শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

উন্নয়নে অবদান রাখছে আবাসন খাত

আনিসুর রহমান মিঞা
হাসান ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
উন্নয়নে অবদান রাখছে আবাসন খাত

অন্ন, বস্ত্র, বাসস্থান, শিক্ষা ও চিকিৎসা মানুষের মৌলিক চাহিদা। এর মধ্যে বাসস্থান মানুষের অন্যতম মৌলিক চাহিদা। বাংলাদেশের সংবিধানের দ্বিতীয় ভাগে, মৌলিক প্রয়োজনের ব্যবস্থা অনুচ্ছেদে-এই চাহিদার স্বীকৃতি দেওয়া হয়েছে। স্বাধীনতার ৫০ বছরে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক উন্নয়নে ব্যাপক সাফল্য অর্জন করেছে। একটি দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের মূল সূচক হিসেবে ইনফ্রাস্ট্রাকচারাল ডেভেলপমেন্ট বা অবকাঠামোগত উন্নয়নকে বিবেচনা করা হয়। আবাসন শিল্প এই অবকাঠামোগত শিল্পগুলোর মধ্যে অন্যতম। দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতও গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। সোমবার রাজধানী উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান মো. আনিছুর রহমান মিঞা, পিএএ তাঁর কার্যালয়ে একান্ত সাক্ষাৎকারে বাংলাদেশ প্রতিদিনকে এসব কথা বলেন।

প্রশাসনে মেধাবী ও দক্ষ কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিত, রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, নানা ঘাত-প্রতিঘাত অতিক্রম করে বাংলাদেশে আবাসন খাত গত ৫০ বছরে উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পেয়েছে এবং বৃদ্ধির ধারা অব্যাহত রয়েছে, একই সঙ্গে জাতীয় অর্থনীতিতেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। দ্রুত নগরায়ণ ও ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার চাপ আবাসন খাতের চাহিদা প্রতিনিয়ত বাড়িয়ে তুলছে। আবাসন আমাদের দেশে দুই ভাবে গড়ে উঠছে; প্রথমত শহুরে আবাসন আর অন্যটি গ্রামীণ আবাসন। গ্রামীণ আবাসনের উৎকৃষ্ট উদাহরণ- সরকার আশ্রয়ণের মাধ্যমে প্রত্যন্ত গ্রামাঞ্চলের মানুষদের চমৎকার ঘর করে দিচ্ছে। সাধারণত গ্রামের নিম্ন ও নিম্ন-মধ্যম আয়ের মানুষদের ইট-কংক্রিট দিয়ে ঘর করার সামর্থ্য থাকে না। ইতোমধ্যে নিম্ন আয় ও ভূমিহীন জনগোষ্ঠীর জন্য সরকার আশ্রয়ণ প্রকল্পের আওতায় আড়াই লাখ ঘর করে দিয়েছে। প্রতি একক পরিবারের সদস্য সংখ্যা চারজন হলে ১০ লাখ মানুষ গ্রামীণ আবাসনের আওতায় এসেছে। এটা এক ধরনের আবাসন যা কল্যাণ রাষ্ট্রে থাকে, যা আমাদের সংবিধানেও রয়েছে। সংবিধানে বর্ণিত মৌলিক চাহিদা পূরণের লক্ষ্যে ভূমিহীন ও অনগ্রসর জনগোষ্ঠীকে এগিয়ে আনতে বর্তমান সরকারের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এ ধরনের আবাসনের উদ্যোগ গৃহীত হয়েছে। জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন পূরণে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ব্যক্তিগত উদ্যোগ এই কার্যক্রমকে বেগবান করছে। অন্যদিকে শহুরে আবাসন গড়ে তুলতে সরকারের পাশাপাশি বেসরকারি খাতও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছে।

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিসের সর্বোচ্চ সম্মানসূচক পুরস্কার ‘জনপ্রশাসন পদক’ প্রাপ্ত ক্লিন ইমেজের কর্মকর্তা মো. আনিছুর রহমান মিঞা বলেন, পারিবারিক কাঠামোতেও আমাদের দেশ বিগত কয়েক দশকের তুলনায় একটি পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে। বৃহৎ ও যৌথ পরিবার ভেঙে ছোট ছোট একক পরিবারের সংখ্যা বেড়ে চলছে। জীবিকার তাগিদে প্রতিনিয়ত মানুষ রাজধানীগামী হচ্ছে। এ ছাড়াও দেশে বাড়ছে মধ্যবিত্ত মানুষের সংখ্যা এবং তাদের ক্রয়ক্ষমতা। আর এমন মানুষ প্রতিনিয়ত খোঁজ করছে একটি মাথা গোঁজার ঠাঁই। ফলে ফ্ল্যাট এবং অ্যাপার্টমেন্টের চাহিদাও ক্রমাগত বেড়েই চলেছে।

তিনি বলেন, যারা রাজধানীতে চাকরি করে বা ব্যবসা করে তারা প্রত্যেকেই নিজের স্থায়ী ঠিকানা চায়। দেশের মানুষের আর্থসামাজিক অবস্থার উন্নয়ন হয়েছে, আমাদের জীবনযাত্রার মান বেড়েছে। অনেকেই অন্যের বাসায় ভাড়াটে হয়ে থাকতে চায় না। সবাই চায় নিজের মাথা গোঁজার একটি ঠাঁই, নিজের একটি আবাসন; একটি ঠিকানা। মধ্যবিত্তরা তাঁদের সাধ্যানুযায়ী মোটামুটি মানের আবাসন খুঁজে নেয়, অন্যদিকে উচ্চবিত্তরা থাকে বিলাসবহুল আবাসনের খোঁজে। 

তিনি আরও বলেন, করোনা সংকট মোকাবিলা করেছে আবাসন খাত, এরই মধ্যে নতুন সংকট হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এই যুদ্ধ বিশ্ব অর্থনীতির সঙ্গে সঙ্গে আমাদের অর্থনীতিতেও ব্যাপক নেতিবাচক প্রভাব ফেলছে। তবে আমাদের অর্থনৈতিক ভিত স্থিতিশীল রয়েছে। এটা আমি বলছি না, সম্প্রতি বাংলাদেশ সফর করে যাওয়া বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর ও ঋণদাতা সংস্থা এবং যারা অডিট করে তারা বলেছেন। তবে বাংলাদেশ ব্যাংকের গর্ভনর বলেছেন, আগামী ছয় মাসের মধ্যে আমাদের অর্থনীতির অস্থিতিশীল অবস্থা কেটে গিয়ে অর্থনীতি দ্রুত বেগবান হবে। আর যদি রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ থেমে যায়, তবে আমাদের অর্থনীতি দ্রুত পূর্বের অবস্থায় ফিরে যাবে।

রাজউক চেয়ারম্যান বলেন, রাজধানী ও এর আশপাশের এলাকায় বসবাসরত বিভিন্ন আয়ের মানুষের আবাসনের ব্যবস্থা করতে রাজউক ইতোমধ্যে বেশ কয়েকটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করেছে, কিছু প্রকল্প চলমান আছে এবং একই সঙ্গে নতুন প্রকল্প গ্রহণের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া আবাসন খাতকে উৎসাহী করতে আমাদের সদ্য গেজেট আকারে প্রকাশিত ডিটেইল্ড এরিয়া প্ল্যানে (ড্যাপ) সুযোগ-সুবিধা প্রদানের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। ড্যাপ-এ অপেক্ষাকৃত কম উন্নত এলাকাগুলোতে সড়কের প্রশস্ততা বৃদ্ধির বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে, নাগরিক সুবিধাদি নিশ্চিত করতে পর্যাপ্ত পরিমাণে পার্ক ও মাঠের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। এসব এলাকায় প্রাকৃতিক পরিবেশের ভারসাম্যকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে আবাসন গড়ার মাধ্যমে রাজধানী ঢাকাকে একটি সুন্দর ও সুপরিকল্পিত নগরী হিসেবে গড়ে তুলতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ খবর
দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’
দেখা মিলছে না ‘রাণী মাছের’

এই মাত্র | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?
অলিখিত ফাইনালে আজ কে হাসবে শেষ হাসি?

২৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা
৭০০ কোটি বছরের ধূমকেতু! চমকে উঠেছেন গবেষকরা

২৭ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু
সূত্রাপুরে দগ্ধ আরও একজনের মৃত্যু

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের
লজ্জার হারের পর কিংবদন্তিদের নিয়ে জরুরি সভা উইন্ডিজের

৩৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত
২০২৫ সালে দ্বিতীয় ব্যাচের মোনাশ শিক্ষার্থীদের জন্য ইউসিবিডি’র ওরিয়েন্টেশন অনুষ্ঠিত

৫৭ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই
পোষা প্রাণীর মনের খবর বলবে এআই

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার
জলাভূমি হারাচ্ছে বিশ্ব, আর্থিক ক্ষতি ছাড়াবে ৩৯ ট্রিলিয়ন ডলার

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা
হোয়াটসঅ্যাপের নতুন ফিচারে গ্রুপ চ্যাটে হবে ভিন্ন অভিজ্ঞতা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
ঠাকুরগাঁওয়ে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস
দুপুরের মধ্যে ৭ জেলায় ঝড়ের আভাস

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢামেক হাসপাতালে কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু
ঢামেক হাসপাতালে কেন্দ্রীয় কারাগারের কয়েদির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা
নির্বাচন : প্রস্তুতি সম্পন্নের নির্দেশ ও বাস্তবতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পিঠের ব্যথা এড়াতে হাঁটার সহজ নিয়ম বলছে বিজ্ঞান
পিঠের ব্যথা এড়াতে হাঁটার সহজ নিয়ম বলছে বিজ্ঞান

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের ৬ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তিদের পাশে ভনের ছেলে
ফের ৬ উইকেট নিয়ে কিংবদন্তিদের পাশে ভনের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব
দেশ-জাতির কল্যাণে চাই আমানতদার নেতৃত্ব

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মঙ্গলে দীর্ঘতম পথ পেরিয়ে রেকর্ড গড়ল রোভার
মঙ্গলে দীর্ঘতম পথ পেরিয়ে রেকর্ড গড়ল রোভার

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার
রপ্তানিতে ঋণ খরচ কমাতে সুদহারে প্রণোদনা দরকার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি
এলডিসি উত্তরণে চ্যালেঞ্জ ও প্রস্তুতি

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক
শুল্ক অনিশ্চয়তায় আতঙ্কে ১০ লাখ পোশাক শ্রমিক

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেবলজয়ী কোচ এখন রোনালদোদের গুরু
ট্রেবলজয়ী কোচ এখন রোনালদোদের গুরু

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান
সিদ্ধার্থ–কিয়ারার ঘরে এলো কন্যাসন্তান

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চান্দিনার সাবেক মেয়র গ্রেফতার
চান্দিনার সাবেক মেয়র গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ
ড্রেনে পড়ে শিশুর মৃত্যু, ৬ ঘণ্টা পর উদ্ধার মরদেহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল
দুর্যোগের সময় ভুল তথ্য ঠেকাতে টিকটকের নতুন টুল

৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব
সুনির্দিষ্ট সময়েই নির্বাচনের দিকে যাচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার: প্রেস সচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’
‘মার্কিন শুল্ক হুমকিতে রাশিয়া বিচলিত হওয়ার চেয়ে স্বস্তি পেয়েছে বেশি’

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি
একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা