শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৩

বিশ্বের সবচেয়ে দামি বই

প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের সবচেয়ে দামি বই

বিশ্বে রয়েছে বহু দামি বই। মূলত হাতে আঁকা কিংবা ঐতিহাসিক মূল্যের কারণে এ বইগুলো এত মূল্যবান হয়ে উঠেছে। এ ধরনের কিছু বইয়ের খোঁজ রয়েছে আজকের লেখায়...

কোডেক্স লিসেস্টার

এখন পর্যন্ত বিক্রি হওয়া সবচেয়ে দামি বই কোডেক্স লিসেস্টার। ৩ কোটি ৮ লাখ ডলার মূল্যের এ বই বিশ্বের অন্যতম দামি বই। ১৯৯৪ সালে দ্য ভিঞ্চির নিজ হাতে লেখা বইটি কিনে নেন মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। সর্বশেষ ২০২১ সালের হিসাব অনুসারে বইটির মূল্য দাঁড়ায় ৫ কোটি ৪৪ লাখ ডলার।

থমাস কোকের নাম জড়িয়ে গেছে ওই পান্ডুলিপির সঙ্গে। তিনি ভিঞ্চির পান্ডুলিপিটি কিনেছিলেন ১৭১৯ সালে। থমাস ছিলেন আর্ল অব লেস্টার। ২৬৩ বছর থাকার পর ১৯৮০ সালে শিল্পপতি আর্মান্ড হ্যামার নিলাম থেকে এটি কিনে নিয়েছিলেন।  তাই একে কোডেক্স হ্যামারও বলা হয়। হ্যামার পন্ডিত কার্লো পেদরেত্তিকে নিয়োগ দেন বইটির হারানো পাতা খুঁজে বের করে ইংরেজিতে অনুবাদ করতে। সাত বছর লেগে যায় কার্লোর, কাজটি তিনি সফলভাবেই শেষ করেন। তারপর নিউইয়র্কে ক্রিস্টির নিলাম থেকে নোটবুকটি কিনে নেন বিল গেটস।

 

দ্য ক্যান্টারবারি টেলস

দ্য ক্যান্টারবারি টেলস হলো- চব্বিশটি গল্পের একটি সংকলন। ১৪৭৮ সালে এটি প্রথম ছাপা হয়। বইটির লেখক ইংরেজি সাহিত্যিক জিওফ্রে চসার। ১৭ হাজার লাইনের মধ্যে তিনি বইটির সংকলন করেছিলেন, যা লেখকের একটি বিরাট সাহিত্যকর্ম। এর গল্পগুলোর বেশির ভাগই পদ্য আকারে লেখা, তবে এর মধ্যেও বেশ কিছু গল্পও রয়েছে। বইটির বড় অবদান হলো- ফরাসি, ইতালীয়, ল্যাটিন ভাষা সাহিত্যের বিপরীতে ইংরেজি সাহিত্যকে ভাষার জনপ্রিয়তা অর্জন। দ্য ক্যান্টারবারি টেলস বইটির মূল্য ৭৫ লাখ ডলার। এটি কেবল বিশ্বের অন্যতম দামি বই-ই নয়, এটি অন্যতম বিখ্যাত বইও বটে। ১৯৯৮ সালে ধনকুবের জন পল এ বইটির প্রথম প্রকাশের কপি ৭৫ লাখ ডলারে কিনে নেন।

 

হিস্টোরিস অ্যান্ড ট্র্যাজেডিস

হিস্টোরিস অ্যান্ড ট্র্যাজেডিস উইলিয়াম শেকসপিয়রের নাটকের একটি সংকলন, যাকে সাধারণত আধুনিক পন্ডিতরা ফোলিও হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। ১৬২৩-এর সংকলিত শেকসপিয়রের প্রথম লেখা ফোলিও, যা দীর্ঘদিন ধরেই সংগ্রাহক এবং শিক্ষাবিদদের কাছ থেকে মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে আসছে। জানা গেছে, শেকসপিয়রের মৃত্যুর প্রায় সাত বছর পর ১৬২৩ সালে এটি প্রকাশিত হয়। এটি এখন পর্যন্ত প্রকাশিত সবচেয়ে প্রভাবশালী বইগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচিত হয়। এতে রয়েছে শেকসপিয়রের সাহিত্য। যা ফোলিও আকারে মুদ্রিত এবং এতে ৩৬টি নাটক রয়েছে।  এতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে দ্য টেম্পেস্ট, রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট, ম্যাকবেথ ও হ্যামলেটের মতো বিখ্যাত সাহিত্য। হিস্টোরিস অ্যান্ড ট্র্যাজেডিস বইটি শেকসপিয়রের সহকর্মী জন হেমিঞ্জেস ও হেনরি কনডেলকে সঙ্গে নিয়ে প্রস্তুত করা হয়েছিল। বইটি ৬১ লাখ ডলার মূল্যে বিক্রি হয়।

 

সেন্ট কাথবার্ট গসপেল

সেন্ট কাথবার্ট গসপেল বইটি ইউরোপের প্রাচীনতম সংরক্ষিত একটি বই, যা ২০১২ সালে লন্ডনের ব্রিটিশ লাইব্রেরি ১ কোটি ৪৩ লাখ ডলারে কিনে নেয়। ধারণা করা হয়, ৬৮৭ সালে বইটির লেখক সেন্ট কাথবার্টের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে তাঁর সঙ্গে সমাহিত করা হয়েছিল। ১১০৪ সালে যখন সেন্ট কাথবার্টের দেহাবশেষ একটি কবর থেকে একটি মন্দিরে স্থানান্তরিত করা হয় তখন বইটি পুনরায় আবিষ্কৃত হয়েছিল। কাথবার্ট গসপেল বইটি বেলজিয়ামের একটি জেসুইট সম্প্রদায়কে দান করার আগ পর্যন্ত কয়েক শতাব্দী ধরে এটি স্থানীয় এক ব্যক্তির মালিকানাধীন হিসেবে সংরক্ষিত ছিল। ধারণা করা হয়, সেখানে বইটি ২৫০ বছর ধরে ছিল। ১ কোটি ৪৩ লাখ ডলার মূল্যের পকেট গসপেল বইটি বিশ্বের টিকে থাকা প্রাচীন বইয়ের মধ্যে অন্যতম।  বইটি ব্রিটিশ লাইব্রেরির অনলাইন ডিজিটালাইজড পা-ুলিপি ডাটাবেসে পাওয়া যায়।

 

বে স্যালম বুক

‘দ্য হোল বুক অব স্যালমস ফেইথফুল’ বইকে মূলত ‘বে স্যালম বুক’ বলা হয়। এটি একটি মেট্রিকাল স্যাটলার; যা ১৬৪০ সালে ক্যামব্রিজ, ম্যাসাচুসেটসে প্রথম মুদ্রিত হয়েছিল। এটি হলো- উত্তর আমেরিকায় মুদ্রিত প্রথম বই। ১৬৪০ সালে অর্থাৎ প্লাইমাউথ রকের প্রথম তীর্থযাত্রীরা আসার ২০ বছর পর বইটি প্রকাশিত হয়েছিল। ১ কোটি ৪২ লাখ ডলার মূল্যের এ বই বিশ্বের অন্যতম দামি বই।  বে স্যালম বুকের গীতগুলো ইংরেজি সাহিত্যে অনুবাদকৃত। বিখ্যাত বইটি বেশ কয়েকটি সংস্করণের মধ্য দিয়ে গেছে এবং এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। বর্তমানে এ বইটির মাত্র ১১টি কপি টিকে আছে, যার একটি বিক্রি হয় এ দামে। ডেভিড রুবেনস্টাইন ২০১৩ সালে বইটি কিনেছিলেন। তিনি প্রায়শই এটি লাইব্রেরিতে প্রদান করে থাকেন।

 

রথচাইল্ড প্রেয়ারবুক

রথচাইল্ড প্রেয়ারবুক ১৬ শতকের ফ্লেমিশ পা-ুলিপি; যা স্বর্ণ দ্বারা আবৃত। বইটিতে রেনেসাঁ শিল্পীদের আঁকা চিত্র দিয়ে ভরপুর। এর নাম দেওয়া হয়েছিল ধনাঢ্য রথচাইল্ড পরিবারের নামকরণে; যা ১৮৬৮ সালের পর পরিবারটি গ্রহণ করেছিল। বইটি ৩৫০ বছর আগে কোথায় ছিল, তা সবার কাছেই অজানা। ১৯৩৮ সালে নাৎসিরা বইটি চুরি করেছিল। ১৯৪২ সালে হিটলার ভিয়েনার ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে বইটি তুলে দেন। কিন্তু যুদ্ধ শেষ হলে লাইব্রেরি কর্তৃপক্ষ বইটি রথচাইল্ডদের কাছে ফিরিয়ে দিতে অস্বীকৃতি জানায়। অবশেষে ১৯৯৯ সালে এটি তার মূল মালিকের কাছে ফেরত দেওয়া হয়। ২০১৪ সালে অস্ট্রেলিয়ান ধনকুবের কেরি স্টোকস ১ কোটি ৩৪ লাখ ডলার মূল্যে বইটি কিনে নেন। তবে তার আগে অস্ট্রিয়ার জাতীয় লাইব্রেরিতে বইটি প্রদর্শিত ছিল।

 

ম্যাগনা কার্টা

ম্যাগনা কার্টা বইটি মূলত ১২১৫ সালে জারিকৃত ইংল্যান্ডের রাজা জনের স্বাক্ষরিত একটি রাজকীয় সনদ। বিশ্বের বুকে এটি প্রথম দলিল বা সনদ; যেখানে আনুষ্ঠানিকভাবে স্পষ্ট আকারে ঘোষণা করা হয় যে, রাজা এবং তার সরকার আইনের ঊর্ধ্বে নয়। এর উদ্দেশ্য ছিল রাজতন্ত্রকে তাদের ক্ষমতার শোষণ থেকে বিরত রাখা এবং রাজকীয় কর্তৃত্বের সীমাবদ্ধতা স্থাপন করা। ১২৯৭ সালে ঐতিহাসিক নথির মূল সংস্করণটি যুক্তরাষ্ট্রে থাকবে বিষয়টি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কার্লাইল গ্রুপের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ডেভিড রুবেনস্টাইন ২ কোটি ১৩ লাখ ডলার প্রদান করেছিলেন।  যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন সরকার বইয়ে বর্ণিত নীতিগুলোর ওপর ব্যাপক প্রভাবিত হয়েছিল। ২ কোটি ১৩ লাখ ডলারে বিক্রীত বইটি বিশ্বের অন্যতম দামি বই। ২০০৭ সালে লন্ডনে এ বই বিশ্বের দ্বিতীয় মূল্যবান বই হিসেবে বিক্রি হয়। বর্তমান বিশ্বে এ বইয়ের ১৭টি কপি আছে।

 

গসপেলস অব হেনরি দ্য লায়ন

১৯৯৪ সালে বিল গেটস কোডেক্স লিসেস্টার কেনার আগ পর্যন্ত দ্য গসপেলস হেনরি দ্য লায়ন ছিল নিলামে বিক্রীত বিশ্বের সবচেয়ে দামি বই। যার বাজার মূল্য প্রায় ১ কোটি ১৭ লাখ ডলার। গসপেলস বইটি ডিউক অব স্যাক্সনি ব্রান্সউইক ক্যাথেড্রালের ভার্জিন মেরির বেদির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেছিলেন। বইটি ব্রান্সউইক ক্যাথেড্রাল নামে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। এর তারিখ হিসেবে ব্রান্সউইকের গির্জাটি ১১৭৩ সালে নির্মিত। গসপেলস ১২ শতকের রোমানেস্ক বইয়ের আলোকসজ্জার মাস্টারপিস হিসেবে বিবেচিত। ধারণা করা হয়, বইটি ১১৮৮ সালের দিকে লেখা। জার্মান সরকার ১৯৮৩ সালে লন্ডন থেকে বইটি কিনে নেয়।  গসপেলস বইটি অন্যান্য দাতাদের অন্তর্ভুক্ত একদল নিলামকারীর মাঝেও বিক্রি করা হয়েছিল।

 

দ্য বার্ডস অব আমেরিকা

অডবন উনিশ শতকের আমেরিকান প্রকৃতিপ্রেমী এবং চিত্রশিল্পী। তিনি জীবনের বিশাল অংশ ব্যয় করেছেন পাখির ছবি এঁকে। ৫০০-এর বেশি প্রজাতির পাখির ছবি এঁকেছেন তিনি। অডবনের অসীম ধৈর্য আর অধ্যবসায়ের ফসল ‘দ্য বার্ডস অব আমেরিকা’। যার একেকটি চিত্র পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আঁকতে ৬০ ঘণ্টাও লেগে গেছে। বইয়ে আঁকা অনেক পাখিই এখন বিলুপ্ত। বইয়ের ছবি আর কয়েকটি জাদুঘরে কৃত্রিমভাবে সংরক্ষিত মরদেহ এখন ওই পাখিগুলো সম্পর্কে গবেষকদের তথ্যের প্রধান উৎস। ২০১০ সালে নিলামে বইটির একটি কপির দাম উঠেছিল সাড়ে ১১ মিলিয়ন ডলার। বর্তমানে বইটির ১১টি কপি সংরক্ষিত আছে। যার বেশির ভাগই লাইব্রেরি এবং জাদুঘরের মালিকানাধীন। ২০১০, ২০০০ ও ২০১২ সালে বইটির তিনটি কপি সপ্তম, অষ্টম ও নবম দামি বইয়ের স্বীকৃতি পায়, যার মূল্য ১ কোটি ১৫ লাখ ডলার, ৮৮ লাখ ডলার ও ৭৯ লাখ ডলার।

 

দ্য বুক অব মরমন

‘দ্য বুক অব মরমন’ হলো পৃথিবীর সবচেয়ে দামি বইয়ের মধ্যে অন্যতম, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার। ২২০০ খ্রিষ্ট-পূর্বাব্দ থেকে ৪২১ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে বসবাসকারী নবী-রসুলদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। বইতে ঐতিহাসিক, ধর্মীয়, রাজনৈতিক এবং সামরিক ঘটনাবলি বর্ণনা করা হয়েছে। পবিত্র গ্রন্থটি ১৮৩০ সালের মার্চ মাসে নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত হয়। এর প্রকাশক ছিলেন জোসেফ স্মিথ জুনিয়র যিনি মরমন মুভমেন্টের প্রতিষ্ঠাতাও ছিলেন। যিনি বইটির নাম দিয়েছিলেন ‘দ্য বুক অব মরমন’। এই গ্রন্থের সিংহভাগই রচনা করেছেন ধর্মপ্রচারক জোসেফ স্মিথ। বইটি ১ হাজার ৫০০ লাখের বেশি কপি মুদ্রিত হয়েছে। বিশ্বের ১১২টি দেশের ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে বইটি। বিখ্যাত এই বইটি সমকালীন সময়ে বেশি বিক্রি হওয়া সবচেয়ে মূল্যবান বইয়ের রেকর্ড অর্জন করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে
ইসলাম ন্যায়বিচারে উৎসাহিত করে

এই মাত্র | মুক্তমঞ্চ

আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি
আমরা কোন রাজনীতির কথা ভাবছি

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক
জবি শিক্ষার্থীকে হেনস্তা, অভিযুক্তকে খুঁজতে গিয়ে আরেক হেনস্তাকারী আটক

৫০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল
উরুর চোটে মাঠের বাইরে আর্সেনাল ডিফেন্ডার গ্যাব্রিয়েল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪
নারায়ণগঞ্জ জেলায় ভূমিকম্পে শিশুর মৃত্যু, আহত ২৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প
শেকৃবিতে ছাত্রদলের ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্প

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ
এআই অবকাঠামোতে বিনিয়োগ বাড়াতে বড় প্রযুক্তি কোম্পানিগুলোর রেকর্ড ঋণ গ্রহণ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান
রুয়েট প্রাক্তন ছাত্রদল অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি তুষার, সাধারণ সম্পাদক আহসান

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন
পোস্টাল ভোটিং: দুই দিনে সাড়ে ৬ হাজার নিবন্ধন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে
মোটরসাইকেল না পেয়ে বাড়িতে ককটেল বিস্ফোরণ, তরুণ কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর
শেষ বলের ভুলে ক্ষমা চাইলেন আকবর

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন
পারমাণবিক বিস্ফোরণ-সহনশীল ভাসমান কৃত্রিম দ্বীপ নির্মাণ করছে চীন

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন
চট্টগ্রামে ভূমিকম্পে হেলে পড়েছে ভবন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব
বসুন্ধরা ইনডোর টেনিস কোর্টে দুই দিনব্যাপী চাইনিজ ব্যাডমিন্টন উৎসব

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর
ফটিকছড়িতে শিল্প জোন করা হবে : সরওয়ার আলমগীর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ
স্বামীর খোঁজ নেই, ৩ বছরের দেবরকে নিয়ে লাপাত্তা গৃহবধূ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু
মুগদায় ভবনের ছাদের রেলিং ধসে নিরাপত্তাকর্মীর মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে: ধর্ম উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১
বান্দরবানে দেশীয় মদসহ গ্রেপ্তার ১

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক
শার্শায় বিএনপির প্রার্থী তৃপ্তির উঠোন বৈঠক

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক
বেনাপোলে সৌদি রিয়াল ও ডলারসহ এক যাত্রী আটক

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন
৩১ দফা দিয়ে দেশবাসীর কল্যাণ করেছেন তারেক রহমান: কাজী আলাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সর্বাধিক পঠিত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত
ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে শক্তিশালী ভূমিকম্প অনুভূত

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত
ভূমিকম্প : রাজধানীতে রেলিং ভেঙে ৩ জন নিহত

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’
‘দেশে ৩০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভূমিকম্প, শক্তি হিরোশিমা বোমার সমান’

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ
ভূমিকম্পে দেশের ৭টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র বন্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন
ভূমিকম্পে বাড্ডায় হেলে পড়ল ভবন

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস
ভূমিকম্পে দেশের বিভিন্ন স্থানের ক্ষয়ক্ষতির তথ্য জানাল ফায়ার সার্ভিস

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ
ভূমিকম্পে ক্ষতিগ্রস্ত আরমানিটোলা, ধসে পড়েছে ভবনের একাংশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী
এটি বড় ভূমিকম্পের আগাম বার্তা: গবেষক আনসারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ
সেনাকুঞ্জে প্রধান উপদেষ্টা ও বিএনপি চেয়ারপারসনের সৌজন্য সাক্ষাৎ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত
ভূমিকম্পের সময় হুড়োহুড়ি করে নামতে গিয়ে শতাধিক শ্রমিক আহত

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক
ভূমিকম্পে নিহত বেড়ে ৬, আহত শতাধিক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি
যুদ্ধ বন্ধে মার্কিন পরিকল্পনা মানতে রাজি জেলেনস্কি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া
আজ সেনাকুঞ্জে যাচ্ছেন বেগম খালেদা জিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে
ভূমিকম্প : ঢাবি শিক্ষার্থীসহ ২১ জন ঢামেকে

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা
ভূমিকম্প নিয়ে প্রধান উপদেষ্টার বার্তা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ
অ্যাশেজে ইতিহাসে লিখল বাংলাদেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২
ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে নবজাতকের মৃত্যু, মাসহ আহত ২

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার
ভূমিকম্পের ক্ষয়ক্ষতি নিরূপণে কন্ট্রোল রুম চালু করলো সরকার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?
কেন ভূমিকম্পের পূর্বাভাস দেয়া যায় না?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদীতে একজনের মৃত্যু, আহত অর্ধশত

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন
শিক্ষা ক্যাডারে বড় পদোন্নতি, সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ জন

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও
ভূমিকম্পে কাঁপল কলকাতাও

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি
মাছের বাজার চড়া, মুরগি-ডিমে কিছুটা স্বস্তি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ
সবজির সরবরাহ বাড়লেও দাম চড়া, বাড়ছে পিঁয়াজের ঝাঁজ

পেছনের পৃষ্ঠা

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই
গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় নির্বাচনের কোনো বিকল্প নেই

নগর জীবন

ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান
ভূমিকম্পে ভয়ে ৮০ জন নারী অজ্ঞান

নগর জীবন

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু
ঝিনাইগাতীতে তিন দিনব্যাপী ওয়ানগালা উৎসব শুরু

পেছনের পৃষ্ঠা

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন
ব্রিটেনে নতুন ইমিগ্রেশন নীতি, বাংলাদেশিদের জন্য দুঃস্বপ্ন

পেছনের পৃষ্ঠা

১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক
১১ মাসে অপহৃত ৫ শতাধিক

পেছনের পৃষ্ঠা

আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে
আলেমদের রাষ্ট্রের দায়িত্ব পালনে এগিয়ে আসতে হবে

নগর জীবন

ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত
ভূমিকম্প প্রতিরোধে এখনই জরুরি ভিত্তিতে করণীয় ঠিক করা উচিত

নগর জীবন

স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং
স্টার্কের ক্যারিয়ার সেরা বোলিং

মাঠে ময়দানে

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে