শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:১১, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫ আপডেট: ১৫:১৯, শুক্রবার, ০৭ মার্চ, ২০২৫

যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেফতার আতঙ্কে তটস্থ লক্ষাধিক প্রবাসী

যুক্তরাষ্ট্র প্রতিনিধি :
অনলাইন ভার্সন
যুক্তরাষ্ট্রে গ্রেফতার আতঙ্কে তটস্থ লক্ষাধিক প্রবাসী

যুক্তরাষ্ট্রে কংগ্রেস অতিরিক্ত বরাদ্দের বিল অনুমোদনের পর অবৈধ অভিবাসী গ্রেফতার ও বহিষ্কারের প্রক্রিয়া জোরদার হয়েছে। এর ফলে নিউইয়র্ক, ক্যালিফোর্নিয়া, নিউজার্সি, মিশিগান, ইলিনয়, আলাবামা, পেনসিলভেনিয়া, টেক্সাস, ম্যাসাচুসেট্‌স, ফ্লোরিডা, জর্জিয়া ও ওয়াশিংটন মেট্র এলাকাসহ বিভিন্ন স্থানে লক্ষাধিক প্রবাসী দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। কারণ, তাদের বিরুদ্ধে বহুবছর আগেই যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কারের নির্দেশ জারি হয়েছে। অর্থাৎ তারা সর্বোচ্চ পর্যায়ে আইনি লড়াই চালিয়েও স্থায়ীভাবে বসবাসের অনুমতি পাননি।

এরমধ্যে যোগ হয়েছে আরো কয়েক হাজার শিক্ষার্থী, যারা সাম্প্রতিক বছরগুলোতে ইন্টারন্যাশনাল স্টুডেন্ট হিসেবে বাংলাদেশ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে এসে লেখাপড়া অব্যাহত রাখতে সক্ষম হননি। তাদের ভিসাও আপনা-আপনি বাতিলের পর অনেকে চেষ্টা করেছেন রাজনৈতিক আশ্রয় প্রার্থনা অথবা ইউএস সিটিজেনকে বিয়ের মাধ্যমে ইমিগ্রেশনের স্ট্যাটাস ধরে রাখতে। তবে খুব কমসংখ্যকই এক্ষেত্রে সফল হয়েছেন বলে ইমিগ্রেশন এটর্নীরা এ সংবাদদাতাকে জানিয়েছেন।

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, ১৫ বছরেরও অধিক সময় আগে থেকে যারা অবৈধ অভিবাসীর তালিকাভুক্ত হয়েছেন তারা পরিবার-পরিজন নিয়ে নিদারুণ এক ঝুঁকিতে দিনাতিপাত করছেন। অনেকে রেস্টুরেন্ট, মুদির দোকান, নিউজ স্ট্যান্ড কিংবা নির্মাণ শ্রমিক অথবা ডেলিভারিম্যানের কাজ করে দিনাতিপাত করতেন। দ্বিতীয় মেয়াদে প্রেসিডেন্ট হিসেবে ডোনাল্ড ট্রাম্প শপথ গ্রহণের পরদিন থেকেই তাদের অনেকে বাসা পাল্টিয়েছেন, কর্মস্থল ত্যাগ করেছেন আইসের গ্রেফতার-অভিযান এড়াতে। নিউইয়র্ক, লসএঞ্জেলেস, ফিলাডেলফিয়া, বস্টনের মত স্যাঙ্কচুয়্যারি সিটিতেও আইসের অভিযান শুরুর পর এসব মানুষের শেষ ঠাঁইটিও নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়েছে।

এর আগে, স্যাঙ্কচুয়্যারি সিটির স্কুল-কলেজ-মসজিদ-মন্দির-চার্চ-হাসপাতালে আইসের অভিযানের এখতিয়ার ছিল না। কিন্তু প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প অঘোষিত এক নীতি অবলম্বন করেছেন এসব সিটির বিরুদ্ধে। তারা যদি অবৈধ গ্রেফতার অভিযানে আইসকে সহায়তা না দেয় তাহলে ফেডারেলের সকল মঞ্জুরি বাতিল করা হবে। এমন হুমকিতে কোন সিটিই ঝুঁকি নিতে চায়নি।

অনুসন্ধানকালে জানা গেছে, প্রকৃত অর্থে কতজন বাংলাদেশি অবৈধভাবে রয়েছেন তার সংখ্যা কখনোই জানা সম্ভব হয় না। কারণ, তাদের অনেকেই মেক্সিকো কিংবা কানাডা হয়ে বেআইনিভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকেছেন। তারা বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন নামে ইমিগ্রেশনে আবেদন করেছিলেন। এজন্য সংখ্যাগত সমস্যা রয়েই গেছে। এ ব্যাপারটি শুধু বাংলাদেশিদের ক্ষেত্রে নয়, সমগ্র জনগোষ্ঠির জন্যেই।

সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের আদালত থেকে বহিষ্কারের আদেশ জারি হওয়া অবৈধ অভিবাসীর সংখ্যা এক কোটি ৪০ লাখের বেশি। সেটিকে ধরে নিয়েই চালানো হচ্ছে গ্রেফতার অভিযান। যদিও নির্বাচনী অঙ্গিকারের সময় ট্রাম্প বলেছেন যে, কেবলমাত্র তাদেরকেই গ্রেফতার ও বহিষ্কার করা হবে যারা গুরুতর অপরাধী হিসেবে দণ্ডিত হয়েছে অথবা ফেরার জীবন-যাপন করছে। কিন্তু বাস্তবে তেমনটি দেখা যাচ্ছে না। অভিযানের সময় যারাই সামনে পড়ছে তারাই গ্রেফতার হচ্ছেন। এমনকি সাথে আইডি না থাকায় অনেক গ্রীনকার্ডধারীকেও ইতিমধ্যেই গ্রেফতার করা হয়েছিল।

এমন সাঁড়াশি অভিযানে দিশেহারা অনেকে তার ব্যবসা-বাণিজ্যও ছেড়ে দিয়েছেন। অন্যের সোস্যাল সিকিউরিটি নম্বরে যারা ফাস্টফুডের দোকানে কাজ করতেন তারাও এখোন আর কর্মস্থলে যাচ্ছেন না। গতমাস থেকেই এসব ফাস্টফুড এবং কম্যুনিটিভিত্তিক রেস্টুরেন্ট-গ্রোসারিতে কর্মচারির সংখ্যা কমেছে। এমনকি দিনভর আড্ডা দেয়া অতিপরিচিত লোকজনের আনাগোনাও নেই বললেই চলে।

৫ মার্চ নিউইয়র্ক সিটির জ্যাকসন হাইটসে বাংলাদেশি, পাকিস্তানি, নেপালি ও ভারতীয় ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ক্রেতার সংকট দিনকে দিন হ্রাস পাচ্ছে। ঈদ উপলক্ষে বিপুল পণ্য সামগ্রী আমদানি করে তারা হতাশ হয়ে পড়েছেন। নিত্য পরিচিত ফুচকা, ঝাল-মুড়ির দোকানেও ভীড় দেখা যায়নি ইফতারের পর। রেস্টুরেন্টেও রোজাদারের ভীড় নেই বললেই চলে।

আগে দেখা যেত- স্টুডেন্ট ভিসায় আগতরা এবং অন্য প্রোগ্রামে অবৈধ হয়ে পড়া ব্যাচেলর প্রবাসীরা সচরাচর রেস্টুরেন্টে ইফতার করতেন। আইসের আতঙ্কে তারা আসছেন না। স্টুডেন্ট ভিসাধারী অনেককে গ্রেফতারের সংবাদে অন্যরা ফুচকার রুচি হারিয়ে ফেলেছেন। অর্থাৎ গোটা কম্যুনিটিকে গ্রাস করেছে একধরনের গ্রেফতার আতঙ্ক। অনেকে পাল্টেছেন সেলফোনের সীম। কারণ আইস সেলফোনের মাধ্যমে টার্গেটেড অবৈধদের হদিস উদঘাটন করে বলে শোনা যাচ্ছে।

এদিকে, ২১ জানুয়ারিতে শুরু অভিযানে সারা আমেরিকায় কতজন বাংলাদেশি গ্রেফতার হয়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি ৬ মার্চ পর্যন্ত। তবে কম্যুনিটি ও ইমিগ্রেশন এটর্নি অফিস সূত্রে সেই সংখ্যাটা কোনভাবেই অর্ধ শতের বেশি হবে না বলে জানা গেছে। একইসময়ে কয়েকশত প্রবাসী গ্রেফতারের আতঙ্কে স্বেচ্ছায় বাংলাদেশে ফিরে গেছেন বলেও শোনা যাচ্ছে।

গ্রেফতার অভিযান সন্তোষজনক নয় বলে গত মাসে কংগ্রেসে ৮৫ বিলিয়ন ডলারের একটি বিল পাশ করা হয়েছে। এর সিংহভাগ ব্যয় করা হবে অভিবাসন গ্রেফতারের অভিযান জোরদারের জন্যে। যদিও এই অর্থকেও পর্যাপ্ত মনে করা হচ্ছে না প্রয়োজনের তুলনায়। কারণ, গ্রেফতারের পর নিজ নিজ দেশে পাঠিয়ে দেয়ার আগ পর্যন্ত তাদের থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা করতে হচ্ছে। বিমানের ভাড়াও পরিশোধ করতে হয় ফেডারেল সরকারকেই। এজন্য বিপুল অর্থ প্রয়োজন-যার সংকট দীর্ঘদিন থেকেই রয়েছে।

বিডি-প্রতিদিন/শআ

এই বিভাগের আরও খবর
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনের শেষ দিন আজ, ইসি ওয়েবসাইটে ত্রুটিতে ভোগান্তি
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধনের শেষ দিন আজ, ইসি ওয়েবসাইটে ত্রুটিতে ভোগান্তি
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
৮ও ৯ নভেম্বর নাট্যসঙ্ঘ কানাডার চতুর্থ নাট্যোৎসব
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়াটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে: হাইকমিশনার
মালয়েশিয়ায় কর্মী পাঠানোর প্রক্রিয়াটি এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে: হাইকমিশনার
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
কাতারে ইঞ্জিনিয়ার্স ডে পালিত, এসএসসি-এইচএসসি উত্তীর্ণদের সম্মাননা
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
পর্তুগালের প্রবাসী বাংলাদেশি খুন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
ক্যারিয়ার ও ব্যবসা উন্নয়নে কানাডায় বিবিসিসি’র প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং সেশন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
জার্মানিতে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালন
ক্যাম্পবেলটাউন সিটি কাউন্সিলের আওতায় ক্লেমোরে ১৯ নম্বর স্ট্রিট লাইব্রেরির উদ্বোধন
ক্যাম্পবেলটাউন সিটি কাউন্সিলের আওতায় ক্লেমোরে ১৯ নম্বর স্ট্রিট লাইব্রেরির উদ্বোধন
কানাডার টরেন্টোতে কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান
কানাডার টরেন্টোতে কবিতা পাঠের অনুষ্ঠান
আবুধাবিতে মাছ ধরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত
আবুধাবিতে মাছ ধরতে বেরিয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় দুই বাংলাদেশি নিহত
সিডনিতে বাকৃবির সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলায় আনন্দ-উচ্ছ্বাস
সিডনিতে বাকৃবির সাবেক শিক্ষার্থীদের মিলনমেলায় আনন্দ-উচ্ছ্বাস
সর্বশেষ খবর
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন
পিচ-শিশির-আবহাওয়া আমাদের পক্ষে ছিল না : লিটন

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘর হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি
ক্যালিফোর্নিয়া জাদুঘর হাজারের বেশি ঐতিহাসিক নিদর্শন চুরি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই
রাজধানীতে যাত্রীবেশে অটোরিকশা ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কেন খাবেন লেবু চা
কেন খাবেন লেবু চা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
একাত্তরের পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন বানচালের ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ
রাজনৈতিক দলগুলো সুষ্ঠু নির্বাচন দেখতে চায় : শামা ওবায়েদ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব
বগুড়ায় বিএফএ ফুটবল টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন বিদ্যুৎ বয়েজ ক্লাব

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন
ধূসর হয়ে পড়েছে যে স্বপ্ন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত
সংকোচনমুখী মুদ্রানীতি বিপর্যয়ে বেসরকারি খাত

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক
পদত্যাগের ঘোষণা দিয়ে পোস্ট মুছে ফেললেন জবি ছাত্রশক্তির আহ্বায়ক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে
ফটিকছড়িতে চাচাকে পিটিয়ে হত্যার অভিযোগ ভাতিজার বিরুদ্ধে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল
বাংলাদেশের মাটিতে সমস্ত নির্যাতনের বিচার হবে : অ্যাটর্নি জেনারেল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি
গণভোট নয়, সুষ্ঠু নির্বাচনই দেশের একমাত্র প্রয়োজন: তৃপ্তি

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান
এক দেশ দুই ব্যবস্থা মানবে না তাইওয়ান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু
সীমান্তে মাইন বিস্ফোরণে আহত বিজিবি সদস্যের মৃত্যু

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু
হিন্দুদের কিছু হবার আগে আমি ঢাল হয়ে দাঁড়াবো: টুকু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই
প্রেজেন্টেশন বানিয়ে দেবে গুগলের জেমিনাই

৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি
জুভেন্টাসের কোচের দায়িত্ব পেলেন স্পালেত্তি

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’
শিরোনামহীনের নতুন গান ‘ক্লান্ত কফিশপ’

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল
সংকট থেকে উত্তরণের পথ সরকারকেই খুঁজে বের করতে হবে : মির্জা ফখরুল

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু
টঙ্গীতে মারামারি থামাতে গিয়ে বৃদ্ধের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই
ব্লাড ক্যান্সারে আক্রান্ত হাইমচর থানার ওসি মহিউদ্দিন আর নেই

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার
বান্দরবানে একজনের মরদেহ উদ্ধার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ
হোয়াইটওয়াশ এড়াতে পারল না বাংলাদেশ

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি
চাঁদপুরে যানবাহনে যৌথ বাহিনীর তল্লাশি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি
লিবিয়া থেকে ফিরলেন আরও ৩১০ বাংলাদেশি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!
পুলিশ একাডেমি থেকে পালালেন ডিআইজি এহসানুল্লাহ!

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া
বাণিজ্য-মানচিত্র বদলে দেয়া রেলপথ বানাচ্ছে ইরান-রাশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই
সুদানে রাস্তায় শত শত লাশ, কবর দেওয়ার কেউ নেই

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক
১৫ নভেম্বর থেকে মহানগর ও বিশেষায়িত পুলিশ ইউনিটে নতুন পোশাক

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!
বঙ্গোপসাগরে একটানেই জালে উঠল ১৪০ মণ ইলিশ!

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল
নির্বাচন ফেব্রুয়ারিতেই, তফসিল ডিসেম্বরে : ইসি আনোয়ারুল

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার
বাসে নারীকে হেনস্তা করা সেই হেলপার গ্রেফতার

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক
যুদ্ধবিরতি বজায় রাখতে রাজি হয়েছে পাকিস্তান-আফগানিস্তান : তুরস্ক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে
চুরি বা নকল ফোন আর চলবে না দেশের নেটওয়ার্কে

৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর
দেশের বাজারে কমল স্বর্ণের দাম, আজ থেকে কার্যকর

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস
রাতেই যেসব জেলায় ঝড়ের আভাস

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ
জেরুজালেমের প্রবেশপথ অবরোধ করে ২ লাখ ইহুদির বিক্ষোভ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার
নিষিদ্ধ ছাত্রলীগের কেন্দ্রীয় সহসভাপতি গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
হাসিনাসহ ২৬১ পলাতক আসামির বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার
ক্যাটরিনা কাইফের ছবি ভাইরাল, ক্ষুব্ধ পরিবার

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা
হাসিনার সাবেক পিয়ন জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে ১০০ কোটি টাকার অর্থপাচার মামলা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলছি: রুমিন ফারহানা

১৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
২০ জেলায় ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ
ঝটিকা মিছিলের অর্থদাতারা আইনের আওতায় আসবে: পুলিশ

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ
স্বাস্থ্য সহকারীরা স্বাস্থ্যখাতের সুনাম অর্জনের মূল কারিগর : ডা. জাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির
ওমরাহ ভিসা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত সৌদির

১৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই
সরকারের বিরুদ্ধে সবাই

প্রথম পৃষ্ঠা

সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর
সামিরা আমাকে চুড়ি পরিয়ে দিয়েছিল - শাবনূর

শোবিজ

জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক
জাতীয় নারী দাবায় নোশিনের হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ
বসুন্ধরায় শহীদ আবু সাঈদ-মীর মুগ্ধ প্রীতি ফুটবল ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

মানব পাচারের রুট নেপাল
মানব পাচারের রুট নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান
অবৈধ দোকানের দখলে গুলিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ
রোহিঙ্গা শিবিরে নতুন ফাঁদ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি
জামালদের ভারত ম্যাচের প্রস্তুতি

মাঠে ময়দানে

হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা
হোয়াইটওয়াশও এড়াতে পারলেন না লিটনরা

প্রথম পৃষ্ঠা

উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য
উম্মতে মোহাম্মদীর চারিত্রিক মাধুর্য

সম্পাদকীয়

অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...
অমিত-রেখার প্রেম কেন ভেঙেছিল...

শোবিজ

ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া
ইলিশের দাম আকাশছোঁয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা
পানি জাহাঙ্গীরের বিরুদ্ধে মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক
বিএনপির মনোনয়ন চান ছয় নেতা, জামায়াত ও অন্যদের একক

নগর জীবন

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগেই হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে
সরকার অনেক কিছু জোর করে গেলাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা
বাড়ছে অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব
আত্মনির্ভরশীল বাংলাদেশ গড়ে তোলা সম্ভব

প্রথম পৃষ্ঠা

বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন
বাসার ছাদে আওয়ামী লীগ নেতা খুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন
নভেম্বরে গণভোট দিয়েই ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন

পেছনের পৃষ্ঠা

কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা
কর্ণফুলী টানেল এখন গলার কাঁটা

নগর জীবন

জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি
জাতির সঙ্গে প্রতারণাকে আমরা ‘না’ বলেছি

নগর জীবন

যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে
যেনতেন নির্বাচন হলে ফ্যাসিস্ট ফিরবে

নগর জীবন

টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ
টাকা দিয়ে মিছিল করাচ্ছে আওয়ামী লীগ

প্রথম পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত
এ ধরনের আচরণ অপ্রত্যাশিত

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে
সরকারকে নিরপেক্ষ ভূমিকা পালন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল
ডিসেম্বরের প্রথম ভাগে নির্বাচনের তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা