শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিমার

শাহ্‌নাজ মুন্নী
প্রিন্ট ভার্সন
বিমার

সেইবার বছরটা শুরুই হয়েছিল যতসব অঘটন দিয়ে, এক ভোরে হঠাৎ কাজিবাড়ির পুকুরে বুক চিতিয়ে মরে ভেসে উঠল শত শত বর্ণহীন মাছ, বিকালে ঝিরঝির বৃষ্টিতে গোরস্থানে লেউক্যার বুড়ি মাকে কবর দিতে গিয়ে অকস্মাৎ বজ্রপাতে পুড়ে ঝলসে গেল গাঁয়ের তিন-তিনজন জবরদস্ত জোয়ান মর্দ পোলা, সেই ঝলসানো লাশ যারা দেখল তাদের চোখে ঘুম যেন হারাম হলো, চোখ বন্ধ করলেই তারা শিউরে উঠত ভয়ে, কবিরাজ মশাই কড়া ঘুমের ওষুধ দিয়ে সেইসব ভয়ার্তের কয়েক দিন অজ্ঞান করে রাখলে ধীরে ধীরে তারা সেরে ওঠে। এত সব দুর্ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই পালবাড়ির বাগানে তরতরিয়ে ওঠা যুবতী লাউগাছগুলো দুয়েকটা কচি লাউয়ের কড়া ও হলুদ ফুলসহ এক তেতে ওঠা দুপুরে প্রথমে নেতিয়ে পড়ল, পরে শুষ্ক বিবর্ণ হতে হতে যেদিন একেবারেই মরে গেল সেদিন রাতেই সমস্ত শরীরজুড়ে গুটি উঠল মনোরঞ্জন পালের বড় ছেলের-

শুরুটা এভাবেই, এই ঘর ওই ঘর ঘুরতে ঘুরতে ধ্বংসমগ্ন মহামারী হানা দিল ফুলমালার বাড়িতে, প্রথমে মরলো সতীন পুত, পরের দিন স্বামী, শেষমেশ যখন গলার কাঁটা, চোখের বিষ সতীনটাও মরে গেল তখন ভাঙাচোরা আর কাটাছেঁড়া ঘর গেরস্থির মায়া ছেড়ে নিজের আপন পুত্রটিকে বুকে চেপে প্রাণ বাঁচানোর অবিনাশী সাহসে ভর করে এক ভোরে ঘরের পিছনের বেড়া ভেঙে পালালো ফুলমালা। পিছন ফিরে চাইলো না একবারো, শুধু প্রসারিত সম্মুখে রুদ্ধশ্বাস ছোটা, ছুটতে ছুটতে, ফুলমালার সামনে পড়ল, হাহাকার, কাঁটাবন, বিরান-গেরাম, দাহ ও কবরবিহীন অসহায় রোগগ্রস্ত লাশ, বিলাপের সুর আর ঢেউভরা বিশাল নদী। নদীতে খেয়া পারাপার নেই, পার হওয়ার ব্যবস্থা নেই, দৌড়ক্লান্ত ফুলমালা নদীতীরে বসে পড়ে, তার শরীর বিশ্রাম চায়, চায় নৌকা আসার জন্য অপেক্ষা করতে, ফুলমালা তাই করে।

নদীর বায়ু সুশীতল এবং এতে এক ধরনের মায়া ও আদর আছে। ফুলমালার কেমন যেন ঝিমুনী আসে, সে অবসাদময় চোখের পাতা বন্ধ করে, এই অবসরে তার মধ্যে স্বপ্নের মতো রোদ্দুর আসে তারপর দুঃস্বপ্নের মতো সেই রোদ কালো কবরে ঢুকে গেলে ফুলমালার ছেলেটি খিদেয় কেঁদে ওঠে। ঝাঁকুনি দিয়ে জেগে ওঠে ফুলমালা কান্নাকাতর শিশুর মুখে বুকের দুধ ঢুকিয়েই দেখে পাশের সঙ্গিনীটিকে। ধবধবে সাদা কাপড় পরা থুত্থুড়ে এক সুন্দরী বুড়ি।

-কই যাবি লা?

বুড়ি তার তীক্ষè কিন্তু ঘোলাটে চোখ তুলে প্রশ্ন করে।

‘নদীর হেই পার। আপনে?’

-আমিও

বুড়ি সংক্ষেপে জবাব দেয়। ধু-ধু প্রান্তরে একজন সঙ্গীর উপস্থিতি ফুলমালাকে নিশ্চিন্ত ও খুশি করে, কোলের শিশুটিকে ঘুম পাড়িয়ে বুড়ির কাছ ঘেঁষে আসে সে।

-আপনেরে দেইখ্যা আমার মরা দাদির কথা মনে পড়তাছে। মরণের সময় তারে শেষ দেখটাও দেখতে পারি নাই।

ফুলমালার চোখ ভিজে ওঠে। বুড়ি স্থির, তার নির্বিকার মুখে কোনো আবেগের ছাপ পড়ে না। ভেজা চোখ মুছে ফুলমালাই আবার প্রশ্ন করে,

-তোমার বাড়ি কই বুড়ি মা? কই থিকা আইছো?’

 বুড়ি মাথা চুলকায়, বলে,

-আমার বাড়ি বড় দূরে রে বেটি, আইছিও বড় দূরের মেঘগিরি পর্বত থিকা, একসঙ্গে জগতে আইছিলাম সাত বইন, সাত বিবি...’

এইখানে অকস্মাৎ কথা থামিয়ে বুড়ি উদাস হয়ে যায়, দুই পা লম্বা করে সামনে ছড়ায়, মাথা থেকে টাকুস টুকুস উকুন এনে মারে। শিথিল হাওয়ায় জলের মধ্যে দুয়েকটি কম্পন তুলে উড়ে যায় মাছরাঙা, সময় নিঝঝুম টুপটাপ ঝরে। ফুলমালা ঘুমন্ত ছেলের মুখ থেকে মাছি তাড়ায়। কোমর থেকে পুটুলী খুঁলে চিঁড়া গুড় বার করে, নিজে খায়, খুব সাধাসাধি করে বুড়িকেও যত্ন করে খাওয়ায়। বুড়ি খেতে খেতেই জিজ্ঞেস করে,

-তোর বাড়ি কই?

এই প্রশ্নে ফুলমালা তার গল্পের ঝাঁপি খুলে বসে, আমার বাপের বাড়ি চান্নিচর, স্বামীর বাড়ি কাঞ্চনপুর। আমার বিয়ার সময় জানিই না যে ঘরে সতীন আছে, স্বামীর বাড়ি আইসা যখন সতীনের মুখ দেখলাম, তখন আমার কান্দন দেখে কে? পারলে তখনই স্বামীর ঘর ছাড়ি, কিন্তু ছাইড়া আর যামু কই, রাগে দুঃখে দিলাম স্বামীর সঙ্গে কথা বন্ধ কইরা, সব কিছুই করি, খালি কথা কই না, সতীনের সাথেই ঘর করি, সতীনটা আছিলো খারাপ মেয়ে, অপবাদ রটাইলো আমি নাকি ডাইনি...

 বুড়ি হঠাৎ হাত তুলে ফুলমালাকে থামিয়ে দিয়ে বলে

-থাম্ থাম্, এদিকে আয়, আমার পিঠটা চুলকায়া ঘামাচিগুলান মাইরা দে,

ফুলমালা ঘুমন্ত ছেলেকে মাটিতে শুইয়ে উঠে আসে বুড়ির পিছনে, হাঁটু গেড়ে বসে, পিঠ থেকে কাপড় সরিয়ে চুলকায়া দেয়, ঘামাচি খুটে, বলে- মুখে রক্ত উইঠা পাশের বাড়ির কালীপদ যখন মরল, মাগি কইল আমি নাকি অ’রে বাণ মারছি, তারপরে হের রক্ত আর কলিজা খাইছি। গেরামে যখন মহামারী লাগল সে তখন এইখানে সেইখানে বলতে শুরু করল, আমিই নাকি রোগের বীজ ছড়াইতাছি, কি সুন্দর কইরা যে ও মিথ্যা বলতে পারত যদি দেখতা! ও নাকি দেখছে অমাবস্যার রাইতে আমি ন্যাংটা হইয়া কালা কুত্তার পিঠে চইড়া জঙ্গলের দিকে গেছি আর পুরান বটগাছের শিকড় খুঁইড়া নিয়া আইছি রোগের বীজ,

বুড়ি ফোকলা দাঁতে ফিক্ফিক্ হাসে, হেসে গড়িয়ে পড়ে,

-তুই নাকি আনছস রোগের বীজ? তুই নাকি রোগের কারণ?

ফুলমালাও হাসে,

-ওই মাগি তো এই কথাই কইয়া বেড়াইত,

বুড়ির হাসির মাত্রা আর বাড়ে,

-এমুন মজার কথা শুনাইলি, দে দেখি এইবার তুই আমার মাথাটা বিলি দিয়া দে,

ফুলমালার হাত এইবার উপরের দিকে ওঠে, বুড়ির ঘন সাদা চুলে ভর্তি মাথাটা সে টেনে নেয় নিজের দিকে, আঙ্গুল চালায়,

সতীনের জ্বালা বড় জ্বালা গো বুড়ি মা, দেশ গেরামে কয় না-অস কেটে বসত করি, সতীন কেটে আলতা পরি সতীন মাগি, মুখপুড়ি...

বলতে বলতে হঠাৎ থেমে যায় ফুলমালা, তার নিঃশ্বাস বন্ধ, চোখ বিস্ফোরিত যেন কোনো বিমূঢ় পাষাণ মূর্তি, অনেকক্ষণ পরে যখন তার ঠোঁট দুটো নড়ে, তখন সে ভয়ে বিস্ময়ে তোতলায়,

-ও বুড়িমা... তোমার... তোমার... মাথায়...

আরামে চোখ বন্ধ করে ঢুলছিল বুড়ি, এসব কিছুই যেন কানে যাচ্ছিল না তার, ফুলমালা জোরে ধাক্কা দেয় বুড়িকে, প্রায় চিৎকার করে বলে, তোমার মাথায় এইডা কি?

এতক্ষণে বুড়ি চোখ মেলে যেন সম্বিৎ ফিরে পায়, তারপর স্বাভাবিক কণ্ঠে বলে, ওইটা কিছু না, ওইটা আমার চক্ষু, কি কও বুড়ি, ফুলমালা আঁতকে ওঠে, মাইন্ষের মাথায় চোখ?

-আ মরণ, বুড়ি এবার বিরক্ত হয়, সোজা হয়ে বসে, বলে,

-আমি মানুষ না, বিমার, আমি ঝোলা বিবি, ফুলমালা শুনতে পায় ওলা বিবি এবং সে কি করবে বুঝতে না পেরে কেমন নিঃসাড়, যেন ভয়ে অচেতন পথহারা পাখি কিংবা শোকাচ্ছন্ন নীরব গেরাম, হ, কইলাম না তোরে, আমরা সাত বইন, আসান বিবি, ওলা বিবি, ঝোলা বিবি, মড়ি বিবি, আজগৈ বিবি, ঝেটুনে বিবি আর বহ্ড়া বিবি-সাত বইনের কাছে আছে সাত সাতটা রোগ, দেশ যখন পাপে পূর্ণ হয় তখন শাস্তি হিসেবে আমাদের পাঠানো হয়, বুঝলি?

বুড়ি ফুলমালার হাত ধরে সামনে আনে, তার মাথায় হাত বুলায়, বলে, ডরাইস্ না বাছা, তোরে আমার পছন্দ হইছে, তোর আদর যতেœ খুশি হইছি। আমি আজকেই যামু গা, আর একজনের উপরে বিমার ঝাড়লেই এইবারের মতো আমার কাম শেষ।

ফুলমালার জিজ্ঞেস করতে গলা কেঁপে যায়,

-কারে বিমার দিবা, বিবি? কে মরব?

বুড়ি রহস্যময় হাসে, কি জানি কে? কে জানে কার আয়ু শেষ? মধ্যরাতে হুকুম আসে, মধ্যরাতেই জানা যায় সব,

ফুলমালা তাড়াতাড়ি তার ছেলেকে কোলে তুলে নেয়, উঠে দাঁড়ায়, মাথায় ঘোমাটা টানে, ‘যাই ওলা-মা ওই যে ঘাটে নাও লাগছে, যা, সুখে থাক্ তুই

বুড়ি চোখ বন্ধ করে আশীর্বাদের ভঙ্গিতে হাত তুলে।

ফুলমালা নৌকায় বসে বারবার চমকে ওঠে, তার মনে পড়তে থাকে বুড়ির চেহারাটা যা আসলে গিরগিটির মতো, বুড়ির পিঠের চামড়া খস্খসে যেন মাছের আঁশ আর মাথার পিছনের সেই চোখটা যেন অগ্নিবর্ণ ক্ষুধিত হা, ক্রদ্ধ কিন্তু কেমন ধোঁয়াটে ম্লান ও অপার্থিব। ফুলমালার বুক ধুক্ ধুক্ কেঁপে ওঠে, বড় বাঁচা বেঁচে গেছি, সে ভাবে এবং এক কুয়াশাচ্ছন্ন ঘোরের মধ্যে ভর সন্ধ্যায় নদীর ওপারে তার খালার বাড়িতে এসে আশ্রয় নেয়। সেই রাতেই তার সমস্ত শরীর কাঁপিয়ে ফুঁসে ওঠে জ্বরের ফণা। জ্বরের তপ্ত ছোবলে জর্জরিত ফুলমালা সমস্ত দৃশ্য জুড়ে বীভৎস নক্ষত্রের মতো শুধু সেই চোখটি দেখে, দশ আঙ্গুলে খড়ের মতো শুকনো খড়খড়ে চুলে বিলি কেটে হঠাৎ যার মুখোমুখি হয়েছিল সে। ভয় যেন বিষাক্ত ঠান্ডা একটি সাপ যা তার জ্বরতপ্ত শরীরকে পা থেকে মাথা পর্যন্ত পেঁচিয়ে রাখে। পাশে শুয়ে ছেলেটা কাঁদে চিৎকার করে।

বিধবা খালা অতঃপর শিশুটিকে নিজের কাছে নিয়ে গেলে খালিঘরে একলা পড়ে থাকে ফুলমালা, আর মধ্যরাতে ঘরের বেড়া ফুঁড়ে কেউ একজন অথবা একটি ছায়া প্রবেশ করে, ছায়াটি ফুলমালার মাথার কাছে দাঁড়ায়, ধীরে ধীরে তার কপালে হাত রাখে, একটি নিঃসঙ্গ পাখির ডানার ঝটপটানি শোনা যায়, চাঁদের উপর থেকে সরে যায় মেঘ এবং ছায়াটি হঠাৎ এক ঝটকায় নিজের হাতটি সরিয়ে নেয় ফুলমালার কপাল থেকে,

-তুই কে? ফুলমালা নাকি? তোর নাম নাকি ফুলমালা?

ছায়াকণ্ঠে বিস্মিত প্রশ্নবোধক। পাশ ফিরতে গিয়ে কঁকিয়ে ওঠে ফুলমালা, চোখ মেলে, তারপর বিষম চমকে এক ঝটকায় উঠে বসে, তুমি ওলা বিবি, না?

ফুলমালার পৃথিবী ঘুরতে থাকে, সৃষ্টি কাঁপতে থাকে এবং পর মুহূর্তে সমস্ত নিশ্চল হয়ে যায়, প্রচ- আলোড়নের পর যেন নেমে আসে বিধ্বংসী নৈঃশব্দ। কাঁপা কণ্ঠে সে বলে,

-কেন আসছ ওলা বিবি, কি জন্য আসছ তুমি? মরণের বর্শা দিয়া আমারে গাঁথতে আসছো? বসন্তের গুটি দিয়া আমারে মারতে আসছ?

প্রবল জ্বরে ফুলমালা হাঁপাতে থাকে, বৃদ্ধার মাথা নিচু যেন খানিকটা হতবুদ্ধি যেন নিমগ্ন ব্যথায় কাতর, বলে, স্রষ্টা আমারে বানাইছে দুরারোগ্য দুষ্ট ব্যাধি, আমার হাতে দিছে মৃত্যুর বল্লম, মানুষের ঘরে আমি তো শুধু প্রাণ চুরি করতেই আসি, আমার সঙ্গী তো শুধু অভিশাপ আর আর্তনাদ।

ফুলমালা আর বসে থাকতে পারে না, শীর্ণ শরীর নিয়ে শুয়ে পড়ে, তার চোখ বেয়ে গড়িয়ে নামে অশ্রু বিন্দু, যুগপৎ চিকচিক করে ঘৃণা ও ভয়। ওলাবিবি এবার ফুলমালার পায়ের কাছে যায়, তার আবছা আকৃতি নিজের কপালে করাঘাত করে, হায় রাক্ষুসী নিয়তি, আমার মমতাশূন্য বুকে কেন দিলি স্নেহের প্রলেপ?

বৃদ্ধা যেন কিছুক্ষণ গুনগুন করে কাঁদে, কপালে ভাঁজ ফেলে কিছুক্ষণ ভাবে, তারপর বলে, যা ফুলমালা, আমার জাদুতে ঘুঘু হয়ে বনে উড়ে যা, তোর জীবন বাঁচবে, বাঁচবার এই একমাত্র উপায়,

বৃদ্ধার কণ্ঠে এইবার আশাবাদ কিন্তু তা ফুলমালার মধ্যে সংক্রমিত হয় না, সে দৃঢ় গলায় বলে, না, ওলাবিবি, পাখির জীবন থাকে শিকারির তীরের আগায়, বড় অসহায় পাখির জীবন। রোগী যেমন ঘেন্না করে রোগ, বৃদ্ধ যেমন ঘেন্না করে বৃদ্ধকাল, আমি তেমন ঘেন্না করি অসহায়ত্ব, তুমি নেও, আমার জীবন নিয়া যাও ওলা-মা...’

ঝোলা বিবি কথা বলে না, চুপচাপ যেভাবে এসেছিল সেভাবে মিলিয়ে যায়।

আবার জ্বরতপ্ত আচ্ছন্নতায় ফুলমালার দীর্ঘ সময় কাটে টুকরো টুকরো দৃশ্যের নকশা চোখে ভাসে তার। দেখে, গোবর লেপা উঠোনের কোনায় সোনালি আগুনের ফুলকী ভরা মাটির চুলায় বোরো চালের সুগন্ধী ভাত ফুটছে-মুরগির পিছনে শব্দ করে ছুটে যাচ্ছে গৌরুষদীপ্ত মোরগ-দেখে কালো বিবর্ণ অন্ধকার, আকাশ ভরা বিস্তীর্ণ মসৃণ জোছনায় ফুটে আছে একটি অমানুষিক রক্তবর্ণ চোখ, সেই শুষ্ক নির্দয় চোখে কোনো ¯ন্ডেœহ নেই।  

রাত হলে ছায়ার শরীর নিয়ে আবারও সন্তর্পণে ফুলমালার ঘরে ঢোকে ঝোলা বিবি, তুই তোর মায়ার জাল কাইটা নে ফুলমালা, নয়তো মানুষের বদলে নে অন্য প্রাণীর জীবন, আমার যাবার সময় হইছে, আমারে তুই মুক্তি দে,

-তুমি আমারে বিমার দেও ওলা-মা, তুমি কাইটা নেও তোমার মায়া,

তৃতীয় রাতের মধ্য প্রহরে আবার আসে ঝোলা বিবি, এইবার তার কণ্ঠ করুণ ও আর্দ্র শোনায়,

-পৃথিবীতে এই আমার শেষ আগমন ফুল, তাই তোরে শেষ দেখা দেখতে আসলাম।

ঘুম ভেঙে জ্বরহীন ঝরঝরে শরীরে জেগে ওঠে ফুলমালা পূর্ণ দৃষ্টিতে তাকায় এবং অচিরেই তার ভয় লাগে কেননা বুড়ির সুন্দর হলুদ মুখটা আনারসের মতো অসংখ্য গুটিতে ফুটে ভয়ঙ্কর ক্ষতবিক্ষত, একি অবস্থা তোমার ওলা-মা?

হ্যাঁরে বাছা, যে বিমার তোরে দেওয়ার ছিল তাই আমি সর্বাঙ্গে ধারণ করলাম, এইটাই নিয়ম, এখন আমার চিরকালের জন্য বিদায়।

সেই ঘটনার পর থেকে এই পৃথিবীতে কখনো গুটিবসন্তের প্রকোপ দেখা দেয়নি। মাঝে মাঝে ঝোলাবিবির যখন খুব করে এই ধুলোমাটির পৃথিবী দেখতে ইচ্ছে হয় তখন সবুজ আম পাতার উপর কালো কালো গুটির রূপ ধরে সে পৃথিবীকে দেখে, এই দেখা হয় অত্যন্ত অল্প সময়ের কারণ রোগাক্রান্ত আমপাতাটি বৈশাখি বাতাসের ঝাপটায় সহজেই ঝরে পড়ে আর মানুষের অনুভবের অতীত একটি লম্বা বেদনার্ত দীর্ঘশ্বাস ফেলে ঝোলাবিবি পৃথিবী থেকে অন্তর্হিত হয়।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’
‘রুশ ড্রোন হামলা প্রতিরোধের সক্ষমতা নেই ইউরোপের’

২ সেকেন্ড আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল
ভারতের বিপক্ষে একাদশে হামজা-সমিত, বেঞ্চে জামাল

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা
রংপুর সদর আসনে বিএনপির সামু’র নির্বাচনী প্রচারণা

৪ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার
কলাপাড়ায় কৃষকের বাড়ি থেকে শঙ্খিনী সাপ উদ্ধার

৬ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন
বরিশালে সড়কের পাশে রাখা যাত্রীবাহী বাসে আগুন

৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা
বগুড়ার সাবেক ডিসির বিরুদ্ধে চাকরিপ্রার্থীর মামলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবসে সাদুল্লাপুরে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার
ফুলবাড়ীতে ৪১ কেজি ভারতীয় গাঁজা উদ্ধার

৩৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা
দীর্ঘদিন পর প্রকাশ্যে এলেন চেয়ারম্যান, পাশে থাকতে নারাজ ইউপি সদস্যরা

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই
দোকানের আয়ে চলতো সুভাষের সংসার, কয়েলের আগুনে পুড়ে ছাই

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়
সামান্য জ্বর, সর্দি, কাশি, ভাইরাল ইনফেকশনে অ্যান্টিবায়োটিক নয়

৪০ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ
রাষ্ট্র কাঠামো মেরামতের ৩১ দফা প্রচারণায় গফরগাঁওয়ে জনসমাবেশ

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ
নারায়ণগঞ্জে যৌথ অভিযানে ৩ কোটি টাকার চায়না দুয়ারি জাল জব্দ

৪৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’
‘এই মুহূর্তে সবচেয়ে ঘৃণিত নাম শেখ হাসিনা’

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার
চট্টগ্রামে শিশু ধর্ষণচেষ্টা মামলার প্রধান আসামি গ্রেপ্তার

৫৬ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
নবান্নের শাড়ি কিনে না দেওয়ায় স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের
কাল থেকে মাউশিতে অনির্দিষ্টকালের অবস্থান কর্মসূচি শিক্ষা ক্যাডারদের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ
বাগেরহাটে শিক্ষার্থীদের ফায়ার ফাইটিং প্রশিক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার
চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীকে গুলি করা সেই যুবক গ্রেপ্তার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা
মুশফিকের শততম টেস্ট বিনা টিকিটে দেখতে পারবেন শিক্ষার্থী ও শিক্ষকরা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর
মোদির প্রশংসা করে বিপাকে শশী থারুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ
কোটালীপাড়া উপজেলা পরিষদ ও থানায় ককটেল হামলার প্রতিবাদে বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা
আবারও ঢাকা-বরিশাল মহাসড়কে গাছ ফেললো দুর্বৃত্তরা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ
হবিগঞ্জে কোটি টাকার ভারতীয় জিরা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় দেশবাসীকে স্বস্তি দিয়েছে : আমানউল্লাহ

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২
আখাউড়ায় ‘অপারেশন ডেভিল হান্টে’ আটক ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট
আলিয়ার বিরুদ্ধে গল্প চুরির অভিযোগ, যা বললেন কাকা মুকেশ ভাট

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
কারাবন্দি আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু
শীতে সুন্দরবনে এক জেলের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’
‘হাসিনার রায়ের মাধ্যমে ফ্যাসিবাদের কবর রচিত হয়েছে’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ
জুলাই জাতীয় সনদ: গণভোটের একটি প্রশ্ন প্রকাশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি
বাংলাদেশ প্রতিদিনে সংবাদ প্রকাশের পর চসিকের প্রধান নির্বাহীর বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক
সঞ্চয়পত্র-প্রাইজবন্ডসহ ৫ সেবা বন্ধ করছে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ
ন্যূনতম ২০ জন শ্রমিকেই করা যাবে ট্রেড ইউনিয়ন, গেজেট প্রকাশ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত
আরাকান আর্মির অতর্কিত হামলায় ৩০ মিয়ানমার সেনা নিহত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধেই নির্বাচন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব
১৫ মাসে অন্তর্বর্তী সরকার যা করেছে, অতীতে কেউ করতে পারেনি : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প
মেক্সিকোতে সামরিক অভিযান চালাতে পারে যুক্তরাষ্ট্র: ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি
রায়ের মাধ্যমে দেশের ১৮ কোটি মানুষের আশা-আকাঙ্ক্ষা পূরণ হয়েছে: কর্নেল অলি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে