শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

দীর্ঘযাত্রার কবিতা

নিবন্ধ ♦ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দীর্ঘযাত্রার কবিতা

কামাল চৌধুরীর কবিতার সারাংশ করা কঠিন। তাঁর কবিতায় সার আছে, কিন্তু কোন অংশে, অথবা কোন কোন অংশে সেগুলোর উদ্ভাস, তা নির্ণয় করাটা জটিল। একটি পুরো কবিতাই হয়ে দাঁড়ায় সেই কবিতার সারাংশ, যেহেতু তাঁর কবিতাগুলোর উৎসার একটি গূঢ় ভাবনা থেকে, বিষাদ থেকে, আনন্দ থেকে, কষ্ট থেকে। অনেক কবির কবিতাই সেরকম হয়, কিন্তু সবাই ভাষাকে-চিত্রকল্প, প্রতীক ইত্যাদির এতটা ঘনবদ্ধ, সংহতভাবে সাজাতে পারেন না, যেমন পারেন কামাল চৌধুরী। তিনি তাঁর মূল ভাবনাকে একটি পঙিক্ত থেকে আরেকটি পঙিক্ততে, একটি স্তবক থেকে আরেকটি স্তবকে যখন বিন্যস্ত করেন। তখন তাঁর বুনোট হয় আঁটোসাঁটো। ভাষা এলিয়ে পড়ে না। ছন্দও না; বরং একটা সহজ চলনে ভাবনাটি এগিয়ে যায়। ভাবনাটি অনেক সময় ভিন্ন একটি কবিতাতে, ভিন্ন মেজাজে বা আবহে উপস্থিত হয়। তখন বোঝা যায়, কামাল কিছু কিছু ভাবনা-চিন্তা, কবিতাভুবনে তাঁর যাত্রার পথ-রেখা। যেমন পথ এবং যাত্রা। মিছিলের সমান বয়সী (১৯৮১) থেকে হে মাটি পৃথিবী পুত্র (২০০৬) তিনি ক্রমাগত পথ হাঁটছেন। পথটা দাঁড়িয়েছে এক ব্যস্ত উেপ্রক্ষা, যাত্রাটাও। অথবা, সময়, মুক্তি, অসুখ, দহন, শরীর, প্রেম, অলৌকিক মানুষ। প্রতিটি কবিতা গ্রন্থে কোনো না কোনোভাবে এই চিহ্নগুলো হাজির কখনো বিষয় হয়ে, কখনো উদ্বেগ, উচ্ছ্বাস, হতাশা অথবা উদযাপনের মোড়কে।

কামাল চৌধুরীর কবিতায় প্রেম একটি প্রায়-নিশ্চুপ উপস্থিতি; শরীরকে তিনি তেমন একটা গুরুত্ব দিয়ে উপস্থাপন করেন না; যৌনতার প্রসঙ্গটি তাঁর কবিতায় আসে; যখন আসে প্রায় নিঃশব্দে, ঢাক-ঢোল না পিটিয়ে। প্রায়শ, একটা নিরাবেগ দৃষ্টিতে তিনি প্রত্যক্ষ করেন নারীর শরীর, যেন শরীর নয়, শরীরের পেছনের স্বত্বটিকে তিনি বেশি মূল্য দেন। ‘সব মেয়ে যদি একসাথে হেসে ওঠে/একসাথে যদি তারা নামে ঝর্ণায়/একসাথে যদি স্নান শেষে উঠে আসে/একসাথে যদি হানা দেয়.../দারুণ দৃশ্য। (সব মেয়ে যদি)। এই ‘দারুণ দৃশ্যের’ অনুসন্ধান শেষে ওঠে মেয়েগুলোকে কবি ভুলে যান। বলেন, ‘পাগল কবির চোখে/মেয়ের ঝর্ণা, মেঘে ভরা বিদ্যুৎ’। মেয়েদের এই ঝর্ণায়ন ও বিদ্যুৎকরণ কামাল চৌধুরীর একটি গূঢ় উদ্দেশ্যকে প্রতিফলিত করে এবং তা হলো বস্তুর পেছনের সত্যগুলোকে আবিষ্কার করা, দৃশ্যমানতার পেছনে অনুভবের, দর্শনের, চিন্তার ক্ষেত্রগুলো শনাক্ত করা। এই প্রক্রিয়ায় একটি একক বা ক্ষুদ্র দৃশ্য একটি বৃহৎ প্রেক্ষাপটে সংযুক্ত হয়ে যায় এবং তার একটি সামষ্টিক তাৎপর্য দাঁড়িয়ে যায়।

আমাদের সময়ের খণ্ডিত ও বিযুক্ত মানসকে ঠিকই বুঝতে পারেন, কিন্তু তার প্রয়াস এই বিচ্ছিন্নতা ও বিযুক্তিকে একটি সমাধানের দিকে নিয়ে যায়। যে সমাধানে সন্তুষ্টি না থাকলেও সম্ভাবনা থাকে। ‘অঙ্কুর’ (এসেছি নিজের ভোরে) কবিতাটির শুরু হয় একটি বিচ্ছিন্ন আঙ্গুলের গল্প দিয়ে, ‘কণ্ঠিত করাত কলে’ যাকে ভাগ করেছে সময়’, কিন্তু কবিতাটি শেষ হয় ‘আহত কবির স্বপ্নে’, ‘অন্য বনভূমি’ জেগে ওঠার মধ্য দিয়ে। ‘সন্ত্রাস’ (এই পথ এই কোলাহল) কবিতার শুরুতে ‘হাত বাড়ালেই মুঠিতে রক্ত ঝরে’ এবং শেষে সাদা কবুতরের কাছে কবির আর্জি ‘প্রবল ডানায় উড়াও আমাকে নির্ভর নিজ দেশে।’

কামাল চৌধুরীর কাব্যগ্রন্থগুলো থেকে এরকম অজস্র উদাহরণ দেওয়া যায়। কিন্তু উদাহরণগুলো যেদিকে আমাদের দৃষ্টি ফেলায়, তা তাঁর এই সাহসিকতার, সম্পূর্ণতার অভিলাষ। তাঁর কবিতার একটি মূল দ্বন্দ্ব তাই বিচ্ছিন্নতা, ভাঙন আর বিচ্যুতির সঙ্গে সম্পূর্ণতা আর সংযুক্তির অভিলাষে। অভিলাষটি ব্যক্ত হয় রূপকল্পে, প্রতীকে, উেপ্রক্ষায়, কিন্তু এর বাস্তবায়ন রয়ে যায় সম্ভাবনার ঘরে। মাঝে মাঝে কবি বর্ণনা করেন তাঁর এই অভিলাষের, ‘রক্তের মধ্যে যৌথ কবিতার দোল খেতে খেতে/আমরা নিজেদের জন্য তৈরি করেছি/এক খণ্ড/এক সংগীত... (তোমাদের প্রেমের যাত্রা শুরু হোক’ ‘ধূলি ও সাগর দৃশ্য) অথবা ‘বন্দনা করি না আমি হে বৈশাখ কখনো মৃত্যুর... আমি শুধু হে বিধাতা সবুজকে ধর্ম দিতে বলি’ (ভ্রমণ কাহিনী ১২’, এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা)।

কামাল চৌধুরীর কবিতায় সামূহিক ও সংযুক্তির অভিলাষটি ঠিকমতো বুঝতে হলে ফিরতে হবে গত শতাব্দীর শেষ সত্তর ও আশির দশকে, যে সময়ে তাঁর বেড়ে ওঠা এবং স্মরণ করতে হবে কবিতা বিষয়ে তাঁর কিছু ভাবনাকে। প্রথমেই ভাবনা; কবিতাসংগ্রহ-এর

ভূমিকায় তিনি লিখেছেন, ‘কবিতা ভেতরের ব্যাপার-বাইরের জগতের কোলাহল, আলো-অন্ধকার ও স্তব্ধতাকে ভেতরে ভেতরে ভেঙেচুরে বাস্তব ও স্বপ্নের পরে জন্ম হয় কবিতার’। আবার লিখছেন, ‘চারপাশে ঘটে যাওয়া সবকিছুই আমার কবিতাকে স্পর্শ করে—সব অভিজ্ঞতাকে বেচেযুরে শব্দকে নিয়ে আমি পায়ে হাঁটি, রিকশায় চাপি-বাসে, গাড়িতে চড়ি।’ আবার, জীবনানন্দ দাশকে উদ্ধৃত করে তিনি জানান, কবিতা ও জীবন যেহেতু ‘একই জিনিসের দুই রকম উৎসারণ’ তিনি কবিতাকে জীবনের ভেতর খোঁজেন। কবিতা ভেতরের ব্যাপার অবশ্যই, কিন্তু এই ভেতরটাকে ক্রমাগত আত্মস্থ করে, ‘ভেতরায়ন’ করে। তিনি জাগান কবিতার সুর। সে জন্য বাইরের সময় ও সমাজ জীবন ও অভিজ্ঞতা একান্ত প্রয়োজনীয় কামাল চৌধুরীর জন্য—যে কোনো কবির জন্যই বস্তুত। কিন্তু তার ক্ষেত্রে এই সময় ও সমাজ ছিল অস্থির। ভাঙতে থাকা, ভেঙে ভেঙে জাগতে থাকা, দাঁড়াতে থাকা সময় ও সমাজের তিনি ছিলেন একজন মানুষ, কাজেই এই ভাঙন ও জোড়া লাগার বিষয়টি তাঁর কবিতায় ফেলেছে ঘনিষ্ঠ প্রভাব।

পেছন ফিরে সেই সময়ের দিকে তাকালে আমরা দেখব, প্রকৃতই এক অস্থির সময় ছিল ওই কয়েকটি বছর। দেশ স্বাধীন হয়েছে, কিন্তু জাতির জনককে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে তাঁর সঙ্গে কবরে শোয়ানো হয়েছে গণতন্ত্রকে, সমাজতন্ত্রের স্বপ্নকে। এসেছে সমরতন্ত্র এবং একনায়কতন্ত্র। উর্দি পরা মানুষরা দেশ শাসন করছে এবং রাজনীতিকে করেছে বিকিকিনির হাট, দুর্নীতিকে ছড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূলে। স্বাধীনতাবিরোধী নরঘাতকরা হয়েছে পুনর্বাসিত, লাল-সবুজ পতাকা গাড়িতে উড়িয়ে তারা যাচ্ছে সচিবালয়ে, তামাশার সংসদে। ধনীরা আরও বিত্তশালী হচ্ছে, দরিদ্ররা হচ্ছে হতদরিদ্র। মধ্যসত্তর থেকে পুরো আশির দশকজুড়ে চলেছে এ বীভৎস রাষ্ট্রতন্ত্র, এ শাসন-নিষ্পেষণ এবং এ উদ্ভট তামাশা। এ সময়টা মানুষের মানসিক সুস্থতা অথবা সৃজনশীলতার অনুকূল ছিল না। ছিল এডভার্ডমাংক-এর সেই বিরাট চিৎকারের সময়। এ সময়ে বেড়ে ওঠা কবির মানসে ক্রোধ এবং হতাশা যেমন থাকার কথা, তেমনি বোধকরি একটি বলিষ্ঠ চিৎকারে সময়টাকে থামিয়ে দিয়ে তাকে ভেঙে নতুন করে গড়ার প্রত্যয়ও। কামাল চৌধুরীর কবিতায় ক্রোধ নেই। কিন্তু একটা উদ্বিগ্নতা আছে সময়কে, সমাজকে নিয়ে; চিৎকার নেই, কিন্তু কণ্ঠের বলিষ্ঠতা আছে, একটা নীরব প্রত্যয় আছে গড়ার। একই সঙ্গে ভেঙে পড়া সমাজকে তুলে দাঁড় করার একটি বাসনাও হতে পারে তাঁর কবিতার কাঠামোগত দার্ঢ্য, তাঁর কবিতার অন্তর্নিহিত লিরিকধর্মিতা। এ লিরিকধর্মিতা প্রকাশ পায় ছন্দের শক্তিতে, স্মরণীয় চিত্রকল্পে, শব্দ-চয়নে তাঁর নৈপুণ্যে।

বাইরের পৃথিবীর অভিজ্ঞতা থেকে যখন অভিজ্ঞান, চিন্তা অথবা উদ্বেগ-হতাশা প্রত্যয়-বিস্ময় ইত্যাদি ছেঁকে আনেন কামাল চৌধুরী। তখন অনিবার্যভাবেই কবিতার ভিতরে এসব সংস্থাপন করাটা মূল বিষয় হয়ে ওঠে। এ কাজটি দুইভাবে করেন তিনি; এক. বাইরের পৃথিবীর অভিজ্ঞতায় বিচরণ করতে করতে কবিতার অন্তঃপুরের দিকে যাত্রা শুরু করেন তিনি, অর্থাৎ একটি কবিতা জেগে ওঠে যখন অভিজ্ঞতার ভাবটি তিনি ভাষার ওপর ছেড়ে দেন; অথবা দুই. কবিতার অন্তঃপুরে ঢুকে অন্তঃপুরের আলো-ছায়ায় তিনি প্রতিফলিত হতে দেখেন বাইরের পৃথিবীকে। বাইরের পৃথিবী, অর্থাৎ তার চারপাশের দৃশ্য-শব্দ-গন্ধ এবং স্পর্শের জগৎ, মানুষের অথবা প্রেমিকের নিচু গলায় কথা। বাইরের পৃথিবী মানে প্রকৃতিও। এ প্রকৃতিকে নানাভাবে দেখেন কামাল চৌধুরী; প্রকৃতি তাঁর নিরন্তর অনুপ্রেরণার উৎস, তাঁর উদ্ধৃত-সূত্র, তাঁর চিন্তা-নির্দেশিকা এবং তাঁর অনেক কবিতার প্রেক্ষাপট। প্রকৃতিকে নির্ভর করে বেড়ে ওঠে তাঁর অনেক ভাবনা; তাঁর অনেক উেপ্রক্ষা প্রকৃতি ও বস্তুর জড়াজড়িতে জটিল হয়ে ওঠে, কিন্তু তাঁর বাঙময়তা বজায় থাকে এ প্রকৃতি সংশ্লিষ্টতার কারণে। দুটি উদাহরণ : ‘মেঘভর্তি আকাশ/উল্টে আছে খাদের পাশে’ (‘বৃষ্টি এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা); ‘আকাশকে মনে হয় বান্ধবীর হাতঘড়ি; যার মুহূর্তের/কাঁটা সরল রেখার মতো ছুটতে থাকে সংগীতের উেসর দিকে। (‘প্রসারণ’, রোদ বৃষ্টি অন্ত্যমিল)। কামাল চৌধুরী স্বীকার করেন, প্রকৃতি তাঁর কবিতায় ছায়া ফেলে বলে কবিতা জেগে ওঠে। তার গভীরতা আরও বিস্তার নিশ্চিত হয়।

প্রকৃতি প্রসঙ্গে ফিরে যেতে হয় কামাল চৌধুরীর পথ-পরিক্রমায়। তিনি পথ হাঁটেন, প্রকৃতি ও নিসর্গের ভিতর দিয়ে। শহর ও কোলাহলময় পথ দিয়ে; কিন্তু উদ্দেশ্য তার একটি গূঢ় অন্বেষণ। এ অন্বেষণের বিষয়বস্তু জীবন থেকে নিয়ে প্রেম, অতীত থেকে নিয়ে ভবিষ্যৎ, সময় থেকে নিয়ে মহাকাল, অন্বেষণটি চলতে থাকে, প্রক্রিয়া-এর অন্ত নেই, আদি থাকলেও। অথবা আদিও হয়তো নেই।

কামাল চৌধুরীর অন্বেষণকে অন্যান্য বিষয় অন্বেষণ থেকে সহজে বিযুক্ত করা যায় না। যদিও তার পাওয়া না পাওয়ার বিষয়টি একান্তই তাঁর নিজস্ব। এ পাওয়ার বিষয়টি আসে এক একটা এপিফ্যানির মতো। না, এপিফ্যানির ধর্মীয় সংযুক্তি এখানে নেই, আছে শুধু হঠাৎ আলোর ঝলকানিটি। তাঁর এপিফ্যানি হঠাৎ হঠাৎ মুহূর্তে কিছু ভাবনার, চিন্তার, দৃশ্যের, অনুভূতির অনিবার্যতা এবং তাদের নিকষিত একটি রূপের সম্মুখীন হওয়া। এসব পরিবর্ধন ঘটে। সেসব চিন্তা-অনুভূতি তাঁর প্রথম দিককার কবিতাতে পাই, যেগুলোর সঙ্গে হয়তো ক্রোধ অথবা হতাশার একটা সংযোগ থাকে, সেগুলো শেষ দিকের কবিতায় এসে অনেক সংহত সংযত এবং ধীরস্থির উল্টোটিও ঘটে অনেক ক্ষেত্রে। ‘বিদায়ের বিষণ্ন কবিতায়’ অথবা ‘রক্তাক্ত পঙিক্তমালা’র (মিছিলের সমান বয়সী) সেসব অনুভূতি বাঙময়, সেগুলো এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা অথবা রোদ বৃষ্টি অন্ত্যমিল গ্রন্থের অনেক কবিতার মূল সুরটি বাজায়, কিন্তু তাদের চরিত্র অনেক সংহত, তারা ভিতরগামী। কামাল চৌধুরীর কবিতাগুলো এক অর্থে নিজের সঙ্গে নিরন্তর নিজের কথা বলা, এবং এই বলতে বলতে তিনি অনেক কবিতার অনেক দৃশ্যপট পুনর্ভ্রমণ করেন। তখন একই দৃশ্য হঠাৎ একটি ভিন্ন মাত্রায় উন্মোচিত হয়। এবং তিনি জীবনের অভিজ্ঞতার আরেকটি পাঠ গ্রহণ করেন। এর মানে অবশ্য এই বলা নয় যে, তাঁর কবিতাগ্রন্থগুলোর একটি থেকে আরেকটি তার বিশেষ কোনো বিবর্তন অথবা ক্রমারোহণকে তুলে ধরে, বরং তাঁর কবিতাসমগ্র পড়ে মনে হয়, তিনি অনেকবার নতুন, পুরনো চিন্তা, অনুভূতি দৃশ্যপটের কাছে হাজির হন। এবং পথ হাঁটার মতো কয়েকটি বিষয় তার কবিতাগুলোকে তুলে এনে সমন্বিত করে। প্রায় তিন দশকের পথচলায় তিনি বাংলাদেশের ভূগোলে-জলবায়ুতে, ঐতিহ্যে-ইতিহাসেই বারবার ফিরতে থাকেন।

এ ফিরতে থাকার একটি প্রমাণ বাংলাদেশের রাজনীতি ও সংস্কৃতি বিষয়ে তাঁর নিরবচ্ছিন্ন মনোযোগ। একুশে ফেব্রুয়ারি, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ এ তিন দশকে তাঁর কবিতার পেছন ধ্রুব হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে। এবং এসব বিষয়ে প্রতিটি কবিতাই পড়তে হলে আবেগের সঙ্গে চিন্তার বিষয়ের সঙ্গে জীবনের একটা সমন্বয় করে নিতে হয়। তাঁর কবিতা পাঠককে ভাবায়, তাকে আন্দোলিত করে। ত্রিশ বছর ধরে তাঁর কবিতার আমি পাঠক, তাই তার কবিতাসংগ্রহটি আমার কাছে নতুন-পুরনো কিছু প্রিয় গানের অ্যালবামের মতো দ্যোতনা নিয়ে এসেছে।

বইটি অনেক পাঠকের হাতে যাক, কামনা করি।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
শাপলা কিংবা বালকসময়
শাপলা কিংবা বালকসময়
ধ্রুপদী ট্রমা
ধ্রুপদী ট্রমা
চোখের নদী
চোখের নদী
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
ষাট থেকে শূন্য দশক
ষাট থেকে শূন্য দশক
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা