শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

লেখালেখির অনুবন্ধ

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
লেখালেখির অনুবন্ধ

লেখালেখির জগতে নতুনদের সব সময় স্বাগতম। আমাদের বইমেলায় তরুণ লেখকদের জন্য পৃথক কর্নার আছে। প্রান্তিক পর্যায় থেকে নবীন লেখক ও সম্পাদকদের সম্পাদনায় বের হওয়া ছোট কাগজের (লিটল ম্যাগ) জন্যও রয়েছে নির্ধারিত স্থান।  বহুকাল আগে থেকেই বাংলা একাডেমি এমন একটা মহত্তম উদ্যোগ হাতে নিয়েছে। একাডেমি কর্তৃপক্ষকে সাধুবাদ জানাই। আমাদের ভাষা আমাদের সাহিত্য-সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান ধারক-বাহক আসলে নবীনরা।

 

ফেব্রুয়ারি মাস। এখন বইমেলা চলছে।

এক সময় আমাদের দেশে সারা বছরই বই প্রকাশ হতো। এখনো হয়, তবে একুশের বইমেলা একটা বড় উপলক্ষে পরিণত হয়েছে। এ সময় দেশের পুস্তক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরও লেখক-কবি-সাহিত্যিকের পক্ষ থেকে অব্যাহত চাপ থাকে। তারাও পড়েন দোটানায়, কার লেখাকে অগ্রাধিকার বিবেচনায় নেবেন বা কাকে নেবেন না। এদিকে নতুন-পুরনো, নবীন-প্রবীণ, পরিচিত-অপরিচিত সব লেখকই বইমেলায় তার লেখা বইটা প্রকাশ করতে চান। সবাই যেন ফেব্রুয়ারির জন্য অধীর হয়ে থাকেন। বাংলাদেশে এ ধারণা এবং প্রবণতা দিন দিনই প্রবলতর হচ্ছে।

তবে প্রকাশিতব্য বইয়ে লেখার বিষয়বস্তু, শ্রেণি, ধরন, মৌলিকত্ব বা নতুনত্ব নিয়ে লেখালেখির জগতে নানা কথা প্রচলিত আছে। কারা লিখছেন, কী লিখছেন, কেন লিখছেন বা লেখার তথ্যসূত্র কী? এসব নিয়ে প্রতিষ্ঠিত বা মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত লেখকও মাঝে-মধ্যে উষ্মা প্রকাশ করে থাকেন। তারা মনে করেন, সবাইকে লিখতে হবে কেন? তাহলে পড়বে কারা?

লেখকের চেয়ে পাঠকের যে বেশি প্রয়োজন। গবেষণায় বলে, দেশে শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেলেও নিবিষ্ট পাঠকের সংখ্যা কমেছে। ইন্টারনেটের দুনিয়ায় হার্ডকপির বইয়ের গুরুত্বও ক্রমাগতভাবে হ্রাস পেয়েছে। লেখালেখিতে কলমের ব্যবহার প্রায় উঠে গেছে। এখন লেখালেখি চলছে এদিক-ওদিক থেকে কাটাকুটির ওপর ভর করে। সংরক্ষিত বাঁধাই করা পুস্তিকার পৃষ্ঠাকে স্পর্শ না করেও পাঠক এবং লেখক উভয়ই হওয়া যাচ্ছে।

কিছু দিন আগের কথা, একজন চাকরিজীবী কবি তার লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থখানি স্বউচ্ছ্বাস ও আগ্রহ ভরে তুলে দিলেন একজন প্রতিথযশা বরেণ্য কবিকে। কবি বইটা হাতে নিলেন, একটু নেড়েচেড়ে চোখ বোলালেন। তাঁর চোখে-মুখে প্রচ্ছন্ন বিরক্তির ছায়া। তারপর বেশ রাগতস্বরেই বললেন, ‘আপনি অধ্যাপক, শ্রেণিকক্ষে পড়ানোয় মনোনিবেশ করুন। আপনাকে কে বলেছে কবিতা লিখতে? আপনাকে শিখতে হবে কাব্যের একটা পৃথক ভাষাশৈলী আছে, যা আয়ত্ত করতে হয়, এর বাক্য, শব্দ, ছন্দ ও অনুপ্রাসে ভিন্নতা আছে। এর একটি বৃত্তাবদ্ধ সূত্র আছে। এটা নিরেট গদ্যের মতো নয়। আপনি বরং বুদ্ধদেব বসুর অমুক বইটা পড়ুন তারপর লিখবেন’।

নতুন কবি প্রচ- ধাক্কা খেলেন, তার মন খারাপ হয়েছে এবং বিষণœ বদনে প্রস্থান করেছেন।

নতুনদের এমন অভিজ্ঞতা নতুন নয়। প্রথম জীবনে হুমায়ূন আহমেদকেও নাকি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্প নকল করে বড় লেখকের কাছ থেকে স্বীকৃতি নিতে হয়েছিল। এর ভালো-মন্দের হিসাব কষতে যাচ্ছি না। প্রবীণদের অধিকার আছে নবীনদের প্রারম্ভিক পর্যায়ের লেখা পড়ে এমন হিতৈষী বাণী বিতরণের। তবুও বলব,

ভুল করে করেই সবাই একদিন সব্যসাচী ও প্রাতঃস্মরণীয় হয়েছেন। বিশ্বসাহিত্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়েছেন। এ কথা বিস্ময়কর শোনালেও সত্যি যে, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবদ্দশায় তাঁর বিখ্যাত সাহিত্যপত্র ‘বঙ্গদর্শনে’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরেরও কোনো লেখা প্রকাশ পায়নি।

অবশ্য তখনো (১৮৮৩ সালে) রবিঠাকুর কাব্যজগতে খ্যাতিমান ছিলেন এবং অসংখ্য গ্রন্থের লেখক ছিলেন। প্রবীণ বঙ্কিমচন্দ্র হয়তো তখন তাঁকে গুরুত্ব দেননি।

কাজেই আসুক সবাই, কাজ করুক। ডুব দিয়ে থাক বই এবং লেখাজোখার অতলান্ত সমুদ্রে। পড়ার অনিঃশেষ অভ্যাসে প্রবেশ করুক সবাই। লেখা আসলে পড়ার আরেক নাম। পড়ার মধ্যেই লেখকের কাক্সিক্ষত লেখাটা ধরা দেয়। এর একটা অপরিমেয় ভালো দিক আছে। লেখকরা সচরাচর কপট হন না। তাঁদের ভেতরে সার্বক্ষণিক অকপট ভাষ্যকার হওয়ার মানসিকতা কাজ করে। তাঁরা মা, মাটি ও স্বজাতিকে অবজ্ঞার দৃষ্টিতে দেখেন না। এবং দেখতে পারেন না।

বাংলাদেশের খ্যাতিমান লেখকদের অনেকেই শুরুতে প্রকাশকদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বিফল হয়েছেন। অগত্যা তাঁদের লেখা প্রথম বই নিজের টাকায় প্রকাশ করেছেন। আজ প্রকাশকগণ হয়তো তাঁদেরই অগ্রিম সম্মানীর মাধ্যমে নিজের কাছে ধরে রাখছেন। যদিও এঁদের সবাই বাঁধভাঙা পাঠকপ্রিয়তা পাননি। এঁদের অনেক লেখাই আলোর মুখ দেখেনি। অনালোচিত, অনুল্লেখযোগ্য থেকে গেছে। এতে তাঁদের কোনো খেদ নেই, অনুশোচনা নেই। পেছনের দিকে না তাকিয়ে নিঃশঙ্কোচে তাঁরা কেবল

লিখে গেছেন সুন্দর আগামীকালের জন্য। এমনকি লেখার রূঢ় সমালোচনাকেও অনবরত অবলীলায় উপেক্ষা করেছেন। তাঁরা একের পর এক লিখেছেন ভীষণ সাহসী ও আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে। একদিন না একদিন পাঠকরা তাঁকে নিবিড় অভিনিবেশে গ্রহণ করবে, এটা তাঁদের দৃঢ় বিশ্বাস ছিল।

অসাধারণ জনপ্রিয় এবং একাধিক প্রজন্মকে পাঠে আচ্ছন্ন করে রাখা কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদ প্রায় ষাট বছর ধরে লিখেও তৃপ্ত ছিলেন না। আফসোস করে বলেছিলেন, ‘আমার সেরাটা এখনো হয়ে ওঠেনি। মৃত্যুর পরে ১০ বছর পাঠক আমাকে পড়লে তবেই আমি বিশ্বসাহিত্যের অংশ হব’। তাঁর লেখা প্রথম উপন্যাস বিপুল পাঠকপ্রিয় হলেও প্রসঙ্গ আসলেই তিনি এড়িয়ে যেতেন। বলতেন, ‘এটা আমার কাঁচা হাতের কাজ’।

এখনকার জনপ্রিয় লেখক ইমদাদুল হক মিলনও অর্ধশতাব্দী ধরে নিরবচ্ছিন্ন লেখালেখির ভেতর দিয়ে এগিয়ে চলেছেন। এত রচনার পর

আরও ধ্রুপদী, আরও বিশ্বমানের দিকে ধাবমান রয়েছেন তিনি।

৬০ বছরের অধিককাল দু’হাতে লেখার পরও প্রয়াণের কিছুদিন আগে কবি ও সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক বলেছিলেন, ‘এখনো অপেক্ষায় কত কবিতা কত নাটক কত গল্প। করোটির ভেতর শব্দের কী অবিরাম গুঞ্জন। কলমের গর্ভে

এখনো তো আমার রক্ত অফুরান। দৃষ্টিভূমিতে এই দেশ ও এই মানুষেরই দীর্ঘছায়া লয়ে আমি আমার লেখার টেবিলে।’

লেখালেখি সম্পর্কে নোবেলজয়ী মার্কিন সাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে বলেছিলেন, ‘ভালো লেখার পথে ‘নোবেল পুরস্কার’ একটা বিরাট অন্তরায়। কেননা এটা পাওয়ার পর কেউ আর মহৎ কিছু সৃষ্টি করতে পারেনি’। এর মানে বড় পুরস্কার কখনো কখনো লেখককে অতি আত্মবিশ্বাসী ও দাম্ভিক করে তোলে। যা তাঁর সৃষ্টিশীলতাকে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করে। তবু সামাজিক স্বীকৃতি ও সম্মান প্রাপ্তির কোনো তুলনা হয় না।

লেখালেখির জগতে নতুনদের সব সময় স্বাগতম। আমাদের বইমেলায় তরুণ লেখকদের জন্য পৃথক কর্নার আছে। প্রান্তিক পর্যায় থেকে নবীন লেখক ও সম্পাদকদের সম্পাদনায় বের হওয়া ছোট কাগজের (লিটল ম্যাগ) জন্যও রয়েছে নির্ধারিত স্থান।  বহুকাল আগে থেকেই বাংলা একাডেমি এমন একটা মহত্তম উদ্যোগ হাতে নিয়েছে। একাডেমি কর্তৃপক্ষকে সাধুবাদ জানাই। আমাদের ভাষা আমাদের সাহিত্য সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান ধারক-বাহক আসলে নবীনরা। কারণ, এই পৃথিবী শেষ পর্যন্ত তরুণদের হাতেই।

লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক।

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার
পুলিশের অভিযানে ১৩ আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী গ্রেফতার

২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি
সাতক্ষীরার সীমান্তে গ্রামবাসীদের মধ্যে আতঙ্ক, সতর্ক বিজিবি

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি
‘জুলাই স্পিরিটের’ সাথে প্রতারণাকারীরা আস্তাকুঁড়ে নিক্ষিপ্ত হবে : শিবির সভাপতি

৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি,  উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবি, উপদেষ্টা মাহফুজের ‘কয়েকটি কথা’

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নেবে জনগণ: মঈন খান

৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের বিষয়ে যা জানাল সরকার

২২ মিনিট আগে | জাতীয়

হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার
হাটহাজারীর ইউপি চেয়ারম্যান গ্রেফতার

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস
গণহত্যাকারী আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধ না হওয়া পর্যন্ত লড়াই চলবে: সারজিস

৩১ মিনিট আগে | রাজনীতি

আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস
আগামী ২০ বছরের মধ্যে সব সম্পদ বিলিয়ে দেবেন বিল গেটস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল
আওয়ামী লীগ নিষিদ্ধের দাবিতে গণসমাবেশে ছাত্রজনতার ঢল

৫৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ
বিলবাওকে গোলবন্যায় ভাসিয়ে ফাইনালে ম্যানইউ

৫৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে
যেখান থেকেই ইরানি স্বার্থে আঘাত আসবে, সেখানেই পাল্টা হামলা হবে

৫৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল
সীমান্তে যুদ্ধাবস্থা: অনির্দিষ্টকালের জন্য স্থগিত আইপিএল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র
জুলাই শহীদের কন্যাকে সংঘবদ্ধ ধর্ষণ, তিন জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের
ভারতের ৭৭ ড্রোন ভূপাতিতের দাবি পাকিস্তানের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ
চুল পরিষ্কার না হওয়ার লক্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ
পাকিস্তানের আকাশসীমা এড়িয়ে চলার পরামর্শ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের
বেশ কয়েকজন ইসরায়েলি সেনাকে হত্যার দাবি হামাসের

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫
পাকিস্তান-শাসিত কাশ্মীরে হামলায় নবজাতকসহ নিহত ৫

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার
মাথাব্যথার কারণ ও প্রতিকার

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান
কুবিতে টেন্ডার কেলেঙ্কারি : প্রায় ১০ লাখ টাকা লোকসান

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬
শ্রীলঙ্কায় সামরিক হেলিকপ্টার বিধ্বস্ত, নিহত ৬

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার
গুম হওয়া বিএনপি নেতার বাসায় পুলিশ, এসআইকে প্রত্যাহার

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা
যমুনার সামনেই জুমা পড়লেন আন্দোলনকারীরা

২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত
মাদারীপুরে মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় যুবক নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা
মুসলমানের জীবনযাপনে শালীনতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের
সাভারে দাঁড়িয়ে থাকা বাসে ট্রাকের ধাক্কা, প্রাণ গেল দুইজনের

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি সেলিম গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান
চীনের তৈরি বিমান দিয়ে ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করেছে পাকিস্তান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'
'পাকিস্তান আক্রমণ করার সিদ্ধান্ত নিলে সারা পৃথিবী জানবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের
পাকিস্তানের পাল্টা হামলায় সম্পূর্ণ ‘ব্ল্যাকআউট’ জম্মুতে পরপর বিস্ফোরণ, দাবি ভারতের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের
পাকিস্তানের ড্রোন, ক্ষেপণাস্ত্র ও বিমান প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা নিষ্ক্রিয় করার দাবি ভারতের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর
ভারতের ৪০-৫০ সেনাকে হত্যার দাবি পাকিস্তানি মন্ত্রীর

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি
রাফাল যুদ্ধবিমানের ধ্বংসাবশেষ সরিয়ে ফেলেছে ভারত, প্রমাণ পেয়েছে বিবিসি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত
আবদুল হামিদের দেশত্যাগ: একজন প্রত্যাহার, দু’জন বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার
সেলিনা হায়াৎ আইভী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং
ভারত এই মুহূর্তে পরিস্থিতি আরও খারাপ করতে চায় না: রাজনাথ সিং

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান
‘সিনেমা’ থেকে ‘বাস্তব’ জগতে ফিরে আসুন, ভারতকে পাকিস্তানের আহ্বান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ
পাকিস্তানি পাইলটকে আটকের দাবি ভারতের, প্রমাণ চাইল ইসলামাবাদ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান
উত্তেজনা চরমে: পাকিস্তানের পক্ষে বার্তা দিলেন এরদোগান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা
আইভীকে আটকে অভিযান, রাস্তা অবরোধে সমর্থকরা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব
সংবাদ সম্মেলনে যেসব বিষয় এড়িয়ে গেলেন ভারতের পররাষ্ট্র সচিব

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!
সত্যিই কি পরমাণু যুদ্ধে জড়াবে ভারত-পাকিস্তান? যা ছিল পুরনো মার্কিন গবেষণায়!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ
যে কারণে গভীর পর্যবেক্ষণে ভারত-পাকিস্তানের যুদ্ধবিমান, রয়টার্সের বিশ্লেষণ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত
তিরস্কারের পর চয়নিকা চৌধুরীকে জামিন দিলেন আদালত

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের
ভারতের সেনা-স্থাপনায় হামলা, অস্বীকার পাকিস্তানের

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ
জুলাই শহীদ স্মৃতি ফাউন্ডেশনের সিইও’র দায়িত্ব ছাড়লেন মীর স্নিগ্ধ

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হচ্ছে যুবলীগ ও স্বেচ্ছাসেবক লীগ: আসিফ মাহমুদ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত : সাতক্ষীরার ১৩৮ কিমি সীমান্তে সতর্ক অবস্থানে বিজিবি

১৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র
ভারত-পাকিস্তান সংঘাত ‘আমাদের কোনও বিষয় নয়’ : যুক্তরাষ্ট্র

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ
চিমনিতে সাদা ধোঁয়া, ভ্যাটিকান পেল নতুন পোপ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না
‘অনর্গল ইংরেজি’ বলার দক্ষতা ছাড়া যুক্তরাজ্যে স্থায়ীভাবে থাকা যাবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ
হঠাৎ 'ব্ল্যাকআউট', মাঝপথে পরিত্যক্ত আইপিএল ম্যাচ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম
এএসপি পলাশ সাহার বাড়িতে শোকের মাতম

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আমাদের সীমান্ত সম্পূর্ণ নিরাপদ, ভয়ের কোন কারণ নেই : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান
শক্তিশালী ভূমিকম্পে কেঁপে উঠল ইরান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ
অন্তর্বর্তী সরকারের প্রথম দায়িত্ব ছিল আওয়ামী লীগকে নিষিদ্ধ করা : নাহিদ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ
রাওয়ালপিন্ডি স্টেডিয়ামে ড্রোন বিধ্বস্ত : স্থগিত নাহিদদের ম্যাচ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের
বাবাকে হত্যা করে পুলিশে ফোন মেয়ের

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রস্তাবে চার জাতির পিতা
প্রস্তাবে চার জাতির পিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়
হামিদের দেশত্যাগে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সচিবালয়ে সমাবেশ, কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে
আওয়ামী লীগের ক্লিন ইমেজধারীরা আসতে পারবেন বিএনপিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়
দক্ষিণ এশিয়ার বৃহৎ জিম বসুন্ধরায়

মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন
মোটরসাইকেল দুর্ঘটনায় তছনছ জীবন

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন
আলোর মুখ দেখছে না তদন্ত প্রতিবেদন

নগর জীবন

চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ দক্ষতার সঙ্গে মোকাবিলায় গুরুত্ব সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার
ঐকমত্য গঠনে দ্বিতীয় ধাপের আলোচনা শুরুর তাগিদ প্রধান উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন
ফের হামলায় যুদ্ধবিমান ড্রোন

প্রথম পৃষ্ঠা

তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে
তারিক-শিহাব-মিথিলার দৃষ্টিতে সেরা কে

শোবিজ

প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য
প্রথম আলোর প্রতিবাদ এবং আমাদের বক্তব্য

প্রথম পৃষ্ঠা

মামলার রায় ঘোষণা শুরু
মামলার রায় ঘোষণা শুরু

প্রথম পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না
ন্যায়বিচার হলে কোনো জালিম এ দেশে আসবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর
মূল্যস্ফীতি কমাতে নীতির ধারাবাহিকতা চান গভর্নর

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে শুরু হলো চিকিৎসা খাদ্য ও কৃষি যন্ত্রপাতি প্রদর্শনী

নগর জীবন

এ অচলায়তন ভাঙতে হবে
এ অচলায়তন ভাঙতে হবে

সম্পাদকীয়

ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে
ফিরিয়ে আনা হচ্ছে রিশাদ-নাহিদকে

মাঠে ময়দানে

পলাশের বাড়িতে মাতম
পলাশের বাড়িতে মাতম

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই
বড় ধরনের কোনো যুদ্ধের আশঙ্কা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন
বসুন্ধরা চক্ষু হাসপাতালে বিনামূল্যে ২১ রোগীর অপারেশন

নগর জীবন

সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন
সংবাদে হাসিনাকে ‘প্রধানমন্ত্রী’ উল্লেখ, পত্রিকা অফিসে ভাঙচুর আগুন

নগর জীবন

মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়
মানবিক করিডর প্রক্রিয়ায় চীন যুক্ত নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ
বাংলাদেশ-মালদ্বীপ মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে
বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি খাত হুমকিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ
সুন্দরবনে হরিণের মাংস জব্দ

দেশগ্রাম

মোহামেডানের দরকার ৪৩
মোহামেডানের দরকার ৪৩

মাঠে ময়দানে

আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ
আইভীকে আটকে অভিযান, অবরুদ্ধ দেওভোগ

পেছনের পৃষ্ঠা