শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ মে, ২০২০

এক তীরন্দাজের ঘরবন্দী গল্প : সা ক্ষা ৎ কা র

রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা

বললেন রোমান সানা
প্রিন্ট ভার্সন
রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা

বাংলাদেশের আর্চারিতে রোমান সানা যেন এক ‘পরশ পাথর’! -যা স্পর্শ করেন তাই সোনা হয়ে যায়! গত বছর বিশ আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতে আর্চারির ইতিহাসে প্রথম এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় ক্রীড়াবিদ হিসেবে (সিদ্দিকুর রহমানের পর) সরাসরি অলিম্পিকে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেন। ২০১৯ সালেই তিনি এশিয়া কাপে সোনা জিতেছেন। একই বছর রোমানের নেতৃত্বে এসএ গেমসের ১০ ইভেন্ট থেকে ১০ স্বর্ণ জয়ের অনন্য এক মাইলফলক অর্জন করে বাংলাদেশ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানালেন, রেজাল্টের দিক দিয়ে এখন আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা।  রোমান সানার সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন মেজবাহ্-উল-ঘশ

প্রশ্ন : এই লকডাউনের সময় ঘরবন্দী জীবন কেমন কাটছে?

রোমান সানা : আমার কাছে সব মিলে ভালোই লাগছে। পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে আছি। এটা করোনার কারণেই সম্ভব হয়েছে। বলতে গেলে ১০ বছর থেকে সেভাবে পরিবারের সঙ্গে নেই। এখন আম্মুকে সময় দিতে পারছি। ভাই-বোন, ভাতিজা-ভাতিজি সবার সঙ্গে বেশ আনন্দে কাটছে সময়।

নিজেকে ফিট রাখতে অনুশীলন করছেন কি?

কোচের নির্দেশনা অনুযায়ী রোজার আগ পর্যন্ত ফিজিক্যাল অনেক এক্সারসাইজ করেছি। হোয়াটসঅ্যাপে ‘আর্চারি ন্যাশনাল টিম’ নামে আমাদের একটা গ্রুপ আছে। সেখানে আমরা জাতীয় দলের ৭-৮ জন খেলোয়াড়সহ স্যাররা সবাই অ্যাড আছেন। কোচরা প্রতিনিয়ত গ্রুপে আপডেট দেন কার কী করতে হবে! তাদের ভিডিও দেখে আমরা কাজ করে আবার ফিডব্যাক পাঠিয়ে দিই। রোজার মধ্যে এক্সারসাইজ একটু কমিয়ে দিয়েছি। ঈদের পর আবার কঠোরভাবে পালন করব।

ভিডিও দেখে কী কী অনুশীলন করছেন?

বাসার ভিতরে থেকে যা করা যায়, তাই করছি। আর্চারি সম্পর্কিত ৩-৪ মিনিটের ইউটিউব ভিডিওগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করছি।

আর্চারিতে ফিটনেস কতটা জরুরি?

সব খেলাতেই কিন্তু ফিটনেস জরুরি। তবে আর্চারি এমন একটা খেলা যেখানে কিছু দিন খেলার মধ্যে না থাকলে অনেক বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। ধরেন, অন্য খেলায় এক বছর বসে ছিলেন তারপর এক মাস কঠোর অনুশীলন করলেই হয়তো পূর্বের অবস্থায় ফিরতে পারবেন, কিন্তু এখানে এক মাস বসে থাকলেই তা কাভার করতে আপনাকে কমপক্ষে দেড় মাস কষ্ট করতে হবে। সেখানে আমরা ২-৩ মাসের বেশি সময় ধরে বসে আছি। তাই এখন যে অবস্থায় আমি এখান থেকে পূর্বের জায়গায় ফিরতে হলে অন্তত দুই মাস কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

আর্চারিতে মনস্তাত্ত্বিক বিষয় কতটা প্রভাব ফেলে?

আর্চারি তো ৬০ ভাগই মনস্তাত্ত্বিক খেলা। বাকি ৪০ ভাগ অন্য কিছু মিলে। আপনার মনোযোগ যদি একটুখানি অন্যদিকে যায় তাহলে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। অ্যাইমিংয়ের ক্ষতি হবে, স্ট্যান্ডিংয়ের ক্ষতি হবে, ফলথ্রুর ক্ষতি হবে -সব সময় আমাদেরকে শতভাগ মনোযোগ ঠিক রেখে খেলতে হয়। সব সময় অ্যাইমিংটা খুবই সূক্ষ্মভাবে করতে হয়। হাত সামান্য নড়ে গেলেই বিশাল ক্ষতি।

আপনি যখন সেরা সময়ে তখনই করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঘটল -এ কারণে আপনার মনোবলে চোট লেগেছে কিনা?

আমি আসলে সব কিছু সব সময় পজিটিভ ভাবেই নিই। আমার বিশ্বাস, যা হয় তা ভালোর জন্যই হয়। বাস্তবতাকে মেনে নিতেই হবে। কেন এমন হচ্ছে এসব নিয়ে আমি ভাবি না। আমি সব সময় ইতিবাচক ভাবে চিন্তা করি বলেই ভালো থাকি।

এবার অলিম্পিকে স্বর্ণ জয়ের দারুণ একটা সম্ভাবনা ছিল আপনার। আসরটি এক বছর পিছিয়ে যাওয়ায় কষ্ট পেয়েছেন কিনা?

না, কষ্ট পাইনি। এটা সব কিছু নির্ভর করছে করোনার ওপর। যদি আগামী দু-এক মাসের মধ্যে সব কিছু ঠিক হয়ে যায় তো ভালো। শুনতে পাচ্ছি আগামী জুলাই থেকে সব কিছু খুলে যেতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন টুর্নামেন্টগুলো যদি অনুষ্ঠিত হয় তাহলে আমি অলিম্পিকের আগে হাতে এক বছর সময় পাব। সেটা আমার জন্য খুবই ভালো হবে।

তাহলে কি অলিম্পিক এক বছর পিছিয়ে যাওয়ায় আপনার আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেছে?

হ্যাঁ, বিষয়টা সে রকমই। এবার অলিম্পিকে হইতো আমি আত্মবিশ্বাস কম পেতাম। কারণ করোনোর জন্য বেশ কিছু টুর্নামেন্ট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আমি ঠিকমতো প্রস্তুতি নিতে পারিনি। তাই সেদিকটা চিন্তা করলে অলিম্পিক পিছিয়ে যাওয়ায় আমি বাড়তি সুবিধা পাচ্ছি। যদি করোনাটা দ্রুত ঠিক হয়ে যায়, তাহলে নিজেকে আমি আরও ভালোভাবে প্রস্তুত করে দেশকে অনেক ভালো একটা রেজাল্ট দিতে পারব। অলিম্পিকের আগে যদি আমি হাইপ্রোফাইল টুর্নামেন্টগুলো খেলতে পারি, তাহলে অনেক ভালো করতে পারব।

আর্চারদের ক্ষেত্রে বয়স কোনো ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায় কিনা?

বয়স বিষয় না। এখানে ফ্যাক্টর হচ্ছে পারফরম্যান্স। পারফরম্যান্স যতদিন থাকবে ততদিন খেলতে পারবেন। সেটা আপনি যেভাবে ধরে রাখতে পারেন। অলিম্পিকের কোরিয়ান খেলোয়াড়দের দিকে দেখেন, কারও ৩০ কারও ৩৫ বছর বয়স। এখন যে বিশ্বের এক নম্বর আর্চার তার বয়স ৩২। এখানে যার যতদিন পারফরম্যান্স সে ততদিন খেলতে পারবে।

আপনার এই ফর্মটা কতদিন ধরে রাখতে পারবেন বলে আপনার বিশ্বাস?

আমার বয়স এখন ২৪ চলছে। আমার ইচ্ছা আছে ২০২৮ সালের অলিম্পিক পর্যন্ত এই ফর্মটা ধরে রাখার। আমার বিশ্বাস চেষ্টা করলে সেটা ধরে রাখতে পারব। মানুষ চেষ্টা করলে সব কিছুই পারে। আমি আর ১০ বছর খেলতে চাই। অন্তত তিনটা অলিম্পিক খেলতে চাই।

এসএ গেমসে আর্চারির ১০ ইভেন্ট থেকে ১০ স্বর্ণ জয়ের পর আপনি বলেছিলেন আগামী ১০ বছর পর আর্চারি হবে দেশের এক নম্বর ক্রীড়া। এখনো মনে সে আত্মবিশ্বাস আছে কিনা?

হ্যাঁ, অবশ্যই সে আত্মবিশ্বাস আছে। ক্রিকেট ও ফুটবল দর্শকপ্রিয় খেলা। কিন্তু যদি জাতীয় পর্যায়ে রেজাল্টের দিকে দেখেন আমি মনে এখন আর্চারি এক নম্বর খেলা। বিশ পর্যায়ে এখনো ক্রিকেট বা ফুটবল থেকে সেভাবে কোনো পদক জেতেনি। কিন্তু আমি আর্চারিতে বিশ চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতে সরাসরি কোয়ালিফাই করছি। এমনকি আমরা বিশকাপের সেমিফাইনাল পর্যন্ত খেলেছি। আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট বা বিশ র‌্যাঙ্কিং সব কিছু মিলে রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি এক নম্বরে। যদি আগামী ৫ বছর আমরা ধারাবাহিকভাবে এই পারফরম্যান্স দেখাতে পারি আশা করি জনপ্রিয়তার দিক দিয়েও এক নম্বরে যাবে বা ক্রিকেটের পরেই থাকবে।

এই লকডাউনের সময়ের ফেডারেশন থেকে কোনো খোঁজখবর নিচ্ছে কিনা?

হ্যাঁ, ফেডারেশন আমাদের প্রতিনিয়ত খোঁজ নিচ্ছে। আমরা খুব অল্প সময়ে এই সাফল্য পেয়েছি স্যারদের একাগ্র প্রচেষ্টা এবং আমাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্যই। স্যাররা নিজেদের সন্তানের মতো আমাদের দেখাশোনা করেন। প্রেসিডেন্ট স্যার, সাধারণ সম্পাদক স্যার বা অন্য কর্মকর্তারা সব সময় খোঁজখবর রাখছেন। স্যার আমাদের জন্য যতটা কষ্ট করেন ততটা নিজের পরিবারের জন্যও হয়তো করেন না। আমাদের ফেডারেশন সেরা ফেডারেশন। অন্যরা এখন আর্চারি ফেডারেশনকে আইডল ভাবে।

অন্য আর্চারদের সঙ্গে আপনার নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে কিনা?

এখন তো দেখা হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।  তাই মোবাইলে কথা হয়। এছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সবার সঙ্গে কথা হয়। ওই গ্রুপে কোচ কর্মকর্তারাও আছেন। তারা সেখানেই নির্দেশনা দেন।

করোনার এই প্রভাব যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় সেক্ষেত্রে আপনার পরিকল্পনা কী?

যদি এই অবস্থা আরও বেশি দিন চলতে থাকে, তাহলে আমার ধনুকটা ঢাকা থেকে বাড়ি নিয়ে আসার চেষ্টা করব। তখন বাড়িতে বসে আমি শ্যাডো প্র্যাকটিস করতে পারব। তাহলে যখন শুরু করব, তখন আর ততটা সমস্যা হবে না।

অনেকবারই যে প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন, তা আরেকবার করছি, আর্চারিতে সাফল্যের রহস্য কী?

যে কোনো ক্রীড়াবিদের সাফল্যের পেছনে প্রধান হচ্ছে কঠোর পরিশ্রম। পরিশ্রম ছাড়া কোনো কিছু অর্জন করা সম্ভব নয়। এই সাফল্য হচ্ছে আমার ১০ বছরের সাধনা। সব সময় নিজেদের সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করি। আগামী দিনেও সব সময় নিজেকে উজাড় করে দিয়েই খেলব। এটাই আমার সাফল্যের রহস্য। আর কিছু নয়!

জীবনের সেরা মুহূর্ত কোনটি?

রোমান : মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে নিজে হাতে খাইয়ে দিচ্ছেন এই দৃশ্যটি আমি কখনই ভুলব না। আমি প্রথমে ভেবেছিলাম হয়তো উনি কথা বলবেন। কিন্তু আমাকে যখন কাছে ডেকে নিজের হাতে মিষ্টি মুখ করালেন সে দৃশ্যটা আমার কাছে স্বপ্নের মতো মনে হয়। কী যে ভালো লাগছিল, এই কথা আমি কোনোভাবেই ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। তারপর আমার ভালো করার ক্ষুধা আরও বেড়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
ফলাফল
ফলাফল
টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম হ্যাটট্রিক অলক কাপালির
টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম হ্যাটট্রিক অলক কাপালির
সেমিফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত
সেমিফাইনালে বাংলাদেশের প্রতিপক্ষ ভারত
বিকেএসপিতে জুলাই যোদ্ধাদের ক্রীড়া প্রশিক্ষণ
বিকেএসপিতে জুলাই যোদ্ধাদের ক্রীড়া প্রশিক্ষণ
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
ইরানকে থামাল চাইনিজ তাইপে
ইরানকে থামাল চাইনিজ তাইপে
জিতেই চলেছে বাংলাদেশ প্রতিদিন
জিতেই চলেছে বাংলাদেশ প্রতিদিন
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
এক জয়ে কি টিকে গেলেন কাবরেরা
এক জয়ে কি টিকে গেলেন কাবরেরা
সর্বশেষ খবর
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন
আজ থেকে শুরু হচ্ছে মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির আবেদন

১ সেকেন্ড আগে | ক্যাম্পাস

ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?
ভোর ৫টা না সকাল ৭টা? স্নায়ুতন্ত্র সুস্থ রাখতে কখন ঘুম থেকে উঠবেন?

৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫
নতুন আলোয় সশস্ত্র বাহিনী দিবস ২০২৫

১০ মিনিট আগে | মুক্তমঞ্চ

পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি
পুনর্বহালে জাতি হয়েছে কলঙ্কমুক্ত : এনসিপি

১৩ মিনিট আগে | রাজনীতি

শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা
শীতেও বেড়েছে সবজির দাম, যা বলছেন বিক্রেতারা

১৩ মিনিট আগে | জাতীয়

ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু
ভবিষ্যৎ নির্বাচন সুসংহত করবে : খসরু

১৫ মিনিট আগে | রাজনীতি

গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত
গণতন্ত্র ইতিবাচক ধারায় ফিরবে : জামায়াত

২৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর
আহান-অনীতকে বলিউডের ‌‘নেক্সট কাপল’ বললেন করণ জোহর

৩১ মিনিট আগে | শোবিজ

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৩২ মিনিট আগে | নগর জীবন

বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার
বিএনপির ৫৫ নেতার বহিষ্কারাদেশ প্রত্যাহার

৪৬ মিনিট আগে | রাজনীতি

সকালে ডিম খাবেন কেন
সকালে ডিম খাবেন কেন

৪৬ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি
টানা বর্ষণে ভিয়েতনামে ভয়াবহ বন্যা, ৪১ জনের প্রাণহানি

৪৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা
সার বিতরণ-সংক্রান্ত সমন্বিত নীতিমালা বিষয়ে অবহিতকরণ সভা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বাড়ছে শীতের দাপট, তাপমাত্রা ১৪.৯ ডিগ্রি

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২১ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ
যে দামে কেনা যাবে প্রতি ভরি স্বর্ণ

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া
ঢাকায় দিনভর থাকবে শুষ্ক আবহাওয়া

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা
নভেম্বরের ১৯ দিনে রেমিট্যান্স এলো ২৪৫০০ কোটি টাকা

১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ
শুক্রবার রাজধানীর যেসব মার্কেট ও দর্শনীয় স্থান বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ২১ নভেম্বর ২০২৫

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার
ফের উত্তপ্ত নেপাল, সবাইকে শান্ত থাকার আহ্বান প্রধানমন্ত্রী সুশীলার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া
১৬ বছরের কম বয়সীদের সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার নিষিদ্ধ করল অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে
যেসব খরচ বরকত বয়ে আনে

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ: মার্কিন শান্তি প্রস্তাব মানবে না ইউরোপ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব
লাল পাহাড়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থীদের ভোটের উৎসব

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে
ইন্দোনেশিয়ায় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতের পর শত শত মানুষ আশ্রয়কেন্দ্রে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত
সিরিয়ায় কুর্দি বাহিনীর গুলিতে দুই সেনা নিহত

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে
লঙ্কানদের বিপক্ষে দাপুটে জয় পেল জিম্বাবুয়ে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি
রুশ হামলার একদিন পরেও নিখোঁজ ২২ : জেলেনস্কি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ
বাংলাদেশে প্রথম জাতীয় কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা প্রস্তুতি মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ

২ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

সর্বাধিক পঠিত
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন
ঢাকার যে আসনের প্রার্থী হতে মনোনয়ন কিনলেন রিকশাচালক সুজন

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন
ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধে কে জয়ী, স্পষ্ট করল মার্কিন প্রতিবেদন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
ওসি প্রদীপ ও লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত
উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠক অনুষ্ঠিত

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত
তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুনর্বহাল, প্রতিক্রিয়ায় যা বললো জামায়াত

১৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা
অভ‍্যন্তরীণ ইস্যুতে কোনো দেশের হস্তক্ষেপের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ: দিল্লিতে নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন
আন্দোলনরত ৮ দলের কর্মসূচিতে পরিবর্তন

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে
আগামী ৩-৪ কার্যদিবসের মধ্যে গণভোট আইন করা হবে

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প
মোদিকে আরও একবার বোল্ড করলেন ট্রাম্প

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার
৩৯ টাকা কেজিতে ধান, ৫০ টাকায় সিদ্ধ চাল কিনবে সরকার

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের
বিহারে রেকর্ড গড়ে ১০ম বার মুখ্যমন্ত্রীর শপথ নীতিশ কুমারের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু
২০২৬ ফুটবল বিশ্বকাপ: এক নজরে সবকিছু

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক
সাবেক অতিরিক্ত ডিআইজি মিলন ও তার স্ত্রীর সম্পত্তি ক্রোক

১৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ
মুশফিক-লিটনের সেঞ্চুরিতে রান পাহাড়ে বাংলাদেশ

১৯ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?
যুক্তরাষ্ট্রের ‘প্রধান নন-ন্যাটো মিত্র’ হিসেবে সৌদিকে শ্রেণিকরণের তাৎপর্য কী?

১৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ
আইরিশদের পাঁচ উইকেট নিয়ে দিন শেষ করল বাংলাদেশ

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি
রুশ গোয়েন্দা জাহাজ থেকে লেজার নিক্ষেপ, যুক্তরাজ্যের কড়া হুঁশিয়ারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন
বগুড়ায় এসআর হেলথ কমপ্লেক্সের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা
লঘুচাপ ঘনীভূত হয়ে নিম্নচাপে রূপ নেওয়ার শঙ্কা, কমবে তাপমাত্রা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা
আবার জামায়াতের কঠোর সমালোচনা

প্রথম পৃষ্ঠা

ফিতা কাটাই ভরসা
ফিতা কাটাই ভরসা

শোবিজ

নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ
নান্দনিক জাহাজ বানাচ্ছে বাংলাদেশ

পেছনের পৃষ্ঠা

মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে
মানুষ চ্যাপটা এবার চট্টগ্রামে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস
সিলেটে পুরোনো কূপে নতুন করে মিলল গ্যাস

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ
সৌদিতে অপহরণ বাংলাদেশে মুক্তিপণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার
ফিরল তত্ত্বাবধায়ক সরকার

প্রথম পৃষ্ঠা

আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে ফের বসছে ইসি

পেছনের পৃষ্ঠা

সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ
সশস্ত্র বাহিনী দিবস আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা
না, আমাকে পয়সা দিতে হবে : ববিতা

শোবিজ

ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’
ক্যাপিটাল ড্রামার নাটক ‘ফার্স্ট লাভ’

শোবিজ

প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ
প্রকাশিত সংবাদের প্রতিবাদ

খবর

তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র
তারেক রহমানের ৬১তম জন্মদিন উপলক্ষে তথ্যচিত্র

শোবিজ

দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না
দেশ এগোলে মা-বোনদের ভয় পেতে হবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা
বড়পর্দায় সাংবাদিক তিশা

শোবিজ

বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়
বিদেশি কোচদের অধীনে ভারত জয়

মাঠে ময়দানে

ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে
ব্যাপক সাড়া পোস্টাল ভোটিং নিবন্ধনে

পেছনের পৃষ্ঠা

হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ
হাঙ্গেরির মঞ্চে বাংলাদেশি তাওসিফ

শোবিজ

হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক
হামজার শুভেচ্ছায় মুগ্ধ মুশফিক

মাঠে ময়দানে

রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র
রিকশাচালক সুজন কিনলেন এনসিপির মনোনয়নপত্র

পেছনের পৃষ্ঠা

মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি
মুশফিকের শততম টেস্টে লিটনেরও সেঞ্চুরি

মাঠে ময়দানে

প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল
প্রদীপ-লিয়াকতের মৃত্যুদণ্ড বহাল

প্রথম পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা
নির্বাচন নিয়ে নাগরিকদের মনে এখনো শঙ্কা

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের
পুলিশের মনোবল ভাঙলে পাহারা দিতে হবে নিজেদের

প্রথম পৃষ্ঠা

১০০-তে ১০০ মুশফিক
১০০-তে ১০০ মুশফিক

প্রথম পৃষ্ঠা

অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ
অভ্যন্তরীণ ইস্যুতে হস্তক্ষেপ চায় না বাংলাদেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু
১ ডিসেম্বর থেকে পর্যটকবাহী জাহাজ চালু

পেছনের পৃষ্ঠা

নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়
নির্বাচন নিয়ে আলোচনা করতে কমনওয়েলথ মহাসচিব ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন
তিন-চার কর্মদিবসের মধ্যেই গণভোট আইন

প্রথম পৃষ্ঠা