শিরোনাম
প্রকাশ: ১০:২৮, শনিবার, ১৫ মার্চ, ২০২৫

জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...

মোফাজ্জল করিম
অনলাইন ভার্সন
জাগো মাঠ প্রশাসন, ‘কুণ্ঠে বাহে?’...

গত কিছুদিন ধরে দৈনিক পত্রিকাগুলোর পাতায় খুন-ধর্ষণ-ছিনতাই-লুণ্ঠন-দখলবাজি-চাঁদাবাজি ইত্যাদির সংবাদ এত বেশি আসছে যে একটি সংবাদপত্রকে সব ধরনের সংবাদ পরিবেশনের মাধ্যম না বলে অপরাধজগতের মুখপত্র বললে মনে হয় খুব একটা অতিশয়োক্তি হবে না। অবশ্যই পাঠক দেশ-বিদেশের নানা গুরুত্বপূর্ণ সংবাদ জানার জন্যই রোজ সকালে খবরের কাগজের জন্য চাতক পাখির মতো অপেক্ষা করতে থাকেন। কেউ নিশ্চয়ই কোথায় কোন শিশু ধর্ষণের শিকার হয়েছে, সড়ক দুর্ঘটনায় একই পরিবারের চারজন কোথায় মর্মান্তিকভাবে মৃত্যুবরণ করেছে, কন্যাদায়গ্রস্ত কোন পিতা ছিনতাইকারীর হাতে তাঁর সর্বস্ব খুইয়ে পথে বসেছেন—এই সব হৃদয়বিদারক সংবাদ পাঠের জন্য গাঁটের পয়সা খরচ করে পত্রিকা কেনেন না।

সারা দেশে অপরাধপ্রবণতা হঠাত্ করেই অনেকটা বেড়ে যাওয়ার কারণ হিসেবে অনেকেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর দিকে অঙ্গুলি নির্দেশ করছেন।


গত বছরের জুলাই-আগস্টের ঘটনাবলির সময় পুলিশ বাহিনী যে বেসামাল অবস্থায় নিপতিত হয়েছিল তাতে তার মাঠ পর্যায়ের সদস্যরা বোধগম্য কারণেই মনোবল হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছিল। সরকারের দ্রুত পদক্ষেপ নেওয়ার ফলে এবং ওই বাহিনীর শীর্ষ পর্যায়ের কর্মকর্তাদের দৃঢ়তার কারণে পরিস্থিতির যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে। যেকোনো সুশৃঙ্খল বাহিনীর মূল চালিকাশক্তি তার ‘মরাল’ বা মনোবল। মনোবলে চিড় ধরা মানে একটি অস্ত্রশস্ত্রে সুসজ্জিত বাহিনীর পঙ্গুত্ববরণ করা।

বিগত সরকার পুলিশ বাহিনীর মতো একটি বেসামরিক বাহিনীকে নিরীহ নিরস্ত্র জনগণ নিধনে ব্যবহার করায় ওই বাহিনীর মনোবল শূন্যের কোঠায় পৌঁছে গিয়েছিল। যাক, স্বস্তির বিষয়, পরিস্থিতির এখন যথেষ্ট উন্নতি হয়েছে।
দেশে আইনশৃঙ্খলা নিয়ে যেকোনো আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে যা থাকবে তা, আমার বিবেচনায়, দেশের মাঠ প্রশাসন। ভালো-মন্দ যাই হোক, আমাদের দেশের মাঠ প্রশাসন (এবং সামগ্রিকভাবে সমগ্র শাসনব্যবস্থা) চলছে প্রায় পৌনে তিন শ বছর আগে ব্রিটিশরাজ প্রবর্তিত বিধিব্যবস্থামত।


ব্রিটিশরাও তাদের পূর্বসূরী মোগলদের শাসনকাঠামোই মোটামুটি খোল-নলচে পাল্টে বহাল রেখেছিল। দেশ শাসিত হতো কেন্দ্রীয় সরকার কর্তৃক নিয়োজিত কর্মচারীদের দ্বারা। ফলে ব্রিটিশরা যে জেলা, মহকুমা বা থানা ইত্যাদি যেভাবে রেখে গিয়েছিল ১৯৪৭ সালে তাদের বিদায়ের কালে, সেগুলো মোটামুটি সেভাবেই কিছু কিছু নাম-ধাম পরিবর্তন-পরিমার্জন করে এখনো সেভাবেই আছে। তখনো মাঠ প্রশাসনের কেন্দ্রবিন্দু ছিল জেলা, এখনো তাই আছে। তখন জেলা প্রশাসনের সর্বোচ্চ দায়িত্বে যে ডিস্ট্রিক্ট ম্যাজিস্ট্রেট ছিলেন, এখনো তিনিই আছেন।

শুধু নাম বদলিয়ে এখন তিনি হয়েছেন ডেপুটি কমিশনার। বাংলায় বলা হয় জেলা প্রশাসক। একটি জেলার সার্বিক দায়িত্বে আছেন তিনি। তাঁর মৌলিক দায়িত্ব হচ্ছে ভূমি প্রশাসন ও ভূমি রাজস্ব আদায়, জেলার আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণ এবং সব ধরনের উন্নয়ন কর্মকাণ্ডে সমন্বয়কের ভূমিকা পালন। সব কিছু মিলিয়ে তিনি সংশ্লিষ্ট জেলায় সরকারের প্রতিনিধি। তাঁকে বলা হয় ‘সিম্বল অব অ্যাডমিনিস্ট্রেশন,’ বা প্রশাসনের প্রতীক। ফলে জেলার কোথাও কোনো ঘটনা-দুর্ঘটনা ঘটলে সরকারের উপরিমহলে প্রথমেই খোঁজ পড়ে তাঁর। তাঁর বক্তব্যই হয় সরকারি বক্তব্য। বিশেষ করে আইনশৃঙ্খলাজনিত বা রাজনৈতিক বিষয়াদি নিয়ে তাঁর ভূমিকা আবহমানকালের।
 পাকিস্তানি আমলে ষাটের দশকে একটি মহকুমা (বর্তমান ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা), তৎকালীন পশ্চিম পাকিস্তানে দুটি মহকুমা, বাংলাদেশের তিনটি বৃহত্তর জেলা (কুষ্টিয়া, খুলনা ও ঢাকা) এবং রাজশাহী বিভাগের বিভাগীয় কমিশনারের দায়িত্বপালনের অভিজ্ঞতা থেকে মাঠ পর্যায়ে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ে দুটি কথা বলার জন্য আজকের এই নিবন্ধ। গোড়াতেই বলে রাখতে চাই সম্প্রতি মাগুরার একটি শিশু ধর্ষণের (মেয়েটি গত বৃহস্পতিবার মারা গেছে। ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাইহি রাজিউন) ঘটনায় দেশব্যাপী যে তুমুল বিক্ষোভের ঝড় বইছে তা খুবই স্বাভাবিক। বিশেষ করে আমাদের স্কুল-কলেজ-বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্তানতুল্য তরুণ শিক্ষার্থীরা বারবার যেভাবে জাতির বিবেক ধরে নাড়া দিচ্ছে তাতে আমি অন্তত আশাবাদী, এই দেশে বৈষম্য থাকবে না, অন্যায় করে কেউ পার পাবে না, দেশে আইনের শাসন অতি শীঘ্র প্রতিষ্ঠিত হবে। তবে একটি কথা আন্দোলনকারীদের মনে রাখতে হবে, কোনো অপরাধীকে পাকড়াও করা, তাকে আইনের আওতায় আনা, নারী নির্যাতন, ধর্ষণ, ছিনতাই ইত্যাদি বন্ধ করার প্রাথমিক দায়িত্ব কিন্তু কোনো মন্ত্রী, সচিব বা বিভাগীয় বড় কর্তার নয়—এই দায়িত্ব মাঠ পর্যায়ে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীর। অতএব ঢাকায় নীতিনির্ধারণকারী কোনো মন্ত্রী, সচিব বা বিভাগীয় বড় কর্তার পদত্যাগ দাবি করা যুক্তিসঙ্গত নয়। তবে হ্যাঁ, তাঁদের কাছে অবশ্যই দাবি জানানো যেতে পারে। তাতে সংশ্লিষ্ট বিভাগের টপ-টু-বটম সকলেরই টনক নড়বে সন্দেহ নেই।

এখন আসুন মাঠ পর্যায়ে কী ঘটছে, বা সব সময় কী ঘটে থাকে তা একটু নাড়াচাড়া করে দেখা যাক। মনে রাখা দরকার, একটি এলাকার চোর-চোট্টা-বদমাশ-ধর্ষকরা, ইভ টিজাররা, সব সময় চোখ-কান খোলা রেখে এলাকার ও.সি., এস.পি, ডি.সি., ইউএনও ইত্যাদি কর্মকর্তার গতিবিধি ও কার্যকলাপ মনিটর করে। যদি দেখে এদের একজনের সঙ্গে আরেকজনের সদ্ভাব নেই, একজনের কাজকর্মের সঙ্গে অন্যজনের কাজকর্মের সমন্বয়ের অভাব, কিংবা তাঁরা ব্যস্ত নিজের পকেটপূর্তিতে বা ‘স্যারের’ জন্য চাঁদা তুলতে, অথবা কোনো নেতার তাঁবেদারি করতে, তখন তারা বগল বাজিয়ে নেমে পড়ে যাবতীয় কুকর্মে। অপরাধীরা ঠিকই লাইন বের করে ফেলে চুরি-ডাকাতি-ধর্ষণ ইত্যাদি যেকোনো অপরাধ করে কী করে নির্বিঘ্নে বেরিয়ে যেতে হবে।

এখানে দু-একটি মৌলিক বিষয়ের উল্লেখ করতেই হয়। জেলার আইনশৃঙ্খলা, অপরাধ দমন ইত্যাদির সার্বিক দায়িত্বে নিয়োজিত প্রধান দুই কর্মকর্তা—ডি.সি. এবং এস.পি.—সারাক্ষণ জনসাধারণের নজরদারিতে আছেন, এটা ভুলে গেলে চলবে না। অতএব তাঁরা অফিসে এবং অফিসের বাইরে ব্যক্তিগত জীবনে পরস্পর পরস্পরের প্রতি বন্ধুত্বপূর্ণ বা ভ্রাতৃত্বসুলভ আচরণ করেন, নাকি ‘আমি কী হনু রে’, ‘ও আবার কে?’ ইত্যাদি মার্কা ব্যবহার ফুটে ওঠে তাঁদের কথায়-বার্তায়, চলনে-বলনে তা সব সময় পাবলিক লক্ষ্য করে। যেকোনো সমস্যায় বা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে ডি.সি.-এস.পি. ঘন ঘন নিজেদের মধ্যে আলাপ-আলোচনা করে সিদ্ধান্ত নিলে সেটা বাস্তবায়ন করা সহজ হয়। একই কথা বলা যায় ইউএনও-ও.সি.-র বেলায়ও। অন্যথায় নিজ নিজ অফিসের অধস্তন কর্মকর্তা-কর্মচারী আদেশপালনে বা সিদ্ধান্ত বাস্তবায়নে গড়িমসি করবে।

আরেকটি কথা। ডি.সি.-এস.পি.-র জনসংযোগ। জনপ্রশাসনের কর্মকর্তা ডি.সি. বা এস.পি. জেলার জনপ্রতিনিধিদের সাহায্য-সহযোগিতা-পরামর্শ ব্যতীত কখনোই সফল হতে পারবেন না। মনে রাখতে হবে, জনপ্রতিনিধি ওই এলাকার মানুষ, সান অব দ্য সয়েল, যে কারণে এলাকা, এলাকার মানুষ, সমস্যা ও তার সমাধান সম্বন্ধে তাঁর কিছু বিশেষ জ্ঞান থাকার কথা, যা আপনার নেই। কাজেই আপনি ডি.সি. বা এস.পি.যেই হোন না কেন অনেক সময় প্রকৃত তথ্য জানার জন্য, অথবা যেকোনো বিষয়ে জনসমর্থন লাভের জন্য স্থানীয় কোনো সর্বজন শ্রদ্ধেয় ব্যক্তির—তিনি কোনো স্কুলের শিক্ষক, রাজনৈতিক নেতা, ব্যবসায়ী বা ভূস্বামী হতে পারেন—সাহায্য নিতে পারেন। তবে লক্ষ্য রাখতে হবে, কোনো টাউট-বাটপাড় যেন এই সুযোগে কাছে ভিড়তে না পারে। কুষ্টিয়ায় ১৯৭৪ সালে আমি যখন ডি.সি. হিসেবে যোগদান করি তখন সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে কুষ্টিয়ায় বলা যায় দাবানল জ্বলছিল। আমার কাজ ছিল বিশেষ বিশেষ এলাকায় গিয়ে জনসাধারণকে সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সংঘবদ্ধ করা। গ্রামে গ্রামে মিটিং করতাম রাজনৈতিক নেতাদের মত। আমার বক্তৃতায় সদ্য স্বাধীন দেশকে ভালবাসা, তার উন্নয়নে কাজ করা, ঐক্যবদ্ধভাবে শান্তি-শৃঙ্খলার পক্ষে থাকার কথা বলতাম। এসব কাজে কুষ্টিয়ার সেই সময়ের রাজনৈতিক নেতাদের সাহায্য-সহযোগিতা খুবই কাজে লেগেছিল। আল্লাহর ইচ্ছায় তিন-চার মাসের মধ্যে সন্ত্রাসের আগুন নেভাতে সমর্থ হয়েছিলাম আমরা।

আরেকটি কথা। ডি.সি., এস.পি. এবং জেলার সব সিনিয়র কর্মকর্তাকে তাঁদের সকল কাজে সততার পরিচয় দিতে হবে। তবেই তাঁদের বিভিন্ন কাজেকর্মে জনসমর্থন পাওয়া যাবে। আর জনসমর্থন ব্যতীত কোনো উদ্যোগ-আয়োজনই সাফল্যের মুখ দেখবে না।

শেষ কথা, একটি আকুতি। ডি.সি.-এস.পি.-রা কি জাতির এই মাহেন্দ্রক্ষণে জুলাই-আগস্টের চেতনায় উদ্বুব্ধ হয়ে মাঠ প্রশাসনকে গণমুখী করতে পারেন না? পারেন না ক্রমবর্ধিষ্ণু মারাত্মক অপরাধগুলোর মূলোত্পাটন করতে? ঐক্যবদ্ধ প্রয়াসে এর অনেকখানিই সম্ভব বলে আমি—তোমাদের এই বরিষ্ঠ সাবেক সহকর্মী—মনে করি। মাঠ প্রশাসনের এই দুই ভ্রাতৃপ্রতিম সহকর্মী হাতে হাত মিলিয়ে, কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে আইনশৃঙ্খলার পাগলা ঘোড়াকে নিশ্চয়ই অতি দ্রুত বাগে আনতে পারবে এ প্রত্যাশা শুধু আমার নয়, সমগ্র জাতির।

লেখক : সাবেক সচিব, কবি

[email protected]

এই বিভাগের আরও খবর
যুক্তরাষ্ট্র কি ট্রাম্পের কাছে হেরে যাবে
যুক্তরাষ্ট্র কি ট্রাম্পের কাছে হেরে যাবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
গ্যাসসংকট : সাগরে অনুসন্ধান জোরদার করতে হবে
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ড. ইউনূসকে ডোবাচ্ছেন না ভাসাচ্ছেন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
ব্যক্তির সঙ্গে সমষ্টির অসম বিভাজন
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
হঠাৎ করেই কি একটি এয়ারলাইন্স বন্ধ হয়ে যায়?
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
এলডিসি উত্তরণ ও পরবর্তী চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা এখন আমাদের বড় লক্ষ্য
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
বেসরকারি বিনিয়োগই ‘ফ্যাক্টর’
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
পার্বত্য চট্টগ্রাম থেকে জাতীয় সংকটে: জনগণের পক্ষে সশস্ত্র বাহিনীর অবস্থান ও বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ গণতান্ত্রিক অভিযাত্রা
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
বাংলা নববর্ষ: বাঙালি জাতির সংস্কৃতির ঐক্য
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
ভবিষ্যতের সংঘাত ঠেকাতে এখনই ব্যবস্থা নিন
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
চাপে চ্যাপ্টা অর্থনীতির রিয়াল হিরো ব্যবসায়ীরা
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
উন্নতির নানা রূপ ও ভিতরের কারণ
সর্বশেষ খবর
টাঙ্গাইলে ডিপ্লোমা নার্সিং ও মিডওয়াইফারি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
টাঙ্গাইলে ডিপ্লোমা নার্সিং ও মিডওয়াইফারি শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পোপ ফ্রান্সিস আর নেই
পোপ ফ্রান্সিস আর নেই

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক পরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়া এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার: প্রধান উপদেষ্টা
চীনের সঙ্গে দ্বিপাক্ষিক পরিকল্পনা এগিয়ে নেওয়া এখন সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার: প্রধান উপদেষ্টা

২ মিনিট আগে | জাতীয়

পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
পারিবারিক দ্বন্দ্বের জেরে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে নিষিদ্ধ ইসরায়েলি অভিনেত্রীর সিনেমা
লেবাননে নিষিদ্ধ ইসরায়েলি অভিনেত্রীর সিনেমা

৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ঢাবিতে ছবি তোলার নামে বাইক নিয়ে পালালেন যুবক, বরিশালে ধরা
ঢাবিতে ছবি তোলার নামে বাইক নিয়ে পালালেন যুবক, বরিশালে ধরা

৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গেট বন্ধ করে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের গেট বন্ধ করে ডিপ্লোমা শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ

৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

চাঁপাইনবাবগঞ্জে সন্ত্রাস প্রতিরোধে কমিটি গঠন
চাঁপাইনবাবগঞ্জে সন্ত্রাস প্রতিরোধে কমিটি গঠন

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাতিরঝিলে গুলিতে আহত যুবদল কর্মী আরিফ মারা গেছেন
হাতিরঝিলে গুলিতে আহত যুবদল কর্মী আরিফ মারা গেছেন

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব
মডেল মেঘনা আলমের ব্যাংক হিসাব তলব

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

দৃষ্টিহীনদের চলাফেরায় বিপ্লব আনবে চীনা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা
দৃষ্টিহীনদের চলাফেরায় বিপ্লব আনবে চীনা কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা

৩৪ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সঙ্গে যেসব দোষী যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন
হত্যাকাণ্ডের ঘটনার সঙ্গে যেসব দোষী যুক্ত তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত প্রতিবেদন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

অটোচালকের লাশ উদ্ধার
অটোচালকের লাশ উদ্ধার

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রুশ বাহিনী যুদ্ধবিরতি দুই হাজারেরও বেশি বার লঙ্ঘন করেছে: জেলেনস্কি
রুশ বাহিনী যুদ্ধবিরতি দুই হাজারেরও বেশি বার লঙ্ঘন করেছে: জেলেনস্কি

৪৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভেনেজুয়েলার সঙ্গে ব্যতিক্রমী ‘বন্দি বিনিময়’ প্রস্তাব এল সালভাদরের
ভেনেজুয়েলার সঙ্গে ব্যতিক্রমী ‘বন্দি বিনিময়’ প্রস্তাব এল সালভাদরের

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে যানজট

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে নিহত ১
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে নিহত ১

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জলবায়ু চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় আঞ্চলিক সহযোগিতা বাড়ানোর আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রী হলের ফি কমানোর দাবিতে উপাচার্যের দপ্তর ঘেরাও
জবি ছাত্রী হলের ফি কমানোর দাবিতে উপাচার্যের দপ্তর ঘেরাও

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির
ব্যারিস্টার রাজ্জাক লাইফ সাপোর্টে, দোয়া চাইলেন জামায়াত আমির

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঠেকাতে আমাদের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে ‘নৈতিক মূল্যবোধের অবক্ষয় ঠেকাতে আমাদের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি
গ্লুকোমা শনাক্ত এবং চিকিৎসা কেন জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

স্বামী-স্ত্রী যখন একই অফিসে
স্বামী-স্ত্রী যখন একই অফিসে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

চাকরির আগে ফাইন টিউনিং
চাকরির আগে ফাইন টিউনিং

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে আলোচনা সভা
উদ্যোক্তা সৃষ্টির লক্ষ্যে বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে আলোচনা সভা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ক্রোধ দমনের কিছু মন্ত্র
ক্রোধ দমনের কিছু মন্ত্র

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়
শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান
নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমেরিকায় উচ্চমূল্যের পার্সেল পাঠানো স্থগিত করল ডিএইচএল
আমেরিকায় উচ্চমূল্যের পার্সেল পাঠানো স্থগিত করল ডিএইচএল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু
কিশোরগঞ্জে বজ্রপাতে একজনের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বেশি বাড়াবাড়ি করলে তোর চৌদ্দ গোষ্ঠী খেয়ে ফেলবো, পুলিশ সদস্যদের ইনু-শাহজাহান
বেশি বাড়াবাড়ি করলে তোর চৌদ্দ গোষ্ঠী খেয়ে ফেলবো, পুলিশ সদস্যদের ইনু-শাহজাহান

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের পলাতক মন্ত্রী-এমপিরা
লন্ডনে বিয়ের অনুষ্ঠানে আওয়ামী লীগের পলাতক মন্ত্রী-এমপিরা

৭ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরাকে জড়ো হচ্ছে মার্কিন সেনারা, কারণ কি?
ইরাকে জড়ো হচ্ছে মার্কিন সেনারা, কারণ কি?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে যে অভিমত বিএনপির
দুইবারের বেশি প্রধানমন্ত্রী না হওয়া নিয়ে যে অভিমত বিএনপির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশ্যে
চীনের ষষ্ঠ প্রজন্মের যুদ্ধবিমান প্রকাশ্যে

২২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের
পরমাণু কর্মসূচি থেকে না সরার ঘোষণা ইরানের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্স, রেল প্রকল্প স্থগিত করল ভারত!
বাংলাদেশ হয়ে সেভেন সিস্টার্স, রেল প্রকল্প স্থগিত করল ভারত!

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাহিদুল হত্যা নিয়ে ছাত্রদল বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে: উমামা ফাতেমা
জাহিদুল হত্যা নিয়ে ছাত্রদল বিভ্রান্তিমূলক প্রচারণা চালাচ্ছে: উমামা ফাতেমা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন
জরুরি সংবাদ সম্মেলন ডেকেছে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিজের পরকীয়া ঢাকতে মেয়ের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দিলেন মা!
নিজের পরকীয়া ঢাকতে মেয়ের গোপন ভিডিও ছড়িয়ে দিলেন মা!

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

তৃতীয় সন্তান নিলে মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা পাবেন তুর্কি নাগরিকরা
তৃতীয় সন্তান নিলে মাসে ১৬ হাজার টাকা ভাতা পাবেন তুর্কি নাগরিকরা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্দায় মা-ছেলে কিন্তু বাস্তবে স্বামী-স্ত্রী
পর্দায় মা-ছেলে কিন্তু বাস্তবে স্বামী-স্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি নুরুল হক নুরের
আসিফ মাহমুদ ও মাহফুজ আলমের পদত্যাগ দাবি নুরুল হক নুরের

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুপিচুপি ভাঙল শুভমন গিল ও সারা টেন্ডুলকারের সম্পর্ক
চুপিচুপি ভাঙল শুভমন গিল ও সারা টেন্ডুলকারের সম্পর্ক

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রক্তচাপ মাপতে যে নিয়মগুলো জানা দরকার
রক্তচাপ মাপতে যে নিয়মগুলো জানা দরকার

২৩ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক
৩ মে হেফাজতে ইসলামের মহাসমাবেশের ডাক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন
ভবেশ চন্দ্র রায়ের মৃত্যু অসুস্থতার কারণে, মেলেনি আঘাতের চিহ্ন

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদের ঈমাম-স্কুলের শিক্ষকও যেন পার্লামেন্ট যেতে পারে, সে ব্যবস্থা চায় এনসিপি
মসজিদের ঈমাম-স্কুলের শিক্ষকও যেন পার্লামেন্ট যেতে পারে, সে ব্যবস্থা চায় এনসিপি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ
দেশজুড়ে ‘দখলের সাম্রাজ্য’ গড়ে তুলেছে আবুল খায়ের গ্রুপ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়
যেসব আমলে জাহান্নাম হারাম হয়ে যায়

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

পিতৃত্বকালীন ছুটির বিধান রেখে আইন প্রণয়নের সুপারিশ
পিতৃত্বকালীন ছুটির বিধান রেখে আইন প্রণয়নের সুপারিশ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে বিয়ে করে প্রথম দিনই শাশুড়ির কাছে অপদস্থ হন রেখা!
গোপনে বিয়ে করে প্রথম দিনই শাশুড়ির কাছে অপদস্থ হন রেখা!

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গৃহবধূর লাশ সড়কে ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক
গৃহবধূর লাশ সড়কে ফেলে পালানোর সময় স্বামী-শাশুড়ি আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ মুহূর্তে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দেওয়া সম্ভব নয়: প্রাথমিক উপদেষ্টা
এ মুহূর্তে প্রাথমিকের সহকারী শিক্ষকদের ১০ম গ্রেড দেওয়া সম্ভব নয়: প্রাথমিক উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান
নির্বাচনে অংশ নিতে চান শাজাহান খান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি
গুরুতর অসুস্থ ব্যারিস্টার রাজ্জাক হাসপাতালে ভর্তি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রধান উপদেষ্টা কাল কাতার যাচ্ছেন
প্রধান উপদেষ্টা কাল কাতার যাচ্ছেন

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতিসংঘকে শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশি নারীদের সংখ্যা বাড়ানোর আহ্বান
জাতিসংঘকে শান্তিরক্ষী মিশনে বাংলাদেশি নারীদের সংখ্যা বাড়ানোর আহ্বান

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কক্সবাজারে হাত পা বাঁধা অপহৃত ব্যবসায়ীকে উদ্ধার
কক্সবাজারে হাত পা বাঁধা অপহৃত ব্যবসায়ীকে উদ্ধার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার
পর্যটকদের ভ্যাটের অর্থ ফেরত দেবে সৌদি সরকার

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
কেন খুন পারভেজ
কেন খুন পারভেজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটের সম্ভাবনা
ফেব্রুয়ারির মধ্যে ভোটের সম্ভাবনা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!
বাবুরাম সাপুড়ে, রাজনীতির কাপুড়ে!

সম্পাদকীয়

বিদেশে প্লট-ফ্ল্যাট রাজনীতিবিদদের
বিদেশে প্লট-ফ্ল্যাট রাজনীতিবিদদের

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়
শিশুর ঘন ঘন সর্দি-ঠান্ডায় করণীয়

স্বাস্থ্য

মতপার্থক্য যেসব ইস্যুতে
মতপার্থক্য যেসব ইস্যুতে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাঁশে সমাধান খুঁজছে চসিক
বাঁশে সমাধান খুঁজছে চসিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আয়নাঘরে লোক না থাকলে আমার বাবা-চাচ্চুরা কোথায়?
আয়নাঘরে লোক না থাকলে আমার বাবা-চাচ্চুরা কোথায়?

পেছনের পৃষ্ঠা

কমেছে ঋণ ও আমানত
কমেছে ঋণ ও আমানত

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?
বিচার ও সংস্কার কি নির্বাচনের প্রতিপক্ষ?

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন বিসিকে নানান সম্ভাবনা
নতুন বিসিকে নানান সম্ভাবনা

নগর জীবন

প্রশংসায় ভাসছেন স্পর্শিয়া
প্রশংসায় ভাসছেন স্পর্শিয়া

শোবিজ

প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সুফিউর
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী সুফিউর

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়
আমাদের মৃত্যুর জন্য কেউ দায়ী নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজ-ফারিণ আসছেন
রাজ-ফারিণ আসছেন

শোবিজ

সুভাষ দত্তের হাতে ঢাকাই ছবির প্রথম পোস্টার
সুভাষ দত্তের হাতে ঢাকাই ছবির প্রথম পোস্টার

শোবিজ

জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার চায় রওশনের জাপা
জি এম কাদেরকে গ্রেপ্তার চায় রওশনের জাপা

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে ১০ লাখ মানুষের
স্বপ্ন পূরণ হচ্ছে ১০ লাখ মানুষের

দেশগ্রাম

আমি নিজেও গুমের শিকার হয়েছি
আমি নিজেও গুমের শিকার হয়েছি

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতায় এনসিপির সন্দেহ
নির্বাচন নিয়ে ইসির তৎপরতায় এনসিপির সন্দেহ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের সঙ্গে কানেকটিভিটি উদ্বোধনে ভুটান রাজা
ভারতের সঙ্গে কানেকটিভিটি উদ্বোধনে ভুটান রাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি
আত্মসংস্কারে বদলে যাবে জাতি

সম্পাদকীয়

সামিতের পাসপোর্টের অপেক্ষায় বাফুফে
সামিতের পাসপোর্টের অপেক্ষায় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

ধর্ষণের শিকার নারীর মৃত্যু
ধর্ষণের শিকার নারীর মৃত্যু

দেশগ্রাম

সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত ভারতের
সেভেন সিস্টার্সে যাওয়ার রেল প্রকল্প স্থগিত ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

হতশ্রী ব্যাটিং-বোলিং
হতশ্রী ব্যাটিং-বোলিং

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের টানা দ্বিতীয় জয়
বাংলাদেশের টানা দ্বিতীয় জয়

মাঠে ময়দানে

চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
চোখে মরিচের গুঁড়া ছিটিয়ে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াতের বিরুদ্ধে বিএনপির বিক্ষোভ
জামায়াতের বিরুদ্ধে বিএনপির বিক্ষোভ

দেশগ্রাম