শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ০৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২

মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল), চেয়ারম্যান, জেসিএক্স গ্রুপ

গ্রাহক-সন্তুষ্টি নিশ্চিত করে সুনাম বজায় রাখা মূল লক্ষ্য

জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
গ্রাহক-সন্তুষ্টি নিশ্চিত করে সুনাম বজায় রাখা মূল লক্ষ্য

আবাসন খাতে অন্যতম সফল প্রতিষ্ঠান জেসিএক্স গ্রুপ। প্রতিষ্ঠান ও নিজের কর্মজীবন নিয়ে সফলতার গল্প বলেছেন গ্রুপের চেয়ারম্যান মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল)। তিনি বলেন, গ্রাহক সন্তুষ্টিই আমাদের প্রতিষ্ঠানের মূল উদ্দেশ্য। জেসিএক্স গ্রুপের সফলতার মূলমন্ত্র হলো অঙ্গীকার। আমরা জাপানি ব্যবস্থাপনা নীতি টোটাল কোয়ালিটি ম্যানেজমেন্ট (টিকিউএম) ব্যবহার করে নির্ধারিত সময়ে প্রোডাক্ট গ্রাহকের হাতে তুলে দিয়ে আমাদের  অঙ্গীকার রক্ষা করে সফলতা অর্জন করেছি।

মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল) বলেন, গ্রাহকদের সন্তুষ্টি ও খুশিই আমার কাছে প্রথম। কত টাকায় ফ্ল্যাট বিক্রি করলাম তারচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভোক্তাদের কতটুকু খুশি করতে পারলাম। আমরা সবসময় চাই সর্বোচ্চটুকু দিয়ে গ্রাহকদের জন্য সেরা মানের ফ্ল্যাট সঠিক সময়ে যেন বুঝিয়ে দিতে পারি। আমাদের কাছে গ্রাহকরাই সবকিছুর ঊর্ধ্বে। আমরা বাংলাদেশে রিয়েল এস্টেট সেক্টরে ব্যাপক জাপানি বিনিয়োগ আকৃষ্ট করতে সক্ষম হয়েছি। আমাদের সঙ্গে রয়েছে জাপানের স্বনামধন্য ক্রিড গ্রুপ। যারা বাংলাদেশসহ এশিয়ার বহু দেশে রিয়েল এস্টেট সেক্টরে সুনামের সঙ্গে ব্যবসা করছে। কর্ম অভিজ্ঞতা ও ব্যবস্থাপনা নীতিকে পুঁজি করে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকার ভিতরে জেসিএক্স ডেভেলপমেন্ট লিমিটেড গ্রাহক আস্থায় এক নম্বর জায়গা ধরে রেখেছে। আমার ইচ্ছা ছিল একটা ব্র্যান্ড তৈরি করা, যার প্রতি মানুষের আস্থা এবং ভালোবাসা থাকবে। এত বছর এই ব্যবসা করছি কিন্তু আমার নামে কোথাও কোনো নেতিবাচক কিছু ঘটেনি। গ্রাহক কখনো আমাদের কাছে ঠকেনি। এই সুনাম নিয়েই কাজ করে যেতে চাই ।

ব্যবসা শুরুর গল্প বলতে গিয়ে তরুণ এই  এফবিসিসিআই পরিচালক বলেন, ২০০৫ সালে আবাসন ব্যবসা শুরু করি। সেসময় আমার একটা ছোট কোম্পানি ছিল নেপিয়ার হোমস লিমিটেড নামে। আমি বন্ধুদের সঙ্গে বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় ঘুরতে এসেছিলাম। এখানে এসে এই এলাকা দেখে আমার খুব ভালো লাগে। এখানে উন্নয়ন কাজের প্রচুর সুযোগ আছে সেটা বুঝতে পারি। গুলশান-বনানী-উত্তরা-বিমানবন্দর-পূর্বাচলের খুব কাছে এই এলাকা হওয়ায় তা আমার কাছে সম্ভাবনাময় মনে হয়েছিল। ২০০৮ সালে জেমস ব্রান্ডের ব্যানারে প্রজেক্ট শুরু করি। এই ব্যানারে আমরা প্রচুর প্রজেক্ট সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছিলাম। আমি ২০১৮ সালে জাপানিদের নিয়ে নতুন একটা প্রতিষ্ঠান জেসিএক্স প্রতিষ্ঠা করি। ইচ্ছা ছিল শুরু থেকেই প্রিমিয়াম কাস্টমারদের নিয়ে উন্নতমানের কাজ করা। জাপানি ক্রিড গ্রুপ আমাদের সঙ্গে কাজ করার আগ্রহ প্রকাশ করায় আমরা সেটাকে বাস্তবে রূপ দিয়েছি। কাজের অনুপ্রেরণার             বিষয়ে   বেঙ্গল   ব্যাংকের              পরিচালক মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল) বলেন, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহানের অনুপ্রেরণায় বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় জাপানিদের নিয়ে বিনিয়োগ শুরু করি। তিনি সর্বদা বিভিন্নভাবে সার্বিক সহযোগিতা, দিকনির্দেশনা, স্নেহ দিয়ে কৃতজ্ঞ করেছেন। তাঁর স্নেহ ও সান্নিধ্য প্রতিনিয়ত শক্তি জোগায় সামনে এগিয়ে যাওয়ার। তাঁর সহযোগিতা ছাড়া আমি আজকের এই অবস্থানে আসতে পারতাম না। যখনই তাঁর কাছে কোনো পরামর্শের জন্য গিয়েছি সবসময় তিনি সময় দিয়েছেন। আর বিদেশি বিনিয়োগকারীরাও বসুন্ধরা আবাসিকে কাজ করতে পেরে খুশি। সব মিলিয়ে জাপানিদের যে ফ্লেভার তা এই বসুন্ধরায় পাবেন; যা অন্য কোথাও পাবেন না।

বর্তমানে আবাসন খাতের ব্যবসা পরিস্থিতি বিষয়ে জাপাস্তি কোম্পানির এই পরিচালক বলেন, আবাসন ব্যবসায় খুব চ্যালেঞ্জিং সময় পার করছি আমরা। প্রতিটি কাঁচামালের দাম বেড়েই চলেছে। রড, সিমেন্ট, ইট, সিরামিকস, গ্লাস সবকিছুর দাম বেশি। ৩৫০ টাকা দামের সিমেন্ট ৫১৫ টাকায় কিনতে হচ্ছে। আমরা  এখন কীভাবে গ্রাহকের কাছে আগের দামে ফ্ল্যাটগুলো হস্তান্তর করব সেটা চ্যালেঞ্জিং হয়েছে। রিয়েল এস্টেট অ্যান্ড হাউসিং অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (রিহ্যাব) এ বিষয়ে উদ্যোগ নিয়ে একটি চিঠি ইস্যু করেছে। তারা গ্রাহকদের সঙ্গে দাম সমন্বয়ের কথা বলেছে। তারা বলেছে, আমরা যেন গ্রাহকদের সঙ্গে বসে এই বাড়তি বাজারমূল্য পূর্বনির্ধারিত দামের সঙ্গে সমন্বয় করে নতুন একটা দাম নির্ধারণ করি। এ উদ্যোগ কতটুকু কার্যকর হয় সেটা এখন দেখার বিষয়। সময়টা খুবই কঠিন। এটা চ্যালেঞ্জিং কারণ গ্রাহকরা তাদের বাজেট অনুযায়ী ফ্ল্যাট কিনেছেন। এখন বাড়তি আরও অর্থ দিতে বললে তাদের জন্য হয়তো মুশকিল হবে। আসলে এ পরিস্থিতি গ্রাহক এবং ব্যবসায়ী উভয়কেই চাপে ফেলেছে।

আমরা ২০১২ সাল থেকে বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে কাজ করছি। প্রায় ১ হাজার কোটি টাকার বিনিয়োগ আমরা এনেছি। বিদেশি বিনিয়োগ আনা সহজ। কিন্তু আবাসন খাতে বিদেশি কোনো ঋণ আনা যায় না। আমরা চেষ্টা করেছিলাম। এ খাতে ঋণ আনার সুযোগ থাকলে ২ দশমিক ৩ শতাংশ হারে বিদেশ থেকে ঋণ আনা যেত। বাংলাদেশ ব্যাংকের বাধা আছে এখানে।

একটা প্রজেক্টে আমরা ডলারের দাম ৮০ টাকায় বিনিয়োগ করেছিলাম। প্রজেক্ট শেষে বিনিয়োগকারী প্রতিষ্ঠান যখন ফিরে যাচ্ছে তখন ডলারের দাম ১১০ টাকা চলছে। এত লাভ তো এই প্রতিষ্ঠান করেইনি। তাই বিদেশি বিনিয়োগ এ ক্ষেত্রে বিমুখ হয়ে পড়ছে।

যখন বিদেশি বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ শেষে তাদের অর্থ ফেরত নিয়ে যাবে সে প্রক্রিয়া খুবই জটিল। হাই কোর্ট পর্যন্ত গিয়ে একটা প্রতিষ্ঠানকে সার্বিক কাজ শেষ করে টাকা ফিরিয়ে নিয়ে যেতে হয়। সরকার বিনিয়োগ আনতে যদি উৎসাহিত করে তাহলে প্রজেক্ট শেষে সে প্রতিষ্ঠানের লভ্যাংশ এবং মূলধন ফিরিয়ে নেওয়ার প্রক্রিয়াও সহজ করতে হবে। একটা কোম্পানির মূলধন ফিরিয়ে নেওয়ার কাজ শেষ করতে দেড় বছর লেগেছিল, এই টাকাটা ব্যাংকে পড়েছিল। তাতে আমাদেরও লাভ হয়নি, ওই প্রতিষ্ঠানেরও লাভ হয়নি। বিদেশি বিনিয়োগকারীরা চান না এভাবে তাদের টাকা পড়ে থাকুক। এ প্রক্রিয়া বিডার মাধ্যমে ওয়ানস্টপ সার্ভিস করলে অনেক সহজ হতো। আমাদের ১১টি প্রতিষ্ঠানের কাছে কাগজ নিয়ে ছুটতে হয়। এক প্রতিষ্ঠানের কাছে কাজ শেষ হলে তবেই অন্য প্রতিষ্ঠানে আবেদন করা যায়। একসঙ্গে ১১ প্রতিষ্ঠানে আবেদনের সুযোগ নেই। এই জটিলতার কারণে ভাবমূর্তি নষ্ট হচ্ছে এবং বিনিয়োগকারী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছেন।

আবাসন খাতে সরকারের পলিসিগত কারণে ঋণ নেওয়া খুব কঠিন। দু-একটা বড় প্রতিষ্ঠান ছাড়া অধিকাংশ রিয়েল এস্টেট প্রতিষ্ঠান ব্যাংকগুলো থেকে ঋণ পায় না। আবাসন কোম্পানিগুলোকে একটা বরাদ্দ দিয়ে ঋণ দেওয়া হলে ব্যবসা আরও বিকশিত হতো। আবাসনের জন্য গ্রাহকদের ঋণ সুবিধা আছে, কিন্তু ব্যবসায়ীদের নেই। বাংলাদেশ ব্যাংকের মাধ্যমে সরকার ঋণ নীতিমালা করলে এ খাত আরও সমৃদ্ধ হবে।

আবাসন ব্যবসার অঞ্চলভিত্তিক সম্ভাবনার বিষয়ে মো. ইকবাল হোসেন চৌধুরী (জুয়েল) বলেন, আমাদের জেলা শহরগুলোতেও আবাসন ব্যবসা ছড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ আছে। বড় আবাসন প্রতিষ্ঠানগুলো ঢাকা, চট্টগ্রামের বাইরে যায়নি এখনো। আর এর বাইরে গ্রাহক চাহিদাও গড়ে ওঠেনি। জেলা শহরগুলোতে বিক্ষিপ্তভাবে কিছু ডেভেলপার নিজ উদ্যোগে কাজ করছে। এ খাতে সম্ভাবনা বাড়ছে। অঞ্চলভিত্তিক পরিকল্পনায় ভালো সম্ভাবনা রয়েছে। এ পরিস্থিতিতে গ্রাহক, বিনিয়োগকারী ও ব্যবসায়ী সবার কথা বিবেচনা করে সুষ্ঠু আবাসন নীতিমালার জোর দাবি জানিয়েছেন এ ব্যবসায়ী। আবাসন ছাড়াও  এই গ্রুপের সফল পদচারণা রয়েছে পর্যটন, আর্থিক খাত (ব্যাংক-বীমা), অটো, খাদ্য ও রেস্টুরেন্ট এবং এনার্জি খাতে।

এই বিভাগের আরও খবর
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
রিহ্যাব ফেয়ার-২০২৪
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
ঝুঁকিতে দেশের আবাসন খাত
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
সিরামিক শিল্পকে এগিয়ে নিতে সরকারের সহযোগিতা প্রয়োজন
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
বিশ্বমানের বাণিজ্যিক স্থাপনা নির্মাণ করছে ট্রপিক্যাল হোমস্‌
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
আবাসন খাত এগিয়ে নিতে আইনের সংস্কার প্রয়োজন
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
দেশে আবাসন খাতে বিনিয়োগ স্থবিরতা চলছে
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
আবাসন ব্যবসার বাজার ৩ লাখ কোটি ডলার
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
বসুন্ধরার শিক্ষাভুবনে স্বাগত
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
খেলাধুলার ভিন্ন জগৎ
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
পড়াশোনা খেলাধুলায় বিশ্বমানের স্কুল
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
ফ্রিজ কেনার আগে জেনে নিন
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ প্রযুক্তিগত ইনোভেশন রয়েছে যমুনা ফ্রিজে
সর্বশেষ খবর
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে আর্সেনালের শুভসূচনা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা
তিন দাবিতে ১৩ ঘণ্টা ধরে অনশনে জবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর
চতুর্থ ধাপে একাদশে ভর্তি: বাদ পড়াদের জন্য সুখবর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৭ সেপ্টেম্বর)

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন
সারের কৃত্রিম সংকট সৃষ্টির প্রতিবাদে কুড়িগ্রামে মানববন্ধন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২
কুমিল্লায় বাসের ধাক্কায় অটোরিকশার চালকসহ নিহত ২

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
রাজধানীতে মাদক বিক্রেতাদের ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক
অসহায় পরিবারকে সেলাই মেশিন ও ব্যবসা উপকরণ দিলেন জেলা প্রশাসক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা
কুমিল্লায় এবার ৮১৮টি মণ্ডপে দুর্গাপূজা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
পুকুরে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ
আফগানিস্তানকে ১৫৫ রানের টার্গেট দিল বাংলাদেশ

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন
জনগণ ঐক্যবদ্ধ হলে কোনো হুংকারেই নির্বাচন ঠেকানো যাবে না: জাহিদ হোসেন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার
সিরাজগঞ্জের ডাকাতি মামলার আসামি শ্রীপুরে গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন
শিবচরে যুবককে কু‌পি‌য়ে হত্যা: ফাঁসির দাবিতে মানববন্ধন

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট
কারাবন্দিদের করানো হচ্ছে ডোপ টেস্ট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি
টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের ডাবল সেঞ্চুরি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস
চাঁদপুরে জব্দকৃত ৬০ কেজি গাঁজা ধ্বংস

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি
নারী শিক্ষার্থীদের নিরাপদ পরিবেশ নিশ্চিতে শাবিপ্রবিতে স্মারকলিপি

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা
শ্রীমঙ্গলে জামায়াতের নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সভা

১০ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ
নতুন নেতৃত্বে গোবিপ্রবি সাহিত্য সংসদ

১০ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত
কুড়িগ্রামে বন্যায় নিম্নাঞ্চল প্লাবিত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন
ঢাকাস্থ চীনের ভিসা অফিস বন্ধ থাকবে ৮ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর
পুলিশের ৯ কর্মকর্তাকে বাধ্যতামূলক অবসর

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে
অস্থায়ী প্রশাসক বসছে পাঁচ ইসলামী ব্যাংকে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা
চিকিৎসার জন্য সিঙ্গাপুর গেলেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা
রাশিয়া-বেলারুশের সামরিক মহড়ায় হঠাৎ হাজির মার্কিন কর্মকর্তারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের
সারাদেশে টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা আবহাওয়া অফিসের

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২
এনবিআরে ১৮২ জনের দপ্তর বদল, বাধ্যতামূলক অবসর ও বরখাস্ত ২

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প
ইসরায়েল আর কোনো হামলা চালাবে না কাতারে : ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল
আফ্রিদি-জয় শাহর ভাইরাল ভিডিও নিয়ে যা জানা গেল

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ
কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানাল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী
মাঝ আকাশে অসুস্থ যাত্রীকে বাঁচালেন রাশিয়ার স্বাস্থ্যমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন
আম্বানিপুত্রের চিড়িয়াখানায় অবৈধ প্রাণী-বাণিজ্য, অভিযোগ ভিত্তিহীন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ
সুপার ফোরে যেতে বাংলাদেশের সামনে যে সমীকরণ

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩
ফের ভেনেজুয়েলার কথিত ‘মাদকবাহী’ নৌযানে যুক্তরাষ্ট্রের হামলা, নিহত ৩

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন
নারায়ণগঞ্জে ৬ কারখানার বিদ্যুৎ-গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা
নতুন বাংলাদেশ গড়তে চাই, যেখানে সবাই সমান অধিকার পাবে : প্রধান উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’
‘ভাঙ্গায় আন্দোলনে ফ্যাসিস্টরা ঢুকে সহিংসতা চালিয়েছে’

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত
বিসিএস পরীক্ষার জন্য কর্মসূচির সময় পরিবর্তন করল জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’
‘আমার নাম স্বস্তিকা, আমি বুড়িমা নই’

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন
দশ বছর ধরে ছাদে পাখিদের আপ্যায়ন

১৯ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা
গত ১ বছরে একটা দিক থেকেও দেশ ভালো চলেনি : রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | টক শো

নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?
নেপাল পারলে কেন পারবে না বাংলাদেশ?

২৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম

মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
মাদক মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন

দেশগ্রাম

পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত
পাকিস্তানে বিস্ফোরণে পাঁচ সেনা নিহত

পূর্ব-পশ্চিম

সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ
সারের কৃত্রিম সংকট প্রতিবাদে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক
ইয়াবাসহ তিন মাদক কারবারি আটক

দেশগ্রাম