শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৯

যাদব পায়েং একাই বানালেন আস্ত এক বন

শনিবারের সকাল ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
যাদব পায়েং  একাই বানালেন আস্ত এক বন

আসামের যাদব পায়েং। জোরহাটের বালিগাঁও জগন্নাথ বড়ুয়া আর্য বিদ্যালয় থেকে দশম শ্রেণির পরীক্ষা দিয়ে জন্মস্থানে ফিরছিলেন। ব্রহ্মপুত্রের তীর জেগে উঠেছে চর। মাত্র ১০ বছরে বদলে গেছে সব। সবুজ বন নেই। প্রখর রোদে হাঁটতে হাঁটতে থমকে গেলেন তিনি। ধুক করে উঠল বুকটা। অরুণা সাপোরি দ্বীপে ধু-ধু মরুভূমির মতো তীরে মরে পড়ে আছে কয়েক হাজার সাপ। এদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল ভূমিদস্যুরা। বন কেটে কাঠ নিল তারা। এখন চারপাশে বালুচর যেন উত্তপ্ত উনুন। ভূমিক্ষয়ের কারণে ১৯৬৫ সালে পায়েংয়ের পরিবার অরুণা সাপোরি ছেড়ে নদীর অন্য তীরে ১২ কিমি দূরের মাজুলিতে বসবাস শুরু করে। ভূমিক্ষয়ে ব্রহ্মপুত্র নদ গ্রামের পর গ্রাম গিলে ফেলতে শুরু করেছিল। গ্রামের মানুষ গরু, মহিষ, শুয়োর পালত। যাদব পায়েংয়ের বাবা এ খামার চালাতেন। বাবা মারা গেলেন হুট করেই। ১৩ ভাইবোনের সংসারের হাল ধরতে হলো কিশোর যাদবকে। কিন্তু তার জীবনের গতিপথ পরিবর্তন হলো ১৯৭৮ সালে। হাজার হাজার মৃত সাপের সেই দৃশ্য তার ভিতরটা পুড়িয়ে দিল। তিনি ছুটে গেলেন বন বিভাগের অফিসে। অফিসের লোকজন বললেন, পারলে নিজে গিয়ে গাছ লাগাও। গ্রামের লোকজন তাকে বলল, ওই মরুভূমিতে গাছ লাগালেই কি আর না লাগালেই কি! গাছ জন্মায় না ও মরুতে।

যাদবের বুক ভাঙল সবার কথায়। কিন্তু একজন তাকে কাছে ডেকে নিলেন। বৃদ্ধ এক গ্রামবাসী যাদবকে গ্রাম থেকে একটু দূরে ডেকে নিলেন। অনেকটা লুকিয়ে লুকিয়ে কিশোর যাদবের হাতে ৫০টি বীজ ও ২৫টি বাঁশগাছের চারা দিয়েছিলেন সেই বৃদ্ধ। যাদবের মাথায় হাত দিয়ে বলেছিলেন, ‘গাছ লাগাও বাবা, শুধু সাপ কেন আমরা সবাই বাঁচব। একটা কথা মাথায় রেখো, যেখানে গাছ, সেখানেই পাখি। যেখানে পাখি, সেখানে ডিম। যেখানে ডিম, সেখানে সাপ। আবার যেখানে গাছ, সেখানে চারা। যেখানে চারা, সেখানে জঙ্গল। যেখানে জঙ্গল, সেখানে বৃষ্টি। যেখানে বৃষ্টি, সেখানে চাষাবাদ। তোমাদের গরু-মহিষের জন্য ঘাস।’ সেই বৃদ্ধের জাদুমন্ত্র যাদবকে অন্য এক মানুষে পরিণত করেছিল। সত্যিই বদলে গেল অজ পাড়াগাঁয়ের এক কিশোর। বৃদ্ধের কাছ থেকে জেনে নিলেন গাছ লাগানোর আদর্শ সময়। এপ্রিল থেকে জুন। ১৯৭৯ সালে যাদব পায়েং গাছ লাগানোর পাগলামিতে নামলেন। মরুর বুকে বন বানানোর স্বপ্নটা বুকে নিয়ে চারা গাছে রোজ জল ঢালতেন। এপ্রিল মাসটা কোনোমতে গেল। গ্রামের লোকেরা তার পাগলামি দেখতে এলো। অরুণা সাপোরি দ্বীপে তত দিনে একাই বিভিন্ন গাছ ও বাঁশের কয়েক শ চারা লাগিয়ে ফেলেছেন যাদব। এক বছর ঘুরে সংগ্রহ করেছিলেন হাজার হাজার বীজ। পুরো দ্বীপের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন সেই বীজ।

বর্ষার জন্য অপেক্ষা তার। সে বছর কী মনে করে আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নামল অন্য বছরের তুলনায় বেশ আগেভাগে। যাদব পায়েংয়ের লাগানো চারাগাছ বৃষ্টির পানি পেয়ে হৃষ্টপুষ্ট হলো। শিকড় দিয়ে আঁকড়ে ধরল দ্বীপের মাটি। বৃহ্মপুত্র নদের থাবায় তীর ভাঙার যুদ্ধে জিতে গেল যাদবের গাছেরা। বিজয়ের আনন্দে আত্মহারা যাদবের খোঁজ কেউ রাখে না। সবাই যখন যার যার মতো ব্যস্ত, যাদব তখন ব্যস্ত সবার ভবিষ্যতের মঙ্গল কামনায়। পরের বছরও হাজার হাজার বীজ ছিটালেন, চারা লাগালেন দ্বীপজুড়ে। যাদবের আদরে, লালনে গাছেরা হাত ধরাধরি করে দ্বীপ দখল করে নিল। মরুর দ্বীপ ঢেকে গেল সবুজে। সেই দখলদারিত্ব ৪০ বছরে যখন পৌঁছল গোটা ভারতবাসী বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেল। শুধু কি ভারতবাসী? না, পুরো বিশ্বের মানুষ ক্লাস টেন পড়ুয়া সেই কিশোরের চোখে দেখা স্বপ্নের বাস্তব রূপ দেখল। ১ হাজার ৩৬০ একর জমিজুড়ে গাছ লাগিয়ে একাই বন তৈরি করলেন যাদব! কে কবে এমন শুনেছে? যেই চরে হাজার হাজার মৃত সাপ রোদে পুড়ে কাঠ হয়ে পড়েছিল, সেই বন আজ হাজার হাজার পাখি, বন্য জীবজন্তুতে ঠাসা!

যাদব পায়েংয়ের লাগানো বাঁশ, বহেড়া, সেগুন, গাম্ভারি, কাস্টার্ড আপেল, তারা ফল, গুলমোহর, ডেভিলস ট্রি, তেঁতুল, তুত, কাঁঠাল, কুল, জাম, কলা গাছ, এলিফ্যান্ট গ্রাস পারলে আকাশের মেঘ ছুঁয়ে নেয়। যাদবের তৈরি এই বনে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, গন্ডার, শতাধিক হরিণ, বুনো শুয়োর, কয়েক শ শকুন, শতাধিক প্রজাতির পাখি। আর বাস করে হাজার হাজার সাপ।

পাগলাটে সেই কিশোরকে আজ গ্রামবাসী তাদের প্রাণের মানুষ করে টেনে নিয়েছে। তারা তাকে স্থানীয় ভাষায় ডাকে মোলাই। মানে জঙ্গল। হ্যাঁ তাই তো! বিশ্ববাসী তার নাম দিল ফরেস্টম্যান।

৩৯ বছর বয়সে যাদব বিয়ে করেন বিনীতাকে। তাদের তিন সন্তানÑ মুনমুনি, সঞ্জীব ও সঞ্জয়। জীবনের প্রয়োজনে তার হাতে তৈরি বন থেকে অনেকটাই দূরে বাসা নিতে হয়েছে তাকে। কিন্তু বন যে তাকে ডাকে। এখনো রাত ৩টায় ওঠেন যাদব পায়েং। শুরু হয় ম্যারাথন দৌড়। তারপর এক ঘণ্টা সাইকেল চালিয়ে  পৌঁছেন কার্তিক সাপোরিতে। সেখান থেকে নিজেই ডিঙি নৌকা বেয়ে ৫ কিলোমিটার গিয়ে নামেন দ্বীপে। তার খামার রয়েছে আগের গ্রামে। সেখানেই যান বন পেরিয়ে। যে জঙ্গলে আশ্রয় নেয় ১১৫টি হাতির একটি দল। যে জঙ্গলে থাকা বাঘেরা গত ৪০ বছরে যাদব মোলাই পায়েংয়ের খামারের ৮৫টি গরু, ৯৫টি মোষ, ১০টি শুয়োর খেয়েছে। সে বনেই ছুটে যান তিনি। বাঘেরা যে তার খামারের গরু খেয়ে ফেলল, এ নিয়ে তার অনুভূতি জানতে চেয়েছিল এলাকার লোকজন। যাদব পায়েং মজা করে বললেন, ‘বাঘেরা তো পশুপালন ব্যাপারটা বোঝে না। ওদের দোষ দিয়ে লাভ কী!’ যাদব পায়েংয়ের কথা তার গ্রামবাসীর মুখে মুখে ছিল। তিনি আড়ালেই রয়ে যেতেন, যদি না জিতু কলিতা নামে স্থানীয় এক ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফার ছবি তুলতে গিয়ে তার দেখা পেতেন। ২০১০ সালে ভার্নাকুলার ডেইলি নামে এক পত্রিকায় তিনি যাদবের কথা লেখেন।

মানুষের নজরে আসে এই অবিশ্বাস্য কীর্তি।

২০১২ সালে যাদবের এই অসামান্য ও একক অবদানের জন্য জওহরলাল নেহরু ইউনিভার্সিটি ‘আর্থ-ডে’র দিন তাকে ‘ফরেস্টম্যান অব ইন্ডিয়া’ শিরোপা দেয়। ওই বছরই ভারতের তৎকালীন  প্রেসিডেন্ট এ পি জে আবদুল কালাম মুম্বাইয়ে যাদব পায়েংকে আর্থিকভাবে পুরস্কৃত করেন।

একই বছরে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের এক কনফারেন্সে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ৯০০ বিশেষজ্ঞের মধ্যে যাদব পায়েংও ছিলেন। ২০১৫ সালে যাদব পেয়েছেন পদ্মশ্রী পুরস্কার।

শেষ করার আগে একটি ঘটনা। যাদব পায়েংয়ের বনে বন্য পশুপ্রাণীর আবাস- এ ঘটনা প্রথম শুনেছিল স্থানীয় প্রশাসন। বন অধিদফতরের কর্মকর্তারা হেসেই উড়িয়ে দিয়েছিলেন। যাদব পায়েং গিয়ে বললেন, ‘আমার বনে বিলুপ্তপ্রায় গন্ডারদের মেরে ফেলছে চোরা শিকারিরা।’ বন অধিদফতরের কর্মকর্তারা বললেন, ‘তোমার লাগানো গাছের বন! সেখানে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির গন্ডারও থাকে!’ তাদের তাচ্ছিল্যে ফিরে আসতে হয়েছিল যাদবকে। পরে গ্রামবাসীর পীড়াপীড়িতে সেখানে লোক পাঠান বন অধিদফতরের কর্তারা। ২০১২ সালের আগস্টে চোরা শিকারিরা একটি গন্ডার মারার পর বন দফতরের বিশ্বাস হয়েছিল যাদবের তৈরি জঙ্গলে সত্যিই গন্ডার থাকে। সেই গন্ডারটির কথা মনে হতেই ছলছল করে যাদবের চোখ। বলেছিলেন, ‘জানেন, আমার  ছোট ছেলে আর আমি কয়েক দিন খেতে পারিনি, যখন দেখেছিলাম চোরা শিকারিরা গন্ডারটির লেজ আর নখ কেটে নিয়ে গেছে। কিন্তু কী করব, একটি বিশাল অরণ্যকে সুরক্ষা দেওয়া আমার একার পক্ষে সম্ভব নয়।’ এর পর থেকে চোরা শিকারিদের হাতে প্রাণ হারানোর ঝুঁকি নিয়ে একাই পাহারা দিতেন এই বিশাল বন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি
মেসির গোলের পরও জিততে পারল না মায়ামি

১ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ
মদিনা সনদের পূর্ণ বিবরণ

৩ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়
এমবাপের জোড়া গোলে রিয়ালের বড় জয়

৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তি চায় জাতি

৯ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত
ইরানে সশস্ত্র হামলা, নিরাপত্তা বাহিনীর দুই সদস্য নিহত

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’
‘ইউক্রেন-রাশিয়া শান্তি আলোচনার চতুর্থ দফা আয়োজনে প্রস্তুত তুরস্ক’

১৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর
কর ফাঁকিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেবে এনবিআর

১৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী
তুরস্ক থেকে সিরিয়ায় ফিরেছেন সাড়ে পাঁচ লাখ শরণার্থী

২১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন
মোহাম্মদপুরে যুবককে কুপিয়ে হত্যা, আহত দুজন

২৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা
কর ফাঁকিতেও চ্যাম্পিয়ন সেই ডাক্তাররা

৩৩ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ
ভারতীয় বংশোদ্ভূত সিইও’র বিরুদ্ধে ৫০০ মিলিয়ন ডলারের জালিয়াতির অভিযোগ

৪৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২ নভেম্বর)

৫০ মিনিট আগে | জাতীয়

যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯
যুক্তরাজ্যে ট্রেনে ছুরিকাঘাতে গুরুতর আহত ৯

৫৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা
দুর্নীতি রুখতে সংস্কার হচ্ছে জমির লিজ প্রথা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রিসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২
গ্রিসে বন্দুকধারীর গুলিতে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ
জাপানের দৃষ্টিনন্দন টোকিও কামি মসজিদ

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি
বিনা হিসাবে জান্নাতের প্রতিশ্রুতিপ্রাপ্ত সাহাবি

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ
কোরআনের দৃষ্টিতে চার শ্রেণির সফল মানুষ

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?
দুপুরে খাওয়ার পরপর চা পান কতটা ক্ষতিকর?

৪ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ
মেঘনায় ২০০ যাত্রী নিয়ে ডুবোচরে আটকা পড়ল লঞ্চ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার
ল্যুভরে দুর্ধর্ষ চুরি: আরও দুইজন গ্রেফতার

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪
দক্ষিণ লেবাননে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ৪

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর
কোহলির রেকর্ড ভেঙে শীর্ষে বাবর

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়
দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে পাকিস্তানের সিরিজ জয়

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি
বিয়েটা করে ফেললে মাঝপথেই তো আটকে গেলাম: পূজা চেরি

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা
৩ বিভাগে অতি ভারি বর্ষণের আভাস, টানা বৃষ্টি নিয়ে নতুন বার্তা

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস
প্রবল বৃষ্টিতে এক্সপ্রেসওয়েতে উল্টে গেল বাস

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার
ধর্মীয় আলোচনায় শিষ্টাচার

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল
কেন বাংলাদেশ-নেপাল- শ্রীলঙ্কায় সরকার পতন, যা বললেন অজিত দোভাল

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম
আজ থেকে বন্ধ হচ্ছে অর্ধকোটি মোবাইল সিম

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি
ফুলকোর্ট সভা ডেকেছেন প্রধান বিচারপতি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো
মার্কিন আগ্রাসন ঠেকাতে রাশিয়া–চীন–ইরানের দ্বারে মাদুরো

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা
সুদানে তিন দিনে দেড় হাজার মানুষকে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ
পুতিন আনলেন নতুন পারমাণবিক টর্পেডো ‘পসাইডন’, আতঙ্কে ইউরোপ

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ
ফিলিস্তিনি বন্দিকে নির্যাতনের ভিডিও ফাঁস, শীর্ষ ইসরায়েলি জেনারেলের পদত্যাগ

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল
দক্ষ কর্মীদের জন্য নতুন ভিসা চালু করছে পর্তুগাল

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন
নির্বাচনের আগে ইসলামকে রাজনৈতিক ফায়দা লাভে ব্যবহারের চেষ্টা : সালাহউদ্দিন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’
‘জামায়াতকে বাদ দিয়ে হলেও সব দল ঐক্যবদ্ধভাবে নির্বাচনে যাবে’

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান
৯৮ শতাংশ ভোটে তানজানিয়ার প্রেসিডেন্ট সামিয়া হাসান

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির
গণভোট ছাড়া জাতীয় নির্বাচন হবে অর্থহীন: জামায়াত আমির

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া
ট্রাম্পের পারমাণবিক অস্ত্র পরীক্ষার নির্দেশ নিয়ে যা বলল চীন-রাশিয়া

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা
দ্বার খুললেও সেন্টমার্টিন যায়নি পর্যটকবাহী জাহাজ, হতাশ পর্যটকরা

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল
বহুরূপীদের খপ্পরে পড়েছে দেশ : আলাল

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল
প্রাইজবন্ডের ‘ড্র’ আগামীকাল

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক
সিলেটে বাসদের কার্যালয় থেকে ২২ নেতাকর্মী আটক

১৮ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি
ঢাকায় ঝুম বৃষ্টি

১৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন
মিডিয়া ও তৃণমূলের সঙ্গে সম্পর্ক বাড়াতে বিএনপির ৭ টিম গঠন

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে তিন বাহিনী প্রধানের সাক্ষাৎ, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স
পদ্মাপাড়ে মিথেন গ্যাসের উপস্থিতি পেল বাপেক্স

১০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক
৭২-এর সংবিধান বাতিল করতে হবে : মামুনুল হক

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার
মির্জা ফখরুলের কণ্ঠ নকল করে অসত্য ভিডিও প্রচার

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু
জাটকা সংরক্ষণে ৮ মাসের নিষেধাজ্ঞা শুরু

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া
যুক্তরাষ্ট্রের সামরিক হামলা মোকাবিলায় ভেনেজুয়েলার পাশে রাশিয়া

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!
২০০৭ সালের পর জন্ম নিলে সারাজীবন ধূমপান নিষেধ!

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল
জাতীয় নির্বাচনের আগে গণভোটের কোনো সুযোগ নেই : মির্জা ফখরুল

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!
পকেটমার-চুরির অভ্যাস কোনভাবেই ছাড়তে পারলেন না এই অভিনেত্রী!

১৫ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড
কুয়ালালামপুরের টুইন টাওয়ারের তৃতীয় ভবনে ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ড

২২ ঘণ্টা আগে | পরবাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী
আগে নির্বাচন চায় দেশবাসী

প্রথম পৃষ্ঠা

ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির
ড. আলী রীয়াজের পদত্যাগ দাবি নিউইয়র্ক বিএনপির

পেছনের পৃষ্ঠা

এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন
এবার সংস্কার বাস্তবায়নে কমিশন

প্রথম পৃষ্ঠা

নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব
নতুন চ্যাম্পিয়ন পাবে ক্রিকেটবিশ্ব

মাঠে ময়দানে

শোবিজ কাঁপানো প্রেম
শোবিজ কাঁপানো প্রেম

শোবিজ

বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক
বিপজ্জনক বগুড়ার মহাসড়ক

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ
আড়াই শ বছরের কাঠগোলাপ গাছ

পেছনের পৃষ্ঠা

আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা
আসছেন জাকির নায়েক, ভারতের সতর্কবার্তা

প্রথম পৃষ্ঠা

পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস
পাহাড়ি মেলায় মানুষের উচ্ছ্বাস

পেছনের পৃষ্ঠা

গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই
গণভোট ছাড়া নির্বাচনের দুই পয়সার মূল্য নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন
মাঠে সরব বিএনপি জামায়াত ইসলামী আন্দোলন

নগর জীবন

চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!
চট্টগ্রামে সাজ্জাদ হত্যার নেপথ্যে পরিবহন চাঁদাবাজি নিয়ন্ত্রণ!

নগর জীবন

৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের
৯ দফা সংস্কার প্রস্তাব বাংলাদেশ ব্যাংকের

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ
আলালের বক্তব্য জামায়াতের প্রতিবাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর
গাছের ওপর ১২ ফুট লম্বা অজগর

খবর

দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে
দুই দলের বোঝাপড়ার কথা শোনা যাচ্ছে

প্রথম পৃষ্ঠা

মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি
মওদুদী নয়, মদিনার ইসলাম চর্চা করি

প্রথম পৃষ্ঠা

দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের
দলের কাছে নতি স্বীকার উপদেষ্টাদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়
এ বয়সে চাকরি পামু কোথায়

পেছনের পৃষ্ঠা

বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম
বই পড়ায় ১০২ দেশের মধ্যে বাংলাদেশ ৯৭তম

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়
ব্যয় বেড়েছে ব্যবসায়

পেছনের পৃষ্ঠা

দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে
দুই ভাইকে কুপিয়ে হত্যা নরসিংদীতে

পেছনের পৃষ্ঠা

দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!
দ্বার খুললেও জাহাজ নেই!

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে
নির্বাচন কমিশন গঠন হয়েছে ভাগাভাগি করে

পেছনের পৃষ্ঠা

বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর
বৃষ্টিতে ভোগান্তি নগরবাসীর

পেছনের পৃষ্ঠা

ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল
ডেঙ্গু আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৭০ হাজার ছাড়াল

পেছনের পৃষ্ঠা

চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার
চা বাগানে গলা কাটা তরুণী উদ্ধার

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান
নির্বাচনই শক্তিশালী গণতান্ত্রিক সমাধান

পেছনের পৃষ্ঠা