শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

দেশে দেশে ভণ্ড গুরু

মানুষের সরল বিশ্বাসকে পুঁজি করেন ভণ্ড গুরুরা। নিজেকে অতিমানবীয় ক্ষমতাধর দাবি করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া এসব ভণ্ড গুরু রয়েছে পৃথিবীজুড়েই। এমনই কয়েকজন ভণ্ড গুরুর ধোঁকাবাজি নিয়ে লিখেছেন — সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে ভণ্ড গুরু

মৃতকে জীবিত করেন সাবির!

আজ থেকে কয়েক বছর আগে পাকিস্তানে মুহাম্মাদ সাবির নামে এক ভণ্ড গুরুর উত্থান ঘটে। তার বেশ কিছু শিষ্যও জুটে যায়। তার ঐশ্বরিক ক্ষমতার এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে জনমানুষের মনে তাকে ঘিরে আগ্রহ তৈরি হয়। অনেকেই তাকে বিশ্বাস করতে শুরু করে। এদিকে নিজের ক্ষমতা সবার সামনে প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে এক অদ্ভুত ঘোষণা দেন। দাবি করেন, তিনি নাকি স্রষ্টার কাছ থেকে মৃতকে পুনরায় জীবিত করার ক্ষমতা পেয়েছেন। তার কথা অনেকেই বিশ্বাস করেছিল। এমনকি সাবির নিজেও বোধহয় তার নিজের কথা বিশ্বাস করে ফেলেছিলেন। তারপরেই ঘটে যায় এক ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড। নিজেকে প্রমাণ করার জন্য একদিন সবার সামনে সাবির আহ্বান জানালেন তার সমর্থকদের। এরপর তাদের মাঝে থেকে কাউকে সামনে এগিয়ে আসতে বলেন, যাকে তিনি নিজ হাতে হত্যা করে আবার প্রাণ ফিরিয়ে দিবেন। সেদিন অনেক মানুষ থাকলেও এগিয়ে আসার সাহস দেখিয়েছিল মাত্র একজন, নাম তার মুহাম্মাদ নিয়াজ। নিয়াজকে একটি টেবিলের পায়ায় হাত পেছনের দিকে বাঁধলেন সাবির। তার ভক্তদের চোখের সামনেই নিয়াজের গলার মাঝে চালিয়ে দেন ছুরি। সঙ্গে সঙ্গেই মারা যান নিয়াজ। এর কিছুক্ষণ পর সাবির নিয়াজকে নির্দেশ দেন উঠে বসতে। কিন্তু ততক্ষণে তো নিয়াজের কানে আর পৃথিবীর কোনো শব্দ পৌঁছানোর সুযোগ নেই। তাই সাবির বারবার নির্দেশ দিলেও কোনো পরিবর্তন হয় না নিয়াজের। শেষ পর্যন্ত সাবির বুঝতে পারেন নিয়াজ আর কখনোই উঠে দাঁড়াবে না। পরবর্তীতে পুলিশের হাতে ধরা পড়েন ভণ্ড মুহাম্মদ সাবির।

 

যুক্তরাষ্ট্রের স্বর্পরাজ জেমি কুটস

সাপ নামক প্রাণীটিকে নিয়ে পৃথিবীতে প্রচুর ধোঁকাবাজির ঘটনা ঘটেছে ইতিমধ্যে এবং ঘটছে। প্রায়ই বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে ও বিলবোর্ডে দেখা যায় নানা স্বর্পরাজ বিশেষণে বিশেষায়িত নানা গুরুর নাম। যে কোনো সমস্যার সমাধান যাদের হাতের মুঠোয়। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকির ধর্ম প্রচারক জেমি কুটস। উপমহাদেশ হলে তাকে স্বর্পরাজ জেমি কুটস হিসেবেই চিনত সবাই। কারণ এই ব্যক্তির দাবি ছিল, ঈশ্বর তাকে এক অতিপ্রাকৃত ক্ষমতা দিয়েছেন, যার বদৌলতে কোনো সাপের কামড়ই তার বিন্দুমাত্র ক্ষতি করতে পারবে না। নিজের কথা সত্যি প্রমাণের উদ্দেশ্যে তিনি সবার সামনে বিষাক্ত সাপের কামড় নেন। এতে তিনি সফলও হয়েছিলেন। এভাবে নয়বার সাপের কামড় নিয়েছিলেন তিনি আর প্রতিবারই বেঁচে গিয়েছিলেন। একবার তার ডেরায় উপস্থিত এক নারীকে সাপ কামড়ালে তিনি সেই নারীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে বাধা দেন। দাবি করেন তিনিই যথেষ্ট তার সুস্থতার জন্য। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেখানেই সেই নারীর মৃত্যু হয়। এরপর জেমি কুটস বলেন, সেই নারীর ঈশ্বরে বিশ্বাসে ঘাটতি ছিল। তাই মৃত্যু হয়েছে তার।

ঠিক একই পরিণতি অপেক্ষা করছে তার জন্যও। ঘটনা ঘটে ২০১৪ সালে। দশমবারের মতো স্বেচ্ছায় সাপের কামড় খান তিনি। তার অবস্থা খারাপ হয়ে পড়লে অ্যাম্বুলেন্স পর্যন্ত এসে পড়েছিল। কিন্তু তার অন্ধ ভক্তরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাননি। তারা ভেবেছিল, তাদের গুরু বুঝি এবারও বেঁচে যাবেন। শেষ পর্যন্ত বিষের প্রভাবে অসহ্য যন্ত্রণায় কষ্ট পেয়ে পরপারে পাড়ি জমান জেমি কুটস। 

 

প্রাণিজগতের নিয়ন্ত্রণ অ্যালেক এন্দিওয়ানের হাতে

দক্ষিণ আফ্রিকার এক ভণ্ড গুরু অ্যালেক এন্দিওয়ান। তার দাবি তিনি ঈশ্বর প্রদত্ত এমন এক ক্ষমতা পেয়েছেন যা ব্যবহার করে প্রাণিজগেক নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। একবার অ্যালেক এন্দিওয়ান ঘুরতে গিয়েছিলেন ক্রুগার ন্যাশনাল পার্কে। সেখানে গিয়ে হঠাৎ তার কিছু একটা হয়। তিনি বিশ্বাস করতে শুরু করেন ন্যাশনাল পার্কে বিচরণরত প্রাণীগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন। এটুকু ভেবেই স্থির না থেকে তিনি সবাইকে তার ক্ষমতা দেখাতে চাইলেন। ন্যাশনাল পার্কের সিংহগুলোকে সবার সামনে নিয়ন্ত্রণ করতে চান তিনি। তার সামনেই একপাল সিংহ একটি ইম্পালা দিয়ে তাদের ভোজনপর্ব সারছিল। অ্যালেক উৎসাহিত হয়ে গাড়ি থেকে নেমে পড়েন, তারপর বীরদর্পে এগিয়ে যেতে থাকেন ভোজনরত সিংহগুলোর দিকে। সিংহের দলটি অ্যালেক এন্দিওয়ানকে এভাবে এগিয়ে আসতে দেখে উঠে দাঁড়ায়। ইম্পালা ছেড়ে তারা ছুটতে শুরু করে অ্যালেকের দিকে। ঠিক তখন নিজের ভুল বুঝতে পারেন অ্যালেক এন্দিওয়ান। মৃত্যুকে চোখের সামনে দেখে জান বাঁচাতে গাড়ির দিকে ছুটতে শুরু করেন তিনি। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই সিংহের দল তাকে ঘিরে ধরে। আক্রমণ করে অ্যালেককে। পার্কের এক নিরাপত্তারক্ষীর জন্য সেবার তিনি বেঁচে যান। সেই কর্মী ওপরের দিকে ফাঁকা গুলি ছোড়ে সিংহের দলকে তাড়িয়ে দেন। এ ঘটনার পর অ্যালেক মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। তিনি বিশ্বাস করতে পরছিলেন না কেন এমনটা হলো।

 

অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী এমানুয়েল এসেযোবর

নাইজেরিয়ার ভণ্ড গুরু এমানুয়েল এসেযোবর। দাবি করতেন অলৌকিক ক্ষমতা আছে তার। ২০১৬ সালে তার নামে এক ভণ্ড গুরুর নামে গুরুতর অভিযোগ আসে। তিনি নাকি নিজের অলৌকিক ক্ষমতার প্রমাণ দিতে গিয়ে এক লোককে মেরে ফেলেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অসৎ উদ্দেশ্যের ফলে মারা যেতে হয় একজনকে। মৃত লোকটির পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে জানা যায় ভণ্ড গুরু এমানুয়েল নাকি তাকে মিথ্যা অভিনয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। বিনিময়ে তাকে ৫,০০,০০০ নাইজেরীয় মুদ্রা দেওয়া হবে। মিথ্যা অভিনয় হলো লোকটিকে একটি কফিনে শুয়ে থাকতে হবে মরা মানুষের মতো করে। সেই কফিনটি রাখা হবে একটি ধর্মশালায়। এরপর এমানুয়েল সবার সামনে মন্ত্র পড়ে তাকে উঠে বসতে বললে কফিনের ভিতর শোয়া থেকে উঠে বসবেন লোকটি। এতে সবাই ভাববে এমানুয়েলের অলৌকিক ক্ষমতা রয়েছে। যার মাধ্যমে জন্ম-মৃত্যুর ওপরেও নিয়ন্ত্রণ আছে তার। এ লক্ষ্যে এক চুক্তিও সই করেন এমানুয়েল। কিন্তু ঘটনাটি দুর্ভাগ্যজনক উল্টো ঘটে। কফিনটি ছিল বায়ুরোধী। তাই লোকটিকে ভিতরে ঢুকিয়ে কফিন আটকে দিলে অল্প সময়ের মধ্যেই দম বন্ধ হয়ে মারা যায় সে। অন্যদিকে ধর্মশালায় উপস্থিত সবার সামনেই বাইরে থেকে তার নাম ধরে ডাকতে থাকে এমানুয়েল। এরপরই ভণ্ড গুরু এমানুয়েলের সব কুকীর্তি প্রকাশ হয়ে যায় সবার সামনে।

 

রাশপুতিনের রাসলীলা

ইতিহাসের রহস্যময় পুরুষ রাশিয়ান রাশপুতিন। একই সঙ্গে তিনি ইতিহাসের খলনায়ক হিসেবেও পরিচিত। কথিত আছে আধ্যাত্মিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন তিনি। কিন্তু তিনি তার আধ্যাত্মিক ক্ষমতার অপব্যবহার করেছিলেন বলে সবাই মনে করে। অনেকে দাবি করেন ভবিষ্যৎ দেখার ক্ষমতাও নাকি ছিল এই রহস্য পুরুষের। রাশিয়ার ভবিষ্যৎ দেখতেও পেয়েছিলেন তিনি। যা ছিল তার মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত। তার বেশ কিছুসংখ্যক শিষ্যও ছিল। রাজদরবারে নিজের প্রভাব বিস্তারে সক্ষম রাশপুতিন সারাক্ষণ মদ আর নারীতেই ডুবে থাকতেন। মহাকালের আলোকিত দিকের পাশাপাশি অন্ধকারাচ্ছন্ন ছায়ায় হেঁটেছেন এমনই একজন রাশপুতিন। তিনি রোগ সারানোর ক্ষমতাসহ বহু অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। এমনকি তিনি ভবিষ্যদ্বাণীও করতে পারতেন। রাশিয়ার জারের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োজিত এই ব্যক্তির নামে প্রচলিত আছে যে, ব্ল্যাক ম্যাজিক নিয়ে তিনি ব্যাপক পড়াশোনা করতেন। ফলে সবার কাছে নিজেকে এক রহস্যময় চরিত্র হিসেবেই তুলে ধরেছেন তিনি। তবে তার ছিল নারী এবং মদের প্রতি প্রবল আসক্তি। জারের স্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল। জারের স্ত্রীকে নানা কুমন্ত্রণা দিতেন রাশপুতিন। উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন পদ্ধতি, অতিরিক্ত মাত্রায় অ্যালকোহল সেবন, নারীদের প্রতি অশালীন আচরণ প্রভৃতি কারণে রাশপুতিনের প্রচুর শত্রু ছিল। পরবর্তীতে তাকে খুন করার উদ্দেশ্যে সাত জন মানুষকে মেরে ফেলতে পারে এমন পরিমাণ বিষ খাইয়ে রাশপুতিনকে হত্যা করা হয়।

 

রকস্টার বাবা রাম রহিম

ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ডেরা সাচা সওদার এই প্রধান ধর্মগুরুর পুরো নাম গুরমিত রাম রহিম সিং। পাঞ্জাব ও হরিয়ানার শহর ও গ্রামাঞ্চলে ডেরা সাচার বহু কেন্দ্র রয়েছে। দামি কাপড় ও গয়না পরাই তার স্টাইল। এ কারণে তাকে অনেকেই সম্বোধন করেন ‘গুরু অব ব্লিং’ নামে। আবার অনেকে বলেন ‘রকস্টার বাবা’। ভারতে মাত্র ৩৬ জনকে ভিভিআইপি জেড ক্যাটাগরিতে সুরক্ষা দেওয়া হয়। এই ৩৬ জনের মধ্যে ধর্মগুরু রাম রহিম সিং একজন। হরিয়ানার সিরসা শহরের কাছে অবস্থিত এলাকার ডেরা সাচা সওদার সদর দফতরের ভিতরে দুই শিষ্যকে রাম রহিম নিয়মিত ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। সেই মামলায় আদালতে রাম রহিম সিংয়ের বিরুদ্ধে নিজের শিষ্যকে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। ২০ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে তার। ১৯৬৭ সালের ১৫ আগস্ট ভারতের রাজস্থানের গঙ্গানগর জেলার শ্রী গুরুসর মোদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন রাম রহিম। পড়াশোনা করেন গ্রামের স্কুলেই। তরুণ বয়স থেকেই আশপাশের মানুষের মন জয় করে নেন তিনি। বিশেষ করে দলিত ও পিছিয়ে পড়া শ্রেণির মানুষের মধ্যে খুবই জনপ্রিয় হন রাম রহিম। রক্তদান শিবির, বৃক্ষরোপণের মতো কাজ করে মানুষের মন জয় করতেন তিনি। অনলাইনে যোগের প্রশিক্ষণ দেওয়ায়ও তার সুনাম রয়েছে। নিজেকে সমাজসেবায় নিয়োজিত করে মেয়েদের জন্য হোস্টেল, হাসপাতাল এবং যৌনকর্মীদের পুনর্বাসনের মতো কাজ করেন এই ধর্মগুরু। ১৯৯০ সালে ডেরা সাচা সওদা সংগঠনের প্রধান হিসেবে নির্বাচিত হন। ব্যক্তি জীবনে রাম রহিমের তিন মেয়ে ও এক ছেলে।

 

সেক্স গুরু রজনীশ

তাকে অনেকে বলেন সেক্স গুরু, ভণ্ড গুরু। অনেকে আবার দাবি করতেন তিনি নাকি অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী। তার আধ্যাত্মিক ক্ষমতা নাকি অত্যন্ত প্রবল। যিনি যুগপৎ বিজ্ঞান ও আধ্যাত্মিকতার সঙ্গে একীভূত।  তিনি বিংশ শতাব্দীর ভারতীয় দার্শনিক ভগবান রজনীশ। তিনি শ্রী ভগবান রজনীশ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। বিতর্কিত এই মানুষটির জন্ম ভারতের মধ্যপ্রদেশের একটি প্রত্যন্ত গ্রামের এক কাপড় ব্যবসায়ীর পরিবারে। ছাত্র হিসেবে অনেক মেধাবী ছিলেন শ্রী রজনীশ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আর দর্শনের শিক্ষক ছিলেন রজনীশ।

নাস্তিক এই মানুষটি সমাজের চলমান নিয়ম ব্যতিরেকে কীভাবে হাসি-আনন্দ আর নাচ-গানের মধ্য দিয়ে জীবনকে ভরিয়ে দেওয়া যায় তাই নিয়ে ভাবতেন। তার মতে অবাধ যৌন মিলনের মধ্য দিয়ে জীবনকে আরও ভালোভাবে উপভোগ করা যায়। ১৯৮১ সালে ভগবান রজনীশ পাড়ি জমান মার্কিন মুল্লুকে। পরবর্তীকালে যুক্তরাষ্ট্রে নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য ভয়ানক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিলেন। রজনীশ ভক্তের একটি দল শহরের আটটি সালাদ ক্যাফে ও দুটি রেস্টুরেন্টে এই ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে দেয়। ওরেগনের সংকট ঘনীভূত হয় ১৯৮৫ সালে যখন রাজনীশ কমিউনের কয়েকজন নেতা হঠাৎ করেই ইউরোপে পালিয়ে যান। এর কিছুদিন পরই ভগবান রজনীশ জনসম্মুখে এক অদৃষ্টপূর্ণ বক্তব্য রাখেন। তিনি তার সাবেক ভক্তদের মধ্যে কয়েকজনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা, অগ্নিকাণ্ড, গোপনে আড়ি পাতা এবং গণহারে বিষপ্রয়োগের অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, এসব অপরাধ সম্পর্কে তিনি নিজে কিছুই জানতেন না। কমিউনের মূল নেতারা শেষ পর্যন্ত সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে তার ভক্তদের শাস্তির মেয়াদ কমিয়ে আনেন। ডালাসে বিষপ্রয়োগের অভিযোগসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগ তারা স্বীকার করে নেন। তাদের গুরু ভগবান রজনীশের বিরুদ্ধে ইমিগ্রেশন আইন ভঙ্গের প্রমাণ মেলে এবং তাকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন
ঢাকায় ভূমিকম্পে নিহত বগুড়ার রাফিউলের দাফন সম্পন্ন

৩ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা
আধুনিক নগরজীবন মানুষকে অসুস্থ করছে, সতর্ক করলেন বিজ্ঞানীরা

৪ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ
শার্শার নিজামপুর ইউনিয়নে তৃপ্তির গণসংযোগ

৭ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’
‘নির্বাচনকে নানাভাবে বাধাগ্রস্ত করার চেষ্টা চলছে’

৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল
টেলিগ্রাফ কিনতে ৫০ কোটি পাউন্ডের চুক্তি স্বাক্ষর করলো ডেইলি মেইল

১৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩
গোপালগঞ্জে নতুন আলো ব্রি ধান ১০৩

১৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা
বিমান বাহিনীর খেতাবপ্রাপ্ত মুক্তিযোদ্ধা ও তাদের উত্তরাধিকারীদের সংবর্ধনা

২৩ মিনিট আগে | জাতীয়

মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান
মুন্সীগঞ্জ উন্নয়ন সোসাইটির বৃত্তি পরীক্ষার সনদ প্রদান

২৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ
সাইবেরিয়ার বরফে মিলল ৪০ হাজার বছরের প্রাচীন আরএনএ

২৬ মিনিট আগে | বিজ্ঞান

বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ
বিক্রি হয়ে গেল দ্য টেলিগ্রাফ

২৬ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

৩০ মিনিট আগে | জাতীয়

নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা
নির্যাতিত নারীদের পাশে দাঁড়াতে হবে: ফরিদপুরে কৃষক দল নেতা

৩৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত
নারায়ণগঞ্জে বিএনপি প্রার্থীর উদ্যোগে ফ্রি মেডিক্যাল ক্যাম্প অনুষ্ঠিত

৩৮ মিনিট আগে | নগর জীবন

ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির
ফেব্রুয়ারিতে নির্বাচন হতে হবে: জামায়াত আমির

৪২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক
মিরসরাইয়ে বিজিবির অভিযানে ভারতীয় ৩১ গরু আটক

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার
ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় তিন মাদক কারবারি গ্রেফতার

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড
শততম টেস্টে মুশফিকের বিরল রেকর্ড

৫২ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি
ভূমিকম্পে মেট্রোরেল স্থাপনার কোনো ক্ষতি হয়নি: ডিএমটিসিএল এমডি

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর
নরসিংদীতে ভূমিকম্পের আতঙ্ক কটেনি এলাকাবাসীর

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই
বাংলাদেশ ও ভুটানের মধ্যে ২ সমঝোতা স্মারক সই

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি
পুলিশের ৩ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তার বদলি

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার
চীনের নতুন ভাসমান দ্বীপ, থাকছে পারমাণবিক বোমা প্রতিরোধী বাংকার

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ
ভূমিকম্পে জাবির নতুন হলগুলোতে ফাটল, নির্মাণে অনিয়মের অভিযোগ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি
ঢাকা-৬ আসনে জামায়াত প্রার্থীর ঘোড়ার গাড়ির র‍্যালি

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি
আইন হয়ে গেলে গণভোটের প্রস্তুতি শুরু করবে কমিশন: সিইসি

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় কাজ করার সময় শ্রমিকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু
গাইবান্ধায় সড়ক দুর্ঘটনায় যুবকের মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ
২ দফা দাবিতে রাবি শিক্ষার্থীদের রেললাইন অবরোধ

১ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বৈঠক

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু
সিরাজগঞ্জে ডিবি হেফাজতে সন্দেহভাজন আসামির মৃত্যু

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড নিয়ে এবার মুখ খুলল পাকিস্তান

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত
রাজধানীতে আবারও ভূকম্পন অনুভূত

২৬ মিনিট আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০
ভূমিকম্পে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ১০

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ
ভূমিকম্পে ঢাকায় ক্ষতিগ্রস্ত ভবনের তালিকা প্রকাশ

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত
ফের নরসিংদীতে ভূকম্পন অনুভূত

৫ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল : ভূমিকম্পের আতঙ্ক কাটেনি নরসিংদীবাসীর

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

তাসকিনের ২৪ রানের ওভার
তাসকিনের ২৪ রানের ওভার

১০ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ
নাটকীয় সুপার ওভারে ভারতকে হারিয়ে ফাইনালে বাংলাদেশ

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ
কী কী পাচ্ছেন মিস ইউনিভার্স ফাতিমা বশ

৬ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প
শান্তি প্রস্তাব মেনে নিতে ইউক্রেনকে সময় বেঁধে দিলেন ট্রাম্প

১০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান
রাজধানীতে বায়তুল মোকাররম মসজিদের সামনে বৈদ্যুতিক খুঁটিতে আগুন, পুড়ল দোকান

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’
মামদানিকে ট্রাম্পের অভিনন্দন, বৈঠককে বললেন ‘দারুণ ও ফলপ্রসূ’

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে
ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থল নরসিংদী জেলায় যে ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ
ফাইনালে পাকিস্তানকে পেল বাংলাদেশ

১১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা
হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহারকারীদের জন্য নতুন সতর্কবার্তা

২১ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’
‌‘তথ্য প্রমাণের ভিত্তিতে হাসিনার বিচার হয়েছে, তবে আপিলের সুযোগ আছে’

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি
রাজধানীতে পরিবার পরিকল্পনা কর্মীদের অবস্থান কর্মসূচি

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন
শান্তি পরিকল্পনা নিয়ে কঠিন চাপের মুখে ইউক্রেন

১১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা
যেভাবে স্মার্টফোনেই মিলবে ভূমিকম্পের সতর্কবার্তা

২৩ ঘণ্টা আগে | টেক ওয়ার্ল্ড

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (২২ নভেম্বর)

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স
চাপের মুখে রাশিয়ার তেল আমদানি বন্ধ করল ভারতের বৃহত্তম শিল্পগোষ্ঠী রিলায়েন্স

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন
ভূমিকম্পে হতাহতদের আর্থিক সহায়তা দেবে ঢাকা জেলা প্রশাসন

৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ
যাত্রাবাড়ীতে নবীউল্লাহ নবীর গণসংযোগ

১৯ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে কঠিন গ্রুপে বাংলাদেশ

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল
শেষ মুহূর্তের গোলে মরক্কোকে হারিয়ে সেমিফাইনালে ব্রাজিল

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস
বাইপাইল নয়, আজকের ভূমিকম্পের উৎপত্তিস্থলও নরসিংদীতে: আবহাওয়া অফিস

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন
ট্রাম্পের সঙ্গে বিবাদ, কংগ্রেস ছাড়ছেন রিপাবলিকান টেলর গ্রিন

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় বাস্তবায়ন হবে ইনশাআল্লাহ : সালাউদ্দিন

৪ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক
একসঙ্গে সহকারী অধ্যাপক হলেন ১৮৭০ শিক্ষক

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা
ঢাকায় ভূমিকম্পে জাতিসংঘ ও যুক্তরাষ্ট্রের সমবেদনা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

প্রিন্ট সর্বাধিক
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী
লন্ডভন্ড উৎপত্তিস্থল নরসিংদী

প্রথম পৃষ্ঠা

পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই
পুলিশের নতুন পোশাক নিয়ে আলোচনা চলছেই

পেছনের পৃষ্ঠা

৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের
৭০০ উইকেটের স্বপ্ন তাইজুলের

মাঠে ময়দানে

ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম
ভয়ংকর ঝুঁকিতে পুরান ঢাকা সিলেট ও চট্টগ্রাম

প্রথম পৃষ্ঠা

হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে
হাস্যোজ্জ্বল খালেদা জিয়া সেনাকুঞ্জে

প্রথম পৃষ্ঠা

শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা
শাবনূরকে নিয়ে অশান্তি চলত সালমানের সংসারে : লিমা

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

সেই শাবানা এই শাবানা
সেই শাবানা এই শাবানা

শোবিজ

ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ
ভূমিকম্পে কাঁপল দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

প্রশাসনিক চাঁদাবাজি
প্রশাসনিক চাঁদাবাজি

প্রথম পৃষ্ঠা

উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন
উত্তরাঞ্চলে ঝুঁকিতে হাজারো ভবন

নগর জীবন

নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা
নষ্ট যন্ত্রে বেহাল স্বাস্থ্যসেবা

পেছনের পৃষ্ঠা

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী
চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন তোফায়েল আহমেদের স্ত্রী

নগর জীবন

লাউয়ের গ্রাম লালমতি
লাউয়ের গ্রাম লালমতি

শনিবারের সকাল

আলোছায়ায় মেহজাবীন
আলোছায়ায় মেহজাবীন

শোবিজ

সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে  - প্রধান উপদেষ্টা
সুষ্ঠু নির্বাচনে সশস্ত্র বাহিনীকে ভূমিকা রাখতে হবে - প্রধান উপদেষ্টা

প্রথম পৃষ্ঠা

বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ
বিদেশিদের বন্দর ইজারা হুমকিস্বরূপ

নগর জীবন

মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার
মেয়েদের আইপিএল নিলামে বাংলাদেশের তিন ক্রিকেটার

মাঠে ময়দানে

অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়
অতিথি পাখির কলকাকলিতে মুখর চরবিজয়

পেছনের পৃষ্ঠা

সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব
সিরাজগঞ্জ দিনাজপুরে ফুটবল উৎসব

মাঠে ময়দানে

নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড
নির্বাচনে দুর্নীতিবাজদের লাল কার্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী
আজ ঢাকায় আসছেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

প্রথম পৃষ্ঠা

বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়
বিধিমালা না মানায় এমন বিপর্যয়

প্রথম পৃষ্ঠা

সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম
সবজির সরবরাহ বাড়লেও কমছে না দাম

নগর জীবন

পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন
পার্থে এক দিনে ১৯ উইকেটের পতন

মাঠে ময়দানে

ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের
ঘরের দেয়াল ভেঙে হামলা লুটপাট রোহিঙ্গা সন্ত্রাসীদের

প্রথম পৃষ্ঠা

সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন
সুস্থ জীবনের জন্য হাফ ম্যারাথন

মাঠে ময়দানে

সেই কলমতর
সেই কলমতর

শোবিজ

বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ
বাংলাদেশের পদক নিশ্চিত করার ম্যাচ

মাঠে ময়দানে

জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ
জিএসপি টার্গেটে সাত দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা