শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫২, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০২২ আপডেট:

বন্যা ও দুর্যোগের দেশ

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
বন্যা ও দুর্যোগের দেশ

বন্যা আর বর্ষাঋতুর রূপ-বৈচিত্র্য মানে বাঙালির চিরকালীন এবং চিরচেনা এক অভিজ্ঞতা। বর্ষা ও বন্যা একে অপরের অঙ্গে জড়িয়ে আছে। স্মরণাতীত কাল থেকে বর্ষা এলে আমাদের এ নিম্নগাঙেয় বদ্বীপ জলে প্লাবিত হয়। ১৭৭২ খ্রি. ব্রিটিশ ভারতের আওতায় কোম্পানির শাসন অর্থাৎ যখন জেলা শাসন ব্যবস্থা চালু হয় তখনই ব্রিটিশ সরকারের কাছে এটি চিহ্নিত ছিল জলাশয় অঞ্চল হিসেবে। এখানে খরা, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি মানুষের নিত্য সঙ্গী। ব্রিটিশ শাসকরা এর নাম দিয়েছিল Lower Ganges। 

তবে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতই যে বন্যার মূল কারণ এটা সত্য এবং বিশ্বজুড়ে গবেষণায় প্রমাণিত। কম বৃষ্টি মানে কম বর্ষা। যদিও কম বর্ষার নেতিবাচক ফলাফল নিয়ে আমরা কখনো বেশি উদ্বিগ্ন নই। আমরা হয়তো গভীর ভাবে ভাবি না প্লাবনের সাথে জমির উর্বরতার সম্পর্ক নিবিড়। বেশি হলেই যত সমস্যা, যত কষ্ট-বেদনা ও মানবিকতার প্রশ্ন উঠে। সরকারি বেসরকারি, দেশি-বিদেশি সুশীল সমাজ ও বিশেষজ্ঞগনের আলোচনা আর তর্ক-বিতর্কের ঝড় বয়ে যায়। আমরা একে অপরের বিরুদ্ধে সোচ্চার হই।

সরাসরি প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াই এবং আঙুল তুলে বলি, বন্যার জন্য এই প্রকল্প দায়ী, ওই রাস্তা বা বাঁধ দায়ী এবং পুরো দায় সরকারের। অন্য কিছু বিষয় নেই। এমন অবিবেকী গতানুগতিক চিন্তা ভাবনা থেকে আমাদের বেরিয়ে এসে ভেতর থেকেই এর যৌক্তিক সমাধান খুঁজতে হবে। আমরা সবাই জানি, উজানের ঢলে, বাঁধভাঙা জলে, ডুবে যাওয়া ফসলের অপূরণীয় ক্ষয়-ক্ষতি ইত্যাদি। এসব আমাদের কাছে ঐতিহাসিক ভাবেই দৃশ্যমান। 

তবে জলবায়ু পরিবর্তন, পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া, বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে অভাবনীয় মনুষ্য-সৃষ্ট কৃত্রিম প্রতিবন্ধকতাও বন্যাসহ সকল দুর্যোগের জন্য ব্যাপকভাবে দায়ী। নব্বইয়ের দশক থেকে ‘ধরিত্রী সম্মেলন’ নামে বিশ্ব সম্মেলনে এ গীত গাওয়া হয়ে আসছে। স্থায়ী সমাধানের দিকে তাকিয়ে পৃথিবীর দেশে দেশে সভা সেমিনার সিম্পোজিয়াম গোলটেবিলের অন্ত নেই। আর আজকের বিশ্ব মানে প্রযুক্তিনির্ভর সচেতনতার বিশ্ব। এ ক্ষেত্রে প্রতিবেশী এদেশ ওদেশকে দোষারোপ করার হেতু কী— জানি না। আমার কাছে স্পষ্ট নয়, বোধগম্যও নয়। 

নিজের জীবদ্দশায়, এখনও অল্প মনে পড়ে ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের কথা। শুনেছি এর কোন রাষ্ট্রীয় পূর্বাভাস ছিল না। তিন দিন পরে ঢাকায় পত্রিকা পড়ে নাকি মানুষ জেনেছিল দেশের উপকূলবর্তী জেলায় লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর খবর। নারী পুরুষ, বৃদ্ধ শিশু, গবাদিপশু, ফসল গাছপালা সবই চলে যায় এক নিমিষের আকস্মিকতায় এবং অকালে। স্বাধীনতার পর আমরা জেনেছি, এমন ভয়ংকর ও অভূতপূর্ব বিপর্যয়ের সাথে সম্পৃক্ত ছিল পাকিস্তানের ভূ-রাজনৈতিক কূটকৌশল। 

১৯৭৪ সালের ভয়াবহ বন্যার কথা স্পষ্টভাবে মনে পড়ে। সদ্য স্বাধীন ও যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশ। রাস্তা ঘাটের বেহাল দশা, স্বজনহারা মানুষের আহাজারি তখনও থামেনি, রক্তের দাগ ও ক্ষত শুকায়নি। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে কেবল নরহত্যা নয়, কেবল মা বোনের সম্ভ্রম হানি নয়। তাদের কারণে হাজার হাজার ব্রিজ কালভার্টও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। 

এরই মধ্যে অতীতের রেকর্ড ভঙ্গ করে দেশব্যাপী নেমে আসে প্রবল বন্যা। বাংলাদেশের ভাটি অঞ্চলের মানুষের নৌকা জীবনের সাক্ষী হয়ে আছি আমি নিজেই। নৌকার প্রাচুর্য ছিল বিধায় তখন মানুষ নৌকায়ও রাত্রিযাপন করেছে। তখনও দেশের মানুষের সংখ্যা প্রায় ৮ কোটিতে সীমিত ছিল। বন্যার্ত মানুষের অবর্ণনীয় দুর্ভোগ, দুর্দশা দেখেছিলাম চোখের জলে। চাল-ডালের কঠিন সংকট মোকাবেলার চেয়েও সর্বাধিক আলোচিত ছিল লবণের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে। 

এ মূল্য ছিল অকল্পনীয় এবং  আকাশছোঁয়া। সে সময় স্থানীয় বাজার থেকে খুব অল্প পরিমাণ লবণ কেনার তিক্ত অভিজ্ঞতা নিজেরই আছে। বন্যার পানি নেমে গেলে নানা রোগ বালাই ছড়িয়ে পড়েছিল সমগ্র গ্রাম বাংলায়। সেদিনও মানুষ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতা করেছিল।
অনুন্নত সড়ক যোগাযোগের মধ্যে সরকারের দেয়া সীমিত ত্রাণও মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছেছিল বলে মনে পড়ে। 

১৯৮৮ সালের বন্যায় প্লাবিত বিশাল বাংলাকে অবলোকন করেছিলাম খুব কাছে থেকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করা এক আশাবাদী যুবক আমি। বন্যায় মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। পল্টনের নিকটে মতিঝিল শিল্পাঞ্চল জুড়ে থৈথৈ জল। রিকশা করে কমলাপুর রেলস্টেশনে যাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠেছিল। বন্যাদুর্গত এলাকায় সরবরাহ করার নিমিত্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ স্বেচ্ছাশ্রমে গণ স্যালাইন তৈরির এক কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল। 

তৎকালীন ডাকসু’র উদ্যোগে মধুর ক্যান্টিনের বিপরীতে নব প্রতিষ্ঠিত ডাকসু ভবনের ক্যাফেতে দিনভর স্যালাইন বানানোর উৎসবে অংশ নিয়েছিলাম। ছাত্র শিক্ষক সবাই মিলে এ কাজে স্বতঃস্ফূর্ত হয়ে উঠেছিলেন। সেদিন মানুষের জন্য কিছু একটা করার আকুতি নিয়ে সবাই দৌড়েছি এদিক ওদিক। সেই স্যালাইন প্রস্তুত কালে শিক্ষকদের গতিবিধির ওপর নজর রেখে প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক ও শিক্ষক হুমায়ুন আহমেদ রচনা করেছিলেন এক অসাধারণ রম্যরচনা। 

যা নিরঙ্কুশ আনন্দের খোরাক হয়েছিল সকলের। মনে পড়ে, সে সময়ে ময়মনসিংহের একটি বেসরকারি কলেজে লেকচারার পদে ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার বিচিত্র অভিজ্ঞতার কথা। বন্যায় ভেসে গেছে গোটা দেশ। ঢাকা ময়মনসিংহ সড়ক চালু থাকলেও কানায় কানায় বন্যার জলে ছুঁই ছুঁই। ময়মনসিংহ শহর থেকে অন্যত্র যাওয়া মানে নৌকার কোনো বিকল্প ছিল না। কোনো কোনো স্থানে রেললাইন পানির নিচে তলিয়ে যায়। কোথাও কোথাও রেল যোগাযোগও সাময়িক বন্ধ ছিল। ঢাকায় ফিরে আসার দীর্ঘ বিড়ম্বনার কাহিনী কখনো ভোলবার নয়। 

১৯৯১ সালে দেশের দক্ষিণাঞ্চল ভেসে গিয়েছিল স্মরণ কালের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে। হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে চট্টগ্রামের আশেপাশের উপজেলাসমূহের বিভিন্ন গ্রামে ও জনপদে। সরকারি চাকরির সুবাদে নিজেই অংশ নিয়েছিলাম ত্রাণ ও উদ্ধার কাজে। চট্টগ্রামের
বাঁশখালী, সন্দ্বীপ, মিরসরাই, কক্সবাজারের চকরিয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালি ইত্যাদি এলাকা সাগরের জলোচ্ছ্বাসে দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ভাসিয়ে নিয়ে যায় মানুষের বসতি ঘরবাড়ি, গরু-মহিষের পাল, দোকান পাট, ব্যবসাপাতি যাবতীয় গ্রামীণ অর্থনীতির অনুষঙ্গ। খোলা আকাশের নিচে সন্দ্বীপের হাজার হাজার মানুষকে রাত্রিযাপন করতে দেখেছি। প্রাপ্ত দেশি-বিদেশি ত্রাণ কঠোর পরিশ্রম আর আন্তরিকতার সঙ্গে তুলে দিয়েছিলাম নিঃস্ব সর্বহারা মানুষের হাতে। সেদিনও সরকারের পাশাপাশি শত শত এনজিও কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছিল। 

দুর্যোগ ও প্রাকৃতিক বিপর্যয় উতরিয়ে ক্রমাগত সাফল্য অর্জন করার বিশ্বরেকর্ডের অধিকারী বাংলাদেশ। আমাদের জন্মই হয়েছে প্রকৃতির বিরূপতাকে অকুতোভয় সাহসের সাথে মোকাবিলা করে। এখানে পরাজিত হওয়ার কোনো অতীত নেই, আছে অগণিত গৌরব গাঁথা। দুর্যোগে পরাভব মানে না বাঙালি। দলমত, ধর্ম বর্ণ ভেদ না করে একতা, সততা, আন্তরিকতা ও দেশপ্রেমবোধ নিয়ে এগিয়ে আসলে এবারের বন্যাও সহজেই মোকাবেলা করা যাবে। তাছাড়া প্রতিটি দুর্যোগ মোকাবেলায় আমরা নতুন নতুন অভিজ্ঞতাও অর্জন করে চলেছি।

এ মুহূর্তে সমালোচনা করে সময় নষ্ট করার মতন কাজ থেকে সকলেরই বিরত থাকা জরুরি। শুরুতে সরকারের জনমুখী উদ্যোগকে সমর্থন ও সহযোগিতা করা দরকার; একই সাথে ত্রাণ তৎপরতা সহজিকরণ ও দ্রুততার সঙ্গে করার পরামর্শ দেয়া যেতে পারে। দেশে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কাজ করছে অসংখ্য এনজিও এবং  উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা। তারাও কাল বিলম্ব না করে সরকারের সঙ্গে সমন্বিত হয়ে মানুষের দুয়ারে গিয়ে দাঁড়াক। আর গোটা বৃহত্তর সিলেট সবসময় বিলাতের ঐতিহ্যে উদ্ভাসিত। তাঁরাও যেন বানবাসী, জলবাসী অসহায় মানুষের ডাকে সাড়া দিয়ে মাতৃভূমিতে ফিরে আসে। বন্যা কখনো হতে পারে না বাঙালির কান্না। 

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
নেপাল-শ্রীলঙ্কা-বাংলাদেশের মিল-অমিলের পোস্টমর্টেম
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
খাদ্যসংকটের এদিক-ওদিক
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
শিক্ষা ও সংস্কৃতিচর্চা শত্রু নয়
ডাকসু : কেন এমন হলো
ডাকসু : কেন এমন হলো
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশ অর্থনীতি: উন্নয়নের যাত্রায় টেকসই সমৃদ্ধির চ্যালেঞ্জ
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
আত্মহত্যা প্রতিরোধে নিতে হবে মনের যত্ন
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
মব ও গুজব রোধে চূড়ান্ত সতর্কবার্তা সেনাবাহিনীর
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
প্রধান উপদেষ্টার একটি বড় অর্জন
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
হাসিনাকে পুশইন করুক দিল্লি
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
নির্বাচন হোক ফেব্রুয়ারিতেই
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
গুজব সন্ত্রাসের শেষ কোথায়?
সর্বশেষ খবর
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার
ডোপ টেস্টে পজিটিভ, নিষিদ্ধ ডাচ পেসার

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৬৬৫

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ৬৬ জনকে অব্যাহতি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ
লক্ষ্মীপুরে ১৫০০ শিক্ষার্থীর মাঝে স্কুল ড্রেস বিতরণ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস
কুমিল্লায় দুলাল হত্যাকাণ্ডের রহস্য ফাঁস

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি
সাড়ে ৩ হাজার সিনিয়র স্টাফ নার্স নিয়োগের প্রজ্ঞাপন জারি

১৯ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম