শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২০

নয়না

মোস্তফা মামুন
প্রিন্ট ভার্সন
নয়না

ওদের তিনজনের বন্ধু না হয়ে শত্রু হওয়াই উচিত ছিল। ঘোর শত্রু। মারামারি করে মাথা ফাটিয়ে দিয়ে থানা-পুলিশ করার ঘটনা ঘটলে সেটাই হতো ঠিক।

কিন্তু হয়ে গেছে ১৮০ ডিগ্রি উল্টা। আশফাক, আবীর এবং ধনঞ্জয় দারুণ বন্ধু। তরুণ বয়সে ওরা তিনজন ভালোবেসেছিল নয়নাকে। আশফাক নয়নার বাল্যবন্ধু, সেই হিসেবে ভালোবাসার সুযোগটা ওরই প্রথম আসে। সে সুযোগ হারায়নি। তবে বাল্য বয়সে পাগলামিকে খুব একটা প্রকাশ করার সাহস থাকে না। মুরব্বি-বড় ভাইরা চারপাশে ছড়িয়ে আছেন। প্রহƒত-লাঞ্ছিত হওয়ারও শঙ্কা থাকে। প্রেমের বই-টই পড়ে আর সিনেমা দেখে ওর বিশ্বাস হয়েছিল চোখের ভাষাতেই নয়না বুঝে নেবে সব। বুঝতও মনে হয়। প্রশ্রয় দিত। ওর কথায় হেসে গড়িয়ে পড়ত। ভালো সিগন্যাল। কিন্তু আসলে ভুল সিগন্যাল। কলেজে ওঠার পর কো-এডুকেশেনে গিয়ে দেখা গেল ছেলে নতুন বন্ধুদের প্রতিও ওর সমান সহƒদয় আচরণ। আর খেয়াল করল আবীর নামে একজন খুব চেষ্টায় আছে। নয়নারও গলে যাওয়ার শঙ্কা। একদিন তাই মুখোমুখি। কড়া কথাবার্তা। হুমকি-ধমকি। একে অন্যকে দেখিয়ে দেওয়ার ভয়।

ধনঞ্জয় দৃশ্যপটে আসে আরেকটু পর। শহরের নামকরা গায়ক সে। কলেজের ফাংশনে প্রথম পরিচয়ে নয়না বলেছিল, ‘আমি আপনার ভক্ত।’ কিন্তু অবিলম্বে ভক্তিটা বরং উল্টোদিকেই বেশি দেখা যেতে শুরু করল। ধনঞ্জয় ফোন করে। ফোনে গান শোনায়। আর ওর কথা শুনে বলে, ‘তোমার তো দারুণ কণ্ঠ। একেবারে গানের সুপ্ত আগ্নেয়গিরি। জাগিয়ে দিতে হবে।’ সুপ্ত আগ্নেয়গিরি জাগানোর এ চেষ্টাটা বাকি দুজনের দৃষ্টি আকর্ষণ করল। তাতে ত্রিমুখী ঝগড়া। লড়াই। উত্তেজনা। কিন্তু আসল ক্লাইম্যাক্সটা এরপর। এক বিদেশ-ফেরত ব্যারিস্টার এসে হুট করে বিয়ে করে নিয়ে গেল নয়নাকে।

ধনঞ্জয়ের গানের সুরে খরা দেখা দিল। আশফাক দাড়ি রেখে দিল। আবীর ঘুম বাড়িয়ে দিল। গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যেতে পারত, ব্যর্থ প্রেমের কাহিনিগুলো যেভাবে শেষ হয়। কিন্তু আমাদের এ গল্পে প্রত্যেকটা শেষেই একেকটা শুরু আছে। ওদের তিনজনের পাগলামি সবাই জানত বলে পুরো শহরে ওদের নিয়ে বিদ্রƒপ। তামাশা। মিলিতভাবে ওদের নাম দেওয়া হলো, ‘তিন মজনু।’ চারদিকে শত্র“, সমব্যথী নেই কোনো। আর এটাই তিনজনকে কাছে টেনে আনে।

উদ্যোগটা আশফাকেরই। এক সন্ধ্যায় সে বাকি দুজনকে চায়ের আড্ডায় আমন্ত্রণ জানিয়ে বলে, ‘আমাদের কোনো বন্ধু নেই।’

বাকি দুজনও একমত। মাথা নাড়ে।

‘সবাই হাসছে।’

বাকিরাও সেটা জানে। 

আশফাক বলে, ‘ভুল আসলে আমাদেরই। নয়না আসলে কাউকে ভালোবাসেনি। অতিরিক্ত সুন্দরী মেয়েরা নিজেদেরই ভালোবাসে শুধু।’

ওরাও একমত। বাকি দুজন জানিয়ে দেয়।

‘কাজেই আমাদের খামোখা ডুবে না গিয়ে বাঁচতে হবে। আর বাঁচতে হলে চাই ঐক্য।’

‘ঐক্য?’ এই প্রথম কথা বলে ধনঞ্জয়। এখানে শত্রুতা হয়। ঐক্যের ধারণাটা তো অভিনব।

‘আমরাই আমাদের সমব্যথী। একে অন্যের ব্যথাটা বুঝতে পারছি। কাজেই মিলিতভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হবে।’

তারপর নাটকীয়ভাবে সে হাত বাড়ায়। বাকি দুজনও হাতে হাত রাখে। তিন ব্যর্থ প্রেমিকের এমন জোট পৃথিবীতে আর হয়নি বোধহয়।

এ তিন ব্যর্থ প্রেমিক আজ ১৫ বছর পর আবার একসঙ্গে। ততদিনে পৃথিবী আর সময়ের নিয়মে ওরাও বদলে গেছে। তিনজনই বিবাহিত। স্ত্রী-সন্তান সবই আছে। পুরনো প্রেম হারানো স্মৃতিমাত্র। আর তাই যখন নয়নার চিঠি এলো যে সে অনেক বছর পর দেশে ফিরে পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতে চায় তখন তিনজনই একমত হয়ে গেল, ওদের যাওয়া উচিত। একসঙ্গে গিয়েই চমকে দেওয়া যাক বরং।

একটু পাহাড়ি অঞ্চলের দিকে নয়নাদের বাসা বলে আবীরের জিপটাই নেওয়া হয়েছে। স্টার্ট করার কিছুক্ষণ পর ইঞ্জিন বিগড়ে গেল। আবীর গিয়ার বক্সটা নেওয়ার জন্য ডিগ্গি খুলতেই নজরে পড়ে সুদৃশ্য মোড়কে ঢাকা একটা উপহারের প্যাকেট।

আশফাক টেনে নিয়ে বলে, ‘আরে দারুণ তো! কী কিনেছ?’

আবীর একটু লজ্জা পেয়ে বলে, ‘এই সামান্য একটা কিছু। একেবারে খালি হাতে তো যাওয়া যায় না!’

‘কী আছে প্যাকেটে?’ ধনঞ্জয় জানতে চায়।

আবীর বলে, ‘এই নয়নার একটা জিনিস। এক সময় ওর গয়নার শখ ছিল তো। এই সামান্য একটা সোনার অলঙ্কার।’

বাকি দুজনের এতে মন খারাপ হওয়া উচিত। কিন্তু ধনঞ্জয়ের মন খারাপ না হয়ে বরং স্বস্তিবোধ হয়। কারণ, সে-ও চুপিচুপি একটা উপহার কিনেছে। অন্যরা কী ভাববে ভেবে কাউকে বলেনি।

এখন বলল, ‘আমিও সামান্য একটা... আসলে খালি হাতে তো যাওয়া যায় না...’

আবীর বলে, ‘তাই নাকি?’

ধনঞ্জয় বলে, ‘তবে ঠিক নয়নার জন্য উপহার নয়। এই বয়সে ওর জন্য উপহার নিলে কেমন দেখায়। তাই বাচ্চার জন্য একটা খেলনা গিটার। ব্যাগের মধ্যে আছে।’

আবীর একটুখানি ম্লান হয়ে গিয়ে বলে, ‘তুমি তো মামা স্কোর করে ফেললে। এই বয়সে নিজের চেয়ে বাচ্চাই মায়েদের কাছে বেশি পছন্দের। বাচ্চার জন্য উপহার নেওয়া মাস্টার স্ট্রোক।’

আশফাক কিছু বের করে না। মলিন ভঙ্গিতে হাসে। ওর সঙ্গে কোনো উপহার-টুপহার নেই তাহলে। তিনজনের লড়াইয়ে সরাসরি কোনো জয়ী না থাকলেও আশফাক একটু যেন এগিয়ে ছিল। আর একটু বেশি চালাকও। সবক্ষেত্রেই সাধারণত বুদ্ধিটা বেশি খেলে। আজ মোক্ষম সময়ে যে খেলেনি সেটাই ভালো। এমনিতে এগিয়ে থাকা আশফাক এখানে পিছিয়ে থাকাতে একটা ভারসাম্যও প্রতিষ্ঠিত হলো যেন।

‘আরে উপহার-টুপহার কিছু না। ও আমাদের তিনজনকে দেখেই এমন চমকে যাবে যে...।’ বলে গাড়ির গতি বাড়ায়। একটা আফসোসও হয়। বাচ্চার জন্য গিফটটা কিনলেই বোধহয় ভালো হতো। নয়নাকে বেশি খুশি করা যেত। ওর কাছে চাওয়ার কিছু নেই তবু আজও ওকে তৃপ্ত করতে খুব ইচ্ছা করে খুব।

ওদের বরণ করার জন্য বিপুল আয়োজন। নয়নার স্বামী, সাদা চুলের ব্যারিস্টার গেট থেকে অভ্যর্থনা জানিয়ে নিয়ে গেলেন ভিতরে। বারবার করে বললেন, প্রত্যেকের গল্প এত শুনেছেন যে তাদের না দেখলে নাকি জীবন অনর্থক মনে হচ্ছিল।

আশফাক একটু অবাক, ‘আমাদের গল্প আপনি শুনেছেন?’

‘শুনব না কেন? আপনারা ওর এত ভালো বন্ধু ছিলেন। সত্যি বললে, নয়নার গল্প শুনে বুঝতে পারিনি আপনাদের মধ্যে আসলে কে ওর সবচেয়ে ভালো বন্ধু ছিলেন। তাই ভাবলাম নিজেই পরীক্ষা করে দেখি।’

ওরা একটু মিইয়ে গেল! পরীক্ষা হবে কেন? ভদ্রলোক ব্যারিস্টার। আর চোখ দেখে মনে হচ্ছে চিন্তার লাইনটাও খুব সুবিধার নয়।

ভদ্রলোক হো হো করে হেসে দিয়ে বললেন, ‘নয়না দেখো, বলেছিলাম না আমি তোমার বন্ধুদের ঠিক ভড়কে দেব।’

নয়না হাসে। আর তখনই বয়সের দেয়াল উড়ে যায়। সেই নয়না। যার চোখে জীবনের রং আজও ঝিলমিল করে। সেই মুখচ্ছবিতে সুন্দরের কারিগর যেন আজও প্রলেপ লাগাচ্ছেন।

নয়না কথা বলবে নিশ্চয়ই এখন। উফ! বয়সের কামড়ে যদি গলার মিষ্টি স্বরটাতে বার্ধক্যের ছোঁয়া লাগে।

লেগেছে কিনা বোঝা যাচ্ছে না। সে কথা বলে না। হাসে। হেসে চলে।

কথা বলেন শুধু ব্যারিস্টার।

সবাইকে শরবত আর ফলের গ্লাস এগিয়ে দিতে দিতে বললেন, ‘আপনাদের যে জিনিসটা আমার ভালো লেগেছে সেটা হচ্ছে অহিংসতা।’

‘অহিংসতা?’ আশফাক অবাক হয়ে বলে।

‘হ্যাঁ এই যে আমি হুট করে বিয়ে করে নিয়ে গেলাম আপনারা ভায়োলেন্ট কিছু করেননি। চাইলে তো তখন আমার গাড়িতে একটা ঢিল ছুঁড়তে পারতেন। পারতেন বিয়ে বাড়িতে এসে ‘তোমাকে না পেলে আত্মহত্যা করব’ এরকম কোনো নাটক করতে। করেননি।’

এটা নিন্দা না প্রশংসা বুঝতে ওদের একটু সমস্যা হয়।

ভদ্রলোক বলে চলেন, ‘এজন্যই যখন আমার প্ল্যান করলাম দেশে এসে পুরনো বন্ধুদের খুঁজে বের করব তখন আমি বিশেষ করে নয়নাকে বললাম, আপনাদেরও খবর দিতে।’

ভদ্রলোক একটু থামেন। সিগারেট ধরান। তিনি ওদের পক্ষে না বিপক্ষে সেটা বোঝা যাচ্ছে না এখনো। তাঁকে পর্যবেক্ষণ করে যাওয়াই আপাতত ভালো।

এবার তিনি প্রসঙ্গ একটু বদলান, ‘আচ্ছা, আপনাদের সবার সব আমি জানি কিন্তু আপনারা আমার সম্পর্কে কিছুই জানেন না। তাই না?’

আশফাক সবার হয়ে বলে, ‘না সেভাবে জানি না।’

‘না জানাই ভালো। স্ত্রীর পুরুষ বন্ধুরা যত কম জানবে ততই ভালো। জানলে নিরাপত্তা বিঘিœত হওয়ার আশঙ্কা।’ হো হো করে হাসেন ভদ্রলোক।

আচ্ছা নয়না মানুষটাকে থামাচ্ছে না কেন? নাকি তাদের অপ্রস্তুত করার পরিকল্পনা করেই ডেকে আনা।

আশফাক নেতৃত্বটা কাঁধে তুলে নেওয়ার দরকার মনে করে, ‘আসলে আমাদের আলাদা আলাদাভাবে চিঠি পাঠালেও ভেবে দেখলাম তিন দিন আসলে আপনাদের তিনবার আয়োজন করতে হবে। তারচেয়ে যেন একবারেই সব হয়।’

ভদ্রলোক আবার হাসেন। ‘আজও নয়নার প্রতি আপনাদের সেই একই রকম খেয়াল।’

নয়না তবু কিছু বলে না।

আবীর কথা বলে এবার, ‘নয়না আসলে হুট করে তোমার আমন্ত্রণ পেলাম তো, তেমন কিছু আনতে পারিনি। সামান্য একটা উপহার।’

সে গয়নাটা বের করে নয়নার হাতে দেয়। নয়না হাসে। এবারও কথা নয়।

এবার ধনঞ্জয় তার গানের বাক্স থেকে একটা বাচ্চাদের উপযোগী গিটার বের করে বলে, ‘তোমার বাচ্চা কোথায়? ওকে দেখছি না যে...। এটা ওর জন্য।’

নয়নার স্বামী উপহার দুটো নিয়ে পরীক্ষা করেন যেন। বাঁকা মন্তব্য প্রত্যাশিত হলেও চুপ করে থাকলেন।

এবার ওদের চোখ আশফাকের দিকে। বাকি দুজন উপহার এনেছে, ওরও আনা উচিত, এমনই ভঙ্গি। আশফাক একটু অপ্রস্তুত। নয়না কি মন খারাপ করল! আশফাকই তো ওর প্রথম প্রত্যাশী, বেশি খাতিরও ছিল ওর সঙ্গে।

আশফাক বিব্রত ভাব এড়াতেই পকেটে হাত দিল বোধহয়। হাতটা যখন বেরিয়ে এলো তখন তাতে একটা দামি ব্র্যান্ডের ঘড়ি। ওটা নয়নার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে বলল, ‘আসলে আমি মহিলা বা বাচ্চাদের জিনিস খুব ভালো পছন্দ করতে পারি না। তাই পুরুষ হিসেবে আপনার জন্যই আনলাম উপহার। এই নিন।’

এমন দুঁদে নয়নার স্বামী তিনি পর্যন্ত এই বাউন্সারে একটু বিব্রত। স্ত্রীর প্রেমিকরা তাঁর স্বামীর জন্য পুরস্কার নিয়ে আসে এই ঘটনাও পৃথিবীতে বিরল।

আবীর আর ধনঞ্জয় ক্ষুব্ধ হবে না অবাক হবে এই ভেবে বোকার মতো হাসতে থাকল।

ফেরার সময় ওদের মনে প্রশ্ন, আশফাক কেন এমন করল! খুবই বুদ্ধির কাজ করেছে কিন্তু ওদের বললে কী হতো? ওরা কি ঘড়িটা কেড়ে নিত। ঠিক করেনি সে।

গাড়ি স্টার্ট দিয়ে আবীর সেটা জিজ্ঞেস করবে করবে করছে এই সময়ই আশফাক বলে, ‘একটু থাম।’

‘কেন? কী হলো আবার?’

‘আমার মানিব্যাগ ফেলে এসেছি।’

ওরা বিরক্ত। ধনঞ্জয় বলে, ‘সত্যি তো, নাকি তুমি আবার স্কোর করতে যাচ্ছ।’

‘এখানে আর স্কোরের কী আছে?’

‘না তুমি তো এগিয়ে গেছ। ওর জামাই তোমার নাম্বার নিয়েছে। তোমাকে একটা উপহার পাঠাবে বলেছে। তুমি সবসময়ই এগিয়ে থাকলে।’

আবীর বলে, ‘তবে যাই বলো বুদ্ধিটা কিন্তু হয়েছে ফাটাফাটি। ওই ব্যাটাকে একেবারে জব্দ করে দেওয়া গেছে। নইলে তো মনে হচ্ছিল আমরা আসামিপক্ষ। জেরা শুরু করেছিল।’

আশফাক হাসে। বিজয়ীর ভঙ্গি করে বলে, ‘আমি তো সবসময়ই এক নাম্বার ছিলাম।’

আশফাক ওদের বাসার দিকে রওনা দেয়। আজ আর হার-জিতের মানে নেই, বিবাহিতা এবং প্রৌঢ় প্রেমিকার মন জয়ে এক-দুই নম্বর হওয়াতে কী আর যায় আসে। তবু কেন যেন একটু বিষণœ লাগে বাকি দুজনের।

দূরের আশফাককে বিজয়ী সেনাপতি মনে হয়।

আশফাক কলিং বেল বাজাতে গিয়ে থামে। একটু কান খাড়া করে শোনে নয়নার স্বামী বলছে, ‘তোমার বন্ধুদের মধ্যে আমার কাকে সবচেয়ে পছন্দ হয়েছে জানো?’

নয়না হাসে। কিছু বলে না।

‘আচ্ছা পছন্দ কাকে হয়েছে সেটা পরে বলি, আগে বলি কাকে সবচেয়ে অপছন্দ হয়েছে। আশফাক, মানে যে আমার জন্য উপহার এনেছে তাঁকে। ওর টার্গেট হচ্ছে আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখে একটা সেতু তৈরি করা। ওর একেবারে নো এন্ট্রি। বিরাট চালিয়াত।’

আশফাক মন খারাপ করতে গিয়েও একটু দম নেয়। নয়না নিশ্চয়ই প্রতিবাদ করবে। মেনে নেবে না এই কুযুক্তি।

করে না। পৃথিবীটাকে বড় নিষ্ঠুর মনে হয়।

‘আর দুই নম্বর হচ্ছে আদৃতার জন্য যে গিফট এনেছে। মেয়েকে খুশি করে আমাদের খুশি করতে চায়। ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতি। মাঝামাঝি পথে চলা লোক। এরা ক্ষতিকর নয়।’

নয়না এটাও মেনে নিয়ে হাসে।

‘আর এক নম্বর অবশ্যই আবীর। সাহস আছে। ঠিক যার জন্য উপহার আনতে মন চেয়েছে সেই তোমার জন্যই এনেছে। যাই হোক এ দুজন খুব সমস্যা না কিন্তু আশফাক বিপজ্জনক। ওর সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ নয়।’

যাক আর কেউ তো কথাটা শোনেনি- এ স্বস্তি নিয়ে পেছন ফিরতেই দেখে ওরা দুজন। কখন যে এসে দাঁড়িয়েছে।

আশফাক অপ্রস্তুত ভঙ্গিতে হাসে।

আবীর-ধনঞ্জয়ও হাসে।

তিনজন আজ আবার বুঝতে পারে প্রেমের পরীক্ষা বা শিক্ষা কোনোদিনই শেষ হওয়ার নয়।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৬ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৭ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৮ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক