শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৭, বৃহস্পতিবার, ২১ ডিসেম্বর, ২০২৩

হলফনামার ‘কলপ’ ও জাদুর চেরাগ

মহিউদ্দিন খান মোহন
অনলাইন ভার্সন
হলফনামার ‘কলপ’ ও জাদুর চেরাগ

একটা বয়সে প্রাকৃতিক নিয়মে মানুষের চুল-দাড়িতে পাক ধরে। প্রথমে অল্পস্বল্প, পরে এক সময় গোটা মাথার চুল এবং মুখের দাড়ি-গোফ একদম সাদা হয়ে যায়। তবে বয়সের তারতম্যে একেকজনের একেক সময় এটা ঘটতে দেখা যায়। কারও ৪০ পেরোলেই কালো চুল শ্বেতবর্ণ ধারণ করতে শুরু করে, কারওবা ষাটের পরে। চুল পাকলে কেউ কেউ অস্বস্তিতে পড়েন। বয়সটা বেড়ে যাচ্ছে ভেবে অস্বস্তিবোধ করেন। তাই চুল-দাড়ি কালো রাখার জন্য ব্যবহার করেন ‘কলপ’। কালো রঙের কলপ ব্যবহার করে বয়সটা বাহ্যিকভাবে ধরে রাখার ব্যর্থ চেষ্টা করেন। যদিও চুল-দাড়ি কালো করে বয়স আটকানো যায় না। 

মানুষ যেহেতু সুন্দরের পূজারি, তাই সে সবসময় চেষ্টা করে অপরের চোখে নিজেকে সুন্দর দেখাতে। তবে চুল সাদা হয়ে গেলেই মানুষের সৌন্দর্য কমে না। বরং মাথার চুলে পাক ধরাকে অনেকে অভিজ্ঞতা ও জ্ঞান-বুদ্ধির পরিপক্বতার চিহ্ন বলে মনে করেন। এ জন্যই অনেককে বলতে শোনা যায়- ‘আমাকে বোঝাতে এসো না। আমিও বুঝি। চুল কি এমনি এমনি পেকেছে?’ কথাটা সর্বাংশে সত্য বলা যাবে না। কারণ চুল পাকলেই কেউ অভিজ্ঞ কিংবা জ্ঞান-বুদ্ধিতে পরিপক্ব হবেন এমন কোনো গ্যারান্টি নেই। জীবনে অনেক চুলপাকা বয়স্ক ব্যক্তিকে দেখেছি, যারা জ্ঞান-বুদ্ধিতে বেজায় খাটো। তবে এটা ঠিক, চুল বাতাসে পাকে না, বয়সের কারণেই পাকে।

প্রকৃতির সাংবিধানিক নিয়মে চুল পাকাকে অস্বীকার করা উচিত নয়। অর্থাৎ কলপের প্রলেপে তা আড়ালের চেষ্টা না করাই ভালো। কেননা, আগুন যেমন ছাইচাপা দিয়ে রাখা যায় না, তেমনি শিরভূমিতে কেশের পরিপক্বতার বিষয়টিও বেশি দিন লুকিয়ে রাখা সম্ভব হয় না। কারও কারও আঁতে ঘা লাগলেও দ্বিধাহীন চিত্তেই বলতে চাই, চুল-দাড়িতে কলপ মেখে কালো রং করাকে আমার এক ধরনের আত্মপ্রবঞ্চনা বলেই মনে হয়। ব্যাপারটা অনেকটা কাকের ময়ূরপুচ্ছ ধারণের মতো।

আবার মাথায় টাক পড়লে কেউ কেউ ‘উইগ’ অর্থাৎ ‘পরচুলা’ ব্যবহার করেন। এটাও নিজের আসল রূপ ঢেকে রাখার ব্যর্থ প্রয়াস। তবে যারা সেলিব্রেটি অর্থাৎ নাটক-সিনেমায় অভিনয় করেন, তাদের বিষয়টি আলাদা। দর্শকদের সামনে নিজেকে আকর্ষণীয় করে উপস্থাপন করতে কিংবা চরিত্রের প্রয়োজনে তাদের পরচুলা পরিধান করা আবশ্যক হয়ে পড়ে। যেমন আমাদের চলচ্চিত্রজগতের ‘ড্যাশিং হিরো’ খ্যাত সোহেল রানা আজীবন পরচুলা পরে অভিনয় করেছেন মাথায় টাকের কারণে। নায়করাজ রাজ্জাকও শেষ বয়সে পরচুলা পরে অভিনয় করেছেন একই কারণে। তখন আর কোঁকড়ানো চুলের নবীন যুবক রাজ্জাককে খুঁজে পাওয়া যায়নি। তো সেলিব্রেটিদের জন্য যেটা স্বাভাবিক বা আবশ্যকীয়, অন্যদের বেলায় তা হওয়ার কথা নয়। অথচ অনেক ক্ষেত্রেই তেমনটি ঘটতে দেখা যায়।

রাজনীতিকরা জনসাধারণের কাছে নিজেদের অবিকৃতভাবে তুলে ধরবেন এটাই প্রত্যাশিত। তারা কোনো ছদ্মবেশ ধারণ করবেন না, ছলচাতুরী বা প্রবঞ্চনার আশ্রয় নেবেন না, জনগণের চোখকে ফাঁকি দেবেন না বা দেওয়ার চেষ্টা করবেন না এটাই জনপ্রত্যাশা। একজন রাজনীতিকের যদি চুল-দাড়ি পেকে যায়, তাহলে কালো কলপের আড়ালে তা লুকানোর চেষ্টা কেন করবেন? কিংবা যদি তাঁর মাথা টাক-আক্রান্ত হয়, কেন তিনি তা পরচুলার আড়ালে ঢাকতে চাইবেন? 

অথচ বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, আমাদের একজন অতীব গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রী পরচুলা ব্যবহার করেন। সত্তরোর্ধ্ব বয়সে একজন মানুষের মাথায় চুল থাকল কি থাকল না সেটা কি বিবেচ্য হতে পারে? দৈহিক সৌন্দর্য নয়, তাঁর কর্মের সৌন্দর্যই তো তাঁকে মহীয়ান করবে! রাজনীতিকরা নায়ক অবশ্যই। তবে অভিনয়-মঞ্চের নয়, কর্মগুণেই তাঁরা কেউ হয়ে ওঠেন জননায়ক, কেউ কেউ রাষ্ট্রনায়ক। আবার ওই ‘কর্মগুণেই’ কেউ পরিণত হন ভিলেন বা খলনায়কে। সুতরাং সাদা চুল কালো করা বা পরচুলায় টাক ঢাকা তাঁদের জন্য শোভনীয় নয়।

চুল প্রসঙ্গে যখন এত কথা বললাম, তাহলে সহৃদয় পাঠকের ধৈর্যচ্যুতি ঘটিয়ে একটি ঘটনা বলার লোভ সামলাতে পারছি না। ১৯৯৬ সালে সপ্তম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে মেহেরপুর-২ আসনে বিএনপির মনোনয়ন পেয়েছিলেন মাসুদ অরুণ। তাঁর মাথাভর্তি লম্বা চুল। মনোনয়ন বোর্ডে বিএনপির স্থায়ী কমিটির তৎকালীন সদস্য অধ্যাপক বদরুদ্দোজা চৌধুরী বললেন, ‘মাসুদ, তোমার এই চুল তো পার্লামেন্টারি রাজনীতির জন্য শোভন নয়।’ মাসুদ অরুণ বললেন, ‘স্যার কেটে ফেলব আজই।’ কিন্তু কাটলেন না। কয়েকদিন পরে বি. চৌধুরী তাকে বললেন, কী ব্যাপার! তুমি চুল কাটাওনি কেন? মাসুদ অরুণ বললেন, ‘স্যার আমার এলাকার মানুষ এতদিন এই লম্বা চুলের মাসুদ অরুণকে দেখে এসেছে। এখন যদি তা ছেঁটে ফেলি ভোটাররা তো আমাকে চিনতেই পারবে না। তারা তো ভোট দিতে গিয়ে বিভ্রান্তিতে পড়বে। ভোটের পরে কেটে ফেলব।’ 

মাসুদ অরুণ সংসদ সদস্য নির্বচিত হয়ে এলেন। সংসদ লবিতে বি. চৌধুরী সাহেবের সঙ্গে তাঁর দেখা। চৌধুরী সাহেব বললেন, ‘ভোটের পরে তোমার চুল কেটে ফেলার কথা ছিল, কাটনি কেন?’ মাসুদ অরুণের সপ্রতিভ উত্তর, ‘স্যার এখন যদি চুলটা ছেঁটে ফেলি, তাহলে সংসদে আমি যখন বক্তৃতা করব, আমার এলাকার মানুষ বলবে, এ তো আমাদের মাসুদ অরুণ নয়! আমাদের আসল মাসুদ অরুণ কোথায়?’ বি. চৌধুরী সাহেব যা বোঝার বুঝে গেলেন। মাসুদ অরুণের সেই লম্বা চুল আজও আছে। ঘটনাটির মধ্যে একটি সত্য লুকিয়ে আছে। সেটা হলো, রাজনীতিকদের রূপ পাল্টানো বা জনগণের সামনে নিজেকে গোপন করা উচিত নয়। কিন্তু এখনকার কতিপয় রাজনীতিক হরহামেশা সেটা করে থাকেন।

চুলে কলপের বিষয়টি মাথায় এসেছে সম্প্রতি পত্রিকায় প্রকাশিত মন্ত্রী-এমপিদের ‘হলফনামা’য় বর্ণিত সম্পদের পরিমাণ দেখে। কেন যেন এ হলফনামাকে সংশ্লিষ্টদের আসল সম্পদের বিবরণ লুকানোর ‘কলপ’ বলে মনে হচ্ছে আমার কাছে। তা ছাড়া তাঁরা হলফনামায় তাঁদের সম্পদ বৃদ্ধির যে হিসাব দিয়েছেন, তাতে যে কারও আক্কেল গুড়ুম হওয়ার কথা! গত ১৩ ডিসেম্বর বাংলাদেশ প্রতিদিনের প্রধান শিরোনাম ছিল- ‘হেনরীর সম্পদ বেড়েছে ৪৯৭ গুণ’। বর্তমান সংসদ সদস্য ও সিরাজগঞ্জ-২ আসনে দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থী জান্নাত আরা হেনরী মনোনয়নপত্রের সঙ্গে সম্পদের যে বিবরণ জমা দিয়েছেন তাতে দেখা যায় গত ১৫ বছরে তাঁর সম্পদ বেড়েছে ৪৯৭ গুণ। ২০০৮ সালে জমা দেওয়া হলফনামায় তিনি সম্পদ দেখিয়েছিলেন ১৩ লাখ ৩৪ হাজার ৫০০ টাকা। আর এবার যে সম্পদ বিবরণী জমা দিয়েছেন তাতে তাদের স্বামী-স্ত্রীর আয় ও সম্পদ দেখানো হয়েছে ৬৬ কোটি ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৩০৭ টাকা। 

শুধু জান্নাত আরা হেনরী নন, প্রায় সব এমপি-মন্ত্রীর সম্পদ এ কয়েক বছরে ভরা ভাদরের বানের পানির মতোই বৃদ্ধি পেয়েছে। নওগাঁ-৩ আসনের এমপি ও এবার স্বতন্ত্র প্রার্থী ছলিম উদ্দিন তালুকদারের আয় বেড়েছে ১৮০ গুণ, সম্পদ বেড়েছে ১৪ গুণ। ঝিনাইদহ-৪ আসনের এমপি আনোয়ারুল আজিম আনারের নগদ টাকা বেড়েছে ২২ গুণ। ফেনী-২ আসনের এমপি নিজামউদ্দিন হাজারী ও তাঁর স্ত্রীর সম্পদ বেড়েছে শত কোটি টাকার। পঞ্চগড়-২ আসনে বর্তমান এমপি ও রেলমন্ত্রী নুরুল ইসলাম সুজনের সম্পদ বেড়েছে ৩২ গুণ। ১৪ ডিসেম্বরের বাংলাদেশ প্রতিদিন জানিয়েছে, হলফনামায় প্রদত্ত হিসাব অনুযায়ী সাবেক মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী আবদুল হাইয়ের আয় বেড়েছে ৫৯ গুণ। আর এ সময়ে তার হাতে নগদ টাকা বেড়েছে ২৭৬ গুণ। এ ছাড়া স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তিও বেড়েছে সাবেক এ প্রতিমন্ত্রী ও তার স্ত্রীর।

 এদিন বাংলাদেশ প্রতিদিন একটি পুরো পৃষ্ঠাব্যাপী মন্ত্রী-এমপিদের সম্পদের বিবরণ পত্রস্থ করেছে। সেখান থেকে কয়েকটি তুলে ধরছি- জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার শামসুল হক টুকুর আয় ও সম্পদ বেড়েছে ১৩ গুণ, ধর্ম প্রতিমন্ত্রী ফরিদুল হক খানের বেড়ছে ৩৯ গুণ, চুয়াডাঙ্গা-২ আসনের এমপি মো. আলী আজগারের বার্ষিক আয় বেড়েছে ১১১ শতাংশ। নাটোর-১ আসনের এমপি শহিদুল ইসলাম বকুলের আয় বেড়েছে ৪০ গুণ। অপরদিকে সাবেক ক্রিকেটার ও নড়াইল-২ আসনের এমপি মাশরাফি বিন মর্তুজার আয় কমেছে, বেড়েছে ঋণ।

শুধু মন্ত্রী-এমপিগণই নন, পাশাপাশি তাঁদের সহধর্মিণী ও স্বজনদের আয়-সম্পদও এ সময়ে রকেট গতিতে বৃদ্ধি পেয়েছে। সবচেয়ে বিস্ময়ের ব্যাপার হলো, সংশ্লিষ্ট এমপি-মন্ত্রীদের স্ত্রীগণের দৃশ্যমান কোনো পেশা বা ব্যবসাপাতি না থাকলেও তাঁদের সম্পদের পরিমাণ বেলুনের মতো স্ফীত হয়েছে। এ যেন আঙুল ফুলে কলাগাছ নয়, রীতিমতো বটগাছ! কীভাবে সেটা সম্ভব তা ভেবে অনেকের রাতের ঘুম হারাম হওয়ার জোগাড়। কারও কারও কাছে অলৌকিক মনে হচ্ছে। যেখানে দেশের ছোটবড় ব্যবসায়ী-শিল্পপতিগণ কোটি কোটি টাকা বিনিয়োগ করে, সারা বছর হাড়ভাঙা পরিশ্রম করে পুঁজি ঠিক রেখে লাভ করতে হিমশিম খান, সেখানে আমাদের মন্ত্রী-এমপি ও তাদের পোষ্যরা কোন জাদুমন্ত্রের বলে বনে যাচ্ছেন ধনকুবের, তা পিএইচডি গবেষণার বিষয়বস্তু হতে পারে। 

প্রশ্নটা এসে যায় সংগত কারণেই- তিনারা কি দেশ-জনগণের সেবা করার জন্য মন্ত্রী-এমপি হয়েছেন, নাকি নিজের ও স্বজনদের সম্পদ বৃদ্ধির জন্য? আজকাল জনমনে প্রতীতি জন্মেছে, রাজনীতি একটি উৎকৃষ্ট ব্যবসায়; যেখানে নগদ পুঁজি লাগে না, শুধু দলীয় পরিচয় থাকলেই চলে। আর এমপি-মন্ত্রী হলে তো কথাই নেই। কোন গৌরী সেন যে তাঁদের তহবিলে কাঁড়ি কাঁড়ি অর্থ জমা দেয় সে হদিস কেউ পায় না।

এমপি-মন্ত্রীদের সম্পদ বৃদ্ধির এ খবর জনসাধারণকে বিস্মিত করেছে সন্দেহ নেই। সেই সঙ্গে প্রশ্ন উঠেছে, তারা কি হলফনামায় তাদের সম্পদের সঠিক বিবরণ দিয়েছেন? নাকি এ হলফনামার আড়ালে অনেক কিছু গোপন করেছেন, কলপ দিয়ে পাকাচুল আড়াল করার মতো? তবে পাকাচুলের রহস্য কিন্তু একসময় বেরিয়ে পড়ে। চুল যখন একটু একটু করে বাড়তে থাকে তখন সাদা গোড়া দৃশ্যমান হতে শুরু করে। কেউ কেউ মনে করেন, এ হলফনামার সূত্র ধরে যদি সত্যিকার অনুসন্ধান চালানো হয়, তাহলে চুলের সাদা গোড়ার মতো লুকানো অনেক রহস্য উদঘাটিত হতে পারে। যদিও আমাদের দেশের বাস্তবতায় তা আশা করা অর্বাচীনতারই নামান্তর।

পাদটীকা : কনকনে শীতের বিকালে জম্পেশ আড্ডা চলছে মহল্লার চায়ের দোকানে। বিষয় এমপি-মন্ত্রীদের আয়-সম্পদ। এর মধ্যে একজন জিজ্ঞেস করলেন, ‘ভাই বলতে পারেন, আলাদিনের চেরাগ কোথায় কিনতে পাওয়া যায়? আমি একটা কিনব।’ বললাম, ‘আরে ভাই, ওটাতো আরব্য উপন্যাসের কল্পনার বস্তু, বাজারে বিক্রি হবে কী করে?’ ভদ্রলোক বললেন, ‘আরব্য উপন্যাসে চেরাগ ছিল একটা। কিন্তু আমাদের এই বঙ্গীয় উপন্যাসে তো শত শত চেরাগের অস্তিত্ব লক্ষ্য করছি। জাদুর চেরাগই যদি না থাকবে, তাহলে মন্ত্রী-এমপিরা এত সম্পদের মালিক হলেন কী করে?’ উপস্থিত সবাই হো হো করে হেসে উঠলেন। হাসির দমকে আমার কাপ থেকে কিছুটা চা ছলকে পড়ে গেল।

লেখক : সাংবাদিক ও রাজনীতি বিশ্লেষক

বিডি-প্রতিদিন/আব্দুল্লাহ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
নির্বাচনী ট্রেনের যাত্রাপথে বেশ কিছু সম্ভাবনা এবং চ্যালেঞ্জ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তেলাপিয়া: সাশ্রয়ী মূল্যের ‘জলজ মুরগি’, বাংলাদেশের পুকুরে সাফল্যের তরঙ্গ
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
তামাকমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে প্রয়োজন বাস্তবসম্মত ও উদ্ভাবনী সমাধান
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
ঐক্যের খোঁজে জাতি, অনৈক্যে বিপর্যয় অনিবার্য
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
তৈরি পোশাক শিল্পের অনিশ্চিত ভবিষ্যৎ
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
নো হাংকি-পাংকি! বাঁকা আঙুলে ঘি তোলার হুমকি!
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
বিদেশে দক্ষ কর্মী প্রেরণে আরো জোর দিতে হবে
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
দ্বৈত-নাগরিক প্রবাসীদের প্রার্থিতা নিয়ে লুকোচুরি ও ঝুঁকি
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
নির্বাচনের পথে বাংলাদেশ
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
বাঙালির গণতন্ত্র ও গণতন্ত্রের বাঙালি
সর্বশেষ খবর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর
বিহারের নির্বাচন শুরু থেকেই সুষ্ঠু ছিল না, অভিযোগ রাহুল গান্ধীর

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা মজিবুর রহমান ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে
জাদেজা–কারান রাজস্থানে, সঞ্জু স্যামসন যাচ্ছেন চেন্নাইয়ে

৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট
যুক্তরাষ্ট্রে ৫৮ শতাংশ মানুষ ট্রাম্পে অসন্তুষ্ট

৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল
দিল্লি বিস্ফোরণের জেরে চার চিকিৎসকের রেজিস্ট্রেশন বাতিল

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব
নির্বাচনে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আওয়ামী লীগের নেই : প্রেস সচিব

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩০ মিনিট আগে | নগর জীবন

দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
দুই শতাধিক খাদ্যপণ্য থেকে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?
‘দিদি নাম্বার ১’ এ থাকছেন না রচনা ব্যানার্জি?

৩৫ মিনিট আগে | শোবিজ

লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি
লুক্সেমবার্গকে হারিয়ে বিশ্বকাপের টিকিটের অপেক্ষায় জার্মানি

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

৫৩ মিনিট আগে | শোবিজ

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

৫৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ১৫ নভেম্বর ২০২৫

৫৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া
মিস ইন্টারন্যাশনালে বাংলাদেশের জেসিয়া

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা থাকতে পারে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর
বিহারের ‘সবচেয়ে কম বয়সী’ বিধায়ক গায়িকা মৈথিলী ঠাকুর

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি
ঢাকার বাতাস ‘অস্বাস্থ্যকর’, শীর্ষে দিল্লি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা
পঞ্চগড়ে ঝরছে কুয়াশা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া
আইল্যান্ডকে হারিয়ে বিশ্বকাপ নিশ্চিত করলো ক্রোয়েশিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন
সাতসকালে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে বাসে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর
ধামরাইয়ে বাসচাপায় প্রাণ গেল মোটরসাইকেল আরোহীর

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৮ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২৩ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৪ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা