শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিমার

শাহ্‌নাজ মুন্নী
প্রিন্ট ভার্সন
বিমার

সেইবার বছরটা শুরুই হয়েছিল যতসব অঘটন দিয়ে, এক ভোরে হঠাৎ কাজিবাড়ির পুকুরে বুক চিতিয়ে মরে ভেসে উঠল শত শত বর্ণহীন মাছ, বিকালে ঝিরঝির বৃষ্টিতে গোরস্থানে লেউক্যার বুড়ি মাকে কবর দিতে গিয়ে অকস্মাৎ বজ্রপাতে পুড়ে ঝলসে গেল গাঁয়ের তিন-তিনজন জবরদস্ত জোয়ান মর্দ পোলা, সেই ঝলসানো লাশ যারা দেখল তাদের চোখে ঘুম যেন হারাম হলো, চোখ বন্ধ করলেই তারা শিউরে উঠত ভয়ে, কবিরাজ মশাই কড়া ঘুমের ওষুধ দিয়ে সেইসব ভয়ার্তের কয়েক দিন অজ্ঞান করে রাখলে ধীরে ধীরে তারা সেরে ওঠে। এত সব দুর্ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই পালবাড়ির বাগানে তরতরিয়ে ওঠা যুবতী লাউগাছগুলো দুয়েকটা কচি লাউয়ের কড়া ও হলুদ ফুলসহ এক তেতে ওঠা দুপুরে প্রথমে নেতিয়ে পড়ল, পরে শুষ্ক বিবর্ণ হতে হতে যেদিন একেবারেই মরে গেল সেদিন রাতেই সমস্ত শরীরজুড়ে গুটি উঠল মনোরঞ্জন পালের বড় ছেলের-

শুরুটা এভাবেই, এই ঘর ওই ঘর ঘুরতে ঘুরতে ধ্বংসমগ্ন মহামারী হানা দিল ফুলমালার বাড়িতে, প্রথমে মরলো সতীন পুত, পরের দিন স্বামী, শেষমেশ যখন গলার কাঁটা, চোখের বিষ সতীনটাও মরে গেল তখন ভাঙাচোরা আর কাটাছেঁড়া ঘর গেরস্থির মায়া ছেড়ে নিজের আপন পুত্রটিকে বুকে চেপে প্রাণ বাঁচানোর অবিনাশী সাহসে ভর করে এক ভোরে ঘরের পিছনের বেড়া ভেঙে পালালো ফুলমালা। পিছন ফিরে চাইলো না একবারো, শুধু প্রসারিত সম্মুখে রুদ্ধশ্বাস ছোটা, ছুটতে ছুটতে, ফুলমালার সামনে পড়ল, হাহাকার, কাঁটাবন, বিরান-গেরাম, দাহ ও কবরবিহীন অসহায় রোগগ্রস্ত লাশ, বিলাপের সুর আর ঢেউভরা বিশাল নদী। নদীতে খেয়া পারাপার নেই, পার হওয়ার ব্যবস্থা নেই, দৌড়ক্লান্ত ফুলমালা নদীতীরে বসে পড়ে, তার শরীর বিশ্রাম চায়, চায় নৌকা আসার জন্য অপেক্ষা করতে, ফুলমালা তাই করে।

নদীর বায়ু সুশীতল এবং এতে এক ধরনের মায়া ও আদর আছে। ফুলমালার কেমন যেন ঝিমুনী আসে, সে অবসাদময় চোখের পাতা বন্ধ করে, এই অবসরে তার মধ্যে স্বপ্নের মতো রোদ্দুর আসে তারপর দুঃস্বপ্নের মতো সেই রোদ কালো কবরে ঢুকে গেলে ফুলমালার ছেলেটি খিদেয় কেঁদে ওঠে। ঝাঁকুনি দিয়ে জেগে ওঠে ফুলমালা কান্নাকাতর শিশুর মুখে বুকের দুধ ঢুকিয়েই দেখে পাশের সঙ্গিনীটিকে। ধবধবে সাদা কাপড় পরা থুত্থুড়ে এক সুন্দরী বুড়ি।

-কই যাবি লা?

বুড়ি তার তীক্ষè কিন্তু ঘোলাটে চোখ তুলে প্রশ্ন করে।

‘নদীর হেই পার। আপনে?’

-আমিও

বুড়ি সংক্ষেপে জবাব দেয়। ধু-ধু প্রান্তরে একজন সঙ্গীর উপস্থিতি ফুলমালাকে নিশ্চিন্ত ও খুশি করে, কোলের শিশুটিকে ঘুম পাড়িয়ে বুড়ির কাছ ঘেঁষে আসে সে।

-আপনেরে দেইখ্যা আমার মরা দাদির কথা মনে পড়তাছে। মরণের সময় তারে শেষ দেখটাও দেখতে পারি নাই।

ফুলমালার চোখ ভিজে ওঠে। বুড়ি স্থির, তার নির্বিকার মুখে কোনো আবেগের ছাপ পড়ে না। ভেজা চোখ মুছে ফুলমালাই আবার প্রশ্ন করে,

-তোমার বাড়ি কই বুড়ি মা? কই থিকা আইছো?’

 বুড়ি মাথা চুলকায়, বলে,

-আমার বাড়ি বড় দূরে রে বেটি, আইছিও বড় দূরের মেঘগিরি পর্বত থিকা, একসঙ্গে জগতে আইছিলাম সাত বইন, সাত বিবি...’

এইখানে অকস্মাৎ কথা থামিয়ে বুড়ি উদাস হয়ে যায়, দুই পা লম্বা করে সামনে ছড়ায়, মাথা থেকে টাকুস টুকুস উকুন এনে মারে। শিথিল হাওয়ায় জলের মধ্যে দুয়েকটি কম্পন তুলে উড়ে যায় মাছরাঙা, সময় নিঝঝুম টুপটাপ ঝরে। ফুলমালা ঘুমন্ত ছেলের মুখ থেকে মাছি তাড়ায়। কোমর থেকে পুটুলী খুঁলে চিঁড়া গুড় বার করে, নিজে খায়, খুব সাধাসাধি করে বুড়িকেও যত্ন করে খাওয়ায়। বুড়ি খেতে খেতেই জিজ্ঞেস করে,

-তোর বাড়ি কই?

এই প্রশ্নে ফুলমালা তার গল্পের ঝাঁপি খুলে বসে, আমার বাপের বাড়ি চান্নিচর, স্বামীর বাড়ি কাঞ্চনপুর। আমার বিয়ার সময় জানিই না যে ঘরে সতীন আছে, স্বামীর বাড়ি আইসা যখন সতীনের মুখ দেখলাম, তখন আমার কান্দন দেখে কে? পারলে তখনই স্বামীর ঘর ছাড়ি, কিন্তু ছাইড়া আর যামু কই, রাগে দুঃখে দিলাম স্বামীর সঙ্গে কথা বন্ধ কইরা, সব কিছুই করি, খালি কথা কই না, সতীনের সাথেই ঘর করি, সতীনটা আছিলো খারাপ মেয়ে, অপবাদ রটাইলো আমি নাকি ডাইনি...

 বুড়ি হঠাৎ হাত তুলে ফুলমালাকে থামিয়ে দিয়ে বলে

-থাম্ থাম্, এদিকে আয়, আমার পিঠটা চুলকায়া ঘামাচিগুলান মাইরা দে,

ফুলমালা ঘুমন্ত ছেলেকে মাটিতে শুইয়ে উঠে আসে বুড়ির পিছনে, হাঁটু গেড়ে বসে, পিঠ থেকে কাপড় সরিয়ে চুলকায়া দেয়, ঘামাচি খুটে, বলে- মুখে রক্ত উইঠা পাশের বাড়ির কালীপদ যখন মরল, মাগি কইল আমি নাকি অ’রে বাণ মারছি, তারপরে হের রক্ত আর কলিজা খাইছি। গেরামে যখন মহামারী লাগল সে তখন এইখানে সেইখানে বলতে শুরু করল, আমিই নাকি রোগের বীজ ছড়াইতাছি, কি সুন্দর কইরা যে ও মিথ্যা বলতে পারত যদি দেখতা! ও নাকি দেখছে অমাবস্যার রাইতে আমি ন্যাংটা হইয়া কালা কুত্তার পিঠে চইড়া জঙ্গলের দিকে গেছি আর পুরান বটগাছের শিকড় খুঁইড়া নিয়া আইছি রোগের বীজ,

বুড়ি ফোকলা দাঁতে ফিক্ফিক্ হাসে, হেসে গড়িয়ে পড়ে,

-তুই নাকি আনছস রোগের বীজ? তুই নাকি রোগের কারণ?

ফুলমালাও হাসে,

-ওই মাগি তো এই কথাই কইয়া বেড়াইত,

বুড়ির হাসির মাত্রা আর বাড়ে,

-এমুন মজার কথা শুনাইলি, দে দেখি এইবার তুই আমার মাথাটা বিলি দিয়া দে,

ফুলমালার হাত এইবার উপরের দিকে ওঠে, বুড়ির ঘন সাদা চুলে ভর্তি মাথাটা সে টেনে নেয় নিজের দিকে, আঙ্গুল চালায়,

সতীনের জ্বালা বড় জ্বালা গো বুড়ি মা, দেশ গেরামে কয় না-অস কেটে বসত করি, সতীন কেটে আলতা পরি সতীন মাগি, মুখপুড়ি...

বলতে বলতে হঠাৎ থেমে যায় ফুলমালা, তার নিঃশ্বাস বন্ধ, চোখ বিস্ফোরিত যেন কোনো বিমূঢ় পাষাণ মূর্তি, অনেকক্ষণ পরে যখন তার ঠোঁট দুটো নড়ে, তখন সে ভয়ে বিস্ময়ে তোতলায়,

-ও বুড়িমা... তোমার... তোমার... মাথায়...

আরামে চোখ বন্ধ করে ঢুলছিল বুড়ি, এসব কিছুই যেন কানে যাচ্ছিল না তার, ফুলমালা জোরে ধাক্কা দেয় বুড়িকে, প্রায় চিৎকার করে বলে, তোমার মাথায় এইডা কি?

এতক্ষণে বুড়ি চোখ মেলে যেন সম্বিৎ ফিরে পায়, তারপর স্বাভাবিক কণ্ঠে বলে, ওইটা কিছু না, ওইটা আমার চক্ষু, কি কও বুড়ি, ফুলমালা আঁতকে ওঠে, মাইন্ষের মাথায় চোখ?

-আ মরণ, বুড়ি এবার বিরক্ত হয়, সোজা হয়ে বসে, বলে,

-আমি মানুষ না, বিমার, আমি ঝোলা বিবি, ফুলমালা শুনতে পায় ওলা বিবি এবং সে কি করবে বুঝতে না পেরে কেমন নিঃসাড়, যেন ভয়ে অচেতন পথহারা পাখি কিংবা শোকাচ্ছন্ন নীরব গেরাম, হ, কইলাম না তোরে, আমরা সাত বইন, আসান বিবি, ওলা বিবি, ঝোলা বিবি, মড়ি বিবি, আজগৈ বিবি, ঝেটুনে বিবি আর বহ্ড়া বিবি-সাত বইনের কাছে আছে সাত সাতটা রোগ, দেশ যখন পাপে পূর্ণ হয় তখন শাস্তি হিসেবে আমাদের পাঠানো হয়, বুঝলি?

বুড়ি ফুলমালার হাত ধরে সামনে আনে, তার মাথায় হাত বুলায়, বলে, ডরাইস্ না বাছা, তোরে আমার পছন্দ হইছে, তোর আদর যতেœ খুশি হইছি। আমি আজকেই যামু গা, আর একজনের উপরে বিমার ঝাড়লেই এইবারের মতো আমার কাম শেষ।

ফুলমালার জিজ্ঞেস করতে গলা কেঁপে যায়,

-কারে বিমার দিবা, বিবি? কে মরব?

বুড়ি রহস্যময় হাসে, কি জানি কে? কে জানে কার আয়ু শেষ? মধ্যরাতে হুকুম আসে, মধ্যরাতেই জানা যায় সব,

ফুলমালা তাড়াতাড়ি তার ছেলেকে কোলে তুলে নেয়, উঠে দাঁড়ায়, মাথায় ঘোমাটা টানে, ‘যাই ওলা-মা ওই যে ঘাটে নাও লাগছে, যা, সুখে থাক্ তুই

বুড়ি চোখ বন্ধ করে আশীর্বাদের ভঙ্গিতে হাত তুলে।

ফুলমালা নৌকায় বসে বারবার চমকে ওঠে, তার মনে পড়তে থাকে বুড়ির চেহারাটা যা আসলে গিরগিটির মতো, বুড়ির পিঠের চামড়া খস্খসে যেন মাছের আঁশ আর মাথার পিছনের সেই চোখটা যেন অগ্নিবর্ণ ক্ষুধিত হা, ক্রদ্ধ কিন্তু কেমন ধোঁয়াটে ম্লান ও অপার্থিব। ফুলমালার বুক ধুক্ ধুক্ কেঁপে ওঠে, বড় বাঁচা বেঁচে গেছি, সে ভাবে এবং এক কুয়াশাচ্ছন্ন ঘোরের মধ্যে ভর সন্ধ্যায় নদীর ওপারে তার খালার বাড়িতে এসে আশ্রয় নেয়। সেই রাতেই তার সমস্ত শরীর কাঁপিয়ে ফুঁসে ওঠে জ্বরের ফণা। জ্বরের তপ্ত ছোবলে জর্জরিত ফুলমালা সমস্ত দৃশ্য জুড়ে বীভৎস নক্ষত্রের মতো শুধু সেই চোখটি দেখে, দশ আঙ্গুলে খড়ের মতো শুকনো খড়খড়ে চুলে বিলি কেটে হঠাৎ যার মুখোমুখি হয়েছিল সে। ভয় যেন বিষাক্ত ঠান্ডা একটি সাপ যা তার জ্বরতপ্ত শরীরকে পা থেকে মাথা পর্যন্ত পেঁচিয়ে রাখে। পাশে শুয়ে ছেলেটা কাঁদে চিৎকার করে।

বিধবা খালা অতঃপর শিশুটিকে নিজের কাছে নিয়ে গেলে খালিঘরে একলা পড়ে থাকে ফুলমালা, আর মধ্যরাতে ঘরের বেড়া ফুঁড়ে কেউ একজন অথবা একটি ছায়া প্রবেশ করে, ছায়াটি ফুলমালার মাথার কাছে দাঁড়ায়, ধীরে ধীরে তার কপালে হাত রাখে, একটি নিঃসঙ্গ পাখির ডানার ঝটপটানি শোনা যায়, চাঁদের উপর থেকে সরে যায় মেঘ এবং ছায়াটি হঠাৎ এক ঝটকায় নিজের হাতটি সরিয়ে নেয় ফুলমালার কপাল থেকে,

-তুই কে? ফুলমালা নাকি? তোর নাম নাকি ফুলমালা?

ছায়াকণ্ঠে বিস্মিত প্রশ্নবোধক। পাশ ফিরতে গিয়ে কঁকিয়ে ওঠে ফুলমালা, চোখ মেলে, তারপর বিষম চমকে এক ঝটকায় উঠে বসে, তুমি ওলা বিবি, না?

ফুলমালার পৃথিবী ঘুরতে থাকে, সৃষ্টি কাঁপতে থাকে এবং পর মুহূর্তে সমস্ত নিশ্চল হয়ে যায়, প্রচ- আলোড়নের পর যেন নেমে আসে বিধ্বংসী নৈঃশব্দ। কাঁপা কণ্ঠে সে বলে,

-কেন আসছ ওলা বিবি, কি জন্য আসছ তুমি? মরণের বর্শা দিয়া আমারে গাঁথতে আসছো? বসন্তের গুটি দিয়া আমারে মারতে আসছ?

প্রবল জ্বরে ফুলমালা হাঁপাতে থাকে, বৃদ্ধার মাথা নিচু যেন খানিকটা হতবুদ্ধি যেন নিমগ্ন ব্যথায় কাতর, বলে, স্রষ্টা আমারে বানাইছে দুরারোগ্য দুষ্ট ব্যাধি, আমার হাতে দিছে মৃত্যুর বল্লম, মানুষের ঘরে আমি তো শুধু প্রাণ চুরি করতেই আসি, আমার সঙ্গী তো শুধু অভিশাপ আর আর্তনাদ।

ফুলমালা আর বসে থাকতে পারে না, শীর্ণ শরীর নিয়ে শুয়ে পড়ে, তার চোখ বেয়ে গড়িয়ে নামে অশ্রু বিন্দু, যুগপৎ চিকচিক করে ঘৃণা ও ভয়। ওলাবিবি এবার ফুলমালার পায়ের কাছে যায়, তার আবছা আকৃতি নিজের কপালে করাঘাত করে, হায় রাক্ষুসী নিয়তি, আমার মমতাশূন্য বুকে কেন দিলি স্নেহের প্রলেপ?

বৃদ্ধা যেন কিছুক্ষণ গুনগুন করে কাঁদে, কপালে ভাঁজ ফেলে কিছুক্ষণ ভাবে, তারপর বলে, যা ফুলমালা, আমার জাদুতে ঘুঘু হয়ে বনে উড়ে যা, তোর জীবন বাঁচবে, বাঁচবার এই একমাত্র উপায়,

বৃদ্ধার কণ্ঠে এইবার আশাবাদ কিন্তু তা ফুলমালার মধ্যে সংক্রমিত হয় না, সে দৃঢ় গলায় বলে, না, ওলাবিবি, পাখির জীবন থাকে শিকারির তীরের আগায়, বড় অসহায় পাখির জীবন। রোগী যেমন ঘেন্না করে রোগ, বৃদ্ধ যেমন ঘেন্না করে বৃদ্ধকাল, আমি তেমন ঘেন্না করি অসহায়ত্ব, তুমি নেও, আমার জীবন নিয়া যাও ওলা-মা...’

ঝোলা বিবি কথা বলে না, চুপচাপ যেভাবে এসেছিল সেভাবে মিলিয়ে যায়।

আবার জ্বরতপ্ত আচ্ছন্নতায় ফুলমালার দীর্ঘ সময় কাটে টুকরো টুকরো দৃশ্যের নকশা চোখে ভাসে তার। দেখে, গোবর লেপা উঠোনের কোনায় সোনালি আগুনের ফুলকী ভরা মাটির চুলায় বোরো চালের সুগন্ধী ভাত ফুটছে-মুরগির পিছনে শব্দ করে ছুটে যাচ্ছে গৌরুষদীপ্ত মোরগ-দেখে কালো বিবর্ণ অন্ধকার, আকাশ ভরা বিস্তীর্ণ মসৃণ জোছনায় ফুটে আছে একটি অমানুষিক রক্তবর্ণ চোখ, সেই শুষ্ক নির্দয় চোখে কোনো ¯ন্ডেœহ নেই।  

রাত হলে ছায়ার শরীর নিয়ে আবারও সন্তর্পণে ফুলমালার ঘরে ঢোকে ঝোলা বিবি, তুই তোর মায়ার জাল কাইটা নে ফুলমালা, নয়তো মানুষের বদলে নে অন্য প্রাণীর জীবন, আমার যাবার সময় হইছে, আমারে তুই মুক্তি দে,

-তুমি আমারে বিমার দেও ওলা-মা, তুমি কাইটা নেও তোমার মায়া,

তৃতীয় রাতের মধ্য প্রহরে আবার আসে ঝোলা বিবি, এইবার তার কণ্ঠ করুণ ও আর্দ্র শোনায়,

-পৃথিবীতে এই আমার শেষ আগমন ফুল, তাই তোরে শেষ দেখা দেখতে আসলাম।

ঘুম ভেঙে জ্বরহীন ঝরঝরে শরীরে জেগে ওঠে ফুলমালা পূর্ণ দৃষ্টিতে তাকায় এবং অচিরেই তার ভয় লাগে কেননা বুড়ির সুন্দর হলুদ মুখটা আনারসের মতো অসংখ্য গুটিতে ফুটে ভয়ঙ্কর ক্ষতবিক্ষত, একি অবস্থা তোমার ওলা-মা?

হ্যাঁরে বাছা, যে বিমার তোরে দেওয়ার ছিল তাই আমি সর্বাঙ্গে ধারণ করলাম, এইটাই নিয়ম, এখন আমার চিরকালের জন্য বিদায়।

সেই ঘটনার পর থেকে এই পৃথিবীতে কখনো গুটিবসন্তের প্রকোপ দেখা দেয়নি। মাঝে মাঝে ঝোলাবিবির যখন খুব করে এই ধুলোমাটির পৃথিবী দেখতে ইচ্ছে হয় তখন সবুজ আম পাতার উপর কালো কালো গুটির রূপ ধরে সে পৃথিবীকে দেখে, এই দেখা হয় অত্যন্ত অল্প সময়ের কারণ রোগাক্রান্ত আমপাতাটি বৈশাখি বাতাসের ঝাপটায় সহজেই ঝরে পড়ে আর মানুষের অনুভবের অতীত একটি লম্বা বেদনার্ত দীর্ঘশ্বাস ফেলে ঝোলাবিবি পৃথিবী থেকে অন্তর্হিত হয়।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস
২৪ ঘণ্টার মধ্যে লঘুচাপ সৃষ্টির আভাস

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা
একাধিক গাড়ির চাপায় ক্ষতবিক্ষত এক ব্যক্তি, মুখের ডান পাশ ছাড়া যাচ্ছে না চেনা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা
পাবনায় বসুন্ধরা শুভসংঘের সাহিত্য আড্ডা

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজও ‘অস্বাস্থ্যকর’

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
বিকালে প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন
ইউরোপের প্রতি সাত শিশু কিশোরের মধ্যে মানসিক সমস্যায় ভুগছেন একজন

৩৩ মিনিট আগে | জীবন ধারা

পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের
পথশয্যায় থাকা মানুষের মাঝে মশারি বিতরণ বসুন্ধরা শুভসংঘের

৩৬ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ
ত্রয়োদশ সংসদ নির্বাচন হবে ঐতিহাসিক : ইসি সানাউল্লাহ

৩৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’
‘এরা নারীবাদী কথার অর্থই জানে না’

৪২ মিনিট আগে | শোবিজ

ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০
ঝিনাইদহে বিয়েতে দাওয়াত না দেওয়ায় দু’গ্রুপের সংঘর্ষ, আহত ১০

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আদা চায়ের কার্যকারিতা
আদা চায়ের কার্যকারিতা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন
জাতীয় স্মৃতিসৌধে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’
‘ধানের শীষ অধিকার, ন্যায়বিচার ও স্বাধীন মতপ্রকাশের প্রতীক’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের
কিশোরগঞ্জে বিদ্যুৎস্পৃষ্টে প্রাণ গেল ২ ভাইয়ের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার
জয়পুরহাটে ট্যাপেন্টাডলসহ দুই মাদক কারবারি গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল
এসএ টি-টোয়েন্টিতে না খেলার কারণ জানালেন তাইজুল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা
ঢাকায় ভুটানের প্রধানমন্ত্রীকে লাল গালিচা সংবর্ধনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪
ডাকসু নেত্রীর বাসায় ককটেল নিক্ষেপ, গ্রেফতার ৪

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ
দেশে যে দামে বিক্রি হচ্ছে স্বর্ণ

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা
গৌহাটিতেও খেলতে পারবেন না রাবাদা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা
আজও ১৪ ডিগ্রির ঘরে তেঁতুলিয়ার তাপমাত্রা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ
বিচ্ছিন্ন দ্বীপে সহায়তার হাত বাড়াল বসুন্ধরা গ্রুপ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
রাজধানীতে আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন
নরসিংদীতে ভূমিকম্পে নিহত বাবা-ছেলের জানাজা সম্পন্ন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ
দল হিসেবে আওয়ামী লীগের বিচারের দাবিতে এনসিপির কর্মসূচি আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের
ঢাবির ঝুঁকিপূর্ণ ভবন দ্রুত সংস্কারের দাবি ছাত্রদলের

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দোকানপাট বন্ধ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

১৪ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ
মিস ইউনিভার্স হলেন মেক্সিকান সুন্দরী ফাতিমা বশ

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত
দুবাই এয়ার শোতে ভেঙে পড়ল ভারতের তেজস, পাইলট নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে চায়নিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা