শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪০, সোমবার, ১৫ আগস্ট, ২০২২

১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের থমকে যাওয়া

অধ্যাপক ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের থমকে যাওয়া

শোকাবহ আগস্ট। এই মাস বাঙালির জীবনে একটি কান্নার মাস। প্রতিবারই বেদনার নীল রং নিয়ে আবির্ভূত হয় রক্তঝরা এই আগস্ট, আসে স্বজন হারানোর বেদনা নিয়ে। ১৫ আগস্টের কালরাতে আমরা হারিয়েছি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। একজন স্বপ্নদ্রষ্টাকে, স্বপ্নজয়ী এক মহানায়ককে। এ মাসে হারাই বঙ্গবন্ধুর সারাজীবনের সহযোদ্ধা, তার অনুপ্রেরণা, নীরব সংগঠক বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ পরিবারের আরও অন্য সদস্যদের।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সকাল হয়েছিল ঠিকই; কিন্তু ওই সকালে বাংলাদেশ কোনো স্বপ্ন দেখেনি। কোনো সম্ভাবনা নিয়ে কিরণ দেয়নি ভোরের পূর্বাকাশে উদয় হওয়া লাল সূর্য। দিনটি শুরু হয়েছিল হাহাকার আর ইতিহাসে কালিমা লেপনের মধ্য দিয়ে। ১৫ আগস্ট যে কৃষ্ণ অধ্যায় শুরু হলো, বাংলার ইতিহাসে এর চেয়ে গ্লানিকর, বেদনাদায়ক আর কিছু নেই। এ কালরাতে নিজ বাসভবনে সপরিবারে নিহত হলেন বাঙালি জাতির জনক।

যে মানুষটির আহ্বানে এ দেশের দামাল ছেলেরা জীবনকে তুচ্ছ করে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে, ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতা নামক শব্দটি। সেই দেশের গুটিকয়েক মানুষই রাতের অন্ধকারে হত্যা করে বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টাকে। আমরা হারাই ত্যাগ ও সাহসের প্রতীক, বাংলার স্বাধীনতার স্বপ্নসারথি মহীয়সী নারী শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবকে; বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের আন্দোলন-সংগ্রামে যার অবদান অপরিসীম। শিশু রাসেলের কান্নার শব্দ শাওন রাতের নিস্তব্ধতা ও অন্ধকার ভেদ করে হয়তো তা পৌঁছে গিয়েছিল মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে! তবুও মন গলেনি পাষণ্ড নরপিশাচদের। তাদের হাত থেকে রক্ষা হয়নি নিষ্পাপ শিশুটিরও। ইতিহাসের জঘন্যতম এই হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে পুরো জাতি অভিভাবকশূন্য হয়ে পড়ে।
অভাব, অনটন আর নিত্য সমস্যায় জর্জরিত একটি পরিবারের কর্তা মারা গেলে স্ত্রী, সন্তানরা যেমন অতল সাগরে উপনীত হয়, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ঠিক এমনই এক পরিস্থিতিতে পড়ে বাংলার মানুষ। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট নরপিশাচরূপী খুনিরা শুধু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করেই ক্ষান্ত দেয়নি, তারা তার আদর্শকেও চিরতরে মুছে দিতে চেয়েছিল। এমনকি এই হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধ করতে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়। ১৫ আগস্ট শুধু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়নি, এর মধ্য দিয়ে মৃত্যু ঘটেছিল ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গমাইল আয়তনের বাংলাদেশ নামক দেশটির আপামর মানুষের স্বপ্ন দেখারও।

তবে যার রক্ত মিশে রয়েছে এ দেশের মাটি ও মানুষের সঙ্গে, যার ডাকে আপামর বাঙালি ঝাঁপিয়ে পড়েছিল জন্মভূমিকে রাহুমুক্ত করতে, সেই জাতির মন থেকে কী মহানায়কের নাম মুছে দেওয়া সম্ভব? না, সম্ভব নয়। হয়েছেও তাই। তার কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এদেশের মানুষ মুজিব হারানোর শোককে শক্তিতে পরিণত করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেছে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি ভেঙে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে চলেছে দেশ। ১৯৯৬ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
হত্যাকারীদের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে নিয়মতান্ত্রিক বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ঘাতকদের ফাঁসির রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেন এদেশের মানুষের আশা-ভরসাস্থল বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
অনেক দেরিতে ও পাহাড়সম বাধাবিপত্তি পেরিয়ে নারকীয় এ হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পন্ন হয়। বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত ও দণ্ডিত ১২ খুনির মধ্যে পাঁচজন বিদেশে এখনও পলাতক। আর ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়। সম্প্রতি ঢাকার মিরপুরে গ্রেফতার হন ভারতে পলাতক ক্যাপ্টেন (অব.) আবদুল মাজেদ। এরপর তার রায়ও কার্যকর করা হয়।

তবে দণ্ডিত বাকি খুনিরা এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে। তিনজনের অবস্থান সরকার জানলেও বাকি দু’জনের অবস্থানই অজানা। দণ্ডিত অবস্থায় জিম্বাবুয়েতে পলাতক আবদুল আজিজ পাশার মৃত্যু হয়েছে বলে শোনা যায়। আর বাকিদের অবস্থান জানা ও দেশে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে সরকারের সংশ্লিষ্টরা।

এ হত্যাকাণ্ডের বিচারের মধ্য দিয়ে জাতি কলঙ্কমুক্ত হয়। শুরু হয় নতুন অগ্রযাত্রার পথে লাল-সবুজের বাংলার যাত্রা। বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তার বাস্তবায়ন তিনি করে যেতে পারেননি। ‘সোনার বাংলা’ তথা সমৃদ্ধ বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছেন তার কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে ৩ বছর সময় পেয়েছিলেন। এর মাঝেই পাল্টে যায় দেশের চিত্র। তার সঙ্গে সমানতালে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখেন বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব। মহীয়সী এই নারীর ত্যাগ ও সাহস আজ বাঙালি নারীর প্রতীক। তবে থেমে নেই ষড়যন্ত্র। এ পর্যন্ত ২১ বার বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা করা হয়েছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা এই অপচেষ্টার একটি। এরপরও তাকে দমানো যায়নি।

মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে তিনি হাল ধরেছেন বাংলাদেশের। তার দূরদর্শী চিন্তায় বাংলাদেশ এখন অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার অগ্রভাগে। উন্নয়নের সব সূচকেই এগিয়ে রয়েছে দেশটি। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এলে তা ভেস্তে যায়। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি দ্বিতীয় এবং ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ১২ জানুয়ারি তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।

এই সময়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীসহ বিভিন্ন খাতের উন্নয়ন দেশের ভেতর-বাইরে প্রশংসিত হয়েছে। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ এখন শুধু উন্নয়নের রোল মডেলই নয়, একটি মানবিক রাষ্ট্র হিসেবেও প্রশংসিত।

কথিত তলাবিহীন ঝুড়ির বাংলাদেশ আজ ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার পাশাপাশি খাদ্য, বস্ত্র-চিকিৎসার দায়িত্ব নেয়। বিশ্লেষকরা বলছেন, এ সবকিছুই সম্ভব হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ়চেতা ও সাহসী নেতৃত্বের কারণে। তার দায়িত্বকালে জ্বালাও-পোড়াও, জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাসহ দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্র, বাধা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সরকারকে এগোতে হয়েছে।

বর্তমান সরকারের সময়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি, ক্রীড়া, পরিবেশ, কৃষি, খাদ্য, টেলিযোগাযোগ, সংস্কৃতি, সামাজিক নিরাপত্তা, মানবসম্পদ উন্নয়ন এমন কোনো খাত নেই যে খাতে অগ্রগতি সাধিত হয়নি।
দেশ আর্থ-সামাজিক সূচকসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রত্যাশাজনক সাফল্য অর্জন করেছে এবং মাথাপিছু আয় বৃদ্ধিসহ এখন মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের কাজ অব্যাহতভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান সরকারের প্রবৃদ্ধি ৮.১৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। মাথাপিছু আয় ৮৪৩ থেকে বিদায়ী অর্থবছর শেষে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৪ ডলার, বিনিয়োগ ২৬.২৫ শতাংশ থেকে ৩০.২৭ শতাংশ, রপ্তানি ১৬.২৩ থেকে ৩৪.৮৫ বিলিয়ন ডলার, মহামারি করোনা পরিস্থিতিতেও রিজার্ভ ৩৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে এবং চলতি অর্থবছরে মূল এডিপির আকার ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা। বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।
তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই মাসে ২৬০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে এটি রেকর্ড। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী পদক্ষেপের কারণে নিজস্ব অর্থে পদ্মা নদীর ওপর নির্মিত হয়েছে ৬ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ সেতু। বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন থেকে সরে যাওয়ার পর বিশাল এ প্রকল্প হাতে নেওয়ার ঘটনা অনেক দেশ ও সংস্থার সন্দেহ এবং বিস্ময় প্রকাশ করলেও সে স্বপ্ন এখন দৃশ্যমান। পদ্মার ওপর দিয়ে হারহামেশাই চলে যাচ্ছে গাড়ি। জাগিয়ে তুলেছে নতুন সম্ভাবনা। এক লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা খরচ করে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ৩১টি পারমাণবিক শক্তিধর দেশের তালিকায়। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে চতুর্থবারের মতো রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হন শেখ হাসিনা। উন্নত দেশে উপনীত হওয়ার বিষয়ে তার প্রণীত রূপকল্প-২০২১ আমরা পেরিয়ে এসেছি। এখন ফ্রেমওয়ার্ক অনুযায়ী ভিশন-২০৩০ এবং ২০৪১-এর দিকে ধাবমান হচ্ছি। রয়েছে শতবর্ষব্যাপী ডেল্টা প্ল্যান। চলমান রয়েছে দ্বিতীয় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগও। ২০১৮ সালের ১২ মে দেশের প্রথম স্যাটেলাইট ‘বঙ্গবন্ধু-১’ উৎক্ষেপণ করা হয়। এর ফলে বছরে দেশের সাশ্রয় হচ্ছে ১৪ মিলিয়ন ডলার।
মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সরকার। যশোরে শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক, মাতারবাড়ীতে নির্মিত হচ্ছে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র।
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে তার কন্যার প্রচেষ্টায় আন্তর্জাতিকভাবেও দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে এক লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটারের বেশি টেরিটোরিয়াল সমুদ্র, ২০০ নটিক্যাল মাইল এলাকায় একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপান এলাকার প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এছাড়া স্বাধীনতার পরপর ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যে স্থল সীমান্ত চুক্তি হয়েছিল, সম্প্রতি তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ছিটমহল সমস্যার সমাধান করা বাংলাদেশের বড় অর্জন বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। রোহিঙ্গা ইস্যুতেও আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসা পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পেয়েছেন ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’’ উপাধি।

মিয়ানমারে বাস্তুচ্যুত বিপুল পরিমাণ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার পাশাপাশি খাদ্য, বস্ত্র, চিকিৎসার দায়িত্বও পালন করছেন। সর্বশেষ করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায়ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ায় বৈশ্বিকভাবে প্রশংসিত হয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট কালরাতে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতিকে সপরিবারে হত্যা করে যারা নবীন রাষ্ট্রটির অগ্রযাত্রা থামিয়ে দিতে চেয়েছিল, তারা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। তবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হারানোর অপরিমেয় ক্ষতি ও গভীর শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়।

ইতিহাসের নৃশংসতম সেই হত্যাকাণ্ডের ফলে জাতির অস্তিত্ব ও মননে যে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়েছিল, তার পূর্ণ উপশম ঘটেনি। বেঁচে থাকলে তিনি আজ শতবর্ষী হতেন। বটবৃক্ষের মতো আগলে রেখে দিকনির্দেশনা দিয়ে যেতেন। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য। আমরা তাকে ধরে রাখতে পারিনি।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সারা জীবন সংগ্রাম করেছেন একটি সুখী-সমৃদ্ধ, গণতান্ত্রিক ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। শোকের এই আগস্টে আমাদের অঙ্গীকার হোক গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ে তোলা; যার স্বপ্ন তিনি দেখেছিলেন। যে বাংলাদেশে স্বাধীনতার মূল চেতনা বাস্তবায়িত হবে এবং ধর্ম-গোত্র নির্বিশেষে সব মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে। গণতন্ত্র ও সর্বস্তরে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়েই গড়ে উঠবে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ।

স্বাধীনতা সংগ্রামে অনন্য সাধারণ ভূমিকার জন্য বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করতে হবে সব সংকীর্ণতা ও দলীয় গণ্ডি অতিক্রম করে। তাকে দেখতে হবে জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে, যে ঐক্য তিনি একাত্তরে সৃষ্টি করেছিলেন।

সেই ঐক্যের বলে স্বাধীনতাযুদ্ধে বিজয়ের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে বাংলাদেশ নামের স্বাধীন রাষ্ট্রটি। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর এই সময়ে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। এগিয়ে যাবে ভবিষ্যৎ স্বপ্নের পানে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

লেখক: উপাচার্য; বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জামালপুর। ই-মেইল :[email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
সর্বশেষ খবর
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর