শিরোনাম
প্রকাশ: ১৩:৩৪, বৃহস্পতিবার, ২০ ফেব্রুয়ারি, ২০২০

ধ্রুবতারার কান্না

আব্দুল্লা রফিক
অনলাইন ভার্সন
ধ্রুবতারার কান্না

প্রতি বছরের মতো এবারেও পুরো ফেব্রুয়ারি মাস দেশেই কাটাতে চায় আশফাক চৌধুরী, জেনেভা থেকে ঢাকা শাহজাজাল বিমানবন্দরে নেমেছে এই মাত্র, তার অফিস এর নতুন নির্বাহী হিসেবে যোগদান করা মিতু নামের আসার কথা। তারা যাবে গাজীপুর এতিমখানা প্রজেক্টে। সেখানে আশফাক প্রতিবছর দেশে থাকার বেশিরভাগ সময় কাটায়, এতিম বাচ্চাদের সঙ্গে সময় কাটানো তার একটি ভালোলাগার অংশ I বিমানবন্দরে আনুষ্ঠানিকতা সেরে বের হতেই মেয়েটি বললো, স্যার, আমি মিতু, কেমন আছেন?' আশফাক সংক্ষিপ্ত উত্তর দিলো - 'ভালো'।

মিতু একে একে দেশের বর্তমান বিভিন্ন বিষয়াদি নিয়ে কথা বলেই চলেছে, আশফাকের তার অফিসার স্টাফ মেয়েটিকে বেশ চটপটে, স্মার্ট বলেই মনে হচ্ছে I গাড়ি চলছে গাজীপুরের দিকে, প্রচণ্ড জামে আটকে আছে অনেকক্ষণ, গাড়ির পিছনের ছিটে বসা আশফাক দেখছে আট/নয় বছরের কিশোরী তার হাত ভর্তি শিউলি ফুল নিয়ে সামনের ছিটে বসা মিতুর জানালায় ঠক ঠক শব্দ করছে I

মিতু ইশারায় মেয়েটিকে সরে যেতে বলতেই আসফাক কিশোরীকে পিছনের জানালায় আসতে বললো এবং জানালার কাঁচ খুলে ফেললো  I হাস্যজ্জল কিশোরী আশফাকের সামনে আসতেই জিজ্ঞেস করলো, 'তোর নাম কি ?"

"স্যার আমার নাম সখিনা, ফুল নেন না?"

"কতগুলো মালা আছে তোর কাছে ?"

"স্যার অনেকগুলো, আপনাকে কয়টা দিবো"

'তুই সবগুলো দে’, কিশোরীটিকে মনে হলো পৃথিবীর সবচেয়ে খুশি I

ফুলগুলো নিতে নিতে আশফাক জিজ্ঞেস করলো, 'স্কুলে যাস না?'

'স্যার, কেমনে যামু? মা অসুস্থ ? বাবা একার রোজগারে পড়াতে পারে না '

'আমি যদি তোর পড়ার ব্যাবস্থা করে দেয় তুই পড়বি?'

'স্যার, এরকম কথা অনেকবার শুনেছি, পরে সবাই ভুলে যায়' I

আশফাক প্রচণ্ড শব্দে হেসে উঠলো এবং সামনের ছিটে বসা মিতু অবাক হয়ে তার দিকে তাকালো -

'মিতু মেয়েটিকে কয়েকগুণ ফুলের দাম দিয়ে ওর ঠিকানা টুকে নাও, ওকে ওর বাসার কাছাকাছি কোনো স্কুল এ ভর্তি করবে আজ থেকে ওর সব দায়িত্ব আমার, তুমি আমার হয়ে ওর দেখাশুনা করবে, পারবে না মিতু?' 'জি স্যার, অবশ্যিই' I মিতু তার ঠিকানা নেওয়ার পর  কিশোরীটি প্রচণ্ড খুশিতে দৌড়াতে দৌড়াতে মুহূর্তেই কোথায় যেন হারিয়ে গেলো।

আশফাক মিতুকে উদ্দেশ্য করে বললো, 'এই সবগুলো ফুল তোমার জন্য' I

'আমি কেন স্যার? অন্য কাউকে দিবেন' I

আশফাক হাসতে হাসতে বললো, 'এই মুহূর্তে তুমি ছাড়া আর তো কাউকে পাচ্ছি, না' I

'জ্বি স্যার, অসংখ্য ধন্যবাদ'

গাড়ি চলতে শুরু করেছে, 'মিতু বাংলাদেশ সম্মন্ধে কথা বল, শুনতে চাই' I

অতি সম্প্রতি বাংলাদেশ বেশ এগিয়ে গেছে স্যার, আরও তর তর করে সামনের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে I তারপর গড় গড় করে কথা বলেই চলেছে, দুপুর গড়িয়ে বিকাল হতে চললো, গাড়ি গাজীপুর রিসোর্ট এর ভিতর প্রবেশ করছে, কেয়ারটেকারসহ বেশ কয়েক জন আশফাককে রিসিভ করার করার জন্য দাঁড়িয়ে আছেI

গাড়ি থেকে নামার পর মিতু একে একে সবার সাথে পরিচয় করিয়ে বাংলোতে প্রবেশ করে 'স্যার, এইটা আপনার রুম, ফ্রেশ হয়ে খাবার টেবিল এ আসুন’ I

খাওয়া দাওয়া শেষ করে বাংলোর দোতালার বারান্দায় ইজি চেয়ার এ বসে একঝাঁক এতিম শিশুদের খেলাধুলা দেখছে, মনের দুয়ারে আশফাকের নিজের জীবনের ফেলে আসা দিনগুলোর অসংখ্য ঘটনা উঁকি দিয়ে যাচ্ছে I

আশফাকের জন্ম এক বস্তিতে, এখনো জানে না কে তার আসল বাবা মা I চায়না খালা নাম এক মহিলার কাছেই বেড়ে উঠাI খালা নাকি তাকে বস্তি থেকে একটু দূরে খালের পারে তাকে কুড়িয়ে পেয়েছে I খালার দেয়া তার আদরের নাম 'মইজ্জা', আসলে নামটা 'ময়েজ মিয়া' I

খালার নিজের কোনো ছেলেমেয়ে নাই, খালু তো অনেক আগেই তাকে ছেড়ে চলে গেছে, আর তাই মযেজকে নিজের ছেলের মতো মানুষ করার চেষ্টা করেছেI

নিজে মানুষের বাসায় বাসায় ঠিকা বুয়ার কাজ করতো, মইজ্জাকে এনজিও পরিচালিত প্রাইমারি স্কুল এ ভর্তি করিয়ে নিজে না খাইয়ে তার জন্য খাবারের ব্যবস্থা করতো I ময়েজ স্কুল এর শিক্ষদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় ছাত্র ছিল, ক্লাস পরীক্ষায় সব সময় প্রথম স্থান অধিকার করতো I

খালার প্রতিজ্ঞা মইজ্জাকে শিক্ষিত করে তুলবেই, এভাবেই দিন গড়িয়ে, মাস গড়িয়ে একদিন মেট্রিক পরীক্ষায় ফার্স্ট ডিভিশন পেয়ে পাস্ করে I এনজিও পরিচালিত স্কুলের শিক্ষকদের সহায়তায় খালা মইজ্জাকে মিরপুরের একটি সরকারি কলেজে ভর্তি করে I তারুণ্যের উন্মাদনায় ধীরে ধীরে কখন যেন কলেজের বর ভাইদের প্ররোচনায় ছাত্র রাজনীতির সঙ্গে জড়িয়ে যায়, কাটা রাইফেল, পিস্তল তার কাছে অনেকতাই নিত্য নৈমিত্তিক ব্যাপারে পরিণত হলো, একটু একটু পয়সার মুখ দেখতে শুরু করেছে, খালা জানে সে কয়েকজন ছাত্রকে অঙ্ক/বিজ্ঞান পড়ায়। কখন যেন ধীরে ধীরে আন্ডার ওয়ার্ল্ড এ জড়িয়ে পড়েI

অত্তান্ত মেধাবী হওয়ার কারণে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষাতেও ফার্স্ট ডিভিশন নিয়ে পাস করে এবং অতি সহজেই ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অর্থনীতিতে ভর্তি হয়ে গেলোI

খালার দেওয়া সংক্ষিপ্ত নামের বাইরে অন্য কোনো নাম না থাকায় স্কুল এর শিক্ষকরা মেট্রিক পরীক্ষার রেজিস্ট্রেশন সময় তার নাম রাখে আশফাক চোধুরী, অত্যন্ত মেধাবীর পুরস্কার হিসাবে শিক্ষকরা তাকে চৌধুরী খেতাবে ভূষিত করে I

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে সে আশফাক নামে পরিচিত হয়ে উঠে, লম্বা সুদর্শনের আশফাক খুব স্মার্ট ভাবে উপস্থিত বুদ্ধির দ্বারা চমৎকার বক্তৃতা  দিতে শুরু করলো, দ্বিতীয় বর্ষে উঠার পর থেকেই বিশ্ববিদ্যালয়ের রাজনীতিতে নেতৃত্ব দেওয়া শুরু করলো I

আন্ডারওয়ার্ল্ড তো ওয়ান ওয়ে রোড, একবার এর ভিতর ঢুকে গেলে আর বেরোনোর রাস্তা থাকে না I তাছাড়া প্রচুর টাকা পয়সার খেলা, ক্ষমতা, আরো অনেক কিছুর মোহ থেকে আশফাক নিজেও বেরোতে চায় না I অপরাধ জগতে 'রাইফেল মইজ্জা' নাম পরিচিত হয়ে উঠলো, বিশাল এক বাহিনী গড়ে উঠলো I

বড় ভাইদের হুকুমে নিত্যদিন অপরাধ জগতের বিভিন্ন ধরণের অপারেশন সফলভাবে চালাতে চালাতে সে নিজেই একসময় গড ফাদার এ পরিণত হলো I এখন আর তার নিজের অপারেশন চালাতে হয় না, পরিকল্পনা এবং রাজনৈতিক লিংকগুলো ব্যবহার করতে হয়, পদে পদে অনেক টাকা পয়সা বিলাতে হয় I নিজের ব্যাঙ্ক একাউন্টগুলোও ফুলে উঠেছে অনেক আগেই, রাজনৈতিক লিংক এর কারণে ধীরে ধীরে কখন যেন শিল্পপতির খাতায় নাম লিখিয়েছে আজ আর মনেও করতে পারে না I

বস্তি ছেড়েছে, খালা কিছুতেই মইজ্জার সঙ্গে থাকতে চাইতো না I বস্তির আবাসন তার কাছে অনেক প্রিয়, মইজ্জা খালার হাত দিয়ে বস্তির দরিদ্র মানুষগুলোকে সাহায্য করতো, খালার ধারণা মইজ্জা শিক্ষিত হইয়া অনেক টাকা কামানো শুরু করেছে, প্রচণ্ড ভালোবাসার কারণে অন্য কোন দিকে চিন্তা করতেই পারতো না I 

ততদিনে তার বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স শেষ করে মাস্টাস শুরু হয়েছে, ক্যাম্পাসে সে একজন ছাত্র নেতাই নয়, ভদ্র ছেলে হিসাবেও পরিচিতি, বিশ্ববিদ্যালয়ের অস্ত্রের অন্যতম যোগানদাতা হলেও নিজের হাতে কখনো ব্যবহার করেনি I

এর অন্যতম কারণ “মিলি” I  সে আশফাকের ক্লাসমেট, দ্বিতীয় বর্ষ থেকে একটু একটু মেলামেশা শুরু হলেও তৃতীয় বর্ষে এসে অনেকখানি ঘনিষ্ঠতা চলে আসে, কিছুটা সময় তার জন্য রাখতেই হয় I এই মেয়েটি নাকি আশফাককে ভালোবাসে আর আশফাক জড়াবে না করেও শেষ পর্যন্ত  কখন যেন নিজেকে সম্পর্কে জড়িয়ে ফেলেছে টেরই পায়নি I

আশফাকের আকর্ষণীয় ব্যাক্তিত্ব  মিলির খুব প্রিয় I মিলি ধনী, সম্ভ্রান্ত ঘরে জন্মগ্রহণ করা হলেও মানসিকতায় খুবই সাধারণ, সে জানে আশফাক এর বাবা মা অনেক আগেই মারা গেছে, খালার কাছে মানুষ I অনেকবার খালার সাথে দেখা করতে চেয়েছে। কিন্তু আশফাক সব সময়ই এড়িয়ে গেছে I একধরনের ভয় তার মধ্যে সবসময় কাজ করে, বলি বলি করেও তার অন্ধকার জগতের কিছুই মিলিকে বলা হইনি I

মাঝে মধ্যেই মিলি জেদ ধরতো লং ড্রাইভে যেতে, শালবনে হারিয়ে যাওয়া, নৌকা ভ্রমণ I একবার জেদ ধরলো বুড়িগঙ্গা নদীতে পাল তোলা নৌকায় ঘুরবে, আশফাক তার লিংক দিয়ে একটা জোগাড় করে ফেললো I  সকাল আনুমানিক ১০টার দিকে পর্যাপ্ত খাবার দাবার দিয়ে নৌকায় চেপে বসলো, মাঝি নৌকা চালানোর পাশাপাশি গান শুনাচ্ছে I

মিলি তো শুরু করলো  তার পাগলামি, পানি উঠিয়ে আসফাকের গা ভিজিয়ে ফেলছে….

'আশফাক, আমি যদি নদীতে পড়ে ডুবে যাই তুমি আমাকে ধরবে না'? মিলি জিজ্ঞেস করলো I

'তুমিতো চমৎকার সাঁতার পারো মিলি, তারপরও তোমাকে আষ্টেপিষ্টে ধরে তীরে নিয়ে যাবো যতক্ষণ শরীরে শক্তি থাকবে'

কথাটা শুনার পর হঠাৎ করেই ঝাঁপিয়ে পড়ে আশফাককে জড়িয়ে ধরলো মিলি, "আমি তোমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি, আমাকে ছেড়ে যাবে না তো?”

আশফাক গভীর বন্ধনে আবদ্ধ করে বললো, 'আমি তোমাকে প্রচণ্ড ভালোবাসি রে মেয়ে ! ছেড়ে যাবো কীভাবে? কিন্তু নিয়তি যদি অন্যদিকে টানে তাইলে?"

"সে নিয়তিকে আমি বিশ্বাস করতে চাই না" মিলি দ্রুত উত্তর দিলো I

"কিন্তু তাতে নিয়তির তো কিছুই আসে যায় না" আশফাকের উত্তর I

এভাবে কখন যেন দুপুর গড়িয়ে বিকাল হয়ে গেলো, আশফাকের মিলির এই সঙ্গ  কিছুতেই ছাড়তে ইচ্ছে করছিলো না …

এটাই ছিল মিলির সঙ্গে  শেষ সাক্ষাৎ। বিদায় নেওয়ার সময় মিলি জড়িয়ে ধরে প্রচণ্ড কান্নাকাটি করেছিল। তারপর আন্ডার ওয়ার্ল্ড এর উপর সকারের সাঁড়াশি অভিযান শুরু হয়ে যায়, আশফাক অতি দ্রুত জেনেভায় পালিয়ে গেলো I তারপর থেকে বাংলাদেশের সঙ্গে যোগাযোগ পুরোপুরিই বন্ধ হয়ে বড় ভাইদের কড় নির্দেশে I ব্যাবসায়িক পার্টনারদের সঙ্গে সীমিত আকারে যোগাযোগ হতে থাকলো I

আন্ডার ওয়ার্ল্ড এর অনেকই ধরা পড়লো, রাইফেল মইজ্জার কয়েকজন শীর্ষ  ধরা পড়লো I পত্রিকায় ফলাও করে প্রচার হলো রাইফেল মইজ্জার নাম, সাংবাদিকরা কোনো ছবি জোগাড় করতে পারেনি I

মিলির কাছে তখনও হয়তো আশফাকের আসল পরিচয় প্রকাশ হয়নি I মিলির সঙ্গে অনেক যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও কোনো কুলকিনারা করতে পারেনি I অনেকের ধারণা সে হয়তো দেশ ছেড়ে অন্য কোথাও চলে গেছে I আশফাক মিলিকে ভুলে থাকার চেষ্টায় নিজেকে ব্যাবসায় প্রচণ্ড ব্যস্ত রাখে,  কিন্তু মেয়েটি কিছুতেই তাকে এক মুহূর্তের জন্য দূরে ঠেলে নাI

এক ধরণের বেদনার কান্না তাকে আচ্ছাদিত করে। অপরাধবোধ সর্বক্ষণ তাড়া করে ফিরে। এভাবে জেনেভাতে প্রায় তিন বছর কেটে গেলো, এই সময় সারা ইউরোপ ঘুরে বাংলাদেশে তার ব্যবসার বেশ প্রসার ঘটালো, ব্যবসায়িক অংশীদাররা মাঝে মাঝে ইউরোপ আছে তার সাথে দেখা করার জন্য, তারা কেউ মিলির কোনো খবর দিতে পারেনি I

এরই মধ্যে বাংলাদেশে সরকার পরিবর্তন হয়ে যাওয়ায় দেশে আশফাক দেশে ফিরার সিদ্ধান্ত নিলো, এর পর বহুবার দেশে আসলো, কিন্তু মিলির কোনো সন্ধানই আশফাক করতে পারেনি I

ইতিমধ্যে তার খালাও মারা গেছে, তারপর থেকে দেশের বাইরেই বেশিরভাগ সময় কাটায়। দেশে আসলেই মন খারাপ হয়ে যায়, খালার নামেই গাজীপুরের এই এতিমখানা প্রজেক্ট। 

মিতুর ডাকে তার ভাবনার গণ্ডি ছিন্ন ভিন্ন হয়ে গেলো। আশফাক অনুভব করছে তার দু গাল বয়ে অঝোর ধারায় পানি গড়িয়ে পড়ছে। ততক্ষণে সন্ধ্যা গড়িয়ে চারিদিকে ঝিঁ ঝিঁ পোকার শব্দ ! দূর আকাশের দিকে তাকিয়ে আছে, দ্রুব তারা গুলো জ্বলজ্বল করে জ্বলছে I

মিতু বললো,'স্যার, আপনি তো কাঁদছেন" !

আশফাক উত্তর দিলো, "মিতু দেখো, সাতটি ধ্রুবতারার একটি খসে পড়ছে, তুমি কি অনুভব করতে পারছো - অন্য তারাগুলো কীভাবে কাঁদছে" I

মিতু শুধু তার আশফাকের দিকে তাকিয়েই রইলো...

বিডি প্রতিদিন/ফারজানা

এই বিভাগের আরও খবর
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
ভারতীয় পানির ঢলে বন্যায় ভাসছে বাংলাদেশ
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
আমরা কেমন ভিসি চাই, কেন চাই?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
উচ্চশিক্ষার সুষ্ঠু পরিবেশ ফিরিয়ে আনবে কি তারুণ্য?
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
শিশুর মানসিক বিকাশ ও সামাজিকীকরণে সুস্থ সমাজ ও পরিবেশ প্রয়োজন
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
গানে আর গল্পে অঞ্জন দত্ত
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আবার শুরু জীবিকার যুদ্ধ
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
আমি পেয়েছি যে পতাকা!
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
বায়ান্নর সেই একুশের কথা
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
কৃষিবিদরাই দেশের উন্নয়নে বেশি অবদান রাখছেন
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
অমর একুশে বইমেলা: আপন স্রোতে প্রবহমান মেধা ও মননের চিত্রকল্প
সর্বশেষ খবর
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত
ইসরায়েলের ওপর ফের ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা, বহু হতাহত

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি
৪ ওভারে ৮১ রান দিয়ে দ্বিতীয় অবস্থানে ম্যাককার্থি

১৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন
বরগুনায় ডেঙ্গুতে শিশুর মৃত্যু, নতুন আক্রান্ত ৭৯ জন

২৫ মিনিট আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা
কোন কারণে পার্টি এড়িয়ে চলেন কারিনা

৩২ মিনিট আগে | শোবিজ

অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির
অ্যাতলেতিকো মাদ্রিদের জালে গোল উৎসব পিএসজির

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত
মাদক কারবারের টাকা নিয়ে দ্বন্দ্বে ছুরিকাঘাতে যুবক নিহত

৪৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু
‘খামেনিকে হত্যার ইসরায়েলি পরিকল্পনায়’ ট্রাম্পের ভেটো, যা বললেন নেতানিয়াহু

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ
গণঅভ্যুত্থানে তাইম-হৃদয় হত্যা : ২ মাসের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস
ঢাকায় বজ্রবৃষ্টির পূর্বাভাস

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৬ জুন)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র
পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতকে কেউ অসুন্দর করলে ব্যবস্থা: চসিক মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা
বৈশ্বিক উষ্ণায়ন ও পরিবেশ বিপর্যয় : ইসলামী নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক
চলন্ত বাসে কলেজছাত্রীকে পালাক্রমে ধর্ষণ, চালক আটক

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত
সোনারগাঁয়ে ওলামা দলের কর্মী সম্মেলন অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু
লন্ডনের বৈঠকে দেশের সার্বিক প্রেক্ষাপট আলোচনায় ছিল : আমীর খসরু

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?
ব্যবসা-বিনিয়োগে কেন গতি ফেরানো জরুরি?

৬ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট
নিম্নমানের কাগজে বই ছেপে শতকোটি টাকা লুট

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি
অস্থিরতা-স্থবিরতায় নাজুক অর্থনীতি

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা
জর্দানে অবস্থানরত বাংলাদেশিদের জন্য জরুরি সতর্কবার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়
রানবন্যার ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে হারিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের সিরিজ জয়

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩
নরসিংদীতে বিএনপির শোডাউন ঘিরে দুই পক্ষের সংঘর্ষ, গুলিবিদ্ধসহ আহত ৩

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?
দ্রুত ওজন কমাতে লেবু-মধুর পানি ভালো, নাকি শরীরচর্চা?

৮ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮
ইসরায়েলি হামলায় ইরানে দুই দিনে নিহত ১২৮

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা
খেলাপি ঋণ বেড়ে ৪ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা
১০ গোলের জয়ে ক্লাব বিশ্বকাপে বায়ার্নের দুর্দান্ত সূচনা

৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত
রূপপুর পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্রের প্রথম ইউনিট চালু এ বছরেই : রুশ রাষ্ট্রদূত

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু
ইরান প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য হটলাইন চালু

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ
ইরানের যে নতুন ক্ষেপণাস্ত্রের আঘাতে ইসরায়েলে ব্যাপক ধ্বংসযজ্ঞ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু
ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলার ভয়াবহতা দেখে যা বললেন নেতানিয়াহু

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি
ইরানি মিসাইলে ইসরায়েলের ওয়েইজম্যান বিজ্ঞান বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত নিয়ে যা বলেছে তুরস্ক, ফ্রান্স, জার্মানি ও ইরাক

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি
যে কারণে ১,৭০৫ বন্দিকে ক্ষমা করলেন খামেনি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক
ইরানি হামলায় তছনছ ইসরায়েল, হতাহত দুই শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি
‘সরকার পরিবর্তনে’ এটিই সুযোগ, ইরানের সাবেক যুবরাজের উস্কানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতে যুক্ত হতে পারে যুক্তরাষ্ট্রও, ট্রাম্পের ইঙ্গিত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে
ইসরায়েলকে ধ্বংস করতে ইরান যেসব ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত : একনজরে গত ২৪ ঘণ্টায় যা যা ঘটল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল
রাতভর মিসাইল বৃষ্টিতে বিপদে ইসরায়েল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন
ইরান থেকে নতুন করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা শুরু, ইসরায়েলে ফের সতর্কতা সাইরেন

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত
ইরানের ভয়ে নেতানিয়াহুর ছেলের বিয়ে স্থগিত

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের
ইসরায়েলে আরও ধ্বংসাত্মক হামলা চালানো হবে, ঘোষণা ইরানের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
মার্কিন স্বার্থে হামলা চালালে ইরানকে যে ভয়ঙ্কর পরিণতির হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফায় ইরানের ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’
‘পাঁচ ইসলামী ব্যাংক মিলে হবে এক ব্যাংক, চাকরি হারাবেন না কর্মীরা’

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান
হরমুজ প্রণালী বন্ধ করে দিতে পারে ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার
ইরান-ইসরায়েলের পাল্টাপাল্টি হামলার মধ্যেই জরুরি বৈঠকের ডাক বিশ্ব পরমাণু সংস্থার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক
গোপন হামলার প্রস্তুতির সময় ইরানে মোসাদের দুই সদস্য আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের
ইসরায়েলি দুই গুপ্তচরকে গ্রেফতারের দাবি ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?
অভিনেত্রী সৌন্দর্য থেকে সঞ্জয় গান্ধীর মৃত্যু: নিছক বিমান দুর্ঘটনা, নাকি ষড়যন্ত্র?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান
নেতানিয়াহুর বাড়ি লক্ষ্য করে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালাল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা
পর্তুগালে স্ত্রী-কন্যার সামনেই গুলি করে বাংলাদেশিকে হত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের
ইরানের সঙ্গে সমন্বয় করে ইসরায়েলে হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান
ইসরায়েল ‘সবচেয়ে বড় হুমকি’ :  সৌদি যুবরাজকে ফোনে এরদোয়ান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর
নেতানিয়াহু বিশ্বকে আরও অস্থিতিশীল করে তুলেছেন: মার্কিন সিনেটর

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার
৪৮ ঘণ্টায় ভূপাতিত ৪৪টি ইসরায়েলি ড্রোন ও কোয়াডকপ্টার

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে
ইরানের পাল্টা আক্রমণে ইসরায়েলের আকাশ প্রতিরক্ষা হুমকির মুখে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্র ও তার নাগরিকদের সমর্থন চাইলেন নেতানিয়াহু

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে
তারেক ফিরছেন দেড় মাসের মধ্যে

প্রথম পৃষ্ঠা

ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ
ইসরায়েলে ধ্বংসস্তূপ

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা
দেশে নতুন বিপর্যয়ের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি
আমের ‘ঢলন’ প্রথায় ক্ষতিগ্রস্ত চাষি

নগর জীবন

কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা
কুশাসক-সুশাসক নির্ণয়ের দাঁড়িপাল্লা

সম্পাদকীয়

সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার
সাত বছরে হলো কয়েকটি পিলার

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার
হামজাদের দেখে ভারতীয় দলেও প্রবাসী ফুটবলার

মাঠে ময়দানে

প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা
প্রোটিয়া ক্রিকেটের মহানায়ক টেম্বা বাভুমা

মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ
যুক্তরাষ্ট্রে ট্রাম্পবিরোধী ব্যাপক বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ
নাটক-সিনেমায় অনবদ্য তাসনিয়া ফারিণ

শোবিজ

মাথায় হাত আলুচাষিদের
মাথায় হাত আলুচাষিদের

নগর জীবন

করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার
করোনা ঠেকাতে ব্যবস্থা নিচ্ছে সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না
এক ঘরে দুই পীর থাকতে পারে না

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে
আওয়ামী লীগ ভোটকে হাস্যরসে পরিণত করে

প্রথম পৃষ্ঠা

পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ
পাঁচ ইসলামি ব্যাংক একীভূত হচ্ছে, চাকরি হারাবে না কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল
অর্থ পাচার ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন রোধে নতুন কৌশল

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই
এবার ব্যাংক থেকে ফেরার পথে ১০ লাখ টাকা ছিনতাই

প্রথম পৃষ্ঠা

গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন
গণফোরাম সভাপতি মোস্তফা মহসিন মন্টু মারা গেছেন

নগর জীবন

সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস
সড়কে তবুও মেয়াদোত্তীর্ণ বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ
বিএনপির কমিটি গঠন না হওয়ায় ক্ষোভ

প্রথম পৃষ্ঠা

শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে
শাহিনের বক্তব্যে তোলপাড় বাফুফে

মাঠে ময়দানে

হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার
হদিস মেলেনি কোটি টাকার, কেউ হয়নি গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি
সরকারি পরিত্যক্ত ভবনে চামড়ার আড়ত, দুর্গন্ধে ভোগান্তি

নগর জীবন

ইতিহাস গড়লেন রুকসানা
ইতিহাস গড়লেন রুকসানা

মাঠে ময়দানে

আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি
আলোচনার পর ভোটের তারিখ সরকারের দিকে তাকিয়ে ইসি

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের
আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা ইশরাকের

প্রথম পৃষ্ঠা

সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়
সংস্কার ছাড়া নির্বাচন নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা
সড়কে খোঁড়াখুঁড়ি যানজটে বিড়ম্বনা

নগর জীবন

জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত
জাতীয় বাজেট ও কৃষি খাত

সম্পাদকীয়