শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ মে, ২০২০

এক তীরন্দাজের ঘরবন্দী গল্প : সা ক্ষা ৎ কা র

রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা

বললেন রোমান সানা
প্রিন্ট ভার্সন
রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা

বাংলাদেশের আর্চারিতে রোমান সানা যেন এক ‘পরশ পাথর’! -যা স্পর্শ করেন তাই সোনা হয়ে যায়! গত বছর বিশ আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতে আর্চারির ইতিহাসে প্রথম এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় ক্রীড়াবিদ হিসেবে (সিদ্দিকুর রহমানের পর) সরাসরি অলিম্পিকে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেন। ২০১৯ সালেই তিনি এশিয়া কাপে সোনা জিতেছেন। একই বছর রোমানের নেতৃত্বে এসএ গেমসের ১০ ইভেন্ট থেকে ১০ স্বর্ণ জয়ের অনন্য এক মাইলফলক অর্জন করে বাংলাদেশ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানালেন, রেজাল্টের দিক দিয়ে এখন আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা।  রোমান সানার সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন মেজবাহ্-উল-ঘশ

প্রশ্ন : এই লকডাউনের সময় ঘরবন্দী জীবন কেমন কাটছে?

রোমান সানা : আমার কাছে সব মিলে ভালোই লাগছে। পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে আছি। এটা করোনার কারণেই সম্ভব হয়েছে। বলতে গেলে ১০ বছর থেকে সেভাবে পরিবারের সঙ্গে নেই। এখন আম্মুকে সময় দিতে পারছি। ভাই-বোন, ভাতিজা-ভাতিজি সবার সঙ্গে বেশ আনন্দে কাটছে সময়।

নিজেকে ফিট রাখতে অনুশীলন করছেন কি?

কোচের নির্দেশনা অনুযায়ী রোজার আগ পর্যন্ত ফিজিক্যাল অনেক এক্সারসাইজ করেছি। হোয়াটসঅ্যাপে ‘আর্চারি ন্যাশনাল টিম’ নামে আমাদের একটা গ্রুপ আছে। সেখানে আমরা জাতীয় দলের ৭-৮ জন খেলোয়াড়সহ স্যাররা সবাই অ্যাড আছেন। কোচরা প্রতিনিয়ত গ্রুপে আপডেট দেন কার কী করতে হবে! তাদের ভিডিও দেখে আমরা কাজ করে আবার ফিডব্যাক পাঠিয়ে দিই। রোজার মধ্যে এক্সারসাইজ একটু কমিয়ে দিয়েছি। ঈদের পর আবার কঠোরভাবে পালন করব।

ভিডিও দেখে কী কী অনুশীলন করছেন?

বাসার ভিতরে থেকে যা করা যায়, তাই করছি। আর্চারি সম্পর্কিত ৩-৪ মিনিটের ইউটিউব ভিডিওগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করছি।

আর্চারিতে ফিটনেস কতটা জরুরি?

সব খেলাতেই কিন্তু ফিটনেস জরুরি। তবে আর্চারি এমন একটা খেলা যেখানে কিছু দিন খেলার মধ্যে না থাকলে অনেক বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। ধরেন, অন্য খেলায় এক বছর বসে ছিলেন তারপর এক মাস কঠোর অনুশীলন করলেই হয়তো পূর্বের অবস্থায় ফিরতে পারবেন, কিন্তু এখানে এক মাস বসে থাকলেই তা কাভার করতে আপনাকে কমপক্ষে দেড় মাস কষ্ট করতে হবে। সেখানে আমরা ২-৩ মাসের বেশি সময় ধরে বসে আছি। তাই এখন যে অবস্থায় আমি এখান থেকে পূর্বের জায়গায় ফিরতে হলে অন্তত দুই মাস কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

আর্চারিতে মনস্তাত্ত্বিক বিষয় কতটা প্রভাব ফেলে?

আর্চারি তো ৬০ ভাগই মনস্তাত্ত্বিক খেলা। বাকি ৪০ ভাগ অন্য কিছু মিলে। আপনার মনোযোগ যদি একটুখানি অন্যদিকে যায় তাহলে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। অ্যাইমিংয়ের ক্ষতি হবে, স্ট্যান্ডিংয়ের ক্ষতি হবে, ফলথ্রুর ক্ষতি হবে -সব সময় আমাদেরকে শতভাগ মনোযোগ ঠিক রেখে খেলতে হয়। সব সময় অ্যাইমিংটা খুবই সূক্ষ্মভাবে করতে হয়। হাত সামান্য নড়ে গেলেই বিশাল ক্ষতি।

আপনি যখন সেরা সময়ে তখনই করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঘটল -এ কারণে আপনার মনোবলে চোট লেগেছে কিনা?

আমি আসলে সব কিছু সব সময় পজিটিভ ভাবেই নিই। আমার বিশ্বাস, যা হয় তা ভালোর জন্যই হয়। বাস্তবতাকে মেনে নিতেই হবে। কেন এমন হচ্ছে এসব নিয়ে আমি ভাবি না। আমি সব সময় ইতিবাচক ভাবে চিন্তা করি বলেই ভালো থাকি।

এবার অলিম্পিকে স্বর্ণ জয়ের দারুণ একটা সম্ভাবনা ছিল আপনার। আসরটি এক বছর পিছিয়ে যাওয়ায় কষ্ট পেয়েছেন কিনা?

না, কষ্ট পাইনি। এটা সব কিছু নির্ভর করছে করোনার ওপর। যদি আগামী দু-এক মাসের মধ্যে সব কিছু ঠিক হয়ে যায় তো ভালো। শুনতে পাচ্ছি আগামী জুলাই থেকে সব কিছু খুলে যেতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন টুর্নামেন্টগুলো যদি অনুষ্ঠিত হয় তাহলে আমি অলিম্পিকের আগে হাতে এক বছর সময় পাব। সেটা আমার জন্য খুবই ভালো হবে।

তাহলে কি অলিম্পিক এক বছর পিছিয়ে যাওয়ায় আপনার আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেছে?

হ্যাঁ, বিষয়টা সে রকমই। এবার অলিম্পিকে হইতো আমি আত্মবিশ্বাস কম পেতাম। কারণ করোনোর জন্য বেশ কিছু টুর্নামেন্ট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আমি ঠিকমতো প্রস্তুতি নিতে পারিনি। তাই সেদিকটা চিন্তা করলে অলিম্পিক পিছিয়ে যাওয়ায় আমি বাড়তি সুবিধা পাচ্ছি। যদি করোনাটা দ্রুত ঠিক হয়ে যায়, তাহলে নিজেকে আমি আরও ভালোভাবে প্রস্তুত করে দেশকে অনেক ভালো একটা রেজাল্ট দিতে পারব। অলিম্পিকের আগে যদি আমি হাইপ্রোফাইল টুর্নামেন্টগুলো খেলতে পারি, তাহলে অনেক ভালো করতে পারব।

আর্চারদের ক্ষেত্রে বয়স কোনো ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায় কিনা?

বয়স বিষয় না। এখানে ফ্যাক্টর হচ্ছে পারফরম্যান্স। পারফরম্যান্স যতদিন থাকবে ততদিন খেলতে পারবেন। সেটা আপনি যেভাবে ধরে রাখতে পারেন। অলিম্পিকের কোরিয়ান খেলোয়াড়দের দিকে দেখেন, কারও ৩০ কারও ৩৫ বছর বয়স। এখন যে বিশ্বের এক নম্বর আর্চার তার বয়স ৩২। এখানে যার যতদিন পারফরম্যান্স সে ততদিন খেলতে পারবে।

আপনার এই ফর্মটা কতদিন ধরে রাখতে পারবেন বলে আপনার বিশ্বাস?

আমার বয়স এখন ২৪ চলছে। আমার ইচ্ছা আছে ২০২৮ সালের অলিম্পিক পর্যন্ত এই ফর্মটা ধরে রাখার। আমার বিশ্বাস চেষ্টা করলে সেটা ধরে রাখতে পারব। মানুষ চেষ্টা করলে সব কিছুই পারে। আমি আর ১০ বছর খেলতে চাই। অন্তত তিনটা অলিম্পিক খেলতে চাই।

এসএ গেমসে আর্চারির ১০ ইভেন্ট থেকে ১০ স্বর্ণ জয়ের পর আপনি বলেছিলেন আগামী ১০ বছর পর আর্চারি হবে দেশের এক নম্বর ক্রীড়া। এখনো মনে সে আত্মবিশ্বাস আছে কিনা?

হ্যাঁ, অবশ্যই সে আত্মবিশ্বাস আছে। ক্রিকেট ও ফুটবল দর্শকপ্রিয় খেলা। কিন্তু যদি জাতীয় পর্যায়ে রেজাল্টের দিকে দেখেন আমি মনে এখন আর্চারি এক নম্বর খেলা। বিশ পর্যায়ে এখনো ক্রিকেট বা ফুটবল থেকে সেভাবে কোনো পদক জেতেনি। কিন্তু আমি আর্চারিতে বিশ চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতে সরাসরি কোয়ালিফাই করছি। এমনকি আমরা বিশকাপের সেমিফাইনাল পর্যন্ত খেলেছি। আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট বা বিশ র‌্যাঙ্কিং সব কিছু মিলে রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি এক নম্বরে। যদি আগামী ৫ বছর আমরা ধারাবাহিকভাবে এই পারফরম্যান্স দেখাতে পারি আশা করি জনপ্রিয়তার দিক দিয়েও এক নম্বরে যাবে বা ক্রিকেটের পরেই থাকবে।

এই লকডাউনের সময়ের ফেডারেশন থেকে কোনো খোঁজখবর নিচ্ছে কিনা?

হ্যাঁ, ফেডারেশন আমাদের প্রতিনিয়ত খোঁজ নিচ্ছে। আমরা খুব অল্প সময়ে এই সাফল্য পেয়েছি স্যারদের একাগ্র প্রচেষ্টা এবং আমাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্যই। স্যাররা নিজেদের সন্তানের মতো আমাদের দেখাশোনা করেন। প্রেসিডেন্ট স্যার, সাধারণ সম্পাদক স্যার বা অন্য কর্মকর্তারা সব সময় খোঁজখবর রাখছেন। স্যার আমাদের জন্য যতটা কষ্ট করেন ততটা নিজের পরিবারের জন্যও হয়তো করেন না। আমাদের ফেডারেশন সেরা ফেডারেশন। অন্যরা এখন আর্চারি ফেডারেশনকে আইডল ভাবে।

অন্য আর্চারদের সঙ্গে আপনার নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে কিনা?

এখন তো দেখা হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।  তাই মোবাইলে কথা হয়। এছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সবার সঙ্গে কথা হয়। ওই গ্রুপে কোচ কর্মকর্তারাও আছেন। তারা সেখানেই নির্দেশনা দেন।

করোনার এই প্রভাব যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় সেক্ষেত্রে আপনার পরিকল্পনা কী?

যদি এই অবস্থা আরও বেশি দিন চলতে থাকে, তাহলে আমার ধনুকটা ঢাকা থেকে বাড়ি নিয়ে আসার চেষ্টা করব। তখন বাড়িতে বসে আমি শ্যাডো প্র্যাকটিস করতে পারব। তাহলে যখন শুরু করব, তখন আর ততটা সমস্যা হবে না।

অনেকবারই যে প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন, তা আরেকবার করছি, আর্চারিতে সাফল্যের রহস্য কী?

যে কোনো ক্রীড়াবিদের সাফল্যের পেছনে প্রধান হচ্ছে কঠোর পরিশ্রম। পরিশ্রম ছাড়া কোনো কিছু অর্জন করা সম্ভব নয়। এই সাফল্য হচ্ছে আমার ১০ বছরের সাধনা। সব সময় নিজেদের সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করি। আগামী দিনেও সব সময় নিজেকে উজাড় করে দিয়েই খেলব। এটাই আমার সাফল্যের রহস্য। আর কিছু নয়!

জীবনের সেরা মুহূর্ত কোনটি?

রোমান : মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে নিজে হাতে খাইয়ে দিচ্ছেন এই দৃশ্যটি আমি কখনই ভুলব না। আমি প্রথমে ভেবেছিলাম হয়তো উনি কথা বলবেন। কিন্তু আমাকে যখন কাছে ডেকে নিজের হাতে মিষ্টি মুখ করালেন সে দৃশ্যটা আমার কাছে স্বপ্নের মতো মনে হয়। কী যে ভালো লাগছিল, এই কথা আমি কোনোভাবেই ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। তারপর আমার ভালো করার ক্ষুধা আরও বেড়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
ফলাফল
ফলাফল
টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক করেন ফ্রেড স্পফোর্থ
টেস্ট ক্রিকেটে প্রথম হ্যাটট্রিক করেন ফ্রেড স্পফোর্থ
মুশফিক বন্দনায় পন্টিং-সাকিব
মুশফিক বন্দনায় পন্টিং-সাকিব
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
দেড় লাখ মানুষের দেশ কুরাসাও বিশ্বকাপে
জয়ে শুরু বাংলাদেশ প্রতিদিনের
জয়ে শুরু বাংলাদেশ প্রতিদিনের
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
দুই জয়ের অংশীদার মামুন
দুই জয়ের অংশীদার মামুন
বিসিবির ‘জেন্ডার সেনসিটিভিটি ট্রেনিং প্রোগ্রাম’
বিসিবির ‘জেন্ডার সেনসিটিভিটি ট্রেনিং প্রোগ্রাম’
বাংলাদেশের মেয়েদের প্রথম হার
বাংলাদেশের মেয়েদের প্রথম হার
সর্বশেষ খবর
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

২ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

১০ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২৪ মিনিট আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

২৮ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

৫১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

১ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি
প্রথম মরক্কান হিসেবে আফ্রিকার বর্ষসেরা হাকিমি

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে
ভারতকে হারিয়ে র‍্যাঙ্কিংয়ে তিন ধাপ এগুলো বাংলাদেশে

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব
আজ ঢাকায় আসছেন কমনওয়েলথ মহাসচিব

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা
জাতীয় পুনর্জাগরণের নেতা

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই
সংকটে আস্থা সশস্ত্র বাহিনীতেই

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন
তারেক রহমান : যিনি মানুষের হৃদয়ের কথা বলেন

৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

২৩ ঘণ্টা আগে | টক শো

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ
অবশেষে রিচির স্বপ্নপূরণ

শোবিজ