শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৪, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

ধ্রুবতারার কান্না

আব্দুল্লা রফিক
অনলাইন ভার্সন
ধ্রুবতারার কান্না

প্রতি বছরের মতো এবারেও পুরো ফেব্রুয়ারি মাস দেশেই কাটাতে চায় আশফাক চৌধুরী, জেনেভা থেকে ঢাকা শাহজাজাল বিমানবন্দরে নেমেছে এই মাত্র, তার অফিস এর নতুন নির্বাহী হিসেবে যোগদান করা মিতু নামের আসার কথা। তারা যাবে গাজীপুর এতিমখানা প্রজেক্টে। সেখানে আশফাক প্রতিবছর দেশে থাকার বেশিরভাগ সময় কাটায়, এতিম বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটানো তার একটি ভালোলাগার অংশ I বিমানবন্দরে আনুষ্ঠানিকতা সেরে বের হতেই মেয়েটি বললো, স্যার, আমি মিতু, কেমন আছেন?' আশফাক সংক্ষিপ্ত উত্তর দিলো - 'ভালো'।

মিতু একে একে দেশের বর্তমান বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে কথা বলেই চলেছে, আশফাকের তার অফিসার স্টাফ মেয়েটিকে বেশ চটপটে, স্মার্ট বলেই মনে হচ্ছে I গাড়ি চলছে গাজীপুরের দিকে, প্রচণ্ড জামে আটকে আছে অনেকক্ষণ, গাড়ির পিছনের ছিটে বসা আশফাক দেখছে আট/নয় বছরের কিশোরী তার হাত ভর্তি শিউলি ফুল নিয়ে সামনের ছিটে বসা মিতুর জানালায় ঠক ঠক শব্দ করছে I

মিতু ইশারায় মেয়েটিকে সরে যেতে বলতেই আসফাক কিশোরীকে পিছনের জানালায় আসতে বললো এবং জানালার কাঁচ খুলে ফেললো  I হাস্যজ্জল কিশোরী আশফাকের সামনে আসতেই জিজ্ঞেস করলো, 'তোর নাম কি ?"

"স্যার আমার নাম সখিনা, ফুল নেন না?"

"কতগুলো মালা আছে তোর কাছে ?"

"স্যার অনেকগুলো, আপনাকে কয়টা দিবো"

'তুই সবগুলো দে’, কিশোরীটিকে মনে হলো পৃথিবীর সবচেয়ে খুশি I

ফুলগুলো নিতে নিতে আশফাক জিজ্ঞেস করলো, 'স্কুলে যাস না?'

'স্যার, কেমনে যামু? মা অসুস্থ ? বাবা একার রোজগারে পড়াতে পারে না '

'আমি যদি তোর পড়ার ব্যাবস্থা করে দেয় তুই পড়বি?'

'স্যার, এরকম কথা অনেকবার শুনেছি, পরে সবাই ভুলে যায়' I

আশফাক প্রচণ্ড শব্দে হেসে উঠলো এবং সামনের ছিটে বসা মিতু অবাক হয়ে তার দিকে তাকালো -

'মিতু মেয়েটিকে কয়েকগুণ ফুলের দাম দিয়ে ওর ঠিকানা টুকে নাও, ওকে ওর বাসার কাছাকাছি কোনো স্কুল এ ভর্তি করবে আজ থেকে ওর সব দায়িত্ব আমার, তুমি আমার হয়ে ওর দেখাশুনা করবে, পারবে না মিতু?' 'জি স্যার, অবশ্যিই' I মিতু তার ঠিকানা নেওয়ার পর  কিশোরীটি প্রচণ্ড খুশিতে দৌড়াতে দৌড়াতে মুহূর্তেই কোথায় যেন হারিয়ে গেলো।

আশফাক মিতুকে উদ্দেশ্য করে বললো, 'এই সবগুলো ফুল তোমার জন্য' I

'আমি কেন স্যার? অন্য কাউকে দিবেন' I

আশফাক হাসতে হাসতে বললো, 'এই মুহূর্তে তুমি ছাড়া আর তো কাউকে পাচ্ছি, না' I

'জ্বি স্যার, অসংখ্য ধন্যবাদ'

গাড়ি চলতে শুরু করেছে, 'মিতু বাংলাদেশ সম্মন্ধে কথা বল, শুনতে চাই' I

অতি সম্প্রতি বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে গেছে স্যার, আরও তর তর করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে I তারপর গড় গড় করে কথা বলেই চলেছে, দুপুর গড়িয়ে বিকাল হতে চললো, গাড়ি গাজীপুর রিসোর্ট এর ভিতর প্রবেশ করছে, কেয়ারটেকারসহ বেশ কয়েক জন আশফাককে রিসিভ করার করার জন্য দাঁড়িয়ে আছেI

গাড়ি থেকে নামার পর মিতু একে একে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে বাংলোতে প্রবেশ করে 'স্যার, এইটা আপনার রুম, ফ্রেশ হয়ে খাবার টেবিল এ আসুন’ I

খাওয়া দাওয়া শেষ করে বাংলোর দোতালার বারান্দায় ইজি চেয়ার এ বসে একঝাঁক এতিম শিশুদের খেলাধুলা দেখছে, মনের দুয়ারে আশফাকের নিজের জীবনের ফেলে আসা দিনগুলোর অসংখ্য ঘটনা উঁকি দিয়ে যাচ্ছে I

আশফাকের জন্ম এক বস্তিতে, এখনো জানে না কে তার আসল বাবা মা I চায়না খালা নাম এক মহিলার কাছেই বেড়ে উঠাI খালা নাকি তাকে বস্তি থেকে একটু দূরে খালের পারে তাকে কুড়িয়ে পেয়েছে I খালার দেয়া তার আদরের নাম 'মইজ্জা', আসলে নামটা 'ময়েজ মিয়া' I

খালার নিজের কোনো ছেলেমেয়ে নাই, খালু তো অনেক আগেই তাকে ছেড়ে চলে গেছে, আর তাই মযেজকে নিজের ছেলের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেছেI

নিজে মানুষের বাসায় বাসায় ঠিকা বুয়ার কাজ করতো, মইজ্জাকে এনজিও পরিচালিত প্রাইমারি স্কুল এ ভর্তি করিয়ে নিজে না খাইয়ে তার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করতো I ময়েজ স্কুল এর শিক্ষদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় ছাত্র ছিল, ক্লাস পরীক্ষায় সব সময় প্রথম স্থান অধিকার করতো I

খালার প্রতিজ্ঞা মইজ্জাকে শিক্ষিত করে তুলবেই, এভাবেই দিন গড়িয়ে, মাস গড়িয়ে একদিন মেট্রিক পরীক্ষায় ফার্স্ট ডিভিশন পেয়ে পাস্ করে I এনজিও পরিচালিত স্কুলের শিক্ষকদের সহায়তায় খালা মইজ্জাকে মিরপুরের একটি সরকারি কলেজে ভর্তি করে I তারুণ্যের উন্মাদনায় ধীরে ধীরে কখন যেন কলেজের বর ভাইদের প্ররোচনায় ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে যায়, কাটা রাইফেল, পিস্তল তার কাছে অনেকতাই নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হলো, একটু একটু পয়সার মুখ দেখতে শুরু করেছে, খালা জানে সে কয়েকজন ছাত্রকে অঙ্ক/বিজ্ঞান পড়ায়। কখন যেন ধীরে ধীরে আন্ডার ওয়ার্ল্ড এ জড়িয়ে পড়েI

অত্তান্ত মেধাবী হওয়ার কারণে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাতেও ফার্স্ট ডিভিশন নিয়ে পাস করে এবং অতি সহজেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে ভর্তি হয়ে গেলোI

খালার দেওয়া সংক্ষিপ্ত নামের বাইরে অন্য কোনো নাম না থাকায় স্কুল এর শিক্ষকরা মেট্রিক পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন সময় তার নাম রাখে আশফাক চোধুরী, অত্যন্ত মেধাবীর পুরস্কার হিসাবে শিক্ষকরা তাকে চৌধুরী খেতাবে ভূষিত করে I

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সে আশফাক নামে পরিচিত হয়ে উঠে, লম্বা সুদর্শনের আশফাক খুব স্মার্ট ভাবে উপস্থিত বুদ্ধির দ্বারা চমৎকার বক্তৃতা  দিতে শুরু করলো, দ্বিতীয় বর্ষে উঠার পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিতে নেতৃত্ব দেওয়া শুরু করলো I

আন্ডারওয়ার্ল্ড তো ওয়ান ওয়ে রোড, একবার এর ভিতর ঢুকে গেলে আর বেরোনোর রাস্তা থাকে না I তাছাড়া প্রচুর টাকা পয়সার খেলা, ক্ষমতা, আরো অনেক কিছুর মোহ থেকে আশফাক নিজেও বেরোতে চায় না I অপরাধ জগতে 'রাইফেল মইজ্জা' নাম পরিচিত হয়ে উঠলো, বিশাল এক বাহিনী গড়ে উঠলো I

বড় ভাইদের হুকুমে নিত্যদিন অপরাধ জগতের বিভিন্ন ধরণের অপারেশন সফলভাবে চালাতে চালাতে সে নিজেই একসময় গড ফাদার এ পরিণত হলো I এখন আর তার নিজের অপারেশন চালাতে হয় না, পরিকল্পনা এবং রাজনৈতিক লিংকগুলো ব্যবহার করতে হয়, পদে পদে অনেক টাকা পয়সা বিলাতে হয় I নিজের ব্যাঙ্ক একাউন্টগুলোও ফুলে উঠেছে অনেক আগেই, রাজনৈতিক লিংক এর কারণে ধীরে ধীরে কখন যেন শিল্পপতির খাতায় নাম লিখিয়েছে আজ আর মনেও করতে পারে না I

বস্তি ছেড়েছে, খালা কিছুতেই মইজ্জার সঙ্গে থাকতে চাইতো না I বস্তির আবাসন তার কাছে অনেক প্রিয়, মইজ্জা খালার হাত দিয়ে বস্তির দরিদ্র মানুষগুলোকে সাহায্য করতো, খালার ধারণা মইজ্জা শিক্ষিত হইয়া অনেক টাকা কামানো শুরু করেছে, প্রচণ্ড ভালোবাসার কারণে অন্য কোন দিকে চিন্তা করতেই পারতো না I 

ততদিনে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স শেষ করে মাস্টাস শুরু হয়েছে, ক্যাম্পাসে সে একজন ছাত্র নেতাই নয়, ভদ্র ছেলে হিসাবেও পরিচিতি, বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্ত্রের অন্যতম যোগানদাতা হলেও নিজের হাতে কখনো ব্যবহার করেনি I

এর অন্যতম কারণ “মিলি” I  সে আশফাকের ক্লাসমেট, দ্বিতীয় বর্ষ থেকে একটু একটু মেলামেশা শুরু হলেও তৃতীয় বর্ষে এসে অনেকখানি ঘনিষ্ঠতা চলে আসে, কিছুটা সময় তার জন্য রাখতেই হয় I এই মেয়েটি নাকি আশফাককে ভালোবাসে আর আশফাক জড়াবে না করেও শেষ পর্যন্ত  কখন যেন নিজেকে সম্পর্কে জড়িয়ে ফেলেছে টেরই পায়নি I

আশফাকের আকর্ষণীয় ব্যাক্তিত্ব  মিলির খুব প্রিয় I মিলি ধনী, সম্ভ্রান্ত ঘরে জন্মগ্রহণ করা হলেও মানসিকতায় খুবই সাধারণ, সে জানে আশফাক এর বাবা মা অনেক আগেই মারা গেছে, খালার কাছে মানুষ I অনেকবার খালার সাথে দেখা করতে চেয়েছে। কিন্তু আশফাক সব সময়ই এড়িয়ে গেছে I একধরনের ভয় তার মধ্যে সবসময় কাজ করে, বলি বলি করেও তার অন্ধকার জগতের কিছুই মিলিকে বলা হইনি I

মাঝে মধ্যেই মিলি জেদ ধরতো লং ড্রাইভে যেতে, শালবনে হারিয়ে যাওয়া, নৌকা ভ্রমণ I একবার জেদ ধরলো বুড়িগঙ্গা নদীতে পাল তোলা নৌকায় ঘুরবে, আশফাক তার লিংক দিয়ে একটা জোগাড় করে ফেললো I  সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে পর্যাপ্ত খাবার দাবার দিয়ে নৌকায় চেপে বসলো, মাঝি নৌকা চালানোর পাশাপাশি গান শুনাচ্ছে I

মিলি তো শুরু করলো  তার পাগলামি, পানি উঠিয়ে আসফাকের গা ভিজিয়ে ফেলছে….

'আশফাক, আমি যদি নদীতে পড়ে ডুবে যাই তুমি আমাকে ধরবে না'? মিলি জিজ্ঞেস করলো I

'তুমিতো চমৎকার সাঁতার পারো মিলি, তারপরও তোমাকে আষ্টেপিষ্টে ধরে তীরে নিয়ে যাবো যতক্ষণ শরীরে শক্তি থাকবে'

কথাটা শুনার পর হঠাৎ করেই ঝাঁপিয়ে পড়ে আশফাককে জড়িয়ে ধরলো মিলি, "আমি তোমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি, আমাকে ছেড়ে যাবে না তো?”

আশফাক গভীর বন্ধনে আবদ্ধ করে বললো, 'আমি তোমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি রে মেয়ে ! ছেড়ে যাবো কীভাবে? কিন্তু নিয়তি যদি অন্যদিকে টানে তাইলে?"

"সে নিয়তিকে আমি বিশ্বাস করতে চাই না" মিলি দ্রুত উত্তর দিলো I

"কিন্তু তাতে নিয়তির তো কিছুই আসে যায় না" আশফাকের উত্তর I

এভাবে কখন যেন দুপুর গড়িয়ে বিকাল হয়ে গেলো, আশফাকের মিলির এই সঙ্গ  কিছুতেই ছাড়তে ইচ্ছে করছিলো না …

এটাই ছিল মিলির সঙ্গে  শেষ সাক্ষাৎ। বিদায় নেওয়ার সময় মিলি জড়িয়ে ধরে প্রচণ্ড কান্নাকাটি করেছিল। তারপর আন্ডার ওয়ার্ল্ড এর উপর সকারের সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়ে যায়, আশফাক অতি দ্রুত জেনেভায় পালিয়ে গেলো I তারপর থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ পুরোপুরিই বন্ধ হয়ে বড় ভাইদের কড় নির্দেশে I ব্যাবসায়িক পার্টনারদের সঙ্গে সীমিত আকারে যোগাযোগ হতে থাকলো I

আন্ডার ওয়ার্ল্ড এর অনেকই ধরা পড়লো, রাইফেল মইজ্জার কয়েকজন শীর্ষ  ধরা পড়লো I পত্রিকায় ফলাও করে প্রচার হলো রাইফেল মইজ্জার নাম, সাংবাদিকরা কোনো ছবি জোগাড় করতে পারেনি I

মিলির কাছে তখনও হয়তো আশফাকের আসল পরিচয় প্রকাশ হয়নি I মিলির সঙ্গে অনেক যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও কোনো কুলকিনারা করতে পারেনি I অনেকের ধারণা সে হয়তো দেশ ছেড়ে অন্য কোথাও চলে গেছে I আশফাক মিলিকে ভুলে থাকার চেষ্টায় নিজেকে ব্যাবসায় প্রচণ্ড ব্যস্ত রাখে,  কিন্তু মেয়েটি কিছুতেই তাকে এক মুহূর্তের জন্য দূরে ঠেলে নাI

এক ধরণের বেদনার কান্না তাকে আচ্ছাদিত করে। অপরাধবোধ সর্বক্ষণ তাড়া করে ফিরে। এভাবে জেনেভাতে প্রায় তিন বছর কেটে গেলো, এই সময় সারা ইউরোপ ঘুরে বাংলাদেশে তার ব্যবসার বেশ প্রসার ঘটালো, ব্যবসায়িক অংশীদাররা মাঝে মাঝে ইউরোপ আছে তার সাথে দেখা করার জন্য, তারা কেউ মিলির কোনো খবর দিতে পারেনি I

এরই মধ্যে বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় দেশে আশফাক দেশে ফিরার সিদ্ধান্ত নিলো, এর পর বহুবার দেশে আসলো, কিন্তু মিলির কোনো সন্ধানই আশফাক করতে পারেনি I

ইতিমধ্যে তার খালাও মারা গেছে, তারপর থেকে দেশের বাইরেই বেশিরভাগ সময় কাটায়। দেশে আসলেই মন খারাপ হয়ে যায়, খালার নামেই গাজীপুরের এই এতিমখানা প্রজেক্ট। 

মিতুর ডাকে তার ভাবনার গণ্ডি ছিন্ন ভিন্ন হয়ে গেলো। আশফাক অনুভব করছে তার দু গাল বয়ে অঝোর ধারায় পানি গড়িয়ে পড়ছে। ততক্ষণে সন্ধ্যা গড়িয়ে চারিদিকে ঝিঁ ঝিঁ পোকার শব্দ ! দূর আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে, দ্রুব তারা গুলো জ্বলজ্বল করে জ্বলছে I

মিতু বললো,'স্যার, আপনি তো কাঁদছেন" !

আশফাক উত্তর দিলো, "মিতু দেখো, সাতটি ধ্রুবতারার একটি খসে পড়ছে, তুমি কি অনুভব করতে পারছো - অন্য তারাগুলো কীভাবে কাঁদছে" I

মিতু শুধু তার আশফাকের দিকে তাকিয়েই রইলো...

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র
ফের পারমাণবিক পরীক্ষা শুরু করছে যুক্তরাষ্ট্র

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ
মোংলায় ৩১ দফা বাস্তবায়নে লিফলেট বিতরণ

৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত
মানিকগঞ্জ কামিল মাদ্রাসার পুনর্মিলনী অনুষ্ঠিত

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা
ঢাকার ৪৪টি পুকুর ও জলাশয় সংস্কার কাজের উদ্বোধন করলেন পরিবেশ উপদেষ্টা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে
টেস্টে ছক্কার রেকর্ড ঋষভের, টপকালেন শেবাগকে

২৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার
সুইডিশ যুদ্ধবিমান কিনতে ৪.৩ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি কলম্বিয়ার

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ
হত্যাকারীদের গ্রেফতারের দাবিতে লাশ নিয়ে ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক অবরোধ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন
ঢাকায় আইইউবির আয়োজনে আন্তর্জাতিক সম্মেলন

৪২ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!
অ্যাপলের ‘আইফোন পকেট’: মোজার মতো একখানা পণ্যের দাম ২২৯ ডলার!

৪৪ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা
মঙ্গলের উদ্দেশ্যে রকেট উৎক্ষেপণ করেছে অ্যামাজনের প্রতিষ্ঠাতা

৪৫ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

৪৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু
কুতুবদিয়ায় পানিতে ডুবে দুই শিশুর মৃত্যু

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

৫২ মিনিট আগে | রাজনীতি

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
বাংলাদেশের গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান
সুদানের যুদ্ধবিরতিতে সমর্থন দিতে সংযুক্ত আরব আমিরাতকে রুবিওর আহ্বান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আজ কুয়াকাটায় যাচ্ছেন স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার
ট্রাম্পের গাজা শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে জাতিসংঘে ভোটাভুটি সোমবার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি
ইন্টারনেট ব্যবহার স্বাধীনতায় বাংলাদেশের উন্নতি

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত
ভেনেজুয়েলার কাছে ৯ গেরিলা যোদ্ধা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ
শেরপুর সীমান্তে বিপুল ভারতীয় মদ জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল
ক্ষমতায় গেলে পদ্মা-তিস্তার পানি বণ্টন ইস্যুতে গুরুত্ব দেবে বিএনপি: মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউরোপের চার সংগঠনকে ‘বৈশ্বিক সন্ত্রাসী গোষ্ঠী’ ঘোষণা যুক্তরাষ্ট্রের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন
সাংবাদিকতায় নীতি-নৈতিকতার বিকল্প নেই: ওবাইদুর রহমান শাহিন

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া
অ্যাশেজের আগে আরও এক বড় ধাক্কা খেল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

২০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

২১ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১৭ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

১৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে
একটি রাজনৈতিক দল ধর্মের নামে ব্যবসা করে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা