শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২০

নয়না

মোস্তফা মামুন
প্রিন্ট ভার্সন
নয়না

ওদের তিনজনের বন্ধু না হয়ে শত্রু হওয়াই উচিত ছিল। ঘোর শত্রু। মারামারি করে মাথা ফাটিয়ে দিয়ে থানা-পুলিশ করার ঘটনা ঘটলে সেটাই হতো ঠিক।

কিন্তু হয়ে গেছে ১৮০ ডিগ্রি উল্টা। আশফাক, আবীর এবং ধনঞ্জয় দারুণ বন্ধু। তরুণ বয়সে ওরা তিনজন ভালোবেসেছিল নয়নাকে। আশফাক নয়নার বাল্যবন্ধু, সেই হিসেবে ভালোবাসার সুযোগটা ওরই প্রথম আসে। সে সুযোগ হারায়নি। তবে বাল্য বয়সে পাগলামিকে খুব একটা প্রকাশ করার সাহস থাকে না। মুরব্বি-বড় ভাইরা চারপাশে ছড়িয়ে আছেন। প্রহƒত-লাঞ্ছিত হওয়ারও শঙ্কা থাকে। প্রেমের বই-টই পড়ে আর সিনেমা দেখে ওর বিশ্বাস হয়েছিল চোখের ভাষাতেই নয়না বুঝে নেবে সব। বুঝতও মনে হয়। প্রশ্রয় দিত। ওর কথায় হেসে গড়িয়ে পড়ত। ভালো সিগন্যাল। কিন্তু আসলে ভুল সিগন্যাল। কলেজে ওঠার পর কো-এডুকেশেনে গিয়ে দেখা গেল ছেলে নতুন বন্ধুদের প্রতিও ওর সমান সহƒদয় আচরণ। আর খেয়াল করল আবীর নামে একজন খুব চেষ্টায় আছে। নয়নারও গলে যাওয়ার শঙ্কা। একদিন তাই মুখোমুখি। কড়া কথাবার্তা। হুমকি-ধমকি। একে অন্যকে দেখিয়ে দেওয়ার ভয়।

ধনঞ্জয় দৃশ্যপটে আসে আরেকটু পর। শহরের নামকরা গায়ক সে। কলেজের ফাংশনে প্রথম পরিচয়ে নয়না বলেছিল, ‘আমি আপনার ভক্ত।’ কিন্তু অবিলম্বে ভক্তিটা বরং উল্টোদিকেই বেশি দেখা যেতে শুরু করল। ধনঞ্জয় ফোন করে। ফোনে গান শোনায়। আর ওর কথা শুনে বলে, ‘তোমার তো দারুণ কণ্ঠ। একেবারে গানের সুপ্ত আগ্নেয়গিরি। জাগিয়ে দিতে হবে।’ সুপ্ত আগ্নেয়গিরি জাগানোর এ চেষ্টাটা বাকি দুজনের দৃষ্টি আকর্ষণ করল। তাতে ত্রিমুখী ঝগড়া। লড়াই। উত্তেজনা। কিন্তু আসল ক্লাইম্যাক্সটা এরপর। এক বিদেশ-ফেরত ব্যারিস্টার এসে হুট করে বিয়ে করে নিয়ে গেল নয়নাকে।

ধনঞ্জয়ের গানের সুরে খরা দেখা দিল। আশফাক দাড়ি রেখে দিল। আবীর ঘুম বাড়িয়ে দিল। গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যেতে পারত, ব্যর্থ প্রেমের কাহিনিগুলো যেভাবে শেষ হয়। কিন্তু আমাদের এ গল্পে প্রত্যেকটা শেষেই একেকটা শুরু আছে। ওদের তিনজনের পাগলামি সবাই জানত বলে পুরো শহরে ওদের নিয়ে বিদ্রƒপ। তামাশা। মিলিতভাবে ওদের নাম দেওয়া হলো, ‘তিন মজনু।’ চারদিকে শত্র“, সমব্যথী নেই কোনো। আর এটাই তিনজনকে কাছে টেনে আনে।

উদ্যোগটা আশফাকেরই। এক সন্ধ্যায় সে বাকি দুজনকে চায়ের আড্ডায় আমন্ত্রণ জানিয়ে বলে, ‘আমাদের কোনো বন্ধু নেই।’

বাকি দুজনও একমত। মাথা নাড়ে।

‘সবাই হাসছে।’

বাকিরাও সেটা জানে। 

আশফাক বলে, ‘ভুল আসলে আমাদেরই। নয়না আসলে কাউকে ভালোবাসেনি। অতিরিক্ত সুন্দরী মেয়েরা নিজেদেরই ভালোবাসে শুধু।’

ওরাও একমত। বাকি দুজন জানিয়ে দেয়।

‘কাজেই আমাদের খামোখা ডুবে না গিয়ে বাঁচতে হবে। আর বাঁচতে হলে চাই ঐক্য।’

‘ঐক্য?’ এই প্রথম কথা বলে ধনঞ্জয়। এখানে শত্রুতা হয়। ঐক্যের ধারণাটা তো অভিনব।

‘আমরাই আমাদের সমব্যথী। একে অন্যের ব্যথাটা বুঝতে পারছি। কাজেই মিলিতভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হবে।’

তারপর নাটকীয়ভাবে সে হাত বাড়ায়। বাকি দুজনও হাতে হাত রাখে। তিন ব্যর্থ প্রেমিকের এমন জোট পৃথিবীতে আর হয়নি বোধহয়।

এ তিন ব্যর্থ প্রেমিক আজ ১৫ বছর পর আবার একসঙ্গে। ততদিনে পৃথিবী আর সময়ের নিয়মে ওরাও বদলে গেছে। তিনজনই বিবাহিত। স্ত্রী-সন্তান সবই আছে। পুরনো প্রেম হারানো স্মৃতিমাত্র। আর তাই যখন নয়নার চিঠি এলো যে সে অনেক বছর পর দেশে ফিরে পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতে চায় তখন তিনজনই একমত হয়ে গেল, ওদের যাওয়া উচিত। একসঙ্গে গিয়েই চমকে দেওয়া যাক বরং।

একটু পাহাড়ি অঞ্চলের দিকে নয়নাদের বাসা বলে আবীরের জিপটাই নেওয়া হয়েছে। স্টার্ট করার কিছুক্ষণ পর ইঞ্জিন বিগড়ে গেল। আবীর গিয়ার বক্সটা নেওয়ার জন্য ডিগ্গি খুলতেই নজরে পড়ে সুদৃশ্য মোড়কে ঢাকা একটা উপহারের প্যাকেট।

আশফাক টেনে নিয়ে বলে, ‘আরে দারুণ তো! কী কিনেছ?’

আবীর একটু লজ্জা পেয়ে বলে, ‘এই সামান্য একটা কিছু। একেবারে খালি হাতে তো যাওয়া যায় না!’

‘কী আছে প্যাকেটে?’ ধনঞ্জয় জানতে চায়।

আবীর বলে, ‘এই নয়নার একটা জিনিস। এক সময় ওর গয়নার শখ ছিল তো। এই সামান্য একটা সোনার অলঙ্কার।’

বাকি দুজনের এতে মন খারাপ হওয়া উচিত। কিন্তু ধনঞ্জয়ের মন খারাপ না হয়ে বরং স্বস্তিবোধ হয়। কারণ, সে-ও চুপিচুপি একটা উপহার কিনেছে। অন্যরা কী ভাববে ভেবে কাউকে বলেনি।

এখন বলল, ‘আমিও সামান্য একটা... আসলে খালি হাতে তো যাওয়া যায় না...’

আবীর বলে, ‘তাই নাকি?’

ধনঞ্জয় বলে, ‘তবে ঠিক নয়নার জন্য উপহার নয়। এই বয়সে ওর জন্য উপহার নিলে কেমন দেখায়। তাই বাচ্চার জন্য একটা খেলনা গিটার। ব্যাগের মধ্যে আছে।’

আবীর একটুখানি ম্লান হয়ে গিয়ে বলে, ‘তুমি তো মামা স্কোর করে ফেললে। এই বয়সে নিজের চেয়ে বাচ্চাই মায়েদের কাছে বেশি পছন্দের। বাচ্চার জন্য উপহার নেওয়া মাস্টার স্ট্রোক।’

আশফাক কিছু বের করে না। মলিন ভঙ্গিতে হাসে। ওর সঙ্গে কোনো উপহার-টুপহার নেই তাহলে। তিনজনের লড়াইয়ে সরাসরি কোনো জয়ী না থাকলেও আশফাক একটু যেন এগিয়ে ছিল। আর একটু বেশি চালাকও। সবক্ষেত্রেই সাধারণত বুদ্ধিটা বেশি খেলে। আজ মোক্ষম সময়ে যে খেলেনি সেটাই ভালো। এমনিতে এগিয়ে থাকা আশফাক এখানে পিছিয়ে থাকাতে একটা ভারসাম্যও প্রতিষ্ঠিত হলো যেন।

‘আরে উপহার-টুপহার কিছু না। ও আমাদের তিনজনকে দেখেই এমন চমকে যাবে যে...।’ বলে গাড়ির গতি বাড়ায়। একটা আফসোসও হয়। বাচ্চার জন্য গিফটটা কিনলেই বোধহয় ভালো হতো। নয়নাকে বেশি খুশি করা যেত। ওর কাছে চাওয়ার কিছু নেই তবু আজও ওকে তৃপ্ত করতে খুব ইচ্ছা করে খুব।

ওদের বরণ করার জন্য বিপুল আয়োজন। নয়নার স্বামী, সাদা চুলের ব্যারিস্টার গেট থেকে অভ্যর্থনা জানিয়ে নিয়ে গেলেন ভিতরে। বারবার করে বললেন, প্রত্যেকের গল্প এত শুনেছেন যে তাদের না দেখলে নাকি জীবন অনর্থক মনে হচ্ছিল।

আশফাক একটু অবাক, ‘আমাদের গল্প আপনি শুনেছেন?’

‘শুনব না কেন? আপনারা ওর এত ভালো বন্ধু ছিলেন। সত্যি বললে, নয়নার গল্প শুনে বুঝতে পারিনি আপনাদের মধ্যে আসলে কে ওর সবচেয়ে ভালো বন্ধু ছিলেন। তাই ভাবলাম নিজেই পরীক্ষা করে দেখি।’

ওরা একটু মিইয়ে গেল! পরীক্ষা হবে কেন? ভদ্রলোক ব্যারিস্টার। আর চোখ দেখে মনে হচ্ছে চিন্তার লাইনটাও খুব সুবিধার নয়।

ভদ্রলোক হো হো করে হেসে দিয়ে বললেন, ‘নয়না দেখো, বলেছিলাম না আমি তোমার বন্ধুদের ঠিক ভড়কে দেব।’

নয়না হাসে। আর তখনই বয়সের দেয়াল উড়ে যায়। সেই নয়না। যার চোখে জীবনের রং আজও ঝিলমিল করে। সেই মুখচ্ছবিতে সুন্দরের কারিগর যেন আজও প্রলেপ লাগাচ্ছেন।

নয়না কথা বলবে নিশ্চয়ই এখন। উফ! বয়সের কামড়ে যদি গলার মিষ্টি স্বরটাতে বার্ধক্যের ছোঁয়া লাগে।

লেগেছে কিনা বোঝা যাচ্ছে না। সে কথা বলে না। হাসে। হেসে চলে।

কথা বলেন শুধু ব্যারিস্টার।

সবাইকে শরবত আর ফলের গ্লাস এগিয়ে দিতে দিতে বললেন, ‘আপনাদের যে জিনিসটা আমার ভালো লেগেছে সেটা হচ্ছে অহিংসতা।’

‘অহিংসতা?’ আশফাক অবাক হয়ে বলে।

‘হ্যাঁ এই যে আমি হুট করে বিয়ে করে নিয়ে গেলাম আপনারা ভায়োলেন্ট কিছু করেননি। চাইলে তো তখন আমার গাড়িতে একটা ঢিল ছুঁড়তে পারতেন। পারতেন বিয়ে বাড়িতে এসে ‘তোমাকে না পেলে আত্মহত্যা করব’ এরকম কোনো নাটক করতে। করেননি।’

এটা নিন্দা না প্রশংসা বুঝতে ওদের একটু সমস্যা হয়।

ভদ্রলোক বলে চলেন, ‘এজন্যই যখন আমার প্ল্যান করলাম দেশে এসে পুরনো বন্ধুদের খুঁজে বের করব তখন আমি বিশেষ করে নয়নাকে বললাম, আপনাদেরও খবর দিতে।’

ভদ্রলোক একটু থামেন। সিগারেট ধরান। তিনি ওদের পক্ষে না বিপক্ষে সেটা বোঝা যাচ্ছে না এখনো। তাঁকে পর্যবেক্ষণ করে যাওয়াই আপাতত ভালো।

এবার তিনি প্রসঙ্গ একটু বদলান, ‘আচ্ছা, আপনাদের সবার সব আমি জানি কিন্তু আপনারা আমার সম্পর্কে কিছুই জানেন না। তাই না?’

আশফাক সবার হয়ে বলে, ‘না সেভাবে জানি না।’

‘না জানাই ভালো। স্ত্রীর পুরুষ বন্ধুরা যত কম জানবে ততই ভালো। জানলে নিরাপত্তা বিঘিœত হওয়ার আশঙ্কা।’ হো হো করে হাসেন ভদ্রলোক।

আচ্ছা নয়না মানুষটাকে থামাচ্ছে না কেন? নাকি তাদের অপ্রস্তুত করার পরিকল্পনা করেই ডেকে আনা।

আশফাক নেতৃত্বটা কাঁধে তুলে নেওয়ার দরকার মনে করে, ‘আসলে আমাদের আলাদা আলাদাভাবে চিঠি পাঠালেও ভেবে দেখলাম তিন দিন আসলে আপনাদের তিনবার আয়োজন করতে হবে। তারচেয়ে যেন একবারেই সব হয়।’

ভদ্রলোক আবার হাসেন। ‘আজও নয়নার প্রতি আপনাদের সেই একই রকম খেয়াল।’

নয়না তবু কিছু বলে না।

আবীর কথা বলে এবার, ‘নয়না আসলে হুট করে তোমার আমন্ত্রণ পেলাম তো, তেমন কিছু আনতে পারিনি। সামান্য একটা উপহার।’

সে গয়নাটা বের করে নয়নার হাতে দেয়। নয়না হাসে। এবারও কথা নয়।

এবার ধনঞ্জয় তার গানের বাক্স থেকে একটা বাচ্চাদের উপযোগী গিটার বের করে বলে, ‘তোমার বাচ্চা কোথায়? ওকে দেখছি না যে...। এটা ওর জন্য।’

নয়নার স্বামী উপহার দুটো নিয়ে পরীক্ষা করেন যেন। বাঁকা মন্তব্য প্রত্যাশিত হলেও চুপ করে থাকলেন।

এবার ওদের চোখ আশফাকের দিকে। বাকি দুজন উপহার এনেছে, ওরও আনা উচিত, এমনই ভঙ্গি। আশফাক একটু অপ্রস্তুত। নয়না কি মন খারাপ করল! আশফাকই তো ওর প্রথম প্রত্যাশী, বেশি খাতিরও ছিল ওর সঙ্গে।

আশফাক বিব্রত ভাব এড়াতেই পকেটে হাত দিল বোধহয়। হাতটা যখন বেরিয়ে এলো তখন তাতে একটা দামি ব্র্যান্ডের ঘড়ি। ওটা নয়নার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে বলল, ‘আসলে আমি মহিলা বা বাচ্চাদের জিনিস খুব ভালো পছন্দ করতে পারি না। তাই পুরুষ হিসেবে আপনার জন্যই আনলাম উপহার। এই নিন।’

এমন দুঁদে নয়নার স্বামী তিনি পর্যন্ত এই বাউন্সারে একটু বিব্রত। স্ত্রীর প্রেমিকরা তাঁর স্বামীর জন্য পুরস্কার নিয়ে আসে এই ঘটনাও পৃথিবীতে বিরল।

আবীর আর ধনঞ্জয় ক্ষুব্ধ হবে না অবাক হবে এই ভেবে বোকার মতো হাসতে থাকল।

ফেরার সময় ওদের মনে প্রশ্ন, আশফাক কেন এমন করল! খুবই বুদ্ধির কাজ করেছে কিন্তু ওদের বললে কী হতো? ওরা কি ঘড়িটা কেড়ে নিত। ঠিক করেনি সে।

গাড়ি স্টার্ট দিয়ে আবীর সেটা জিজ্ঞেস করবে করবে করছে এই সময়ই আশফাক বলে, ‘একটু থাম।’

‘কেন? কী হলো আবার?’

‘আমার মানিব্যাগ ফেলে এসেছি।’

ওরা বিরক্ত। ধনঞ্জয় বলে, ‘সত্যি তো, নাকি তুমি আবার স্কোর করতে যাচ্ছ।’

‘এখানে আর স্কোরের কী আছে?’

‘না তুমি তো এগিয়ে গেছ। ওর জামাই তোমার নাম্বার নিয়েছে। তোমাকে একটা উপহার পাঠাবে বলেছে। তুমি সবসময়ই এগিয়ে থাকলে।’

আবীর বলে, ‘তবে যাই বলো বুদ্ধিটা কিন্তু হয়েছে ফাটাফাটি। ওই ব্যাটাকে একেবারে জব্দ করে দেওয়া গেছে। নইলে তো মনে হচ্ছিল আমরা আসামিপক্ষ। জেরা শুরু করেছিল।’

আশফাক হাসে। বিজয়ীর ভঙ্গি করে বলে, ‘আমি তো সবসময়ই এক নাম্বার ছিলাম।’

আশফাক ওদের বাসার দিকে রওনা দেয়। আজ আর হার-জিতের মানে নেই, বিবাহিতা এবং প্রৌঢ় প্রেমিকার মন জয়ে এক-দুই নম্বর হওয়াতে কী আর যায় আসে। তবু কেন যেন একটু বিষণœ লাগে বাকি দুজনের।

দূরের আশফাককে বিজয়ী সেনাপতি মনে হয়।

আশফাক কলিং বেল বাজাতে গিয়ে থামে। একটু কান খাড়া করে শোনে নয়নার স্বামী বলছে, ‘তোমার বন্ধুদের মধ্যে আমার কাকে সবচেয়ে পছন্দ হয়েছে জানো?’

নয়না হাসে। কিছু বলে না।

‘আচ্ছা পছন্দ কাকে হয়েছে সেটা পরে বলি, আগে বলি কাকে সবচেয়ে অপছন্দ হয়েছে। আশফাক, মানে যে আমার জন্য উপহার এনেছে তাঁকে। ওর টার্গেট হচ্ছে আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখে একটা সেতু তৈরি করা। ওর একেবারে নো এন্ট্রি। বিরাট চালিয়াত।’

আশফাক মন খারাপ করতে গিয়েও একটু দম নেয়। নয়না নিশ্চয়ই প্রতিবাদ করবে। মেনে নেবে না এই কুযুক্তি।

করে না। পৃথিবীটাকে বড় নিষ্ঠুর মনে হয়।

‘আর দুই নম্বর হচ্ছে আদৃতার জন্য যে গিফট এনেছে। মেয়েকে খুশি করে আমাদের খুশি করতে চায়। ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতি। মাঝামাঝি পথে চলা লোক। এরা ক্ষতিকর নয়।’

নয়না এটাও মেনে নিয়ে হাসে।

‘আর এক নম্বর অবশ্যই আবীর। সাহস আছে। ঠিক যার জন্য উপহার আনতে মন চেয়েছে সেই তোমার জন্যই এনেছে। যাই হোক এ দুজন খুব সমস্যা না কিন্তু আশফাক বিপজ্জনক। ওর সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ নয়।’

যাক আর কেউ তো কথাটা শোনেনি- এ স্বস্তি নিয়ে পেছন ফিরতেই দেখে ওরা দুজন। কখন যে এসে দাঁড়িয়েছে।

আশফাক অপ্রস্তুত ভঙ্গিতে হাসে।

আবীর-ধনঞ্জয়ও হাসে।

তিনজন আজ আবার বুঝতে পারে প্রেমের পরীক্ষা বা শিক্ষা কোনোদিনই শেষ হওয়ার নয়।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
অদম্য রায়হান
অদম্য রায়হান
বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক
বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
সর্বশেষ খবর
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি
বেশি পানি পানে হতে পারে কিডনির ক্ষতি

১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল
মালয়েশিয়ায় নেমেই নেচে উঠলেন ট্রাম্প, ভিডিও ভাইরাল

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে
বঙ্গোপসাগরের নিম্নচাপটি ঘূর্ণিঝড়ে রূপ নিতে পারে

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চোটের কারণে তিন সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে শ্রেয়াস
চোটের কারণে তিন সপ্তাহের জন্য মাঠের বাইরে শ্রেয়াস

১২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

থানচি বলিবাজারে আগুন
থানচি বলিবাজারে আগুন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শেষ হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন, বিকালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারতের
শেষ হচ্ছে বাংলাদেশের বিশ্বকাপ মিশন, বিকালে মুখোমুখি হচ্ছে ভারতের

২৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, টেকনাফে নারী আহত
মিয়ানমার সীমান্তে গোলাগুলি, টেকনাফে নারী আহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন
২৩ বছর পর দেশে ফিরছেন অভি, বরিশাল-২ আসনে প্রার্থী হওয়ার গুঞ্জন

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

চলন্ত অবস্থায় বগি বিচ্ছিন্ন, ফেলেই ২ কিলোমিটার গেল ট্রেন
চলন্ত অবস্থায় বগি বিচ্ছিন্ন, ফেলেই ২ কিলোমিটার গেল ট্রেন

৪১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘চার হারের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বাজে’
‘চার হারের মধ্যে এটাই সবচেয়ে বাজে’

৪৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে দুই বাসের চাপায় এক ব্যক্তির মৃত্যু, সড়ক অবরোধ
কক্সবাজারে দুই বাসের চাপায় এক ব্যক্তির মৃত্যু, সড়ক অবরোধ

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু
ওমরাহ থেকে বাড়ি ফেরার পথে ব্যবসায়ীর মৃত্যু

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়
হাকিমির জোড়া গোলে পিএসজির দারুণ জয়

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের
যে কারণে কানাডার ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপ ট্রাম্পের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক
নির্বাচন কমিশনের সামনে ‘ককটেল বিস্ফোরণ’, যুবক আটক

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ
চানখারপুলে ছয় হত্যা, হাবিবসহ ৮ জনের বিরুদ্ধে আজ ১২তম দিনের সাক্ষ্যগ্রহণ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?
আজ ঢাকার বাতাসের মান কেমন?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর
এইচএসসিতে ফল পুনঃনিরীক্ষণের আবেদন সোয়া ২ লাখ পরীক্ষার্থীর

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত
যুদ্ধবিরতির পর থেকে গাজায় ইসরায়েলি হামলায় ৯৩ ফিলিস্তিনি নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা
ঢাকার আকাশ আংশিক মেঘলা, অপরিবর্তিত তাপমাত্রা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ
তিন দাবিতে ডাকসুর বিক্ষোভ ও রেজিস্ট্রার ভবন ঘেরাও আজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাবনায় ট্রাকচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ৩, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী
পাবনায় ট্রাকচাপায় স্কুল শিক্ষার্থীসহ নিহত ৩, বিক্ষুব্ধ এলাকাবাসী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা
সাংবাদিকতায় এআইয়ের ব্যবহার নিয়ে টিএমজিবি ও গিগাবাইটের কমর্শালা

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং
বিমান দুর্ঘটনার পর ব্ল্যাক বক্স খুঁজে পেয়েছে হংকং

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ
ঢাকায় যেসব কর্মসূচি থাকবে আজ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
রবিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?
আসিয়ান সম্মেলনে ট্রাম্প, প্রত্যাশা কি?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত
বিদেশের শ্রমবাজারে অশনিসংকেত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী
সালমান শাহ-মৌসুমী জুটি ভাঙে সামিরার কারণে : সালমানের সহকারী

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ
আসামিদের দেশত্যাগ ঠেকাতে ইমিগ্রেশনে তথ্য পাঠিয়েছে পুলিশ

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ
প্রকাশ্যে চিত্রনায়িকা নিপুণ

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ
মুক্তিযোদ্ধা ওয়ারিশদের তথ্য এমআইএস সফটওয়্যারে সংরক্ষণের নির্দেশ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা
সংঘাতের জন্য সবাই মুখিয়ে আছে : তথ্য উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের
গণতন্ত্রকে সমুন্নত রাখতে সব দলকেই নির্বাচনে অংশ নেয়ার আহ্বান ফখরুলের

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সরিষার তেলের যত গুণ
সরিষার তেলের যত গুণ

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব
বাসে ছিল ২৩৪টি স্মার্টফোন, ২০ জনের প্রাণহানিতে থাকতে পারে ব্যাটারি বিস্ফোরণের প্রভাব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস
লঘুচাপ রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে, বৃষ্টির আভাস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’
যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল
ভালুকায় বিএনপির আনন্দ মিছিল

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন
ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগের প্রত্যাবর্তনের সব দরজা বন্ধ করতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর
জেন-জিরা হাসিনার ‘মিথ’ ভেঙে দিয়েছে : চিফ প্রসিকিউটর

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে
ধেয়ে আসছে ঘূর্ণিঝড় ‘মন্থা’, যেসব অঞ্চলে আঘাত হানতে পারে

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা
বিয়ে করতে যাওয়া বরকে ধরে নিয়ে গেল ইসরায়েলি সেনারা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী
ফেসবুক পোস্টে বিচ্ছেদের গুঞ্জন, পূর্ণিমা জানালেন সত্যিটা কী

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের
গাজায় নতুন বেসামরিক প্রধান হিসেবে স্টিভ ফ্যাগিনকে নিয়োগ যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী
প্রশ্নের সেট ‘পদ্মা’ হলে দিতে হবে কাশি, বারবার কাশতে গিয়ে ধরা পড়লেন পরীক্ষার্থী

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ
প্রথমবারের মতো যুক্তরাষ্ট্র থেকে গম নিয়ে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় দু'পক্ষের সংঘর্ষে নিহত ১

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন
যুদ্ধবিরতি পর্যবেক্ষণে গাজার আকাশে টহল দিচ্ছে মার্কিন ড্রোন

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস
টেকনোক্র্যাট সরকারের কাছে গাজার ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি হামাস

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বিমানবন্দরে আগুনের ঘটনা তদন্তে আসছে ৪ দেশের বিশেষজ্ঞ টিম : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক
ইসরায়েলের হয়ে গুপ্তচরবৃত্তিতে ইয়েমেনে জাতিসংঘের ৭ কর্মী আটক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি
ধর্ষণের অভিযোগ করে ভারতে নারী চিকিৎসকের আত্মহত্যা, চার পৃষ্ঠার চিঠি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে
পাইপ বোরিং করতে গিয়ে বের হচ্ছে গ্যাস, রান্না করছেন অনেকে

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
একটি ফোন কলের অপেক্ষা
একটি ফোন কলের অপেক্ষা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান
বিএনপির প্রার্থী বেগম জিয়া অথবা তারেক রহমান

নগর জীবন

মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন
মন্ত্রণালয় ও মাঠ প্রশাসনে আসছে ব্যাপক পরিবর্তন

প্রথম পৃষ্ঠা

অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!
অবকাঠামো ছাড়াই বিদ্যুতের গাড়ি!

পেছনের পৃষ্ঠা

তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর
তাবিথের নেতৃত্বে বাফুফের প্রথম বছর

মাঠে ময়দানে

নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক
নিঃস্ব থেকে হাজার কোটি টাকার মালিক

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট
দূরত্ব ও সময় মেপে টাকা নেয় সিন্ডিকেট

প্রথম পৃষ্ঠা

বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা
বিনামূল্যের ট্রলিতেও দিতে হয় টাকা

প্রথম পৃষ্ঠা

একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু
একজন ক্ষণজন্মা ধূমকেতু

শোবিজ

তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা
তদন্ত করবেন চার দেশের বিশেষজ্ঞরা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী সাবেক মেয়রসহ চারজন

নগর জীবন

এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা
এক মঞ্চে জাতীয় নেতারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফুরফুরে মেজাজে বুবলী
ফুরফুরে মেজাজে বুবলী

শোবিজ

বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ
বিল গেটসের চোখে সুপারহিরো অমিতাভ

শোবিজ

নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়
নিজামী, মীর কাসেমদের ফাঁসি মিথ্যা মামলায়

প্রথম পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের
জাতীয় ক্রিকেটে দুরন্ত সেঞ্চুরি আরিফুলের

মাঠে ময়দানে

অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি
অভিভাবকশূন্য মিডিয়া ইন্ডাস্ট্র্রি

শোবিজ

অনুশীলনে টাইগাররা
অনুশীলনে টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি
ওয়ানডেতে শচীনের পরেই কোহলি

মাঠে ময়দানে

অ্যালানার ৭ উইকেট
অ্যালানার ৭ উইকেট

মাঠে ময়দানে

নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ
নিগারদের বিশ্বকাপ শেষ আজ

মাঠে ময়দানে

খেলল কিংস জিতল আল সিব
খেলল কিংস জিতল আল সিব

মাঠে ময়দানে

পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ
পাকিস্তানের পেট্রোলিয়াম মন্ত্রী আসছেন আজ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিরতিতে জাহ্নবী
বিরতিতে জাহ্নবী

শোবিজ

সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য
সাগরে জেগে ওঠা রূপকথার রাজ্য

দেশগ্রাম

জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে
জামায়াত অফিস ভাঙচুর-হত্যাচেষ্টা সাংবাদিক কারাগারে

দেশগ্রাম

অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর
অবৈধভাবে টিকিট কেনায় জরিমানা সাত যাত্রীর

দেশগ্রাম

সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ
সীমান্তে ভারতীয় পণ্য জব্দ

দেশগ্রাম

গলার কাঁটা স্লুইসগেট
গলার কাঁটা স্লুইসগেট

দেশগ্রাম