শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ২৭ সেপ্টেম্বর, ২০১৭

দেশে দেশে ভণ্ড গুরু

মানুষের সরল বিশ্বাসকে পুঁজি করেন ভণ্ড গুরুরা। নিজেকে অতিমানবীয় ক্ষমতাধর দাবি করে অর্থ হাতিয়ে নেওয়া এসব ভণ্ড গুরু রয়েছে পৃথিবীজুড়েই। এমনই কয়েকজন ভণ্ড গুরুর ধোঁকাবাজি নিয়ে লিখেছেন — সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
দেশে দেশে ভণ্ড গুরু

মৃতকে জীবিত করেন সাবির!

আজ থেকে কয়েক বছর আগে পাকিস্তানে মুহাম্মাদ সাবির নামে এক ভণ্ড গুরুর উত্থান ঘটে। তার বেশ কিছু শিষ্যও জুটে যায়। তার ঐশ্বরিক ক্ষমতার এমন খবর ছড়িয়ে পড়লে জনমানুষের মনে তাকে ঘিরে আগ্রহ তৈরি হয়। অনেকেই তাকে বিশ্বাস করতে শুরু করে। এদিকে নিজের ক্ষমতা সবার সামনে প্রমাণ করার উদ্দেশ্যে এক অদ্ভুত ঘোষণা দেন। দাবি করেন, তিনি নাকি স্রষ্টার কাছ থেকে মৃতকে পুনরায় জীবিত করার ক্ষমতা পেয়েছেন। তার কথা অনেকেই বিশ্বাস করেছিল। এমনকি সাবির নিজেও বোধহয় তার নিজের কথা বিশ্বাস করে ফেলেছিলেন। তারপরেই ঘটে যায় এক ভয়াবহ হত্যাকাণ্ড। নিজেকে প্রমাণ করার জন্য একদিন সবার সামনে সাবির আহ্বান জানালেন তার সমর্থকদের। এরপর তাদের মাঝে থেকে কাউকে সামনে এগিয়ে আসতে বলেন, যাকে তিনি নিজ হাতে হত্যা করে আবার প্রাণ ফিরিয়ে দিবেন। সেদিন অনেক মানুষ থাকলেও এগিয়ে আসার সাহস দেখিয়েছিল মাত্র একজন, নাম তার মুহাম্মাদ নিয়াজ। নিয়াজকে একটি টেবিলের পায়ায় হাত পেছনের দিকে বাঁধলেন সাবির। তার ভক্তদের চোখের সামনেই নিয়াজের গলার মাঝে চালিয়ে দেন ছুরি। সঙ্গে সঙ্গেই মারা যান নিয়াজ। এর কিছুক্ষণ পর সাবির নিয়াজকে নির্দেশ দেন উঠে বসতে। কিন্তু ততক্ষণে তো নিয়াজের কানে আর পৃথিবীর কোনো শব্দ পৌঁছানোর সুযোগ নেই। তাই সাবির বারবার নির্দেশ দিলেও কোনো পরিবর্তন হয় না নিয়াজের। শেষ পর্যন্ত সাবির বুঝতে পারেন নিয়াজ আর কখনোই উঠে দাঁড়াবে না। পরবর্তীতে পুলিশের হাতে ধরা পড়েন ভণ্ড মুহাম্মদ সাবির।

 

যুক্তরাষ্ট্রের স্বর্পরাজ জেমি কুটস

সাপ নামক প্রাণীটিকে নিয়ে পৃথিবীতে প্রচুর ধোঁকাবাজির ঘটনা ঘটেছে ইতিমধ্যে এবং ঘটছে। প্রায়ই বিভিন্ন বিজ্ঞাপনে ও বিলবোর্ডে দেখা যায় নানা স্বর্পরাজ বিশেষণে বিশেষায়িত নানা গুরুর নাম। যে কোনো সমস্যার সমাধান যাদের হাতের মুঠোয়। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্টাকির ধর্ম প্রচারক জেমি কুটস। উপমহাদেশ হলে তাকে স্বর্পরাজ জেমি কুটস হিসেবেই চিনত সবাই। কারণ এই ব্যক্তির দাবি ছিল, ঈশ্বর তাকে এক অতিপ্রাকৃত ক্ষমতা দিয়েছেন, যার বদৌলতে কোনো সাপের কামড়ই তার বিন্দুমাত্র ক্ষতি করতে পারবে না। নিজের কথা সত্যি প্রমাণের উদ্দেশ্যে তিনি সবার সামনে বিষাক্ত সাপের কামড় নেন। এতে তিনি সফলও হয়েছিলেন। এভাবে নয়বার সাপের কামড় নিয়েছিলেন তিনি আর প্রতিবারই বেঁচে গিয়েছিলেন। একবার তার ডেরায় উপস্থিত এক নারীকে সাপ কামড়ালে তিনি সেই নারীকে হাসপাতালে নিয়ে যেতে বাধা দেন। দাবি করেন তিনিই যথেষ্ট তার সুস্থতার জন্য। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সেখানেই সেই নারীর মৃত্যু হয়। এরপর জেমি কুটস বলেন, সেই নারীর ঈশ্বরে বিশ্বাসে ঘাটতি ছিল। তাই মৃত্যু হয়েছে তার।

ঠিক একই পরিণতি অপেক্ষা করছে তার জন্যও। ঘটনা ঘটে ২০১৪ সালে। দশমবারের মতো স্বেচ্ছায় সাপের কামড় খান তিনি। তার অবস্থা খারাপ হয়ে পড়লে অ্যাম্বুলেন্স পর্যন্ত এসে পড়েছিল। কিন্তু তার অন্ধ ভক্তরা তাকে হাসপাতালে নিয়ে যাননি। তারা ভেবেছিল, তাদের গুরু বুঝি এবারও বেঁচে যাবেন। শেষ পর্যন্ত বিষের প্রভাবে অসহ্য যন্ত্রণায় কষ্ট পেয়ে পরপারে পাড়ি জমান জেমি কুটস। 

 

প্রাণিজগতের নিয়ন্ত্রণ অ্যালেক এন্দিওয়ানের হাতে

দক্ষিণ আফ্রিকার এক ভণ্ড গুরু অ্যালেক এন্দিওয়ান। তার দাবি তিনি ঈশ্বর প্রদত্ত এমন এক ক্ষমতা পেয়েছেন যা ব্যবহার করে প্রাণিজগেক নিয়ন্ত্রণ করতে পারেন। একবার অ্যালেক এন্দিওয়ান ঘুরতে গিয়েছিলেন ক্রুগার ন্যাশনাল পার্কে। সেখানে গিয়ে হঠাৎ তার কিছু একটা হয়। তিনি বিশ্বাস করতে শুরু করেন ন্যাশনাল পার্কে বিচরণরত প্রাণীগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারছেন। এটুকু ভেবেই স্থির না থেকে তিনি সবাইকে তার ক্ষমতা দেখাতে চাইলেন। ন্যাশনাল পার্কের সিংহগুলোকে সবার সামনে নিয়ন্ত্রণ করতে চান তিনি। তার সামনেই একপাল সিংহ একটি ইম্পালা দিয়ে তাদের ভোজনপর্ব সারছিল। অ্যালেক উৎসাহিত হয়ে গাড়ি থেকে নেমে পড়েন, তারপর বীরদর্পে এগিয়ে যেতে থাকেন ভোজনরত সিংহগুলোর দিকে। সিংহের দলটি অ্যালেক এন্দিওয়ানকে এভাবে এগিয়ে আসতে দেখে উঠে দাঁড়ায়। ইম্পালা ছেড়ে তারা ছুটতে শুরু করে অ্যালেকের দিকে। ঠিক তখন নিজের ভুল বুঝতে পারেন অ্যালেক এন্দিওয়ান। মৃত্যুকে চোখের সামনে দেখে জান বাঁচাতে গাড়ির দিকে ছুটতে শুরু করেন তিনি। কিন্তু অল্প সময়ের মধ্যেই সিংহের দল তাকে ঘিরে ধরে। আক্রমণ করে অ্যালেককে। পার্কের এক নিরাপত্তারক্ষীর জন্য সেবার তিনি বেঁচে যান। সেই কর্মী ওপরের দিকে ফাঁকা গুলি ছোড়ে সিংহের দলকে তাড়িয়ে দেন। এ ঘটনার পর অ্যালেক মানসিকভাবে ভেঙে পড়েন। তিনি বিশ্বাস করতে পরছিলেন না কেন এমনটা হলো।

 

অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী এমানুয়েল এসেযোবর

নাইজেরিয়ার ভণ্ড গুরু এমানুয়েল এসেযোবর। দাবি করতেন অলৌকিক ক্ষমতা আছে তার। ২০১৬ সালে তার নামে এক ভণ্ড গুরুর নামে গুরুতর অভিযোগ আসে। তিনি নাকি নিজের অলৌকিক ক্ষমতার প্রমাণ দিতে গিয়ে এক লোককে মেরে ফেলেছেন। খোঁজ নিয়ে জানা যায়, অসৎ উদ্দেশ্যের ফলে মারা যেতে হয় একজনকে। মৃত লোকটির পরিবারের সদস্যদের কাছ থেকে জানা যায় ভণ্ড গুরু এমানুয়েল নাকি তাকে মিথ্যা অভিনয়ের প্রস্তাব দিয়েছিলেন। বিনিময়ে তাকে ৫,০০,০০০ নাইজেরীয় মুদ্রা দেওয়া হবে। মিথ্যা অভিনয় হলো লোকটিকে একটি কফিনে শুয়ে থাকতে হবে মরা মানুষের মতো করে। সেই কফিনটি রাখা হবে একটি ধর্মশালায়। এরপর এমানুয়েল সবার সামনে মন্ত্র পড়ে তাকে উঠে বসতে বললে কফিনের ভিতর শোয়া থেকে উঠে বসবেন লোকটি। এতে সবাই ভাববে এমানুয়েলের অলৌকিক ক্ষমতা রয়েছে। যার মাধ্যমে জন্ম-মৃত্যুর ওপরেও নিয়ন্ত্রণ আছে তার। এ লক্ষ্যে এক চুক্তিও সই করেন এমানুয়েল। কিন্তু ঘটনাটি দুর্ভাগ্যজনক উল্টো ঘটে। কফিনটি ছিল বায়ুরোধী। তাই লোকটিকে ভিতরে ঢুকিয়ে কফিন আটকে দিলে অল্প সময়ের মধ্যেই দম বন্ধ হয়ে মারা যায় সে। অন্যদিকে ধর্মশালায় উপস্থিত সবার সামনেই বাইরে থেকে তার নাম ধরে ডাকতে থাকে এমানুয়েল। এরপরই ভণ্ড গুরু এমানুয়েলের সব কুকীর্তি প্রকাশ হয়ে যায় সবার সামনে।

 

রাশপুতিনের রাসলীলা

ইতিহাসের রহস্যময় পুরুষ রাশিয়ান রাশপুতিন। একই সঙ্গে তিনি ইতিহাসের খলনায়ক হিসেবেও পরিচিত। কথিত আছে আধ্যাত্মিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন তিনি। কিন্তু তিনি তার আধ্যাত্মিক ক্ষমতার অপব্যবহার করেছিলেন বলে সবাই মনে করে। অনেকে দাবি করেন ভবিষ্যৎ দেখার ক্ষমতাও নাকি ছিল এই রহস্য পুরুষের। রাশিয়ার ভবিষ্যৎ দেখতেও পেয়েছিলেন তিনি। যা ছিল তার মৃত্যুর সঙ্গে সম্পর্কিত। তার বেশ কিছুসংখ্যক শিষ্যও ছিল। রাজদরবারে নিজের প্রভাব বিস্তারে সক্ষম রাশপুতিন সারাক্ষণ মদ আর নারীতেই ডুবে থাকতেন। মহাকালের আলোকিত দিকের পাশাপাশি অন্ধকারাচ্ছন্ন ছায়ায় হেঁটেছেন এমনই একজন রাশপুতিন। তিনি রোগ সারানোর ক্ষমতাসহ বহু অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী ছিলেন। এমনকি তিনি ভবিষ্যদ্বাণীও করতে পারতেন। রাশিয়ার জারের উপদেষ্টা হিসেবে নিয়োজিত এই ব্যক্তির নামে প্রচলিত আছে যে, ব্ল্যাক ম্যাজিক নিয়ে তিনি ব্যাপক পড়াশোনা করতেন। ফলে সবার কাছে নিজেকে এক রহস্যময় চরিত্র হিসেবেই তুলে ধরেছেন তিনি। তবে তার ছিল নারী এবং মদের প্রতি প্রবল আসক্তি। জারের স্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্ক ছিল। জারের স্ত্রীকে নানা কুমন্ত্রণা দিতেন রাশপুতিন। উচ্ছৃঙ্খল জীবনযাপন পদ্ধতি, অতিরিক্ত মাত্রায় অ্যালকোহল সেবন, নারীদের প্রতি অশালীন আচরণ প্রভৃতি কারণে রাশপুতিনের প্রচুর শত্রু ছিল। পরবর্তীতে তাকে খুন করার উদ্দেশ্যে সাত জন মানুষকে মেরে ফেলতে পারে এমন পরিমাণ বিষ খাইয়ে রাশপুতিনকে হত্যা করা হয়।

 

রকস্টার বাবা রাম রহিম

ভারতের হরিয়ানা রাজ্যের ডেরা সাচা সওদার এই প্রধান ধর্মগুরুর পুরো নাম গুরমিত রাম রহিম সিং। পাঞ্জাব ও হরিয়ানার শহর ও গ্রামাঞ্চলে ডেরা সাচার বহু কেন্দ্র রয়েছে। দামি কাপড় ও গয়না পরাই তার স্টাইল। এ কারণে তাকে অনেকেই সম্বোধন করেন ‘গুরু অব ব্লিং’ নামে। আবার অনেকে বলেন ‘রকস্টার বাবা’। ভারতে মাত্র ৩৬ জনকে ভিভিআইপি জেড ক্যাটাগরিতে সুরক্ষা দেওয়া হয়। এই ৩৬ জনের মধ্যে ধর্মগুরু রাম রহিম সিং একজন। হরিয়ানার সিরসা শহরের কাছে অবস্থিত এলাকার ডেরা সাচা সওদার সদর দফতরের ভিতরে দুই শিষ্যকে রাম রহিম নিয়মিত ধর্ষণ করেছেন বলে অভিযোগ ওঠে। সেই মামলায় আদালতে রাম রহিম সিংয়ের বিরুদ্ধে নিজের শিষ্যকে ধর্ষণের অভিযোগ প্রমাণিত হয়েছে। ২০ বছরের কারাদণ্ড হয়েছে তার। ১৯৬৭ সালের ১৫ আগস্ট ভারতের রাজস্থানের গঙ্গানগর জেলার শ্রী গুরুসর মোদিয়া গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন রাম রহিম। পড়াশোনা করেন গ্রামের স্কুলেই। তরুণ বয়স থেকেই আশপাশের মানুষের মন জয় করে নেন তিনি। বিশেষ করে দলিত ও পিছিয়ে পড়া শ্রেণির মানুষের মধ্যে খুবই জনপ্রিয় হন রাম রহিম। রক্তদান শিবির, বৃক্ষরোপণের মতো কাজ করে মানুষের মন জয় করতেন তিনি। অনলাইনে যোগের প্রশিক্ষণ দেওয়ায়ও তার সুনাম রয়েছে। নিজেকে সমাজসেবায় নিয়োজিত করে মেয়েদের জন্য হোস্টেল, হাসপাতাল এবং যৌনকর্মীদের পুনর্বাসনের মতো কাজ করেন এই ধর্মগুরু। ১৯৯০ সালে ডেরা সাচা সওদা সংগঠনের প্রধান হিসেবে নির্বাচিত হন। ব্যক্তি জীবনে রাম রহিমের তিন মেয়ে ও এক ছেলে।

 

সেক্স গুরু রজনীশ

তাকে অনেকে বলেন সেক্স গুরু, ভণ্ড গুরু। অনেকে আবার দাবি করতেন তিনি নাকি অলৌকিক ক্ষমতার অধিকারী। তার আধ্যাত্মিক ক্ষমতা নাকি অত্যন্ত প্রবল। যিনি যুগপৎ বিজ্ঞান ও আধ্যাত্মিকতার সঙ্গে একীভূত।  তিনি বিংশ শতাব্দীর ভারতীয় দার্শনিক ভগবান রজনীশ। তিনি শ্রী ভগবান রজনীশ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছিলেন। বিতর্কিত এই মানুষটির জন্ম ভারতের মধ্যপ্রদেশের একটি প্রত্যন্ত গ্রামের এক কাপড় ব্যবসায়ীর পরিবারে। ছাত্র হিসেবে অনেক মেধাবী ছিলেন শ্রী রজনীশ। প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা আর দর্শনের শিক্ষক ছিলেন রজনীশ।

নাস্তিক এই মানুষটি সমাজের চলমান নিয়ম ব্যতিরেকে কীভাবে হাসি-আনন্দ আর নাচ-গানের মধ্য দিয়ে জীবনকে ভরিয়ে দেওয়া যায় তাই নিয়ে ভাবতেন। তার মতে অবাধ যৌন মিলনের মধ্য দিয়ে জীবনকে আরও ভালোভাবে উপভোগ করা যায়। ১৯৮১ সালে ভগবান রজনীশ পাড়ি জমান মার্কিন মুল্লুকে। পরবর্তীকালে যুক্তরাষ্ট্রে নিজের স্বার্থ রক্ষার জন্য ভয়ানক ষড়যন্ত্রে লিপ্ত হয়েছিলেন। রজনীশ ভক্তের একটি দল শহরের আটটি সালাদ ক্যাফে ও দুটি রেস্টুরেন্টে এই ব্যাকটেরিয়া ছড়িয়ে দেয়। ওরেগনের সংকট ঘনীভূত হয় ১৯৮৫ সালে যখন রাজনীশ কমিউনের কয়েকজন নেতা হঠাৎ করেই ইউরোপে পালিয়ে যান। এর কিছুদিন পরই ভগবান রজনীশ জনসম্মুখে এক অদৃষ্টপূর্ণ বক্তব্য রাখেন। তিনি তার সাবেক ভক্তদের মধ্যে কয়েকজনের বিরুদ্ধে হত্যাচেষ্টা, অগ্নিকাণ্ড, গোপনে আড়ি পাতা এবং গণহারে বিষপ্রয়োগের অভিযোগ করেন। তিনি বলেন, এসব অপরাধ সম্পর্কে তিনি নিজে কিছুই জানতেন না। কমিউনের মূল নেতারা শেষ পর্যন্ত সরকারের সঙ্গে সমঝোতা করে তার ভক্তদের শাস্তির মেয়াদ কমিয়ে আনেন। ডালাসে বিষপ্রয়োগের অভিযোগসহ বেশ কয়েকটি অভিযোগ তারা স্বীকার করে নেন। তাদের গুরু ভগবান রজনীশের বিরুদ্ধে ইমিগ্রেশন আইন ভঙ্গের প্রমাণ মেলে এবং তাকে যুক্তরাষ্ট্র থেকে বহিষ্কার করা হয়।

 

এই বিভাগের আরও খবর
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
তারকাদের দ্বীপে যা আছে
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
নিউইয়র্কের প্রথম মুসলিম মেয়র
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
যেভাবে তাঁরা সাফল্যের চূড়ায়
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
মৃত্যুর পর যাঁরা খ্যাতিমান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
নোবেলজয়ীদের যুগান্তকারী অবদান
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
প্রাচীন জাতিগোষ্ঠী : যারা ইতিহাসের নীরব স্থপতি
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জি চায় বৈষম্যহীন উন্নত রাষ্ট্র
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
জেন-জির চোখে আগামীর বাংলাদেশ
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
বিশ্বের যত অদ্ভুত শহর
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
প্রামাণিকবাড়ির দিঘি
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
রায়বাহাদুরের দিঘি দখল
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
হাজার বছরের পুরোনো ওয়াদ্দারদিঘি
সর্বশেষ খবর
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, বিক্ষোভ মিছিল
রায় ঘোষণার পর বরিশালে মিষ্টি বিতরণ, বিক্ষোভ মিছিল

৮ সেকেন্ড আগে | নগর জীবন

‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’
‘খালেদা জিয়াকে দেশের সেরা জয় উপহার দিতে চাই’

১ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?
ঠান্ডায় নাক দিয়ে অনবরত পানি পড়ছে?

৪ মিনিট আগে | জীবন ধারা

টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা
টাকার জন্য কখনও নিজেকে বিলাইনি: দীপিকা

৪ মিনিট আগে | শোবিজ

নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার
নাসিরনগরে আওয়ামী লীগের ২ নেতা গ্রেফতার

৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস
মিচেলকে নিয়ে শঙ্কা, কিউই দলে ডাক পেলেন নিকোলস

৯ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা
পল্লবী থানা যুবদলের সদস্য সচিবকে গুলি করে হত্যা

১০ মিনিট আগে | নগর জীবন

এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?
এখনও কেন জুবিনের জন্য কাঁদছে আসাম?

১০ মিনিট আগে | শোবিজ

উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া
উইঘুর যোদ্ধাদের চীনের কাছে হস্তান্তর করবে সিরিয়া

১১ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক
আজকের রায় প্রমাণ করে স্বৈরশাসকেরাও বিচারের ঊর্ধ্বে নয়: সাইফুল হক

১৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’
‘একটি দল ক্ষমতায় যেতে প্রলাপ বকছে’

২৫ মিনিট আগে | ভোটের হাওয়া

চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা
চলচ্চিত্র পরিবারের লোকজনও ছেলেদের অগ্রাধিকার দিয়ে থাকেন: কঙ্গনা

২৫ মিনিট আগে | শোবিজ

তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ
তরুণদের পারফরম্যান্সে সন্তুষ্ট ফরাসি কোচ

২৮ মিনিট আগে | মাঠে ময়দানে

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায়ে কেরানীগঞ্জে আনন্দ মিছিল ও মিষ্টি বিতরণ

২৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স
নভেম্বরের ১৬ দিনে এলো ১৭০ কোটি ডলার রেমিট্যান্স

২৯ মিনিট আগে | অর্থনীতি

চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২
চট্টগ্রামে নাশকতার অভিযোগে গ্রেফতার ২

৩১ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ
খাগড়াছড়িতে মহিলা দলের সমাবেশ

৩৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক
বিএনপি মহাসচিবের সঙ্গে নেজামে ইসলাম পার্টির বৈঠক

৩৭ মিনিট আগে | রাজনীতি

সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন
সিরিয়ায় শান্তি প্রতিষ্ঠায় পাশে থাকবে চীন

৪৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড ৫ আগস্টের চূড়ান্ত বিজয়ের প্রতীক

৪৪ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!
সৌদিতে দুর্ঘটনায় ভারতের এক পরিবারেরই মারা গেছেন ১৮ জন!

৪৪ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স
আজকের রায় ফ্যাসিবাদের বিরুদ্ধে মাইলফলক হিসেবে বিবেচিত হবে : প্রিন্স

৪৯ মিনিট আগে | রাজনীতি

পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ
পাবনায় শিক্ষার্থী হত্যার প্রতিবাদে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ

৫৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’
‘আল্লাহ আমাকে হায়াত দেন, যেন শেখ হাসিনার ফাঁসি দেখে যেতে পারি’

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান
বগুড়ায় কোলগ্রাম উচ্চ বিদ্যালয়ে জরাজীর্ণ ভবনে চলছে পাঠদান

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি
২৮ নেতাকে দলে ফেরাল বিএনপি

১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা
নাচের তৃপ্তি অভিনয়ে পাইনি: মালাইকা

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল
ধানের শীষের বিজয় মানেই মানুষের মুক্তি: আজহারুল

১ ঘণ্টা আগে | ভোটের হাওয়া

কবে আসছে এফ-৪৭?
কবে আসছে এফ-৪৭?

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী
অপহরণের ৫ দিনেও উদ্ধার হয়নি দশম শ্রেণির ছাত্রী

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সর্বাধিক পঠিত
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা
যে কারণে আপিল করতে পারবেন না হাসিনা

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ
অগ্নিসন্ত্রাসের জনক একজনই: সোহেল তাজ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ড

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার
ধানমন্ডি ৩২-এ নেওয়া হচ্ছে দুটি বুলডোজার

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী
আমি আসলে খুব কষ্ট পাচ্ছি : শেখ হাসিনার আইনজীবী

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা
হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের সাজা শুনে সেজদায় লুটিয়ে পড়লেন ছাত্র-জনতা

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস
শেখ হাসিনার ফাঁসির রায় ঘোষণার পর জনতার উল্লাস

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত
শেখ হাসিনার মৃত্যুদণ্ডের রায় নিয়ে যা বলল ভারত

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে
ট্রাইব্যুনালে ৪৫৩ পৃষ্ঠার রায় পড়া চলছে

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী
মক্কা-মদিনা রুটে ভয়াবহ বাস দুর্ঘটনা, নিহত অন্তত ৪২ ভারতীয় ওমরাহযাত্রী

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি,
মুখোমুখি ভারত-চীন
১৩ হাজার ফুট উচ্চতায় বিমানঘাঁটি, মুখোমুখি ভারত-চীন

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত
শেখ হাসিনাসহ তিনজনের অপরাধ প্রমাণিত

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ
শেখ হাসিনা ও আসাদুজ্জামান কামালের সব সম্পদ বাজেয়াপ্তের নির্দেশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ
রাজধানীতে একের পর এক ককটেল বিস্ফোরণ

১৯ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ
হাজার বার ফাঁসি দিলেও হাসিনার জন্য তা কম হবে: স্নিগ্ধ

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর
আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমে শেখ হাসিনার রায়ের খবর

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?
কেন ধনী যুক্তরাষ্ট্রের লাখ লাখ মানুষ এখনও খালি পেটে ঘুমায়?

১৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ
হাসিনার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের যে ৫ অভিযোগ

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের
বিপিএল থেকে নাম প্রত্যাহার তামিমের

৭ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে
ট্রাইব্যুনালে আনা হয়েছে সাবেক আইজিপি মামুনকে

১১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত
হাসিনার মৃত্যুদণ্ড: তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় যা জানালো জামায়াত

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ
স্ত্রী-মেয়েসহ সাবেক মন্ত্রী নানকের ৫৭ ব্যাংক হিসাব অবরুদ্ধ

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়
চুক্তি অনুসারে হাসিনাকে ফিরিয়ে দেওয়া ভারতের দায়িত্ব : পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়

৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর
শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য দোয়া করলেন চিফ প্রসিকিউটর

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প
ভেনেজুয়েলায় সামরিক হামলা নিয়ে মনস্থির করে ফেলেছি: ট্রাম্প

১২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

২০ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার
মহেশ বাবু–রাজামৌলির ‘বারাণসী’র চোখ ধাঁধানো টিজার

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন
টিএসসিতে হাসিনার রায় সরাসরি সম্প্রচারের আয়োজন

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী
ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের সামনে থেকে বিক্ষুব্ধদের সরিয়ে দিল আইনশৃঙ্খলা বাহিনী

৬ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন
মামলা নিয়ে মুখ খুললেন মেহজাবীন

৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

প্রিন্ট সর্বাধিক
শেখ হাসিনার রায় আজ
শেখ হাসিনার রায় আজ

প্রথম পৃষ্ঠা

আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ
আন্ডার সঙ্গে ডান্ডার বন্ধন, সর্বনাশের সাত লক্ষণ

সম্পাদকীয়

ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি
ইসলামী ব্যাংক থেকে এক পরিবার তুলেছে ৫০ হাজার কোটি

প্রথম পৃষ্ঠা

অপেক্ষা ৬৩ আসনে
অপেক্ষা ৬৩ আসনে

প্রথম পৃষ্ঠা

ভোটের আগে পদোন্নতি নয়
ভোটের আগে পদোন্নতি নয়

পেছনের পৃষ্ঠা

কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান
কঠিন চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় প্রস্তুত থাকুন : সেনাপ্রধান

প্রথম পৃষ্ঠা

কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী
কারসাজির ‘অক্টোপাস’ চসিক নির্বাহী

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

দেখা মিলল বকফুলের
দেখা মিলল বকফুলের

পেছনের পৃষ্ঠা

নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি
নতুন বাংলাদেশে পুরোনো দুর্নীতি

প্রথম পৃষ্ঠা

সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা
সারা দেশে আগুন ককটেল বোমা

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার নতুন শাকিব খান
এবার নতুন শাকিব খান

শোবিজ

লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ
লাল ড্রাগনে স্বপ্নপূরণ

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত
ক্লোজডোর অনুশীলনে ভারত

মাঠে ময়দানে

সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি
সারা দেশে মেডিকেল টেকনোলজিস্ট ফোরামের কর্মবিরতির হুঁশিয়ারি

নগর জীবন

রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি
রুনা লায়লা সুরের ইন্দ্রজালে জীবন্ত কিংবদন্তি

শোবিজ

নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ
নতুন পে-স্কেল নিয়ে বাড়ছে ক্ষোভ

পেছনের পৃষ্ঠা

কার অপেক্ষায় মাহি?
কার অপেক্ষায় মাহি?

শোবিজ

আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ
আগুন সন্ত্রাসীদের গুলির নির্দেশ

প্রথম পৃষ্ঠা

হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!
হামজার বাকি শুধু গোল কিপিং!

মাঠে ময়দানে

নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী
নিবন্ধন পেল এনসিপি ও বাসদ মার্কসবাদী

প্রথম পৃষ্ঠা

নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে
নৈরাজ্য রুখে দাঁড়াতে হবে

প্রথম পৃষ্ঠা

ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের
ঋণ পেতে ঘাম ঝরে নারী উদ্যোক্তাদের

পেছনের পৃষ্ঠা

এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার
এনএসসিতে চিঠি পাঠানোর কথা অস্বীকার শিখার

মাঠে ময়দানে

৯৩ রানে অলআউট ভারত
৯৩ রানে অলআউট ভারত

মাঠে ময়দানে

১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট
১৩ মাস পর মিরপুরে ফিরছে টেস্ট

মাঠে ময়দানে

দর্শক মাতালেন কনা
দর্শক মাতালেন কনা

শোবিজ

সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল
সেনেগালকে প্রথম হারাল ব্রাজিল

মাঠে ময়দানে

শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা
শুভ জন্মদিন রুনা লায়লা

শোবিজ

বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন
বিশ্বকাপ কাবাডির ট্রফি উন্মোচন

মাঠে ময়দানে