শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১০ নভেম্বর, ২০২৩

হুমায়ূন আহমেদ : কথাসাহিত্যের বরপুত্র

হোসেন আবদুল মান্নান
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
হুমায়ূন আহমেদ : কথাসাহিত্যের বরপুত্র

গত দেড় বছরে আমি অন্তত তিনবার কলকাতা গিয়েছি। সে সময়ে ভারতের আরও দু’চারটি রাজ্যে যাওয়া হলেও ঘুরেফিরে শেষ ঠিকানা বাঙালির ইতিহাসের আদি শহর কলকাতায় দুয়েক দিন থাকতেই হয়েছে। আমার কাছে কলকাতা মানে জোড়াসাঁকো বা শান্তিনিকেতনের পরে কলেজ স্ট্রিটে একটু ঘোরাঘুরি করে আসা, কফি হাউস, প্রেসিডেন্সি কলেজ, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়, সংস্কৃত কলেজ, আনন্দ ও দে’জ পাবলিশার্সসহ বিভিন্ন প্রকার বইয়ের দোকানে উঁকি দিয়ে আসা। অন্যথায় ওপার বাংলার সফরটাই যেন অসম্পূর্ণ অসমাপ্ত থেকে যায়।

চলতি বছরের জুলাই মাসেও কলকাতা গিয়ে একইভাবে সবান্ধব বই পাড়ায় ঘুরতে যাই। মোটামুটি চোখে পড়ার মতো স্টলগুলোয় প্রবেশ করেছি। মনে হয়েছে, বাংলা বা ইংরেজিতে ছাপা নব্বই ভাগ বই-ই কলকাতা থেকে প্রকাশিত। তাছাড়া প্রকাশনার ভুবনে কলকাতার জুড়ি মেলা ভার। একই সাথে বাংলাদেশের কবি লেখকদের বই এবং জনপ্রিয়তা নিয়ে একটু পরখ করারও চেষ্টা করি। বলাবাহুল্য, হাতের নাগালে বা ওপরের সারিতে রাখা বইয়ের মধ্যে হুমায়ূন আহমেদ ছাড়া আমাদের এখানকার অন্য কোনো লেখকের বই শোভা পেতে অন্তত আমি দেখিনি। এর অর্থ এই নয় যে, অন্যদের বই পাওয়া যাবে না। খোঁজ নিলে হয়তো পাওয়া যেত। দু’একটা দোকানে নবীন কথাসাহিত্যেক সাদাত হোসাইনের বই দেখা গেছে। সেখানে হুমায়ূন আহমেদের বইয়ের পাইরেসি চলেছে বলেও তারা জানান। ঢাকার নীলক্ষেত এলাকায় যেমন পৃথিবীর বিখ্যাত বইয়ের ফটোকপি ভার্সন উন্মুক্ত রাস্তায় বা দোকানে পাওয়া যায়, তেমনি কলকাতায় হুমায়ূনের বই পাওয়া যায়। হাঁটতে হাঁটতেই চোখে পড়ে তাঁর ‘হিমুসমগ্র’, মধ্যাহ্ন, কবি, ‘এইসব দিনরাত্রি’ ইত্যাদি। তবে কেউ কেউ সাদাত হোসাইনেরও প্রশংসা করলেন।

২.

কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদের বই পড়তে প্রথম জীবনে আমি নিজেও খুব বেশি আগ্রহী ছিলাম না। এমনকি বিশ্ববিদ্যালয় জীবন অবধি আমার মনে একটা বদ্ধমূল নেতিবাচক ধারণা জন্মেছিল যে, ওনার লেখাগুলো নাকি কেবল কোমলপ্রাণ বাচ্চাদের জন্য। অথচ গোটা আশির দশকে বাংলা একাডেমি চত্বরের জনারণ্য বইমেলায় প্রায় প্রতিদিন ঘুরতে গিয়েছি এবং দেখেছি- যে স্টলটির সামনে শহুরে তরুণ-তরুণীদের ভিড় লেগে আছে, সেখানেই হুমায়ূন আহমেদ। মাথা নিচু করে ঘণ্টার পর ঘণ্টা ধরে অটোগ্রাফের কলমের আঁচড়ে পালকের চিহ্ন রেখে যাচ্ছেন। মনে পড়ে অটোগ্রাফের জন্য না হলেও ভিড় ঠেলে দু’একবার আমিও তাঁকে দেখেছিলাম। নব্বইয়ের দশকে এসে অটোগ্রাফ শিকারি জনতার ভিড় ঠেকাতে বইমেলায় পুলিশ মোতায়েন করতে আমরা সবাই দেখেছি। এমনকি বাংলা একাডেমি কর্তৃপক্ষকে নিতে হয়েছে বাড়তি নিরাপত্তার ঝুঁকি।

৩.

আমার বলতে বিন্দু পরিমাণ দ্বিধা নেই যে, মাত্র দুটি ছোট্ট লেখা পড়ে বরেণ্য লেখক হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে আমার মনোজগতে এক আমূল পরিবর্তন ঘটতে থাকে।

১৯৮৬ থেকে ১৯৮৯ সালের সময়ে বিকাল হলে প্রায়ই সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে চলে যেতাম। আমি তখনো ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের মায়া ছাড়তে পারিনি। সেখানে যাওয়ার মূল আকর্ষণ পণ্ডিত অধ্যাপক ড. আহমদ শরীফ। উদ্যানে এক ঘণ্টা হাঁটার পরে তিনি তাঁর সাগরেদদ্বয় অধ্যাপক ড. আবদুল্লাহ ফারুক এবং অধ্যাপক মমতাজুর রহমান তরফদারকে নিয়ে গোল চক্করে বসেন। খোলা আকাশের নিচে চলে দীর্ঘক্ষণ মুক্ত আলোচনা। শ্রোতারা বেশির ভাগই ছাত্র ও শিক্ষক। অধ্যাপক ও লেখক হুমায়ুন আজাদও মাঝেমধ্যে শ্রোতাদের দলে থাকতেন। আলোচনার প্রসঙ্গের কোনো নির্ধারিত স্থান-কাল-পাত্র ছিল না। যে কেউ প্রশ্ন করলে ড. আহমদ শরীফ অকপটে ও অসংশয়ে উত্তর দিতেন। তিনি কখনো কাউকে পরোয়া করে কথা বলতেন না। সত্য বলার এমন সাহসী মানুষ আজকের দিনে বিরল। সেই সময়ে সম্ভবত কারও প্রশ্নের জবাবে অধ্যাপক আহমদ শরীফ হুমায়ূন আহমেদ সম্পর্কে কোনো বিরূপ মন্তব্য করেননি। বরং ইতিবাচক সাড়া দিয়েছিলেন। কিছুদিন পরে জানতে পারি, হুমায়ূন আহমেদের প্রথম উপন্যাস ‘নন্দিত নরকে’র ভূমিকা লিখেছেন আহমদ শরীফ নিজে। তাঁর সেই অভূতপূর্ব সংক্ষিপ্ত ভূমিকা পড়েই ধীরে ধীরে বদলে যেতে থাকি।

দ্বিতীয় বিষয় সব্যসাচী লেখক সৈয়দ শামসুল হকের চোখে তাঁর নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ ছোটগল্প সংকলন। এতে হুমায়ূন আহমেদের ‘চোখ’ ছোটগল্পটি অন্তর্ভুক্ত হয়েছিল। সৈয়দ হক হুমায়ূন আহমেদকে দেশের অন্যতম সেরা একজন গল্পকারও বলেছিলেন। তবে এখন মনে নেই কোথায় পড়েছিলাম। ভাবছিলাম, উল্লিখিত যে দু’জন বিখ্যাত লেখক জীবনে সহজে কারও গুণকীর্তন বা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করতে জানতেন না, তাঁরা যদি হুমায়ূন আহমেদের ভূয়সী প্রশংসা করতে পারেন, তবে আর কিছুর কি প্রয়োজন আছে?

যেসব বই পড়ে আমি ভক্ত হয়ে পড়ি বা তাঁর প্রতি অনুরাগী হই এর দু’চারখানা উল্লেখ করা যায়। ২০০৪ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশিত তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী উপন্যাস ‘জোছনা ও জননীর গল্প’। যা আমাকে প্রথম মুগ্ধ করে তোলে। এতে অন্য একটা মনস্তাত্ত্বিক কারণ থাকতে পারে, এর চরিত্র ও স্থানগুলো আমার নিজের জন্মভূমির কাছাকাছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত সুন্দর নিখুঁত বয়ান খুব বেশি দেখা যায় না। তাঁর চরিত্র চিত্রণেও ময়মনসিংহ এলাকার ভাষা, সংস্কৃতি তথা গ্রামীণ আবহ চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে। একে একে পড়ে নিই, বাদশাহ নামদার, মধ্যাহ্ন, দেয়াল, মাতাল হাওয়া, কবি, নন্দিত নরকে, গৌরীপুর জংশন, নি, কাঠপেন্সিল, বলপয়েন্ট ইত্যাদি।

৪.

অধ্যাপক আহমদ শরীফ ১৯৭২ সালে ‘নন্দিত নরকে’র ভূমিকার দ্বিতীয় প্যারায় লিখেছিলেন, ‘পড়ে আমি অভিভূত হলাম। গল্পে সবিস্ময়ে প্রত্যক্ষ করেছি একজন সূক্ষ্মদর্শী শিল্পীর, একজন কুশলী স্রষ্টার পাকা হাত। বাঙলা সাহিত্যক্ষেত্রে এক সুনিপুণ শিল্পীর এক দক্ষ রূপকারের, এক প্রজ্ঞাবান দ্রষ্টার জন্মলগ্ন যেন অনুভব করলাম।’ আমাদের সাহিত্যের অর্ধশতাব্দীর ইতিহাস সাক্ষী হয়ে আছে। ড. আহমদ শরীফের ভবিষ্যৎদ্বাণী যথার্থ ছিল।

বাংলা ভাষার অন্যতম প্রধান কবি, নিঃসঙ্গ শেরপাখ্যাত শামসুর রাহমান বলেছেন, ‘হুমায়ূন আহমেদ অনেকগুলো উপন্যাস রচনা করেছেন এবং ইতিমধ্যে তিনি বাংলাদেশের সবচেয়ে জনপ্রিয় লেখক। জনপ্রিয়তা সম্পর্কে কারও কারও মনে সন্দেহের উদ্রেক হয় এবং কেউ কেউ বাঁকা উক্তিও করে ফেলেন। কিন্তু দেখা গেছে অনেক উৎকৃষ্ট রচনাই অত্যন্ত জনপ্রিয়। হুমায়ূন আহমেদ আমাদের সস্তা চতুর্থশ্রেণীর লেখকদের হাত থেকে মুক্তি দিয়েছেন। তিনি, সন্দেহ নেই, বিশাল পাঠকগোষ্ঠী তৈরি করেছেন, যা সাহিত্যের পক্ষে উপকারী। এ কথা বলতে আমার বিন্দুমাত্র দ্বিধা নেই যে, তিনি, ভবিষ্যতে আমাদের সাহিত্যের ইতিহাসে কিংবদন্তির মর্যাদা পাবেন।’

৫.

যেসব বই পড়ে আমি ভক্ত হয়ে পড়ি বা তাঁর প্রতি অনুরাগী হই এর দু’চারখানা উল্লেখ করা যায়।

২০০৪ সালের একুশে বইমেলায় প্রকাশিত তাঁর ব্যতিক্রমধর্মী উপন্যাস ‘জোছনা ও জননীর গল্প’। যা আমাকে প্রথম মুগ্ধ করে তোলে। এতে অন্য একটা মনস্তাত্ত্বিক কারণ থাকতে পারে, এর চরিত্র ও স্থানগুলো আমার নিজের জন্মভূমির কাছাকাছি। মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে এত সুন্দর নিখুঁত বয়ান খুব বেশি দেখা যায় না। তাঁর চরিত্র চিত্রণেও ময়মনসিংহ এলাকার ভাষা, সংস্কৃতি তথা গ্রামীণ আবহ চমৎকারভাবে ফুটে উঠেছে।

একে একে পড়ে নিই, বাদশাহ নামদার, মধ্যাহ্ন, দেয়াল,

মাতাল হাওয়া, কবি, নন্দিত নরকে, গৌরীপুর জংশন, নি, কাঠপেন্সিল, বলপয়েন্ট ইত্যাদি। তাঁর আরও কিছু বই হাতের নাগালে আছে। এখনো পড়া হয়ে ওঠেনি। বাদশাহ নামদার পড়েও বিমোহিত হই। যেন ঘোরলাগা এক মায়াজালে আটকে যাই। মনে হয়, তিনি ইতিহাসের প্রাজ্ঞ একজন শিক্ষক বা ইতিহাসবিদ গবেষক। বইটি পাক-ভারতের ইতিহাসের শিক্ষকদের অবশ্যই পাঠ করা উচিত।

৬.

মাত্র ৬৩ বছরের জীবনকালে নিরঙ্কুশ বিজ্ঞানপড়ুয়া হুমায়ূন সৃষ্টি করে গেছেন বিচিত্র সব মানবচরিত্র। লেখালেখি নিয়ে তাঁর ক্লান্তি বা একগুঁয়েমির কথা কখনো শোনা যায়নি। তিনি বলতেন, ‘অনেক লেখকের ক্ষেত্রেই এমনটা হয়েছে। তবে আমার বেলায় তা হয়নি বরং লেখার আগ্রহ ক্রমাগত বৃদ্ধি পেয়েছে’। তাঁর নিরন্তর সৃজনশীলতার ভান্ডার ছিল বহুমাত্রিক ও বহুরৈখিক। উপন্যাস, গল্প, ছোটগল্প, প্রবন্ধ, জীবনীগ্রন্থ, নাটক, রূপকথা, কল্পবিজ্ঞান, শিশুতোষ, পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র নির্মাণ, গান বা গীতিকার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করা- সব জায়গায় দারুণ সফল হয়েছেন তিনি। এই প্রতিভাবান বাঙালি শেষ সময়ে এসে ছবি আঁকা নিয়েও ব্যস্ত ছিলেন। উল্লেখ্য যে, তাঁর ‘এইসব দিনরাত্রি’, অয়োময় বা ‘কোথাও কেউ নেই’ নাটকগুলো কালোত্তীর্ণ হয়ে আজও দর্শকের হৃদয় জয় করে আছে। চলচ্চিত্রগুলোও অনাগত কালের স্মৃতির আর্কাইভে সংরক্ষিত থাকবে। প্রায় তিন শতাধিক গ্রন্থের রচয়িতা তিনি। বইয়ের নামকরণ বিষয়েও তাঁর একটা নিজস্ব ঘরানা ছিল। যদিও বলেছেন, ‘অনেক নাম তিনি কবিদের কাছ থেকে ধার করেছেন’। আরও বলেছেন, ‘বইয়ের উৎসর্গপত্রে লেখকরা আবেগের বাড়াবাড়ি করেন’। তবু তাঁর উৎসর্গপত্রে উৎকীর্ণ অসাধারণ বাক্য বা বাক্যসমূহ যে কোনো পাঠককে শুরুতেই আকৃষ্ট করে তুলতে পারে। বলা যায়, এটাও ছিল হুমায়ূন আহমেদের পাঠক ধরার এক অভিনব অনন্য স্টাইল।

এই বিভাগের আরও খবর
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
আমার গোপন নিষিদ্ধ প্রেমিকারা
মা
মা
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
রবীন্দ্রনাথ ও বাঙালি সমাজ
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
সাহিত্য পাতায় লেখা পাঠানোর ঠিকানা
নতজানু পায়রা
নতজানু পায়রা
যদি আবার
যদি আবার
পাঁজরের আধখানা হাড়
পাঁজরের আধখানা হাড়
মেঘমালা
মেঘমালা
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
দুঃখের সন্ধ্যা, নীরব রাত
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
হেঁটে চলি আগুনের দিকে
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
কবিতার মতো তিনটি লাল গোলাপ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
বাংলা উপন্যাস, প্রবন্ধ ও সমালোচনার পথিকৃৎ
সর্বশেষ খবর
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ করায় খুশি ছাত্র-জনতা’

২২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১
শ্রীলঙ্কায় তীর্থযাত্রীদের বাস খাদে, নিহত ২১

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১
বেনাপোলে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ১

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি
২৫ মে পেট্রোল পাম্প ও ট্যাংকলরি মালিকদের কর্মবিরতি

৮ মিনিট আগে | জাতীয়

অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প
অভয়নগরে বসুন্ধরা শুভসংঘের ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প

১১ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’
‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ হওয়া দেশের জন্য যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত’

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ ঘোষণায় জয়পুরহাটে আনন্দ মিছিল

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়
গরমে শরীরচর্চায় খেয়াল রাখবেন যেসব বিষয়

২১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন
শ্রীপুরে ছুরিকাঘাতে আহতে যুবকের মৃত্যু, তিন বাড়িতে আগুন

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ
বছরের সর্বোচ্চ তাপমাত্রায় পুড়ছে ঢাকা, জনজীবন দুর্বিষহ

২৭ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়
গরমে প্রাণ জুড়াবে আনারসের পানীয়

৩১ মিনিট আগে | জীবন ধারা

বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা
বিনামূল্যে টিউবওয়েল স্থাপন করল বসুন্ধরা শুভসংঘ মনোহরদী উপজেলা শাখা

৩৩ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন
কুষ্টিয়ায় চিকিৎসা ব্যয় কমানোর দাবিতে মানববন্ধন

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল
প্রধানমন্ত্রীর দুই মেয়াদ শুধু সমাধান না : আসিফ নজরুল

৩৫ মিনিট আগে | জাতীয়

গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ
গরমে দীর্ঘক্ষণ এসিতে থাকলে হতে পারে বিপদ

৩৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড
খাগড়াছড়িতে টিয়া ছানা জব্দ, বিক্রেতার অর্থদণ্ড

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল
প্রাথমিকে দেশের শ্রেষ্ঠ প্রধান শিক্ষক দবগুড়ার মোস্তফা কামাল

৪০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ
জাবি শিক্ষার্থীদের হেপাটাইটিস 'বি' ভ্যাকসিন প্রদানের উদ্যোগ

৪৩ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে
সামরিক সংঘাতে পাকিস্তানের চেয়ে ভারতের ক্ষতি ২২ গুণ বেশি, দাবি রিপোর্টে

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস
গরমে বেড়াতে বের হলে সঙ্গে রাখুন ৬ জরুরি জিনিস

৪৭ মিনিট আগে | জীবন ধারা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধবিরতিকে ‘অত্যন্ত প্রশংসনীয়’ বললেন ব্রিটিশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী

৫৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’
‌‘আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের সিদ্ধান্তকে স্বাগত জানিয়েছে বিএনপি’

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে
ফোনের ফটোগ্যালারির জায়গা বাড়াবেন যেভাবে

১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত
খাগড়াছড়িতে নানা কর্মসূচির মধ্য দিয়ে বুদ্ধ পূর্ণিমা পালিত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ, ঢাকায় বাড়তি নিরাপত্তা পুলিশের

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন
হিট স্ট্রোক কেন হয়, প্রতিরোধে যা করবেন

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা
ঘন ঘন বাথরুম ব্যবহার করায় বরখাস্ত, স্পেসএক্সের বিরুদ্ধে মামলা

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত
কানাডায় কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের জন্মদিন উদযাপিত

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল
ঢাকার প্রতিটি থানা হবে জনগণের: ডিআইজি রেজাউল

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে
তিন দাবিতে জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের আহতরা শাহবাগে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ
সেনা ম্যাজিস্ট্রেসি বহালে কুচক্রের মাথায় বাজ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান
আরও শক্তিশালী ফাতাহ-২ ক্ষেপণাস্ত্র ছুড়ল পাকিস্তান

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে টানা ১৯ দিন ছুটি

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক
১৫ বছর পর দেশে ফিরলেন হানিফ এন্টারপ্রাইজের মালিক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
বিচার শেষ না হওয়া পর্যন্ত আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত
বিকাল ৫টা থেকে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে, জানালো ভারত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প
যুদ্ধবিরতিতে সম্মত ভারত-পাকিস্তান : ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা
চট্টগ্রামে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের
সীমান্তের দিকে এগোচ্ছে পাকিস্তানি সেনারা, অভিযোগ ভারতের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট
নেতানিয়াহুর সঙ্গে যোগাযোগ ছিন্ন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ট্রাম্প : রিপোর্ট

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’
‘বাংলাদেশে রাজনীতি করতে হলে পাকিস্তানপন্থা বাদ দিতে হবে’

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের
পাকিস্তানকে প্রশংসায় ভাসিয়ে পাশে থাকার বার্তা চীনের

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান
ভারতীয় যুদ্ধবিমান ভূপাতিত করে আলোচনায় চীনা যুদ্ধবিমান

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ
জরুরি বৈঠকে উপদেষ্টা পরিষদ

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ
নিষিদ্ধ হয়ে গণহত্যাকারীরা সারাদেশে বিশৃঙ্খলার পরিকল্পনা করছে: আসিফ মাহমুদ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত
পাকিস্তানের আকাশসীমা বিমান পরিষেবার জন্য উন্মুক্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল
বিএনপির তারুণ্যের সমাবেশে যা বললেন তামিম ইকবাল

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার
সন্ত্রাসী ছোট সাজ্জাদের স্ত্রী গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা
বিশ্বের মানচিত্র থেকে পাকিস্তানকে মুছে ফেলা উচিত : কঙ্গনা

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক
যুদ্ধবিরতির পরও শ্রীনগরে বিস্ফোরণ, পেশোয়ারে ড্রোন আতঙ্ক

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধের খবরে ছাত্র-জনতার উল্লাস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও
যুদ্ধবিরতির কথা নিশ্চিত করলেন পাকিস্তানের পররাষ্ট্রমন্ত্রীও

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন ডা. জোবাইদা ও শর্মিলা

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের
যুদ্ধবিরতি লঙ্ঘনের পাল্টাপাল্টি অভিযোগ ভারত-পাকিস্তানের

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড
রাজধানীতে মৌসুমের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
চট্টগ্রামে বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি
জরুরি বৈঠক ডেকেছে বিএনপি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত
যুদ্ধবিরতি হলেও সিন্ধু পানিচুক্তি স্থগিত নিয়ে অনড় ভারত

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক
বিয়েতে বরকে ২১০ বিঘা জমি ও পেট্রল পাম্পসহ ১৫ কোটি রুপির বেশি যৌতুক

২১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫
বিএনপিপন্থি প্রকৌশলীদের ওপর আওয়ামীপন্থিদের হামলা, পুলিশসহ আহত ১৫

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রিন্ট সর্বাধিক
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি
নাটকীয় যুদ্ধবিরতি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল
বিএনপির সমাবেশে তামিম ইকবাল

মাঠে ময়দানে

তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা
তদন্ত প্রতিবেদনের পর ব্যবস্থা

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ বিশ্ব মা দিবস
আজ বিশ্ব মা দিবস

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা
কোকোর কবর জিয়ারত করলেন জুবাইদা শামিলা

নগর জীবন

রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা
রিয়া গোপ স্টেডিয়ামের বেহাল দশা

মাঠে ময়দানে

বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ
বিএনপির বৈঠকে নিষিদ্ধ প্রসঙ্গ

প্রথম পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ
আওয়ামী লীগের কার্যক্রম নিষিদ্ধ

প্রথম পৃষ্ঠা

কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক
কক্সবাজার থেকে ১৮ রুটে মাদক ঢল, কাল বৈঠক

পেছনের পৃষ্ঠা

কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে
কেউ যেন ভোটের অধিকার কুক্ষিগত না করতে পারে

প্রথম পৃষ্ঠা

দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়
দল নিষিদ্ধ সমস্যার সমাধান নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন
শতাধিক ঝুঁকিপূর্ণ সেতুতে চলছে ৬০ জোড়া ট্রেন

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে ক্ষতিগ্রস্ত বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান
সারা দেশে গ্রেপ্তার অভিযান

নগর জীবন

বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের
বিউটি ক্যাপসিকামে ঝোঁক কৃষকের

পেছনের পৃষ্ঠা

তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ
তীব্র তাপপ্রবাহে পুড়ছে দেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র
মাকে নিয়ে সেরা যত চলচ্চিত্র

শোবিজ

অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে
অস্থিরতা থামছে না শেয়ারবাজারে

পেছনের পৃষ্ঠা

মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ
মোদি-শেহবাজকে প্রধান উপদেষ্টার সাধুবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়
যে দেশে ইমাম, স্পিকারকে পালাতে হয়

সম্পাদকীয়

যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে
যুদ্ধক্ষেত্র থেকে জন্মভূমিতে

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ
চট্টগ্রামের গল্পে জিৎ

শোবিজ

সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল
সভাপতি সুমন, মহাসচিব টুটুল

শোবিজ

সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে
সহযোগিতার আশ্বাস জুলাই শহীদ পরিবারকে

প্রথম পৃষ্ঠা

সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি
সংগীতমাঝির অন্যলোকে পাড়ি

শোবিজ

ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে
ছাত্রলীগ নেতাসহ ২০ বাংলাদেশি আটক পশ্চিমবঙ্গে

পেছনের পৃষ্ঠা

বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য
বার্সা-রিয়াল লড়াইয়ে লা লিগার ভাগ্য

মাঠে ময়দানে

এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা
এশিয়ার অর্থনীতিতে বিপর্যয় শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি
১০০ শয্যার হাসপাতাল দাবি

দেশগ্রাম