শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

ফ্রান্স বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিল

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
ফ্রান্স বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিল

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠন, আর তার ছয় বছর পর ১৯৭৭ সালের ২১ ডিসেম্বর জন্মেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। তাঁর মাত্র ৪৫ বছর বয়স। এহেন ইমানুয়েল ম্যাখোঁ রাজধানী দিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেওয়ার পর সটান চলে যান বাংলাদেশ। সেখানে অসাধারণ অভ্যর্থনা পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে।

সরষে বাটা দিয়ে ইলিশ মাছ, লোভনীয় মাংস প্রস্তুতি। খাদ্যরসিক ইমানুয়েল খুব যত্ন করে বাংলাদেশের খাবারের স্বাদ-বর্ণ-গন্ধ অনুভব করলেন। গিগা ইনস্টিটিউট ফর এশিয়ান স্টাডিজের খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব জাসমিন লর্জ ইমানুয়েল ম্যাখোঁর সফরের পর বলেছেন, বাংলাদেশে ফরাসি প্রেসিডেন্টের সফর শুধু ঐতিহাসিক নয়, এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বিশ্বরাজনীতিতে। আসুন, আমরা ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের এই সফরের তত্ত্বতালাশ করি।

ফ্রান্স আমাদের সবার কাছেই এক আকর্ষণীয় দেশ। প্রাচীন প্যারিস শহর, খ্রিস্টের জন্মের ২৫৯ বছর আগে যে শহরের অস্তিত্ব ছিল, যে শহরে প্রথম রাষ্ট্রপতিকে দেশের প্রধান হিসেবে হয়তো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট বলা হতো না। কিন্তু যিনি ফরাসি সাম্রাজ্যের অধিনায়ক ছিলেন, তাঁর নাম নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। সেই ১৮৪৮ থেকে আজ ২০২৩ সালে ৪৫ বছরের যুবক ইমানুয়েল এক দীর্ঘ যাত্রাপথ।

ইমানুয়েল ম্যাখোঁ বলেছেন, যখন রাশিয়া ব্যস্ত ইউক্রেনকে আক্রমণ করা নিয়ে, যখন চীন ও আমেরিকার দ্বৈরথে বিশ্বরাজনীতি উথালপাথাল, তখন ফ্রান্স সেসব বন্ধুর সঙ্গে মৈত্রীর বন্ধনে যুক্ত হতে চাইছে, যাদের সঙ্গে ছিল তাদের প্রাচীন ভালোবাসার সম্পর্ক। অবিভক্ত ভারতের সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিল, ১৯৪৭ সালের পর, দেশভাগের পর নয়াদিল্লির সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিল, ১৯৭১ সালের পর বাংলাদেশের সঙ্গে যে সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছিল স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে, আজ ইমানুয়েল ম্যাখোঁ যেন সেই ইতিহাসের পটে সাম্প্রতিককে খুঁজে পেতে চাইছেন। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে চুক্তি হচ্ছে। জলবায়ুর ক্ষেত্রে চুক্তি হচ্ছে। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে।

এসব বিষয়গত উপাদানের পাশাপাশি সবচেয়ে যেটা বড় জিনিস যে বাংলাদেশও যে রকম এই পারস্পরিক ঝগড়াঝাঁটি, যুদ্ধ-এসবের মধ্যে বিকশিত হতে চাইছে, স্বাধীন এক সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা নিয়ে, ফ্রান্সও সেটা চাইছে। তাই ফ্রান্স আর বাংলাদেশও কাছাকাছি আসছে। তবে ফ্রান্স ও বাংলাদেশের এই কাছাকাছি আসাকে ভারত ইতিবাচকভাবেই দেখছে। তার কারণ ভারতও জি২০ সম্মেলনে এবার ফ্রান্সকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছে। একদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আর অন্যদিকে আফ্রিকান ইউনিয়ন-দুই পক্ষকে দুদিকে বসিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জি২০ সম্মেলন করেছেন। বাংলাদেশের শেখ হাসিনাকে তাঁর বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী আমন্ত্রণ জানিয়েছেন নৈশ ভোজে। শেখ হাসিনার সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেনের ভারত মণ্ডপে বৈঠক হয়েছে। সেলফি তোলা হয়েছে।

ফ্রান্স বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিলহাসিনার পাশে দেখা গেছে তাঁর কন্যাকে। এবার সফরে হাসিনার কন্যা আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ছিলেন। তাই প্রতিটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকেও তাঁর উপস্থিতি যথেষ্ট নজরকাড়া। যদিও হাসিনার বোনও সফরসঙ্গী ছিলেন। শেখ হাসিনার কন্যার আনুষ্ঠানিক পদ ছিল প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা। তিনি সব বৈঠকে হাজির ছিলেন। নরেন্দ্র মোদিও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যে বাইডেনের বৈঠক হওয়া উচিত, সে ব্যাপারে চাপ দিয়েছেন এবং বলেছেন, সেটাও কিন্তু কম পাওনা নয়। সব মিলিয়ে জি২০-এ দিল্লিতে যে সুরটা বাধা হয়েছে, সেই সুরই বাংলাদেশে এসে আছড়ে পড়েছে ইমানুয়েল ম্যাখোঁর সফরে।

একদিকে বাইডেন চলে গেছেন ভিয়েতনামে, যে ভিয়েতনাম অধুনা চীনবিরোধী রাষ্ট্র বলে পরিচিত। তবে ফ্রান্স কিন্তু অত্যন্ত মুনশিয়ানার সঙ্গে ইউক্রেনের সঙ্গেও সুসম্পর্ক রেখে ভারত ও বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চাইছে। বাংলাদেশের সঙ্গে এই সফর খুব ফলপ্রসূ। কেননা অনেক সুনির্দিষ্ট আলাপ-আলোচনা ও চুক্তি হয়েছে। সেখানে কী আলোচনা হয়েছে, সে ব্যাপারেও একটু আমরা আলোকপাত করছি।

কালের কণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যাচ্ছে, বাংলাদেশকে ঘিরে যে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে, সেখানে বৈশ্বিক বড় শক্তি হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়া। তাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তাদের এক পক্ষের সঙ্গে সম্পর্ক উষ্ণ হলে অন্য পক্ষের ক্ষুব্ধ হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের জন্য নিরাপদ বিকল্প শক্তি হতে চায় ফ্রান্স। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ তাঁর দুদিনের ঢাকা সফরের শেষ দিন এ আগ্রহের কথা জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো স্মার্ট বাংলাদেশ গড়া। সেই লক্ষ্য পূরণে বাংলাদেশের পাশে থাকার এবং বাংলাদেশকে সব রকম সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠক ও চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষ হলে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ বক্তব্য দেন। সেখানে ম্যাখোঁর ফরাসি ভাষায় দেওয়া বক্তব্যে তিনি ইন্দো-প্যাসিফিক, বিশেষ করে ভারত মহাসাগরকে ঘিরে যে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে, সে কথা তুলে ধরেন। তিনি বাংলাদেশে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বৃদ্ধিতেও আগ্রহ প্রকাশ করেন।

ওই দিন দুই দেশের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ দুই দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি এবং জনগণের জন্য অংশীদারিকে ‘কৌশলগত’ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন। যেকোনো দেশে অসাংবিধানিকভাবে সরকার পরিবর্তন এবং বেআইনি সামরিক অভ্যুত্থানকে নিন্দনীয় বলে মত দেয় ফ্রান্স ও বাংলাদেশ। এই দুই দেশ সংঘাত, সহিংসতা ও নৃশংস অপরাধের কারণে বাস্তুচ্যুতদের জন্য জরুরি এবং নিরবচ্ছিন্ন মানবিক সহায়তারও আহ্বান জানায়।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘রাশিয়া যখন ইউরোপে অভিযান চালাচ্ছে, তখন পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে আমাদের অংশীদারি গড়া, সেটা অব্যাহত রাখা এবং টেকসই বিকল্প খুঁজে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এটা সেই পথ, যেখানে আমরা বাংলাদেশকেও সঙ্গে নিতে চাই।’

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ বলেন, ফ্রান্স ও বাংলাদেশ নিজেদের স্বাধীনতার সুরক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। বাইরের কোনো চাপকে তারা সমর্থন করে না।

সেদিনের আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার এবং আইনের শাসনের প্রতি দুই দেশের অঙ্গীকারের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এগুলো ছাড়া উন্নয়ন টেকসই হতে পারে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে দেড় দশক ধরে চলমান সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা, উন্নয়ন ও সুশাসন ফ্রান্সের সঙ্গে আমাদের নতুন সম্পর্কের মূলভিত্তি।’ ফ্রান্স বাংলাদেশের জনগণের মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার সুরক্ষায় সরকারের দায়িত্বশীল ও প্রতিশ্রুতিমূলক কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে বলে জানান তিনি।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ ইন্দো-প্যাসিফিকে ফ্রান্সের অংশীদারদের সার্বভৌমত্ব ও কৌশলগতভাবে স্বকীয় অবস্থানের ওপরও জোর দেন। তিনি আফ্রিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে জাতিসংঘ মিশনে মোতায়েন বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের কাজের প্রশংসা করেন। এ ছাড়া তিনি ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার মাধ্যমে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ভূমিকা রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা ও ম্যানগ্রোভ বন রক্ষায় সহযোগিতার আশ্বাস দেন। যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও ফ্রান্স বিশ্বাস করে, উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য জলবায়ু অর্থপ্রাপ্তি সহজতর করার জন্য বৈশ্বিক প্রচেষ্টা আরো ত্বরান্বিত করা উচিত।

আগামী মাসে প্যারিসে বিশ্বের ৮০টিরও বেশি দেশে স্কুলে শিক্ষার্থীদের দুপুরের খাবার সহায়তার বিষয়ে একটি সম্মেলন হচ্ছে। সেই সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানান ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট।

কৌশলগত স্বায়ত্তশাসন, শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য অংশীদারির কথা তুলে ধরে বাংলাদেশ ও ফ্রান্স আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের প্রতি তাদের অটল প্রতিশ্রুতি, বিশেষ করে সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের নীতি ও বহুপাক্ষিকতাবাদে অবিচল বিশ্বাস পুনর্ব্যক্ত করেছে। গোটা পৃথিবী তাই এখন উথালপাথাল হচ্ছে।

আমার কলেজের এক মাস্টারমশাই বলতেন, বিশ্বায়ন হয়ে যাওয়ার পর সার্বভৌম রাষ্ট্রের মাথার ওপর যে চাল ছিল, সেই চাল উড়ে গেছে। এখন আর কোনো রাষ্ট্রই আলাদা করে একা একা বাঁচতে পারে না। তাই প্রত্যেককেই প্রত্যেকের ওপর নির্ভর করতে হয়। চীন ভেবেছিল, তার সম্প্রসারণবাদ দিয়ে গোটা পৃথিবীর একটা বড় অংশকে একেবারে জব্দ করে দেবে। নিয়ন্ত্রণ করবে। শাসন করবে। সেটাও কিন্তু সম্ভব হয়নি।

আমেরিকার যে ভিসা পলিসি, তাতে আমেরিকা যেভাবে বাংলাদেশকে দুষেছে, আজকে সেই জায়গা থেকে আমেরিকা সরে এসেছে। উল্টো বাইডেনের সঙ্গে হাসিনার বৈঠক পুরো পরিস্থিতিটাই বদলে দিয়েছে। ভারতও আমেরিকাকে এ ব্যাপারে যথেষ্ট সমালোচনা করেছে। সব মিলিয়ে ফ্রান্স কিন্তু একটা তৃতীয় অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিল। যেভাবে আমেরিকা মানবাধিকার, নির্বাচনকেন্দ্রিক ভিসা পলিসি নিয়ে পড়ে আছে, ফ্রান্স কিন্তু সে ব্যাপারে কিছু বলল না। উল্টো ফ্রান্স বাংলাদেশের পাশে দাঁড়াল। তার ফলে আজ ফ্রান্সের ভূমিকায় গোটা দুনিয়ার কাছে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক শুধু নয়, বাংলাদেশের নিজস্ব অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠা পেল।

আগামী দিনে বাংলাদেশে নির্বাচন আসন্ন। শেখ হাসিনা জি২০-এর এই সাফল্য এবং ফ্রান্সের সঙ্গে এই নতুন চুক্তিকে মূলধন করে আগামী দিনে এক নতুন পথের পথিক হবেন-এমনই প্রত্যাশা।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
সশস্ত্র বাহিনী দিবস ও জাতির অস্তিত্ব রক্ষার অভিযাত্রা
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
যাচ্ছি কোথায়, আদর্শের রাজনীতিতে, ত‍্যাগে না উচ্ছিষ্ট ভোগে!
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
সশস্ত্র বাহিনী দিবসের প্রেক্ষাপট ও বাস্তবতা
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
আমাদের ঠকানো হবে আরও কতবার
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
সর্বশেষ খবর
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে
শিশুকে ধর্ষণে অভিযুক্তের লাশ মিলল রেল লাইনে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে
অপহরণের পর মুক্তিপণ দাবি, না দেওয়ায় লাশ মিলল নদীতে

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক
খুলনায় ফের যুবককে গুলি নেপথ্যে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর
রাজশাহীতে আট ইসলামি দলের সমাবেশ ৩০ নভেম্বর

খবর