শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

দীর্ঘযাত্রার কবিতা

নিবন্ধ ♦ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দীর্ঘযাত্রার কবিতা

কামাল চৌধুরীর কবিতার সারাংশ করা কঠিন। তাঁর কবিতায় সার আছে, কিন্তু কোন অংশে, অথবা কোন কোন অংশে সেগুলোর উদ্ভাস, তা নির্ণয় করাটা জটিল। একটি পুরো কবিতাই হয়ে দাঁড়ায় সেই কবিতার সারাংশ, যেহেতু তাঁর কবিতাগুলোর উৎসার একটি গূঢ় ভাবনা থেকে, বিষাদ থেকে, আনন্দ থেকে, কষ্ট থেকে। অনেক কবির কবিতাই সেরকম হয়, কিন্তু সবাই ভাষাকে-চিত্রকল্প, প্রতীক ইত্যাদির এতটা ঘনবদ্ধ, সংহতভাবে সাজাতে পারেন না, যেমন পারেন কামাল চৌধুরী। তিনি তাঁর মূল ভাবনাকে একটি পঙিক্ত থেকে আরেকটি পঙিক্ততে, একটি স্তবক থেকে আরেকটি স্তবকে যখন বিন্যস্ত করেন। তখন তাঁর বুনোট হয় আঁটোসাঁটো। ভাষা এলিয়ে পড়ে না। ছন্দও না; বরং একটা সহজ চলনে ভাবনাটি এগিয়ে যায়। ভাবনাটি অনেক সময় ভিন্ন একটি কবিতাতে, ভিন্ন মেজাজে বা আবহে উপস্থিত হয়। তখন বোঝা যায়, কামাল কিছু কিছু ভাবনা-চিন্তা, কবিতাভুবনে তাঁর যাত্রার পথ-রেখা। যেমন পথ এবং যাত্রা। মিছিলের সমান বয়সী (১৯৮১) থেকে হে মাটি পৃথিবী পুত্র (২০০৬) তিনি ক্রমাগত পথ হাঁটছেন। পথটা দাঁড়িয়েছে এক ব্যস্ত উেপ্রক্ষা, যাত্রাটাও। অথবা, সময়, মুক্তি, অসুখ, দহন, শরীর, প্রেম, অলৌকিক মানুষ। প্রতিটি কবিতা গ্রন্থে কোনো না কোনোভাবে এই চিহ্নগুলো হাজির কখনো বিষয় হয়ে, কখনো উদ্বেগ, উচ্ছ্বাস, হতাশা অথবা উদযাপনের মোড়কে।

কামাল চৌধুরীর কবিতায় প্রেম একটি প্রায়-নিশ্চুপ উপস্থিতি; শরীরকে তিনি তেমন একটা গুরুত্ব দিয়ে উপস্থাপন করেন না; যৌনতার প্রসঙ্গটি তাঁর কবিতায় আসে; যখন আসে প্রায় নিঃশব্দে, ঢাক-ঢোল না পিটিয়ে। প্রায়শ, একটা নিরাবেগ দৃষ্টিতে তিনি প্রত্যক্ষ করেন নারীর শরীর, যেন শরীর নয়, শরীরের পেছনের স্বত্বটিকে তিনি বেশি মূল্য দেন। ‘সব মেয়ে যদি একসাথে হেসে ওঠে/একসাথে যদি তারা নামে ঝর্ণায়/একসাথে যদি স্নান শেষে উঠে আসে/একসাথে যদি হানা দেয়.../দারুণ দৃশ্য। (সব মেয়ে যদি)। এই ‘দারুণ দৃশ্যের’ অনুসন্ধান শেষে ওঠে মেয়েগুলোকে কবি ভুলে যান। বলেন, ‘পাগল কবির চোখে/মেয়ের ঝর্ণা, মেঘে ভরা বিদ্যুৎ’। মেয়েদের এই ঝর্ণায়ন ও বিদ্যুৎকরণ কামাল চৌধুরীর একটি গূঢ় উদ্দেশ্যকে প্রতিফলিত করে এবং তা হলো বস্তুর পেছনের সত্যগুলোকে আবিষ্কার করা, দৃশ্যমানতার পেছনে অনুভবের, দর্শনের, চিন্তার ক্ষেত্রগুলো শনাক্ত করা। এই প্রক্রিয়ায় একটি একক বা ক্ষুদ্র দৃশ্য একটি বৃহৎ প্রেক্ষাপটে সংযুক্ত হয়ে যায় এবং তার একটি সামষ্টিক তাৎপর্য দাঁড়িয়ে যায়।

আমাদের সময়ের খণ্ডিত ও বিযুক্ত মানসকে ঠিকই বুঝতে পারেন, কিন্তু তার প্রয়াস এই বিচ্ছিন্নতা ও বিযুক্তিকে একটি সমাধানের দিকে নিয়ে যায়। যে সমাধানে সন্তুষ্টি না থাকলেও সম্ভাবনা থাকে। ‘অঙ্কুর’ (এসেছি নিজের ভোরে) কবিতাটির শুরু হয় একটি বিচ্ছিন্ন আঙ্গুলের গল্প দিয়ে, ‘কণ্ঠিত করাত কলে’ যাকে ভাগ করেছে সময়’, কিন্তু কবিতাটি শেষ হয় ‘আহত কবির স্বপ্নে’, ‘অন্য বনভূমি’ জেগে ওঠার মধ্য দিয়ে। ‘সন্ত্রাস’ (এই পথ এই কোলাহল) কবিতার শুরুতে ‘হাত বাড়ালেই মুঠিতে রক্ত ঝরে’ এবং শেষে সাদা কবুতরের কাছে কবির আর্জি ‘প্রবল ডানায় উড়াও আমাকে নির্ভর নিজ দেশে।’

কামাল চৌধুরীর কাব্যগ্রন্থগুলো থেকে এরকম অজস্র উদাহরণ দেওয়া যায়। কিন্তু উদাহরণগুলো যেদিকে আমাদের দৃষ্টি ফেলায়, তা তাঁর এই সাহসিকতার, সম্পূর্ণতার অভিলাষ। তাঁর কবিতার একটি মূল দ্বন্দ্ব তাই বিচ্ছিন্নতা, ভাঙন আর বিচ্যুতির সঙ্গে সম্পূর্ণতা আর সংযুক্তির অভিলাষে। অভিলাষটি ব্যক্ত হয় রূপকল্পে, প্রতীকে, উেপ্রক্ষায়, কিন্তু এর বাস্তবায়ন রয়ে যায় সম্ভাবনার ঘরে। মাঝে মাঝে কবি বর্ণনা করেন তাঁর এই অভিলাষের, ‘রক্তের মধ্যে যৌথ কবিতার দোল খেতে খেতে/আমরা নিজেদের জন্য তৈরি করেছি/এক খণ্ড/এক সংগীত... (তোমাদের প্রেমের যাত্রা শুরু হোক’ ‘ধূলি ও সাগর দৃশ্য) অথবা ‘বন্দনা করি না আমি হে বৈশাখ কখনো মৃত্যুর... আমি শুধু হে বিধাতা সবুজকে ধর্ম দিতে বলি’ (ভ্রমণ কাহিনী ১২’, এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা)।

কামাল চৌধুরীর কবিতায় সামূহিক ও সংযুক্তির অভিলাষটি ঠিকমতো বুঝতে হলে ফিরতে হবে গত শতাব্দীর শেষ সত্তর ও আশির দশকে, যে সময়ে তাঁর বেড়ে ওঠা এবং স্মরণ করতে হবে কবিতা বিষয়ে তাঁর কিছু ভাবনাকে। প্রথমেই ভাবনা; কবিতাসংগ্রহ-এর

ভূমিকায় তিনি লিখেছেন, ‘কবিতা ভেতরের ব্যাপার-বাইরের জগতের কোলাহল, আলো-অন্ধকার ও স্তব্ধতাকে ভেতরে ভেতরে ভেঙেচুরে বাস্তব ও স্বপ্নের পরে জন্ম হয় কবিতার’। আবার লিখছেন, ‘চারপাশে ঘটে যাওয়া সবকিছুই আমার কবিতাকে স্পর্শ করে—সব অভিজ্ঞতাকে বেচেযুরে শব্দকে নিয়ে আমি পায়ে হাঁটি, রিকশায় চাপি-বাসে, গাড়িতে চড়ি।’ আবার, জীবনানন্দ দাশকে উদ্ধৃত করে তিনি জানান, কবিতা ও জীবন যেহেতু ‘একই জিনিসের দুই রকম উৎসারণ’ তিনি কবিতাকে জীবনের ভেতর খোঁজেন। কবিতা ভেতরের ব্যাপার অবশ্যই, কিন্তু এই ভেতরটাকে ক্রমাগত আত্মস্থ করে, ‘ভেতরায়ন’ করে। তিনি জাগান কবিতার সুর। সে জন্য বাইরের সময় ও সমাজ জীবন ও অভিজ্ঞতা একান্ত প্রয়োজনীয় কামাল চৌধুরীর জন্য—যে কোনো কবির জন্যই বস্তুত। কিন্তু তার ক্ষেত্রে এই সময় ও সমাজ ছিল অস্থির। ভাঙতে থাকা, ভেঙে ভেঙে জাগতে থাকা, দাঁড়াতে থাকা সময় ও সমাজের তিনি ছিলেন একজন মানুষ, কাজেই এই ভাঙন ও জোড়া লাগার বিষয়টি তাঁর কবিতায় ফেলেছে ঘনিষ্ঠ প্রভাব।

পেছন ফিরে সেই সময়ের দিকে তাকালে আমরা দেখব, প্রকৃতই এক অস্থির সময় ছিল ওই কয়েকটি বছর। দেশ স্বাধীন হয়েছে, কিন্তু জাতির জনককে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে তাঁর সঙ্গে কবরে শোয়ানো হয়েছে গণতন্ত্রকে, সমাজতন্ত্রের স্বপ্নকে। এসেছে সমরতন্ত্র এবং একনায়কতন্ত্র। উর্দি পরা মানুষরা দেশ শাসন করছে এবং রাজনীতিকে করেছে বিকিকিনির হাট, দুর্নীতিকে ছড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূলে। স্বাধীনতাবিরোধী নরঘাতকরা হয়েছে পুনর্বাসিত, লাল-সবুজ পতাকা গাড়িতে উড়িয়ে তারা যাচ্ছে সচিবালয়ে, তামাশার সংসদে। ধনীরা আরও বিত্তশালী হচ্ছে, দরিদ্ররা হচ্ছে হতদরিদ্র। মধ্যসত্তর থেকে পুরো আশির দশকজুড়ে চলেছে এ বীভৎস রাষ্ট্রতন্ত্র, এ শাসন-নিষ্পেষণ এবং এ উদ্ভট তামাশা। এ সময়টা মানুষের মানসিক সুস্থতা অথবা সৃজনশীলতার অনুকূল ছিল না। ছিল এডভার্ডমাংক-এর সেই বিরাট চিৎকারের সময়। এ সময়ে বেড়ে ওঠা কবির মানসে ক্রোধ এবং হতাশা যেমন থাকার কথা, তেমনি বোধকরি একটি বলিষ্ঠ চিৎকারে সময়টাকে থামিয়ে দিয়ে তাকে ভেঙে নতুন করে গড়ার প্রত্যয়ও। কামাল চৌধুরীর কবিতায় ক্রোধ নেই। কিন্তু একটা উদ্বিগ্নতা আছে সময়কে, সমাজকে নিয়ে; চিৎকার নেই, কিন্তু কণ্ঠের বলিষ্ঠতা আছে, একটা নীরব প্রত্যয় আছে গড়ার। একই সঙ্গে ভেঙে পড়া সমাজকে তুলে দাঁড় করার একটি বাসনাও হতে পারে তাঁর কবিতার কাঠামোগত দার্ঢ্য, তাঁর কবিতার অন্তর্নিহিত লিরিকধর্মিতা। এ লিরিকধর্মিতা প্রকাশ পায় ছন্দের শক্তিতে, স্মরণীয় চিত্রকল্পে, শব্দ-চয়নে তাঁর নৈপুণ্যে।

বাইরের পৃথিবীর অভিজ্ঞতা থেকে যখন অভিজ্ঞান, চিন্তা অথবা উদ্বেগ-হতাশা প্রত্যয়-বিস্ময় ইত্যাদি ছেঁকে আনেন কামাল চৌধুরী। তখন অনিবার্যভাবেই কবিতার ভিতরে এসব সংস্থাপন করাটা মূল বিষয় হয়ে ওঠে। এ কাজটি দুইভাবে করেন তিনি; এক. বাইরের পৃথিবীর অভিজ্ঞতায় বিচরণ করতে করতে কবিতার অন্তঃপুরের দিকে যাত্রা শুরু করেন তিনি, অর্থাৎ একটি কবিতা জেগে ওঠে যখন অভিজ্ঞতার ভাবটি তিনি ভাষার ওপর ছেড়ে দেন; অথবা দুই. কবিতার অন্তঃপুরে ঢুকে অন্তঃপুরের আলো-ছায়ায় তিনি প্রতিফলিত হতে দেখেন বাইরের পৃথিবীকে। বাইরের পৃথিবী, অর্থাৎ তার চারপাশের দৃশ্য-শব্দ-গন্ধ এবং স্পর্শের জগৎ, মানুষের অথবা প্রেমিকের নিচু গলায় কথা। বাইরের পৃথিবী মানে প্রকৃতিও। এ প্রকৃতিকে নানাভাবে দেখেন কামাল চৌধুরী; প্রকৃতি তাঁর নিরন্তর অনুপ্রেরণার উৎস, তাঁর উদ্ধৃত-সূত্র, তাঁর চিন্তা-নির্দেশিকা এবং তাঁর অনেক কবিতার প্রেক্ষাপট। প্রকৃতিকে নির্ভর করে বেড়ে ওঠে তাঁর অনেক ভাবনা; তাঁর অনেক উেপ্রক্ষা প্রকৃতি ও বস্তুর জড়াজড়িতে জটিল হয়ে ওঠে, কিন্তু তাঁর বাঙময়তা বজায় থাকে এ প্রকৃতি সংশ্লিষ্টতার কারণে। দুটি উদাহরণ : ‘মেঘভর্তি আকাশ/উল্টে আছে খাদের পাশে’ (‘বৃষ্টি এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা); ‘আকাশকে মনে হয় বান্ধবীর হাতঘড়ি; যার মুহূর্তের/কাঁটা সরল রেখার মতো ছুটতে থাকে সংগীতের উেসর দিকে। (‘প্রসারণ’, রোদ বৃষ্টি অন্ত্যমিল)। কামাল চৌধুরী স্বীকার করেন, প্রকৃতি তাঁর কবিতায় ছায়া ফেলে বলে কবিতা জেগে ওঠে। তার গভীরতা আরও বিস্তার নিশ্চিত হয়।

প্রকৃতি প্রসঙ্গে ফিরে যেতে হয় কামাল চৌধুরীর পথ-পরিক্রমায়। তিনি পথ হাঁটেন, প্রকৃতি ও নিসর্গের ভিতর দিয়ে। শহর ও কোলাহলময় পথ দিয়ে; কিন্তু উদ্দেশ্য তার একটি গূঢ় অন্বেষণ। এ অন্বেষণের বিষয়বস্তু জীবন থেকে নিয়ে প্রেম, অতীত থেকে নিয়ে ভবিষ্যৎ, সময় থেকে নিয়ে মহাকাল, অন্বেষণটি চলতে থাকে, প্রক্রিয়া-এর অন্ত নেই, আদি থাকলেও। অথবা আদিও হয়তো নেই।

কামাল চৌধুরীর অন্বেষণকে অন্যান্য বিষয় অন্বেষণ থেকে সহজে বিযুক্ত করা যায় না। যদিও তার পাওয়া না পাওয়ার বিষয়টি একান্তই তাঁর নিজস্ব। এ পাওয়ার বিষয়টি আসে এক একটা এপিফ্যানির মতো। না, এপিফ্যানির ধর্মীয় সংযুক্তি এখানে নেই, আছে শুধু হঠাৎ আলোর ঝলকানিটি। তাঁর এপিফ্যানি হঠাৎ হঠাৎ মুহূর্তে কিছু ভাবনার, চিন্তার, দৃশ্যের, অনুভূতির অনিবার্যতা এবং তাদের নিকষিত একটি রূপের সম্মুখীন হওয়া। এসব পরিবর্ধন ঘটে। সেসব চিন্তা-অনুভূতি তাঁর প্রথম দিককার কবিতাতে পাই, যেগুলোর সঙ্গে হয়তো ক্রোধ অথবা হতাশার একটা সংযোগ থাকে, সেগুলো শেষ দিকের কবিতায় এসে অনেক সংহত সংযত এবং ধীরস্থির উল্টোটিও ঘটে অনেক ক্ষেত্রে। ‘বিদায়ের বিষণ্ন কবিতায়’ অথবা ‘রক্তাক্ত পঙিক্তমালা’র (মিছিলের সমান বয়সী) সেসব অনুভূতি বাঙময়, সেগুলো এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা অথবা রোদ বৃষ্টি অন্ত্যমিল গ্রন্থের অনেক কবিতার মূল সুরটি বাজায়, কিন্তু তাদের চরিত্র অনেক সংহত, তারা ভিতরগামী। কামাল চৌধুরীর কবিতাগুলো এক অর্থে নিজের সঙ্গে নিরন্তর নিজের কথা বলা, এবং এই বলতে বলতে তিনি অনেক কবিতার অনেক দৃশ্যপট পুনর্ভ্রমণ করেন। তখন একই দৃশ্য হঠাৎ একটি ভিন্ন মাত্রায় উন্মোচিত হয়। এবং তিনি জীবনের অভিজ্ঞতার আরেকটি পাঠ গ্রহণ করেন। এর মানে অবশ্য এই বলা নয় যে, তাঁর কবিতাগ্রন্থগুলোর একটি থেকে আরেকটি তার বিশেষ কোনো বিবর্তন অথবা ক্রমারোহণকে তুলে ধরে, বরং তাঁর কবিতাসমগ্র পড়ে মনে হয়, তিনি অনেকবার নতুন, পুরনো চিন্তা, অনুভূতি দৃশ্যপটের কাছে হাজির হন। এবং পথ হাঁটার মতো কয়েকটি বিষয় তার কবিতাগুলোকে তুলে এনে সমন্বিত করে। প্রায় তিন দশকের পথচলায় তিনি বাংলাদেশের ভূগোলে-জলবায়ুতে, ঐতিহ্যে-ইতিহাসেই বারবার ফিরতে থাকেন।

এ ফিরতে থাকার একটি প্রমাণ বাংলাদেশের রাজনীতি ও সংস্কৃতি বিষয়ে তাঁর নিরবচ্ছিন্ন মনোযোগ। একুশে ফেব্রুয়ারি, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ এ তিন দশকে তাঁর কবিতার পেছন ধ্রুব হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে। এবং এসব বিষয়ে প্রতিটি কবিতাই পড়তে হলে আবেগের সঙ্গে চিন্তার বিষয়ের সঙ্গে জীবনের একটা সমন্বয় করে নিতে হয়। তাঁর কবিতা পাঠককে ভাবায়, তাকে আন্দোলিত করে। ত্রিশ বছর ধরে তাঁর কবিতার আমি পাঠক, তাই তার কবিতাসংগ্রহটি আমার কাছে নতুন-পুরনো কিছু প্রিয় গানের অ্যালবামের মতো দ্যোতনা নিয়ে এসেছে।

বইটি অনেক পাঠকের হাতে যাক, কামনা করি।

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি
ফিলিস্তিনে ইসহাক (আ.)-এর স্মৃতি ও সমাধি

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন
রবিআহ ইবনে হারিছ (রা.) যেভাবে ইসলাম গ্রহণ করেন

৩৯ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল
ঘরের মাঠে ম্যানসিটিকে হারাল নিউক্যাসল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা
দুই গোলে পিছিয়ে থেকেও বায়ার্নের গোলবন্যা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা
ফারহানের ঝড়ো ইনিংসে উড়ে গেল শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা