শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

দেশে দেশে ভণ্ড গুরু

মানুষের সরল বিশ্বাসকে পুঁজি করেন ভণ্ড গুরুরা। নিজেকে অতিমানবীয় ক্ষমতাধর দাবি করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া এসব ভণ্ড গুরু রয়েছে পৃথিবীজুড়েই। এমনই কয়েকজন ভণ্ড গুরুর ধোঁকাবাজি নিয়ে লিখেছেন — সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে ভণ্ড গুরু

মৃতকে জীবিত করেন সাবির!

আজ থেকে কয়েক বছর আগে পাকিস্তানে মুহাম্মাদ সাবির নামে এক ভণ্ড গুরুর উত্থান ঘটে। তার বেশ কিছু শিষ্যও জুটে যায়। তার ঐশ্বরিক ক্ষমতার এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে জনমানুষের মনে তাকে ঘিরে আগ্রহ তৈরি হয়। অনেকেই তাকে বিশ্বাস করতে শুরু করে। এদিকে নিজের ক্ষমতা সবার সামনে প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে এক অদ্ভুত ঘোষণা দেন। দাবি করেন, তিনি নাকি স্রষ্টার কাছ থেকে মৃতকে পুনরায় জীবিত করার ক্ষমতা পেয়েছেন। তার কথা অনেকেই বিশ্বাস করেছিল। এমনকি সাবির নিজেও বোধহয় তার নিজের কথা বিশ্বাস করে ফেলেছিলেন। তারপরেই ঘটে যায় এক ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড। নিজেকে প্রমাণ করার জন্য একদিন সবার সামনে সাবির আহ্বান জানালেন তার সমর্থকদের। এরপর তাদের মাঝে থেকে কাউকে সামনে এগিয়ে আসতে বলেন, যাকে তিনি নিজ হাতে হত্যা করে আবার প্রাণ ফিরিয়ে দিবেন। সেদিন অনেক মানুষ থাকলেও এগিয়ে আসার সাহস দেখিয়েছিল মাত্র একজন, নাম তার মুহাম্মাদ নিয়াজ। নিয়াজকে একটি টেবিলের পায়ায় হাত পেছনের দিকে বাঁধলেন সাবির। তার ভক্তদের চোখের সামনেই নিয়াজের গলার মাঝে চালিয়ে দেন ছুরি। সঙ্গে সঙ্গেই মারা যান নিয়াজ। এর কিছুক্ষণ পর সাবির নিয়াজকে নির্দেশ দেন উঠে বসতে। কিন্তু ততক্ষণে তো নিয়াজের কানে আর পৃথিবীর কোনো শব্দ পৌঁছানোর সুযোগ নেই। তাই সাবির বারবার নির্দেশ দিলেও কোনো পরিবর্তন হয় না নিয়াজের। শেষ পর্যন্ত সাবির বুঝতে পারেন নিয়াজ আর কখনোই উঠে দাঁড়াবে না। পরবর্তীতে পুলিশের হাতে ধরা পড়েন ভণ্ড মুহাম্মদ সাবির।

 

যুক্তরাষ্ট্রের স্বর্পরাজ জেমি কুটস

সাপ নামক প্রাণীটিকে নিয়ে পৃথিবীতে প্রচুর ধোঁকাবাজির ঘটনা ঘটেছে ইতিমধ্যে এবং ঘটছে। প্রায়ই বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে ও বিলবোর্ডে দেখা যায় নানা স্বর্পরাজ বিশেষণে বিশেষায়িত নানা গুরুর নাম। যে কোনো সমস্যার সমাধান যাদের হাতের মুঠোয়। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকির ধর্ম প্রচারক জেমি কুটস। উপমহাদেশ হলে তাকে স্বর্পরাজ জেমি কুটস হিসেবেই চিনত সবাই। কারণ এই ব্যক্তির দাবি ছিল, ঈশ্বর তাকে এক অতিপ্রাকৃত ক্ষমতা দিয়েছেন, যার বদৌলতে কোনো সাপের কামড়ই তার বিন্দুমাত্র ক্ষতি করতে পারবে না। নিজের কথা সত্যি প্রমাণের উদ্দেশ্যে তিনি সবার সামনে বিষাক্ত সাপের কামড় নেন। এতে তিনি সফলও হয়েছিলেন। এভাবে নয়বার সাপের কামড় নিয়েছিলেন তিনি আর প্রতিবারই বেঁচে গিয়েছিলেন। একবার তার ডেরায় উপস্থিত এক নারীকে সাপ কামড়ালে তিনি সেই নারীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে বাধা দেন। দাবি করেন তিনিই যথেষ্ট তার সুস্থতার জন্য। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেখানেই সেই নারীর মৃত্যু হয়। এরপর জেমি কুটস বলেন, সেই নারীর ঈশ্বরে বিশ্বাসে ঘাটতি ছিল। তাই মৃত্যু হয়েছে তার।

ঠিক একই পরিণতি অপেক্ষা করছে তার জন্যও। ঘটনা ঘটে ২০১৪ সালে। দশমবারের মতো স্বেচ্ছায় সাপের কামড় খান তিনি। তার অবস্থা খারাপ হয়ে পড়লে অ্যাম্বুলেন্স পর্যন্ত এসে পড়েছিল। কিন্তু তার অন্ধ ভক্তরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাননি। তারা ভেবেছিল, তাদের গুরু বুঝি এবারও বেঁচে যাবেন। শেষ পর্যন্ত বিষের প্রভাবে অসহ্য যন্ত্রণায় কষ্ট পেয়ে পরপারে পাড়ি জমান জেমি কুটস। 

 

প্রাণিজগতের নিয়ন্ত্রণ অ্যালেক এন্দিওয়ানের হাতে

দক্ষিণ আফ্রিকার এক ভণ্ড গুরু অ্যালেক এন্দিওয়ান। তার দাবি তিনি ঈশ্বর প্রদত্ত এমন এক ক্ষমতা পেয়েছেন যা ব্যবহার করে প্রাণিজগেক নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। একবার অ্যালেক এন্দিওয়ান ঘুরতে গিয়েছিলেন ক্রুগার ন্যাশনাল পার্কে। সেখানে গিয়ে হঠাৎ তার কিছু একটা হয়। তিনি বিশ্বাস করতে শুরু করেন ন্যাশনাল পার্কে বিচরণরত প্রাণীগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন। এটুকু ভেবেই স্থির না থেকে তিনি সবাইকে তার ক্ষমতা দেখাতে চাইলেন। ন্যাশনাল পার্কের সিংহগুলোকে সবার সামনে নিয়ন্ত্রণ করতে চান তিনি। তার সামনেই একপাল সিংহ একটি ইম্পালা দিয়ে তাদের ভোজনপর্ব সারছিল। অ্যালেক উৎসাহিত হয়ে গাড়ি থেকে নেমে পড়েন, তারপর বীরদর্পে এগিয়ে যেতে থাকেন ভোজনরত সিংহগুলোর দিকে। সিংহের দলটি অ্যালেক এন্দিওয়ানকে এভাবে এগিয়ে আসতে দেখে উঠে দাঁড়ায়। ইম্পালা ছেড়ে তারা ছুটতে শুরু করে অ্যালেকের দিকে। ঠিক তখন নিজের ভুল বুঝতে পারেন অ্যালেক এন্দিওয়ান। মৃত্যুকে চোখের সামনে দেখে জান বাঁচাতে গাড়ির দিকে ছুটতে শুরু করেন তিনি। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই সিংহের দল তাকে ঘিরে ধরে। আক্রমণ করে অ্যালেককে। পার্কের এক নিরাপত্তারক্ষীর জন্য সেবার তিনি বেঁচে যান। সেই কর্মী ওপরের দিকে ফাঁকা গুলি ছোড়ে সিংহের দলকে তাড়িয়ে দেন। এ ঘটনার পর অ্যালেক মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। তিনি বিশ্বাস করতে পরছিলেন না কেন এমনটা হলো।

 

অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী এমানুয়েল এসেযোবর

নাইজেরিয়ার ভণ্ড গুরু এমানুয়েল এসেযোবর। দাবি করতেন অলৌকিক ক্ষমতা আছে তার। ২০১৬ সালে তার নামে এক ভণ্ড গুরুর নামে গুরুতর অভিযোগ আসে। তিনি নাকি নিজের অলৌকিক ক্ষমতার প্রমাণ দিতে গিয়ে এক লোককে মেরে ফেলেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অসৎ উদ্দেশ্যের ফলে মারা যেতে হয় একজনকে। মৃত লোকটির পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে জানা যায় ভণ্ড গুরু এমানুয়েল নাকি তাকে মিথ্যা অভিনয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। বিনিময়ে তাকে ৫,০০,০০০ নাইজেরীয় মুদ্রা দেওয়া হবে। মিথ্যা অভিনয় হলো লোকটিকে একটি কফিনে শুয়ে থাকতে হবে মরা মানুষের মতো করে। সেই কফিনটি রাখা হবে একটি ধর্মশালায়। এরপর এমানুয়েল সবার সামনে মন্ত্র পড়ে তাকে উঠে বসতে বললে কফিনের ভিতর শোয়া থেকে উঠে বসবেন লোকটি। এতে সবাই ভাববে এমানুয়েলের অলৌকিক ক্ষমতা রয়েছে। যার মাধ্যমে জন্ম-মৃত্যুর ওপরেও নিয়ন্ত্রণ আছে তার। এ লক্ষ্যে এক চুক্তিও সই করেন এমানুয়েল। কিন্তু ঘটনাটি দুর্ভাগ্যজনক উল্টো ঘটে। কফিনটি ছিল বায়ুরোধী। তাই লোকটিকে ভিতরে ঢুকিয়ে কফিন আটকে দিলে অল্প সময়ের মধ্যেই দম বন্ধ হয়ে মারা যায় সে। অন্যদিকে ধর্মশালায় উপস্থিত সবার সামনেই বাইরে থেকে তার নাম ধরে ডাকতে থাকে এমানুয়েল। এরপরই ভণ্ড গুরু এমানুয়েলের সব কুকীর্তি প্রকাশ হয়ে যায় সবার সামনে।

 

রাশপুতিনের রাসলীলা

ইতিহাসের রহস্যময় পুরুষ রাশিয়ান রাশপুতিন। একই সঙ্গে তিনি ইতিহাসের খলনায়ক হিসেবেও পরিচিত। কথিত আছে আধ্যাত্মিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন তিনি। কিন্তু তিনি তার আধ্যাত্মিক ক্ষমতার অপব্যবহার করেছিলেন বলে সবাই মনে করে। অনেকে দাবি করেন ভবিষ্যৎ দেখার ক্ষমতাও নাকি ছিল এই রহস্য পুরুষের। রাশিয়ার ভবিষ্যৎ দেখতেও পেয়েছিলেন তিনি। যা ছিল তার মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত। তার বেশ কিছুসংখ্যক শিষ্যও ছিল। রাজদরবারে নিজের প্রভাব বিস্তারে সক্ষম রাশপুতিন সারাক্ষণ মদ আর নারীতেই ডুবে থাকতেন। মহাকালের আলোকিত দিকের পাশাপাশি অন্ধকারাচ্ছন্ন ছায়ায় হেঁটেছেন এমনই একজন রাশপুতিন। তিনি রোগ সারানোর ক্ষমতাসহ বহু অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। এমনকি তিনি ভবিষ্যদ্বাণীও করতে পারতেন। রাশিয়ার জারের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োজিত এই ব্যক্তির নামে প্রচলিত আছে যে, ব্ল্যাক ম্যাজিক নিয়ে তিনি ব্যাপক পড়াশোনা করতেন। ফলে সবার কাছে নিজেকে এক রহস্যময় চরিত্র হিসেবেই তুলে ধরেছেন তিনি। তবে তার ছিল নারী এবং মদের প্রতি প্রবল আসক্তি। জারের স্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল। জারের স্ত্রীকে নানা কুমন্ত্রণা দিতেন রাশপুতিন। উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন পদ্ধতি, অতিরিক্ত মাত্রায় অ্যালকোহল সেবন, নারীদের প্রতি অশালীন আচরণ প্রভৃতি কারণে রাশপুতিনের প্রচুর শত্রু ছিল। পরবর্তীতে তাকে খুন করার উদ্দেশ্যে সাত জন মানুষকে মেরে ফেলতে পারে এমন পরিমাণ বিষ খাইয়ে রাশপুতিনকে হত্যা করা হয়।

 

রকস্টার বাবা রাম রহিম

ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ডেরা সাচা সওদার এই প্রধান ধর্মগুরুর পুরো নাম গুরমিত রাম রহিম সিং। পাঞ্জাব ও হরিয়ানার শহর ও গ্রামাঞ্চলে ডেরা সাচার বহু কেন্দ্র রয়েছে। দামি কাপড় ও গয়না পরাই তার স্টাইল। এ কারণে তাকে অনেকেই সম্বোধন করেন ‘গুরু অব ব্লিং’ নামে। আবার অনেকে বলেন ‘রকস্টার বাবা’। ভারতে মাত্র ৩৬ জনকে ভিভিআইপি জেড ক্যাটাগরিতে সুরক্ষা দেওয়া হয়। এই ৩৬ জনের মধ্যে ধর্মগুরু রাম রহিম সিং একজন। হরিয়ানার সিরসা শহরের কাছে অবস্থিত এলাকার ডেরা সাচা সওদার সদর দফতরের ভিতরে দুই শিষ্যকে রাম রহিম নিয়মিত ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। সেই মামলায় আদালতে রাম রহিম সিংয়ের বিরুদ্ধে নিজের শিষ্যকে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। ২০ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে তার। ১৯৬৭ সালের ১৫ আগস্ট ভারতের রাজস্থানের গঙ্গানগর জেলার শ্রী গুরুসর মোদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন রাম রহিম। পড়াশোনা করেন গ্রামের স্কুলেই। তরুণ বয়স থেকেই আশপাশের মানুষের মন জয় করে নেন তিনি। বিশেষ করে দলিত ও পিছিয়ে পড়া শ্রেণির মানুষের মধ্যে খুবই জনপ্রিয় হন রাম রহিম। রক্তদান শিবির, বৃক্ষরোপণের মতো কাজ করে মানুষের মন জয় করতেন তিনি। অনলাইনে যোগের প্রশিক্ষণ দেওয়ায়ও তার সুনাম রয়েছে। নিজেকে সমাজসেবায় নিয়োজিত করে মেয়েদের জন্য হোস্টেল, হাসপাতাল এবং যৌনকর্মীদের পুনর্বাসনের মতো কাজ করেন এই ধর্মগুরু। ১৯৯০ সালে ডেরা সাচা সওদা সংগঠনের প্রধান হিসেবে নির্বাচিত হন। ব্যক্তি জীবনে রাম রহিমের তিন মেয়ে ও এক ছেলে।

 

সেক্স গুরু রজনীশ

তাকে অনেকে বলেন সেক্স গুরু, ভণ্ড গুরু। অনেকে আবার দাবি করতেন তিনি নাকি অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী। তার আধ্যাত্মিক ক্ষমতা নাকি অত্যন্ত প্রবল। যিনি যুগপৎ বিজ্ঞান ও আধ্যাত্মিকতার সঙ্গে একীভূত।  তিনি বিংশ শতাব্দীর ভারতীয় দার্শনিক ভগবান রজনীশ। তিনি শ্রী ভগবান রজনীশ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। বিতর্কিত এই মানুষটির জন্ম ভারতের মধ্যপ্রদেশের একটি প্রত্যন্ত গ্রামের এক কাপড় ব্যবসায়ীর পরিবারে। ছাত্র হিসেবে অনেক মেধাবী ছিলেন শ্রী রজনীশ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আর দর্শনের শিক্ষক ছিলেন রজনীশ।

নাস্তিক এই মানুষটি সমাজের চলমান নিয়ম ব্যতিরেকে কীভাবে হাসি-আনন্দ আর নাচ-গানের মধ্য দিয়ে জীবনকে ভরিয়ে দেওয়া যায় তাই নিয়ে ভাবতেন। তার মতে অবাধ যৌন মিলনের মধ্য দিয়ে জীবনকে আরও ভালোভাবে উপভোগ করা যায়। ১৯৮১ সালে ভগবান রজনীশ পাড়ি জমান মার্কিন মুল্লুকে। পরবর্তীকালে যুক্তরাষ্ট্রে নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য ভয়ানক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিলেন। রজনীশ ভক্তের একটি দল শহরের আটটি সালাদ ক্যাফে ও দুটি রেস্টুরেন্টে এই ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে দেয়। ওরেগনের সংকট ঘনীভূত হয় ১৯৮৫ সালে যখন রাজনীশ কমিউনের কয়েকজন নেতা হঠাৎ করেই ইউরোপে পালিয়ে যান। এর কিছুদিন পরই ভগবান রজনীশ জনসম্মুখে এক অদৃষ্টপূর্ণ বক্তব্য রাখেন। তিনি তার সাবেক ভক্তদের মধ্যে কয়েকজনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা, অগ্নিকাণ্ড, গোপনে আড়ি পাতা এবং গণহারে বিষপ্রয়োগের অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, এসব অপরাধ সম্পর্কে তিনি নিজে কিছুই জানতেন না। কমিউনের মূল নেতারা শেষ পর্যন্ত সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে তার ভক্তদের শাস্তির মেয়াদ কমিয়ে আনেন। ডালাসে বিষপ্রয়োগের অভিযোগসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগ তারা স্বীকার করে নেন। তাদের গুরু ভগবান রজনীশের বিরুদ্ধে ইমিগ্রেশন আইন ভঙ্গের প্রমাণ মেলে এবং তাকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
চমকপ্রদ উপাখ্যান জড়ানো সাগরদিঘি
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
নয়নাভিরাম ছয় সাগরের কথা
সর্বশেষ খবর
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন
আর্জেন্টিনাসহ ২২ দেশের ২০২৬ বিশ্বকাপের জার্সি উন্মোচন

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (৬ নভেম্বর)

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা
বন্দর নিয়ে সদরে-অন্দরে মতলবি তৎপরতা

২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান
জনসেবায় ছুটে বেড়ান সেবাব্রতী শরীফুজ্জামান

৩ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি
বগুড়ায় বিড়ালকে গলাকেটে হত্যা, থানায় জিডি

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী
অবশেষে সিলেট-৪ আসনেই প্রার্থী আরিফুল হক চৌধুরী

৪ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত
উগ্রতা ঘৃণিত, কোমলতা রহমতপ্রাপ্ত

৫ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত
রাজধানীতে ট্রাকের ধাক্কায় যুবক নিহত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১
লেবাননের দক্ষিণে ইসরায়েলি হামলায় নিহত ১

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা
স্ত্রীর সঙ্গে ঝগড়া, ছেলেকে বাংলাদেশ সীমান্তে রেখে পালালেন বাবা

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার
বিএনপি প্রার্থী এরশাদ উল্লাহ না, টার্গেট ছিলেন বাবলা : সিএমপি কমিশনার

৭ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী
বিএনপির গণজোয়ারের বিরুদ্ধে কোনো ষড়যন্ত্রই আর টিকবে না : নবীউল্লাহ নবী

৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ
বিএসএফের ছোঁড়া গ্রেনেডে সীমান্তে আতঙ্ক, বিজিবির প্রতিবাদ

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’
‌‘চট্টগ্রামে জলাবদ্ধতা নিরসনে ৭৫ শতাংশ অগ্রগতি’

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান
নারীর অধিকার ও গণতন্ত্রে ৩১ দফা গুরুত্বপূর্ণ : সেলিমা রহমান

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন
ইউরোপীয় সামরিক জোটে অংশীদারের মর্যাদা পেল ইউক্রেন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাগেরহাটে পিঠা উৎসব
বাগেরহাটে পিঠা উৎসব

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার
বগুড়ায় ব্যবসায়ী খুন, স্ত্রী ও খালাতো ভাই গ্রেফতার

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক
‘আমজনতার দল’ শীর্ষ দশে না থাকলে রাজনীতি ছাড়বেন তারেক

৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি
ট্রাম্পের হুমকি ‘অনিবার্য’ : মামদানি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার
কবিরহাটে ৬ জন নিহতের ঘটনায় মামলা, ট্রাকচালক গ্রেপ্তার

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬
শ্রীমঙ্গলে শিয়ালের কামড়ে আহত ১৬

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব
গ্রাহকদের জন্য মানসম্পন্ন সংযোগ ও তরঙ্গের সুষম বণ্টন জরুরি : তৈয়্যব

৯ ঘণ্টা আগে | কর্পোরেট কর্নার

বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি
বেরোবির সহযোগী অধ্যাপক ড. শাকিবুল ইসলামকে দায়িত্ব থেকে অব্যাহতি

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন
যাত্রাবাড়ী ও ডেমরা থানা বিএনপির আহ্বায়ক কমিটি গঠন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

সর্বাধিক পঠিত
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির
আমরা নির্বাচনে জোট করব না: জামায়াত আমির

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প
মামদানির জয়ে যা বললেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত
দেশের বাজারে প্রতি ভরি স্বর্ণের দাম কত

২১ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল
পদত্যাগ করে নির্বাচনে অংশ নিতে আগ্রহী অ্যাটর্নি জেনারেল

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়
নিউইয়র্কের মেয়র পদে মামদানির ঐতিহাসিক বিজয়

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ
আনিসুলের বান্ধবী তৌফিকার আয়কর নথি জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৬ আসনে ভোটে লড়বেন জোনায়েদ সাকি

১৬ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ
‘বিএনপির কাছে ২০ আসন চাওয়ার’ বিভ্রান্তিকর সংবাদে এনসিপির প্রতিবাদ

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়
পাইলটের উড্ডয়নের ত্রুটির কারণে মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্ত হয়

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা
নতুনবাজার-রামপুরা ব্রিজ-কাকলী পর্যন্ত কাল থেকে যানজটের শঙ্কা

১২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি
গাজীপুরে জবাইকৃত ঘোড়ার মাংস জব্দ, জীবিত উদ্ধার ৩৭টি

২১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি
যে কারণে যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবেন না মামদানি

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ
গণসংযোগকালে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ

১১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি
তারেকের অনশনে রাজনৈতিক দলের নেতাদের সংহতি

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’
পাঁচ ইসলামিক ব্যাংক একীভূত হয়ে গঠিত হচ্ছে ‘সম্মিলিত ইসলামী ব্যাংক’

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার
মোহাম্মদপুরে বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রীর ঝুলন্ত লাশ উদ্ধার

২২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি
পাকিস্তানে ৬৩৬ বিলিয়ন ডলারের স্বর্ণের মজুত আবিষ্কারের দাবি

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত
জাকির নায়েককে আপাতত বাংলাদেশে আসার অনুমতি না দেওয়ার সিদ্ধান্ত

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত
বিএনপি মনোনীত প্রার্থী গুলিবিদ্ধ, একজন নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের
৯৩ আসনে প্রার্থী ঘোষণা গণসংহতি আন্দোলনের

১৭ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত
কক্সবাজারে সড়ক দুর্ঘটনায় এক পরিবারের পাঁচজন নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান
বিএনপি অন্যান্য রাজনৈতিক দলগুলোর থেকে বেশ এগিয়ে: জিল্লুর রহমান

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম
আদর্শিক জায়গা থেকে সমঝোতা বা জোট হতে পারে: নাহিদ ইসলাম

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা
আওয়ামী লীগের কর্মসূচি প্রতিহতে কঠোর নির্দেশ দেওয়া হয়েছে : স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?
এফ-৩৫ যুদ্ধবিমান পাচ্ছে সৌদি আরব?

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা
একটি বন্য ছাগলের আত্মকথা

২২ ঘণ্টা আগে | মুক্তমঞ্চ

চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা
চট্টগ্রামে বিএনপি মনোনীত প্রার্থীকে গুলির ঘটনায় জামায়াত আমিরের নিন্দা

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু
চট্টগ্রাম-৫ আসনে বিএনপি প্রার্থী মীর হেলালের নির্বাচনী প্রচারণা শুরু

৮ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি
বিজয়ী বক্তব্যে যা বললেন জোহরান মামদানি

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ
রুবাবা দৌলাকে নিয়ে রসিকতা, তোপের মুখে অভিনেতা ইরফান সাজ্জাদ

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি
নির্বাচন ৫ অথবা ১২ ফেব্রুয়ারি

প্রথম পৃষ্ঠা

সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার
সিন্ডিকেটের খপ্পরে পিঁয়াজের বাজার

পেছনের পৃষ্ঠা

অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ
অনলাইন জুয়ায় নিঃস্ব মানুষ

পেছনের পৃষ্ঠা

গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত
গণসংযোগের সময় গুলিতে বিএনপি প্রার্থী আহত, একজন নিহত

প্রথম পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সবার আগে বাংলাদেশ
সবার আগে বাংলাদেশ

সম্পাদকীয়

দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো
দরকষাকষিতে ব্যস্ত দলগুলো

প্রথম পৃষ্ঠা

তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর
তথ্যপ্রমাণের ভিত্তিতে নয় রায় ছিল অনুমাননির্ভর

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল
পদ ছেড়ে লড়বেন অ্যাটর্নি জেনারেল

প্রথম পৃষ্ঠা

মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ
মশার কামড়ে ঝরছে প্রাণ

পেছনের পৃষ্ঠা

বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?
বিড়ালের গলায় ঘণ্টা বাঁধবে কে?

প্রথম পৃষ্ঠা

স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী
স্ত্রীর পরকীয়ার বলি ব্যবসায়ী

দেশগ্রাম

সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক
সৌদির স্কুলে নিয়োগ পাচ্ছে ১৭ হাজার গানের শিক্ষক

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার
ক্রুজ ক্ষেপণাস্ত্র তৈরির ঘোষণা রাশিয়ার

পূর্ব-পশ্চিম

গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা
গণসংহতির ৯৩ আসনে প্রার্থী যারা

পেছনের পৃষ্ঠা

নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক
নিবন্ধন পেতে ইসির সামনে অনশনে ‘আমজনতা’র তারেক

নগর জীবন

পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ
পদ্মার পানি ন্যায্য বণ্টনের দাবিতে বিএনপির সমাবেশ

দেশগ্রাম

কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত
কাদিয়ানীদের অমুসলিম ঘোষণার দাবি জানিয়েছে সম্মিলিত খতমে নবুয়ত

নগর জীবন

অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি
অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনের পরিবেশ জরুরি

নগর জীবন

পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব
পুণ্যস্নানের মধ্য দিয়ে দুবলার চরে শেষ হলো রাস উৎসব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ
রাজশাহীতে ১০ মাসে ২৮ জন এইচআইভি পজিটিভ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর
ভোটার এলাকা পরিবর্তনের শেষ সময় ১০ নভেম্বর

প্রথম পৃষ্ঠা

সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন
সম্প্রসারণ শেষ না হতেই সড়ক বিভাজন

রকমারি নগর পরিক্রমা

অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার
অটোচালকের গলা কাটা লাশ উদ্ধার

দেশগ্রাম

বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত
বিরোধকে কেন্দ্র করে পুরো এলাকা দুই ভাগে বিভক্ত

নগর জীবন

জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর
জকসু নির্বাচনের তফসিল, ভোট ২২ ডিসেম্বর

পেছনের পৃষ্ঠা

ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০
ফিলিপাইনে টাইফুনে প্রাণহানি বেড়ে ১০০

পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই
নির্বাচন অনুষ্ঠান নিয়ে কোনো ধরনের হুমকি নেই

নগর জীবন

সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ
সচিবালয়, যমুনা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় সভা-সমাবেশ নিষিদ্ধ

নগর জীবন

বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ
বৃক্ষরোপণ ও পোনা অবমুক্তকরণ

দেশগ্রাম