শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ২৪ ফেব্রুয়ারি, ২০২৩

লেখালেখির অনুবন্ধ

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
লেখালেখির অনুবন্ধ

লেখালেখির জগতে নতুনদের সব সময় স্বাগতম। আমাদের বইমেলায় তরুণ লেখকদের জন্য পৃথক কর্নার আছে। প্রান্তিক পর্যায় থেকে নবীন লেখক ও সম্পাদকদের সম্পাদনায় বের হওয়া ছোট কাগজের (লিটল ম্যাগ) জন্যও রয়েছে নির্ধারিত স্থান।  বহুকাল আগে থেকেই বাংলা একাডেমি এমন একটা মহত্তম উদ্যোগ হাতে নিয়েছে। একাডেমি কর্তৃপক্ষকে সাধুবাদ জানাই। আমাদের ভাষা আমাদের সাহিত্য-সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান ধারক-বাহক আসলে নবীনরা।

 

ফেব্রুয়ারি মাস। এখন বইমেলা চলছে।

এক সময় আমাদের দেশে সারা বছরই বই প্রকাশ হতো। এখনো হয়, তবে একুশের বইমেলা একটা বড় উপলক্ষে পরিণত হয়েছে। এ সময় দেশের পুস্তক প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানগুলোর ওপরও লেখক-কবি-সাহিত্যিকের পক্ষ থেকে অব্যাহত চাপ থাকে। তারাও পড়েন দোটানায়, কার লেখাকে অগ্রাধিকার বিবেচনায় নেবেন বা কাকে নেবেন না। এদিকে নতুন-পুরনো, নবীন-প্রবীণ, পরিচিত-অপরিচিত সব লেখকই বইমেলায় তার লেখা বইটা প্রকাশ করতে চান। সবাই যেন ফেব্রুয়ারির জন্য অধীর হয়ে থাকেন। বাংলাদেশে এ ধারণা এবং প্রবণতা দিন দিনই প্রবলতর হচ্ছে।

তবে প্রকাশিতব্য বইয়ে লেখার বিষয়বস্তু, শ্রেণি, ধরন, মৌলিকত্ব বা নতুনত্ব নিয়ে লেখালেখির জগতে নানা কথা প্রচলিত আছে। কারা লিখছেন, কী লিখছেন, কেন লিখছেন বা লেখার তথ্যসূত্র কী? এসব নিয়ে প্রতিষ্ঠিত বা মোটামুটি প্রতিষ্ঠিত লেখকও মাঝে-মধ্যে উষ্মা প্রকাশ করে থাকেন। তারা মনে করেন, সবাইকে লিখতে হবে কেন? তাহলে পড়বে কারা?

লেখকের চেয়ে পাঠকের যে বেশি প্রয়োজন। গবেষণায় বলে, দেশে শিক্ষার হার বৃদ্ধি পেলেও নিবিষ্ট পাঠকের সংখ্যা কমেছে। ইন্টারনেটের দুনিয়ায় হার্ডকপির বইয়ের গুরুত্বও ক্রমাগতভাবে হ্রাস পেয়েছে। লেখালেখিতে কলমের ব্যবহার প্রায় উঠে গেছে। এখন লেখালেখি চলছে এদিক-ওদিক থেকে কাটাকুটির ওপর ভর করে। সংরক্ষিত বাঁধাই করা পুস্তিকার পৃষ্ঠাকে স্পর্শ না করেও পাঠক এবং লেখক উভয়ই হওয়া যাচ্ছে।

কিছু দিন আগের কথা, একজন চাকরিজীবী কবি তার লেখা প্রথম কাব্যগ্রন্থখানি স্বউচ্ছ্বাস ও আগ্রহ ভরে তুলে দিলেন একজন প্রতিথযশা বরেণ্য কবিকে। কবি বইটা হাতে নিলেন, একটু নেড়েচেড়ে চোখ বোলালেন। তাঁর চোখে-মুখে প্রচ্ছন্ন বিরক্তির ছায়া। তারপর বেশ রাগতস্বরেই বললেন, ‘আপনি অধ্যাপক, শ্রেণিকক্ষে পড়ানোয় মনোনিবেশ করুন। আপনাকে কে বলেছে কবিতা লিখতে? আপনাকে শিখতে হবে কাব্যের একটা পৃথক ভাষাশৈলী আছে, যা আয়ত্ত করতে হয়, এর বাক্য, শব্দ, ছন্দ ও অনুপ্রাসে ভিন্নতা আছে। এর একটি বৃত্তাবদ্ধ সূত্র আছে। এটা নিরেট গদ্যের মতো নয়। আপনি বরং বুদ্ধদেব বসুর অমুক বইটা পড়ুন তারপর লিখবেন’।

নতুন কবি প্রচ- ধাক্কা খেলেন, তার মন খারাপ হয়েছে এবং বিষণœ বদনে প্রস্থান করেছেন।

নতুনদের এমন অভিজ্ঞতা নতুন নয়। প্রথম জীবনে হুমায়ূন আহমেদকেও নাকি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের গল্প নকল করে বড় লেখকের কাছ থেকে স্বীকৃতি নিতে হয়েছিল। এর ভালো-মন্দের হিসাব কষতে যাচ্ছি না। প্রবীণদের অধিকার আছে নবীনদের প্রারম্ভিক পর্যায়ের লেখা পড়ে এমন হিতৈষী বাণী বিতরণের। তবুও বলব,

ভুল করে করেই সবাই একদিন সব্যসাচী ও প্রাতঃস্মরণীয় হয়েছেন। বিশ্বসাহিত্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ হয়েছেন। এ কথা বিস্ময়কর শোনালেও সত্যি যে, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের জীবদ্দশায় তাঁর বিখ্যাত সাহিত্যপত্র ‘বঙ্গদর্শনে’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরেরও কোনো লেখা প্রকাশ পায়নি।

অবশ্য তখনো (১৮৮৩ সালে) রবিঠাকুর কাব্যজগতে খ্যাতিমান ছিলেন এবং অসংখ্য গ্রন্থের লেখক ছিলেন। প্রবীণ বঙ্কিমচন্দ্র হয়তো তখন তাঁকে গুরুত্ব দেননি।

কাজেই আসুক সবাই, কাজ করুক। ডুব দিয়ে থাক বই এবং লেখাজোখার অতলান্ত সমুদ্রে। পড়ার অনিঃশেষ অভ্যাসে প্রবেশ করুক সবাই। লেখা আসলে পড়ার আরেক নাম। পড়ার মধ্যেই লেখকের কাক্সিক্ষত লেখাটা ধরা দেয়। এর একটা অপরিমেয় ভালো দিক আছে। লেখকরা সচরাচর কপট হন না। তাঁদের ভেতরে সার্বক্ষণিক অকপট ভাষ্যকার হওয়ার মানসিকতা কাজ করে। তাঁরা মা, মাটি ও স্বজাতিকে অবজ্ঞার দৃষ্টিতে দেখেন না। এবং দেখতে পারেন না।

বাংলাদেশের খ্যাতিমান লেখকদের অনেকেই শুরুতে প্রকাশকদের দ্বারে দ্বারে ঘুরে বিফল হয়েছেন। অগত্যা তাঁদের লেখা প্রথম বই নিজের টাকায় প্রকাশ করেছেন। আজ প্রকাশকগণ হয়তো তাঁদেরই অগ্রিম সম্মানীর মাধ্যমে নিজের কাছে ধরে রাখছেন। যদিও এঁদের সবাই বাঁধভাঙা পাঠকপ্রিয়তা পাননি। এঁদের অনেক লেখাই আলোর মুখ দেখেনি। অনালোচিত, অনুল্লেখযোগ্য থেকে গেছে। এতে তাঁদের কোনো খেদ নেই, অনুশোচনা নেই। পেছনের দিকে না তাকিয়ে নিঃশঙ্কোচে তাঁরা কেবল

লিখে গেছেন সুন্দর আগামীকালের জন্য। এমনকি লেখার রূঢ় সমালোচনাকেও অনবরত অবলীলায় উপেক্ষা করেছেন। তাঁরা একের পর এক লিখেছেন ভীষণ সাহসী ও আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে। একদিন না একদিন পাঠকরা তাঁকে নিবিড় অভিনিবেশে গ্রহণ করবে, এটা তাঁদের দৃঢ় বিশ্বাস ছিল।

অসাধারণ জনপ্রিয় এবং একাধিক প্রজন্মকে পাঠে আচ্ছন্ন করে রাখা কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদ প্রায় ষাট বছর ধরে লিখেও তৃপ্ত ছিলেন না। আফসোস করে বলেছিলেন, ‘আমার সেরাটা এখনো হয়ে ওঠেনি। মৃত্যুর পরে ১০ বছর পাঠক আমাকে পড়লে তবেই আমি বিশ্বসাহিত্যের অংশ হব’। তাঁর লেখা প্রথম উপন্যাস বিপুল পাঠকপ্রিয় হলেও প্রসঙ্গ আসলেই তিনি এড়িয়ে যেতেন। বলতেন, ‘এটা আমার কাঁচা হাতের কাজ’।

এখনকার জনপ্রিয় লেখক ইমদাদুল হক মিলনও অর্ধশতাব্দী ধরে নিরবচ্ছিন্ন লেখালেখির ভেতর দিয়ে এগিয়ে চলেছেন। এত রচনার পর

আরও ধ্রুপদী, আরও বিশ্বমানের দিকে ধাবমান রয়েছেন তিনি।

৬০ বছরের অধিককাল দু’হাতে লেখার পরও প্রয়াণের কিছুদিন আগে কবি ও সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হক বলেছিলেন, ‘এখনো অপেক্ষায় কত কবিতা কত নাটক কত গল্প। করোটির ভেতর শব্দের কী অবিরাম গুঞ্জন। কলমের গর্ভে

এখনো তো আমার রক্ত অফুরান। দৃষ্টিভূমিতে এই দেশ ও এই মানুষেরই দীর্ঘছায়া লয়ে আমি আমার লেখার টেবিলে।’

লেখালেখি সম্পর্কে নোবেলজয়ী মার্কিন সাহিত্যিক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে বলেছিলেন, ‘ভালো লেখার পথে ‘নোবেল পুরস্কার’ একটা বিরাট অন্তরায়। কেননা এটা পাওয়ার পর কেউ আর মহৎ কিছু সৃষ্টি করতে পারেনি’। এর মানে বড় পুরস্কার কখনো কখনো লেখককে অতি আত্মবিশ্বাসী ও দাম্ভিক করে তোলে। যা তাঁর সৃষ্টিশীলতাকে মারাত্মকভাবে ব্যাহত করে। তবু সামাজিক স্বীকৃতি ও সম্মান প্রাপ্তির কোনো তুলনা হয় না।

লেখালেখির জগতে নতুনদের সব সময় স্বাগতম। আমাদের বইমেলায় তরুণ লেখকদের জন্য পৃথক কর্নার আছে। প্রান্তিক পর্যায় থেকে নবীন লেখক ও সম্পাদকদের সম্পাদনায় বের হওয়া ছোট কাগজের (লিটল ম্যাগ) জন্যও রয়েছে নির্ধারিত স্থান।  বহুকাল আগে থেকেই বাংলা একাডেমি এমন একটা মহত্তম উদ্যোগ হাতে নিয়েছে। একাডেমি কর্তৃপক্ষকে সাধুবাদ জানাই। আমাদের ভাষা আমাদের সাহিত্য সংস্কৃতির অন্যতম প্রধান ধারক-বাহক আসলে নবীনরা। কারণ, এই পৃথিবী শেষ পর্যন্ত তরুণদের হাতেই।

লেখক : গল্পকার ও প্রাবন্ধিক।

এই বিভাগের আরও খবর
ইকারাস
ইকারাস
নতজানু
নতজানু
আয়ুপথ
আয়ুপথ
হৃদয় ভাঙার গান
হৃদয় ভাঙার গান
থাকবেন মুকুট হয়ে
থাকবেন মুকুট হয়ে
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
যাঁর নৈরাশ্যই মুক্তির দরজা খুলে দেয়
জার্নাল
জার্নাল
পাহাড়
পাহাড়
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
বুকের ভিতর ময়ূর নাচে
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
শাড়ির আঁচলে বাঁধা জীবন
পাশে থাকা
পাশে থাকা
আমাদের কিছুই হলো না
আমাদের কিছুই হলো না
সর্বশেষ খবর
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় অভিযান চালাতে সিআইএ’কে অনুমোদন দিলেন ট্রাম্প

১৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ
জুলাই-সেপ্টেম্বরে রাজস্ব আদায়ের প্রবৃদ্ধির হার ২০ শতাংশ

২৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব
রাকসুতে বিজয়ী হলেন জুলাই আন্দোলনে চোখ হারানো দ্বীপ মাহবুব

২৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি
মানিকগঞ্জে রাস্তার ধারে লাখ টাকার আখ বিক্রি

৩৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট
২০২৬ বিশ্বকাপ ফুটবল: প্রথম ধাপে বিক্রি হলো ১০ লাখের বেশি টিকিট

৩৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সহশিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন
বসুন্ধরা পাবলিক স্কুল এন্ড কলেজের সহশিক্ষা কার্যক্রমের আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস
রাকুসতে ছাত্রদলের প্যানেলে থেকে একমাত্র বিজয়ী ফুটবলার নার্গিস

৫৫ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন
ভারত সিরিজ থেকে ছিটকে গেলেন ক্যামেরন গ্রিন

৫৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন
বাংলাদেশ-ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজের ট্রফি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প
ফিলিপাইনে ৬.১ মাত্রার শক্তিশালী ভূমিকম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি
সবার ইশতেহারগুলো সমন্বয় করে অগ্রাধিকারের ভিত্তিতে আমরা কাজ করবো: রাকসু ভিপি

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা
টানা ১৪ বার সোনার বাংলা কলেজ কুমিল্লা বোর্ডে সেরা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’
গাজায় এখনো আতঙ্ক ছড়াচ্ছে ইসরায়েলের ‘বিস্ফোরক রোবট’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত
শেষ দল হিসেবে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে আরব আমিরাত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার
বাংলাদেশি টাকায় আজকের মুদ্রা বিনিময় হার

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে
ঢাকায় আজ জুলাই সনদ সাক্ষরসহ যেসব কর্মসূচি রয়েছে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী
রাকসু নির্বাচনে কোন পদে কারা জয়ী

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের
নেইমারের সঙ্গে নতুন চুক্তির আলোচনা স্থগিত সান্তোসের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ
জিএসপি প্লাস সুবিধা পেতে নেদারল্যান্ডসের সহায়তা চেয়েছে বাংলাদেশ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ
নাইক্ষ্যংছড়িতে ১ লাখ পিস ইয়াবা জব্দ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প
হামাসকে কড়া হুঁশিয়ারি দিলেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ
সাফল্যের ধারা অব্যাহত রেখেছে সামসুল হক খান স্কুল অ্যান্ড কলেজ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে
সেনাবাহিনীকে সব বিতর্কের ঊর্ধ্বে রাখতেই হবে

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই
মেঘলা থাকতে পারে ঢাকার আকাশ, বৃষ্টির আভাস নেই

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ
প্রায় ১৭ ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে সিইপিজেডের আগুন, ধসে গেছে ভবনের ছাদ

২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে
ইসরায়েল সমর্থকরা নিষিদ্ধ হলো ইউরোপা লিগের ম্যাচে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ
সংসদ ভবন এলাকায় সব ধরনের ড্রোন ওড়ানো নিষেধ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা
ট্রাম্প-পুতিনের দীর্ঘ ফোনালাপ, হাঙ্গেরিতে বৈঠকের ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর আজ

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

২০ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

১৪ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার
ভিপি-এজিএস শিবিরের মোস্তাকুর-সালমান, জিএস আম্মার

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন
বসুন্ধরা কমিউনিটি পার্ক উদ্বোধন

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

১১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের
শতাব্দীর সেরা ডিভোর্সে ১ বিলিয়ন ডলার থেকে মুক্তি পেলেন দ. কোরিয়ার ধনকুবের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন
নিয়ন্ত্রণে আসেনি সিইপিজেডের আগুন, ঝুঁকিপূর্ণ হয়ে পড়েছে কারখানার ভবন

১৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত
রুশ তেল কেনা বন্ধ, ট্রাম্পের দাবির জবাবে যা বললো ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে
এইচএসসির ফল পুনঃনিরীক্ষণে নতুন নিয়ম, জেনে নিন কীভাবে

২৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’
ক্যাপিটাল ড্রামায় ‘খুঁজি তোকে’

শোবিজ

১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী
১৬ দিনেই হাসপাতালে ভর্তি ১০ হাজার ডেঙ্গু রোগী

পেছনের পৃষ্ঠা