শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২০

নয়না

মোস্তফা মামুন
প্রিন্ট ভার্সন
নয়না

ওদের তিনজনের বন্ধু না হয়ে শত্রু হওয়াই উচিত ছিল। ঘোর শত্রু। মারামারি করে মাথা ফাটিয়ে দিয়ে থানা-পুলিশ করার ঘটনা ঘটলে সেটাই হতো ঠিক।

কিন্তু হয়ে গেছে ১৮০ ডিগ্রি উল্টা। আশফাক, আবীর এবং ধনঞ্জয় দারুণ বন্ধু। তরুণ বয়সে ওরা তিনজন ভালোবেসেছিল নয়নাকে। আশফাক নয়নার বাল্যবন্ধু, সেই হিসেবে ভালোবাসার সুযোগটা ওরই প্রথম আসে। সে সুযোগ হারায়নি। তবে বাল্য বয়সে পাগলামিকে খুব একটা প্রকাশ করার সাহস থাকে না। মুরব্বি-বড় ভাইরা চারপাশে ছড়িয়ে আছেন। প্রহƒত-লাঞ্ছিত হওয়ারও শঙ্কা থাকে। প্রেমের বই-টই পড়ে আর সিনেমা দেখে ওর বিশ্বাস হয়েছিল চোখের ভাষাতেই নয়না বুঝে নেবে সব। বুঝতও মনে হয়। প্রশ্রয় দিত। ওর কথায় হেসে গড়িয়ে পড়ত। ভালো সিগন্যাল। কিন্তু আসলে ভুল সিগন্যাল। কলেজে ওঠার পর কো-এডুকেশেনে গিয়ে দেখা গেল ছেলে নতুন বন্ধুদের প্রতিও ওর সমান সহƒদয় আচরণ। আর খেয়াল করল আবীর নামে একজন খুব চেষ্টায় আছে। নয়নারও গলে যাওয়ার শঙ্কা। একদিন তাই মুখোমুখি। কড়া কথাবার্তা। হুমকি-ধমকি। একে অন্যকে দেখিয়ে দেওয়ার ভয়।

ধনঞ্জয় দৃশ্যপটে আসে আরেকটু পর। শহরের নামকরা গায়ক সে। কলেজের ফাংশনে প্রথম পরিচয়ে নয়না বলেছিল, ‘আমি আপনার ভক্ত।’ কিন্তু অবিলম্বে ভক্তিটা বরং উল্টোদিকেই বেশি দেখা যেতে শুরু করল। ধনঞ্জয় ফোন করে। ফোনে গান শোনায়। আর ওর কথা শুনে বলে, ‘তোমার তো দারুণ কণ্ঠ। একেবারে গানের সুপ্ত আগ্নেয়গিরি। জাগিয়ে দিতে হবে।’ সুপ্ত আগ্নেয়গিরি জাগানোর এ চেষ্টাটা বাকি দুজনের দৃষ্টি আকর্ষণ করল। তাতে ত্রিমুখী ঝগড়া। লড়াই। উত্তেজনা। কিন্তু আসল ক্লাইম্যাক্সটা এরপর। এক বিদেশ-ফেরত ব্যারিস্টার এসে হুট করে বিয়ে করে নিয়ে গেল নয়নাকে।

ধনঞ্জয়ের গানের সুরে খরা দেখা দিল। আশফাক দাড়ি রেখে দিল। আবীর ঘুম বাড়িয়ে দিল। গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যেতে পারত, ব্যর্থ প্রেমের কাহিনিগুলো যেভাবে শেষ হয়। কিন্তু আমাদের এ গল্পে প্রত্যেকটা শেষেই একেকটা শুরু আছে। ওদের তিনজনের পাগলামি সবাই জানত বলে পুরো শহরে ওদের নিয়ে বিদ্রƒপ। তামাশা। মিলিতভাবে ওদের নাম দেওয়া হলো, ‘তিন মজনু।’ চারদিকে শত্র“, সমব্যথী নেই কোনো। আর এটাই তিনজনকে কাছে টেনে আনে।

উদ্যোগটা আশফাকেরই। এক সন্ধ্যায় সে বাকি দুজনকে চায়ের আড্ডায় আমন্ত্রণ জানিয়ে বলে, ‘আমাদের কোনো বন্ধু নেই।’

বাকি দুজনও একমত। মাথা নাড়ে।

‘সবাই হাসছে।’

বাকিরাও সেটা জানে। 

আশফাক বলে, ‘ভুল আসলে আমাদেরই। নয়না আসলে কাউকে ভালোবাসেনি। অতিরিক্ত সুন্দরী মেয়েরা নিজেদেরই ভালোবাসে শুধু।’

ওরাও একমত। বাকি দুজন জানিয়ে দেয়।

‘কাজেই আমাদের খামোখা ডুবে না গিয়ে বাঁচতে হবে। আর বাঁচতে হলে চাই ঐক্য।’

‘ঐক্য?’ এই প্রথম কথা বলে ধনঞ্জয়। এখানে শত্রুতা হয়। ঐক্যের ধারণাটা তো অভিনব।

‘আমরাই আমাদের সমব্যথী। একে অন্যের ব্যথাটা বুঝতে পারছি। কাজেই মিলিতভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হবে।’

তারপর নাটকীয়ভাবে সে হাত বাড়ায়। বাকি দুজনও হাতে হাত রাখে। তিন ব্যর্থ প্রেমিকের এমন জোট পৃথিবীতে আর হয়নি বোধহয়।

এ তিন ব্যর্থ প্রেমিক আজ ১৫ বছর পর আবার একসঙ্গে। ততদিনে পৃথিবী আর সময়ের নিয়মে ওরাও বদলে গেছে। তিনজনই বিবাহিত। স্ত্রী-সন্তান সবই আছে। পুরনো প্রেম হারানো স্মৃতিমাত্র। আর তাই যখন নয়নার চিঠি এলো যে সে অনেক বছর পর দেশে ফিরে পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতে চায় তখন তিনজনই একমত হয়ে গেল, ওদের যাওয়া উচিত। একসঙ্গে গিয়েই চমকে দেওয়া যাক বরং।

একটু পাহাড়ি অঞ্চলের দিকে নয়নাদের বাসা বলে আবীরের জিপটাই নেওয়া হয়েছে। স্টার্ট করার কিছুক্ষণ পর ইঞ্জিন বিগড়ে গেল। আবীর গিয়ার বক্সটা নেওয়ার জন্য ডিগ্গি খুলতেই নজরে পড়ে সুদৃশ্য মোড়কে ঢাকা একটা উপহারের প্যাকেট।

আশফাক টেনে নিয়ে বলে, ‘আরে দারুণ তো! কী কিনেছ?’

আবীর একটু লজ্জা পেয়ে বলে, ‘এই সামান্য একটা কিছু। একেবারে খালি হাতে তো যাওয়া যায় না!’

‘কী আছে প্যাকেটে?’ ধনঞ্জয় জানতে চায়।

আবীর বলে, ‘এই নয়নার একটা জিনিস। এক সময় ওর গয়নার শখ ছিল তো। এই সামান্য একটা সোনার অলঙ্কার।’

বাকি দুজনের এতে মন খারাপ হওয়া উচিত। কিন্তু ধনঞ্জয়ের মন খারাপ না হয়ে বরং স্বস্তিবোধ হয়। কারণ, সে-ও চুপিচুপি একটা উপহার কিনেছে। অন্যরা কী ভাববে ভেবে কাউকে বলেনি।

এখন বলল, ‘আমিও সামান্য একটা... আসলে খালি হাতে তো যাওয়া যায় না...’

আবীর বলে, ‘তাই নাকি?’

ধনঞ্জয় বলে, ‘তবে ঠিক নয়নার জন্য উপহার নয়। এই বয়সে ওর জন্য উপহার নিলে কেমন দেখায়। তাই বাচ্চার জন্য একটা খেলনা গিটার। ব্যাগের মধ্যে আছে।’

আবীর একটুখানি ম্লান হয়ে গিয়ে বলে, ‘তুমি তো মামা স্কোর করে ফেললে। এই বয়সে নিজের চেয়ে বাচ্চাই মায়েদের কাছে বেশি পছন্দের। বাচ্চার জন্য উপহার নেওয়া মাস্টার স্ট্রোক।’

আশফাক কিছু বের করে না। মলিন ভঙ্গিতে হাসে। ওর সঙ্গে কোনো উপহার-টুপহার নেই তাহলে। তিনজনের লড়াইয়ে সরাসরি কোনো জয়ী না থাকলেও আশফাক একটু যেন এগিয়ে ছিল। আর একটু বেশি চালাকও। সবক্ষেত্রেই সাধারণত বুদ্ধিটা বেশি খেলে। আজ মোক্ষম সময়ে যে খেলেনি সেটাই ভালো। এমনিতে এগিয়ে থাকা আশফাক এখানে পিছিয়ে থাকাতে একটা ভারসাম্যও প্রতিষ্ঠিত হলো যেন।

‘আরে উপহার-টুপহার কিছু না। ও আমাদের তিনজনকে দেখেই এমন চমকে যাবে যে...।’ বলে গাড়ির গতি বাড়ায়। একটা আফসোসও হয়। বাচ্চার জন্য গিফটটা কিনলেই বোধহয় ভালো হতো। নয়নাকে বেশি খুশি করা যেত। ওর কাছে চাওয়ার কিছু নেই তবু আজও ওকে তৃপ্ত করতে খুব ইচ্ছা করে খুব।

ওদের বরণ করার জন্য বিপুল আয়োজন। নয়নার স্বামী, সাদা চুলের ব্যারিস্টার গেট থেকে অভ্যর্থনা জানিয়ে নিয়ে গেলেন ভিতরে। বারবার করে বললেন, প্রত্যেকের গল্প এত শুনেছেন যে তাদের না দেখলে নাকি জীবন অনর্থক মনে হচ্ছিল।

আশফাক একটু অবাক, ‘আমাদের গল্প আপনি শুনেছেন?’

‘শুনব না কেন? আপনারা ওর এত ভালো বন্ধু ছিলেন। সত্যি বললে, নয়নার গল্প শুনে বুঝতে পারিনি আপনাদের মধ্যে আসলে কে ওর সবচেয়ে ভালো বন্ধু ছিলেন। তাই ভাবলাম নিজেই পরীক্ষা করে দেখি।’

ওরা একটু মিইয়ে গেল! পরীক্ষা হবে কেন? ভদ্রলোক ব্যারিস্টার। আর চোখ দেখে মনে হচ্ছে চিন্তার লাইনটাও খুব সুবিধার নয়।

ভদ্রলোক হো হো করে হেসে দিয়ে বললেন, ‘নয়না দেখো, বলেছিলাম না আমি তোমার বন্ধুদের ঠিক ভড়কে দেব।’

নয়না হাসে। আর তখনই বয়সের দেয়াল উড়ে যায়। সেই নয়না। যার চোখে জীবনের রং আজও ঝিলমিল করে। সেই মুখচ্ছবিতে সুন্দরের কারিগর যেন আজও প্রলেপ লাগাচ্ছেন।

নয়না কথা বলবে নিশ্চয়ই এখন। উফ! বয়সের কামড়ে যদি গলার মিষ্টি স্বরটাতে বার্ধক্যের ছোঁয়া লাগে।

লেগেছে কিনা বোঝা যাচ্ছে না। সে কথা বলে না। হাসে। হেসে চলে।

কথা বলেন শুধু ব্যারিস্টার।

সবাইকে শরবত আর ফলের গ্লাস এগিয়ে দিতে দিতে বললেন, ‘আপনাদের যে জিনিসটা আমার ভালো লেগেছে সেটা হচ্ছে অহিংসতা।’

‘অহিংসতা?’ আশফাক অবাক হয়ে বলে।

‘হ্যাঁ এই যে আমি হুট করে বিয়ে করে নিয়ে গেলাম আপনারা ভায়োলেন্ট কিছু করেননি। চাইলে তো তখন আমার গাড়িতে একটা ঢিল ছুঁড়তে পারতেন। পারতেন বিয়ে বাড়িতে এসে ‘তোমাকে না পেলে আত্মহত্যা করব’ এরকম কোনো নাটক করতে। করেননি।’

এটা নিন্দা না প্রশংসা বুঝতে ওদের একটু সমস্যা হয়।

ভদ্রলোক বলে চলেন, ‘এজন্যই যখন আমার প্ল্যান করলাম দেশে এসে পুরনো বন্ধুদের খুঁজে বের করব তখন আমি বিশেষ করে নয়নাকে বললাম, আপনাদেরও খবর দিতে।’

ভদ্রলোক একটু থামেন। সিগারেট ধরান। তিনি ওদের পক্ষে না বিপক্ষে সেটা বোঝা যাচ্ছে না এখনো। তাঁকে পর্যবেক্ষণ করে যাওয়াই আপাতত ভালো।

এবার তিনি প্রসঙ্গ একটু বদলান, ‘আচ্ছা, আপনাদের সবার সব আমি জানি কিন্তু আপনারা আমার সম্পর্কে কিছুই জানেন না। তাই না?’

আশফাক সবার হয়ে বলে, ‘না সেভাবে জানি না।’

‘না জানাই ভালো। স্ত্রীর পুরুষ বন্ধুরা যত কম জানবে ততই ভালো। জানলে নিরাপত্তা বিঘিœত হওয়ার আশঙ্কা।’ হো হো করে হাসেন ভদ্রলোক।

আচ্ছা নয়না মানুষটাকে থামাচ্ছে না কেন? নাকি তাদের অপ্রস্তুত করার পরিকল্পনা করেই ডেকে আনা।

আশফাক নেতৃত্বটা কাঁধে তুলে নেওয়ার দরকার মনে করে, ‘আসলে আমাদের আলাদা আলাদাভাবে চিঠি পাঠালেও ভেবে দেখলাম তিন দিন আসলে আপনাদের তিনবার আয়োজন করতে হবে। তারচেয়ে যেন একবারেই সব হয়।’

ভদ্রলোক আবার হাসেন। ‘আজও নয়নার প্রতি আপনাদের সেই একই রকম খেয়াল।’

নয়না তবু কিছু বলে না।

আবীর কথা বলে এবার, ‘নয়না আসলে হুট করে তোমার আমন্ত্রণ পেলাম তো, তেমন কিছু আনতে পারিনি। সামান্য একটা উপহার।’

সে গয়নাটা বের করে নয়নার হাতে দেয়। নয়না হাসে। এবারও কথা নয়।

এবার ধনঞ্জয় তার গানের বাক্স থেকে একটা বাচ্চাদের উপযোগী গিটার বের করে বলে, ‘তোমার বাচ্চা কোথায়? ওকে দেখছি না যে...। এটা ওর জন্য।’

নয়নার স্বামী উপহার দুটো নিয়ে পরীক্ষা করেন যেন। বাঁকা মন্তব্য প্রত্যাশিত হলেও চুপ করে থাকলেন।

এবার ওদের চোখ আশফাকের দিকে। বাকি দুজন উপহার এনেছে, ওরও আনা উচিত, এমনই ভঙ্গি। আশফাক একটু অপ্রস্তুত। নয়না কি মন খারাপ করল! আশফাকই তো ওর প্রথম প্রত্যাশী, বেশি খাতিরও ছিল ওর সঙ্গে।

আশফাক বিব্রত ভাব এড়াতেই পকেটে হাত দিল বোধহয়। হাতটা যখন বেরিয়ে এলো তখন তাতে একটা দামি ব্র্যান্ডের ঘড়ি। ওটা নয়নার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে বলল, ‘আসলে আমি মহিলা বা বাচ্চাদের জিনিস খুব ভালো পছন্দ করতে পারি না। তাই পুরুষ হিসেবে আপনার জন্যই আনলাম উপহার। এই নিন।’

এমন দুঁদে নয়নার স্বামী তিনি পর্যন্ত এই বাউন্সারে একটু বিব্রত। স্ত্রীর প্রেমিকরা তাঁর স্বামীর জন্য পুরস্কার নিয়ে আসে এই ঘটনাও পৃথিবীতে বিরল।

আবীর আর ধনঞ্জয় ক্ষুব্ধ হবে না অবাক হবে এই ভেবে বোকার মতো হাসতে থাকল।

ফেরার সময় ওদের মনে প্রশ্ন, আশফাক কেন এমন করল! খুবই বুদ্ধির কাজ করেছে কিন্তু ওদের বললে কী হতো? ওরা কি ঘড়িটা কেড়ে নিত। ঠিক করেনি সে।

গাড়ি স্টার্ট দিয়ে আবীর সেটা জিজ্ঞেস করবে করবে করছে এই সময়ই আশফাক বলে, ‘একটু থাম।’

‘কেন? কী হলো আবার?’

‘আমার মানিব্যাগ ফেলে এসেছি।’

ওরা বিরক্ত। ধনঞ্জয় বলে, ‘সত্যি তো, নাকি তুমি আবার স্কোর করতে যাচ্ছ।’

‘এখানে আর স্কোরের কী আছে?’

‘না তুমি তো এগিয়ে গেছ। ওর জামাই তোমার নাম্বার নিয়েছে। তোমাকে একটা উপহার পাঠাবে বলেছে। তুমি সবসময়ই এগিয়ে থাকলে।’

আবীর বলে, ‘তবে যাই বলো বুদ্ধিটা কিন্তু হয়েছে ফাটাফাটি। ওই ব্যাটাকে একেবারে জব্দ করে দেওয়া গেছে। নইলে তো মনে হচ্ছিল আমরা আসামিপক্ষ। জেরা শুরু করেছিল।’

আশফাক হাসে। বিজয়ীর ভঙ্গি করে বলে, ‘আমি তো সবসময়ই এক নাম্বার ছিলাম।’

আশফাক ওদের বাসার দিকে রওনা দেয়। আজ আর হার-জিতের মানে নেই, বিবাহিতা এবং প্রৌঢ় প্রেমিকার মন জয়ে এক-দুই নম্বর হওয়াতে কী আর যায় আসে। তবু কেন যেন একটু বিষণœ লাগে বাকি দুজনের।

দূরের আশফাককে বিজয়ী সেনাপতি মনে হয়।

আশফাক কলিং বেল বাজাতে গিয়ে থামে। একটু কান খাড়া করে শোনে নয়নার স্বামী বলছে, ‘তোমার বন্ধুদের মধ্যে আমার কাকে সবচেয়ে পছন্দ হয়েছে জানো?’

নয়না হাসে। কিছু বলে না।

‘আচ্ছা পছন্দ কাকে হয়েছে সেটা পরে বলি, আগে বলি কাকে সবচেয়ে অপছন্দ হয়েছে। আশফাক, মানে যে আমার জন্য উপহার এনেছে তাঁকে। ওর টার্গেট হচ্ছে আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখে একটা সেতু তৈরি করা। ওর একেবারে নো এন্ট্রি। বিরাট চালিয়াত।’

আশফাক মন খারাপ করতে গিয়েও একটু দম নেয়। নয়না নিশ্চয়ই প্রতিবাদ করবে। মেনে নেবে না এই কুযুক্তি।

করে না। পৃথিবীটাকে বড় নিষ্ঠুর মনে হয়।

‘আর দুই নম্বর হচ্ছে আদৃতার জন্য যে গিফট এনেছে। মেয়েকে খুশি করে আমাদের খুশি করতে চায়। ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতি। মাঝামাঝি পথে চলা লোক। এরা ক্ষতিকর নয়।’

নয়না এটাও মেনে নিয়ে হাসে।

‘আর এক নম্বর অবশ্যই আবীর। সাহস আছে। ঠিক যার জন্য উপহার আনতে মন চেয়েছে সেই তোমার জন্যই এনেছে। যাই হোক এ দুজন খুব সমস্যা না কিন্তু আশফাক বিপজ্জনক। ওর সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ নয়।’

যাক আর কেউ তো কথাটা শোনেনি- এ স্বস্তি নিয়ে পেছন ফিরতেই দেখে ওরা দুজন। কখন যে এসে দাঁড়িয়েছে।

আশফাক অপ্রস্তুত ভঙ্গিতে হাসে।

আবীর-ধনঞ্জয়ও হাসে।

তিনজন আজ আবার বুঝতে পারে প্রেমের পরীক্ষা বা শিক্ষা কোনোদিনই শেষ হওয়ার নয়।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
শাপলা কিংবা বালকসময়
শাপলা কিংবা বালকসময়
ধ্রুপদী ট্রমা
ধ্রুপদী ট্রমা
চোখের নদী
চোখের নদী
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
ষাট থেকে শূন্য দশক
ষাট থেকে শূন্য দশক
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

৩৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

২ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৯ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা