শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৯

যাদব পায়েং একাই বানালেন আস্ত এক বন

শনিবারের সকাল ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
যাদব পায়েং  একাই বানালেন আস্ত এক বন

আসামের যাদব পায়েং। জোরহাটের বালিগাঁও জগন্নাথ বড়ুয়া আর্য বিদ্যালয় থেকে দশম শ্রেণির পরীক্ষা দিয়ে জন্মস্থানে ফিরছিলেন। ব্রহ্মপুত্রের তীর জেগে উঠেছে চর। মাত্র ১০ বছরে বদলে গেছে সব। সবুজ বন নেই। প্রখর রোদে হাঁটতে হাঁটতে থমকে গেলেন তিনি। ধুক করে উঠল বুকটা। অরুণা সাপোরি দ্বীপে ধু-ধু মরুভূমির মতো তীরে মরে পড়ে আছে কয়েক হাজার সাপ। এদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল ভূমিদস্যুরা। বন কেটে কাঠ নিল তারা। এখন চারপাশে বালুচর যেন উত্তপ্ত উনুন। ভূমিক্ষয়ের কারণে ১৯৬৫ সালে পায়েংয়ের পরিবার অরুণা সাপোরি ছেড়ে নদীর অন্য তীরে ১২ কিমি দূরের মাজুলিতে বসবাস শুরু করে। ভূমিক্ষয়ে ব্রহ্মপুত্র নদ গ্রামের পর গ্রাম গিলে ফেলতে শুরু করেছিল। গ্রামের মানুষ গরু, মহিষ, শুয়োর পালত। যাদব পায়েংয়ের বাবা এ খামার চালাতেন। বাবা মারা গেলেন হুট করেই। ১৩ ভাইবোনের সংসারের হাল ধরতে হলো কিশোর যাদবকে। কিন্তু তার জীবনের গতিপথ পরিবর্তন হলো ১৯৭৮ সালে। হাজার হাজার মৃত সাপের সেই দৃশ্য তার ভিতরটা পুড়িয়ে দিল। তিনি ছুটে গেলেন বন বিভাগের অফিসে। অফিসের লোকজন বললেন, পারলে নিজে গিয়ে গাছ লাগাও। গ্রামের লোকজন তাকে বলল, ওই মরুভূমিতে গাছ লাগালেই কি আর না লাগালেই কি! গাছ জন্মায় না ও মরুতে।

যাদবের বুক ভাঙল সবার কথায়। কিন্তু একজন তাকে কাছে ডেকে নিলেন। বৃদ্ধ এক গ্রামবাসী যাদবকে গ্রাম থেকে একটু দূরে ডেকে নিলেন। অনেকটা লুকিয়ে লুকিয়ে কিশোর যাদবের হাতে ৫০টি বীজ ও ২৫টি বাঁশগাছের চারা দিয়েছিলেন সেই বৃদ্ধ। যাদবের মাথায় হাত দিয়ে বলেছিলেন, ‘গাছ লাগাও বাবা, শুধু সাপ কেন আমরা সবাই বাঁচব। একটা কথা মাথায় রেখো, যেখানে গাছ, সেখানেই পাখি। যেখানে পাখি, সেখানে ডিম। যেখানে ডিম, সেখানে সাপ। আবার যেখানে গাছ, সেখানে চারা। যেখানে চারা, সেখানে জঙ্গল। যেখানে জঙ্গল, সেখানে বৃষ্টি। যেখানে বৃষ্টি, সেখানে চাষাবাদ। তোমাদের গরু-মহিষের জন্য ঘাস।’ সেই বৃদ্ধের জাদুমন্ত্র যাদবকে অন্য এক মানুষে পরিণত করেছিল। সত্যিই বদলে গেল অজ পাড়াগাঁয়ের এক কিশোর। বৃদ্ধের কাছ থেকে জেনে নিলেন গাছ লাগানোর আদর্শ সময়। এপ্রিল থেকে জুন। ১৯৭৯ সালে যাদব পায়েং গাছ লাগানোর পাগলামিতে নামলেন। মরুর বুকে বন বানানোর স্বপ্নটা বুকে নিয়ে চারা গাছে রোজ জল ঢালতেন। এপ্রিল মাসটা কোনোমতে গেল। গ্রামের লোকেরা তার পাগলামি দেখতে এলো। অরুণা সাপোরি দ্বীপে তত দিনে একাই বিভিন্ন গাছ ও বাঁশের কয়েক শ চারা লাগিয়ে ফেলেছেন যাদব। এক বছর ঘুরে সংগ্রহ করেছিলেন হাজার হাজার বীজ। পুরো দ্বীপের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন সেই বীজ।

বর্ষার জন্য অপেক্ষা তার। সে বছর কী মনে করে আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নামল অন্য বছরের তুলনায় বেশ আগেভাগে। যাদব পায়েংয়ের লাগানো চারাগাছ বৃষ্টির পানি পেয়ে হৃষ্টপুষ্ট হলো। শিকড় দিয়ে আঁকড়ে ধরল দ্বীপের মাটি। বৃহ্মপুত্র নদের থাবায় তীর ভাঙার যুদ্ধে জিতে গেল যাদবের গাছেরা। বিজয়ের আনন্দে আত্মহারা যাদবের খোঁজ কেউ রাখে না। সবাই যখন যার যার মতো ব্যস্ত, যাদব তখন ব্যস্ত সবার ভবিষ্যতের মঙ্গল কামনায়। পরের বছরও হাজার হাজার বীজ ছিটালেন, চারা লাগালেন দ্বীপজুড়ে। যাদবের আদরে, লালনে গাছেরা হাত ধরাধরি করে দ্বীপ দখল করে নিল। মরুর দ্বীপ ঢেকে গেল সবুজে। সেই দখলদারিত্ব ৪০ বছরে যখন পৌঁছল গোটা ভারতবাসী বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেল। শুধু কি ভারতবাসী? না, পুরো বিশ্বের মানুষ ক্লাস টেন পড়ুয়া সেই কিশোরের চোখে দেখা স্বপ্নের বাস্তব রূপ দেখল। ১ হাজার ৩৬০ একর জমিজুড়ে গাছ লাগিয়ে একাই বন তৈরি করলেন যাদব! কে কবে এমন শুনেছে? যেই চরে হাজার হাজার মৃত সাপ রোদে পুড়ে কাঠ হয়ে পড়েছিল, সেই বন আজ হাজার হাজার পাখি, বন্য জীবজন্তুতে ঠাসা!

যাদব পায়েংয়ের লাগানো বাঁশ, বহেড়া, সেগুন, গাম্ভারি, কাস্টার্ড আপেল, তারা ফল, গুলমোহর, ডেভিলস ট্রি, তেঁতুল, তুত, কাঁঠাল, কুল, জাম, কলা গাছ, এলিফ্যান্ট গ্রাস পারলে আকাশের মেঘ ছুঁয়ে নেয়। যাদবের তৈরি এই বনে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, গন্ডার, শতাধিক হরিণ, বুনো শুয়োর, কয়েক শ শকুন, শতাধিক প্রজাতির পাখি। আর বাস করে হাজার হাজার সাপ।

পাগলাটে সেই কিশোরকে আজ গ্রামবাসী তাদের প্রাণের মানুষ করে টেনে নিয়েছে। তারা তাকে স্থানীয় ভাষায় ডাকে মোলাই। মানে জঙ্গল। হ্যাঁ তাই তো! বিশ্ববাসী তার নাম দিল ফরেস্টম্যান।

৩৯ বছর বয়সে যাদব বিয়ে করেন বিনীতাকে। তাদের তিন সন্তানÑ মুনমুনি, সঞ্জীব ও সঞ্জয়। জীবনের প্রয়োজনে তার হাতে তৈরি বন থেকে অনেকটাই দূরে বাসা নিতে হয়েছে তাকে। কিন্তু বন যে তাকে ডাকে। এখনো রাত ৩টায় ওঠেন যাদব পায়েং। শুরু হয় ম্যারাথন দৌড়। তারপর এক ঘণ্টা সাইকেল চালিয়ে  পৌঁছেন কার্তিক সাপোরিতে। সেখান থেকে নিজেই ডিঙি নৌকা বেয়ে ৫ কিলোমিটার গিয়ে নামেন দ্বীপে। তার খামার রয়েছে আগের গ্রামে। সেখানেই যান বন পেরিয়ে। যে জঙ্গলে আশ্রয় নেয় ১১৫টি হাতির একটি দল। যে জঙ্গলে থাকা বাঘেরা গত ৪০ বছরে যাদব মোলাই পায়েংয়ের খামারের ৮৫টি গরু, ৯৫টি মোষ, ১০টি শুয়োর খেয়েছে। সে বনেই ছুটে যান তিনি। বাঘেরা যে তার খামারের গরু খেয়ে ফেলল, এ নিয়ে তার অনুভূতি জানতে চেয়েছিল এলাকার লোকজন। যাদব পায়েং মজা করে বললেন, ‘বাঘেরা তো পশুপালন ব্যাপারটা বোঝে না। ওদের দোষ দিয়ে লাভ কী!’ যাদব পায়েংয়ের কথা তার গ্রামবাসীর মুখে মুখে ছিল। তিনি আড়ালেই রয়ে যেতেন, যদি না জিতু কলিতা নামে স্থানীয় এক ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফার ছবি তুলতে গিয়ে তার দেখা পেতেন। ২০১০ সালে ভার্নাকুলার ডেইলি নামে এক পত্রিকায় তিনি যাদবের কথা লেখেন।

মানুষের নজরে আসে এই অবিশ্বাস্য কীর্তি।

২০১২ সালে যাদবের এই অসামান্য ও একক অবদানের জন্য জওহরলাল নেহরু ইউনিভার্সিটি ‘আর্থ-ডে’র দিন তাকে ‘ফরেস্টম্যান অব ইন্ডিয়া’ শিরোপা দেয়। ওই বছরই ভারতের তৎকালীন  প্রেসিডেন্ট এ পি জে আবদুল কালাম মুম্বাইয়ে যাদব পায়েংকে আর্থিকভাবে পুরস্কৃত করেন।

একই বছরে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের এক কনফারেন্সে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ৯০০ বিশেষজ্ঞের মধ্যে যাদব পায়েংও ছিলেন। ২০১৫ সালে যাদব পেয়েছেন পদ্মশ্রী পুরস্কার।

শেষ করার আগে একটি ঘটনা। যাদব পায়েংয়ের বনে বন্য পশুপ্রাণীর আবাস- এ ঘটনা প্রথম শুনেছিল স্থানীয় প্রশাসন। বন অধিদফতরের কর্মকর্তারা হেসেই উড়িয়ে দিয়েছিলেন। যাদব পায়েং গিয়ে বললেন, ‘আমার বনে বিলুপ্তপ্রায় গন্ডারদের মেরে ফেলছে চোরা শিকারিরা।’ বন অধিদফতরের কর্মকর্তারা বললেন, ‘তোমার লাগানো গাছের বন! সেখানে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির গন্ডারও থাকে!’ তাদের তাচ্ছিল্যে ফিরে আসতে হয়েছিল যাদবকে। পরে গ্রামবাসীর পীড়াপীড়িতে সেখানে লোক পাঠান বন অধিদফতরের কর্তারা। ২০১২ সালের আগস্টে চোরা শিকারিরা একটি গন্ডার মারার পর বন দফতরের বিশ্বাস হয়েছিল যাদবের তৈরি জঙ্গলে সত্যিই গন্ডার থাকে। সেই গন্ডারটির কথা মনে হতেই ছলছল করে যাদবের চোখ। বলেছিলেন, ‘জানেন, আমার  ছোট ছেলে আর আমি কয়েক দিন খেতে পারিনি, যখন দেখেছিলাম চোরা শিকারিরা গন্ডারটির লেজ আর নখ কেটে নিয়ে গেছে। কিন্তু কী করব, একটি বিশাল অরণ্যকে সুরক্ষা দেওয়া আমার একার পক্ষে সম্ভব নয়।’ এর পর থেকে চোরা শিকারিদের হাতে প্রাণ হারানোর ঝুঁকি নিয়ে একাই পাহারা দিতেন এই বিশাল বন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক
লিবিয়ায় মাফিয়াদের গুলিতে নিহত মাদারীপুরের যুবক

২ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু
পটিয়ায় বাসচাপায় নারীর মৃত্যু

১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট
ট্রাম্পের সঙ্গে আমার কোনও সম্পর্ক নেই: ব্রাজিল প্রেসিডেন্ট

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত
শ্রীপুর উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল খেলা অনুষ্ঠিত

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পুকুরে ডুবে শিশুর মৃত্যু

১২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন
সিরাজগঞ্জে স্ত্রী হত্যায় স্বামীর যাবজ্জীবন

১৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন না হলে জাতীয় বিপর্যয় অনিবার্য: জালালুদ্দীন আহমদ

১৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক
টেকনাফে ইয়াবাসহ রোহিঙ্গা আটক

২০ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ
ফিকি লিডারশিপ একাডেমি চালুর উদ্যোগ

৩৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় সরকারি চাল জব্দ

৩৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে আফগানিস্তান

৪৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি
জাপানের প্রথম মহিলা প্রধানমন্ত্রী হতে পারেন তাকাইচি

৪৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর আন্তঃঘাঁটি বাস্কেটবল প্রতিযোগিতা সমাপ্ত

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর
শেরপুরে পাহাড়ি ঢলে ঝিনাইগাতীর মহারশি নদীর পানি বিপদসীমার ওপর

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান
বগুড়ায় অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত ৩টি পরিবারের পাশে তারেক রহমান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র
ক্লিন সিটি গড়তে নতুন ল্যান্ডফিল্ড কেনা হবে: মেয়র

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল
আলোচনা ছাড়া কর্মসূচি গণতন্ত্রের জন্য শুভ নয় : মির্জা ফখরুল

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত
বাসের ধাক্কায় দুই মোটরসাইকেল আরোহী নিহত

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা
ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠীর সহায়তায় জলবায়ু অর্থায়ন ন্যায্যভাবে বণ্টন করতে হবে: পরিবেশ উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস
বলিভিয়ায় বাল্যবিবাহ বন্ধে আইন পাস

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে
বিদ্যালয়ে ঘুষকাণ্ড: অফিস সহায়ককে বের করে দেওয়ার অভিযোগ প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
রাকসু-চাকসু নির্বাচন ভালোভাবে হবে, উদ্বেগ নেই: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর
২০২৬ সালের অমর একুশে বইমেলা শুরু ১৭ ডিসেম্বর

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ
ভারতে গেল মাত্র ৫৬.২৫ মেট্রিকটন ইলিশ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়
কলাপাড়ায় জেলা প্রশাসকের মতবিনিময়

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে
সাজেকের আহতরা চমেকে, রিংকির লাশ নিজ গ্রামে গেল এয়ার অ্যাম্বুলেন্সে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা
বগুড়ায় খাবার অযোগ্য বিট লবণ জব্দ, লাখ টাকা জরিমানা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান
ডাসারে অবৈধ বালু উত্তোলনে ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত
শ্রীপুরে উপজেলা আন্তঃস্কুল ফুটবল টুর্নামেন্টের ফাইনাল অনুষ্ঠিত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা
আজ মুখোমুখি শ্রীলংকা-আফগানিস্তান, যে সমীকরণের সামনে টাইগাররা

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ
সমুদ্রে মিলেছে আট ধরনের ভারী খনিজ

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান
এশিয়া কাপে আবারও মুখোমুখি হচ্ছে ভারত-পাকিস্তান

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?
সৌদি-পাকিস্তান প্রতিরক্ষা চুক্তি, চিন্তিত ভারত-ইসরায়েল?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল
আফগানিস্তান সফরে মাওলানা মামুনুল হকসহ ওলামায়ে কেরামের প্রতিনিধি দল

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তান: ব্যাটিং-বোলিংয়ে কে এগিয়ে?

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ
পাঁচ ব্যাংক মার্জারের খবরে হতাশা-উদ্বেগ

১২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা
স্কুল-কলেজের সভাপতির পদ নিয়ে নতুন নির্দেশনা

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের
ইসরায়েলের ওপর নিষেধাজ্ঞার প্রস্তাব ইউরোপিয়ান ইউনিয়নের

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ
বিশ্ব বাঁশ দিবস আজ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ
কাতার হামলা নিয়ে মুখ খুললেন বেঁচে যাওয়া শীর্ষ হামাস নেতা হামাদ

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!
১ কাপ কফির দাম ৮৩ হাজার টাকা!

১৯ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক
রাজকীয় অভ্যর্থনার পর ট্রাম্পের যুক্তরাজ্য সফর মোড় নিয়েছে রাজনৈতিক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প
ভারত-পাকিস্তানসহ ২৩ দেশকে ‘প্রধান মাদক পাচারকারী’ চিহ্নিত করলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান
আমিরাতকে হারিয়ে শেষ চারে ভারতের সঙ্গী পাকিস্তান

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য
ট্রাম্পের সফর শেষে ফিলিস্তিনকে রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেবে যুক্তরাজ্য

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা
ব্রিটেনে ট্রাম্পকে রাজকীয় সংবর্ধনা

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’
বিমানবন্দরের নিরাপত্তা নিশ্চিতে নতুন বাহিনী ‘এয়ার গার্ড’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্বর্ণের দাম কমেছে
স্বর্ণের দাম কমেছে

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ
আজ রাজধানীতে জামায়াতসহ ৭ দলের বিক্ষোভ

১১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য
ছড়িয়ে পড়ছে নতুন নতুন মাদকদ্রব্য

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৮ সেপ্টেম্বর)

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র
গাজা নিয়ে নিরাপত্তা পরিষদের ভোট, চাপের মুখে যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান
নির্বাচনে ভোটারের আস্থা নিশ্চিত করা আমাদের অন্যতম দায়িত্ব : তারেক রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের
দুই মাসের মধ্যে ট্রাম্পের ২৫ শতাংশ জরিমানা শুল্ক থেকে মুক্তির আশা ভারতের

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন
সাবেক ভূমিমন্ত্রী সাইফুজ্জামান ও স্ত্রীর বিরুদ্ধের ‘রেড নোটিশ’ জারির আবেদন

৪ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি
সাত কলেজ শিক্ষার্থীদের কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক
যুক্তরাষ্ট্রে দ্বীপে চীনের ‘গুয়াম কিলার’ আতঙ্ক

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা
পাকা ফল থেকেই বিয়ারের সমান অ্যালকোহল খাচ্ছে শিম্পাঞ্জিরা: গবেষণা

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ
দূরন্ত গতিতে পৃথিবী থেকে দূরে সরছে চাঁদ

৬ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস
টার্গেট এখন বিএনপি মাইনাস

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!
বাংলাদেশ থেকে সস্তায় ইলিশ গেল ভারতে!

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আবার দখল সড়ক
আবার দখল সড়ক

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন
বিভাগের এক জেলায় পরীক্ষামূলক পিআর দিন

নগর জীবন

পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে
পলাতক মালিকদের সম্পত্তি বিক্রি হচ্ছে

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান চারজন

নগর জীবন

শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন
শহীদদের বিতর্কিত করার চেষ্টার অভিযোগে প্রথম আলোয় আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস
কিছু শক্তি নির্বাচন বিলম্ব করার চেষ্টায় : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা
মাঠে বিএনপি-জামায়াতের সঙ্গে অন্যরা

নগর জীবন

আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি
আমলাতন্ত্রে আটকা রোবোটিক সার্জারি

পেছনের পৃষ্ঠা

বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ
বাঁশ এখন বাণিজ্যিক চাষের উদ্ভিদ

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে
রংপুরে ভাঙন, সিলেটে পানি বিপৎসীমার ওপরে

পেছনের পৃষ্ঠা

যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি
যেখানেই সাধন সেখানেই দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি
ইতিহাসে কোনো দিন এরকম কাজ হয়নি

প্রথম পৃষ্ঠা

উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস
উদ্বোধনী দিনে মুখোমুখি কিংস-ফর্টিস

মাঠে ময়দানে

বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি
বিক্ষোভ অবরোধ ভোগান্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি
চলতি মাসেই আবার যুগ্মসচিব পদোন্নতি

পেছনের পৃষ্ঠা

অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ
অভিন্ন দাবিতে জামায়াতসহ সাত দলের বিক্ষোভ আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার
ভারতে পালানোর সময় সাবেক এমপির পিএস গ্রেপ্তার

নগর জীবন

দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি
দেশের প্রধান সমস্যা দুর্নীতি

নগর জীবন

সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে
সব প্রকল্পের টেন্ডার হবে অনলাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ
ভোট দিতে পারবেন না শেখ হাসিনাসহ পরিবারের কেউ

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র
রাজনৈতিক সংকটে যুক্তরাষ্ট্র

পূর্ব-পশ্চিম

এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি
এলডিসি ইস্যুতে সময়সীমা বেঁধে দিয়ে জাতিসংঘের চিঠি

প্রথম পৃষ্ঠা

পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক
পিআর পদ্ধতি হবে ধ্বংসাত্মক

নগর জীবন

দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন
দুর্গাপূজা ঘিরে অপচেষ্টার বিরুদ্ধে সতর্ক থাকুন

প্রথম পৃষ্ঠা

সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ
সাত কলেজ নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয় হলে সংকুচিত হবে শিক্ষার সুযোগ

নগর জীবন

রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম
রোগীর মৃত্যু নিয়ে হাসপাতালে তুলকালাম

পেছনের পৃষ্ঠা

অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি
অচলাবস্থা সৃষ্টি করতে পিআর পদ্ধতির দাবি

নগর জীবন