শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

দেশে দেশে ভণ্ড গুরু

মানুষের সরল বিশ্বাসকে পুঁজি করেন ভণ্ড গুরুরা। নিজেকে অতিমানবীয় ক্ষমতাধর দাবি করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া এসব ভণ্ড গুরু রয়েছে পৃথিবীজুড়েই। এমনই কয়েকজন ভণ্ড গুরুর ধোঁকাবাজি নিয়ে লিখেছেন — সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে ভণ্ড গুরু

মৃতকে জীবিত করেন সাবির!

আজ থেকে কয়েক বছর আগে পাকিস্তানে মুহাম্মাদ সাবির নামে এক ভণ্ড গুরুর উত্থান ঘটে। তার বেশ কিছু শিষ্যও জুটে যায়। তার ঐশ্বরিক ক্ষমতার এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে জনমানুষের মনে তাকে ঘিরে আগ্রহ তৈরি হয়। অনেকেই তাকে বিশ্বাস করতে শুরু করে। এদিকে নিজের ক্ষমতা সবার সামনে প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে এক অদ্ভুত ঘোষণা দেন। দাবি করেন, তিনি নাকি স্রষ্টার কাছ থেকে মৃতকে পুনরায় জীবিত করার ক্ষমতা পেয়েছেন। তার কথা অনেকেই বিশ্বাস করেছিল। এমনকি সাবির নিজেও বোধহয় তার নিজের কথা বিশ্বাস করে ফেলেছিলেন। তারপরেই ঘটে যায় এক ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড। নিজেকে প্রমাণ করার জন্য একদিন সবার সামনে সাবির আহ্বান জানালেন তার সমর্থকদের। এরপর তাদের মাঝে থেকে কাউকে সামনে এগিয়ে আসতে বলেন, যাকে তিনি নিজ হাতে হত্যা করে আবার প্রাণ ফিরিয়ে দিবেন। সেদিন অনেক মানুষ থাকলেও এগিয়ে আসার সাহস দেখিয়েছিল মাত্র একজন, নাম তার মুহাম্মাদ নিয়াজ। নিয়াজকে একটি টেবিলের পায়ায় হাত পেছনের দিকে বাঁধলেন সাবির। তার ভক্তদের চোখের সামনেই নিয়াজের গলার মাঝে চালিয়ে দেন ছুরি। সঙ্গে সঙ্গেই মারা যান নিয়াজ। এর কিছুক্ষণ পর সাবির নিয়াজকে নির্দেশ দেন উঠে বসতে। কিন্তু ততক্ষণে তো নিয়াজের কানে আর পৃথিবীর কোনো শব্দ পৌঁছানোর সুযোগ নেই। তাই সাবির বারবার নির্দেশ দিলেও কোনো পরিবর্তন হয় না নিয়াজের। শেষ পর্যন্ত সাবির বুঝতে পারেন নিয়াজ আর কখনোই উঠে দাঁড়াবে না। পরবর্তীতে পুলিশের হাতে ধরা পড়েন ভণ্ড মুহাম্মদ সাবির।

 

যুক্তরাষ্ট্রের স্বর্পরাজ জেমি কুটস

সাপ নামক প্রাণীটিকে নিয়ে পৃথিবীতে প্রচুর ধোঁকাবাজির ঘটনা ঘটেছে ইতিমধ্যে এবং ঘটছে। প্রায়ই বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে ও বিলবোর্ডে দেখা যায় নানা স্বর্পরাজ বিশেষণে বিশেষায়িত নানা গুরুর নাম। যে কোনো সমস্যার সমাধান যাদের হাতের মুঠোয়। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকির ধর্ম প্রচারক জেমি কুটস। উপমহাদেশ হলে তাকে স্বর্পরাজ জেমি কুটস হিসেবেই চিনত সবাই। কারণ এই ব্যক্তির দাবি ছিল, ঈশ্বর তাকে এক অতিপ্রাকৃত ক্ষমতা দিয়েছেন, যার বদৌলতে কোনো সাপের কামড়ই তার বিন্দুমাত্র ক্ষতি করতে পারবে না। নিজের কথা সত্যি প্রমাণের উদ্দেশ্যে তিনি সবার সামনে বিষাক্ত সাপের কামড় নেন। এতে তিনি সফলও হয়েছিলেন। এভাবে নয়বার সাপের কামড় নিয়েছিলেন তিনি আর প্রতিবারই বেঁচে গিয়েছিলেন। একবার তার ডেরায় উপস্থিত এক নারীকে সাপ কামড়ালে তিনি সেই নারীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে বাধা দেন। দাবি করেন তিনিই যথেষ্ট তার সুস্থতার জন্য। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেখানেই সেই নারীর মৃত্যু হয়। এরপর জেমি কুটস বলেন, সেই নারীর ঈশ্বরে বিশ্বাসে ঘাটতি ছিল। তাই মৃত্যু হয়েছে তার।

ঠিক একই পরিণতি অপেক্ষা করছে তার জন্যও। ঘটনা ঘটে ২০১৪ সালে। দশমবারের মতো স্বেচ্ছায় সাপের কামড় খান তিনি। তার অবস্থা খারাপ হয়ে পড়লে অ্যাম্বুলেন্স পর্যন্ত এসে পড়েছিল। কিন্তু তার অন্ধ ভক্তরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাননি। তারা ভেবেছিল, তাদের গুরু বুঝি এবারও বেঁচে যাবেন। শেষ পর্যন্ত বিষের প্রভাবে অসহ্য যন্ত্রণায় কষ্ট পেয়ে পরপারে পাড়ি জমান জেমি কুটস। 

 

প্রাণিজগতের নিয়ন্ত্রণ অ্যালেক এন্দিওয়ানের হাতে

দক্ষিণ আফ্রিকার এক ভণ্ড গুরু অ্যালেক এন্দিওয়ান। তার দাবি তিনি ঈশ্বর প্রদত্ত এমন এক ক্ষমতা পেয়েছেন যা ব্যবহার করে প্রাণিজগেক নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। একবার অ্যালেক এন্দিওয়ান ঘুরতে গিয়েছিলেন ক্রুগার ন্যাশনাল পার্কে। সেখানে গিয়ে হঠাৎ তার কিছু একটা হয়। তিনি বিশ্বাস করতে শুরু করেন ন্যাশনাল পার্কে বিচরণরত প্রাণীগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন। এটুকু ভেবেই স্থির না থেকে তিনি সবাইকে তার ক্ষমতা দেখাতে চাইলেন। ন্যাশনাল পার্কের সিংহগুলোকে সবার সামনে নিয়ন্ত্রণ করতে চান তিনি। তার সামনেই একপাল সিংহ একটি ইম্পালা দিয়ে তাদের ভোজনপর্ব সারছিল। অ্যালেক উৎসাহিত হয়ে গাড়ি থেকে নেমে পড়েন, তারপর বীরদর্পে এগিয়ে যেতে থাকেন ভোজনরত সিংহগুলোর দিকে। সিংহের দলটি অ্যালেক এন্দিওয়ানকে এভাবে এগিয়ে আসতে দেখে উঠে দাঁড়ায়। ইম্পালা ছেড়ে তারা ছুটতে শুরু করে অ্যালেকের দিকে। ঠিক তখন নিজের ভুল বুঝতে পারেন অ্যালেক এন্দিওয়ান। মৃত্যুকে চোখের সামনে দেখে জান বাঁচাতে গাড়ির দিকে ছুটতে শুরু করেন তিনি। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই সিংহের দল তাকে ঘিরে ধরে। আক্রমণ করে অ্যালেককে। পার্কের এক নিরাপত্তারক্ষীর জন্য সেবার তিনি বেঁচে যান। সেই কর্মী ওপরের দিকে ফাঁকা গুলি ছোড়ে সিংহের দলকে তাড়িয়ে দেন। এ ঘটনার পর অ্যালেক মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। তিনি বিশ্বাস করতে পরছিলেন না কেন এমনটা হলো।

 

অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী এমানুয়েল এসেযোবর

নাইজেরিয়ার ভণ্ড গুরু এমানুয়েল এসেযোবর। দাবি করতেন অলৌকিক ক্ষমতা আছে তার। ২০১৬ সালে তার নামে এক ভণ্ড গুরুর নামে গুরুতর অভিযোগ আসে। তিনি নাকি নিজের অলৌকিক ক্ষমতার প্রমাণ দিতে গিয়ে এক লোককে মেরে ফেলেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অসৎ উদ্দেশ্যের ফলে মারা যেতে হয় একজনকে। মৃত লোকটির পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে জানা যায় ভণ্ড গুরু এমানুয়েল নাকি তাকে মিথ্যা অভিনয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। বিনিময়ে তাকে ৫,০০,০০০ নাইজেরীয় মুদ্রা দেওয়া হবে। মিথ্যা অভিনয় হলো লোকটিকে একটি কফিনে শুয়ে থাকতে হবে মরা মানুষের মতো করে। সেই কফিনটি রাখা হবে একটি ধর্মশালায়। এরপর এমানুয়েল সবার সামনে মন্ত্র পড়ে তাকে উঠে বসতে বললে কফিনের ভিতর শোয়া থেকে উঠে বসবেন লোকটি। এতে সবাই ভাববে এমানুয়েলের অলৌকিক ক্ষমতা রয়েছে। যার মাধ্যমে জন্ম-মৃত্যুর ওপরেও নিয়ন্ত্রণ আছে তার। এ লক্ষ্যে এক চুক্তিও সই করেন এমানুয়েল। কিন্তু ঘটনাটি দুর্ভাগ্যজনক উল্টো ঘটে। কফিনটি ছিল বায়ুরোধী। তাই লোকটিকে ভিতরে ঢুকিয়ে কফিন আটকে দিলে অল্প সময়ের মধ্যেই দম বন্ধ হয়ে মারা যায় সে। অন্যদিকে ধর্মশালায় উপস্থিত সবার সামনেই বাইরে থেকে তার নাম ধরে ডাকতে থাকে এমানুয়েল। এরপরই ভণ্ড গুরু এমানুয়েলের সব কুকীর্তি প্রকাশ হয়ে যায় সবার সামনে।

 

রাশপুতিনের রাসলীলা

ইতিহাসের রহস্যময় পুরুষ রাশিয়ান রাশপুতিন। একই সঙ্গে তিনি ইতিহাসের খলনায়ক হিসেবেও পরিচিত। কথিত আছে আধ্যাত্মিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন তিনি। কিন্তু তিনি তার আধ্যাত্মিক ক্ষমতার অপব্যবহার করেছিলেন বলে সবাই মনে করে। অনেকে দাবি করেন ভবিষ্যৎ দেখার ক্ষমতাও নাকি ছিল এই রহস্য পুরুষের। রাশিয়ার ভবিষ্যৎ দেখতেও পেয়েছিলেন তিনি। যা ছিল তার মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত। তার বেশ কিছুসংখ্যক শিষ্যও ছিল। রাজদরবারে নিজের প্রভাব বিস্তারে সক্ষম রাশপুতিন সারাক্ষণ মদ আর নারীতেই ডুবে থাকতেন। মহাকালের আলোকিত দিকের পাশাপাশি অন্ধকারাচ্ছন্ন ছায়ায় হেঁটেছেন এমনই একজন রাশপুতিন। তিনি রোগ সারানোর ক্ষমতাসহ বহু অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। এমনকি তিনি ভবিষ্যদ্বাণীও করতে পারতেন। রাশিয়ার জারের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োজিত এই ব্যক্তির নামে প্রচলিত আছে যে, ব্ল্যাক ম্যাজিক নিয়ে তিনি ব্যাপক পড়াশোনা করতেন। ফলে সবার কাছে নিজেকে এক রহস্যময় চরিত্র হিসেবেই তুলে ধরেছেন তিনি। তবে তার ছিল নারী এবং মদের প্রতি প্রবল আসক্তি। জারের স্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল। জারের স্ত্রীকে নানা কুমন্ত্রণা দিতেন রাশপুতিন। উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন পদ্ধতি, অতিরিক্ত মাত্রায় অ্যালকোহল সেবন, নারীদের প্রতি অশালীন আচরণ প্রভৃতি কারণে রাশপুতিনের প্রচুর শত্রু ছিল। পরবর্তীতে তাকে খুন করার উদ্দেশ্যে সাত জন মানুষকে মেরে ফেলতে পারে এমন পরিমাণ বিষ খাইয়ে রাশপুতিনকে হত্যা করা হয়।

 

রকস্টার বাবা রাম রহিম

ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ডেরা সাচা সওদার এই প্রধান ধর্মগুরুর পুরো নাম গুরমিত রাম রহিম সিং। পাঞ্জাব ও হরিয়ানার শহর ও গ্রামাঞ্চলে ডেরা সাচার বহু কেন্দ্র রয়েছে। দামি কাপড় ও গয়না পরাই তার স্টাইল। এ কারণে তাকে অনেকেই সম্বোধন করেন ‘গুরু অব ব্লিং’ নামে। আবার অনেকে বলেন ‘রকস্টার বাবা’। ভারতে মাত্র ৩৬ জনকে ভিভিআইপি জেড ক্যাটাগরিতে সুরক্ষা দেওয়া হয়। এই ৩৬ জনের মধ্যে ধর্মগুরু রাম রহিম সিং একজন। হরিয়ানার সিরসা শহরের কাছে অবস্থিত এলাকার ডেরা সাচা সওদার সদর দফতরের ভিতরে দুই শিষ্যকে রাম রহিম নিয়মিত ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। সেই মামলায় আদালতে রাম রহিম সিংয়ের বিরুদ্ধে নিজের শিষ্যকে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। ২০ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে তার। ১৯৬৭ সালের ১৫ আগস্ট ভারতের রাজস্থানের গঙ্গানগর জেলার শ্রী গুরুসর মোদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন রাম রহিম। পড়াশোনা করেন গ্রামের স্কুলেই। তরুণ বয়স থেকেই আশপাশের মানুষের মন জয় করে নেন তিনি। বিশেষ করে দলিত ও পিছিয়ে পড়া শ্রেণির মানুষের মধ্যে খুবই জনপ্রিয় হন রাম রহিম। রক্তদান শিবির, বৃক্ষরোপণের মতো কাজ করে মানুষের মন জয় করতেন তিনি। অনলাইনে যোগের প্রশিক্ষণ দেওয়ায়ও তার সুনাম রয়েছে। নিজেকে সমাজসেবায় নিয়োজিত করে মেয়েদের জন্য হোস্টেল, হাসপাতাল এবং যৌনকর্মীদের পুনর্বাসনের মতো কাজ করেন এই ধর্মগুরু। ১৯৯০ সালে ডেরা সাচা সওদা সংগঠনের প্রধান হিসেবে নির্বাচিত হন। ব্যক্তি জীবনে রাম রহিমের তিন মেয়ে ও এক ছেলে।

 

সেক্স গুরু রজনীশ

তাকে অনেকে বলেন সেক্স গুরু, ভণ্ড গুরু। অনেকে আবার দাবি করতেন তিনি নাকি অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী। তার আধ্যাত্মিক ক্ষমতা নাকি অত্যন্ত প্রবল। যিনি যুগপৎ বিজ্ঞান ও আধ্যাত্মিকতার সঙ্গে একীভূত।  তিনি বিংশ শতাব্দীর ভারতীয় দার্শনিক ভগবান রজনীশ। তিনি শ্রী ভগবান রজনীশ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। বিতর্কিত এই মানুষটির জন্ম ভারতের মধ্যপ্রদেশের একটি প্রত্যন্ত গ্রামের এক কাপড় ব্যবসায়ীর পরিবারে। ছাত্র হিসেবে অনেক মেধাবী ছিলেন শ্রী রজনীশ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আর দর্শনের শিক্ষক ছিলেন রজনীশ।

নাস্তিক এই মানুষটি সমাজের চলমান নিয়ম ব্যতিরেকে কীভাবে হাসি-আনন্দ আর নাচ-গানের মধ্য দিয়ে জীবনকে ভরিয়ে দেওয়া যায় তাই নিয়ে ভাবতেন। তার মতে অবাধ যৌন মিলনের মধ্য দিয়ে জীবনকে আরও ভালোভাবে উপভোগ করা যায়। ১৯৮১ সালে ভগবান রজনীশ পাড়ি জমান মার্কিন মুল্লুকে। পরবর্তীকালে যুক্তরাষ্ট্রে নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য ভয়ানক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিলেন। রজনীশ ভক্তের একটি দল শহরের আটটি সালাদ ক্যাফে ও দুটি রেস্টুরেন্টে এই ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে দেয়। ওরেগনের সংকট ঘনীভূত হয় ১৯৮৫ সালে যখন রাজনীশ কমিউনের কয়েকজন নেতা হঠাৎ করেই ইউরোপে পালিয়ে যান। এর কিছুদিন পরই ভগবান রজনীশ জনসম্মুখে এক অদৃষ্টপূর্ণ বক্তব্য রাখেন। তিনি তার সাবেক ভক্তদের মধ্যে কয়েকজনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা, অগ্নিকাণ্ড, গোপনে আড়ি পাতা এবং গণহারে বিষপ্রয়োগের অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, এসব অপরাধ সম্পর্কে তিনি নিজে কিছুই জানতেন না। কমিউনের মূল নেতারা শেষ পর্যন্ত সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে তার ভক্তদের শাস্তির মেয়াদ কমিয়ে আনেন। ডালাসে বিষপ্রয়োগের অভিযোগসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগ তারা স্বীকার করে নেন। তাদের গুরু ভগবান রজনীশের বিরুদ্ধে ইমিগ্রেশন আইন ভঙ্গের প্রমাণ মেলে এবং তাকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা
মাটিরাঙ্গায় ইমাম–ওলামাদের নিয়ে বিএনপির মতবিনিময় সভা

৪৪ সেকেন্ড আগে | ভোটের হাওয়া

২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?
২২ বছরের আক্ষেপ কি ঘোচাতে পারবে বাংলাদেশ?

৪৬ সেকেন্ড আগে | মাঠে ময়দানে

মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড
মাগুরায় গ্রামীণ ব্যাংক শাখায় অগ্নিকাণ্ড

১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি
বাবর আজমকে আইসিসির শাস্তি

১ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন
হবিগঞ্জ সদর হাসপাতালে নার্সকে মারধরের ঘটনায় কর্মবিরতি পালন

৩ মিনিট আগে | চায়ের দেশ

বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার
বগুড়ায় গ্রামীণ ব্যাংকের শাখা থেকে ৩ ককটেল উদ্ধার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা
তারুণ্যের উৎসবে বারি’র প্রযুক্তি প্রদর্শনী ও কর্মশালা

১৪ মিনিট আগে | নগর জীবন

মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে
মুশফিকের প্রশংসায় পঞ্চমুখ টাইগারদের সাবেক কোচ হাথুরুসিংহে

১৫ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা
নবান্ন উৎসবে ঐতিহ্যবাহী মাছের মেলা

১৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা
মোদির মায়ের চরিত্রে রাভিনা

১৮ মিনিট আগে | শোবিজ

ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম
ইছামতি নদীতে ভাসমান বাগান, সবজি চাষে সফল মোস্তাকিম

২০ মিনিট আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল
রংপুর বিভাগের ৫৩ ‘জুলাই যোদ্ধার’ গেজেট বাতিল

২১ মিনিট আগে | জাতীয়

চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল
চট্টগ্রামে যোগ দিলেন সেই মানবিক ডিসি জাহিদুল

২২ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ
গাইবান্ধার নতুন জেলা প্রশাসক মাসুদুর রহমান মোল্লার দায়িত্ব গ্রহণ

২৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?
ডলারের আধিপত্য হ্রাস, কেন একই সুরে বলছে আমেরিকা-ব্রিকস?

২৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ
অক্টোবর মাসে সড়কে ঝরেছে ৪২৩ প্রাণ : বিআরটিএ

২৫ মিনিট আগে | জাতীয়

সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪
সাগরপথে মানবপাচারের প্রস্তুতিকালে আটক ৪

২৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা
অবশেষে কাম্প ন্যুয়ে ফিরছে বার্সেলোনা

৩৩ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত
জ্যোতিদের ভারত সফর স্থগিত

৩৪ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত
হাসিনা-রেহানা ও টিউলিপের বিরুদ্ধে মামলার সাক্ষ্যগ্রহণ সমাপ্ত

৪০ মিনিট আগে | জাতীয়

উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান
উত্তর কুয়েতে ৭,৭০০ বছরের প্রাচীন ভাটির সন্ধান

৪০ মিনিট আগে | পরবাস

দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার
দুই লাখ ২০ হাজার টন সার কিনবে সরকার

৪৪ মিনিট আগে | জাতীয়

তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী
তারেক রহমান মানবতার দূত হিসেবে কাজ করছেন : রিজভী

৪৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ
স্মারক স্বর্ণ-রৌপ্য মুদ্রার মূল্য পুনর্নির্ধারণ

৪৭ মিনিট আগে | অর্থনীতি

তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা
তরুণ প্রজন্ম দেশকে উদ্যোক্তা বান্ধব রাষ্ট্রে পরিণত করবে : প্রাথমিক উপদেষ্টা

৪৮ মিনিট আগে | জাতীয়

কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন
কুমিল্লায় অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীকে শ্বাসরোধে হত্যা, স্বামীর যাবজ্জীবন

৪৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ
দেশে মোট ভোটারের চূড়ান্ত তালিকা প্রকাশ

৫৭ মিনিট আগে | জাতীয়

কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা
কুড়িগ্রামে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা কমিটির কর্মশালা

৫৮ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ
দলীয় প্রার্থীর বিরুদ্ধাচারণ, যুবদলের দুই নেতাকে কারণ দর্শানোর নোটিশ

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে চার জনের মৃত্যু, হাসপাতালে ৯২০

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

সর্বাধিক পঠিত
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ
শেখ হাসিনার রায় নিয়ে যা বলল জাতিসংঘ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত
শেখ হাসিনাকে ফেরত দিচ্ছে না ভারত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ‘খুবই উদ্বেগজনক’ ঘটনা: শশী থারুর

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান
বিশ্বে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ক্ষমতাচ্যুত ছয় রাষ্ট্রপ্রধান

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা
বিবাহবার্ষিকীর দিনই মৃত্যুদণ্ডাদেশ পেলেন শেখ হাসিনা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা
যুবদল নেতাকে ‌‘১০ সেকেন্ডে হত্যা’ করে পালিয়ে যায় দুর্বৃত্তরা

১৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব
ফিলিস্তিন রাষ্ট্র না হলে ইসরায়েলের সঙ্গে সম্পর্ক নয়: সৌদি আরব

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ
জাতীয় নিরাপত্তার স্বার্থে দণ্ডিত আসামির বক্তব্য প্রচার না করার অনুরোধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?
সৌদির এফ-৩৫ পাওয়া নিয়ে ইসরায়েল কেন উদ্বিগ্ন?

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?
পারমাণবিক শক্তি অর্জনের পথে সৌদি আরব?

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা
২০২৬ বিশ্বকাপের টিকেট নিশ্চিত করল যারা

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ
রাজসাক্ষী মামুনের ৫ বছরের সাজায় শহীদ পরিবারের অসন্তোষ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে
বাংলাদেশ-ভারত মর্যাদার লড়াই : কখন কোথায় কিভাবে দেখা যাবে

৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স
ইউক্রেনকে ১০০ রাফাল দিচ্ছে ফ্রান্স

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট
সাবেক মেয়র আইভীকে ৫ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট

২ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান
গাজায় আন্তর্জাতিক বাহিনী মোতায়েনে জাতিসংঘের অনুমোদন, হামাসের প্রত্যাখ্যান

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব
শেখ হাসিনার রায়কে ‘তাৎপর্যপূর্ণ অগ্রগতি’ বললেন আ স ম রব

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

২১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আরও যেসব মামলা আছে ট্রাইব্যুনালে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা
লালদিয়ায় ডেনমার্কের বিনিয়োগ বাংলাদেশের জন্য নতুন যুগের সূচনা: প্রধান উপদেষ্টা

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প
ভারতের চা, মশলা, আমসহ কয়েকটি পণ্যে শুল্ক প্রত্যাহার করলেন ট্রাম্প

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা
হাসিনার রায় প্রমাণ করেছে কেউ আইনের ঊর্ধ্বে নয় : প্রধান উপদেষ্টা

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা
বাংলাদেশ-ভারত ফুটবলসহ আজকের যত খেলা

৬ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে
তুলকালাম ধানমন্ডি ৩২ নম্বরে

প্রথম পৃষ্ঠা

পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক
পথ দেখালেন কুমিল্লার জেলা প্রশাসক

প্রথম পৃষ্ঠা

অফিসে বসে ঘুমের দেশে
অফিসে বসে ঘুমের দেশে

সম্পাদকীয়

নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড
নিজের গড়া ট্রাইব্যুনালেই হলো মৃত্যুদণ্ড

প্রথম পৃষ্ঠা

আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক
আগুনসন্ত্রাসে ভাড়াটে লোক

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক
ভয় নিয়েই আলু চাষে কৃষক

নগর জীবন

ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি
ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠা পেয়েছে : বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই
আবেগ উত্তেজনা মর্যাদার লড়াই

মাঠে ময়দানে

পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা
পল্লবীতে দোকানে ঢুকে যুবদল নেতাকে গুলি করে হত্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

সুলভ আবাসিক বড় কুবো
সুলভ আবাসিক বড় কুবো

পেছনের পৃষ্ঠা

প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ
প্লাস্টিক বর্জ্যে ৫৭ খালের সর্বনাশ

পেছনের পৃষ্ঠা

আরেকটি বিজয়ের দিন
আরেকটি বিজয়ের দিন

প্রথম পৃষ্ঠা

গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর
গ্রহণযোগ্য নির্বাচন নিয়ে সংশয় দলগুলোর

পেছনের পৃষ্ঠা

রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম
রাস্তা থেকে নিঃশেষ জ্বলন্ত সিগারেট তুলে নিয়ে সুখটান দিলাম

শোবিজ

হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার
হত্যা মামলার দুই আসামি গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম

ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮
ইন্দোনেশিয়ায় ভূমিধসে প্রাণহানি ১৮

পূর্ব-পশ্চিম

প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প
প্লাস্টিক শিল্প : উদ্ভাবন ও নেতৃত্বের গল্প

শিল্প বাণিজ্য

এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার
এবারের নির্বাচন দেশরক্ষার

প্রথম পৃষ্ঠা

ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি
ড্যানিশ কোম্পানির সঙ্গে ৩০ বছরের চুক্তি

প্রথম পৃষ্ঠা

৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি
৬৫ বছরের নায়কের সঙ্গে হর্ষালি

শোবিজ

মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি
মানবতাবিরোধী অপরাধে হাসিনার ফাঁসি

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান
হাসিনাকে ফেরত দিতে ভারতের প্রতি আহ্বান

প্রথম পৃষ্ঠা

দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি
দ্রুত কার্যকর করতে হবে রায় : এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সহিংসতা হলেও বাড়বে না
সহিংসতা হলেও বাড়বে না

প্রথম পৃষ্ঠা

হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান
হাসিনার রায়ের দিনে শেয়ারবাজারে উত্থান

নগর জীবন

শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ
শুভেচ্ছা সফরে বাংলাদেশে রাশিয়ান নৌবাহিনীর জাহাজ

নগর জীবন

টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প
টিভি নাটক হারাচ্ছে পারিবারিক গল্প

শোবিজ

৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়
৪০ বছর পরও যে হার কাঁদায়

মাঠে ময়দানে

উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা
উগান্ডাকে হারিয়ে বাংলাদেশের শুভসূচনা

মাঠে ময়দানে