শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, শনিবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৮ আপডেট:

পুনর্জন্মের অবিশ্বাস্য কাহিনী

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
পুনর্জন্মের অবিশ্বাস্য কাহিনী

বিংশ শতাব্দীর ত্রিশের দশকে দিল্লিতে ছোট্ট একটা মেয়ের পুনর্জন্মের ঘটনায় চারদিকে হৈচৈ পড়ে গিয়েছিল। ছোট্ট মেয়েটা প্রথমদিকে কেবল স্থানীয়দের কাছেই বিস্ময় ছিল। ধীরে ধীরে তার পুনর্জন্মের খবর ছড়িয়ে পড়তে থাকে দেশের সীমানা ছাড়িয়ে গোটা বিশ্বে—

 

 

পুনর্জন্ম একটি ধর্ম বিশ্বাস মাত্র। এর দালিলিক কোনো প্রমাণ কখনোই পাওয়া যায়নি। তারপরেও পৃথিবীর ইতিহাসে মাঝে মধ্যে এমন সব ঘটনা ঘটে যার কোনো ব্যাখ্যা পাওয়া যায় না। শান্তি দেবীর ঘটনাটাও এরকমই একটি। তাকে বলা হয় জাতিশ্বর। জাতিশ্বর তাদেরই বলা হয় যারা আগের জন্মের স্মৃতি মনে করতে পারে। শান্তি দেবীর ঘটনাটাও তাই। গত শতাব্দীর ত্রিশের দশকে দিল্লিতে শান্তি দেবীর পুনর্জন্মের ঘটনায় চারদিকে  হৈচৈ পড়ে গিয়েছিল। ঘটনাটি দেশের সীমা ছাড়িয়ে সারা বিশ্বে আলোড়ন তুলে। অবশ্য এ ঘটনা সে সময় সন্দেহ ছিল অনেকেরই। ১৯২৬ সালে জন্ম নেওয়া ছোট্ট একটা মেয়েকে ঘিরে তৈরি হয় সব জল্পনা-কল্পনা। এটি বলার আগে চলুন এর ২৪ বছর আগে ফিরে যাই ১৯০২ সালে। তখন ভারতের মাথুরায় চতুর্ভুজ নামে এক বাড়িতে এক মেয়ের জন্ম হয়। মেয়েটির নাম রাখা হয় লুগদি। মাত্র দশ বছর বয়সে তার বিয়ে হয় মাথুরার কেদারনাথের সঙ্গে। পেশায় কেদারনাথ একজন ব্যবসায়ী। লুগদি প্রথমবারের মতো গর্ভবতী হলে সন্তানটি পেটের ভিতরই মারা যায়। সিজার করে তার মৃত সন্তান বের করা হয়। এরপর দ্বিতীয়বারের মতো গর্ভবতী হলে তাকে তার স্বামী আগ্রার একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানেই সিজারের মাধ্যমে লুগদির একটি ছেলে সন্তান জন্মলাভ করে ১৯২৫ সালের ২৫ সেপ্টম্বর। ছেলের জন্মের নয়দিনের মাথায় লুগদির শারীরিক অবস্থা খারাপ হতে শুরু করে। এক সময় এতটাই খারাপ হয়ে পড়ে যে, মারা যায় লুগদি। এতক্ষণ বললাম এক ভারতীয় বধূর জীবনের গল্প। যা অবিশ্বাস্য হয়ে ওঠে দিল্লির এক ছোট্ট এলাকায় শান্তি দেবী নামের এক মেয়ের জন্মের সঙ্গে সঙ্গে। লুগদির জন্মের ঠিক এক বছর দশ মাস এবং সাত দিন পর ১১ ডিসেম্বর ১৯২৬ সালে দিল্লিতে চিড়াওয়ালা মহল্লা নামের এক এলাকায় বাবু রঙ বাহাদুর মাথুর নামের এক ভদ্রলোকের ঘরে জন্ম নেয় এক কন্যা সন্তান। নাম রাখা হয় শান্তি দেবী। চার বছর বয়স থেকেই শুরু হয় শান্তি দেবীর অস্বাভাবিকতা। চার বছর বয়সের ছোট্ট মেয়ে শান্তি দেবী বার বার তার স্বামী আর সন্তানের কথা বলতে শুরু করে। সবাই তো অবাক। সে বলতে থাকে তার বাড়ি মাথুরায়। সেখানে তার স্বামী আছে, সন্তান আছে। তার স্বামী ব্যবসায়ী। যার কাপড়ের দোকান আছে। প্রথমদিকে শান্তির বাবা-মা কথাগুলো বিশেষ পাত্তা দিত না। তারা মনে করল, এটা তাদের ছোট্ট মেয়ের কল্পনার জগৎ। বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে ঠিক হয়ে যাবে। কিন্তু সময়ের সঙ্গে সঙ্গে শান্তির গল্পের বিস্তার বাড়তেই থাকে। তখন সবাই চিন্তায় পড়ে গেল। শান্তি দেবী মাথুরায় তার স্বামী, সন্তান এবং সংসারের খুটিনাটি বর্ণনা এত নিখুঁতভাবে দিতে থাকল যে, তখন আর তা ছোট্ট শিশুর মনের ভাবনা বলে মানা গেল না। যেমন, খেতে গিয়ে হঠাৎ শান্তি দেবী বলে ওঠে মাথুরায় আমার বাড়িতে আমরা অনেক রকমের মিষ্টান্ন খেতাম। আবার যখন তার মা তাকে কাপড় পরাতে যায়, শান্তি দেবী কোন ধরনের কাপড় আগে পরত সেই গল্প শুরু করে দেয়। কখনো কখনো সে তার স্বামীর বর্ণনা দেয়। সে বলে তার স্বামী দেখতে সুন্দর, গালে একটা আঁচিল আছে এবং চশমা পরে ইত্যাদি। আবার তার স্বামীর কাপড়ের দোকান যে একটা মন্দিরের সামনে এ কথাও বলে। এভাবেই আগের জন্মের স্মৃতি বলতে বলতে শান্তি দেবী বড় হতে তাকে। শান্তি দেবীর বয়স যখন ছয় বছর হয় তখন সে বলে কীভাবে বাচ্চা জন্ম দেওয়ার ৯ দিনের মাথায় সে মারা গিয়েছিল। সেই বর্ণনাও করে নিখুঁতভাবে। এসব গল্পে ভয়  পেয়ে শান্তির বাবা-মা ডাক্তারের শরণাপন্ন হয়। ডাক্তার ভদ্রলোকও অবাক হয়ে যায়। কী করে বাচ্চা মেয়েটি জটিল ধরনের সিজারিয়ান অপারেশনের কথা এত সহজভাবে গুছিয়ে বলছে। এভাবেই রহস্য জট পাকাতে থাকে। এক সময় লোকজন সবাই বিশ্বাস করতে শুরু করে এগুলো মেয়েটির পূর্ব জন্মের গল্প। শান্তি দেবী আরও একটু বড় হলে বাবা-মার সঙ্গে জিদ ধরে তাকে মাথুরায় স্বামীর বাড়ি নিয়ে যাওয়ার জন্য। সে বলত, তাকে মাথুরায় নিয়ে গেলে সে তার স্বামীকে দেখিয়ে  দেবে, কিন্তু নাম বলতে পারবে না। এমন সময় এক দিন দিল্লির দাঁড়াগঞ্জের রামজেশ উচ্চ বিদ্যালয়ের এক শিক্ষক বাবু ভীষণচাঁদ এলো শান্তি দেবীকে দেখতে।

সে শান্তিকে আশ্বাস দেয়, খোঁজখবর নিয়ে শান্তিকে স্বামীর বাড়ি মাথুরায় নিয়ে যাবে। ভীষণচাঁদ কেদারনাথের কাছে শান্তির সম্পর্কে সবকিছু জানিয়ে একটি চিঠি লিখে এবং তাকে একবার দিল্লিতে আসার জন্য অনুরোধ করে। কেদারনাথ চিঠির উত্তরে তার এক আত্মীয় পণ্ডিত কামজিলালের মাধ্যমে জানাল যে, শান্তি দেবীর বেশির ভাগ দাবিই সত্য। পণ্ডিত কামজিলাল যখন শান্তি দেবীর সঙ্গে দেখা করতে এলো শান্তি দেবী তাকে সঙ্গে সঙ্গেই চিনে ফেলে। শান্তি মাথুরায় কামজিলালের বাড়ি কোথায়, কি করে, এমনকি লুগদি কোথায় তার জমানো টাকা লুকিয়ে রেখেছিল তাও ঠিক ঠিক বলে দেয়। কামজিলাল এসব শুনে মাথুরায় ফিরে কেদারনাথকে দিল্লিতে আসার জন্য রাজি করিয়ে ফেলে। ১৯৩৫ সালের ১২ নভেম্বর কেদারনাথ তার এবং লুগদির একমাত্র পুত্র নাভনিদ লাল ও তার বর্তমান স্ত্রীকে সঙ্গে নিয়ে দিল্লিতে আসে। সে শান্তিদের বাড়িতে এলে শান্তি দেবীর বাবা শান্তিকে পরীক্ষা করার জন্য কেদারনাথকে তার সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিল লুগদির ভাসুর হিসেবে। কিন্তু কেদারনাথকে দেখামাত্র শান্তি লজ্জায় লাল হয়ে যায়। কেন ভাসুরকে দেখে লজ্জা পাচ্ছে জিজ্ঞাসা করলে শান্তি উত্তর দেয়, ইনি আমার ভাসুর নয়, আমার স্বামী। এরপর সে তার মায়ের দিকে ঘুরে বলে, আমি তোমাকে বলেছিলাম না সে দেখতে সুন্দর আর তার বাঁ দিকের গালে কানের কাছে একটা আঁচিল আছে। এরপর শান্তি তার মাকে মেহমানদের জন্য খাবার তৈরি করতে বলে। শান্তি তার মাকে আলুর পরোটা আর কুমড়োর তরকারি করতে বলে যা কেদারনাথের প্রিয় খাবার। কেদারনাথ এ কথা শুনে অবাক না হয়ে পারে না, কারণ সত্যিই এগুলো তার প্রিয় খাবার।

 

পুনর্জন্ম নেওয়া শান্তি দেবী

 

কেদারনাথকে শান্তি দেবী বলে, মাথুরায় তাদের বাড়ির উঠানে একটা কুয়া আছে, সেখানে সে গোসল করত। তার আগের জন্মে জন্ম নেওয়া পুত্র সন্তান নাভনিদকে দেখে শান্তি খুবই আবেগপ্রবণও হয়ে পড়ে। সে তাকে জড়িয়ে ধরে হাঁউমাউ করে কাঁদতে শুরু করল। শান্তি তত্ক্ষণাৎ নিজের খেলনাগুলো নিয়ে তার ছেলেকে দেয়। কেদারনাথ শান্তিকে জিজ্ঞাসা করে, আগের জন্মে মৃত্যুর আগে সে তো মাত্র একবার ছেলেকে দেখেছে, তাহলে এখন সে কি করে তার ছেলেকে চিনতে পারল? শান্তির ব্যাখ্যা শুনে কেদারনাথ হতভম্ব হয়ে যায়। শান্তি বলে তার ছেলে তো তারই আত্মার অংশ, নিজের আত্মাকে চিনতে তাই  কোনো কষ্ট হয়নি। খাওয়া-দাওয়ার পরে কেদারনাথের বর্তমান স্ত্রীকে দেখিয়ে শান্তি জিজ্ঞাসা করে, আপনি কেন তাকে বিয়ে করেছেন? আমরা কি ঠিক করেছিলাম না যে, আপনি অন্য কাউকে বিয়ে করবেন না। এ কথার উত্তরে কেদারনাথ বাকরুদ্ধ হয়ে যায়। দিল্লিতে থাকতেই কেদারনাথ লক্ষ্য করে শান্তির আচার-আচরণ হুবহু তার মৃত স্ত্রী লুগদির মতো। দিল্লি ছাড়ার আগের রাতে কেদারনাথ শান্তির সঙ্গে একান্তে কিছু সময় কথা বলতে চাইল এবং বাড়ি ফিরে যাওয়ার আগে সে পুরোপুরি বিশ্বাস করল যে, শান্তি দেবী তার মৃত স্ত্রী লুগদির পুনর্জন্ম। কেননা, শান্তি কেদারনাথকে তাদের সংসার জীবনের এমন এমন সব কথা বলেছিল যা তার স্ত্রী ভিন্ন অন্য কারও পক্ষে জানা সম্ভব নয়। এই কাহিনী ধীরে ধীরে পুরো ভারতে— পরবর্তীতে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। এক সময় মহাত্মা গান্ধীর কানে পৌঁছয় এ ঘটনা। তিনি শান্তি দেবীর সঙ্গে দেখা করেন। মহাত্মা গান্ধী সমাজের ১৫ জন বিশিষ্ট নাগরিককে নিয়ে এ ঘটনা তদন্ত করার জন্য একটি কমিটি গঠন করেন। ২৪ নভেম্বর ১৯৩৫ সালে শান্তি দেবী তদন্ত কমিটির সদস্যদের সঙ্গে মাথুরায় যায়। কমিটির সদস্যরা ফিরে এসে যা বর্ণনা করল সে সব বিস্ময়কর। শান্তি মাথুরায় গিয়ে তার শ্বশুরবাড়ি, স্বামীর বাড়ি, আগের জন্মের বাবার বাড়ি, বাবা-মা, শ্বশুর-শাশুড়ি, আত্মীয়স্বজন— সবাইকে এক মুহূর্তেই ঠিক ঠিক চিনতে পারে। মহাত্মা গান্ধীর নির্বাচিত কমিটির সদস্যরা মাথুরা থেকে ফিরে এসে তদন্তের প্রতিবেদন পেশ করে। তারা শান্তি দেবীকে লুগদি দেবীর যথার্থ জন্মান্তর হিসেবে দেখিয়ে উপসংহার টানেন।

এই বিভাগের আরও খবর
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
স্ক্যাল্পেও চাই সানস্ক্রিন
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
বয়স ৪০, এখনো ব্রণের সমস্যা
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
সোনিয়া রহমান রন্ধনশিল্পী
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
৩৩০০ বছর পরেও নেফারতিতি এখনো বেশ অনুপ্রেরণীয়
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
মুখমণ্ডলের লোম অপসারণ : কী পরামর্শ দেন ডার্মাটোলজিস্টরা
কখন থেকে সানগ্লাস
কখন থেকে সানগ্লাস
জিন্স কাহন
জিন্স কাহন
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
সর্বশেষ খবর
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশ মঞ্চে নিষিদ্ধ ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের হামলা

৩৫ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

সোহাগ হত্যা মামলার আরেক আসামি পটুয়াখালী থেকে গ্রেফতার
সোহাগ হত্যা মামলার আরেক আসামি পটুয়াখালী থেকে গ্রেফতার

৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ইন্টারনেটের দাম কমাতে কাজ করছে সরকার : ফয়েজ আহমদ
ইন্টারনেটের দাম কমাতে কাজ করছে সরকার : ফয়েজ আহমদ

১২ মিনিট আগে | জাতীয়

ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়
ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা কমাবে এই ৪ পানীয়

১২ মিনিট আগে | জীবন ধারা

কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্তে বিদেশি পিস্তল ও শর্টগানসহ আটক দুই
কুষ্টিয়ার দৌলতপুর সীমান্তে বিদেশি পিস্তল ও শর্টগানসহ আটক দুই

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শহীদ ওয়াসিমের বাড়িতে ছাত্রদল, কবর জিয়ারত করলেন নেতাকর্মীরা
শহীদ ওয়াসিমের বাড়িতে ছাত্রদল, কবর জিয়ারত করলেন নেতাকর্মীরা

২০ মিনিট আগে | জাতীয়

এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন
এনবিআর আন্দোলন: ক্ষতির পরিমাণ নিরূপণে ৯ সদস্যের আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

২০ মিনিট আগে | অর্থনীতি

কুষ্টিয়ায় ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত
কুষ্টিয়ায় ‘জুলাই শহিদ দিবস’ উপলক্ষে আলোচনা সভা ও দোয়া অনুষ্ঠিত

২৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

মেহেরপুরে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত
মেহেরপুরে ট্রাকচাপায় মোটরসাইকেল চালক নিহত

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

ঘাস ক্ষেতে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ
ঘাস ক্ষেতে মিলল নিখোঁজ শিশুর লাশ

৩৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

করাচিগামী ফ্লাইটে উঠলেন যাত্রী, পৌঁছে গেলেন সৌদি আরব
করাচিগামী ফ্লাইটে উঠলেন যাত্রী, পৌঁছে গেলেন সৌদি আরব

১ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

শেষ ম্যাচের আগে চাপমুক্ত লঙ্কান কোচ জয়াসুরিয়া
শেষ ম্যাচের আগে চাপমুক্ত লঙ্কান কোচ জয়াসুরিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পদায়নে ২২ দফা নীতিমালা
থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা পদায়নে ২২ দফা নীতিমালা

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল
টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে ঢাকায় পাকিস্তান দল

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর ৮ দিনের রিমান্ডে
সাবেক স্বরাষ্ট্র সচিব জাহাঙ্গীর ৮ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে জুলাই শহীদদের স্মরণে কুইজ প্রতিযোগিতা
বসুন্ধরা শুভসংঘের আয়োজনে জুলাই শহীদদের স্মরণে কুইজ প্রতিযোগিতা

১ ঘণ্টা আগে | বসুন্ধরা শুভসংঘ

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী
সৌদিতে অসামাজিক কার্যকলাপের দায়ে নারী-পুরুষসহ গ্রেপ্তার ১২ প্রবাসী

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

অ্যাশেজে খেলতে সবকিছু করতে প্রস্তুত আর্চার
অ্যাশেজে খেলতে সবকিছু করতে প্রস্তুত আর্চার

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

পুমার সঙ্গে ১ বিলিয়ন পাউন্ডের চুক্তি করলো ম্যান সিটি
পুমার সঙ্গে ১ বিলিয়ন পাউন্ডের চুক্তি করলো ম্যান সিটি

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রংপুরে নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হচ্ছে ‘জুলাই শহীদ দিবস’
রংপুরে নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে পালিত হচ্ছে ‘জুলাই শহীদ দিবস’

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নিয়মিত শিঙাড়া খাওয়া মানে বিপদ ডেকে আনা
নিয়মিত শিঙাড়া খাওয়া মানে বিপদ ডেকে আনা

১ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

বগুড়ায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে আহত ৮
বগুড়ায় বাস-ট্রাক সংঘর্ষে আহত ৮

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান
ওমান সাগরে বিদেশি তেলবাহী ট্যাংকার জব্দ করলো ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্বকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে: জাতিসংঘ প্রতিনিধি
গাজায় গণহত্যা বন্ধে বিশ্বকে এখনই পদক্ষেপ নিতে হবে: জাতিসংঘ প্রতিনিধি

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গ্রায়েম সোয়ানের কীর্তি ছুঁলেন মাইকেল ভনের ছেলে
গ্রায়েম সোয়ানের কীর্তি ছুঁলেন মাইকেল ভনের ছেলে

২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

শহীদ আবু সাঈদের কবরে বেরোবি উপাচার্য ও রংপুরের জেলা প্রশাসকের শ্রদ্ধা
শহীদ আবু সাঈদের কবরে বেরোবি উপাচার্য ও রংপুরের জেলা প্রশাসকের শ্রদ্ধা

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা
চ্যালেঞ্জেও রপ্তানিতে আশা

২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

মহাকর্ষীয় তরঙ্গে ধরা পড়ল ১০০০ কোটি বছর আগের ব্ল্যাক হোল ধাক্কা
মহাকর্ষীয় তরঙ্গে ধরা পড়ল ১০০০ কোটি বছর আগের ব্ল্যাক হোল ধাক্কা

২ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

সর্বাধিক পঠিত
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন
গোপালগঞ্জে পুলিশের গাড়িতে আগুন

৩ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া
বাংলাদেশিদের মাল্টিপল এন্ট্রি ভিসা দেবে মালয়েশিয়া

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন
১৪৪টি দলের কোনোটিই ‘উত্তীর্ণ’ হতে পারেনি, সময় পাচ্ছে আরও ১৫ দিন

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প
ইউক্রেন মস্কোতে আঘাত হানতে পারবে কি না জানতে চেয়েছেন ট্রাম্প

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি
ওয়েবসাইট থেকে আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীক সরাল ইসি

২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া
ট্রাম্পের আল্টিমেটামের তোয়াক্কা করে না রাশিয়া

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা
গোপালগঞ্জে এবার ইউএনওর গাড়িতে ছাত্রলীগ-আওয়ামী লীগের হামলা

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর
নতুন রাজনৈতিক দলের ঘোষণা ইমরান খানের সাবেক স্ত্রীর

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে
নেতানিয়াহুর সরকার থেকে বেরিয়ে গেল ইসরায়েলের কট্টরপন্থী দল ইউটিজে

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ
ইরাকে মার্কিন কোম্পানির তেল ক্ষেত্রে ড্রোন হামলা, উৎপাদন বন্ধ

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
নীতি সুদহার কমিয়ে ৮ শতাংশ করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়
সরকারি হলো আরও এক বিদ্যালয়

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি
কোনোভাবেই পিআর পদ্ধতি চায় না বিএনপি

২০ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি
স্পেনে তীব্র দাবদাহ, দুই মাসে ১১৮০ জনের প্রাণহানি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম
সিরাজগঞ্জে ঘূর্ণিঝড়ে লণ্ডভণ্ড ৪ গ্রাম

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার
বনানীতে পথশিশু ধর্ষণ : মূল অভিযুক্ত পরিবহন হেলপার গ্রেফতার

১১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা
৪৬৩ কোটি টাকার সন্দেহজনক লেনদেন, স্ত্রীসহ শামীম ওসমানের নামে মামলা

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
জবি ছাত্রদলের তিন নেতাকে বহিষ্কার, দুইজনকে ক্যাম্পাসে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা

১৪ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল
ভালুকায় মা ও দুই শিশুকে গলা কেটে হত্যা: গ্রেফতার দেবর নজরুল

১৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী
পদত্যাগ করলেন ইউক্রেনের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
বদলি আদেশ ছিঁড়ে এনবিআরের ১৪ কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার
সাভারের শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবলীগ নেতা মুরগি হেলাল গ্রেফতার

৫ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার
সমন্বিত চিকিৎসার অভাব, বাড়ছে সাপে কাটা রোগীর মৃত্যুহার

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ
৫ দিনের রিমান্ডে ফিল হিন্দাল শারক্বীয়ার প্রধান নেতা মাহফুজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং
ড. ইউনূসকে জাতীয় সংস্কারক ঘোষণার ইচ্ছা নেই সরকারের : প্রেস উইং

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত
৫ যুগ্ম কমিশনারসহ এনবিআরের ৮ কর কর্মকর্তা সাময়িক বরখাস্ত

২২ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি
তত্ত্বাবধায়ক সরকারে হস্তক্ষেপ বন্ধে গণভোট চায় বিএনপি

১৯ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি
একযোগে ইসির ৫১ কর্মকর্তাকে বদলি

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক
দরপতন ঠেকাতে আরও ৩১ কোটি ডলার কিনবে বাংলাদেশ ব্যাংক

১৭ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা
দুধে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে কিশোরী ধর্ষণ, যাবজ্জীবন সাজা

১৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে
ফের প্রতিহিংসা রাজনীতিতে

প্রথম পৃষ্ঠা

কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির
কী হবে সত্যজিৎ রায়ের বাড়িটির

পেছনের পৃষ্ঠা

পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা
পারিবারিক দুর্নীতির প্রতিযোগিতা

প্রথম পৃষ্ঠা

কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা
কমছে কর্মজীবী নারীর সংখ্যা

পেছনের পৃষ্ঠা

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে
অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে ঢুকলেই যেতে হবে ডিটেনশন সেন্টারে

পেছনের পৃষ্ঠা

দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী
দুশ্চিন্তায় মোহামেডান-আবাহনী

মাঠে ময়দানে

কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি
কোন্ডা ইউনিয়ন এখন বিরানভূমি

নগর জীবন

প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা
প্রেমাদাসায় জিততে চায় টাইগাররা

মাঠে ময়দানে

ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব
ঢাকাই চলচ্চিত্রে তারকাদের যত খেতাব

শোবিজ

বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়
বৃষ্টি হলেই ভোগান্তি ঢাকায়

প্রথম পৃষ্ঠা

ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে
ওএমএস ডিলার নিয়োগে ঘুষবাণিজ্যের অভিযোগ খাদ্য নিয়ন্ত্রকের বিরুদ্ধে

নগর জীবন

জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব
জাপা চেয়ারম্যান জি এম কাদেরকে দুদকে তলব

পেছনের পৃষ্ঠা

রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা
রাজ্জাকের মুখে চাচি ডাক শুনে আমি হতাশ : আনোয়ারা

শোবিজ

দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি
দুই ঘণ্টায় মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার ১২ রোগী ভর্তি

পেছনের পৃষ্ঠা

ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?
ষড়যন্ত্রের জালে বন্দি গণতন্ত্র?

প্রথম পৃষ্ঠা

সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি
সভ্য আমেরিকার অন্য কাহিনি

সম্পাদকীয়

মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা
মিথ্যা গুজবে অস্বস্তিতে শতাধিক কর্মকর্তা

পেছনের পৃষ্ঠা

কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা
কলাপাড়ায় নববধূর ওপর রোমহর্ষক বর্বরতা

প্রথম পৃষ্ঠা

আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’
আলম আরা মিনুর ‘জানা ছিল না’

শোবিজ

১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই
১৫ লাখ সরকারি চাকুরের উচ্চতর গ্রেড পেতে বাধা নেই

প্রথম পৃষ্ঠা

কারিনার রূপরহস্য
কারিনার রূপরহস্য

শোবিজ

চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির
চীন সফর শেষে ফিরে যা বললেন জামায়াত আমির

পেছনের পৃষ্ঠা

বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা
বাংলাদেশে নেপালের সিনেমা

শোবিজ

আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের
আবু সাঈদের রক্তে গতিপথ পাল্টে যায় আন্দোলনের

প্রথম পৃষ্ঠা

পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি
পদ্মার দুই ইলিশ সাড়ে ১৪ হাজারে বিক্রি

পেছনের পৃষ্ঠা

বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!
বিএনপি নেতার গলায় পুলিশের মালা!

পেছনের পৃষ্ঠা

ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য
ঐকমত্যে নতুন অনৈক্য

প্রথম পৃষ্ঠা

শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর
শুল্ক ইস্যুতে জোর আলোচনার তাগিদ আমীর খসরুর

প্রথম পৃষ্ঠা

মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত
মালয়েশিয়া থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত

প্রথম পৃষ্ঠা