শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

দীর্ঘযাত্রার কবিতা

নিবন্ধ ♦ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দীর্ঘযাত্রার কবিতা

কামাল চৌধুরীর কবিতার সারাংশ করা কঠিন। তাঁর কবিতায় সার আছে, কিন্তু কোন অংশে, অথবা কোন কোন অংশে সেগুলোর উদ্ভাস, তা নির্ণয় করাটা জটিল। একটি পুরো কবিতাই হয়ে দাঁড়ায় সেই কবিতার সারাংশ, যেহেতু তাঁর কবিতাগুলোর উৎসার একটি গূঢ় ভাবনা থেকে, বিষাদ থেকে, আনন্দ থেকে, কষ্ট থেকে। অনেক কবির কবিতাই সেরকম হয়, কিন্তু সবাই ভাষাকে-চিত্রকল্প, প্রতীক ইত্যাদির এতটা ঘনবদ্ধ, সংহতভাবে সাজাতে পারেন না, যেমন পারেন কামাল চৌধুরী। তিনি তাঁর মূল ভাবনাকে একটি পঙিক্ত থেকে আরেকটি পঙিক্ততে, একটি স্তবক থেকে আরেকটি স্তবকে যখন বিন্যস্ত করেন। তখন তাঁর বুনোট হয় আঁটোসাঁটো। ভাষা এলিয়ে পড়ে না। ছন্দও না; বরং একটা সহজ চলনে ভাবনাটি এগিয়ে যায়। ভাবনাটি অনেক সময় ভিন্ন একটি কবিতাতে, ভিন্ন মেজাজে বা আবহে উপস্থিত হয়। তখন বোঝা যায়, কামাল কিছু কিছু ভাবনা-চিন্তা, কবিতাভুবনে তাঁর যাত্রার পথ-রেখা। যেমন পথ এবং যাত্রা। মিছিলের সমান বয়সী (১৯৮১) থেকে হে মাটি পৃথিবী পুত্র (২০০৬) তিনি ক্রমাগত পথ হাঁটছেন। পথটা দাঁড়িয়েছে এক ব্যস্ত উেপ্রক্ষা, যাত্রাটাও। অথবা, সময়, মুক্তি, অসুখ, দহন, শরীর, প্রেম, অলৌকিক মানুষ। প্রতিটি কবিতা গ্রন্থে কোনো না কোনোভাবে এই চিহ্নগুলো হাজির কখনো বিষয় হয়ে, কখনো উদ্বেগ, উচ্ছ্বাস, হতাশা অথবা উদযাপনের মোড়কে।

কামাল চৌধুরীর কবিতায় প্রেম একটি প্রায়-নিশ্চুপ উপস্থিতি; শরীরকে তিনি তেমন একটা গুরুত্ব দিয়ে উপস্থাপন করেন না; যৌনতার প্রসঙ্গটি তাঁর কবিতায় আসে; যখন আসে প্রায় নিঃশব্দে, ঢাক-ঢোল না পিটিয়ে। প্রায়শ, একটা নিরাবেগ দৃষ্টিতে তিনি প্রত্যক্ষ করেন নারীর শরীর, যেন শরীর নয়, শরীরের পেছনের স্বত্বটিকে তিনি বেশি মূল্য দেন। ‘সব মেয়ে যদি একসাথে হেসে ওঠে/একসাথে যদি তারা নামে ঝর্ণায়/একসাথে যদি স্নান শেষে উঠে আসে/একসাথে যদি হানা দেয়.../দারুণ দৃশ্য। (সব মেয়ে যদি)। এই ‘দারুণ দৃশ্যের’ অনুসন্ধান শেষে ওঠে মেয়েগুলোকে কবি ভুলে যান। বলেন, ‘পাগল কবির চোখে/মেয়ের ঝর্ণা, মেঘে ভরা বিদ্যুৎ’। মেয়েদের এই ঝর্ণায়ন ও বিদ্যুৎকরণ কামাল চৌধুরীর একটি গূঢ় উদ্দেশ্যকে প্রতিফলিত করে এবং তা হলো বস্তুর পেছনের সত্যগুলোকে আবিষ্কার করা, দৃশ্যমানতার পেছনে অনুভবের, দর্শনের, চিন্তার ক্ষেত্রগুলো শনাক্ত করা। এই প্রক্রিয়ায় একটি একক বা ক্ষুদ্র দৃশ্য একটি বৃহৎ প্রেক্ষাপটে সংযুক্ত হয়ে যায় এবং তার একটি সামষ্টিক তাৎপর্য দাঁড়িয়ে যায়।

আমাদের সময়ের খণ্ডিত ও বিযুক্ত মানসকে ঠিকই বুঝতে পারেন, কিন্তু তার প্রয়াস এই বিচ্ছিন্নতা ও বিযুক্তিকে একটি সমাধানের দিকে নিয়ে যায়। যে সমাধানে সন্তুষ্টি না থাকলেও সম্ভাবনা থাকে। ‘অঙ্কুর’ (এসেছি নিজের ভোরে) কবিতাটির শুরু হয় একটি বিচ্ছিন্ন আঙ্গুলের গল্প দিয়ে, ‘কণ্ঠিত করাত কলে’ যাকে ভাগ করেছে সময়’, কিন্তু কবিতাটি শেষ হয় ‘আহত কবির স্বপ্নে’, ‘অন্য বনভূমি’ জেগে ওঠার মধ্য দিয়ে। ‘সন্ত্রাস’ (এই পথ এই কোলাহল) কবিতার শুরুতে ‘হাত বাড়ালেই মুঠিতে রক্ত ঝরে’ এবং শেষে সাদা কবুতরের কাছে কবির আর্জি ‘প্রবল ডানায় উড়াও আমাকে নির্ভর নিজ দেশে।’

কামাল চৌধুরীর কাব্যগ্রন্থগুলো থেকে এরকম অজস্র উদাহরণ দেওয়া যায়। কিন্তু উদাহরণগুলো যেদিকে আমাদের দৃষ্টি ফেলায়, তা তাঁর এই সাহসিকতার, সম্পূর্ণতার অভিলাষ। তাঁর কবিতার একটি মূল দ্বন্দ্ব তাই বিচ্ছিন্নতা, ভাঙন আর বিচ্যুতির সঙ্গে সম্পূর্ণতা আর সংযুক্তির অভিলাষে। অভিলাষটি ব্যক্ত হয় রূপকল্পে, প্রতীকে, উেপ্রক্ষায়, কিন্তু এর বাস্তবায়ন রয়ে যায় সম্ভাবনার ঘরে। মাঝে মাঝে কবি বর্ণনা করেন তাঁর এই অভিলাষের, ‘রক্তের মধ্যে যৌথ কবিতার দোল খেতে খেতে/আমরা নিজেদের জন্য তৈরি করেছি/এক খণ্ড/এক সংগীত... (তোমাদের প্রেমের যাত্রা শুরু হোক’ ‘ধূলি ও সাগর দৃশ্য) অথবা ‘বন্দনা করি না আমি হে বৈশাখ কখনো মৃত্যুর... আমি শুধু হে বিধাতা সবুজকে ধর্ম দিতে বলি’ (ভ্রমণ কাহিনী ১২’, এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা)।

কামাল চৌধুরীর কবিতায় সামূহিক ও সংযুক্তির অভিলাষটি ঠিকমতো বুঝতে হলে ফিরতে হবে গত শতাব্দীর শেষ সত্তর ও আশির দশকে, যে সময়ে তাঁর বেড়ে ওঠা এবং স্মরণ করতে হবে কবিতা বিষয়ে তাঁর কিছু ভাবনাকে। প্রথমেই ভাবনা; কবিতাসংগ্রহ-এর

ভূমিকায় তিনি লিখেছেন, ‘কবিতা ভেতরের ব্যাপার-বাইরের জগতের কোলাহল, আলো-অন্ধকার ও স্তব্ধতাকে ভেতরে ভেতরে ভেঙেচুরে বাস্তব ও স্বপ্নের পরে জন্ম হয় কবিতার’। আবার লিখছেন, ‘চারপাশে ঘটে যাওয়া সবকিছুই আমার কবিতাকে স্পর্শ করে—সব অভিজ্ঞতাকে বেচেযুরে শব্দকে নিয়ে আমি পায়ে হাঁটি, রিকশায় চাপি-বাসে, গাড়িতে চড়ি।’ আবার, জীবনানন্দ দাশকে উদ্ধৃত করে তিনি জানান, কবিতা ও জীবন যেহেতু ‘একই জিনিসের দুই রকম উৎসারণ’ তিনি কবিতাকে জীবনের ভেতর খোঁজেন। কবিতা ভেতরের ব্যাপার অবশ্যই, কিন্তু এই ভেতরটাকে ক্রমাগত আত্মস্থ করে, ‘ভেতরায়ন’ করে। তিনি জাগান কবিতার সুর। সে জন্য বাইরের সময় ও সমাজ জীবন ও অভিজ্ঞতা একান্ত প্রয়োজনীয় কামাল চৌধুরীর জন্য—যে কোনো কবির জন্যই বস্তুত। কিন্তু তার ক্ষেত্রে এই সময় ও সমাজ ছিল অস্থির। ভাঙতে থাকা, ভেঙে ভেঙে জাগতে থাকা, দাঁড়াতে থাকা সময় ও সমাজের তিনি ছিলেন একজন মানুষ, কাজেই এই ভাঙন ও জোড়া লাগার বিষয়টি তাঁর কবিতায় ফেলেছে ঘনিষ্ঠ প্রভাব।

পেছন ফিরে সেই সময়ের দিকে তাকালে আমরা দেখব, প্রকৃতই এক অস্থির সময় ছিল ওই কয়েকটি বছর। দেশ স্বাধীন হয়েছে, কিন্তু জাতির জনককে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে তাঁর সঙ্গে কবরে শোয়ানো হয়েছে গণতন্ত্রকে, সমাজতন্ত্রের স্বপ্নকে। এসেছে সমরতন্ত্র এবং একনায়কতন্ত্র। উর্দি পরা মানুষরা দেশ শাসন করছে এবং রাজনীতিকে করেছে বিকিকিনির হাট, দুর্নীতিকে ছড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূলে। স্বাধীনতাবিরোধী নরঘাতকরা হয়েছে পুনর্বাসিত, লাল-সবুজ পতাকা গাড়িতে উড়িয়ে তারা যাচ্ছে সচিবালয়ে, তামাশার সংসদে। ধনীরা আরও বিত্তশালী হচ্ছে, দরিদ্ররা হচ্ছে হতদরিদ্র। মধ্যসত্তর থেকে পুরো আশির দশকজুড়ে চলেছে এ বীভৎস রাষ্ট্রতন্ত্র, এ শাসন-নিষ্পেষণ এবং এ উদ্ভট তামাশা। এ সময়টা মানুষের মানসিক সুস্থতা অথবা সৃজনশীলতার অনুকূল ছিল না। ছিল এডভার্ডমাংক-এর সেই বিরাট চিৎকারের সময়। এ সময়ে বেড়ে ওঠা কবির মানসে ক্রোধ এবং হতাশা যেমন থাকার কথা, তেমনি বোধকরি একটি বলিষ্ঠ চিৎকারে সময়টাকে থামিয়ে দিয়ে তাকে ভেঙে নতুন করে গড়ার প্রত্যয়ও। কামাল চৌধুরীর কবিতায় ক্রোধ নেই। কিন্তু একটা উদ্বিগ্নতা আছে সময়কে, সমাজকে নিয়ে; চিৎকার নেই, কিন্তু কণ্ঠের বলিষ্ঠতা আছে, একটা নীরব প্রত্যয় আছে গড়ার। একই সঙ্গে ভেঙে পড়া সমাজকে তুলে দাঁড় করার একটি বাসনাও হতে পারে তাঁর কবিতার কাঠামোগত দার্ঢ্য, তাঁর কবিতার অন্তর্নিহিত লিরিকধর্মিতা। এ লিরিকধর্মিতা প্রকাশ পায় ছন্দের শক্তিতে, স্মরণীয় চিত্রকল্পে, শব্দ-চয়নে তাঁর নৈপুণ্যে।

বাইরের পৃথিবীর অভিজ্ঞতা থেকে যখন অভিজ্ঞান, চিন্তা অথবা উদ্বেগ-হতাশা প্রত্যয়-বিস্ময় ইত্যাদি ছেঁকে আনেন কামাল চৌধুরী। তখন অনিবার্যভাবেই কবিতার ভিতরে এসব সংস্থাপন করাটা মূল বিষয় হয়ে ওঠে। এ কাজটি দুইভাবে করেন তিনি; এক. বাইরের পৃথিবীর অভিজ্ঞতায় বিচরণ করতে করতে কবিতার অন্তঃপুরের দিকে যাত্রা শুরু করেন তিনি, অর্থাৎ একটি কবিতা জেগে ওঠে যখন অভিজ্ঞতার ভাবটি তিনি ভাষার ওপর ছেড়ে দেন; অথবা দুই. কবিতার অন্তঃপুরে ঢুকে অন্তঃপুরের আলো-ছায়ায় তিনি প্রতিফলিত হতে দেখেন বাইরের পৃথিবীকে। বাইরের পৃথিবী, অর্থাৎ তার চারপাশের দৃশ্য-শব্দ-গন্ধ এবং স্পর্শের জগৎ, মানুষের অথবা প্রেমিকের নিচু গলায় কথা। বাইরের পৃথিবী মানে প্রকৃতিও। এ প্রকৃতিকে নানাভাবে দেখেন কামাল চৌধুরী; প্রকৃতি তাঁর নিরন্তর অনুপ্রেরণার উৎস, তাঁর উদ্ধৃত-সূত্র, তাঁর চিন্তা-নির্দেশিকা এবং তাঁর অনেক কবিতার প্রেক্ষাপট। প্রকৃতিকে নির্ভর করে বেড়ে ওঠে তাঁর অনেক ভাবনা; তাঁর অনেক উেপ্রক্ষা প্রকৃতি ও বস্তুর জড়াজড়িতে জটিল হয়ে ওঠে, কিন্তু তাঁর বাঙময়তা বজায় থাকে এ প্রকৃতি সংশ্লিষ্টতার কারণে। দুটি উদাহরণ : ‘মেঘভর্তি আকাশ/উল্টে আছে খাদের পাশে’ (‘বৃষ্টি এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা); ‘আকাশকে মনে হয় বান্ধবীর হাতঘড়ি; যার মুহূর্তের/কাঁটা সরল রেখার মতো ছুটতে থাকে সংগীতের উেসর দিকে। (‘প্রসারণ’, রোদ বৃষ্টি অন্ত্যমিল)। কামাল চৌধুরী স্বীকার করেন, প্রকৃতি তাঁর কবিতায় ছায়া ফেলে বলে কবিতা জেগে ওঠে। তার গভীরতা আরও বিস্তার নিশ্চিত হয়।

প্রকৃতি প্রসঙ্গে ফিরে যেতে হয় কামাল চৌধুরীর পথ-পরিক্রমায়। তিনি পথ হাঁটেন, প্রকৃতি ও নিসর্গের ভিতর দিয়ে। শহর ও কোলাহলময় পথ দিয়ে; কিন্তু উদ্দেশ্য তার একটি গূঢ় অন্বেষণ। এ অন্বেষণের বিষয়বস্তু জীবন থেকে নিয়ে প্রেম, অতীত থেকে নিয়ে ভবিষ্যৎ, সময় থেকে নিয়ে মহাকাল, অন্বেষণটি চলতে থাকে, প্রক্রিয়া-এর অন্ত নেই, আদি থাকলেও। অথবা আদিও হয়তো নেই।

কামাল চৌধুরীর অন্বেষণকে অন্যান্য বিষয় অন্বেষণ থেকে সহজে বিযুক্ত করা যায় না। যদিও তার পাওয়া না পাওয়ার বিষয়টি একান্তই তাঁর নিজস্ব। এ পাওয়ার বিষয়টি আসে এক একটা এপিফ্যানির মতো। না, এপিফ্যানির ধর্মীয় সংযুক্তি এখানে নেই, আছে শুধু হঠাৎ আলোর ঝলকানিটি। তাঁর এপিফ্যানি হঠাৎ হঠাৎ মুহূর্তে কিছু ভাবনার, চিন্তার, দৃশ্যের, অনুভূতির অনিবার্যতা এবং তাদের নিকষিত একটি রূপের সম্মুখীন হওয়া। এসব পরিবর্ধন ঘটে। সেসব চিন্তা-অনুভূতি তাঁর প্রথম দিককার কবিতাতে পাই, যেগুলোর সঙ্গে হয়তো ক্রোধ অথবা হতাশার একটা সংযোগ থাকে, সেগুলো শেষ দিকের কবিতায় এসে অনেক সংহত সংযত এবং ধীরস্থির উল্টোটিও ঘটে অনেক ক্ষেত্রে। ‘বিদায়ের বিষণ্ন কবিতায়’ অথবা ‘রক্তাক্ত পঙিক্তমালা’র (মিছিলের সমান বয়সী) সেসব অনুভূতি বাঙময়, সেগুলো এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা অথবা রোদ বৃষ্টি অন্ত্যমিল গ্রন্থের অনেক কবিতার মূল সুরটি বাজায়, কিন্তু তাদের চরিত্র অনেক সংহত, তারা ভিতরগামী। কামাল চৌধুরীর কবিতাগুলো এক অর্থে নিজের সঙ্গে নিরন্তর নিজের কথা বলা, এবং এই বলতে বলতে তিনি অনেক কবিতার অনেক দৃশ্যপট পুনর্ভ্রমণ করেন। তখন একই দৃশ্য হঠাৎ একটি ভিন্ন মাত্রায় উন্মোচিত হয়। এবং তিনি জীবনের অভিজ্ঞতার আরেকটি পাঠ গ্রহণ করেন। এর মানে অবশ্য এই বলা নয় যে, তাঁর কবিতাগ্রন্থগুলোর একটি থেকে আরেকটি তার বিশেষ কোনো বিবর্তন অথবা ক্রমারোহণকে তুলে ধরে, বরং তাঁর কবিতাসমগ্র পড়ে মনে হয়, তিনি অনেকবার নতুন, পুরনো চিন্তা, অনুভূতি দৃশ্যপটের কাছে হাজির হন। এবং পথ হাঁটার মতো কয়েকটি বিষয় তার কবিতাগুলোকে তুলে এনে সমন্বিত করে। প্রায় তিন দশকের পথচলায় তিনি বাংলাদেশের ভূগোলে-জলবায়ুতে, ঐতিহ্যে-ইতিহাসেই বারবার ফিরতে থাকেন।

এ ফিরতে থাকার একটি প্রমাণ বাংলাদেশের রাজনীতি ও সংস্কৃতি বিষয়ে তাঁর নিরবচ্ছিন্ন মনোযোগ। একুশে ফেব্রুয়ারি, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ এ তিন দশকে তাঁর কবিতার পেছন ধ্রুব হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে। এবং এসব বিষয়ে প্রতিটি কবিতাই পড়তে হলে আবেগের সঙ্গে চিন্তার বিষয়ের সঙ্গে জীবনের একটা সমন্বয় করে নিতে হয়। তাঁর কবিতা পাঠককে ভাবায়, তাকে আন্দোলিত করে। ত্রিশ বছর ধরে তাঁর কবিতার আমি পাঠক, তাই তার কবিতাসংগ্রহটি আমার কাছে নতুন-পুরনো কিছু প্রিয় গানের অ্যালবামের মতো দ্যোতনা নিয়ে এসেছে।

বইটি অনেক পাঠকের হাতে যাক, কামনা করি।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক
প্রাচীন মিসরীয় সভ্যতার নানা দিক

৪০ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক
রাজস্থানে শুটিং চলাকালীন অল্পের জন্য প্রাণে বেঁচেছিলেন বিবেক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ
এবার বিমানবন্দর রেলস্টেশনে ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন
হাজারীবাগ বেড়িবাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে আগুন

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু
মাওয়া এক্সপ্রেসওয়েতে পৃথক দুর্ঘটনায় দুই পথচারীর মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও
সবচেয়ে ছোট দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের কাছাকাছি কুরাসাও

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার
জলবায়ু অর্থায়ন কোনো দরকষাকষির বিষয় নয়, টিকে থাকার প্রশ্ন: ফরিদা আখতার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন
জর্জিয়াকে ৪-০ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপের দুয়ারে স্পেন

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত
মুন্সীগঞ্জে কুইজ প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা
সোমবার শেষবারের মতো রিংয়ে নামছেন জন সিনা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ
ভারত পরীক্ষায় পাস করবে কি বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’
হুমায়ূন আহমেদ বলেছিলেন ‘বারীর সুরে মধু ঝরে’

শোবিজ

থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল
থামছেই না খাদ্যপণ্যে ভেজাল

নগর জীবন

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি
নায়ক খলনায়কের সেরা জুটি

শোবিজ

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

উর্বশীর জীবন পরিবর্তন
উর্বশীর জীবন পরিবর্তন

শোবিজ

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর