শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৪, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

ধ্রুবতারার কান্না

আব্দুল্লা রফিক
অনলাইন ভার্সন
ধ্রুবতারার কান্না

প্রতি বছরের মতো এবারেও পুরো ফেব্রুয়ারি মাস দেশেই কাটাতে চায় আশফাক চৌধুরী, জেনেভা থেকে ঢাকা শাহজাজাল বিমানবন্দরে নেমেছে এই মাত্র, তার অফিস এর নতুন নির্বাহী হিসেবে যোগদান করা মিতু নামের আসার কথা। তারা যাবে গাজীপুর এতিমখানা প্রজেক্টে। সেখানে আশফাক প্রতিবছর দেশে থাকার বেশিরভাগ সময় কাটায়, এতিম বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটানো তার একটি ভালোলাগার অংশ I বিমানবন্দরে আনুষ্ঠানিকতা সেরে বের হতেই মেয়েটি বললো, স্যার, আমি মিতু, কেমন আছেন?' আশফাক সংক্ষিপ্ত উত্তর দিলো - 'ভালো'।

মিতু একে একে দেশের বর্তমান বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে কথা বলেই চলেছে, আশফাকের তার অফিসার স্টাফ মেয়েটিকে বেশ চটপটে, স্মার্ট বলেই মনে হচ্ছে I গাড়ি চলছে গাজীপুরের দিকে, প্রচণ্ড জামে আটকে আছে অনেকক্ষণ, গাড়ির পিছনের ছিটে বসা আশফাক দেখছে আট/নয় বছরের কিশোরী তার হাত ভর্তি শিউলি ফুল নিয়ে সামনের ছিটে বসা মিতুর জানালায় ঠক ঠক শব্দ করছে I

মিতু ইশারায় মেয়েটিকে সরে যেতে বলতেই আসফাক কিশোরীকে পিছনের জানালায় আসতে বললো এবং জানালার কাঁচ খুলে ফেললো  I হাস্যজ্জল কিশোরী আশফাকের সামনে আসতেই জিজ্ঞেস করলো, 'তোর নাম কি ?"

"স্যার আমার নাম সখিনা, ফুল নেন না?"

"কতগুলো মালা আছে তোর কাছে ?"

"স্যার অনেকগুলো, আপনাকে কয়টা দিবো"

'তুই সবগুলো দে’, কিশোরীটিকে মনে হলো পৃথিবীর সবচেয়ে খুশি I

ফুলগুলো নিতে নিতে আশফাক জিজ্ঞেস করলো, 'স্কুলে যাস না?'

'স্যার, কেমনে যামু? মা অসুস্থ ? বাবা একার রোজগারে পড়াতে পারে না '

'আমি যদি তোর পড়ার ব্যাবস্থা করে দেয় তুই পড়বি?'

'স্যার, এরকম কথা অনেকবার শুনেছি, পরে সবাই ভুলে যায়' I

আশফাক প্রচণ্ড শব্দে হেসে উঠলো এবং সামনের ছিটে বসা মিতু অবাক হয়ে তার দিকে তাকালো -

'মিতু মেয়েটিকে কয়েকগুণ ফুলের দাম দিয়ে ওর ঠিকানা টুকে নাও, ওকে ওর বাসার কাছাকাছি কোনো স্কুল এ ভর্তি করবে আজ থেকে ওর সব দায়িত্ব আমার, তুমি আমার হয়ে ওর দেখাশুনা করবে, পারবে না মিতু?' 'জি স্যার, অবশ্যিই' I মিতু তার ঠিকানা নেওয়ার পর  কিশোরীটি প্রচণ্ড খুশিতে দৌড়াতে দৌড়াতে মুহূর্তেই কোথায় যেন হারিয়ে গেলো।

আশফাক মিতুকে উদ্দেশ্য করে বললো, 'এই সবগুলো ফুল তোমার জন্য' I

'আমি কেন স্যার? অন্য কাউকে দিবেন' I

আশফাক হাসতে হাসতে বললো, 'এই মুহূর্তে তুমি ছাড়া আর তো কাউকে পাচ্ছি, না' I

'জ্বি স্যার, অসংখ্য ধন্যবাদ'

গাড়ি চলতে শুরু করেছে, 'মিতু বাংলাদেশ সম্মন্ধে কথা বল, শুনতে চাই' I

অতি সম্প্রতি বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে গেছে স্যার, আরও তর তর করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে I তারপর গড় গড় করে কথা বলেই চলেছে, দুপুর গড়িয়ে বিকাল হতে চললো, গাড়ি গাজীপুর রিসোর্ট এর ভিতর প্রবেশ করছে, কেয়ারটেকারসহ বেশ কয়েক জন আশফাককে রিসিভ করার করার জন্য দাঁড়িয়ে আছেI

গাড়ি থেকে নামার পর মিতু একে একে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে বাংলোতে প্রবেশ করে 'স্যার, এইটা আপনার রুম, ফ্রেশ হয়ে খাবার টেবিল এ আসুন’ I

খাওয়া দাওয়া শেষ করে বাংলোর দোতালার বারান্দায় ইজি চেয়ার এ বসে একঝাঁক এতিম শিশুদের খেলাধুলা দেখছে, মনের দুয়ারে আশফাকের নিজের জীবনের ফেলে আসা দিনগুলোর অসংখ্য ঘটনা উঁকি দিয়ে যাচ্ছে I

আশফাকের জন্ম এক বস্তিতে, এখনো জানে না কে তার আসল বাবা মা I চায়না খালা নাম এক মহিলার কাছেই বেড়ে উঠাI খালা নাকি তাকে বস্তি থেকে একটু দূরে খালের পারে তাকে কুড়িয়ে পেয়েছে I খালার দেয়া তার আদরের নাম 'মইজ্জা', আসলে নামটা 'ময়েজ মিয়া' I

খালার নিজের কোনো ছেলেমেয়ে নাই, খালু তো অনেক আগেই তাকে ছেড়ে চলে গেছে, আর তাই মযেজকে নিজের ছেলের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেছেI

নিজে মানুষের বাসায় বাসায় ঠিকা বুয়ার কাজ করতো, মইজ্জাকে এনজিও পরিচালিত প্রাইমারি স্কুল এ ভর্তি করিয়ে নিজে না খাইয়ে তার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করতো I ময়েজ স্কুল এর শিক্ষদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় ছাত্র ছিল, ক্লাস পরীক্ষায় সব সময় প্রথম স্থান অধিকার করতো I

খালার প্রতিজ্ঞা মইজ্জাকে শিক্ষিত করে তুলবেই, এভাবেই দিন গড়িয়ে, মাস গড়িয়ে একদিন মেট্রিক পরীক্ষায় ফার্স্ট ডিভিশন পেয়ে পাস্ করে I এনজিও পরিচালিত স্কুলের শিক্ষকদের সহায়তায় খালা মইজ্জাকে মিরপুরের একটি সরকারি কলেজে ভর্তি করে I তারুণ্যের উন্মাদনায় ধীরে ধীরে কখন যেন কলেজের বর ভাইদের প্ররোচনায় ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে যায়, কাটা রাইফেল, পিস্তল তার কাছে অনেকতাই নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হলো, একটু একটু পয়সার মুখ দেখতে শুরু করেছে, খালা জানে সে কয়েকজন ছাত্রকে অঙ্ক/বিজ্ঞান পড়ায়। কখন যেন ধীরে ধীরে আন্ডার ওয়ার্ল্ড এ জড়িয়ে পড়েI

অত্তান্ত মেধাবী হওয়ার কারণে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাতেও ফার্স্ট ডিভিশন নিয়ে পাস করে এবং অতি সহজেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে ভর্তি হয়ে গেলোI

খালার দেওয়া সংক্ষিপ্ত নামের বাইরে অন্য কোনো নাম না থাকায় স্কুল এর শিক্ষকরা মেট্রিক পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন সময় তার নাম রাখে আশফাক চোধুরী, অত্যন্ত মেধাবীর পুরস্কার হিসাবে শিক্ষকরা তাকে চৌধুরী খেতাবে ভূষিত করে I

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সে আশফাক নামে পরিচিত হয়ে উঠে, লম্বা সুদর্শনের আশফাক খুব স্মার্ট ভাবে উপস্থিত বুদ্ধির দ্বারা চমৎকার বক্তৃতা  দিতে শুরু করলো, দ্বিতীয় বর্ষে উঠার পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিতে নেতৃত্ব দেওয়া শুরু করলো I

আন্ডারওয়ার্ল্ড তো ওয়ান ওয়ে রোড, একবার এর ভিতর ঢুকে গেলে আর বেরোনোর রাস্তা থাকে না I তাছাড়া প্রচুর টাকা পয়সার খেলা, ক্ষমতা, আরো অনেক কিছুর মোহ থেকে আশফাক নিজেও বেরোতে চায় না I অপরাধ জগতে 'রাইফেল মইজ্জা' নাম পরিচিত হয়ে উঠলো, বিশাল এক বাহিনী গড়ে উঠলো I

বড় ভাইদের হুকুমে নিত্যদিন অপরাধ জগতের বিভিন্ন ধরণের অপারেশন সফলভাবে চালাতে চালাতে সে নিজেই একসময় গড ফাদার এ পরিণত হলো I এখন আর তার নিজের অপারেশন চালাতে হয় না, পরিকল্পনা এবং রাজনৈতিক লিংকগুলো ব্যবহার করতে হয়, পদে পদে অনেক টাকা পয়সা বিলাতে হয় I নিজের ব্যাঙ্ক একাউন্টগুলোও ফুলে উঠেছে অনেক আগেই, রাজনৈতিক লিংক এর কারণে ধীরে ধীরে কখন যেন শিল্পপতির খাতায় নাম লিখিয়েছে আজ আর মনেও করতে পারে না I

বস্তি ছেড়েছে, খালা কিছুতেই মইজ্জার সঙ্গে থাকতে চাইতো না I বস্তির আবাসন তার কাছে অনেক প্রিয়, মইজ্জা খালার হাত দিয়ে বস্তির দরিদ্র মানুষগুলোকে সাহায্য করতো, খালার ধারণা মইজ্জা শিক্ষিত হইয়া অনেক টাকা কামানো শুরু করেছে, প্রচণ্ড ভালোবাসার কারণে অন্য কোন দিকে চিন্তা করতেই পারতো না I 

ততদিনে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স শেষ করে মাস্টাস শুরু হয়েছে, ক্যাম্পাসে সে একজন ছাত্র নেতাই নয়, ভদ্র ছেলে হিসাবেও পরিচিতি, বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্ত্রের অন্যতম যোগানদাতা হলেও নিজের হাতে কখনো ব্যবহার করেনি I

এর অন্যতম কারণ “মিলি” I  সে আশফাকের ক্লাসমেট, দ্বিতীয় বর্ষ থেকে একটু একটু মেলামেশা শুরু হলেও তৃতীয় বর্ষে এসে অনেকখানি ঘনিষ্ঠতা চলে আসে, কিছুটা সময় তার জন্য রাখতেই হয় I এই মেয়েটি নাকি আশফাককে ভালোবাসে আর আশফাক জড়াবে না করেও শেষ পর্যন্ত  কখন যেন নিজেকে সম্পর্কে জড়িয়ে ফেলেছে টেরই পায়নি I

আশফাকের আকর্ষণীয় ব্যাক্তিত্ব  মিলির খুব প্রিয় I মিলি ধনী, সম্ভ্রান্ত ঘরে জন্মগ্রহণ করা হলেও মানসিকতায় খুবই সাধারণ, সে জানে আশফাক এর বাবা মা অনেক আগেই মারা গেছে, খালার কাছে মানুষ I অনেকবার খালার সাথে দেখা করতে চেয়েছে। কিন্তু আশফাক সব সময়ই এড়িয়ে গেছে I একধরনের ভয় তার মধ্যে সবসময় কাজ করে, বলি বলি করেও তার অন্ধকার জগতের কিছুই মিলিকে বলা হইনি I

মাঝে মধ্যেই মিলি জেদ ধরতো লং ড্রাইভে যেতে, শালবনে হারিয়ে যাওয়া, নৌকা ভ্রমণ I একবার জেদ ধরলো বুড়িগঙ্গা নদীতে পাল তোলা নৌকায় ঘুরবে, আশফাক তার লিংক দিয়ে একটা জোগাড় করে ফেললো I  সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে পর্যাপ্ত খাবার দাবার দিয়ে নৌকায় চেপে বসলো, মাঝি নৌকা চালানোর পাশাপাশি গান শুনাচ্ছে I

মিলি তো শুরু করলো  তার পাগলামি, পানি উঠিয়ে আসফাকের গা ভিজিয়ে ফেলছে….

'আশফাক, আমি যদি নদীতে পড়ে ডুবে যাই তুমি আমাকে ধরবে না'? মিলি জিজ্ঞেস করলো I

'তুমিতো চমৎকার সাঁতার পারো মিলি, তারপরও তোমাকে আষ্টেপিষ্টে ধরে তীরে নিয়ে যাবো যতক্ষণ শরীরে শক্তি থাকবে'

কথাটা শুনার পর হঠাৎ করেই ঝাঁপিয়ে পড়ে আশফাককে জড়িয়ে ধরলো মিলি, "আমি তোমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি, আমাকে ছেড়ে যাবে না তো?”

আশফাক গভীর বন্ধনে আবদ্ধ করে বললো, 'আমি তোমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি রে মেয়ে ! ছেড়ে যাবো কীভাবে? কিন্তু নিয়তি যদি অন্যদিকে টানে তাইলে?"

"সে নিয়তিকে আমি বিশ্বাস করতে চাই না" মিলি দ্রুত উত্তর দিলো I

"কিন্তু তাতে নিয়তির তো কিছুই আসে যায় না" আশফাকের উত্তর I

এভাবে কখন যেন দুপুর গড়িয়ে বিকাল হয়ে গেলো, আশফাকের মিলির এই সঙ্গ  কিছুতেই ছাড়তে ইচ্ছে করছিলো না …

এটাই ছিল মিলির সঙ্গে  শেষ সাক্ষাৎ। বিদায় নেওয়ার সময় মিলি জড়িয়ে ধরে প্রচণ্ড কান্নাকাটি করেছিল। তারপর আন্ডার ওয়ার্ল্ড এর উপর সকারের সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়ে যায়, আশফাক অতি দ্রুত জেনেভায় পালিয়ে গেলো I তারপর থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ পুরোপুরিই বন্ধ হয়ে বড় ভাইদের কড় নির্দেশে I ব্যাবসায়িক পার্টনারদের সঙ্গে সীমিত আকারে যোগাযোগ হতে থাকলো I

আন্ডার ওয়ার্ল্ড এর অনেকই ধরা পড়লো, রাইফেল মইজ্জার কয়েকজন শীর্ষ  ধরা পড়লো I পত্রিকায় ফলাও করে প্রচার হলো রাইফেল মইজ্জার নাম, সাংবাদিকরা কোনো ছবি জোগাড় করতে পারেনি I

মিলির কাছে তখনও হয়তো আশফাকের আসল পরিচয় প্রকাশ হয়নি I মিলির সঙ্গে অনেক যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও কোনো কুলকিনারা করতে পারেনি I অনেকের ধারণা সে হয়তো দেশ ছেড়ে অন্য কোথাও চলে গেছে I আশফাক মিলিকে ভুলে থাকার চেষ্টায় নিজেকে ব্যাবসায় প্রচণ্ড ব্যস্ত রাখে,  কিন্তু মেয়েটি কিছুতেই তাকে এক মুহূর্তের জন্য দূরে ঠেলে নাI

এক ধরণের বেদনার কান্না তাকে আচ্ছাদিত করে। অপরাধবোধ সর্বক্ষণ তাড়া করে ফিরে। এভাবে জেনেভাতে প্রায় তিন বছর কেটে গেলো, এই সময় সারা ইউরোপ ঘুরে বাংলাদেশে তার ব্যবসার বেশ প্রসার ঘটালো, ব্যবসায়িক অংশীদাররা মাঝে মাঝে ইউরোপ আছে তার সাথে দেখা করার জন্য, তারা কেউ মিলির কোনো খবর দিতে পারেনি I

এরই মধ্যে বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় দেশে আশফাক দেশে ফিরার সিদ্ধান্ত নিলো, এর পর বহুবার দেশে আসলো, কিন্তু মিলির কোনো সন্ধানই আশফাক করতে পারেনি I

ইতিমধ্যে তার খালাও মারা গেছে, তারপর থেকে দেশের বাইরেই বেশিরভাগ সময় কাটায়। দেশে আসলেই মন খারাপ হয়ে যায়, খালার নামেই গাজীপুরের এই এতিমখানা প্রজেক্ট। 

মিতুর ডাকে তার ভাবনার গণ্ডি ছিন্ন ভিন্ন হয়ে গেলো। আশফাক অনুভব করছে তার দু গাল বয়ে অঝোর ধারায় পানি গড়িয়ে পড়ছে। ততক্ষণে সন্ধ্যা গড়িয়ে চারিদিকে ঝিঁ ঝিঁ পোকার শব্দ ! দূর আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে, দ্রুব তারা গুলো জ্বলজ্বল করে জ্বলছে I

মিতু বললো,'স্যার, আপনি তো কাঁদছেন" !

আশফাক উত্তর দিলো, "মিতু দেখো, সাতটি ধ্রুবতারার একটি খসে পড়ছে, তুমি কি অনুভব করতে পারছো - অন্য তারাগুলো কীভাবে কাঁদছে" I

মিতু শুধু তার আশফাকের দিকে তাকিয়েই রইলো...

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি
২৫০ কারখানার পণ্য পুড়ে যাওয়ার আশঙ্কা করছেন বিজিএমইএ সভাপতি

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’
ট্রাম্পের লক্ষ্য: আফগান-পাকিস্তান সংঘাত সমাধান হবে ‘নম্বর ৯’

৩৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ
হাজির-নাজির কেবল আল্লাহর গুণ

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা
এইচএসসির ফল দিয়ে নির্বাচনি ভাবনা

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’
‘আত্মহত্যা নয়, ঘুরে দাঁড়ানোই সমাধান’

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি
১২ হাজার কোটি টাকার ক্ষতি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল
ওমানে নিহত সাত প্রবাসীর মরদেহ দেশে ফিরল

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি
আগুন নিয়ন্ত্রণে বড় বাধা ছিল বাতাস: ফায়ার সার্ভিসের ডিজি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন
এবার কক্সবাজারে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি
চট্টগ্রাম বন্দরে ১২০০ টন পণ্য নিয়ে জাহাজডুবি

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫
অ্যাপল উন্মোচন করলো নতুন আইপ্যাড প্রো এম৫

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা
আগামী পাঁচ দিন বৃষ্টির সম্ভাবনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা
কারামুক্ত বিএনপি নেতাকে কুমিল্লায় সংবর্ধনা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু
শাহজালাল বিমানবন্দরে ফ্লাইট চলাচল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ
ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন রিশাদ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ
খুলনা কারাগারে দুই গ্রুপের সংঘর্ষ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু
ব্যাডমিন্টন খেলতে গিয়ে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে শিশুশিক্ষার্থীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ
আফগানিস্তানে পাকিস্তানের বিমান হামলা: অন্তত ১০ নিহত, যুদ্ধবিরতি ভঙ্গ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন
বিমানবন্দরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে ৫ সদস্যের কমিটি গঠন

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!
মাদ্রাসা সুপারের বেত্রাঘাত, অভিভাবক আহত!

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ
গাজীপুর-৩ আসনে মাওলানা এহসানুল হকের গণসংযোগ

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা
বঙ্গোপসাগরে লঘুচাপের সম্ভাবনা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ
আশুলিয়ায় প্রসূতি শ্রমিকের মৃত্যুর ঘটনায় আজও বিক্ষোভ

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো
অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় ক্ষতির পরিমাণ জানার চেষ্টা করছে রপ্তানিকারক প্রতিষ্ঠানের সংগঠনগুলো

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ
টি-টেনে দল পেলেন সাইফ ও নাহিদ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান
৪৫ বছর ছদ্মবেশে বিলাসী জীবন, অবশেষে বিচারের মুখে গুম-খুনের হোতা গোয়েন্দাপ্রধান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
গোবিন্দগঞ্জে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়
কার্গো ভিলেজের আগুন নিয়ন্ত্রণে : বিমান মন্ত্রণালয়

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ২

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে
শাহজালাল বিমানবন্দরে আগুনের সূত্রপাত যেখান থেকে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন
শাহজালাল বিমানবন্দরে কার্গো ভিলেজে ভয়াবহ আগুন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০
আফগানিস্তানে ভয়াবহ বিমান হামলা পাকিস্তানের, নিহত বেড়ে ৪০

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের
পাকিস্তানের হামলায় ৩ ক্রিকেটার নিহত, ত্রিদেশীয় সিরিজ বর্জন আফগানিস্তানের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন
যেভাবে ট্রাম্পের ‘দুর্বল জায়গায়’ আঘাত করল চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ
মৃত্যুদণ্ডের মুখোমুখি শেখ হাসিনা: দ্য টেলিগ্রাফ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার
লেবাননে গাদ্দাফির ছেলে জামিন, তবে কার্যকরে দরকার ১১০ কোটি ডলার

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার
আগুন নিয়ন্ত্রণে রোবটের ব্যবহার

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি ভেঙে আফগানিস্তানে বিমান হামলা পাকিস্তানের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি
শীর্ষ ৯ জেনারেলকে বরখাস্ত করলো চীনের কমিউনিস্ট পার্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক
নাহিদ ইসলাম ‘সংগ্রামী নেতা’: জয়নুল আবদিন ফারুক

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল
নিকাব নিষিদ্ধে পার্লামেন্টে বিল পাস করল পর্তুগাল

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’
‘জুলাই সনদে স্বাক্ষর না করে এনসিপি রাজনীতি থেকে ছিটকে যায়নি’

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প
যুদ্ধ বন্ধে জেলেনস্কিকে চুক্তি করতে বললেন ট্রাম্প

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির
নেতানিয়াহু ও গ্যালান্টের গ্রেফতারি পরোয়ানা বিষয়ে আপিল প্রত্যাখ্যান আইসিসির

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের
মিরপুরের ধীরগতির পিচে জয় বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের
আফগানিস্তানকে কড়া হুঁশিয়ারি পাকিস্তানের

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি
শিক্ষকদের ন্যায্য দাবির প্রতি বিএনপির সমর্থন, বিশৃঙ্খলা সৃষ্টিতে হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’
‘অন্য কেউ হলে আমার এই সব সহ্য করতো না’

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার টমাহক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র দিচ্ছেন না ট্রাম্প

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ ম্যাচ চলাকালীন ট্রাফিক নির্দেশনা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে
ঢাকাগামী ফ্লাইট নামছে চট্টগ্রাম ও সিলেটে

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর
ঢাকার ৪ হাসপাতাল প্রস্তুত রাখা হয়েছে : স্বাস্থ্য অধিদপ্তর

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট
গর্ভে সাত মাসের সন্তান নিয়ে ১০ কিলোমিটার দৌড়ালেন অ্যাথলেট

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা
জুলাই সনদ অনুষ্ঠান ঘিরে সংঘর্ষ: ৯০০ জনের বিরুদ্ধে মামলা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা
লঙ্কানদের উড়িয়ে বিশ্বকাপ সেমিফাইনালের আরও কাছে প্রোটিয়ারা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম
হঠাৎ বিয়ে করে চমকে দিলেন ‘দঙ্গল’ খ্যাত জায়রা ওয়াসিম

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ
‘জুলাই সনদ’ বাংলাদেশের রাজনৈতিক পালাবদলের মাইলফলক : ইইউ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক
সবার সম্মিলিত প্রচেষ্টায় আগুন অনেকটা নিয়ন্ত্রণে এসেছে: বেবিচক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম
রবিবার ২টা থেকে শুরু হবে হাইকোর্ট বিভাগের বিচারিক কার্যক্রম

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার
বেতন ৮০ হাজার, সম্পদ হাজার কোটি টাকার

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস
বিএনপির নওশাদ, জামায়াতের ইকবাল, এনসিপির সারজিস

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন
অমিতাভকে কেন চোখে চোখে রাখতেন জয়া বচ্চন

শোবিজ

এখনো সিঙ্গেল ইধিকা
এখনো সিঙ্গেল ইধিকা

শোবিজ

মোশাররফ করিমের গল্প
মোশাররফ করিমের গল্প

শোবিজ

অভিনয় নিয়ে আফজাল
অভিনয় নিয়ে আফজাল

শোবিজ

বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ
বাংলাদেশকে একাই জেতালেন রিশাদ

মাঠে ময়দানে

প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই
প্রদর্শকরা কেন প্রযোজনায় নেই

শোবিজ

মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা
মাছ ধরা উৎসব, হতাশ শিকারিরা

দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের
ইউক্রেনকে দূরপাল্লার মিসাইল না দেওয়ার সিদ্ধান্ত ট্রাম্পের

পূর্ব-পশ্চিম

ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি
ট্রেন চালু, যাত্রাবিরতির দাবি

দেশগ্রাম

গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের
গাজা পুনর্গঠনে জরুরি পদক্ষেপের আহ্বান এরদোগানের

পূর্ব-পশ্চিম

কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!
কবরস্থান সংকট দিল্লিতে!

পূর্ব-পশ্চিম

পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান
পরমাণু কর্মসূচিতে আন্তর্জাতিক নিষেধাজ্ঞা মানবে না ইরান

পূর্ব-পশ্চিম

কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে
কাজের লোকের কোদালের আঘাতে মৃত্যু, লাশ ফেলা হয় নলকূপে

দেশগ্রাম

বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০
বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ গুলি, আহত ৩০

দেশগ্রাম

মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ
মাঠজুড়ে সবুজের সমারোহ

দেশগ্রাম

চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার
চীনে শীর্ষ ৯ জেনারেল বহিষ্কার

পূর্ব-পশ্চিম

ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ
ধান খেতে গৃহবধূর, ঘরে বৃদ্ধার গলা কাটা লাশ

দেশগ্রাম

আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং
আতঙ্কের নাম কিশোর গ্যাং

দেশগ্রাম

সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর
সড়কে প্রাণ গেল তিন মোটরসাইকেল আরোহীর

দেশগ্রাম

উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা
উত্তরাঞ্চলে দিনে গরম রাতে ঠান্ডা

দেশগ্রাম

প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ
প্রেমিকের নানাবাড়িতে কিশোরীর লাশ

দেশগ্রাম

চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং
চলে গেলেন নোবেলজয়ী পদার্থবিদ চেন নিং

পূর্ব-পশ্চিম

নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড
নিষিদ্ধ সময় ইলিশ শিকার ৫৪১ জেলের দন্ড

দেশগ্রাম

ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ
ইকসু রোডম্যাপের দাবিতে বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু
সরকারবিরোধী বিক্ষোভে উত্তাল পেরু

পূর্ব-পশ্চিম

নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের
নৌকাই ভরসা লাখো মানুষের

দেশগ্রাম

ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা
ইয়েমেন উপকূলে জাহাজে হামলা

পূর্ব-পশ্চিম