শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, সোমবার, ১৪ জুলাই, ২০২৫

বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প

প্রিন্ট ভার্সন
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানীদের গল্প

জ্ঞান-বিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও নতুন নতুন আবিষ্কার প্রতিনিয়ত পৃথিবীকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে। বিশ্বের অভূতপূর্ব বিকাশ ও আধুনিকায়নের ক্ষেত্রে জ্ঞানের অবদান অনস্বীকার্য। সময়ের ধারাবাহিকতা ও আবিষ্কারের নেশায় মুসলিম জ্ঞানসাধকরা পিছিয়ে ছিলেন না।  তারা নিজ মেধা-মননে বিশ্বদরবারে নিজেদের উচ্চাসনে অধিষ্ঠিত করেছেন। বিশ্বখ্যাত কয়েকজন মুসলিম জ্ঞানসাধক ও বিজ্ঞানীর কথা লিখেছেন- মুনশি মুহাম্মদ উবাইদুল্লাহ। আজ রইল শেষ পর্ব।

 

জ্ঞানের অবদানমুসা আল-খাওয়ারিজমি

পুরো নাম আবু জাফর মুহাম্মদ বিন মুসা আল-খাওয়ারিজমি। তাঁকে ‘বীজগণিতের জনক’ বলা হয়। তিনি ছিলেন একজন ফার্সি বহুবিদ্যা বিশারদ; যিনি গণিত, জ্যোতির্বিজ্ঞান ও ভূগোলের ক্ষেত্রে ব্যাপকভাবে প্রভাবশালী অবদান রেখেছেন। উজবেকিস্তানের খোরাসান প্রদেশের খাওয়ারিজমিতে আনুমানিক ৭৮০ সালে তাঁর জন্ম। উচ্চশিক্ষা গ্রহণের পর মৃত্যু পর্যন্ত খলিফা মামুনের গ্রন্থাগার ‘বাইতুল হিকমাহ’-এর প্রধান গ্রন্থাগারিক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। সেখানে বিজ্ঞান ও গণিত বিষয়ে গবেষণা করতেন। বীজগণিতে তাঁর সবচেয়ে বড় অবদান ‘দি কম্পেন্ডিয়াস বুক অব ক্যালকুলেশন বাই কমপ্লেশন অ্যান্ড ব্যালিন্সিং’ নামক অমর বই। এর মূলকপি আজও অক্সফোর্ডে সংরক্ষিত। তাঁর লেখা ‘আল জাবর ওয়াল মোকাবিলা’ থেকে বীজগণিতের ইংরেজি নাম ‘আল-জেবরা’ শব্দের উৎপত্তি। তিনিই প্রথম পাটিগণিতে (০) শূন্যসহ অন্যান্য সংখ্যার ব্যবহার শুরু করেন। তাঁর মাধ্যমে ইউরোপীয়রা শূন্যের ব্যবহার শেখে। তাঁর লেখা বইয়ের সংখ্যা অনেক। এগুলোর অধিকাংশ ল্যাটিন ভাষায় অনূদিত হয়েছে। অনেকগুলোর অস্তিত্ব এখন পাওয়া যায় না। আনুমানিক ৮৫০ সালে ৭০ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়।

 

ইবনে খালদুনজ্ঞানের অবদান

পুরো নাম আবু জায়েদ আবদুর রহমান ইবনে মুহাম্মদ ইবনে খালদুন আল-হাদরামি। তিনি আধুনিক সমাজবিজ্ঞান, ইতিহাস ও অর্থনীতিশাস্ত্রের জনকদের অন্যতম। ২৭ মে ১৩৩২ সালে তিউনিশিয়ার তিউনিসে তাঁর জন্ম। জীবনের বড় একটি অংশ উত্তর আফ্রিকার বিভিন্ন অঞ্চলে পার করেন তিনি। এরপর আন্দালুসে চলে যান। সেখানে কিছুদিন অবস্থান করে তিউনিসিয়া ফিরে আসেন। তাঁর জীবন অনেক ঘটনাবহুল। তিউনিসিয়ায় যখন বাস করেন, তখন সে অঞ্চল ছিল রাজনৈতিকভাবে খুবই অস্থিতিশীল। ক্ষমতার পালাবদল দ্রুত হচ্ছিল। ইবনে খালদুনও বিভিন্নভাবে এতে প্রভাবিত হন। তিনি তাঁর জীবনী অসাধারণভাবে লিখে গেছেন। ইমাম ফখরুদ্দিন রাজির মেটাফিজিক্সকে ঐতিহাসিক ও সামাজিক ক্ষেত্রে প্রয়োগ করেন। তাঁর লেখা বইয়ের সংখ্যা খুব বেশি নয়; তবে বিখ্যাত বই ‘কিতাবুল ইবার’ তাঁকে জনপ্রিয় করে তোলে। জ্ঞানের ইতিহাসে প্রথমবারের মতো সোশ্যাল অ্যান্টলজির প্রতিষ্ঠা তাঁকে বিশ্ব সভ্যতার ইতিহাসে প্রাসঙ্গিক করে তুলেছে। ১৯ মার্চ ১৪০৬ সালে মিসরের কায়রোতে তাঁর মৃত্যু হয়।

 

জ্ঞানের অবদানইবনে সিনা

পুরো নাম আবু আলী আল হুসাইন আবদুল্লাহ ইবনে সিনা। তাঁকে ‘আধুনিক চিকিৎসাবিজ্ঞান ও ক্লিনিক্যাল ফার্মাকোলজির জনক’ বলা হয়। মাত্র ১৯ বছর বয়সে তিনি বিজ্ঞান, দর্শন, ইতিহাস, অর্থনীতি, রাজনীতি, গণিতশাস্ত্র, জ্যামিতি, ন্যায়শাস্ত্র, খোদাতত্ত্ব, চিকিৎসাশাস্ত্র ও কাব্য-সাহিত্য ইত্যাদি বিষয়ে অসীম জ্ঞানের অধিকারী হন। ৯৮০ সালে উজবেকিস্তানের বিখ্যাত শহর বোখারার আফশোনা গ্রামে তাঁর জন্ম। বাল্যকাল থেকেই তিনি অসামান্য মেধার অধিকারী ছিলেন। মাত্র ১০ বছর বয়সে পবিত্র কোরআন মুখস্থ করেন। ১৬ বছর বয়সে চিকিৎসাবিদ্যায় আত্মনিয়োগ করেন। তিনি বিনামূল্যে অসহায় রোগীদের চিকিৎসা করতেন। এতে দ্রুত তাঁর সুনাম ছড়িয়ে পড়ে। তিনি চিকিৎসায় নতুন নতুন পদ্ধতি উদ্ভাবন করতে থাকেন। ১৮ বছর বয়সে একজন পূর্ণাঙ্গ চিকিৎসকের মর্যাদা লাভ করেন। রোগ নিরাময়ে তিনি ওষুধের ওপর গুরুত্ব দিতেন। যৌবনে খাওয়ারিজমের তাবারিস্তানের মামুনীয় আমিরের ব্যক্তিগত চিকিৎসক হন। ৯৯৭ সালে তিনি তাঁকে সুস্থ করে তোলেন। আমির কৃতজ্ঞতাস্বরূপ তাঁর জন্য রাজদরবারের লাইব্রেরি উন্মুক্ত করে দেন। মাত্র অল্প কয়েক দিনে তিনি অসীম ধৈর্য ও অগাধ একাগ্রতার সঙ্গে লাইব্রেরির সব বই মুখস্থ করে ফেলেন। হায়ারসানিয়ায় অবস্থানকালে তিনি তাঁর বিশ্ববিখ্যাত বই ‘আল কানুন ফিত তিব্ব’ লিখতে শুরু করেন। ১৪ খণ্ডের এ বইটি তাঁকে অমর করে রেখেছে। যাকে ‘চিকিৎসাশাস্ত্রের বাইবেল’ বলা হয়। ১০৩৭ সালে ৫৭ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়।

 

ইবনুল হাইসামজ্ঞানের অবদান

পুরো নাম আবু আলী আল হাসান ইবনে আল হাসান ইবনুল হাইসাম। তাঁকে ‘আলোকবিজ্ঞানের জনক’ বলা হয়। পশ্চিমারা তাঁকে ‘আল হ্যাজেন’ নামে চেনেন। তিনি ছিলেন আধুনিক পদার্থবিজ্ঞান পদ্ধতির প্রবক্তা। এ ছাড়া অ্যানাটমি বা অঙ্গ ব্যবচ্ছেদ বিজ্ঞান, জোতির্বিজ্ঞান, গণিত, চিকিৎসাবিজ্ঞান, প্রকৌশলবিদ্যা, চক্ষুবিজ্ঞান, মনোবিজ্ঞান, অর্থনীতি, দর্শন এবং সর্বোপরি বৈজ্ঞানিক গবেষণার পদ্ধতিগত উন্নয়নে তাঁর ছোট-বড় অবদান রয়েছে। ৯৬৫ সালে ইরাকের বসরা শহরে তাঁর জন্ম। শিক্ষা শেষে বসরা শহরের গভর্নর নিযুক্ত হন। তখন বিজ্ঞান ও অন্যান্য গবেষণায় মনোনিবেশ করেন তিনি। পদার্থবিজ্ঞানের ওপর তাঁর লেখা সাত খণ্ডের বই ‘আল মানাজির’ বা ‘বুক অব অপটিকস’কে নিউটনের প্রিন্সিপিয়া ম্যাথম্যাটিকার সমকক্ষ ধরা হয়। যা এখনো বিশ্বের সেরা বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে পাঠ্য। তাঁর সম্মানে চাঁদের একটি জ্বালামুখের নাম ‘আল হ্যাজেন’ রাখা হয়েছে। অ্যারিস্টটল-পরবর্তী সময়ে এত বহুমুখী প্রতিভার অধিকারী অল্প কজন বিজ্ঞানীর মধ্যে তিনি অন্যতম। তাঁর লেখা বইয়ের সংখ্যা দুই শতাধিক। যার মধ্যে ৯৬টি বৈজ্ঞানিক। তবে সেগুলোর মধ্যে বর্তমানে সামান্য বা সম্পূর্ণরূপে টিকে আছে মাত্র ৪৬টি। আনুমানিক ১০৪০ সালে প্রায় ৭৫ বছর বয়সে মিসরের কায়রোতে তাঁর মৃত্যু হয়।

 

জ্ঞানের অবদানইমাম গাজালি

পুরো নাম আবু হামিদ মুহাম্মদ ইবনে মুহাম্মদ আত-তুসি আল-গাজালি। তিনি মুসলিম বিশ্বের অন্যতম একজন শিক্ষাবিদ। আনুমানিক ১০৫৮ সালে ইরানের খোরাসানের তুস নগরীতে তাঁর জন্ম। তাঁর পিতা মুহাম্মদ তখনকার সময়ে একজন স্বনামধন্য সুতা ব্যবসায়ী ছিলেন। গাজল অর্থ সুতা। নামকরণের এ সামঞ্জস্যতা তাঁর বংশকে ‘গাজ্জালি’ নামে পরিচিত করেছে। কারও মতে, তিনি হরিণের চোখবিশিষ্ট অপরূপ সুদর্শন ছিলেন। গাজাল অর্থ হরিণ। তাই বাবা-মা তাকে শৈশবে আদর করে ‘গাজ্জালি’ বলে ডাকতেন। উভয় বর্ণনানুসারে তাঁকে গাজালি বা গাজ্জালি বলা হয়। তিনি তাঁর সময়ে ইরানের শিক্ষা নিয়ে বেশ কাজ করেন। জ্ঞান-অন্বেষণের জন্য বেশ কিছু দেশ ভ্রমণ করেন। ছোটবেলায়ই তিনি তাঁর বাবাকে হারান। তাঁর শিক্ষাজীবন ও বাল্যকাল তুস নগরীতে কাটে। মুসলিম দর্শন, ফিকহ, ধর্মতত্ত্ব বিষয়ে তিনি সর্বকালের স্মরণীয় মনীষীদের একজন। ইমাম গাজালির আধ্যাত্মিক জ্ঞানের প্রতি ছিল অগাধ তৃষ্ণা। নেজামিয়া মাদরাসার অধ্যাপনা তাঁর এ জ্ঞান পিপাসা নিবারণ করতে পারেনি। তাই অল্প সময়ে অধ্যাপনা ছেড়ে সৃষ্টি-রহস্যের সন্ধানে বেরিয়ে পড়েন। ১০ বছর তিনি পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চল ভ্রমণ করেন। বিভিন্ন এলাকায় সাধারণ মুসলমানদের সঙ্গে মেলামেশা করে তাদের জীবনধারা গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ করেন। দীর্ঘকাল সাধনার মাধ্যমে নিজের আত্মা পরিশুদ্ধ করতে থাকেন। তিনি ইসলামের আকিদা-বিশ্বাস ও মূলনীতিগুলোর যুক্তিসম্মত ব্যাখ্যা দেন। পুরোনো জরাজীর্ণ শিক্ষাব্যবস্থার সমালোচনা করেন। একটি নতুন শিক্ষাব্যবস্থার পরিকল্পনা করেন। সে জ্ঞানের অবদানসময় পর্যন্ত মুসলমানদের মধ্যে যে শিক্ষাব্যবস্থার প্রচলন ছিল, তার মধ্যে বেশ ত্রুটি দেখা যাচ্ছিল। ইমাম গাজালি এ ভুলগুলো দূর করে সামঞ্জস্য ব্যবস্থা প্রতিষ্ঠা করেন। সমকালীন লোকেরা তাঁর এ মহান কর্মকাণ্ডের ঘোর বিরোধিতা করে। অবশেষে সব মুসলিম দেশে এ নীতির স্বীকৃতি লাভ করে। পরবর্তীকালে যতগুলো শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠিত হয়, তার সবই তাঁর নির্ধারিত পথেই প্রতিষ্ঠিত হয়। বর্তমানকাল পর্যন্ত আরবি মাদরাসাগুলোর কারিকুলামে যেসব বই অন্তর্ভুক্ত, এর প্রাথমিক নকশা তাঁর হাতে তৈরি। তিনি জনসাধারণের নৈতিক চরিত্র পূর্ণরূপে পর্যালোচনা করেন। ওলামা-মাশায়েখ, আমির-বাদশাহ ও জনসাধারণের প্রত্যেকের জীবনপ্রণালি অধ্যয়নের সুযোগ পান। নিজে পরিভ্রমণ করে প্রাচ্যজগতের একটি অংশের অবস্থা পর্যবেক্ষণ করেন। তাঁর লেখা ‘এহইয়াউ উলুমিদ্দিন’ বইটি সেই অধ্যয়নের ফল। ১৯ ডিসেম্বর ১১১১ সালে ৫৩ বছর বয়সে তাঁর মৃত্যু হয়।

এই বিভাগের আরও খবর
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
এআই বিপ্লব : আশীর্বাদ নাকি অভিশাপ
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
সর্বশেষ খবর
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে
সেই সতর্কবার্তা এখন গুরুত্ব পাচ্ছে রাজনীতিতে কাদা ছোড়াছুড়ি চরমে

১ সেকেন্ড আগে | জাতীয়

ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত
ট্যাঙ্ক বিস্ফোরণে গাজায় ৩ ইসরায়েলি সেনা নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা
চট্টগ্রামে কৈশোর তারুণ্যের বইমেলা

৩ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ
খুলনায় ট্রেন-ট্রাক সংঘর্ষে নিহত, ১ রেল যোগাযোগ বন্ধ

৪ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান
পৃথিবীর সবচেয়ে লম্বা পাখিকে ফিরিয়ে আনতে চায় মার্কিন গবেষণা প্রতিষ্ঠান

৪ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে চলছে কনসার্ট

৫ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী
কাপড়ের ব্যাগে লুকিয়ে কারাগার থেকে পালালেন বন্দী

৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ
বিএনপি ও তারেক রহমানকে নিয়ে অশালীন স্লোগান, রাবি জাতীয়তাবাদী ফোরামের প্রতিবাদ

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার
রাবির ফোকলোর বিভাগের নাম সংস্কার

৬ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড
পোল্যান্ডে আবিষ্কৃত হলো ৫৫০০ বছর আগের দুটি প্রাচীন পিরামিড

৬ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে
আড়াই লাখ কোটি টাকার বিনিয়োগ হুমকিতে

৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত
বগুড়ায় বাস-মোটরসাইকেল সংঘর্ষে দুই ভাই নিহত

৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন
চট্টগ্রাম মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘জুলাই উইমেন্স ডে’ উদযাপন

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল
রাবিতে পরীক্ষার খাতা মূল্যায়ন হবে কোডিং পদ্ধতিতে, থাকবে না রোল

৭ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা
সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহারে কমে যাচ্ছে মা-সন্তানের যোগাযোগ: গবেষণা

৭ ঘণ্টা আগে | জীবন ধারা

গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী
গাজায় নেতানিয়াহুর মানবিক শহর, নিন্দায় দুই সাবেক ইসরায়েলি প্রধানমন্ত্রী

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস
গুপ্তচরবৃত্তির শাস্তি কঠোর করে ইরানের পার্লামেন্টে প্রস্তাব পাস

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক
যশোরে মোটরসাইকেল চোর চক্রের ছয় সদস্য আটক

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী
বিএনপির বিরুদ্ধে সকল অপপ্রচার হাওয়ায় মিলে গেছে : রিজভী

৮ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প
ইউক্রেন যুুদ্ধ থামাতে পুতিনকে ৫০ দিন দিলেন ট্রাম্প

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ
গাকৃবিতে গমের ব্লাস্ট রোগ দমনে হাতে কলমে প্রশিক্ষণ

৮ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ
নোয়াখালীতে ছাত্রদলের বিক্ষোভ সমাবেশ

৮ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন
নারায়ণগঞ্জে দেশের প্রথম ‘জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ’ উদ্বোধন

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ
জুলাই অভ্যুত্থানের সাহসী নারীদের হারিয়ে যেতে দেবো না: শারমীন মুরশিদ

৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার
রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে আবাসিক হোটেল থেকে শিশুর মরদেহ উদ্ধার

৮ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত
গাজায় আরও তিন ইসরায়েলি সেনা নিহত

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫
প্রবাসীর স্বর্ণালংকার লুট, আটক ৫

৯ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়
শহীদ আবু সাঈদকে স্মরণে প্রস্তুত বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়

৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সর্বাধিক পঠিত
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা
আয়কর রিটার্ন ছাড়া মিলবে না ৩৯ ধরনের সেবা

১৯ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে
থাকেন ভারতে, বেতন তোলেন বাংলাদেশে

১৭ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'
'টিআইএন থাকা সত্ত্বেও যারা রিটার্ন দাখিল করেন না তাদের নিয়ে কাজ করতে হবে'

১৩ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি
সকল শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নতুন নির্দেশনা দিয়ে মাউশির চিঠি

১৮ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি
রিটার্নিং-প্রিজাইডিং অফিসার নিয়োগে পরিবর্তন আসছে : সিইসি

২০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু
ফেসবুকে ক্ষমা চেয়ে হলের ছাদ থেকে লাফ: ঢাবি শিক্ষার্থীর মৃত্যু

১৯ ঘণ্টা আগে | ক্যাম্পাস

প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক
প্রথমবারের মতো নিলামে ১৭ কোটি ১০ লাখ ডলার কিনলো বাংলাদেশ ব্যাংক

১৬ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট
আদালতে নিজেদের নির্দোষ দাবি নাসির-তামিমার, সাফাই সাক্ষ্য ১১ আগস্ট

১৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ
যুক্তরাষ্ট্র ও মালয়েশিয়ায় বেনজীরের সম্পদ ক্রোক, ব্যাংক হিসাব ফ্রিজ

১২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে ৩১ জুলাইয়ের মধ্যে নিজস্ব ওয়েবসাইট তৈরির নির্দেশ

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন
লঙ্কানদের বড় ব্যবধানে হারিয়ে যা বললেন লিটন

২৩ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা
মেট্রোরেল চলাচলে বিশেষ নির্দেশনা

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের
ইউক্রেনে প্যাট্রিয়ট ক্ষেপণাস্ত্র পাঠানোর ঘোষণা ট্রাম্পের

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট
বিচারিক আদালতে তারেক-জুবাইদার বিচার নিরপেক্ষ হয়নি: হাইকোর্ট

১০ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপ সবচেয়ে বড় হুমকির মুখে : ম্যাক্রোঁ

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির
বিএনপি ও তারেক রহমানের চরিত্র হননের ঘৃণ্য অপচেষ্টার প্রতিবাদ বিএনপির

১৭ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য
মেয়ের জন্মের পর প্রথমবার প্রকাশ্যে দীপিকা, নিন্দুকদের 'বিষাক্ত' মন্তব্য

১৮ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’
নাটোরে ছড়িয়ে পড়ছে নীরব ঘাতক ‘পার্থেনিয়াম’

১০ ঘণ্টা আগে | প্রকৃতি ও পরিবেশ

অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল
অনেকেই চেষ্টা করছে দেশে যেন নির্বাচন না হয়: মির্জা ফখরুল

১২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন
তারেক রহমানকে নিয়ে কটূক্তি বরদাস্ত করা হবে না : জয়নুল আবদিন

১৬ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত
১২ ইংলিশ ব্যাটারকে বোল্ড করে ইতিহাসে ভারত

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি
রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে শেখ মইনউদ্দিন, প্রজ্ঞাপন জারি

৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?
ক্লাব বিশ্বকাপে কে কত প্রাইজমানি পেল?

১৪ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো
বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে প্রথমবার ১ লাখ ২০ হাজার ডলার ছাড়ালো

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর
বাংলাদেশ ব্যাংকের বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপের হুমকি সুইস বিনিয়োগকারীর

১৮ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)
একনজরে আজকের বাংলাদেশ প্রতিদিন (১৪ জুলাই)

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর
ফিরে এলো হাজারো বছর আগে হারিয়ে যাওয়া রোমান শহর

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে
মিটফোর্ডে ব্যবসায়ী হত্যা : দুই ভাই রিমান্ডে

১৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?
হরমুজ প্রণালী নিয়ে কি ভাবছে ইরান?

৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের
টেস্টের শতবর্ষের ইতিহাসে সেরা বোলিং গড় এখন বোল্যান্ডের

২১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন
বিক্ষোভে উত্তাল নয়াপল্টন

প্রথম পৃষ্ঠা

উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা
উলফা নেতা পরেশ বড়ুয়ার মৃত্যু নিয়ে ধোঁয়াশা

পেছনের পৃষ্ঠা

১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে
১৪ হাজার কোটি টাকার পায়রা বন্দর চ্যালেঞ্জে

নগর জীবন

আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র
আরও পণ্যে শুল্কমুক্ত সুবিধা চায় যুক্তরাষ্ট্র

শিল্প বাণিজ্য

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ
বিদ্যুতের জন্য অপেক্ষা বাড়ছেই কয়েক দফা পিছিয়েছে কাজ

পেছনের পৃষ্ঠা

ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক
ভয়ংকর ভোগান্তির এক মহাসড়ক

পেছনের পৃষ্ঠা

টার্গেট তারেক রহমান
টার্গেট তারেক রহমান

প্রথম পৃষ্ঠা

সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল
সঞ্চয়পত্রের সুদ আসলে কতটা কমল

শিল্প বাণিজ্য

১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ
১০ মাসে ৩৫৫৪ খুন, ৪১০৫ ধর্ষণ, ৮১৯ অপহরণ

প্রথম পৃষ্ঠা

জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’
জেলায় জেলায় গডফাদার কামাল যাদের ‘সর্দার’

প্রথম পৃষ্ঠা

টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা
টিকা কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা

পেছনের পৃষ্ঠা

আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত
আমলাতন্ত্রের সিস্টেম আমাদের বিরুদ্ধে ষড়যন্ত্রে লিপ্ত

নগর জীবন

ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা
ঢাকার রাস্তায় গ্রাফিতি হয়ে উঠছে প্রতিবাদের ভাষা

পেছনের পৃষ্ঠা

আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল
আওয়ামী লীগ এক নম্বর স্বৈরাচারী দল

প্রথম পৃষ্ঠা

চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল
চোখের সামনে ভেসে গেল সহায়সম্বল

প্রথম পৃষ্ঠা

সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন
সাধারণ শিক্ষার্থীদের ওপর ভয়াবহ নির্যাতন

প্রথম পৃষ্ঠা

তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি
তিন দিনেও কিলিং মিশনের কেউ গ্রেপ্তার হয়নি

পেছনের পৃষ্ঠা

ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য
ন্যায়বিচার পাওয়া সহজ করাই সংস্কারের লক্ষ্য

প্রথম পৃষ্ঠা

স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য
স্বপ্ন দেখানো ও দেখার ঐতিহ্য

সম্পাদকীয়

শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন
শনাক্ত হয়নি কিলিং মিশনের তিনজন

প্রথম পৃষ্ঠা

মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা
মা ও দুই সন্তানকে গলা কেটে হত্যা

প্রথম পৃষ্ঠা

ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি
ইউনাইটেড গ্রুপের শত কোটি টাকার কর ফাঁকি

পেছনের পৃষ্ঠা

ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের
ক্ষমা চাচ্ছি লিখে ছাদ থেকে লাফ ঢাবি ছাত্রের

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন
নায়িকা মৌসুমী ভেবে ফোন

শোবিজ

মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি
মার্কিন শুল্ক নিয়ে আলোচনায় অগ্রগতি

প্রথম পৃষ্ঠা

ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি
ইরান থেকে দেশে ফিরলেন আরও ৩০ বাংলাদেশি

পেছনের পৃষ্ঠা

নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা
নায়িকা হতে এসে খলনায়িকা

শোবিজ

সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের
সাবেক ডিএমপি কমিশনারসহ বিচার শুরু আটজনের

পেছনের পৃষ্ঠা

স্বামীভক্ত মেহজাবীন
স্বামীভক্ত মেহজাবীন

শোবিজ