শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, মঙ্গলবার, ৩০ নভেম্বর, ২০২১

করোনার স্বাস্থ্যবিধি কেউ মানছে না

ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে এখনো প্রায় ১৫০ রোগী ভর্তি আছেন। আউটডোর থেকে জরুরি বিভাগ সব জায়গায় মাস্ক ছাড়া চলাফেরা করছে মানুষ। রোগী এবং স্বজন কারও মুখেই নেই মাস্ক
জয়শ্রী ভাদুড়ী
প্রিন্ট ভার্সন
করোনার স্বাস্থ্যবিধি কেউ মানছে না

করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ‘ওমিক্রন’ নিয়ে বিশ্বজুড়ে তৈরি হয়েছে উৎকণ্ঠা। প্রায় প্রতিদিনই বিভিন্ন দেশে এই ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগী শনাক্ত হচ্ছে। বাংলাদেশে নতুন করে সংক্রমণ যেন বাড়তে না পারে এ জন্য স্বাস্থ্যবিধি কঠোরভাবে মানতে বলা হচ্ছে। কিন্তু স্বাস্থ্যবিধি মানছে না কেউ।

মাস্ক ছাড়াই অফিস, আদালত, বাজার, গণপরিবহনে চলাফেরা করছে মানুষ। সামাজিক দূরত্বের কোনো বালাই নেই। গতকাল বিমানবন্দর রেলস্টেশনে দেখা যায়, সামাজিক দূরত্ব না মেনে দাঁড়িয়ে আছে অসংখ্য মানুষ। বিমানবন্দর স্টেশন থেকে কমলাপুর যেতে গাদাগাদি করে তারা ট্রেনে উঠছে। খুব অল্পসংখ্যক মানুষের মুখে মাস্ক। অধিকাংশের মাস্ক থুতনিতে। অনেকে কোমরে চাবির রিংয়ের সঙ্গে ঝুলিয়ে রেখেছেন। হাত না ধুয়ে চলছে হোটেল রেস্টুরেন্টে খাওয়া।

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, দেশে করোনার সংক্রমণ ও মৃত্যুহার নিম্নমুখী। কিন্তু আফ্রিকা, ইউরোপ, এশিয়ার বেশ কয়েকটি দেশে ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন। এই ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত রোগী যে কোনো সময় দেশেও পাওয়া যেতে পারে। তাই বন্দরগুলোতে সর্বোচ্চ সতর্কতা বজায় রাখতে হবে। দেশের বাইরে থেকে আগত যাত্রীদের স্ক্রিনিং জোরদার করতে হবে। কিন্তু সবচেয়ে জরুরি স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে যে কোনো ভ্যারিয়েন্ট থেকে সুরক্ষা পাওয়া সম্ভব। গণপরিবহনে ভিড়, গাদাগাদি করা যাবে না।

তিনি আরও বলেন, উপসর্গ দেখা দিলে করোনা টেস্ট করাতে হবে। জ্বর, কাশি নিয়ে বাইরে বের হওয়া যাবে না। নিজের, পরিবারের এবং চারপাশের মানুষের সুরক্ষার কথা চিন্তা করতে হবে। দেশে ব্যাপক পরিসরে চলছে টিকাদান। গণটিকা ক্যাম্পেইনে মানুষের ব্যাপক আগ্রহ দেখা যাচ্ছে। টিকা নিলে করোনার ঝুঁকি এবং জটিলতা দুটোই কমবে।

গতকাল ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের জরুরি বিভাগের সামনে দেখা যায়, ফুটপাথের ওপরে ভ্রাম্যমাণ খাবার দোকানের বেঞ্চে বসে খাবার খাচ্ছে মানুষ। সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার কোনো ব্যবস্থা নেই। পানি দিয়ে হাত ধুয়ে খাবার খাচ্ছেন তারা। পাশেই রাস্তা থেকে যানবাহন চললেই উড়ে আসছে ধুলা। এখানে বসে খাওয়া মানুষের অধিকাংশই নিম্নআয়ের।

দোকানের বেঞ্চে বসে ভাত খাচ্ছিলেন রিকশা চালক ফজলুল মিয়া। তিনি বলেন, পল্টন, ঢাকা মেডিকেল, মতিঝিল এই এলাকাতে আমি পাঁচ বছর ধরে রিকশা চালাই। প্রতিদিন খাবার নিয়ে বের হওয়া তো সম্ভব নয়। এই দোকানদারের সঙ্গে দুপুরে খাওয়ার চুক্তি করা আছে। রিকশা জমার টাকা, পরিবারের খরচ চালিয়ে বেশি দামে স্বাস্থ্যসম্মত খাবার খাওয়ার সামর্থ্য আমার নেই। করোনার ভয় আছে, কিন্তু উপায়  নেই।

হাসপাতালে ভেসে বেড়ায় নানা রোগের জীবাণু। ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের করোনা ওয়ার্ডে এখনো প্রায় ১৫০ রোগী ভর্তি আছেন। অথচ হাসপাতালের আউটডোর থেকে জরুরি বিভাগ সব জায়গায় মাস্ক ছাড়া চলাফেরা করছে মানুষ। রোগী এবং স্বজন কারও মুখেই নেই মাস্ক। করোনা সংক্রমণ কমে আসায় উধাও হয়ে গেছে স্বাস্থ্যবিধি।

শীতের বাতাস বয়ে চলেছে নগরজুড়ে। সকাল-সন্ধ্যায় যাত্রীবাহী বাসগুলোতে জানালা বন্ধ করে গাদাগাদি করে যাতায়াত করছে মানুষ। বদ্ধ ঘরে করোনা সংক্রমণের ঝুঁকি বেশি। ফুডকোর্ট, রেস্টুরেন্টে বদ্ধ জায়গায় ভিড় করে চলছে আড্ডা আর খাওয়া। দীর্ঘ সময় মাস্ক ছাড়া বসে থাকায় বাড়ছে করোনা ঝুঁকি।

জ্যেষ্ঠ জনস্বাস্থ্যবিদ ড. আবু জামিল ফয়সাল বলেছেন, করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট সম্পর্কে উদ্বিগ্ন হওয়ার মতো তথ্য দিয়েছে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা। দেশে নতুন ভ্যারিয়েন্টের সংক্রমণ ঠেকাতে বন্দরগুলোতে স্ক্রিনিং জোরদার করতে হবে, স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে এবং দ্রুত সবাইকে টিকার আওতায় আনতে হবে। তিনি বলেন, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চললে করোনার যে কোনো ভ্যারিয়েন্ট থেকে সুরক্ষা পাওয়া সম্ভব। তাই স্বাস্থ্যবিধি মানার ব্যাপারে আবার জোর দিতে হবে। বাধ্যতামূলক মাস্ক পরতে হবে, বারবার হাত ধুতে হবে এবং ভিড় এড়িয়ে চলতে হবে। শিশুরা মাস্ক পরে স্কুলে গেলেও অভিভাবকরা অনেক সময় মাস্ক ব্যবহারে অনীহা দেখাচ্ছেন। এ ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। এগুলোর পাশাপাশি টিকা কর্মসূচিতে জোর দিতে হবে। টিকা নিতে মানুষের আগ্রহ আছে। টিকা গ্রহীতার সংখ্যা বাড়াতে নতুন পরিকল্পনা নিতে হবে।

এই বিভাগের আরও খবর
সম্ভাবনার শহরে চরম অব্যবস্থা
সম্ভাবনার শহরে চরম অব্যবস্থা
সিলেটে একের পর এক হোটেল সিলগালা
সিলেটে একের পর এক হোটেল সিলগালা
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
ভ্রাম্যমাণ দোকানে দখল সড়ক
নতুন আঙ্গিকে কর্ণফুলী শিশু পার্ক
নতুন আঙ্গিকে কর্ণফুলী শিশু পার্ক
যানজট এড়িয়ে স্বস্তিতে যাতায়াত
যানজট এড়িয়ে স্বস্তিতে যাতায়াত
খেলাধুলার ভরসা ঈদগাহ আর অলিগলি!
খেলাধুলার ভরসা ঈদগাহ আর অলিগলি!
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
খানাখন্দে সড়কে বাড়ছে ঝুঁকি
খানাখন্দে সড়কে বাড়ছে ঝুঁকি
মনোরেল দিয়ে যানজট নিয়ন্ত্রণের স্বপ্ন
মনোরেল দিয়ে যানজট নিয়ন্ত্রণের স্বপ্ন
ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি
টার্মিনালে যেতে নানা অজুহাত
টার্মিনালে যেতে নানা অজুহাত
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
দক্ষিণ যাত্রাবাড়ীতে তীব্র গ্যাস সংকট
সর্বশেষ খবর
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক
তোলগা আকাশ প্রতিরক্ষার সফল পরীক্ষা চালাল তুরস্ক

২৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স
দারুণ জয়ে বাছাইপর্ব শেষ করল ফ্রান্স

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের
কেইনের জোড়া গোলে শেষ ম্যাচেও জয় ইংল্যান্ডের

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম
ইস্তিগফার পাপ মোচন ও আত্মশুদ্ধির মাধ্যম

১ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!
যুক্তরাজ্যে স্থায়ী বসবাসের সুযোগ পেতে থাকতে হবে ২০ বছর!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ
কেরানীগঞ্জে ডাম্পিং এলাকায় অগ্নিসংযোগ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!
মেসির চোখ এখনও বিশ্বকাপে!

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন
ধামরাইয়ে পার্কিং করা বাসে দুর্বৃত্তদের আগুন

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা
জবি ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক হলেন সেই কারানির্যাতিত খাদিজা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ
টঙ্গীতে সাউন্ড গ্রেনেড বিস্ফোরণ

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান
তুরস্ক গাজার দায়িত্ব নিতে প্রস্তুত: হাকান ফিদান

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ
উপদেষ্টা রিজওয়ানার বাসার সামনে ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!
বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে হস্তক্ষেপ করার অভিযোগ মোদি প্রশাসনের বিরুদ্ধে!

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা
খুলনায় যুবককে গুলি করে ও কুপিয়ে হত্যা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা
সিদ্ধিরগঞ্জে আওয়ামী লীগের ৫৭ জনের বিরুদ্ধে নাশকতার মামলা

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ
মধ্য বাড্ডায় বাসে আগুন, ককটেল বিস্ফোরণ

৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত
ঢাকায় ১৪তম কমিউনিকেশন সামিট  অনুষ্ঠিত

৩ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক
শার্লটে ট্রাম্পের অবৈধ অভিবাসী বিরোধী অভিযান, জনমনে আতঙ্ক

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত
বিইউপিতে প্রাইম ব্যাংকের আর্থিক অন্তর্ভুক্তি বিষয়ক সেমিনার অনুষ্ঠিত

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে
বাংলাদেশ পেনাং রোডশোর মাধ্যমে দক্ষিণ-দক্ষিণ সেমিকন্ডাক্টর সেতুবন্ধন গড়ে তুলছে

৪ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক
আর্মেনিয়াকে ৯ গোলে উড়িয়ে বিশ্বকাপে পর্তুগাল, নেভেস ও ফার্নান্দেসের হ্যাটট্রিক

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান
বিআরটিএ শিশু ও তরুণদের রক্ষায় কাজ করছে: চেয়ারম্যান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর
কমওয়ার্ড’র সেরার স্বীকৃতি পেল মাস্টহেড পিআর

৫ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ
জলবায়ু অর্থায়নের নামে ভয়াবহ ঋণের ফাঁদ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল
হাসিনার সর্বোচ্চ শাস্তির দাবিতে ছাত্রশক্তির মশাল মিছিল

৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত
রাঙামাটিতে বন্যহাতির আক্রমণে নারী নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা
দেশে প্রতি ১০ শিশুর চারজনের রক্তে ‘উদ্বেগজনক’ মাত্রায় সিসা

৫ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ
আবুধাবি টি-টেন লিগে খেলার সুযোগে উচ্ছ্বসিত সাইফ

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি
মেহজাবীনের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি

১১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন
আত্মসমর্পণ করে জামিন পেলেন অভিনেত্রী মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা
মিস ইউনিভার্স মঞ্চের কঠিন বাস্তবতার কথা জানালেন বাংলাদেশের মিথিলা

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার
স্থগিত হওয়া সকল পদে ফিরলেন বিএনপি নেতা মাসুদ তালুকদার

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
আইপিএলে কে কোন দলে, দেখুন পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড

১৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর
রায়ের পর হাসিনার বিরুদ্ধে ইন্টারপোলে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির আবেদন হবে : প্রসিকিউটর

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী
কাদের সিদ্দিকীকে সঙ্গে নিয়ে আদালতে হাজিরা দিলেন লতিফ সিদ্দিকী

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী
'দাউদের মাদক পার্টিতে নোরা', পুলিশের নজরে অভিনেত্রী

১৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা
বিয়ের আশায় ১৭ দিনের নবজাতককে হত্যা করল ৪ খালা

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর
পাঁচ ব্যাংক একীভূতকরণের বিকল্প ছিল না : গভর্নর

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা
সকালে খালি পেটে পেয়ারা খাওয়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা

২২ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি
রায় ঘোষণাকে কেন্দ্র করে ট্রাইব্যুনাল এলাকায় সেনা মোতায়েন চেয়ে চিঠি

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম
দেশের বাজারে কমেছে স্বর্ণের দাম

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি
স্কুল-কলেজের সভাপতির দায়িত্বে ইউএনও–ডিসি

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
ট্রাইব্যুনালে যে রায় হোক তা কার্যকর হবে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি
অনিয়মের প্রমাণ পায়নি বিসিবি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের
আলেমদের নিয়ে অশোভন মন্তব্য না করার আহ্বান জামায়াত আমিরের

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন
প্রবাসীরা প্রথমবারের মতো যে পদ্ধতিতে ভোট দেবেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পরবাস

আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!
আরও এক বিচারপতির পদত্যাগ, বিচারবিভাগীয় ‘সঙ্কটের’ পথে পাকিস্তান!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি
ঢাকা-গোপালগঞ্জসহ চার জেলায় নিরাপত্তার দায়িত্বে বিজিবি

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন
সবাই ছেড়ে চলে যাচ্ছে: অমিতাভ বচ্চন

১৭ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি
অনিবন্ধিত মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর দিল বিটিআরসি

১০ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান
হরমুজ প্রণালীতে তেলবাহী ট্যাংকার আটক করেছে ইরান

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে
সোভিয়েত যুগের মতো রাশিয়া আবারও বিশ্বে প্রভাববলয় গড়ে তুলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি
শেখ হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচার করবে বিটিভি

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু
২৬ বাংলাদেশি নিয়ে লিবিয়া উপকূলে নৌকাডুবি, চারজনের মৃত্যু

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি
গাজীপুর মহানগর পুলিশে নতুন কমিশনার, ৬ জেলার এসপি বদলি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’
‘ফ্যাসিস্ট হাসিনার গণহত্যার রায় ঘিরে একটি মহল নৈরাজ্য সৃষ্টির পাঁয়তারা করছে’

১৩ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার
১২৪ রানের ছোট লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ ভারত, ঘরের মাঠেই লজ্জার হার

১২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের
চীনা বিনিয়োগে বৈশ্বিক রপ্তানিকেন্দ্র হওয়ার বিশাল সম্ভাবনা বাংলাদেশের

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

প্রিন্ট সর্বাধিক
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার
দলবদ্ধ ধর্ষণে গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর
বাংলাদেশ-কাতার সশস্ত্র বাহিনীর চুক্তি স্বাক্ষর

প্রথম পৃষ্ঠা

লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি
লিবিয়া উপকূলে ফের নৌকাডুবি

পেছনের পৃষ্ঠা

নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক
নগদ-ডিআরইউ সেরা রিপোর্টিং পুরস্কার জিতলেন ডেইলি সানের তিন সাংবাদিক

নগর জীবন

গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ
গ্যাস সংকটে নাকাল দেশ

নগর জীবন

তিন মাসে পাঁচ বার চুরি
তিন মাসে পাঁচ বার চুরি

দেশগ্রাম

লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ
লোকসানের বোঝা নিয়েই আবার আলু আবাদ

দেশগ্রাম

সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে
সারা দেশে সব ধরনের যানবাহন চলবে

নগর জীবন

বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা
বকেয়া ৫ হাজার কোটি টাকা

পেছনের পৃষ্ঠা

বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম
বেওয়ারিশ জুলাই শহীদদের শনাক্তে বিদেশি ফরেনসিক টিম

নগর জীবন

অবহিতকরণ সভা
অবহিতকরণ সভা

দেশগ্রাম

বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ
বার অ্যাসোসিয়েশনের বিক্ষোভ

দেশগ্রাম

চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে
চিলির নির্বাচনে ডানপন্থিদের প্রভাব বাড়ছে

পূর্ব-পশ্চিম

তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা
তথ্যনির্ভর বাংলাদেশ গঠনে ঠাকুরগাঁওয়ে আলোচনা সভা

দেশগ্রাম

ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান
ব্যবসায়ীরা বন্ডের অপব্যবহারকারীদের শাস্তি চান

পেছনের পৃষ্ঠা

জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না
জলবায়ু অর্থায়ন দয়া বা ঋণ হিসেবে চাই না

নগর জীবন