শিরোনাম
প্রকাশ: ১৪:৫২, বৃহস্পতিবার, ২৩ জুন, ২০২২ আপডেট:

বন্যা ও দুর্যোগের দেশ

হোসেন আবদুল মান্নান
অনলাইন ভার্সন
বন্যা ও দুর্যোগের দেশ

বন্যা আর বর্ষাঋতুর রূপ-বৈচিত্র্য মানে বাঙালির চিরকালীন এবং চিরচেনা এক অভিজ্ঞতা। বর্ষা ও বন্যা একে অপরের অঙ্গে জড়িয়ে আছে। স্মরণাতীত কাল থেকে বর্ষা এলে আমাদের এ নিম্নগাঙেয় বদ্বীপ জলে প্লাবিত হয়। ১৭৭২ খ্রি. ব্রিটিশ ভারতের আওতায় কোম্পানির শাসন অর্থাৎ যখন জেলা শাসন ব্যবস্থা চালু হয় তখনই ব্রিটিশ সরকারের কাছে এটি চিহ্নিত ছিল জলাশয় অঞ্চল হিসেবে। এখানে খরা, বন্যা, জলোচ্ছ্বাস, অতিবৃষ্টি, অনাবৃষ্টি মানুষের নিত্য সঙ্গী। ব্রিটিশ শাসকরা এর নাম দিয়েছিল Lower Ganges। 

তবে অতিরিক্ত বৃষ্টিপাতই যে বন্যার মূল কারণ এটা সত্য এবং বিশ্বজুড়ে গবেষণায় প্রমাণিত। কম বৃষ্টি মানে কম বর্ষা। যদিও কম বর্ষার নেতিবাচক ফলাফল নিয়ে আমরা কখনো বেশি উদ্বিগ্ন নই। আমরা হয়তো গভীর ভাবে ভাবি না প্লাবনের সাথে জমির উর্বরতার সম্পর্ক নিবিড়। বেশি হলেই যত সমস্যা, যত কষ্ট-বেদনা ও মানবিকতার প্রশ্ন উঠে। সরকারি বেসরকারি, দেশি-বিদেশি সুশীল সমাজ ও বিশেষজ্ঞগনের আলোচনা আর তর্ক-বিতর্কের ঝড় বয়ে যায়। আমরা একে অপরের বিরুদ্ধে সোচ্চার হই।

সরাসরি প্রতিপক্ষ হয়ে দাঁড়াই এবং আঙুল তুলে বলি, বন্যার জন্য এই প্রকল্প দায়ী, ওই রাস্তা বা বাঁধ দায়ী এবং পুরো দায় সরকারের। অন্য কিছু বিষয় নেই। এমন অবিবেকী গতানুগতিক চিন্তা ভাবনা থেকে আমাদের বেরিয়ে এসে ভেতর থেকেই এর যৌক্তিক সমাধান খুঁজতে হবে। আমরা সবাই জানি, উজানের ঢলে, বাঁধভাঙা জলে, ডুবে যাওয়া ফসলের অপূরণীয় ক্ষয়-ক্ষতি ইত্যাদি। এসব আমাদের কাছে ঐতিহাসিক ভাবেই দৃশ্যমান। 

তবে জলবায়ু পরিবর্তন, পৃথিবীর তাপমাত্রা বৃদ্ধি পাওয়া, বৈশ্বিক পরিমণ্ডলে অভাবনীয় মনুষ্য-সৃষ্ট কৃত্রিম প্রতিবন্ধকতাও বন্যাসহ সকল দুর্যোগের জন্য ব্যাপকভাবে দায়ী। নব্বইয়ের দশক থেকে ‘ধরিত্রী সম্মেলন’ নামে বিশ্ব সম্মেলনে এ গীত গাওয়া হয়ে আসছে। স্থায়ী সমাধানের দিকে তাকিয়ে পৃথিবীর দেশে দেশে সভা সেমিনার সিম্পোজিয়াম গোলটেবিলের অন্ত নেই। আর আজকের বিশ্ব মানে প্রযুক্তিনির্ভর সচেতনতার বিশ্ব। এ ক্ষেত্রে প্রতিবেশী এদেশ ওদেশকে দোষারোপ করার হেতু কী— জানি না। আমার কাছে স্পষ্ট নয়, বোধগম্যও নয়। 

নিজের জীবদ্দশায়, এখনও অল্প মনে পড়ে ১৯৭০ সালের প্রলয়ঙ্করী ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসের কথা। শুনেছি এর কোন রাষ্ট্রীয় পূর্বাভাস ছিল না। তিন দিন পরে ঢাকায় পত্রিকা পড়ে নাকি মানুষ জেনেছিল দেশের উপকূলবর্তী জেলায় লক্ষ লক্ষ মানুষের মৃত্যুর খবর। নারী পুরুষ, বৃদ্ধ শিশু, গবাদিপশু, ফসল গাছপালা সবই চলে যায় এক নিমিষের আকস্মিকতায় এবং অকালে। স্বাধীনতার পর আমরা জেনেছি, এমন ভয়ংকর ও অভূতপূর্ব বিপর্যয়ের সাথে সম্পৃক্ত ছিল পাকিস্তানের ভূ-রাজনৈতিক কূটকৌশল। 

১৯৭৪ সালের ভয়াবহ বন্যার কথা স্পষ্টভাবে মনে পড়ে। সদ্য স্বাধীন ও যুদ্ধ বিধ্বস্ত বাংলাদেশ। রাস্তা ঘাটের বেহাল দশা, স্বজনহারা মানুষের আহাজারি তখনও থামেনি, রক্তের দাগ ও ক্ষত শুকায়নি। পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর হাতে কেবল নরহত্যা নয়, কেবল মা বোনের সম্ভ্রম হানি নয়। তাদের কারণে হাজার হাজার ব্রিজ কালভার্টও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছিল। 

এরই মধ্যে অতীতের রেকর্ড ভঙ্গ করে দেশব্যাপী নেমে আসে প্রবল বন্যা। বাংলাদেশের ভাটি অঞ্চলের মানুষের নৌকা জীবনের সাক্ষী হয়ে আছি আমি নিজেই। নৌকার প্রাচুর্য ছিল বিধায় তখন মানুষ নৌকায়ও রাত্রিযাপন করেছে। তখনও দেশের মানুষের সংখ্যা প্রায় ৮ কোটিতে সীমিত ছিল। বন্যার্ত মানুষের অবর্ণনীয় দুর্ভোগ, দুর্দশা দেখেছিলাম চোখের জলে। চাল-ডালের কঠিন সংকট মোকাবেলার চেয়েও সর্বাধিক আলোচিত ছিল লবণের মূল্য বৃদ্ধি নিয়ে। 

এ মূল্য ছিল অকল্পনীয় এবং  আকাশছোঁয়া। সে সময় স্থানীয় বাজার থেকে খুব অল্প পরিমাণ লবণ কেনার তিক্ত অভিজ্ঞতা নিজেরই আছে। বন্যার পানি নেমে গেলে নানা রোগ বালাই ছড়িয়ে পড়েছিল সমগ্র গ্রাম বাংলায়। সেদিনও মানুষ মানুষের পাশে দাঁড়িয়ে সহযোগিতা করেছিল।
অনুন্নত সড়ক যোগাযোগের মধ্যে সরকারের দেয়া সীমিত ত্রাণও মানুষের দোরগোড়ায় পৌঁছেছিল বলে মনে পড়ে। 

১৯৮৮ সালের বন্যায় প্লাবিত বিশাল বাংলাকে অবলোকন করেছিলাম খুব কাছে থেকে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর ডিগ্রি করা এক আশাবাদী যুবক আমি। বন্যায় মানুষের জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠেছিল। পল্টনের নিকটে মতিঝিল শিল্পাঞ্চল জুড়ে থৈথৈ জল। রিকশা করে কমলাপুর রেলস্টেশনে যাওয়া দুষ্কর হয়ে উঠেছিল। বন্যাদুর্গত এলাকায় সরবরাহ করার নিমিত্ত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ স্বেচ্ছাশ্রমে গণ স্যালাইন তৈরির এক কর্মসূচি গ্রহণ করেছিল। 

তৎকালীন ডাকসু’র উদ্যোগে মধুর ক্যান্টিনের বিপরীতে নব প্রতিষ্ঠিত ডাকসু ভবনের ক্যাফেতে দিনভর স্যালাইন বানানোর উৎসবে অংশ নিয়েছিলাম। ছাত্র শিক্ষক সবাই মিলে এ কাজে স্বতঃস্ফূর্ত হয়ে উঠেছিলেন। সেদিন মানুষের জন্য কিছু একটা করার আকুতি নিয়ে সবাই দৌড়েছি এদিক ওদিক। সেই স্যালাইন প্রস্তুত কালে শিক্ষকদের গতিবিধির ওপর নজর রেখে প্রখ্যাত কথা সাহিত্যিক ও শিক্ষক হুমায়ুন আহমেদ রচনা করেছিলেন এক অসাধারণ রম্যরচনা। 

যা নিরঙ্কুশ আনন্দের খোরাক হয়েছিল সকলের। মনে পড়ে, সে সময়ে ময়মনসিংহের একটি বেসরকারি কলেজে লেকচারার পদে ইন্টারভিউ দিতে যাওয়ার বিচিত্র অভিজ্ঞতার কথা। বন্যায় ভেসে গেছে গোটা দেশ। ঢাকা ময়মনসিংহ সড়ক চালু থাকলেও কানায় কানায় বন্যার জলে ছুঁই ছুঁই। ময়মনসিংহ শহর থেকে অন্যত্র যাওয়া মানে নৌকার কোনো বিকল্প ছিল না। কোনো কোনো স্থানে রেললাইন পানির নিচে তলিয়ে যায়। কোথাও কোথাও রেল যোগাযোগও সাময়িক বন্ধ ছিল। ঢাকায় ফিরে আসার দীর্ঘ বিড়ম্বনার কাহিনী কখনো ভোলবার নয়। 

১৯৯১ সালে দেশের দক্ষিণাঞ্চল ভেসে গিয়েছিল স্মরণ কালের ভয়াবহ ঘূর্ণিঝড় ও জলোচ্ছ্বাসে। হাজার হাজার মানুষের মৃত্যু হয়েছে চট্টগ্রামের আশেপাশের উপজেলাসমূহের বিভিন্ন গ্রামে ও জনপদে। সরকারি চাকরির সুবাদে নিজেই অংশ নিয়েছিলাম ত্রাণ ও উদ্ধার কাজে। চট্টগ্রামের
বাঁশখালী, সন্দ্বীপ, মিরসরাই, কক্সবাজারের চকরিয়া, কুতুবদিয়া, মহেশখালি ইত্যাদি এলাকা সাগরের জলোচ্ছ্বাসে দুমড়ে-মুচড়ে যায়। ভাসিয়ে নিয়ে যায় মানুষের বসতি ঘরবাড়ি, গরু-মহিষের পাল, দোকান পাট, ব্যবসাপাতি যাবতীয় গ্রামীণ অর্থনীতির অনুষঙ্গ। খোলা আকাশের নিচে সন্দ্বীপের হাজার হাজার মানুষকে রাত্রিযাপন করতে দেখেছি। প্রাপ্ত দেশি-বিদেশি ত্রাণ কঠোর পরিশ্রম আর আন্তরিকতার সঙ্গে তুলে দিয়েছিলাম নিঃস্ব সর্বহারা মানুষের হাতে। সেদিনও সরকারের পাশাপাশি শত শত এনজিও কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করেছিল। 

দুর্যোগ ও প্রাকৃতিক বিপর্যয় উতরিয়ে ক্রমাগত সাফল্য অর্জন করার বিশ্বরেকর্ডের অধিকারী বাংলাদেশ। আমাদের জন্মই হয়েছে প্রকৃতির বিরূপতাকে অকুতোভয় সাহসের সাথে মোকাবিলা করে। এখানে পরাজিত হওয়ার কোনো অতীত নেই, আছে অগণিত গৌরব গাঁথা। দুর্যোগে পরাভব মানে না বাঙালি। দলমত, ধর্ম বর্ণ ভেদ না করে একতা, সততা, আন্তরিকতা ও দেশপ্রেমবোধ নিয়ে এগিয়ে আসলে এবারের বন্যাও সহজেই মোকাবেলা করা যাবে। তাছাড়া প্রতিটি দুর্যোগ মোকাবেলায় আমরা নতুন নতুন অভিজ্ঞতাও অর্জন করে চলেছি।

এ মুহূর্তে সমালোচনা করে সময় নষ্ট করার মতন কাজ থেকে সকলেরই বিরত থাকা জরুরি। শুরুতে সরকারের জনমুখী উদ্যোগকে সমর্থন ও সহযোগিতা করা দরকার; একই সাথে ত্রাণ তৎপরতা সহজিকরণ ও দ্রুততার সঙ্গে করার পরামর্শ দেয়া যেতে পারে। দেশে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কাজ করছে অসংখ্য এনজিও এবং  উন্নয়ন সহযোগী সংস্থা। তারাও কাল বিলম্ব না করে সরকারের সঙ্গে সমন্বিত হয়ে মানুষের দুয়ারে গিয়ে দাঁড়াক। আর গোটা বৃহত্তর সিলেট সবসময় বিলাতের ঐতিহ্যে উদ্ভাসিত। তাঁরাও যেন বানবাসী, জলবাসী অসহায় মানুষের ডাকে সাড়া দিয়ে মাতৃভূমিতে ফিরে আসে। বন্যা কখনো হতে পারে না বাঙালির কান্না। 

বিডি প্রতিদিন/আবু জাফর

এই বিভাগের আরও খবর
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
ফুটবলে বাংলাদেশের মেয়েদের অনন্য সাফল্য
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
আমলাতন্ত্রের ছায়াতলে আমজনতা
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
পণ্য-বাজারে বৈচিত্র্য ও বাণিজ্য সংস্কারে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দিতে হবে
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
দেশ কাঁপানো ৩৬ দিন
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
মবে ব্যর্থ রাষ্ট্রের আশঙ্কা
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
যৌক্তিক সময়ে নির্বাচন থেকে জামায়াতের ইউটার্ন!
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
ব্যবসায়ী বিনিয়োগকারীদের নিয়ে এ কোন তামাশা
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মব ভায়োলেন্স প্রতিরোধে সদিচ্ছার অভাব
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
মিল ছিল আবার গরমিলও ছিল
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
সর্বশেষ খবর
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার
৫ বলে ৫ উইকেট, ক্রিকেটে নতুন বিশ্বরেকর্ড গড়লেন ক্যাম্ফার

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু
এসএসসির ফলাফল পুনঃনিরীক্ষণ আবেদন শুরু

২৫ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি
৫ বিভাগে ভারী বর্ষণের আভাস, বাড়বে গরমের অনুভূতি

১৪ মিনিট আগে | জাতীয়

সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর
সংস্কারের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত না করে দ্রুত নির্বাচনের দাবি রিজভীর

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা
৪ নদীবন্দরে সতর্কতা, দমকা হাওয়াসহ বৃষ্টির সম্ভাবনা

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা
প্রকাশ্য দিবালোকে ইউক্রেনের গোয়েন্দা কর্মকর্তাকে গুলি করে হত্যা

২২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রয়লার  ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা
ব্রয়লার ১৬৫–১৭০, মাছেই স্বস্তি খুঁজছেন ক্রেতারা

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট
ঢাকা-সিলেট মহাসড়কে তীব্র যানজট

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা
বেলুচিস্তানে বাস থামিয়ে ৯ যাত্রীকে অপহরণের পর হত্যা

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের
গায়ানাকে গুঁড়িয়ে ৮ রানে জয় রংপুরের

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা
রাজধানীতে বৃষ্টির সম্ভাবনা, কমতে পারে তাপমাত্রা

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার
সারা বছর সুস্থ থাকতে নিয়মিত খান এই ৭টি খাবার

৪৯ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী
খাবারের লাইনে দাঁড়িয়ে থাকা শিশুদের হত্যা করল ইসরায়েলি বাহিনী

৫৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ
এসএসসি: লক্ষ্মীপুরে পাসের হার ৬৬.১৫ শতাংশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান
ইরান ভ্রমণে না যেতে যুক্তরাষ্ট্রের আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি
একই পরিবারের ৫ জন দগ্ধ, বার্ন ইনস্টিটিউটে ভর্তি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু
রামগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে পিকআপ চালকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী
ব্রহ্মপূত্রের ওপর চীন বাঁধ নয় ‘ওয়াটার বোমা’ তৈরি করছে : অরুণাচলের মুখ্যমন্ত্রী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি
সৌদি থেকে ফিরেছেন ৮২ হাজার ৪১৬ হাজি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
গাজা যুদ্ধ থেকে ফিরে আরেক ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন
জিয়ার দর্শন : ন্যায়ের শাসন

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব
মৃত্যুর পর মা-বাবার হক যেভাবে আদায় করব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে
ঢাকা যেভাবে মসজিদের শহর হয়ে ওঠে

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব
খুলাফায়ে রাশেদা পরবর্তী মুসলিম বিশ্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে
বাণিজ্য সম্পর্কের প্রায় সব গুরুত্বপূর্ণ দিকই স্পর্শ করা হয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের
কানাডার পণ্যে ৩৫% শুল্ক আরোপের হুমকি ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

৩ ঘণ্টা আগে | পরবাস

কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা
কক্সবাজারে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করায় আত্মহত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫
গাজায় পুষ্টি সহায়তা নিতে আসা শিশুদের ওপর হামলা, নিহত ১৫

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫
এসএসসি ও সমমানের ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬৮.৪৫

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন
জুলাই গণহত্যার দায় স্বীকার, রাজসাক্ষী হলেন সাবেক আইজিপি চৌধুরী মামুন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত
এনবিআরের প্রথম সচিব তানজিনা বরখাস্ত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়
পরিচালকের সঙ্গে পরকীয়া, অন্তঃসত্ত্বা ও ৭৫ লাখ দাবি: ‘বাহুবলীর রাজমাতার’ পুরনো বিতর্ক ফের চর্চায়

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য
এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের সাফল্য

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে
কারাগারে একক সেলে নেওয়া হলো সাবেক আইজিপি মামুনকে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের ‘স্যার’ সম্বোধনের নির্দেশনা বাতিল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার
দুদকের মামলায় জনতা ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান আবুল বারকাত গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার
১৮ বিচারককে অবসরে পাঠাল সরকার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে ৭ কিমি যানজটে চরম ভোগান্তি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড
পাস ও জিপিএ-৫ কমার কারণ জানাল আন্তঃশিক্ষা বোর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস
ভিসা নিয়ে যে বার্তা দিল ঢাকার মার্কিন দূতাবাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল
পাসের হারে শীর্ষে রাজশাহী, পিছিয়ে বরিশাল

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেই আলফি পাস করেছে
সেই আলফি পাস করেছে

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর
ইংরেজিতে ফেল করলেও ফের পরীক্ষা দেওয়ার সংকল্প ৫২ বর্ষী দুলুর

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩
লোহিত সাগরে আরেকটি বাণিজ্যিক জাহাজ ডুবিয়ে দিল হুথিরা, নিহত ৩

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল
নির্বাচনী প্রস্তুতির নির্দেশনায় ড. ইউনূসকে ধন্যবাদ জানালেন মির্জা ফখরুল

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের
আবারও ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা হুথিদের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল
ভিকারুননিসায় কমেছে জিপিএ-৫, বেড়েছে ফেল

২০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ
মতিঝিল আইডিয়ালে পাসের হার ৯৭.৯৫ শতাংশ

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি
ফাইনালে দুই তারকাকে ছাড়াই নামবে পিএসজি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইয়েমেন থেকে ইসরায়েলি বিমানবন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী
১৩৪ প্রতিষ্ঠান থেকে পাস করেনি কোনো শিক্ষার্থী

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা
রাজশাহী বোর্ডে পাশের হার ৭৭.৬৩, এগিয়ে মেয়েরা

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন
এবার জিপিএ-৫ পেয়েছে এক লাখ ৩৯ হাজার ৩২ জন

২১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস
৯৮৪ প্রতিষ্ঠানে শতভাগ পাস

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া
এসএসসি ফলাফলে রাজশাহী বোর্ডে শীর্ষে বগুড়া

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন
‘আপনি এত সুন্দর ইংরেজি শিখলেন কোথায়?’— লাইবেরিয়ার প্রেসিডেন্টকে ট্রাম্পের প্রশ্ন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি
দিনাজপুর বোর্ডে ১৩ বিদ্যালয়ে কেউ পাস করেনি

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ
জয়পুরহাটে সেরা গার্লস ক্যাডেট কলেজ

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা
পাঁচ আঙুল হারানো মারুফ পাচ্ছেন ২৮ কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা
পদকের টাকা ফেরত দিচ্ছেন ভোটে দায়িত্বে থাকা পুলিশ কর্মকর্তারা

পেছনের পৃষ্ঠা

তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম
তলিয়ে যাচ্ছে গ্রামের পর গ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়িকাদের অন্য পেশা
নায়িকাদের অন্য পেশা

শোবিজ

রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল
রেকর্ড ৩২ শতাংশ ফেল

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী
সন্ত্রাসীদের রক্ষক যখন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের
তিন গভর্নরের নথি তলব দুদকের

পেছনের পৃষ্ঠা

ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে
ঘুম ভাঙে ছেঁড়া পলিথিন ভিজে গেলে

পেছনের পৃষ্ঠা

নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল
নারী কর্মকর্তাদের স্যার সম্বোধনের নির্দেশিকা বাতিল

পেছনের পৃষ্ঠা

নেপালের তিন দরবার স্কয়ার
নেপালের তিন দরবার স্কয়ার

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলা, তদন্তে সিআইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু
মোবাইল খুঁজতে সেপটিক ট্যাংকে চারজনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ
চার কারণে কমছে বিদেশি বিনিয়োগ

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন
বাংলাদেশের বিশ্বাসযোগ্য বন্ধু হতে চায় চীন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি
প্রধান উপদেষ্টার নির্দেশে সবাই খুশি

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই
বাংলাদেশে অবিলম্বে নির্বাচন চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়
এসএসসিতে কেন এ ফল বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা
স্ত্রীকে হত্যার পর লাশ ১১ টুকরা

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী
দিল্লির কাছে ক্ষতিপূরণ চান ত্রিপুরার মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত
আইনের শাসন প্রতিষ্ঠায় অঙ্গীকার পুনর্ব্যক্ত

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসি নিয়োগ
ডিসি নিয়োগ

সম্পাদকীয়

হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু
হাসিনাকে দিয়েই বিচার শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী
জি এম কাদের একজন কর্তৃত্ববাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই
গণতন্ত্র : কোথায় তারে পাই

সম্পাদকীয়

ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি
ভোট বাতিল ক্ষমতা ফেরত চায় ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা
স্ত্রীকে ছুরিকাঘাত করে স্বামীর আত্মহত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য
প্রধান বিচারপতি নিয়োগে দুই বিষয়ে ঐকমত্য

প্রথম পৃষ্ঠা

তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার
তালাবদ্ধ ঘর থেকে অর্ধগলিত লাশ উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা
ভোটে ১১৫ প্রতীক নেই শাপলা

পেছনের পৃষ্ঠা