শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ০৯ জুলাই, ২০১৯

পানি নিষ্কাশনের পথ কোথায়

রেজা মুজাম্মেল, চট্টগ্রাম
প্রিন্ট ভার্সন
পানি নিষ্কাশনের পথ কোথায়

চট্টগ্রাম নগরের পাথরঘাটা এলাকার কলাবাগিচা খাল। এ খালের পাড়ে দাঁড়ালে বুঝার কোনো উপায় নেই এটি একটি খাল! দৃষ্টি জুড়ে দেখা যাবে সবুজ ঘাস, বৃক্ষ ও লতা। খালের ওপরই গজে উঠেছে ঘাস। পানির কোনো চিহ্ন নেই। নেই পানি চলাচলের দৃশ্য। পাড়েই আছে আবর্জনার স্তূপ। হয়েছে দখল। খালের বুকেই আছে বসতি-স্থাপনা। হ্যাঁ, এটিও একটি খাল। এই খাল দিয়েই পাথরঘাটা, ইকবাল রোড, জলিলগঞ্জসহ আশপাশের এলাকার পানি সরাসরি কর্ণফুলী নদীতে পড়ত। কিন্তু এখন সেই দৃশ্য ইতিহাস। অভিন্ন দৃশ্য পাশের বিবি মরিয়ম খাল এবং টেকপাড়া খালের। এ দুটি খাল দিয়ে পানি প্রবাহিত হওয়ার কোনো দৃশ্যই দেখা যায় না। সরেজমিন গিয়ে এমন চিত্র দেখা যায়। চট্টগ্রাম নগরের ৫৭টি খালের অধিকাংশই এখন বেহাল অবস্থা। দখল, ভরাট, আবর্জনায় নাকাল হয়ে আছে। কোথাও চসিক নিজে, কোথাও স্থানীয় বাসিন্দা, কোথাও বাণিজ্যিকভাবে দখল করা হয়েছে। ফলে বাধাগ্রস্ত হয় পানি নিষ্কাশন। তৈরি হয় জলাবদ্ধতা। দুর্ভোগে পড়ছে সাধারণ মানুষ।     

তবে চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) সেনাবাহিনীর সহায়তায় ‘চট্টগ্রাম শহরের জলাবদ্ধতা নিরসনকল্পে খাল পুনঃখনন, সম্প্রসারণ, সংস্কার ও উন্নয়ন’ শীর্ষক ৫ হাজার ৬১৬ কোটি ৪৯ লাখ ৯০ টাকার মেগা প্রকল্পের আওতায়

প্রথম পর্যায়ে পরামর্শক প্রতিষ্ঠান সেন্টার ফর এনভায়রনমেন্টাল অ্যান্ড জিওগ্রাফিক ইনফরমেশন সার্ভিসেস (সিইজিআইএস) ১৩টি প্রধান খালের জরিপ করে ১২৩ একর জায়গা অবৈধ দখলে এবং খালগুলোতে ছোট-বড় ও পাকা, আধাপাকা, কাঁচা ঘরসহ অবৈধ ১ হাজার ৫৭৬টি স্থাপনা চিহ্নিত করে। গত ২ জুলাই থেকে সিডিএ উচ্ছেদ অভিযান শুরু করে। অভিযানে নগরের রাজা খাল, নোয়া খালসহ কয়েকটি খালের অর্ধশত অবৈধ স্থাপনা উচ্ছেদ করে।    

মেগা প্রকল্পের পরিচালক প্রকৌশলী মঈনুদ্দিন বলেন, ‘নগরের জলাবদ্ধতা নিরসন প্রকল্পে ৩৬টি খাল খনন, পরিষ্কারসহ প্রয়োজনীয় কাজ করা হচ্ছে। ইতিমধ্যে ১১টি খালের কাজ শুরু হয়েছে। উচ্ছেদ করা হচ্ছে ১৩টি খালপাড়ের অবৈধ স্থাপনা। নির্মাণ করা হচ্ছে খালের মুখে স্লুইস গেট। প্রকল্পের কাজ শেষ হলে খালগুলোর আসল চেহেরা ফিরে পাবে।’    

চসিকের প্রকৌশল বিভাগ সূত্রে জানা যায়, নগরে ১৬৩ দশমিক ৫০ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে ৫৭টি খাল আছে (সিডিএ বলছে ৩৬টি)। এর মধ্যে ২০টি খাল সরাসরি কর্ণফুলী নদীতে গিয়ে মিশছে, ১০টি বঙ্গোপসাগরের সঙ্গে এবং দুটি হালদা নদীর সঙ্গে মিশছে। অন্যগুলো মিশেছে বিভিন্ন খালের সঙ্গে। তবে তিনটি খালই নগরের পানি নিষ্কাশনে বড় ভূমিকা রাখে। এগুলো হলো ৬ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে চাক্তাই খাল, ৭ দশমিক ৫ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে রাজা খাল এবং ৬ দশমিক ৩ কিলোমিটার দৈর্ঘ্যরে মহেশখাল। কিন্তু এ তিনটি খালই পড়েছে দখল ও ভরাটের কবলে।

চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশনের (চসিক) তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী (যান্ত্রিক) সুদীপ বসাক বলেন, ‘চউক জলাবদ্ধতা নিরসনে মেগা প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে। তাই এখন চসিক খাল পরিষ্কার নিয়ে কোনো কাজ করছে না। তবে চসিক নালা-নর্দমা পরিষ্কারে নিয়মিত কাজ করে যাচ্ছে।’ জানা যায়, ১৯৯৫ সালে প্রণীত মহাপরিকল্পনায় চকবাজার, দেওয়ানবাজার, জামাল খান, স্টেডিয়াম, চাক্তাই ও খাতুনগঞ্জসহ আশপাশের সিংহভাগ এলাকার পানি নিষ্কাশনে গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে চাক্তাই খালকে উল্লেখ করা হয়। কিন্তু এ খালটি এখন চট্টগ্রামের দুঃখ হিসেবে পরিণত হয়েছে। পানি নিষ্কাশনে খালটি পরিষ্কার রাখা অত্যন্ত জরুরি হলেও দখল, ভরাট-আবর্জনার স্তূপের কারণে অধিকাংশ অংশে প্রাকৃতিক খালের কোনো বৈশিষ্ট্য নেই এখানে। চকবাজার ধোনির পুল, মিয়াখান নগর, দেওয়ানবাজার, মাস্টারপুলসহ বিভিন্ন অংশে দেখা যায় খালের পাড় তো বটেই, কোথাও কোথাও খালের মধ্যেও দেখা যায় ময়লা-আবর্জনার স্তূপ। নগরের নন্দনকানন পাহাড় থেকে সৃষ্ট বদরখালী খাল আন্দরকিল্লা, লালদীঘির পূর্ব পাড়, বদরপট্টি, টেরিবাজার, কোরবানিগঞ্জ, খাতুনগঞ্জ, মিয়াখান নগর হয়ে বাঁশঘাটা এলাকায় মিশেছে চাক্তাই খালের সঙ্গে। এ খালটি দিয়েই এসব এলাকার পানি প্রবাহিত হয়ে পড়ে কর্ণফুলী নদীতে। কিন্তু এটির এখন বেহাল অবস্থা। কোথাও খালের চিহ্ন আছে, কোথাও নেই। কোথাও মনে হয় ড্রেন। বদর খালের মধ্যেই চসিক নির্মাণ করেছে দুটি ভবন। একই সঙ্গে বড় কবরস্থান, অছি মিয়ার বাড়ি, আমিন হাজী রোড ও ইসমাইল হাজী রোড, নয়া মসজিদ পশ্চিমপাড়া এলাকায় সংযুক্ত হওয়া বির্জা খালের অবস্থাও অভিন্ন। অধিকাংশ স্থানেই কমে গেছে প্রশস্ততা। কোথাও ড্রেনের চেয়েও ছোট। অন্যদিকে, নগরের মোগলটুলি, কমার্স কলেজ এলাকা ও আগ্রাবাদ বাণিজ্যিক এলাকার পানি প্রবাহিত নাসির খাল দিয়ে। কিন্তু এ খালটিও দখল-ভরাটের কবলে। অবৈধভাবে খালের দুই পাড় দখলে নিয়ে তৈরি করা হয়েছে নানা স্থাপনা। মির্জা খাল দিয়ে প্রবাহিত হয় নগরের ষোলশহর, নাসিরাবাদ, পাঁচলাইশ, সুগন্ধা আবাসিক এলাকা, শুলকবহর ও বহদ্দারহাটসহ প্রায় ২১৮০ হেক্টর এলাকার পানি। কিন্তু এটির বেদখলের চিত্রও ভয়ানক। মির্জাপুল এলাকার অংশটি বর্জ্য ও মাটি দিয়ে প্রায় ভরাট।  

এই বিভাগের আরও খবর
উন্নয়ন কাজে ধীরগতি
উন্নয়ন কাজে ধীরগতি
সুপেয় পানি পাচ্ছেন না মানুষ
সুপেয় পানি পাচ্ছেন না মানুষ
মশার কামড়ে অতিষ্ঠ নগরবাসী
মশার কামড়ে অতিষ্ঠ নগরবাসী
মশা নিধনে বরাদ্দ কম
মশা নিধনে বরাদ্দ কম
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
রাজধানীতে অরক্ষিত ফুটওভার ব্রিজ
সংযোগ সড়কের অভাবে অচল সেতু
সংযোগ সড়কের অভাবে অচল সেতু
চলছে উচ্ছেদ-দখলের খেলা
চলছে উচ্ছেদ-দখলের খেলা
যানজটে নাজেহাল নগরজীবন
যানজটে নাজেহাল নগরজীবন
সড়কই যেন বাসস্ট্যান্ড
সড়কই যেন বাসস্ট্যান্ড
খানাখন্দে বেহাল সড়ক
খানাখন্দে বেহাল সড়ক
সংস্কার কাজে ধীরগতি
সংস্কার কাজে ধীরগতি
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
উড়ালসড়কে ছিনতাই উৎপাত
সর্বশেষ খবর
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত
পাঁচ তুর্কি সেনা নিহত

৪১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে
এবারের ব্রিকস সম্মেলনে নেই জিনপিং, পুতিন ভার্চুয়ালে

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?
প্রত্যাশার চেয়েও দ্রুতগতিতে কেন গলছে হিমালয়ের হিমবাহ?

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮
টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৬৮

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া
অর্থনীতি চাঙা করতে নাগরিকদের প্রণোদনা দিচ্ছে দক্ষিণ কোরিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে
‘ধামাকা শপিং’য়ের চেয়ারম্যান এম আলী কারাগারে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক
সুষ্ঠু নির্বাচনের মাধ্যমে সরকার গঠনের জন্য আমরা রক্ত দিয়েছি : ফারুক

৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা
৩৫০০ বছরের পুরনো শহরের সন্ধান পেলেন প্রত্নতাত্ত্বিকরা

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত
এজবাস্টনে জয় তুলে নিয়ে সিরিজে সমতায় ফিরল ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়
সাউথ এশিয়ান কারাতে চ্যাম্পিয়নশিপে তাইমের স্বর্ণ জয়

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল
ক্ষেপণাস্ত্র হামলার পর ইসরায়েরি বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা
ফেসবুকে ‘মরা ছাড়া কোনো গতি নেই’ লিখে যুবকের আত্মহত্যা

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব
গ্লোবাল সুপার লিগে দল পেলেন সাকিব

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’
‘একটি পক্ষ দেশে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে’

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক
মাহমুদুর রহমানের মায়ের মৃত্যুতে তারেক রহমানের শোক

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির
পাকিস্তানের সঙ্গে সংঘাতে ভারতের ২৫০ সেনা নিহত, দাবি সামা টিভির

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা
গলাচিপায় শিক্ষার্থীদের নিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা বিষয়ক কর্মশালা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে বিএনপির বিক্ষোভ সমাবেশ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ
আমরা জুলাই সনদ ও ঘোষণাপত্র আদায় করে ছাড়ব : নাহিদ

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু
অটোরিকশার ধাক্কায় মোটরসাইকেল আরোহীর মৃত্যু

৬ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান
জার্মানির বার্লিনে একক নৃত্যানুষ্ঠান

৬ ঘণ্টা আগে | পরবাস

করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান
করাচিতে ভবন ধসে নিহত ২৭, শেষ হয়েছে উদ্ধার অভিযান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা
পাকা পেঁপে খাওয়ার উপকারিতা

৬ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স
একটি মহল বিএনপিকে নিয়ে অপপ্রচার করছে : প্রিন্স

৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী
ট্রাম্পের শুল্ক হুমকিতে ‘সহজে আপস নয়’ : জাপানের প্রধানমন্ত্রী

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?
ক্লাব বিশ্বকাপের সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি?

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু
পানিতে ডুবে শিশুর মৃত্যু

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার
গাজায় গণহত্যার বিরোধিতা: যুক্তরাজ্যে ৮৩ বছরের ধর্মযাজক গ্রেফতার

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সর্বাধিক পঠিত
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’
রাজনীতিতে আত্মপ্রকাশ করলেন ইলন মাস্ক, দলের নাম ‘আমেরিকা পার্টি’

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু
স্ত্রীর সঙ্গে দ্বন্দ্ব, নিজের মুখপাত্রকে বরখাস্ত করলেন নেতানিয়াহু

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক
১০ম গ্রেডে উন্নীত হচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট
পাঁচ সামরিক স্থাপনায় ক্ষয়ক্ষতির তথ্য গোপন করেছে ইসরায়েল: রিপোর্ট

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ
সাংবাদিকদের হুমকি দিলেন হাসনাত আব্দুল্লাহ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা
ইসরায়েলে ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র হামলা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো
যে কারণে জোতার শেষকৃত্যে উপস্থিত হননি রোনালদো

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা
ইরানে যেভাবে পালিত হয় আশুরা

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল
একটি মহল বিএনপিকে সংস্কারবিরোধী দেখানোর অপচেষ্টা করছে : মির্জা ফখরুল

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া
ট্রাম্পের গলফ ক্লাবের আকাশসীমা লঙ্ঘন, যুদ্ধবিমান দিয়ে তাড়া

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড
হাসারাঙ্গার বিশ্বরেকর্ড

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি
শ্রীলঙ্কাকে হারিয়ে ওয়ানডে র‍্যাঙ্কিংয়ে বাংলাদেশের উন্নতি

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি
যুদ্ধের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে খামেনি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'
'পিআর নিয়ে ঐকমত্য কমিশনে আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরুই হয়নি'

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না
ধর্ষণের শিকার হয়ে বিষ পান করা সেই কিশোরীকে বাঁচানো গেল না

১১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?
এআই দিয়ে তৈরি ভিডিও কীভাবে চিনবেন?

১৬ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে
ক্লাব বিশ্বকাপে গোল্ডেন বুট জয়ের দৌড়ে যারা এগিয়ে

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে
ভারতের বিমানবন্দরে আটকে থাকা ব্রিটিশ যুদ্ধবিমান সরিয়ে নেওয়া হচ্ছে

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ
লাগামহীন লুটপাট আওয়ামী লীগ আমলের বড় নির্দেশক : উপদেষ্টা আসিফ

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল
শেষ মুহূর্তের নাটকীয়তায় ডর্টমুন্ডকে হারিয়ে সেমিফাইনালে রিয়াল

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি
চট্টগ্রামে বৈষম্যবিরোধী ছাত্রনেতার দুই কোটি টাকা চাঁদা দাবি

১৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা
রাজধানীতে স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে বাসা ভাড়া নিয়ে তরুণীকে শ্বাসরোধে হত্যা

১৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান
ফাতেমা (রা.)-এর পাঁচ সন্তান

২১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা
যেসব অপরাধে ৪ বছর পরীক্ষা দিতে পারবেন না শিক্ষার্থীরা

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল
ঢাবি ক্যাম্পাসের দেয়ালজুড়ে ‌‘রহস্যময়’ গ্রাফিতি, পেছনের কাহিনী জানা গেল

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর
নির্বাচনের কী দোষ হলো যে পেছাতে হবে, প্রশ্ন রিজভীর

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ জুলাই)

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল
পিআর পদ্ধতি থাকা দেশগুলোতে স্থিতিশীল সরকার নেই : আলাল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’
মুক্তির আগেই রেকর্ড গড়লো হৃতিকের ‘ওয়ার ২’

২২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি
বন্ধুত্ব থেকে প্রেমের সফল পরিণতি

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক