শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শুক্রবার, ১৬ ফেব্রুয়ারি, ২০২৪

তাজা বকুলের গন্ধ

হোসেন আবদুল মান্নান
প্রিন্ট ভার্সন
তাজা বকুলের গন্ধ

হাই কোর্টের সুবিশাল প্রাঙ্গণ থেকে উত্তর দিকে এখন সোজা রাস্তা হয়েছে। আগে কখনো ছিল না। কাজেই দুই-তিন মিনিটের মধ্যে ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউটের পাশ দিয়ে দ্রুত বের হয়ে আসে সাজু। মামলাটার সুসংবাদে আজ তার মনটাও বেশ ফুরফুরে সতেজ লাগছে। তার গন্তব্য ইস্কাটনের দিকে। প্রথমে সে রাস্তায় দাঁড়িয়ে ডানে-বাঁয়ে তাকিয়ে চিন্তা করছিল রিকশার জন্য অপেক্ষা করার চেয়ে রমনা পার্কের ভেতরটায় প্রবেশ করাই ভালো। সে আরও ভাবছিল, এমন ঝলমলে উজ্জ্বল বিকালটা রমনার সবুজ বৃক্ষের সান্নিধ্যে কাটানোর সুযোগটা হাতছাড়া করা বোকামি হবে। আর রমনা মানে তো ঢাকা শহরের আস্ত একটা ইতিহাসকে মাথায় নিয়ে স্থির দাঁড়িয়ে থাকা একখন্ড সবুজ দ্বীপ। রাস্তা পার হয়ে সাজু পার্ক দিকে আনমনে হাঁটছে আর চিন্তা করছে, রমনা পার্কটা নাকি ৭০ একর জায়গাজুড়ে প্রসারিত। যা এখন ঢাকাবাসীর জন্য এক বিশাল অক্সিজেন কেন্দ্রে পরিণত হয়েছে। আসলেই লাখো-কোটি মানুষের এই শহরে দুদন্ড হাঁফ ছেড়ে দাঁড়ানোর মতো আর নিরাপদ স্থানই বা আছে কোথায়? জানা যায়, ভারতবর্ষে মুঘলদের শাসনামলেই এ রমনার গোড়াপত্তন হয়েছিল ইত্যাদি ইত্যাদি। তা ছাড়া ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ে সাজু নিজেই জেনেছিল, এখানকার আশপাশের সব জমি, স্থাপনা সবই রমনার অধীন ছিল।

২.

সাজুর ভালো নাম শাজাহান হোসেন। উচ্চ শিক্ষিত হলেও চাকরি-বাকরি করেনি সে। নানা ধরনের ব্যবসা-বাণিজ্য নিয়ে দেশে-বিদেশে ঘোরাঘুরি করে। আজ ঢাকা তো কাল মালয়েশিয়ায়। কোম্পানি আইনের একটা মামলার কাজেই তাকে মাঝেমধ্যে হাই কোর্টে আসতে হয়। হাতে একখানা স্টিক নিয়ে একা হাঁটছে সে। তবে একা হলেও জনবিচ্ছিন্ন নয়। অগণন পথচারীর ভিড়ে সামনে এগিয়ে যাচ্ছে। মৎস্য ভবনের গেট দিয়ে পার্কের ভেতরে পা রেখেই ইন্টারকন্টিনেন্টাল হোটেলের দিকে হেঁটে যাচ্ছে সে। কারণ ওপারেই তার আবাসিক ঠিকানা।

আজ সাজু লক্ষ করছে সব কিছুতে কেমন যেন একটু অন্যরকম লাগছে। অপরাহ্ণের এক প্রসন্ন ছায়া পড়ে আছে গোটা পার্কজুড়ে। লেকের জলের মৃদু তরঙ্গের দিকে দৃষ্টি দিয়ে নিরন্তর কথোপকথনে নিবিষ্ট হয়ে আছে থোকা থোকা যুবক-যুবতী। নির্ভার স্বাচ্ছন্দ্যে এদিক ওদিক অন্যমনস্ক ঘুরে বেড়াচ্ছে শত শত মানুষ। বিশেষ করে ছেলেমেয়েদের আড্ডা, সজোরে গানে টান দেওয়া, সেলফি, হৈ-হুল্লোড় সবই যেন নজরে পড়ার মতো। কিশোরদের কেউ কেউ ঢিল ছুড়ে গাছ থেকে পাকা জাম পাড়ার চেষ্টা করছিল। শাখায় শাখায় কালো জামগুলো পতনোন্মুখ হয়ে আছে। সাজু অচেনা এক পথিকের মতো বিস্ময়ভরা চোখ দিয়ে তাকিয়ে দেখছিল। ছায়া সুনিবিড় এ রমনায় কত জানা-অজানা জাতের ফলজ ও ঔষধিগাছ রয়েছে। কোথাও কোথাও পাখিদের কিচিরমিচির শব্দ তার কানে লাগছে। যা রাতে হাঁটার সময় তার একেবারেই খেয়ালে আসে না। সে মনে মনে বলছিল, এত বছর ধরে রমনায় দলবেঁধে হাঁটলাম, এমনভাবে তো কখনো পার্কের সৌন্দর্য পরখ করে দেখা হয়নি!

৩.

এখন বকুল ফুলের মৌসুম। গাছগুলো ফুলবতী হয়ে আছে। পার্কে অসংখ্য বকুলগাছের ছড়াছড়ি। ম ম গন্ধের মাতাল হাওয়ায় ধীর পায়ে একা হেঁটে যাচ্ছে সাজু। সে হাঁটছে আর গভীরভাবে ভাবছে, ঝরেপড়া বকুল ফুলের এমন গালিচা কী প্রাতঃভ্রমণকারী বা সান্ধ্যচারীদের দৃষ্টিতে পড়ে? নিশ্চয় পড়ে না। পড়লে তার দৃষ্টিতেও পড়তে পারত। আসলে কেউ খেয়াল করছে না রাতের আঁধারে নিঃশব্দে নিভৃতে ঝরে পড়ছে লাখ লাখ বকুলের ফুল। বকুলকে নাকি মায়াবতী বৃক্ষ বলা হয়। ওরা মা প্রকৃতির এক অপরূপ উপহার। ওরা অকাতরে গন্ধসুধা বিলিয়ে যাচ্ছে মানুষের জন্য। বকুলের গন্ধে পথচারীরা আকুল হয়, কখনোবা বিমোহিত হয়। অথচ রমনা পার্কের ভেতরের ঝরেপড়া বেশির ভাগ ফুলই প্রতি মুহূর্তে পদদলিত, মথিত হচ্ছে। কেউ হাত বাড়িয়ে সযতেœ তুলে নিচ্ছে না। নিরাপত্তার অজুহাতে এখানে ফুল কুড়ানোর মেয়েদেরও প্রবেশাধিকার দেওয়া হচ্ছে না। এসব অভাগা, অবহেলিত, অপমাণিত বকুলের কথা ভাবতে ভাবতে সাজুর হাঁটার সময়টা ফুরিয়ে যায়।

পার্কের শেষ প্রান্তে এসে পৌঁছানোর একটু আগে হঠাৎ একটা গাছের নিচে থেমে যায় সাজু। রাস্তার পাশে ঘাসের ওপর পড়ে থাকা কিছু বকুল ফুল কুড়িয়ে নিতে সে আভূমিনত হলো। এবং পরক্ষণেই ফুলগুলোকে মুষ্টিবদ্ধ করে উঠে দাঁড়াল। চারদিকটা একটু তাকিয়ে দেখে নিয়ে ডান হাতটা নাকের ডগায় স্পর্শ করতেই তার শরীরের অচেনা তন্ত্রিতে আচমকা যেন এক শিহরণ অনুভূত হলো। পার্কের একমুঠো তাজা বকুল তাকে সহসাই নিয়ে গেল কৈশোরের সেই স্মৃতিময় তার স্কুলের পেছনের বকুলতলায়। মুহূর্তে সাজু যেন এক অতুলনীয় নস্টালজিক সময়কে অনুভব করছিল।

৪.

একমুঠো ফুল হাতে দাঁড়িয়ে সাজু। সে কিছুই বুঝতে পারছে না, তার চোখ দুটো হঠাৎই সুদূর অতীতে ফিরে গেল। কৈশোরে গ্রামের হরিপুর হাইস্কুলে পড়ার সময় ক্লাসের বিরতিতে তারা দলবেঁধে প্রায়ই অধীরবাবুর বাড়ির বহিরাঙ্গনে নিঃসঙ্গ দাঁড়িয়ে থাকা বকুলগাছটির নিচে বসত। গাছ থেকে ঝরেপড়া তাজা বকুল কুড়িয়ে কতদিন নাকে লাগিয়ে সোঁদাগন্ধ নিয়েছে তার হিসাব নেই। আহা! কখনো মৃদু বাতাসে বকুল এসে গায়ের ওপর আছড়ে পড়ত। বকুল ফুল হাতে নিয়ে বন্ধু ও সহপাঠী মুবারকের সঙ্গে কত বিচিত্র গল্পে মেতে থাকত। আজ তার ফেলে আসা এসব কথা যেন সদ্য ঘটে যাওয়া কাহিনির মতো মনে পড়ছে।

বাসার দিকে হাঁটতে হাঁটতে তার আরও মনে পড়েছে, সেই মুবারক অকালপ্রয়াত হয়েছিল। অনেকদিন পরে সে নিজে জেনেছিল, তার বন্ধুটি মাত্র একদিনের জ্বরে আকস্মিকভাবে মৃত্যুবরণ করে। মুবারক লেখাপড়ায় তেমন মনযোগী ছিল না। কিন্তু সে খুব প্রাণখোলা ও হৃদয়বান ছিল। গান গাইত, হঠাৎ অট্টহাসিতে ফেটে পড়ত। যদিও সে স্কুলের গন্ডিটা অতিক্রম করতে পারেনি। সেবার সে এসএসসি পরীক্ষায় ফেল করেছিল। তার কথা সাজুর প্রায়ই মনে পড়ে। নবম-দশম শ্রেণির সময়ই তাকে ভীষণ বলিষ্ঠ ও শক্তিশালী এক যুবক মনে হতো। শ্যামলা গড়ন, গাঢ় কালো চুল, হাস্যোজ্বল মুখচ্ছবির জ্যোতি এখনো তার ক্লাসের সবার চোখে আলো হয়ে ভাসে। সাজুর মনে পড়ে, প্রতিদিন স্কুল থেকে ফেরার পথে অতীতপুর রেলস্টেশন পার হওয়ার সময় মুবারক রেলের পাথর নিয়ে ঢিল ছুড়ে অকল্পনীয় দূরে ফেলতে পারত। যা দেখে সবাই অবাক হয়ে তাকিয়ে থাকত। ছাত্ররা বলাবলি করত, তার গায়ে একটা দানবের শক্তি আছে। কলেজে উঠে সাজু কথাশিল্পী শরৎচন্দ্রের কালজয়ী চরিত্র ইন্দ্রনাথের সঙ্গে মুবারকের একটা অসাধারণ সামঞ্জস্যতা খুঁজে পেয়েছিল।

৫.

স্কুলের সময়ে বকুলতলায় সাজুদের বসাটা অধীরবাবু কখনো ভালো চোখে দেখতেন না। ধুতির সঙ্গে সাদা হাতাওয়ালা গেঞ্জি ও পায়ে কাঠের খড়ম পরে তিনি সারাক্ষণ উচ্চস্বরে চিৎকার করতেন। মুখের ভেতরে পান নিয়ে বাড়ির চাকর-বাকরকে ডাকাডাকি, বকাবকি করার মাধ্যমে যেন পরোক্ষভাবে তাদেরই বারণ করতেন। কখনো পানের পিক ফেলে গলা ছেড়ে কাশি দিতেন। এলাকায় তিনি অধীর দত্ত নামেই ব্যাপকভাবে পরিচিত ছিলেন। তার সঙ্গে স্কুলের প্রধান শিক্ষকের দহরমমহরম ভাব থাকায় তাঁকেও ছাত্রদের অনেক সমীহ করে চলতে হতো। তার চলনে-বলনে-কথনে এক ক্ষয়িষ্ণু জমিদারের আভিজাত্য ফুটে উঠত। কথা বলতেন নাটকের সংলাপের মতো করে। সবাই জানত সাজুদের স্কুলের জমিদাতা ছিলেন তারই নিজের পূর্বপুরুষগণ। আর এত বৃহদাকার জমি ছাড়া ষাটের দশকের মাঝামাঝিতে স্কুলটির স্থানান্তর কোনো ক্রমেই সম্ভব ছিল না। ফলে এই পরিবারের প্রতি ছাত্রছাত্রীদের প্রচ্ছন্ন কৃতজ্ঞতাবোধের কোনো সীমা ছিল না। এতকাল পরে এখন সাজু সহজেই অনুধাবন করতে পারে, একজন সংস্কৃতিমনস্ক ও মোটামুটি শিক্ষিত মানুষ হলেও অধীরবাবু ছিলেন খানিকটা সাম্প্রদায়িক এবং দুর্বিনীত স্বভাবের। তিনি বকুলগাছ আর উত্তর-দক্ষিণে বিস্তৃত স্বচ্ছজলের পুকুরটির বাঁধাই করা ঘাটলায় দিনমজুর শ্রেণির লোকজন নিয়ে আড্ডা দিতেন। তার বাড়িতে বকুল ছাড়াও গন্ধরাজের বিরাট বাগান ছিল। পুরনো বটগাছ গজানো দ্বিতল অট্টালিকার পেছনে ছিল গহীন জঙ্গল। ক্লাসের ফাঁকে মেয়েরাও লুকিয়ে লুকিয়ে গন্ধরাজ তুলে নিয়ে চুলের খোঁপায় গুঁজে রাখত। মধ্যবয়সী অধীরবাবু তখনো নিঃসন্তান ছিলেন। এমনকি আমৃত্যু তা-ই ছিলেন। প্রচলিত আছে, সন্তানহীন মানুষের মধ্যে নিষ্ঠুরতা বাসা বাঁধে। তিনি সারা দিন ঘুরে ঘুরে বিশাল বাড়িটার চৌহদ্দি মেপে বেড়াতেন। ফুলের বাগানের দিকে তীক্ষè দৃষ্টি রাখাও তার অন্যতম প্রধান কাজ ছিল।

৬.

বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময়ই সাজু আসল ঘটনা জানতে পারে, ১৯৪৭ সালের দেশভাগের সময় এবং পরবর্তী ১৯৬৫ সালের পাক-ভারত যুদ্ধের আগে ও অব্যবহিত পরে অধীরবাবুর নিকটাত্মীয়রা ভারতের চলে যান। তখন তারা কেবল পার্শ্ববর্তী কলকাতায় নয়, কেউ কেউ দিল্লিতেও গিয়েছিলেন।

জনশ্রুতি আছে, যারা গিয়েছিলেন, সবাই রাতের আঁধারে স্বদেশ স্ব-ভূমি ত্যাগ করেছিলেন। দিনের আলোয় কাউকে পাওয়া যায়নি।

কিন্তু সাজু অনেকদিন পরে জেনেছিল, অধীরবাবুর বাড়িটার প্রকৃত মালিক যারা তাঁরা আর কখনো ফেরেননি। তবে এঁদের বংশলতিকার কেউ একজন দুয়েকবার এসে ভিটেমাটি এবং স্কুলটা দেখে গিয়েছিলেন। অধীর দত্ত এঁদের সরাসরি পরম্পরাগত স্বজন না হলেও কালক্রমে রক্তের সম্পর্কের উত্তরাধিকারী হয়ে যান। যদ্দুর জানা যায়, নিঃসন্তান হওয়ায় এখন আর এদের কেউ অবশিষ্ট নেই। বকুলতলার বাড়িটাও হাতবদল হয়ে হয়ে আগের জমিদারির শ্রী হারিয়ে তথাকথিত আধুনিক হয়েছে। এখন বোঝার উপায় নেই কে কার অলংকার। সেই বকুলগাছটির অস্তিত্ব নিয়েও সাজুর শঙ্কা আছে। সত্তর দশকের গোড়াতেই তারা বকুলগাছটাকে অনেক বয়স্ক তরু হিসেবেই পেয়েছিল। তখনই তার কান্ডে ও শাখায় বয়সের ছাপ পড়েছিল। স্বাধীনতা-পরবর্তী কালেও তাদের গ্রামের তথা এলাকার যুবসমাজের নাটক, থিয়েটার বা যাত্রা মঞ্চায়নের অন্যতম প্রধান কেন্দ্রস্থল হয়ে উঠেছিল সেই বকুলতলা। এতে অবশ্য নাট্যজন অধীরবাবুর সরাসরি সম্পৃক্ততা ও সহযোগিতা থাকত। 

৭.

আজকাল মাঝেমধ্যে এমনটা ভেবে সাজু আকুল হয়। বকুল ফুলের সঙ্গে কীভাবে যেন তার জীবনের একটা অদৃশ্য বন্ধন স্থাপিত হয়ে আছে। সে যখন যেখানেই বকুল ফুল দেখেছে অন্তত ছুঁয়ে নিয়েছে এবং সোজা নাকের সঙ্গে স্পর্শ করিয়েছে। প্রকৃতির অন্য কোনো ফুল তাকে সেভাবে টানেনি বা আকৃষ্ট করতে পারেনি।

সেদিনই বাসায় প্রবেশ করতে সাজু বলছিল, বকুল ফুল তার বাবা মৌলানা ইকতিয়ার হোসেনকেও অনির্বচনীয়ভাবে আকৃষ্ট করত। শৈশবে সে তার বাবাকেও দেখেছে, পকেটে করে বকুলের মালা নিয়ে সর্বত্র ঘুরে বেড়াতে। এমনকি মাঝেমধ্যে তাঁর পাঞ্জাবির পকেটে শুকিয়ে শক্ত হয়ে মিশে থাকতো কিছু বিবর্ণ হয়ে যাওয়া বকুলের লালচে গুঁড়ো। তাহলে বকুলের গন্ধ কী তার বাবাকেও মুগ্ধতায় আচ্ছন্ন করত?

আজ এত বছর হয়ে গেল, সাজু দিব্যি প্রৌঢ়ত্ব পেরিয়ে বার্ধক্যের দ্বারপ্রান্তে এসে উপনীত হয়েও অধীরবাবুর সেই বকুলতলাকে ভুলতে পারেনি। বরঞ্চ যখনই যে অবস্থাতেই সে বকুলের গন্ধ নেয়, তার প্রধান ইন্দ্রিয় নাসিকার কোষগুলো যেন তৎক্ষণাৎ নেচে ওঠে। কী যে বিস্ময়কর ক্ষমতা বকুলের! সে তাকে নিমিষেই বহুদূর পেছনে নিয়ে যেতে পারে এবং হুবহু সেই মধ্য-দুপুরের প্রাণহরা অকৃত্রিম বিশুদ্ধ গন্ধটা ফিরিয়ে দেয়। সাজু এখন প্রায়শ বিনাকারণে ভাবে, স্কুলের সেই বকুলগাছটা কী আজও যথাস্থানে দাঁড়িয়ে? এখনো কী সে বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠ মাসে ফুলবতী হয়ে মধুর গন্ধ বিলোতে সক্ষম? নাকি এতদিনে তার জীবনাবসান হয়েছে?

 

                লেখক : গল্পকার ও কলামিস্ট।

এই বিভাগের আরও খবর
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
পুরোনো চিঠির ভাঁজে
তোমার কাছে ফিরছি
তোমার কাছে ফিরছি
ডিজিটাল হাটে
ডিজিটাল হাটে
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
সামনেই শীত, তুমি ব্যস্ত
হেমন্তবন্দনা
হেমন্তবন্দনা
বৈরী বাতাস
বৈরী বাতাস
বুকপকেট
বুকপকেট
ভুলপুরাণের জোছনা
ভুলপুরাণের জোছনা
সমুদ্রমন্থন
সমুদ্রমন্থন
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
দুপুরভরা চাঁদ এবং কিছু স্বায়ত্তশাসিত ছায়া
লেনদেন
লেনদেন
যদি তুমি
যদি তুমি
সর্বশেষ খবর
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক
ব্রাজিলের সাবেক প্রেসিডেন্ট আটক

৩১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়
কাম্প ন্যুয়ে ফেরার ম্যাচে বার্সেলোনার দাপুটে জয়

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা
ভূমিকম্পে হতাহত পরিবারকে আর্থিক সহায়তার ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ
উচ্চ শিক্ষার বিস্তারে স্টামফোর্ড ইউনিভার্সিটির ভূমিকা প্রশংসনীয়: ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ
বিএনপি যখন ক্ষমতায় থাকে, নারীরা তখন ভালো থাকে: শামা ওবায়েদ

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সম্মানে প্রধান উপদেষ্টার নৈশভোজের আয়োজন

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত
মিয়ানমারে মৃদু ভূমিকম্প অনুভূত

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা
আশা প্রায় ছেড়েই দিয়েছিলাম, কিন্তু আমি ভুল ছিলাম: সামান্থা

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের
টানা দুই ম্যাচে ৩ গোল হজম লিভারপুলের

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত
মেট্রোরেলের লাইনে ড্রোন পতিত

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১
শাহজালাল বিমানবন্দরে ১৩০০ গ্রাম স্বর্ণসহ আটক ১

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’
‘শেখ হাসিনা শিক্ষাব্যবস্থাকে ধ্বংস করে দিয়েছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব
লালদিয়া ও পানগাঁও কনটেইনার টার্মিনাল চুক্তি, আধিপত্যবাদ না অংশীদারিত্ব

৫ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা
তরুণদের উদ্যোগে শতাধিক মানুষকে চিকিৎসা সেবা

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর
সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ গেল সংগীতশিল্পীর

৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক
ভাড়া দিতে না পারা সেই বাড়ির মালিক এখন কার্তিক

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক
নির্বাচনকালীন এসপি নিয়োগে গুরুত্বপূর্ণ বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’
‘দেশের মানুষ শুধু পরিবর্তন নয়, সুশাসনের নিশ্চয়তা চায়’

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা
এখন শান্তিচুক্তি না করলে ইউক্রেনের ভবিষ্যৎ আরও খারাপ হবে: যুক্তরাষ্ট্রের সতর্কবার্তা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু
বরিশালে ডেঙ্গুতে শিশুসহ ২ জনের মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা
কুড়িগ্রাম ফিস্টুলামুক্ত ঘোষণা প্রক্রিয়ায় অগ্রযাত্রা

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া
ধানের শীষে ভোট চাইলেন ওয়াদুদ ভূইয়া

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ
খাগড়াছড়ি রেডক্রিসেন্টের সহসভাপতি দুলাল, সম্পাদক মজিদ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

১৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

১৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

১২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে হোয়াইটওয়াশ করার দ্বারপ্রান্তে বাংলাদেশ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২
হাতিয়ায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ আহত ২২

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডাদেশ বাংলাদেশের অভ্যন্তরীণ বিষয় : পাকিস্তান

পেছনের পৃষ্ঠা

হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই
হাসিনা ও পরিবারের সদস্যদের বিরুদ্ধে রায় এ মাসেই

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে

পেছনের পৃষ্ঠা

শিল্পকলায় ভাসানে উজান
শিল্পকলায় ভাসানে উজান

পেছনের পৃষ্ঠা

অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি
অগ্নিকাণ্ড রোধে কঠোর নির্দেশনা জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে
ভূরাজনৈতিক পুনর্গঠনে বাংলাদেশ দায়িত্বশীল ভূমিকা রাখবে

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বিঘ্ন নির্বাচন
নির্বিঘ্ন নির্বাচন

সম্পাদকীয়

বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

সম্পাদকীয়

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের
দুই দাবিতে রেললাইন অবরোধ রাবি শিক্ষার্থীদের

পেছনের পৃষ্ঠা