শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ১৮ ফেব্রুয়ারি, ২০১৭

ধারাবাহিক উপন্যাস

অটোমান সূর্য সুলতান সুলেমান পর্ব ২৯

রণক ইকরাম
Not defined
প্রিন্ট ভার্সন
অটোমান সূর্য সুলতান সুলেমান পর্ব ২৯

মুসলিম শাসকদের মধ্যে যেমন শীর্ষে, তেমনি পৃথিবীর ইতিহাসেও অন্যতম সেরা শাসক তিনি। সুলতান সুলেমান খান। অটোমান বা উসমানীয় সাম্রাজ্যের সুলতান। সুলতান সুলেমানকে নিয়ে অনেক গল্প লেখা হয়েছে। নির্মিত হয়েছে আলোচিত-সমালোচিত টিভি সিরিয়াল মুহতাশিম ইউজিয়েল। আমাদের এ উপন্যাসের ভিত্তি সেই টিভি সিরিজ বা উপন্যাস নয়। মূলত ইতিহাসের নানা বইপত্র ঘেঁটে সুলতান সুলেমানের আমলটি তুলে ধরার চেষ্টা করা হচ্ছে। ইতিহাসাশ্রয়ী এ উপন্যাসের মূল ভিত্তি অটোমানদের ইতিহাস। বাকিটুকু লেখকের কল্পনা। উপন্যাসের শুরুর দিকে যুবরাজ সুলেমানের সঙ্গে পরিচিত হয়েছেন পাঠক। সিংহাসনে তখন সুলেমানের বাবা সুলতান প্রথম সেলিম। সুলতান সেলিমের সর্বশেষ বিজয়, অসুস্থতা ইত্যাদি পথপরিক্রমায় অটোমান সুলতান হিসেবে সিংহাসনে আরোহণ করেন সুলেমান খান। এর মধ্যেই হেরেম সংস্কৃতি, প্রাসাদ, প্রশাসনসহ নানা দিক উঠে এসেছে। সুলেমান খানের ক্ষমতা গ্রহণের পর নতুন সূর্যোদয়ের দিকে হাঁটতে শুরু করে অটোমান সাম্রাজ্য। সে যাত্রায় পীরে মেহমুদ পাশাকে স্বপদে বহাল রেখে হৈচৈ ফেলে দিয়েছেন সুলতান। সবার প্রত্যাশার বাইরে পারগালি ইব্রাহিমকে বানিয়েছেন নিজের খাসকামরা প্রধান। সুলেমান রোডস অভিযানে সাফল্যের পর ফিরে এসেছেন। হুররেম খাতুন সন্তানসম্ভবা। পদ হারাতে চলেছেন পীরে পাশা।  রকমারির প্রতি শনিবারের এ বিশেষ আয়োজনে আজ ছাপা হলো ২৯তম পর্ব।

 

 

 

[পূর্ব প্রকাশের পর]

 

‘কী হলো ইব্রাহিম? চমকে গেলে কেন?’

‘হুজুর... আমি ঠিক বুঝতে পারছি না।’

‘না বোঝার মতো কিছু কী আমি বলেছি?’

‘মানে...।’

‘শোনো ইব্রাহিম। আমি তোমাকে ভাইয়ের মতো দেখি ঠিক?’

‘জি।’

‘ছোটবেলা থেকেই বন্ধুর মতো মিশি। ঠিক?’

‘জি।’

‘আমি তোমার মন্দ চাইব না নিশ্চয়ই।’

‘অবশ্যই।’

‘এবার হেতিজা সম্পর্কে বলি। আমার আদরের বোন। একবার বিয়ে হয়েছিল। কিন্তু তার কপালে সংসার সইল না। এত দিন একা একা আছে। এবার আমরা ওকে পাত্রস্থ করার কথা ভাবছি। আর আমি পাত্র হিসেবে তোমাকেই নির্বাচিত করলাম। তবে এই নির্বাচন আমি আর তুমি ছাড়া আর কেউ জানে না। তোমার আপত্তি থাকলে কাউকে বলব না। আপত্তি না থাকলে আস্তে আস্তে আলোচনা এগোবে।’

‘আ... আমি কেন আপত্তি করব। আপনি আমার সুলতান। আপনি আমার অভিভাবক, আপনি যা ভালো মনে করেন।’

‘মেনে নেওয়ার মতো বল না ইব্রাহিম। মন যেটা বলে সেটাই বল।’

‘শাহজাদি হেতিজাকে অপছন্দ করার কোনো কারণ তো নেই হুজুর।’

উঠে দাঁড়িয়ে ইব্রাহিমকে জড়িয়ে ধরলেন সুলেমান। দুজনের চোখেই অশ্রু।

বেশ কিছুক্ষণ নীরবে কাটল সুলেমান আর ইব্রাহিমের।

‘আচ্ছা আমি আম্মাজানের সঙ্গে এটা নিয়ে কথা বলব। আপাতত কাউকে বলার দরকার নেই। কারণ আম্মার মতামত জানাটাও জরুরি। কথা বলতে হবে হেতিজার সঙ্গেও।’

‘অবশ্যই হুজুর।’

লাজুক লাজুক কণ্ঠে জবাব দিলেন ইব্রাহিম।

‘আমার অনেক ভালো লাগছে ইব্রাহিম। দানা হালিলকে বল ব্যবস্থা করতে। আমি আজকের রাতটা একটু অন্যরকমভাবে কাটাতে চাই।’

‘ঠিক আছে হুজুর। আপনার ভাবনায় কেউ আছে?’

‘উহু।’

‘ঠিক আছে। আমি নিজেই দেখছি।’

হন হন করে হেঁটে বেরিয়ে পড়লেন ইব্রাহিম।

 

 

দানা হালিলের ব্যস্ততা আর ধরে না। রাত অনেক হয়ে গেছে। মুরসেনাকে তৈরি করানো হচ্ছে। হুররেমের মতো মুরসেনাও রুশ মেয়ে। পারগালি ইব্রাহিম নিজে ওকে তৈরি করতে বলে গেছেন। মুরসেনাকে ভালো করে গোসল করানো হলো। গোসলের পর নখ রঙিন করা হলো। চুলে লাগানো হলো জুঁইফুলের সুগন্ধিযুক্ত আতর। এরপর চুল বেঁধে দেওয়া হলো বড় মুক্তার মালা দিয়ে। শরীর যেন না ঘামে এ জন্য লাগানো হলো মেহেদি। চোখে লাগিয়ে দেওয়া হলো সুরমা। লাল সিল্কের শেমিজের ওপর পরানো হলো গাঢ় লাল রঙের লম্বা একটা জামা। জামার ওপরে আঁটোসাঁটো একটা কটি। মাথায় নকশা করা ওড়না। গলায় ঝুঁলিয়ে দেওয়া হলো হীরার ভারী নেকলেস। কানে এত বড় দুল পরিয়ে দেওয়া হলো যে তার কাঁধের ওপরে পড়ে কাঁধ ব্যথা করতে লাগল। সব মিলিয়ে অল্পক্ষণের মধ্যেই তৈরি হয়ে গেল মুরসেনা। দানা হালিলের নেতৃত্বে রক্ষীর দল মুরসেনাকে নিয়ে এগিয়ে চলছে। সুলতানের কক্ষের কাছাকাছি এসে রক্ষী দুজন বিদায় নিল। দানা হালিল আর মুরসেনা এখন দাঁড়িয়ে সুলতানের আবাসস্থলের কাছাকাছি চত্বরে। এই চত্বরটার সবচেয়ে বড় বিশেষত্ব হলো এটি  হেরেমের যে কোনো অংশ থেকে পুরোপুরি দেখা যায়। এর এক পাশেই সুলেমানের ব্যক্তিগত কামরা। আরেক পাশে প্রবাহিত হচ্ছে একটা মার্বেলের ঝরনা।

সুলতানের কক্ষে ঢুকেই আবার বেরিয়ে এলো দানা হালিল। এরপর ইশারায় মুরসেনাকে ভিতরে ঢুকতে বলল। সুলতানের সঙ্গে দেখা হলে যেন কী করতে হয়। মনে করার চেষ্টা করল মুরসেনা। হ্যাঁ, হাঁটু গেড়ে বসে তার সামনে কপাল মাটিতে লাগিয়ে সম্মান জানাতে হয় তাকে। মুরসেনা দ্রুত তাই করলেন। সুলতান তাকে টেনে ওঠালেন।

‘কী নাম তোমার?’

‘মুরসেনা, জাঁহাপনা।’

‘কোথা থেকে এসেছ তুমি, মুরসেনা?

মুরসেনা বড় করে একটা নিঃশ্বাস নিল।

‘ক্রিমিয়া থেকে জনাব।’

এবার সুলতান চোখ ঘুরিয়ে মুরসেনাকে পরখ করতে থাকলেন। ভাবখানা এমন যেন তিনি বাজার থেকে কোনো জিনিস কিনছেন। তবে সুলতানের চোখে-মুখে তৃপ্তির ছায়াই দেখতে পেলেন মুরসেনা। একটা ছোট ভুল হয়ে গেছে। হাঁটু গেড়ে সুলতানের হাতটা টেনে ধরে ছোট্ট করে একটা চুমু খেল সে। সুলতান হাসলেন। হ্যাঁচকা টানে মুরসেনাকে জড়িয়ে ধরলেন তিনি।

এরপর মুরসেনা কেবল মোমের পুতুল।

সুলেমান সত্যিকারের সুলতান। তলোয়ারের ঘাঁয়ে ছিন্নভিন্ন করতে থাকলেন মুরসেনাকে।

 

 

পূর্ব ঘোষণা মোতাবেক শিকারে বেরিয়েছেন সুলতান। সঙ্গে ইব্রাহিম ও অন্যরা। আড্রিয়ানোপোল, মারিতযা নদীর তীরে তাঁবু গাড়া হয়েছে। সুলতান শিকারের প্রস্তুতি নিচ্ছেন। এর মধ্যেই ইব্রাহিম একটা খেলায় ব্যস্ত হয়ে উঠলেন। কতগুলো কুকুর লেলিয়ে দিলেন ঝোপের দিকে। কুকুরগুলো ঝোপের দিকে যেতেই নিজের বাসা থেকে উড়াল দিল একটা মোটাসোটা তিতির পাখি। ঠিক তখনই পারগালি ইব্রাহিম নিজের খাঁচার কাপড়টা সরালেন। তিতিরটা উড়াল দিতেই খুলে দিলেন খাঁচা। দ্রুতই বাজপাখিটা উড়াল দিল মুক্ত আকাশে। উড়তে উড়তে চলে এলো অনেক ওপরে। নিচেই তিতিরটাকে দেখতে পাচ্ছে সে। তখনই একটা কাণ্ড করে বসল বাজপাখিটা। নিচের দিকে গোত্তা খেল বাজপাখিটা। দেখে মনে হলো একখণ্ড পাথর খসে পড়ছে ওপর থেকে। নিমেষের মধ্যে সে ধরে ফেলল তিতিরটাকে। ধারালো নখের সাহায্যে ভেঙে দিল মেরুদণ্ড। দুটি পাখিই একসঙ্গে মাটিতে লুটিয়ে পড়ল। মাটিতে পড়ার একমুহূর্ত আগে তিতিরটাকে ছেড়ে দিল বাজ। তিতিরটা গড়াতে গড়াতে গিয়ে পড়ল জলাশয়ে। ইব্রাহিমের তাড়া খেয়ে কুকুর দুটো দৌড় দিল পাখিটাকে নিয়ে আসার জন্য। এদিকে ইব্রাহিমের পোষা বাজ তার হাতের ওপরে এসে বসল। ইব্রাহিমের ঠোঁটের কোণে মৃদু হাসি। তিনি সুলতানের সামনে আরেকবার প্রমাণ করলেন আদতেই বাজপাখি রক্ষক তিনি।

 

কিছুটা দূরে একটা বুনোগোলাপের ঝোপ। এদিকটায় বেশ অন্ধকার। সহজে কেউ সেদিকে পা বাড়ায় না। সেখান থেকেই হলুদ দুই চোখে রাগ এবং ভয় নিয়ে সব পরখ করছিল একটা শুয়োর। তার চোখে-মুখে ভয় আর আতঙ্ক। এ ধরনের শিকার বাহিনী আগেও দেখেছে সে। কিছু বুঝে ওঠার আগেই মাথা গরম করে ফেলল বোবা জন্তুটা। দৌড়ে এসে ইব্রাহিমের ঘোড়াকে আক্রমণ করে বসল। শুয়োরের ধারালো দুই দাঁত লেগে গেল ঘোড়ার পেটে। গর্ত হয়ে গেল সেখানে। রক্ত বের হয়ে এলো গলগল করে। শুয়োরটা আরও একবার গুঁতা দিল ইব্রাহিমের ঘোড়াকে। ইব্রাহিম তখন ঝপাং করে মাটিতে পড়ে গেলেন। এবার বোবা জন্তুটার মনোযোগ গেল ইব্রাহিমের দিকে। সুলতান তখনো বেশ অনেকটা দূরে।

যখনই সে ইব্রাহিমকে আক্রমণ করতে যাচ্ছিল, তখনই একটা তীর ছুড়লেন সুলেমান। শুয়োরের কাঁধে গিয়ে লাগল ওটা। ব্যথায় ককিয়ে উঠল দুরন্ত শুয়োর। কিন্তু তবু থামল না। নতুন উদ্যমে ইব্রাহিমকে আক্রমণ করতে উদ্যত হলো জন্তুটি। আবার সুলেমানের তীর।

এবার শুয়োরের পায়ের মাংস খুবলে নিয়ে গেল তীর। ততক্ষণে নিজেকে অনেকটা সামলে নিয়ে একটু দূরে গিয়ে দাঁড়ালেন পারগালি ইব্রাহিম।

সুলেমান তখনো একটার পর একটা তীর ছুড়েই যাচ্ছেন। এর মধ্যেই শুয়োরটা ঘায়েল হয়ে মাটিতে লুটিয়ে পড়ল।

সুলতানের সৈন্যরা হর্ষধ্বনি করতে লাগল। ঘোড়া থেকে নামলেন সুলতান। এদিক-ওদিক তাকালেন। কিন্তু ইব্রাহিমকে কোথাও দেখা গেল না।

কোথায় গেল ইব্রাহিম?

একটু পরই ইব্রাহিমকে পাশের জলাশয় থেকে উঠে আসতে দেখা গেল। তার হাতে সেই আহত তিতির পাখি।

‘ইব্রাহিম। ভয় পেয়েছিলে নাকি।’

‘না তো হুজুর।’

‘কেন?’

‘আপনি নিজে তীর ছুড়ে রক্ষা করলেন। আপনি থাকতে ভয় কিসের?’

‘যদি আমার তীর পথ ভুল করত।’

‘অসম্ভব।’

‘ধরো ভুল করেই যদি পথ ভুল করত?’

‘তাহলেও কিছু হতো না। আপনার জন্য প্রাণ দিতে পারি যখন তখন। আর আপনার তীরে বিদ্ধ হতে পারাটাও আমার জন্য পরম সৌভাগ্যের সুলতান।’

কুর্নিশ করে মৃদু হাসল পারগালি ইব্রাহিম।

ইব্রাহিমের এই বিনয় ছোটবেলা থেকেই দেখে আসছেন সুলতান। অটোমানদের বাইরের একজন ইব্রাহিম। অথচ সুলতান আর সুলতানের সালতানাতের প্রতি তার কী অসীম প্রেম! মাঝে মাঝে খুব অবাক লাগে সুলেমানের।

 

তিতিরের মাংস, রুটি আর সঙ্গে করে আনা প্রাসাদের শরবত দিয়ে রাতের খাবার সেরেছেন সুলতান ও পারগালি ইব্রাহিম। রুপালি আলোয় নদীর পানিতে গাছের পাতারা ঝিকিমিকি করছে। গ্রীষ্মের আগমনে রাতের বাতাসের শীতলতা খুব বেশি না হলেও হঠাৎ হঠাৎ কাঁপুনি তোলে। তাঁবুর বাইরে আগুন জ্বালানো হয়েছে। একটু দূরে দুইপাশে সুলতানের ছয়জন দেহরক্ষী নিরাপত্তা নিশ্চিত করছে।

সুলতান আর ইব্রাহিম বসে বসে গল্প করছে।

‘শিকার ভালোই হলো ইব্রাহিম।’

‘জি জনাব। আমার কাছে মন্দ লাগেনি।’

‘তুমি কী জানো আমি শিকারে কেন এসেছি।’

‘বলেছেন তো। যুদ্ধ না করে শিকারে এলেন।’

‘উহু। এটা সামনের কারণ। এর পেছনেও কারণ আছে।’

‘কী কারণ?’

‘এর মধ্যে একটা কারণ অবশ্য তোমাকে বলে ফেলেছি।’

‘মাফ করবেন হুজুর আমি সেটা বুঝতে পারছি না।’

ইব্রাহিমকে একটু ইতস্তত দেখাল।

সুলতান সামনে ফলের বাটি থেকে দুটো আঙ্গুর মুখে পুরে নিলেন। এটা তার অনেক দিনের পুরনো অভ্যাস।

‘তোমাকে একটা প্রস্তাব দিয়েছিলাম মনে আছে?’

‘জি হুজুর।’

এবার আর আগেরবারের মতো খুব একটা লজ্জা পেলেন না ইব্রাহিম।

‘আসলে ওই প্রস্তাবটা দেওয়ার আগ থেকেই আরেকটা বিষয় আমার মাথার ভিতর ঘুরপাক খাচ্ছিল।’

‘জানতে পারি কী সেটা?’

‘অবশ্যই। তোমাকে বলার জন্যই এখানে আসা। গত কয়েক সপ্তাহ ধরে একটা বিষয় নিয়ে আমি খুব চিন্তিত আছি।’

‘কী বিষয়?’

‘আমার ধারণা, পীরে পাশা অনেকটাই বুড়িয়ে গেছেন। এখন আর তিনি প্রধান উজিরের পদের জন্য ঠিক মানানসই নন।’

‘হুজুর কী করতে চাচ্ছেন আপনি।’

‘পীরে পাশাকে প্রধান উজিরের পথ থেকে সরিয়ে দিতে চাই।’

‘কী!’

আঁতকে উঠলেন ইব্রাহিম।

‘আপনি পীরে পাশাকে বরখাস্ত করবেন হুজুর?’

‘আরে না। বরখাস্ত না। সরিয়ে দেব মানে তাকে অন্য কোনো দায়িত্ব দেব।’

‘কিন্তু হুজুর এতদিন ধরে পীরে পাশা প্রধান উজিরের দায়িত্ব পালন করে এসেছেন।’

‘এ কারণেই আমি তাকে মিসরের গভর্নর করে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছি। তিনি আগের মতো বিচক্ষণতা বা দূরদর্শিতা দেখতে পারছেন না। আমার কাছে কেবলই মনে হচ্ছে এরকম দুর্বলচিত্তের একজন বয়োবৃদ্ধ লোক অটোমান সাম্রাজ্যের উজিরের দায়িত্বে থাকতে পারেন না।’

এবার আর কোনো কথা বললেন না ইব্রাহিম। কারণ সুলেমানের দৃষ্টিভঙ্গি মিথ্যা নয়। আসলেই অনেকটা দুর্বল হয়ে পড়েছেন পীরে পাশা। অনেক গুরুত্বপূর্ণ মুহূর্তে বড় বড় সিদ্ধান্ত নেওয়ার ক্ষমতা এখন আর নেই তার।

‘কিন্তু তার শূন্যতা পূরণ হবে কী করে?’

এবার হাসলেন সুলতান। সে হাসিতে রাজ্যের রহস্য।

‘তোমার কী মনে হয় ইব্রাহিম? কাকে বানানো যায় পরবর্তী প্রধান উজির?’

পরবর্তী পর্ব আগামী শনিবার

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন
হাসিনা পালানোতেই তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা ফিরে এলো : জয়নুল আবেদীন

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ
ক্রিকেট ইতিহাসে প্রথমবার এমন রেকর্ড গড়লেন শাই হোপ

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের
তারেক রহমানের জন্মদিন উপলক্ষে শীতবস্ত্র বিতরণ ছাত্রদলের

১০ মিনিট আগে | রাজনীতি

মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা
মোংলায় আগুনে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবারকে তারেক রহমানের পক্ষ থেকে সহায়তা

১১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার
পুলিশের মনোবল ভাঙার চেষ্টা করবেন না : ডিএমপি কমিশনার

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার
সালমানের বাড়িতে গুলি চালানো আনমোল বিষ্ণোই গ্রেফতার

২৩ মিনিট আগে | শোবিজ

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বাংলাদেশের গণতন্ত্রের জন্য সহায়ক ব্যবস্থা : অ্যাটর্নি জেনারেল

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ
শুধু ঢাকা নয়, সারা দেশে ক্রিকেট ছড়িয়ে দিতে চাই : আসিফ

২৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা
গাজায় ৪০ হাজার শিশুকে টিকা দিবে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা

৩৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি
টাইপ ২ ডায়াবেটিস এক দিনে হয় না, নিঃশব্দেই বাড়ে ঝুঁকি

৪১ মিনিট আগে | হেলথ কর্নার

অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে
অনূর্ধ্ব-১৯ ওয়ানডে বিশ্বকাপ, বাংলাদেশের ম্যাচ কবে কার বিপক্ষে

৪৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ
১৩ লাখ রোহিঙ্গার ভার আর বহন করা সম্ভব নয়: জাতিসংঘে বাংলাদেশ

৪৯ মিনিট আগে | জাতীয়

শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে
শুক্রবার সকাল পর্যন্ত গ্যাসের চাপ কম থাকবে

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনর্বহালের রায় নিয়ে যা বললেন আমির খসরু

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড
মার্কিন নির্বাচনে হামলার পরিকল্পনায় আফগান নাগরিকের ১৫ বছরের দণ্ড

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ
আখাউড়া স্থলবন্দর দিয়ে অনির্দিষ্টকালের জন্য মাছ রপ্তানি বন্ধ

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের
নারীদের নিরাপত্তা ও সুরক্ষায় ৫ প্রতিশ্রুতি তারেক রহমানের

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও
‘শততম’ ম্যাচে শতক হাঁকালেন লিটনও

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক
তারেক রহমান : ভিশনারি রাজনীতিক

১ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প
শুক্রবার মামদানির সঙ্গে বৈঠকে বসছেন ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা
জবির নওয়াব ফয়জুন্নেছা চৌধুরানী হলে ছাত্রদলের কমিটি ঘোষণা

২ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি
তেঁতুলিয়ায় বেড়েছে শীতের আমেজ, তাপমাত্রা ১৩.৯ ডিগ্রি

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু
উত্তরায় বাংলাদেশের প্রথম হায়াত প্লেস হোটেলের আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু

২ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?
বায়ুদূষণের শীর্ষে দিল্লি, ঢাকার অবস্থান কত?

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে
রাঙামাটিতে কোটা–বিরোধী ঐক্যজোটের ৩৬ ঘণ্টার হরতাল চলছে

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার
মুন্সীগঞ্জে জোড়া খুনের আসামি জিয়া গ্রেফতার

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর
জাবির ভর্তি পরীক্ষা শুরু ২১ ডিসেম্বর

৩ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ
শেখ হাসিনাকে কেন ফেরত দেবে না ভারত, আল–জাজিরার বিশ্লেষণ

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা
দেশজুড়ে মোবাইল ফোন বিক্রির সব দোকান বন্ধের ঘোষণা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল
লাশ পোড়ানোর মামলায় ক্ষমা চেয়ে জবানবন্দি দিলেন রাজসাক্ষী আবজালুল

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন
নতুন বেতন কাঠামোর রূপরেখা নিয়ে সচিবদের সঙ্গে বসছে কমিশন

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে
তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা পুনরুজ্জীবিত হলো সংবিধানে, কার্যকর হবে ভবিষ্যতে

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর
ভারতের সঙ্গে পূর্ণমাত্রায় যুদ্ধ শুরুর আশঙ্কা পাকিস্তানের প্রতিরক্ষামন্ত্রীর

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ
কারাগারে ইসলামী ব্যাংকের সাবেক চেয়ারম্যান ওবায়েদ উল্লাহ মাসুদ

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে
বিশ্বকাপের এক গ্রুপে রাখা হলো না ভারত-পাকিস্তানকে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত
তিন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট চাকরিচ্যুত

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ
টঙ্গী তা’মীরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসার পাঠদান বন্ধ

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত
নির্বাচনে মিজানুর রহমান আজহারীর প্রার্থী হওয়ার খবর সঠিক নয় : জামায়াত

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান
অজিত দোভালকে বাংলাদেশে আসার আমন্ত্রণ জানালেন খলিলুর রহমান

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা
মুশফিক ছাড়াও শততম টেস্টে শতক হাঁকিয়েছেন যারা

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা
শততম টেস্টে সেঞ্চুরি থেকে ১ রান দূরে মুশফিক, বাড়ল অপেক্ষা

২০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক
কারচুপির অভিযোগ এনে মিস ইউনিভার্স ছাড়লেন দুই বিচারক

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে
দেশে থেকেই কার্ড দিয়ে বিদেশি রুটের বিমানের টিকিট কেনা যাবে

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার
পল্লবীতে যুবদল নেতা হত্যা, দুই শীর্ষ সন্ত্রাসী গ্রেফতার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক
রোজ গার্ডেন কিনে ক্ষতি ৩৩২ কোটি, অনুসন্ধানে দুদক

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা
ইন্দোনেশিয়ায় জেগে উঠল আগ্নেয়গিরি, সর্বোচ্চ সতর্কতা

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে
দিল্লি বিস্ফোরণে অভিযুক্তদের পরিবারের সদস্যরা কী বলছে

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান
বিশ্বের বৃহত্তম পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র ফের চালু করবে জাপান

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের
৭ বিভাগীয় শহরে সমাবেশের ঘোষণা ৮ দলের

১৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের
ইউক্রেনে যুদ্ধ বন্ধে নতুন পরিকল্পনা যুক্তরাষ্ট্রের

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প
সৌদি যুবরাজের অনুরোধ, সুদানের সংঘাত অবসান করতে চান ট্রাম্প

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত
একজন নয়, প্রতি ভোটকেন্দ্রে পাঁচজন সেনাসদস্য চায় জামায়াত

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল
তত্ত্বাবধায়ক সরকার বিষয়ে সর্বোচ্চ আদালতের রায় আগামীকাল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক
শততম টেস্টে শতক হাঁকালেন মুশফিক

৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার
মোদির পা ছুঁয়ে প্রণাম ঐশ্বরিয়ার

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান
জব্দ করা ট্যাঙ্কারটি ছেড়ে দিয়েছে ইরান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি
গণভোট নিয়ে অধ্যাদেশ জারির পর করণীয় বিষয়ে পদক্ষেপ : সিইসি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা
রিভিউ হচ্ছে প্রার্থী তালিকা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে
ইতালি যাওয়ার পথে গুলি করে হত্যা তিনজনকে

পেছনের পৃষ্ঠা

বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের
বিজনেস ভিসা ফের চালু ভারতের

পেছনের পৃষ্ঠা

একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ
একটি জন্মদিন, একটি মৃত্যুদণ্ডের রায় ও আগামীর বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি
যে জয় শিরোপার চেয়ে দামি

মাঠে ময়দানে

তারেক রহমানের জন্মদিন আজ
তারেক রহমানের জন্মদিন আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার
বিএনপি জামায়াতের জমজমাট প্রচার

পেছনের পৃষ্ঠা

আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান
আস্থার বাতিঘর তারেক রহমান

সম্পাদকীয়

শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর
শান্তিপূর্ণ নির্বাচনে সহায়তা প্রয়োজন সেনাবাহিনীর

প্রথম পৃষ্ঠা

হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন
হারিয়ে গেছে আগারগাঁওয়ের সেই সাইকেল লেন

রকমারি নগর পরিক্রমা

শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি
শ্বেতপত্রের ক্ষেত্রে উপদেষ্টামণ্ডলী উৎসাহিত হননি

প্রথম পৃষ্ঠা

মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন
মান ঠিক রাখতে গিয়ে কমেছে উৎপাদন

পেছনের পৃষ্ঠা

ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে
ফ্যাসিস্টের দোসর ট্যাগের প্রবণতা বেড়েছে

নগর জীবন

রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম
রং বদলাচ্ছে স্থলপদ্ম

পেছনের পৃষ্ঠা

খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন
খাদে পড়ে আছে সাকুরা পরিবহন

পেছনের পৃষ্ঠা

যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির
যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে বিরাট চুক্তি সৌদির

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি
রাজনৈতিক পরিচয়ে অপ্রতিরোধ্য চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন
ভারতের বিপক্ষে জয়ে জাতীয় দলকে প্রধান উপদেষ্টার অভিনন্দন

মাঠে ময়দানে

দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার
দিল্লিতে বৈঠক হলো দুই নিরাপত্তা উপদেষ্টার

প্রথম পৃষ্ঠা

আতঙ্কের নাম বাস
আতঙ্কের নাম বাস

রকমারি নগর পরিক্রমা

নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল
নিরপেক্ষ ভোটের প্রতিশ্রুতিতে অটল

প্রথম পৃষ্ঠা

গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার
গণ অভ্যুত্থানে নিহত ও আহতদের পরিবারকে চিকিৎসা দেবে আমরা বিএনপি পরিবার

নগর জীবন

আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র
আইন লঙ্ঘন করে রেলে দরপত্র

নগর জীবন

অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন
অক্টোবরে সড়কে নিহত ৪৪১ জন

পেছনের পৃষ্ঠা

জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের
জামায়াত আমিরের সঙ্গে বৈঠক ফ্রান্স রাষ্ট্রদূতের

প্রথম পৃষ্ঠা

রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি
রাজসাক্ষীর রোমহর্ষক জবানবন্দি

পেছনের পৃষ্ঠা

পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে
পরোপকারী মুন্না এখন জীবনমৃত্যুর সন্ধিক্ষণে

পেছনের পৃষ্ঠা

রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি
রোজ গার্ডেন কেনায় ৩৩২ কোটি টাকা ক্ষতি

পেছনের পৃষ্ঠা

আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা
আসামিকে পুলিশের কাছ থেকে ছিনিয়ে নিয়ে পিটিয়ে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা