শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১১ ডিসেম্বর, ২০১৬

মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য

মুক্তিযুদ্ধ জাতির সবচেয়ে বড় গৌরবময় অধ্যায়ের নাম। আর এ গৌরবের কথা মনে করে দেশের বিভিন্ন স্থানে নির্মিত হয়েছে অসংখ্য ভাস্কর্য। এই ভাস্কর্যগুলোতে মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন বর্বরতার নানা ঘটনাপ্রবাহ ফুটে উঠেছে সাবলীলভাবে। এগুলো একাত্তরের রক্তিম দিনগুলোর কথা জানান দেয়। দেশের গুরুত্বপূর্ণ ভাস্কর্য নিয়ে আজকের আয়োজন। লিখেছেন— রণক ইকরাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্য

জাতীয় স্মৃতিসৌধ

সাভারে অবস্থিত জাতীয় স্মৃতিসৌধ স্বাধীনতা যুদ্ধের একটি ঐতিহাসিক ভাস্কর্য। যেখানে বীর বাঙালি আসেন শ্রদ্ধা জানাতে। এর স্থপতি হলেন সৈয়দ মাইনুল হোসেন। স্মৃতিসৌধটির উচ্চতা ১৫০ ফুট। সৌধটি সাত জোড়া ত্রিভুজাকৃতির দেয়াল নিয়ে গঠিত। দেয়ালগুলো ছোট থেকে বড় ক্রমে সাজানো হয়েছে। এই সাত জোড়া দেয়াল স্বাধীনতা আন্দোলনের সাতটি ভিন্ন পর্যায়কে নির্দেশ করে। ১৯৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ১৯৫৪ যুক্তফ্রন্ট নির্বাচন, ১৯৫৬ শাসনতন্ত্র আন্দোলন, ১৯৬২ শিক্ষা আন্দোলন, ১৯৬৬ ছয় দফা আন্দোলন, ১৯৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান, ১৯৭১-এর মুক্তিযুদ্ধ— এ সাতটি ঘটনা নিয়ে এটি নির্মিত। ১৯৭২ সালের ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবসে বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকা থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে ঢাকা-আরিচা মহাসড়কের পাশে নবীনগরে স্মৃতিসৌধের শিলান্যাস করেন। ১৯৭৮ সালে রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্মৃতিসৌধটি নির্মাণের উদ্যোগ গ্রহণ করেন।  বাংলাদেশ সফরকারী বিদেশি রাষ্ট্রপ্রধানরা নিজ হাতে এখানে স্মারক বৃক্ষরোপণ করে থাকেন।

 

অপরাজেয় বাংলা

প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে অবস্থিত বাংলাদেশের অন্যতম সেরা একটি ভাস্কর্য অপরাজেয় বাংলা। ভাস্কর সৈয়দ আবদুল্লাহ খালিদের এই ভাস্কর্যটি ঐতিহ্যে সেরা। এখানে ফুটে উঠেছে মুক্তিযুদ্ধের ছাত্রসমাজসহ সমাজের বিভিন্ন শ্রেণির মানুষের অংশগ্রহণের দৃশ্য। ভাস্কর্যটিকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা সংগ্রামের একটি প্রতীকী রূপ বলা চলে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলাভবনের সামনে গর্বের সঙ্গে মাথা উঁচু বন্দুক কাঁধে দাঁড়িয়ে থাকা তিন নারী-পুরুষের ভাস্কর্যটি সবার স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করে তারই অনুপম স্মৃতিকাতর ভাস্কর্য ‘অপরাজেয় বাংলা’। ১৯৭২-৭৩ সালে ডাকসুর উদ্যোগে অপরাজেয় বাংলার কাজে হাত দেওয়া হয়। ১৯৭৩ সালে ভাস্কর্যটি তৈরির কাজ শুরু হয় এবং এর শেষ হয় ১৯৭৯ সালে। ৬ ফুট বেদির ওপর নির্মিত। ভাস্কর্যটির উচ্চতা ১২ ফুট, প্রস্থ ৮ ফুট ও ব্যাস ৬ ফুট। ১৯৭৯ সালের ১৬ ডিসেম্বর সকাল ৯টায় এ ভাস্কর্যের উদ্বোধন করা হয়। বেদিতে দাঁড়ানো তিন মুক্তিযোদ্ধার প্রতিচ্ছবি স্পষ্টতই জানান দেয় সব অন্যায় ও বৈষম্য দূর করে সাম্য প্রতিষ্ঠার কথা।  ভাস্কর্যটি সব শ্রেণির যোদ্ধার প্রতিচ্ছবি। এটি শুধু মূর্তি নয়, সামগ্রিক সংগ্রাম ও ’৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের বাস্তব প্রতিচ্ছবি।

 

বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ

মহান মুক্তিযুদ্ধের ৯ মাসব্যাপী রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষের সর্বশেষ মাসটি ছিল ডিসেম্বর। তখন সারা বাংলায় বিজয়ের সুবাস ছড়াচ্ছিল।

আর সে সময়েই ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর চূড়ান্ত বিজয়ের মাত্র দুই দিন আগে পাকিস্তানি বাহিনী ও তাদের এ দেশীয় দোসররা ঘৃণ্যতম হত্যাযজ্ঞ চালায়। পূর্ব পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর এ দেশীয় দোসর-রাজাকার, আলবদর, আল শামস বাহিনীর সদস্যদের হাতে অপহূত হন অনেক বুদ্ধিজীবী। পরে তাদের নির্মম ও নিষ্ঠুরভাবে হত্যা করা হয়। জাতি হিসেবে বাঙালিকে পঙ্গু করে দেওয়ার লক্ষ্যেই জাতির সূর্যসন্তানদের পরিকল্পিতভাবে হত্যা করা হয়।  বাংলাদেশের [তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানের] বরেণ্য বুদ্ধিজীবীদের স্মৃতির উদ্দেশ্যে নির্মিত হয়েছে রায়েরবাজার শহীদ বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধটি।

 

শাবাশ বাংলাদেশ

আরেকটি বিখ্যাত ভাস্কর্য শাবাশ বাংলাদেশ। এই ভাস্কর্যটি দাঁড়িয়ে আছে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় যেসব অকুতোভয় শিক্ষক-ছাত্র বাংলাদেশের স্বাধীনতার জন্য প্রাণ উৎসর্গ করেন তাদের স্মৃতিকে চিরঅম্লান করে রাখার জন্য উদ্যোগ নেয় কর্তৃপক্ষ। পরিকল্পনার দীর্ঘদিন পর ১৯৯১ সালের ৩ ফেব্রুয়ারি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের উদ্যোগে শিল্পী নিতুন কুণ্ডুর উপস্থাপনায় নির্মাণ কাজ শুরু হয়। নির্মাণ কাজ শেষে ফলক উন্মোচন করেন শহীদ জননী জাহানারা ইমাম। প্রায় ৪০ বর্গফুট জায়গার ওপর ভাস্কর্য দাঁড়িয়ে আছে। দুজন মুক্তিযোদ্ধার প্রতিকৃতি এটি। একজন রাইফেল উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে আর তার বাঁ বাহুটি মুষ্টিবদ্ধ করে জাগানো। অন্যজন রাইফেল হাতে দৌড়ের ভঙ্গিতে রয়েছে। তার পরনে প্যান্ট, মাথায় এলোমেলো চুলের প্রাচুর্য যা কিনা আধুনিক সভ্যতার প্রতীক। এর পেছনে ৩৬ ফুট উঁচু দেয়াল দাঁড়িয়ে আছে। দেয়ালের উপরের শূন্য বৃত্ত দেখতে সূর্যের মতোই। ভাস্কর্যটির নিচের দিকে ডান ও বাম উভয়পাশে ৬ ফুট বাই ৫ ফুট উঁচু দুটি ভিন্ন চিত্র খোদাই করা হয়েছে।  মুক্তিযুদ্ধকালীন স্বাধীনতার নানা দৃশ্য নকশায় ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই শাবাশ বাংলাদেশের দেয়াল।

 

জাগ্রত চৌরঙ্গী

ঢাকার বাইরের এই ভাস্কর্যটি মুক্তিযুদ্ধের প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধের স্মরণে নির্মিত হয়েছিল। এটি গাজীপুর জেলার চান্দনা চৌরাস্তায় অবস্থিত। মুক্তিযুদ্ধের পর সর্বপ্রথম নির্মিত ভাস্কর্য হিসেবে আলাদা একটি কদর রয়েছে জাগ্রত চৌরঙ্গীর। মুক্তিযুদ্ধের মহান শহীদদের অসামান্য আত্মত্যাগের স্মরণে নির্মিত এই ভাস্কর্যটির ভাস্কর আবদুর রাজ্জাক। এটি ১৯৭৩ সালে নির্মাণ করা হয়। মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় নির্মিত এটিই প্রথম ভাস্কর্য বলে স্বীকৃত। ১৯৭১ সালের ১৯ মার্চের আন্দোলন ছিল মুক্তিযুদ্ধের সূচনা পর্বে প্রথম সশস্ত্র প্রতিরোধ যুদ্ধ। সেই প্রতিরোধ যুদ্ধ শুরু হয় এখানেই। শহীদ হুরমত উল্লা ও অন্য শহীদদের অবদান এবং আত্মত্যাগকে জাতির চেতনায় সমুন্নত রাখতে জয়দেবপুর চৌরাস্তার সড়কদ্বীপে স্থাপন করা হয় দৃষ্টিনন্দন এই ভাস্কর্যটি।  এক হাতে রাইফেল এবং অন্য হাতে গ্রেনেড ছোড়ার দৃপ্ত ভঙ্গিতে নির্মিত এই ভাস্কর্যটি বাংলাদেশের সাধারণ জনগণের সশস্ত্র প্রতিরোধের স্মৃতিচিহ্ন হয়ে আজও দাঁড়িয়ে আছে।

 

 

 

অদম্য বাংলা

এই ভাস্কর্যটির অবস্থান খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ে। ভাস্কর্যটি উচ্চতায় প্রায় ২৩ ফুট। এটির স্থপতি শিল্পী গোপাল চন্দ্র পাল। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনারের সামনেই মহান মুক্তিযুদ্ধের চমৎকার একটি ভাস্কর্য ‘অদম্য বাংলা’। বলিষ্ঠ ও তেজোদীপ্ত চার মুক্তিযোদ্ধার প্রতিকৃতি আছে এ ভাস্কর্যটিতে। নারী-পুরুষ নির্বিশেষে সর্বস্তরের বাঙালির মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের মূর্ত প্রতীক এটি। একটি উঁচু বেদির ওপরে স্থাপিত হয়েছে মূল ভাস্কর্যটি। বেদির চারদিকের পোড়া মাটির প্রাচীরচিত্রে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে বাংলাদেশের স্থপতি জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণ, জাতীয় চার নেতার প্রতিকৃতি, বধ্যভূমির বর্বরতা ও পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণের চিত্র। পুরো মুক্তিযুদ্ধের সংক্ষিপ্ত উপস্থাপনা রয়েছে ভাস্কর্যটিতে। এর বেদিতে অংকিত মুক্তিযুদ্ধের খণ্ডচিত্রগুলো এক নজরে যে কাউকে পুরো মুক্তিযুদ্ধের সম্যক ধারণা দেয়।  এ ছাড়া ভাস্কর্যটিতে জাতীয় নেতৃবৃন্দের প্রতিবিম্ব মুক্তিযুদ্ধের নেতৃত্বের সুস্পষ্ট চিত্র রয়েছে।

 

 

 

বিজয় ’৭১

বিজয় ’৭১ ভাস্কর্যটি অবস্থিত বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে। মহান মুক্তি সংগ্রামে বাংলার সর্বস্তরের মানুষের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণের মূর্তপ্রতীক বিজয় ’৭১। বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসের শিল্পাচার্য জয়নুল আবেদিন মিলনায়তনের সামনে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে বিজয় ’৭১। পরম আকাঙ্ক্ষিত বিজয়ের এ ভাস্কর্য বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র, শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারীসহ অজস্র মানুষের প্রেরণার উৎস। ভাস্কর্যে একজন নারী, একজন কৃষক ও একজন ছাত্র মুক্তিযোদ্ধার নজরকাড়া ভঙ্গিমা বারবার মুক্তিযুদ্ধের সেই দিনগুলোতে নিয়ে যায় দর্শনার্থীদের। কৃষক মুক্তিযোদ্ধা বাংলাদেশের পতাকা তুলে ধরেছে আকাশের দিকে। তার ডান পাশেই শাশ্বত বাংলার সর্বস্বত্যাগী ও সংগ্রামী নারী দৃঢ়চিত্তে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণের আহ্বান জানাচ্ছেন। যার সঙ্গে আছে রাইফেল। অন্যদিকে একজন ছাত্র মুক্তিযুদ্ধে গ্রেনেড ছোড়ার ভঙ্গিমায় বাম হাতে রাইফেল নিয়ে তেজোদীপ্ত চিত্তে দাঁড়িয়ে আছে।  বিখ্যাত ভাস্কর্যটির নির্মাণ কাজ শেষ হয় ২০০০ সালে।

 

স্বাধীনতার সংগ্রাম

স্বাধীনতার সংগ্রাম মূলত অনেকগুলো ভাস্কর্যের সমষ্টি। এটি প্রাচ্যের অক্সফোর্ড খ্যাত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকায় অবস্থিত। এ নামের এই ভাস্কর্যে তুলে ধরা হয়েছে এ দেশের স্বাধীনতা আন্দোলনের বিভিন্ন প্রবাহ। ’৫২-এর ভাষা আন্দোলন, ’৬২-এর শিক্ষা আন্দোলন, ’৬৬-এর ছয় দফা আন্দোলন, ’৬৯-এর গণঅভ্যুত্থান এবং ’৭১-এর বঙ্গবন্ধুর স্বাধীনতার ডাক এ ভাস্কর্যের বিষয়বস্তু। প্রতিটি আন্দোলনে শহীদ হয়েছেন এমন ১৮ জনের ভাস্কর্য দিয়ে স্বাধীনতা সংগ্রাম নির্মাণ করা হয়েছে। এ ভাস্কর্যের সবার নিচে রয়েছে ভাষাশহীদের ভাস্কর্য এবং সবার উপরে আছে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য। তারও ওপরে রয়েছে লাল-সবুজের বাংলাদেশের পতাকা। ইট, পাথর, রড ও সিমেন্ট ব্যবহার করে এ বিরাটাকৃতির ভাস্কর্য নির্মাণ করা হয়েছে। শ্বেতবর্ণের ভাস্কর্যের উচ্চতা ৬০ ফুট। পরিসীমা ৮৫.৭৫ ফুট। একটি গোলাকার ফোয়ারার মাঝখানে এটি উপস্থাপিত। ফোয়ারাটির চারদিকে রয়েছে পাতাবাহার গাছের দৃষ্টিনন্দন গোলাকার সবুজ বেষ্টনী। মূল ভাস্কর্য স্বাধীনতা সংগ্রামকে ঘিরে রয়েছে দেশ-বিদেশের শতাধিক কবি, সাহিত্যিক, শিক্ষাবিদ, সমাজ সংস্কারক, বিপ্লবী, রাজনীতিক, বিজ্ঞানীর আবক্ষ ভাস্কর্য।  এসব ভাস্কর্যের কোনোটি একক, কোনোটি যুক্ত। ত্রিকোণাকৃতির এ সড়কদ্বীপের তিন কোণে আছে আরও ৩টি ভাস্কর্য।

 

সংশপ্তক

যুদ্ধে নিশ্চিত পরাজয় জেনেও লড়ে যান যে অকুতোভয় বীর সে-ই সংশপ্তক। সংশপ্তক বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের ভাস্কর্যগুলোর মধ্যে আরেকটি বিখ্যাত ভাস্কর্য। সাভারে অবস্থিত এই ভাস্কর্যটিও স্বাধীনতার মহান স্মৃতি আর গৌরবের মহিমায় মহিমান্বিত। ১৯৯০ সালের ২৬ মার্চ নির্মিত হয়েছিল স্মারক ভাস্কর্য সংশপ্তক। এ ভাস্কর্যটির মাধ্যমে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে যুদ্ধে শত্রুর আঘাতে এক হাত, এক পা হারিয়েও রাইফেল হাতে লড়ে যাওয়া দেশমাতৃকার বীর সন্তান। ১৯৯০ সালে নির্মিত  ভাস্কর্যটির ভাস্কর ছিলেন হামিদুজ্জামান খান। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের সামনে এক পায়ে ভর করে দাঁড়িয়ে আছে ভাস্কর্যটি।  দেশের জন্য প্রাণ উৎসর্গ করতে সদা জাগ্রত মুক্তিযোদ্ধা ও গ্রামবাংলার আপামর জনতার স্বাধীনচেতা, অকুতোভয় মানসিকতা সাহসী প্রতিবিম্ব এই ভাস্কর্যটি। 

 

 

 

 

চেতনা ’৭১

শাহজালাল বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে নির্মিত স্বাধীনতার ভাস্কর্য চেতনা ’৭১। ভাস্কর্যটির নকশা করেছেন স্থপতি নৃপল খান। আর নির্মাণ কাজে নিয়োজিত আছে তারই সংগঠন ‘নৃ’ এর স্কুল অব স্কাল্পচার। ভাস্কর্যটিতে বর্তমান সময়ের শিক্ষার্থীদের আদলে ব্যবহার করা হয়েছে। মডেলে ছাত্রের হাতে বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা উঁচুতে তুলে ধরার ভঙ্গিমা এবং ছাত্রীর হাতে বই, যা বাংলাদেশের সংবিধানের প্রতীক নির্দেশ করে। খরচের চেয়ে ভাস্কর্যের সৌন্দর্যের দিকে গুরুত্বারোপ করা হয়েছে। একাডেমিক ভবনগুলোর সঙ্গে মিল রেখে বেদির নিচের প্লট ৩টি বানানো হবে সিরামিক ইট দিয়ে। এর মধ্যে নিচের প্লেটটির ব্যাস হবে ১৫ ফুট, মাঝের প্লেটের ব্যাস সাড়ে ১৩ ফুট এবং উপরের প্লেট হবে ১২ ফুট। প্রত্যেকটি আবার ১০ ইঞ্চি করে উঁচু।  প্লেট ৩টির উপরে মূল বেদিটি হবে ৪ ফুট উঁচু, তার উপরে ৮ ফুট উঁচু ফিগার।

এই বিভাগের আরও খবর
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
নিরাপদ ক্যাম্পাস গড়ার অঙ্গীকার
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
কী আছে ১০ দফা ইশতেহারে
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
আবিদ-হামিম-মায়েদ পরিষদের ৬৫ প্রতিশ্রুতি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
দখল-দূষণে বিপর্যস্ত শতবর্ষী দিঘি
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
প্রজাদের সুপেয় পানির জন্য যার জন্ম
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
মসলিন সুতোর স্মৃতি মিশে আছে যেখানে
ভাওয়াল রাজার দিঘি
ভাওয়াল রাজার দিঘি
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
লোকমুখে দিবর দিঘির কল্পকথা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
যেভাবে বিক্রি হয় আলাস্কা
মূল্যবান যা কিছু...
মূল্যবান যা কিছু...
রহস্যময় গোপন স্থান
রহস্যময় গোপন স্থান
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
রোগের মায়াজমা তত্ত্ব : ‘দূষিত বাতাস’ বা ‘দুর্গন্ধ’ ছিল মৃত্যুর কারণ
সর্বশেষ খবর
বরিশালে পাখির খাবারের আড়ালে গাঁজা বিক্রি, আটক ১
বরিশালে পাখির খাবারের আড়ালে গাঁজা বিক্রি, আটক ১

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর যুবকের মরদেহ উদ্ধার
নারায়ণগঞ্জে নিখোঁজের একদিন পর যুবকের মরদেহ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল
তীব্র চাপের মুখে সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করল নেপাল

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‍্যাবের অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী শুটার মাসুদ ও ডাকাত আক্তার গ্রেপ্তার
র‍্যাবের অভিযানে শীর্ষ সন্ত্রাসী শুটার মাসুদ ও ডাকাত আক্তার গ্রেপ্তার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?
প্রিন্স হ্যারি কি রাজপরিবারে ফিরছেন?

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার নৌকায় ডাকাতি
কুতুবদিয়ায় মাছ ধরার নৌকায় ডাকাতি

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বীরগঞ্জে ট্রাকচাপায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত, স্বজনদের খুঁজছে পুলিশ
বীরগঞ্জে ট্রাকচাপায় অজ্ঞাত বৃদ্ধ নিহত, স্বজনদের খুঁজছে পুলিশ

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি করে প্রতারণা, পুলিশের হাতে ধরা ৪
চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি করে প্রতারণা, পুলিশের হাতে ধরা ৪

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাংনীতে শিশু নির্যাতনের অভিযোগে মামলা, অভিযুক্ত গ্রেফতার
গাংনীতে শিশু নির্যাতনের অভিযোগে মামলা, অভিযুক্ত গ্রেফতার

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা
চট্টগ্রামে বিশেষ চাহিদা সম্পন্ন শিশুদের ক্রীড়া প্রতিযোগিতা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!
পুলিশ দেখে ‘লাশ’ বলল ‘আমি বেঁচে আছি’!

৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

সারের দাম বেশি নেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ডিলারের দণ্ড
সারের দাম বেশি নেওয়ায় ভ্রাম্যমাণ আদালতে ডিলারের দণ্ড

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলতে রাজি নন নেপালের প্রধানমন্ত্রী: এনডিটিভি
সোশ্যাল মিডিয়ার ওপর নিষেধাজ্ঞা তুলতে রাজি নন নেপালের প্রধানমন্ত্রী: এনডিটিভি

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?
ফ্রান্স সরকারের পতন, ম্যাক্রোঁকে পদত্যাগ করতে হবে?

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সুন্দরবনে ঢোকার সময় ৯ বোতল কীটনাশকসহ আটক দুই
সুন্দরবনে ঢোকার সময় ৯ বোতল কীটনাশকসহ আটক দুই

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নেপালে সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনায় আলোচনা চলছে
নেপালে সোশ্যাল মিডিয়া নিষিদ্ধের সিদ্ধান্ত পুনর্বিবেচনায় আলোচনা চলছে

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বন্যার পানি নামলেও দুর্ভোগে খাগড়াছড়ির অনেক পরিবার
বন্যার পানি নামলেও দুর্ভোগে খাগড়াছড়ির অনেক পরিবার

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীর খিলক্ষেতে অস্ত্রসহ চারজন গ্রেফতার
রাজধানীর খিলক্ষেতে অস্ত্রসহ চারজন গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার
গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ নেতা গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

লেভারকুজেনের নতুন কোচ ইউলমান
লেভারকুজেনের নতুন কোচ ইউলমান

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজধানীতে ছিনতাইয়ের সময় গণপিটুনিতে যুবক নিহত
রাজধানীতে ছিনতাইয়ের সময় গণপিটুনিতে যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে এসি বিস্ফোরণ, চার ঘণ্টা অচল সিগন্যাল
আখাউড়া রেলওয়ে স্টেশনে এসি বিস্ফোরণ, চার ঘণ্টা অচল সিগন্যাল

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

রাজধানীতে অটোরিকশা চালককে হত্যা, দুইজন আটক
রাজধানীতে অটোরিকশা চালককে হত্যা, দুইজন আটক

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র
ভিসা নীতিতে বড় পরিবর্তন আনল যুক্তরাষ্ট্র

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সমুদ্রের বাতাসে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবনের রহস্য: গবেষণা
সমুদ্রের বাতাসে লুকিয়ে আছে দীর্ঘ জীবনের রহস্য: গবেষণা

৫ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

আগস্টের মাসসেরা হওয়ার দৌড়ে তিন পেসারের লড়াই
আগস্টের মাসসেরা হওয়ার দৌড়ে তিন পেসারের লড়াই

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

চট্টগ্রামে পানির কারখানার আড়ালে স্টিয়ারিং অয়েল তৈরি, জরিমানা
চট্টগ্রামে পানির কারখানার আড়ালে স্টিয়ারিং অয়েল তৈরি, জরিমানা

৫ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

পাঞ্জাবে অসম্মানিত হয়ে হতাশায় ভেঙে পড়েছিলেন গেইল
পাঞ্জাবে অসম্মানিত হয়ে হতাশায় ভেঙে পড়েছিলেন গেইল

৫ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

গাইবান্ধায় ফরম পূরণের ফি বৃদ্ধি প্রত্যাহারের দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ
গাইবান্ধায় ফরম পূরণের ফি বৃদ্ধি প্রত্যাহারের দাবিতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি
যৌনকর্মী থেকে চারবারের এমপি: ফিনিশ এমপির খোলামেলা স্বীকারোক্তি

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল
ডাকসু ভিপিপ্রার্থী আবিদের আইডি ডিজেবল

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড
মোদির আমলে গরুর মাংস রফতানিতে ভারতের রেকর্ড

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার
সাবেক সচিব আবু আলম শহীদ খান গ্রেফতার

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯
নেপালে ‘জেন-জি’ আন্দোলনে পুলিশের গুলি, নিহত বেড়ে ১৯

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা
ভারতে নতুন আতঙ্ক মিরাটের ‘ন্যুড গ্যাং’, টার্গেট নারীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস
ডাকসু নির্বাচনের দিন চক্রাকারে চলবে শাটল সার্ভিস

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা
এলইডি স্ক্রিনে সরাসরি দেখানো হবে ডাকসুর ভোট গণনা

১৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি
পুতিনকে ‘তার চাওয়া পূরণ’ করে দিয়েছেন ট্রাম্প: জেলেনস্কি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি
এশিয়া কাপ ঝড় শুরু কাল: যা জেনে রাখা জরুরি

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা
নারায়ণগঞ্জে কিশোর গ্যাং লিডার ইভনকে কুপিয়ে হত্যা

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন
ইসরায়েলে ‘ব্যাপক’ ড্রোন হামলা চালালো ইয়েমেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা
আওয়ামী লীগের জালিমদের বিচার বিএনপির চেয়ে বেশি কোনো দল চায় না : রুমিন ফারহানা

১৫ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’
‘প্রয়োজন ৩০ বিলিয়ন ডলার, আইএমএফ থেকে এক-দেড় বিলিয়ন আনতেই জান বের হয়’

১৪ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা
যুক্তরাজ্যে প্রথম মুসলিম নারী হিসেবে ইতিহাস গড়লেন শাবানা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প
হামাসকে ‘শেষবারের মতো সতর্ক’ করলেন ট্রাম্প

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি
বিক্ষোভকারীদের দখলে নেপালের পার্লামেন্ট, কারফিউ জারি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ
কুমিল্লার বাসায় মিলল বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রী ও মায়ের লাশ

১৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ
৪০ বছর পর জাপানের রাজপরিবারে প্রথম প্রাপ্তবয়স্ক যুবরাজ

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ পর আলোচনায় আগ্রহী হামাস

১৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য
সারা দেশ আমাদের দিকে তাকিয়ে আছে: ঢাবি উপাচার্য

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়
ভারতে যাচ্ছে ১২০০ টন ইলিশ, রপ্তানির অনুমতি দিল বাণিজ্য মন্ত্রণালয়

৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য
কৃত্রিম চিনি কি মস্তিষ্ক ধ্বংস করছে? গবেষণার চাঞ্চল্যকর তথ্য

১৫ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি
বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের গভর্নিং বডি-ম্যানেজিং কমিটি ১ ডিসেম্বর থেকে বিলুপ্ত, পরিপত্র জারি

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস
ট্রাম্পের ‘শেষ সতর্কবার্তার’ জবাবে যা বলল হামাস

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন
১৫ সেকেন্ডে ১৩ বার হাতুড়ির আঘাতে যুবককে খুন

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?
সরকারের বিরুদ্ধে কেন ফুঁসে উঠেছে নেপালের জেন-জি প্রজন্ম?

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা
নিউজিল্যান্ডে স্কুলে মোবাইল নিষিদ্ধের এক বছর: কী পেল শিক্ষার্থীরা

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি
ছুটির ঘণ্টা বাজিয়ে অবসরে গেলেন তিনি

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা
ডাকসু নির্বাচনে যেভাবে ভোট দেবেন ভোটাররা

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রিন্ট সর্বাধিক
ইতিহাস গড়বেন কারা
ইতিহাস গড়বেন কারা

প্রথম পৃষ্ঠা

আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক
আস্থার সংকটে স্ট্যান্ডার্ড চার্টার্ড ব্যাংক

প্রথম পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে
বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে, এ বয়ান ফেলে দিতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি
ব্যাংক একীভূতকরণে সরকারের সম্মতি

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়
পিআর পদ্ধতি সম্পর্কে দেশবাসী অবগত নয়

নগর জীবন

বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী
বিএনপির মনোনয়ন চায় চারজন অন্য দলগুলোর একক প্রার্থী

নগর জীবন

বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক
বিএনপির প্রার্থী অর্ধডজন অন্যদের একক

নগর জীবন

আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়
আইএমএফের ১০০ কোটি ডলার পেতে জান যায়

প্রথম পৃষ্ঠা

অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য
অসময়ে তরমুজ চাষে সাফল্য

পেছনের পৃষ্ঠা

জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল
জেন-জির বিক্ষোভে উত্তাল নেপাল

প্রথম পৃষ্ঠা

খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত
খালেদা জিয়ার জন্য ফল পাঠালেন ভুটানের রাষ্ট্রদূত

প্রথম পৃষ্ঠা

সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে
সুষ্ঠু ভোটে সম্ভাবনাময় নেতৃত্ব উঠে আসবে

প্রথম পৃষ্ঠা

পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ
পূজামণ্ডপের নিরাপত্তায় অ্যাপ

প্রথম পৃষ্ঠা

শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের
শঙ্কা দূর করার দায়িত্ব সরকারের

প্রথম পৃষ্ঠা

রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার
রংপুরে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য
বিআইডব্লিউটিএতে শাজাহানের সাম্রাজ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়
ইয়েমেনের ৩৫০ বছরের ক্ষুদ্র কোরআন শরিফ কুমিল্লায়

পেছনের পৃষ্ঠা

নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি
নাগালের বাইরে গরিবের পুষ্টি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান
আসুন জনগণের ওপর আস্থা রাখি : তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

মজুত আছে পাঁচ বছরের
মজুত আছে পাঁচ বছরের

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ
বাংলাদেশ-চীন বাণিজ্য কমেছে ২০ শতাংশ

শিল্প বাণিজ্য

জনজীবনে হাঁসফাঁস
জনজীবনে হাঁসফাঁস

পেছনের পৃষ্ঠা

কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে
কিশোরী ধর্ষণের অভিযোগ দুলাভাইয়ের বিরুদ্ধে

দেশগ্রাম

গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড
গরুর মাংস রপ্তানিতে ভারতের রেকর্ড

পূর্ব-পশ্চিম

১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন
১৯৭৮ সালে রানার্সআপ ব্রাদার্স ইউনিয়ন

মাঠে ময়দানে

পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি
পাথরে চুম্বকের গুঁড়া লাগিয়ে মূর্তি তৈরি

দেশগ্রাম

ট্রাম্পের কারণে মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা বিপর্যস্ত
ট্রাম্পের কারণে মার্কিন স্বাস্থ্য সংস্থা বিপর্যস্ত

পূর্ব-পশ্চিম

আলোচনায় প্রস্তুত হামাস
আলোচনায় প্রস্তুত হামাস

পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিধসের শঙ্কায় গ্রামে ফিরতে চান না দুর্গতরা
ভূমিধসের শঙ্কায় গ্রামে ফিরতে চান না দুর্গতরা

পূর্ব-পশ্চিম