শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:৩০, সোমবার, ১৮ সেপ্টেম্বর, ২০২৩

দিল্লির চিঠি

ফ্রান্স বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিল

জয়ন্ত ঘোষাল
অনলাইন ভার্সন
ফ্রান্স বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিল

১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ এবং স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্র গঠন, আর তার ছয় বছর পর ১৯৭৭ সালের ২১ ডিসেম্বর জন্মেছেন ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ। তাঁর মাত্র ৪৫ বছর বয়স। এহেন ইমানুয়েল ম্যাখোঁ রাজধানী দিল্লিতে জি২০ শীর্ষ সম্মেলনে অংশ নেওয়ার পর সটান চলে যান বাংলাদেশ। সেখানে অসাধারণ অভ্যর্থনা পান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে।

সরষে বাটা দিয়ে ইলিশ মাছ, লোভনীয় মাংস প্রস্তুতি। খাদ্যরসিক ইমানুয়েল খুব যত্ন করে বাংলাদেশের খাবারের স্বাদ-বর্ণ-গন্ধ অনুভব করলেন। গিগা ইনস্টিটিউট ফর এশিয়ান স্টাডিজের খ্যাতিমান ব্যক্তিত্ব জাসমিন লর্জ ইমানুয়েল ম্যাখোঁর সফরের পর বলেছেন, বাংলাদেশে ফরাসি প্রেসিডেন্টের সফর শুধু ঐতিহাসিক নয়, এক নতুন দিগন্ত উন্মোচন করেছে বিশ্বরাজনীতিতে। আসুন, আমরা ফ্রান্সের প্রেসিডেন্টের এই সফরের তত্ত্বতালাশ করি।

ফ্রান্স আমাদের সবার কাছেই এক আকর্ষণীয় দেশ। প্রাচীন প্যারিস শহর, খ্রিস্টের জন্মের ২৫৯ বছর আগে যে শহরের অস্তিত্ব ছিল, যে শহরে প্রথম রাষ্ট্রপতিকে দেশের প্রধান হিসেবে হয়তো আনুষ্ঠানিকভাবে প্রেসিডেন্ট বলা হতো না। কিন্তু যিনি ফরাসি সাম্রাজ্যের অধিনায়ক ছিলেন, তাঁর নাম নেপোলিয়ন বোনাপার্ট। সেই ১৮৪৮ থেকে আজ ২০২৩ সালে ৪৫ বছরের যুবক ইমানুয়েল এক দীর্ঘ যাত্রাপথ।

ইমানুয়েল ম্যাখোঁ বলেছেন, যখন রাশিয়া ব্যস্ত ইউক্রেনকে আক্রমণ করা নিয়ে, যখন চীন ও আমেরিকার দ্বৈরথে বিশ্বরাজনীতি উথালপাথাল, তখন ফ্রান্স সেসব বন্ধুর সঙ্গে মৈত্রীর বন্ধনে যুক্ত হতে চাইছে, যাদের সঙ্গে ছিল তাদের প্রাচীন ভালোবাসার সম্পর্ক। অবিভক্ত ভারতের সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিল, ১৯৪৭ সালের পর, দেশভাগের পর নয়াদিল্লির সঙ্গে যে সম্পর্ক ছিল, ১৯৭১ সালের পর বাংলাদেশের সঙ্গে যে সম্পর্ক স্থাপিত হয়েছিল স্বাধীন সার্বভৌম রাষ্ট্রের স্থপতি শেখ মুজিবুর রহমানের সঙ্গে, আজ ইমানুয়েল ম্যাখোঁ যেন সেই ইতিহাসের পটে সাম্প্রতিককে খুঁজে পেতে চাইছেন। প্রতিরক্ষা ক্ষেত্রে চুক্তি হচ্ছে। জলবায়ুর ক্ষেত্রে চুক্তি হচ্ছে। বাণিজ্যের ক্ষেত্রে আলাপ-আলোচনা হচ্ছে।

এসব বিষয়গত উপাদানের পাশাপাশি সবচেয়ে যেটা বড় জিনিস যে বাংলাদেশও যে রকম এই পারস্পরিক ঝগড়াঝাঁটি, যুদ্ধ-এসবের মধ্যে বিকশিত হতে চাইছে, স্বাধীন এক সার্বভৌম রাষ্ট্রের মর্যাদা নিয়ে, ফ্রান্সও সেটা চাইছে। তাই ফ্রান্স আর বাংলাদেশও কাছাকাছি আসছে। তবে ফ্রান্স ও বাংলাদেশের এই কাছাকাছি আসাকে ভারত ইতিবাচকভাবেই দেখছে। তার কারণ ভারতও জি২০ সম্মেলনে এবার ফ্রান্সকে যথেষ্ট গুরুত্ব দিয়েছে। একদিকে ইউরোপীয় ইউনিয়ন আর অন্যদিকে আফ্রিকান ইউনিয়ন-দুই পক্ষকে দুদিকে বসিয়ে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি জি২০ সম্মেলন করেছেন। বাংলাদেশের শেখ হাসিনাকে তাঁর বাড়িতে প্রধানমন্ত্রী আমন্ত্রণ জানিয়েছেন নৈশ ভোজে। শেখ হাসিনার সঙ্গে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের বাইডেনের ভারত মণ্ডপে বৈঠক হয়েছে। সেলফি তোলা হয়েছে।

ফ্রান্স বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিলহাসিনার পাশে দেখা গেছে তাঁর কন্যাকে। এবার সফরে হাসিনার কন্যা আনুষ্ঠানিকভাবে বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা ছিলেন। তাই প্রতিটি দ্বিপক্ষীয় বৈঠকেও তাঁর উপস্থিতি যথেষ্ট নজরকাড়া। যদিও হাসিনার বোনও সফরসঙ্গী ছিলেন। শেখ হাসিনার কন্যার আনুষ্ঠানিক পদ ছিল প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা। তিনি সব বৈঠকে হাজির ছিলেন। নরেন্দ্র মোদিও বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে যে বাইডেনের বৈঠক হওয়া উচিত, সে ব্যাপারে চাপ দিয়েছেন এবং বলেছেন, সেটাও কিন্তু কম পাওনা নয়। সব মিলিয়ে জি২০-এ দিল্লিতে যে সুরটা বাধা হয়েছে, সেই সুরই বাংলাদেশে এসে আছড়ে পড়েছে ইমানুয়েল ম্যাখোঁর সফরে।

একদিকে বাইডেন চলে গেছেন ভিয়েতনামে, যে ভিয়েতনাম অধুনা চীনবিরোধী রাষ্ট্র বলে পরিচিত। তবে ফ্রান্স কিন্তু অত্যন্ত মুনশিয়ানার সঙ্গে ইউক্রেনের সঙ্গেও সুসম্পর্ক রেখে ভারত ও বাংলাদেশের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখতে চাইছে। বাংলাদেশের সঙ্গে এই সফর খুব ফলপ্রসূ। কেননা অনেক সুনির্দিষ্ট আলাপ-আলোচনা ও চুক্তি হয়েছে। সেখানে কী আলোচনা হয়েছে, সে ব্যাপারেও একটু আমরা আলোকপাত করছি।

কালের কণ্ঠ পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদ থেকে জানা যাচ্ছে, বাংলাদেশকে ঘিরে যে ভূ-রাজনৈতিক প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে, সেখানে বৈশ্বিক বড় শক্তি হলো মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, চীন ও রাশিয়া। তাদের মধ্যে প্রতিযোগিতা এখন এমন পর্যায়ে পৌঁছেছে যে তাদের এক পক্ষের সঙ্গে সম্পর্ক উষ্ণ হলে অন্য পক্ষের ক্ষুব্ধ হওয়ার ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। এ অবস্থায় বাংলাদেশের জন্য নিরাপদ বিকল্প শক্তি হতে চায় ফ্রান্স। ফরাসি প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ তাঁর দুদিনের ঢাকা সফরের শেষ দিন এ আগ্রহের কথা জানিয়েছেন।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা হলো স্মার্ট বাংলাদেশ গড়া। সেই লক্ষ্য পূরণে বাংলাদেশের পাশে থাকার এবং বাংলাদেশকে সব রকম সহযোগিতা করার আশ্বাস দেন ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ইমানুয়েল ম্যাখোঁ।

প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ে বৈঠক ও চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষ হলে যৌথ সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এবং ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ বক্তব্য দেন। সেখানে ম্যাখোঁর ফরাসি ভাষায় দেওয়া বক্তব্যে তিনি ইন্দো-প্যাসিফিক, বিশেষ করে ভারত মহাসাগরকে ঘিরে যে ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনা তৈরি হয়েছে, সে কথা তুলে ধরেন। তিনি বাংলাদেশে প্রতিরক্ষা সহযোগিতা বৃদ্ধিতেও আগ্রহ প্রকাশ করেন।

ওই দিন দুই দেশের যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ দুই দেশের শান্তি, সমৃদ্ধি এবং জনগণের জন্য অংশীদারিকে ‘কৌশলগত’ পর্যায়ে নিয়ে যাওয়ার লক্ষ্যে কাজ করতে সম্মত হয়েছেন। যেকোনো দেশে অসাংবিধানিকভাবে সরকার পরিবর্তন এবং বেআইনি সামরিক অভ্যুত্থানকে নিন্দনীয় বলে মত দেয় ফ্রান্স ও বাংলাদেশ। এই দুই দেশ সংঘাত, সহিংসতা ও নৃশংস অপরাধের কারণে বাস্তুচ্যুতদের জন্য জরুরি এবং নিরবচ্ছিন্ন মানবিক সহায়তারও আহ্বান জানায়।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘রাশিয়া যখন ইউরোপে অভিযান চালাচ্ছে, তখন পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে আমাদের অংশীদারি গড়া, সেটা অব্যাহত রাখা এবং টেকসই বিকল্প খুঁজে নেওয়ার সুযোগ দেওয়া বেশি গুরুত্বপূর্ণ। এটা সেই পথ, যেখানে আমরা বাংলাদেশকেও সঙ্গে নিতে চাই।’

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ বলেন, ফ্রান্স ও বাংলাদেশ নিজেদের স্বাধীনতার সুরক্ষাকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেয়। বাইরের কোনো চাপকে তারা সমর্থন করে না।

সেদিনের আনুষ্ঠানিক বক্তব্যে প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ গণতান্ত্রিক মূল্যবোধ, মানবাধিকার এবং আইনের শাসনের প্রতি দুই দেশের অঙ্গীকারের কথা তুলে ধরেন। তিনি বলেন, এগুলো ছাড়া উন্নয়ন টেকসই হতে পারে না।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তাঁর বক্তব্যে বলেন, ‘বাংলাদেশে দেড় দশক ধরে চলমান সাংবিধানিক ও গণতান্ত্রিক ধারাবাহিকতা, উন্নয়ন ও সুশাসন ফ্রান্সের সঙ্গে আমাদের নতুন সম্পর্কের মূলভিত্তি।’ ফ্রান্স বাংলাদেশের জনগণের মৌলিক অধিকার ও মানবাধিকার সুরক্ষায় সরকারের দায়িত্বশীল ও প্রতিশ্রুতিমূলক কর্মকাণ্ডে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেছে বলে জানান তিনি।

ফরাসি প্রেসিডেন্ট ম্যাখোঁ ইন্দো-প্যাসিফিকে ফ্রান্সের অংশীদারদের সার্বভৌমত্ব ও কৌশলগতভাবে স্বকীয় অবস্থানের ওপরও জোর দেন। তিনি আফ্রিকাসহ বিশ্বের বিভিন্ন অঞ্চলে জাতিসংঘ মিশনে মোতায়েন বাংলাদেশের শান্তিরক্ষীদের কাজের প্রশংসা করেন। এ ছাড়া তিনি ১০ লাখেরও বেশি রোহিঙ্গাকে আশ্রয় দেওয়ার মাধ্যমে আঞ্চলিক স্থিতিশীলতা রক্ষায় ভূমিকা রাখার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে ধন্যবাদ জানান।

ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট জলবায়ু পরিবর্তন মোকাবেলা ও ম্যানগ্রোভ বন রক্ষায় সহযোগিতার আশ্বাস দেন। যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, বাংলাদেশ ও ফ্রান্স বিশ্বাস করে, উন্নয়নশীল দেশগুলোর জন্য জলবায়ু অর্থপ্রাপ্তি সহজতর করার জন্য বৈশ্বিক প্রচেষ্টা আরো ত্বরান্বিত করা উচিত।

আগামী মাসে প্যারিসে বিশ্বের ৮০টিরও বেশি দেশে স্কুলে শিক্ষার্থীদের দুপুরের খাবার সহায়তার বিষয়ে একটি সম্মেলন হচ্ছে। সেই সম্মেলনে বাংলাদেশকে আমন্ত্রণ জানান ফ্রান্সের প্রেসিডেন্ট।

কৌশলগত স্বায়ত্তশাসন, শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য অংশীদারির কথা তুলে ধরে বাংলাদেশ ও ফ্রান্স আন্তর্জাতিক আইন এবং জাতিসংঘ সনদের প্রতি তাদের অটল প্রতিশ্রুতি, বিশেষ করে সংঘাতের শান্তিপূর্ণ সমাধানের নীতি ও বহুপাক্ষিকতাবাদে অবিচল বিশ্বাস পুনর্ব্যক্ত করেছে। গোটা পৃথিবী তাই এখন উথালপাথাল হচ্ছে।

আমার কলেজের এক মাস্টারমশাই বলতেন, বিশ্বায়ন হয়ে যাওয়ার পর সার্বভৌম রাষ্ট্রের মাথার ওপর যে চাল ছিল, সেই চাল উড়ে গেছে। এখন আর কোনো রাষ্ট্রই আলাদা করে একা একা বাঁচতে পারে না। তাই প্রত্যেককেই প্রত্যেকের ওপর নির্ভর করতে হয়। চীন ভেবেছিল, তার সম্প্রসারণবাদ দিয়ে গোটা পৃথিবীর একটা বড় অংশকে একেবারে জব্দ করে দেবে। নিয়ন্ত্রণ করবে। শাসন করবে। সেটাও কিন্তু সম্ভব হয়নি।

আমেরিকার যে ভিসা পলিসি, তাতে আমেরিকা যেভাবে বাংলাদেশকে দুষেছে, আজকে সেই জায়গা থেকে আমেরিকা সরে এসেছে। উল্টো বাইডেনের সঙ্গে হাসিনার বৈঠক পুরো পরিস্থিতিটাই বদলে দিয়েছে। ভারতও আমেরিকাকে এ ব্যাপারে যথেষ্ট সমালোচনা করেছে। সব মিলিয়ে ফ্রান্স কিন্তু একটা তৃতীয় অবস্থান নিয়ে বাংলাদেশকে আরো শক্তিশালী করে দিল। যেভাবে আমেরিকা মানবাধিকার, নির্বাচনকেন্দ্রিক ভিসা পলিসি নিয়ে পড়ে আছে, ফ্রান্স কিন্তু সে ব্যাপারে কিছু বলল না। উল্টো ফ্রান্স বাংলাদেশের পাশে দাঁড়াল। তার ফলে আজ ফ্রান্সের ভূমিকায় গোটা দুনিয়ার কাছে ভারত-বাংলাদেশ সম্পর্ক শুধু নয়, বাংলাদেশের নিজস্ব অবস্থান অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠা পেল।

আগামী দিনে বাংলাদেশে নির্বাচন আসন্ন। শেখ হাসিনা জি২০-এর এই সাফল্য এবং ফ্রান্সের সঙ্গে এই নতুন চুক্তিকে মূলধন করে আগামী দিনে এক নতুন পথের পথিক হবেন-এমনই প্রত্যাশা।

লেখক : ভারতীয় সাংবাদিক।

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
বিনিয়োগ পরিবেশ প্রয়োজন
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
ক্লিকের যুগে প্রিন্ট মিডিয়ার টিকে থাকার লড়াই
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
আইনের প্রতি শ্রদ্ধার নতুন দৃষ্টান্ত সেনাবাহিনীর
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
মানসম্পন্ন শিক্ষা ছাড়া উন্নত জাতি গঠন সম্ভব নয়
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
সেনাবাহিনীকে নয়, দায়ী করুন অপরাধীকে
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
অর্থনীতির সর্বনাশ : দুর্নীতির পৌষ মাস
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
স্পর্শকাতর পণ্যের সুরক্ষা উপেক্ষিত ছিল
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
নানা সূচকে ‘ইমেজ ক্রাইসিসে’ বাংলাদেশ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
রাজনৈতিক আকাশে অনিশ্চয়তার কালো মেঘ
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
সর্বশেষ খবর
রাবির চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতির পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলন
রাবির চিকিৎসা মনোবিজ্ঞান বিভাগের সভাপতির পদত্যাগ দাবিতে আন্দোলন

এই মাত্র | ক্যাম্পাস

সিভাসুতে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন শুরু
সিভাসুতে আন্তর্জাতিক বৈজ্ঞানিক সম্মেলন শুরু

৩ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প
আবারও পাকিস্তান প্রধানমন্ত্রী-সেনাপ্রধানের ভূয়সী প্রশংসা করলেন ট্রাম্প

৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাভার্ডভ্যান থেকে চালকের লাশ উদ্ধার
কাভার্ডভ্যান থেকে চালকের লাশ উদ্ধার

১০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে লক্ষ্মীপুরে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল
নতুন কমিটিকে অভিনন্দন জানিয়ে লক্ষ্মীপুরে ছাত্রদলের আনন্দ মিছিল

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে স্বর্ণের দোকান নিরাপত্তা জোরদারে ১৩ সদস্যের কমিটি গঠন
রংপুরে স্বর্ণের দোকান নিরাপত্তা জোরদারে ১৩ সদস্যের কমিটি গঠন

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নন-ক্যাডার বিধি সংশোধন, বিসিএসের নম্বর প্রকাশসহ ১৫ দফা দাবি এনসিপির
নন-ক্যাডার বিধি সংশোধন, বিসিএসের নম্বর প্রকাশসহ ১৫ দফা দাবি এনসিপির

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

জয়পুরহাটে চাতালের হাউজে পড়ে শিশুর মৃত্যু
জয়পুরহাটে চাতালের হাউজে পড়ে শিশুর মৃত্যু

২২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
বাগেরহাটে বিএনপির ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাকসু নির্বাচনের দাবিতে অনশনে এক শিক্ষার্থী
বাকসু নির্বাচনের দাবিতে অনশনে এক শিক্ষার্থী

৩২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়ে যা বললেন লিটন
টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়ে যা বললেন লিটন

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের
মৃত্যুর আগে পরিবারের সঙ্গে শেষ কী কথা হয়েছিল ফার্মগেটে নিহত যুবকের

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন শুরু
বড়পুকুরিয়া তাপবিদ্যুৎ কেন্দ্রে উৎপাদন শুরু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় বৈশ্বিক আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা অপরিহার্য : রিজওয়ানা
জলবায়ু ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠায় বৈশ্বিক আর্থিক ও কারিগরি সহায়তা অপরিহার্য : রিজওয়ানা

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

গৃহশিক্ষকসহ স্কুলছাত্রকে এসিড নিক্ষেপ: দুই যুবকের যাবজ্জীবন
গৃহশিক্ষকসহ স্কুলছাত্রকে এসিড নিক্ষেপ: দুই যুবকের যাবজ্জীবন

৫০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝিনাইদহে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
ঝিনাইদহে পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ছাড়া সংস্কার বাস্তবায়ন হবে না : জোনায়েদ সাকি
নির্বাচন ছাড়া সংস্কার বাস্তবায়ন হবে না : জোনায়েদ সাকি

৫৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিন ছিনতাইকারী গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিন ছিনতাইকারী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সুন্দরবনে আগ্নেয়াস্ত্রসহ বনদস্যু বাহিনীর প্রধান আটক
সুন্দরবনে আগ্নেয়াস্ত্রসহ বনদস্যু বাহিনীর প্রধান আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় পৌর কর্মচারীদের মানববন্ধন
বগুড়ায় পৌর কর্মচারীদের মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ বারবার পালিয়ে যায়: তৃপ্তি
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ বারবার পালিয়ে যায়: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১১ কর্মকর্তাকে বদলি
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ১১ কর্মকর্তাকে বদলি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে তেলের খনিতে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২
ইরাকে তেলের খনিতে অগ্নিকাণ্ডে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিংবদন্তী অভিনেত্রী জুন লকহার্ট আর নেই
কিংবদন্তী অভিনেত্রী জুন লকহার্ট আর নেই

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাউবির এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬২.৩৪ শতাংশ
বাউবির এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৬২.৩৪ শতাংশ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইলিশ নিয়ে তীরে ফিরছেন জেলেরা
ইলিশ নিয়ে তীরে ফিরছেন জেলেরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আইসক্রিম ফ্যাক্টরিকে জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জনগণ সবসময় ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকবে: চসিক মেয়র
বাংলাদেশের জনগণ সবসময় ফিলিস্তিনিদের পাশে থাকবে: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ১৬৩ জনকে অব্যাহতি
বিস্ফোরক মামলায় মির্জা ফখরুলসহ ১৬৩ জনকে অব্যাহতি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টিকা দিতে গিয়ে রাস্তায় প্রাণ গেল ১৪ দিন বয়সী নাতনি ও নানির
টিকা দিতে গিয়ে রাস্তায় প্রাণ গেল ১৪ দিন বয়সী নাতনি ও নানির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু
ফার্মগেটে মেট্রোরেলের পিলারের বিয়ারিং প্যাড পড়ে পথচারীর মৃত্যু

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা
হাসিনার স্বজন পরিচয়ে ইউরোপে আশ্রয় চান পলাতক পুলিশ কর্মকর্তা

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন
সালমান শাহর স্ত্রী সামিরাকে নির্দোষ বললেন ডন

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন
ফ্রান্সে স্কুলছাত্রী ধর্ষণ-হত্যার দায়ে প্রথম কোনো নারীর যাবজ্জীবন

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি
জোট হলেও দলীয় প্রতীকে ভোটে আপত্তি বিএনপির, ইসিতে চিঠি

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার
সীমাহীন পাল্লার পরমাণু মিসাইলের সফল পরীক্ষা চালানোর দাবি রাশিয়ার

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ
হঠাৎ মেট্রোরেল বন্ধে দুর্ভোগ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির
৫ লাখ টাকা ক্ষতিপূরণ পাবে নিহতের পরিবার : ফাওজুল কবির

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য
বিএনপি-জামায়াতের বালখিল্য

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়
রোনালদোর ৯৫০তম গোলে আল নাসরের টানা ছয় জয়

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা
‘সাইয়ারা’র পর নতুন ছবিতে অনীত, আয়ুষ্মানের শুভেচ্ছাবার্তা

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
শান্তি আলোচনা ব্যর্থ হলে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ‘যুদ্ধের’ হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ
রিজার্ভ বৃদ্ধিকে স্বাগত জানাল আইএমএফ

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে এক ভরি স্বর্ণ

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা
৪ দিন পরেই বাতিল হবে অতিরিক্ত সিমকার্ড, বিটিআরসির জরুরি বার্তা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’
‘সব দলের অংশগ্রহণেই অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন সম্ভব’

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা
জাতীয় চিড়িয়াখানায় আসছে নতুন প্রাণী : প্রাণিসম্পদ উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : মামুনুল হক
নভেম্বরের মধ্যে গণভোট করে জুলাই সনদের আইনি ভিত্তি দিতে হবে : মামুনুল হক

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন
চুয়াডাঙ্গায় বসুন্ধরা শুভসংঘের উদ্যোগে ৪০ অসচ্ছল নারীকে সেলাই মেশিন

নগর জীবন

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত
চট্টগ্রামে দুর্বৃত্তের গুলিতে যুবদল নেতা নিহত

নগর জীবন

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়
গ্যাসের খোঁজে তোড়জোড়

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম