শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

হুমায়ূন আহমেদ : কথাসাহিত্যের বরপুত্র

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হুমায়ূন আহমেদ : কথাসাহিত্যের বরপুত্র

গত দেড় বছরে আমি অন্তত তিনবার কলকাতা গিয়েছি। সে সময়ে ভারতের আরও দু’চারটি রাজ্যে যাওয়া হলেও ঘুরেফিরে শেষ ঠিকানা বাঙালির ইতিহাসের আদি শহর কলকাতায় দুয়েক দিন থাকতেই হয়েছে। আমার কাছে কলকাতা মানে জোড়াসাঁকো বা শান্তিনিকেতনের পরে কলেজ স্ট্রিটে একটু ঘোরাঘুরি করে আসা, কফি হাউস, প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, সংস্কৃত কলেজ, আনন্দ ও দে’জ পাবলিশার্সসহ বিভিন্ন প্রকার বইয়ের দোকানে উঁকি দিয়ে আসা। অন্যথায় ওপার বাংলার সফরটাই যেন অসম্পূর্ণ অসমাপ্ত থেকে যায়।

চলতি বছরের জুলাই মাসেও কলকাতা গিয়ে একইভাবে সবান্ধব বই পাড়ায় ঘুরতে যাই। মোটামুটি চোখে পড়ার মতো স্টলগুলোয় প্রবেশ করেছি। মনে হয়েছে, বাংলা বা ইংরেজিতে ছাপা নব্বই ভাগ বই-ই কলকাতা থেকে প্রকাশিত। তাছাড়া প্রকাশনার ভুবনে কলকাতার জুড়ি মেলা ভার। একই সাথে বাংলাদেশের কবি লেখকদের বই এবং জনপ্রিয়তা নিয়ে একটু পরখ করারও চেষ্টা করি। বলাবাহুল্য, হাতের নাগালে বা ওপরের সারিতে রাখা বইয়ের মধ্যে হুমায়ূন আহমেদ ছাড়া আমাদের এখানকার অন্য কোনো লেখকের বই শোভা পেতে অন্তত আমি দেখিনি। এর অর্থ এই নয় যে, অন্যদের বই পাওয়া যাবে না। খোঁজ নিলে হয়তো পাওয়া যেত। দু’একটা দোকানে নবীন কথাসাহিত্যেক সাদাত হোসাইনের বই দেখা গেছে। সেখানে হুমায়ূন আহমেদের বইয়ের পাইরেসি চলেছে বলেও তারা জানান। ঢাকার নীলক্ষেত এলাকায় যেমন পৃথিবীর বিখ্যাত বইয়ের ফটোকপি ভার্সন উন্মুক্ত রাস্তায় বা দোকানে পাওয়া যায়, তেমনি কলকাতায় হুমায়ূনের বই পাওয়া যায়। হাঁটতে হাঁটতেই চোখে পড়ে তাঁর ‘হিমুসমগ্র’, মধ্যাহ্ন, কবি, ‘এইসব দিনরাত্রি’ ইত্যাদি। তবে কেউ কেউ সাদাত হোসাইনেরও প্রশংসা করলেন।

২.

কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদের বই পড়তে প্রথম জীবনে আমি নিজেও খুব বেশি আগ্রহী ছিলাম না। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় জীবন অবধি আমার মনে একটা বদ্ধমূল নেতিবাচক ধারণা জন্মেছিল যে, ওনার লেখাগুলো নাকি কেবল কোমলপ্রাণ বাচ্চাদের জন্য। অথচ গোটা আশির দশকে বাংলা একাডেমি চত্বরের জনারণ্য বইমেলায় প্রায় প্রতিদিন ঘুরতে গিয়েছি এবং দেখেছি- যে স্টলটির সামনে শহুরে তরুণ-তরুণীদের ভিড় লেগে আছে, সেখানেই হুমায়ূন আহমেদ। মাথা নিচু করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে অটোগ্রাফের কলমের আঁচড়ে পালকের চিহ্ন রেখে যাচ্ছেন। মনে পড়ে অটোগ্রাফের জন্য না হলেও ভিড় ঠেলে দু’একবার আমিও তাঁকে দেখেছিলাম। নব্বইয়ের দশকে এসে অটোগ্রাফ শিকারি জনতার ভিড় ঠেকাতে বইমেলায় পুলিশ মোতায়েন করতে আমরা সবাই দেখেছি। এমনকি বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষকে নিতে হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তার ঝুঁকি।

৩.

আমার বলতে বিন্দু পরিমাণ দ্বিধা নেই যে, মাত্র দুটি ছোট্ট লেখা পড়ে বরেণ্য লেখক হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে আমার মনোজগতে এক আমূল পরিবর্তন ঘটতে থাকে।

১৯৮৬ থেকে ১৯৮৯ সালের সময়ে বিকাল হলে প্রায়ই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলে যেতাম। আমি তখনো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের মায়া ছাড়তে পারিনি। সেখানে যাওয়ার মূল আকর্ষণ পণ্ডিত অধ্যাপক ড. আহমদ শরীফ। উদ্যানে এক ঘণ্টা হাঁটার পরে তিনি তাঁর সাগরেদদ্বয় অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ ফারুক এবং অধ্যাপক মমতাজুর রহমান তরফদারকে নিয়ে গোল চক্করে বসেন। খোলা আকাশের নিচে চলে দীর্ঘক্ষণ মুক্ত আলোচনা। শ্রোতারা বেশির ভাগই ছাত্র ও শিক্ষক। অধ্যাপক ও লেখক হুমায়ুন আজাদও মাঝেমধ্যে শ্রোতাদের দলে থাকতেন। আলোচনার প্রসঙ্গের কোনো নির্ধারিত স্থান-কাল-পাত্র ছিল না। যে কেউ প্রশ্ন করলে ড. আহমদ শরীফ অকপটে ও অসংশয়ে উত্তর দিতেন। তিনি কখনো কাউকে পরোয়া করে কথা বলতেন না। সত্য বলার এমন সাহসী মানুষ আজকের দিনে বিরল। সেই সময়ে সম্ভবত কারও প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক আহমদ শরীফ হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে কোনো বিরূপ মন্তব্য করেননি। বরং ইতিবাচক সাড়া দিয়েছিলেন। কিছুদিন পরে জানতে পারি, হুমায়ূন আহমেদের প্রথম উপন্যাস ‘নন্দিত নরকে’র ভূমিকা লিখেছেন আহমদ শরীফ নিজে। তাঁর সেই অভূতপূর্ব সংক্ষিপ্ত ভূমিকা পড়েই ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকি।

দ্বিতীয় বিষয় সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের চোখে তাঁর নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ ছোটগল্প সংকলন। এতে হুমায়ূন আহমেদের ‘চোখ’ ছোটগল্পটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। সৈয়দ হক হুমায়ূন আহমেদকে দেশের অন্যতম সেরা একজন গল্পকারও বলেছিলেন। তবে এখন মনে নেই কোথায় পড়েছিলাম। ভাবছিলাম, উল্লিখিত যে দু’জন বিখ্যাত লেখক জীবনে সহজে কারও গুণকীর্তন বা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে জানতেন না, তাঁরা যদি হুমায়ূন আহমেদের ভূয়সী প্রশংসা করতে পারেন, তবে আর কিছুর কি প্রয়োজন আছে?

যেসব বই পড়ে আমি ভক্ত হয়ে পড়ি বা তাঁর প্রতি অনুরাগী হই এর দু’চারখানা উল্লেখ করা যায়। ২০০৪ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশিত তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী উপন্যাস ‘জোছনা ও জননীর গল্প’। যা আমাকে প্রথম মুগ্ধ করে তোলে। এতে অন্য একটা মনস্তাত্ত্বিক কারণ থাকতে পারে, এর চরিত্র ও স্থানগুলো আমার নিজের জন্মভূমির কাছাকাছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত সুন্দর নিখুঁত বয়ান খুব বেশি দেখা যায় না। তাঁর চরিত্র চিত্রণেও ময়মনসিংহ এলাকার ভাষা, সংস্কৃতি তথা গ্রামীণ আবহ চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। একে একে পড়ে নিই, বাদশাহ নামদার, মধ্যাহ্ন, দেয়াল, মাতাল হাওয়া, কবি, নন্দিত নরকে, গৌরীপুর জংশন, নি, কাঠপেন্সিল, বলপয়েন্ট ইত্যাদি।

৪.

অধ্যাপক আহমদ শরীফ ১৯৭২ সালে ‘নন্দিত নরকে’র ভূমিকার দ্বিতীয় প্যারায় লিখেছিলেন, ‘পড়ে আমি অভিভূত হলাম। গল্পে সবিস্ময়ে প্রত্যক্ষ করেছি একজন সূক্ষ্মদর্শী শিল্পীর, একজন কুশলী স্রষ্টার পাকা হাত। বাঙলা সাহিত্যক্ষেত্রে এক সুনিপুণ শিল্পীর এক দক্ষ রূপকারের, এক প্রজ্ঞাবান দ্রষ্টার জন্মলগ্ন যেন অনুভব করলাম।’ আমাদের সাহিত্যের অর্ধশতাব্দীর ইতিহাস সাক্ষী হয়ে আছে। ড. আহমদ শরীফের ভবিষ্যৎদ্বাণী যথার্থ ছিল।

বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি, নিঃসঙ্গ শেরপাখ্যাত শামসুর রাহমান বলেছেন, ‘হুমায়ূন আহমেদ অনেকগুলো উপন্যাস রচনা করেছেন এবং ইতিমধ্যে তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখক। জনপ্রিয়তা সম্পর্কে কারও কারও মনে সন্দেহের উদ্রেক হয় এবং কেউ কেউ বাঁকা উক্তিও করে ফেলেন। কিন্তু দেখা গেছে অনেক উৎকৃষ্ট রচনাই অত্যন্ত জনপ্রিয়। হুমায়ূন আহমেদ আমাদের সস্তা চতুর্থশ্রেণীর লেখকদের হাত থেকে মুক্তি দিয়েছেন। তিনি, সন্দেহ নেই, বিশাল পাঠকগোষ্ঠী তৈরি করেছেন, যা সাহিত্যের পক্ষে উপকারী। এ কথা বলতে আমার বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই যে, তিনি, ভবিষ্যতে আমাদের সাহিত্যের ইতিহাসে কিংবদন্তির মর্যাদা পাবেন।’

৫.

যেসব বই পড়ে আমি ভক্ত হয়ে পড়ি বা তাঁর প্রতি অনুরাগী হই এর দু’চারখানা উল্লেখ করা যায়।

২০০৪ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশিত তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী উপন্যাস ‘জোছনা ও জননীর গল্প’। যা আমাকে প্রথম মুগ্ধ করে তোলে। এতে অন্য একটা মনস্তাত্ত্বিক কারণ থাকতে পারে, এর চরিত্র ও স্থানগুলো আমার নিজের জন্মভূমির কাছাকাছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত সুন্দর নিখুঁত বয়ান খুব বেশি দেখা যায় না। তাঁর চরিত্র চিত্রণেও ময়মনসিংহ এলাকার ভাষা, সংস্কৃতি তথা গ্রামীণ আবহ চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে।

একে একে পড়ে নিই, বাদশাহ নামদার, মধ্যাহ্ন, দেয়াল,

মাতাল হাওয়া, কবি, নন্দিত নরকে, গৌরীপুর জংশন, নি, কাঠপেন্সিল, বলপয়েন্ট ইত্যাদি। তাঁর আরও কিছু বই হাতের নাগালে আছে। এখনো পড়া হয়ে ওঠেনি। বাদশাহ নামদার পড়েও বিমোহিত হই। যেন ঘোরলাগা এক মায়াজালে আটকে যাই। মনে হয়, তিনি ইতিহাসের প্রাজ্ঞ একজন শিক্ষক বা ইতিহাসবিদ গবেষক। বইটি পাক-ভারতের ইতিহাসের শিক্ষকদের অবশ্যই পাঠ করা উচিত।

৬.

মাত্র ৬৩ বছরের জীবনকালে নিরঙ্কুশ বিজ্ঞানপড়ুয়া হুমায়ূন সৃষ্টি করে গেছেন বিচিত্র সব মানবচরিত্র। লেখালেখি নিয়ে তাঁর ক্লান্তি বা একগুঁয়েমির কথা কখনো শোনা যায়নি। তিনি বলতেন, ‘অনেক লেখকের ক্ষেত্রেই এমনটা হয়েছে। তবে আমার বেলায় তা হয়নি বরং লেখার আগ্রহ ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে’। তাঁর নিরন্তর সৃজনশীলতার ভান্ডার ছিল বহুমাত্রিক ও বহুরৈখিক। উপন্যাস, গল্প, ছোটগল্প, প্রবন্ধ, জীবনীগ্রন্থ, নাটক, রূপকথা, কল্পবিজ্ঞান, শিশুতোষ, পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ, গান বা গীতিকার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা- সব জায়গায় দারুণ সফল হয়েছেন তিনি। এই প্রতিভাবান বাঙালি শেষ সময়ে এসে ছবি আঁকা নিয়েও ব্যস্ত ছিলেন। উল্লেখ্য যে, তাঁর ‘এইসব দিনরাত্রি’, অয়োময় বা ‘কোথাও কেউ নেই’ নাটকগুলো কালোত্তীর্ণ হয়ে আজও দর্শকের হৃদয় জয় করে আছে। চলচ্চিত্রগুলোও অনাগত কালের স্মৃতির আর্কাইভে সংরক্ষিত থাকবে। প্রায় তিন শতাধিক গ্রন্থের রচয়িতা তিনি। বইয়ের নামকরণ বিষয়েও তাঁর একটা নিজস্ব ঘরানা ছিল। যদিও বলেছেন, ‘অনেক নাম তিনি কবিদের কাছ থেকে ধার করেছেন’। আরও বলেছেন, ‘বইয়ের উৎসর্গপত্রে লেখকরা আবেগের বাড়াবাড়ি করেন’। তবু তাঁর উৎসর্গপত্রে উৎকীর্ণ অসাধারণ বাক্য বা বাক্যসমূহ যে কোনো পাঠককে শুরুতেই আকৃষ্ট করে তুলতে পারে। বলা যায়, এটাও ছিল হুমায়ূন আহমেদের পাঠক ধরার এক অভিনব অনন্য স্টাইল।

এই বিভাগের আরও খবর
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
একলা হয়ে যায় সন্ধ্যা
অব্যক্ত আলাপ
অব্যক্ত আলাপ
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
কবিতার ময়মনসিংহ সেকাল-একাল
ভুল নদীর পাড়ে
ভুল নদীর পাড়ে
অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো
মেঘের অন্ধকার
মেঘের অন্ধকার
সর্বশেষ খবর
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা
কাল থেকে যাওয়া যাবে সেন্টমার্টিন, মানতে হবে ১২ নির্দেশনা

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব
নির্বাচন ১৫ ফেব্রুয়ারির আগে হবে, কোনো শক্তি নেই পেছানোর: প্রেস সচিব

৫ মিনিট আগে | জাতীয়

মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা
মধ্যরাত থেকে শুরু হচ্ছে জাটকা শিকারে নিষেধাজ্ঞা

১০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন
গুইমারায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ও ফায়ার সার্ভিস স্টেশনের দাবিতে মানববন্ধন

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচন বানচাল করার জন্য একটি মহল কাজ করছে : মির্জা ফখরুল

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯
রাজধানীতে আওয়ামী লীগের ঝটিকা মিছিল, গ্রেফতার ২৯

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা
কম ঘুমে হৃদরোগ ও মানসিক অসুস্থতার শঙ্কা

৩৮ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার
নভেম্বরে গণভোট দিয়ে ফেব্রুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন দিতে হবে : গোলাম পরওয়ার

৪৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে খেলে কত টাকা পাবে আর্জেন্টিনা?

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
১০ বছরের প্রতিরক্ষা চুক্তি সই করল যুক্তরাষ্ট্র-ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক
উন্নয়ন বৈষম্যের প্রতিবাদে সিলেটে আন্দোলনের ডাক

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে
৭ দফা দাবি না মানলে শনিবার থেকে ডিম-মুরগি উৎপাদন বন্ধ থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল
কাজে মনোযোগ বাড়ানোর কৌশল

১ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ
ইসরায়েলে রক্ষণশীল ইহুদিদের ব্যাপক বিক্ষোভ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন
শাবিতে ভয়েস ফর জাস্টিস’র ‘খাল পরিষ্কার অভিযান’ উদ্বোধন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া
প্রতিদিন সকালে দুই ফেরেশতার দোয়া ও বদদোয়া

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন
গোছানো কাজে কাটুক ছুটির দিন

২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ
নুরুল ইসলামের উন্মুক্ত পাঠাগারের পাশে বসুন্ধরা শুভসংঘ

২ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস
তিন বিভাগে অতিভারি বর্ষণের আভাস

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের
যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশে কড়াকড়ি, সর্বনিম্ন শরণার্থী গ্রহণের সীমা ঘোষণা ট্রাম্পের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন
শারজাহ বাংলাদেশ সমিতি: ভারপ্রাপ্ত সভাপতি হলেন শাহাদাত হোসেন

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু
টোয়াবের আয়োজনে ৩ দিনব্যাপী পর্যটন মেলা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের
পরীক্ষার ফি কমছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি
মৃত্যুর আগে মাকে পানি দিইনি, দেওয়া উচিত ছিল: আরশাদ ওয়ার্সি

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের
ইসরায়েলি বাহিনীকে প্রতিহতের নির্দেশ লেবাননের প্রেসিডেন্টের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের এসএসসি পরীক্ষা : ফরম পূরণ শুরু ৩১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন
শীতের শুরুতে ঠোঁটের যত্ন

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার
ফটিকছড়িতে কিশোরীকে ধর্ষণের অভিযোগে যুবক গ্রেপ্তার

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর
মাদ্রাসার ৮ম শ্রেণির বৃত্তি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু ২ নভেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি
নির্বাচনি প্রতীকের তালিকায় যুক্ত হলো শাপলা কলি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া
মেট্রোরেলে চাকরি পাচ্ছেন আজাদের স্ত্রী পিয়া

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সর্বোচ্চ বেতন ১ লাখ ৫৬ হাজার, সর্বনিম্ন ৩০ হাজার টাকার প্রস্তাব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ
বাড্ডায় মেট্রো লাইন স্থানান্তর শুরু, বিকল্প সড়ক ব্যবহারের পরামর্শ

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’
বিশ্বব্যাপী কাল মুক্তি পাচ্ছে ‘বাহুবলী : দ্য এপিক’

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব
প্রয়োজন হলে আবারও প্রতীকের তালিকা সংশোধন করা হবে : ইসি সচিব

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’
‘শাপলা যদি দিতেই চান একটু ফুটাইয়া দিলে ক্ষতি কী?’

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী
বিএনপির স্বাক্ষরিত পাতা বদল করে ঐকমত্য কমিশনে জমা দেওয়া হয়েছে: রিজভী

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক
চাকরির শেষ কর্মদিবসে বিদ্যালয়েই মারা গেলেন প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত
রান তাড়ার বিশ্ব রেকর্ড গড়ে ফাইনালে ভারত

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা
দ্রুতই গণভোটের সিদ্ধান্ত দেবেন প্রধান উপদেষ্টা: আইন উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা
এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের জবাবদিহিতার আওতায় আনা হবে : শিক্ষা উপদেষ্টা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল
নির্বাচনের দিন ছাড়া গণভোটের সিদ্ধান্ত মানবে না বিএনপি: মির্জা ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা
নিজেদের সেনাদের মৃত্যুদণ্ড দিচ্ছে রুশ কমান্ডাররা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের
কাশ্মীরে আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নির্মাণের ঘোষণা পাকিস্তানের

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার
কার্গো ভিলেজের অগ্নিকাণ্ডের তদন্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করবে সরকার

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী
মহাকাশ মিশনে যাচ্ছেন প্রথম পাকিস্তানি নভোচারী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ
মেডিকেল ও ডেন্টালে ভর্তির নীতিমালা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে: দুদু

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত
ইরানের চাবাহার বন্দর নিয়ে মার্কিন নিষেধাজ্ঞায় ছাড় পেল ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে
সরানো হলো ডিএসসিসির প্রশাসক ও ঢাকা ওয়াসার এমডিকে

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত
রেজিমেন্ট অব আর্টিলারি ও আর্মি এয়ার ডিফেন্স কোরের অধিনায়ক সম্মেলন অনুষ্ঠিত

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল
জনপ্রশাসনবিষয়ক কমিটি বাতিল

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি
তফসিলের পর প্রশাসন-পুলিশে রদবদলের উদ্যোগ নেবে ইসি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি
পুলিশের চার কর্মকর্তাকে ডিআইজি পদে পদোন্নতি

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন
বিদেশযাত্রায় নিষেধাজ্ঞার কারণ জানতে চেয়ে সদুত্তর পাইনি : এহসানুল হক মিলন

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন
শাপলা কলি দিয়ে বুঝিয়েছে এনসিপি বাচ্চাদের দল: সামান্তা শারমিন

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান
ট্রাম্পের পারমাণবিক পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল ইরান

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?
ক্লাউড সিডিংয়ে কি খাজনার চেয়ে বাজনা বেশি?

২৩ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি
সহ-শিক্ষা কার্যক্রমে শিক্ষার্থীদের মনোযোগ বাড়াতে হবে: এ্যানি

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা
ভাঙছে সঞ্চয়পত্র কমছে কেনা

পেছনের পৃষ্ঠা

বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে
বিশ্ব তাকিয়ে আছে ড. ইউনূসের দিকে

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা
প্রতি কেজি আলু উৎপাদনে কৃষকের ক্ষতি ২০ টাকা

নগর জীবন

হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ
হাসিনা পালানোর খবর শুনেও এলোপাতাড়ি গুলি করে পুলিশ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি
বিএনপিসহ তিন দলের একক প্রার্থী মাঠে সব পক্ষের সরব উপস্থিতি

নগর জীবন

বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ
বসুন্ধরা কিংস-কুয়েত এসসি মুখোমুখি আজ

মাঠে ময়দানে

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড
এক বছরে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল
বাংলাদেশের ‘রেডিমেড’ প্রতিপক্ষ নেপাল

মাঠে ময়দানে

তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী
তমালের সত্য ঘটনায় আরশ-উর্বী

শোবিজ

চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!
চ্যালেঞ্জটা নিতে পারলেন না লিটনরা!

মাঠে ময়দানে

কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং
কী কথা হলো ট্রাম্প-শি জিনপিং

প্রথম পৃষ্ঠা

একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন
একবিংশ শতাব্দীর চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

বদলে যাওয়া বাঁধন
বদলে যাওয়া বাঁধন

শোবিজ

জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার
জুলাই সনদের আইনি ভিত্তির জন্য গণভোট দরকার

নগর জীবন

মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ
মোজাম্মেল হক ও খোকন দম্পতির আয়কর নথি জব্দের আদেশ

নগর জীবন

মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না
মুক্তিযুদ্ধ আর বিরোধীদের একসঙ্গে মেলানো যাবে না

নগর জীবন

বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু
বেরোবির ছাত্র সংসদ নির্বাচনে তোড়জোড় শুরু

নগর জীবন

নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক
নজরুল ইসলাম মজুমদারকে জেলগেটে জিজ্ঞাসাবাদ করবে দুদক

নগর জীবন

নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ
নব্বইয়ের দশকের রোমান্টিক জুটি নাঈম-শাবনাজ

শোবিজ

টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস

মাঠে ময়দানে

আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে
আদালতের সেরেস্তাদার রিমান্ডে

নগর জীবন

চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ
চাকরি ছাড়ায় হুমকির অভিযোগ

দেশগ্রাম

ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য
ক্ষমা চাইলেন নিজের আচরণের জন্য

মাঠে ময়দানে

সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার
সিলেটে অনলাইন জুয়া খেলার সময় ১৫ জন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে
বিএনপি ‘না’ ভোটে গেলে গণভোট অর্থহীন হবে

নগর জীবন

এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ
এশিয়ান আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপ

মাঠে ময়দানে

টিভিতে
টিভিতে

মাঠে ময়দানে

হেমন্তে গাঁয়ের রূপ
হেমন্তে গাঁয়ের রূপ

ডাংগুলি

নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট
নারী হকিতে কোটি টাকার টুর্নামেন্ট

মাঠে ময়দানে