শিরোনাম
প্রকাশ: ১৮:১৫, মঙ্গলবার, ১৮ অক্টোবর, ২০২২ আপডেট:

শেখ রাসেল : ঘাতকদের প্রতি ঘৃণা বর্ষিত হোক

ড. মতিউর রহমান
অনলাইন ভার্সন
শেখ রাসেল : ঘাতকদের প্রতি ঘৃণা বর্ষিত হোক

প্রয়াত অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম একজন আইনজীবী হিসেবে ১৯৯৮ সাল থেকে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলা বিচারের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন। দীর্ঘ সময় ধরে চলা মামলার প্রক্রিয়ায় জেলা জজ পর্যায়ে ৬১ দিন, হাইকোর্টে ৬৩ দিন, তৃতীয় বিচারকের বেঞ্চে ২৩ দিন এবং ২০০৯ সালে মহাজোট সরকার গঠনের পর আরো ২৫ দিন শুনানি চলে। পরবর্তীকালে ঢাকা থেকে প্রকাশিত একটি জাতীয় দৈনিকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তৎকালীন অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম জানান, মামলার দীর্ঘ শুনানিতে বাদী ও সাক্ষীদের বক্তব্যে বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ডের বিস্তারিত চিত্র উঠে আসে। এর মধ্যে সবচেয়ে হৃদয় বিদারক ছিল শিশু শেখ রাসেল হত্যার ঘটনাটি। সে কাহিনী শুনে মামলার শুনানির এক পর্যায়ে তিনি নিজেও বাকরুদ্ধ হয়ে পড়েন। 

সে ঘটনা প্রসঙ্গে সাক্ষাৎকারে মাহবুবে আলম বলেছিলেন, “বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বাদী মোহিতুল ইসলামের বক্তব্যে জানা যায় রাসেলকে যখন নিচে নামিয়ে এনে দাঁড় করিয়ে রাখা হয় তখন সে বার বার মায়ের কাছে যেতে চেয়েছিল। এক পর্যায়ে তাকে ভেতরে পাঠানো হয়। এর পরক্ষণেই শোনা যায় গুলির শব্দ। পরে ভেতরে গিয়ে দেখা যায় রাসেলের মরদেহ। একটি চোখ বের হয়ে এসেছে, মস্তিষ্ক ছিন্নভিন্ন। সেদিন এই বর্ণনা শুনে আমি আদালতে কেঁদে ফেলেছিলাম। একজন অ্যাটর্নি জেনারেল আদালতে কাঁদছেন এমন দৃশ্য হয়তো অনেককে অবাক করেছে। কিন্তু আমি আমার আবেগ ধরে রাখতে পারিনি।”

শুধুমাত্র প্রয়াত অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলমকে নয়, ১৯৭৫-এর ১৫ আগস্টে ইতিহাসের বর্বরোচিত হত্যাকাণ্ডের শিকার শেখ রাসেলের মৃত্যুর বর্ণনা যারা পড়েছেন বা শুনেছেন, তারাই ব্যথিত বা আবেগ-আপ্লুত না হয়ে পারেননি। কোনও বিবেকবান মানুষের পক্ষে শেখ রাসেলের মতো একজন নির্দোষ শিশুর এমন মর্মান্তিক মৃত্যুকে মেনে নেওয়া সম্ভব নয়। আমরা জানি, শেখ রাসেল ছিলেন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কনিষ্ঠতম সন্তান বা তৃতীয় পুত্র। মাত্র ১১ বছর বয়সে তাকে এই পৃথিবী ছেড়ে চলে যেতে হয়। সে ছিল ইউনিভার্সিটি ল্যাবরেটরি স্কুলের চতুর্থ শ্রেণির ছাত্র। 

বঙ্গবন্ধু হত্যার সুবিধাভোগী মহল, যারা এক সময় ইনডেমনিটি অ্যাক্ট জারি করে শেখ রাসেলের খুনিদের বিচারের ঊর্ধ্বে রাখতে কুণ্ঠিত হয়নি তারা বলে থাকে- বঙ্গবন্ধুকে রাজনৈতিক কারণে হত্যা করা হয়েছে। তাদের এই বক্তব্যে স্বাভাবিকভাবেই প্রশ্ন জাগে, শেখ রাসেল তো রাজনীতি থেকে দূরে ছিল, তাকে কেন ঠান্ডা মাথায় হত্যা করা হলো? পৃথিবীতে যুগে যুগে অনেক রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড ঘটেছে। কিন্তু বাংলাদেশের স্বাধীনতার স্থপতি বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যার মতো যেখানে শেখ রাসেলসহ নারী-শিশু পর্যন্ত রেহাই পায়নি এমন নির্মম, নিষ্ঠুর ও পৈশাচিক হত্যাকাণ্ড কোথাও ঘটেছে বলে মনে হয় না।

মানবতাবাদী ব্রিটিশ দার্শনিক লেখক ব্রার্ট্রান্ড রাসেল ছিলেন বঙ্গবন্ধুর কাছে প্রিয় ব্যক্তিত্বদের মধ্যে একজন। সম্ভবত বিগত শতকের ষাটের দশকের গোড়ায় কিউবাকে কেন্দ্র করে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এবং তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের বিরোধের পরিপ্রেক্ষিতে মানবসভ্যতা বিধ্বংসী তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের আশংকা দেখা দিয়েছিল। সেই সময় বিশ্ব মানবতার প্রতীক বার্ট্রান্ড রাসেলের প্রতিবাদী বিশেষ করে যুদ্ধ বিরোধী জনমত গড়ে তোলার ক্ষেত্রে ভূমিকা দেখে সম্ভবত ব্রিটিশ দার্শনিকের প্রতি বঙ্গবন্ধু অভিভূত হয়েছিলেন। তাই তিনি দুবছর পর, অর্থাৎ ১৯৬৪ সালের ১৮ আক্টোবর জন্ম নেওয়া নিজের কনিষ্ঠপুত্রের নাম বার্ট্রান্ড রাসেলের নামানুসারে রেখেছিলেন- রাসেল। জন্মের পর শিশু রাসেলকে পিতা হিসেবে যথেষ্ট সময় দিতে পারেননি বঙ্গবন্ধু। একে তো রাজনৈতিক ব্যস্ততা এবং পাকিস্তানি শাসকগোষ্ঠীর মিথ্যা অভিযোগ হয়রানি তো ছিলই, উপরন্তু বাঙালি জাতির মুক্তির সনদ ৬ দফা ঘোষণার পর বঙ্গবন্ধুকে যেতে হয় কারাগারে। 

তখনকার কথা বলতে গিয়ে শেখ রাসেলের বড় বোন বর্তমান বাংলাদেশের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ‘আমাদের ছোট রাসেল সোনা’ শীর্ষক স্মৃতিচারণে উল্লেখ করেছেন, “আব্বা ওর জন্মের পর পরই জেলে চলে গেলেন। ছয় দফা দেবার কারণে আব্বাকে বন্দি করল রাসেলের বয়স তখন মাত্র দেড় বছরের কিছু বেশি। কাজেই তার তো সবকিছু ভালোভাবে চেনার বা জানারও সুযোগ হয়নি। রাসেল আমাদের সকলের বড় আদরের সবার ছোট বলে তার আদরের কোনো সীমা নেই। ও যদি কখনো একটু ব্যথা পায় সে ব্যথা যেন আমাদের সবারই লাগে। আমরা সব ভাইবোন সব সময় চোখে চোখে রাখি। ওর গায়ে এতটুকু আঁচড়ও যেন না লাগে। কী সুন্দর তুলতুলে একটা শিশু। দেখলেই মনে হয় গাল টিপে আদার করি।”

অন্যদিকে, বঙ্গবন্ধুর কাছেও ছোটপুত্র ছিলেন অতি আদরের। বন্দি অবস্থায় তার সঙ্গে পরিবারের সদস্যরা যখন দেখা করতে কারাগারে যেতেন তখন ছোট্ট রাসেলও থাকতো তাদের সঙ্গে।স্বাভাবিকভাবেই বঙ্গবন্ধু যতটুকু সময় পেতেন তাকে অত্যন্ত আদর করতেন। বঙ্গবন্ধুর লেখা ‘কারাগারে রোজনামচা’ বইটি পড়লে পিতা-পুত্রের মর্মস্পর্শী চিত্রের দেখা মেলে। ১৫ জুন ১৯৬৬, বুধবারে বঙ্গবন্ধু লিখেছেন, “... সাড়ে ৪টায় জেলের লোক এসে বললো চলুন আপনার দেখা আসিয়াছে, আপনার স্ত্রী ও ছেলেমেয়ে বসে আছে জেল অফিসে। তাড়াতাড়ি রওয়ানা করলাম। দূর থেকে দেখি, রাসেল, রেহানা ও হাসিনা চেয়ে আছে আমার রাস্তার দিকে। ১৮ মাসের রাসেল জেল অফিসে একটুও হাসে না যে পর্যন্ত আমাকে না দেখে। দেখলাম দূর থেকে পূর্বের মতোই ‘আব্বা আব্বা’ বলে চিৎকার করছে। জেলগেট দিয়ে একটা মাল বোঝাই ট্রাক ঢুকেছিল। আমি তাই জানালায় দাঁড়াইয়া ওকে আদর করলাম। একটু পরেই ভিতরে যেতেই রাসেল আমার গলা ধরে হেসে দিল। ওরা বললো আমি না আসা পর্যন্ত শুধু জানালার দিকে চেয়ে থাকে, বলে ‘আব্বার বাড়ি’। ওর ধারণা হয়েছে এটা ওর আব্বার বাড়ি। যাবার সময় হলে ওকে ফাঁকি দিতে হয়।”

“মাত্র এগারো বছরে পা রাখা শেখ রাসেলকে যারা কাছ থেকে দেখার সুযোগ পেয়েছেন, তারাই বলেছেন- দারুণ প্রাণবন্ত এক বালক। বাইসাইকেল চালাতে পছন্দ করতো। এমন কী রাষ্ট্রীয় প্রটোকল ছাড়াই সাইকেলে স্কুলে যাওয়া-আসা করতো। তাকে দেখে কেউ কোনো দিন ঘুণাক্ষরে টের পায়নি, বাংলাদেশের স্বাধীনতা বিরোধী মহলের এক জঘন্য রাজনৈতিক প্রতিহিংসার শিকার হতে হবে জাতির পিতার নিষ্পাপ এই শিশু সন্তানকে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনা তার স্মৃতিচারণায় গভীর আক্ষেপ ব্যক্ত করে বলেছেন, “... আমি জার্মানিতে যাওয়ার সময় রেহানাকে আমার সাথে নিয়ে যাই। রাসেলকে নিয়ে যেতে চেয়েছিলাম, কিন্তু ওর হঠাৎ জন্ডিস হয়, শরীর খারাপ হয়ে পড়ে। সে কারণে মা ওকে আমার সাথে যেতে দেননি। রাসেলকে যদি সেদিন আমাদের সাথে নিয়ে যেতে পারতাম তাহলে ওকে চিরতরে হারাতে হতো না।”

“১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট ঘাতকের নির্মম বুলেট কেড়ে নিল ছোট্ট রাসেলকে। মা, বাবা, দুই ভাই, দুই ভাবি, চাচা সকলের লাশের পাশ দিয়ে হাঁটিয়ে নিয়ে ঘাতকেরা শেষে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করল রাসেলকে। ঐ ছোট্ট বুকটা কি তখন কষ্টে বেদনায় স্তব্ধ হয়ে গিয়েছিল? যাদের সান্নিধ্যে স্নেহ-আদরে হেসেখেলে বড় হয়েছে নিথর দেহগুলো পড়ে থাকতে দেখে ওর মনের কী অবস্থা হয়েছিল, কী কষ্টই না ও পেয়েছিল! কেন কেন কেন আমার রাসেলকে এতো কষ্ট দিয়ে কেড়ে নিল ঘাতকেরা? আমি কি কোনো দিন এই কেনোর উত্তর পাবো?”

স্বজন হারানো বঙ্গবন্ধু কন্যার এই প্রশ্নের সামনে সত্যিই বিবেকবান মানুষের মাথা হেট হয়ে আসে। তবে আমাদের ঘৃণা বর্ষিত হোক নিষ্পাপ শিশুর ঘাতকদের প্রতি। যেহেতু ওরা করেছে ক্ষমাহীন অপরাধ।

লেখক : সিনিয়র কমিশনার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এবং পরিচালনা পর্ষদ সদস্য সোনালী ব্যাংক লিমিটেড।

 

এই বিভাগের আরও খবর
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
মব কালচার উচ্ছেদে সম্মিলিত উদ্যোগ প্রয়োজন
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
চব্বিশের গণ-অভ্যুত্থান : প্রাপ্তি প্রত্যাশা ও ইতিহাসের দায়
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
অর্থনীতি গতিশীল রাখতে নির্বাচন জরুরি
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
ঐকতানে অনৈক্য : সেনাপ্রধানের বার্তা ভুলে গেছেন রাজনীতিকরা
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অমানুষের রাজনীতিতে কোনো স্থান নেই
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
অগণতান্ত্রিক অপশক্তির প্রধান টার্গেট তারেক রহমান
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আগামী নির্বাচন হবে অত্যন্ত কঠিন
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
আমরা ২৫% পর্যন্ত অর্ডার হারাতে পারি
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
‘ইতিহাসসেরা সুন্দর নির্বাচন’ : স্বপ্ন ও বাস্তবতা
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার
চট্টগ্রামে তরুণ নেতৃত্ব বিকাশে সেমিনার

৩ সেকেন্ড আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার
কলাপাড়ায় লেক থেকে অজ্ঞাত যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণঅভ্যুত্থান দিবসে শরীয়তপুরে বর্ণাঢ্য প্রতীকী ম্যারাথন
গণঅভ্যুত্থান দিবসে শরীয়তপুরে বর্ণাঢ্য প্রতীকী ম্যারাথন

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফকিরহাটে ভ্যানচালকদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ
ফকিরহাটে ভ্যানচালকদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের ছাতা বিতরণ

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১
দেশজুড়ে অভিযানে অস্ত্রসহ গ্রেফতার ১৬৪১

১৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সন্ধ্যায় হাতিরঝিলে ড্রোন শো, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
সন্ধ্যায় হাতিরঝিলে ড্রোন শো, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪
গত ২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ১১৪

২৭ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

লক্ষ্মীপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সাড়ে ৩শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা
লক্ষ্মীপুরে জিপিএ-৫ প্রাপ্ত সাড়ে ৩শ শিক্ষার্থীকে সংবর্ধনা

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির সাবেক এমপি মান্নান তালুকদারের মৃত্যু
বিএনপির সাবেক এমপি মান্নান তালুকদারের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিরপুর পাখির হাটে অভিযান, ৬১টি পাখি ও ২টি কচ্ছপ উদ্ধার
মিরপুর পাখির হাটে অভিযান, ৬১টি পাখি ও ২টি কচ্ছপ উদ্ধার

৩৫ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ইবি শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু রহস্য উন্মোচনে তদন্ত কমিটি গঠন
ইবি শিক্ষার্থী আব্দুল্লাহর মৃত্যু রহস্য উন্মোচনে তদন্ত কমিটি গঠন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’
‘স্বৈরাচার উৎখাতে জুলাই যোদ্ধাদের প্রচেষ্টা ছিল শেষ না হওয়া ম্যারাথনের মতো’

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ছেলের সামনেই মায়ের মর্মান্তিক মৃত্যু
ছেলের সামনেই মায়ের মর্মান্তিক মৃত্যু

৪৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিথ্যা মামলা দিয়ে ব্যবসায়ীদের হয়রানি ও চাঁদাবাজি বন্ধের আহ্বান বিএনপির
মিথ্যা মামলা দিয়ে ব্যবসায়ীদের হয়রানি ও চাঁদাবাজি বন্ধের আহ্বান বিএনপির

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোটরসাইকেল রেখে পালালো যুবক, ইয়াবা উদ্ধার
মোটরসাইকেল রেখে পালালো যুবক, ইয়াবা উদ্ধার

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চোরাই পথে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করলে জনগণ মেনে নেবে না : ডা. জাহিদ
চোরাই পথে ক্ষমতায় আসার চেষ্টা করলে জনগণ মেনে নেবে না : ডা. জাহিদ

৫৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

গাইবান্ধায় কিশোরী উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেফতার
গাইবান্ধায় কিশোরী উদ্ধারসহ অপহরণকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে জুলাই স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
নাটোরে জুলাই স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে নারীসহ দুইজনের মরদেহ উদ্ধার
হবিগঞ্জে নারীসহ দুইজনের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাজ্যে ভোটদানের বয়স কমিয়ে ১৬ করার পরিকল্পনা
যুক্তরাজ্যে ভোটদানের বয়স কমিয়ে ১৬ করার পরিকল্পনা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মানিকগঞ্জে মিনি ম্যারাথন
জুলাই গণঅভ্যুত্থান দিবসে মানিকগঞ্জে মিনি ম্যারাথন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব ষড়যন্ত্রকে আমরা রুখে দেব : ফারুক
সব ষড়যন্ত্রকে আমরা রুখে দেব : ফারুক

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাটোরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে মৌন মিছিল
নাটোরে জুলাই-আগস্ট শহীদদের স্মরণে মৌন মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গোপালগঞ্জের নদীপথে যৌথ বাহিনীর কড়া নজরদারি
গোপালগঞ্জের নদীপথে যৌথ বাহিনীর কড়া নজরদারি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদদের স্মরণে বিএনপির শোক মিছিল
বগুড়ায় শহীদদের স্মরণে বিএনপির শোক মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হবিগঞ্জে জুলাই স্মরণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
হবিগঞ্জে জুলাই স্মরণে ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি
অবশেষে বিচ্ছেদ গুঞ্জন নিয়ে মুখ খুললেন ওবামা দম্পতি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে দেখা করলেন শারমিন আহমদ ও সোহেল তাজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর
গোপালগঞ্জ ইস্যুতে গুজবে বিভ্রান্ত না হয়ে সহযোগিতার আহ্বান সেনাবাহিনীর

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের
এবার পশ্চিমা বিশ্বকে হামলার হুমকি মেদভেদেভের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের
শাকিব খানের সঙ্গে ‘সম্পর্ক’ নিয়ে রহস্যময় উত্তর মিষ্টি জান্নাতের

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান
আওয়ামী লীগ ও নৌকা ফিরিয়ে আনার জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : রাশেদ প্রধান

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ
ফ্রান্সে ৪০ বছর কারাভোগের পর ফিলিস্তিনপন্থী যোদ্ধাকে মুক্তির নির্দেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা
৪৮তম বিশেষ বিসিএস পরীক্ষা আজ, পিএসসির তিন নির্দেশনা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
গোপালগঞ্জে কারফিউ অব্যাহত থাকবে: স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা
সাগরকন্যা সিঙ্গাপুরে বাড়ছে মুসলমানদের সংখ্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের
পাকিস্তান সিরিজের দল ঘোষণা বাংলাদেশের

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস
হাতিরঝিলের বাস ও ওয়াটার ট্যাক্সিতে চালু হচ্ছে র‌্যাপিড পাস

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল
তারেক রহমানের বিরুদ্ধে অপপ্রচারের দুঃসাহস দেখাবেন না : মীর হেলাল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির
ইসরায়েলকে যুক্তরাষ্ট্রের ‘দড়িতে বাঁধা কুকুর’ আখ্যা খামেনির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা
এক লাখ শিক্ষক নিয়োগ : উত্তীর্ণদের জন্য নতুন নির্দেশনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা
দুই সপ্তাহে গাজায় যুদ্ধে যাওয়া ৪ ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ মাসুদের পদত্যাগ

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত
বদলির চিঠি প্রকাশ্যে ছিঁড়ে ফেলায় এবার তিন কর পরিদর্শক বরখাস্ত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন
সূত্রাপুরে একই পরিবারের দগ্ধ পাঁচজনের সবাই মারা গেছেন

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের আশ্বাস পাওয়ার পর থেকেই বিএনপির জন্য ফাঁদ পাতা হচ্ছে: মির্জা ফখরুল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ
তৃষ্ণার জোড়া গোলে ভুটানকে আবারও হারালো বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি
আওয়ামী লীগ আমলের ৯৬ পর্যবেক্ষক সংস্থার নিবন্ধন বাতিল: ইসি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪ দফা দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষকদের মহাসমাবেশ শুক্রবার
৪ দফা দাবিতে প্রাথমিক শিক্ষকদের মহাসমাবেশ শুক্রবার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: তিন আসামির স্বীকারোক্তি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন
একটি মহল নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্রের চেষ্টা করছে : এহছানুল হক মিলন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক
থমথমে গোপালগঞ্জে আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা
হাসিনার আশ্রয় নিয়ে মুখ খুললেন মমতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত
বাংলাদেশে আসন্ন নির্বাচনকে স্বাগত জানাল ভারত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির
নির্বাচন নিয়ে ফের সংশয় উৎকণ্ঠা বিএনপির

প্রথম পৃষ্ঠা

গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’
গাজীর বান্ধবী নীলা ছিলেন রূপগঞ্জের ‘ছায়ামন্ত্রী’

প্রথম পৃষ্ঠা

প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের
প্লাস্টিকের খেলনায় বড় ঝুঁকি শিশুদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি
ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে ঐতিহাসিক নীলকুঠি

নগর জীবন

ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ
ইউরোপের শ্রমবাজারে পিছিয়ে বাংলাদেশ

নগর জীবন

চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি
চেয়েছিলাম ডেমোক্র্যাসি, হয়ে যাচ্ছে মবোক্র্যাসি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?
সিনিয়র শিল্পীদের মূল্যায়ন আদৌ কি হচ্ছে?

শোবিজ

বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না
বিএনপি ফাঁদে পা দেবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা
২২৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা

প্রথম পৃষ্ঠা

সুযোগ হারানো ঠিক হবে না
সুযোগ হারানো ঠিক হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান
বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তারেক রহমানের উত্থান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু
গোপালগঞ্জ-কাণ্ড এবং ইলেকশন ইস্যু

সম্পাদকীয়

নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার
নায়ক রহমানের প্রয়াণ দিবস আজ - আমাদের উত্তম কুমার

শোবিজ

অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা
অবশেষে ধরা জুতা জামা খুলে নেওয়া সেই ছিনতাইকারীরা

নগর জীবন

সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ
সম্মিলিত উদ্যোগই গড়বে মানবিক সমাজ

নগর জীবন

আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী
আত্মরক্ষায় বলপ্রয়োগে বাধ্য হয় সেনাবাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন
ফেদেরারের প্রিয় কোর্টে এক দিন

মাঠে ময়দানে

নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস
নাটক ও চলচ্চিত্র প্রযোজনায় বিগ সিটি কমিউনিকেশনস

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তাজউদ্দীন পরিবারের সৌজন্য সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

এতটা হবে সে তথ্য ছিল না
এতটা হবে সে তথ্য ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা
ঘরে ঢুকে দুজনকে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে
প্রাপ্তি নগণ্য বললেও ভুল হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা
ধানমন্ডিতে চালককে পিটিয়ে নিয়ে গেল অটোরিকশা

প্রথম পৃষ্ঠা

হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি
হঠাৎ আলোচনায় কোচ শেন লি

মাঠে ময়দানে

তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ
তারিক সিদ্দিকের ৬২ কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ
ইসলামী ব্যাংকের চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহর পদত্যাগ

নগর জীবন