শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৪, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

ধ্রুবতারার কান্না

আব্দুল্লা রফিক
অনলাইন ভার্সন
ধ্রুবতারার কান্না

প্রতি বছরের মতো এবারেও পুরো ফেব্রুয়ারি মাস দেশেই কাটাতে চায় আশফাক চৌধুরী, জেনেভা থেকে ঢাকা শাহজাজাল বিমানবন্দরে নেমেছে এই মাত্র, তার অফিস এর নতুন নির্বাহী হিসেবে যোগদান করা মিতু নামের আসার কথা। তারা যাবে গাজীপুর এতিমখানা প্রজেক্টে। সেখানে আশফাক প্রতিবছর দেশে থাকার বেশিরভাগ সময় কাটায়, এতিম বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটানো তার একটি ভালোলাগার অংশ I বিমানবন্দরে আনুষ্ঠানিকতা সেরে বের হতেই মেয়েটি বললো, স্যার, আমি মিতু, কেমন আছেন?' আশফাক সংক্ষিপ্ত উত্তর দিলো - 'ভালো'।

মিতু একে একে দেশের বর্তমান বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে কথা বলেই চলেছে, আশফাকের তার অফিসার স্টাফ মেয়েটিকে বেশ চটপটে, স্মার্ট বলেই মনে হচ্ছে I গাড়ি চলছে গাজীপুরের দিকে, প্রচণ্ড জামে আটকে আছে অনেকক্ষণ, গাড়ির পিছনের ছিটে বসা আশফাক দেখছে আট/নয় বছরের কিশোরী তার হাত ভর্তি শিউলি ফুল নিয়ে সামনের ছিটে বসা মিতুর জানালায় ঠক ঠক শব্দ করছে I

মিতু ইশারায় মেয়েটিকে সরে যেতে বলতেই আসফাক কিশোরীকে পিছনের জানালায় আসতে বললো এবং জানালার কাঁচ খুলে ফেললো  I হাস্যজ্জল কিশোরী আশফাকের সামনে আসতেই জিজ্ঞেস করলো, 'তোর নাম কি ?"

"স্যার আমার নাম সখিনা, ফুল নেন না?"

"কতগুলো মালা আছে তোর কাছে ?"

"স্যার অনেকগুলো, আপনাকে কয়টা দিবো"

'তুই সবগুলো দে’, কিশোরীটিকে মনে হলো পৃথিবীর সবচেয়ে খুশি I

ফুলগুলো নিতে নিতে আশফাক জিজ্ঞেস করলো, 'স্কুলে যাস না?'

'স্যার, কেমনে যামু? মা অসুস্থ ? বাবা একার রোজগারে পড়াতে পারে না '

'আমি যদি তোর পড়ার ব্যাবস্থা করে দেয় তুই পড়বি?'

'স্যার, এরকম কথা অনেকবার শুনেছি, পরে সবাই ভুলে যায়' I

আশফাক প্রচণ্ড শব্দে হেসে উঠলো এবং সামনের ছিটে বসা মিতু অবাক হয়ে তার দিকে তাকালো -

'মিতু মেয়েটিকে কয়েকগুণ ফুলের দাম দিয়ে ওর ঠিকানা টুকে নাও, ওকে ওর বাসার কাছাকাছি কোনো স্কুল এ ভর্তি করবে আজ থেকে ওর সব দায়িত্ব আমার, তুমি আমার হয়ে ওর দেখাশুনা করবে, পারবে না মিতু?' 'জি স্যার, অবশ্যিই' I মিতু তার ঠিকানা নেওয়ার পর  কিশোরীটি প্রচণ্ড খুশিতে দৌড়াতে দৌড়াতে মুহূর্তেই কোথায় যেন হারিয়ে গেলো।

আশফাক মিতুকে উদ্দেশ্য করে বললো, 'এই সবগুলো ফুল তোমার জন্য' I

'আমি কেন স্যার? অন্য কাউকে দিবেন' I

আশফাক হাসতে হাসতে বললো, 'এই মুহূর্তে তুমি ছাড়া আর তো কাউকে পাচ্ছি, না' I

'জ্বি স্যার, অসংখ্য ধন্যবাদ'

গাড়ি চলতে শুরু করেছে, 'মিতু বাংলাদেশ সম্মন্ধে কথা বল, শুনতে চাই' I

অতি সম্প্রতি বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে গেছে স্যার, আরও তর তর করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে I তারপর গড় গড় করে কথা বলেই চলেছে, দুপুর গড়িয়ে বিকাল হতে চললো, গাড়ি গাজীপুর রিসোর্ট এর ভিতর প্রবেশ করছে, কেয়ারটেকারসহ বেশ কয়েক জন আশফাককে রিসিভ করার করার জন্য দাঁড়িয়ে আছেI

গাড়ি থেকে নামার পর মিতু একে একে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে বাংলোতে প্রবেশ করে 'স্যার, এইটা আপনার রুম, ফ্রেশ হয়ে খাবার টেবিল এ আসুন’ I

খাওয়া দাওয়া শেষ করে বাংলোর দোতালার বারান্দায় ইজি চেয়ার এ বসে একঝাঁক এতিম শিশুদের খেলাধুলা দেখছে, মনের দুয়ারে আশফাকের নিজের জীবনের ফেলে আসা দিনগুলোর অসংখ্য ঘটনা উঁকি দিয়ে যাচ্ছে I

আশফাকের জন্ম এক বস্তিতে, এখনো জানে না কে তার আসল বাবা মা I চায়না খালা নাম এক মহিলার কাছেই বেড়ে উঠাI খালা নাকি তাকে বস্তি থেকে একটু দূরে খালের পারে তাকে কুড়িয়ে পেয়েছে I খালার দেয়া তার আদরের নাম 'মইজ্জা', আসলে নামটা 'ময়েজ মিয়া' I

খালার নিজের কোনো ছেলেমেয়ে নাই, খালু তো অনেক আগেই তাকে ছেড়ে চলে গেছে, আর তাই মযেজকে নিজের ছেলের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেছেI

নিজে মানুষের বাসায় বাসায় ঠিকা বুয়ার কাজ করতো, মইজ্জাকে এনজিও পরিচালিত প্রাইমারি স্কুল এ ভর্তি করিয়ে নিজে না খাইয়ে তার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করতো I ময়েজ স্কুল এর শিক্ষদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় ছাত্র ছিল, ক্লাস পরীক্ষায় সব সময় প্রথম স্থান অধিকার করতো I

খালার প্রতিজ্ঞা মইজ্জাকে শিক্ষিত করে তুলবেই, এভাবেই দিন গড়িয়ে, মাস গড়িয়ে একদিন মেট্রিক পরীক্ষায় ফার্স্ট ডিভিশন পেয়ে পাস্ করে I এনজিও পরিচালিত স্কুলের শিক্ষকদের সহায়তায় খালা মইজ্জাকে মিরপুরের একটি সরকারি কলেজে ভর্তি করে I তারুণ্যের উন্মাদনায় ধীরে ধীরে কখন যেন কলেজের বর ভাইদের প্ররোচনায় ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে যায়, কাটা রাইফেল, পিস্তল তার কাছে অনেকতাই নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হলো, একটু একটু পয়সার মুখ দেখতে শুরু করেছে, খালা জানে সে কয়েকজন ছাত্রকে অঙ্ক/বিজ্ঞান পড়ায়। কখন যেন ধীরে ধীরে আন্ডার ওয়ার্ল্ড এ জড়িয়ে পড়েI

অত্তান্ত মেধাবী হওয়ার কারণে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাতেও ফার্স্ট ডিভিশন নিয়ে পাস করে এবং অতি সহজেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে ভর্তি হয়ে গেলোI

খালার দেওয়া সংক্ষিপ্ত নামের বাইরে অন্য কোনো নাম না থাকায় স্কুল এর শিক্ষকরা মেট্রিক পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন সময় তার নাম রাখে আশফাক চোধুরী, অত্যন্ত মেধাবীর পুরস্কার হিসাবে শিক্ষকরা তাকে চৌধুরী খেতাবে ভূষিত করে I

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সে আশফাক নামে পরিচিত হয়ে উঠে, লম্বা সুদর্শনের আশফাক খুব স্মার্ট ভাবে উপস্থিত বুদ্ধির দ্বারা চমৎকার বক্তৃতা  দিতে শুরু করলো, দ্বিতীয় বর্ষে উঠার পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিতে নেতৃত্ব দেওয়া শুরু করলো I

আন্ডারওয়ার্ল্ড তো ওয়ান ওয়ে রোড, একবার এর ভিতর ঢুকে গেলে আর বেরোনোর রাস্তা থাকে না I তাছাড়া প্রচুর টাকা পয়সার খেলা, ক্ষমতা, আরো অনেক কিছুর মোহ থেকে আশফাক নিজেও বেরোতে চায় না I অপরাধ জগতে 'রাইফেল মইজ্জা' নাম পরিচিত হয়ে উঠলো, বিশাল এক বাহিনী গড়ে উঠলো I

বড় ভাইদের হুকুমে নিত্যদিন অপরাধ জগতের বিভিন্ন ধরণের অপারেশন সফলভাবে চালাতে চালাতে সে নিজেই একসময় গড ফাদার এ পরিণত হলো I এখন আর তার নিজের অপারেশন চালাতে হয় না, পরিকল্পনা এবং রাজনৈতিক লিংকগুলো ব্যবহার করতে হয়, পদে পদে অনেক টাকা পয়সা বিলাতে হয় I নিজের ব্যাঙ্ক একাউন্টগুলোও ফুলে উঠেছে অনেক আগেই, রাজনৈতিক লিংক এর কারণে ধীরে ধীরে কখন যেন শিল্পপতির খাতায় নাম লিখিয়েছে আজ আর মনেও করতে পারে না I

বস্তি ছেড়েছে, খালা কিছুতেই মইজ্জার সঙ্গে থাকতে চাইতো না I বস্তির আবাসন তার কাছে অনেক প্রিয়, মইজ্জা খালার হাত দিয়ে বস্তির দরিদ্র মানুষগুলোকে সাহায্য করতো, খালার ধারণা মইজ্জা শিক্ষিত হইয়া অনেক টাকা কামানো শুরু করেছে, প্রচণ্ড ভালোবাসার কারণে অন্য কোন দিকে চিন্তা করতেই পারতো না I 

ততদিনে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স শেষ করে মাস্টাস শুরু হয়েছে, ক্যাম্পাসে সে একজন ছাত্র নেতাই নয়, ভদ্র ছেলে হিসাবেও পরিচিতি, বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্ত্রের অন্যতম যোগানদাতা হলেও নিজের হাতে কখনো ব্যবহার করেনি I

এর অন্যতম কারণ “মিলি” I  সে আশফাকের ক্লাসমেট, দ্বিতীয় বর্ষ থেকে একটু একটু মেলামেশা শুরু হলেও তৃতীয় বর্ষে এসে অনেকখানি ঘনিষ্ঠতা চলে আসে, কিছুটা সময় তার জন্য রাখতেই হয় I এই মেয়েটি নাকি আশফাককে ভালোবাসে আর আশফাক জড়াবে না করেও শেষ পর্যন্ত  কখন যেন নিজেকে সম্পর্কে জড়িয়ে ফেলেছে টেরই পায়নি I

আশফাকের আকর্ষণীয় ব্যাক্তিত্ব  মিলির খুব প্রিয় I মিলি ধনী, সম্ভ্রান্ত ঘরে জন্মগ্রহণ করা হলেও মানসিকতায় খুবই সাধারণ, সে জানে আশফাক এর বাবা মা অনেক আগেই মারা গেছে, খালার কাছে মানুষ I অনেকবার খালার সাথে দেখা করতে চেয়েছে। কিন্তু আশফাক সব সময়ই এড়িয়ে গেছে I একধরনের ভয় তার মধ্যে সবসময় কাজ করে, বলি বলি করেও তার অন্ধকার জগতের কিছুই মিলিকে বলা হইনি I

মাঝে মধ্যেই মিলি জেদ ধরতো লং ড্রাইভে যেতে, শালবনে হারিয়ে যাওয়া, নৌকা ভ্রমণ I একবার জেদ ধরলো বুড়িগঙ্গা নদীতে পাল তোলা নৌকায় ঘুরবে, আশফাক তার লিংক দিয়ে একটা জোগাড় করে ফেললো I  সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে পর্যাপ্ত খাবার দাবার দিয়ে নৌকায় চেপে বসলো, মাঝি নৌকা চালানোর পাশাপাশি গান শুনাচ্ছে I

মিলি তো শুরু করলো  তার পাগলামি, পানি উঠিয়ে আসফাকের গা ভিজিয়ে ফেলছে….

'আশফাক, আমি যদি নদীতে পড়ে ডুবে যাই তুমি আমাকে ধরবে না'? মিলি জিজ্ঞেস করলো I

'তুমিতো চমৎকার সাঁতার পারো মিলি, তারপরও তোমাকে আষ্টেপিষ্টে ধরে তীরে নিয়ে যাবো যতক্ষণ শরীরে শক্তি থাকবে'

কথাটা শুনার পর হঠাৎ করেই ঝাঁপিয়ে পড়ে আশফাককে জড়িয়ে ধরলো মিলি, "আমি তোমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি, আমাকে ছেড়ে যাবে না তো?”

আশফাক গভীর বন্ধনে আবদ্ধ করে বললো, 'আমি তোমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি রে মেয়ে ! ছেড়ে যাবো কীভাবে? কিন্তু নিয়তি যদি অন্যদিকে টানে তাইলে?"

"সে নিয়তিকে আমি বিশ্বাস করতে চাই না" মিলি দ্রুত উত্তর দিলো I

"কিন্তু তাতে নিয়তির তো কিছুই আসে যায় না" আশফাকের উত্তর I

এভাবে কখন যেন দুপুর গড়িয়ে বিকাল হয়ে গেলো, আশফাকের মিলির এই সঙ্গ  কিছুতেই ছাড়তে ইচ্ছে করছিলো না …

এটাই ছিল মিলির সঙ্গে  শেষ সাক্ষাৎ। বিদায় নেওয়ার সময় মিলি জড়িয়ে ধরে প্রচণ্ড কান্নাকাটি করেছিল। তারপর আন্ডার ওয়ার্ল্ড এর উপর সকারের সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়ে যায়, আশফাক অতি দ্রুত জেনেভায় পালিয়ে গেলো I তারপর থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ পুরোপুরিই বন্ধ হয়ে বড় ভাইদের কড় নির্দেশে I ব্যাবসায়িক পার্টনারদের সঙ্গে সীমিত আকারে যোগাযোগ হতে থাকলো I

আন্ডার ওয়ার্ল্ড এর অনেকই ধরা পড়লো, রাইফেল মইজ্জার কয়েকজন শীর্ষ  ধরা পড়লো I পত্রিকায় ফলাও করে প্রচার হলো রাইফেল মইজ্জার নাম, সাংবাদিকরা কোনো ছবি জোগাড় করতে পারেনি I

মিলির কাছে তখনও হয়তো আশফাকের আসল পরিচয় প্রকাশ হয়নি I মিলির সঙ্গে অনেক যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও কোনো কুলকিনারা করতে পারেনি I অনেকের ধারণা সে হয়তো দেশ ছেড়ে অন্য কোথাও চলে গেছে I আশফাক মিলিকে ভুলে থাকার চেষ্টায় নিজেকে ব্যাবসায় প্রচণ্ড ব্যস্ত রাখে,  কিন্তু মেয়েটি কিছুতেই তাকে এক মুহূর্তের জন্য দূরে ঠেলে নাI

এক ধরণের বেদনার কান্না তাকে আচ্ছাদিত করে। অপরাধবোধ সর্বক্ষণ তাড়া করে ফিরে। এভাবে জেনেভাতে প্রায় তিন বছর কেটে গেলো, এই সময় সারা ইউরোপ ঘুরে বাংলাদেশে তার ব্যবসার বেশ প্রসার ঘটালো, ব্যবসায়িক অংশীদাররা মাঝে মাঝে ইউরোপ আছে তার সাথে দেখা করার জন্য, তারা কেউ মিলির কোনো খবর দিতে পারেনি I

এরই মধ্যে বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় দেশে আশফাক দেশে ফিরার সিদ্ধান্ত নিলো, এর পর বহুবার দেশে আসলো, কিন্তু মিলির কোনো সন্ধানই আশফাক করতে পারেনি I

ইতিমধ্যে তার খালাও মারা গেছে, তারপর থেকে দেশের বাইরেই বেশিরভাগ সময় কাটায়। দেশে আসলেই মন খারাপ হয়ে যায়, খালার নামেই গাজীপুরের এই এতিমখানা প্রজেক্ট। 

মিতুর ডাকে তার ভাবনার গণ্ডি ছিন্ন ভিন্ন হয়ে গেলো। আশফাক অনুভব করছে তার দু গাল বয়ে অঝোর ধারায় পানি গড়িয়ে পড়ছে। ততক্ষণে সন্ধ্যা গড়িয়ে চারিদিকে ঝিঁ ঝিঁ পোকার শব্দ ! দূর আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে, দ্রুব তারা গুলো জ্বলজ্বল করে জ্বলছে I

মিতু বললো,'স্যার, আপনি তো কাঁদছেন" !

আশফাক উত্তর দিলো, "মিতু দেখো, সাতটি ধ্রুবতারার একটি খসে পড়ছে, তুমি কি অনুভব করতে পারছো - অন্য তারাগুলো কীভাবে কাঁদছে" I

মিতু শুধু তার আশফাকের দিকে তাকিয়েই রইলো...

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
আদালতের আদেশ অমান্য করায় বিপাকে অ্যাপল
আদালতের আদেশ অমান্য করায় বিপাকে অ্যাপল

১ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়
ঐকমত্য কমিশন যেন বিভাজনের কমিশন না হয়

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন
ইউক্রেনের সাথে সেই চুক্তিটি করেই ফেলল ট্রাম্প প্রশাসন

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত
এসএসসি পরীক্ষার্থীর ছুরিকাঘাতে রিকশাচালক নিহত

২১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!
ইংরেজি মাধ্যমে না পড়ায় প্রেম ভাঙল তরুণের!

২২ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও
বহিষ্কৃতদের তালিকায় পিটুনিতে নিহত জাবি ছাত্রলীগ নেতাও

২৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ
পুনেতে ১১ মাস বয়সী শিশুকে টেনে নিয়ে গেছে চিতাবাঘ

৩০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা
পিরোজপুরে অবৈধ বালু উত্তোলনে এক লাখ টাকা জরিমানা

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম
তাড়াইল উপজেলা বিএনপির সভাপতি লিটন, সম্পাদক আলম

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল
যানজট এড়াতে মেট্রোতে চাপলেন দিল্লির কর্ণধার পার্থ জিন্দাল

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ
মগড়া নদীর ওপর নতুন সেতু নির্মাণ, পরিবেশ নিয়ে উদ্বেগ

৪৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কাভার্ডভ্যান উল্টে ২০ কিমি যানজট

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের
১ মিলিয়ন ফলোয়ার না হওয়ায় আত্নহত্যা ভারতীয় কন্টেন্ট ক্রিয়েটরের

৫১ মিনিট আগে | শোবিজ

ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’
ভারতকে হুঁশিয়ারি, ‌‘পাকিস্তান অস্ত্র জাদুঘরে রাখবে না’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ
পিরোজপুরে মৎস্যজীবীদের গরু বিতরণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির
ভারতীয় ভক্তদের ‘চমকপ্রদ উপহার’ পেলেন হানিয়া আমির

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ
নারায়ণগঞ্জে ড্রেনে পড়ে ছিল অজ্ঞাত ব্যক্তির মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং
প্রথমবারের মতো 'মেট গালায়' বলিউড কিং

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু
পল্টনে শ্রমিক কল্যাণ ফেডারেশনের সমাবেশ শুরু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা
মালিক-শ্রমিক এক কাতারে দাঁড়ালেই সমাজের চিত্র বদলে যাবে : শ্রম উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়
দুই ম্যাচে একই কাহিনী: রাতে রোনালদো, সকালে মেসির বিদায়

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির
অনুমতি ছাড়া হজ করলে কঠোর শাস্তির ঘোষণা সৌদির

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন
শ্রমিকের টাকায় স্বপন-আমিনের বিলাসী জীবন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই
আইপিএল থেকে প্রথম দল হিসেবে বিদায় নিলো চেন্নাই

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা
ছুটির দিনে বায়ুদূষণের শীর্ষে ঢাকা

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’
ইউটিউবে ব্যান্ড বে অব বেঙ্গলের 'পুতুল’

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল
নয়াপল্টনে আজ সমাবেশ করবে শ্রমিক দল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল
ইনজুরিতে ছিটকে গেলেন ম্যাক্সওয়েল, শেষ এবারের আইপিএল

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট
হ্যাট্রিক করলেন চাহাল, এক ওভারেই নিলেন ৪ উইকেট

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ
খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা
সৌদি আরবে ঈদুল আজহার সম্ভাব্য তারিখ ঘোষণা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল
পাকিস্তানি যুদ্ধবিমানের তাড়া খেয়ে পিছু হটেছে ভারতীয় রাফাল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার
‘২২৭ জনকে হত্যার লাইসেন্স পেয়ে গেছি’, অডিওটি শেখ হাসিনার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে
মুহুর্মুহু রকেট হামলায় বিপর্যস্ত মার্কিন রণতরী, বাধ্য হলো পিছু হটতে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা
দাবানলে জ্বলছে ইসরায়েল, হন্য হয়ে পালাচ্ছেন বাসিন্দারা

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ
জ্বালানি তেলের নতুন দাম নির্ধারণ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান
ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধাবস্থা নিয়ে জেল থেকে যে বার্তা দিলেন ইমরান খান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা
উচ্চতর গ্রেড পাবেন সরকারি চাকরিজীবীদের টাইম স্কেল ও সিলেকশন গ্রেডপ্রাপ্তরা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’
‘যখন বুঝতে পারলাম কী হচ্ছে, তখন চিৎকার শুরু করি’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান
নতুন ক্ষেপণাস্ত্র-বোট তৈরির ঘোষণা দিল ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ
অভিনেতা সিদ্দিকের ১০ দিনের রিমান্ড চায় পুলিশ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম
পাকিস্তান পারমাণবিক শক্তিধর, কেউ হামলা করার সাহস করবে না : মরিয়ম

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা
আসছে ‘নাগরিক সেবা বাংলাদেশ’, এক ঠিকানায় মিলবে সব সেবা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান
তদন্ত সংস্থার সমন্বয়ক হলেন আনসার উদ্দিন খান পাঠান

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫
১১৯তম প্রাইজ বন্ডের ড্র, প্রথম বিজয়ী নম্বর ০২৬৪২৫৫

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ
প্রথম আলোর বিরুদ্ধে মামলার আবেদনকারীকে হুমকির অভিযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ
মিরাজের ঘূর্ণিতে তিনদিনেই জিতল বাংলাদেশ

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস
মে মাসে দু’টি ঘূর্ণিঝড়ের আভাস

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার
হাইকোর্টে চিন্ময় দাসের জামিন, স্থগিত চেয়ে রাষ্ট্রপক্ষের আবেদনের শুনানি রবিবার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে
চিন্ময় দাসের জামিন হাইকোর্টে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত
এবার পাকিস্তানের জন্য আকাশসীমা বন্ধ করল ভারত

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে
অভিনেতা সিদ্দিক ৭ দিনের রিমান্ডে

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির
আইন মন্ত্রণালয় দ্রুত সময়ে মতামত না দেওয়ায় ইশরাকের গেজেট প্রকাশ ইসির

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা
২০২৪-এর বন্যা স্বাভাবিক ছিল না: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ
যে কোনও আগ্রাসনের জবাব দিতে প্রস্তুত ইসলামাবাদ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প
হলোকাস্ট বোর্ড থেকে কমলা হ্যারিসের স্বামীকে বরখাস্ত করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক
আদানি চুক্তিতে ৪০ কোটি ডলারের ‘শুল্ক ফাঁকির’ অনুসন্ধানে দুদক

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ
এনসিপি কোনো নির্বাচনি জোটে যাবে না : নাহিদ

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি
১৪ পুলিশ সুপারকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার
দেশের রিজার্ভ বেড়ে ২৭ বিলিয়ন ডলার

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক
বসুন্ধরায় প্রবেশে আরও একটি সংযোগসড়ক

নগর জীবন

সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি
সারজিসের সামনে দফায় দফায় মারামারি

পেছনের পৃষ্ঠা

ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে
ইশরাক দায়িত্ব নিচ্ছেন কবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল
পদ্মায় বিরল দৃশ্য, আতঙ্ক কৌতূহল

পেছনের পৃষ্ঠা

এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই
এই দুনিয়া এখন তো আর সেই দুনিয়া নাই

সম্পাদকীয়

শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি
শ্রমিকস্বার্থে কিছুই হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

রেললাইনে লাশ রহস্য
রেললাইনে লাশ রহস্য

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক
বন্ধ চিড়িয়াখানা হবে আধুনিক পার্ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের
শ্রমিকের স্বার্থে পাশে থাকুন ব্যবসায়ীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

মহান মে দিবস আজ
মহান মে দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান
ইসলামি দলগুলো এক মঞ্চে, নারী সংস্কার কমিশন প্রত্যাখ্যান

প্রথম পৃষ্ঠা

জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী
জঞ্জালের শহরে পরিণত হচ্ছে রাজশাহী

রকমারি নগর পরিক্রমা

পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা
পাকিস্তানে যে কোনো সময় হামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি
নির্বাচনি জোটে আগ্রহী নয় এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই
সেই বক্তব্য শেখ হাসিনারই

পেছনের পৃষ্ঠা

জেল থেকে ইমরানের বার্তা
জেল থেকে ইমরানের বার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর
গণপরিবহনে শৃঙ্খলা কতদূর

রকমারি নগর পরিক্রমা

এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট
এলোমেলো পার্কিংয়ে যানজট

রকমারি নগর পরিক্রমা

আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ
আজ বিএনপি ও জামায়াতের সমাবেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর
নায়ক-নায়িকাদের কার বিদ্যা কতদূর

শোবিজ

আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি
আদানির সঙ্গে চুক্তিতে সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার শুল্ক ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা
আজ থেকে বজ্রসহ বৃষ্টির শঙ্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না
জনগণকে নিরাপত্তাহীন করবেন না

প্রথম পৃষ্ঠা

যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী
যুদ্ধপ্রস্তুতি না রাখা আত্মঘাতী

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর
বাংলাদেশ মিয়ানমার একমত হলে করিডর

প্রথম পৃষ্ঠা

ঝুলছে ২২ হাজার মামলা
ঝুলছে ২২ হাজার মামলা

প্রথম পৃষ্ঠা

কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু
কলকাতার হোটেলে আগুনে ১৪ জনের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

মাহির একাকিত্ব
মাহির একাকিত্ব

শোবিজ

সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে
সরকারের ভুল সিদ্ধান্তে অর্থনীতি আরও সংকটে

নগর জীবন