শিরোনাম
প্রকাশ: ০৮:৩৩, সোমবার, ১০ জানুয়ারি, ২০২২

বড় ভয় ঘরের শত্রুদের নিয়ে

মেজর জেনারেল এ কে মোহাম্মাদ আলী শিকদার পিএসসি (অব.)
অনলাইন ভার্সন
বড় ভয় ঘরের শত্রুদের নিয়ে

আশা মানুষকে বাঁচিয়ে রাখে। মনের মধ্যে জমে ওঠা প্রত্যাশার পাহাড় অসম্ভবকে সম্ভব করার শক্তি জোগায়। আশা মানুষের মধ্যে ভালোবাসার জন্ম দেয়। অফুরন্ত আশা থাকলে অনন্ত ভালোবাসায় মানুষ নিজের জীবন উৎসর্গ করতে দ্বিধাবোধ করে না। একটা জাতির সম্মিলিত ভালোবাসার শক্তি কত বড় বিশাল হতে পারে তার প্রত্যক্ষ স্বরূপ আমরা একাত্তরে দেখেছি। সে এক কঠিন সময়ের ইস্পাতকঠিন সংকল্প বাংলার মানুষকে পাগলা হাওয়ার মতো উন্মত্ত করেছিল। জয় বাংলা চিৎকার দিয়ে শত্রু নিধনে শত্রুর মেশিন গানের ওপর ঝাঁপিয়ে পড়েছে দ্বিধাহীন চিত্তে। বাঙালি মরে যাবে, তবে স্বাধীনতার প্রত্যাশাকে ছাড়বে না। একাত্তরে প্রত্যাশা এত কঠিন অদম্য ছিল বলেই মাত্র ৯ মাসে বাঙালি জাতির শ্রেষ্ঠ অর্জন, বাংলাদেশের স্বাধীনতা এসেছে। স্বাধীনতার আশা ও ভালোবাসা হঠাৎ করে এক দিনে জন্ম হয়নি। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে ২৩ বছরের দুরন্ত সংগ্রামের বাঁকে বাঁকে শক্তিশালী মাইলফলক তৈরি হয়েছে, যার শেকড় মাটির গহিনে প্রোথিত স্বাধীনতার ভালোবাসায় বিস্তৃত ও সমৃদ্ধ হয়েছে। পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কামান দাগিয়ে সব মাইলফলক উপড়ে ফেলার চেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে বলেই একাত্তরে আমরা জয়ী হয়েছি। একাত্তরের ৯ মাসে পাকিস্তানি সেনাবাহিনী রাস্তাঘাট, দালান-কোটা, ঘরবাড়ি ধ্বংস করেছে, কিন্তু বাঙালির প্রত্যাশাকে ধ্বংস করতে পারেনি। দেশমাতার জন্য অকৃত্রিম ভালোবাসায় সজ্জিত প্রত্যাশা নিয়ে বঙ্গবন্ধু নতুন বাংলাদেশের যাত্রা শুরু করলেন ১৯৭২ সালে। মাত্র সাড়ে তিন বছরের মাথায় অনুন্নত দেশের তকমা থেকে বাংলাদেশকে মুক্ত করলেন বঙ্গবন্ধু। কিন্তু মনুষ্য চরিত্রের সহজাত বৈশিষ্ট্য এই, একটি আশা পূর্ণ হলে তার ওপর ভিত্তি করে নতুন নতুন আরও অনেক বড় বড় আশার জন্ম হয়, যার কোনো সীমানা নেই, যার কোনো শেষ নেই। এর ভালো-মন্দ দুই দিকই আছে। ভালো দিক এই, নতুন আশা পূরণে মানুষ বিরামহীন সংগ্রাম করতে থাকে বলেই মানবজাতির ক্রমবিকাশ ও ক্রমোন্নতি ঘটে চলেছে। অর্থাৎ প্রত্যাশাই মানুষকে সামনে নিয়ে যায়। মন্দ দিক এই প্রত্যাশা পূরণের সংগ্রামে মানুষ অস্থির হয়ে ওঠে। তাই আধুনিক গণতান্ত্রিক শাসন ব্যবস্থায় দেখা যায় একটি সরকার মানুষের যত আশাই পূরণ করুক না কেন সহজাত ধারায় সৃষ্টি হওয়া বৃহত্তর নতুন আশা পূরণে ব্যর্থ হলে ক্ষমতায় থাকতে পারে না। তাই একটা সফল সরকারও নির্বাচনে পরাজিত হয়। আর বাংলাদেশের মানুষের মন তো জোয়ার ভাটার মতো। সকালে জোয়ারের তোড়ে মাথায় ওঠায় তো বিকালে ভাটার টানে মাথা থেকে ছুড়ে ফেলে দেয়। কিন্তু এ তো গেল নিয়মতান্ত্রিকতার কথা। নিয়মতান্ত্রিক পথে যা কিছু হয়, তার একটা ভালো দিক থাকে। কিন্তু বাংলাদেশের ইতিহাস ষড়যন্ত্র-চক্রান্তের ইতিহাস, বিশ্বাসঘাতকতার ইতিহাস, বাংলাদেশকে শেষ করে পাকিস্তানি স্টাইলের আরেকটি রাষ্ট্র বানানোর অবিরাম অপচেষ্টার ইতিহাস। বাংলাদেশকে আরেকটি পাকিস্তানি স্টাইলের রাষ্ট্র বানানোর জন্যই ১৯৭৫ সালে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়। দুই সামরিক শাসক ও তাদের থেকে উৎপত্তি হওয়া রাজনৈতিক পক্ষ প্রায় ২৬ বছর রাষ্ট্র ক্ষমতায় থাকে। ২৩ বছরের সংগ্রামের পথে এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের ভিতর দিয়ে তৈরি হওয়া সব আশা-প্রত্যাশাকে চুরমার করার জন্য হেন কাজ নেই, যা তারা করেনি। প্রথম সামরিক শাসক ক্ষমতায় বসেই বাহাত্তরের সংবিধানকে কবর দেয়। জামায়াত, মুসলিম লীগ, রাজাকার, আলবদর, সবাইকে গর্ত থেকে টেনে বের করে রাষ্ট্র ও রাজনীতিতে সুপ্রতিষ্ঠিত করে। সব আশা-আকাক্সক্ষার ফলক ভেঙে তার শেকড় উপড়ে ফেলার চেষ্টা হয়। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে গণঅভ্যুত্থান, সত্তরের নির্বাচন, একাত্তরের অগ্নিঝরা মার্চ, স্বাধীনতার ঘোষণাপত্র, মুজিবনগর সরকার এবং মাত্র ৯ মাসের যুদ্ধে বিজয় অর্জনে ভারতের অসামান্য অবদান ইত্যাদি, অর্থাৎ আশা-আকাক্সক্ষা তৈরি হওয়ার সব উৎসমুখ বন্ধ হয়ে যায়। পাকিস্তানি স্টাইলের রাষ্ট্র বানানোর লক্ষ্যে মানুষের মনোজগৎকে চরম সাম্প্রদায়িকতার দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। বঙ্গবন্ধু, জাতির পিতা, জয় বাংলা অচ্ছুৎ ঘোষিত হয়। ২০০১-২০০৬ মেয়াদে তাদের বড় বড় মন্ত্রী বলা শুরু করেন, একাত্তরে কোনো মুক্তিযুদ্ধ হয়নি, ওটা ছিল ভারতের ষড়যন্ত্র। অর্থাৎ হিন্দু ভারতের ষড়যন্ত্রের ফসলকে নাকচ করে দেওয়া প্রতিটি মুসলমানের ইমানি দায়িত্ব। অর্থাৎ ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বাংলাদেশকে আবার পাকিস্তানের সঙ্গে সংযুক্ত করার নতুন পরিকল্পনা শুরু হয়। এই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে ২০০৪ সালের ২১ আগস্টে আওয়ামী লীগের ওপর চালানো হয় ভয়াবহ গ্রেনেড আক্রমণ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জনে ভারত কেন সাহায্য করল; তার প্রতিহিংসায় প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য ২০০১-২০০৬ মেয়াদে বাংলাদেশের বড় মন্ত্রীরা পার্লামেন্টে দাঁড়িয়ে বলেছেন, ভারত থেকে বিচ্ছিন্ন হওয়ার জন্য আসামে যারা সশস্ত্র যুদ্ধ করছে তারা সবাই মুক্তিযোদ্ধা, ওদের সমর্থন দেওয়া আমাদের কর্তব্য। তখন চোখে ঘষা দিয়ে পুনরায় দেখার চেষ্টা করেছি, এই বক্তৃতা কি বাংলাদেশের পার্লামেন্টে হচ্ছে, নাকি পাকিস্তানের। পাকিস্তানি গোয়েন্দা সংস্থা আইএসআই কর্তৃক সরবরাহকৃত ট্রাকের পর ট্রাক ভর্তি আধুনিক অস্ত্র-গোলাবারুদ ২০০১-২০০৬ মেয়াদের সরকারের তত্ত্বাবধায়নে বাংলাদেশের ওপর দিয়ে আসামে পাচার হতে থাকে, যে কথা উলফার চেয়ারম্যান অরবিন্দ রাজখোয়া ২০১১ সালের ৫ আগস্ট হিন্দুস্তান টাইমসকে বলেন এবং সেটি বাংলাদেশের প্রধান একটি দৈনিকে ৮ আগস্ট ছাপা হয়। ২০০৪ সালের ১ এপ্রিল চট্টগ্রামে ১০ ট্রাক অস্ত্রের একটি চালান ধরা পড়ে। আবার প্রমাণ হয় দৈবাৎ বলে একটা কথা বোধহয় আছে। পুলিশের দুই সার্জেন্ট আলালউদ্দিন ও হেলাল উদ্দিন, তারা না বুঝে কিছু তৎপরতা দেখানোর জন্য ১০ ট্রাক অস্ত্রের চালান জনসম্মুখে আসে। বেচারা দুই পুলিশ সার্জেন্ট বুঝতে পারেনি তাদের কারণে কালসাপের মুখ থেকে খাবার পড়ে গেছে। দুই সার্জেন্টের ওপর নেমে আসে অকথ্য, অমানবিক নির্যাতন। এটা ছিল চোরাচালানকৃত অস্ত্র ধরার পুরস্কার! আশা-প্রত্যাশার সব দরজা বন্ধ হতে থাকে।

চারদিকে শুধুই অন্ধকার। জঙ্গি-সন্ত্রাসের উত্থান এবং হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষকে দেশ ত্যাগে বাধ্য করাসহ সবকিছু দেখে বিশ্বের বড় বড় জার্নাল, গবেষণা প্রতিষ্ঠান ও পন্ডিত ব্যক্তিরা বলা শুরু করলেন, বাংলাদেশ হতে চলেছে পরবর্তী আফগানিস্তান। সেরকম হলে কোটি কোটি তরুণ প্রজন্মকে বাংলাদেশের সামান্য আয়তনের মধ্যে শ্বাসরুদ্ধ হয়ে থাকতে হবে। কারণ, ইউরোপ, উত্তর আমেরিকা, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া সবাই তখন বাংলাদেশের বিরুদ্ধে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা জারি করবে। কিন্তু সবকিছু উতরিয়ে ২০০৯ সালে বাংলাদেশের জন্য নতুন যাত্রা শুরু হয়। ১২ বছরে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে আবার আশা-আকাক্সক্ষা ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। যার ভিত্তি মুক্তিযুদ্ধের সমৃদ্ধ ইতিহাস, যে ইতিহাসের ওপর দাঁড়িয়ে এখন বাংলাদেশ চলছে। নতুন যুগে প্রবেশ করেছি আমরা। স্বল্পোন্নত দেশের কাতার থেকে উন্নয়নশীল দেশের কাতারে উঠেছে বাংলাদেশ। সব অর্থনৈতিক ও সামাজিক খাতে অভাবনীয় অগ্রগতি ঘটেছে। বিশ্বব্যাংকসহ বৈশ্বিক বড় বড় গবেষণা প্রতিষ্ঠান বলছে, এই ধারা অব্যাহত থাকলে ২০৩৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশ বিশ্বের ২৫তম বৃহৎ অর্থনীতির দেশ হবে। জঙ্গি-সন্ত্রাস দমনে রোল মডেলের দৃষ্টান্ত সৃষ্টি হয়েছে। ফলে কেউ আর বাংলাদেশকে আফগানিস্তানের সঙ্গে তুলনা করে না, যেমনটি করা হতো ২০০১-২০০৬ মেয়াদে। সুতরাং বাংলাদেশের তরুণ প্রজন্মের জন্য সারা বিশ্ব এখন অবাধ বিচরণ ক্ষেত্র। অর্জন যত বড় হয়, নতুনভাবে তার থেকে আরও অনেক বড় আশা ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়, যে কথা লেখার শুরুতে বলেছি। এই নতুন প্রত্যাশার পথ তৈরিতে জাতির নেতৃত্ব দিয়েছেন বঙ্গবন্ধুর মেয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সুতরাং তার কাছেই মানুষের আরও বড় প্রত্যাশা। মানুষের বড় প্রত্যাশা এই, বাংলাদেশকে যেন আর কখনো ২০০১-২০০৬ মেয়াদের অবস্থায় ফিরতে না হয়। অর্থাৎ মানুষ চায় মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ও পাকিস্তানপন্থি রাজনীতির কবল থেকে বাংলাদেশ মুক্ত হোক। বহু রাজনৈতিক দল থাকবে এবং পর্যায়ক্রমে সরকারের পরিবর্তন হবে, তাতে মানুষ ভয় পায় না। মানুষ চরম মুক্তিযুদ্ধবিরোধী ও সাম্প্রদায়িক রাষ্ট্র এবং রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে ভয় পায়। এই প্রত্যাশা পূরণে এখনো কোনো আশার আলো টানেলের শেষ প্রান্তেও দেখা যাচ্ছে না। কারণ, যারা আশার আলো নিভিয়ে দিয়েছিল তাদের সেই মুক্তিযুদ্ধবিরোধী রাজনীতি এখনো আগের মতোই শক্তিশালী অবস্থানে আছে। ধর্মাশ্রয়ী রাজনীতি  ও জঙ্গি সন্ত্রাসের আঁতুড়ঘর জামায়াতের রাজনীতি কোণঠাসা অবস্থায় থাকলেও তাদের অর্থনৈতিক সাম্রাজ্যের বিশাল বিস্তার ঘটেছে। রাষ্ট্র ব্যবস্থা ও রাজনীতিতে এখন অবৈধ অর্থের প্রভাব অন্য সবকিছুর চেয়ে বেশি। নীতি-আদর্শের প্রভাব নেই বললেই চলে। বাহ্যিকভাবে এবং পোশাকে-আশাকেও মুখের বুলিতে মুক্তিযুদ্ধের বড় ঝান্ডাবাহী, কিন্তু কার্যক্ষেত্রে টাকার বিনিময়ে আদর্শকে বিক্রি করে দিচ্ছে। বড় ভয় ঘরের শত্রুদের নিয়ে। অর্থলোভী ও চরিত্র ভ্রষ্ট মানুষ যদি রাষ্ট্র এবং রাজনৈতিক ও প্রশাসনিক ক্ষমতার চালক হয়, তাহলে বড় অর্জনও বিসর্জনে পরিণত হতে সময় লাগে না। টাকা ও অনৈতিক লালসার তাড়নায় তারা সব বেঁচে দিতে পারে। তাই সাধারণ মানুষের ধারণা দুর্নীতির লাগাম টেনে ধরাটাই এখন সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ। ধর্মান্ধতা ও চরম সাম্প্রদায়িকতা আজ যে কোনো সময়ের চেয়ে বেশি। এটা বড় হুমকি। এই হুমকি সম্পর্কে বঙ্গবন্ধু হুঁশিয়ারি করেছিলেন। বলেছিলেন, অসাম্প্রদায়িক আদর্শ রক্ষা করতে না পারলে বাংলাদেশ অস্তিত্বের সংকটে পড়বে। বঙ্গবন্ধুর এই হুঁশিয়ারি আজ আমরা কতটুকু আমলে নিচ্ছি, সেটাই বড় প্রশ্ন। আমাদের তরুণ প্রজন্মকে ধর্মান্ধতা ও সাম্প্রদায়িকতামুক্ত মনোজগৎ তৈরিতে গত ১১-১২ বছরে আমাদের অগ্রগতি কতখানি তার কি কোনো ফিডব্যাক আছে। শহর থেকে গ্রামগঞ্জ, সর্বত্র ছোট ছোট শিশুদের পোশাক-আশাক দেখলে তাদের পিতা-মাতার ধর্মান্ধতার পরিচয়টিই যেন চোখের সামনে ভেসে উঠে। একটা রাষ্ট্রের জন্য ধর্মান্ধতার মতো বিষম রোগ আর দ্বিতীয়টি নেই। বড় বড় সাম্রাজ্যের পতন ঘটেছে ধর্মান্ধতার জন্য। রোমান সাম্রাজ্যের কাল থেকে শুরু করে আধুনিক কাল পর্যন্ত এমন একটি রাষ্ট্র পাওয়া যায় না, যারা সাম্প্রদায়িকতাকে অবলম্বন করে অথবা রাষ্ট্রের ভিতর সাম্প্রদায়িক শক্তিকে লালন-পালন করে টেকসই সমৃদ্ধশালী রাষ্ট্র হতে পেরেছে। তাই বঙ্গবন্ধু যথার্থই বলেছিলেন। আমাদের ভৌগোলিক অবস্থান ও বর্তমান বিশ্ব ব্যবস্থার বাস্তবতায় সমৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রাখতে হলে অসাম্প্রদায়িক আদর্শকে শুধু মুখে ও কেতাবে নয়, বাস্তবে প্রতিষ্ঠিত করা ছাড়া বিকল্প নেই। এটা এখন বিশাল বড় চ্যালেঞ্জ। সুতরাং বলতে পারি বড় প্রত্যাশার সঙ্গে বড় চ্যালেঞ্জ নিয়ে ২০২২ সালের যাত্রা শুরু হয়েছে।

লেখক : রাজনৈতিক ও নিরাপত্তা বিশ্লেষক।

 

বিডি প্রতিদিন/ ওয়াসিফ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
প্রাণের স্পন্দনে জেগে উঠুক দেশের ফুটবল
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
খাদ্য মূল্যস্ফীতি, দারিদ্র্য ও বৈষম্য
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
সর্বশেষ খবর
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার
গাজায় ইসরায়েলি বর্বরতা, নিহত ছাড়াল ৬৫ হাজার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার
সাবেক শিক্ষামন্ত্রী নওফেলের অন্যতম সহযোগী গ্রেফতার

৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বয়স্কদের সুষম খাদ্য
বয়স্কদের সুষম খাদ্য

১০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৩৬ মিনিট আগে | জাতীয়

কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ
কর্মক্ষেত্রে হেনস্থার জেরে আত্মহত্যা, ৯০ কোটি টাকা ক্ষতিপূরণ

৩৮ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দফা দাবি মানল প্রশাসন, ৩২ ঘণ্টা পর অনশন ভাঙলেন জবি শিক্ষার্থীরা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ
কঙ্গোতে ইবোলার নতুন প্রাদুর্ভাব, আতঙ্কে সাধারণ মানুষ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন
পুঁজিবাজার: সূচকের ওঠানামায় চলছে লেনদেন

৪৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা
এয়ার ইন্ডিয়ায় দুর্ঘটনা, বোয়িং-হানিওয়েলের বিরুদ্ধে মামলা

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের
ট্র্যাপিস্ট-ওয়ানই গ্রহ নিয়ে নতুন আশা জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের

৫৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত
২০ কোটি বছরের পুরনো কোয়েলাক্যন্থ জীবাশ্ম শনাক্ত

৫৯ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের
আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে ৪ উইকেটের জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ
আশুলিয়ায় ৬ মরদেহ পোড়ানোর মামলায় তৃতীয় দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ আজ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত
নরসিংদীর চরাঞ্চলে সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধ হয়ে একজন নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন
ওষুধের আগ্রাসী বিপণনে ভোক্তা অধিকার লঙ্ঘন

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব
রোনালদোকে ছাড়াই আল-নাসরের গোল উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ
চাঁদপুর কবরস্থানে নবজাতক রেখে যাওয়ার ঘটনায় হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল
অস্ট্রেলিয়া সিরিজে নেই স্যান্টনার, দায়িত্বে ব্রেসওয়েল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন
ফেসবুকে কেউ আপনাকে ব্লক করেছে কিনা যেভাবে বুঝবেন

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়
কাজের ফাঁকে ঘুম আসে? জানুন মুক্তির উপায়

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন
নতুন অ্যালবামে প্রকাশ করে যুক্তরাষ্ট্রে যাবে অর্থহীন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয় গোলে অ্যাতলেটিকোকে হারাল লিভারপুল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন
কেইনের জোড়া গোলে চেলসিকে হারাল বায়ার্ন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত
রাজধানীতে বহুতল ভবনের ছাদ থেকে পড়ে বৃদ্ধ নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধানদের জন্য মাউশির নতুন নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’
‘পিআর ইস্যুতে আলোচনার টেবিল রেখে রাজপথে যাওয়া স্ববিরোধিতা’

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা
র‌্যাংকিংয়েও আফগানদের টপকে গেল টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?
ন্যাটোর আদলে আরব-ইসলামিক জোট তৈরির সম্ভাবনা, আতঙ্কিত ভারত?

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না
শেখ হাসিনা ও তার পরিবারের কেউ ভোট দিতে পারবেন না

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু
অ্যাডিশনাল ডিআইজি জালাল উদ্দিন আহমেদের মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের
বাংলাদেশে ফ্রান্স ভিসাসেবা চালু ভিএফএস গ্লোবালের

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা
ভাঙ্গা থানায় ভাঙচুরের ঘটনায় নিক্সন চৌধুরীসহ ২৯ জনের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ
চার দফা দাবিতে সাতরাস্তা মোড় অবরোধ, যান চলাচল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ
হাসিনার আরও দুটি লকার জব্দ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল
রাতারগুলের অবকাঠামো উন্নয়ন প্রয়োজন: আসিফ নজরুল

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮ হাজার কোটি টাকার ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে
দুর্গাপূজা ঘিরে যে কোনো হীন উদ্দেশ্য ব্যর্থ করে দিতে হবে

নগর জীবন

রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির
রাকসুতে ম্যানুয়ালি ভোট গণনা চায় ছাত্রদল, বিপক্ষে শিবির

পেছনের পৃষ্ঠা