শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৫ ফেব্রুয়ারি, ২০১৯

ভাষার বেগ

শামীম আজাদ
প্রিন্ট ভার্সন
ভাষার বেগ

‘যত দূরেই যাই না কেন

সেই পিচ্ছিল ঘাট, নোংরা উঠান,

এঁদো পুকুর পাড়ের বাঁশঝাড়

আর ভস্ম হয়ে যাওয়া তাদের দীর্ঘ ছায়া

... দেশবাসী কৃতিসন্তানের আলোকিত সভাকক্ষ

আমাকে স্পর্শ  করবে...’

আমার এই উচ্চারণ, ওই পঙ্ক্তিমালা একুশকেন্দ্রিক চেতনার প্রতিসরণে প্রবাস থেকেই উচ্চারিত। বাংলাদেশের ভৌগোলিক মানচিত্রের বাইরেও যেভাবে নিজ দেশ ব্যাপ্ত হয়ে আছে, তার যে বির্মূত মানচিত্রের মধ্যে আমরা সর্বদা বাস করি তা থেকে  আমরা আমাদের আলাদা করি না। দেশ দূরায়ত নয় কখনোই। তাই ঊষর-মরু ধূসর-আকাশের নিচে অথবা বরফের ছুরি মারা শীতের তীব্রতা উপেক্ষা করে, অথবা সূর্যের ব্যাপক আক্রমণে দেহ গলিয়ে চূড়ান্ত পিপাসার্ত হয়েও অনাবাসী বাংলাদেশিরা একটি বার একুশে ফেরুয়ারিতে শহীদ মিনারের পাদদেশে সমবেত হন।

আমার যাপিত জীবনের পঞ্চাশভাগ বাংলাদেশ ও পঞ্চাশভাগ ইংল্যান্ডে কেটেছে। ভাষা ও ভাষাকেন্দ্রিক কাজেই আমি জীবিকা নির্বাহ করেছি এবং এখনো করছি। অভিবাসিত সমাজের সঙ্গে কাজ করার অভিজ্ঞতা থেকেই দেখেছি কিভাবে লেখার ভাষা থেকে শুধু মুখের ভাষা হয়ে এক সময় তা শুধুই দাদি-নানির ভাষা হয়ে যাচ্ছে। কখনো কখনো বাবা-মা তা বোঝেন, কিন্তু নিজ ছেলেমেয়েদের সঙ্গে সে ভাষা বলেন না। বলেন এমন একটি ভাষা যা মান ভাষা। অথবা যে ভাষা সেখানকার লিংগুয়াফ্রাঙ্কা। তাঁরা মনে করেন এতে তাদের সন্তান সে দেশ বা রাষ্ট্রে নিজাসন দ্রুত নিশ্চিত করতে পারবে। আসলে তিন প্রজন্ম এক ভাষা ব্যবহার না করলে সে ভাষা বিপদাপন্ন হতে বাধ্য।

আমার পিতামহ ও পিতামহীর ভাষা ছিল সিলেটী। সিলেটের আদি ভাষা নাগরী, এক সময় কথ্য ছিল, লেখ্য ছিল, ছিল তার ছাপাখানা। আমি নিজেই আমার নানি-দাদিকে তা পড়তে দেখেছি। স্নানশেষে বা গোধূলিবেলায় মোড়ায় বসে পড়তেন আমার খালার শাশুড়ি। আমি তখন বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রী। ধরুন আরও পঁয়তাল্লিশ বছর আগের কথা বলছি। কখনো পাশে গিয়ে কান মেলে দিলে মনে হয়েছে এ আমাদের কথ্য সিলেটিরাই একটু ভিন্নরকম। যেমন সেকসপিরিয়ান ইংরেজি শুনলে বোঝা যায় তা ইংরেজি কিন্তু সেকসপিয়রই স্কটের ভাষ্যে পড়লে মনে হয় তা যেন সহজ ককেশিয়ান ইংরেজি। 

দেখেছি বিলেতের জুইশ বন্ধুরা হানুকা উদযাপন থেকে ফিরে হায় হায় করছে, হারিয়ে গেল আমাদের বিব্লিক্যাল হিব্রু। আমাদের ছেলেমেয়েরা একদিন চিনতেই পারবে না যে, এ আমাদের ভাষা ছিল। তেমনি মিডল ইংলিশ বা চসারিয়ান ইংরেজির ওপর উঠে এসেছে সেকসপিয়রের প্রাথমিক আধুনিক ইংরেজি। আর ইজিপশিয়ান ভাষা, হিরোগ্লিফিক্স এখন তো গবেষণাকর্ম ছাড়া ব্যবহৃতই হয় না। আমাদের হারিয়ে যাওয়া সংস্কৃতের যুগে এর যে রূপ ছিল সে প্রাকৃত রূপেই প্রচলিত ছিল। আবার সে প্রাকৃতেরই হয়েছে বিশেষ প্রতিরূপ। বাংলাদেশের প্রাকৃত বাংলারও ভিন্ন ভিন্ন অঞ্চলে রয়েছে নানা রূপ, বলা, কওয়া। 

ভাষা-প্রবাহে, বা প্রবহমান ভাষায় শূন্যস্থান বলে কোনো কথা নেই। এর যাত্রাপথে যাহা পড়ে তাহাই ভাষার খাদ্য। সে খাদ্য পুড়িয়ে ভাষার নিঃশ্বাস, তেল ও তনু। যা পারা যায় তা নিয়ে মরিয়া হয়ে টিকে থাকার চেষ্টা করে ভাষা। তারপরও পৃথিবী থেকে প্রতি ১৪ দিনে একটি করে ভাষা হারিয়ে যাচ্ছে। এ হচ্ছে ভাষার কারবারি বৈশ্বিক সংস্থা গ্লোবাল লিংগোর ভাষ্য। স্পঞ্জের মতো তার শুষবার ক্ষমতা।

আমার কথা এখানেই। নিজ ইতিহাস-ঐতিহ্য থেকে তার একটি নিয়মিত প্লেটের জোগান থাকলে প্রথমে সে তাই খাবে। পরে মাঝে মধ্যে স্ন্যাক্স হিসেবে এখন সেখান থেকে ঝালমুড়ি, বার্গার, পিৎজা বা পিয়াজু খেলেও ভাষার স্বাস্থ্যটা অন্তত টিকে থাকে। জরুরি চিকিৎসার জন্য অ্যাক্সিডেন্ট ও ইমার্জেন্সিতে যেতে হয় না। যাহা পরীক্ষিত সংযোগ সফল তাকেই রাখতে হয়। তা দিয়েই মুছে ফেলতে হয় বর্জ্য। তাহাই হতে পারে ভাষার সূচক। সমভাষীদের মধ্যে ভাষা হাঁটে এভাবেই। মানুষ নিজ গরজেই এই প্রাকৃত ধারা অব্যাহত রেখেছে। ভাষার নমুনা যত্ন করে তুলে নিয়ে রাখার দায়িত্ব একার নয় নির্বাচিত কিছু প্রতিষ্ঠান, টিভি, রেডিও, সংবাদপত্রের এবং রাষ্ট্রের।

দেশের ভিতরে থাকলে দেখা যায় এর অসুখ-বিসুখ। আর দেশান্তরী হলে দূর থেকে দেখা যায় তার প্রকৃত রূপ। তাই বহির্বিশ্বের বাঙালিরা বাংলা নববর্ষ, একুশে ফেব্রুয়ারি ও স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করতে  শুরু করলে আর থামেন না। সেটি চলতেই থাকে। আমি সেই চলার সঙ্গে দেশের চলার তুলনামূলক ভাবনা থেকেই বলছি।

‘শোনা’ থেকেই মানবের বলা। বলা থেকে পড়া। পড়া থেকে লেখা। প্রয়োজনের নিমিত্তেই ‘বলা’ হয় প্রভাবিত। বিশ্বায়নের বায়ুতে কিছু লুট হয়, কিছু নতুন জুটে। আর এ লুটপাটের প্রক্রিয়া চলমান। তাতে গণমাধ্যমের ভূমিকা অনেক। লেখকদের দায় আরও। ভৌগোলিক সীমা অতিক্রম করলে নিজ দেশের ভাষা বাদ দিয়ে নতুন সে ভাষা একটা সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সুবিধা দেয়। কিন্তু দেশের মধ্যে তার দরকার কী? দেশে ‘শিষ্ট ভাষা’ বা মানভাষার প্রতি মিডিয়া ও মানচিত্রের সরে যাওয়া কেন ভেবে পাই না।

আমার সাহিত্যকর্ম দু ভাষায়। আমার পরিচিতি বাঙালি। দেশের সঙ্গে এই বাঙালি ‘আমি’র যোগাযোগটা বজায় রাখি প্রাকৃত এবং প্রমিতে। লিখতে প্রমিত বা মান ভাষা আর কথা বলতে প্রাকৃত বা প্রান্তজনের ভাষা। কিন্তু সারাক্ষণই মনে মনে, বাইরে ও ভিতরে বলে চলেছি একটাই ভাষা-বাংলাভাষা। তবে এই থাকা না থাকার কালে আমার বলার মধ্যে ডায়াস্পোরার কুটো, কষ, ফুল, ফসফরাস, লেগুন ও লবঙ্গ এসে পড়েছে। তাই সজাগ থাকতে হয় সেই বিশেষ প্লেটের প্রতি যা কিনা আমার ভাষার সূচক। দরকার হলেই হাতে তুলে নিই অভিধান।

আমি দেশেও কাজ করি, পড়াই, স্টোরিটেলিং বা গল্প বলার প্রশিক্ষণ দিই, কবিতা পারফর্ম করি। দুপায়ে দুনৌকা না চলার মিথ ভেঙেছি। ৩০ বছর ধরে আমার দুটোই চলছে। একটি ভাষিক জনগোষ্ঠীর অভিভাসিত মানুষ বলে মর্মে মর্মে বাজে আমার বাংলা ভাষা। বুঝি ঐ আমার শক্তি, ঐ আমার বল ও ঐ আমার মূল প্লেট। আমি সে প্লেট তাজা সরবরাহে সাজিয়ে রাখতেই দেশে গিয়ে তরুণদের সঙ্গে কাজ করি। তারুণ্যের নতুন নতুন উদ্যোগ ও সাহসের বর্হিপ্রকাশে বিস্ময়ে হতচকিত হয়ে যাই। রাষ্ট্রীয় সহায়তা ছাড়াই তাদের ব্যক্তিগত সাধনাগুলো চোখে পড়ার মতো। এবং সব কিছুর পেছনে রয়েছে তাদের দেশজ ভাবনা। সংগীতে ও সাধনায়, পোশাকে ও পরিবেশে, ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসনায়, খেলাধুলা ও চিত্র কলায়, পরিচিতি ও পর্যটনে সর্বত্রই কেবল মাটির টান। বাংলাদেশের মেরুদণ্ড ও মজ্জা যে কৃষকের নির্মাণ, বাংলাদেশ মানে যে গ্রাম, এ দেশের সুর মানে যে লোকসংগীত, কাহিনি মানে বাংলার পুরাণ, সুতা মানেই সুতি আর বিভা ও বৈভব হচ্ছে অসাম্প্রদায়িক চেতনা-এর আর কোনো ব্যত্যয় হয়নি। আর এর চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ দেখতে হলে দেশে আসতে হয় নববর্ষ উদযাপনে। সেই যে পাকিস্তান আমলে রবীন্দ্র সংগীত বন্ধ করার অপচেষ্টার বিরুদ্ধে মানুষ প্রতিবাদ করে রমনার বটবৃক্ষের নিচ থেকে ছায়ানটের আয়োজনে শুরু করেছিল পয়লা বৈশাখ ও আন্দোলন আজ তা অন্যতম জাতীয় উৎসব।

দেশে এলে দেখি তারুণ্যের নতুন নতুন উদ্যোগ ও সাহসের বহিঃপ্রকাশ। তাদের ব্যক্তিগত সাধনাগুলো চোখে পড়ার মতো। খাবার দোকান, ভাস্কর্য, রাস্তার সজ্জা, চীনমৈত্রী হলের বিশাল সাংস্কৃতিক আয়োজন, একুশের বইমেলা সব কিছুর পেছনেই দেখি দেশজ ভাবনা। সংগীতে ও সাধনায়, পোশাকে ও পরিবেশে, ক্ষুদ্র ব্যবসা ও বাসনায়, খেলাধুলা ও চিত্রকলায়, পরিচিতি ও পর্যটনে সর্বত্রই কেবল দেশি। দেশি মানেই রুচি। বাংলাদেশের মেরুদণ্ড  ও মজ্জায় কৃষক, বাংলাদেশ মানে যে গ্রাম আর এদেশের সুর মানে যে লোকসংগীত, কাহিনী মানে বাংলার পুরাণ, সুতা মানেই সুতি আর বিভা ও বৈভব হচ্ছে অসাম্প্রদায়িক চেতনার আর কোনো ব্যত্যয় নেই।

আর এর চূড়ান্ত বহিঃপ্রকাশ দেখতে হলে দেশে আসতে হয় নবর্বষ উদযাপনে। সেই যে রবীন্দ্র সংগীত বন্ধ করার চেষ্টার বিরুদ্ধে মানুষ প্রতিবাদ করেছিল আর রমনার বটবৃক্ষের নিচ থেকে শুরু হয়েছিল ছায়ানটের আয়োজনে পয়লা বৈশাখ উদযাপন আজ তা অন্যতম জাতীয় উৎসব। কিন্তু সব কিছুই মনে হয় পারফর্মেন্স ওরিয়েন্টেড স্বল্পমেয়াদি। সব যেন স্কিন ডিপ-ঘনত্ব ত্বকগভীরতা অবধি। উপরে উপরে যা চোখ ধাঁধায় কিন্তু উপলব্ধির ভিতরে বাসা বাঁধে না। মনে হয় যেন সব ইন্দ্রিয় ভেদ করার কোনো চেষ্টা নেই। সবই ব্যয়বহুল কিন্তু স্বল্পমেয়াদি। না হলে যে ভাষা অর্জনের লড়াই থেকে যাত্রা শুরু করে এ দেশ অর্জন তার প্রতি নেই কেন দীর্ঘমেয়াদি ভাবনা চিন্তা।

আমি থমকে গেছি এ প্রজন্মের ছেলেমেয়েদের ভাষা শুনে। সব অব্যয় ব্যয় হয়ে ইংরেজি এসে গেছে। এখন; কিন্তু, তো, কেনো, কি, উফ হয়ে গেছে-বাট, সো, হোয়াই, হোয়াট, আউচ। খালা, মামা, চাচি, চাচা, খুড়া, জ্যেঠা, ফুপু সব হয়ে গেছে আঙ্কেল আর আন্টি। তেমনি মোবাইলে আছে আরেক ভাষা। কিছু কিছু রেডিও স্টেশন, টিভি নাটক সে সব স্নায়ু-অবশ করা শব্দগুলো সাদরে তুলে এনে বাজিয়ে চলেছেন।

ভাষা তো পোশাকের মতো, তার পকেটে পাথর ভরলে তা  হাঁটলেও বেশি দূর যেতে পারবে না। পাথর বলে কথা। ফুল বানিয়ে সে পাথরই গুঁজে দিয়েছে আমাদের কিছু গুরু! আর তাই পরে পরে ঘুরে বেড়াচ্ছে আমাদের এই প্রজন্ম। এ কেমন জামা যে জানাজা থেকে জানজট, নাটক থেকে নৃত্য, সংসদ থেকে সাংস্কৃতিক সন্ধ্যা, বক্তৃতা থেকে বঙ্গভবন! সবই এক? একি আলামত! হা প্রমিত! হা শিষ্ট কথন! আমাদের এ অপভাষা ক্ষয় করছে ছেলেমেয়েদের লয়। 

আধুনিক বাংলা সাহিত্যে প্রাকৃতের এই স্বভাব নিয়ে লেখকেরই প্রধান বিপদ। তার তো লিখতে হয়। আর তিনি যা লিখেন তাই সবাই পড়ে। আর পড়ে পড়েই ভাষা বেছে নেন অনেকেই। তাই ধারণা করি তাঁরই দায়িত্ব বেশি। তাঁর লেখা থেকেই তো নাটক, চলচ্চিত্র, গান। কারও দিকে আঙ্গুল নির্দেশ করার আমি কে? আমি তো সে দলেরই একজন।

আমাদেরই ভাষা-সংগ্রামের কারণে ১৯৯৮ সালে ইউনেস্কো একুশে ফেব্রুয়ারিকে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস হিসেবে ঘোষণা দেওয়ার পর বিশ্বের সব মাতৃভাষার দিকে সবার নজর পড়েছে-কেবল আমরা ছাড়া। এলোমেলো অবিবেচনাপ্রসূত শব্দ ব্যবহারে মহাক্ষতির আশঙ্কা আছে।  ভাষার বেগ বুঝে আবেগী হলে নিজেদেরই ক্ষতি। বিব্রত না হয়ে বিক্ষিপ্ত না হয়ে ভাষার এই পথগুলোকে একটি পথে মিলিয়ে নেওয়ার কাজ করার কথা মনে করার মাস এটি। আসুন, সবাই মিলে তাই করি।

 

এই বিভাগের আরও খবর
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
সর্বশেষ খবর
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১
সুন্দরগঞ্জে মোটরসাইকেল-সিএনজি সংঘর্ষে নিহত ১

৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট
চট্টগ্রামসহ পাঁচ জেলায় ২০ জুলাই পরিবহণ ধর্মঘট

২৮ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি
সিলেবাস সংস্কারে ইউনিসেফের সঙ্গে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের চুক্তি

৩৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪
ফেসবুক ও মোবাইল ব্যাংকিং হ্যাক করে চলত প্রতারণা, গ্রেফতার ৪

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা
শিক্ষার্থী সেবায় বাউবির সমন্বিত পরিকল্পনা

৪৮ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু
নির্বাচন ঠেকানোর জন্য ষড়যন্ত্র হচ্ছে : টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা
যশোরে অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ১৪ পরিবারকে সেনাবাহিনীর সহায়তা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল
জুলাইয়ে নারীদের সাহসী উত্থান উদযাপনে ঢাকায় মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য
জবির প্রশাসনিক ভবনে শিক্ষার্থীদের তালা, অবরুদ্ধ উপাচার্য

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা
রিট করেও পরিষদে আসছেন না পলাতক চেয়ারম্যানরা

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন
৮ বছর পর টেস্ট দলে ফিরলেন লিয়াম ডসন

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে দুটি নৌকাসহ পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল
মাদারীপুরে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১
মালয়েশিয়ায় নৌকাডুবিতে নিখোঁজ ১১

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়
চোখের নিচের ত্বকে সব প্রসাধনী নয়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস
দুই বিভাগে ভারি বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক
সুন্দরবনে নিষিদ্ধ সময়ে মাছ ধরায় পাঁচ জেলে আটক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক
ঢামেক হাসপাতালের সামনে থেকে দুই দালাল আটক

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যা: আসামি মহিন দ্বিতীয় দফায় রিমান্ডে

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা
সোনারগাঁয়ে চাঁদাবাজি, ডাকাতি ও ছিনতাই প্রতিরোধে সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা
চট্টগ্রামে চার স্কুলে ব্যতিক্রমী বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
চট্টগ্রামে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ
মেট্রো স্টেশনে বসছে এটিএম ও সিআরএম বুথ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী
নকল করে শাস্তি পেলেন জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৮২ শিক্ষার্থী

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে, রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!
সাজা ছাড়াই কারাগারে ৩০ বছর, অবশেষে মুক্তি!

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং
ভারতের ভিসা জটিলতায় বাংলাদেশিদের চিকিৎসার নতুন গন্তব্য চীনের কুনমিং

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা
মিটফোর্ড হত্যাকাণ্ড নিয়ে ১০টি পরিকল্পিত অপপ্রচার ও তথ্যভিত্তিক বাস্তবতা

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’
‘যুদ্ধবিরতিতে বিশ্বাস করে না ইরান, যে কোনো অভিযানের জন্য প্রস্তুত’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের
২৭ রানে অলআউট হয়ে লজ্জার রেকর্ড উইন্ডিজের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের
ইউক্রেনে যুদ্ধবিরতি চুক্তি করতে রাশিয়াকে ৫০ দিনের আল্টিমেটাম ট্রাম্পের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী
ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করলেন কেনিয়ার জনপ্রিয় সংগীতশিল্পী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি
নতুন প্রধানমন্ত্রী হিসেবে অর্থমন্ত্রীর নাম প্রস্তাব করলেন জেলেনস্কি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা
সকালে রসুন খাওয়ার উপকারিতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের
বিয়ে ও সন্তান গ্রহণে আগ্রহ কমছে তরুণদের

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই
এইচআরসি গ্রুপের চেয়ারম্যান সাঈদ হোসেন চৌধুরী আর নেই

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার
ব্যবসায়ী সোহাগ হত্যার অন্যতম আসামি নান্নু গ্রেফতার

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস
বাড়বে বৃষ্টিপাতের প্রবণতা, টানা ৫ দিন বর্ষণের আভাস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

২২ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা
আ. লীগ সরকারের বিদ্যুৎ সংক্রান্ত সব ধরনের চুক্তি পর্যালোচনা করা হবে : অর্থ উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ
সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতি নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র : ডা. জাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে
ওড়িশায় যৌন হয়রানির বিচার না পেয়ে গায়ে আগুন দেয়া সেই ছাত্রী মারা গেছে

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!
হোয়াটসঅ্যাপে প্রতারণার ফাঁদ, দুবাইয়ে ১০০,০০০ দিরহাম হারালেন এক ভারতীয়!

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ জুলাই)

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা

ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান
ভীতিকর অপরাধ পরিসংখ্যান

সম্পাদকীয়

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস
সোহানের রাইডার্সের সামনে সাকিবের ক্যাপিটালস

মাঠে ময়দানে

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল
নিবন্ধনপ্রত্যাশী রাজনৈতিক দলগুলোর যত ভুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার
আগামীর বাংলাদেশ হবে বৈষম্যহীন জনতার

নগর জীবন

রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার
রাষ্ট্রীয়ভাবে শোক পালন করা হবে বুধবার

পেছনের পৃষ্ঠা

ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির
ছাত্রলীগকে আন্তর্জাতিক সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণার দাবি এবি পার্টির

পেছনের পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে
ওয়েস্ট ইন্ডিজ অলআউট ২৭ রানে

মাঠে ময়দানে

আলোচনায় আরপিও সংশোধন
আলোচনায় আরপিও সংশোধন

পেছনের পৃষ্ঠা

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ
ব্যাডমিন্টনে ৫০০’র ওপরে ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ
শান্তির হ্যাটট্রিকে শীর্ষে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক
নিরাপত্তা উপদেষ্টার সঙ্গে মিয়ানমার রাষ্ট্রদূতের বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের
বিচার-পুনর্বাসনসহ চার দাবি ওমান ফেরত প্রবাসীদের

পেছনের পৃষ্ঠা