শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ মে, ২০২০

এক তীরন্দাজের ঘরবন্দী গল্প : সা ক্ষা ৎ কা র

রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা

বললেন রোমান সানা
প্রিন্ট ভার্সন
রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা

বাংলাদেশের আর্চারিতে রোমান সানা যেন এক ‘পরশ পাথর’! -যা স্পর্শ করেন তাই সোনা হয়ে যায়! গত বছর বিশ আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতে আর্চারির ইতিহাসে প্রথম এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় ক্রীড়াবিদ হিসেবে (সিদ্দিকুর রহমানের পর) সরাসরি অলিম্পিকে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেন। ২০১৯ সালেই তিনি এশিয়া কাপে সোনা জিতেছেন। একই বছর রোমানের নেতৃত্বে এসএ গেমসের ১০ ইভেন্ট থেকে ১০ স্বর্ণ জয়ের অনন্য এক মাইলফলক অর্জন করে বাংলাদেশ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানালেন, রেজাল্টের দিক দিয়ে এখন আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা।  রোমান সানার সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন মেজবাহ্-উল-ঘশ

প্রশ্ন : এই লকডাউনের সময় ঘরবন্দী জীবন কেমন কাটছে?

রোমান সানা : আমার কাছে সব মিলে ভালোই লাগছে। পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে আছি। এটা করোনার কারণেই সম্ভব হয়েছে। বলতে গেলে ১০ বছর থেকে সেভাবে পরিবারের সঙ্গে নেই। এখন আম্মুকে সময় দিতে পারছি। ভাই-বোন, ভাতিজা-ভাতিজি সবার সঙ্গে বেশ আনন্দে কাটছে সময়।

নিজেকে ফিট রাখতে অনুশীলন করছেন কি?

কোচের নির্দেশনা অনুযায়ী রোজার আগ পর্যন্ত ফিজিক্যাল অনেক এক্সারসাইজ করেছি। হোয়াটসঅ্যাপে ‘আর্চারি ন্যাশনাল টিম’ নামে আমাদের একটা গ্রুপ আছে। সেখানে আমরা জাতীয় দলের ৭-৮ জন খেলোয়াড়সহ স্যাররা সবাই অ্যাড আছেন। কোচরা প্রতিনিয়ত গ্রুপে আপডেট দেন কার কী করতে হবে! তাদের ভিডিও দেখে আমরা কাজ করে আবার ফিডব্যাক পাঠিয়ে দিই। রোজার মধ্যে এক্সারসাইজ একটু কমিয়ে দিয়েছি। ঈদের পর আবার কঠোরভাবে পালন করব।

ভিডিও দেখে কী কী অনুশীলন করছেন?

বাসার ভিতরে থেকে যা করা যায়, তাই করছি। আর্চারি সম্পর্কিত ৩-৪ মিনিটের ইউটিউব ভিডিওগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করছি।

আর্চারিতে ফিটনেস কতটা জরুরি?

সব খেলাতেই কিন্তু ফিটনেস জরুরি। তবে আর্চারি এমন একটা খেলা যেখানে কিছু দিন খেলার মধ্যে না থাকলে অনেক বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। ধরেন, অন্য খেলায় এক বছর বসে ছিলেন তারপর এক মাস কঠোর অনুশীলন করলেই হয়তো পূর্বের অবস্থায় ফিরতে পারবেন, কিন্তু এখানে এক মাস বসে থাকলেই তা কাভার করতে আপনাকে কমপক্ষে দেড় মাস কষ্ট করতে হবে। সেখানে আমরা ২-৩ মাসের বেশি সময় ধরে বসে আছি। তাই এখন যে অবস্থায় আমি এখান থেকে পূর্বের জায়গায় ফিরতে হলে অন্তত দুই মাস কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

আর্চারিতে মনস্তাত্ত্বিক বিষয় কতটা প্রভাব ফেলে?

আর্চারি তো ৬০ ভাগই মনস্তাত্ত্বিক খেলা। বাকি ৪০ ভাগ অন্য কিছু মিলে। আপনার মনোযোগ যদি একটুখানি অন্যদিকে যায় তাহলে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। অ্যাইমিংয়ের ক্ষতি হবে, স্ট্যান্ডিংয়ের ক্ষতি হবে, ফলথ্রুর ক্ষতি হবে -সব সময় আমাদেরকে শতভাগ মনোযোগ ঠিক রেখে খেলতে হয়। সব সময় অ্যাইমিংটা খুবই সূক্ষ্মভাবে করতে হয়। হাত সামান্য নড়ে গেলেই বিশাল ক্ষতি।

আপনি যখন সেরা সময়ে তখনই করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঘটল -এ কারণে আপনার মনোবলে চোট লেগেছে কিনা?

আমি আসলে সব কিছু সব সময় পজিটিভ ভাবেই নিই। আমার বিশ্বাস, যা হয় তা ভালোর জন্যই হয়। বাস্তবতাকে মেনে নিতেই হবে। কেন এমন হচ্ছে এসব নিয়ে আমি ভাবি না। আমি সব সময় ইতিবাচক ভাবে চিন্তা করি বলেই ভালো থাকি।

এবার অলিম্পিকে স্বর্ণ জয়ের দারুণ একটা সম্ভাবনা ছিল আপনার। আসরটি এক বছর পিছিয়ে যাওয়ায় কষ্ট পেয়েছেন কিনা?

না, কষ্ট পাইনি। এটা সব কিছু নির্ভর করছে করোনার ওপর। যদি আগামী দু-এক মাসের মধ্যে সব কিছু ঠিক হয়ে যায় তো ভালো। শুনতে পাচ্ছি আগামী জুলাই থেকে সব কিছু খুলে যেতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন টুর্নামেন্টগুলো যদি অনুষ্ঠিত হয় তাহলে আমি অলিম্পিকের আগে হাতে এক বছর সময় পাব। সেটা আমার জন্য খুবই ভালো হবে।

তাহলে কি অলিম্পিক এক বছর পিছিয়ে যাওয়ায় আপনার আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেছে?

হ্যাঁ, বিষয়টা সে রকমই। এবার অলিম্পিকে হইতো আমি আত্মবিশ্বাস কম পেতাম। কারণ করোনোর জন্য বেশ কিছু টুর্নামেন্ট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আমি ঠিকমতো প্রস্তুতি নিতে পারিনি। তাই সেদিকটা চিন্তা করলে অলিম্পিক পিছিয়ে যাওয়ায় আমি বাড়তি সুবিধা পাচ্ছি। যদি করোনাটা দ্রুত ঠিক হয়ে যায়, তাহলে নিজেকে আমি আরও ভালোভাবে প্রস্তুত করে দেশকে অনেক ভালো একটা রেজাল্ট দিতে পারব। অলিম্পিকের আগে যদি আমি হাইপ্রোফাইল টুর্নামেন্টগুলো খেলতে পারি, তাহলে অনেক ভালো করতে পারব।

আর্চারদের ক্ষেত্রে বয়স কোনো ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায় কিনা?

বয়স বিষয় না। এখানে ফ্যাক্টর হচ্ছে পারফরম্যান্স। পারফরম্যান্স যতদিন থাকবে ততদিন খেলতে পারবেন। সেটা আপনি যেভাবে ধরে রাখতে পারেন। অলিম্পিকের কোরিয়ান খেলোয়াড়দের দিকে দেখেন, কারও ৩০ কারও ৩৫ বছর বয়স। এখন যে বিশ্বের এক নম্বর আর্চার তার বয়স ৩২। এখানে যার যতদিন পারফরম্যান্স সে ততদিন খেলতে পারবে।

আপনার এই ফর্মটা কতদিন ধরে রাখতে পারবেন বলে আপনার বিশ্বাস?

আমার বয়স এখন ২৪ চলছে। আমার ইচ্ছা আছে ২০২৮ সালের অলিম্পিক পর্যন্ত এই ফর্মটা ধরে রাখার। আমার বিশ্বাস চেষ্টা করলে সেটা ধরে রাখতে পারব। মানুষ চেষ্টা করলে সব কিছুই পারে। আমি আর ১০ বছর খেলতে চাই। অন্তত তিনটা অলিম্পিক খেলতে চাই।

এসএ গেমসে আর্চারির ১০ ইভেন্ট থেকে ১০ স্বর্ণ জয়ের পর আপনি বলেছিলেন আগামী ১০ বছর পর আর্চারি হবে দেশের এক নম্বর ক্রীড়া। এখনো মনে সে আত্মবিশ্বাস আছে কিনা?

হ্যাঁ, অবশ্যই সে আত্মবিশ্বাস আছে। ক্রিকেট ও ফুটবল দর্শকপ্রিয় খেলা। কিন্তু যদি জাতীয় পর্যায়ে রেজাল্টের দিকে দেখেন আমি মনে এখন আর্চারি এক নম্বর খেলা। বিশ পর্যায়ে এখনো ক্রিকেট বা ফুটবল থেকে সেভাবে কোনো পদক জেতেনি। কিন্তু আমি আর্চারিতে বিশ চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতে সরাসরি কোয়ালিফাই করছি। এমনকি আমরা বিশকাপের সেমিফাইনাল পর্যন্ত খেলেছি। আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট বা বিশ র‌্যাঙ্কিং সব কিছু মিলে রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি এক নম্বরে। যদি আগামী ৫ বছর আমরা ধারাবাহিকভাবে এই পারফরম্যান্স দেখাতে পারি আশা করি জনপ্রিয়তার দিক দিয়েও এক নম্বরে যাবে বা ক্রিকেটের পরেই থাকবে।

এই লকডাউনের সময়ের ফেডারেশন থেকে কোনো খোঁজখবর নিচ্ছে কিনা?

হ্যাঁ, ফেডারেশন আমাদের প্রতিনিয়ত খোঁজ নিচ্ছে। আমরা খুব অল্প সময়ে এই সাফল্য পেয়েছি স্যারদের একাগ্র প্রচেষ্টা এবং আমাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্যই। স্যাররা নিজেদের সন্তানের মতো আমাদের দেখাশোনা করেন। প্রেসিডেন্ট স্যার, সাধারণ সম্পাদক স্যার বা অন্য কর্মকর্তারা সব সময় খোঁজখবর রাখছেন। স্যার আমাদের জন্য যতটা কষ্ট করেন ততটা নিজের পরিবারের জন্যও হয়তো করেন না। আমাদের ফেডারেশন সেরা ফেডারেশন। অন্যরা এখন আর্চারি ফেডারেশনকে আইডল ভাবে।

অন্য আর্চারদের সঙ্গে আপনার নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে কিনা?

এখন তো দেখা হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।  তাই মোবাইলে কথা হয়। এছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সবার সঙ্গে কথা হয়। ওই গ্রুপে কোচ কর্মকর্তারাও আছেন। তারা সেখানেই নির্দেশনা দেন।

করোনার এই প্রভাব যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় সেক্ষেত্রে আপনার পরিকল্পনা কী?

যদি এই অবস্থা আরও বেশি দিন চলতে থাকে, তাহলে আমার ধনুকটা ঢাকা থেকে বাড়ি নিয়ে আসার চেষ্টা করব। তখন বাড়িতে বসে আমি শ্যাডো প্র্যাকটিস করতে পারব। তাহলে যখন শুরু করব, তখন আর ততটা সমস্যা হবে না।

অনেকবারই যে প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন, তা আরেকবার করছি, আর্চারিতে সাফল্যের রহস্য কী?

যে কোনো ক্রীড়াবিদের সাফল্যের পেছনে প্রধান হচ্ছে কঠোর পরিশ্রম। পরিশ্রম ছাড়া কোনো কিছু অর্জন করা সম্ভব নয়। এই সাফল্য হচ্ছে আমার ১০ বছরের সাধনা। সব সময় নিজেদের সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করি। আগামী দিনেও সব সময় নিজেকে উজাড় করে দিয়েই খেলব। এটাই আমার সাফল্যের রহস্য। আর কিছু নয়!

জীবনের সেরা মুহূর্ত কোনটি?

রোমান : মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে নিজে হাতে খাইয়ে দিচ্ছেন এই দৃশ্যটি আমি কখনই ভুলব না। আমি প্রথমে ভেবেছিলাম হয়তো উনি কথা বলবেন। কিন্তু আমাকে যখন কাছে ডেকে নিজের হাতে মিষ্টি মুখ করালেন সে দৃশ্যটা আমার কাছে স্বপ্নের মতো মনে হয়। কী যে ভালো লাগছিল, এই কথা আমি কোনোভাবেই ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। তারপর আমার ভালো করার ক্ষুধা আরও বেড়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সর্বনিম্ন স্কোর ৫৮
ওয়ানডেতে বাংলাদেশের সর্বনিম্ন স্কোর ৫৮
বিকেএসপিতে ক্রীড়া প্রতিভা অন্বেষণ
বিকেএসপিতে ক্রীড়া প্রতিভা অন্বেষণ
আন্তবাহিনী অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
আন্তবাহিনী অ্যাথলেটিকস প্রতিযোগিতা সমাপ্ত
ঢাকায় নারী বিশ্বকাপ কাবাডি
ঢাকায় নারী বিশ্বকাপ কাবাডি
নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন
আর্জেন্টিনা-মরক্কো ফাইনাল
আর্জেন্টিনা-মরক্কো ফাইনাল
হামজাদের চোখ এখন ভারত ম্যাচে
হামজাদের চোখ এখন ভারত ম্যাচে
দেশসেরা সেনাবাহিনীর শাহাদাৎ-চাঁদনী
দেশসেরা সেনাবাহিনীর শাহাদাৎ-চাঁদনী
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
সর্বশেষ খবর
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে অংশ না নেওয়ার ঘোষণা এনসিপির

৮ মিনিট আগে | রাজনীতি

নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার
নেত্রকোনায় প্রধান শিক্ষকের রহস্যজনক মৃত্যু, স্ত্রী গ্রেফতার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২
টাঙ্গাইলে পিকআপ ভ্যান-মাহিন্দ্রা সংঘর্ষে নিহত ২

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া
বাংলাদেশকে ১০ উইকেটে হারিয়ে সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত
যেভাবে মিলবে একীভূত পাঁচ ব্যাংকের আমানত

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল
লাখো মানুষের হাতে মশাল, ‘জাগো বাহে, তিস্তা বাঁচাই’ স্লোগানে উত্তাল উত্তরাঞ্চল

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক
চাকসুতে বিজয়ীদের সংবর্ধনা দিলেন ছাত্রদলের সাধারণ সম্পাদক

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক
বাংলাদেশ থেকে কর্মী নেবে ইরাক

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান সরাসরি সম্প্রচারের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ
সিদ্ধিরগঞ্জে মান্নানের নির্দেশনায় বিএনপির ৩১ দফার প্রচার-প্রচারণায় লিফলেট বিতরণ

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ
জবি ম্যানেজমেন্ট স্টাডিজ বিভাগ ডিবেটিং ক্লাবের নেতৃত্বে মিলন-কাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ
কুমিল্লা বোর্ডের ৯ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে পাস করেনি কেউ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ
এবার জেন-জি বিক্ষোভে উত্তাল পেরু, ব্যাপক সংঘর্ষ

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান
ভিক্টোরিয়ায় উৎসবের আমেজে বিদায় অনুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন
এআই দিয়ে কিভাবে দ্রুত ও প্রফেশনালি সিভি বানাবেন

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যারিয়ার

সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার
সিলেটে ২০ বছরের মধ্যে সর্বনিম্ন পাসের হার

৬ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির
জাতিসংঘের শুভেচ্ছাদূত হলেন হানিয়া আমির

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত
বীর মুক্তিযোদ্ধা সাহাবুদ্দিন আহমেদের রাষ্ট্রীয় ফিউনারেল প্যারেড অনুষ্ঠিত

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার
ছাত্রদলের ৪ নেতা বহিষ্কার

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে পাসের হার বেশি

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল
আরও ৩০ ফিলিস্তিনির নিথর দেহ ফেরত দিল ইসরায়েল

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং
কপিল শর্মার ক্যাফেতে ফের গুলিবর্ষণ, নিশানায় ‘সালমানের শত্রু’ গ্যাং

৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ
একদিনে শিক্ষার্থীরা লাগিয়েছেন ২০ হাজার তালের বীজ

৭ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত
ফেনীতে ২৪ ঘণ্টায় নতুন ১১ ডেঙ্গু রোগী শনাক্ত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ
নোয়াখালীতে লাঠিখেলা ও লোকগানের মধ্য দিয়ে বিএনপির লিফলেট বিতরণ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩
এইচএসসি পরীক্ষার ফল প্রকাশ, পাসের হার ৫৮.৮৩

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক
শনিবার খোলা থাকবে ব্যাংক

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের
চাকসুর নতুন ভিপি-জিএস শিবিরের, এজিএস ছাত্রদলের

২২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’
‘কিছুদিনের মধ্যে জাতীয় বেতন স্কেল’

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি
তিনটি শর্ত না মানলে জুলাই সনদে সই করবে না এনসিপি

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা
ভারতের ত্রিপুরায় তিন বাংলাদেশিকে নির্মমভাবে হত্যা

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?
এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় কোন বোর্ডে পাসের হার কত?

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের
ওয়ানডেতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ড বাংলাদেশের

৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট
চট্টগ্রাম ইপিজেডে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ১৭ ইউনিট

১২ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি
২০২ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের একজনও পাস করেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প
হামাস শর্ত না মানলে গাজায় ফের অভিযান চালাবে ইসরায়েল : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প
রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধে রাজি হয়েছেন মোদি : ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?
সিআইএকে অভিযানের অনুমতি দিলেন ট্রাম্প, ভেনেজুয়েলায় সরাসরি মার্কিন হামলা?

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর
শেখ হাসিনা-কামালের ১৪০০ বার মৃত্যুদণ্ড হওয়া উচিত: চিফ প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া
চীন-তুরস্ক-ফ্রান্স থেকে ১৩২ যুদ্ধবিমান কিনছে ইন্দোনেশিয়া

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র
কেন সমুদ্রে বিস্ফোরিত হয় আলোচিত ডুবোযান টাইটান, জানাল যুক্তরাষ্ট্র

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ
অপেক্ষা ফুরাচ্ছে ১২ লাখ শিক্ষার্থীর, এইচএসসির ফল প্রকাশ আজ

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা
পাসের হার ও জিপিএ-৫ প্রাপ্তিতে এগিয়ে ছাত্রীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’
‘এবার এইচএসসির ফলের বাস্তব চিত্র সামনে এসেছে’

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা
২০২৬ সালের ঈদুল ফিতরের সম্ভাব্য তারিখ জানিয়েছেন জ্যোতির্বিদরা

৬ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ
ওয়ানডে দলে ফিরলেন সৌম্য, বাদ নাঈম-নাহিদ

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ
প্রক্সি হয়ে পাকিস্তানের সাথে সংঘাতে জড়িয়েছে কাবুল : খাজা আসিফ

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা
১৩৬ দিন অন্ধকারে থাকবে কানাডার যে এলাকা

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ
মেট্রোরেল চলাচলের নতুন সময়সূচি প্রকাশ

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা
কলম্বিয়াকে হারিয়ে যুব বিশ্বকাপের ফাইনালে আর্জেন্টিনা

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত
ইসরায়েলি হামলায় হুথির সামরিক প্রধান নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন
জুলাই সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে খালেদা জিয়াকে আমন্ত্রণ জানাল ঐকমত্য কমিশন

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল
যশোর বোর্ডে ২০ কলেজে শতভাগ ফেল

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল
পুলিশ কর্মকর্তাদের দুদকে বদলির আদেশ বাতিল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা
গাজায় ফের যুদ্ধের শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন
বিএনপির মনোনয়ন চান নারী নেত্রীসহ চারজন

নগর জীবন

নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না
নিখোঁজ হবিগঞ্জের ৩৫ যুবক থামছে না স্বজনদের কান্না

পেছনের পৃষ্ঠা

নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া
নিগারদের পাত্তাই দিল না অস্ট্রেলিয়া

মাঠে ময়দানে

সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন
সিইপিজেডে ভয়াবহ আগুন

প্রথম পৃষ্ঠা

মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট
মালেক পরিবারের সবাই মিলে লুটপাট

প্রথম পৃষ্ঠা

ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে
ঐকমত্য কমিশন জাতিকে বিভক্ত করেছে

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম
ছোট হয়েছে রুটি, বেড়েছে দাম

পেছনের পৃষ্ঠা

জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না
জুলাইয়ে কেউ মাস্টারমাইন্ড ছিল না

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ
ইতিহাস রক্ষা করাই আমাদের কাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী
বিএনপির অর্ধডজন জামায়াতের একক প্রার্থী

নগর জীবন

পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ
পাকিস্তানের হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত বাড়ির ধ্বংসাবশেষ অপসারণ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়
মানবিকের ফলে ধস ইংরেজিতেও বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

নতজানু
নতজানু

সাহিত্য

শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ
শতভাগ পাসে নেই নামিদামি কলেজ

নগর জীবন

ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল
ধর্ম অবমাননা কাঠামোগত ইসলামবিদ্বেষের ফল

সম্পাদকীয়

খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে
খালেদা জিয়া মেডিকেল বোর্ডের নিবিড় পর্যবেক্ষণে

প্রথম পৃষ্ঠা

আয়ুপথ
আয়ুপথ

সাহিত্য

ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা
ভালো নির্বাচনের পথে যত বাধা

সম্পাদকীয়

নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার
নৌবাহিনীতে চাকরির নামে প্রতারণায় দুজন গ্রেপ্তার

নগর জীবন

ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে
ডাকসু-জাকসু-চাকসুর প্রতিচ্ছবি আগামীতে জাতি দেখবে

প্রথম পৃষ্ঠা

শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক
শুরু হচ্ছে ইসির সিরিজ বৈঠক

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি
হাসিনার আমলে অনেক নেতার নামে মামলাও হয়নি

নগর জীবন

জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে
জুলাই হত্যাকাণ্ডের বিচার অবশ্যই হবে

নগর জীবন

‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান
‘ভারত-সমর্থিত’ ৩৪ সন্ত্রাসীকে হত্যা করল পাকিস্তান

পূর্ব-পশ্চিম

সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা
সমাজমাধ্যমে প্রচার প্রচারণায় মানতে হবে সাত নির্দেশনা

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়
ভোট নিয়ে কোনো আপস নয়

নগর জীবন

নাঈম আউট অঙ্কন ইন
নাঈম আউট অঙ্কন ইন

মাঠে ময়দানে

মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী
মুদ্রাস্ফীতি ও কর্মসংস্থানের ফাঁদে নিম্নবিত্ত জনগোষ্ঠী

পেছনের পৃষ্ঠা