শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৪, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

ধ্রুবতারার কান্না

আব্দুল্লা রফিক
অনলাইন ভার্সন
ধ্রুবতারার কান্না

প্রতি বছরের মতো এবারেও পুরো ফেব্রুয়ারি মাস দেশেই কাটাতে চায় আশফাক চৌধুরী, জেনেভা থেকে ঢাকা শাহজাজাল বিমানবন্দরে নেমেছে এই মাত্র, তার অফিস এর নতুন নির্বাহী হিসেবে যোগদান করা মিতু নামের আসার কথা। তারা যাবে গাজীপুর এতিমখানা প্রজেক্টে। সেখানে আশফাক প্রতিবছর দেশে থাকার বেশিরভাগ সময় কাটায়, এতিম বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটানো তার একটি ভালোলাগার অংশ I বিমানবন্দরে আনুষ্ঠানিকতা সেরে বের হতেই মেয়েটি বললো, স্যার, আমি মিতু, কেমন আছেন?' আশফাক সংক্ষিপ্ত উত্তর দিলো - 'ভালো'।

মিতু একে একে দেশের বর্তমান বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে কথা বলেই চলেছে, আশফাকের তার অফিসার স্টাফ মেয়েটিকে বেশ চটপটে, স্মার্ট বলেই মনে হচ্ছে I গাড়ি চলছে গাজীপুরের দিকে, প্রচণ্ড জামে আটকে আছে অনেকক্ষণ, গাড়ির পিছনের ছিটে বসা আশফাক দেখছে আট/নয় বছরের কিশোরী তার হাত ভর্তি শিউলি ফুল নিয়ে সামনের ছিটে বসা মিতুর জানালায় ঠক ঠক শব্দ করছে I

মিতু ইশারায় মেয়েটিকে সরে যেতে বলতেই আসফাক কিশোরীকে পিছনের জানালায় আসতে বললো এবং জানালার কাঁচ খুলে ফেললো  I হাস্যজ্জল কিশোরী আশফাকের সামনে আসতেই জিজ্ঞেস করলো, 'তোর নাম কি ?"

"স্যার আমার নাম সখিনা, ফুল নেন না?"

"কতগুলো মালা আছে তোর কাছে ?"

"স্যার অনেকগুলো, আপনাকে কয়টা দিবো"

'তুই সবগুলো দে’, কিশোরীটিকে মনে হলো পৃথিবীর সবচেয়ে খুশি I

ফুলগুলো নিতে নিতে আশফাক জিজ্ঞেস করলো, 'স্কুলে যাস না?'

'স্যার, কেমনে যামু? মা অসুস্থ ? বাবা একার রোজগারে পড়াতে পারে না '

'আমি যদি তোর পড়ার ব্যাবস্থা করে দেয় তুই পড়বি?'

'স্যার, এরকম কথা অনেকবার শুনেছি, পরে সবাই ভুলে যায়' I

আশফাক প্রচণ্ড শব্দে হেসে উঠলো এবং সামনের ছিটে বসা মিতু অবাক হয়ে তার দিকে তাকালো -

'মিতু মেয়েটিকে কয়েকগুণ ফুলের দাম দিয়ে ওর ঠিকানা টুকে নাও, ওকে ওর বাসার কাছাকাছি কোনো স্কুল এ ভর্তি করবে আজ থেকে ওর সব দায়িত্ব আমার, তুমি আমার হয়ে ওর দেখাশুনা করবে, পারবে না মিতু?' 'জি স্যার, অবশ্যিই' I মিতু তার ঠিকানা নেওয়ার পর  কিশোরীটি প্রচণ্ড খুশিতে দৌড়াতে দৌড়াতে মুহূর্তেই কোথায় যেন হারিয়ে গেলো।

আশফাক মিতুকে উদ্দেশ্য করে বললো, 'এই সবগুলো ফুল তোমার জন্য' I

'আমি কেন স্যার? অন্য কাউকে দিবেন' I

আশফাক হাসতে হাসতে বললো, 'এই মুহূর্তে তুমি ছাড়া আর তো কাউকে পাচ্ছি, না' I

'জ্বি স্যার, অসংখ্য ধন্যবাদ'

গাড়ি চলতে শুরু করেছে, 'মিতু বাংলাদেশ সম্মন্ধে কথা বল, শুনতে চাই' I

অতি সম্প্রতি বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে গেছে স্যার, আরও তর তর করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে I তারপর গড় গড় করে কথা বলেই চলেছে, দুপুর গড়িয়ে বিকাল হতে চললো, গাড়ি গাজীপুর রিসোর্ট এর ভিতর প্রবেশ করছে, কেয়ারটেকারসহ বেশ কয়েক জন আশফাককে রিসিভ করার করার জন্য দাঁড়িয়ে আছেI

গাড়ি থেকে নামার পর মিতু একে একে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে বাংলোতে প্রবেশ করে 'স্যার, এইটা আপনার রুম, ফ্রেশ হয়ে খাবার টেবিল এ আসুন’ I

খাওয়া দাওয়া শেষ করে বাংলোর দোতালার বারান্দায় ইজি চেয়ার এ বসে একঝাঁক এতিম শিশুদের খেলাধুলা দেখছে, মনের দুয়ারে আশফাকের নিজের জীবনের ফেলে আসা দিনগুলোর অসংখ্য ঘটনা উঁকি দিয়ে যাচ্ছে I

আশফাকের জন্ম এক বস্তিতে, এখনো জানে না কে তার আসল বাবা মা I চায়না খালা নাম এক মহিলার কাছেই বেড়ে উঠাI খালা নাকি তাকে বস্তি থেকে একটু দূরে খালের পারে তাকে কুড়িয়ে পেয়েছে I খালার দেয়া তার আদরের নাম 'মইজ্জা', আসলে নামটা 'ময়েজ মিয়া' I

খালার নিজের কোনো ছেলেমেয়ে নাই, খালু তো অনেক আগেই তাকে ছেড়ে চলে গেছে, আর তাই মযেজকে নিজের ছেলের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেছেI

নিজে মানুষের বাসায় বাসায় ঠিকা বুয়ার কাজ করতো, মইজ্জাকে এনজিও পরিচালিত প্রাইমারি স্কুল এ ভর্তি করিয়ে নিজে না খাইয়ে তার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করতো I ময়েজ স্কুল এর শিক্ষদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় ছাত্র ছিল, ক্লাস পরীক্ষায় সব সময় প্রথম স্থান অধিকার করতো I

খালার প্রতিজ্ঞা মইজ্জাকে শিক্ষিত করে তুলবেই, এভাবেই দিন গড়িয়ে, মাস গড়িয়ে একদিন মেট্রিক পরীক্ষায় ফার্স্ট ডিভিশন পেয়ে পাস্ করে I এনজিও পরিচালিত স্কুলের শিক্ষকদের সহায়তায় খালা মইজ্জাকে মিরপুরের একটি সরকারি কলেজে ভর্তি করে I তারুণ্যের উন্মাদনায় ধীরে ধীরে কখন যেন কলেজের বর ভাইদের প্ররোচনায় ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে যায়, কাটা রাইফেল, পিস্তল তার কাছে অনেকতাই নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হলো, একটু একটু পয়সার মুখ দেখতে শুরু করেছে, খালা জানে সে কয়েকজন ছাত্রকে অঙ্ক/বিজ্ঞান পড়ায়। কখন যেন ধীরে ধীরে আন্ডার ওয়ার্ল্ড এ জড়িয়ে পড়েI

অত্তান্ত মেধাবী হওয়ার কারণে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাতেও ফার্স্ট ডিভিশন নিয়ে পাস করে এবং অতি সহজেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে ভর্তি হয়ে গেলোI

খালার দেওয়া সংক্ষিপ্ত নামের বাইরে অন্য কোনো নাম না থাকায় স্কুল এর শিক্ষকরা মেট্রিক পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন সময় তার নাম রাখে আশফাক চোধুরী, অত্যন্ত মেধাবীর পুরস্কার হিসাবে শিক্ষকরা তাকে চৌধুরী খেতাবে ভূষিত করে I

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সে আশফাক নামে পরিচিত হয়ে উঠে, লম্বা সুদর্শনের আশফাক খুব স্মার্ট ভাবে উপস্থিত বুদ্ধির দ্বারা চমৎকার বক্তৃতা  দিতে শুরু করলো, দ্বিতীয় বর্ষে উঠার পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিতে নেতৃত্ব দেওয়া শুরু করলো I

আন্ডারওয়ার্ল্ড তো ওয়ান ওয়ে রোড, একবার এর ভিতর ঢুকে গেলে আর বেরোনোর রাস্তা থাকে না I তাছাড়া প্রচুর টাকা পয়সার খেলা, ক্ষমতা, আরো অনেক কিছুর মোহ থেকে আশফাক নিজেও বেরোতে চায় না I অপরাধ জগতে 'রাইফেল মইজ্জা' নাম পরিচিত হয়ে উঠলো, বিশাল এক বাহিনী গড়ে উঠলো I

বড় ভাইদের হুকুমে নিত্যদিন অপরাধ জগতের বিভিন্ন ধরণের অপারেশন সফলভাবে চালাতে চালাতে সে নিজেই একসময় গড ফাদার এ পরিণত হলো I এখন আর তার নিজের অপারেশন চালাতে হয় না, পরিকল্পনা এবং রাজনৈতিক লিংকগুলো ব্যবহার করতে হয়, পদে পদে অনেক টাকা পয়সা বিলাতে হয় I নিজের ব্যাঙ্ক একাউন্টগুলোও ফুলে উঠেছে অনেক আগেই, রাজনৈতিক লিংক এর কারণে ধীরে ধীরে কখন যেন শিল্পপতির খাতায় নাম লিখিয়েছে আজ আর মনেও করতে পারে না I

বস্তি ছেড়েছে, খালা কিছুতেই মইজ্জার সঙ্গে থাকতে চাইতো না I বস্তির আবাসন তার কাছে অনেক প্রিয়, মইজ্জা খালার হাত দিয়ে বস্তির দরিদ্র মানুষগুলোকে সাহায্য করতো, খালার ধারণা মইজ্জা শিক্ষিত হইয়া অনেক টাকা কামানো শুরু করেছে, প্রচণ্ড ভালোবাসার কারণে অন্য কোন দিকে চিন্তা করতেই পারতো না I 

ততদিনে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স শেষ করে মাস্টাস শুরু হয়েছে, ক্যাম্পাসে সে একজন ছাত্র নেতাই নয়, ভদ্র ছেলে হিসাবেও পরিচিতি, বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্ত্রের অন্যতম যোগানদাতা হলেও নিজের হাতে কখনো ব্যবহার করেনি I

এর অন্যতম কারণ “মিলি” I  সে আশফাকের ক্লাসমেট, দ্বিতীয় বর্ষ থেকে একটু একটু মেলামেশা শুরু হলেও তৃতীয় বর্ষে এসে অনেকখানি ঘনিষ্ঠতা চলে আসে, কিছুটা সময় তার জন্য রাখতেই হয় I এই মেয়েটি নাকি আশফাককে ভালোবাসে আর আশফাক জড়াবে না করেও শেষ পর্যন্ত  কখন যেন নিজেকে সম্পর্কে জড়িয়ে ফেলেছে টেরই পায়নি I

আশফাকের আকর্ষণীয় ব্যাক্তিত্ব  মিলির খুব প্রিয় I মিলি ধনী, সম্ভ্রান্ত ঘরে জন্মগ্রহণ করা হলেও মানসিকতায় খুবই সাধারণ, সে জানে আশফাক এর বাবা মা অনেক আগেই মারা গেছে, খালার কাছে মানুষ I অনেকবার খালার সাথে দেখা করতে চেয়েছে। কিন্তু আশফাক সব সময়ই এড়িয়ে গেছে I একধরনের ভয় তার মধ্যে সবসময় কাজ করে, বলি বলি করেও তার অন্ধকার জগতের কিছুই মিলিকে বলা হইনি I

মাঝে মধ্যেই মিলি জেদ ধরতো লং ড্রাইভে যেতে, শালবনে হারিয়ে যাওয়া, নৌকা ভ্রমণ I একবার জেদ ধরলো বুড়িগঙ্গা নদীতে পাল তোলা নৌকায় ঘুরবে, আশফাক তার লিংক দিয়ে একটা জোগাড় করে ফেললো I  সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে পর্যাপ্ত খাবার দাবার দিয়ে নৌকায় চেপে বসলো, মাঝি নৌকা চালানোর পাশাপাশি গান শুনাচ্ছে I

মিলি তো শুরু করলো  তার পাগলামি, পানি উঠিয়ে আসফাকের গা ভিজিয়ে ফেলছে….

'আশফাক, আমি যদি নদীতে পড়ে ডুবে যাই তুমি আমাকে ধরবে না'? মিলি জিজ্ঞেস করলো I

'তুমিতো চমৎকার সাঁতার পারো মিলি, তারপরও তোমাকে আষ্টেপিষ্টে ধরে তীরে নিয়ে যাবো যতক্ষণ শরীরে শক্তি থাকবে'

কথাটা শুনার পর হঠাৎ করেই ঝাঁপিয়ে পড়ে আশফাককে জড়িয়ে ধরলো মিলি, "আমি তোমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি, আমাকে ছেড়ে যাবে না তো?”

আশফাক গভীর বন্ধনে আবদ্ধ করে বললো, 'আমি তোমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি রে মেয়ে ! ছেড়ে যাবো কীভাবে? কিন্তু নিয়তি যদি অন্যদিকে টানে তাইলে?"

"সে নিয়তিকে আমি বিশ্বাস করতে চাই না" মিলি দ্রুত উত্তর দিলো I

"কিন্তু তাতে নিয়তির তো কিছুই আসে যায় না" আশফাকের উত্তর I

এভাবে কখন যেন দুপুর গড়িয়ে বিকাল হয়ে গেলো, আশফাকের মিলির এই সঙ্গ  কিছুতেই ছাড়তে ইচ্ছে করছিলো না …

এটাই ছিল মিলির সঙ্গে  শেষ সাক্ষাৎ। বিদায় নেওয়ার সময় মিলি জড়িয়ে ধরে প্রচণ্ড কান্নাকাটি করেছিল। তারপর আন্ডার ওয়ার্ল্ড এর উপর সকারের সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়ে যায়, আশফাক অতি দ্রুত জেনেভায় পালিয়ে গেলো I তারপর থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ পুরোপুরিই বন্ধ হয়ে বড় ভাইদের কড় নির্দেশে I ব্যাবসায়িক পার্টনারদের সঙ্গে সীমিত আকারে যোগাযোগ হতে থাকলো I

আন্ডার ওয়ার্ল্ড এর অনেকই ধরা পড়লো, রাইফেল মইজ্জার কয়েকজন শীর্ষ  ধরা পড়লো I পত্রিকায় ফলাও করে প্রচার হলো রাইফেল মইজ্জার নাম, সাংবাদিকরা কোনো ছবি জোগাড় করতে পারেনি I

মিলির কাছে তখনও হয়তো আশফাকের আসল পরিচয় প্রকাশ হয়নি I মিলির সঙ্গে অনেক যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও কোনো কুলকিনারা করতে পারেনি I অনেকের ধারণা সে হয়তো দেশ ছেড়ে অন্য কোথাও চলে গেছে I আশফাক মিলিকে ভুলে থাকার চেষ্টায় নিজেকে ব্যাবসায় প্রচণ্ড ব্যস্ত রাখে,  কিন্তু মেয়েটি কিছুতেই তাকে এক মুহূর্তের জন্য দূরে ঠেলে নাI

এক ধরণের বেদনার কান্না তাকে আচ্ছাদিত করে। অপরাধবোধ সর্বক্ষণ তাড়া করে ফিরে। এভাবে জেনেভাতে প্রায় তিন বছর কেটে গেলো, এই সময় সারা ইউরোপ ঘুরে বাংলাদেশে তার ব্যবসার বেশ প্রসার ঘটালো, ব্যবসায়িক অংশীদাররা মাঝে মাঝে ইউরোপ আছে তার সাথে দেখা করার জন্য, তারা কেউ মিলির কোনো খবর দিতে পারেনি I

এরই মধ্যে বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় দেশে আশফাক দেশে ফিরার সিদ্ধান্ত নিলো, এর পর বহুবার দেশে আসলো, কিন্তু মিলির কোনো সন্ধানই আশফাক করতে পারেনি I

ইতিমধ্যে তার খালাও মারা গেছে, তারপর থেকে দেশের বাইরেই বেশিরভাগ সময় কাটায়। দেশে আসলেই মন খারাপ হয়ে যায়, খালার নামেই গাজীপুরের এই এতিমখানা প্রজেক্ট। 

মিতুর ডাকে তার ভাবনার গণ্ডি ছিন্ন ভিন্ন হয়ে গেলো। আশফাক অনুভব করছে তার দু গাল বয়ে অঝোর ধারায় পানি গড়িয়ে পড়ছে। ততক্ষণে সন্ধ্যা গড়িয়ে চারিদিকে ঝিঁ ঝিঁ পোকার শব্দ ! দূর আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে, দ্রুব তারা গুলো জ্বলজ্বল করে জ্বলছে I

মিতু বললো,'স্যার, আপনি তো কাঁদছেন" !

আশফাক উত্তর দিলো, "মিতু দেখো, সাতটি ধ্রুবতারার একটি খসে পড়ছে, তুমি কি অনুভব করতে পারছো - অন্য তারাগুলো কীভাবে কাঁদছে" I

মিতু শুধু তার আশফাকের দিকে তাকিয়েই রইলো...

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

১৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

২৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ
লালমনিরহাটে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স
বিএনপি সংঘাতের উস্কানির ফাঁদে পা দেবে না : প্রিন্স

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন