শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৯ মার্চ, ২০২১

শমসের সাহেবের সমস্যা

মোস্তফা মামুন
প্রিন্ট ভার্সন
শমসের সাহেবের সমস্যা

শমসের সাহেব নিজেকে বড় ভালোবাসেন। সে সবাই ভালোবাসে কিন্তু আর দশজনের সঙ্গে শমসের সাহেবকে মেলানোটা ভুল হবে। শমসের সাহেব নিজেকে এজন্য ভালোবাসেন না শমসের সাহেব লোকটা তিনি নিজে। তিনি ভালোবাসেন কারণ এই মানুষটা খুব গুণী। আর সেটা স্রেফ ধারণালব্ধ বিশ্বাস নয়, রীতিমতো বৈজ্ঞানিক উপায়ে তিনি নিজের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিষ্ঠা করেছেন।

তাঁর একটা বাঁধাই করা খাতা আছে। সেখানে ১-২-৩ দিয়ে পয়েন্ট আকারে বেশ কিছু সিদ্ধান্তের কথা লেখা। সিদ্ধান্তগুলো দেখে আসি একে একে

১. উপরোক্ত উদাহরণ এবং আলোচনার ভিত্তিতে আমরা সিদ্ধান্তে পৌঁছতে পারি শমসের চৌধুরী একজন আদর্শ মানুষ।

২. পৃথিবীর সব মানুষ তাঁর মতো হলে আদর্শ পৃথিবী বই থেকে বেরিয়ে বাস্তবে চলে আসত।

৩. পৃথিবীর সবাইকে তাঁর মতো বানাতে জাতিসংঘ বা জো বাইডেনের সহায়তা লাগবে। বিশ্বব্যাংক বা এডিবির সহায়তায় আন্তর্জাতিক প্রকল্প তৈরি করতে হবে। তাই বলে বসে থাকলেও তো চলবে না। পৃথিবী বদলাতে না পারুন, নিজের সংসার বা আশপাশকে তো নিজের মতো আদর্শ মানুষ হিসেবে তৈরি করা সম্ভব।

শমসের সাহেব এখন সেই কাজে হাত দিয়েছেন। সবার আগে তাঁর শ্যালক আতিক। ও ঘুম থেকে ওঠে সকাল ১০টায়। সূর্যোদয় দেখে না। ওকে লাইনে আনতে হলে ঘুম ভাঙাতে হবে খুব ভোরে।

আতিক প্রস্তাব শুনে হাসতে হাসতে বলল, ‘শুনুন দুলাভাই দিনে দুই বেলা আমি আপনার সঙ্গে খাই। দুই বেলাই আপনার বিরক্তিকর সব গল্প শুনতে হয়। এখন সকালে ওঠলে নাস্তার সময় আরেক দফা বেশি হয়ে যাবে।’

শমসের সাহেব বিস্মিত হয়ে বললেন, ‘আমার গল্প বিরক্তিকর?’

‘কোনো সন্দেহ নেই। খুবই বিরক্তিকর।’

‘জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতি তোমার আকর্ষণ নেই জানি, তাই বলে সেটাকে বিরক্তিকর মনে করার মূর্খতায় চলে গেছ ধারণা ছিল না।’

‘দুলাভাই কেউ কেউ মূর্খ থাকলেই ভালো। মূর্খ মানুষ আছে বলেই তো জ্ঞানীরা জ্ঞান ঝাড়তে পারে।’

‘তোমার সঙ্গে আর কথা বাড়াতে চাচ্ছি না। আমার নির্দেশ হচ্ছে কাল থেকে তুমি ভোরবেলা উঠবে। সূর্যোদয় দেখবে।’

আতিক কী যেন একটু ভাবল। শেষে বলল, ‘তথাস্তু। আপনি ঘাড়ে বসিয়ে ২০ বছর ধরে খাওয়াচ্ছেন আর আপনার সামান্য একটা অনুরোধ রাখতে পারব না এটা হয় না। আমি কাল সূর্যোদয় দেখে আপনার কাছে রিপোর্ট করব।’

যদিও আতিক ২০ বছর এবং ঘাড়ে বসে খাওয়ার কথা উল্লেখ করেছে কিন্তু বিষয়টা এরকম নয়। বাড়ির সবাই শমসের সাহেবকে চেনে। তিনি মোটেও আলাভোলা ধরনের বুড়ো নন। নিজের সিদ্ধান্ত প্রয়োগের জন্য প্রায় হিটলার হয়ে যান। আতিক ঘুম থেকে সকালে না ওঠলে শেফালিকে দিয়ে ওর মুখে গরম পানি ঢেলে দেওয়াও সম্ভব। এর চেয়ে সকাল বেলা ওঠে যাওয়া ঢের নিরাপদ।

বাকি সবাই আগেই শমসের সাহেবের নির্দেশনা মতো ভোরবেলায় ওঠে সূর্যোদয় দেখে থাকে। আতিক ছিল অন্য ক্ষুরে মাথা কামানো ব্যতিক্রম। এখন আর সেটা থাকল না। শমসের সাহেব স্বস্তিবোধ করেন।

আতিককে যখন লাইনে আনা গেছে তখন আজ মনোয়ারাকে লাইনে আনা যাবে বলে বিশ্বাস হয় তাঁর। বাসার সবাই সকালের নাস্তার পর এক গ্লাস করে দুধ খায়। মনোয়ারা খাবেন না। তাঁর মতে, দুধ খেলেই তাঁর নিজেকে বিড়াল বিড়াল মনে হয়। তিনি এই শেষ বয়সে বিড়াল হতে চান না।

শমসের সাহেব আতিকজনিত বিশ্বাস নিয়ে আজ আবার মনোয়ারার মুখোমুখি।

মনোয়ারা বললেন, ‘দুধ খেতে বলবে তো?’

‘সারা জীবন ধরেই বলছি। শুনছ না। দুধের মধ্যে আছে শক্তি, বিশ্বাস, ভালোবাসা। নিয়মিত দুধ খেলে দেখবে এই যে কোমরের ব্যথা কিংবা দাঁতের ক্ষয় বা পেটে মোচড় দেওয়া কিচ্ছু নেই।’

মনোয়ারা হাসেন, ‘তাহলে আর দুনিয়ায় এত ওষুধ-পথ্য কেন? ডাক্তার তো লিখে দিত, এক গ্লাস দুধ। ব্যস, শেষ।’

‘সবাই সকালে নিয়ম করে খেলে তো আর ডাক্তারের কাছে যাওয়াই লাগত না। খায় না বলেই না...’

‘সবাই তো আর দুধ খেতে পারবে না। তোমার গুচ্ছের টাকা আছে। সবার তো নেই।’

এটা অবশ্য চিন্তার কথা। তিনি নিজেও ভেবেছেন। কিন্তু তাঁর মতো জ্ঞানী মানুষের যুক্তি পেতে সমস্যা হয় না। যাদের সামর্থ্য আছে এরা সবাই যদি দুধ খায় তাহলে দুধের গুরুত্বটা প্রতিষ্ঠিত হবে। তখন সবাই খেতে চাইবে। আর আগ্রহী হলে টাকা কোনো সমস্যা না। চাহিদা তৈরি হলে ব্যবসার সম্ভাবনা। তখন এনজিও, ব্যবসায়ী, সরকার সবাই এগিয়ে আসবে। বাণিজ্যের সুযোগ থাকলে এ দেশে এখন টাকার জন্য কিছুই আটকায় না।

মনোয়ারা হঠাৎ হেসে বললেন, ‘ঠিক আছে যাও। খাব আমি এখন থেকে। শেষ বয়সে তোমার একটা অনুরোধ রাখি।’

শেষ বয়সটা কাকে উদ্দেশ্য করে বলা? জিজ্ঞেস করলে, মনোয়ারা বলবেন, নিজেকে বলেছি। এটাও তাঁর খুব অপছন্দ। মনোয়ারার শেষ বয়স মানে তাঁর নিজের শেষটাও চলে এসেছে। তিনি মানেন না। শেষ বয়স বলে কিছু নেই। সব বয়সই কাজ করার বয়স।

একটা খটকা লাগল অবশ্য। এরা সবাই আজ এত ভালো হয়ে গেছে কেন? অবশ্য কে জানে হয়তো এতদিনে তাঁর মর্যাদা বুঝতে শিখেছে। এরকমই হয়। সক্রেটিসের কথা কি মানুষ শুরুতে বুঝতে পেরেছিল? বুঝেছে তাঁর মৃত্যুর শত শত বছর পর। সেই হিসেবে জীবিতাবস্থায় যে তার গুরুত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়ে গেছে এটা ভেবে আনন্দ হয়।

আনন্দটা অবশ্য বেশিক্ষণ থাকল না। তাঁর দুই নাতির মধ্যে প্রচন্ড মারামারি লেগে গেছে। আবীর ক্লাস সিক্সে পড়ে, পিঠাপিঠি ভাই অনীক ক্লাস ফাইভে। এরা যে কীভাবে এমন সহিংস হলো ভেবে অবাক হয়ে যান।

এখন আবীর ঘুষি মেরেছে অনীকের নাকে। জবাবে অনীক আবীরের কান দুটো এমন টেনে ধরেছে যে কাজের মেয়ে শেফালি সর্বশক্তি দিয়েও কানটা ছাড়াতে পারছে না।

শেফালি চিৎকার করে বলল, ‘দাদু হাত লাগান।’

‘আমাকে বলছ?’

‘জি আমি একটা কান ছাড়ানোর চেষ্টা করছি। আপনি এই বাম কানটা ছাড়ানোর চেষ্টা করেন।’

তিনি বিস্মিত বোধ করলেন। তার মতো বিজ্ঞ মানুষকে বাচ্চাদের কান ছাড়ানোর কাজে নামতে হবে। এসব তুচ্ছ কাজ করার সময় আছে নাকি তাঁর।

চলে যেতে চাচ্ছিলেন। শেফালি চিৎকার করে, ‘দাদু একজনের কান কিন্তু আরেকজনের হাতে চলে আসবে। বাসায় এখন আর কেউ নেই। আপনাকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হবে।’

শেফালি মেয়েটা চালু আছে। জানে এই একটা জায়গাতেই তাঁর ভয়। হাসপাতাল। খুবই লজ্জার কথা কিন্তু সত্য যে তাঁকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে হয় বাচ্চাদের মতো মিথ্যা বলে। শেষবার যে কী কা  হয়েছিল! পার্কে যাওয়ার কথা বলে তাঁকে নিয়ে বের হলো সবাই। শেষে ঢুকিয়ে দিল হাসপাতালে। রক্ত-টক্ত পরীক্ষার নামে কীসব কারবার।

তিনি তাড়াতাড়ি করে গিয়ে অনীকের হাত ধরে টানতে শুরু করলেন। আর অনীক, বিচ্ছুটা তখনই হাতটা ছেড়ে দিল। তাতে আবীরের কান বাঁচল। কিন্তু তিনি সর্বশক্তি প্রয়োগ করেছিলেন বলে হঠাৎ হাত ছেড়ে দেওয়াতে তাল হারিয়ে উল্টে পড়ে গেলেন। তাঁর ভয় হলো, এই বুঝি হাসপাতাল! চোখে অন্ধকার দেখতে থাকলেন।

হাসপাতালে যেতে হয়নি। এখন বসেছেন বিচারে। দুটোকে ধরে আনা হয়েছে। দাদুকে মাটিতে ফেলে দেওয়ার মতো বড় অপরাধ করেছে বলে চুপচাপ বসে আছে।

তিনি জানতে চাইলেন, ‘এই মারামারি কেন?’

অনীক বলল, ‘আমার দোষ নেই। ভাইয়া প্রথমে আমাকে ঘুষি মেরেছে।’

আবীর বলল, ‘আমারও দোষ নেই। আমার ঘুষি খেয়ে ও চুপ করে থাকলেই তো আর মারামারি হয় না। আমি মেরেছি কিন্তু মারামারিটা তো ও বাঁধিয়েছে।’

তিনি একটু মুশকিলে পড়ে গেলেন। দুজনেই তো ঠিক। বিচ্ছুদের বুদ্ধি আছে বটে।

কিন্তু এখন বুদ্ধিতে চমৎকৃত হওয়ার সময় নয়। এখন বরং সুযোগ কাজে লাগানোর সময়। সদ্য বড় অপরাধ করে হাতেনাতে ধরা পড়ায় এখন তিনি যা বলবেন শুনবে।

শমসের সাহেব ঘোষণার মতো করে বলবেন, ‘এসবকিছুর মূলে হচ্ছে তোমাদের অতিরিক্ত কার্টুন দেখা। এগুলো যুদ্ধ শেখায়, মারামারি শেখায়।’

আবীর বলে, ‘তাহলে টেলিভিশন দেখব না?’

‘দেখবে। কিন্তু আমার মতো ভালো জিনিস দেখতে হবে। ন্যাশনাল জিওগ্রাফি দেখবে কিংবা সিএনএন। এগুলো দেখলে দেশ-দুনিয়া বিষয়ে শিখতে পারবে।’

‘ওগুলো তো আমরা বুঝতে পারি না।’

তিনি হাসলেন, ‘বোঝানোর জন্যই তো আমি। এখন থেকে প্রতিদিন বিকালে তোমরা আমার সঙ্গে এক ঘণ্টা টিভিতে ভালো ভালো প্রোগ্রাম দেখবে।’

তারপর সবার দিকে তাকিয়ে বললেন, ‘শুধু ওরা কেন, আমরা সবাই দেখব।’

শেফালি বলে, ‘আমিও?’

‘অবশ্যই। কোনো বৈষম্য আমার বাড়িতে চলবে না। কাজের মেয়ে বলে তোমাকে নিম্নরুচির সিনেমা দেখাব আর শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান দেখব এ হয় না। আমরা সবাই সমান। মনীষী-ঋষিরা সেটাই বলেছেন।’

আতিক একটু ব্যঙ্গের স্বরে বললেন, ‘ওনারা তো কত কথা বলে গেছেন।’

‘ওনারা বলে চলে গেছেন। আমি করে দেখাব।’

আরেকটু হলে তাকে নিয়ে হাসপাতালে দৌড়াদৌড়ি করতে হতো। তিনি সুস্থ এবং স্বাভাবিক আছেন-এখন বিরোধিতা করলে উত্তেজনায় ঝামেলা হতে পারে ভেবে সবাই মেনে নিল।

নিয়ম হয়ে গেল যে সবাই টিভিতে শিক্ষামূলক অনুষ্ঠান দেখবে। এটাও নিয়ম হলো সকালবেলা সবাই খবরের কাগজ পড়বে। দেশ-দুনিয়ার খবর রেখে মানুষের পাশে দাঁড়ানোর মন তৈরি করতে হবে।

শমসের সাহেবের বাসার সবাই এখন তাঁর মতো। সকালে সূর্যোদয় দেখে। নাস্তার সময় দুধ খেয়ে স্বাস্থ্যবান থাকে। মন দিয়ে পত্রিকা পড়ে একে-অন্যের সঙ্গে দেশ এবং সমাজ নিয়ে আলোচনা করে। বিকালে ন্যাশনাল জিওগ্রাফি দেখে জ্ঞানী হয়।

খুবই চমৎকার ব্যবস্থা। শুধু একটাই সমস্যা, শমসের সাহেব আর বলার মতো কথা খুঁজে পান না। তিনি যা চান, সবাই তা-ই করে, কাজেই কাকে ধমকাবেন। কার কাছে জ্ঞান ফলাবেন।

সেদিন আতিককে সূর্যোদয়ের সঙ্গে সুস্বাস্থ্যের সম্পর্ক প্রসঙ্গে কিছু বলতে চাচ্ছিলেন, দেখা গেল আতিক তার চেয়ে এখন এই বিষয়ে বেশি জানে। তিনি কিছু বলতে গেলে থামিয়ে দিয়ে নিজে বলতে শুরু করল।

ভালোই সমস্যায় পড়া গেল। সবাই নিজের মতো হয়ে গেলে দেখা যাচ্ছে নিজেরই আর কোনো গুরুত্ব থাকে না।

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে
জিম্বাবুয়ে সফরে নেই উইলিয়ামসন, খেলবেন ইংল্যান্ডের লিগে

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু
বহিষ্কৃত আওয়ামী লীগ নেতা মোবারকের আপিল শুনানি শুরু

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার
কক্সবাজার সৈকতে গোসলে নেমে চবির ৩ শিক্ষার্থী নিখোঁজ, একজনের লাশ উদ্ধার

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন
মোংলা-ঢাকা আন্তঃনগর ট্রেন চালুর দাবিতে মানববন্ধন

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ
বিএনপি মহাসচিবের সাথে চীনের রাষ্ট্রদূতের সৌজন্য সাক্ষাৎ

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
সন্ত্রাসী সংগঠনের তালিকা থেকে সিরিয়ার এইচটিএসকে বাদ দিচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা
আইসিসির মাসসেরার দৌড়ে রাবাদা-মার্করামের সঙ্গে নিসাঙ্কা

৩০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দ্বিতীয় দফায় ফিরলেন ৩২ বাংলাদেশি

৩৮ মিনিট আগে | জাতীয়

পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি
পাকিস্তানে বৃষ্টি-বন্যায় ১৯ জনের প্রাণহানি

৪৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৫১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর
ইলম ও আমলের পথ ধরে ৬৬ বছর

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা
ঢাকাসহ ৪ বিভাগে অতিভারি বর্ষণের শঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল
হিজরি সনের আগে আরবের বর্ষপঞ্জি যেমন ছিল

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত
মাদারীপুরে হেলথ এসিস্ট্যান্ট এসোসিয়েশনের ৬ দফা দাবিতে অবস্থান কর্মসূচি পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর জেলা যুবদলের আংশিক কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস
ট্রাম্পের শুল্ক আরোপের নতুন ঘোষণার পর মার্কিন শেয়ারবাজারে ধস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২
হিমছড়ি সমুদ্রসৈকতে চবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু,  নিখোঁজ ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ
শিক্ষার্থীদের মাঝে বসুন্ধরা শুভসংঘের গাছের চারা বিতরণ

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় ডাকাতের হামলায় আহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে
সূচকের ওঠানামায় পুঁজিবাজারে লেনদেন চলছে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু
ভাঙ্গায় সাপের কামড়ে স্কুলছাত্রের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা
দুর্দশা শহীদ হাসিবের পরিবারে, পায়নি সরকারি ভাতা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে
সিলেটে পরিবহন ধর্মঘট চলছে

২ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের
নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা
বগুড়ায় জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের নবনির্বাচিত নেতৃবৃন্দকে ফুলেল শুভেচ্ছা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা
গাজর খাওয়ার ৫ উপকারিতা

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু
আফতাবনগরে দেয়াল ধসে পড়ে শ্রমিকের মৃত্যু

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৭ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক
দুদকের মামলায় খালাস পেলেন হানিফ পরিবহনের মালিক

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা
প্রায় ১৬০০ বার ভূমিকম্প, জাপানের দ্বীপপুঞ্জ ছেড়ে যাচ্ছেন বাসিন্দারা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা
মুক্তিযুদ্ধের প্রকৃত ইতিহাস তুলে ধরার তাগিদ দিলেন প্রধান উপদেষ্টা

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন
জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের শহীদদের নামে নামকৃত চত্বর ও সড়ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি
অধিনায়ক মুল্ডারের ব্যাটে ইতিহাস, টেস্টে ত্রিপল সেঞ্চুরি

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন

কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার
কেন্দ্রীয় নেতার ওপর হামলা, চার ছাত্রদল নেতা বহিষ্কার

দেশগ্রাম