শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

লেখালেখির অনুবন্ধ

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
লেখালেখির অনুবন্ধ

লেখালেখির জগতে নতুনদের সব সময় স্বাগতম। আমাদের বইমেলায় তরুণ লেখকদের জন্য পৃথক কর্নার আছে। প্রান্তিক পর্যায় থেকে নবীন লেখক ও সম্পাদকদের সম্পাদনায় বের হওয়া ছোট কাগজের (লিটল ম্যাগ) জন্যও রয়েছে নির্ধারিত স্থান।  বহুকাল আগে থেকেই বাংলা একাডেমি এমন একটা মহত্তম উদ্যোগ হাতে নিয়েছে। একাডেমি কর্তৃপক্ষকে সাধুবাদ জানাই। আমাদের ভাষা আমাদের সাহিত্য-সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান ধারক-বাহক আসলে নবীনরা।

 

ফেব্রুয়ারি মাস। এখন বইমেলা চলছে।

এক সময় আমাদের দেশে সারা বছরই বই প্রকাশ হতো। এখনো হয়, তবে একুশের বইমেলা একটা বড় উপলক্ষে পরিণত হয়েছে। এ সময় দেশের পুস্তক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরও লেখক-কবি-সাহিত্যিকের পক্ষ থেকে অব্যাহত চাপ থাকে। তারাও পড়েন দোটানায়, কার লেখাকে অগ্রাধিকার বিবেচনায় নেবেন বা কাকে নেবেন না। এদিকে নতুন-পুরনো, নবীন-প্রবীণ, পরিচিত-অপরিচিত সব লেখকই বইমেলায় তার লেখা বইটা প্রকাশ করতে চান। সবাই যেন ফেব্রুয়ারির জন্য অধীর হয়ে থাকেন। বাংলাদেশে এ ধারণা এবং প্রবণতা দিন দিনই প্রবলতর হচ্ছে।

তবে প্রকাশিতব্য বইয়ে লেখার বিষয়বস্তু, শ্রেণি, ধরন, মৌলিকত্ব বা নতুনত্ব নিয়ে লেখালেখির জগতে নানা কথা প্রচলিত আছে। কারা লিখছেন, কী লিখছেন, কেন লিখছেন বা লেখার তথ্যসূত্র কী? এসব নিয়ে প্রতিষ্ঠিত বা মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত লেখকও মাঝে-মধ্যে উষ্মা প্রকাশ করে থাকেন। তারা মনে করেন, সবাইকে লিখতে হবে কেন? তাহলে পড়বে কারা?

লেখকের চেয়ে পাঠকের যে বেশি প্রয়োজন। গবেষণায় বলে, দেশে শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেলেও নিবিষ্ট পাঠকের সংখ্যা কমেছে। ইন্টারনেটের দুনিয়ায় হার্ডকপির বইয়ের গুরুত্বও ক্রমাগতভাবে হ্রাস পেয়েছে। লেখালেখিতে কলমের ব্যবহার প্রায় উঠে গেছে। এখন লেখালেখি চলছে এদিক-ওদিক থেকে কাটাকুটির ওপর ভর করে। সংরক্ষিত বাঁধাই করা পুস্তিকার পৃষ্ঠাকে স্পর্শ না করেও পাঠক এবং লেখক উভয়ই হওয়া যাচ্ছে।

কিছু দিন আগের কথা, একজন চাকরিজীবী কবি তার লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থখানি স্বউচ্ছ্বাস ও আগ্রহ ভরে তুলে দিলেন একজন প্রতিথযশা বরেণ্য কবিকে। কবি বইটা হাতে নিলেন, একটু নেড়েচেড়ে চোখ বোলালেন। তাঁর চোখে-মুখে প্রচ্ছন্ন বিরক্তির ছায়া। তারপর বেশ রাগতস্বরেই বললেন, ‘আপনি অধ্যাপক, শ্রেণিকক্ষে পড়ানোয় মনোনিবেশ করুন। আপনাকে কে বলেছে কবিতা লিখতে? আপনাকে শিখতে হবে কাব্যের একটা পৃথক ভাষাশৈলী আছে, যা আয়ত্ত করতে হয়, এর বাক্য, শব্দ, ছন্দ ও অনুপ্রাসে ভিন্নতা আছে। এর একটি বৃত্তাবদ্ধ সূত্র আছে। এটা নিরেট গদ্যের মতো নয়। আপনি বরং বুদ্ধদেব বসুর অমুক বইটা পড়ুন তারপর লিখবেন’।

নতুন কবি প্রচ- ধাক্কা খেলেন, তার মন খারাপ হয়েছে এবং বিষণœ বদনে প্রস্থান করেছেন।

নতুনদের এমন অভিজ্ঞতা নতুন নয়। প্রথম জীবনে হুমায়ূন আহমেদকেও নাকি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্প নকল করে বড় লেখকের কাছ থেকে স্বীকৃতি নিতে হয়েছিল। এর ভালো-মন্দের হিসাব কষতে যাচ্ছি না। প্রবীণদের অধিকার আছে নবীনদের প্রারম্ভিক পর্যায়ের লেখা পড়ে এমন হিতৈষী বাণী বিতরণের। তবুও বলব,

ভুল করে করেই সবাই একদিন সব্যসাচী ও প্রাতঃস্মরণীয় হয়েছেন। বিশ্বসাহিত্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়েছেন। এ কথা বিস্ময়কর শোনালেও সত্যি যে, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবদ্দশায় তাঁর বিখ্যাত সাহিত্যপত্র ‘বঙ্গদর্শনে’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরেরও কোনো লেখা প্রকাশ পায়নি।

অবশ্য তখনো (১৮৮৩ সালে) রবিঠাকুর কাব্যজগতে খ্যাতিমান ছিলেন এবং অসংখ্য গ্রন্থের লেখক ছিলেন। প্রবীণ বঙ্কিমচন্দ্র হয়তো তখন তাঁকে গুরুত্ব দেননি।

কাজেই আসুক সবাই, কাজ করুক। ডুব দিয়ে থাক বই এবং লেখাজোখার অতলান্ত সমুদ্রে। পড়ার অনিঃশেষ অভ্যাসে প্রবেশ করুক সবাই। লেখা আসলে পড়ার আরেক নাম। পড়ার মধ্যেই লেখকের কাক্সিক্ষত লেখাটা ধরা দেয়। এর একটা অপরিমেয় ভালো দিক আছে। লেখকরা সচরাচর কপট হন না। তাঁদের ভেতরে সার্বক্ষণিক অকপট ভাষ্যকার হওয়ার মানসিকতা কাজ করে। তাঁরা মা, মাটি ও স্বজাতিকে অবজ্ঞার দৃষ্টিতে দেখেন না। এবং দেখতে পারেন না।

বাংলাদেশের খ্যাতিমান লেখকদের অনেকেই শুরুতে প্রকাশকদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বিফল হয়েছেন। অগত্যা তাঁদের লেখা প্রথম বই নিজের টাকায় প্রকাশ করেছেন। আজ প্রকাশকগণ হয়তো তাঁদেরই অগ্রিম সম্মানীর মাধ্যমে নিজের কাছে ধরে রাখছেন। যদিও এঁদের সবাই বাঁধভাঙা পাঠকপ্রিয়তা পাননি। এঁদের অনেক লেখাই আলোর মুখ দেখেনি। অনালোচিত, অনুল্লেখযোগ্য থেকে গেছে। এতে তাঁদের কোনো খেদ নেই, অনুশোচনা নেই। পেছনের দিকে না তাকিয়ে নিঃশঙ্কোচে তাঁরা কেবল

লিখে গেছেন সুন্দর আগামীকালের জন্য। এমনকি লেখার রূঢ় সমালোচনাকেও অনবরত অবলীলায় উপেক্ষা করেছেন। তাঁরা একের পর এক লিখেছেন ভীষণ সাহসী ও আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে। একদিন না একদিন পাঠকরা তাঁকে নিবিড় অভিনিবেশে গ্রহণ করবে, এটা তাঁদের দৃঢ় বিশ্বাস ছিল।

অসাধারণ জনপ্রিয় এবং একাধিক প্রজন্মকে পাঠে আচ্ছন্ন করে রাখা কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদ প্রায় ষাট বছর ধরে লিখেও তৃপ্ত ছিলেন না। আফসোস করে বলেছিলেন, ‘আমার সেরাটা এখনো হয়ে ওঠেনি। মৃত্যুর পরে ১০ বছর পাঠক আমাকে পড়লে তবেই আমি বিশ্বসাহিত্যের অংশ হব’। তাঁর লেখা প্রথম উপন্যাস বিপুল পাঠকপ্রিয় হলেও প্রসঙ্গ আসলেই তিনি এড়িয়ে যেতেন। বলতেন, ‘এটা আমার কাঁচা হাতের কাজ’।

এখনকার জনপ্রিয় লেখক ইমদাদুল হক মিলনও অর্ধশতাব্দী ধরে নিরবচ্ছিন্ন লেখালেখির ভেতর দিয়ে এগিয়ে চলেছেন। এত রচনার পর

আরও ধ্রুপদী, আরও বিশ্বমানের দিকে ধাবমান রয়েছেন তিনি।

৬০ বছরের অধিককাল দু’হাতে লেখার পরও প্রয়াণের কিছুদিন আগে কবি ও সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক বলেছিলেন, ‘এখনো অপেক্ষায় কত কবিতা কত নাটক কত গল্প। করোটির ভেতর শব্দের কী অবিরাম গুঞ্জন। কলমের গর্ভে

এখনো তো আমার রক্ত অফুরান। দৃষ্টিভূমিতে এই দেশ ও এই মানুষেরই দীর্ঘছায়া লয়ে আমি আমার লেখার টেবিলে।’

লেখালেখি সম্পর্কে নোবেলজয়ী মার্কিন সাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে বলেছিলেন, ‘ভালো লেখার পথে ‘নোবেল পুরস্কার’ একটা বিরাট অন্তরায়। কেননা এটা পাওয়ার পর কেউ আর মহৎ কিছু সৃষ্টি করতে পারেনি’। এর মানে বড় পুরস্কার কখনো কখনো লেখককে অতি আত্মবিশ্বাসী ও দাম্ভিক করে তোলে। যা তাঁর সৃষ্টিশীলতাকে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করে। তবু সামাজিক স্বীকৃতি ও সম্মান প্রাপ্তির কোনো তুলনা হয় না।

লেখালেখির জগতে নতুনদের সব সময় স্বাগতম। আমাদের বইমেলায় তরুণ লেখকদের জন্য পৃথক কর্নার আছে। প্রান্তিক পর্যায় থেকে নবীন লেখক ও সম্পাদকদের সম্পাদনায় বের হওয়া ছোট কাগজের (লিটল ম্যাগ) জন্যও রয়েছে নির্ধারিত স্থান।  বহুকাল আগে থেকেই বাংলা একাডেমি এমন একটা মহত্তম উদ্যোগ হাতে নিয়েছে। একাডেমি কর্তৃপক্ষকে সাধুবাদ জানাই। আমাদের ভাষা আমাদের সাহিত্য সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান ধারক-বাহক আসলে নবীনরা। কারণ, এই পৃথিবী শেষ পর্যন্ত তরুণদের হাতেই।

লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
মৃত্যুর বুকে লিখে রাখি
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
যতই আড়াল করি ফাঁক তবু থাকে
শাপলা কিংবা বালকসময়
শাপলা কিংবা বালকসময়
ধ্রুপদী ট্রমা
ধ্রুপদী ট্রমা
চোখের নদী
চোখের নদী
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
দৃশ্যের বাইরে, দৃশ্যের ভেতরে
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
নিমবৃক্ষের ছায়া অথবা নীরাপু’র হেমন্ত
ষাট থেকে শূন্য দশক
ষাট থেকে শূন্য দশক
নিজের মাটি
নিজের মাটি
কুমির
কুমির
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
ভুল দুয়ারে এক পশলা কবিতা
সর্বশেষ খবর
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি
ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ডের বার্ষিক আয় প্রায় ১০ হাজার কোটি রুপি

১৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা
শহীদ মুগ্ধকে নিয়ে ফেসবুকে ভাই স্নিগ্ধের আবেগময় স্মৃতিচারণা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা
শিশুদের মনোজগতে ভার্চুয়াল থাবা

১ ঘণ্টা আগে | অন্যান্য

শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম
শেষ হলো বিয়ার সামিট এবং ন্যাশনাল সেমিকন্ডাক্টর সিম্পোজিয়াম

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার
উন্নয়ন টেকসই করতে ভালো অর্থনৈতিক অনুশীলন বজায় রাখার আহ্বান বাণিজ্য উপদেষ্টার

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস
চোটে জিম্বাবুয়ে সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ফিলিপস

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ
অক্টোবরে আফগানিস্তানের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ জুলাই)

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড
চেলসি ছেড়ে আর্সেনালে তারকা ফরোয়ার্ড

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও
বৈষম্য সংস্কৃতির শত্রু দারিদ্র্যও

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে
নিউজিল্যান্ডের কাছে পাত্তাই পেল না জিম্বাবুয়ে

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭
সেন্টমার্টিনে এক লাখ ৪০ ইয়াবাসহ গ্রেফতার ১৭

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’
‘বিএনপি অধিকার আদায়ের রাজনীতি করে’

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের
১৩ হাজার রানের মাইলফলক স্পর্শ বাটলারের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা
জয়পুরহাটে ৫ কিলোমিটার প্রতীকী ম্যারাথন প্রতিযোগিতা

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১
সিদ্ধিরগঞ্জে চুরির টাকা ভাগাভাগি নিয়ে যুবককে হত্যার অভিযোগ, গ্রেফতার ১

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২
রংপুরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র উদ্ধার, গ্রেফতার ২

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ
জুলাই গণহত্যার বিচারের দাবিতে দেশব্যাপী খেলাফত মজলিসের বিক্ষোভ

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ
সিলেটে বিএনপির মৌন মিছিল ও সমাবেশ

৭ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের শহীদদের স্মরণে নবীউল্লাহ নবীর নেতৃত্বে মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল
রংপুর মহানগর বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল
নীলফামারীতে বিএনপির মৌন মিছিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল
রাজবাড়ীতে শহীদ গণির স্মরণসভা ও দোয়া মাহফিল

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স
আবার দেশকে গভীর সংকটে নিপতিত করার ষড়যন্ত্র চলছে : প্রিন্স

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা
উলভসের হল অব ফেমে জায়গা পেলেন জটা

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে
কুলাউড়া সীমান্তে ৩ বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে যাওয়ার অভিযোগ বিএসএফের বিরুদ্ধে

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় হাতকড়াসহ আসামির পলায়ন

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী
চার গোষ্ঠী মিলে গঠন করেছে সাবমেরিন ক্যাবল কনসোর্টিয়াম : পিনাকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে
বিনামূল্যে ১ জিবি ইন্টারনেট মিলবে আজ, পাবেন যেভাবে

১৮ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে
কনসার্টে সিইও-র সাথে এইচআর প্রধানের ‘পরকীয়া’! ভাইরাল ভিডিও স্ত্রীর হাতে

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান
যেদিন শেখ মুজিবের কবর জিয়ারত করেছিলেন তারেক রহমান

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা
ভারতের তেল শোধনাগারের ওপর ইইউর নিষেধাজ্ঞা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস
সরকারের কোলে একদল, কাঁধে আরেক দল : মির্জা আব্বাস

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে
রাশিয়া ইউক্রেনকে এক হাজার সেনার মরদেহ হস্তান্তর করেছে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক
স্বৈরাচার হাসিনাকে দেশছাড়া করা শক্তিকে আগামীতেও ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: রাষ্ট্রদূত মুশফিক

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ
হামজা ও শমিতকে ছাড়াই নেপাল সফরে বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম
শসার দামে সেঞ্চুরি, বেড়েছে সবজি ও মুরগি দাম

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি
এনসিপির ‘মার্চ টু গোপালগঞ্জ’ খতিয়ে দেখা দরকার : এ্যানি

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া
ইউক্রেনের নতুন প্রধানমন্ত্রী ইউলিয়া

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান
সিরিয়ায় ইসরায়েলের হামলা ‘অগ্রহণযোগ্য’: এরদোয়ান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু
বাংলাদেশে জাতিসংঘের মানবাধিকার মিশনের কার্যক্রম শুরু

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা
ভিসায় তথ্য গোপন করলে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে আজীবন নিষেধাজ্ঞা

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা
ড্রোন দিয়ে পরিষ্কার করা হচ্ছে মাউন্ট এভারেস্টের আবর্জনা

১৮ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের
বাংলাদেশে স্টারলিংক কার্যক্রমের প্রশংসা স্পেসএক্স'র ভাইস প্রেসিডেন্টের

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা
মসজিদ ব্যবস্থাপনা নীতিমালা দ্রুত গেজেট আকারে প্রকাশ করা হবে : ধর্ম উপদেষ্টা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম
সামনে আরেকটি লড়াই আসছে : নাহিদ ইসলাম

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল
গোপালগঞ্জে কারফিউয়ের সময় আরও বাড়ল

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র
গর্ভে থাকা অবস্থায়ই বিক্রির চুক্তি, শিশু পাচারের ভয়ংকর চিত্র

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ
মার্কিন কূটনীতিকদের বিদেশি নির্বাচন নিয়ে মতামত না দিতে নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ জুলাই)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে
ব্যাংকিং খাত উচ্চঝুঁকিতে

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০
গোপালগঞ্জে ৭৫ জনের নামে পুলিশের মামলা, অজ্ঞাত আসামি ৪০০

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী
চূড়ান্ত সংগ্রামের ঘোষণা দিয়েছিলেন তারেক রহমান : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন
চলতি মাসে জুলাই সনদ না হলে দায় সরকার আর ঐকমত্য কমিশনের : সালাহউদ্দিন

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের
বড় জয়ে দক্ষিণ আফ্রিকা সফর শুরু বাংলাদেশের যুবাদের

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা
এমবাপ্পের বকশিশ পেয়ে বিপদে ৫ পুলিশ কর্মকর্তা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে
রোগী নেই দেড় হাজার কোটি টাকার হাসপাতালে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান
বিএনপিতে শুদ্ধি অভিযান

প্রথম পৃষ্ঠা

গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক
গোপালগঞ্জজুড়ে গ্রেপ্তার আতঙ্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক
কুড়িয়ে পাওয়া ১৫ লাখ টাকা ফেরত দিলেন চালক

পেছনের পৃষ্ঠা

কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!
কুমিল্লায় এক খন্ড হংকং নগরীর গল্প!

শনিবারের সকাল

অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের
অপরাজিত থাকার প্রত্যাশা আফঈদাদের

মাঠে ময়দানে

আজকের ভগ্যচক্র
আজকের ভগ্যচক্র

আজকের রাশি

এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী
এপিএসের পোষা বিড়াল যখন মন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত
বড় ধাক্কার মুখে রাজস্ব খাত

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন
জুলাই গণ অভ্যুত্থান স্মরণে প্রতীকী ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে
জনগণের সম্মতি নিয়ে নির্বাচন করতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী
আমাদের কালের মিষ্টি নায়িকা কবরী

শোবিজ

নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না
নেপালের বিপক্ষে প্রীতি ম্যাচে খেলবেন না

মাঠে ময়দানে

ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক
ভুটানে সাবিনা-ঋতুপর্ণার ডাবল হ্যাটট্রিক

মাঠে ময়দানে

ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ
ব্যাটিংয়ে কাইলি মায়ার্স বোলিংয়ে খালেদ

মাঠে ময়দানে

যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ
যুবাদের সিরিজ জয়ের ম্যাচ আজ

মাঠে ময়দানে

সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ
সবজি মুরগির দাম চড়া নাগালের বাইরে ইলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ
পরিকল্পিতভাবে অশান্ত করা হচ্ছে দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’
বন্ধুর স্বপ্ন পূরণে ‘আগুনের পরশমণি’

শোবিজ

গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল
গোপালগঞ্জে গোয়েন্দা ব্যর্থতা ছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে
ব্যাংকঋণ যাচ্ছে সরকারি বন্ডে

পেছনের পৃষ্ঠা

পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন
পাঁচ চলচ্চিত্রে আফজাল হোসেন

শোবিজ

নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ
নান্দনিক নওয়াববাড়ি মসজিদ

শনিবারের সকাল

শান্তির নীড় মাটির ঘর
শান্তির নীড় মাটির ঘর

পেছনের পৃষ্ঠা

মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা
মোমেন্টাম ধরে রাখতে চান টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার
১৩ হাজারি ক্লাবে বাটলার

মাঠে ময়দানে

কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার
কক্সবাজারে অপহৃত তিন কিশোর উদ্ধার

নগর জীবন

অবসর শেষে মৎস্য খামার
অবসর শেষে মৎস্য খামার

শনিবারের সকাল

আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী
আজ জামায়াতের মহাসমাবেশ, প্রস্তুত সোহরাওয়ার্দী

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই
হাসিনার সম্পদের তথ্য গোপনে করার কিছু নেই

প্রথম পৃষ্ঠা