শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২০

নয়না

মোস্তফা মামুন
প্রিন্ট ভার্সন
নয়না

ওদের তিনজনের বন্ধু না হয়ে শত্রু হওয়াই উচিত ছিল। ঘোর শত্রু। মারামারি করে মাথা ফাটিয়ে দিয়ে থানা-পুলিশ করার ঘটনা ঘটলে সেটাই হতো ঠিক।

কিন্তু হয়ে গেছে ১৮০ ডিগ্রি উল্টা। আশফাক, আবীর এবং ধনঞ্জয় দারুণ বন্ধু। তরুণ বয়সে ওরা তিনজন ভালোবেসেছিল নয়নাকে। আশফাক নয়নার বাল্যবন্ধু, সেই হিসেবে ভালোবাসার সুযোগটা ওরই প্রথম আসে। সে সুযোগ হারায়নি। তবে বাল্য বয়সে পাগলামিকে খুব একটা প্রকাশ করার সাহস থাকে না। মুরব্বি-বড় ভাইরা চারপাশে ছড়িয়ে আছেন। প্রহƒত-লাঞ্ছিত হওয়ারও শঙ্কা থাকে। প্রেমের বই-টই পড়ে আর সিনেমা দেখে ওর বিশ্বাস হয়েছিল চোখের ভাষাতেই নয়না বুঝে নেবে সব। বুঝতও মনে হয়। প্রশ্রয় দিত। ওর কথায় হেসে গড়িয়ে পড়ত। ভালো সিগন্যাল। কিন্তু আসলে ভুল সিগন্যাল। কলেজে ওঠার পর কো-এডুকেশেনে গিয়ে দেখা গেল ছেলে নতুন বন্ধুদের প্রতিও ওর সমান সহƒদয় আচরণ। আর খেয়াল করল আবীর নামে একজন খুব চেষ্টায় আছে। নয়নারও গলে যাওয়ার শঙ্কা। একদিন তাই মুখোমুখি। কড়া কথাবার্তা। হুমকি-ধমকি। একে অন্যকে দেখিয়ে দেওয়ার ভয়।

ধনঞ্জয় দৃশ্যপটে আসে আরেকটু পর। শহরের নামকরা গায়ক সে। কলেজের ফাংশনে প্রথম পরিচয়ে নয়না বলেছিল, ‘আমি আপনার ভক্ত।’ কিন্তু অবিলম্বে ভক্তিটা বরং উল্টোদিকেই বেশি দেখা যেতে শুরু করল। ধনঞ্জয় ফোন করে। ফোনে গান শোনায়। আর ওর কথা শুনে বলে, ‘তোমার তো দারুণ কণ্ঠ। একেবারে গানের সুপ্ত আগ্নেয়গিরি। জাগিয়ে দিতে হবে।’ সুপ্ত আগ্নেয়গিরি জাগানোর এ চেষ্টাটা বাকি দুজনের দৃষ্টি আকর্ষণ করল। তাতে ত্রিমুখী ঝগড়া। লড়াই। উত্তেজনা। কিন্তু আসল ক্লাইম্যাক্সটা এরপর। এক বিদেশ-ফেরত ব্যারিস্টার এসে হুট করে বিয়ে করে নিয়ে গেল নয়নাকে।

ধনঞ্জয়ের গানের সুরে খরা দেখা দিল। আশফাক দাড়ি রেখে দিল। আবীর ঘুম বাড়িয়ে দিল। গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যেতে পারত, ব্যর্থ প্রেমের কাহিনিগুলো যেভাবে শেষ হয়। কিন্তু আমাদের এ গল্পে প্রত্যেকটা শেষেই একেকটা শুরু আছে। ওদের তিনজনের পাগলামি সবাই জানত বলে পুরো শহরে ওদের নিয়ে বিদ্রƒপ। তামাশা। মিলিতভাবে ওদের নাম দেওয়া হলো, ‘তিন মজনু।’ চারদিকে শত্র“, সমব্যথী নেই কোনো। আর এটাই তিনজনকে কাছে টেনে আনে।

উদ্যোগটা আশফাকেরই। এক সন্ধ্যায় সে বাকি দুজনকে চায়ের আড্ডায় আমন্ত্রণ জানিয়ে বলে, ‘আমাদের কোনো বন্ধু নেই।’

বাকি দুজনও একমত। মাথা নাড়ে।

‘সবাই হাসছে।’

বাকিরাও সেটা জানে। 

আশফাক বলে, ‘ভুল আসলে আমাদেরই। নয়না আসলে কাউকে ভালোবাসেনি। অতিরিক্ত সুন্দরী মেয়েরা নিজেদেরই ভালোবাসে শুধু।’

ওরাও একমত। বাকি দুজন জানিয়ে দেয়।

‘কাজেই আমাদের খামোখা ডুবে না গিয়ে বাঁচতে হবে। আর বাঁচতে হলে চাই ঐক্য।’

‘ঐক্য?’ এই প্রথম কথা বলে ধনঞ্জয়। এখানে শত্রুতা হয়। ঐক্যের ধারণাটা তো অভিনব।

‘আমরাই আমাদের সমব্যথী। একে অন্যের ব্যথাটা বুঝতে পারছি। কাজেই মিলিতভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হবে।’

তারপর নাটকীয়ভাবে সে হাত বাড়ায়। বাকি দুজনও হাতে হাত রাখে। তিন ব্যর্থ প্রেমিকের এমন জোট পৃথিবীতে আর হয়নি বোধহয়।

এ তিন ব্যর্থ প্রেমিক আজ ১৫ বছর পর আবার একসঙ্গে। ততদিনে পৃথিবী আর সময়ের নিয়মে ওরাও বদলে গেছে। তিনজনই বিবাহিত। স্ত্রী-সন্তান সবই আছে। পুরনো প্রেম হারানো স্মৃতিমাত্র। আর তাই যখন নয়নার চিঠি এলো যে সে অনেক বছর পর দেশে ফিরে পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতে চায় তখন তিনজনই একমত হয়ে গেল, ওদের যাওয়া উচিত। একসঙ্গে গিয়েই চমকে দেওয়া যাক বরং।

একটু পাহাড়ি অঞ্চলের দিকে নয়নাদের বাসা বলে আবীরের জিপটাই নেওয়া হয়েছে। স্টার্ট করার কিছুক্ষণ পর ইঞ্জিন বিগড়ে গেল। আবীর গিয়ার বক্সটা নেওয়ার জন্য ডিগ্গি খুলতেই নজরে পড়ে সুদৃশ্য মোড়কে ঢাকা একটা উপহারের প্যাকেট।

আশফাক টেনে নিয়ে বলে, ‘আরে দারুণ তো! কী কিনেছ?’

আবীর একটু লজ্জা পেয়ে বলে, ‘এই সামান্য একটা কিছু। একেবারে খালি হাতে তো যাওয়া যায় না!’

‘কী আছে প্যাকেটে?’ ধনঞ্জয় জানতে চায়।

আবীর বলে, ‘এই নয়নার একটা জিনিস। এক সময় ওর গয়নার শখ ছিল তো। এই সামান্য একটা সোনার অলঙ্কার।’

বাকি দুজনের এতে মন খারাপ হওয়া উচিত। কিন্তু ধনঞ্জয়ের মন খারাপ না হয়ে বরং স্বস্তিবোধ হয়। কারণ, সে-ও চুপিচুপি একটা উপহার কিনেছে। অন্যরা কী ভাববে ভেবে কাউকে বলেনি।

এখন বলল, ‘আমিও সামান্য একটা... আসলে খালি হাতে তো যাওয়া যায় না...’

আবীর বলে, ‘তাই নাকি?’

ধনঞ্জয় বলে, ‘তবে ঠিক নয়নার জন্য উপহার নয়। এই বয়সে ওর জন্য উপহার নিলে কেমন দেখায়। তাই বাচ্চার জন্য একটা খেলনা গিটার। ব্যাগের মধ্যে আছে।’

আবীর একটুখানি ম্লান হয়ে গিয়ে বলে, ‘তুমি তো মামা স্কোর করে ফেললে। এই বয়সে নিজের চেয়ে বাচ্চাই মায়েদের কাছে বেশি পছন্দের। বাচ্চার জন্য উপহার নেওয়া মাস্টার স্ট্রোক।’

আশফাক কিছু বের করে না। মলিন ভঙ্গিতে হাসে। ওর সঙ্গে কোনো উপহার-টুপহার নেই তাহলে। তিনজনের লড়াইয়ে সরাসরি কোনো জয়ী না থাকলেও আশফাক একটু যেন এগিয়ে ছিল। আর একটু বেশি চালাকও। সবক্ষেত্রেই সাধারণত বুদ্ধিটা বেশি খেলে। আজ মোক্ষম সময়ে যে খেলেনি সেটাই ভালো। এমনিতে এগিয়ে থাকা আশফাক এখানে পিছিয়ে থাকাতে একটা ভারসাম্যও প্রতিষ্ঠিত হলো যেন।

‘আরে উপহার-টুপহার কিছু না। ও আমাদের তিনজনকে দেখেই এমন চমকে যাবে যে...।’ বলে গাড়ির গতি বাড়ায়। একটা আফসোসও হয়। বাচ্চার জন্য গিফটটা কিনলেই বোধহয় ভালো হতো। নয়নাকে বেশি খুশি করা যেত। ওর কাছে চাওয়ার কিছু নেই তবু আজও ওকে তৃপ্ত করতে খুব ইচ্ছা করে খুব।

ওদের বরণ করার জন্য বিপুল আয়োজন। নয়নার স্বামী, সাদা চুলের ব্যারিস্টার গেট থেকে অভ্যর্থনা জানিয়ে নিয়ে গেলেন ভিতরে। বারবার করে বললেন, প্রত্যেকের গল্প এত শুনেছেন যে তাদের না দেখলে নাকি জীবন অনর্থক মনে হচ্ছিল।

আশফাক একটু অবাক, ‘আমাদের গল্প আপনি শুনেছেন?’

‘শুনব না কেন? আপনারা ওর এত ভালো বন্ধু ছিলেন। সত্যি বললে, নয়নার গল্প শুনে বুঝতে পারিনি আপনাদের মধ্যে আসলে কে ওর সবচেয়ে ভালো বন্ধু ছিলেন। তাই ভাবলাম নিজেই পরীক্ষা করে দেখি।’

ওরা একটু মিইয়ে গেল! পরীক্ষা হবে কেন? ভদ্রলোক ব্যারিস্টার। আর চোখ দেখে মনে হচ্ছে চিন্তার লাইনটাও খুব সুবিধার নয়।

ভদ্রলোক হো হো করে হেসে দিয়ে বললেন, ‘নয়না দেখো, বলেছিলাম না আমি তোমার বন্ধুদের ঠিক ভড়কে দেব।’

নয়না হাসে। আর তখনই বয়সের দেয়াল উড়ে যায়। সেই নয়না। যার চোখে জীবনের রং আজও ঝিলমিল করে। সেই মুখচ্ছবিতে সুন্দরের কারিগর যেন আজও প্রলেপ লাগাচ্ছেন।

নয়না কথা বলবে নিশ্চয়ই এখন। উফ! বয়সের কামড়ে যদি গলার মিষ্টি স্বরটাতে বার্ধক্যের ছোঁয়া লাগে।

লেগেছে কিনা বোঝা যাচ্ছে না। সে কথা বলে না। হাসে। হেসে চলে।

কথা বলেন শুধু ব্যারিস্টার।

সবাইকে শরবত আর ফলের গ্লাস এগিয়ে দিতে দিতে বললেন, ‘আপনাদের যে জিনিসটা আমার ভালো লেগেছে সেটা হচ্ছে অহিংসতা।’

‘অহিংসতা?’ আশফাক অবাক হয়ে বলে।

‘হ্যাঁ এই যে আমি হুট করে বিয়ে করে নিয়ে গেলাম আপনারা ভায়োলেন্ট কিছু করেননি। চাইলে তো তখন আমার গাড়িতে একটা ঢিল ছুঁড়তে পারতেন। পারতেন বিয়ে বাড়িতে এসে ‘তোমাকে না পেলে আত্মহত্যা করব’ এরকম কোনো নাটক করতে। করেননি।’

এটা নিন্দা না প্রশংসা বুঝতে ওদের একটু সমস্যা হয়।

ভদ্রলোক বলে চলেন, ‘এজন্যই যখন আমার প্ল্যান করলাম দেশে এসে পুরনো বন্ধুদের খুঁজে বের করব তখন আমি বিশেষ করে নয়নাকে বললাম, আপনাদেরও খবর দিতে।’

ভদ্রলোক একটু থামেন। সিগারেট ধরান। তিনি ওদের পক্ষে না বিপক্ষে সেটা বোঝা যাচ্ছে না এখনো। তাঁকে পর্যবেক্ষণ করে যাওয়াই আপাতত ভালো।

এবার তিনি প্রসঙ্গ একটু বদলান, ‘আচ্ছা, আপনাদের সবার সব আমি জানি কিন্তু আপনারা আমার সম্পর্কে কিছুই জানেন না। তাই না?’

আশফাক সবার হয়ে বলে, ‘না সেভাবে জানি না।’

‘না জানাই ভালো। স্ত্রীর পুরুষ বন্ধুরা যত কম জানবে ততই ভালো। জানলে নিরাপত্তা বিঘিœত হওয়ার আশঙ্কা।’ হো হো করে হাসেন ভদ্রলোক।

আচ্ছা নয়না মানুষটাকে থামাচ্ছে না কেন? নাকি তাদের অপ্রস্তুত করার পরিকল্পনা করেই ডেকে আনা।

আশফাক নেতৃত্বটা কাঁধে তুলে নেওয়ার দরকার মনে করে, ‘আসলে আমাদের আলাদা আলাদাভাবে চিঠি পাঠালেও ভেবে দেখলাম তিন দিন আসলে আপনাদের তিনবার আয়োজন করতে হবে। তারচেয়ে যেন একবারেই সব হয়।’

ভদ্রলোক আবার হাসেন। ‘আজও নয়নার প্রতি আপনাদের সেই একই রকম খেয়াল।’

নয়না তবু কিছু বলে না।

আবীর কথা বলে এবার, ‘নয়না আসলে হুট করে তোমার আমন্ত্রণ পেলাম তো, তেমন কিছু আনতে পারিনি। সামান্য একটা উপহার।’

সে গয়নাটা বের করে নয়নার হাতে দেয়। নয়না হাসে। এবারও কথা নয়।

এবার ধনঞ্জয় তার গানের বাক্স থেকে একটা বাচ্চাদের উপযোগী গিটার বের করে বলে, ‘তোমার বাচ্চা কোথায়? ওকে দেখছি না যে...। এটা ওর জন্য।’

নয়নার স্বামী উপহার দুটো নিয়ে পরীক্ষা করেন যেন। বাঁকা মন্তব্য প্রত্যাশিত হলেও চুপ করে থাকলেন।

এবার ওদের চোখ আশফাকের দিকে। বাকি দুজন উপহার এনেছে, ওরও আনা উচিত, এমনই ভঙ্গি। আশফাক একটু অপ্রস্তুত। নয়না কি মন খারাপ করল! আশফাকই তো ওর প্রথম প্রত্যাশী, বেশি খাতিরও ছিল ওর সঙ্গে।

আশফাক বিব্রত ভাব এড়াতেই পকেটে হাত দিল বোধহয়। হাতটা যখন বেরিয়ে এলো তখন তাতে একটা দামি ব্র্যান্ডের ঘড়ি। ওটা নয়নার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে বলল, ‘আসলে আমি মহিলা বা বাচ্চাদের জিনিস খুব ভালো পছন্দ করতে পারি না। তাই পুরুষ হিসেবে আপনার জন্যই আনলাম উপহার। এই নিন।’

এমন দুঁদে নয়নার স্বামী তিনি পর্যন্ত এই বাউন্সারে একটু বিব্রত। স্ত্রীর প্রেমিকরা তাঁর স্বামীর জন্য পুরস্কার নিয়ে আসে এই ঘটনাও পৃথিবীতে বিরল।

আবীর আর ধনঞ্জয় ক্ষুব্ধ হবে না অবাক হবে এই ভেবে বোকার মতো হাসতে থাকল।

ফেরার সময় ওদের মনে প্রশ্ন, আশফাক কেন এমন করল! খুবই বুদ্ধির কাজ করেছে কিন্তু ওদের বললে কী হতো? ওরা কি ঘড়িটা কেড়ে নিত। ঠিক করেনি সে।

গাড়ি স্টার্ট দিয়ে আবীর সেটা জিজ্ঞেস করবে করবে করছে এই সময়ই আশফাক বলে, ‘একটু থাম।’

‘কেন? কী হলো আবার?’

‘আমার মানিব্যাগ ফেলে এসেছি।’

ওরা বিরক্ত। ধনঞ্জয় বলে, ‘সত্যি তো, নাকি তুমি আবার স্কোর করতে যাচ্ছ।’

‘এখানে আর স্কোরের কী আছে?’

‘না তুমি তো এগিয়ে গেছ। ওর জামাই তোমার নাম্বার নিয়েছে। তোমাকে একটা উপহার পাঠাবে বলেছে। তুমি সবসময়ই এগিয়ে থাকলে।’

আবীর বলে, ‘তবে যাই বলো বুদ্ধিটা কিন্তু হয়েছে ফাটাফাটি। ওই ব্যাটাকে একেবারে জব্দ করে দেওয়া গেছে। নইলে তো মনে হচ্ছিল আমরা আসামিপক্ষ। জেরা শুরু করেছিল।’

আশফাক হাসে। বিজয়ীর ভঙ্গি করে বলে, ‘আমি তো সবসময়ই এক নাম্বার ছিলাম।’

আশফাক ওদের বাসার দিকে রওনা দেয়। আজ আর হার-জিতের মানে নেই, বিবাহিতা এবং প্রৌঢ় প্রেমিকার মন জয়ে এক-দুই নম্বর হওয়াতে কী আর যায় আসে। তবু কেন যেন একটু বিষণœ লাগে বাকি দুজনের।

দূরের আশফাককে বিজয়ী সেনাপতি মনে হয়।

আশফাক কলিং বেল বাজাতে গিয়ে থামে। একটু কান খাড়া করে শোনে নয়নার স্বামী বলছে, ‘তোমার বন্ধুদের মধ্যে আমার কাকে সবচেয়ে পছন্দ হয়েছে জানো?’

নয়না হাসে। কিছু বলে না।

‘আচ্ছা পছন্দ কাকে হয়েছে সেটা পরে বলি, আগে বলি কাকে সবচেয়ে অপছন্দ হয়েছে। আশফাক, মানে যে আমার জন্য উপহার এনেছে তাঁকে। ওর টার্গেট হচ্ছে আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখে একটা সেতু তৈরি করা। ওর একেবারে নো এন্ট্রি। বিরাট চালিয়াত।’

আশফাক মন খারাপ করতে গিয়েও একটু দম নেয়। নয়না নিশ্চয়ই প্রতিবাদ করবে। মেনে নেবে না এই কুযুক্তি।

করে না। পৃথিবীটাকে বড় নিষ্ঠুর মনে হয়।

‘আর দুই নম্বর হচ্ছে আদৃতার জন্য যে গিফট এনেছে। মেয়েকে খুশি করে আমাদের খুশি করতে চায়। ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতি। মাঝামাঝি পথে চলা লোক। এরা ক্ষতিকর নয়।’

নয়না এটাও মেনে নিয়ে হাসে।

‘আর এক নম্বর অবশ্যই আবীর। সাহস আছে। ঠিক যার জন্য উপহার আনতে মন চেয়েছে সেই তোমার জন্যই এনেছে। যাই হোক এ দুজন খুব সমস্যা না কিন্তু আশফাক বিপজ্জনক। ওর সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ নয়।’

যাক আর কেউ তো কথাটা শোনেনি- এ স্বস্তি নিয়ে পেছন ফিরতেই দেখে ওরা দুজন। কখন যে এসে দাঁড়িয়েছে।

আশফাক অপ্রস্তুত ভঙ্গিতে হাসে।

আবীর-ধনঞ্জয়ও হাসে।

তিনজন আজ আবার বুঝতে পারে প্রেমের পরীক্ষা বা শিক্ষা কোনোদিনই শেষ হওয়ার নয়।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’
‘যারা পিআর চায়, তারা আওয়ামী লীগকে ফেরাতে চায়’

এই মাত্র | রাজনীতি

বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস
বিশ্বের শীর্ষ ১০ ধনীর তালিকায় নেই বিল গেটস

৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সহকারী প্রকৌশলী পদে পরীক্ষার মাধ্যমে আসতে হবে, দাবি বুয়েট শিক্ষার্থীদের
সহকারী প্রকৌশলী পদে পরীক্ষার মাধ্যমে আসতে হবে, দাবি বুয়েট শিক্ষার্থীদের

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে মানব পাচারের সময় আটক ৫
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্ত দিয়ে ভারতে মানব পাচারের সময় আটক ৫

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া
ইউরো গ্রহণের চূড়ান্ত অনুমোদন পেল বুলগেরিয়া

৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রশাসনিক স্থবিরতার কারণেই 'মব কালচার' বৃদ্ধি পাচ্ছে: রিজভী
প্রশাসনিক স্থবিরতার কারণেই 'মব কালচার' বৃদ্ধি পাচ্ছে: রিজভী

১১ মিনিট আগে | রাজনীতি

কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো
কুকুরটি যেভাবে ৬৭ জনের প্রাণ বাঁচালো

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত
গোপালগঞ্জ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী পালিত

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্তির বিধান বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা
ভারতীয় ধনকুবেরদের মধ্যে বাড়ছে দেশত্যাগের প্রবণতা

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি
ইসরায়েল যুদ্ধ চায়, ইরানও তৈরি

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ফেনীতে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা
পরিবেশবান্ধব বর্জ্য ব্যবস্থাপনায় কাজ করছে সরকার : পরিবেশ উপদেষ্টা

৪১ মিনিট আগে | জাতীয়

বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে

৫০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

৫৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?
কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে অস্বচ্ছল ৩৪ সংস্কৃতিসেবীর
মধ্যে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
নীলফামারীতে অস্বচ্ছল ৩৪ সংস্কৃতিসেবীর মধ্যে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার
ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি
বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির
কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে
নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন
চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

২০ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে
রাশমিকা মান্দানার ছুটির দিন কাটে চোখের জলে

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন