শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ মে, ২০২০

এক তীরন্দাজের ঘরবন্দী গল্প : সা ক্ষা ৎ কা র

রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা

বললেন রোমান সানা
প্রিন্ট ভার্সন
রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা

বাংলাদেশের আর্চারিতে রোমান সানা যেন এক ‘পরশ পাথর’! -যা স্পর্শ করেন তাই সোনা হয়ে যায়! গত বছর বিশ আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতে আর্চারির ইতিহাসে প্রথম এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় ক্রীড়াবিদ হিসেবে (সিদ্দিকুর রহমানের পর) সরাসরি অলিম্পিকে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেন। ২০১৯ সালেই তিনি এশিয়া কাপে সোনা জিতেছেন। একই বছর রোমানের নেতৃত্বে এসএ গেমসের ১০ ইভেন্ট থেকে ১০ স্বর্ণ জয়ের অনন্য এক মাইলফলক অর্জন করে বাংলাদেশ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানালেন, রেজাল্টের দিক দিয়ে এখন আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা।  রোমান সানার সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন মেজবাহ্-উল-ঘশ

প্রশ্ন : এই লকডাউনের সময় ঘরবন্দী জীবন কেমন কাটছে?

রোমান সানা : আমার কাছে সব মিলে ভালোই লাগছে। পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে আছি। এটা করোনার কারণেই সম্ভব হয়েছে। বলতে গেলে ১০ বছর থেকে সেভাবে পরিবারের সঙ্গে নেই। এখন আম্মুকে সময় দিতে পারছি। ভাই-বোন, ভাতিজা-ভাতিজি সবার সঙ্গে বেশ আনন্দে কাটছে সময়।

নিজেকে ফিট রাখতে অনুশীলন করছেন কি?

কোচের নির্দেশনা অনুযায়ী রোজার আগ পর্যন্ত ফিজিক্যাল অনেক এক্সারসাইজ করেছি। হোয়াটসঅ্যাপে ‘আর্চারি ন্যাশনাল টিম’ নামে আমাদের একটা গ্রুপ আছে। সেখানে আমরা জাতীয় দলের ৭-৮ জন খেলোয়াড়সহ স্যাররা সবাই অ্যাড আছেন। কোচরা প্রতিনিয়ত গ্রুপে আপডেট দেন কার কী করতে হবে! তাদের ভিডিও দেখে আমরা কাজ করে আবার ফিডব্যাক পাঠিয়ে দিই। রোজার মধ্যে এক্সারসাইজ একটু কমিয়ে দিয়েছি। ঈদের পর আবার কঠোরভাবে পালন করব।

ভিডিও দেখে কী কী অনুশীলন করছেন?

বাসার ভিতরে থেকে যা করা যায়, তাই করছি। আর্চারি সম্পর্কিত ৩-৪ মিনিটের ইউটিউব ভিডিওগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করছি।

আর্চারিতে ফিটনেস কতটা জরুরি?

সব খেলাতেই কিন্তু ফিটনেস জরুরি। তবে আর্চারি এমন একটা খেলা যেখানে কিছু দিন খেলার মধ্যে না থাকলে অনেক বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। ধরেন, অন্য খেলায় এক বছর বসে ছিলেন তারপর এক মাস কঠোর অনুশীলন করলেই হয়তো পূর্বের অবস্থায় ফিরতে পারবেন, কিন্তু এখানে এক মাস বসে থাকলেই তা কাভার করতে আপনাকে কমপক্ষে দেড় মাস কষ্ট করতে হবে। সেখানে আমরা ২-৩ মাসের বেশি সময় ধরে বসে আছি। তাই এখন যে অবস্থায় আমি এখান থেকে পূর্বের জায়গায় ফিরতে হলে অন্তত দুই মাস কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

আর্চারিতে মনস্তাত্ত্বিক বিষয় কতটা প্রভাব ফেলে?

আর্চারি তো ৬০ ভাগই মনস্তাত্ত্বিক খেলা। বাকি ৪০ ভাগ অন্য কিছু মিলে। আপনার মনোযোগ যদি একটুখানি অন্যদিকে যায় তাহলে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। অ্যাইমিংয়ের ক্ষতি হবে, স্ট্যান্ডিংয়ের ক্ষতি হবে, ফলথ্রুর ক্ষতি হবে -সব সময় আমাদেরকে শতভাগ মনোযোগ ঠিক রেখে খেলতে হয়। সব সময় অ্যাইমিংটা খুবই সূক্ষ্মভাবে করতে হয়। হাত সামান্য নড়ে গেলেই বিশাল ক্ষতি।

আপনি যখন সেরা সময়ে তখনই করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঘটল -এ কারণে আপনার মনোবলে চোট লেগেছে কিনা?

আমি আসলে সব কিছু সব সময় পজিটিভ ভাবেই নিই। আমার বিশ্বাস, যা হয় তা ভালোর জন্যই হয়। বাস্তবতাকে মেনে নিতেই হবে। কেন এমন হচ্ছে এসব নিয়ে আমি ভাবি না। আমি সব সময় ইতিবাচক ভাবে চিন্তা করি বলেই ভালো থাকি।

এবার অলিম্পিকে স্বর্ণ জয়ের দারুণ একটা সম্ভাবনা ছিল আপনার। আসরটি এক বছর পিছিয়ে যাওয়ায় কষ্ট পেয়েছেন কিনা?

না, কষ্ট পাইনি। এটা সব কিছু নির্ভর করছে করোনার ওপর। যদি আগামী দু-এক মাসের মধ্যে সব কিছু ঠিক হয়ে যায় তো ভালো। শুনতে পাচ্ছি আগামী জুলাই থেকে সব কিছু খুলে যেতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন টুর্নামেন্টগুলো যদি অনুষ্ঠিত হয় তাহলে আমি অলিম্পিকের আগে হাতে এক বছর সময় পাব। সেটা আমার জন্য খুবই ভালো হবে।

তাহলে কি অলিম্পিক এক বছর পিছিয়ে যাওয়ায় আপনার আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেছে?

হ্যাঁ, বিষয়টা সে রকমই। এবার অলিম্পিকে হইতো আমি আত্মবিশ্বাস কম পেতাম। কারণ করোনোর জন্য বেশ কিছু টুর্নামেন্ট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আমি ঠিকমতো প্রস্তুতি নিতে পারিনি। তাই সেদিকটা চিন্তা করলে অলিম্পিক পিছিয়ে যাওয়ায় আমি বাড়তি সুবিধা পাচ্ছি। যদি করোনাটা দ্রুত ঠিক হয়ে যায়, তাহলে নিজেকে আমি আরও ভালোভাবে প্রস্তুত করে দেশকে অনেক ভালো একটা রেজাল্ট দিতে পারব। অলিম্পিকের আগে যদি আমি হাইপ্রোফাইল টুর্নামেন্টগুলো খেলতে পারি, তাহলে অনেক ভালো করতে পারব।

আর্চারদের ক্ষেত্রে বয়স কোনো ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায় কিনা?

বয়স বিষয় না। এখানে ফ্যাক্টর হচ্ছে পারফরম্যান্স। পারফরম্যান্স যতদিন থাকবে ততদিন খেলতে পারবেন। সেটা আপনি যেভাবে ধরে রাখতে পারেন। অলিম্পিকের কোরিয়ান খেলোয়াড়দের দিকে দেখেন, কারও ৩০ কারও ৩৫ বছর বয়স। এখন যে বিশ্বের এক নম্বর আর্চার তার বয়স ৩২। এখানে যার যতদিন পারফরম্যান্স সে ততদিন খেলতে পারবে।

আপনার এই ফর্মটা কতদিন ধরে রাখতে পারবেন বলে আপনার বিশ্বাস?

আমার বয়স এখন ২৪ চলছে। আমার ইচ্ছা আছে ২০২৮ সালের অলিম্পিক পর্যন্ত এই ফর্মটা ধরে রাখার। আমার বিশ্বাস চেষ্টা করলে সেটা ধরে রাখতে পারব। মানুষ চেষ্টা করলে সব কিছুই পারে। আমি আর ১০ বছর খেলতে চাই। অন্তত তিনটা অলিম্পিক খেলতে চাই।

এসএ গেমসে আর্চারির ১০ ইভেন্ট থেকে ১০ স্বর্ণ জয়ের পর আপনি বলেছিলেন আগামী ১০ বছর পর আর্চারি হবে দেশের এক নম্বর ক্রীড়া। এখনো মনে সে আত্মবিশ্বাস আছে কিনা?

হ্যাঁ, অবশ্যই সে আত্মবিশ্বাস আছে। ক্রিকেট ও ফুটবল দর্শকপ্রিয় খেলা। কিন্তু যদি জাতীয় পর্যায়ে রেজাল্টের দিকে দেখেন আমি মনে এখন আর্চারি এক নম্বর খেলা। বিশ পর্যায়ে এখনো ক্রিকেট বা ফুটবল থেকে সেভাবে কোনো পদক জেতেনি। কিন্তু আমি আর্চারিতে বিশ চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতে সরাসরি কোয়ালিফাই করছি। এমনকি আমরা বিশকাপের সেমিফাইনাল পর্যন্ত খেলেছি। আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট বা বিশ র‌্যাঙ্কিং সব কিছু মিলে রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি এক নম্বরে। যদি আগামী ৫ বছর আমরা ধারাবাহিকভাবে এই পারফরম্যান্স দেখাতে পারি আশা করি জনপ্রিয়তার দিক দিয়েও এক নম্বরে যাবে বা ক্রিকেটের পরেই থাকবে।

এই লকডাউনের সময়ের ফেডারেশন থেকে কোনো খোঁজখবর নিচ্ছে কিনা?

হ্যাঁ, ফেডারেশন আমাদের প্রতিনিয়ত খোঁজ নিচ্ছে। আমরা খুব অল্প সময়ে এই সাফল্য পেয়েছি স্যারদের একাগ্র প্রচেষ্টা এবং আমাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্যই। স্যাররা নিজেদের সন্তানের মতো আমাদের দেখাশোনা করেন। প্রেসিডেন্ট স্যার, সাধারণ সম্পাদক স্যার বা অন্য কর্মকর্তারা সব সময় খোঁজখবর রাখছেন। স্যার আমাদের জন্য যতটা কষ্ট করেন ততটা নিজের পরিবারের জন্যও হয়তো করেন না। আমাদের ফেডারেশন সেরা ফেডারেশন। অন্যরা এখন আর্চারি ফেডারেশনকে আইডল ভাবে।

অন্য আর্চারদের সঙ্গে আপনার নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে কিনা?

এখন তো দেখা হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।  তাই মোবাইলে কথা হয়। এছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সবার সঙ্গে কথা হয়। ওই গ্রুপে কোচ কর্মকর্তারাও আছেন। তারা সেখানেই নির্দেশনা দেন।

করোনার এই প্রভাব যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় সেক্ষেত্রে আপনার পরিকল্পনা কী?

যদি এই অবস্থা আরও বেশি দিন চলতে থাকে, তাহলে আমার ধনুকটা ঢাকা থেকে বাড়ি নিয়ে আসার চেষ্টা করব। তখন বাড়িতে বসে আমি শ্যাডো প্র্যাকটিস করতে পারব। তাহলে যখন শুরু করব, তখন আর ততটা সমস্যা হবে না।

অনেকবারই যে প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন, তা আরেকবার করছি, আর্চারিতে সাফল্যের রহস্য কী?

যে কোনো ক্রীড়াবিদের সাফল্যের পেছনে প্রধান হচ্ছে কঠোর পরিশ্রম। পরিশ্রম ছাড়া কোনো কিছু অর্জন করা সম্ভব নয়। এই সাফল্য হচ্ছে আমার ১০ বছরের সাধনা। সব সময় নিজেদের সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করি। আগামী দিনেও সব সময় নিজেকে উজাড় করে দিয়েই খেলব। এটাই আমার সাফল্যের রহস্য। আর কিছু নয়!

জীবনের সেরা মুহূর্ত কোনটি?

রোমান : মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে নিজে হাতে খাইয়ে দিচ্ছেন এই দৃশ্যটি আমি কখনই ভুলব না। আমি প্রথমে ভেবেছিলাম হয়তো উনি কথা বলবেন। কিন্তু আমাকে যখন কাছে ডেকে নিজের হাতে মিষ্টি মুখ করালেন সে দৃশ্যটা আমার কাছে স্বপ্নের মতো মনে হয়। কী যে ভালো লাগছিল, এই কথা আমি কোনোভাবেই ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। তারপর আমার ভালো করার ক্ষুধা আরও বেড়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
টিভিতে
টিভিতে
টেস্ট ক্রিকেটে মুশফিকের অভিষেক ২০০৫ সালে
টেস্ট ক্রিকেটে মুশফিকের অভিষেক ২০০৫ সালে
নেইমারের সামর্থ্য প্রমাণ করতে বললেন আনচেলত্তি
নেইমারের সামর্থ্য প্রমাণ করতে বললেন আনচেলত্তি
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
বিশ্বকাপের মূল পর্বে জার্মানি নেদারল্যান্ডস
বিশ্বকাপের মূল পর্বে জার্মানি নেদারল্যান্ডস
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
সর্বশেষ খবর
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান
তেল অনুসন্ধানে কৃত্রিম দ্বীপ বানাচ্ছে পাকিস্তান

২৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২
নাইজেরিয়ায় গির্জায় গুলিতে নিহত ২

৩২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা
দিল্লি বিস্ফোরণ: ধরপাকড়-হয়রানির শিকার সাধারণ কাশ্মীরিরা

৪১ মিনিট আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত
গাজীপুরে অগ্নিকাণ্ডে ১০০ ঘর ভস্মীভূত

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার
কেরানীগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার আকাশ মোল্লা গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা
প্রেমিকার সঙ্গে দেখা করতে গিয়ে মারধরের শিকার যুবকের আত্মহত্যা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে
বন্দর বিদেশিদের হাতে দেওয়ার সিদ্ধান্ত গলার কাঁটা হয়ে দাঁড়াবে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব
কলাপাড়ায় নবান্ন উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস
বরিশালে মোটরসাইকেল রক্ষা করতে গিয়ে উল্টে গেল বাস

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল
৩১ দফা জনগণকে ধানের শীষে ভোট দিতে আকৃষ্ট করবে: বাবুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ
ভারতের কাছে হারালো বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু
রূপায়ন আর্মড ফোর্সেস ডে কাপ গলফ টুর্নামেন্ট শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

স্বর্ণের দাম বেড়েছে
স্বর্ণের দাম বেড়েছে

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ
বগুড়ায় তারেক রহমানের পক্ষে ভোট চেয়ে পথসভা ও গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ
টি-টেনে দলকে জেতাতে ব্যর্থ সাইফ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০
মুন্সীগঞ্জে ৪৫ জনের বিরুদ্ধে পুলিশের মামলায় আটক ১০

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন
দিনাজপুরে ফারিয়ার মানববন্ধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু
ওয়েস্টিনে অ্যারাবিয়ান ফুড ফেস্টিভ্যাল শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ
গাইান্ধায় আইএলএসটি শিক্ষার্থীদের টেবিল-চেয়ারে অগ্নিসংযোগ করে বিক্ষোভ

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর
মুন্সীগঞ্জে ট্রাক চাপায় প্রাণ গেল নারীর

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর
ইরানকে জাতিসংঘের পরমাণু সংস্থার সঙ্গে কাজ করার আহ্বান যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় দেশগুলোর

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ
নারায়ণগঞ্জে বিএনপির মনোনীত প্রার্থী মাসুদুজ্জামানের গণসংযোগ

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি
অ্যান্টিবায়োটিকের অপব্যবহার রোধে রাবিতে সচেতনতা কর্মসূচি

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ
গাজায় ৩ হাজার পুলিশ সদস্যকে প্রশিক্ষণ দিতে চায় ইইউ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন
নন্দীগ্রামে বিবাহিত বনাম অবিবাহিত প্রীতি ফুটবল ম্যাচের উদ্বোধন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর
তারেক রহমান তৃণমূলকে ধানের শীষ উপহার দিয়েছেন: সরওয়ার আলমগীর

২ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল
মুন্সীগঞ্জে অটিজম শিশুদের জন্য সুবর্ণ স্কুল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪
রূপগঞ্জে ডাকাতির ঘটনায় গ্রেফতার ৪

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী
আমি এখন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ: হামজা চৌধুরী

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা
হামজাদের জন্য দুই কোটি টাকা বোনাস ঘোষণা করলেন ক্রীড়া উপদেষ্টা

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ
ঘরে বসেই করা যাবে মেট্রোরেলের কার্ড রিচার্জ

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব
১৩০০ কোটি আয়, বক্স অফিসে রাশমিকার রাজত্ব

২৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের
পেনাল্টি মিসে জয় হাতছাড়া ব্রাজিলের

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা
ভারতের বিরুদ্ধে জয় প্রতিটি বাংলাদেশিকে গর্বিত করেছে: প্রধান উপদেষ্টা

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের
যুক্তরাষ্ট্রে ১ ট্রিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা সৌদি যুবরাজের

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য
ট্রুডো–কেটি পেরি'র প্রেম নিয়ে সাবেক স্ত্রী সোফির খোলামেলা মন্তব্য

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা
শেখ হাসিনার পোর্ট্রেটে ফ্যাসিবাদের কালিমা

১৩ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৯ নভেম্বর)

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি
নতুন বছরের পাঠ্যবই সরবরাহ শুরু করেছে এনসিটিবি

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ
মধ্যরাতে বাসা থেকে সাংবাদিককে তুলে নিল গোয়েন্দা পুলিশ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায়ে জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন হয়েছে : রুমিন ফারহানা

১১ ঘণ্টা আগে | টক শো

সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি
সামরিক হস্তক্ষেপ চালালে ট্রাম্পের রাজনৈতিক জীবনের ইতি ঘটবে, মাদুরোর হুঁশিয়ারি

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা
দক্ষিণ আফ্রিকা নিতে ফিলিস্তিনিদের কাছে ২ হাজার ডলার করে নিয়েছে রহস্যময় সংস্থা

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
মুশফিকের মাইলফলক ম্যাচে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ
দেশে ফিরলেন আলী রীয়াজ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড
জাপানে ১৭০ ভবনে অগ্নিকাণ্ড

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা
যুবদল নেতা হত্যার ঘটনায় ১৩ জনের নামে মামলা

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন
প্রবাসী ভোটার নিবন্ধন শুরু, জানুন কোন দেশে কখন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
কীভাবে রায় কার্যকর
কীভাবে রায় কার্যকর

প্রথম পৃষ্ঠা

একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও
একের পর এক হত্যা, ভাইরাল হচ্ছে ভিডিও

প্রথম পৃষ্ঠা

ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ
ঢাকাতেই ভারত জয়ের আনন্দ

মাঠে ময়দানে

ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস
ছয়টিতে হাড্ডাহাড্ডির আভাস

পেছনের পৃষ্ঠা

৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র
৮০ হাজার ভিসা বাতিল করল যুক্তরাষ্ট্র

পেছনের পৃষ্ঠা

নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন
নিয়োগ-বদলিতে অস্থির প্রশাসন

পেছনের পৃষ্ঠা

রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো
রোহিঙ্গাদের জন্য হবে স্থায়ী অবকাঠামো

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সব ভালো তার শেষ ভালো যার
সব ভালো তার শেষ ভালো যার

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর
স্ত্রীর পিঁড়ির আঘাতে প্রাণ গেল স্বামীর

পেছনের পৃষ্ঠা

কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স
কর দেয় না ভিসা মাস্টারকার্ড অ্যামেক্স

প্রথম পৃষ্ঠা

জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ
জার্মানিকে উড়িয়ে দিয়েছে বাংলাদেশ

মাঠে ময়দানে

চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ
চাঁদাবাজদের দাপটে অসহায় মানুষ

প্রথম পৃষ্ঠা

মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল
মানবিক করিডর প্রতিবাদে মশালমিছিল

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাস চলছেই
আগুনসন্ত্রাস চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়
তারেক রহমানের জন্মদিনে কোনো উৎসব নয়

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা
রাজনীতির দাপুটে দুই মাওলানা

সম্পাদকীয়

গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে
গণ অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারীদের অবদান চিরস্মরণীয় হয়ে থাকবে

নগর জীবন

অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা
অভিযানে বাধা, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে মামলা

দেশগ্রাম

সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি
সাইবারের সব সেবা দেবে ডিএমপি

খবর

ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়
ভারতের বিপক্ষে ঐতিহাসিক জয়

প্রথম পৃষ্ঠা

দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
দিল্লি গেলেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি
নায়করাজ রাজ্জাক কেন পারিশ্রমিক নেননি

শোবিজ

উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু
উখিয়ায় বৈদ্যুতিক ফাঁদে বন্য হাতির মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস
ঢাকায় এসে দর্শক হয়ে থাকলেন উইলিয়ামস

মাঠে ময়দানে

বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক
বাংলাদেশের কিংবদন্তি মুশফিক

মাঠে ময়দানে

আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি
আমরা অস্থিরতার মধ্যে বাস করছি

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, থাকবে না আওয়ামী লীগ : ড. ইউনূস

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে
স্বপ্ন নিয়ে যুবারা চেন্নাইয়ে

মাঠে ময়দানে

বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল
বায়তুল মোকাররমে আন্তর্জাতিক কিরাত সম্মেলন আগামীকাল

নগর জীবন