শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

হুমায়ূন আহমেদ : কথাসাহিত্যের বরপুত্র

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হুমায়ূন আহমেদ : কথাসাহিত্যের বরপুত্র

গত দেড় বছরে আমি অন্তত তিনবার কলকাতা গিয়েছি। সে সময়ে ভারতের আরও দু’চারটি রাজ্যে যাওয়া হলেও ঘুরেফিরে শেষ ঠিকানা বাঙালির ইতিহাসের আদি শহর কলকাতায় দুয়েক দিন থাকতেই হয়েছে। আমার কাছে কলকাতা মানে জোড়াসাঁকো বা শান্তিনিকেতনের পরে কলেজ স্ট্রিটে একটু ঘোরাঘুরি করে আসা, কফি হাউস, প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, সংস্কৃত কলেজ, আনন্দ ও দে’জ পাবলিশার্সসহ বিভিন্ন প্রকার বইয়ের দোকানে উঁকি দিয়ে আসা। অন্যথায় ওপার বাংলার সফরটাই যেন অসম্পূর্ণ অসমাপ্ত থেকে যায়।

চলতি বছরের জুলাই মাসেও কলকাতা গিয়ে একইভাবে সবান্ধব বই পাড়ায় ঘুরতে যাই। মোটামুটি চোখে পড়ার মতো স্টলগুলোয় প্রবেশ করেছি। মনে হয়েছে, বাংলা বা ইংরেজিতে ছাপা নব্বই ভাগ বই-ই কলকাতা থেকে প্রকাশিত। তাছাড়া প্রকাশনার ভুবনে কলকাতার জুড়ি মেলা ভার। একই সাথে বাংলাদেশের কবি লেখকদের বই এবং জনপ্রিয়তা নিয়ে একটু পরখ করারও চেষ্টা করি। বলাবাহুল্য, হাতের নাগালে বা ওপরের সারিতে রাখা বইয়ের মধ্যে হুমায়ূন আহমেদ ছাড়া আমাদের এখানকার অন্য কোনো লেখকের বই শোভা পেতে অন্তত আমি দেখিনি। এর অর্থ এই নয় যে, অন্যদের বই পাওয়া যাবে না। খোঁজ নিলে হয়তো পাওয়া যেত। দু’একটা দোকানে নবীন কথাসাহিত্যেক সাদাত হোসাইনের বই দেখা গেছে। সেখানে হুমায়ূন আহমেদের বইয়ের পাইরেসি চলেছে বলেও তারা জানান। ঢাকার নীলক্ষেত এলাকায় যেমন পৃথিবীর বিখ্যাত বইয়ের ফটোকপি ভার্সন উন্মুক্ত রাস্তায় বা দোকানে পাওয়া যায়, তেমনি কলকাতায় হুমায়ূনের বই পাওয়া যায়। হাঁটতে হাঁটতেই চোখে পড়ে তাঁর ‘হিমুসমগ্র’, মধ্যাহ্ন, কবি, ‘এইসব দিনরাত্রি’ ইত্যাদি। তবে কেউ কেউ সাদাত হোসাইনেরও প্রশংসা করলেন।

২.

কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদের বই পড়তে প্রথম জীবনে আমি নিজেও খুব বেশি আগ্রহী ছিলাম না। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় জীবন অবধি আমার মনে একটা বদ্ধমূল নেতিবাচক ধারণা জন্মেছিল যে, ওনার লেখাগুলো নাকি কেবল কোমলপ্রাণ বাচ্চাদের জন্য। অথচ গোটা আশির দশকে বাংলা একাডেমি চত্বরের জনারণ্য বইমেলায় প্রায় প্রতিদিন ঘুরতে গিয়েছি এবং দেখেছি- যে স্টলটির সামনে শহুরে তরুণ-তরুণীদের ভিড় লেগে আছে, সেখানেই হুমায়ূন আহমেদ। মাথা নিচু করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে অটোগ্রাফের কলমের আঁচড়ে পালকের চিহ্ন রেখে যাচ্ছেন। মনে পড়ে অটোগ্রাফের জন্য না হলেও ভিড় ঠেলে দু’একবার আমিও তাঁকে দেখেছিলাম। নব্বইয়ের দশকে এসে অটোগ্রাফ শিকারি জনতার ভিড় ঠেকাতে বইমেলায় পুলিশ মোতায়েন করতে আমরা সবাই দেখেছি। এমনকি বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষকে নিতে হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তার ঝুঁকি।

৩.

আমার বলতে বিন্দু পরিমাণ দ্বিধা নেই যে, মাত্র দুটি ছোট্ট লেখা পড়ে বরেণ্য লেখক হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে আমার মনোজগতে এক আমূল পরিবর্তন ঘটতে থাকে।

১৯৮৬ থেকে ১৯৮৯ সালের সময়ে বিকাল হলে প্রায়ই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলে যেতাম। আমি তখনো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের মায়া ছাড়তে পারিনি। সেখানে যাওয়ার মূল আকর্ষণ পণ্ডিত অধ্যাপক ড. আহমদ শরীফ। উদ্যানে এক ঘণ্টা হাঁটার পরে তিনি তাঁর সাগরেদদ্বয় অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ ফারুক এবং অধ্যাপক মমতাজুর রহমান তরফদারকে নিয়ে গোল চক্করে বসেন। খোলা আকাশের নিচে চলে দীর্ঘক্ষণ মুক্ত আলোচনা। শ্রোতারা বেশির ভাগই ছাত্র ও শিক্ষক। অধ্যাপক ও লেখক হুমায়ুন আজাদও মাঝেমধ্যে শ্রোতাদের দলে থাকতেন। আলোচনার প্রসঙ্গের কোনো নির্ধারিত স্থান-কাল-পাত্র ছিল না। যে কেউ প্রশ্ন করলে ড. আহমদ শরীফ অকপটে ও অসংশয়ে উত্তর দিতেন। তিনি কখনো কাউকে পরোয়া করে কথা বলতেন না। সত্য বলার এমন সাহসী মানুষ আজকের দিনে বিরল। সেই সময়ে সম্ভবত কারও প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক আহমদ শরীফ হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে কোনো বিরূপ মন্তব্য করেননি। বরং ইতিবাচক সাড়া দিয়েছিলেন। কিছুদিন পরে জানতে পারি, হুমায়ূন আহমেদের প্রথম উপন্যাস ‘নন্দিত নরকে’র ভূমিকা লিখেছেন আহমদ শরীফ নিজে। তাঁর সেই অভূতপূর্ব সংক্ষিপ্ত ভূমিকা পড়েই ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকি।

দ্বিতীয় বিষয় সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের চোখে তাঁর নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ ছোটগল্প সংকলন। এতে হুমায়ূন আহমেদের ‘চোখ’ ছোটগল্পটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। সৈয়দ হক হুমায়ূন আহমেদকে দেশের অন্যতম সেরা একজন গল্পকারও বলেছিলেন। তবে এখন মনে নেই কোথায় পড়েছিলাম। ভাবছিলাম, উল্লিখিত যে দু’জন বিখ্যাত লেখক জীবনে সহজে কারও গুণকীর্তন বা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে জানতেন না, তাঁরা যদি হুমায়ূন আহমেদের ভূয়সী প্রশংসা করতে পারেন, তবে আর কিছুর কি প্রয়োজন আছে?

যেসব বই পড়ে আমি ভক্ত হয়ে পড়ি বা তাঁর প্রতি অনুরাগী হই এর দু’চারখানা উল্লেখ করা যায়। ২০০৪ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশিত তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী উপন্যাস ‘জোছনা ও জননীর গল্প’। যা আমাকে প্রথম মুগ্ধ করে তোলে। এতে অন্য একটা মনস্তাত্ত্বিক কারণ থাকতে পারে, এর চরিত্র ও স্থানগুলো আমার নিজের জন্মভূমির কাছাকাছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত সুন্দর নিখুঁত বয়ান খুব বেশি দেখা যায় না। তাঁর চরিত্র চিত্রণেও ময়মনসিংহ এলাকার ভাষা, সংস্কৃতি তথা গ্রামীণ আবহ চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। একে একে পড়ে নিই, বাদশাহ নামদার, মধ্যাহ্ন, দেয়াল, মাতাল হাওয়া, কবি, নন্দিত নরকে, গৌরীপুর জংশন, নি, কাঠপেন্সিল, বলপয়েন্ট ইত্যাদি।

৪.

অধ্যাপক আহমদ শরীফ ১৯৭২ সালে ‘নন্দিত নরকে’র ভূমিকার দ্বিতীয় প্যারায় লিখেছিলেন, ‘পড়ে আমি অভিভূত হলাম। গল্পে সবিস্ময়ে প্রত্যক্ষ করেছি একজন সূক্ষ্মদর্শী শিল্পীর, একজন কুশলী স্রষ্টার পাকা হাত। বাঙলা সাহিত্যক্ষেত্রে এক সুনিপুণ শিল্পীর এক দক্ষ রূপকারের, এক প্রজ্ঞাবান দ্রষ্টার জন্মলগ্ন যেন অনুভব করলাম।’ আমাদের সাহিত্যের অর্ধশতাব্দীর ইতিহাস সাক্ষী হয়ে আছে। ড. আহমদ শরীফের ভবিষ্যৎদ্বাণী যথার্থ ছিল।

বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি, নিঃসঙ্গ শেরপাখ্যাত শামসুর রাহমান বলেছেন, ‘হুমায়ূন আহমেদ অনেকগুলো উপন্যাস রচনা করেছেন এবং ইতিমধ্যে তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখক। জনপ্রিয়তা সম্পর্কে কারও কারও মনে সন্দেহের উদ্রেক হয় এবং কেউ কেউ বাঁকা উক্তিও করে ফেলেন। কিন্তু দেখা গেছে অনেক উৎকৃষ্ট রচনাই অত্যন্ত জনপ্রিয়। হুমায়ূন আহমেদ আমাদের সস্তা চতুর্থশ্রেণীর লেখকদের হাত থেকে মুক্তি দিয়েছেন। তিনি, সন্দেহ নেই, বিশাল পাঠকগোষ্ঠী তৈরি করেছেন, যা সাহিত্যের পক্ষে উপকারী। এ কথা বলতে আমার বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই যে, তিনি, ভবিষ্যতে আমাদের সাহিত্যের ইতিহাসে কিংবদন্তির মর্যাদা পাবেন।’

৫.

যেসব বই পড়ে আমি ভক্ত হয়ে পড়ি বা তাঁর প্রতি অনুরাগী হই এর দু’চারখানা উল্লেখ করা যায়।

২০০৪ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশিত তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী উপন্যাস ‘জোছনা ও জননীর গল্প’। যা আমাকে প্রথম মুগ্ধ করে তোলে। এতে অন্য একটা মনস্তাত্ত্বিক কারণ থাকতে পারে, এর চরিত্র ও স্থানগুলো আমার নিজের জন্মভূমির কাছাকাছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত সুন্দর নিখুঁত বয়ান খুব বেশি দেখা যায় না। তাঁর চরিত্র চিত্রণেও ময়মনসিংহ এলাকার ভাষা, সংস্কৃতি তথা গ্রামীণ আবহ চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে।

একে একে পড়ে নিই, বাদশাহ নামদার, মধ্যাহ্ন, দেয়াল,

মাতাল হাওয়া, কবি, নন্দিত নরকে, গৌরীপুর জংশন, নি, কাঠপেন্সিল, বলপয়েন্ট ইত্যাদি। তাঁর আরও কিছু বই হাতের নাগালে আছে। এখনো পড়া হয়ে ওঠেনি। বাদশাহ নামদার পড়েও বিমোহিত হই। যেন ঘোরলাগা এক মায়াজালে আটকে যাই। মনে হয়, তিনি ইতিহাসের প্রাজ্ঞ একজন শিক্ষক বা ইতিহাসবিদ গবেষক। বইটি পাক-ভারতের ইতিহাসের শিক্ষকদের অবশ্যই পাঠ করা উচিত।

৬.

মাত্র ৬৩ বছরের জীবনকালে নিরঙ্কুশ বিজ্ঞানপড়ুয়া হুমায়ূন সৃষ্টি করে গেছেন বিচিত্র সব মানবচরিত্র। লেখালেখি নিয়ে তাঁর ক্লান্তি বা একগুঁয়েমির কথা কখনো শোনা যায়নি। তিনি বলতেন, ‘অনেক লেখকের ক্ষেত্রেই এমনটা হয়েছে। তবে আমার বেলায় তা হয়নি বরং লেখার আগ্রহ ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে’। তাঁর নিরন্তর সৃজনশীলতার ভান্ডার ছিল বহুমাত্রিক ও বহুরৈখিক। উপন্যাস, গল্প, ছোটগল্প, প্রবন্ধ, জীবনীগ্রন্থ, নাটক, রূপকথা, কল্পবিজ্ঞান, শিশুতোষ, পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ, গান বা গীতিকার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা- সব জায়গায় দারুণ সফল হয়েছেন তিনি। এই প্রতিভাবান বাঙালি শেষ সময়ে এসে ছবি আঁকা নিয়েও ব্যস্ত ছিলেন। উল্লেখ্য যে, তাঁর ‘এইসব দিনরাত্রি’, অয়োময় বা ‘কোথাও কেউ নেই’ নাটকগুলো কালোত্তীর্ণ হয়ে আজও দর্শকের হৃদয় জয় করে আছে। চলচ্চিত্রগুলোও অনাগত কালের স্মৃতির আর্কাইভে সংরক্ষিত থাকবে। প্রায় তিন শতাধিক গ্রন্থের রচয়িতা তিনি। বইয়ের নামকরণ বিষয়েও তাঁর একটা নিজস্ব ঘরানা ছিল। যদিও বলেছেন, ‘অনেক নাম তিনি কবিদের কাছ থেকে ধার করেছেন’। আরও বলেছেন, ‘বইয়ের উৎসর্গপত্রে লেখকরা আবেগের বাড়াবাড়ি করেন’। তবু তাঁর উৎসর্গপত্রে উৎকীর্ণ অসাধারণ বাক্য বা বাক্যসমূহ যে কোনো পাঠককে শুরুতেই আকৃষ্ট করে তুলতে পারে। বলা যায়, এটাও ছিল হুমায়ূন আহমেদের পাঠক ধরার এক অভিনব অনন্য স্টাইল।

এই বিভাগের আরও খবর
একগুচ্ছ কবিতা
একগুচ্ছ কবিতা
লাল শাপলার বক্ষটান
লাল শাপলার বক্ষটান
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথাসাহিত্য
রূপকথার গান গানের রূপকথা
রূপকথার গান গানের রূপকথা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
একটি চুমুর আকাঙ্ক্ষা
প্রভাত পাখির গান
প্রভাত পাখির গান
রঙ বদলের খেলা
রঙ বদলের খেলা
বিষণ্নতা
বিষণ্নতা
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
একা দাঁড়িয়ে একটি গাছ
চূর্ণ পঙ্ক্তি
চূর্ণ পঙ্ক্তি
ইস্কুলকালের ইরেজার
ইস্কুলকালের ইরেজার
আঁকারীতি
আঁকারীতি
সর্বশেষ খবর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর
ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার দাবি দুলুর

৮ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১ মিনিট আগে | জাতীয়

মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি
মাইজভান্ডারী তরিকার মূল শিক্ষা মানবকল্যাণ : কাদের গনি

৫ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি
কৃষি গুচ্ছের ভর্তি পরীক্ষা ৩ জানুয়ারি

১০ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’
‘বিদেশিদের প্রেসক্রিপশনে এদেশের মানুষ চলতে চায় না’

১৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়
বিহার বিধানসভায় এনডিএর জয়যাত্রা, কংগ্রেসের শোচনীয় পরাজয়

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২
রাজধানীর মোহাম্মদপুরে বিশেষ অভিযানে গ্রেফতার ২২

৩৩ মিনিট আগে | নগর জীবন

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

৩৬ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

৪৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ
৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের রাজনীতির কবর রচিত হয়েছে: যুবদল নেতা শাহেদ

৪৯ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি
নারায়ণগঞ্জে বিএনপিকে কৃতজ্ঞতা জানিয়ে মাসুদের র‌্যালি

৫২ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে গোপন কারখানায় পুলিশের অভিযান, বিপুল ককটেল উদ্ধার

৫৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৪৬০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি
বিএনপি ক্ষমতায় গেলে শিক্ষিত মেয়েরা বেকার থাকবে না: তৃপ্তি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার
বরিশালে জহির উদ্দিন স্বপনকে জয়ী করার আহ্বান বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত
ভালুকায় হেমন্তের কবিতা উৎসব অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু
রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে ধর্ম ব্যবহার করা মোনাফেকি: টুকু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার
মোংলা বন্দর আধুনিকায়নের প্রতিশ্রুতি বিএনপি নেতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি
যশোর উপশহর মাঠ হবে মিনি স্টেডিয়াম: বাফুফে সভাপতি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ
চট্টগ্রামে অগ্নিকাণ্ডের নেপথ্যে যত কারণ

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা
রাজাপুরে ফ্রি মেডিকেল ক্যাম্পে ৪ শতাধিক রোগীর চিকিৎসা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
খালেদা জিয়ার পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম
দীর্ঘদিনের বর্জ্য অপসারণ: কলাপাড়ায় হাসপাতাল ক্যাম্পাসে পরিচ্ছন্নতা কার্যক্রম

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু
বগুড়ায় শহীদ জিয়া ফুটবল টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় অটোচালক খুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত
রংপুরে বিশ্ব ডায়াবেটিস দিবস পালিত

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি
নিউইয়র্কে নদীতে ঝাঁপ দেওয়া তরুণীকে বাঁচানো তিন পুলিশ অফিসারের একজন বাংলাদেশি

২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির
'আরও একটা ভোট, আরও একটা পরাজয়', রাহুলকে কটাক্ষ বিজেপির

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের
পরিচয় মিলেছে জাতীয় ঈদগাহের সামনে ড্রামভর্তি খণ্ডিত মরদেহের

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির
প্রধান উপদেষ্টাকে ধন্যবাদ বিএনপির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু
বাসে আগুন দিয়ে করছিলেন ভিডিও, ধাওয়া খেয়ে নদীতে ঝাঁপ দিয়ে মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি
বন্যার ঝুঁকিতে সৌদি আরব, আবহাওয়া সতর্কতা জারি

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার
৮ জেলার ডিসি প্রত্যাহার

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার
আরও ২৩ জেলায় নতুন ডিসি, চার বিভাগে কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন
নতুন দুই দূতাবাস স্থাপনের প্রস্তাব অনুমোদন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন
উচ্চকক্ষে পিআর, সংসদের প্রথম ১৮০ দিনে সংবিধান সংশোধন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ
শেষ মুহূর্তে গোল হজমে জেতা ম্যাচ ড্র করলো বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ
সংবিধান সংশোধনে ক্ষুব্ধ হয়ে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের দুই বিচারপতির পদত্যাগ

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট
সাড়ে ১৮ হাজার শ্রমিক পাঠিয়ে ৩১৪ কোটি টাকা লুট

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা
এক লাখ গাড়ি ফেরত নেবে টয়োটা

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

৪ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল
স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্বের প্রশ্নে আপস নয়: মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ নভেম্বর)

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ
জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনার্স চতুর্থ বর্ষের ফল প্রকাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা
হামজা-জায়ানের চোটের শঙ্কা উড়িয়ে দিলেন কোচ কাবরেরা

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ
ডরি ফিশের নামে খাওয়ানো হচ্ছে পাঙাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’
যত পরিবর্তনের ছবি ‘ম্যায় হুঁ না’

শোবিজ

তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন
তারকাদের বাবা-মায়েরা কে কী করতেন

শোবিজ

ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন
ছাত্রীকে যৌন হয়রানি অভিযুক্তের বাড়ি ভাঙচুর আগুন

দেশগ্রাম

রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই
রাষ্ট্রপতির আদেশ জারির নৈতিক ভিত্তি নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের
চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকার আহ্বান সেনাপ্রধানের

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি
নির্বাচন ও গণভোটের সিদ্ধান্তে জনপ্রত্যাশার প্রতিফলন ঘটেনি

নগর জীবন

একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য
একই দিন সংসদ নির্বাচন ও গণভোট অগ্রহণযোগ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের
আটক ৬১৫ অভিবাসীকে মুক্তির নির্দেশ মার্কিন আদালতের

পূর্ব-পশ্চিম

টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা
টিকিটের কৃত্রিম সংকট করলেই সাজা

পেছনের পৃষ্ঠা

সমুদ্রবিলাসে প্রভা
সমুদ্রবিলাসে প্রভা

শোবিজ

হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া
হামজার জোড়া গোলেও জয় হাতছাড়া

মাঠে ময়দানে

ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়
ঐক্যই জয় বিভক্তিতে ক্ষয়

প্রথম পৃষ্ঠা

চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা
চাপা আতঙ্কে ঢাকা ফাঁকা

প্রথম পৃষ্ঠা

জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’
জোভান-আইশার নাটক ‘ইশারা’

শোবিজ

রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ
রাজশাহী অঞ্চলে কমেছে ইলিশ আহরণ

নগর জীবন

পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান
পার্থক্য বুঝিয়ে দিল পাকিস্তান

মাঠে ময়দানে

সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট
সংসদ নির্বাচনের দিনেই গণভোট

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে
নির্বাচনের আগে-পরে শান্তিপূর্ণ পরিবেশ রাখতে হবে

নগর জীবন

নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি
নেতৃত্বে ফিরেই নাজমুলের সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়
উইন্ডিজদের হারিয়ে নিউজিল্যান্ডের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ
বাড়ছেই বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা
ফ্ল্যাটে ঢুকে বিচারকের ছেলেকে কুপিয়ে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ
হাই কোর্টের সামনে ড্রামে খণ্ডবিখণ্ড লাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ
বিদেশপন্থি রাজনীতির বিপদ

সম্পাদকীয়

প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন
প্রধান উপদেষ্টা মূল দলিল থেকে বহু দূরে সরে গেছেন

প্রথম পৃষ্ঠা

গণতান্ত্রিক ধারায়  ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন
গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরার একমাত্র পথ নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী
আইসিসিবিতে জমজমাট আন্তর্জাতিক প্রদর্শনী

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু
বিএনপি রেইনবো সরকার গঠন করবে : টুকু

নগর জীবন