শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৫ ডিসেম্বর, ২০২০ আপডেট:

বিমার

শাহ্‌নাজ মুন্নী
প্রিন্ট ভার্সন
বিমার

সেইবার বছরটা শুরুই হয়েছিল যতসব অঘটন দিয়ে, এক ভোরে হঠাৎ কাজিবাড়ির পুকুরে বুক চিতিয়ে মরে ভেসে উঠল শত শত বর্ণহীন মাছ, বিকালে ঝিরঝির বৃষ্টিতে গোরস্থানে লেউক্যার বুড়ি মাকে কবর দিতে গিয়ে অকস্মাৎ বজ্রপাতে পুড়ে ঝলসে গেল গাঁয়ের তিন-তিনজন জবরদস্ত জোয়ান মর্দ পোলা, সেই ঝলসানো লাশ যারা দেখল তাদের চোখে ঘুম যেন হারাম হলো, চোখ বন্ধ করলেই তারা শিউরে উঠত ভয়ে, কবিরাজ মশাই কড়া ঘুমের ওষুধ দিয়ে সেইসব ভয়ার্তের কয়েক দিন অজ্ঞান করে রাখলে ধীরে ধীরে তারা সেরে ওঠে। এত সব দুর্ঘটনার রেশ কাটতে না কাটতেই পালবাড়ির বাগানে তরতরিয়ে ওঠা যুবতী লাউগাছগুলো দুয়েকটা কচি লাউয়ের কড়া ও হলুদ ফুলসহ এক তেতে ওঠা দুপুরে প্রথমে নেতিয়ে পড়ল, পরে শুষ্ক বিবর্ণ হতে হতে যেদিন একেবারেই মরে গেল সেদিন রাতেই সমস্ত শরীরজুড়ে গুটি উঠল মনোরঞ্জন পালের বড় ছেলের-

শুরুটা এভাবেই, এই ঘর ওই ঘর ঘুরতে ঘুরতে ধ্বংসমগ্ন মহামারী হানা দিল ফুলমালার বাড়িতে, প্রথমে মরলো সতীন পুত, পরের দিন স্বামী, শেষমেশ যখন গলার কাঁটা, চোখের বিষ সতীনটাও মরে গেল তখন ভাঙাচোরা আর কাটাছেঁড়া ঘর গেরস্থির মায়া ছেড়ে নিজের আপন পুত্রটিকে বুকে চেপে প্রাণ বাঁচানোর অবিনাশী সাহসে ভর করে এক ভোরে ঘরের পিছনের বেড়া ভেঙে পালালো ফুলমালা। পিছন ফিরে চাইলো না একবারো, শুধু প্রসারিত সম্মুখে রুদ্ধশ্বাস ছোটা, ছুটতে ছুটতে, ফুলমালার সামনে পড়ল, হাহাকার, কাঁটাবন, বিরান-গেরাম, দাহ ও কবরবিহীন অসহায় রোগগ্রস্ত লাশ, বিলাপের সুর আর ঢেউভরা বিশাল নদী। নদীতে খেয়া পারাপার নেই, পার হওয়ার ব্যবস্থা নেই, দৌড়ক্লান্ত ফুলমালা নদীতীরে বসে পড়ে, তার শরীর বিশ্রাম চায়, চায় নৌকা আসার জন্য অপেক্ষা করতে, ফুলমালা তাই করে।

নদীর বায়ু সুশীতল এবং এতে এক ধরনের মায়া ও আদর আছে। ফুলমালার কেমন যেন ঝিমুনী আসে, সে অবসাদময় চোখের পাতা বন্ধ করে, এই অবসরে তার মধ্যে স্বপ্নের মতো রোদ্দুর আসে তারপর দুঃস্বপ্নের মতো সেই রোদ কালো কবরে ঢুকে গেলে ফুলমালার ছেলেটি খিদেয় কেঁদে ওঠে। ঝাঁকুনি দিয়ে জেগে ওঠে ফুলমালা কান্নাকাতর শিশুর মুখে বুকের দুধ ঢুকিয়েই দেখে পাশের সঙ্গিনীটিকে। ধবধবে সাদা কাপড় পরা থুত্থুড়ে এক সুন্দরী বুড়ি।

-কই যাবি লা?

বুড়ি তার তীক্ষè কিন্তু ঘোলাটে চোখ তুলে প্রশ্ন করে।

‘নদীর হেই পার। আপনে?’

-আমিও

বুড়ি সংক্ষেপে জবাব দেয়। ধু-ধু প্রান্তরে একজন সঙ্গীর উপস্থিতি ফুলমালাকে নিশ্চিন্ত ও খুশি করে, কোলের শিশুটিকে ঘুম পাড়িয়ে বুড়ির কাছ ঘেঁষে আসে সে।

-আপনেরে দেইখ্যা আমার মরা দাদির কথা মনে পড়তাছে। মরণের সময় তারে শেষ দেখটাও দেখতে পারি নাই।

ফুলমালার চোখ ভিজে ওঠে। বুড়ি স্থির, তার নির্বিকার মুখে কোনো আবেগের ছাপ পড়ে না। ভেজা চোখ মুছে ফুলমালাই আবার প্রশ্ন করে,

-তোমার বাড়ি কই বুড়ি মা? কই থিকা আইছো?’

 বুড়ি মাথা চুলকায়, বলে,

-আমার বাড়ি বড় দূরে রে বেটি, আইছিও বড় দূরের মেঘগিরি পর্বত থিকা, একসঙ্গে জগতে আইছিলাম সাত বইন, সাত বিবি...’

এইখানে অকস্মাৎ কথা থামিয়ে বুড়ি উদাস হয়ে যায়, দুই পা লম্বা করে সামনে ছড়ায়, মাথা থেকে টাকুস টুকুস উকুন এনে মারে। শিথিল হাওয়ায় জলের মধ্যে দুয়েকটি কম্পন তুলে উড়ে যায় মাছরাঙা, সময় নিঝঝুম টুপটাপ ঝরে। ফুলমালা ঘুমন্ত ছেলের মুখ থেকে মাছি তাড়ায়। কোমর থেকে পুটুলী খুঁলে চিঁড়া গুড় বার করে, নিজে খায়, খুব সাধাসাধি করে বুড়িকেও যত্ন করে খাওয়ায়। বুড়ি খেতে খেতেই জিজ্ঞেস করে,

-তোর বাড়ি কই?

এই প্রশ্নে ফুলমালা তার গল্পের ঝাঁপি খুলে বসে, আমার বাপের বাড়ি চান্নিচর, স্বামীর বাড়ি কাঞ্চনপুর। আমার বিয়ার সময় জানিই না যে ঘরে সতীন আছে, স্বামীর বাড়ি আইসা যখন সতীনের মুখ দেখলাম, তখন আমার কান্দন দেখে কে? পারলে তখনই স্বামীর ঘর ছাড়ি, কিন্তু ছাইড়া আর যামু কই, রাগে দুঃখে দিলাম স্বামীর সঙ্গে কথা বন্ধ কইরা, সব কিছুই করি, খালি কথা কই না, সতীনের সাথেই ঘর করি, সতীনটা আছিলো খারাপ মেয়ে, অপবাদ রটাইলো আমি নাকি ডাইনি...

 বুড়ি হঠাৎ হাত তুলে ফুলমালাকে থামিয়ে দিয়ে বলে

-থাম্ থাম্, এদিকে আয়, আমার পিঠটা চুলকায়া ঘামাচিগুলান মাইরা দে,

ফুলমালা ঘুমন্ত ছেলেকে মাটিতে শুইয়ে উঠে আসে বুড়ির পিছনে, হাঁটু গেড়ে বসে, পিঠ থেকে কাপড় সরিয়ে চুলকায়া দেয়, ঘামাচি খুটে, বলে- মুখে রক্ত উইঠা পাশের বাড়ির কালীপদ যখন মরল, মাগি কইল আমি নাকি অ’রে বাণ মারছি, তারপরে হের রক্ত আর কলিজা খাইছি। গেরামে যখন মহামারী লাগল সে তখন এইখানে সেইখানে বলতে শুরু করল, আমিই নাকি রোগের বীজ ছড়াইতাছি, কি সুন্দর কইরা যে ও মিথ্যা বলতে পারত যদি দেখতা! ও নাকি দেখছে অমাবস্যার রাইতে আমি ন্যাংটা হইয়া কালা কুত্তার পিঠে চইড়া জঙ্গলের দিকে গেছি আর পুরান বটগাছের শিকড় খুঁইড়া নিয়া আইছি রোগের বীজ,

বুড়ি ফোকলা দাঁতে ফিক্ফিক্ হাসে, হেসে গড়িয়ে পড়ে,

-তুই নাকি আনছস রোগের বীজ? তুই নাকি রোগের কারণ?

ফুলমালাও হাসে,

-ওই মাগি তো এই কথাই কইয়া বেড়াইত,

বুড়ির হাসির মাত্রা আর বাড়ে,

-এমুন মজার কথা শুনাইলি, দে দেখি এইবার তুই আমার মাথাটা বিলি দিয়া দে,

ফুলমালার হাত এইবার উপরের দিকে ওঠে, বুড়ির ঘন সাদা চুলে ভর্তি মাথাটা সে টেনে নেয় নিজের দিকে, আঙ্গুল চালায়,

সতীনের জ্বালা বড় জ্বালা গো বুড়ি মা, দেশ গেরামে কয় না-অস কেটে বসত করি, সতীন কেটে আলতা পরি সতীন মাগি, মুখপুড়ি...

বলতে বলতে হঠাৎ থেমে যায় ফুলমালা, তার নিঃশ্বাস বন্ধ, চোখ বিস্ফোরিত যেন কোনো বিমূঢ় পাষাণ মূর্তি, অনেকক্ষণ পরে যখন তার ঠোঁট দুটো নড়ে, তখন সে ভয়ে বিস্ময়ে তোতলায়,

-ও বুড়িমা... তোমার... তোমার... মাথায়...

আরামে চোখ বন্ধ করে ঢুলছিল বুড়ি, এসব কিছুই যেন কানে যাচ্ছিল না তার, ফুলমালা জোরে ধাক্কা দেয় বুড়িকে, প্রায় চিৎকার করে বলে, তোমার মাথায় এইডা কি?

এতক্ষণে বুড়ি চোখ মেলে যেন সম্বিৎ ফিরে পায়, তারপর স্বাভাবিক কণ্ঠে বলে, ওইটা কিছু না, ওইটা আমার চক্ষু, কি কও বুড়ি, ফুলমালা আঁতকে ওঠে, মাইন্ষের মাথায় চোখ?

-আ মরণ, বুড়ি এবার বিরক্ত হয়, সোজা হয়ে বসে, বলে,

-আমি মানুষ না, বিমার, আমি ঝোলা বিবি, ফুলমালা শুনতে পায় ওলা বিবি এবং সে কি করবে বুঝতে না পেরে কেমন নিঃসাড়, যেন ভয়ে অচেতন পথহারা পাখি কিংবা শোকাচ্ছন্ন নীরব গেরাম, হ, কইলাম না তোরে, আমরা সাত বইন, আসান বিবি, ওলা বিবি, ঝোলা বিবি, মড়ি বিবি, আজগৈ বিবি, ঝেটুনে বিবি আর বহ্ড়া বিবি-সাত বইনের কাছে আছে সাত সাতটা রোগ, দেশ যখন পাপে পূর্ণ হয় তখন শাস্তি হিসেবে আমাদের পাঠানো হয়, বুঝলি?

বুড়ি ফুলমালার হাত ধরে সামনে আনে, তার মাথায় হাত বুলায়, বলে, ডরাইস্ না বাছা, তোরে আমার পছন্দ হইছে, তোর আদর যতেœ খুশি হইছি। আমি আজকেই যামু গা, আর একজনের উপরে বিমার ঝাড়লেই এইবারের মতো আমার কাম শেষ।

ফুলমালার জিজ্ঞেস করতে গলা কেঁপে যায়,

-কারে বিমার দিবা, বিবি? কে মরব?

বুড়ি রহস্যময় হাসে, কি জানি কে? কে জানে কার আয়ু শেষ? মধ্যরাতে হুকুম আসে, মধ্যরাতেই জানা যায় সব,

ফুলমালা তাড়াতাড়ি তার ছেলেকে কোলে তুলে নেয়, উঠে দাঁড়ায়, মাথায় ঘোমাটা টানে, ‘যাই ওলা-মা ওই যে ঘাটে নাও লাগছে, যা, সুখে থাক্ তুই

বুড়ি চোখ বন্ধ করে আশীর্বাদের ভঙ্গিতে হাত তুলে।

ফুলমালা নৌকায় বসে বারবার চমকে ওঠে, তার মনে পড়তে থাকে বুড়ির চেহারাটা যা আসলে গিরগিটির মতো, বুড়ির পিঠের চামড়া খস্খসে যেন মাছের আঁশ আর মাথার পিছনের সেই চোখটা যেন অগ্নিবর্ণ ক্ষুধিত হা, ক্রদ্ধ কিন্তু কেমন ধোঁয়াটে ম্লান ও অপার্থিব। ফুলমালার বুক ধুক্ ধুক্ কেঁপে ওঠে, বড় বাঁচা বেঁচে গেছি, সে ভাবে এবং এক কুয়াশাচ্ছন্ন ঘোরের মধ্যে ভর সন্ধ্যায় নদীর ওপারে তার খালার বাড়িতে এসে আশ্রয় নেয়। সেই রাতেই তার সমস্ত শরীর কাঁপিয়ে ফুঁসে ওঠে জ্বরের ফণা। জ্বরের তপ্ত ছোবলে জর্জরিত ফুলমালা সমস্ত দৃশ্য জুড়ে বীভৎস নক্ষত্রের মতো শুধু সেই চোখটি দেখে, দশ আঙ্গুলে খড়ের মতো শুকনো খড়খড়ে চুলে বিলি কেটে হঠাৎ যার মুখোমুখি হয়েছিল সে। ভয় যেন বিষাক্ত ঠান্ডা একটি সাপ যা তার জ্বরতপ্ত শরীরকে পা থেকে মাথা পর্যন্ত পেঁচিয়ে রাখে। পাশে শুয়ে ছেলেটা কাঁদে চিৎকার করে।

বিধবা খালা অতঃপর শিশুটিকে নিজের কাছে নিয়ে গেলে খালিঘরে একলা পড়ে থাকে ফুলমালা, আর মধ্যরাতে ঘরের বেড়া ফুঁড়ে কেউ একজন অথবা একটি ছায়া প্রবেশ করে, ছায়াটি ফুলমালার মাথার কাছে দাঁড়ায়, ধীরে ধীরে তার কপালে হাত রাখে, একটি নিঃসঙ্গ পাখির ডানার ঝটপটানি শোনা যায়, চাঁদের উপর থেকে সরে যায় মেঘ এবং ছায়াটি হঠাৎ এক ঝটকায় নিজের হাতটি সরিয়ে নেয় ফুলমালার কপাল থেকে,

-তুই কে? ফুলমালা নাকি? তোর নাম নাকি ফুলমালা?

ছায়াকণ্ঠে বিস্মিত প্রশ্নবোধক। পাশ ফিরতে গিয়ে কঁকিয়ে ওঠে ফুলমালা, চোখ মেলে, তারপর বিষম চমকে এক ঝটকায় উঠে বসে, তুমি ওলা বিবি, না?

ফুলমালার পৃথিবী ঘুরতে থাকে, সৃষ্টি কাঁপতে থাকে এবং পর মুহূর্তে সমস্ত নিশ্চল হয়ে যায়, প্রচ- আলোড়নের পর যেন নেমে আসে বিধ্বংসী নৈঃশব্দ। কাঁপা কণ্ঠে সে বলে,

-কেন আসছ ওলা বিবি, কি জন্য আসছ তুমি? মরণের বর্শা দিয়া আমারে গাঁথতে আসছো? বসন্তের গুটি দিয়া আমারে মারতে আসছ?

প্রবল জ্বরে ফুলমালা হাঁপাতে থাকে, বৃদ্ধার মাথা নিচু যেন খানিকটা হতবুদ্ধি যেন নিমগ্ন ব্যথায় কাতর, বলে, স্রষ্টা আমারে বানাইছে দুরারোগ্য দুষ্ট ব্যাধি, আমার হাতে দিছে মৃত্যুর বল্লম, মানুষের ঘরে আমি তো শুধু প্রাণ চুরি করতেই আসি, আমার সঙ্গী তো শুধু অভিশাপ আর আর্তনাদ।

ফুলমালা আর বসে থাকতে পারে না, শীর্ণ শরীর নিয়ে শুয়ে পড়ে, তার চোখ বেয়ে গড়িয়ে নামে অশ্রু বিন্দু, যুগপৎ চিকচিক করে ঘৃণা ও ভয়। ওলাবিবি এবার ফুলমালার পায়ের কাছে যায়, তার আবছা আকৃতি নিজের কপালে করাঘাত করে, হায় রাক্ষুসী নিয়তি, আমার মমতাশূন্য বুকে কেন দিলি স্নেহের প্রলেপ?

বৃদ্ধা যেন কিছুক্ষণ গুনগুন করে কাঁদে, কপালে ভাঁজ ফেলে কিছুক্ষণ ভাবে, তারপর বলে, যা ফুলমালা, আমার জাদুতে ঘুঘু হয়ে বনে উড়ে যা, তোর জীবন বাঁচবে, বাঁচবার এই একমাত্র উপায়,

বৃদ্ধার কণ্ঠে এইবার আশাবাদ কিন্তু তা ফুলমালার মধ্যে সংক্রমিত হয় না, সে দৃঢ় গলায় বলে, না, ওলাবিবি, পাখির জীবন থাকে শিকারির তীরের আগায়, বড় অসহায় পাখির জীবন। রোগী যেমন ঘেন্না করে রোগ, বৃদ্ধ যেমন ঘেন্না করে বৃদ্ধকাল, আমি তেমন ঘেন্না করি অসহায়ত্ব, তুমি নেও, আমার জীবন নিয়া যাও ওলা-মা...’

ঝোলা বিবি কথা বলে না, চুপচাপ যেভাবে এসেছিল সেভাবে মিলিয়ে যায়।

আবার জ্বরতপ্ত আচ্ছন্নতায় ফুলমালার দীর্ঘ সময় কাটে টুকরো টুকরো দৃশ্যের নকশা চোখে ভাসে তার। দেখে, গোবর লেপা উঠোনের কোনায় সোনালি আগুনের ফুলকী ভরা মাটির চুলায় বোরো চালের সুগন্ধী ভাত ফুটছে-মুরগির পিছনে শব্দ করে ছুটে যাচ্ছে গৌরুষদীপ্ত মোরগ-দেখে কালো বিবর্ণ অন্ধকার, আকাশ ভরা বিস্তীর্ণ মসৃণ জোছনায় ফুটে আছে একটি অমানুষিক রক্তবর্ণ চোখ, সেই শুষ্ক নির্দয় চোখে কোনো ¯ন্ডেœহ নেই।  

রাত হলে ছায়ার শরীর নিয়ে আবারও সন্তর্পণে ফুলমালার ঘরে ঢোকে ঝোলা বিবি, তুই তোর মায়ার জাল কাইটা নে ফুলমালা, নয়তো মানুষের বদলে নে অন্য প্রাণীর জীবন, আমার যাবার সময় হইছে, আমারে তুই মুক্তি দে,

-তুমি আমারে বিমার দেও ওলা-মা, তুমি কাইটা নেও তোমার মায়া,

তৃতীয় রাতের মধ্য প্রহরে আবার আসে ঝোলা বিবি, এইবার তার কণ্ঠ করুণ ও আর্দ্র শোনায়,

-পৃথিবীতে এই আমার শেষ আগমন ফুল, তাই তোরে শেষ দেখা দেখতে আসলাম।

ঘুম ভেঙে জ্বরহীন ঝরঝরে শরীরে জেগে ওঠে ফুলমালা পূর্ণ দৃষ্টিতে তাকায় এবং অচিরেই তার ভয় লাগে কেননা বুড়ির সুন্দর হলুদ মুখটা আনারসের মতো অসংখ্য গুটিতে ফুটে ভয়ঙ্কর ক্ষতবিক্ষত, একি অবস্থা তোমার ওলা-মা?

হ্যাঁরে বাছা, যে বিমার তোরে দেওয়ার ছিল তাই আমি সর্বাঙ্গে ধারণ করলাম, এইটাই নিয়ম, এখন আমার চিরকালের জন্য বিদায়।

সেই ঘটনার পর থেকে এই পৃথিবীতে কখনো গুটিবসন্তের প্রকোপ দেখা দেয়নি। মাঝে মাঝে ঝোলাবিবির যখন খুব করে এই ধুলোমাটির পৃথিবী দেখতে ইচ্ছে হয় তখন সবুজ আম পাতার উপর কালো কালো গুটির রূপ ধরে সে পৃথিবীকে দেখে, এই দেখা হয় অত্যন্ত অল্প সময়ের কারণ রোগাক্রান্ত আমপাতাটি বৈশাখি বাতাসের ঝাপটায় সহজেই ঝরে পড়ে আর মানুষের অনুভবের অতীত একটি লম্বা বেদনার্ত দীর্ঘশ্বাস ফেলে ঝোলাবিবি পৃথিবী থেকে অন্তর্হিত হয়।

টপিক

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

৩৫ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা
কুমারখালীতে গ্রামীণ ব্যাংকে পেট্রল ঢেলে আগুন দিল দুর্বৃত্তরা

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা
লবণাক্ত পানিকে মিঠা পানিতে রূপান্তর করবে সূর্যের আলো : শাবিপ্রবির গবেষণা

২৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

২৪ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা
টেকনাফে ঘরের দেয়াল ভেঙে এক ব্যক্তিকে তুলে নিল অস্ত্রধারীরা

৩০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার
জামায়াত আমিরের চট্টগ্রাম সফর শনিবার

৩৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

৪৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০
চাঁপাইনবাবগঞ্জে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ৪০

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১
রাজধানীতে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ১১

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা
২৬ মাস পর ফিরছেন পল পগবা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’
ঢাকার বাতাস আজ ‘খুব অস্বাস্থ্যকর’

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা
তুষারঝড়ে বিপর্যস্ত যুক্তরাজ্য: বন্ধ শত শত স্কুল, বিদ্যুৎহীন বহু এলাকা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর
নির্বাচন প্রস্তুতি বিষয়ে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়-বিভাগের প্রধানদের সঙ্গে ইসির সভা ৩০ নভেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা
শিখা অনির্বাণে রাষ্ট্রপতি ও প্রধান উপদেষ্টার শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন
ঢাবির জগন্নাথ হলে ‘সংহতির বাংলাদেশ নাইট ফুটসাল’ টুর্নামেন্টের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি
আড়াল ভেঙে ‌‘সুসংবাদ’ দিলেন মোনালি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৭ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’
‘শেখ হাসিনা ও কামালকে ফেরাতে সরকার সর্বোচ্চ প্রচেষ্টা চালাচ্ছে’

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’
২৪ সপ্তাহে জন্ম, ওজন ৬৪০ গ্রাম, ৯০ দিনের লড়াই; জিতল ‘মিরাকল শিশু’

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
শনিবার ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল
মিস ইউনিভার্সে এখন পর্যন্ত বিতর্কিত যা যা ঘটল

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ
তারেক রহমান প্রধানমন্ত্রী হলে নারীর নিরাপত্তা উন্নত হবে: শামা ওবায়েদ

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

২০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প
ইন্দোনেশিয়ায় শক্তিশালী ভূমিকম্প

পূর্ব-পশ্চিম

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা
কাভিশের সঙ্গে শিরোনামহীন ও মেঘদলের পরিবেশনা

শোবিজ