শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫২, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০২২ আপডেট:

বন্যা ও দুর্যোগের দেশ

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
বন্যা ও দুর্যোগের দেশ

বন্যা আর বর্ষাঋতুর রূপ-বৈচিত্র্য মানে বাঙালির চিরকালীন এবং চিরচেনা এক অভিজ্ঞতা। বর্ষা ও বন্যা একে অপরের অঙ্গে জড়িয়ে আছে। স্মরণাতীত কাল থেকে বর্ষা এলে আমাদের এ নিম্নগাঙেয় বদ্বীপ জলে প্লাবিত হয়। ১৭৭২ খ্রি. ব্রিটিশ ভারতের আওতায় কোম্পানির শাসন অর্থাৎ যখন জেলা শাসন ব্যবস্থা চালু হয় তখনই ব্রিটিশ সরকারের কাছে এটি চিহ্নিত ছিল জলাশয় অঞ্চল হিসেবে। এখানে খরা, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি মানুষের নিত্য সঙ্গী। ব্রিটিশ শাসকরা এর নাম দিয়েছিল Lower Ganges। 

তবে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতই যে বন্যার মূল কারণ এটা সত্য এবং বিশ্বজুড়ে গবেষণায় প্রমাণিত। কম বৃষ্টি মানে কম বর্ষা। যদিও কম বর্ষার নেতিবাচক ফলাফল নিয়ে আমরা কখনো বেশি উদ্বিগ্ন নই। আমরা হয়তো গভীর ভাবে ভাবি না প্লাবনের সাথে জমির উর্বরতার সম্পর্ক নিবিড়। বেশি হলেই যত সমস্যা, যত কষ্ট-বেদনা ও মানবিকতার প্রশ্ন উঠে। সরকারি বেসরকারি, দেশি-বিদেশি সুশীল সমাজ ও বিশেষজ্ঞগনের আলোচনা আর তর্ক-বিতর্কের ঝড় বয়ে যায়। আমরা একে অপরের বিরুদ্ধে সোচ্চার হই।

সরাসরি প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াই এবং আঙুল তুলে বলি, বন্যার জন্য এই প্রকল্প দায়ী, ওই রাস্তা বা বাঁধ দায়ী এবং পুরো দায় সরকারের। অন্য কিছু বিষয় নেই। এমন অবিবেকী গতানুগতিক চিন্তা ভাবনা থেকে আমাদের বেরিয়ে এসে ভেতর থেকেই এর যৌক্তিক সমাধান খুঁজতে হবে। আমরা সবাই জানি, উজানের ঢলে, বাঁধভাঙা জলে, ডুবে যাওয়া ফসলের অপূরণীয় ক্ষয়-ক্ষতি ইত্যাদি। এসব আমাদের কাছে ঐতিহাসিক ভাবেই দৃশ্যমান। 

তবে জলবায়ু পরিবর্তন, পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া, বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে অভাবনীয় মনুষ্য-সৃষ্ট কৃত্রিম প্রতিবন্ধকতাও বন্যাসহ সকল দুর্যোগের জন্য ব্যাপকভাবে দায়ী। নব্বইয়ের দশক থেকে ‘ধরিত্রী সম্মেলন’ নামে বিশ্ব সম্মেলনে এ গীত গাওয়া হয়ে আসছে। স্থায়ী সমাধানের দিকে তাকিয়ে পৃথিবীর দেশে দেশে সভা সেমিনার সিম্পোজিয়াম গোলটেবিলের অন্ত নেই। আর আজকের বিশ্ব মানে প্রযুক্তিনির্ভর সচেতনতার বিশ্ব। এ ক্ষেত্রে প্রতিবেশী এদেশ ওদেশকে দোষারোপ করার হেতু কী— জানি না। আমার কাছে স্পষ্ট নয়, বোধগম্যও নয়। 

নিজের জীবদ্দশায়, এখনও অল্প মনে পড়ে ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের কথা। শুনেছি এর কোন রাষ্ট্রীয় পূর্বাভাস ছিল না। তিন দিন পরে ঢাকায় পত্রিকা পড়ে নাকি মানুষ জেনেছিল দেশের উপকূলবর্তী জেলায় লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর খবর। নারী পুরুষ, বৃদ্ধ শিশু, গবাদিপশু, ফসল গাছপালা সবই চলে যায় এক নিমিষের আকস্মিকতায় এবং অকালে। স্বাধীনতার পর আমরা জেনেছি, এমন ভয়ংকর ও অভূতপূর্ব বিপর্যয়ের সাথে সম্পৃক্ত ছিল পাকিস্তানের ভূ-রাজনৈতিক কূটকৌশল। 

১৯৭৪ সালের ভয়াবহ বন্যার কথা স্পষ্টভাবে মনে পড়ে। সদ্য স্বাধীন ও যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশ। রাস্তা ঘাটের বেহাল দশা, স্বজনহারা মানুষের আহাজারি তখনও থামেনি, রক্তের দাগ ও ক্ষত শুকায়নি। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে কেবল নরহত্যা নয়, কেবল মা বোনের সম্ভ্রম হানি নয়। তাদের কারণে হাজার হাজার ব্রিজ কালভার্টও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। 

এরই মধ্যে অতীতের রেকর্ড ভঙ্গ করে দেশব্যাপী নেমে আসে প্রবল বন্যা। বাংলাদেশের ভাটি অঞ্চলের মানুষের নৌকা জীবনের সাক্ষী হয়ে আছি আমি নিজেই। নৌকার প্রাচুর্য ছিল বিধায় তখন মানুষ নৌকায়ও রাত্রিযাপন করেছে। তখনও দেশের মানুষের সংখ্যা প্রায় ৮ কোটিতে সীমিত ছিল। বন্যার্ত মানুষের অবর্ণনীয় দুর্ভোগ, দুর্দশা দেখেছিলাম চোখের জলে। চাল-ডালের কঠিন সংকট মোকাবেলার চেয়েও সর্বাধিক আলোচিত ছিল লবণের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে। 

এ মূল্য ছিল অকল্পনীয় এবং  আকাশছোঁয়া। সে সময় স্থানীয় বাজার থেকে খুব অল্প পরিমাণ লবণ কেনার তিক্ত অভিজ্ঞতা নিজেরই আছে। বন্যার পানি নেমে গেলে নানা রোগ বালাই ছড়িয়ে পড়েছিল সমগ্র গ্রাম বাংলায়। সেদিনও মানুষ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতা করেছিল।
অনুন্নত সড়ক যোগাযোগের মধ্যে সরকারের দেয়া সীমিত ত্রাণও মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছেছিল বলে মনে পড়ে। 

১৯৮৮ সালের বন্যায় প্লাবিত বিশাল বাংলাকে অবলোকন করেছিলাম খুব কাছে থেকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করা এক আশাবাদী যুবক আমি। বন্যায় মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। পল্টনের নিকটে মতিঝিল শিল্পাঞ্চল জুড়ে থৈথৈ জল। রিকশা করে কমলাপুর রেলস্টেশনে যাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠেছিল। বন্যাদুর্গত এলাকায় সরবরাহ করার নিমিত্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ স্বেচ্ছাশ্রমে গণ স্যালাইন তৈরির এক কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল। 

তৎকালীন ডাকসু’র উদ্যোগে মধুর ক্যান্টিনের বিপরীতে নব প্রতিষ্ঠিত ডাকসু ভবনের ক্যাফেতে দিনভর স্যালাইন বানানোর উৎসবে অংশ নিয়েছিলাম। ছাত্র শিক্ষক সবাই মিলে এ কাজে স্বতঃস্ফূর্ত হয়ে উঠেছিলেন। সেদিন মানুষের জন্য কিছু একটা করার আকুতি নিয়ে সবাই দৌড়েছি এদিক ওদিক। সেই স্যালাইন প্রস্তুত কালে শিক্ষকদের গতিবিধির ওপর নজর রেখে প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক ও শিক্ষক হুমায়ুন আহমেদ রচনা করেছিলেন এক অসাধারণ রম্যরচনা। 

যা নিরঙ্কুশ আনন্দের খোরাক হয়েছিল সকলের। মনে পড়ে, সে সময়ে ময়মনসিংহের একটি বেসরকারি কলেজে লেকচারার পদে ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার বিচিত্র অভিজ্ঞতার কথা। বন্যায় ভেসে গেছে গোটা দেশ। ঢাকা ময়মনসিংহ সড়ক চালু থাকলেও কানায় কানায় বন্যার জলে ছুঁই ছুঁই। ময়মনসিংহ শহর থেকে অন্যত্র যাওয়া মানে নৌকার কোনো বিকল্প ছিল না। কোনো কোনো স্থানে রেললাইন পানির নিচে তলিয়ে যায়। কোথাও কোথাও রেল যোগাযোগও সাময়িক বন্ধ ছিল। ঢাকায় ফিরে আসার দীর্ঘ বিড়ম্বনার কাহিনী কখনো ভোলবার নয়। 

১৯৯১ সালে দেশের দক্ষিণাঞ্চল ভেসে গিয়েছিল স্মরণ কালের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে। হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে চট্টগ্রামের আশেপাশের উপজেলাসমূহের বিভিন্ন গ্রামে ও জনপদে। সরকারি চাকরির সুবাদে নিজেই অংশ নিয়েছিলাম ত্রাণ ও উদ্ধার কাজে। চট্টগ্রামের
বাঁশখালী, সন্দ্বীপ, মিরসরাই, কক্সবাজারের চকরিয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালি ইত্যাদি এলাকা সাগরের জলোচ্ছ্বাসে দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ভাসিয়ে নিয়ে যায় মানুষের বসতি ঘরবাড়ি, গরু-মহিষের পাল, দোকান পাট, ব্যবসাপাতি যাবতীয় গ্রামীণ অর্থনীতির অনুষঙ্গ। খোলা আকাশের নিচে সন্দ্বীপের হাজার হাজার মানুষকে রাত্রিযাপন করতে দেখেছি। প্রাপ্ত দেশি-বিদেশি ত্রাণ কঠোর পরিশ্রম আর আন্তরিকতার সঙ্গে তুলে দিয়েছিলাম নিঃস্ব সর্বহারা মানুষের হাতে। সেদিনও সরকারের পাশাপাশি শত শত এনজিও কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছিল। 

দুর্যোগ ও প্রাকৃতিক বিপর্যয় উতরিয়ে ক্রমাগত সাফল্য অর্জন করার বিশ্বরেকর্ডের অধিকারী বাংলাদেশ। আমাদের জন্মই হয়েছে প্রকৃতির বিরূপতাকে অকুতোভয় সাহসের সাথে মোকাবিলা করে। এখানে পরাজিত হওয়ার কোনো অতীত নেই, আছে অগণিত গৌরব গাঁথা। দুর্যোগে পরাভব মানে না বাঙালি। দলমত, ধর্ম বর্ণ ভেদ না করে একতা, সততা, আন্তরিকতা ও দেশপ্রেমবোধ নিয়ে এগিয়ে আসলে এবারের বন্যাও সহজেই মোকাবেলা করা যাবে। তাছাড়া প্রতিটি দুর্যোগ মোকাবেলায় আমরা নতুন নতুন অভিজ্ঞতাও অর্জন করে চলেছি।

এ মুহূর্তে সমালোচনা করে সময় নষ্ট করার মতন কাজ থেকে সকলেরই বিরত থাকা জরুরি। শুরুতে সরকারের জনমুখী উদ্যোগকে সমর্থন ও সহযোগিতা করা দরকার; একই সাথে ত্রাণ তৎপরতা সহজিকরণ ও দ্রুততার সঙ্গে করার পরামর্শ দেয়া যেতে পারে। দেশে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কাজ করছে অসংখ্য এনজিও এবং  উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা। তারাও কাল বিলম্ব না করে সরকারের সঙ্গে সমন্বিত হয়ে মানুষের দুয়ারে গিয়ে দাঁড়াক। আর গোটা বৃহত্তর সিলেট সবসময় বিলাতের ঐতিহ্যে উদ্ভাসিত। তাঁরাও যেন বানবাসী, জলবাসী অসহায় মানুষের ডাকে সাড়া দিয়ে মাতৃভূমিতে ফিরে আসে। বন্যা কখনো হতে পারে না বাঙালির কান্না। 

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
নির্বাচন পর্যন্ত সেনাবাহিনীর মাঠে থাকা প্রয়োজন
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
সিন্ডিকেট ভেঙে স্বচ্ছ ব্যবস্থাপনা গড়তে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
হয়রানি ও প্রতারণার বিরুদ্ধে সরকারকে শক্ত হতে হবে
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
জাতীয়তাবাদের উপহার সবাই মিলে এক জাতি
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
তারুণ্যের কাছে প্রত্যাশা
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
মামলাবাণিজ্যে ধ্বংস হচ্ছে দেশ
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
শেরে বাংলা এ কে ফজলুল হক: বাংলার মুক্তি ও বাংলাদেশের পূর্বাভাস
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
বিনিয়োগকারীরা ঝুঁকি এড়াতে পারছেন না
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
জেনারেল ওয়াকার ম্যাজিকে গণমানুষের উচ্চাশা
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
আরববিশ্বের নীরবতা গাজার গণহত্যাকে উসকে দিচ্ছে
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া
চেনা যায় সহজেই
চেনা যায় সহজেই
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি
চট্টগ্রামে শব্দ দূষণ প্রতিরোধে সাইকেল র‍্যালি

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু
বিদ্যুৎস্পৃষ্টে বৃদ্ধের মৃত্যু

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ
জনতার হাতে আটক যুবলীগ নেতাকে পুলিশে সোপর্দ

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১
পিকআপ-অটোরিকশা সংঘর্ষে নিহত ১

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস
শ্রমিকের অধিকার প্রতিষ্ঠাই হবে মে দিবসের অঙ্গীকার : শিমুল বিশ্বাস

৩৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন
ডুয়েটে আন্তঃহল ভলিবল প্রতিযোগিতা-২০২৫ এর উদ্বোধন

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে কাল দেশে ফিরছেন ১৭৭ বাংলাদেশি

৩৯ মিনিট আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা
কলাপাড়ায় অবহিতকরণ সভা

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ
চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির উদ্যোগ ত্বরান্বিত করতে প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশ

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি
১১ মাস পর হিলিতে ভারত থেকে কচুরমুখি আমদানি

৪৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা
বসিলা ও বেড়িবাঁধ সড়কের যানজট নিরসনে ডিএমপির নতুন নির্দেশনা

৫২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত
কলাপাড়ায় সন্ত্রাসী হামলায় শিক্ষার্থী আহত

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ
মাদ্রাসাছাত্রকে হত্যার অভিযোগ

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫
গাজায় ইসরায়েলি হামলায় একদিনে নিহত ৩৫

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের বদলি নিয়ে যা জানা গেল

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির 
দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ
সাবেক সংসদ সদস্য শাহরিন ইসলাম তুহিনের মুক্তির  দাবিতে নীলফামারীতে আইনজীবীদের বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য
ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়েছে ‘তাণ্ডব’র শুটিং দৃশ্য

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'
'সংস্কার যেটুকু প্রয়োজন দ্রুত সেরে নির্বাচন দিন'

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক
ঝিনাইদহে মাদক কারবারি আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা
বরিশালে দিনব্যাপী কর্মশালা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা
খাগড়াছড়িতে জেলা পুষ্টি সমন্বয় কমিটির সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ
মুন্সিগঞ্জে দুর্বৃত্তদের হামলা, ঘরবাড়ি ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু
ইটনায় বজ্রপাতে কৃষকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে
অনলাইনে দ্বৈত নাগরিকত্বের আবেদন শুরু ১৫ মে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার
প্রাক-প্রাথমিকে ১৫০০ বিদ্যালয়ে স্মার্ট টিভি-ল্যাপটপ দেবে সরকার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি
গোবিপ্রবির এএসভিএম বিভাগের চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে শিক্ষার্থীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন
জিআই পণ্যের স্বীকৃতি পেল নরসিংদীর লটকন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ
দেশব্যাপী শব্দদূষণবিরোধী অভিযানে ২৬৫ হাইড্রোলিক হর্ন জব্দ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?
‘মুক্তিযোদ্ধা’র সনদ বাতিলের তালিকায় আলোচিত নামগুলো কারা?

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট
এখনো তৎপর মালয়েশিয়ার সিন্ডিকেট

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’
‘২৪ থেকে ৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তানে হামলা চালাতে পারে ভারত’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?
চীন-পাকিস্তানকে ‘মাথায় রেখেই’ কী রাফাল যুদ্ধবিমান কিনছে ভারত?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার
আব্রাহাম চুক্তিতে যোগ দেয়ার মার্কিন প্রস্তাবে ‘অস্বীকৃতি’ সিরিয়ার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা
সুবর্ণা, শাওনসহ ১৭ অভিনয়শিল্পীর বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টার মামলা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস
ই-কমার্স ব্যবসায় মেয়ে, যে কারণে বিনিয়োগ করলেন না বিল গেটস

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’
‘অনুমানে দুইয়ে দুইয়ে চার না মেলানোই ভালো’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই
ইমরানকে মুক্তি দিয়ে সর্বদলীয় বৈঠক ডাকুন: পিটিআই

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প
পুতিনের যুদ্ধবিরতি ঘোষণা; স্থায়ী চুক্তি চান ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল
বিএনপি নেতা আমানের ১৩ ও তার স্ত্রীর ৩ বছরের সাজা বাতিল

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ
শ্রমিক অসন্তোষে গাজীপুরে দুই কারখানা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ
প্রাইজবন্ডের ১১৯তম ‘ড্র’ আজ

১৩ ঘণ্টা আগে | বাণিজ্য

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?
আইফোন ১৭-কে টপকে যাবে অ্যান্ড্রয়েড?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার
গৃহকর্মীকে ধর্ষণের অভিযোগ, বাবা-ছেলে গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প
অভিবাসী বহিষ্কারে রেকর্ড গড়লেন ট্রাম্প

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো
বিদ্যুতের দাম সমন্বয় করতে চায় ডেসকো ওজোপাডিকো

পেছনের পৃষ্ঠা

আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত
আমবাগান পরিদর্শনে চীনের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি
আরও জটিল রোহিঙ্গা পরিস্থিতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না
বিজনেস পিপলকে মেরে ফেলা যাবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে
চীনের হাসপাতাল নীলফামারীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড
পল্লী বিদ্যুতে চালু রাখার চেষ্টা ডিইপিজেড

নগর জীবন

মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু
মোহনীয় কৃষ্ণচূড়া জারুল সোনালু

পেছনের পৃষ্ঠা

পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান
পাল্টা প্রস্তুতিতে পাকিস্তান

প্রথম পৃষ্ঠা

সাবিলা নূরের লুকোচুরি...
সাবিলা নূরের লুকোচুরি...

শোবিজ

বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না
বিনিয়োগকারীরা আর ঝুঁকি নিতে চান না

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ
অভিনেতা সিদ্দিককে মারধর করে পুলিশে সোপর্দ

পেছনের পৃষ্ঠা

অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা
অপকর্ম করলে আওয়ামী লীগের মতো অবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক
গৃহকর্মী ধর্ষণের শিকার, বাবা-ছেলে আটক

দেশগ্রাম

শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা
শেরেবাংলা, মেয়র হানিফ ও ঢাকার মশা

সম্পাদকীয়

ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই
ব্যবসায় পরিবেশ উন্নতির কোনো সম্ভাবনা নেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা
শিশুশিল্পী থেকে যেভাবে তারকা

শোবিজ

আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি
আইসিইউতে অর্থনীতি, সংকটে রাজনীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কে কারিনা
বিতর্কে কারিনা

শোবিজ

শ্রমিকেরাও মানুষ
শ্রমিকেরাও মানুষ

সম্পাদকীয়

মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা
মোহামেডানকে কাঁদিয়ে ক্রিকেটে আবাহনীই সেরা

মাঠে ময়দানে

চম্পা কেন দূরে
চম্পা কেন দূরে

শোবিজ

গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প
গ্যাস ও ব্যাংকিং সংকটে বিপর্যয়ে রপ্তানি শিল্প

পেছনের পৃষ্ঠা

১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার
১৫ বছর পর সেমিতে বার্সা-ইন্টার

মাঠে ময়দানে

নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে
নাচে এখন পেশাদারির জায়গা তৈরি হয়েছে

শোবিজ

কী চায় নতুন দলগুলো
কী চায় নতুন দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে
মানুষ মর্যাদা পাবে তার গুণের ভিত্তিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ
চট্টগ্রামে লিড নিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা
নাটকীয় ফাইনালে কিংসের শিরোপা

মাঠে ময়দানে