শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৪০, সোমবার, ১৫ আগস্ট, ২০২২

১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের থমকে যাওয়া

অধ্যাপক ড. সৈয়দ সামসুদ্দিন আহমেদ
অনলাইন ভার্সন
১৫ আগস্টের হত্যাকাণ্ড ও বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের থমকে যাওয়া

শোকাবহ আগস্ট। এই মাস বাঙালির জীবনে একটি কান্নার মাস। প্রতিবারই বেদনার নীল রং নিয়ে আবির্ভূত হয় রক্তঝরা এই আগস্ট, আসে স্বজন হারানোর বেদনা নিয়ে। ১৫ আগস্টের কালরাতে আমরা হারিয়েছি আমাদের জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে। একজন স্বপ্নদ্রষ্টাকে, স্বপ্নজয়ী এক মহানায়ককে। এ মাসে হারাই বঙ্গবন্ধুর সারাজীবনের সহযোদ্ধা, তার অনুপ্রেরণা, নীরব সংগঠক বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ পরিবারের আরও অন্য সদস্যদের।

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট সকাল হয়েছিল ঠিকই; কিন্তু ওই সকালে বাংলাদেশ কোনো স্বপ্ন দেখেনি। কোনো সম্ভাবনা নিয়ে কিরণ দেয়নি ভোরের পূর্বাকাশে উদয় হওয়া লাল সূর্য। দিনটি শুরু হয়েছিল হাহাকার আর ইতিহাসে কালিমা লেপনের মধ্য দিয়ে। ১৫ আগস্ট যে কৃষ্ণ অধ্যায় শুরু হলো, বাংলার ইতিহাসে এর চেয়ে গ্লানিকর, বেদনাদায়ক আর কিছু নেই। এ কালরাতে নিজ বাসভবনে সপরিবারে নিহত হলেন বাঙালি জাতির জনক।

যে মানুষটির আহ্বানে এ দেশের দামাল ছেলেরা জীবনকে তুচ্ছ করে রক্তক্ষয়ী যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়ে, ছিনিয়ে আনে স্বাধীনতা নামক শব্দটি। সেই দেশের গুটিকয়েক মানুষই রাতের অন্ধকারে হত্যা করে বাংলাদেশের স্বপ্নদ্রষ্টাকে। আমরা হারাই ত্যাগ ও সাহসের প্রতীক, বাংলার স্বাধীনতার স্বপ্নসারথি মহীয়সী নারী শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবকে; বাংলাদেশের স্বাধীনতা লাভের আন্দোলন-সংগ্রামে যার অবদান অপরিসীম। শিশু রাসেলের কান্নার শব্দ শাওন রাতের নিস্তব্ধতা ও অন্ধকার ভেদ করে হয়তো তা পৌঁছে গিয়েছিল মহান সৃষ্টিকর্তার কাছে! তবুও মন গলেনি পাষণ্ড নরপিশাচদের। তাদের হাত থেকে রক্ষা হয়নি নিষ্পাপ শিশুটিরও। ইতিহাসের জঘন্যতম এই হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে পুরো জাতি অভিভাবকশূন্য হয়ে পড়ে।
অভাব, অনটন আর নিত্য সমস্যায় জর্জরিত একটি পরিবারের কর্তা মারা গেলে স্ত্রী, সন্তানরা যেমন অতল সাগরে উপনীত হয়, বঙ্গবন্ধু হত্যার পর ঠিক এমনই এক পরিস্থিতিতে পড়ে বাংলার মানুষ। পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট নরপিশাচরূপী খুনিরা শুধু জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হত্যা করেই ক্ষান্ত দেয়নি, তারা তার আদর্শকেও চিরতরে মুছে দিতে চেয়েছিল। এমনকি এই হত্যাকাণ্ডের বিচার বন্ধ করতে ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারি করা হয়। ১৫ আগস্ট শুধু বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয়নি, এর মধ্য দিয়ে মৃত্যু ঘটেছিল ১ লাখ ৪৭ হাজার ৫৭০ বর্গমাইল আয়তনের বাংলাদেশ নামক দেশটির আপামর মানুষের স্বপ্ন দেখারও।

তবে যার রক্ত মিশে রয়েছে এ দেশের মাটি ও মানুষের সঙ্গে, যার ডাকে আপামর বাঙালি ঝাঁপিয়ে পড়েছিল জন্মভূমিকে রাহুমুক্ত করতে, সেই জাতির মন থেকে কী মহানায়কের নাম মুছে দেওয়া সম্ভব? না, সম্ভব নয়। হয়েছেও তাই। তার কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে এদেশের মানুষ মুজিব হারানোর শোককে শক্তিতে পরিণত করে জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেছে। বিচারহীনতার সংস্কৃতি ভেঙে সুশাসন প্রতিষ্ঠায় এগিয়ে চলেছে দেশ। ১৯৯৬ সালে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে সরকার রাষ্ট্রক্ষমতায় আসার পর বঙ্গবন্ধু হত্যার বিচারের উদ্যোগ নেওয়া হয়।
হত্যাকারীদের কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়ে নিয়মতান্ত্রিক বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে ঘাতকদের ফাঁসির রায় কার্যকর করার মধ্য দিয়ে বাঙালি জাতিকে কলঙ্কমুক্ত করেন এদেশের মানুষের আশা-ভরসাস্থল বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।
অনেক দেরিতে ও পাহাড়সম বাধাবিপত্তি পেরিয়ে নারকীয় এ হত্যাকাণ্ডের বিচার সম্পন্ন হয়। বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত ও দণ্ডিত ১২ খুনির মধ্যে পাঁচজন বিদেশে এখনও পলাতক। আর ২০১০ সালের ২৭ জানুয়ারি পাঁচজনের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর হয়। সম্প্রতি ঢাকার মিরপুরে গ্রেফতার হন ভারতে পলাতক ক্যাপ্টেন (অব.) আবদুল মাজেদ। এরপর তার রায়ও কার্যকর করা হয়।

তবে দণ্ডিত বাকি খুনিরা এখনও ধরাছোঁয়ার বাইরে। তিনজনের অবস্থান সরকার জানলেও বাকি দু’জনের অবস্থানই অজানা। দণ্ডিত অবস্থায় জিম্বাবুয়েতে পলাতক আবদুল আজিজ পাশার মৃত্যু হয়েছে বলে শোনা যায়। আর বাকিদের অবস্থান জানা ও দেশে ফিরিয়ে আনার প্রক্রিয়া চলছে বলে জানিয়েছে সরকারের সংশ্লিষ্টরা।

এ হত্যাকাণ্ডের বিচারের মধ্য দিয়ে জাতি কলঙ্কমুক্ত হয়। শুরু হয় নতুন অগ্রযাত্রার পথে লাল-সবুজের বাংলার যাত্রা। বঙ্গবন্ধু যে স্বপ্ন দেখেছিলেন তার বাস্তবায়ন তিনি করে যেতে পারেননি। ‘সোনার বাংলা’ তথা সমৃদ্ধ বাংলাদেশের অগ্রযাত্রাকে ত্বরান্বিত করতে দিনরাত পরিশ্রম করে চলেছেন তার কন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।

স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু মাত্র সাড়ে ৩ বছর সময় পেয়েছিলেন। এর মাঝেই পাল্টে যায় দেশের চিত্র। তার সঙ্গে সমানতালে দেশের উন্নয়নে ভূমিকা রাখেন বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেছা মুজিব। মহীয়সী এই নারীর ত্যাগ ও সাহস আজ বাঙালি নারীর প্রতীক। তবে থেমে নেই ষড়যন্ত্র। এ পর্যন্ত ২১ বার বঙ্গবন্ধুকন্যা মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে হত্যাচেষ্টা করা হয়েছে। ২০০৪ সালের ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলা এই অপচেষ্টার একটি। এরপরও তাকে দমানো যায়নি।

মানুষের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে তিনি হাল ধরেছেন বাংলাদেশের। তার দূরদর্শী চিন্তায় বাংলাদেশ এখন অপ্রতিরোধ্য অগ্রযাত্রার অগ্রভাগে। উন্নয়নের সব সূচকেই এগিয়ে রয়েছে দেশটি। ১৯৯৬ সালে সরকার গঠন করে নানা উদ্যোগ নেওয়া হয়। তবে ২০০১ সালে বিএনপি-জামায়াত ক্ষমতায় এলে তা ভেস্তে যায়। ২০০৯ সালের ৬ জানুয়ারি দ্বিতীয় এবং ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দশম সংসদ নির্বাচনে বিজয়ী হয়ে ১২ জানুয়ারি তৃতীয়বারের মতো প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনা।

এই সময়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, কৃষি, বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি, সামাজিক নিরাপত্তা বেষ্টনীসহ বিভিন্ন খাতের উন্নয়ন দেশের ভেতর-বাইরে প্রশংসিত হয়েছে। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ এখন শুধু উন্নয়নের রোল মডেলই নয়, একটি মানবিক রাষ্ট্র হিসেবেও প্রশংসিত।

কথিত তলাবিহীন ঝুড়ির বাংলাদেশ আজ ১০ লাখের বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার পাশাপাশি খাদ্য, বস্ত্র-চিকিৎসার দায়িত্ব নেয়। বিশ্লেষকরা বলছেন, এ সবকিছুই সম্ভব হয়েছে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দৃঢ়চেতা ও সাহসী নেতৃত্বের কারণে। তার দায়িত্বকালে জ্বালাও-পোড়াও, জঙ্গিবাদ ও সাম্প্রদায়িকতাসহ দেশি-বিদেশি নানা ষড়যন্ত্র, বাধা ও চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করে সরকারকে এগোতে হয়েছে।

বর্তমান সরকারের সময়ে শিক্ষা, স্বাস্থ্য, বিদ্যুৎ, যোগাযোগ, তথ্যপ্রযুক্তি, ক্রীড়া, পরিবেশ, কৃষি, খাদ্য, টেলিযোগাযোগ, সংস্কৃতি, সামাজিক নিরাপত্তা, মানবসম্পদ উন্নয়ন এমন কোনো খাত নেই যে খাতে অগ্রগতি সাধিত হয়নি।
দেশ আর্থ-সামাজিক সূচকসহ প্রতিটি ক্ষেত্রে প্রত্যাশাজনক সাফল্য অর্জন করেছে এবং মাথাপিছু আয় বৃদ্ধিসহ এখন মেগা প্রকল্পগুলো বাস্তবায়নের কাজ অব্যাহতভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। বর্তমান সরকারের প্রবৃদ্ধি ৮.১৫ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। মাথাপিছু আয় ৮৪৩ থেকে বিদায়ী অর্থবছর শেষে দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৬৪ ডলার, বিনিয়োগ ২৬.২৫ শতাংশ থেকে ৩০.২৭ শতাংশ, রপ্তানি ১৬.২৩ থেকে ৩৪.৮৫ বিলিয়ন ডলার, মহামারি করোনা পরিস্থিতিতেও রিজার্ভ ৩৫ বিলিয়ন ডলার ছাড়িয়েছে এবং চলতি অর্থবছরে মূল এডিপির আকার ২ লাখ ৫ হাজার ১৪৫ কোটি টাকা। বেড়েছে রেমিট্যান্স প্রবাহ।
তথ্য অনুযায়ী, গত জুলাই মাসে ২৬০ কোটি মার্কিন ডলারের রেমিট্যান্স পাঠিয়েছে প্রবাসীরা। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, বর্তমান করোনা পরিস্থিতিতে এটি রেকর্ড। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সাহসী পদক্ষেপের কারণে নিজস্ব অর্থে পদ্মা নদীর ওপর নির্মিত হয়েছে ৬ দশমিক ৫ কিলোমিটার দীর্ঘ সেতু। বিশ্বব্যাংক অর্থায়ন থেকে সরে যাওয়ার পর বিশাল এ প্রকল্প হাতে নেওয়ার ঘটনা অনেক দেশ ও সংস্থার সন্দেহ এবং বিস্ময় প্রকাশ করলেও সে স্বপ্ন এখন দৃশ্যমান। পদ্মার ওপর দিয়ে হারহামেশাই চলে যাচ্ছে গাড়ি। জাগিয়ে তুলেছে নতুন সম্ভাবনা। এক লাখ ১৩ হাজার কোটি টাকা খরচ করে রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপন করছে বাংলাদেশ।

বাংলাদেশ এখন বিশ্বের ৩১টি পারমাণবিক শক্তিধর দেশের তালিকায়। ২০১৮ সালের ৩০ ডিসেম্বর একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের মাধ্যমে চতুর্থবারের মতো রাষ্ট্রক্ষমতায় আসীন হন শেখ হাসিনা। উন্নত দেশে উপনীত হওয়ার বিষয়ে তার প্রণীত রূপকল্প-২০২১ আমরা পেরিয়ে এসেছি। এখন ফ্রেমওয়ার্ক অনুযায়ী ভিশন-২০৩০ এবং ২০৪১-এর দিকে ধাবমান হচ্ছি। রয়েছে শতবর্ষব্যাপী ডেল্টা প্ল্যান। চলমান রয়েছে দ্বিতীয় পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র স্থাপনের উদ্যোগও। ২০১৮ সালের ১২ মে দেশের প্রথম স্যাটেলাইট ‘বঙ্গবন্ধু-১’ উৎক্ষেপণ করা হয়। এর ফলে বছরে দেশের সাশ্রয় হচ্ছে ১৪ মিলিয়ন ডলার।
মেট্রোরেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ বড় বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সরকার। যশোরে শেখ হাসিনা সফটওয়্যার টেকনোলজি পার্ক, মাতারবাড়ীতে নির্মিত হচ্ছে ১২০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ উৎপাদনে সক্ষম কয়লা বিদ্যুৎকেন্দ্র।
বঙ্গবন্ধুর স্বপ্ন বাস্তবায়নে তার কন্যার প্রচেষ্টায় আন্তর্জাতিকভাবেও দেশের ভাবমূর্তি উজ্জ্বল হয়েছে। বঙ্গোপসাগরে এক লাখ ১৮ হাজার ৮১৩ বর্গকিলোমিটারের বেশি টেরিটোরিয়াল সমুদ্র, ২০০ নটিক্যাল মাইল এলাকায় একচ্ছত্র অর্থনৈতিক অঞ্চল এবং চট্টগ্রাম উপকূল থেকে ৩৫৪ নটিক্যাল মাইল পর্যন্ত মহীসোপান এলাকার প্রাণিজ ও অপ্রাণিজ সম্পদের ওপর সার্বভৌম অধিকার প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। এছাড়া স্বাধীনতার পরপর ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে যে স্থল সীমান্ত চুক্তি হয়েছিল, সম্প্রতি তা বাস্তবায়নের মাধ্যমে ছিটমহল সমস্যার সমাধান করা বাংলাদেশের বড় অর্জন বলে মনে করেন বিশ্লেষকরা। রোহিঙ্গা ইস্যুতেও আন্তর্জাতিকভাবে প্রশংসা পেয়েছে বাংলাদেশ। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পেয়েছেন ‘মাদার অব হিউম্যানিটি’’ উপাধি।

মিয়ানমারে বাস্তুচ্যুত বিপুল পরিমাণ রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার পাশাপাশি খাদ্য, বস্ত্র, চিকিৎসার দায়িত্বও পালন করছেন। সর্বশেষ করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায়ও কার্যকর পদক্ষেপ নেওয়ায় বৈশ্বিকভাবে প্রশংসিত হয়েছেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী। ’৭৫-এর ১৫ আগস্ট কালরাতে স্বাধীন বাংলাদেশের স্থপতিকে সপরিবারে হত্যা করে যারা নবীন রাষ্ট্রটির অগ্রযাত্রা থামিয়ে দিতে চেয়েছিল, তারা ইতিহাসের আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। তবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে হারানোর অপরিমেয় ক্ষতি ও গভীর শূন্যতা পূরণ হওয়ার নয়।

ইতিহাসের নৃশংসতম সেই হত্যাকাণ্ডের ফলে জাতির অস্তিত্ব ও মননে যে গভীর ক্ষত সৃষ্টি হয়েছিল, তার পূর্ণ উপশম ঘটেনি। বেঁচে থাকলে তিনি আজ শতবর্ষী হতেন। বটবৃক্ষের মতো আগলে রেখে দিকনির্দেশনা দিয়ে যেতেন। কিন্তু আমাদের দুর্ভাগ্য। আমরা তাকে ধরে রাখতে পারিনি।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সারা জীবন সংগ্রাম করেছেন একটি সুখী-সমৃদ্ধ, গণতান্ত্রিক ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে। শোকের এই আগস্টে আমাদের অঙ্গীকার হোক গণতান্ত্রিক, শোষণমুক্ত ও অসাম্প্রদায়িক বাংলাদেশ গড়ে তোলা; যার স্বপ্ন তিনি দেখেছিলেন। যে বাংলাদেশে স্বাধীনতার মূল চেতনা বাস্তবায়িত হবে এবং ধর্ম-গোত্র নির্বিশেষে সব মানুষ সমান অধিকার ভোগ করবে। গণতন্ত্র ও সর্বস্তরে আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার মধ্য দিয়েই গড়ে উঠবে একটি সুখী, সমৃদ্ধ ও উন্নত বাংলাদেশ।

স্বাধীনতা সংগ্রামে অনন্য সাধারণ ভূমিকার জন্য বাংলাদেশ রাষ্ট্রের মহান স্থপতি বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে স্মরণ করতে হবে সব সংকীর্ণতা ও দলীয় গণ্ডি অতিক্রম করে। তাকে দেখতে হবে জাতীয় ঐক্যের প্রতীক হিসেবে, যে ঐক্য তিনি একাত্তরে সৃষ্টি করেছিলেন।

সেই ঐক্যের বলে স্বাধীনতাযুদ্ধে বিজয়ের মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠা পেয়েছে বাংলাদেশ নামের স্বাধীন রাষ্ট্রটি। স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর এই সময়ে বাংলাদেশ এগিয়ে গেছে। এগিয়ে যাবে ভবিষ্যৎ স্বপ্নের পানে। জয় বাংলা, জয় বঙ্গবন্ধু।

লেখক: উপাচার্য; বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিব বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, জামালপুর। ই-মেইল :[email protected] 

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
সর্বশেষ খবর
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
স্থানীয় সরকার উপদেষ্টার সঙ্গে পাকিস্তানের হাইকমিশনারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান
শেখ হাসিনার কতবার ফাঁসি হবে তা কেউ বলতে পারবে না : আমান

১৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চুয়েটে জাতীয় কর্মশালা
চুয়েটে জাতীয় কর্মশালা

১৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ
কুয়াকাটা মহাসড়কে যাত্রীবাহী বাস থকে জাটকা জব্দ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পটুয়াখালীতে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের
ধানের শীষে ভোট চাইতে কর্মীদের ঘরে ঘরে যাওয়ার আহ্বান কাজী আলাউদ্দিনের

২১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন
বাঞ্ছারামপুরে ওয়ালী আশরাফের মৃত্যুবার্ষিকী পালন

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই
মাদারীপুরে ব্যবসায়ীদের কুপিয়ে টাকা ছিনতাই

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার
পঞ্চগড়ে ভারসাম্যহীন নারীকে ধর্ষণ, আটক চার

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ
যশোর-১ আসনে বিএনপি প্রার্থীর গণসংযোগ

২৮ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড
নেশার টাকা না পেয়ে বাড়িতে আগুন, পিতার অভিযোগে পুত্রের কারাদণ্ড

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
শততম টেস্টে মুশফিককে সম্মাননা জানালেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

৩৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু
শেখ হাসিনাকে বন্দী বিনিময় চুক্তির মাধ্যমে ফিরিয়ে রায় কার্যকর করতে হবে : দুলু

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর
প্রত্যেক জেলায় জেলা ক্রিকেট সংস্থা গঠন করা হবে: আসিফ আকবর

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়
গাজীপুরে জেলা প্রশাসকের সাথে সাংবাদিকদের মতবিনিময়

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল
রিভলভার হাতে রহস্য ভেদে ফিরছেন কোয়েল

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা
গোবিন্দগঞ্জে শিক্ষা কর্মসূচির অভিজ্ঞতা বিনিময় সভা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স
সাইফের স্ট্যালিয়ন্সকে হারাল তাসকিনের নর্দান ওয়ারিয়র্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের
লাঠির আঘাতে প্রাণ গেল স্কুলছাত্রের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন
বিরামপুরে ট্রেনের যাত্রাবিরতির দাবিতে মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা
তা’মীরুল মিল্লাত মাদরাসার টঙ্গী শাখা অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি
ট্রলারসহ ১৬ জেলেকে ধরে নিয়ে গেছে আরাকান আর্মি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?
ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে ইসবগুলের ভুসি কতটা কার্যকর?

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া
টিফিন বক্সে অমিতাভকে নিয়মিত চিঠি লিখতেন জয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ
রুশ গুপ্তচর জাহাজ থেকে ব্রিটিশ পাইলটদের ওপর নজরদারির অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ২২ বছরের আক্ষেপ ঘোচালো বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?
ইরানের কাছেও বড় ধাক্কা, ভারতের এবার কি হবে?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার পতন দেখে যেতে পারেননি মওদুদ, এটা দুঃখজনক’

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

৮ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ
বাংলাদেশ ব্যাংকের মতিঝিল কার্যালয়ে সঞ্চয়পত্র বিক্রি ও ছেঁড়া নোট বদল বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন
জাপানগামী প্রায় ৫ লাখ ফ্লাইট টিকিট বাতিল করল চীন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন