শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ০৭ এপ্রিল, ২০২৩

বিশ্বের সবচেয়ে দামি বই

প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বের সবচেয়ে দামি বই

বিশ্বে রয়েছে বহু দামি বই। মূলত হাতে আঁকা কিংবা ঐতিহাসিক মূল্যের কারণে এ বইগুলো এত মূল্যবান হয়ে উঠেছে। এ ধরনের কিছু বইয়ের খোঁজ রয়েছে আজকের লেখায়...

কোডেক্স লিসেস্টার

এখন পর্যন্ত বিক্রি হওয়া সবচেয়ে দামি বই কোডেক্স লিসেস্টার। ৩ কোটি ৮ লাখ ডলার মূল্যের এ বই বিশ্বের অন্যতম দামি বই। ১৯৯৪ সালে দ্য ভিঞ্চির নিজ হাতে লেখা বইটি কিনে নেন মাইক্রোসফটের সহ-প্রতিষ্ঠাতা বিল গেটস। সর্বশেষ ২০২১ সালের হিসাব অনুসারে বইটির মূল্য দাঁড়ায় ৫ কোটি ৪৪ লাখ ডলার।

থমাস কোকের নাম জড়িয়ে গেছে ওই পান্ডুলিপির সঙ্গে। তিনি ভিঞ্চির পান্ডুলিপিটি কিনেছিলেন ১৭১৯ সালে। থমাস ছিলেন আর্ল অব লেস্টার। ২৬৩ বছর থাকার পর ১৯৮০ সালে শিল্পপতি আর্মান্ড হ্যামার নিলাম থেকে এটি কিনে নিয়েছিলেন।  তাই একে কোডেক্স হ্যামারও বলা হয়। হ্যামার পন্ডিত কার্লো পেদরেত্তিকে নিয়োগ দেন বইটির হারানো পাতা খুঁজে বের করে ইংরেজিতে অনুবাদ করতে। সাত বছর লেগে যায় কার্লোর, কাজটি তিনি সফলভাবেই শেষ করেন। তারপর নিউইয়র্কে ক্রিস্টির নিলাম থেকে নোটবুকটি কিনে নেন বিল গেটস।

 

দ্য ক্যান্টারবারি টেলস

দ্য ক্যান্টারবারি টেলস হলো- চব্বিশটি গল্পের একটি সংকলন। ১৪৭৮ সালে এটি প্রথম ছাপা হয়। বইটির লেখক ইংরেজি সাহিত্যিক জিওফ্রে চসার। ১৭ হাজার লাইনের মধ্যে তিনি বইটির সংকলন করেছিলেন, যা লেখকের একটি বিরাট সাহিত্যকর্ম। এর গল্পগুলোর বেশির ভাগই পদ্য আকারে লেখা, তবে এর মধ্যেও বেশ কিছু গল্পও রয়েছে। বইটির বড় অবদান হলো- ফরাসি, ইতালীয়, ল্যাটিন ভাষা সাহিত্যের বিপরীতে ইংরেজি সাহিত্যকে ভাষার জনপ্রিয়তা অর্জন। দ্য ক্যান্টারবারি টেলস বইটির মূল্য ৭৫ লাখ ডলার। এটি কেবল বিশ্বের অন্যতম দামি বই-ই নয়, এটি অন্যতম বিখ্যাত বইও বটে। ১৯৯৮ সালে ধনকুবের জন পল এ বইটির প্রথম প্রকাশের কপি ৭৫ লাখ ডলারে কিনে নেন।

 

হিস্টোরিস অ্যান্ড ট্র্যাজেডিস

হিস্টোরিস অ্যান্ড ট্র্যাজেডিস উইলিয়াম শেকসপিয়রের নাটকের একটি সংকলন, যাকে সাধারণত আধুনিক পন্ডিতরা ফোলিও হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন। ১৬২৩-এর সংকলিত শেকসপিয়রের প্রথম লেখা ফোলিও, যা দীর্ঘদিন ধরেই সংগ্রাহক এবং শিক্ষাবিদদের কাছ থেকে মনোযোগের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে আসছে। জানা গেছে, শেকসপিয়রের মৃত্যুর প্রায় সাত বছর পর ১৬২৩ সালে এটি প্রকাশিত হয়। এটি এখন পর্যন্ত প্রকাশিত সবচেয়ে প্রভাবশালী বইগুলোর মধ্যে একটি হিসেবে বিবেচিত হয়। এতে রয়েছে শেকসপিয়রের সাহিত্য। যা ফোলিও আকারে মুদ্রিত এবং এতে ৩৬টি নাটক রয়েছে।  এতে অন্তর্ভুক্ত রয়েছে দ্য টেম্পেস্ট, রোমিও অ্যান্ড জুলিয়েট, ম্যাকবেথ ও হ্যামলেটের মতো বিখ্যাত সাহিত্য। হিস্টোরিস অ্যান্ড ট্র্যাজেডিস বইটি শেকসপিয়রের সহকর্মী জন হেমিঞ্জেস ও হেনরি কনডেলকে সঙ্গে নিয়ে প্রস্তুত করা হয়েছিল। বইটি ৬১ লাখ ডলার মূল্যে বিক্রি হয়।

 

সেন্ট কাথবার্ট গসপেল

সেন্ট কাথবার্ট গসপেল বইটি ইউরোপের প্রাচীনতম সংরক্ষিত একটি বই, যা ২০১২ সালে লন্ডনের ব্রিটিশ লাইব্রেরি ১ কোটি ৪৩ লাখ ডলারে কিনে নেয়। ধারণা করা হয়, ৬৮৭ সালে বইটির লেখক সেন্ট কাথবার্টের শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে তাঁর সঙ্গে সমাহিত করা হয়েছিল। ১১০৪ সালে যখন সেন্ট কাথবার্টের দেহাবশেষ একটি কবর থেকে একটি মন্দিরে স্থানান্তরিত করা হয় তখন বইটি পুনরায় আবিষ্কৃত হয়েছিল। কাথবার্ট গসপেল বইটি বেলজিয়ামের একটি জেসুইট সম্প্রদায়কে দান করার আগ পর্যন্ত কয়েক শতাব্দী ধরে এটি স্থানীয় এক ব্যক্তির মালিকানাধীন হিসেবে সংরক্ষিত ছিল। ধারণা করা হয়, সেখানে বইটি ২৫০ বছর ধরে ছিল। ১ কোটি ৪৩ লাখ ডলার মূল্যের পকেট গসপেল বইটি বিশ্বের টিকে থাকা প্রাচীন বইয়ের মধ্যে অন্যতম।  বইটি ব্রিটিশ লাইব্রেরির অনলাইন ডিজিটালাইজড পা-ুলিপি ডাটাবেসে পাওয়া যায়।

 

বে স্যালম বুক

‘দ্য হোল বুক অব স্যালমস ফেইথফুল’ বইকে মূলত ‘বে স্যালম বুক’ বলা হয়। এটি একটি মেট্রিকাল স্যাটলার; যা ১৬৪০ সালে ক্যামব্রিজ, ম্যাসাচুসেটসে প্রথম মুদ্রিত হয়েছিল। এটি হলো- উত্তর আমেরিকায় মুদ্রিত প্রথম বই। ১৬৪০ সালে অর্থাৎ প্লাইমাউথ রকের প্রথম তীর্থযাত্রীরা আসার ২০ বছর পর বইটি প্রকাশিত হয়েছিল। ১ কোটি ৪২ লাখ ডলার মূল্যের এ বই বিশ্বের অন্যতম দামি বই।  বে স্যালম বুকের গীতগুলো ইংরেজি সাহিত্যে অনুবাদকৃত। বিখ্যাত বইটি বেশ কয়েকটি সংস্করণের মধ্য দিয়ে গেছে এবং এক শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে ব্যবহার করা হয়েছে। বর্তমানে এ বইটির মাত্র ১১টি কপি টিকে আছে, যার একটি বিক্রি হয় এ দামে। ডেভিড রুবেনস্টাইন ২০১৩ সালে বইটি কিনেছিলেন। তিনি প্রায়শই এটি লাইব্রেরিতে প্রদান করে থাকেন।

 

রথচাইল্ড প্রেয়ারবুক

রথচাইল্ড প্রেয়ারবুক ১৬ শতকের ফ্লেমিশ পা-ুলিপি; যা স্বর্ণ দ্বারা আবৃত। বইটিতে রেনেসাঁ শিল্পীদের আঁকা চিত্র দিয়ে ভরপুর। এর নাম দেওয়া হয়েছিল ধনাঢ্য রথচাইল্ড পরিবারের নামকরণে; যা ১৮৬৮ সালের পর পরিবারটি গ্রহণ করেছিল। বইটি ৩৫০ বছর আগে কোথায় ছিল, তা সবার কাছেই অজানা। ১৯৩৮ সালে নাৎসিরা বইটি চুরি করেছিল। ১৯৪২ সালে হিটলার ভিয়েনার ন্যাশনাল লাইব্রেরিতে বইটি তুলে দেন। কিন্তু যুদ্ধ শেষ হলে লাইব্রেরি কর্তৃপক্ষ বইটি রথচাইল্ডদের কাছে ফিরিয়ে দিতে অস্বীকৃতি জানায়। অবশেষে ১৯৯৯ সালে এটি তার মূল মালিকের কাছে ফেরত দেওয়া হয়। ২০১৪ সালে অস্ট্রেলিয়ান ধনকুবের কেরি স্টোকস ১ কোটি ৩৪ লাখ ডলার মূল্যে বইটি কিনে নেন। তবে তার আগে অস্ট্রিয়ার জাতীয় লাইব্রেরিতে বইটি প্রদর্শিত ছিল।

 

ম্যাগনা কার্টা

ম্যাগনা কার্টা বইটি মূলত ১২১৫ সালে জারিকৃত ইংল্যান্ডের রাজা জনের স্বাক্ষরিত একটি রাজকীয় সনদ। বিশ্বের বুকে এটি প্রথম দলিল বা সনদ; যেখানে আনুষ্ঠানিকভাবে স্পষ্ট আকারে ঘোষণা করা হয় যে, রাজা এবং তার সরকার আইনের ঊর্ধ্বে নয়। এর উদ্দেশ্য ছিল রাজতন্ত্রকে তাদের ক্ষমতার শোষণ থেকে বিরত রাখা এবং রাজকীয় কর্তৃত্বের সীমাবদ্ধতা স্থাপন করা। ১২৯৭ সালে ঐতিহাসিক নথির মূল সংস্করণটি যুক্তরাষ্ট্রে থাকবে বিষয়টি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে কার্লাইল গ্রুপের সহ-প্রতিষ্ঠাতা ডেভিড রুবেনস্টাইন ২ কোটি ১৩ লাখ ডলার প্রদান করেছিলেন।  যুক্তরাষ্ট্রের তৎকালীন সরকার বইয়ে বর্ণিত নীতিগুলোর ওপর ব্যাপক প্রভাবিত হয়েছিল। ২ কোটি ১৩ লাখ ডলারে বিক্রীত বইটি বিশ্বের অন্যতম দামি বই। ২০০৭ সালে লন্ডনে এ বই বিশ্বের দ্বিতীয় মূল্যবান বই হিসেবে বিক্রি হয়। বর্তমান বিশ্বে এ বইয়ের ১৭টি কপি আছে।

 

গসপেলস অব হেনরি দ্য লায়ন

১৯৯৪ সালে বিল গেটস কোডেক্স লিসেস্টার কেনার আগ পর্যন্ত দ্য গসপেলস হেনরি দ্য লায়ন ছিল নিলামে বিক্রীত বিশ্বের সবচেয়ে দামি বই। যার বাজার মূল্য প্রায় ১ কোটি ১৭ লাখ ডলার। গসপেলস বইটি ডিউক অব স্যাক্সনি ব্রান্সউইক ক্যাথেড্রালের ভার্জিন মেরির বেদির উদ্দেশ্যে উৎসর্গ করেছিলেন। বইটি ব্রান্সউইক ক্যাথেড্রাল নামে সবচেয়ে বেশি পরিচিত। এর তারিখ হিসেবে ব্রান্সউইকের গির্জাটি ১১৭৩ সালে নির্মিত। গসপেলস ১২ শতকের রোমানেস্ক বইয়ের আলোকসজ্জার মাস্টারপিস হিসেবে বিবেচিত। ধারণা করা হয়, বইটি ১১৮৮ সালের দিকে লেখা। জার্মান সরকার ১৯৮৩ সালে লন্ডন থেকে বইটি কিনে নেয়।  গসপেলস বইটি অন্যান্য দাতাদের অন্তর্ভুক্ত একদল নিলামকারীর মাঝেও বিক্রি করা হয়েছিল।

 

দ্য বার্ডস অব আমেরিকা

অডবন উনিশ শতকের আমেরিকান প্রকৃতিপ্রেমী এবং চিত্রশিল্পী। তিনি জীবনের বিশাল অংশ ব্যয় করেছেন পাখির ছবি এঁকে। ৫০০-এর বেশি প্রজাতির পাখির ছবি এঁকেছেন তিনি। অডবনের অসীম ধৈর্য আর অধ্যবসায়ের ফসল ‘দ্য বার্ডস অব আমেরিকা’। যার একেকটি চিত্র পুঙ্খানুপুঙ্খভাবে আঁকতে ৬০ ঘণ্টাও লেগে গেছে। বইয়ে আঁকা অনেক পাখিই এখন বিলুপ্ত। বইয়ের ছবি আর কয়েকটি জাদুঘরে কৃত্রিমভাবে সংরক্ষিত মরদেহ এখন ওই পাখিগুলো সম্পর্কে গবেষকদের তথ্যের প্রধান উৎস। ২০১০ সালে নিলামে বইটির একটি কপির দাম উঠেছিল সাড়ে ১১ মিলিয়ন ডলার। বর্তমানে বইটির ১১টি কপি সংরক্ষিত আছে। যার বেশির ভাগই লাইব্রেরি এবং জাদুঘরের মালিকানাধীন। ২০১০, ২০০০ ও ২০১২ সালে বইটির তিনটি কপি সপ্তম, অষ্টম ও নবম দামি বইয়ের স্বীকৃতি পায়, যার মূল্য ১ কোটি ১৫ লাখ ডলার, ৮৮ লাখ ডলার ও ৭৯ লাখ ডলার।

 

দ্য বুক অব মরমন

‘দ্য বুক অব মরমন’ হলো পৃথিবীর সবচেয়ে দামি বইয়ের মধ্যে অন্যতম, যার আর্থিক মূল্য প্রায় ৩ কোটি ৫০ লাখ ডলার। ২২০০ খ্রিষ্ট-পূর্বাব্দ থেকে ৪২১ খ্রিস্টাব্দের মধ্যে বসবাসকারী নবী-রসুলদের অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছিল বলে ধারণা করা হয়। বইতে ঐতিহাসিক, ধর্মীয়, রাজনৈতিক এবং সামরিক ঘটনাবলি বর্ণনা করা হয়েছে। পবিত্র গ্রন্থটি ১৮৩০ সালের মার্চ মাসে নিউইয়র্ক থেকে প্রকাশিত হয়। এর প্রকাশক ছিলেন জোসেফ স্মিথ জুনিয়র যিনি মরমন মুভমেন্টের প্রতিষ্ঠাতাও ছিলেন। যিনি বইটির নাম দিয়েছিলেন ‘দ্য বুক অব মরমন’। এই গ্রন্থের সিংহভাগই রচনা করেছেন ধর্মপ্রচারক জোসেফ স্মিথ। বইটি ১ হাজার ৫০০ লাখের বেশি কপি মুদ্রিত হয়েছে। বিশ্বের ১১২টি দেশের ভাষায় অনুবাদ করা হয়েছে বইটি। বিখ্যাত এই বইটি সমকালীন সময়ে বেশি বিক্রি হওয়া সবচেয়ে মূল্যবান বইয়ের রেকর্ড অর্জন করেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
ছায়া পোড়ার ধোঁয়া
সংহার
সংহার
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
মায়াবী নিঃসঙ্গ ওম
আমি ও জীবনানন্দ
আমি ও জীবনানন্দ
স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
কবিধাম-কবির শহর টাঙ্গাইল
জেগে থাকার জন্য
জেগে থাকার জন্য
অগ্নিসখা
অগ্নিসখা
নাই কিছু নাই
নাই কিছু নাই
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
ঘুমিয়ে থাকা ঈশ্বর
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
যে জীবনে কিছুই ঘটে না
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
এক সাহিত্যিক বিপ্লব
সর্বশেষ খবর
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা
বাংলাদেশের ওপর যুক্তরাষ্ট্রের শুল্ক পুনর্বিবেচনার সুযোগ রয়েছে: অর্থ উপদেষ্টা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে
আকুর বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ২৪ বিলিয়নের ঘরে

১৩ সেকেন্ড আগে | অর্থনীতি

অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত
অধ্যক্ষের পদত্যাগ দাবিতে ঢাকা সিটি কলেজ উত্তপ্ত, পরীক্ষা স্থগিত

৬ মিনিট আগে | নগর জীবন

কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?
কেন টেক্সাসের বন্যা এতো ভয়াবহ হলো?

৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীলফামারীতে অস্বচ্ছল ৩৪ সংস্কৃতিসেবীর
মধ্যে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
নীলফামারীতে অস্বচ্ছল ৩৪ সংস্কৃতিসেবীর মধ্যে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস
ট্রাম্পকে ‘শান্তিতে নোবেল’ দিতে পাকিস্তানের প্রস্তাবকে স্বাগত জানাল হোয়াইট হাউস

১৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার
ইসরাইলের সঙ্গে যুদ্ধে ইরানের নিহতের সংখ্যা ছাড়াল ১ হাজার

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
বাংলাদেশ শ্রমিক-কর্মচারী ফেডারেশনের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে শুল্ক আলোচনা বুধবার, ভালো কিছুর প্রত্যাশা

৩৪ মিনিট আগে | অর্থনীতি

রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন
রাস্তা সংস্কারের দাবিতে হবিগঞ্জে গ্রামবাসীর মানববন্ধন

৩৫ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই
চালককে হত্যা করে ইজিবাইক ছিনতাই

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা
ডিপজলের বিরুদ্ধে মামলা

৪৬ মিনিট আগে | শোবিজ

টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
টস হেরে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ

৪৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি
বেতন স্কেল ১১তম গ্রেডে উন্নীতকরণসহ ৬ দফা দাবিতে গাইবান্ধায় অবস্থান কর্মসূচি

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির
কুবি ছাত্রশিবিরের সভাপতি মাজহার, সম্পাদক আবির

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে
নোয়াখালীতে মুষলধারে বৃষ্টি, দুর্ভোগ চরমে

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন
চট্টগ্রামে একটি বহুতল ভবনে আগুন

৫৯ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন
এসএসসির ফল প্রকাশের তারিখ ঘোষণা, যেভাবে জানবেন

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব
উইন-উইন সমাধানে ওয়াশিংটনের সঙ্গে শুল্ক চুক্তিতে আগ্রহী : প্রেস সচিব

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’
আজ থেকে চালু হচ্ছে ‘পাঠাও পে’

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো
সাগর-রুনি হত্যার তদন্ত প্রতিবেদন ফের পেছালো

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি
পক্ষপাতদুষ্ট বিদেশি পর্যবেক্ষকদের এবার অনুমোদন নয়: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক
স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির এইচওডি-পিআরডি হলেন প্রদীপ্ত মোবারক

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ
নতুন ফিচার যুক্ত করলো হোয়াটসঅ্যাপ

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
টাঙ্গাইলে ৬ দফা দাবিতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি
খাগড়াছড়িতে স্বাস্থ্য সহকারীদের অবস্থান কর্মসূচি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?
হ্যাক হয় বেশি কোন ধরনের পাসওয়ার্ড?

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা
ফেনীতে ভারী বর্ষণ, মুহুরীর পাড়ে ভাঙন, শহরে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর
ট্রাম্পকে নোবেল শান্তি পুরস্কারে মনোনয়নের সুপারিশ নেতানিয়াহুর

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ
আমিরাতের গোল্ডেন ভিসা, বাংলাদেশিদের জন্য বিশেষ সুযোগ

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...
প্রেমিককে সঙ্গে নিয়ে স্বামীকে শ্বাসরোধ করে হত্যা, অতঃপর...

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের
টানা ২ বছর ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়লেও মজুদ শেষ হবে না, হুঁশিয়ারি ইরানি কমান্ডারের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী
ভোট দেব সন্দ্বীপে, এমপি হবে 'মালদ্বীপে' : নবীউল্লাহ নবী

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’
গাজা গণহত্যায় অংশগ্রহণকারী ইসরায়েলি সেনার আত্মহত্যা; ‌‌‘শুধুই লাশের গন্ধ পেতেন’

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প
বাংলাদেশি পণ্যের ওপর ৩৫ শতাংশ শুল্ক রাখলেন ট্রাম্প

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
ইরানের প্রেসিডেন্টকে হত্যার চেষ্টা করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের
বাংলাদেশসহ ১৪ দেশে শুল্কের সময়সীমা ‘চূড়ান্ত নয়’, দর-কষাকষির ইঙ্গিত ট্রাম্পের

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী
ইলন মাস্ককে রাজনীতি থেকে দূরে থাকতে বললেন মার্কিন মন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ
ডিজিএফআইয়ের সাবেক ডিজি হামিদুলের ৪০ কোটি টাকা অবরুদ্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
হাসিনার এপিএস লিকুর সম্পদ জব্দ, ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল
ইসরায়েলকে নতুন হুঁশিয়ারি দিলেন ইরানি জেনারেল

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি
ইসরায়েলকে শান্তিতে ঘুমাতে দেবে না হুথি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা
গণধর্ষণের পর ফেলে দেওয়া হলো রেললাইনে, ট্রেনে কাটা পড়ল নারীর পা

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক
নতুন আইফোনের ফিচার ফাঁস: ব্যাটারি ও ক্যামেরায় বড় চমক

১৫ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস
টানা ৯ দিন পানি ছাড়া কিছুই খান না নার্গিস

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ
মিয়ানমারে সশস্ত্র দুই গোষ্ঠীর মাঝে তুমুল সংঘর্ষ, পালাচ্ছে হাজার হাজার মানুষ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় হামলা চালাতে গিয়ে পুঁতে রাখা বোমায় ৫ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি
এবার আনিসুল, হাওলাদার ও চুন্নুকে জাপা থেকে অব্যাহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের
ইসরায়েলে পাল্টা হামলা হুথিদের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি
৩৫ শতাংশ শুল্কের কথা জানিয়ে ড. ইউনূসকে ট্রাম্পের চিঠি

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা
ওয়ানডে র‌্যাঙ্কিংয়ে নবম স্থানে টাইগাররা

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত
মোবাইল সিমের বিষয়ে বিটিআরসির নতুন সিদ্ধান্ত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক
১ জুন থেকে ইরান ছেড়েছে প্রায় সাড়ে ৪ লাখ আফগান নাগরিক

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার
১২ দলীয় জোট কোনো প্রার্থিতা ঘোষণা করেনি : মোস্তফা জামাল হায়দার

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী
চুন্নু বাদ, জাপার মহাসচিব ব্যারিস্টার শামীম হায়দার পাটোয়ারী

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির
লোহিত সাগরে বাণিজ্যিক জাহাজে হামলার দায় স্বীকার হুতির

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা
চাকরি হারানোর উদ্বেগে রাজস্বকর্মীরা

১০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত
ইরাকে তুরস্কের ১২ সৈন্য নিহত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!
সাঁড়াশি সেনা অ্যাকশনই মবের মোক্ষম দাওয়াই!

১০ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

প্রিন্ট সর্বাধিক
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়
জাতীয় পার্টিতে তোলপাড়

প্রথম পৃষ্ঠা

মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া
মাংস রপ্তানি করতে চায় রাশিয়া

শিল্প বাণিজ্য

জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে
জটিলতা বাড়ছে নির্বাচন নিয়ে

প্রথম পৃষ্ঠা

তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি
তরুণদের দৃষ্টিতে এগিয়ে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া
তাজুলের চেয়েও ভয়ংকর স্ত্রী ফৌজিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা
পেশা বদলে দিয়েছে হাঁড়িভাঙা

পেছনের পৃষ্ঠা

জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ
জন্মনিরোধক সংকট বাড়ছে গর্ভধারণ

নগর জীবন

প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়
প্রেমের টানে রংপুর এসে আটক ভারতীয়

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!
৭০ টাকার ফেসওয়াশ ৯৮০ টাকায় বিক্রি!

শিল্প বাণিজ্য

মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল
মৃত্যুফাঁদ বেসরকারি হাসপাতাল

নগর জীবন

ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি
ব্রিটেনে বাণিজ্যিকভাবে চাষ হচ্ছে বাংলাদেশের সবজি

পেছনের পৃষ্ঠা

সবাই রাজি, তবু আটকা
সবাই রাজি, তবু আটকা

পেছনের পৃষ্ঠা

উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী
উচ্চকক্ষে পিআর পদ্ধতিতে আশাবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ
বন্ধ সারা দেশের রেল ও সড়ক যোগাযোগ

প্রথম পৃষ্ঠা

মবে জড়িতদের ছাড় নয়
মবে জড়িতদের ছাড় নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে
মুখোমুখি ট্রাম্প ও ইলন, উত্তাপ মার্কিন রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক
সাংবাদিকদের হুমকি স্বাধীন সাংবাদিকতার প্রতিবন্ধক

প্রথম পৃষ্ঠা

হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ
হেফাজত আমির-ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূত সাক্ষাৎ

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে
পিআর পদ্ধতিতে শতভাগ মানুষের মতামত গুরুত্ব পাবে

খবর

মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ
মুক্ত বাণিজ্য চুক্তির খোঁজে বাংলাদেশ

শিল্প বাণিজ্য

পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু
পুষ্টিহীনতায় বস্তির নারী শিশু

পেছনের পৃষ্ঠা

অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য
অধস্তন আদালত উপজেলায় ও জরুরি অবস্থার বিধান পরিবর্তনে মতৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে
ভোট দেব সন্দ্বীপে এমপি হবে মালদ্বীপে

নগর জীবন

তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া
তিন মামলায় অব্যাহতি পেলেন খালেদা জিয়া

প্রথম পৃষ্ঠা

কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার
কিংবদন্তি লারার রেকর্ড ভাঙলেন না মুল্ডার

মাঠে ময়দানে

২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি
২০১৮-এর নির্বাচন বৈধতা দিয়েছে বিএনপি

নগর জীবন

ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!
ছেলেদের পাকা বাড়ি মা বাবার স্থান গোয়ালঘরে!

দেশগ্রাম

ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত
ফের আলোচনায় আম্পায়ার সৈকত

মাঠে ময়দানে

খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি
খুলনায় ডেঙ্গু পরিস্থিতির অবনতি

নগর জীবন