শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

দীর্ঘযাত্রার কবিতা

নিবন্ধ ♦ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দীর্ঘযাত্রার কবিতা

কামাল চৌধুরীর কবিতার সারাংশ করা কঠিন। তাঁর কবিতায় সার আছে, কিন্তু কোন অংশে, অথবা কোন কোন অংশে সেগুলোর উদ্ভাস, তা নির্ণয় করাটা জটিল। একটি পুরো কবিতাই হয়ে দাঁড়ায় সেই কবিতার সারাংশ, যেহেতু তাঁর কবিতাগুলোর উৎসার একটি গূঢ় ভাবনা থেকে, বিষাদ থেকে, আনন্দ থেকে, কষ্ট থেকে। অনেক কবির কবিতাই সেরকম হয়, কিন্তু সবাই ভাষাকে-চিত্রকল্প, প্রতীক ইত্যাদির এতটা ঘনবদ্ধ, সংহতভাবে সাজাতে পারেন না, যেমন পারেন কামাল চৌধুরী। তিনি তাঁর মূল ভাবনাকে একটি পঙিক্ত থেকে আরেকটি পঙিক্ততে, একটি স্তবক থেকে আরেকটি স্তবকে যখন বিন্যস্ত করেন। তখন তাঁর বুনোট হয় আঁটোসাঁটো। ভাষা এলিয়ে পড়ে না। ছন্দও না; বরং একটা সহজ চলনে ভাবনাটি এগিয়ে যায়। ভাবনাটি অনেক সময় ভিন্ন একটি কবিতাতে, ভিন্ন মেজাজে বা আবহে উপস্থিত হয়। তখন বোঝা যায়, কামাল কিছু কিছু ভাবনা-চিন্তা, কবিতাভুবনে তাঁর যাত্রার পথ-রেখা। যেমন পথ এবং যাত্রা। মিছিলের সমান বয়সী (১৯৮১) থেকে হে মাটি পৃথিবী পুত্র (২০০৬) তিনি ক্রমাগত পথ হাঁটছেন। পথটা দাঁড়িয়েছে এক ব্যস্ত উেপ্রক্ষা, যাত্রাটাও। অথবা, সময়, মুক্তি, অসুখ, দহন, শরীর, প্রেম, অলৌকিক মানুষ। প্রতিটি কবিতা গ্রন্থে কোনো না কোনোভাবে এই চিহ্নগুলো হাজির কখনো বিষয় হয়ে, কখনো উদ্বেগ, উচ্ছ্বাস, হতাশা অথবা উদযাপনের মোড়কে।

কামাল চৌধুরীর কবিতায় প্রেম একটি প্রায়-নিশ্চুপ উপস্থিতি; শরীরকে তিনি তেমন একটা গুরুত্ব দিয়ে উপস্থাপন করেন না; যৌনতার প্রসঙ্গটি তাঁর কবিতায় আসে; যখন আসে প্রায় নিঃশব্দে, ঢাক-ঢোল না পিটিয়ে। প্রায়শ, একটা নিরাবেগ দৃষ্টিতে তিনি প্রত্যক্ষ করেন নারীর শরীর, যেন শরীর নয়, শরীরের পেছনের স্বত্বটিকে তিনি বেশি মূল্য দেন। ‘সব মেয়ে যদি একসাথে হেসে ওঠে/একসাথে যদি তারা নামে ঝর্ণায়/একসাথে যদি স্নান শেষে উঠে আসে/একসাথে যদি হানা দেয়.../দারুণ দৃশ্য। (সব মেয়ে যদি)। এই ‘দারুণ দৃশ্যের’ অনুসন্ধান শেষে ওঠে মেয়েগুলোকে কবি ভুলে যান। বলেন, ‘পাগল কবির চোখে/মেয়ের ঝর্ণা, মেঘে ভরা বিদ্যুৎ’। মেয়েদের এই ঝর্ণায়ন ও বিদ্যুৎকরণ কামাল চৌধুরীর একটি গূঢ় উদ্দেশ্যকে প্রতিফলিত করে এবং তা হলো বস্তুর পেছনের সত্যগুলোকে আবিষ্কার করা, দৃশ্যমানতার পেছনে অনুভবের, দর্শনের, চিন্তার ক্ষেত্রগুলো শনাক্ত করা। এই প্রক্রিয়ায় একটি একক বা ক্ষুদ্র দৃশ্য একটি বৃহৎ প্রেক্ষাপটে সংযুক্ত হয়ে যায় এবং তার একটি সামষ্টিক তাৎপর্য দাঁড়িয়ে যায়।

আমাদের সময়ের খণ্ডিত ও বিযুক্ত মানসকে ঠিকই বুঝতে পারেন, কিন্তু তার প্রয়াস এই বিচ্ছিন্নতা ও বিযুক্তিকে একটি সমাধানের দিকে নিয়ে যায়। যে সমাধানে সন্তুষ্টি না থাকলেও সম্ভাবনা থাকে। ‘অঙ্কুর’ (এসেছি নিজের ভোরে) কবিতাটির শুরু হয় একটি বিচ্ছিন্ন আঙ্গুলের গল্প দিয়ে, ‘কণ্ঠিত করাত কলে’ যাকে ভাগ করেছে সময়’, কিন্তু কবিতাটি শেষ হয় ‘আহত কবির স্বপ্নে’, ‘অন্য বনভূমি’ জেগে ওঠার মধ্য দিয়ে। ‘সন্ত্রাস’ (এই পথ এই কোলাহল) কবিতার শুরুতে ‘হাত বাড়ালেই মুঠিতে রক্ত ঝরে’ এবং শেষে সাদা কবুতরের কাছে কবির আর্জি ‘প্রবল ডানায় উড়াও আমাকে নির্ভর নিজ দেশে।’

কামাল চৌধুরীর কাব্যগ্রন্থগুলো থেকে এরকম অজস্র উদাহরণ দেওয়া যায়। কিন্তু উদাহরণগুলো যেদিকে আমাদের দৃষ্টি ফেলায়, তা তাঁর এই সাহসিকতার, সম্পূর্ণতার অভিলাষ। তাঁর কবিতার একটি মূল দ্বন্দ্ব তাই বিচ্ছিন্নতা, ভাঙন আর বিচ্যুতির সঙ্গে সম্পূর্ণতা আর সংযুক্তির অভিলাষে। অভিলাষটি ব্যক্ত হয় রূপকল্পে, প্রতীকে, উেপ্রক্ষায়, কিন্তু এর বাস্তবায়ন রয়ে যায় সম্ভাবনার ঘরে। মাঝে মাঝে কবি বর্ণনা করেন তাঁর এই অভিলাষের, ‘রক্তের মধ্যে যৌথ কবিতার দোল খেতে খেতে/আমরা নিজেদের জন্য তৈরি করেছি/এক খণ্ড/এক সংগীত... (তোমাদের প্রেমের যাত্রা শুরু হোক’ ‘ধূলি ও সাগর দৃশ্য) অথবা ‘বন্দনা করি না আমি হে বৈশাখ কখনো মৃত্যুর... আমি শুধু হে বিধাতা সবুজকে ধর্ম দিতে বলি’ (ভ্রমণ কাহিনী ১২’, এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা)।

কামাল চৌধুরীর কবিতায় সামূহিক ও সংযুক্তির অভিলাষটি ঠিকমতো বুঝতে হলে ফিরতে হবে গত শতাব্দীর শেষ সত্তর ও আশির দশকে, যে সময়ে তাঁর বেড়ে ওঠা এবং স্মরণ করতে হবে কবিতা বিষয়ে তাঁর কিছু ভাবনাকে। প্রথমেই ভাবনা; কবিতাসংগ্রহ-এর

ভূমিকায় তিনি লিখেছেন, ‘কবিতা ভেতরের ব্যাপার-বাইরের জগতের কোলাহল, আলো-অন্ধকার ও স্তব্ধতাকে ভেতরে ভেতরে ভেঙেচুরে বাস্তব ও স্বপ্নের পরে জন্ম হয় কবিতার’। আবার লিখছেন, ‘চারপাশে ঘটে যাওয়া সবকিছুই আমার কবিতাকে স্পর্শ করে—সব অভিজ্ঞতাকে বেচেযুরে শব্দকে নিয়ে আমি পায়ে হাঁটি, রিকশায় চাপি-বাসে, গাড়িতে চড়ি।’ আবার, জীবনানন্দ দাশকে উদ্ধৃত করে তিনি জানান, কবিতা ও জীবন যেহেতু ‘একই জিনিসের দুই রকম উৎসারণ’ তিনি কবিতাকে জীবনের ভেতর খোঁজেন। কবিতা ভেতরের ব্যাপার অবশ্যই, কিন্তু এই ভেতরটাকে ক্রমাগত আত্মস্থ করে, ‘ভেতরায়ন’ করে। তিনি জাগান কবিতার সুর। সে জন্য বাইরের সময় ও সমাজ জীবন ও অভিজ্ঞতা একান্ত প্রয়োজনীয় কামাল চৌধুরীর জন্য—যে কোনো কবির জন্যই বস্তুত। কিন্তু তার ক্ষেত্রে এই সময় ও সমাজ ছিল অস্থির। ভাঙতে থাকা, ভেঙে ভেঙে জাগতে থাকা, দাঁড়াতে থাকা সময় ও সমাজের তিনি ছিলেন একজন মানুষ, কাজেই এই ভাঙন ও জোড়া লাগার বিষয়টি তাঁর কবিতায় ফেলেছে ঘনিষ্ঠ প্রভাব।

পেছন ফিরে সেই সময়ের দিকে তাকালে আমরা দেখব, প্রকৃতই এক অস্থির সময় ছিল ওই কয়েকটি বছর। দেশ স্বাধীন হয়েছে, কিন্তু জাতির জনককে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে তাঁর সঙ্গে কবরে শোয়ানো হয়েছে গণতন্ত্রকে, সমাজতন্ত্রের স্বপ্নকে। এসেছে সমরতন্ত্র এবং একনায়কতন্ত্র। উর্দি পরা মানুষরা দেশ শাসন করছে এবং রাজনীতিকে করেছে বিকিকিনির হাট, দুর্নীতিকে ছড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূলে। স্বাধীনতাবিরোধী নরঘাতকরা হয়েছে পুনর্বাসিত, লাল-সবুজ পতাকা গাড়িতে উড়িয়ে তারা যাচ্ছে সচিবালয়ে, তামাশার সংসদে। ধনীরা আরও বিত্তশালী হচ্ছে, দরিদ্ররা হচ্ছে হতদরিদ্র। মধ্যসত্তর থেকে পুরো আশির দশকজুড়ে চলেছে এ বীভৎস রাষ্ট্রতন্ত্র, এ শাসন-নিষ্পেষণ এবং এ উদ্ভট তামাশা। এ সময়টা মানুষের মানসিক সুস্থতা অথবা সৃজনশীলতার অনুকূল ছিল না। ছিল এডভার্ডমাংক-এর সেই বিরাট চিৎকারের সময়। এ সময়ে বেড়ে ওঠা কবির মানসে ক্রোধ এবং হতাশা যেমন থাকার কথা, তেমনি বোধকরি একটি বলিষ্ঠ চিৎকারে সময়টাকে থামিয়ে দিয়ে তাকে ভেঙে নতুন করে গড়ার প্রত্যয়ও। কামাল চৌধুরীর কবিতায় ক্রোধ নেই। কিন্তু একটা উদ্বিগ্নতা আছে সময়কে, সমাজকে নিয়ে; চিৎকার নেই, কিন্তু কণ্ঠের বলিষ্ঠতা আছে, একটা নীরব প্রত্যয় আছে গড়ার। একই সঙ্গে ভেঙে পড়া সমাজকে তুলে দাঁড় করার একটি বাসনাও হতে পারে তাঁর কবিতার কাঠামোগত দার্ঢ্য, তাঁর কবিতার অন্তর্নিহিত লিরিকধর্মিতা। এ লিরিকধর্মিতা প্রকাশ পায় ছন্দের শক্তিতে, স্মরণীয় চিত্রকল্পে, শব্দ-চয়নে তাঁর নৈপুণ্যে।

বাইরের পৃথিবীর অভিজ্ঞতা থেকে যখন অভিজ্ঞান, চিন্তা অথবা উদ্বেগ-হতাশা প্রত্যয়-বিস্ময় ইত্যাদি ছেঁকে আনেন কামাল চৌধুরী। তখন অনিবার্যভাবেই কবিতার ভিতরে এসব সংস্থাপন করাটা মূল বিষয় হয়ে ওঠে। এ কাজটি দুইভাবে করেন তিনি; এক. বাইরের পৃথিবীর অভিজ্ঞতায় বিচরণ করতে করতে কবিতার অন্তঃপুরের দিকে যাত্রা শুরু করেন তিনি, অর্থাৎ একটি কবিতা জেগে ওঠে যখন অভিজ্ঞতার ভাবটি তিনি ভাষার ওপর ছেড়ে দেন; অথবা দুই. কবিতার অন্তঃপুরে ঢুকে অন্তঃপুরের আলো-ছায়ায় তিনি প্রতিফলিত হতে দেখেন বাইরের পৃথিবীকে। বাইরের পৃথিবী, অর্থাৎ তার চারপাশের দৃশ্য-শব্দ-গন্ধ এবং স্পর্শের জগৎ, মানুষের অথবা প্রেমিকের নিচু গলায় কথা। বাইরের পৃথিবী মানে প্রকৃতিও। এ প্রকৃতিকে নানাভাবে দেখেন কামাল চৌধুরী; প্রকৃতি তাঁর নিরন্তর অনুপ্রেরণার উৎস, তাঁর উদ্ধৃত-সূত্র, তাঁর চিন্তা-নির্দেশিকা এবং তাঁর অনেক কবিতার প্রেক্ষাপট। প্রকৃতিকে নির্ভর করে বেড়ে ওঠে তাঁর অনেক ভাবনা; তাঁর অনেক উেপ্রক্ষা প্রকৃতি ও বস্তুর জড়াজড়িতে জটিল হয়ে ওঠে, কিন্তু তাঁর বাঙময়তা বজায় থাকে এ প্রকৃতি সংশ্লিষ্টতার কারণে। দুটি উদাহরণ : ‘মেঘভর্তি আকাশ/উল্টে আছে খাদের পাশে’ (‘বৃষ্টি এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা); ‘আকাশকে মনে হয় বান্ধবীর হাতঘড়ি; যার মুহূর্তের/কাঁটা সরল রেখার মতো ছুটতে থাকে সংগীতের উেসর দিকে। (‘প্রসারণ’, রোদ বৃষ্টি অন্ত্যমিল)। কামাল চৌধুরী স্বীকার করেন, প্রকৃতি তাঁর কবিতায় ছায়া ফেলে বলে কবিতা জেগে ওঠে। তার গভীরতা আরও বিস্তার নিশ্চিত হয়।

প্রকৃতি প্রসঙ্গে ফিরে যেতে হয় কামাল চৌধুরীর পথ-পরিক্রমায়। তিনি পথ হাঁটেন, প্রকৃতি ও নিসর্গের ভিতর দিয়ে। শহর ও কোলাহলময় পথ দিয়ে; কিন্তু উদ্দেশ্য তার একটি গূঢ় অন্বেষণ। এ অন্বেষণের বিষয়বস্তু জীবন থেকে নিয়ে প্রেম, অতীত থেকে নিয়ে ভবিষ্যৎ, সময় থেকে নিয়ে মহাকাল, অন্বেষণটি চলতে থাকে, প্রক্রিয়া-এর অন্ত নেই, আদি থাকলেও। অথবা আদিও হয়তো নেই।

কামাল চৌধুরীর অন্বেষণকে অন্যান্য বিষয় অন্বেষণ থেকে সহজে বিযুক্ত করা যায় না। যদিও তার পাওয়া না পাওয়ার বিষয়টি একান্তই তাঁর নিজস্ব। এ পাওয়ার বিষয়টি আসে এক একটা এপিফ্যানির মতো। না, এপিফ্যানির ধর্মীয় সংযুক্তি এখানে নেই, আছে শুধু হঠাৎ আলোর ঝলকানিটি। তাঁর এপিফ্যানি হঠাৎ হঠাৎ মুহূর্তে কিছু ভাবনার, চিন্তার, দৃশ্যের, অনুভূতির অনিবার্যতা এবং তাদের নিকষিত একটি রূপের সম্মুখীন হওয়া। এসব পরিবর্ধন ঘটে। সেসব চিন্তা-অনুভূতি তাঁর প্রথম দিককার কবিতাতে পাই, যেগুলোর সঙ্গে হয়তো ক্রোধ অথবা হতাশার একটা সংযোগ থাকে, সেগুলো শেষ দিকের কবিতায় এসে অনেক সংহত সংযত এবং ধীরস্থির উল্টোটিও ঘটে অনেক ক্ষেত্রে। ‘বিদায়ের বিষণ্ন কবিতায়’ অথবা ‘রক্তাক্ত পঙিক্তমালা’র (মিছিলের সমান বয়সী) সেসব অনুভূতি বাঙময়, সেগুলো এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা অথবা রোদ বৃষ্টি অন্ত্যমিল গ্রন্থের অনেক কবিতার মূল সুরটি বাজায়, কিন্তু তাদের চরিত্র অনেক সংহত, তারা ভিতরগামী। কামাল চৌধুরীর কবিতাগুলো এক অর্থে নিজের সঙ্গে নিরন্তর নিজের কথা বলা, এবং এই বলতে বলতে তিনি অনেক কবিতার অনেক দৃশ্যপট পুনর্ভ্রমণ করেন। তখন একই দৃশ্য হঠাৎ একটি ভিন্ন মাত্রায় উন্মোচিত হয়। এবং তিনি জীবনের অভিজ্ঞতার আরেকটি পাঠ গ্রহণ করেন। এর মানে অবশ্য এই বলা নয় যে, তাঁর কবিতাগ্রন্থগুলোর একটি থেকে আরেকটি তার বিশেষ কোনো বিবর্তন অথবা ক্রমারোহণকে তুলে ধরে, বরং তাঁর কবিতাসমগ্র পড়ে মনে হয়, তিনি অনেকবার নতুন, পুরনো চিন্তা, অনুভূতি দৃশ্যপটের কাছে হাজির হন। এবং পথ হাঁটার মতো কয়েকটি বিষয় তার কবিতাগুলোকে তুলে এনে সমন্বিত করে। প্রায় তিন দশকের পথচলায় তিনি বাংলাদেশের ভূগোলে-জলবায়ুতে, ঐতিহ্যে-ইতিহাসেই বারবার ফিরতে থাকেন।

এ ফিরতে থাকার একটি প্রমাণ বাংলাদেশের রাজনীতি ও সংস্কৃতি বিষয়ে তাঁর নিরবচ্ছিন্ন মনোযোগ। একুশে ফেব্রুয়ারি, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ এ তিন দশকে তাঁর কবিতার পেছন ধ্রুব হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে। এবং এসব বিষয়ে প্রতিটি কবিতাই পড়তে হলে আবেগের সঙ্গে চিন্তার বিষয়ের সঙ্গে জীবনের একটা সমন্বয় করে নিতে হয়। তাঁর কবিতা পাঠককে ভাবায়, তাকে আন্দোলিত করে। ত্রিশ বছর ধরে তাঁর কবিতার আমি পাঠক, তাই তার কবিতাসংগ্রহটি আমার কাছে নতুন-পুরনো কিছু প্রিয় গানের অ্যালবামের মতো দ্যোতনা নিয়ে এসেছে।

বইটি অনেক পাঠকের হাতে যাক, কামনা করি।

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার
ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার

১ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

১১ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

১২ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

২২ মিনিট আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

২৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি
বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির
কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে
নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন
চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’
আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’

৪৬ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক

৫৪ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ

৫৭ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে
চশমার কাচ পরিষ্কার করবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩
গাইবান্ধায় চোলাই মদসহ আটক ৩

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবুর খোসার যত গুণ
লেবুর খোসার যত গুণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৩ মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৯ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন