শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

দীর্ঘযাত্রার কবিতা

নিবন্ধ ♦ সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
দীর্ঘযাত্রার কবিতা

কামাল চৌধুরীর কবিতার সারাংশ করা কঠিন। তাঁর কবিতায় সার আছে, কিন্তু কোন অংশে, অথবা কোন কোন অংশে সেগুলোর উদ্ভাস, তা নির্ণয় করাটা জটিল। একটি পুরো কবিতাই হয়ে দাঁড়ায় সেই কবিতার সারাংশ, যেহেতু তাঁর কবিতাগুলোর উৎসার একটি গূঢ় ভাবনা থেকে, বিষাদ থেকে, আনন্দ থেকে, কষ্ট থেকে। অনেক কবির কবিতাই সেরকম হয়, কিন্তু সবাই ভাষাকে-চিত্রকল্প, প্রতীক ইত্যাদির এতটা ঘনবদ্ধ, সংহতভাবে সাজাতে পারেন না, যেমন পারেন কামাল চৌধুরী। তিনি তাঁর মূল ভাবনাকে একটি পঙিক্ত থেকে আরেকটি পঙিক্ততে, একটি স্তবক থেকে আরেকটি স্তবকে যখন বিন্যস্ত করেন। তখন তাঁর বুনোট হয় আঁটোসাঁটো। ভাষা এলিয়ে পড়ে না। ছন্দও না; বরং একটা সহজ চলনে ভাবনাটি এগিয়ে যায়। ভাবনাটি অনেক সময় ভিন্ন একটি কবিতাতে, ভিন্ন মেজাজে বা আবহে উপস্থিত হয়। তখন বোঝা যায়, কামাল কিছু কিছু ভাবনা-চিন্তা, কবিতাভুবনে তাঁর যাত্রার পথ-রেখা। যেমন পথ এবং যাত্রা। মিছিলের সমান বয়সী (১৯৮১) থেকে হে মাটি পৃথিবী পুত্র (২০০৬) তিনি ক্রমাগত পথ হাঁটছেন। পথটা দাঁড়িয়েছে এক ব্যস্ত উেপ্রক্ষা, যাত্রাটাও। অথবা, সময়, মুক্তি, অসুখ, দহন, শরীর, প্রেম, অলৌকিক মানুষ। প্রতিটি কবিতা গ্রন্থে কোনো না কোনোভাবে এই চিহ্নগুলো হাজির কখনো বিষয় হয়ে, কখনো উদ্বেগ, উচ্ছ্বাস, হতাশা অথবা উদযাপনের মোড়কে।

কামাল চৌধুরীর কবিতায় প্রেম একটি প্রায়-নিশ্চুপ উপস্থিতি; শরীরকে তিনি তেমন একটা গুরুত্ব দিয়ে উপস্থাপন করেন না; যৌনতার প্রসঙ্গটি তাঁর কবিতায় আসে; যখন আসে প্রায় নিঃশব্দে, ঢাক-ঢোল না পিটিয়ে। প্রায়শ, একটা নিরাবেগ দৃষ্টিতে তিনি প্রত্যক্ষ করেন নারীর শরীর, যেন শরীর নয়, শরীরের পেছনের স্বত্বটিকে তিনি বেশি মূল্য দেন। ‘সব মেয়ে যদি একসাথে হেসে ওঠে/একসাথে যদি তারা নামে ঝর্ণায়/একসাথে যদি স্নান শেষে উঠে আসে/একসাথে যদি হানা দেয়.../দারুণ দৃশ্য। (সব মেয়ে যদি)। এই ‘দারুণ দৃশ্যের’ অনুসন্ধান শেষে ওঠে মেয়েগুলোকে কবি ভুলে যান। বলেন, ‘পাগল কবির চোখে/মেয়ের ঝর্ণা, মেঘে ভরা বিদ্যুৎ’। মেয়েদের এই ঝর্ণায়ন ও বিদ্যুৎকরণ কামাল চৌধুরীর একটি গূঢ় উদ্দেশ্যকে প্রতিফলিত করে এবং তা হলো বস্তুর পেছনের সত্যগুলোকে আবিষ্কার করা, দৃশ্যমানতার পেছনে অনুভবের, দর্শনের, চিন্তার ক্ষেত্রগুলো শনাক্ত করা। এই প্রক্রিয়ায় একটি একক বা ক্ষুদ্র দৃশ্য একটি বৃহৎ প্রেক্ষাপটে সংযুক্ত হয়ে যায় এবং তার একটি সামষ্টিক তাৎপর্য দাঁড়িয়ে যায়।

আমাদের সময়ের খণ্ডিত ও বিযুক্ত মানসকে ঠিকই বুঝতে পারেন, কিন্তু তার প্রয়াস এই বিচ্ছিন্নতা ও বিযুক্তিকে একটি সমাধানের দিকে নিয়ে যায়। যে সমাধানে সন্তুষ্টি না থাকলেও সম্ভাবনা থাকে। ‘অঙ্কুর’ (এসেছি নিজের ভোরে) কবিতাটির শুরু হয় একটি বিচ্ছিন্ন আঙ্গুলের গল্প দিয়ে, ‘কণ্ঠিত করাত কলে’ যাকে ভাগ করেছে সময়’, কিন্তু কবিতাটি শেষ হয় ‘আহত কবির স্বপ্নে’, ‘অন্য বনভূমি’ জেগে ওঠার মধ্য দিয়ে। ‘সন্ত্রাস’ (এই পথ এই কোলাহল) কবিতার শুরুতে ‘হাত বাড়ালেই মুঠিতে রক্ত ঝরে’ এবং শেষে সাদা কবুতরের কাছে কবির আর্জি ‘প্রবল ডানায় উড়াও আমাকে নির্ভর নিজ দেশে।’

কামাল চৌধুরীর কাব্যগ্রন্থগুলো থেকে এরকম অজস্র উদাহরণ দেওয়া যায়। কিন্তু উদাহরণগুলো যেদিকে আমাদের দৃষ্টি ফেলায়, তা তাঁর এই সাহসিকতার, সম্পূর্ণতার অভিলাষ। তাঁর কবিতার একটি মূল দ্বন্দ্ব তাই বিচ্ছিন্নতা, ভাঙন আর বিচ্যুতির সঙ্গে সম্পূর্ণতা আর সংযুক্তির অভিলাষে। অভিলাষটি ব্যক্ত হয় রূপকল্পে, প্রতীকে, উেপ্রক্ষায়, কিন্তু এর বাস্তবায়ন রয়ে যায় সম্ভাবনার ঘরে। মাঝে মাঝে কবি বর্ণনা করেন তাঁর এই অভিলাষের, ‘রক্তের মধ্যে যৌথ কবিতার দোল খেতে খেতে/আমরা নিজেদের জন্য তৈরি করেছি/এক খণ্ড/এক সংগীত... (তোমাদের প্রেমের যাত্রা শুরু হোক’ ‘ধূলি ও সাগর দৃশ্য) অথবা ‘বন্দনা করি না আমি হে বৈশাখ কখনো মৃত্যুর... আমি শুধু হে বিধাতা সবুজকে ধর্ম দিতে বলি’ (ভ্রমণ কাহিনী ১২’, এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা)।

কামাল চৌধুরীর কবিতায় সামূহিক ও সংযুক্তির অভিলাষটি ঠিকমতো বুঝতে হলে ফিরতে হবে গত শতাব্দীর শেষ সত্তর ও আশির দশকে, যে সময়ে তাঁর বেড়ে ওঠা এবং স্মরণ করতে হবে কবিতা বিষয়ে তাঁর কিছু ভাবনাকে। প্রথমেই ভাবনা; কবিতাসংগ্রহ-এর

ভূমিকায় তিনি লিখেছেন, ‘কবিতা ভেতরের ব্যাপার-বাইরের জগতের কোলাহল, আলো-অন্ধকার ও স্তব্ধতাকে ভেতরে ভেতরে ভেঙেচুরে বাস্তব ও স্বপ্নের পরে জন্ম হয় কবিতার’। আবার লিখছেন, ‘চারপাশে ঘটে যাওয়া সবকিছুই আমার কবিতাকে স্পর্শ করে—সব অভিজ্ঞতাকে বেচেযুরে শব্দকে নিয়ে আমি পায়ে হাঁটি, রিকশায় চাপি-বাসে, গাড়িতে চড়ি।’ আবার, জীবনানন্দ দাশকে উদ্ধৃত করে তিনি জানান, কবিতা ও জীবন যেহেতু ‘একই জিনিসের দুই রকম উৎসারণ’ তিনি কবিতাকে জীবনের ভেতর খোঁজেন। কবিতা ভেতরের ব্যাপার অবশ্যই, কিন্তু এই ভেতরটাকে ক্রমাগত আত্মস্থ করে, ‘ভেতরায়ন’ করে। তিনি জাগান কবিতার সুর। সে জন্য বাইরের সময় ও সমাজ জীবন ও অভিজ্ঞতা একান্ত প্রয়োজনীয় কামাল চৌধুরীর জন্য—যে কোনো কবির জন্যই বস্তুত। কিন্তু তার ক্ষেত্রে এই সময় ও সমাজ ছিল অস্থির। ভাঙতে থাকা, ভেঙে ভেঙে জাগতে থাকা, দাঁড়াতে থাকা সময় ও সমাজের তিনি ছিলেন একজন মানুষ, কাজেই এই ভাঙন ও জোড়া লাগার বিষয়টি তাঁর কবিতায় ফেলেছে ঘনিষ্ঠ প্রভাব।

পেছন ফিরে সেই সময়ের দিকে তাকালে আমরা দেখব, প্রকৃতই এক অস্থির সময় ছিল ওই কয়েকটি বছর। দেশ স্বাধীন হয়েছে, কিন্তু জাতির জনককে নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করে তাঁর সঙ্গে কবরে শোয়ানো হয়েছে গণতন্ত্রকে, সমাজতন্ত্রের স্বপ্নকে। এসেছে সমরতন্ত্র এবং একনায়কতন্ত্র। উর্দি পরা মানুষরা দেশ শাসন করছে এবং রাজনীতিকে করেছে বিকিকিনির হাট, দুর্নীতিকে ছড়িয়ে দিয়েছে তৃণমূলে। স্বাধীনতাবিরোধী নরঘাতকরা হয়েছে পুনর্বাসিত, লাল-সবুজ পতাকা গাড়িতে উড়িয়ে তারা যাচ্ছে সচিবালয়ে, তামাশার সংসদে। ধনীরা আরও বিত্তশালী হচ্ছে, দরিদ্ররা হচ্ছে হতদরিদ্র। মধ্যসত্তর থেকে পুরো আশির দশকজুড়ে চলেছে এ বীভৎস রাষ্ট্রতন্ত্র, এ শাসন-নিষ্পেষণ এবং এ উদ্ভট তামাশা। এ সময়টা মানুষের মানসিক সুস্থতা অথবা সৃজনশীলতার অনুকূল ছিল না। ছিল এডভার্ডমাংক-এর সেই বিরাট চিৎকারের সময়। এ সময়ে বেড়ে ওঠা কবির মানসে ক্রোধ এবং হতাশা যেমন থাকার কথা, তেমনি বোধকরি একটি বলিষ্ঠ চিৎকারে সময়টাকে থামিয়ে দিয়ে তাকে ভেঙে নতুন করে গড়ার প্রত্যয়ও। কামাল চৌধুরীর কবিতায় ক্রোধ নেই। কিন্তু একটা উদ্বিগ্নতা আছে সময়কে, সমাজকে নিয়ে; চিৎকার নেই, কিন্তু কণ্ঠের বলিষ্ঠতা আছে, একটা নীরব প্রত্যয় আছে গড়ার। একই সঙ্গে ভেঙে পড়া সমাজকে তুলে দাঁড় করার একটি বাসনাও হতে পারে তাঁর কবিতার কাঠামোগত দার্ঢ্য, তাঁর কবিতার অন্তর্নিহিত লিরিকধর্মিতা। এ লিরিকধর্মিতা প্রকাশ পায় ছন্দের শক্তিতে, স্মরণীয় চিত্রকল্পে, শব্দ-চয়নে তাঁর নৈপুণ্যে।

বাইরের পৃথিবীর অভিজ্ঞতা থেকে যখন অভিজ্ঞান, চিন্তা অথবা উদ্বেগ-হতাশা প্রত্যয়-বিস্ময় ইত্যাদি ছেঁকে আনেন কামাল চৌধুরী। তখন অনিবার্যভাবেই কবিতার ভিতরে এসব সংস্থাপন করাটা মূল বিষয় হয়ে ওঠে। এ কাজটি দুইভাবে করেন তিনি; এক. বাইরের পৃথিবীর অভিজ্ঞতায় বিচরণ করতে করতে কবিতার অন্তঃপুরের দিকে যাত্রা শুরু করেন তিনি, অর্থাৎ একটি কবিতা জেগে ওঠে যখন অভিজ্ঞতার ভাবটি তিনি ভাষার ওপর ছেড়ে দেন; অথবা দুই. কবিতার অন্তঃপুরে ঢুকে অন্তঃপুরের আলো-ছায়ায় তিনি প্রতিফলিত হতে দেখেন বাইরের পৃথিবীকে। বাইরের পৃথিবী, অর্থাৎ তার চারপাশের দৃশ্য-শব্দ-গন্ধ এবং স্পর্শের জগৎ, মানুষের অথবা প্রেমিকের নিচু গলায় কথা। বাইরের পৃথিবী মানে প্রকৃতিও। এ প্রকৃতিকে নানাভাবে দেখেন কামাল চৌধুরী; প্রকৃতি তাঁর নিরন্তর অনুপ্রেরণার উৎস, তাঁর উদ্ধৃত-সূত্র, তাঁর চিন্তা-নির্দেশিকা এবং তাঁর অনেক কবিতার প্রেক্ষাপট। প্রকৃতিকে নির্ভর করে বেড়ে ওঠে তাঁর অনেক ভাবনা; তাঁর অনেক উেপ্রক্ষা প্রকৃতি ও বস্তুর জড়াজড়িতে জটিল হয়ে ওঠে, কিন্তু তাঁর বাঙময়তা বজায় থাকে এ প্রকৃতি সংশ্লিষ্টতার কারণে। দুটি উদাহরণ : ‘মেঘভর্তি আকাশ/উল্টে আছে খাদের পাশে’ (‘বৃষ্টি এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা); ‘আকাশকে মনে হয় বান্ধবীর হাতঘড়ি; যার মুহূর্তের/কাঁটা সরল রেখার মতো ছুটতে থাকে সংগীতের উেসর দিকে। (‘প্রসারণ’, রোদ বৃষ্টি অন্ত্যমিল)। কামাল চৌধুরী স্বীকার করেন, প্রকৃতি তাঁর কবিতায় ছায়া ফেলে বলে কবিতা জেগে ওঠে। তার গভীরতা আরও বিস্তার নিশ্চিত হয়।

প্রকৃতি প্রসঙ্গে ফিরে যেতে হয় কামাল চৌধুরীর পথ-পরিক্রমায়। তিনি পথ হাঁটেন, প্রকৃতি ও নিসর্গের ভিতর দিয়ে। শহর ও কোলাহলময় পথ দিয়ে; কিন্তু উদ্দেশ্য তার একটি গূঢ় অন্বেষণ। এ অন্বেষণের বিষয়বস্তু জীবন থেকে নিয়ে প্রেম, অতীত থেকে নিয়ে ভবিষ্যৎ, সময় থেকে নিয়ে মহাকাল, অন্বেষণটি চলতে থাকে, প্রক্রিয়া-এর অন্ত নেই, আদি থাকলেও। অথবা আদিও হয়তো নেই।

কামাল চৌধুরীর অন্বেষণকে অন্যান্য বিষয় অন্বেষণ থেকে সহজে বিযুক্ত করা যায় না। যদিও তার পাওয়া না পাওয়ার বিষয়টি একান্তই তাঁর নিজস্ব। এ পাওয়ার বিষয়টি আসে এক একটা এপিফ্যানির মতো। না, এপিফ্যানির ধর্মীয় সংযুক্তি এখানে নেই, আছে শুধু হঠাৎ আলোর ঝলকানিটি। তাঁর এপিফ্যানি হঠাৎ হঠাৎ মুহূর্তে কিছু ভাবনার, চিন্তার, দৃশ্যের, অনুভূতির অনিবার্যতা এবং তাদের নিকষিত একটি রূপের সম্মুখীন হওয়া। এসব পরিবর্ধন ঘটে। সেসব চিন্তা-অনুভূতি তাঁর প্রথম দিককার কবিতাতে পাই, যেগুলোর সঙ্গে হয়তো ক্রোধ অথবা হতাশার একটা সংযোগ থাকে, সেগুলো শেষ দিকের কবিতায় এসে অনেক সংহত সংযত এবং ধীরস্থির উল্টোটিও ঘটে অনেক ক্ষেত্রে। ‘বিদায়ের বিষণ্ন কবিতায়’ অথবা ‘রক্তাক্ত পঙিক্তমালা’র (মিছিলের সমান বয়সী) সেসব অনুভূতি বাঙময়, সেগুলো এই মেঘ বিদ্যুতে ভরা অথবা রোদ বৃষ্টি অন্ত্যমিল গ্রন্থের অনেক কবিতার মূল সুরটি বাজায়, কিন্তু তাদের চরিত্র অনেক সংহত, তারা ভিতরগামী। কামাল চৌধুরীর কবিতাগুলো এক অর্থে নিজের সঙ্গে নিরন্তর নিজের কথা বলা, এবং এই বলতে বলতে তিনি অনেক কবিতার অনেক দৃশ্যপট পুনর্ভ্রমণ করেন। তখন একই দৃশ্য হঠাৎ একটি ভিন্ন মাত্রায় উন্মোচিত হয়। এবং তিনি জীবনের অভিজ্ঞতার আরেকটি পাঠ গ্রহণ করেন। এর মানে অবশ্য এই বলা নয় যে, তাঁর কবিতাগ্রন্থগুলোর একটি থেকে আরেকটি তার বিশেষ কোনো বিবর্তন অথবা ক্রমারোহণকে তুলে ধরে, বরং তাঁর কবিতাসমগ্র পড়ে মনে হয়, তিনি অনেকবার নতুন, পুরনো চিন্তা, অনুভূতি দৃশ্যপটের কাছে হাজির হন। এবং পথ হাঁটার মতো কয়েকটি বিষয় তার কবিতাগুলোকে তুলে এনে সমন্বিত করে। প্রায় তিন দশকের পথচলায় তিনি বাংলাদেশের ভূগোলে-জলবায়ুতে, ঐতিহ্যে-ইতিহাসেই বারবার ফিরতে থাকেন।

এ ফিরতে থাকার একটি প্রমাণ বাংলাদেশের রাজনীতি ও সংস্কৃতি বিষয়ে তাঁর নিরবচ্ছিন্ন মনোযোগ। একুশে ফেব্রুয়ারি, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু এবং বাংলাদেশ এ তিন দশকে তাঁর কবিতার পেছন ধ্রুব হিসেবে প্রকাশ পেয়েছে। এবং এসব বিষয়ে প্রতিটি কবিতাই পড়তে হলে আবেগের সঙ্গে চিন্তার বিষয়ের সঙ্গে জীবনের একটা সমন্বয় করে নিতে হয়। তাঁর কবিতা পাঠককে ভাবায়, তাকে আন্দোলিত করে। ত্রিশ বছর ধরে তাঁর কবিতার আমি পাঠক, তাই তার কবিতাসংগ্রহটি আমার কাছে নতুন-পুরনো কিছু প্রিয় গানের অ্যালবামের মতো দ্যোতনা নিয়ে এসেছে।

বইটি অনেক পাঠকের হাতে যাক, কামনা করি।

এই বিভাগের আরও খবর
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
অব্যক্ত আলাপ
অব্যক্ত আলাপ
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
সর্বশেষ খবর
কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ
কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ

১৬ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ
মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪
দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!
আমাদের বিজ্ঞ রাজনীতিবিদদের সমস্যা!

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড
নটিংহ্যামের বিপক্ষে হোঁচট খেল ইউনাইটেড

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া
‘বিবাহবিচ্ছেদ’ প্রশ্নে যে জবাব দেন ঐশ্বরিয়া

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা
সকল রাজনৈতিক দল ও পক্ষের মধ্যে একতা থাকতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’
‘বিয়ে নয়, জীবনে স্বাধীন হওয়াটা গুরুত্বপূর্ণ বলে শিখেছি’

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন
রূপগঞ্জে ৫৪তম জাতীয় সমবায় দিবস উদযাপন

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়
প্রিমিয়ার লিগে আর্সেনালের দাপুটে জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১
মাদকের বিনিময়ে মিয়ানমারে সিমেন্ট পাচারের অভিযোগে আটক ১১

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ
সিলেটে একদিনে সড়কে গেল ৩ প্রাণ

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা
শেষ হলো আন্তর্জাতিক পর্যটন মেলা

৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা
কুলাউড়ায় পাহাড়ি পুঞ্জিতে ওসির শান্তির বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!
নতুন প্রেমে মজেছেন মালাইকা!

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া
অক্টোবরে ইউক্রেনে সর্বোচ্চ ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে রাশিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের
হাজার টাকায় চার থ্রিপিসের ঘোষণা দিয়ে খোলেনি শোরুম, ক্ষোভ ক্রেতাদের

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার
১১ বছর পলাতক, অতঃপর র‌্যাবের ফাঁদে ডাকাত সর্দার

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন
কুমিল্লায় ইসলামিক স্টাডিজ ফোরামের বিভাগীয় সম্মেলন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের স্বর্ণের বাজারদর
আজকের স্বর্ণের বাজারদর

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন
তুরস্কে হোটেলে ৭৮ জনের মৃত্যু: মালিক-ডেপুটি মেয়রসহ ১১ জনের যাবজ্জীবন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১৪ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে
চীনের সহায়তায় ক্ষেপণাস্ত্র কর্মসূচি জোরদার করছে ইরান, দাবি রিপোর্টে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস
সাগরে ফের লঘুচাপের আশঙ্কা, ভারী বৃষ্টির পূর্বাভাস

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল
ভেনেজুয়েলায় হামলা নিয়ে ট্রাম্পের সুর বদল

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন
ইউক্রেইনকে টমাহক ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর সবুজ সংকেত দিল পেন্টাগন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ
আট দাবিতে ট্রেন আটকে বিক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা