শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২০

নয়না

মোস্তফা মামুন
প্রিন্ট ভার্সন
নয়না

ওদের তিনজনের বন্ধু না হয়ে শত্রু হওয়াই উচিত ছিল। ঘোর শত্রু। মারামারি করে মাথা ফাটিয়ে দিয়ে থানা-পুলিশ করার ঘটনা ঘটলে সেটাই হতো ঠিক।

কিন্তু হয়ে গেছে ১৮০ ডিগ্রি উল্টা। আশফাক, আবীর এবং ধনঞ্জয় দারুণ বন্ধু। তরুণ বয়সে ওরা তিনজন ভালোবেসেছিল নয়নাকে। আশফাক নয়নার বাল্যবন্ধু, সেই হিসেবে ভালোবাসার সুযোগটা ওরই প্রথম আসে। সে সুযোগ হারায়নি। তবে বাল্য বয়সে পাগলামিকে খুব একটা প্রকাশ করার সাহস থাকে না। মুরব্বি-বড় ভাইরা চারপাশে ছড়িয়ে আছেন। প্রহƒত-লাঞ্ছিত হওয়ারও শঙ্কা থাকে। প্রেমের বই-টই পড়ে আর সিনেমা দেখে ওর বিশ্বাস হয়েছিল চোখের ভাষাতেই নয়না বুঝে নেবে সব। বুঝতও মনে হয়। প্রশ্রয় দিত। ওর কথায় হেসে গড়িয়ে পড়ত। ভালো সিগন্যাল। কিন্তু আসলে ভুল সিগন্যাল। কলেজে ওঠার পর কো-এডুকেশেনে গিয়ে দেখা গেল ছেলে নতুন বন্ধুদের প্রতিও ওর সমান সহƒদয় আচরণ। আর খেয়াল করল আবীর নামে একজন খুব চেষ্টায় আছে। নয়নারও গলে যাওয়ার শঙ্কা। একদিন তাই মুখোমুখি। কড়া কথাবার্তা। হুমকি-ধমকি। একে অন্যকে দেখিয়ে দেওয়ার ভয়।

ধনঞ্জয় দৃশ্যপটে আসে আরেকটু পর। শহরের নামকরা গায়ক সে। কলেজের ফাংশনে প্রথম পরিচয়ে নয়না বলেছিল, ‘আমি আপনার ভক্ত।’ কিন্তু অবিলম্বে ভক্তিটা বরং উল্টোদিকেই বেশি দেখা যেতে শুরু করল। ধনঞ্জয় ফোন করে। ফোনে গান শোনায়। আর ওর কথা শুনে বলে, ‘তোমার তো দারুণ কণ্ঠ। একেবারে গানের সুপ্ত আগ্নেয়গিরি। জাগিয়ে দিতে হবে।’ সুপ্ত আগ্নেয়গিরি জাগানোর এ চেষ্টাটা বাকি দুজনের দৃষ্টি আকর্ষণ করল। তাতে ত্রিমুখী ঝগড়া। লড়াই। উত্তেজনা। কিন্তু আসল ক্লাইম্যাক্সটা এরপর। এক বিদেশ-ফেরত ব্যারিস্টার এসে হুট করে বিয়ে করে নিয়ে গেল নয়নাকে।

ধনঞ্জয়ের গানের সুরে খরা দেখা দিল। আশফাক দাড়ি রেখে দিল। আবীর ঘুম বাড়িয়ে দিল। গল্পটা এখানেই শেষ হয়ে যেতে পারত, ব্যর্থ প্রেমের কাহিনিগুলো যেভাবে শেষ হয়। কিন্তু আমাদের এ গল্পে প্রত্যেকটা শেষেই একেকটা শুরু আছে। ওদের তিনজনের পাগলামি সবাই জানত বলে পুরো শহরে ওদের নিয়ে বিদ্রƒপ। তামাশা। মিলিতভাবে ওদের নাম দেওয়া হলো, ‘তিন মজনু।’ চারদিকে শত্র“, সমব্যথী নেই কোনো। আর এটাই তিনজনকে কাছে টেনে আনে।

উদ্যোগটা আশফাকেরই। এক সন্ধ্যায় সে বাকি দুজনকে চায়ের আড্ডায় আমন্ত্রণ জানিয়ে বলে, ‘আমাদের কোনো বন্ধু নেই।’

বাকি দুজনও একমত। মাথা নাড়ে।

‘সবাই হাসছে।’

বাকিরাও সেটা জানে। 

আশফাক বলে, ‘ভুল আসলে আমাদেরই। নয়না আসলে কাউকে ভালোবাসেনি। অতিরিক্ত সুন্দরী মেয়েরা নিজেদেরই ভালোবাসে শুধু।’

ওরাও একমত। বাকি দুজন জানিয়ে দেয়।

‘কাজেই আমাদের খামোখা ডুবে না গিয়ে বাঁচতে হবে। আর বাঁচতে হলে চাই ঐক্য।’

‘ঐক্য?’ এই প্রথম কথা বলে ধনঞ্জয়। এখানে শত্রুতা হয়। ঐক্যের ধারণাটা তো অভিনব।

‘আমরাই আমাদের সমব্যথী। একে অন্যের ব্যথাটা বুঝতে পারছি। কাজেই মিলিতভাবে ঘুরে দাঁড়াতে হবে।’

তারপর নাটকীয়ভাবে সে হাত বাড়ায়। বাকি দুজনও হাতে হাত রাখে। তিন ব্যর্থ প্রেমিকের এমন জোট পৃথিবীতে আর হয়নি বোধহয়।

এ তিন ব্যর্থ প্রেমিক আজ ১৫ বছর পর আবার একসঙ্গে। ততদিনে পৃথিবী আর সময়ের নিয়মে ওরাও বদলে গেছে। তিনজনই বিবাহিত। স্ত্রী-সন্তান সবই আছে। পুরনো প্রেম হারানো স্মৃতিমাত্র। আর তাই যখন নয়নার চিঠি এলো যে সে অনেক বছর পর দেশে ফিরে পুরনো বন্ধুদের সঙ্গে দেখা করতে চায় তখন তিনজনই একমত হয়ে গেল, ওদের যাওয়া উচিত। একসঙ্গে গিয়েই চমকে দেওয়া যাক বরং।

একটু পাহাড়ি অঞ্চলের দিকে নয়নাদের বাসা বলে আবীরের জিপটাই নেওয়া হয়েছে। স্টার্ট করার কিছুক্ষণ পর ইঞ্জিন বিগড়ে গেল। আবীর গিয়ার বক্সটা নেওয়ার জন্য ডিগ্গি খুলতেই নজরে পড়ে সুদৃশ্য মোড়কে ঢাকা একটা উপহারের প্যাকেট।

আশফাক টেনে নিয়ে বলে, ‘আরে দারুণ তো! কী কিনেছ?’

আবীর একটু লজ্জা পেয়ে বলে, ‘এই সামান্য একটা কিছু। একেবারে খালি হাতে তো যাওয়া যায় না!’

‘কী আছে প্যাকেটে?’ ধনঞ্জয় জানতে চায়।

আবীর বলে, ‘এই নয়নার একটা জিনিস। এক সময় ওর গয়নার শখ ছিল তো। এই সামান্য একটা সোনার অলঙ্কার।’

বাকি দুজনের এতে মন খারাপ হওয়া উচিত। কিন্তু ধনঞ্জয়ের মন খারাপ না হয়ে বরং স্বস্তিবোধ হয়। কারণ, সে-ও চুপিচুপি একটা উপহার কিনেছে। অন্যরা কী ভাববে ভেবে কাউকে বলেনি।

এখন বলল, ‘আমিও সামান্য একটা... আসলে খালি হাতে তো যাওয়া যায় না...’

আবীর বলে, ‘তাই নাকি?’

ধনঞ্জয় বলে, ‘তবে ঠিক নয়নার জন্য উপহার নয়। এই বয়সে ওর জন্য উপহার নিলে কেমন দেখায়। তাই বাচ্চার জন্য একটা খেলনা গিটার। ব্যাগের মধ্যে আছে।’

আবীর একটুখানি ম্লান হয়ে গিয়ে বলে, ‘তুমি তো মামা স্কোর করে ফেললে। এই বয়সে নিজের চেয়ে বাচ্চাই মায়েদের কাছে বেশি পছন্দের। বাচ্চার জন্য উপহার নেওয়া মাস্টার স্ট্রোক।’

আশফাক কিছু বের করে না। মলিন ভঙ্গিতে হাসে। ওর সঙ্গে কোনো উপহার-টুপহার নেই তাহলে। তিনজনের লড়াইয়ে সরাসরি কোনো জয়ী না থাকলেও আশফাক একটু যেন এগিয়ে ছিল। আর একটু বেশি চালাকও। সবক্ষেত্রেই সাধারণত বুদ্ধিটা বেশি খেলে। আজ মোক্ষম সময়ে যে খেলেনি সেটাই ভালো। এমনিতে এগিয়ে থাকা আশফাক এখানে পিছিয়ে থাকাতে একটা ভারসাম্যও প্রতিষ্ঠিত হলো যেন।

‘আরে উপহার-টুপহার কিছু না। ও আমাদের তিনজনকে দেখেই এমন চমকে যাবে যে...।’ বলে গাড়ির গতি বাড়ায়। একটা আফসোসও হয়। বাচ্চার জন্য গিফটটা কিনলেই বোধহয় ভালো হতো। নয়নাকে বেশি খুশি করা যেত। ওর কাছে চাওয়ার কিছু নেই তবু আজও ওকে তৃপ্ত করতে খুব ইচ্ছা করে খুব।

ওদের বরণ করার জন্য বিপুল আয়োজন। নয়নার স্বামী, সাদা চুলের ব্যারিস্টার গেট থেকে অভ্যর্থনা জানিয়ে নিয়ে গেলেন ভিতরে। বারবার করে বললেন, প্রত্যেকের গল্প এত শুনেছেন যে তাদের না দেখলে নাকি জীবন অনর্থক মনে হচ্ছিল।

আশফাক একটু অবাক, ‘আমাদের গল্প আপনি শুনেছেন?’

‘শুনব না কেন? আপনারা ওর এত ভালো বন্ধু ছিলেন। সত্যি বললে, নয়নার গল্প শুনে বুঝতে পারিনি আপনাদের মধ্যে আসলে কে ওর সবচেয়ে ভালো বন্ধু ছিলেন। তাই ভাবলাম নিজেই পরীক্ষা করে দেখি।’

ওরা একটু মিইয়ে গেল! পরীক্ষা হবে কেন? ভদ্রলোক ব্যারিস্টার। আর চোখ দেখে মনে হচ্ছে চিন্তার লাইনটাও খুব সুবিধার নয়।

ভদ্রলোক হো হো করে হেসে দিয়ে বললেন, ‘নয়না দেখো, বলেছিলাম না আমি তোমার বন্ধুদের ঠিক ভড়কে দেব।’

নয়না হাসে। আর তখনই বয়সের দেয়াল উড়ে যায়। সেই নয়না। যার চোখে জীবনের রং আজও ঝিলমিল করে। সেই মুখচ্ছবিতে সুন্দরের কারিগর যেন আজও প্রলেপ লাগাচ্ছেন।

নয়না কথা বলবে নিশ্চয়ই এখন। উফ! বয়সের কামড়ে যদি গলার মিষ্টি স্বরটাতে বার্ধক্যের ছোঁয়া লাগে।

লেগেছে কিনা বোঝা যাচ্ছে না। সে কথা বলে না। হাসে। হেসে চলে।

কথা বলেন শুধু ব্যারিস্টার।

সবাইকে শরবত আর ফলের গ্লাস এগিয়ে দিতে দিতে বললেন, ‘আপনাদের যে জিনিসটা আমার ভালো লেগেছে সেটা হচ্ছে অহিংসতা।’

‘অহিংসতা?’ আশফাক অবাক হয়ে বলে।

‘হ্যাঁ এই যে আমি হুট করে বিয়ে করে নিয়ে গেলাম আপনারা ভায়োলেন্ট কিছু করেননি। চাইলে তো তখন আমার গাড়িতে একটা ঢিল ছুঁড়তে পারতেন। পারতেন বিয়ে বাড়িতে এসে ‘তোমাকে না পেলে আত্মহত্যা করব’ এরকম কোনো নাটক করতে। করেননি।’

এটা নিন্দা না প্রশংসা বুঝতে ওদের একটু সমস্যা হয়।

ভদ্রলোক বলে চলেন, ‘এজন্যই যখন আমার প্ল্যান করলাম দেশে এসে পুরনো বন্ধুদের খুঁজে বের করব তখন আমি বিশেষ করে নয়নাকে বললাম, আপনাদেরও খবর দিতে।’

ভদ্রলোক একটু থামেন। সিগারেট ধরান। তিনি ওদের পক্ষে না বিপক্ষে সেটা বোঝা যাচ্ছে না এখনো। তাঁকে পর্যবেক্ষণ করে যাওয়াই আপাতত ভালো।

এবার তিনি প্রসঙ্গ একটু বদলান, ‘আচ্ছা, আপনাদের সবার সব আমি জানি কিন্তু আপনারা আমার সম্পর্কে কিছুই জানেন না। তাই না?’

আশফাক সবার হয়ে বলে, ‘না সেভাবে জানি না।’

‘না জানাই ভালো। স্ত্রীর পুরুষ বন্ধুরা যত কম জানবে ততই ভালো। জানলে নিরাপত্তা বিঘিœত হওয়ার আশঙ্কা।’ হো হো করে হাসেন ভদ্রলোক।

আচ্ছা নয়না মানুষটাকে থামাচ্ছে না কেন? নাকি তাদের অপ্রস্তুত করার পরিকল্পনা করেই ডেকে আনা।

আশফাক নেতৃত্বটা কাঁধে তুলে নেওয়ার দরকার মনে করে, ‘আসলে আমাদের আলাদা আলাদাভাবে চিঠি পাঠালেও ভেবে দেখলাম তিন দিন আসলে আপনাদের তিনবার আয়োজন করতে হবে। তারচেয়ে যেন একবারেই সব হয়।’

ভদ্রলোক আবার হাসেন। ‘আজও নয়নার প্রতি আপনাদের সেই একই রকম খেয়াল।’

নয়না তবু কিছু বলে না।

আবীর কথা বলে এবার, ‘নয়না আসলে হুট করে তোমার আমন্ত্রণ পেলাম তো, তেমন কিছু আনতে পারিনি। সামান্য একটা উপহার।’

সে গয়নাটা বের করে নয়নার হাতে দেয়। নয়না হাসে। এবারও কথা নয়।

এবার ধনঞ্জয় তার গানের বাক্স থেকে একটা বাচ্চাদের উপযোগী গিটার বের করে বলে, ‘তোমার বাচ্চা কোথায়? ওকে দেখছি না যে...। এটা ওর জন্য।’

নয়নার স্বামী উপহার দুটো নিয়ে পরীক্ষা করেন যেন। বাঁকা মন্তব্য প্রত্যাশিত হলেও চুপ করে থাকলেন।

এবার ওদের চোখ আশফাকের দিকে। বাকি দুজন উপহার এনেছে, ওরও আনা উচিত, এমনই ভঙ্গি। আশফাক একটু অপ্রস্তুত। নয়না কি মন খারাপ করল! আশফাকই তো ওর প্রথম প্রত্যাশী, বেশি খাতিরও ছিল ওর সঙ্গে।

আশফাক বিব্রত ভাব এড়াতেই পকেটে হাত দিল বোধহয়। হাতটা যখন বেরিয়ে এলো তখন তাতে একটা দামি ব্র্যান্ডের ঘড়ি। ওটা নয়নার স্বামীর হাতে তুলে দিয়ে বলল, ‘আসলে আমি মহিলা বা বাচ্চাদের জিনিস খুব ভালো পছন্দ করতে পারি না। তাই পুরুষ হিসেবে আপনার জন্যই আনলাম উপহার। এই নিন।’

এমন দুঁদে নয়নার স্বামী তিনি পর্যন্ত এই বাউন্সারে একটু বিব্রত। স্ত্রীর প্রেমিকরা তাঁর স্বামীর জন্য পুরস্কার নিয়ে আসে এই ঘটনাও পৃথিবীতে বিরল।

আবীর আর ধনঞ্জয় ক্ষুব্ধ হবে না অবাক হবে এই ভেবে বোকার মতো হাসতে থাকল।

ফেরার সময় ওদের মনে প্রশ্ন, আশফাক কেন এমন করল! খুবই বুদ্ধির কাজ করেছে কিন্তু ওদের বললে কী হতো? ওরা কি ঘড়িটা কেড়ে নিত। ঠিক করেনি সে।

গাড়ি স্টার্ট দিয়ে আবীর সেটা জিজ্ঞেস করবে করবে করছে এই সময়ই আশফাক বলে, ‘একটু থাম।’

‘কেন? কী হলো আবার?’

‘আমার মানিব্যাগ ফেলে এসেছি।’

ওরা বিরক্ত। ধনঞ্জয় বলে, ‘সত্যি তো, নাকি তুমি আবার স্কোর করতে যাচ্ছ।’

‘এখানে আর স্কোরের কী আছে?’

‘না তুমি তো এগিয়ে গেছ। ওর জামাই তোমার নাম্বার নিয়েছে। তোমাকে একটা উপহার পাঠাবে বলেছে। তুমি সবসময়ই এগিয়ে থাকলে।’

আবীর বলে, ‘তবে যাই বলো বুদ্ধিটা কিন্তু হয়েছে ফাটাফাটি। ওই ব্যাটাকে একেবারে জব্দ করে দেওয়া গেছে। নইলে তো মনে হচ্ছিল আমরা আসামিপক্ষ। জেরা শুরু করেছিল।’

আশফাক হাসে। বিজয়ীর ভঙ্গি করে বলে, ‘আমি তো সবসময়ই এক নাম্বার ছিলাম।’

আশফাক ওদের বাসার দিকে রওনা দেয়। আজ আর হার-জিতের মানে নেই, বিবাহিতা এবং প্রৌঢ় প্রেমিকার মন জয়ে এক-দুই নম্বর হওয়াতে কী আর যায় আসে। তবু কেন যেন একটু বিষণœ লাগে বাকি দুজনের।

দূরের আশফাককে বিজয়ী সেনাপতি মনে হয়।

আশফাক কলিং বেল বাজাতে গিয়ে থামে। একটু কান খাড়া করে শোনে নয়নার স্বামী বলছে, ‘তোমার বন্ধুদের মধ্যে আমার কাকে সবচেয়ে পছন্দ হয়েছে জানো?’

নয়না হাসে। কিছু বলে না।

‘আচ্ছা পছন্দ কাকে হয়েছে সেটা পরে বলি, আগে বলি কাকে সবচেয়ে অপছন্দ হয়েছে। আশফাক, মানে যে আমার জন্য উপহার এনেছে তাঁকে। ওর টার্গেট হচ্ছে আমার সঙ্গে যোগাযোগ রেখে একটা সেতু তৈরি করা। ওর একেবারে নো এন্ট্রি। বিরাট চালিয়াত।’

আশফাক মন খারাপ করতে গিয়েও একটু দম নেয়। নয়না নিশ্চয়ই প্রতিবাদ করবে। মেনে নেবে না এই কুযুক্তি।

করে না। পৃথিবীটাকে বড় নিষ্ঠুর মনে হয়।

‘আর দুই নম্বর হচ্ছে আদৃতার জন্য যে গিফট এনেছে। মেয়েকে খুশি করে আমাদের খুশি করতে চায়। ট্র্যাডিশনাল পদ্ধতি। মাঝামাঝি পথে চলা লোক। এরা ক্ষতিকর নয়।’

নয়না এটাও মেনে নিয়ে হাসে।

‘আর এক নম্বর অবশ্যই আবীর। সাহস আছে। ঠিক যার জন্য উপহার আনতে মন চেয়েছে সেই তোমার জন্যই এনেছে। যাই হোক এ দুজন খুব সমস্যা না কিন্তু আশফাক বিপজ্জনক। ওর সঙ্গে আর কোনো যোগাযোগ নয়।’

যাক আর কেউ তো কথাটা শোনেনি- এ স্বস্তি নিয়ে পেছন ফিরতেই দেখে ওরা দুজন। কখন যে এসে দাঁড়িয়েছে।

আশফাক অপ্রস্তুত ভঙ্গিতে হাসে।

আবীর-ধনঞ্জয়ও হাসে।

তিনজন আজ আবার বুঝতে পারে প্রেমের পরীক্ষা বা শিক্ষা কোনোদিনই শেষ হওয়ার নয়।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ
সিলেট সীমান্তে সাড়ে ৫ কোটি টাকার ভারতীয় পণ্য জব্দ

এই মাত্র | চায়ের দেশ

খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
খাগড়াছড়িতে নবাগত জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পাসপোর্ট করতে এসে রোহিঙ্গা তরুণীসহ আটক ২

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ
সাত কলেজে ক্লাস শুরুর তারিখ জানাল কর্তৃপক্ষ

১৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন
কলাপাড়ায় মহিলা দলের সম্মেলন

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম
শিক্ষা শুধু সনদ নয়, এটি জাতি গঠনের শক্তিশালী হাতিয়ার: ড. ওবায়দুল ইসলাম

২৭ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো
আইসিসিবিতে চার দিনব্যাপী সিরামিক এক্সপো

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন
বন্ধ কারখানা চালুর দাবিতে শ্রমিকদের মানববন্ধন

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর
৮১ দেশি পর্যবেক্ষকের সঙ্গে ইসির সংলাপ ২৫ নভেম্বর

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?
‘ফ্যামিলি ম্যান থ্রি’: মনোজ নয়, জয়দীপের সিজন?

৩৮ মিনিট আগে | শোবিজ

টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার
টিকটক ইউজারদের জন্য চালু হলো টাইম অ্যান্ড ওয়েল-বিয়িং ফিচার

৩৮ মিনিট আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন
পটুয়াখালীতে হত্যা মামলার আসামিদের গ্রেপ্তার দাবিতে মানববন্ধন

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ
বাংলাদেশের কাল ব্রুনাই চ্যালেঞ্জ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ
চট্টগ্রামে বাড়ির উঠানের গর্তে মিলল নিখোঁজ বৃদ্ধের লাশ

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান
পুঁজিবাজারে সূচকের উত্থান

৪৫ মিনিট আগে | অর্থনীতি

দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন
দুমকীতে অবৈধ ইটভাটা গুঁড়িয়ে দিল প্রশাসন

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ভাতা দেওয়ার পরিকল্পনা রয়েছে : তারেক রহমান

৪৭ মিনিট আগে | জাতীয়

চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২
চাঁপাইনবাবগঞ্জে ধর্ষণের ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে, গ্রেফতার ২

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন
ভোট দিতে চারদিনে ১৫ হাজারের বেশি প্রবাসীর নিবন্ধন

৫৯ মিনিট আগে | জাতীয়

দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন
দেশে কোরআন-সুন্নাহর বিপরীতে কোনো কাজ হবে না : সালাহউদ্দিন

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার
মহাসড়কের পাশ থেকে কাপড়ে মোড়ানো নবজাতক উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন
‘সিইও অব দ্য ইয়ার–২০২৫’ পুরস্কারে ভূষিত সিটি ব্যাংকের এমডি মাসরুর আরেফিন

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব
গাইবান্ধায় ফিস্টুলা নির্মূলে কাজ করছে ল্যাম্ব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ
ট্রাইব্যুনাল ও বিচারকদের নিয়ে অবমাননাকর মন্তব্য ও ছবি সরিয়ে ফেলতে নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ
শাহবাগে ৪৭তম বিসিএস পরীক্ষার্থীদের অবস্থান, যান চলাচল বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান
খেতাবপ্রাপ্ত বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শান্তিকালীন পদকপ্রাপ্ত সেনাসদস্যদের সংবর্ধনা ও পদক প্রদান

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল
সার কারখানায় ব্যবহৃত গ্যাসের দাম বাড়ল

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নেত্রকোনায় হাওর থেকে যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
জকীগঞ্জে অসহায় প্রতিবন্ধীর পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক
গোবিন্দগঞ্জে ব্যাংক প্রতারণা চক্রের সদস্য আটক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প
বিশ্বের বিভিন্ন স্থানে ২৪ ঘণ্টায় ৯৪ ভূমিকম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় মডেল মেঘনা আলম

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া
এবার ভূমিকম্পে কাঁপল মিয়ানমার-থাইল্যান্ড-ইন্দোনেশিয়া

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর
শেখ হাসিনা-জয়-পুতুলের বিরুদ্ধে পৃথক তিন মামলার রায় ২৭ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু
শিক্ষার্থীদের বাড়ি ফিরতে বিভাগীয় শহরে বাস সার্ভিস দেবে ডাকসু

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

১৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ
এই সময়ে গ্যাস কূপে ড্রিলিং কাজ বন্ধ রাখা শ্রেয়, ফেসবুকে আবহাওয়াবিদ পলাশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ
বিশাল জয়ে মুশফিকের শততম টেস্ট রাঙালো বাংলাদেশ

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা