শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৭ জুন, ২০২২ আপডেট:

বিজ্ঞাপনে বিশ্বকবি

রণক ইকরাম
প্রিন্ট ভার্সন
বিজ্ঞাপনে বিশ্বকবি

বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের সৃষ্টিজীবনে বৈচিত্র্যের শেষ নেই। কবিতা-গান, গদ্য, নাটক সবকিছুতেই ছিল তাঁর সমান পারদর্শিতা। সাহিত্যে নোবেলজয়ী প্রথম বাঙালি হিসেবে বিশ্বজুড়ে ছড়িয়ে পড়ে তাঁর নামডাক। স্বভাবতই সে সময়ে বিশ্বকবির চেয়ে বড় তারকা এই উপমহাদেশে আর কেউ ছিলেন না। কবির তারকা ইমেজ কাজে লাগিয়ে ব্যবসায়ীরা কখনো তাঁর ছবি ব্যবহার করে তাঁকে পণ্যের মডেল বানিয়েছেন; আবার কখনো তাঁকে দিয়ে লিখিয়েছেন পণ্যের গুণগান।  রেল থেকে বিমান, জুতো থেকে সাবান, এমনকি মস্তিষ্ক বিকৃতির ওষুধও- বহু পণ্য ও পরিষেবার বিজ্ঞাপনে ব্যবহৃত হয়েছে রবীন্দ্রনাথের ছবি, মন্তব্য ও উদ্ধৃতি।

 

উপমহাদেশের প্রথম নোবেলজয়ী সাহিত্যিক বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ইতিহাসের পাতায় অমর হয়ে আছেন। তাই সারা বছরই দুই বাংলাজুড়ে চলে তাঁকে ঘিরে নানা উৎসব। কয়েক বছর আগে ভারত ও বাংলাদেশে পালিত হয় তাঁর ১৫০তম জন্মজয়ন্তী। সেবার ভারতের একটি আয়োজন সবার দৃষ্টি কাড়ে। কারণ একটাই-এই আয়োজনটি কবি, গীতিকার, সুরকার, গল্পকার, নাট্যকারসহ অন্যান্য পরিচয়ের ভিড়ে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আরেকটি নতুন পরিচয় তুলে ধরে সবার সামনে। আর সেটি হচ্ছে রবীন্দ্রনাথের বিজ্ঞাপন সংশ্লিষ্টতা। ভারতের পশ্চিমবঙ্গে নন্দলাল বসু গ্যালারির একটি বিশেষ প্রদর্শনী। এই প্রদর্শনীতে নানান রূপে আবিষ্কার করা গেছে রবীন্দ্রনাথকে। আবিষ্কার করা গেছে রবীন্দ্রনাথের ‘মডেল’ প্রতিভাও। ওই সময়েই নানা পণ্য ও সেবা ব্যবসার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ছিলেন ঠাকুরবাড়ির জমিদার রবিবাবু।

এরপর নানা পত্রপত্রিকা আর সোশ্যাল মিডিয়াজুড়ে বারবারই ঘুরে বেড়িয়েছেন মডেল রবীন্দ্রনাথ আর রবীন্দ্রনাথের লেখা বিজ্ঞাপনগুলো। সেই সময় টেলিভিশন, সোশ্যাল মিডিয়া আর ইন্টারনেট ছিল না, কিন্তু ব্যবসা ছিল। ছিল পণ্যের প্রচার আর  প্রসারের চেষ্টাও। সেই চেষ্টা থেকেই তখনকার ব্যবসায়ীরা দ্বারস্থ হতেন বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের। কবির হাতের লেখা, মন্তব্য কিংবা ছবি পত্রিকার পাতা আর পোস্টার ব্যানারে হয়ে উঠত পণ্যের সবচেয়ে বড় বিজ্ঞাপন। রবীন্দ্র গবেষকদের বিভিন্ন লেখায়ও কবির বিজ্ঞাপনী জীবনের নানা দিক উঠে এসেছে। সেখান থেকে জানা যায়, তখন কবি সবচেয়ে বড় সেলিব্রেটি ছিলেন, তাই সবাই তাঁর সান্নিধ্য পেতে চাইতেন। এমনকি ব্যবসায়ীরা পণ্যের প্রসারে কবিকে পেতে চাইতেন। ইংরেজ শাসনামলে চারদিকে বিদেশি পণ্যের জয়জয়কার। সেই জয়যাত্রার সময় ইংরেজরা যাতে ব্যবসা-বাণিজ্যে একচেটিয়া বাজার দখল করতে না পারে সেজন্য রবীন্দ্রনাথ নিজেই চাইতেন দেশীয় পণ্যের প্রসার ঘটুক। আর এ কারণেই দেশীয় ব্যবসায়ীদের জন্য বিজ্ঞাপন লিখে দিতেন কবি। এর বাইরে মূলত বিশ্বভারতী প্রতিষ্ঠার জন্য অর্থ সংগ্রহই ছিল তাঁর বিজ্ঞাপন জগতে আসার কারণ। বিশ ও ত্রিশের দশকজুড়ে বিজ্ঞাপনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ছিলেন একচ্ছত্র কপিরাইটার, ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ও মডেল। উপমহাদেশে তখন এমন কোনো বনেদি ও বড় প্রতিষ্ঠান ছিল না যেখানে রবীন্দ্রনাথের লেখা বিজ্ঞাপন পাওয়া যায় না। ইংরেজি ও বাংলা সব ধরনের কাগজেই ছিল তাঁর উপস্থিতি।

নতুন বই থেকে ইকোমিক কুকার, নানা ধরনের পণ্যে ব্যবহৃত হয়েছে রবীন্দ্রনাথের লেখা, অটোগ্রাফ বা তাঁর নিজের ছবি। বিদেশি কোম্পানির বিজ্ঞাপনেও দেখা গেছে রবীন্দ্রনাথকে। রবীন্দ্রনাথের সংশ্লিষ্টতায় আলোচিত বিজ্ঞাপনগুলোর মধ্যে রয়েছে

হিন্দুস্তান কো-অপারেটিভ ইন্স্যুরেন্স সোসাইটি লিমিটেড, নেপিয়ার সেন্ট ওয়ার্কার্স, গোদরেজ সাবান, কুন্তলীন চুলের তেল, জলযোগের মিষ্টান্ন, শ্রীঘৃত, বর্ণভিটা, দার্জিলিং চা, বেঙ্গল ফার্মাসিউটিক্যালস, বাটা, ভারতীয় রেল, রেডিয়ম ক্রিম, ডোয়ারকিন হারমোনিয়াম, সমবায় বীমা, ছাপাখানা, কটন মিল, ফটো-স্টুডিও, রেকর্ড, বই, কাজল-কালি, পেন্টওয়ার্ক ইত্যাদি। ১৮৮৯ থেকে শুরু করে ১৯৪১, পাঁচ দশক বিস্তৃত সময়ে তিনি প্রায় ৯০টি বিজ্ঞাপনে নিজের মন্তব্য, উক্তি, উদ্ধৃতি, এমনকি ছবিও ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিলেন।

এসব বিজ্ঞাপনের একটা বড় অংশ কবির জীবদ্দশায়, তাঁর সম্মতিতে প্রকাশিত। অধিকাংশই প্রকাশিত হয়েছে আনন্দবাজার পত্রিকা, অমৃতবাজার, দ্য স্টেটসম্যান, প্রবাসী, তত্ত্ববোধিনী, ক্যালকাটা গেজেট-এ, আর বিদেশে দ্য গার্ডিয়ান, দ্য গ্লোব-এর মতো পত্রিকাতেও। এর বাইরে প্রবাসী, বসুমতি, শনিবারের চিঠি, সাধনা, দেশ পত্রিকাতেও প্রকাশিত হয়েছে রবিঠাকুরের বাহারি বিজ্ঞাপন।

কপিরাইটার হিসেবেও অতুলনীয় ছিলেন রবীন্দ্রনাথ। সেই সময়ে তাঁর লেখা কিছু কপি দেখলেই এ সম্পর্কে আন্দাজ করা যায়। ওই সময়ে দেশজ কোম্পানির কালি ছিল সুলেখা। যাদের বাজারে বিদেশি কোম্পানি পার্কার ও শেফার্সের সঙ্গে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে হতো। রবীন্দ্রনাথ সুলেখা কালির পক্ষে লিখেছিলেন, সুলেখা কালি। এই কালি কলঙ্কের চেয়েও কালো। সুলেখা নামটিও তাঁর দেওয়া। ডাক্তার উমেশ চন্দ্র রায় নামের একজন ওই সময় তৈরি করতেন পাগলের ওষুধ। ‘পাগলের মহৌষধ’ শিরোনামে এই বিজ্ঞাপনে কবি লিখলেন, “৭০ বছরের ঊর্ধ্ব কাল যাবৎ লক্ষ লক্ষ দুর্দান্ত পাগল ও সর্বপ্রকার বায়ুগ্রস্ত রোগীর আরোগ্য করিয়াছে। মূর্ছা, মৃগী, অনিদ্রা, হিস্টিরিয়া, অক্ষুধা, স্নায়বিক দুর্বলতা প্রভৃতি রোগেও ইহা আশু ফল’প্রদ।” এরপর কবি লিখলেন, ‘আমি ইহার উপকারিতা বহুকাল যাবৎ জ্ঞাত আছি।’ মন্তব্য নিষ্প্রয়োজন।  বলাবহুল্য, সাহিত্যের সব শাখার মতো বিজ্ঞাপনের বাজারেও রবি কবি অপ্রতিরোধ্যই ছিলেন।

 

শর্ত ছিল বিজ্ঞাপনের

পণ্যের বিজ্ঞাপন করার জন্য রবিঠাকুর টাকা নিতেন। তবে সেক্ষেত্রে তাঁর কিছু শর্ত ছিল। প্রথমত পণ্যটি তাঁর মোটামুটি পছন্দ হওয়া চাই। দ্বিতীয়ত বিজ্ঞাপনের কপি রাইটের দায়িত্ব তাকেই দিতে হবে। সেই মুহূর্তে রবীন্দ্রনাথ নামটাই বিক্রির জন্য যথেষ্ট। ফলে কেউই এই শর্তে আপত্তি করত না। ফলে রবিবাবুর সব বিজ্ঞাপনের কপিই নিজের লেখা।

ব্লেডের বিজ্ঞাপনে না

একবার কবির কাছে ভারত ব্লেড সংস্থা থেকে লোক এলো বিজ্ঞাপনের মডেল ও কপি লেখানোর জন্য। ব্লেডের কথা শুনে রবীন্দ্রনাথ মৃদু হাসলেন। তারপর নিজের দাড়িতে হাত বোলাতে বোলাতে বললেন, এই দাড়ি নিয়ে যদি আমি ব্লেডের বিজ্ঞাপন করি তাহলে কেউ কি ব্লেডের ধারে আস্থা রাখবে? না আমাকে করবে বিশ্বাস?

 

 

ঊনবিংশ শতাব্দীতে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের চেয়ে বড় তারকা আর কেউ ছিলেন না। ফলে সেই সময়ে নানা পণ্য ও সেবার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর ছিলেন কবিগুরু। নতুন বই থেকে শুরু করে কুকার, তেল, মিষ্টির বিজ্ঞাপনে দেখা গেছে তাঁকে। এসব বিজ্ঞাপনে কখনো তাঁর স্বাক্ষরসহ আশীর্বাদ বাণী; কখনো অটোগ্রাফ বা ছবি ব্যবহার করা হয়েছে। ওপরের ছবিগুলোতে পাগলের মহৌষধ, নেপিয়ার সেন্ট ওয়ার্কস, বাটা, হিন্দুস্তান ইন্স্যুরেন্স, পূর্ব রেলওয়ের বিজ্ঞাপনে রবীন্দ্রনাথের উপস্থিতি দেখা যাচ্ছে। এসব বিজ্ঞাপনের বড় অংশ কবির জীবদ্দশায় প্রকাশিত।  প্রবাসী, বসুমতি, ক্যালকাটা মিউনিসিপ্যাল গেজেট, শনিবারের চিঠি, সাধনা, দেশ পত্রিকার পাশাপাশি সে সময়ের বিভিন্ন খবরের কাগজে প্রকাশিত হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের বিজ্ঞাপন।

এই বিভাগের আরও খবর
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
অদম্য রায়হান
অদম্য রায়হান
বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক
বাংলা কাব্যের প্রথম খাঁটি আধুনিক
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
সর্বশেষ খবর
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২
নওগাঁয় গরুবাহী ভুটভুটি ও মোটরসাইকেল নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে নিহত ২

১৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প
উত্তর কোরীয় নেতা কিমের সঙ্গে সাক্ষাতে আগ্রহী ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো
আমেরিকা যুদ্ধ উস্কে দিচ্ছে: মাদুরো

১৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান
জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ থেকে সরে দাঁড়াল পাকিস্তান

২৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’
শাপলা পেলে নির্বাচন, না পেলে নয়— এটি ‘চাপ সৃষ্টির রাজনীতি’

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির
‘ইসলামোফোবিয়ার’ বিরুদ্ধে দাঁড়াতে নিজের মুসলিম পরিচয়ে দৃঢ় অবস্থান মামদানির

২৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান
পরাজিত শত্রুরা নির্বাচন পেছানোর ষড়যন্ত্র করছে: সেলিমুজ্জামান

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও
গাজায় হামাস ও ইউএনআরডব্লিউএ-এর কোনও ভূমিকা থাকবে না: রুবিও

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬
ক্যারিবিয়ান সাগরে নৌযানে মার্কিন হামলায় নিহত ৬

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা
এশিয়া সফরে আসছেন ট্রাম্প, চীনের সঙ্গে বাণিজ্য চুক্তির আশা

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু
২২ দিনের নিষেধাজ্ঞা শেষ হচ্ছে আজ, মধ্য রাত থেকে ইলিশ ধরা শুরু

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি
ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে বৈঠকে এনসিপি

৫৮ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে
গাছের মধু কেটে ওদের জীবন চলে

১ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র
কলম্বিয়ার প্রেসিডেন্টের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিল যুক্তরাষ্ট্র

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা
কুন্দেকে নিয়ে দুর্ভাবনায় বার্সা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫
ফরিদপুরে ট্রাকের ধাক্কায় ব্যাটারিচালিত ভ্যানের দুই যাত্রী নিহত, আহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২
লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’
‘পরবর্তী নির্বাচনে নেতানিয়াহুকে প্রার্থী হিসেবে চায় না অধিকাংশ ইসরায়েলি’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
শনিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির
মেসির জোড়া গোল, প্লে-অফে উড়ন্ত সূচনা মায়ামির

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৭

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ
ঢাকার আকাশ যেমন থাকবে আজ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ
জামায়াতসহ আট দলের ঢাকাসহ বিভাগীয় শহরে বিক্ষোভ আজ

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন
থাইল্যান্ডের রানী মা সিরিকিত মারা গেছেন

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা
বগুড়ায় বিএনপির লিফলেট বিতরণ উপলক্ষে মতবিনিময় সভা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের হোটেলে ইঁদুরের উৎপাত, আতঙ্কিত অস্ট্রেলিয়ার নারী ক্রিকেটাররা
ভারতের হোটেলে ইঁদুরের উৎপাত, আতঙ্কিত অস্ট্রেলিয়ার নারী ক্রিকেটাররা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কানাডায় বাংলাদেশিদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট কর্মশালা
কানাডায় বাংলাদেশিদের জন্য ক্যারিয়ার ডেভেলপমেন্ট কর্মশালা

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

সর্বাধিক পঠিত
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি
৭ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার করল বিএনপি

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী
এক মাস আগেও ডন আমাকে হুমকি দিয়েছে : নীলা চৌধুরী

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা
কমিশনের কাছে ২১ দাবি, আছে সর্বোচ্চ-সর্বনিম্ন বেতনের প্রস্তাবনা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড
রশিদ খানকে টপকে রিশাদের বিশ্বরেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা
ফরিদপুরে এ কে আজাদকে অবাঞ্ছিত ঘোষণা

১২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা
আগামী ৫ দিনের পূর্বাভাসে বৃষ্টি-তাপমাত্রা নিয়ে নতুন বার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!
যুদ্ধবিধ্বস্ত গাজা নিয়ে সৌদি আরবের পরিকল্পনা ফাঁস!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব
নির্বাচনে আওয়ামী লীগের অংশ নেওয়ার সুযোগ নেই : প্রেসসচিব

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা
বঙ্গোপসাগরে সৃষ্টি হচ্ছে ঘূর্ণিঝড় মন্থা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?
ইসরায়েল কি যুক্তরাষ্ট্রের ৫১তম অঙ্গরাজ্য?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি
চলতি মাসেই বিএনপির ২০০ আসনে প্রার্থীকে গ্রিন সিগন্যাল, আরপিও সংশোধনের বিষয়ে আপত্তি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন
মিরপুরে কমিউনিটি সেন্টারে আগুন

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ
ইউক্রেনকে তহবিল দিতে ইইউ’র রুশ সম্পদ ব্যবহারের পদক্ষেপ ব্যর্থ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে
অবশেষে সাজেক যাওয়ার রাস্তা প্রশস্ত হচ্ছে

১৯ ঘণ্টা আগে | পর্যটন

ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক
ওমরাহ যাত্রীদের নতুন নিয়ম : রিটার্ন টিকিট ক্রয় বাধ্যতামূলক

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’
‘এনসিপির সঙ্গে এখনই জোট গঠন বিষয়ে কিছু বলা যাচ্ছে না, অপেক্ষা করতে হবে’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!
আফগান সীমান্ত বন্ধ, পাকিস্তানে ৪০০ শতাংশ বেড়েছে টমেটোর দাম!

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা
নিজ বাসার সামনে গুলিবিদ্ধ বিএনপি নেতা

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত
কক্সবাজার বিমানবন্দরকে আন্তর্জাতিক করার উদ্যোগ স্থগিতের সিদ্ধান্ত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?
কুনার নদীতে বাঁধ দিচ্ছে আফগানিস্তান, পাকিস্তানের বিপদ বাড়ছে?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান
প্রকাশ পেল সত্য, মালাইকা অরোরার বয়স বিতর্কের অবসান

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর
দেশের ভেতরে নাশকতায় শেখ হাসিনার পরিকল্পনা কাজ করছে : গয়েশ্বর

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প
কানাডার সঙ্গে সব বাণিজ্য আলোচনা বাতিল করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ
নারায়ণগঞ্জে মুসল্লিদের ৬০ বছরের ভোগান্তির অবসানে ডিসির উদ্যোগ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?
যুক্তরাষ্ট্রের বাধা উপেক্ষা করে কি পশ্চিম তীর দখল করতে পারবে ইসরায়েল?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল
সব জাতিগোষ্ঠীর সমন্বয়ে ঐক্যবদ্ধ বাংলাদেশ গড়বে বিএনপি : মির্জা ফখরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....
ব্রয়লার ১৭০, পাঙাশ ১৮০, গরু ৭৪০, ডিমের হালি ৫০....

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়
ওয়েলসে স্টারমারের লেবার পার্টির ঐতিহাসিক পরাজয়

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া
জাতিসংঘের পরবর্তী মহাসচিব নির্বাচন নিয়ে মতবিরোধ, যা বলছে যুক্তরাষ্ট্র-রাশিয়া

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ
ষষ্ঠ ও নবম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের ফের রেজিস্ট্রেশনের সুযোগ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভোটে জোটের হিসাব
ভোটে জোটের হিসাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’
বিছনাকান্দির ‘অপমৃত্যু’

প্রথম পৃষ্ঠা

বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু
বিশৃঙ্খল প্রশাসনে মেরামত শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ভিউকার্ডের দিনগুলো...
ভিউকার্ডের দিনগুলো...

শোবিজ

বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস
বিএনপির রুহুল কুদ্দুস দুলু জামায়াতের ইউনুস

নগর জীবন

শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য
শাবানা ও ইলিয়াস কাঞ্চনের সেরা দৃশ্য

শোবিজ

গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে
গণপরিবহনে নৈরাজ্য চরমে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক
দুই মিনিটে শনাক্ত হচ্ছে মাদক

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান
বড় বিনিয়োগে হচ্ছে দুই হাজার কর্মসংস্থান

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি
ব্যর্থ প্রেমিক মামুন এক যুগ ধরে শিকলবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল
ব্যয়ে পার্থক্য আকাশপাতাল

পেছনের পৃষ্ঠা

খুশির একি কাণ্ড
খুশির একি কাণ্ড

শোবিজ

নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়
নিশ্চিহ্ন অর্ধশতাধিক পাহাড়

পেছনের পৃষ্ঠা

থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার
থাইল্যান্ডের কাছে মেয়েদের হার

মাঠে ময়দানে

বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা
বন্দরের ট্যারিফ নিয়ে সরকারি সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় ব্যবসায়ীরা

খবর

মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?
মান ভাঙছে দেব-রুক্নিণীর?

শোবিজ

ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল
ফরিদপুরে অবাঞ্ছিত এ কে আজাদ, মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি
সরকার-আইএমএফ মুখোমুখি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তাপ কমছে সবজিতে
উত্তাপ কমছে সবজিতে

পেছনের পৃষ্ঠা

জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ
জাতীয় ক্রিকেটে ময়মনসিংহের অভিষেক আজ

মাঠে ময়দানে

ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর
ফেডারেশন কাপে জয়ে শুরু আবাহনীর

মাঠে ময়দানে

প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ
প্রতিবন্ধী চাকরিপ্রার্থীদের যমুনা অভিমুখে পদযাত্রা আটকে দিল পুলিশ

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব
বসুন্ধরা কিংসের সামনে আল সিব

মাঠে ময়দানে

গানের পাখি পাপিয়া
গানের পাখি পাপিয়া

পেছনের পৃষ্ঠা

হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার
হাফ ডজন প্রার্থীর সরব প্রচার

নগর জীবন

নজর এখন টি-২০ সিরিজ
নজর এখন টি-২০ সিরিজ

মাঠে ময়দানে

মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে
মনুষ্যত্বহীনতার ঘৃণা গড়ে ওঠেনি সংবিতে

সম্পাদকীয়

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান
বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনের নেতা-কর্মীদের বিএনপিতে যোগদান

নগর জীবন

যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না
যুক্তরাষ্ট্রের চাপে কখনো মাথা নত করব না

পূর্ব-পশ্চিম