শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৯ অক্টোবর, ২০১৯

যাদব পায়েং একাই বানালেন আস্ত এক বন

শনিবারের সকাল ডেস্ক
প্রিন্ট ভার্সন
যাদব পায়েং  একাই বানালেন আস্ত এক বন

আসামের যাদব পায়েং। জোরহাটের বালিগাঁও জগন্নাথ বড়ুয়া আর্য বিদ্যালয় থেকে দশম শ্রেণির পরীক্ষা দিয়ে জন্মস্থানে ফিরছিলেন। ব্রহ্মপুত্রের তীর জেগে উঠেছে চর। মাত্র ১০ বছরে বদলে গেছে সব। সবুজ বন নেই। প্রখর রোদে হাঁটতে হাঁটতে থমকে গেলেন তিনি। ধুক করে উঠল বুকটা। অরুণা সাপোরি দ্বীপে ধু-ধু মরুভূমির মতো তীরে মরে পড়ে আছে কয়েক হাজার সাপ। এদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দিয়েছিল ভূমিদস্যুরা। বন কেটে কাঠ নিল তারা। এখন চারপাশে বালুচর যেন উত্তপ্ত উনুন। ভূমিক্ষয়ের কারণে ১৯৬৫ সালে পায়েংয়ের পরিবার অরুণা সাপোরি ছেড়ে নদীর অন্য তীরে ১২ কিমি দূরের মাজুলিতে বসবাস শুরু করে। ভূমিক্ষয়ে ব্রহ্মপুত্র নদ গ্রামের পর গ্রাম গিলে ফেলতে শুরু করেছিল। গ্রামের মানুষ গরু, মহিষ, শুয়োর পালত। যাদব পায়েংয়ের বাবা এ খামার চালাতেন। বাবা মারা গেলেন হুট করেই। ১৩ ভাইবোনের সংসারের হাল ধরতে হলো কিশোর যাদবকে। কিন্তু তার জীবনের গতিপথ পরিবর্তন হলো ১৯৭৮ সালে। হাজার হাজার মৃত সাপের সেই দৃশ্য তার ভিতরটা পুড়িয়ে দিল। তিনি ছুটে গেলেন বন বিভাগের অফিসে। অফিসের লোকজন বললেন, পারলে নিজে গিয়ে গাছ লাগাও। গ্রামের লোকজন তাকে বলল, ওই মরুভূমিতে গাছ লাগালেই কি আর না লাগালেই কি! গাছ জন্মায় না ও মরুতে।

যাদবের বুক ভাঙল সবার কথায়। কিন্তু একজন তাকে কাছে ডেকে নিলেন। বৃদ্ধ এক গ্রামবাসী যাদবকে গ্রাম থেকে একটু দূরে ডেকে নিলেন। অনেকটা লুকিয়ে লুকিয়ে কিশোর যাদবের হাতে ৫০টি বীজ ও ২৫টি বাঁশগাছের চারা দিয়েছিলেন সেই বৃদ্ধ। যাদবের মাথায় হাত দিয়ে বলেছিলেন, ‘গাছ লাগাও বাবা, শুধু সাপ কেন আমরা সবাই বাঁচব। একটা কথা মাথায় রেখো, যেখানে গাছ, সেখানেই পাখি। যেখানে পাখি, সেখানে ডিম। যেখানে ডিম, সেখানে সাপ। আবার যেখানে গাছ, সেখানে চারা। যেখানে চারা, সেখানে জঙ্গল। যেখানে জঙ্গল, সেখানে বৃষ্টি। যেখানে বৃষ্টি, সেখানে চাষাবাদ। তোমাদের গরু-মহিষের জন্য ঘাস।’ সেই বৃদ্ধের জাদুমন্ত্র যাদবকে অন্য এক মানুষে পরিণত করেছিল। সত্যিই বদলে গেল অজ পাড়াগাঁয়ের এক কিশোর। বৃদ্ধের কাছ থেকে জেনে নিলেন গাছ লাগানোর আদর্শ সময়। এপ্রিল থেকে জুন। ১৯৭৯ সালে যাদব পায়েং গাছ লাগানোর পাগলামিতে নামলেন। মরুর বুকে বন বানানোর স্বপ্নটা বুকে নিয়ে চারা গাছে রোজ জল ঢালতেন। এপ্রিল মাসটা কোনোমতে গেল। গ্রামের লোকেরা তার পাগলামি দেখতে এলো। অরুণা সাপোরি দ্বীপে তত দিনে একাই বিভিন্ন গাছ ও বাঁশের কয়েক শ চারা লাগিয়ে ফেলেছেন যাদব। এক বছর ঘুরে সংগ্রহ করেছিলেন হাজার হাজার বীজ। পুরো দ্বীপের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে দিয়েছিলেন সেই বীজ।

বর্ষার জন্য অপেক্ষা তার। সে বছর কী মনে করে আকাশ ভেঙে বৃষ্টি নামল অন্য বছরের তুলনায় বেশ আগেভাগে। যাদব পায়েংয়ের লাগানো চারাগাছ বৃষ্টির পানি পেয়ে হৃষ্টপুষ্ট হলো। শিকড় দিয়ে আঁকড়ে ধরল দ্বীপের মাটি। বৃহ্মপুত্র নদের থাবায় তীর ভাঙার যুদ্ধে জিতে গেল যাদবের গাছেরা। বিজয়ের আনন্দে আত্মহারা যাদবের খোঁজ কেউ রাখে না। সবাই যখন যার যার মতো ব্যস্ত, যাদব তখন ব্যস্ত সবার ভবিষ্যতের মঙ্গল কামনায়। পরের বছরও হাজার হাজার বীজ ছিটালেন, চারা লাগালেন দ্বীপজুড়ে। যাদবের আদরে, লালনে গাছেরা হাত ধরাধরি করে দ্বীপ দখল করে নিল। মরুর দ্বীপ ঢেকে গেল সবুজে। সেই দখলদারিত্ব ৪০ বছরে যখন পৌঁছল গোটা ভারতবাসী বিস্ময়ে হতবাক হয়ে গেল। শুধু কি ভারতবাসী? না, পুরো বিশ্বের মানুষ ক্লাস টেন পড়ুয়া সেই কিশোরের চোখে দেখা স্বপ্নের বাস্তব রূপ দেখল। ১ হাজার ৩৬০ একর জমিজুড়ে গাছ লাগিয়ে একাই বন তৈরি করলেন যাদব! কে কবে এমন শুনেছে? যেই চরে হাজার হাজার মৃত সাপ রোদে পুড়ে কাঠ হয়ে পড়েছিল, সেই বন আজ হাজার হাজার পাখি, বন্য জীবজন্তুতে ঠাসা!

যাদব পায়েংয়ের লাগানো বাঁশ, বহেড়া, সেগুন, গাম্ভারি, কাস্টার্ড আপেল, তারা ফল, গুলমোহর, ডেভিলস ট্রি, তেঁতুল, তুত, কাঁঠাল, কুল, জাম, কলা গাছ, এলিফ্যান্ট গ্রাস পারলে আকাশের মেঘ ছুঁয়ে নেয়। যাদবের তৈরি এই বনে রয়েছে রয়েল বেঙ্গল টাইগার, গন্ডার, শতাধিক হরিণ, বুনো শুয়োর, কয়েক শ শকুন, শতাধিক প্রজাতির পাখি। আর বাস করে হাজার হাজার সাপ।

পাগলাটে সেই কিশোরকে আজ গ্রামবাসী তাদের প্রাণের মানুষ করে টেনে নিয়েছে। তারা তাকে স্থানীয় ভাষায় ডাকে মোলাই। মানে জঙ্গল। হ্যাঁ তাই তো! বিশ্ববাসী তার নাম দিল ফরেস্টম্যান।

৩৯ বছর বয়সে যাদব বিয়ে করেন বিনীতাকে। তাদের তিন সন্তানÑ মুনমুনি, সঞ্জীব ও সঞ্জয়। জীবনের প্রয়োজনে তার হাতে তৈরি বন থেকে অনেকটাই দূরে বাসা নিতে হয়েছে তাকে। কিন্তু বন যে তাকে ডাকে। এখনো রাত ৩টায় ওঠেন যাদব পায়েং। শুরু হয় ম্যারাথন দৌড়। তারপর এক ঘণ্টা সাইকেল চালিয়ে  পৌঁছেন কার্তিক সাপোরিতে। সেখান থেকে নিজেই ডিঙি নৌকা বেয়ে ৫ কিলোমিটার গিয়ে নামেন দ্বীপে। তার খামার রয়েছে আগের গ্রামে। সেখানেই যান বন পেরিয়ে। যে জঙ্গলে আশ্রয় নেয় ১১৫টি হাতির একটি দল। যে জঙ্গলে থাকা বাঘেরা গত ৪০ বছরে যাদব মোলাই পায়েংয়ের খামারের ৮৫টি গরু, ৯৫টি মোষ, ১০টি শুয়োর খেয়েছে। সে বনেই ছুটে যান তিনি। বাঘেরা যে তার খামারের গরু খেয়ে ফেলল, এ নিয়ে তার অনুভূতি জানতে চেয়েছিল এলাকার লোকজন। যাদব পায়েং মজা করে বললেন, ‘বাঘেরা তো পশুপালন ব্যাপারটা বোঝে না। ওদের দোষ দিয়ে লাভ কী!’ যাদব পায়েংয়ের কথা তার গ্রামবাসীর মুখে মুখে ছিল। তিনি আড়ালেই রয়ে যেতেন, যদি না জিতু কলিতা নামে স্থানীয় এক ওয়াইল্ডলাইফ ফটোগ্রাফার ছবি তুলতে গিয়ে তার দেখা পেতেন। ২০১০ সালে ভার্নাকুলার ডেইলি নামে এক পত্রিকায় তিনি যাদবের কথা লেখেন।

মানুষের নজরে আসে এই অবিশ্বাস্য কীর্তি।

২০১২ সালে যাদবের এই অসামান্য ও একক অবদানের জন্য জওহরলাল নেহরু ইউনিভার্সিটি ‘আর্থ-ডে’র দিন তাকে ‘ফরেস্টম্যান অব ইন্ডিয়া’ শিরোপা দেয়। ওই বছরই ভারতের তৎকালীন  প্রেসিডেন্ট এ পি জে আবদুল কালাম মুম্বাইয়ে যাদব পায়েংকে আর্থিকভাবে পুরস্কৃত করেন।

একই বছরে ফ্রান্সে অনুষ্ঠিত ইন্টারন্যাশনাল ফোরাম ফর সাসটেইনেবল ডেভেলপমেন্টের এক কনফারেন্সে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে আসা ৯০০ বিশেষজ্ঞের মধ্যে যাদব পায়েংও ছিলেন। ২০১৫ সালে যাদব পেয়েছেন পদ্মশ্রী পুরস্কার।

শেষ করার আগে একটি ঘটনা। যাদব পায়েংয়ের বনে বন্য পশুপ্রাণীর আবাস- এ ঘটনা প্রথম শুনেছিল স্থানীয় প্রশাসন। বন অধিদফতরের কর্মকর্তারা হেসেই উড়িয়ে দিয়েছিলেন। যাদব পায়েং গিয়ে বললেন, ‘আমার বনে বিলুপ্তপ্রায় গন্ডারদের মেরে ফেলছে চোরা শিকারিরা।’ বন অধিদফতরের কর্মকর্তারা বললেন, ‘তোমার লাগানো গাছের বন! সেখানে বিলুপ্তপ্রায় প্রজাতির গন্ডারও থাকে!’ তাদের তাচ্ছিল্যে ফিরে আসতে হয়েছিল যাদবকে। পরে গ্রামবাসীর পীড়াপীড়িতে সেখানে লোক পাঠান বন অধিদফতরের কর্তারা। ২০১২ সালের আগস্টে চোরা শিকারিরা একটি গন্ডার মারার পর বন দফতরের বিশ্বাস হয়েছিল যাদবের তৈরি জঙ্গলে সত্যিই গন্ডার থাকে। সেই গন্ডারটির কথা মনে হতেই ছলছল করে যাদবের চোখ। বলেছিলেন, ‘জানেন, আমার  ছোট ছেলে আর আমি কয়েক দিন খেতে পারিনি, যখন দেখেছিলাম চোরা শিকারিরা গন্ডারটির লেজ আর নখ কেটে নিয়ে গেছে। কিন্তু কী করব, একটি বিশাল অরণ্যকে সুরক্ষা দেওয়া আমার একার পক্ষে সম্ভব নয়।’ এর পর থেকে চোরা শিকারিদের হাতে প্রাণ হারানোর ঝুঁকি নিয়ে একাই পাহারা দিতেন এই বিশাল বন।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম
ফের আলোচনায় বিতর্কিত মডেল মেঘনা আলম

৬ সেকেন্ড আগে | শোবিজ

বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী
বিএনপিতে যোগ দিলেন খাগড়াছড়ি জামায়াত-শিবিরের ২০ নেতাকর্মী

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল
রণবীরের সঙ্গে ট্রাম্পের হবু পুত্রবধূর নাচের ভিডিও ভাইরাল

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন
কুষ্টিয়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের এরিয়া অফিসে আগুন

৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
বড় ভূমিকম্প মোকাবিলায় কী পরিস্থিতি হবে, বলা যায় না : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

৬ মিনিট আগে | জাতীয়

মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা
মাস্টারকার্ড এক্সিলেন্স অ্যাওয়ার্ড ২০২৫ এর বিজয়ীদের নাম ঘোষণা

১৪ মিনিট আগে | কর্পোরেট কর্নার

বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা
বসুন্ধরা শুভসংঘের 'দেশ গঠনে নারীদের ভূমিকা' শীর্ষক আলোচনা সভা

২০ মিনিট আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই
বরিশালে ক্লিনিকে প্রসূতির মৃত্যু, পালালেন চিকিৎসকসহ সবাই

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ
নির্বাচন পরিচালনায় সহযোগিতা করতে প্রস্তুত কমনওয়েলথভুক্ত ৫৬ দেশ

৩১ মিনিট আগে | জাতীয়

ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার
ঢাকাকে বাসযোগ্য করতে আধুনিক নগর পরিকল্পনার আহ্বান পরিবেশ উপদেষ্টার

৩৩ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ
সাগরে সুস্পষ্ট লঘুচাপ

৪৫ মিনিট আগে | জাতীয়

বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা
বিসিএস পরীক্ষা পেছানোর দাবিতে ট্রেন আটকে রাখল শিক্ষার্থীরা

৪৬ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ
আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলবেন তাসকিন-মোস্তাফিজ

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক
চাঁদপুরের রাজরাজেশ্বরে ধানের শীষের উঠান বৈঠক

৫৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
সব ধরনের কাউন্টার সেবা বন্ধ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

৫৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি
শীতের দিনেও ব্যায়াম, যা খেয়াল রাখা জরুরি

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান
প্রশাসন আমাদের কথায় উঠবে, আমাদের কথায় বসবে: জামায়াত নেতা শাহাজাহান

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান
আওয়ামী লীগের হাতে গণতন্ত্র কোনোদিন নিরাপদ ছিল না: ড. মঈন খান

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ
ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে এনসিপি নেতাদের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত
জলবায়ু সম্মেলনে শীথিল হলো জীবাশ্ম জ্বালানি শর্ত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার
হেডের বিধ্বংসী ইনিংসে বড় ক্ষতি অস্ট্রেলিয়ার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান
মুখে বলিরেখা সমস্যার প্রাকৃতিক সমাধান

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি
বিশ্বকাপ : বাংলাদেশের সামনে পড়তে পারে ইতালি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল
কুমিল্লায় তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে দোয়া মাহফিল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প
শুল্কের হুমকি দিয়ে আট যুদ্ধের পাঁচটিই থামিয়েছি: ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন
সিলেটে ভেঙে ফেলা হবে ২৩টি ভবন

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২
ভিয়েতনামে বৃষ্টি ও ভূমিধসে ৯০ মৃত্যু, নিখোঁজ ১২

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’
‘আলোকিত মানুষ একটি সমাজকে এগিয়ে নিতে পারেন’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান
নির্বাচনী হলফনামায় বিদেশি সম্পদের বিবরণীও বাধ্যতামূলক: দুদক চেয়ারম্যান

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস
মুস্তাফিজকে আবারও দলে নিলো ক্যাপিটালস

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

২৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান
শেখ হাসিনাকে বাংলাদেশে ফেরত পাঠাতে বাধ্য ভারত : মুনিরুজ্জামান

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?
নরসিংদীর মাধবদী কীভাবে শক্তিশালী ভূমিকম্পের কেন্দ্রে পরিণত হলো?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা
ভূমিকম্পের পর এবার এলো ‘ঘূর্ণিঝড়’ সতর্কতা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ
১৫ দিনের জন্য ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা, হল ছাড়ার নির্দেশ

১৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা
ছাত্রাবাসে ফাটল : চাদর-বালিশ নিয়ে সড়কে শিক্ষার্থীরা

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক
ভারতের ‘চিকেন নেকে’ সর্বোচ্চ সতর্কতা: শিলিগুড়িতে উচ্চপর্যায়ের গোয়েন্দা বৈঠক

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ
হল ছেড়ে মধ্যরাতে খোলা আকাশের নিচে ইডেন ছাত্রীরা, বিক্ষোভ

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান
গাজায় সাত কিলোমিটার লম্বা টানেলে ৮০টি কক্ষের সন্ধান

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা
নির্বাচন হবে কি না, জনমনে প্রশ্ন আছে: রুমিন ফারহানা

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল
রেকর্ড গড়ার সুযোগ পেলেন না মুশফিক, যা বললেন আশরাফুল

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল এলাকার মাটিতে ফাটল থেকে নমুনা সংগ্রহ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা
হল ছাড়তে শুরু করেছেন ঢাবি শিক্ষার্থীরা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল
গত ১০ বছর ফ্যাসিবাদ বিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত : মির্জা ফখরুল

২৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির
সাবেক স্ত্রী রিনাকে চমকে দিলেন আমির

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা
ভূমিকম্পে নিহত শিশুর শেষ বিদায়ে পাশে থাকতে পারেননি বাবা-মা

১৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র
ভেনেজুয়েলাকে ঘিরে নতুন অভিযান শুরু করতে যাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ
সাবেক এমপি এসএ খালেকের ছেলে সাজুকে বিএনপির শোকজ

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মহাখালীতে বাসে আগুন
মহাখালীতে বাসে আগুন

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল
সাকিবকে টপকে দেশের সর্বোচ্চ উইকেট শিকারি তাইজুল

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’
‘আমার বিজয় এমনভাবে হবে, ধারে কাছেও কেউ আসতে পারবে না’

২১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

প্রিন্ট সর্বাধিক
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়
ভূমিকম্পের উৎপত্তি এবার ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ
শতকোটি টাকার গাড়ি এখন ভাঙারির স্তূপ

পেছনের পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট
বগুড়ায় ধানের শীষেরই দাপট

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা
নির্বাচনে রাজনৈতিক ভূমিকম্পের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন
সারা দেশে নির্বাচনি শোডাউন

পেছনের পৃষ্ঠা

রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক
রংপুরে ধানের দাম নিয়ে চিন্তিত কৃষক

পেছনের পৃষ্ঠা

একই অঙ্গে এত রূপ
একই অঙ্গে এত রূপ

শোবিজ

রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা
রিপু নিয়ন্ত্রণের আবশ্যকতা

সম্পাদকীয়

সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই
সিদ্ধান্ত নেওয়ার সময় এখনই

সম্পাদকীয়

জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা
জেরার মুখে সেই রাঘববোয়ালরা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ
ইমাম আহমদ রেযা মুসলিম জাতির জন্য আশীর্বাদ

খবর

নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা
নির্বাচনের জেনোসাইড হওয়ার আশঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

নিরাপত্তাহীনতায় পপি
নিরাপত্তাহীনতায় পপি

শোবিজ

অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি
অপ্রতিরোধ্য সন্ত্রাসীদের চাঁদাবাজি

পেছনের পৃষ্ঠা

শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি
শেখ হাসিনার মুখে এখনো দেখে নেওয়ার হুমকি

সম্পাদকীয়

চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে
চ্যালেঞ্জ যতই হোক দুই ভোট এক দিনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা
ব্যান্ড সংগীতে ভাঙাগড়ার খেলা

শোবিজ

পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়
পদক নিশ্চিতের পর লক্ষ্য বিশ্বজয়

মাঠে ময়দানে

বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক
বাবরি মসজিদ ইস্যু ঘিরে পশ্চিমবঙ্গে নতুন বিতর্ক

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ
বাংলাদেশ-নেপাল রাগবি সিরিজ

মাঠে ময়দানে

সৌদি প্রো লিগ
সৌদি প্রো লিগ

মাঠে ময়দানে

বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু
বাজি ধরে বার্গার গিলতে গিয়ে যুবকের মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর
শুটিংয়ে আহত শ্রদ্ধা কাপুর

শোবিজ

বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি
বিমানবাহিনীর কর্মকর্তার বাড়িতে ডাকাতি

পেছনের পৃষ্ঠা

বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়
বড় ইনিংস খেলা অভ্যাসের বিষয়

মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের
চট্টগ্রাম বন্দর অবরোধের ডাক দুই সংগঠনের

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে
আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীতে

প্রথম পৃষ্ঠা

ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত
ফ্যাসিবাদবিরোধী দৃশ্যমান কিছু করেনি জামায়াত

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা
পুলিশের দাবি শ্বাসকষ্ট ভাই বললেন হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা