শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ১৭ মার্চ, ২০২১ আপডেট:

মহামানব ও মহানায়ক বঙ্গবন্ধু

আবদুল গাফ্ফার চৌধুরী
প্রিন্ট ভার্সন
মহামানব ও মহানায়ক বঙ্গবন্ধু

পৃথিবীর সব দেশেই সব মহানায়কেরই যুগে যুগে নতুন করে মূল্যায়ন হয়। অনেকে জীবিতকালে পূজিত হন। মৃত্যুর পর সমালোচিত হন। যেমন- স্তালিন, গান্ধী, মাও জে দং ও চার্চিল। স্তালিন ও মাও জে দং তাঁদের জীবনকালে দেশ-বিদেশের মানুষের দ্বারা পূজিত হয়েছেন। তাঁদের মৃত্যুর পর দারুণভাবে সমালোচিত হয়েছেন। তাঁদের বড় বড় ভুল-ত্রুটির কথা ব্যাপকভাবে আলোচিত হয়েছে। গান্ধীর মৃত্যুর পর তিনি ভারতের মানুষের শ্রদ্ধা হারাননি। কিন্তু তাঁর ব্যক্তিগত জীবন নিয়ে সমালোচিত হয়েছেন। দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পর চার্চিল হয়েছিলেন ব্রিটিশ জনগণের চোখে সেভিয়ার অব দ্য নেশন। মৃত্যুর পর অনেক সমালোচক তাঁকে আখ্যা দিয়েছেন সাম্রাজ্যবাদী দানব।

বাংলাদেশেও জাতীয় নেতা ফজলুল হক, ভাসানী ও সোহরাওয়ার্দীর জীবন ও চরিত্রের ভালো-মন্দ দুই দিকেরই মূল্যায়ন হয়েছে। হক সাহেব, ভাসানী ও সোহরাওয়ার্দী- এ তিন নেতাকেই জীবনকালে ভারতের দালাল, দেশ বিক্রয়কারী, ইসলাম ও পাকিস্তানের শত্রু এ খেতাব পেতে হয়েছে। তৎকালীন শাসক সাম্প্রদায়িক চক্র এই নেতাদের এভাবেই চিহ্নিত করতে চেয়েছে। এমনকি হক-ভাসানী-সোহরাওয়ার্দীর সমসাময়িক রাজনীতিক ও সাহিত্যিক আবুল মনসুর আহমদ পর্যন্ত তাঁর ‘আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর’ শীর্ষক আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থে ফজলুল হক সাহেবকে যেভাবে তুলে ধরেছেন তা তাঁর প্রকৃত চরিত্র নয়।

হক সাহেবকে জনসাধারণের কাছে হেয় করার জন্য জেনারেল আইয়ুব খান তাঁর আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ ‘ফ্রেন্ডস নট মাস্টার্স’ বইতে তাঁর সম্পর্কে অসত্য তথ্য দিয়েছিলেন। আইয়ুবকে কেউ বিশ্বাস করেনি। তাঁর বইটিও আঁস্তাকুড়ে নিক্ষিপ্ত হয়েছে। হক সাহেবকে বাংলার মানুষ তাদের হৃদয়ে শ্রদ্ধার আসনে স্থায়ীভাবে বসাতে দ্বিধা করেনি। পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী নবাবজাদা লিয়াকত আলী খান হোসেন শহীদ সোহরাওয়ার্দীকে প্রকাশ্য জনসভায় গালি দিয়ে বলেছিলেন, ‘ভারতের লেলিয়ে দেওয়া পাগলা কুকুর।’ সেই ‘কুকুরের’ কবরে প্রতি বছর মৃত্যুবার্ষিকীতে তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদনের জন্য মানুষের ঢল নামে। আর সেই নবাবজাদার কবরের খোঁজও কেউ রাখে না।

বুদ্ধদেব বসু বলেছেন, ‘আমরা সকলেই কালের পুতুল’। এই কালের বিচারের ঊর্ধ্বে উঠে যিনি মানুষের মনে বেঁচে থাকেন তিনিই মহামানব। একই ব্যক্তি যে মহামানব ও মহানায়ক হবেন তার কোনো নিশ্চয়তা নেই। কিন্তু কোনো কোনো মানুষের মধ্যে এ দুই চরিত্রের মিশ্রণ দেখা যায়। যেমন গান্ধী, আবরাহাম লিংকন বা লেনিন। সমকালীন ইতিহাসে তাঁরা নিন্দিত ও প্রশংসিত হয়েছেন। কিন্তু কালান্তরের মূল্যায়নে তাঁরা মহামানব ও মহানায়ক এ দুই পরিচয়েই ইতিহাসে স্থায়ী আসন পেয়েছেন।

কালান্তরের মূল্যায়নে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানও মহানায়ক ও মহামানব হিসেবে ইতিহাসে স্বীকৃতি পেতে চলেছেন। তিনি আমাদের একেবারে কাছের মানুষ বলে সমকালীন চোখে আমরা দীর্ঘকাল তাঁর চরিত্রের মহত্ত্ব ও বিশালতা বুঝতে পারিনি। এ বুঝতে না পারার জন্যই যিশুকে ক্রুশবিদ্ধ হয়ে মারা যেতে হয়েছে। লিংকন ও গান্ধীকে স্বজাতির হাতে গুলিবিদ্ধ হয়ে মরতে হয়েছে। বঙ্গবন্ধু-চরিত্রের মহত্ত্ব ও বিশালতা বুঝতে না পেরেই একদল অন্ধ ও মূর্খ ঘাতক তাঁকে হত্যা করেছে। হত্যার পর এ ঘাতকদের প্রভু ও সমর্থকরা দীর্ঘ কয়েক দশক ধরে বঙ্গবন্ধুর চরিত্রহননের চেষ্টা করেছে। ইতিহাসের পাতা থেকে তাঁকে মুছে ফেলতে চেয়েছে।

এটা ছিল মূর্খদের দাম্ভিক প্রচেষ্টা। ইতিহাসকে চ্যালেঞ্জ জানানো। কালান্তরের বিচারদন্ডকে অবহেলা। তাই মৃত্যুর ৪৬ বছর পরেও বঙ্গবন্ধু সমাধি থেকে যিশুর জেগে ওঠার মতো জেগে উঠেছেন এবং তাঁর দুঃখী মানুষের কাছে এসে দাঁড়িয়েছেন। ১৯৭২ সালের ১০ জানুয়ারি বঙ্গবন্ধু যখন স্বাধীন বাংলাদেশে পাকিস্তানি কারাগার থেকে ফিরে আসেন, তখন তিনি এসেছিলেন রণজয়ী জাতীয় নেতা হিসেবে। এ দিবসটির অবশ্যই ঐতিহাসিক গুরুত্ব আছে। কিন্তু জন্মশতবর্ষে সমাধি থেকে তাঁর আবির্ভাব একজন মহামানব ও মহানায়ক হিসেবে। এখন তিনি শুধু আর বাংলার বাঙালির নেতা নন, সারা বিশ্বের শোষিত মানুষের নেতা।

আমার এ কথাটা কতটা সঠিক তার একটা উদাহরণ দিই। সত্তর দশকের শেষের দিকে পোল্যান্ডের রাজধানী ওয়ারশতে বিশ্বশান্তি সম্মেলন হয়। এ সম্মেলনে সারা সম্মেলন কক্ষের দেয়ালে গণতান্ত্রিক ও সমাজতান্ত্রিক বিশ্বের নেতাদের ছবি টাঙানো হয়েছিল। সে ছবির সারির মধ্যে হো চি মিনের ছবির পাশেই ছিল বঙ্গবন্ধুর ছবি। সে ছবিতে সব দেশের প্রতিনিধিরা ফুলের মালা পরিয়েছিলেন।

১৯৭৩ সালের সেপ্টেম্বরে বঙ্গবন্ধু আলজেরিয়ার রাজধানী আলজিয়ার্সে ৭৩ জাতি জোটনিরপেক্ষ সম্মেলনে যোগ দিয়েছিলেন। এ সম্মেলনে তিনি তাঁর ভাষণে বলেছিলেন, ‘পৃথিবী আজ দুই ভাগে বিভক্ত। একটি শোষকের বিশ্ব, আরেকটি শোষিতের। আমি শোষিতের পক্ষে।’ তাঁর এ ভাষণের পর চা-বিরতি পর্বে তাঁর কাছে ছুটে আসেন তানজানিয়ার জুলিয়াস নায়ারে এবং কিউবার ফিদেল কাস্ত্রো। বঙ্গবন্ধুকে নায়ারে বলেন, নেহরু ও নাসের দুজনই আজ নেই। জোটনিরপেক্ষ আন্দোলন আজ নেতৃত্বহীন। আপনি, ইন্দিরা গান্ধী ও মার্শাল টিটো মিলে আমাদের নেতৃত্ব গ্রহণ করুন। বঙ্গবন্ধু হেসে বলেছিলেন, ‘আমি তো আপনাদের সঙ্গেই আছি।’

ফিদেল কাস্ত্রো এক পাশে দাঁড়িয়ে তাঁর হাভানা চুরুট টানছিলেন। বঙ্গবন্ধুকে তিনি একটি চুরুট অফার করেন এবং বলেন, সম্মেলনে আপনি যা বলেছেন তা আমি শুনেছি। আমার বক্তব্যে আপনাকে হিমালয়ের সঙ্গে তুলনা করেছি। কিন্তু এ হিমালয়েরও এখন বিপদ ঘনিয়ে আসবে। একটা গুলি আপনাকে তাড়া করবে। এ গুলি এখন আলেন্দেকে তাক করেছে। জানি না তিনি রক্ষা পাবেন কিনা। আপনাকেও সাবধান হতে বলছি।

কাস্ত্রোর সাবধানবাণী অক্ষরে অক্ষরে ফলে গিয়েছিল। বঙ্গবন্ধু দেশে ফিরে আসতে না আসতেই খবর আসে, সিআইএর চক্রান্তে সামরিক অভ্যুত্থানে আলেন্দে নিষ্ঠুরভাবে নিহত হন। মৃত্যুর আগে বঙ্গবন্ধুকে আলজিয়ার্সে থাকাকালে একটি চিঠি লিখেছিলেন। চিঠির বয়ান ছিল, ‘আপনার সঙ্গে দেখা করার একান্ত ইচ্ছা ছিল। কিন্তু আমার দেশে যে গোলযোগ শুরু হয়েছে, তাতে এ মুহূর্তে দেশ ছাড়তে পারছি না।’

১৯৭৫ সালে মার্কিন ষড়যন্ত্রে জোটনিরপেক্ষ সম্মেলনের আরেক নেতা নিহত হন। তিনি সৌদি আরবের বাদশাহ কিং ফয়সল। তাঁর অপরাধ, তিনি ফিলিস্তিনের মুক্তিসংগ্রামের সমর্থক ছিলেন এবং ইসরায়েলিদের ঘোর বিরোধী ছিলেন। তিনি তাঁর এক ভাষণে ফিলিস্তিনিদের

মুক্তিসংগ্রামে সাহায্যদানের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করে বলেছিলেন, ‘ইনশা আল্লাহ, আগামী বসন্তের আগেই আমরা মসজিদ আল আকসা মুক্ত করব এবং সেখানে নামাজ পড়ব।’

এ ঘোষণার পরপরই সম্ভবত ১৯৭৫ সালের জুলাইয়ে তাঁর ভ্রাতুষ্পুত্রের দ্বারা তাঁকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়। বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হয় আগস্টে। ১৯৭৩ সালে আলজিয়ার্সে বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে কিং ফয়সলের বৈঠক হয়েছিল। আলজিয়ার্সে জুমার নামাজ পড়ার জন্য কিং ফয়সল, মিসরের আনোয়ার সাদাত এবং বঙ্গবন্ধু গ্র্যান্ড মসজিদে একসঙ্গে গিয়েছিলেন। বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের গণহত্যার সমর্থনদানের জন্য কিং ফয়সল আনুষ্ঠানিকভাবে না হলেও তাঁর আচার-আচরণে দুঃখ প্রকাশ করেন। কিং ফয়সল ফিলিস্তিনিদের মুক্তিসংগ্রামে সমর্থন ও সাহায্য দান সম্পর্কেও বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে আলোচনা করেছিলেন।

বঙ্গবন্ধু যে নির্যাতিত বিশ্বের অন্যতম নেতা হয়ে উঠেছিলেন তার প্রমাণ তিনি যখন আলজিয়ার্সে, তখন নামিবিয়ার মুক্তিযুদ্ধ প্রায় সফল হওয়ার পথে। তারা স্বাধীনতা ঘোষণা করেছে। কিন্তু আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি তখনো দেশটিকে কেউ দেয়নি। বঙ্গবন্ধু তাঁর পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. কামাল হোসেনকে ডেকে বলেন, নামিবিয়ার স্বাধীনতা ঘোষণাকারী সরকারকে অবিলম্বে বাংলাদেশের স্বীকৃতি দিতে হবে। তাঁর সিদ্ধান্তের কথা শুনে তানজানিয়ার জুলিয়াস নায়ারে তাঁকে বলেন, মি. শেখ, আপনার এ সিদ্ধান্তে আমেরিকা রুষ্ট হবে। কারণ তারা নামিবিয়ার স্বাধীনতার বিরুদ্ধে।

আলজিয়ার্সে থাকাকালেই তাঁর কাছে সমর্থনলাভের আশায় ছুটে এসেছিলেন কম্বোডিয়ার ক্ষমতাচ্যুত রাজা প্রিন্স সিহানুক। মার্কিন চক্রান্তে কম্বোডিয়ায়ও সামরিক শাসকরা ক্ষমতা দখল করেছিল। সিহানুক এ সামরিক শাসনের বিরুদ্ধে সংগ্রামে বাংলাদেশের নেতা বঙ্গবন্ধুর সমর্থন কামনা করে তাঁর ভিলায় এসে সাক্ষাৎ করেন। প্রিন্স সিহানুক তখন চীনের সাহায্যে সামরিক শাসকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ চালাচ্ছিলেন। তিনি আশ্রয়ও নিয়েছিলেন বেইজিংয়ে। চীন তখনো বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেয়নি। তথাপি চীনের সাহায্যে কম্বোডিয়ায় যে মুক্তিযুদ্ধ চলছে, তাতে সমর্থন জানাতে সম্মত হন বঙ্গবন্ধু।

বঙ্গবন্ধুর সঙ্গে সাক্ষাতের সময় প্রিন্স সিহানুক বলেন, চীনের সাহায্য গ্রহণ ছাড়া আমাদের আর কোনো উপায় ছিল না। মার্কিন নীতি আমাদের বিরুদ্ধে। ‘হিজ এক্সেলেন্সি শেখ মুজিব, আপনি এখন শুধু বাংলাদেশের নন, আফ্রো-এশিয়ার নির্যাতিত মানুষের নেতা। আপনার নৈতিক সমর্থনই আমাদের যথেষ্ট সাহায্য জোগাবে।’

অন্যান্য দেশের নেতাদের সঙ্গে বঙ্গবন্ধুর বৈঠকের মতো এ বৈঠকেও আমি ছিলাম। ইংরেজিতে লেখা বঙ্গবন্ধুর একটি জীবনী পুস্তিকা প্রিন্স সিহানুককে উপহার দিয়েছিলাম। মুজিব-সিহানুক এ বৈঠকে ড. কামাল হোসেন, তোয়াব খানসহ বাংলাদেশের আরও কয়েকজন মন্ত্রী, কূটনীতিক ও সাংবাদিক উপস্থিত ছিলেন।

এবার আসি মূল প্রসঙ্গে। আমার বক্তব্য, বঙ্গবন্ধু গ্রিক ট্র্যাজেডির হিরো হওয়া সত্ত্বেও আজ বিশ্ববরেণ্য একজন নেতা। কিন্তু তাঁর মৃত্যুর ৪৬ বছর পরও গান্ধী বা লিংকনের মতো তাঁর চরিত্রের কোনো যথার্থ মূল্যায়ন হয়নি। তাঁর জন্মশতবার্ষিকী উপলক্ষে দেশ-বিদেশে উৎসব চলছে। কিন্তু এ উৎসবের মধ্যে কালান্তরের শেখ মুজিবকে আবিষ্কারের কোনো চেষ্টা হচ্ছে না। এ চেষ্টাটা চালাবেন দেশের ইতিহাসবিদ, গবেষক ও বুদ্ধিজীবীরা। স্তাবকতা দ্বারা সঠিক ইতিহাস লেখা যায় না। তা লেখার জন্য নিরপেক্ষ, পক্ষপাতহীন দৃষ্টিভঙ্গি ও গবেষণা দরকার। ১৯৭১-এর বঙ্গবন্ধু এবং ২০২১ সালের বঙ্গবন্ধু এক নন। কালান্তর বঙ্গবন্ধুর নবজন্ম ঘটিয়েছে। এ কালান্তরের বঙ্গবন্ধুও বাংলাদেশের নির্যাতিত মানুষের নেতা। মুক্তিদাতা।

একাত্তরের চরিত্র থেকে তাঁর উত্তরণ ঘটেছে মহামানব ও মহানায়কে। বাংলাদেশ এবং বিশ্বের পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে কালজয়ী বঙ্গবন্ধুর আসল ভূমিকা ও অবদান কী, তা আজ খুঁজে বের করা দরকার। কালান্তরের মুজিবকে খুঁজে বের করা না গেলে তাঁর চরিত্রের এবং আদর্শেরও বিবর্তিত রূপ ধরা যাবে না। বঙ্গবন্ধু বেঁচে আছেন তাঁর জীবন ও কর্মের মধ্যে। সে জীবন ও কর্ম স্থবির নয়। চলমান ধারা। সে ধারাকে বুঝতে হবে, অনুসরণ করতে হবে। নইলে শুধু উৎসবের মধ্যে বঙ্গবন্ধুকে খুঁজে পাওয়া যাবে না।

 

লেখক : লন্ডন প্রবাসী সাংবাদিক ও সাহিত্যিক।

এই বিভাগের আরও খবর
সর্বশেষ খবর
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না
বিদেশি বিনিয়োগে মন্দা কাটছেই না

৮ মিনিট আগে | অর্থনীতি

শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা
শপথ নিলেন চাকসুর বিজয়ীরা

৩৯ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম
ফের বেড়েছে বিশ্ববাজারে সোনার দাম

৫০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল
রাজবাড়ী সংস্কারে মিলল শতবর্ষের লোহার কড়াই, স্থানীয়দের কৌতূহল

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ
বাংলামোটরে ৪৩তম বিসিএস নন-ক্যাডার চাকরিপ্রত্যাশীদের সড়ক অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন
রাবির নিয়োগে অনিয়ম, সুষ্ঠু তদন্তের দাবিতে অনশন

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক
চাকরির প্রলোভনে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিতেন এই শিক্ষক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার
অগ্নিনিরাপত্তা পরিদর্শন সপ্তাহ পালনের নির্দেশ প্রধান উপদেষ্টার

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ
নিখোঁজ অটোচালকের মরদেহ উদ্ধার, চাওয়া হয়েছিল মুক্তিপণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল
এ কে আজাদের গ্রেপ্তারের দাবিতে ফরিদপুরে বিএনপির মশাল মিছিল

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩
মোহাম্মদপুরে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ১৩

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত
৩১ রুশ সেনার বিনিময়ে ১ হাজার ইউক্রেনীয় সেনার মরদেহ ফেরত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’
‘১৭ বছর মারধর ও ১৫ মামলা খেয়েছি, তবুও দল ছাড়িনি’

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র
উষ্ণায়নে বিপাকে ক্রিল, হুমকিতে সমুদ্রের খাদ্যচক্র

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস
দেশের দুই বিভাগে বজ্রসহ বৃষ্টির আভাস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক
নাসার বাংলাদেশ পর্ব বিজয়ীদের হাতে পুরস্কার তুলে দিলেন বেসিস প্রশাসক

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু
আখাউড়ায় ছুরিকাঘাতে যুবকের মৃত্যু

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার
বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে বহিষ্কার

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক
সরাইলে গৃহবধূর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার, স্বামী ও শ্বশুর পলাতক

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু
ভারতে কার্বাইড বন্দুকের বিস্ফোরণে দৃষ্টিশক্তি হারাল ১৪ শিশু

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী
সৌদি আরবকে কটাক্ষ করে মাফ চাইলেন ইসরায়েলি মন্ত্রী

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ
১৯ মাস পর সিরিজ জিতে দলের প্রশংসায় মিরাজ

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ
সাউথইস্ট ইউনিভার্সিটিতে নতুন শিক্ষার্থীদের নিয়ে নবীনবরণ

৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’
‘চাই না আমার কথায় শাহরুখের সংসারে ঝড় উঠুক’

৪ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন
বালিয়াকান্দিতে বিএনপির কর্মী সম্মেলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা
নোয়াখালীতে ‘সুষ্ঠু নির্বাচনই সবচেয়ে বড় সংস্কার’ বিষয়ে তারুণ্যের ভাবনা বিতর্ক প্রতিযোগিতা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত
বাংলাদেশে বিশ্বের বৃহত্তম গণতান্ত্রিক নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে : জার্মান রাষ্ট্রদূত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল
পুলিশের ঊর্ধ্বতন ৬ কর্মকর্তাকে রদবদল

৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’
‘৩১ দফা জনগণের অধিকার ও সুশাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার’

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন
১১ দফা দাবিতে আলেকান্দা সরকারি কলেজ শিক্ষার্থীদের আন্দোলন

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি
হাসপাতালের মর্গের ভেতর তরুণীর মরদেহকে ধর্ষণ, আদালতে ডোমের স্বীকারোক্তি

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি
রুশ বোমারু বিমানের টহল, প্রথম পারমাণবিক মহড়ার প্রস্তুতি

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?
ভারতে কেন রাস্তায় নামছে না জেন জি প্রজন্ম?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসের বিরোধীতায় যুক্তরাষ্ট্র-সৌদি আরব-কাতার

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ
চার শিক্ষানবিশ এএসপিকে চাকরি থেকে অপসারণ

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু
গাজায় তুর্কি সেনাদের ঢুকতে দেবেন না নেতানিয়াহু

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস
করণ জোহরের জীর্ণ শরীরের রহস্য ফাঁস

১২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২৩ অক্টোবর)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?
ইসরায়েলি হামলার শঙ্কাতেই কি তুরস্কের আকাশ শক্তি বাড়ানোর তোড়জোড়?

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?
দ্রুতই হারানো ভূমির নিয়ন্ত্রণ নিচ্ছে মিয়ানমারের জান্তা, সাহায্য করছে কারা?

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি
কমেছে স্বর্ণের দাম, আজ থেকে নতুন দামে বিক্রি

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার
মার্কিন বাহিনীকে মোকাবিলায় পাঁচ হাজার রুশ মিসাইল মোতায়েন ভেনেজুয়েলার

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী
আরব সাগরে ১০০ কোটি ডলারের মাদক জব্দ করল পাকিস্তান নৌবাহিনী

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ
ট্রাম্পের পদক্ষেপ রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা: মেদভেদেভ

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না
নবীজির আদর্শ অনুসরণে সমাজে সহিংসতা থাকবে না

২৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ
যুবলীগ নেতা সম্রাটকে আদালতে হাজিরের নির্দেশ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু
যুক্তরাষ্ট্রের ‌‘আশ্রিত রাজ্য’ নয় ইসরায়েল : নেতানিয়াহু

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের
বড় জয়ে সিরিজ বাংলাদেশের

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর
হাসিনা-কামালের মামলার রায়ের দিন ধার্য হবে ১৩ নভেম্বর

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু
জাপানে ভালুকের আক্রমণে রেকর্ড মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর
প্রবাসী করদাতাদের অনলাইনে আয়কর রিটার্ন দাখিল সহজ করল এনবিআর

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল
পশ্চিম তীর দখলের বিল পাসকে ‘বিরোধী দলের উস্কানি’ বলল নেতানিয়াহুর দল

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক
ইভিএম বাতিল, প্রার্থীর দেশি-বিদেশি আয়ের তথ্য প্রকাশ বাধ্যতামূলক

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’
‘হাসিনাসহ আসামিদের শাস্তি না হলে শহীদ-আহতদের প্রতি অবিচার হবে’

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি
ফ্রন্টলাইনে যুদ্ধ থামাতে ট্রাম্পের প্রস্তাব ‘ভালো সমঝোতা’ : জেলেনস্কি

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস
ইসরায়েলের সংসদে পশ্চিম তীর দখলের বিল পাস

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ
শ্রীপুরে বিএনপির ৩১ দফার লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী
নামিয়া আনাম: নৃত্য থেকে প্রেম, প্রেম থেকে যেভাবে জেমসের জীবনসঙ্গী

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি
সিইসির সঙ্গে বৈঠকে বিএনপি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে
সরকার থেকে বিতর্কিত ব্যক্তিদের চলে যেতে হবে

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর
এনসিপি থেকে পদত্যাগ নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা
বিএনপির প্রার্থী কোকোর সহধর্মিণী শর্মিলা, জামায়াতের ড. মোস্তফা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা
হঠাৎ বিতর্কে উপদেষ্টারা

প্রথম পৃষ্ঠা

ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি
ট্রাম্প-মোদি বৈঠক বাতিল, অনিশ্চিত বাণিজ্য চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

বিচার শেষ আসছে রায়
বিচার শেষ আসছে রায়

প্রথম পৃষ্ঠা

শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই
শুধু ’৭১ নয়, ’৪৭ থেকে সব ভুলের ক্ষমা চাই

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল
বিএনপির গোলাম নবী ও হায়দার বিজেপির পার্থ জামায়াতের নজরুল

নগর জীবন

মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল
মিরাজকে আরও সময় দিতে চান বুলবুল

মাঠে ময়দানে

অগ্নি ভালো
অগ্নি ভালো

সাহিত্য

নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি
নির্বাচন ও রাজনীতির গতিপ্রকৃতি

সম্পাদকীয়

বাস্তবে তেমন কিছু না
বাস্তবে তেমন কিছু না

নগর জীবন

কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা
কালো দাগ রেখেই নতুন বাংলাদেশের পথ চলা

সম্পাদকীয়

পোশাক খাতে অস্থিরতা
পোশাক খাতে অস্থিরতা

সম্পাদকীয়

ফেবারিটদের জয়ের রাত
ফেবারিটদের জয়ের রাত

মাঠে ময়দানে

মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন
মানবিক বাংলাদেশ গড়তে ধানের শীষে ভোট দিন

নগর জীবন

২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার
২০ রেকর্ডে শেষ হলো জাতীয় সাঁতার

মাঠে ময়দানে

রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
রেকর্ড গড়ে বাংলাদেশের সিরিজ জয়

মাঠে ময়দানে

কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস
কুয়েতে কেমন খেলবে বসুন্ধরা কিংস

মাঠে ময়দানে

বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ
বিএনপি মহাসচিবের নাম ভাঙিয়ে প্রভাব বিস্তার দলীয় কার্যালয়ে অভিযোগ

নগর জীবন

চাপে নতি স্বীকার নয়
চাপে নতি স্বীকার নয়

সম্পাদকীয়

শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন
শেষ জমানার ফিতনা থেকে বাঁচুন

সম্পাদকীয়

বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি
বাংলাদেশ-থাইল্যান্ড মুখোমুখি

মাঠে ময়দানে

লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন
লিটন ফিরলেন, বাদ পড়লেন সাইফউদ্দিন

মাঠে ময়দানে

রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা
রাশিয়ার তেলে ট্রাম্পের নিষেধাজ্ঞা

পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন
নিউজিল্যান্ডে লাখো মানুষ বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন

পূর্ব-পশ্চিম

তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার
তিন দেশের বিমানবন্দরে তিন ধরনের ব্যবহার

সম্পাদকীয়

আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন

মাঠে ময়দানে

অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে
অবিলম্বে জুলাই সনদ বাস্তবায়ন করতে হবে

নগর জীবন

একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস
একসঙ্গে প্রার্থনায় পোপ লিও ও রাজা চার্লস

পূর্ব-পশ্চিম