শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২০ মে, ২০২০

এক তীরন্দাজের ঘরবন্দী গল্প : সা ক্ষা ৎ কা র

রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা

বললেন রোমান সানা
প্রিন্ট ভার্সন
রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা

বাংলাদেশের আর্চারিতে রোমান সানা যেন এক ‘পরশ পাথর’! -যা স্পর্শ করেন তাই সোনা হয়ে যায়! গত বছর বিশ আর্চারি চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতে আর্চারির ইতিহাসে প্রথম এবং বাংলাদেশের ইতিহাসে দ্বিতীয় ক্রীড়াবিদ হিসেবে (সিদ্দিকুর রহমানের পর) সরাসরি অলিম্পিকে খেলার যোগ্যতা অর্জন করেন। ২০১৯ সালেই তিনি এশিয়া কাপে সোনা জিতেছেন। একই বছর রোমানের নেতৃত্বে এসএ গেমসের ১০ ইভেন্ট থেকে ১০ স্বর্ণ জয়ের অনন্য এক মাইলফলক অর্জন করে বাংলাদেশ। গতকাল বাংলাদেশ প্রতিদিনকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে তিনি জানালেন, রেজাল্টের দিক দিয়ে এখন আর্চারি দেশের এক নম্বর খেলা।  রোমান সানার সাক্ষাৎকারটি নিয়েছেন মেজবাহ্-উল-ঘশ

প্রশ্ন : এই লকডাউনের সময় ঘরবন্দী জীবন কেমন কাটছে?

রোমান সানা : আমার কাছে সব মিলে ভালোই লাগছে। পরিবারের সঙ্গে দীর্ঘ সময় ধরে আছি। এটা করোনার কারণেই সম্ভব হয়েছে। বলতে গেলে ১০ বছর থেকে সেভাবে পরিবারের সঙ্গে নেই। এখন আম্মুকে সময় দিতে পারছি। ভাই-বোন, ভাতিজা-ভাতিজি সবার সঙ্গে বেশ আনন্দে কাটছে সময়।

নিজেকে ফিট রাখতে অনুশীলন করছেন কি?

কোচের নির্দেশনা অনুযায়ী রোজার আগ পর্যন্ত ফিজিক্যাল অনেক এক্সারসাইজ করেছি। হোয়াটসঅ্যাপে ‘আর্চারি ন্যাশনাল টিম’ নামে আমাদের একটা গ্রুপ আছে। সেখানে আমরা জাতীয় দলের ৭-৮ জন খেলোয়াড়সহ স্যাররা সবাই অ্যাড আছেন। কোচরা প্রতিনিয়ত গ্রুপে আপডেট দেন কার কী করতে হবে! তাদের ভিডিও দেখে আমরা কাজ করে আবার ফিডব্যাক পাঠিয়ে দিই। রোজার মধ্যে এক্সারসাইজ একটু কমিয়ে দিয়েছি। ঈদের পর আবার কঠোরভাবে পালন করব।

ভিডিও দেখে কী কী অনুশীলন করছেন?

বাসার ভিতরে থেকে যা করা যায়, তাই করছি। আর্চারি সম্পর্কিত ৩-৪ মিনিটের ইউটিউব ভিডিওগুলো যথাযথভাবে অনুসরণ করছি।

আর্চারিতে ফিটনেস কতটা জরুরি?

সব খেলাতেই কিন্তু ফিটনেস জরুরি। তবে আর্চারি এমন একটা খেলা যেখানে কিছু দিন খেলার মধ্যে না থাকলে অনেক বেশি সমস্যায় পড়তে হয়। ধরেন, অন্য খেলায় এক বছর বসে ছিলেন তারপর এক মাস কঠোর অনুশীলন করলেই হয়তো পূর্বের অবস্থায় ফিরতে পারবেন, কিন্তু এখানে এক মাস বসে থাকলেই তা কাভার করতে আপনাকে কমপক্ষে দেড় মাস কষ্ট করতে হবে। সেখানে আমরা ২-৩ মাসের বেশি সময় ধরে বসে আছি। তাই এখন যে অবস্থায় আমি এখান থেকে পূর্বের জায়গায় ফিরতে হলে অন্তত দুই মাস কঠোর পরিশ্রম করতে হবে।

আর্চারিতে মনস্তাত্ত্বিক বিষয় কতটা প্রভাব ফেলে?

আর্চারি তো ৬০ ভাগই মনস্তাত্ত্বিক খেলা। বাকি ৪০ ভাগ অন্য কিছু মিলে। আপনার মনোযোগ যদি একটুখানি অন্যদিকে যায় তাহলে অনেক বড় ক্ষতি হয়ে যাবে। অ্যাইমিংয়ের ক্ষতি হবে, স্ট্যান্ডিংয়ের ক্ষতি হবে, ফলথ্রুর ক্ষতি হবে -সব সময় আমাদেরকে শতভাগ মনোযোগ ঠিক রেখে খেলতে হয়। সব সময় অ্যাইমিংটা খুবই সূক্ষ্মভাবে করতে হয়। হাত সামান্য নড়ে গেলেই বিশাল ক্ষতি।

আপনি যখন সেরা সময়ে তখনই করোনাভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ঘটল -এ কারণে আপনার মনোবলে চোট লেগেছে কিনা?

আমি আসলে সব কিছু সব সময় পজিটিভ ভাবেই নিই। আমার বিশ্বাস, যা হয় তা ভালোর জন্যই হয়। বাস্তবতাকে মেনে নিতেই হবে। কেন এমন হচ্ছে এসব নিয়ে আমি ভাবি না। আমি সব সময় ইতিবাচক ভাবে চিন্তা করি বলেই ভালো থাকি।

এবার অলিম্পিকে স্বর্ণ জয়ের দারুণ একটা সম্ভাবনা ছিল আপনার। আসরটি এক বছর পিছিয়ে যাওয়ায় কষ্ট পেয়েছেন কিনা?

না, কষ্ট পাইনি। এটা সব কিছু নির্ভর করছে করোনার ওপর। যদি আগামী দু-এক মাসের মধ্যে সব কিছু ঠিক হয়ে যায় তো ভালো। শুনতে পাচ্ছি আগামী জুলাই থেকে সব কিছু খুলে যেতে পারে। বিশ্বের বিভিন্ন টুর্নামেন্টগুলো যদি অনুষ্ঠিত হয় তাহলে আমি অলিম্পিকের আগে হাতে এক বছর সময় পাব। সেটা আমার জন্য খুবই ভালো হবে।

তাহলে কি অলিম্পিক এক বছর পিছিয়ে যাওয়ায় আপনার আত্মবিশ্বাস আরও বেড়ে গেছে?

হ্যাঁ, বিষয়টা সে রকমই। এবার অলিম্পিকে হইতো আমি আত্মবিশ্বাস কম পেতাম। কারণ করোনোর জন্য বেশ কিছু টুর্নামেন্ট বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। আমি ঠিকমতো প্রস্তুতি নিতে পারিনি। তাই সেদিকটা চিন্তা করলে অলিম্পিক পিছিয়ে যাওয়ায় আমি বাড়তি সুবিধা পাচ্ছি। যদি করোনাটা দ্রুত ঠিক হয়ে যায়, তাহলে নিজেকে আমি আরও ভালোভাবে প্রস্তুত করে দেশকে অনেক ভালো একটা রেজাল্ট দিতে পারব। অলিম্পিকের আগে যদি আমি হাইপ্রোফাইল টুর্নামেন্টগুলো খেলতে পারি, তাহলে অনেক ভালো করতে পারব।

আর্চারদের ক্ষেত্রে বয়স কোনো ফ্যাক্টর হয়ে দাঁড়ায় কিনা?

বয়স বিষয় না। এখানে ফ্যাক্টর হচ্ছে পারফরম্যান্স। পারফরম্যান্স যতদিন থাকবে ততদিন খেলতে পারবেন। সেটা আপনি যেভাবে ধরে রাখতে পারেন। অলিম্পিকের কোরিয়ান খেলোয়াড়দের দিকে দেখেন, কারও ৩০ কারও ৩৫ বছর বয়স। এখন যে বিশ্বের এক নম্বর আর্চার তার বয়স ৩২। এখানে যার যতদিন পারফরম্যান্স সে ততদিন খেলতে পারবে।

আপনার এই ফর্মটা কতদিন ধরে রাখতে পারবেন বলে আপনার বিশ্বাস?

আমার বয়স এখন ২৪ চলছে। আমার ইচ্ছা আছে ২০২৮ সালের অলিম্পিক পর্যন্ত এই ফর্মটা ধরে রাখার। আমার বিশ্বাস চেষ্টা করলে সেটা ধরে রাখতে পারব। মানুষ চেষ্টা করলে সব কিছুই পারে। আমি আর ১০ বছর খেলতে চাই। অন্তত তিনটা অলিম্পিক খেলতে চাই।

এসএ গেমসে আর্চারির ১০ ইভেন্ট থেকে ১০ স্বর্ণ জয়ের পর আপনি বলেছিলেন আগামী ১০ বছর পর আর্চারি হবে দেশের এক নম্বর ক্রীড়া। এখনো মনে সে আত্মবিশ্বাস আছে কিনা?

হ্যাঁ, অবশ্যই সে আত্মবিশ্বাস আছে। ক্রিকেট ও ফুটবল দর্শকপ্রিয় খেলা। কিন্তু যদি জাতীয় পর্যায়ে রেজাল্টের দিকে দেখেন আমি মনে এখন আর্চারি এক নম্বর খেলা। বিশ পর্যায়ে এখনো ক্রিকেট বা ফুটবল থেকে সেভাবে কোনো পদক জেতেনি। কিন্তু আমি আর্চারিতে বিশ চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতে সরাসরি কোয়ালিফাই করছি। এমনকি আমরা বিশকাপের সেমিফাইনাল পর্যন্ত খেলেছি। আন্তর্জাতিক টুর্নামেন্ট বা বিশ র‌্যাঙ্কিং সব কিছু মিলে রেজাল্টের দিক দিয়ে আর্চারি এক নম্বরে। যদি আগামী ৫ বছর আমরা ধারাবাহিকভাবে এই পারফরম্যান্স দেখাতে পারি আশা করি জনপ্রিয়তার দিক দিয়েও এক নম্বরে যাবে বা ক্রিকেটের পরেই থাকবে।

এই লকডাউনের সময়ের ফেডারেশন থেকে কোনো খোঁজখবর নিচ্ছে কিনা?

হ্যাঁ, ফেডারেশন আমাদের প্রতিনিয়ত খোঁজ নিচ্ছে। আমরা খুব অল্প সময়ে এই সাফল্য পেয়েছি স্যারদের একাগ্র প্রচেষ্টা এবং আমাদের কঠোর পরিশ্রমের জন্যই। স্যাররা নিজেদের সন্তানের মতো আমাদের দেখাশোনা করেন। প্রেসিডেন্ট স্যার, সাধারণ সম্পাদক স্যার বা অন্য কর্মকর্তারা সব সময় খোঁজখবর রাখছেন। স্যার আমাদের জন্য যতটা কষ্ট করেন ততটা নিজের পরিবারের জন্যও হয়তো করেন না। আমাদের ফেডারেশন সেরা ফেডারেশন। অন্যরা এখন আর্চারি ফেডারেশনকে আইডল ভাবে।

অন্য আর্চারদের সঙ্গে আপনার নিয়মিত যোগাযোগ হচ্ছে কিনা?

এখন তো দেখা হওয়ার কোনো সুযোগ নেই।  তাই মোবাইলে কথা হয়। এছাড়া হোয়াটসঅ্যাপ গ্রুপে সবার সঙ্গে কথা হয়। ওই গ্রুপে কোচ কর্মকর্তারাও আছেন। তারা সেখানেই নির্দেশনা দেন।

করোনার এই প্রভাব যদি দীর্ঘস্থায়ী হয় সেক্ষেত্রে আপনার পরিকল্পনা কী?

যদি এই অবস্থা আরও বেশি দিন চলতে থাকে, তাহলে আমার ধনুকটা ঢাকা থেকে বাড়ি নিয়ে আসার চেষ্টা করব। তখন বাড়িতে বসে আমি শ্যাডো প্র্যাকটিস করতে পারব। তাহলে যখন শুরু করব, তখন আর ততটা সমস্যা হবে না।

অনেকবারই যে প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন, তা আরেকবার করছি, আর্চারিতে সাফল্যের রহস্য কী?

যে কোনো ক্রীড়াবিদের সাফল্যের পেছনে প্রধান হচ্ছে কঠোর পরিশ্রম। পরিশ্রম ছাড়া কোনো কিছু অর্জন করা সম্ভব নয়। এই সাফল্য হচ্ছে আমার ১০ বছরের সাধনা। সব সময় নিজেদের সেরাটা দিয়ে চেষ্টা করি। আগামী দিনেও সব সময় নিজেকে উজাড় করে দিয়েই খেলব। এটাই আমার সাফল্যের রহস্য। আর কিছু নয়!

জীবনের সেরা মুহূর্ত কোনটি?

রোমান : মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আমাকে নিজে হাতে খাইয়ে দিচ্ছেন এই দৃশ্যটি আমি কখনই ভুলব না। আমি প্রথমে ভেবেছিলাম হয়তো উনি কথা বলবেন। কিন্তু আমাকে যখন কাছে ডেকে নিজের হাতে মিষ্টি মুখ করালেন সে দৃশ্যটা আমার কাছে স্বপ্নের মতো মনে হয়। কী যে ভালো লাগছিল, এই কথা আমি কোনোভাবেই ভাষায় প্রকাশ করতে পারব না। তারপর আমার ভালো করার ক্ষুধা আরও বেড়ে গেছে।

এই বিভাগের আরও খবর
আজকের প্রশ্ন
আজকের প্রশ্ন
টিভিতে
টিভিতে
টি স্পোর্টস
টি স্পোর্টস
টেস্টে বাংলাদেশের দলীয় সর্বোচ্চ রান ৬৩৮
টেস্টে বাংলাদেশের দলীয় সর্বোচ্চ রান ৬৩৮
টিটির মিক্সড ডাবলসে বাংলাদেশের রৌপ্য জয়
টিটির মিক্সড ডাবলসে বাংলাদেশের রৌপ্য জয়
এক ম্যাচ আগেই হকিতে আশা শেষ
এক ম্যাচ আগেই হকিতে আশা শেষ
ঢাকায় নারী কাবাডি বিশ্বকাপ ১৭ নভেম্বর
ঢাকায় নারী কাবাডি বিশ্বকাপ ১৭ নভেম্বর
২১ বছর পর গ্র্যান্ড মাস্টার টুর্নামেন্ট
২১ বছর পর গ্র্যান্ড মাস্টার টুর্নামেন্ট
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
সর্বশেষ খবর
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!
অস্থিরতার ফাঁদে দেশ!

২ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম
কানাডার মন্ট্রিয়েল মাতালেন কুমার শানু ও সাদনা সারগাম

৬ মিনিট আগে | পরবাস

সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম
সাঈদ আনোয়ারের রেকর্ডে ভাগ বসালেন বাবর আজম

৬ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা
জনমতের সঠিক প্রতিফলন না ঘটার আশঙ্কা

৭ মিনিট আগে | জাতীয়

সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ
সমেশপুরের সবজি চারায় সবুজ সারাদেশের মাঠ

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প
বিবিসির বিরুদ্ধে আইনি ব্যবস্থা নেবেন ট্রাম্প

২০ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ
মহাখালীতে ককটেল বিস্ফোরণ

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ
‘স্কুল ফিডিং’ কার্যক্রম শুরু আজ

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের
তাইওয়ানে ৩৩ কোটি ডলারের অস্ত্র বিক্রির অনুমোদন যুক্তরাষ্ট্রের

৩৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়
মেক্সিকোর কাছে হেরে অনূর্ধ্ব-১৭ বিশ্বকাপ থেকে আর্জেন্টিনার বিদায়

৪৭ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর
মোটরসাইকেলের ধাক্কায় প্রাণ গেল ২ মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর

৫২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯
জম্মু–কাশ্মিরে থানায় ভয়াবহ বিস্ফোরণ, নিহত ৯

৫৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা
তেল ট্যাংকার জব্দ করল ইরান, যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে উত্তেজনার শঙ্কা

৫৯ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী
বিহারের পর এবার পশ্চিমবঙ্গ থেকেও জঙ্গলরাজ খতম করব: নরেন্দ্র মোদী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী
লেবাননের ভেতরে দেয়াল নির্মাণ করেছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষী বাহিনী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৫ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়
আজ টানা ১০ ঘণ্টা বিদ্যুৎ থাকবে না যেসব এলাকায়

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘তারুণ্যের উৎসব’ রবিবার

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা
১০ সুন্নতে স্বাস্থ্য সুরক্ষা

২ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

ত্বকের উজ্জ্বলতায়
ত্বকের উজ্জ্বলতায়

৩ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা
প্রখ্যাত মার্কিন কোচ জন বিমকে গুলি করে হত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট
ফাহাদ-নীড়দের জন্য গ্র্যান্ডমাস্টার টুর্নামেন্ট

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের
ডেভিস কাপ টেনিসে ভালো ফলের প্রত্যাশা বাংলাদেশের

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারে কয়েদির মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া
পরীক্ষার্থীদের জন্য নীরব পরিবেশ নিশ্চিতে সব ফ্লাইট বন্ধ রাখল দক্ষিণ কোরিয়া

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা
মেসিময় ম্যাচে অ্যাঙ্গোলাকে হারাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনা

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই
আল্লাহ ছাড়া কারও সৃষ্টির ক্ষমতা নেই

৮ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই
প্রকৃতির সঙ্গে কী সম্পর্ক চাই

৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু
বলিউডের বর্ষীয়ান অভিনেত্রী কামিনী কৌশলের মৃত্যু

৯ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
খিলগাঁওয়ে কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী
জীবদ্দশায় আর কোনো রাজনৈতিক দল করব না: লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা
স্কুলে ভর্তির নতুন নীতিমালা প্রকাশ, ৬৩ শতাংশই কোটা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক
বিচারকের ছেলে তাওসিফের মৃত্যু অতিরিক্ত রক্তক্ষরণে : ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর
আমি আবার কখনো নির্বাচন করতে পারব ভাবিনি: বাবর

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগ নির্বাচনে অংশ নিতে পারবে না : প্রধান উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন
গণভোটে আইন প্রণয়ন হয়ে যাবে না, সেজন্য সংসদ গঠিত হতে হবে : সালাহউদ্দিন

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারতে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার
গোপনে অ্যাপে সংগঠিত হচ্ছে দুর্বৃত্তরা, ৫০ থানায় নিরাপত্তা জোরদার

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি
৩০টি বিদেশি নম্বর থেকে হত্যার হুমকি পেয়েছি : ওসমান হাদি

১৭ ঘণ্টা আগে | ফেসবুক কর্নার

গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি
গাজা নিয়ে মার্কিন প্রস্তাবে রাশিয়া-চীনসহ আরব দেশগুলোর আপত্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত
কুষ্টিয়া-১ আসনে এনসিপির মনোনয়ন নিলেন নুসরাত

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী
একটি দল ভোটের মাঠে জান্নাতের টিকিট বিক্রি করছে: নবীউল্লাহ নবী

১৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা
বাইসাইকেল গোল করা হামজার প্রশংসায় ফিফা

১৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়
ফিলিস্তিনি মসজিদে ইসরায়েলের আগুন ; নিন্দার ঝড়

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হল উমরের পুলওয়ামার বাড়ি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি
অ্যাঙ্গোলার বিপক্ষে শুরু থেকেই খেলবেন মেসি

১৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন
প্রত্যাহার করা ২০ ডিসিকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয় ও বিভাগে পদায়ন

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু
এখন দেশের মানুষের প্রধান চাহিদা উৎসবমুখর নির্বাচন: আমীর খসরু

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত
৫ ইসলামী ব্যাংক পাচ্ছে ছাড়, এখনই দিতে হচ্ছে না টাকা ফেরত

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে
ছাত্রদের যৌন হয়রানির মামলায় ঢাবি অধ্যাপক কারাগারে

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন
ঢাকা ও আশপাশের জেলায় ১২ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’
শনিবার হালুয়াঘাটে গারো সম্প্রদায়ের নবান্ন উৎসব ‘ওয়ানগালা’

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ
ফিলিস্তিন রাষ্ট্রদূতের নৈশভোজে বিএনপি নেতাদের অংশগ্রহণ

১০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত
জয়পুরহাট গার্লস ক্যাডেট কলেজের প্রাক্তন ক্যাডেটদের প্রথম পুনর্মিলনী উদযাপিত

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত
জেমস ও পাকিস্তানের আলী আজমতের কনসার্ট স্থগিত

২১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা
প্রেমিকাকে ভিডিও কলে রেখে এমসি কলেজ শিক্ষার্থীর আত্মহত্যা

২১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ
আয়ারল্যান্ডকে ইনিংস ও ৪৭ রানে হারাল বাংলাদেশ

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির
১২ ঘণ্টা বিমানে আটকা, জোহানেসবার্গে অবশেষে অবতরণ ১৫৩ ফিলিস্তিনির

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক
ছাত্রদের যৌন হয়রানির অভিযোগে ঢাবি অধ্যাপক আটক

১৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়
পৃথিবীর ‘হাই রিস্ক জোন’ উঠে এলো নতুন গবেষণায়

১২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

প্রিন্ট সর্বাধিক
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি
গুঁড়িয়ে দেওয়া হলো উমরের বাড়ি

প্রথম পৃষ্ঠা

এখন শুধুই নির্বাচন
এখন শুধুই নির্বাচন

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক
স্বজন হয়ে উঠছেন ঘাতক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...
আজও দর্শকমন ছুঁয়ে আছে যে দুই জুটি...

শোবিজ

সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার
সিদ্ধান্ত নেবে পরবর্তী সরকার

পেছনের পৃষ্ঠা

রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ
রহস্যঘেরা সেই মায়াবী মুখ

শোবিজ

তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব
তারেক রহমানের হাত ধরে কাজ করে যাব

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার
বিএনপি কার্যালয়ের পেছন থেকে বোমাসদৃশ বস্তু উদ্ধার

দেশগ্রাম

ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা
ছুটির দিনে সৈকতে প্রাণের মেলা

পেছনের পৃষ্ঠা

দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা
দুষ্টু মেয়ের মিষ্টি কথা

শোবিজ

স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট
স্পিন নয়, চাই স্পোর্টিং উইকেট

মাঠে ময়দানে

চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার
চাকরির আড়ালে রাশিয়ায় মানব পাচার

পেছনের পৃষ্ঠা

১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক
১০০ টেস্টের অপেক্ষায় মুশফিক

মাঠে ময়দানে

এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত
এশিয়ান আর্চারিতে কোরিয়াকে ছাড়িয়ে ভারত

মাঠে ময়দানে

হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন
হামজাকে ঘিরেই স্বপ্ন

মাঠে ময়দানে

এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স
এমবাপ্পের ৪০০ বিশ্বকাপে ফ্রান্স

মাঠে ময়দানে

শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ
শরীফের ক্যামেরায় সাগরতলের অজানা জগৎ

শনিবারের সকাল

সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
সর্বোচ্চ সতর্ক আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

প্রথম পৃষ্ঠা

ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার
ছাত্রদের যৌন হয়রানি, ঢাবি শিক্ষক গ্রেপ্তার

প্রথম পৃষ্ঠা

বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে
বসুন্ধরা স্ট্রাইকার্স ফাইনালে

মাঠে ময়দানে

সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে
সংকটে ইলিশের দাম বেড়েছে

পেছনের পৃষ্ঠা

আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না
আগামী নির্বাচনে আওয়ামী লীগ অংশ নিতে পারবে না

প্রথম পৃষ্ঠা

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচনের লক্ষ্যেই মাঠে আছি

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে
কী হবে হ্যাঁ-না ভোটে

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে
আগুন জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ ও রেললাইনে

প্রথম পৃষ্ঠা

বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার
বাল্যবন্ধু জরেজ ও তার প্রেমিকা গ্রেপ্তার

পেছনের পৃষ্ঠা

ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা
ভারত সফরে যাচ্ছেন নিরাপত্তা উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা
ভালো নেই রাজধানীর গৃহশিক্ষকরা

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার
যুক্তরাষ্ট্রে প্রশংসিত বাংলাদেশি পুলিশ অফিসার

পেছনের পৃষ্ঠা