শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০২২ আপডেট:

বিজ্ঞাপনে বিশ্বকবি

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিজ্ঞাপনে বিশ্বকবি

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্টিজীবনে বৈচিত্র্যের শেষ নেই। কবিতা-গান, গদ্য, নাটক সবকিছুতেই ছিল তাঁর সমান পারদর্শিতা। সাহিত্যে নোবেলজয়ী প্রথম বাঙালি হিসেবে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে তাঁর নামডাক। স্বভাবতই সে সময়ে বিশ্বকবির চেয়ে বড় তারকা এই উপমহাদেশে আর কেউ ছিলেন না। কবির তারকা ইমেজ কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়ীরা কখনো তাঁর ছবি ব্যবহার করে তাঁকে পণ্যের মডেল বানিয়েছেন; আবার কখনো তাঁকে দিয়ে লিখিয়েছেন পণ্যের গুণগান।  রেল থেকে বিমান, জুতো থেকে সাবান, এমনকি মস্তিষ্ক বিকৃতির ওষুধও- বহু পণ্য ও পরিষেবার বিজ্ঞাপনে ব্যবহৃত হয়েছে রবীন্দ্রনাথের ছবি, মন্তব্য ও উদ্ধৃতি।

 

উপমহাদেশের প্রথম নোবেলজয়ী সাহিত্যিক বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে আছেন। তাই সারা বছরই দুই বাংলাজুড়ে চলে তাঁকে ঘিরে নানা উৎসব। কয়েক বছর আগে ভারত ও বাংলাদেশে পালিত হয় তাঁর ১৫০তম জন্মজয়ন্তী। সেবার ভারতের একটি আয়োজন সবার দৃষ্টি কাড়ে। কারণ একটাই-এই আয়োজনটি কবি, গীতিকার, সুরকার, গল্পকার, নাট্যকারসহ অন্যান্য পরিচয়ের ভিড়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আরেকটি নতুন পরিচয় তুলে ধরে সবার সামনে। আর সেটি হচ্ছে রবীন্দ্রনাথের বিজ্ঞাপন সংশ্লিষ্টতা। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে নন্দলাল বসু গ্যালারির একটি বিশেষ প্রদর্শনী। এই প্রদর্শনীতে নানান রূপে আবিষ্কার করা গেছে রবীন্দ্রনাথকে। আবিষ্কার করা গেছে রবীন্দ্রনাথের ‘মডেল’ প্রতিভাও। ওই সময়েই নানা পণ্য ও সেবা ব্যবসার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ছিলেন ঠাকুরবাড়ির জমিদার রবিবাবু।

এরপর নানা পত্রপত্রিকা আর সোশ্যাল মিডিয়াজুড়ে বারবারই ঘুরে বেড়িয়েছেন মডেল রবীন্দ্রনাথ আর রবীন্দ্রনাথের লেখা বিজ্ঞাপনগুলো। সেই সময় টেলিভিশন, সোশ্যাল মিডিয়া আর ইন্টারনেট ছিল না, কিন্তু ব্যবসা ছিল। ছিল পণ্যের প্রচার আর  প্রসারের চেষ্টাও। সেই চেষ্টা থেকেই তখনকার ব্যবসায়ীরা দ্বারস্থ হতেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। কবির হাতের লেখা, মন্তব্য কিংবা ছবি পত্রিকার পাতা আর পোস্টার ব্যানারে হয়ে উঠত পণ্যের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন। রবীন্দ্র গবেষকদের বিভিন্ন লেখায়ও কবির বিজ্ঞাপনী জীবনের নানা দিক উঠে এসেছে। সেখান থেকে জানা যায়, তখন কবি সবচেয়ে বড় সেলিব্রেটি ছিলেন, তাই সবাই তাঁর সান্নিধ্য পেতে চাইতেন। এমনকি ব্যবসায়ীরা পণ্যের প্রসারে কবিকে পেতে চাইতেন। ইংরেজ শাসনামলে চারদিকে বিদেশি পণ্যের জয়জয়কার। সেই জয়যাত্রার সময় ইংরেজরা যাতে ব্যবসা-বাণিজ্যে একচেটিয়া বাজার দখল করতে না পারে সেজন্য রবীন্দ্রনাথ নিজেই চাইতেন দেশীয় পণ্যের প্রসার ঘটুক। আর এ কারণেই দেশীয় ব্যবসায়ীদের জন্য বিজ্ঞাপন লিখে দিতেন কবি। এর বাইরে মূলত বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার জন্য অর্থ সংগ্রহই ছিল তাঁর বিজ্ঞাপন জগতে আসার কারণ। বিশ ও ত্রিশের দশকজুড়ে বিজ্ঞাপনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একচ্ছত্র কপিরাইটার, ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ও মডেল। উপমহাদেশে তখন এমন কোনো বনেদি ও বড় প্রতিষ্ঠান ছিল না যেখানে রবীন্দ্রনাথের লেখা বিজ্ঞাপন পাওয়া যায় না। ইংরেজি ও বাংলা সব ধরনের কাগজেই ছিল তাঁর উপস্থিতি।

নতুন বই থেকে ইকোমিক কুকার, নানা ধরনের পণ্যে ব্যবহৃত হয়েছে রবীন্দ্রনাথের লেখা, অটোগ্রাফ বা তাঁর নিজের ছবি। বিদেশি কোম্পানির বিজ্ঞাপনেও দেখা গেছে রবীন্দ্রনাথকে। রবীন্দ্রনাথের সংশ্লিষ্টতায় আলোচিত বিজ্ঞাপনগুলোর মধ্যে রয়েছে

হিন্দুস্তান কো-অপারেটিভ ইন্স্যুরেন্স সোসাইটি লিমিটেড, নেপিয়ার সেন্ট ওয়ার্কার্স, গোদরেজ সাবান, কুন্তলীন চুলের তেল, জলযোগের মিষ্টান্ন, শ্রীঘৃত, বর্ণভিটা, দার্জিলিং চা, বেঙ্গল ফার্মাসিউটিক্যালস, বাটা, ভারতীয় রেল, রেডিয়ম ক্রিম, ডোয়ারকিন হারমোনিয়াম, সমবায় বীমা, ছাপাখানা, কটন মিল, ফটো-স্টুডিও, রেকর্ড, বই, কাজল-কালি, পেন্টওয়ার্ক ইত্যাদি। ১৮৮৯ থেকে শুরু করে ১৯৪১, পাঁচ দশক বিস্তৃত সময়ে তিনি প্রায় ৯০টি বিজ্ঞাপনে নিজের মন্তব্য, উক্তি, উদ্ধৃতি, এমনকি ছবিও ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিলেন।

এসব বিজ্ঞাপনের একটা বড় অংশ কবির জীবদ্দশায়, তাঁর সম্মতিতে প্রকাশিত। অধিকাংশই প্রকাশিত হয়েছে আনন্দবাজার পত্রিকা, অমৃতবাজার, দ্য স্টেটসম্যান, প্রবাসী, তত্ত্ববোধিনী, ক্যালকাটা গেজেট-এ, আর বিদেশে দ্য গার্ডিয়ান, দ্য গ্লোব-এর মতো পত্রিকাতেও। এর বাইরে প্রবাসী, বসুমতি, শনিবারের চিঠি, সাধনা, দেশ পত্রিকাতেও প্রকাশিত হয়েছে রবিঠাকুরের বাহারি বিজ্ঞাপন।

কপিরাইটার হিসেবেও অতুলনীয় ছিলেন রবীন্দ্রনাথ। সেই সময়ে তাঁর লেখা কিছু কপি দেখলেই এ সম্পর্কে আন্দাজ করা যায়। ওই সময়ে দেশজ কোম্পানির কালি ছিল সুলেখা। যাদের বাজারে বিদেশি কোম্পানি পার্কার ও শেফার্সের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হতো। রবীন্দ্রনাথ সুলেখা কালির পক্ষে লিখেছিলেন, সুলেখা কালি। এই কালি কলঙ্কের চেয়েও কালো। সুলেখা নামটিও তাঁর দেওয়া। ডাক্তার উমেশ চন্দ্র রায় নামের একজন ওই সময় তৈরি করতেন পাগলের ওষুধ। ‘পাগলের মহৌষধ’ শিরোনামে এই বিজ্ঞাপনে কবি লিখলেন, “৭০ বছরের ঊর্ধ্ব কাল যাবৎ লক্ষ লক্ষ দুর্দান্ত পাগল ও সর্বপ্রকার বায়ুগ্রস্ত রোগীর আরোগ্য করিয়াছে। মূর্ছা, মৃগী, অনিদ্রা, হিস্টিরিয়া, অক্ষুধা, স্নায়বিক দুর্বলতা প্রভৃতি রোগেও ইহা আশু ফল’প্রদ।” এরপর কবি লিখলেন, ‘আমি ইহার উপকারিতা বহুকাল যাবৎ জ্ঞাত আছি।’ মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।  বলাবহুল্য, সাহিত্যের সব শাখার মতো বিজ্ঞাপনের বাজারেও রবি কবি অপ্রতিরোধ্যই ছিলেন।

 

শর্ত ছিল বিজ্ঞাপনের

পণ্যের বিজ্ঞাপন করার জন্য রবিঠাকুর টাকা নিতেন। তবে সেক্ষেত্রে তাঁর কিছু শর্ত ছিল। প্রথমত পণ্যটি তাঁর মোটামুটি পছন্দ হওয়া চাই। দ্বিতীয়ত বিজ্ঞাপনের কপি রাইটের দায়িত্ব তাকেই দিতে হবে। সেই মুহূর্তে রবীন্দ্রনাথ নামটাই বিক্রির জন্য যথেষ্ট। ফলে কেউই এই শর্তে আপত্তি করত না। ফলে রবিবাবুর সব বিজ্ঞাপনের কপিই নিজের লেখা।

ব্লেডের বিজ্ঞাপনে না

একবার কবির কাছে ভারত ব্লেড সংস্থা থেকে লোক এলো বিজ্ঞাপনের মডেল ও কপি লেখানোর জন্য। ব্লেডের কথা শুনে রবীন্দ্রনাথ মৃদু হাসলেন। তারপর নিজের দাড়িতে হাত বোলাতে বোলাতে বললেন, এই দাড়ি নিয়ে যদি আমি ব্লেডের বিজ্ঞাপন করি তাহলে কেউ কি ব্লেডের ধারে আস্থা রাখবে? না আমাকে করবে বিশ্বাস?

 

 

ঊনবিংশ শতাব্দীতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চেয়ে বড় তারকা আর কেউ ছিলেন না। ফলে সেই সময়ে নানা পণ্য ও সেবার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ছিলেন কবিগুরু। নতুন বই থেকে শুরু করে কুকার, তেল, মিষ্টির বিজ্ঞাপনে দেখা গেছে তাঁকে। এসব বিজ্ঞাপনে কখনো তাঁর স্বাক্ষরসহ আশীর্বাদ বাণী; কখনো অটোগ্রাফ বা ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। ওপরের ছবিগুলোতে পাগলের মহৌষধ, নেপিয়ার সেন্ট ওয়ার্কস, বাটা, হিন্দুস্তান ইন্স্যুরেন্স, পূর্ব রেলওয়ের বিজ্ঞাপনে রবীন্দ্রনাথের উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে। এসব বিজ্ঞাপনের বড় অংশ কবির জীবদ্দশায় প্রকাশিত।  প্রবাসী, বসুমতি, ক্যালকাটা মিউনিসিপ্যাল গেজেট, শনিবারের চিঠি, সাধনা, দেশ পত্রিকার পাশাপাশি সে সময়ের বিভিন্ন খবরের কাগজে প্রকাশিত হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিজ্ঞাপন।

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি
আমোরিমের অধীনে ম্যানইউয়ের অবস্থা আরও খারাপ হচ্ছে : রুনি

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা
চ্যাম্পিয়ন্স লিগে ইতিহাস গড়লেন রিয়ালের আর্জেন্টাইন তারকা

১৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু
সাতরাস্তা মোড়ে শিক্ষার্থীদের সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার, যান চলাচল শুরু

১৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)
অস্ট্রেলীয় সাংবাদিকের যে প্রশ্নে চটে গেলেন ট্রাম্প (ভিডিও)

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ
ফেনীতে ডিপ্লোমা প্রকৌশলীদের এক ঘণ্টা সড়ক ও রেলপথ অবরোধ

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা
কুয়েত চেম্বারে বাংলাদেশের ব্যবসায়িক প্রতিনিধিদলের বিশেষ সভা

৩৭ মিনিট আগে | পরবাস

শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের
শ্রীলঙ্কা জিতলে বাঁচবে স্বপ্ন, হারলে কঠিন সমীকরণ বাংলাদেশের

৪২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন
একনেকে ৮৩৩৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৩ প্রকল্প অনুমোদন

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল
ভ্লগার সিরাজের আয়ে পাকিস্তানের দুর্গম গ্রামে আধুনিক স্কুল

৪৯ মিনিট আগে | শোবিজ

দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু
দেশে অচলাবস্থার সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি তোলা হচ্ছে: দুদু

৫৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের
জবি উপাচার্যসহ পুরো প্রশাসনের পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভ শিক্ষার্থীদের

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার
সিদ্ধিরগঞ্জে অস্ত্রসহ তিনজন গ্রেফতার

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ
ফেনীতে যুবককে পিটিয়ে হত্যার শাস্তির দাবিতে বিক্ষোভ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ
বিশ্ব র‌্যাঙ্কিংয়ে উন্নতির জন্য শাবিপ্রবির চার পদক্ষেপ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ
যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল মিললো মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর মরদেহ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২
ঝিনাইদহে মাছ ধরা কেন্দ্র করে সংঘর্ষে আহত ১২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন
জুলাই সনদ বাস্তবায়নে ২১ সেপ্টেম্বরের মধ্যে সিদ্ধান্তে পৌঁছাতে চায় কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার
শ্রীবরদীতে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় মদ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা
এখন আন্দোলন ডাকার মানে হলো আলোচনার টেবিলকে অসম্মান করা

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত
নেপালে 'জেন জি' আন্দোলনে নিহতরা রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় সমাহিত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা
মেট্রোরেল স্টেশনে দোকান ভাড়ার বিষয়ে নতুন বার্তা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ
ভাগ্নের বিরুদ্ধে মামাকে পিটিয়ে-কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!
শৈশবের ‘আলিয়া’কে জড়িয়ে ধরলেন বর্তমানের আলিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন
চাকসু নির্বাচন: ছাত্রদলের আবেদনে মনোনয়নের সময় একদিন বাড়াল কমিশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেনে প্রথমবারের মতো অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই
ছয় মাসের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন করে দায়িত্ব থেকে মুক্তি চাই

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের
যে কারণে বিদ্যুৎ কেন্দ্র ঘুরতে ভালো লাগে বিল গেটসের

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার
নতুন মামলায় আনিসুল-আমুসহ ৮ জন গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ
দিনাজপুরে পলিটেকনিক শিক্ষার্থীদের রেলপথ ও সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?
বাংলাদেশ বনাম আফগানিস্তান: পরিসংখ্যানে কে এগিয়ে?

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা
১৭ বিয়ে কাণ্ডে বরখাস্ত হলেন সেই বন কর্মকর্তা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ
এশিয়া কাপে থ্রিলার ম্যাচে আফগানিস্তানকে হারাল বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান
যে কারণে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দিচ্ছে না জাপান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান
খেলা ছিল হাতে, শেষ মুহূর্তেই ভেঙে গেল স্বপ্ন: রশিদ খান

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক
পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত, বসছে প্রশাসক

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?
সুপার ফোরের আশা বাঁচাল বাংলাদেশ, তবে এখন কী সমীকরণ?

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত
ক্যান্সারে আক্রান্ত স্বাস্থ্য উপদেষ্টার বিদেশে চিকিৎসার বিষয়টি মানবিকভাবে দেখা উচিত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম
ছক্কার রাজা এখন তানজিদ হাসান তামিম

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ
ভারতে গণবিক্ষোভের শঙ্কা, ১৯৭৪ পরবর্তী আন্দোলন নিয়ে গবেষণার নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন
কিছু আসনের লোভে জাতীয় স্বার্থের বাইরে গিয়ে কেউ পিআর চাইছে: সালাহউদ্দিন

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম
আবারও বেড়েছে স্বর্ণের দাম

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা
ঢাকার ৪ অভিজাত আবাসিক এলাকাকে ‘নীরব এলাকা’ ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না
চীনে আইফোন ১৭ উন্মাদনা, দাম নিয়ে কেউ ভাবছে না

২২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬
আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিলে ককটেল বিস্ফোরণ, আটক ৬

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি
এবার এনবিআরের ৫৫৫ সহকারী রাজস্ব কর্মকর্তাকে বদলি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা
টানা ৪ দিনের ছুটি পাচ্ছেন সরকারি চাকরিজীবীরা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব
এলডিসি থেকে উত্তরণ ৩ বছর পিছিয়ে দিতে চায় সরকার : বাণিজ্য সচিব

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?
স্পিনে শুরু, পেসে শেষ: কোথায় জিতল বাংলাদেশ?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন
নব্বই দশকের আলোচিত নায়িকা বনশ্রী নিঃসঙ্গেই শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করলেন

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার
বাংলাদেশের সঙ্গে সম্পর্ক বজায় রাখতে ভারত অঙ্গীকারবদ্ধ : হাইকমিশনার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা
ইয়েমেনের বন্দরে ইসরায়েলের বিমান হামলা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক
রিয়াদে ইরানের শীর্ষ নিরাপত্তা কর্মকর্তার বৈঠক

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা
রমজানের আগেই নির্বাচন হবে : প্রধান উপদেষ্টা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল
দেশের বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ল

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী
ছেলের বন্ধুরা আমাকে ‘দিদি’ বলে ডাকে: শ্রাবন্তী

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?
ইসরায়েলের পরবর্তী লক্ষ্য কি তুরস্ক?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের
দোহায় হামলা চালানোয় নেতানিয়াহুকে শাস্তি পেতেই হবে, হুঁশিয়ারি কাতারের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প
ব্রিটেনে দ্বিতীয় রাষ্ট্রীয় সফরে ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি
রাজনীতিতে উত্তাপ চায় না বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর
বগুড়ায় হচ্ছে নদীবন্দর

নগর জীবন

এটি সরকারি স্কুল!
এটি সরকারি স্কুল!

নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ
প্রধান উপদেষ্টার অনুরোধ এবং এক-এগারোর বিস্ফোরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা
মাঠে বিএনপিসহ অন্য দলের নেতারা

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা
বিএনপির প্রার্থী হতে চান পাঁচ নেতা

নগর জীবন

চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা
চালের মূল্যবৃদ্ধিতে সাধন ফর্মুলা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে
বিএনপির বিরুদ্ধে একটি পক্ষ ষড়যন্ত্র করছে

নগর জীবন

বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা
বেশি কষ্টে নগর দরিদ্ররা

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না
নির্বাহী আদেশে দল নিষিদ্ধ করা সমর্থন করি না

প্রথম পৃষ্ঠা

সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা
সিলেটে চোখ রাঙাচ্ছে বন্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়
ব্যতিক্রমী ইকোসিস্টেম বিদ্যুৎ কেন্দ্র এলাকায়

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা
অতিরিক্ত সচিবসহ ছয়জনের বিরুদ্ধে দুদকের মামলা

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
সৌদি যুবরাজকে যা বললেন ইরানের প্রেসিডেন্ট

পূর্ব-পশ্চিম

সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে
সব প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ধর্মীয় শিক্ষক নিয়োগ দিতে হবে

নগর জীবন

কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২
কষ্টিপাথরের মূর্তিসহ আটক ২

দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে
আওয়ামী লীগ সরকার শিক্ষাব্যবস্থা ধ্বংস করেছে

নগর জীবন

ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন
ডাকসু নির্বাচন ও নেপালে সরকার পতন

সম্পাদকীয়

এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ
এনসিপি রাজশাহীর যুগ্ম সমন্বয়কের পদত্যাগ

নগর জীবন

বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ
বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক মেজবাউল হকের পদত্যাগ

নগর জীবন

জাতিসংঘের সতর্কবার্তা
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা

নগর জীবন

তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত
তিন মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন মেয়র ডা. শাহাদাত

নগর জীবন

দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক
দ্বিতীয়বারের মতো মেরিনার হাতে আগা খান পদক

নগর জীবন

জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার
জাফলংয়ে নিখোঁজের এক সপ্তাহ পর পর্যটকের লাশ উদ্ধার

নগর জীবন

মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা
মার্কিনিদের মধ্যে বেড়েছে বিষণ্নতা

পূর্ব-পশ্চিম

রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ
রাস্তার বেহাল দশা, জনদুর্ভোগ

দেশগ্রাম

শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক
শিল্পকলা একাডেমিতে নতুন মহাপরিচালক

নগর জীবন

গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮
গাজা সিটিতে ইসরায়েলের স্থল অভিযান, নিহত ৭৮

পূর্ব-পশ্চিম

দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা
দুই ব্যবসায়ীকে জরিমানা

দেশগ্রাম