শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

ফ্রান্স বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিল

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
ফ্রান্স বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিল

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠন, আর তার ছয় বছর পর ১৯৭৭ সালের ২১ ডিসেম্বর জন্মেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। তাঁর মাত্র ৪৫ বছর বয়স। এহেন ইমানুয়েল ম্যাখোঁ রাজধানী দিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেওয়ার পর সটান চলে যান বাংলাদেশ। সেখানে অসাধারণ অভ্যর্থনা পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে।

সরষে বাটা দিয়ে ইলিশ মাছ, লোভনীয় মাংস প্রস্তুতি। খাদ্যরসিক ইমানুয়েল খুব যত্ন করে বাংলাদেশের খাবারের স্বাদ-বর্ণ-গন্ধ অনুভব করলেন। গিগা ইনস্টিটিউট ফর এশিয়ান স্টাডিজের খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব জাসমিন লর্জ ইমানুয়েল ম্যাখোঁর সফরের পর বলেছেন, বাংলাদেশে ফরাসি প্রেসিডেন্টের সফর শুধু ঐতিহাসিক নয়, এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বিশ্বরাজনীতিতে। আসুন, আমরা ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের এই সফরের তত্ত্বতালাশ করি।

ফ্রান্স আমাদের সবার কাছেই এক আকর্ষণীয় দেশ। প্রাচীন প্যারিস শহর, খ্রিস্টের জন্মের ২৫৯ বছর আগে যে শহরের অস্তিত্ব ছিল, যে শহরে প্রথম রাষ্ট্রপতিকে দেশের প্রধান হিসেবে হয়তো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট বলা হতো না। কিন্তু যিনি ফরাসি সাম্রাজ্যের অধিনায়ক ছিলেন, তাঁর নাম নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। সেই ১৮৪৮ থেকে আজ ২০২৩ সালে ৪৫ বছরের যুবক ইমানুয়েল এক দীর্ঘ যাত্রাপথ।

ইমানুয়েল ম্যাখোঁ বলেছেন, যখন রাশিয়া ব্যস্ত ইউক্রেনকে আক্রমণ করা নিয়ে, যখন চীন ও আমেরিকার দ্বৈরথে বিশ্বরাজনীতি উথালপাথাল, তখন ফ্রান্স সেসব বন্ধুর সঙ্গে মৈত্রীর বন্ধনে যুক্ত হতে চাইছে, যাদের সঙ্গে ছিল তাদের প্রাচীন ভালোবাসার সম্পর্ক। অবিভক্ত ভারতের সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিল, ১৯৪৭ সালের পর, দেশভাগের পর নয়াদিল্লির সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিল, ১৯৭১ সালের পর বাংলাদেশের সঙ্গে যে সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছিল স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে, আজ ইমানুয়েল ম্যাখোঁ যেন সেই ইতিহাসের পটে সাম্প্রতিককে খুঁজে পেতে চাইছেন। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে চুক্তি হচ্ছে। জলবায়ুর ক্ষেত্রে চুক্তি হচ্ছে। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে।

এসব বিষয়গত উপাদানের পাশাপাশি সবচেয়ে যেটা বড় জিনিস যে বাংলাদেশও যে রকম এই পারস্পরিক ঝগড়াঝাঁটি, যুদ্ধ-এসবের মধ্যে বিকশিত হতে চাইছে, স্বাধীন এক সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা নিয়ে, ফ্রান্সও সেটা চাইছে। তাই ফ্রান্স আর বাংলাদেশও কাছাকাছি আসছে। তবে ফ্রান্স ও বাংলাদেশের এই কাছাকাছি আসাকে ভারত ইতিবাচকভাবেই দেখছে। তার কারণ ভারতও জি২০ সম্মেলনে এবার ফ্রান্সকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছে। একদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আর অন্যদিকে আফ্রিকান ইউনিয়ন-দুই পক্ষকে দুদিকে বসিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জি২০ সম্মেলন করেছেন। বাংলাদেশের শেখ হাসিনাকে তাঁর বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী আমন্ত্রণ জানিয়েছেন নৈশ ভোজে। শেখ হাসিনার সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেনের ভারত মণ্ডপে বৈঠক হয়েছে। সেলফি তোলা হয়েছে।

ফ্রান্স বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিলহাসিনার পাশে দেখা গেছে তাঁর কন্যাকে। এবার সফরে হাসিনার কন্যা আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ছিলেন। তাই প্রতিটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকেও তাঁর উপস্থিতি যথেষ্ট নজরকাড়া। যদিও হাসিনার বোনও সফরসঙ্গী ছিলেন। শেখ হাসিনার কন্যার আনুষ্ঠানিক পদ ছিল প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা। তিনি সব বৈঠকে হাজির ছিলেন। নরেন্দ্র মোদিও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যে বাইডেনের বৈঠক হওয়া উচিত, সে ব্যাপারে চাপ দিয়েছেন এবং বলেছেন, সেটাও কিন্তু কম পাওনা নয়। সব মিলিয়ে জি২০-এ দিল্লিতে যে সুরটা বাধা হয়েছে, সেই সুরই বাংলাদেশে এসে আছড়ে পড়েছে ইমানুয়েল ম্যাখোঁর সফরে।

একদিকে বাইডেন চলে গেছেন ভিয়েতনামে, যে ভিয়েতনাম অধুনা চীনবিরোধী রাষ্ট্র বলে পরিচিত। তবে ফ্রান্স কিন্তু অত্যন্ত মুনশিয়ানার সঙ্গে ইউক্রেনের সঙ্গেও সুসম্পর্ক রেখে ভারত ও বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চাইছে। বাংলাদেশের সঙ্গে এই সফর খুব ফলপ্রসূ। কেননা অনেক সুনির্দিষ্ট আলাপ-আলোচনা ও চুক্তি হয়েছে। সেখানে কী আলোচনা হয়েছে, সে ব্যাপারেও একটু আমরা আলোকপাত করছি।

কালের কণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যাচ্ছে, বাংলাদেশকে ঘিরে যে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে, সেখানে বৈশ্বিক বড় শক্তি হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়া। তাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তাদের এক পক্ষের সঙ্গে সম্পর্ক উষ্ণ হলে অন্য পক্ষের ক্ষুব্ধ হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের জন্য নিরাপদ বিকল্প শক্তি হতে চায় ফ্রান্স। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ তাঁর দুদিনের ঢাকা সফরের শেষ দিন এ আগ্রহের কথা জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো স্মার্ট বাংলাদেশ গড়া। সেই লক্ষ্য পূরণে বাংলাদেশের পাশে থাকার এবং বাংলাদেশকে সব রকম সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠক ও চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষ হলে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ বক্তব্য দেন। সেখানে ম্যাখোঁর ফরাসি ভাষায় দেওয়া বক্তব্যে তিনি ইন্দো-প্যাসিফিক, বিশেষ করে ভারত মহাসাগরকে ঘিরে যে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে, সে কথা তুলে ধরেন। তিনি বাংলাদেশে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বৃদ্ধিতেও আগ্রহ প্রকাশ করেন।

ওই দিন দুই দেশের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ দুই দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি এবং জনগণের জন্য অংশীদারিকে ‘কৌশলগত’ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন। যেকোনো দেশে অসাংবিধানিকভাবে সরকার পরিবর্তন এবং বেআইনি সামরিক অভ্যুত্থানকে নিন্দনীয় বলে মত দেয় ফ্রান্স ও বাংলাদেশ। এই দুই দেশ সংঘাত, সহিংসতা ও নৃশংস অপরাধের কারণে বাস্তুচ্যুতদের জন্য জরুরি এবং নিরবচ্ছিন্ন মানবিক সহায়তারও আহ্বান জানায়।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘রাশিয়া যখন ইউরোপে অভিযান চালাচ্ছে, তখন পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে আমাদের অংশীদারি গড়া, সেটা অব্যাহত রাখা এবং টেকসই বিকল্প খুঁজে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এটা সেই পথ, যেখানে আমরা বাংলাদেশকেও সঙ্গে নিতে চাই।’

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ বলেন, ফ্রান্স ও বাংলাদেশ নিজেদের স্বাধীনতার সুরক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। বাইরের কোনো চাপকে তারা সমর্থন করে না।

সেদিনের আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার এবং আইনের শাসনের প্রতি দুই দেশের অঙ্গীকারের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এগুলো ছাড়া উন্নয়ন টেকসই হতে পারে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে দেড় দশক ধরে চলমান সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা, উন্নয়ন ও সুশাসন ফ্রান্সের সঙ্গে আমাদের নতুন সম্পর্কের মূলভিত্তি।’ ফ্রান্স বাংলাদেশের জনগণের মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার সুরক্ষায় সরকারের দায়িত্বশীল ও প্রতিশ্রুতিমূলক কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে বলে জানান তিনি।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ ইন্দো-প্যাসিফিকে ফ্রান্সের অংশীদারদের সার্বভৌমত্ব ও কৌশলগতভাবে স্বকীয় অবস্থানের ওপরও জোর দেন। তিনি আফ্রিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে জাতিসংঘ মিশনে মোতায়েন বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের কাজের প্রশংসা করেন। এ ছাড়া তিনি ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার মাধ্যমে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ভূমিকা রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা ও ম্যানগ্রোভ বন রক্ষায় সহযোগিতার আশ্বাস দেন। যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও ফ্রান্স বিশ্বাস করে, উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য জলবায়ু অর্থপ্রাপ্তি সহজতর করার জন্য বৈশ্বিক প্রচেষ্টা আরো ত্বরান্বিত করা উচিত।

আগামী মাসে প্যারিসে বিশ্বের ৮০টিরও বেশি দেশে স্কুলে শিক্ষার্থীদের দুপুরের খাবার সহায়তার বিষয়ে একটি সম্মেলন হচ্ছে। সেই সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানান ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট।

কৌশলগত স্বায়ত্তশাসন, শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য অংশীদারির কথা তুলে ধরে বাংলাদেশ ও ফ্রান্স আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের প্রতি তাদের অটল প্রতিশ্রুতি, বিশেষ করে সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের নীতি ও বহুপাক্ষিকতাবাদে অবিচল বিশ্বাস পুনর্ব্যক্ত করেছে। গোটা পৃথিবী তাই এখন উথালপাথাল হচ্ছে।

আমার কলেজের এক মাস্টারমশাই বলতেন, বিশ্বায়ন হয়ে যাওয়ার পর সার্বভৌম রাষ্ট্রের মাথার ওপর যে চাল ছিল, সেই চাল উড়ে গেছে। এখন আর কোনো রাষ্ট্রই আলাদা করে একা একা বাঁচতে পারে না। তাই প্রত্যেককেই প্রত্যেকের ওপর নির্ভর করতে হয়। চীন ভেবেছিল, তার সম্প্রসারণবাদ দিয়ে গোটা পৃথিবীর একটা বড় অংশকে একেবারে জব্দ করে দেবে। নিয়ন্ত্রণ করবে। শাসন করবে। সেটাও কিন্তু সম্ভব হয়নি।

আমেরিকার যে ভিসা পলিসি, তাতে আমেরিকা যেভাবে বাংলাদেশকে দুষেছে, আজকে সেই জায়গা থেকে আমেরিকা সরে এসেছে। উল্টো বাইডেনের সঙ্গে হাসিনার বৈঠক পুরো পরিস্থিতিটাই বদলে দিয়েছে। ভারতও আমেরিকাকে এ ব্যাপারে যথেষ্ট সমালোচনা করেছে। সব মিলিয়ে ফ্রান্স কিন্তু একটা তৃতীয় অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিল। যেভাবে আমেরিকা মানবাধিকার, নির্বাচনকেন্দ্রিক ভিসা পলিসি নিয়ে পড়ে আছে, ফ্রান্স কিন্তু সে ব্যাপারে কিছু বলল না। উল্টো ফ্রান্স বাংলাদেশের পাশে দাঁড়াল। তার ফলে আজ ফ্রান্সের ভূমিকায় গোটা দুনিয়ার কাছে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক শুধু নয়, বাংলাদেশের নিজস্ব অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠা পেল।

আগামী দিনে বাংলাদেশে নির্বাচন আসন্ন। শেখ হাসিনা জি২০-এর এই সাফল্য এবং ফ্রান্সের সঙ্গে এই নতুন চুক্তিকে মূলধন করে আগামী দিনে এক নতুন পথের পথিক হবেন-এমনই প্রত্যাশা।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
বন্দর চুক্তি : জোরজবরদস্তি চুক্তি করছে সরকার
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
জলবায়ু সহনশীল কৃষি খাদ্য নিরাপত্তার জন্য অপরিহার্য
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
ঐক্যেই উত্থান, অনৈক্যে পতন
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সেনাবাহিনীই ভরসা
সর্বশেষ খবর
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন
জাতিসংঘের কপ-৩০ জলবায়ু সম্মেলন ভেন‍্যুতে ভয়াবহ আগুন

১৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু
বিদেশে কর্মী পাঠাতে সমন্বিত প্ল্যাটফর্ম ওইপি চালু

৩৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন
অস্ট্রেলিয়ায় কার্যকর হতে যাচ্ছে শিশুদের ফেসবুক-টিকটক ব্যবহার বন্ধের আইন

৪৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ
খতমে নবুয়ত ইমানের অংশ

৫৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু
মুন্সীগঞ্জে নির্যাতনের শিকার শিশু জুবায়েরের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার
রাজনীতির নামে ধর্মকে পুঁজি করার চেষ্টা করবেন না: খোকন তালুকদার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল
তারেক রহমানের জন্মদিনে মালয়েশিয়ায় দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার
নাশকতাকারীদের ঢাকায় অবাঞ্ছিত ঘোষণা করা হবে: ডিএমপি কমিশনার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ
তারেক রহমানের জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে কুমিল্লায় দোয়া ও খাবার বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
হারপিকের উদ্যোগে বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু
নেত্রকোনায় ধানকাটার মেশিনে কাটা পড়ে শিশুর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার
মালয়েশিয়ায় ১৭৪ বাংলাদেশি গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা
নওগাঁয় বিএনপির মনোনীত প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী কর্মীসভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না
সিলেটে শুক্রবার যে এলাকাগুলোতে বিদ্যুৎ থাকবে না

৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ
রাজবাড়ীতে তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শিক্ষা উপকরণ বিতরণ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার
ঝিনাইদহে বৃদ্ধকে কুপিয়ে হত্যাচেষ্টা, অস্ত্রসহ যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির
চা শ্রমিকদের দুর্দশার কথা শুনলেন খন্দকার মুক্তাদির

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমলো স্বর্ণের দাম

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক
তারেক রহমানের হাতে দেশ কখনো পথ হারাবে না: মনিরুল হক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল
তারেক রহমানের ভিশনারি নেতৃত্বে আগামীর সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গঠিত হবে : মীর হেলাল

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু
তরুণরাই গড়বে সুন্দর বাংলাদেশ: ইসরাফিল খসরু

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত
শিল্পখাতের নিরাপত্তা চর্চা ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনা বিষয়ক কর্মশালা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর
ধর্মকে হাতিয়ার বানিয়ে বিভ্রান্তি ছড়াচ্ছে একটি দল: গয়েশ্বর

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড
নেত্রকোনায় ভুয়া এমবিবিএস ডাক্তার আটক, ৭ দিনের কারাদণ্ড

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহালের রায় ফ্যাসিস্ট তৈরির পথ রুদ্ধ করবে : রিজভী

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি
শহীদ জিয়ার অসমাপ্ত কাজ এগিয়ে নেবেন তারেক রহমান: তৃপ্তি

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের
চিড়িয়াখানায় ঠাঁই হলো সেই মুখপোড়া হনুমানের

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২০ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ
ভারতকে হারিয়ে ৯ বছরে সর্বোচ্চ র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে
নিখোঁজ শিশুর লাশ মিলল বাগানে

দেশগ্রাম

শূন্যতা-পূর্ণতা
শূন্যতা-পূর্ণতা

সাহিত্য

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়
দ্বারপ্রান্তে পৃথক সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির
সেতুর নিচে পাওয়া লাশ জিয়া দর্জির

দেশগ্রাম

ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা

সাহিত্য

হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল
হাবিপ্রবির দ্বিতীয় সমাবর্তন কাল

দেশগ্রাম

শিলাকে বলছি
শিলাকে বলছি

সাহিত্য

বিক্ষোভ মিছিল
বিক্ষোভ মিছিল

পেছনের পৃষ্ঠা

তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে
তত্ত্বাবধায়কে সুষ্ঠু নির্বাচনের পথ প্রশস্ত হবে

প্রথম পৃষ্ঠা