শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

হুমায়ূন আহমেদ : কথাসাহিত্যের বরপুত্র

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হুমায়ূন আহমেদ : কথাসাহিত্যের বরপুত্র

গত দেড় বছরে আমি অন্তত তিনবার কলকাতা গিয়েছি। সে সময়ে ভারতের আরও দু’চারটি রাজ্যে যাওয়া হলেও ঘুরেফিরে শেষ ঠিকানা বাঙালির ইতিহাসের আদি শহর কলকাতায় দুয়েক দিন থাকতেই হয়েছে। আমার কাছে কলকাতা মানে জোড়াসাঁকো বা শান্তিনিকেতনের পরে কলেজ স্ট্রিটে একটু ঘোরাঘুরি করে আসা, কফি হাউস, প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, সংস্কৃত কলেজ, আনন্দ ও দে’জ পাবলিশার্সসহ বিভিন্ন প্রকার বইয়ের দোকানে উঁকি দিয়ে আসা। অন্যথায় ওপার বাংলার সফরটাই যেন অসম্পূর্ণ অসমাপ্ত থেকে যায়।

চলতি বছরের জুলাই মাসেও কলকাতা গিয়ে একইভাবে সবান্ধব বই পাড়ায় ঘুরতে যাই। মোটামুটি চোখে পড়ার মতো স্টলগুলোয় প্রবেশ করেছি। মনে হয়েছে, বাংলা বা ইংরেজিতে ছাপা নব্বই ভাগ বই-ই কলকাতা থেকে প্রকাশিত। তাছাড়া প্রকাশনার ভুবনে কলকাতার জুড়ি মেলা ভার। একই সাথে বাংলাদেশের কবি লেখকদের বই এবং জনপ্রিয়তা নিয়ে একটু পরখ করারও চেষ্টা করি। বলাবাহুল্য, হাতের নাগালে বা ওপরের সারিতে রাখা বইয়ের মধ্যে হুমায়ূন আহমেদ ছাড়া আমাদের এখানকার অন্য কোনো লেখকের বই শোভা পেতে অন্তত আমি দেখিনি। এর অর্থ এই নয় যে, অন্যদের বই পাওয়া যাবে না। খোঁজ নিলে হয়তো পাওয়া যেত। দু’একটা দোকানে নবীন কথাসাহিত্যেক সাদাত হোসাইনের বই দেখা গেছে। সেখানে হুমায়ূন আহমেদের বইয়ের পাইরেসি চলেছে বলেও তারা জানান। ঢাকার নীলক্ষেত এলাকায় যেমন পৃথিবীর বিখ্যাত বইয়ের ফটোকপি ভার্সন উন্মুক্ত রাস্তায় বা দোকানে পাওয়া যায়, তেমনি কলকাতায় হুমায়ূনের বই পাওয়া যায়। হাঁটতে হাঁটতেই চোখে পড়ে তাঁর ‘হিমুসমগ্র’, মধ্যাহ্ন, কবি, ‘এইসব দিনরাত্রি’ ইত্যাদি। তবে কেউ কেউ সাদাত হোসাইনেরও প্রশংসা করলেন।

২.

কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদের বই পড়তে প্রথম জীবনে আমি নিজেও খুব বেশি আগ্রহী ছিলাম না। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় জীবন অবধি আমার মনে একটা বদ্ধমূল নেতিবাচক ধারণা জন্মেছিল যে, ওনার লেখাগুলো নাকি কেবল কোমলপ্রাণ বাচ্চাদের জন্য। অথচ গোটা আশির দশকে বাংলা একাডেমি চত্বরের জনারণ্য বইমেলায় প্রায় প্রতিদিন ঘুরতে গিয়েছি এবং দেখেছি- যে স্টলটির সামনে শহুরে তরুণ-তরুণীদের ভিড় লেগে আছে, সেখানেই হুমায়ূন আহমেদ। মাথা নিচু করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে অটোগ্রাফের কলমের আঁচড়ে পালকের চিহ্ন রেখে যাচ্ছেন। মনে পড়ে অটোগ্রাফের জন্য না হলেও ভিড় ঠেলে দু’একবার আমিও তাঁকে দেখেছিলাম। নব্বইয়ের দশকে এসে অটোগ্রাফ শিকারি জনতার ভিড় ঠেকাতে বইমেলায় পুলিশ মোতায়েন করতে আমরা সবাই দেখেছি। এমনকি বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষকে নিতে হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তার ঝুঁকি।

৩.

আমার বলতে বিন্দু পরিমাণ দ্বিধা নেই যে, মাত্র দুটি ছোট্ট লেখা পড়ে বরেণ্য লেখক হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে আমার মনোজগতে এক আমূল পরিবর্তন ঘটতে থাকে।

১৯৮৬ থেকে ১৯৮৯ সালের সময়ে বিকাল হলে প্রায়ই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলে যেতাম। আমি তখনো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের মায়া ছাড়তে পারিনি। সেখানে যাওয়ার মূল আকর্ষণ পণ্ডিত অধ্যাপক ড. আহমদ শরীফ। উদ্যানে এক ঘণ্টা হাঁটার পরে তিনি তাঁর সাগরেদদ্বয় অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ ফারুক এবং অধ্যাপক মমতাজুর রহমান তরফদারকে নিয়ে গোল চক্করে বসেন। খোলা আকাশের নিচে চলে দীর্ঘক্ষণ মুক্ত আলোচনা। শ্রোতারা বেশির ভাগই ছাত্র ও শিক্ষক। অধ্যাপক ও লেখক হুমায়ুন আজাদও মাঝেমধ্যে শ্রোতাদের দলে থাকতেন। আলোচনার প্রসঙ্গের কোনো নির্ধারিত স্থান-কাল-পাত্র ছিল না। যে কেউ প্রশ্ন করলে ড. আহমদ শরীফ অকপটে ও অসংশয়ে উত্তর দিতেন। তিনি কখনো কাউকে পরোয়া করে কথা বলতেন না। সত্য বলার এমন সাহসী মানুষ আজকের দিনে বিরল। সেই সময়ে সম্ভবত কারও প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক আহমদ শরীফ হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে কোনো বিরূপ মন্তব্য করেননি। বরং ইতিবাচক সাড়া দিয়েছিলেন। কিছুদিন পরে জানতে পারি, হুমায়ূন আহমেদের প্রথম উপন্যাস ‘নন্দিত নরকে’র ভূমিকা লিখেছেন আহমদ শরীফ নিজে। তাঁর সেই অভূতপূর্ব সংক্ষিপ্ত ভূমিকা পড়েই ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকি।

দ্বিতীয় বিষয় সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের চোখে তাঁর নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ ছোটগল্প সংকলন। এতে হুমায়ূন আহমেদের ‘চোখ’ ছোটগল্পটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। সৈয়দ হক হুমায়ূন আহমেদকে দেশের অন্যতম সেরা একজন গল্পকারও বলেছিলেন। তবে এখন মনে নেই কোথায় পড়েছিলাম। ভাবছিলাম, উল্লিখিত যে দু’জন বিখ্যাত লেখক জীবনে সহজে কারও গুণকীর্তন বা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে জানতেন না, তাঁরা যদি হুমায়ূন আহমেদের ভূয়সী প্রশংসা করতে পারেন, তবে আর কিছুর কি প্রয়োজন আছে?

যেসব বই পড়ে আমি ভক্ত হয়ে পড়ি বা তাঁর প্রতি অনুরাগী হই এর দু’চারখানা উল্লেখ করা যায়। ২০০৪ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশিত তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী উপন্যাস ‘জোছনা ও জননীর গল্প’। যা আমাকে প্রথম মুগ্ধ করে তোলে। এতে অন্য একটা মনস্তাত্ত্বিক কারণ থাকতে পারে, এর চরিত্র ও স্থানগুলো আমার নিজের জন্মভূমির কাছাকাছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত সুন্দর নিখুঁত বয়ান খুব বেশি দেখা যায় না। তাঁর চরিত্র চিত্রণেও ময়মনসিংহ এলাকার ভাষা, সংস্কৃতি তথা গ্রামীণ আবহ চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। একে একে পড়ে নিই, বাদশাহ নামদার, মধ্যাহ্ন, দেয়াল, মাতাল হাওয়া, কবি, নন্দিত নরকে, গৌরীপুর জংশন, নি, কাঠপেন্সিল, বলপয়েন্ট ইত্যাদি।

৪.

অধ্যাপক আহমদ শরীফ ১৯৭২ সালে ‘নন্দিত নরকে’র ভূমিকার দ্বিতীয় প্যারায় লিখেছিলেন, ‘পড়ে আমি অভিভূত হলাম। গল্পে সবিস্ময়ে প্রত্যক্ষ করেছি একজন সূক্ষ্মদর্শী শিল্পীর, একজন কুশলী স্রষ্টার পাকা হাত। বাঙলা সাহিত্যক্ষেত্রে এক সুনিপুণ শিল্পীর এক দক্ষ রূপকারের, এক প্রজ্ঞাবান দ্রষ্টার জন্মলগ্ন যেন অনুভব করলাম।’ আমাদের সাহিত্যের অর্ধশতাব্দীর ইতিহাস সাক্ষী হয়ে আছে। ড. আহমদ শরীফের ভবিষ্যৎদ্বাণী যথার্থ ছিল।

বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি, নিঃসঙ্গ শেরপাখ্যাত শামসুর রাহমান বলেছেন, ‘হুমায়ূন আহমেদ অনেকগুলো উপন্যাস রচনা করেছেন এবং ইতিমধ্যে তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখক। জনপ্রিয়তা সম্পর্কে কারও কারও মনে সন্দেহের উদ্রেক হয় এবং কেউ কেউ বাঁকা উক্তিও করে ফেলেন। কিন্তু দেখা গেছে অনেক উৎকৃষ্ট রচনাই অত্যন্ত জনপ্রিয়। হুমায়ূন আহমেদ আমাদের সস্তা চতুর্থশ্রেণীর লেখকদের হাত থেকে মুক্তি দিয়েছেন। তিনি, সন্দেহ নেই, বিশাল পাঠকগোষ্ঠী তৈরি করেছেন, যা সাহিত্যের পক্ষে উপকারী। এ কথা বলতে আমার বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই যে, তিনি, ভবিষ্যতে আমাদের সাহিত্যের ইতিহাসে কিংবদন্তির মর্যাদা পাবেন।’

৫.

যেসব বই পড়ে আমি ভক্ত হয়ে পড়ি বা তাঁর প্রতি অনুরাগী হই এর দু’চারখানা উল্লেখ করা যায়।

২০০৪ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশিত তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী উপন্যাস ‘জোছনা ও জননীর গল্প’। যা আমাকে প্রথম মুগ্ধ করে তোলে। এতে অন্য একটা মনস্তাত্ত্বিক কারণ থাকতে পারে, এর চরিত্র ও স্থানগুলো আমার নিজের জন্মভূমির কাছাকাছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত সুন্দর নিখুঁত বয়ান খুব বেশি দেখা যায় না। তাঁর চরিত্র চিত্রণেও ময়মনসিংহ এলাকার ভাষা, সংস্কৃতি তথা গ্রামীণ আবহ চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে।

একে একে পড়ে নিই, বাদশাহ নামদার, মধ্যাহ্ন, দেয়াল,

মাতাল হাওয়া, কবি, নন্দিত নরকে, গৌরীপুর জংশন, নি, কাঠপেন্সিল, বলপয়েন্ট ইত্যাদি। তাঁর আরও কিছু বই হাতের নাগালে আছে। এখনো পড়া হয়ে ওঠেনি। বাদশাহ নামদার পড়েও বিমোহিত হই। যেন ঘোরলাগা এক মায়াজালে আটকে যাই। মনে হয়, তিনি ইতিহাসের প্রাজ্ঞ একজন শিক্ষক বা ইতিহাসবিদ গবেষক। বইটি পাক-ভারতের ইতিহাসের শিক্ষকদের অবশ্যই পাঠ করা উচিত।

৬.

মাত্র ৬৩ বছরের জীবনকালে নিরঙ্কুশ বিজ্ঞানপড়ুয়া হুমায়ূন সৃষ্টি করে গেছেন বিচিত্র সব মানবচরিত্র। লেখালেখি নিয়ে তাঁর ক্লান্তি বা একগুঁয়েমির কথা কখনো শোনা যায়নি। তিনি বলতেন, ‘অনেক লেখকের ক্ষেত্রেই এমনটা হয়েছে। তবে আমার বেলায় তা হয়নি বরং লেখার আগ্রহ ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে’। তাঁর নিরন্তর সৃজনশীলতার ভান্ডার ছিল বহুমাত্রিক ও বহুরৈখিক। উপন্যাস, গল্প, ছোটগল্প, প্রবন্ধ, জীবনীগ্রন্থ, নাটক, রূপকথা, কল্পবিজ্ঞান, শিশুতোষ, পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ, গান বা গীতিকার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা- সব জায়গায় দারুণ সফল হয়েছেন তিনি। এই প্রতিভাবান বাঙালি শেষ সময়ে এসে ছবি আঁকা নিয়েও ব্যস্ত ছিলেন। উল্লেখ্য যে, তাঁর ‘এইসব দিনরাত্রি’, অয়োময় বা ‘কোথাও কেউ নেই’ নাটকগুলো কালোত্তীর্ণ হয়ে আজও দর্শকের হৃদয় জয় করে আছে। চলচ্চিত্রগুলোও অনাগত কালের স্মৃতির আর্কাইভে সংরক্ষিত থাকবে। প্রায় তিন শতাধিক গ্রন্থের রচয়িতা তিনি। বইয়ের নামকরণ বিষয়েও তাঁর একটা নিজস্ব ঘরানা ছিল। যদিও বলেছেন, ‘অনেক নাম তিনি কবিদের কাছ থেকে ধার করেছেন’। আরও বলেছেন, ‘বইয়ের উৎসর্গপত্রে লেখকরা আবেগের বাড়াবাড়ি করেন’। তবু তাঁর উৎসর্গপত্রে উৎকীর্ণ অসাধারণ বাক্য বা বাক্যসমূহ যে কোনো পাঠককে শুরুতেই আকৃষ্ট করে তুলতে পারে। বলা যায়, এটাও ছিল হুমায়ূন আহমেদের পাঠক ধরার এক অভিনব অনন্য স্টাইল।

এই বিভাগের আরও খবর
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
লেখা পাঠানোর ঠিকানা ও জরুরি তথ্য
সুখের খোঁজে
সুখের খোঁজে
ভিজে থাকা স্মৃতি
ভিজে থাকা স্মৃতি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
ধুলোর নিচে আড়াআড়ি
অপার
অপার
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
রহস্যের রানি আগাথা ক্রিস্টি
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য বিভাগে লেখা পাঠানোর ঠিকানা
ডেটিং
ডেটিং
শরতের চোখ
শরতের চোখ
ইছামতী
ইছামতী
গানের স্বরলিপি
গানের স্বরলিপি
অপার
অপার
সর্বশেষ খবর
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

এই মাত্র | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

১৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

২০ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

৩৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

৪৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

৫১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ
ফিলিস্তিনপন্থী নেতা মাহমুদ খলিলকে আলজেরিয়া অথবা সিরিয়াতে প্রত্যাবর্তনের নির্দেশ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান
জুলাই সনদের আইনিভিত্তি ব্যতীত নির্বাচন শহীদের রক্তের সাথে বেঈমানি: রাশেদ প্রধান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা
মহাজাগতিক আঘাত নতুন জীবনের জন্ম দিতে পারে, বলছে গবেষণা

১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন
১১ বছর পর ফিফা র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে স্পেন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান
মানিকগঞ্জে নকল সাবান কারখানায় অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু
বাগেরহাটে পানিতে ডুবে দাদা-নাতির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই
একই সঙ্গে কুরআনের হাফেজ হলেন দুই ভাই

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো
ফ্রান্সে পেশাজীবী সংগঠনগুলোর ধর্মঘট, চাপে ম্যাক্রো

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তঃবাহিনী সাঁতার, ওয়াটারপোলো ও ডাইভিং প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়
৮ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৮ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল
আবারও রিজার্ভ ৩১ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন