শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ মার্চ, ২০২১

শমসের সাহেবের সমস্যা

মোস্তফা মামুন
প্রিন্ট ভার্সন
শমসের সাহেবের সমস্যা

শমসের সাহেব নিজেকে বড় ভালোবাসেন। সে সবাই ভালোবাসে কিন্তু আর দশজনের সঙ্গে শমসের সাহেবকে মেলানোটা ভুল হবে। শমসের সাহেব নিজেকে এজন্য ভালোবাসেন না শমসের সাহেব লোকটা তিনি নিজে। তিনি ভালোবাসেন কারণ এই মানুষটা খুব গুণী। আর সেটা স্রেফ ধারণালব্ধ বিশ্বাস নয়, রীতিমতো বৈজ্ঞানিক উপায়ে তিনি নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন।

তাঁর একটা বাঁধাই করা খাতা আছে। সেখানে ১-২-৩ দিয়ে পয়েন্ট আকারে বেশ কিছু সিদ্ধান্তের কথা লেখা। সিদ্ধান্তগুলো দেখে আসি একে একে

১. উপরোক্ত উদাহরণ এবং আলোচনার ভিত্তিতে আমরা সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি শমসের চৌধুরী একজন আদর্শ মানুষ।

২. পৃথিবীর সব মানুষ তাঁর মতো হলে আদর্শ পৃথিবী বই থেকে বেরিয়ে বাস্তবে চলে আসত।

৩. পৃথিবীর সবাইকে তাঁর মতো বানাতে জাতিসংঘ বা জো বাইডেনের সহায়তা লাগবে। বিশ্বব্যাংক বা এডিবির সহায়তায় আন্তর্জাতিক প্রকল্প তৈরি করতে হবে। তাই বলে বসে থাকলেও তো চলবে না। পৃথিবী বদলাতে না পারুন, নিজের সংসার বা আশপাশকে তো নিজের মতো আদর্শ মানুষ হিসেবে তৈরি করা সম্ভব।

শমসের সাহেব এখন সেই কাজে হাত দিয়েছেন। সবার আগে তাঁর শ্যালক আতিক। ও ঘুম থেকে ওঠে সকাল ১০টায়। সূর্যোদয় দেখে না। ওকে লাইনে আনতে হলে ঘুম ভাঙাতে হবে খুব ভোরে।

আতিক প্রস্তাব শুনে হাসতে হাসতে বলল, ‘শুনুন দুলাভাই দিনে দুই বেলা আমি আপনার সঙ্গে খাই। দুই বেলাই আপনার বিরক্তিকর সব গল্প শুনতে হয়। এখন সকালে ওঠলে নাস্তার সময় আরেক দফা বেশি হয়ে যাবে।’

শমসের সাহেব বিস্মিত হয়ে বললেন, ‘আমার গল্প বিরক্তিকর?’

‘কোনো সন্দেহ নেই। খুবই বিরক্তিকর।’

‘জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতি তোমার আকর্ষণ নেই জানি, তাই বলে সেটাকে বিরক্তিকর মনে করার মূর্খতায় চলে গেছ ধারণা ছিল না।’

‘দুলাভাই কেউ কেউ মূর্খ থাকলেই ভালো। মূর্খ মানুষ আছে বলেই তো জ্ঞানীরা জ্ঞান ঝাড়তে পারে।’

‘তোমার সঙ্গে আর কথা বাড়াতে চাচ্ছি না। আমার নির্দেশ হচ্ছে কাল থেকে তুমি ভোরবেলা উঠবে। সূর্যোদয় দেখবে।’

আতিক কী যেন একটু ভাবল। শেষে বলল, ‘তথাস্তু। আপনি ঘাড়ে বসিয়ে ২০ বছর ধরে খাওয়াচ্ছেন আর আপনার সামান্য একটা অনুরোধ রাখতে পারব না এটা হয় না। আমি কাল সূর্যোদয় দেখে আপনার কাছে রিপোর্ট করব।’

যদিও আতিক ২০ বছর এবং ঘাড়ে বসে খাওয়ার কথা উল্লেখ করেছে কিন্তু বিষয়টা এরকম নয়। বাড়ির সবাই শমসের সাহেবকে চেনে। তিনি মোটেও আলাভোলা ধরনের বুড়ো নন। নিজের সিদ্ধান্ত প্রয়োগের জন্য প্রায় হিটলার হয়ে যান। আতিক ঘুম থেকে সকালে না ওঠলে শেফালিকে দিয়ে ওর মুখে গরম পানি ঢেলে দেওয়াও সম্ভব। এর চেয়ে সকাল বেলা ওঠে যাওয়া ঢের নিরাপদ।

বাকি সবাই আগেই শমসের সাহেবের নির্দেশনা মতো ভোরবেলায় ওঠে সূর্যোদয় দেখে থাকে। আতিক ছিল অন্য ক্ষুরে মাথা কামানো ব্যতিক্রম। এখন আর সেটা থাকল না। শমসের সাহেব স্বস্তিবোধ করেন।

আতিককে যখন লাইনে আনা গেছে তখন আজ মনোয়ারাকে লাইনে আনা যাবে বলে বিশ্বাস হয় তাঁর। বাসার সবাই সকালের নাস্তার পর এক গ্লাস করে দুধ খায়। মনোয়ারা খাবেন না। তাঁর মতে, দুধ খেলেই তাঁর নিজেকে বিড়াল বিড়াল মনে হয়। তিনি এই শেষ বয়সে বিড়াল হতে চান না।

শমসের সাহেব আতিকজনিত বিশ্বাস নিয়ে আজ আবার মনোয়ারার মুখোমুখি।

মনোয়ারা বললেন, ‘দুধ খেতে বলবে তো?’

‘সারা জীবন ধরেই বলছি। শুনছ না। দুধের মধ্যে আছে শক্তি, বিশ্বাস, ভালোবাসা। নিয়মিত দুধ খেলে দেখবে এই যে কোমরের ব্যথা কিংবা দাঁতের ক্ষয় বা পেটে মোচড় দেওয়া কিচ্ছু নেই।’

মনোয়ারা হাসেন, ‘তাহলে আর দুনিয়ায় এত ওষুধ-পথ্য কেন? ডাক্তার তো লিখে দিত, এক গ্লাস দুধ। ব্যস, শেষ।’

‘সবাই সকালে নিয়ম করে খেলে তো আর ডাক্তারের কাছে যাওয়াই লাগত না। খায় না বলেই না...’

‘সবাই তো আর দুধ খেতে পারবে না। তোমার গুচ্ছের টাকা আছে। সবার তো নেই।’

এটা অবশ্য চিন্তার কথা। তিনি নিজেও ভেবেছেন। কিন্তু তাঁর মতো জ্ঞানী মানুষের যুক্তি পেতে সমস্যা হয় না। যাদের সামর্থ্য আছে এরা সবাই যদি দুধ খায় তাহলে দুধের গুরুত্বটা প্রতিষ্ঠিত হবে। তখন সবাই খেতে চাইবে। আর আগ্রহী হলে টাকা কোনো সমস্যা না। চাহিদা তৈরি হলে ব্যবসার সম্ভাবনা। তখন এনজিও, ব্যবসায়ী, সরকার সবাই এগিয়ে আসবে। বাণিজ্যের সুযোগ থাকলে এ দেশে এখন টাকার জন্য কিছুই আটকায় না।

মনোয়ারা হঠাৎ হেসে বললেন, ‘ঠিক আছে যাও। খাব আমি এখন থেকে। শেষ বয়সে তোমার একটা অনুরোধ রাখি।’

শেষ বয়সটা কাকে উদ্দেশ্য করে বলা? জিজ্ঞেস করলে, মনোয়ারা বলবেন, নিজেকে বলেছি। এটাও তাঁর খুব অপছন্দ। মনোয়ারার শেষ বয়স মানে তাঁর নিজের শেষটাও চলে এসেছে। তিনি মানেন না। শেষ বয়স বলে কিছু নেই। সব বয়সই কাজ করার বয়স।

একটা খটকা লাগল অবশ্য। এরা সবাই আজ এত ভালো হয়ে গেছে কেন? অবশ্য কে জানে হয়তো এতদিনে তাঁর মর্যাদা বুঝতে শিখেছে। এরকমই হয়। সক্রেটিসের কথা কি মানুষ শুরুতে বুঝতে পেরেছিল? বুঝেছে তাঁর মৃত্যুর শত শত বছর পর। সেই হিসেবে জীবিতাবস্থায় যে তার গুরুত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে এটা ভেবে আনন্দ হয়।

আনন্দটা অবশ্য বেশিক্ষণ থাকল না। তাঁর দুই নাতির মধ্যে প্রচন্ড মারামারি লেগে গেছে। আবীর ক্লাস সিক্সে পড়ে, পিঠাপিঠি ভাই অনীক ক্লাস ফাইভে। এরা যে কীভাবে এমন সহিংস হলো ভেবে অবাক হয়ে যান।

এখন আবীর ঘুষি মেরেছে অনীকের নাকে। জবাবে অনীক আবীরের কান দুটো এমন টেনে ধরেছে যে কাজের মেয়ে শেফালি সর্বশক্তি দিয়েও কানটা ছাড়াতে পারছে না।

শেফালি চিৎকার করে বলল, ‘দাদু হাত লাগান।’

‘আমাকে বলছ?’

‘জি আমি একটা কান ছাড়ানোর চেষ্টা করছি। আপনি এই বাম কানটা ছাড়ানোর চেষ্টা করেন।’

তিনি বিস্মিত বোধ করলেন। তার মতো বিজ্ঞ মানুষকে বাচ্চাদের কান ছাড়ানোর কাজে নামতে হবে। এসব তুচ্ছ কাজ করার সময় আছে নাকি তাঁর।

চলে যেতে চাচ্ছিলেন। শেফালি চিৎকার করে, ‘দাদু একজনের কান কিন্তু আরেকজনের হাতে চলে আসবে। বাসায় এখন আর কেউ নেই। আপনাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।’

শেফালি মেয়েটা চালু আছে। জানে এই একটা জায়গাতেই তাঁর ভয়। হাসপাতাল। খুবই লজ্জার কথা কিন্তু সত্য যে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয় বাচ্চাদের মতো মিথ্যা বলে। শেষবার যে কী কা  হয়েছিল! পার্কে যাওয়ার কথা বলে তাঁকে নিয়ে বের হলো সবাই। শেষে ঢুকিয়ে দিল হাসপাতালে। রক্ত-টক্ত পরীক্ষার নামে কীসব কারবার।

তিনি তাড়াতাড়ি করে গিয়ে অনীকের হাত ধরে টানতে শুরু করলেন। আর অনীক, বিচ্ছুটা তখনই হাতটা ছেড়ে দিল। তাতে আবীরের কান বাঁচল। কিন্তু তিনি সর্বশক্তি প্রয়োগ করেছিলেন বলে হঠাৎ হাত ছেড়ে দেওয়াতে তাল হারিয়ে উল্টে পড়ে গেলেন। তাঁর ভয় হলো, এই বুঝি হাসপাতাল! চোখে অন্ধকার দেখতে থাকলেন।

হাসপাতালে যেতে হয়নি। এখন বসেছেন বিচারে। দুটোকে ধরে আনা হয়েছে। দাদুকে মাটিতে ফেলে দেওয়ার মতো বড় অপরাধ করেছে বলে চুপচাপ বসে আছে।

তিনি জানতে চাইলেন, ‘এই মারামারি কেন?’

অনীক বলল, ‘আমার দোষ নেই। ভাইয়া প্রথমে আমাকে ঘুষি মেরেছে।’

আবীর বলল, ‘আমারও দোষ নেই। আমার ঘুষি খেয়ে ও চুপ করে থাকলেই তো আর মারামারি হয় না। আমি মেরেছি কিন্তু মারামারিটা তো ও বাঁধিয়েছে।’

তিনি একটু মুশকিলে পড়ে গেলেন। দুজনেই তো ঠিক। বিচ্ছুদের বুদ্ধি আছে বটে।

কিন্তু এখন বুদ্ধিতে চমৎকৃত হওয়ার সময় নয়। এখন বরং সুযোগ কাজে লাগানোর সময়। সদ্য বড় অপরাধ করে হাতেনাতে ধরা পড়ায় এখন তিনি যা বলবেন শুনবে।

শমসের সাহেব ঘোষণার মতো করে বলবেন, ‘এসবকিছুর মূলে হচ্ছে তোমাদের অতিরিক্ত কার্টুন দেখা। এগুলো যুদ্ধ শেখায়, মারামারি শেখায়।’

আবীর বলে, ‘তাহলে টেলিভিশন দেখব না?’

‘দেখবে। কিন্তু আমার মতো ভালো জিনিস দেখতে হবে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফি দেখবে কিংবা সিএনএন। এগুলো দেখলে দেশ-দুনিয়া বিষয়ে শিখতে পারবে।’

‘ওগুলো তো আমরা বুঝতে পারি না।’

তিনি হাসলেন, ‘বোঝানোর জন্যই তো আমি। এখন থেকে প্রতিদিন বিকালে তোমরা আমার সঙ্গে এক ঘণ্টা টিভিতে ভালো ভালো প্রোগ্রাম দেখবে।’

তারপর সবার দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘শুধু ওরা কেন, আমরা সবাই দেখব।’

শেফালি বলে, ‘আমিও?’

‘অবশ্যই। কোনো বৈষম্য আমার বাড়িতে চলবে না। কাজের মেয়ে বলে তোমাকে নিম্নরুচির সিনেমা দেখাব আর শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান দেখব এ হয় না। আমরা সবাই সমান। মনীষী-ঋষিরা সেটাই বলেছেন।’

আতিক একটু ব্যঙ্গের স্বরে বললেন, ‘ওনারা তো কত কথা বলে গেছেন।’

‘ওনারা বলে চলে গেছেন। আমি করে দেখাব।’

আরেকটু হলে তাকে নিয়ে হাসপাতালে দৌড়াদৌড়ি করতে হতো। তিনি সুস্থ এবং স্বাভাবিক আছেন-এখন বিরোধিতা করলে উত্তেজনায় ঝামেলা হতে পারে ভেবে সবাই মেনে নিল।

নিয়ম হয়ে গেল যে সবাই টিভিতে শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান দেখবে। এটাও নিয়ম হলো সকালবেলা সবাই খবরের কাগজ পড়বে। দেশ-দুনিয়ার খবর রেখে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মন তৈরি করতে হবে।

শমসের সাহেবের বাসার সবাই এখন তাঁর মতো। সকালে সূর্যোদয় দেখে। নাস্তার সময় দুধ খেয়ে স্বাস্থ্যবান থাকে। মন দিয়ে পত্রিকা পড়ে একে-অন্যের সঙ্গে দেশ এবং সমাজ নিয়ে আলোচনা করে। বিকালে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি দেখে জ্ঞানী হয়।

খুবই চমৎকার ব্যবস্থা। শুধু একটাই সমস্যা, শমসের সাহেব আর বলার মতো কথা খুঁজে পান না। তিনি যা চান, সবাই তা-ই করে, কাজেই কাকে ধমকাবেন। কার কাছে জ্ঞান ফলাবেন।

সেদিন আতিককে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সুস্বাস্থ্যের সম্পর্ক প্রসঙ্গে কিছু বলতে চাচ্ছিলেন, দেখা গেল আতিক তার চেয়ে এখন এই বিষয়ে বেশি জানে। তিনি কিছু বলতে গেলে থামিয়ে দিয়ে নিজে বলতে শুরু করল।

ভালোই সমস্যায় পড়া গেল। সবাই নিজের মতো হয়ে গেলে দেখা যাচ্ছে নিজেরই আর কোনো গুরুত্ব থাকে না।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান
পাকুন্দিয়ায় আগুনে পুড়ল চার দোকান

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)
নবুয়তের শেষ আলো মুহাম্মদ (সা.)

৭ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার বাঞ্ছারামপুরে ইয়াবাসহ দুই যুবক আটক

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান
নির্বাচন নিয়ে সংশয়ের অবসান

১১ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ
আগারগাঁওয়ে ককটেল বিস্ফোরণ

১৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি
নিষিদ্ধ গন্ধম ও বাংলাদেশের রাজনীতি

২০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল
সেনেগালকে হারিয়ে প্রতিশোধ নিল ব্রাজিল

২৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার
ভাঙ্গা থানায় হামলার ঘটনায় আ.লীগের তিন নেতা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত
রমজান ও ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানালো আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’
‘যে দলের প্রধান পালিয়ে গেছে, তার কথায় বিভ্রান্ত হওয়ার কিছু নাই’

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা
বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা, মরদেহের পাশে মিলল গুলির খোসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের
বিএনপি এখনো জনপ্রিয় হতে পারেনি, জামায়াত হয়েছে: ডা. তাহের

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার
রাজবাড়ী জেলা কৃষক লীগের আহ্বায়ক গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত
বিচারকের ছেলে হত্যার আসামির বক্তব্য ভাইরাল, ৪ পুলিশ বরখাস্ত

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি
এক দশক পর বড় পর্দায় ‘বজরঙ্গি ভাইজান’ সিনেমার সেই মুন্নি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা
লক্ষ্মীপুরে বিএনপি নেতাকে কুপিয়ে হত্যা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার
নওগাঁয় চোর চক্রের ৭ সদস্য গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ
সেই নবজাতক পরিবারের পাশে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা
বান্দরবানে চেকপোস্টে ধরা পড়ল ৬ রোহিঙ্গা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী
চা পাতা তুলতে গিয়ে ভাল্লুকের আক্রমণের শিকার নারী

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি
কলাপাড়ায় জলবায়ু ন্যায়বিচারের দাবিতে সাইকেল র‍্যালি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত
ট্রাকচাপায় কিশোর নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম
বাংলাদেশের জার্সিতে প্রথম জয় পেতে মরিয়া সমিত সোম

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই
১৩ কোটির পাথিরানাকে ছেড়ে দিল চেন্নাই

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা
টঙ্গীবাড়ীতে পাক হানাদারমুক্ত দিবসে র‌্যালি ও আলোচনা সভা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন
গাইবান্ধায় ফুটবল টুর্নামেন্ট উদ্বোধন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
দিনাজপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন
ভোট দেওয়ার জন্য দেশের মানুষ মুখিয়ে আছে: মোশারফ হোসেন

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ
‘হানি ট্র্যাপে’ ফেলে আশরাফুলকে ২৬ টুকরো করে বন্ধু জরেজ

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার
স্ত্রীর মামলায় হিরো আলম গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস
ট্রাম্পের অতীত সম্পর্কের নতুন তথ্য ফাঁস

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার
অনলাইনে প্রেম, ভারতে ‘ভালো চাকরির’ প্রলোভন; অতঃপর কলেজছাত্রীকে পাচার

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব
বিচারকের ছেলে হত্যার ঘটনায় বক্তব্য প্রকাশ, আরএমপি কমিশনারকে তলব

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল
সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে জনতার ঢল

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’
‘বিএনপি ক্ষমতায় গেলে ‘আল্লাহর উপর আস্থা ও বিশ্বাস’ সংবিধানে পুনর্বহাল করা হবে’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ
ছাত্র উপদেষ্টারা জুলাইকে বিক্রি করে দিয়েছে : মুনতাসির মাহমুদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?
বিহারে সবচেয়ে কম বয়সি বিধায়ক কে এই মৈথিলী ঠাকুর?

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপে জায়গা নিশ্চিত করল যারা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল
বিএনপি নেতা ইকবালকে মনোনয়ন দেওয়ার দাবিতে একযোগে ১৮ স্থানে মশাল মিছিল

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ
আজ থেকে সীমিত পরিসরে নতুন ইউনিফর্মে পুলিশ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী
স্ত্রীর গলাকাটা মরদেহের পাশেই পড়ে ছিলেন আহত স্বামী

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ
নাতবউকে ধর্ষণের অভিযোগে জুতাপেটা, পুলিশে সোপর্দ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী
লকডাউন আর বেহেশতের টিকিট বিলিকারীদের মধ্যে সম্পর্ক আছে : এ্যানী

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর
গণভোটে ‘না’ বলার সুযোগ কোথায়, প্রশ্ন রিজভীর

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড
টি-টোয়েন্টিতে বৈভবের বিশ্বরেকর্ড

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত
ঢাকা–নারায়ণগঞ্জ রুট : মাসে ৬০০ টাকায় যতবার খুশি ঢাকায় যাতায়াত

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান
চীনে হাজার টনের নতুন স্বর্ণখনি সন্ধান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার
এবারের নির্বাচন ১৪, ১৮ ও ২৪’র মতো হলে জাতির ভাগ্যে দুর্ভোগ আছে: গোলাম পরওয়ার

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ
খতমে নবুওয়ত মহাসম্মেলনে সালাহউদ্দিন আহমদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী
এবার শাকিবের নায়িকা হচ্ছেন পাকিস্তানের অভিনেত্রী

১৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
নির্বাচন ঘিরে ৯ দিন মাঠে থাকবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল
একটি দল বিএনপিতে বিভেদ সৃষ্টির চেষ্টা করছে: মির্জা ফখরুল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!
বউ পিটিয়ে জেলখাটা ব্যক্তি হলেন ডিসি!

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা
হাসিনার মামলার রায় কাল, কড়া নিরাপত্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল
ডিসেম্বরে নির্বাচনি তফসিল

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ
নতুন পোশাকে মাঠে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনি প্রচারে সব দল
নির্বাচনি প্রচারে সব দল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন
গণভোট নিয়ে এখনো নানান প্রশ্ন

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার
প্রমোদতরি হিসেবে ফিরল শতবর্ষী প্যাডেল স্টিমার

পেছনের পৃষ্ঠা

টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি
টাকার বিনিময়ে বদলি লক্ষ্য দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি
তারেক রহমানসহ সব প্রার্থীর নিরাপত্তা নিশ্চিতের দাবি

প্রথম পৃষ্ঠা

নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু
নভেম্বরেও আগ্রাসি ডেঙ্গু

পেছনের পৃষ্ঠা

ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে
ইউরোপের পোশাক আমদানি বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই
ভোটে ব্যাঘাত ঘটানোর মতো শক্তি আ. লীগের নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা
নবান্নের ঘ্রাণে ভরে উঠেছে কৃষকের আঙিনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে
বিতর্কিতদের চিহ্নিত করা হচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য
উপদেষ্টা ও এনসিপি নেতাদের নিয়ে বিস্ফোরক মন্তব্য

পেছনের পৃষ্ঠা

পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য
পালিয়েছে ছাত্রদল নেতা গ্রেপ্তার পরিবারের সদস্য

খবর

প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি
প্রার্থী খুঁজছে এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল
খতমে নবুয়ত মহাসম্মেলনে মানুষের ঢল

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে
বিচারকের ছেলে হত্যায় লিমন রিমান্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ
আগামী নির্বাচনেই দেশের ভবিষ্যৎ নির্ধারণ

প্রথম পৃষ্ঠা

মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল
মার্কিনিরা এখনো নারী নেতৃত্বের জন্য প্রস্তুত নয় : মিশেল

প্রথম পৃষ্ঠা

নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন
নিম্নমানের তারের জন্য কার্গো ভিলেজে আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল
নির্বাচিত হলে পানির ন্যায্য হিস্‌সা : ফখরুল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস থামছেই না
আগুনসন্ত্রাস থামছেই না

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের
গণতান্ত্রিক উত্তরণে সমর্থন ইউরোপীয় ইউনিয়নের

প্রথম পৃষ্ঠা

১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে
১৪, ১৮ ও ২৪-এর মতো নির্বাচন হলে দুর্ভোগ নেমে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে
বিশ্বজুড়ে কমলেও দেশে ইন্টারনেট ব্যবহার বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে
ক্ষুদ্র ও মাঝারি উদ্যোক্তাদের জন্য প্লট বরাদ্দের ব্যবস্থা করা হচ্ছে

নগর জীবন

ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩
ব্যবসায়ী আকাশ হত্যায় গ্রেপ্তার ৩

নগর জীবন