শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ধারাবাহিক উপন্যাস

অটোমান সূর্য সুলতান সুলেমান পর্ব ২৯

রণক ইকরাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অটোমান সূর্য সুলতান সুলেমান পর্ব ২৯

মুসলিম শাসকদের মধ্যে যেমন শীর্ষে, তেমনি পৃথিবীর ইতিহাসেও অন্যতম সেরা শাসক তিনি। সুলতান সুলেমান খান। অটোমান বা উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতান। সুলতান সুলেমানকে নিয়ে অনেক গল্প লেখা হয়েছে। নির্মিত হয়েছে আলোচিত-সমালোচিত টিভি সিরিয়াল মুহতাশিম ইউজিয়েল। আমাদের এ উপন্যাসের ভিত্তি সেই টিভি সিরিজ বা উপন্যাস নয়। মূলত ইতিহাসের নানা বইপত্র ঘেঁটে সুলতান সুলেমানের আমলটি তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিহাসাশ্রয়ী এ উপন্যাসের মূল ভিত্তি অটোমানদের ইতিহাস। বাকিটুকু লেখকের কল্পনা। উপন্যাসের শুরুর দিকে যুবরাজ সুলেমানের সঙ্গে পরিচিত হয়েছেন পাঠক। সিংহাসনে তখন সুলেমানের বাবা সুলতান প্রথম সেলিম। সুলতান সেলিমের সর্বশেষ বিজয়, অসুস্থতা ইত্যাদি পথপরিক্রমায় অটোমান সুলতান হিসেবে সিংহাসনে আরোহণ করেন সুলেমান খান। এর মধ্যেই হেরেম সংস্কৃতি, প্রাসাদ, প্রশাসনসহ নানা দিক উঠে এসেছে। সুলেমান খানের ক্ষমতা গ্রহণের পর নতুন সূর্যোদয়ের দিকে হাঁটতে শুরু করে অটোমান সাম্রাজ্য। সে যাত্রায় পীরে মেহমুদ পাশাকে স্বপদে বহাল রেখে হৈচৈ ফেলে দিয়েছেন সুলতান। সবার প্রত্যাশার বাইরে পারগালি ইব্রাহিমকে বানিয়েছেন নিজের খাসকামরা প্রধান। সুলেমান রোডস অভিযানে সাফল্যের পর ফিরে এসেছেন। হুররেম খাতুন সন্তানসম্ভবা। পদ হারাতে চলেছেন পীরে পাশা।  রকমারির প্রতি শনিবারের এ বিশেষ আয়োজনে আজ ছাপা হলো ২৯তম পর্ব।

 

 

 

[পূর্ব প্রকাশের পর]

 

‘কী হলো ইব্রাহিম? চমকে গেলে কেন?’

‘হুজুর... আমি ঠিক বুঝতে পারছি না।’

‘না বোঝার মতো কিছু কী আমি বলেছি?’

‘মানে...।’

‘শোনো ইব্রাহিম। আমি তোমাকে ভাইয়ের মতো দেখি ঠিক?’

‘জি।’

‘ছোটবেলা থেকেই বন্ধুর মতো মিশি। ঠিক?’

‘জি।’

‘আমি তোমার মন্দ চাইব না নিশ্চয়ই।’

‘অবশ্যই।’

‘এবার হেতিজা সম্পর্কে বলি। আমার আদরের বোন। একবার বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু তার কপালে সংসার সইল না। এত দিন একা একা আছে। এবার আমরা ওকে পাত্রস্থ করার কথা ভাবছি। আর আমি পাত্র হিসেবে তোমাকেই নির্বাচিত করলাম। তবে এই নির্বাচন আমি আর তুমি ছাড়া আর কেউ জানে না। তোমার আপত্তি থাকলে কাউকে বলব না। আপত্তি না থাকলে আস্তে আস্তে আলোচনা এগোবে।’

‘আ... আমি কেন আপত্তি করব। আপনি আমার সুলতান। আপনি আমার অভিভাবক, আপনি যা ভালো মনে করেন।’

‘মেনে নেওয়ার মতো বল না ইব্রাহিম। মন যেটা বলে সেটাই বল।’

‘শাহজাদি হেতিজাকে অপছন্দ করার কোনো কারণ তো নেই হুজুর।’

উঠে দাঁড়িয়ে ইব্রাহিমকে জড়িয়ে ধরলেন সুলেমান। দুজনের চোখেই অশ্রু।

বেশ কিছুক্ষণ নীরবে কাটল সুলেমান আর ইব্রাহিমের।

‘আচ্ছা আমি আম্মাজানের সঙ্গে এটা নিয়ে কথা বলব। আপাতত কাউকে বলার দরকার নেই। কারণ আম্মার মতামত জানাটাও জরুরি। কথা বলতে হবে হেতিজার সঙ্গেও।’

‘অবশ্যই হুজুর।’

লাজুক লাজুক কণ্ঠে জবাব দিলেন ইব্রাহিম।

‘আমার অনেক ভালো লাগছে ইব্রাহিম। দানা হালিলকে বল ব্যবস্থা করতে। আমি আজকের রাতটা একটু অন্যরকমভাবে কাটাতে চাই।’

‘ঠিক আছে হুজুর। আপনার ভাবনায় কেউ আছে?’

‘উহু।’

‘ঠিক আছে। আমি নিজেই দেখছি।’

হন হন করে হেঁটে বেরিয়ে পড়লেন ইব্রাহিম।

 

 

দানা হালিলের ব্যস্ততা আর ধরে না। রাত অনেক হয়ে গেছে। মুরসেনাকে তৈরি করানো হচ্ছে। হুররেমের মতো মুরসেনাও রুশ মেয়ে। পারগালি ইব্রাহিম নিজে ওকে তৈরি করতে বলে গেছেন। মুরসেনাকে ভালো করে গোসল করানো হলো। গোসলের পর নখ রঙিন করা হলো। চুলে লাগানো হলো জুঁইফুলের সুগন্ধিযুক্ত আতর। এরপর চুল বেঁধে দেওয়া হলো বড় মুক্তার মালা দিয়ে। শরীর যেন না ঘামে এ জন্য লাগানো হলো মেহেদি। চোখে লাগিয়ে দেওয়া হলো সুরমা। লাল সিল্কের শেমিজের ওপর পরানো হলো গাঢ় লাল রঙের লম্বা একটা জামা। জামার ওপরে আঁটোসাঁটো একটা কটি। মাথায় নকশা করা ওড়না। গলায় ঝুঁলিয়ে দেওয়া হলো হীরার ভারী নেকলেস। কানে এত বড় দুল পরিয়ে দেওয়া হলো যে তার কাঁধের ওপরে পড়ে কাঁধ ব্যথা করতে লাগল। সব মিলিয়ে অল্পক্ষণের মধ্যেই তৈরি হয়ে গেল মুরসেনা। দানা হালিলের নেতৃত্বে রক্ষীর দল মুরসেনাকে নিয়ে এগিয়ে চলছে। সুলতানের কক্ষের কাছাকাছি এসে রক্ষী দুজন বিদায় নিল। দানা হালিল আর মুরসেনা এখন দাঁড়িয়ে সুলতানের আবাসস্থলের কাছাকাছি চত্বরে। এই চত্বরটার সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো এটি  হেরেমের যে কোনো অংশ থেকে পুরোপুরি দেখা যায়। এর এক পাশেই সুলেমানের ব্যক্তিগত কামরা। আরেক পাশে প্রবাহিত হচ্ছে একটা মার্বেলের ঝরনা।

সুলতানের কক্ষে ঢুকেই আবার বেরিয়ে এলো দানা হালিল। এরপর ইশারায় মুরসেনাকে ভিতরে ঢুকতে বলল। সুলতানের সঙ্গে দেখা হলে যেন কী করতে হয়। মনে করার চেষ্টা করল মুরসেনা। হ্যাঁ, হাঁটু গেড়ে বসে তার সামনে কপাল মাটিতে লাগিয়ে সম্মান জানাতে হয় তাকে। মুরসেনা দ্রুত তাই করলেন। সুলতান তাকে টেনে ওঠালেন।

‘কী নাম তোমার?’

‘মুরসেনা, জাঁহাপনা।’

‘কোথা থেকে এসেছ তুমি, মুরসেনা?

মুরসেনা বড় করে একটা নিঃশ্বাস নিল।

‘ক্রিমিয়া থেকে জনাব।’

এবার সুলতান চোখ ঘুরিয়ে মুরসেনাকে পরখ করতে থাকলেন। ভাবখানা এমন যেন তিনি বাজার থেকে কোনো জিনিস কিনছেন। তবে সুলতানের চোখে-মুখে তৃপ্তির ছায়াই দেখতে পেলেন মুরসেনা। একটা ছোট ভুল হয়ে গেছে। হাঁটু গেড়ে সুলতানের হাতটা টেনে ধরে ছোট্ট করে একটা চুমু খেল সে। সুলতান হাসলেন। হ্যাঁচকা টানে মুরসেনাকে জড়িয়ে ধরলেন তিনি।

এরপর মুরসেনা কেবল মোমের পুতুল।

সুলেমান সত্যিকারের সুলতান। তলোয়ারের ঘাঁয়ে ছিন্নভিন্ন করতে থাকলেন মুরসেনাকে।

 

 

পূর্ব ঘোষণা মোতাবেক শিকারে বেরিয়েছেন সুলতান। সঙ্গে ইব্রাহিম ও অন্যরা। আড্রিয়ানোপোল, মারিতযা নদীর তীরে তাঁবু গাড়া হয়েছে। সুলতান শিকারের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এর মধ্যেই ইব্রাহিম একটা খেলায় ব্যস্ত হয়ে উঠলেন। কতগুলো কুকুর লেলিয়ে দিলেন ঝোপের দিকে। কুকুরগুলো ঝোপের দিকে যেতেই নিজের বাসা থেকে উড়াল দিল একটা মোটাসোটা তিতির পাখি। ঠিক তখনই পারগালি ইব্রাহিম নিজের খাঁচার কাপড়টা সরালেন। তিতিরটা উড়াল দিতেই খুলে দিলেন খাঁচা। দ্রুতই বাজপাখিটা উড়াল দিল মুক্ত আকাশে। উড়তে উড়তে চলে এলো অনেক ওপরে। নিচেই তিতিরটাকে দেখতে পাচ্ছে সে। তখনই একটা কাণ্ড করে বসল বাজপাখিটা। নিচের দিকে গোত্তা খেল বাজপাখিটা। দেখে মনে হলো একখণ্ড পাথর খসে পড়ছে ওপর থেকে। নিমেষের মধ্যে সে ধরে ফেলল তিতিরটাকে। ধারালো নখের সাহায্যে ভেঙে দিল মেরুদণ্ড। দুটি পাখিই একসঙ্গে মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। মাটিতে পড়ার একমুহূর্ত আগে তিতিরটাকে ছেড়ে দিল বাজ। তিতিরটা গড়াতে গড়াতে গিয়ে পড়ল জলাশয়ে। ইব্রাহিমের তাড়া খেয়ে কুকুর দুটো দৌড় দিল পাখিটাকে নিয়ে আসার জন্য। এদিকে ইব্রাহিমের পোষা বাজ তার হাতের ওপরে এসে বসল। ইব্রাহিমের ঠোঁটের কোণে মৃদু হাসি। তিনি সুলতানের সামনে আরেকবার প্রমাণ করলেন আদতেই বাজপাখি রক্ষক তিনি।

 

কিছুটা দূরে একটা বুনোগোলাপের ঝোপ। এদিকটায় বেশ অন্ধকার। সহজে কেউ সেদিকে পা বাড়ায় না। সেখান থেকেই হলুদ দুই চোখে রাগ এবং ভয় নিয়ে সব পরখ করছিল একটা শুয়োর। তার চোখে-মুখে ভয় আর আতঙ্ক। এ ধরনের শিকার বাহিনী আগেও দেখেছে সে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মাথা গরম করে ফেলল বোবা জন্তুটা। দৌড়ে এসে ইব্রাহিমের ঘোড়াকে আক্রমণ করে বসল। শুয়োরের ধারালো দুই দাঁত লেগে গেল ঘোড়ার পেটে। গর্ত হয়ে গেল সেখানে। রক্ত বের হয়ে এলো গলগল করে। শুয়োরটা আরও একবার গুঁতা দিল ইব্রাহিমের ঘোড়াকে। ইব্রাহিম তখন ঝপাং করে মাটিতে পড়ে গেলেন। এবার বোবা জন্তুটার মনোযোগ গেল ইব্রাহিমের দিকে। সুলতান তখনো বেশ অনেকটা দূরে।

যখনই সে ইব্রাহিমকে আক্রমণ করতে যাচ্ছিল, তখনই একটা তীর ছুড়লেন সুলেমান। শুয়োরের কাঁধে গিয়ে লাগল ওটা। ব্যথায় ককিয়ে উঠল দুরন্ত শুয়োর। কিন্তু তবু থামল না। নতুন উদ্যমে ইব্রাহিমকে আক্রমণ করতে উদ্যত হলো জন্তুটি। আবার সুলেমানের তীর।

এবার শুয়োরের পায়ের মাংস খুবলে নিয়ে গেল তীর। ততক্ষণে নিজেকে অনেকটা সামলে নিয়ে একটু দূরে গিয়ে দাঁড়ালেন পারগালি ইব্রাহিম।

সুলেমান তখনো একটার পর একটা তীর ছুড়েই যাচ্ছেন। এর মধ্যেই শুয়োরটা ঘায়েল হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ল।

সুলতানের সৈন্যরা হর্ষধ্বনি করতে লাগল। ঘোড়া থেকে নামলেন সুলতান। এদিক-ওদিক তাকালেন। কিন্তু ইব্রাহিমকে কোথাও দেখা গেল না।

কোথায় গেল ইব্রাহিম?

একটু পরই ইব্রাহিমকে পাশের জলাশয় থেকে উঠে আসতে দেখা গেল। তার হাতে সেই আহত তিতির পাখি।

‘ইব্রাহিম। ভয় পেয়েছিলে নাকি।’

‘না তো হুজুর।’

‘কেন?’

‘আপনি নিজে তীর ছুড়ে রক্ষা করলেন। আপনি থাকতে ভয় কিসের?’

‘যদি আমার তীর পথ ভুল করত।’

‘অসম্ভব।’

‘ধরো ভুল করেই যদি পথ ভুল করত?’

‘তাহলেও কিছু হতো না। আপনার জন্য প্রাণ দিতে পারি যখন তখন। আর আপনার তীরে বিদ্ধ হতে পারাটাও আমার জন্য পরম সৌভাগ্যের সুলতান।’

কুর্নিশ করে মৃদু হাসল পারগালি ইব্রাহিম।

ইব্রাহিমের এই বিনয় ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছেন সুলতান। অটোমানদের বাইরের একজন ইব্রাহিম। অথচ সুলতান আর সুলতানের সালতানাতের প্রতি তার কী অসীম প্রেম! মাঝে মাঝে খুব অবাক লাগে সুলেমানের।

 

তিতিরের মাংস, রুটি আর সঙ্গে করে আনা প্রাসাদের শরবত দিয়ে রাতের খাবার সেরেছেন সুলতান ও পারগালি ইব্রাহিম। রুপালি আলোয় নদীর পানিতে গাছের পাতারা ঝিকিমিকি করছে। গ্রীষ্মের আগমনে রাতের বাতাসের শীতলতা খুব বেশি না হলেও হঠাৎ হঠাৎ কাঁপুনি তোলে। তাঁবুর বাইরে আগুন জ্বালানো হয়েছে। একটু দূরে দুইপাশে সুলতানের ছয়জন দেহরক্ষী নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে।

সুলতান আর ইব্রাহিম বসে বসে গল্প করছে।

‘শিকার ভালোই হলো ইব্রাহিম।’

‘জি জনাব। আমার কাছে মন্দ লাগেনি।’

‘তুমি কী জানো আমি শিকারে কেন এসেছি।’

‘বলেছেন তো। যুদ্ধ না করে শিকারে এলেন।’

‘উহু। এটা সামনের কারণ। এর পেছনেও কারণ আছে।’

‘কী কারণ?’

‘এর মধ্যে একটা কারণ অবশ্য তোমাকে বলে ফেলেছি।’

‘মাফ করবেন হুজুর আমি সেটা বুঝতে পারছি না।’

ইব্রাহিমকে একটু ইতস্তত দেখাল।

সুলতান সামনে ফলের বাটি থেকে দুটো আঙ্গুর মুখে পুরে নিলেন। এটা তার অনেক দিনের পুরনো অভ্যাস।

‘তোমাকে একটা প্রস্তাব দিয়েছিলাম মনে আছে?’

‘জি হুজুর।’

এবার আর আগেরবারের মতো খুব একটা লজ্জা পেলেন না ইব্রাহিম।

‘আসলে ওই প্রস্তাবটা দেওয়ার আগ থেকেই আরেকটা বিষয় আমার মাথার ভিতর ঘুরপাক খাচ্ছিল।’

‘জানতে পারি কী সেটা?’

‘অবশ্যই। তোমাকে বলার জন্যই এখানে আসা। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে একটা বিষয় নিয়ে আমি খুব চিন্তিত আছি।’

‘কী বিষয়?’

‘আমার ধারণা, পীরে পাশা অনেকটাই বুড়িয়ে গেছেন। এখন আর তিনি প্রধান উজিরের পদের জন্য ঠিক মানানসই নন।’

‘হুজুর কী করতে চাচ্ছেন আপনি।’

‘পীরে পাশাকে প্রধান উজিরের পথ থেকে সরিয়ে দিতে চাই।’

‘কী!’

আঁতকে উঠলেন ইব্রাহিম।

‘আপনি পীরে পাশাকে বরখাস্ত করবেন হুজুর?’

‘আরে না। বরখাস্ত না। সরিয়ে দেব মানে তাকে অন্য কোনো দায়িত্ব দেব।’

‘কিন্তু হুজুর এতদিন ধরে পীরে পাশা প্রধান উজিরের দায়িত্ব পালন করে এসেছেন।’

‘এ কারণেই আমি তাকে মিসরের গভর্নর করে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তিনি আগের মতো বিচক্ষণতা বা দূরদর্শিতা দেখতে পারছেন না। আমার কাছে কেবলই মনে হচ্ছে এরকম দুর্বলচিত্তের একজন বয়োবৃদ্ধ লোক অটোমান সাম্রাজ্যের উজিরের দায়িত্বে থাকতে পারেন না।’

এবার আর কোনো কথা বললেন না ইব্রাহিম। কারণ সুলেমানের দৃষ্টিভঙ্গি মিথ্যা নয়। আসলেই অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়েছেন পীরে পাশা। অনেক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে বড় বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা এখন আর নেই তার।

‘কিন্তু তার শূন্যতা পূরণ হবে কী করে?’

এবার হাসলেন সুলতান। সে হাসিতে রাজ্যের রহস্য।

‘তোমার কী মনে হয় ইব্রাহিম? কাকে বানানো যায় পরবর্তী প্রধান উজির?’

পরবর্তী পর্ব আগামী শনিবার

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই
ভারত ও ইসরায়েলের মধ্যে বৃহৎ প্রতিরক্ষা চুক্তি সই

২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার
চাঁদপুরে ৫ মাদক কারবারি গ্রেফতার

৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি
রাজধানী ঢাকায় আজ কোথায় কোন কর্মসূচি

৭ মিনিট আগে | নগর জীবন

বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া
বান্দাদের প্রতি আল্লাহর অপার দয়া

৮ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা
তিনবার পিছিয়ে পড়েও ড্র নিয়ে ফিরল বার্সা

১০ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ
বৃহস্পতিবার রাজধানীর যেসব মার্কেট বন্ধ

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫
আজকের নামাজের সময়সূচি, ৬ নভেম্বর ২০২৫

২১ মিনিট আগে | ইসলামী জীবন

আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?
আজ কেমন থাকবে ঢাকার আবহাওয়া?

২১ মিনিট আগে | নগর জীবন

সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা
সৌদিতে অননুমোদিত সভা-সমাবেশে অংশ না নিতে দূতাবাসের সতর্কতা

২৯ মিনিট আগে | জাতীয়

প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর
প্রাথমিকে শিক্ষক পদে আবেদন শুরু ৮ নভেম্বর

৩২ মিনিট আগে | জাতীয়

বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫
বসনিয়ায় বৃদ্ধাশ্রমে অগ্নিকাণ্ডে ১১ জনের মৃত্যু, আহত ৩৫

৩৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ
দেশের বাজারের ৬০ শতাংশ মোবাইল অবৈধ

৪৬ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা
কেনটাকিতে কার্গো বিমান বিধ্বস্তে জরুরি অবস্থা ঘোষণা

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

৪ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৫ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৭ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

২৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১৪ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

২৩ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

২০ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

১১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

১০ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ
বিচারপতি খুরশীদ আলম সরকারকে অপসারণ

১৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া
শব্দের চেয়ে তিনগুণ গতির পারমাণবিক ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র বানাচ্ছে রাশিয়া

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

ভুল নকশায় ভোগান্তি
ভুল নকশায় ভোগান্তি

রকমারি নগর পরিক্রমা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি
এককভাবে নির্বাচনের প্রস্তুতি নিচ্ছি

পেছনের পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা