শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ মার্চ, ২০২১

শমসের সাহেবের সমস্যা

মোস্তফা মামুন
প্রিন্ট ভার্সন
শমসের সাহেবের সমস্যা

শমসের সাহেব নিজেকে বড় ভালোবাসেন। সে সবাই ভালোবাসে কিন্তু আর দশজনের সঙ্গে শমসের সাহেবকে মেলানোটা ভুল হবে। শমসের সাহেব নিজেকে এজন্য ভালোবাসেন না শমসের সাহেব লোকটা তিনি নিজে। তিনি ভালোবাসেন কারণ এই মানুষটা খুব গুণী। আর সেটা স্রেফ ধারণালব্ধ বিশ্বাস নয়, রীতিমতো বৈজ্ঞানিক উপায়ে তিনি নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন।

তাঁর একটা বাঁধাই করা খাতা আছে। সেখানে ১-২-৩ দিয়ে পয়েন্ট আকারে বেশ কিছু সিদ্ধান্তের কথা লেখা। সিদ্ধান্তগুলো দেখে আসি একে একে

১. উপরোক্ত উদাহরণ এবং আলোচনার ভিত্তিতে আমরা সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি শমসের চৌধুরী একজন আদর্শ মানুষ।

২. পৃথিবীর সব মানুষ তাঁর মতো হলে আদর্শ পৃথিবী বই থেকে বেরিয়ে বাস্তবে চলে আসত।

৩. পৃথিবীর সবাইকে তাঁর মতো বানাতে জাতিসংঘ বা জো বাইডেনের সহায়তা লাগবে। বিশ্বব্যাংক বা এডিবির সহায়তায় আন্তর্জাতিক প্রকল্প তৈরি করতে হবে। তাই বলে বসে থাকলেও তো চলবে না। পৃথিবী বদলাতে না পারুন, নিজের সংসার বা আশপাশকে তো নিজের মতো আদর্শ মানুষ হিসেবে তৈরি করা সম্ভব।

শমসের সাহেব এখন সেই কাজে হাত দিয়েছেন। সবার আগে তাঁর শ্যালক আতিক। ও ঘুম থেকে ওঠে সকাল ১০টায়। সূর্যোদয় দেখে না। ওকে লাইনে আনতে হলে ঘুম ভাঙাতে হবে খুব ভোরে।

আতিক প্রস্তাব শুনে হাসতে হাসতে বলল, ‘শুনুন দুলাভাই দিনে দুই বেলা আমি আপনার সঙ্গে খাই। দুই বেলাই আপনার বিরক্তিকর সব গল্প শুনতে হয়। এখন সকালে ওঠলে নাস্তার সময় আরেক দফা বেশি হয়ে যাবে।’

শমসের সাহেব বিস্মিত হয়ে বললেন, ‘আমার গল্প বিরক্তিকর?’

‘কোনো সন্দেহ নেই। খুবই বিরক্তিকর।’

‘জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতি তোমার আকর্ষণ নেই জানি, তাই বলে সেটাকে বিরক্তিকর মনে করার মূর্খতায় চলে গেছ ধারণা ছিল না।’

‘দুলাভাই কেউ কেউ মূর্খ থাকলেই ভালো। মূর্খ মানুষ আছে বলেই তো জ্ঞানীরা জ্ঞান ঝাড়তে পারে।’

‘তোমার সঙ্গে আর কথা বাড়াতে চাচ্ছি না। আমার নির্দেশ হচ্ছে কাল থেকে তুমি ভোরবেলা উঠবে। সূর্যোদয় দেখবে।’

আতিক কী যেন একটু ভাবল। শেষে বলল, ‘তথাস্তু। আপনি ঘাড়ে বসিয়ে ২০ বছর ধরে খাওয়াচ্ছেন আর আপনার সামান্য একটা অনুরোধ রাখতে পারব না এটা হয় না। আমি কাল সূর্যোদয় দেখে আপনার কাছে রিপোর্ট করব।’

যদিও আতিক ২০ বছর এবং ঘাড়ে বসে খাওয়ার কথা উল্লেখ করেছে কিন্তু বিষয়টা এরকম নয়। বাড়ির সবাই শমসের সাহেবকে চেনে। তিনি মোটেও আলাভোলা ধরনের বুড়ো নন। নিজের সিদ্ধান্ত প্রয়োগের জন্য প্রায় হিটলার হয়ে যান। আতিক ঘুম থেকে সকালে না ওঠলে শেফালিকে দিয়ে ওর মুখে গরম পানি ঢেলে দেওয়াও সম্ভব। এর চেয়ে সকাল বেলা ওঠে যাওয়া ঢের নিরাপদ।

বাকি সবাই আগেই শমসের সাহেবের নির্দেশনা মতো ভোরবেলায় ওঠে সূর্যোদয় দেখে থাকে। আতিক ছিল অন্য ক্ষুরে মাথা কামানো ব্যতিক্রম। এখন আর সেটা থাকল না। শমসের সাহেব স্বস্তিবোধ করেন।

আতিককে যখন লাইনে আনা গেছে তখন আজ মনোয়ারাকে লাইনে আনা যাবে বলে বিশ্বাস হয় তাঁর। বাসার সবাই সকালের নাস্তার পর এক গ্লাস করে দুধ খায়। মনোয়ারা খাবেন না। তাঁর মতে, দুধ খেলেই তাঁর নিজেকে বিড়াল বিড়াল মনে হয়। তিনি এই শেষ বয়সে বিড়াল হতে চান না।

শমসের সাহেব আতিকজনিত বিশ্বাস নিয়ে আজ আবার মনোয়ারার মুখোমুখি।

মনোয়ারা বললেন, ‘দুধ খেতে বলবে তো?’

‘সারা জীবন ধরেই বলছি। শুনছ না। দুধের মধ্যে আছে শক্তি, বিশ্বাস, ভালোবাসা। নিয়মিত দুধ খেলে দেখবে এই যে কোমরের ব্যথা কিংবা দাঁতের ক্ষয় বা পেটে মোচড় দেওয়া কিচ্ছু নেই।’

মনোয়ারা হাসেন, ‘তাহলে আর দুনিয়ায় এত ওষুধ-পথ্য কেন? ডাক্তার তো লিখে দিত, এক গ্লাস দুধ। ব্যস, শেষ।’

‘সবাই সকালে নিয়ম করে খেলে তো আর ডাক্তারের কাছে যাওয়াই লাগত না। খায় না বলেই না...’

‘সবাই তো আর দুধ খেতে পারবে না। তোমার গুচ্ছের টাকা আছে। সবার তো নেই।’

এটা অবশ্য চিন্তার কথা। তিনি নিজেও ভেবেছেন। কিন্তু তাঁর মতো জ্ঞানী মানুষের যুক্তি পেতে সমস্যা হয় না। যাদের সামর্থ্য আছে এরা সবাই যদি দুধ খায় তাহলে দুধের গুরুত্বটা প্রতিষ্ঠিত হবে। তখন সবাই খেতে চাইবে। আর আগ্রহী হলে টাকা কোনো সমস্যা না। চাহিদা তৈরি হলে ব্যবসার সম্ভাবনা। তখন এনজিও, ব্যবসায়ী, সরকার সবাই এগিয়ে আসবে। বাণিজ্যের সুযোগ থাকলে এ দেশে এখন টাকার জন্য কিছুই আটকায় না।

মনোয়ারা হঠাৎ হেসে বললেন, ‘ঠিক আছে যাও। খাব আমি এখন থেকে। শেষ বয়সে তোমার একটা অনুরোধ রাখি।’

শেষ বয়সটা কাকে উদ্দেশ্য করে বলা? জিজ্ঞেস করলে, মনোয়ারা বলবেন, নিজেকে বলেছি। এটাও তাঁর খুব অপছন্দ। মনোয়ারার শেষ বয়স মানে তাঁর নিজের শেষটাও চলে এসেছে। তিনি মানেন না। শেষ বয়স বলে কিছু নেই। সব বয়সই কাজ করার বয়স।

একটা খটকা লাগল অবশ্য। এরা সবাই আজ এত ভালো হয়ে গেছে কেন? অবশ্য কে জানে হয়তো এতদিনে তাঁর মর্যাদা বুঝতে শিখেছে। এরকমই হয়। সক্রেটিসের কথা কি মানুষ শুরুতে বুঝতে পেরেছিল? বুঝেছে তাঁর মৃত্যুর শত শত বছর পর। সেই হিসেবে জীবিতাবস্থায় যে তার গুরুত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে এটা ভেবে আনন্দ হয়।

আনন্দটা অবশ্য বেশিক্ষণ থাকল না। তাঁর দুই নাতির মধ্যে প্রচন্ড মারামারি লেগে গেছে। আবীর ক্লাস সিক্সে পড়ে, পিঠাপিঠি ভাই অনীক ক্লাস ফাইভে। এরা যে কীভাবে এমন সহিংস হলো ভেবে অবাক হয়ে যান।

এখন আবীর ঘুষি মেরেছে অনীকের নাকে। জবাবে অনীক আবীরের কান দুটো এমন টেনে ধরেছে যে কাজের মেয়ে শেফালি সর্বশক্তি দিয়েও কানটা ছাড়াতে পারছে না।

শেফালি চিৎকার করে বলল, ‘দাদু হাত লাগান।’

‘আমাকে বলছ?’

‘জি আমি একটা কান ছাড়ানোর চেষ্টা করছি। আপনি এই বাম কানটা ছাড়ানোর চেষ্টা করেন।’

তিনি বিস্মিত বোধ করলেন। তার মতো বিজ্ঞ মানুষকে বাচ্চাদের কান ছাড়ানোর কাজে নামতে হবে। এসব তুচ্ছ কাজ করার সময় আছে নাকি তাঁর।

চলে যেতে চাচ্ছিলেন। শেফালি চিৎকার করে, ‘দাদু একজনের কান কিন্তু আরেকজনের হাতে চলে আসবে। বাসায় এখন আর কেউ নেই। আপনাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।’

শেফালি মেয়েটা চালু আছে। জানে এই একটা জায়গাতেই তাঁর ভয়। হাসপাতাল। খুবই লজ্জার কথা কিন্তু সত্য যে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয় বাচ্চাদের মতো মিথ্যা বলে। শেষবার যে কী কা  হয়েছিল! পার্কে যাওয়ার কথা বলে তাঁকে নিয়ে বের হলো সবাই। শেষে ঢুকিয়ে দিল হাসপাতালে। রক্ত-টক্ত পরীক্ষার নামে কীসব কারবার।

তিনি তাড়াতাড়ি করে গিয়ে অনীকের হাত ধরে টানতে শুরু করলেন। আর অনীক, বিচ্ছুটা তখনই হাতটা ছেড়ে দিল। তাতে আবীরের কান বাঁচল। কিন্তু তিনি সর্বশক্তি প্রয়োগ করেছিলেন বলে হঠাৎ হাত ছেড়ে দেওয়াতে তাল হারিয়ে উল্টে পড়ে গেলেন। তাঁর ভয় হলো, এই বুঝি হাসপাতাল! চোখে অন্ধকার দেখতে থাকলেন।

হাসপাতালে যেতে হয়নি। এখন বসেছেন বিচারে। দুটোকে ধরে আনা হয়েছে। দাদুকে মাটিতে ফেলে দেওয়ার মতো বড় অপরাধ করেছে বলে চুপচাপ বসে আছে।

তিনি জানতে চাইলেন, ‘এই মারামারি কেন?’

অনীক বলল, ‘আমার দোষ নেই। ভাইয়া প্রথমে আমাকে ঘুষি মেরেছে।’

আবীর বলল, ‘আমারও দোষ নেই। আমার ঘুষি খেয়ে ও চুপ করে থাকলেই তো আর মারামারি হয় না। আমি মেরেছি কিন্তু মারামারিটা তো ও বাঁধিয়েছে।’

তিনি একটু মুশকিলে পড়ে গেলেন। দুজনেই তো ঠিক। বিচ্ছুদের বুদ্ধি আছে বটে।

কিন্তু এখন বুদ্ধিতে চমৎকৃত হওয়ার সময় নয়। এখন বরং সুযোগ কাজে লাগানোর সময়। সদ্য বড় অপরাধ করে হাতেনাতে ধরা পড়ায় এখন তিনি যা বলবেন শুনবে।

শমসের সাহেব ঘোষণার মতো করে বলবেন, ‘এসবকিছুর মূলে হচ্ছে তোমাদের অতিরিক্ত কার্টুন দেখা। এগুলো যুদ্ধ শেখায়, মারামারি শেখায়।’

আবীর বলে, ‘তাহলে টেলিভিশন দেখব না?’

‘দেখবে। কিন্তু আমার মতো ভালো জিনিস দেখতে হবে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফি দেখবে কিংবা সিএনএন। এগুলো দেখলে দেশ-দুনিয়া বিষয়ে শিখতে পারবে।’

‘ওগুলো তো আমরা বুঝতে পারি না।’

তিনি হাসলেন, ‘বোঝানোর জন্যই তো আমি। এখন থেকে প্রতিদিন বিকালে তোমরা আমার সঙ্গে এক ঘণ্টা টিভিতে ভালো ভালো প্রোগ্রাম দেখবে।’

তারপর সবার দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘শুধু ওরা কেন, আমরা সবাই দেখব।’

শেফালি বলে, ‘আমিও?’

‘অবশ্যই। কোনো বৈষম্য আমার বাড়িতে চলবে না। কাজের মেয়ে বলে তোমাকে নিম্নরুচির সিনেমা দেখাব আর শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান দেখব এ হয় না। আমরা সবাই সমান। মনীষী-ঋষিরা সেটাই বলেছেন।’

আতিক একটু ব্যঙ্গের স্বরে বললেন, ‘ওনারা তো কত কথা বলে গেছেন।’

‘ওনারা বলে চলে গেছেন। আমি করে দেখাব।’

আরেকটু হলে তাকে নিয়ে হাসপাতালে দৌড়াদৌড়ি করতে হতো। তিনি সুস্থ এবং স্বাভাবিক আছেন-এখন বিরোধিতা করলে উত্তেজনায় ঝামেলা হতে পারে ভেবে সবাই মেনে নিল।

নিয়ম হয়ে গেল যে সবাই টিভিতে শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান দেখবে। এটাও নিয়ম হলো সকালবেলা সবাই খবরের কাগজ পড়বে। দেশ-দুনিয়ার খবর রেখে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মন তৈরি করতে হবে।

শমসের সাহেবের বাসার সবাই এখন তাঁর মতো। সকালে সূর্যোদয় দেখে। নাস্তার সময় দুধ খেয়ে স্বাস্থ্যবান থাকে। মন দিয়ে পত্রিকা পড়ে একে-অন্যের সঙ্গে দেশ এবং সমাজ নিয়ে আলোচনা করে। বিকালে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি দেখে জ্ঞানী হয়।

খুবই চমৎকার ব্যবস্থা। শুধু একটাই সমস্যা, শমসের সাহেব আর বলার মতো কথা খুঁজে পান না। তিনি যা চান, সবাই তা-ই করে, কাজেই কাকে ধমকাবেন। কার কাছে জ্ঞান ফলাবেন।

সেদিন আতিককে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সুস্বাস্থ্যের সম্পর্ক প্রসঙ্গে কিছু বলতে চাচ্ছিলেন, দেখা গেল আতিক তার চেয়ে এখন এই বিষয়ে বেশি জানে। তিনি কিছু বলতে গেলে থামিয়ে দিয়ে নিজে বলতে শুরু করল।

ভালোই সমস্যায় পড়া গেল। সবাই নিজের মতো হয়ে গেলে দেখা যাচ্ছে নিজেরই আর কোনো গুরুত্ব থাকে না।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
শাপলা কিংবা বালকসময়
শাপলা কিংবা বালকসময়
ধ্রুপদী ট্রমা
ধ্রুপদী ট্রমা
চোখের নদী
চোখের নদী
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
ষাট থেকে শূন্য দশক
ষাট থেকে শূন্য দশক
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা