শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, রবিবার, ১৮ আগস্ট, ২০১৯ আপডেট:

ভবিষ্যতের যত প্রযুক্তি

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
ভবিষ্যতের যত প্রযুক্তি

তথ্যপ্রযুক্তি খাত-------------

 

থ্রিডি হলোগ্রাম

থ্রিডি হলোগ্রাম বলতে লাইট ব্যবহার করে তৈরি দ্বিমাত্রিক ছবিকে ত্রিমাত্রিক ছবি বোঝায়। কিন্তু বর্তমানে বিজ্ঞানীরা থ্রিডি হলোগ্রাম বলতে যা বোঝাচ্ছেন সেই থ্রিডি হলোগ্রাম আর এ থ্রিডি হলোগ্রাম এক নয়। আমরা যে থ্রিডি হলোগ্রামের কথা বললাম এগুলো আকারে ছোট, অল্প আলোতে দেখতে হয় এবং হাত দিয়ে ছোঁয়া যায় না। কিন্তু বর্তমানে বিজ্ঞানীদের মূল লক্ষ্য ভার্চুয়াল রিয়েলিটি, অগমেন্টেড রিয়েলিটি আর মিক্সড রিয়েলিটির সমন্বয়ে এ হলোগ্রামগুলোকে বাস্তব থেকে বাস্তবতর করে তোলা। যেমনটি টম ক্রুজের মাইনোরিটি রিপোর্টে দেখা যায়, ঘরে বসে হাজার মাইল দূরের অফিসে স্বশরীরে কাজ করতে পারা!

 

 

ব্লকচেইন প্রযুক্তি

মানুষ বিটকয়েনের পরিবর্তে কারেন্সি প্রযুক্তিতে আগ্রহী। বস্তুত, ব্লকচেইন প্রযুক্তিটি বিভিন্ন ক্ষেত্রে বিপ্লবী পরিবর্তন আনতে সক্ষম বলে মনে করা হয়। বিটকয়েন অন্য কোনো মুদ্রার মতো যা পেমেন্ট হিসেবে ব্যবহার করা যায়। পার্থক্য হচ্ছে এটি ডিজিটাল। কিন্তু এ আধুনিক শতাব্দীতে সবকিছুই ডিজিটালাইজডের নিখুঁত মুদ্রাব্যবস্থা হবে। বিটকয়েনের সঙ্গে অর্থ প্রদান করা হচ্ছে ব্লক ভরাট করার মতো যা প্রদানের ডেটা রেকর্ড করে। প্রত্যেকেরই মনে রাখা উচিত এ প্রযুক্তিটি এখনো খুবই নিখুঁত এবং উন্নয়ন প্রক্রিয়ার মধ্যে। ব্লকচেইন প্রযুক্তির সময় এবং সঠিক বিবর্তনের সঙ্গে বিপ্লবী পরিবর্তন আনতে সক্ষম।

 

ভবিষ্যতের স্মার্টফোন

বিশ্বাস করুন আর নাই করুন ভবিষ্যতের স্মার্টফান ভাঁজ করে রাখা যাবে। বিশ্বের নামকরা প্রযুক্তি বিশ্লেষকরা বলছেন, স্মার্টফোনে এখনো অনেক প্রযুক্তিই আসা বাকি আছে। পাশাপাশি বর্তমানে যেসব ফিচার ফোন প্রচলিত আছে, সেগুলো আরও উন্নত হবে। বাড়বে স্মার্টফোনের ক্ষমতাও। অগমেন্টেড রিয়েলিটিও ব্যবহৃত হবে স্মার্টফোনে। এটি এক ধরনের যান্ত্রিক সেন্স। আমরা আমাদের সেন্স ব্যবহার করে যা অনুধাবন করি, তা একটি কম্পিউটার জেনারেটেড সেন্সরের মাধ্যমে করাই হলো অগমেন্টেড রিয়েলিটি। এ ছাড়া আপনি চাইলেই ফোনটিকে ফোল্ড করতে পারবেন। এমনকি তা দিয়ে কলমের মতো ব্যবহারও করা যাবে।

 

 

 

মাইন্ড রিডার

কারনেগি মেলন ইউনিভার্সিটির মনোবিজ্ঞানী ও অধ্যাপক মারসেল জাস্ট এবং তার দল দীর্ঘদিন ধরে মাইন্ড রিডিং মেশিন তৈরির জন্য কাজ করে যাচ্ছেন। এটি মানুষের অনেক দিনের স্বপ্ন। একজনের মনের কথা আরেকজন বলতে পারবে পড়তে পারবে। বিষয়টা কতটুকু ভালো কিংবা খারাপ হবে তা আমরা ইতিমধ্যেই বিভিন্ন সায়েন্সফিকশন চলচ্চিত্রে দেখেছি। এ প্রযুক্তি উদ্ভাবনে বিজ্ঞানীরা মস্তিষ্কে এফএমআরআই বা ফাংশনাল ম্যাগনেটিক রেজোনেন্স ইমেজিং ব্যবহার করছেন। আমরা যখন কোনো কথা বলি বা কোনোকিছু চিন্তা করি, আমাদের মস্তিষ্কে তখন বিভিন্ন ধরনের প্যাটার্ন ফুটে ওঠে। এফএমআরআই ব্যবহার করে সেই প্যাটার্নগুলো তুলে বিশ্লেষণ করলেই বোঝা যায় একজন মানুষের চিন্তা-ভাবনা। মারসেল জাস্ট বলেন, আমাদের প্রত্যেকের মস্তিষ্ক একইভাবে কাজ করে, যদিও আমরা ভিন্ন ভাষাভাষী হই না কেন, একটি ইংরেজি ভাষা ব্যবহারকারী ব্যক্তির মনের ভাব বোঝার জন্য তৈরি করা মেশিন দিয়ে একজন মান্দারিন ভাষাভাষী লোকের মনের ভাবও বোঝা যায়। তবে তাদের মতে, এখানে কিছু জটিলতাও রয়েছে। এফএমআরআইয়ের সাহায্যে যে প্যাটার্নগুলো পাওয়া যায় তাতে কাছাকাছি অর্থের বাক্যগুলোর জন্য প্যাটার্নগুলো প্রায় একই ধরনের হয়। যেমন- ‘আমি রাগ করেছি’ বা ‘আমি বিরক্ত’ এ ধরনের বাক্যগুলোর জন্য একই ধরনের সংকেত পাওয়া যায়। ফলে নিখুঁতভাবে বাক্যটি উদ্ধার করা কঠিন হয়ে পড়ে। কিন্তু ভবিষ্যতে এ সমস্যা থেকেও মুক্ত হওয়া যাবে।

 

 

 

 

যোগাযোগব্যবস্থা

চালকবিহীন কার

বিশ্বের সব বড় বড় গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠানই এখন ‘ড্রাইভারলেস কার’ বা চালকবিহীন কার তৈরির জন্য শত শত কোটি ডলার বিনিয়োগ করছে। অনেক গাড়ি ইতিমধ্যে সফলভাবে রাস্তায় চলাচলও করেছে। ২০২০ সালের মধ্যে এরকম গাড়ি যে বিশ্বের অনেক দেশের রাস্তাতেই দেখা যাবে তা নিশ্চিত। চালকবিহীন গাড়ির সুবিধে হচ্ছে যেহেতু কোনো ড্রাইভার দরকার হচ্ছে না তাই গাড়িটি বসে না থেকে সারাক্ষণ যাত্রী টানতে পারবে। এতে রাস্তায় গাড়ির সংখ্যা অনেক কমে আসবে বলে আশা করা হচ্ছে। কমে আসবে গাড়ি চালানোর খরচও। চালকবিহীন গাড়ি নিয়ে আরও এক ধাপ এগিয়ে যাবে অটোমোবাইল প্রযুক্তি।

 

হাইপারলুপ প্রযুক্তি

ভবিষ্যতের বাহন হিসেবে সবচেয়ে বেশি চমক হলো হাইপারলুপ। সিলিকন ভ্যালির বিখ্যাত উদ্যোক্তাদের একজন এলন মাস্ক এ সুপার ফাস্ট গণপরিবহন ব্যবস্থার স্বপ্ন দেখাচ্ছেন। মূলত একটি টিউবের ভিতর দিয়ে অবিশ্বাস্য গতিতে ছুটবে কিছু যাত্রীবাহী ক্যাপসুল। বুলেট ট্রেন যেভাবে দ্রুত মানুষকে অনেক দূরের গন্তব্যে পৌঁছে দিতে পারে এটি তার চেয়েও বেশি গতিতে মানুষকে তার গন্তব্যে পৌঁছে দিতে পারবে। বলা হচ্ছে ঘণ্টায় ১২০০ কি.মি. বেগে ছুটবে এ ক্যাপসুল। দ্রুতগতির এ ক্যাপসুল ব্যবহার নির্দিষ্ট দূরত্বের ক্ষেত্রে সত্যি অভাবনীয় ভূমিকা রাখবে বলে সবাই ধারণা করছে।

 

জেটপ্যাক

জেটপ্যাক হবে ভবিষ্যতে নগরীর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ বাহন, বলছেন কুয়াংচি সায়েন্স নামের একটি প্রতিষ্ঠানের উদ্ভাবন বিভাগের ভাইস প্রেসিডেন্ট পিটার কোকার। এটা হবে আকাশে উবার ট্যাক্সির মতো। স্মার্টফোনের অ্যাপ ব্যবহার করে যে কেউ জেটপ্যাক ডাকতে পারবে। তারপর জেটপ্যাক আরোহীকে নিয়ে আকাশে উড়বে। নিউজিল্যান্ড ভিত্তিক মার্টিন এয়ারক্রাফট কোম্পানি ইতিমধ্যে জেটপ্যাকের একটা প্রোটোটাইপ তৈরি করেছে যেটি মাটি থেকে দুই হাজার ৮০০ ফুট উঁচু দিয়ে ঘণ্টায় ২৭ মাইল বেগে ২৮ মিনিট ধরে চলতে পারে। এ প্রযুক্তি ব্যবহারের আগে দুর্ঘটনা প্রতিরোধী কোনো ব্যবস্থা উদ্ভাবনের দরকার হবে।

 

 

ভবিষ্যতের ভাসমান বিমানবন্দর

আধুনিক জীবনে গতি একটি বড় ব্যাপার। আর এ গতির প্রশ্নে সবচেয়ে এগিয়ে বিমান। কিন্তু বিমানের জন্য চাই বিমানবন্দর। পৃথিবী যতই ভবিষ্যতের দিকে এগোচ্ছে ততই স্থান সংকট প্রকট হয়ে উঠছে। একটি বিমানবন্দরের জন্য জায়গা বের করা খুব সহজ কাজ নয়। এ সমস্যা মাথায় রেখে অনেক আগে থেকেই বিভিন্ন দেশের বিজ্ঞানীরা কাজ করে আসছেন। কিছু বিজ্ঞানী তো পানির ওপর ফ্লিট বানানোর পরিকল্পনাও করে ফেলেছেন। কিন্তু পানির ওপরের ফ্লিটেও কিছু ঝামেলা রয়েই যাচ্ছে। বিশেষত হংকং এবং ওসাকা এক্ষেত্রে অনেকটাই এগিয়ে আছে। তারা সমুদ্রে তৈরি করছে বিশাল বিমানবন্দর। সান ডিয়াগোতেও এমনি একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল। তারাও একটি ভাসমান বিমানবন্দর তৈরির উদ্দেশ্যে প্রকল্প প্রস্তাব করেছিল। ওশানওয়ার্কস ডেভেলপমেন্ট এবং ফ্লোট ইঙ্ক নামের দুটি প্রতিষ্ঠান এ কাজের জন্য নির্ধারিত হয়। প্রাথমিক পরিকল্পনার অংশ হিসেবেই ব্যয় করা হয় ২০ বিলিয়ন মার্কিন ডলার। যদিও এখন পর্যন্ত ওই প্রকল্পের কোনো সফলতার খবর পাওয়া যায়নি। সান ডিয়াগোর ওই প্রকল্পটির স্বপ্ন দেখেছিলেন টেরি ড্রিনকার্ড নামের এক প্রকৌশলী। ড্রিনকার্ডের পরামর্শক ও প্রকৌশলী কমান্ডার বাড স্ল্যাবার্ট অবশ্য আশাবাদী ভবিষ্যতের প্রযুক্তি নিয়ে। তার মতে, কিছু সরকার ইতিমধ্যেই ছোটো আকারে ভাসমান বিমানবন্দরের কথা ভাবছেন। ক্যারিবিয়ান অঞ্চলে এ নিয়ে কিছু কাজও চলছে। কিন্তু আমাদের এ অঞ্চলে বিমান ব্যবহারের হার অনেক বেশি। সেদিন আর বেশি দূরে নয় যেখানে ভাসমান বিমানবন্দর আমরা পাব খুব শিগগিরই।

 

ন্যানোটেক

ধরুন আপনি এক অসাধারণ প্রযুক্তি ব্যবহার করে কোনো একটি বস্তুর অ্যাটমকে (পরমাণু) বা অ্যাটমের গঠনকে অন্য কোনো বস্তুর অ্যাটমের গঠনের সঙ্গে পরিবর্তন করে দিলেন। এর ফলে অসাধারণ সব উপকরণের উদ্ভব ঘটবে যা এ দুনিয়ায় আগে কখনোই ছিল না। আজকের দিনে নতুন রোগের ওষুধ থেকে শুরু করে আপনার কম্পিউটারের সুপার ফাস্ট প্রসেসর এবং অসাধারণ সব উপকরণ তৈরির পেছনে অত্যন্ত ক্ষুদ্র এক প্রযুক্তি কাজে আসছে যা ‘ন্যানো টেকনোলজি’ নামে পরিচিত এবং এটি বর্তমান বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তির সবচাইতে আশ্চর্যকর নিদর্শন। ন্যানো টেকনোলজির বেশিরভাগ সুবিধা হয়তো ভবিষ্যতের কয়েক দশকের মধ্যে দেখতে পাওয়া যাবে কিন্তু বর্তমানেও এ প্রযুক্তি নানাভাবে আমাদের পৃথিবীকে পরিবর্তিত করতে সাহায্য করছে। আমাদের শরীরে প্রোটিন, ভাইরাস, ইত্যাদি ন্যানো টেকনোলজির সূত্রেই কাজ করে।

 

ভাইরাস বঞ্ঝাটারি

এমআইটির পাগলা বিজ্ঞানীরা এবার তৈরি করতে সক্ষম হন ভাইরাস থেকে ব্যাটারি! জেনেটিক ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সাহায্যে বিশেষভাবে পরিবর্তিত ভাইরাস একটি নির্দিষ্ট দ্রবণ থেকে অ্যানোড এবং ক্যাথোডের উপাদানগুলো আলাদাভাবে আকর্ষণ করার ক্ষমতা রাখে। এ ধর্মকে কাজে লাগিয়ে তারা মানুষের একটি কোষের চেয়েও ক্ষুদ্র ব্যাটারি তৈরি করেছেন যাতে সাধারণ ব্যাটারির মতো অ্যানোড-ক্যাথোড এবং দ্রবণ সবই আছে। সামান্য একটু দ্রবণ আর কয়েকটি ভাইরাস ছেড়ে দিলেই হয়ে যায় ব্যাটারি। এ যুগান্তকারী আবিষ্কারের বাস্তব প্রয়োগ আমরা দেখব ভবিষ্যতের পৃথিবীতে। এ আবিষ্কার আমাদের পরিচিত সব ডিভাইসের চেহারাই বদলে দিতে পারে। অনেক ক্ষুদ্র হওয়ায় এগুলো ফেব্রিকের সঙ্গে জুড়ে দেওয়া যাবে, ফলে আপনার শার্টটিই হতে পারে মোবাইলের চার্জার! ইলেকট্রনিক ডিভাইসগুলোও আকারে-আয়তনে অনেক ছোট হয়ে যাবে।

 

 

এই বিভাগের আরও খবর
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
পবিত্র হজের আনুষ্ঠানিকতা
সর্বশেষ খবর
মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব
মুরাদনগরে ধর্ষণকাণ্ড নিয়ে নতুন যে তথ্য দিল র‌্যাব

৫ মিনিট আগে | নগর জীবন

সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭
সিরিয়ায় জ্বালানি ট্যাংকার বিস্ফোরণে নিহত ৭

১৭ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত
দমকা হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, ৭ নদীবন্দরে সতর্ক সংকেত

১৭ মিনিট আগে | জাতীয়

রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ
রংপুরে জামায়াতের জনসভা আজ

২০ মিনিট আগে | রাজনীতি

ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১
ফিনল্যান্ডে ছুরিকাঘাতে আহত ৪, গ্রেফতার ১

৩৩ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি
কুমিল্লায় বৃক্ষরোপণ ও বিতরণ কর্মসূচি

৪০ মিনিট আগে | নগর জীবন

প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়
প্রতিদিন ৪০ আত্মহত্যা: চামড়া ও চেহারার যুদ্ধ দক্ষিণ কোরিয়ায়

৪৭ মিনিট আগে | পাঁচফোড়ন

রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম
রাজধানীতে ক্রমাগত বাড়ছে সবজির দাম

৪৯ মিনিট আগে | নগর জীবন

ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ
ডেঙ্গুর পাশাপাশি বাড়ছে করোনা, স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলার পরামর্শ

৫১ মিনিট আগে | জাতীয়

ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন
ফ্লোরিডায় ২শ’ মার্কিন মেরিন সেনা মোতায়েন

৫২ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ
ডেলিভারিম্যান সেজে তরুণীকে ধর্ষণ

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!
চীন নয়, আমিরাতও নয়- তালেবানকে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি দিল রাশিয়া!

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল
গাজায় গণহত্যায় ক্ষুধাকে অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করছে ইসরায়েল

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন
নিউইয়র্কে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ১০৪তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপন

১ ঘণ্টা আগে | পরবাস

গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক
গোপালগঞ্জে বাসের ধাক্কায় ট্রাক হেলপারের মৃত্যু, আহত ট্রাক চালক

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া
ফের ওয়েবস্টার-ক্যারের লড়াই, তবু প্রথম দিনে অলআউট অস্ট্রেলিয়া

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক
৮ অস্কারজয়ী স্টুডিও এক ছবিতে,  বাজেট শুনে প্রোডিউসাররাও অবাক

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার
৪০ হাজার ইয়াবা উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

আকাশসীমা খুলে দিল ইরান
আকাশসীমা খুলে দিল ইরান

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’
‘ক্ষমা চাইলেন পরেশ’

১ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের পাশ থেকে অজ্ঞাত যুবকের লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | নগর জীবন

স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও
স্বর্ণ-নগদ টাকা নিয়ে পরকীয়া প্রেমিকের সঙ্গে প্রবাসীর স্ত্রী উধাও

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

হাসপাতালে স্বস্তিকা
হাসপাতালে স্বস্তিকা

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প
গাজার মানুষ নিরাপদে থাকুক, এটাই চাই: ট্রাম্প

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী
ফেনীতে ১৫ কেজি গাঁজা ফেলে পালাল মাদক কারবারী

২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার
মেদ ঝরিয়ে ফিট কপিল, রহস্য ফাঁস করলেন ফিটনেস ট্রেনার

২ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস
বিতর্কের মধ্যেই ট্রাম্পের আলোচিত ‘বিগ বিউটিফুল বিল’ পাস

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত
ইউক্রেনের হামলায় রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপপ্রধান নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’
ইন্দোনেশিয়ার টেকসই উন্নয়নের সঙ্গী ‘গ্রিন সুকুক’

৩ ঘণ্টা আগে | ইসলামী জীবন

সর্বাধিক পঠিত
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির
সব শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের জন্য নতুন নির্দেশনা মাউশির

২৩ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!
স্ত্রীর কিডনিতে জীবন ফিরে পেয়ে পরকীয়ায় জড়ালেন স্বামী!

২২ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী
পিআর চালু হলে দেশে আর কোনো স্থানীয় নেতার জন্ম হবে না: রিজভী

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর
১৮তম শিক্ষক নিবন্ধনে অনুত্তীর্ণ প্রার্থীদের জন্য সুখবর

১৯ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত
রাশিয়ার নৌবাহিনীর উপ-প্রধান নিহত

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি
আবুধাবিতে সাড়ে ৮৩ কোটি টাকার লটারি জিতলেন প্রবাসী বাংলাদেশি

৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!
এবার ‘বাঙ্কার বাস্টার’ বানাচ্ছে ভারত!

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি
প্রথমবারের মতো মার্কিন থাড প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা চালু করল সৌদি

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি
জাপানে ভূমিকম্পের মধ্যে সমুদ্রে ‌‘অদ্ভুত গর্জন’ শোনার দাবি

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!
থাইল্যান্ডের ‘বরখাস্ত’ প্রধানমন্ত্রী পেতংতার্ন এখন সংস্কৃতিমন্ত্রী!

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান
ইসরায়েলি হামলায় ইন্দোনেশীয় চিকিৎসকের মৃত্যুতে আন্তর্জাতিক পদক্ষেপের আহ্বান

১৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?
ব্রিটিশ রাজমুকুটের আসল মূল্য কতো?

২৩ ঘণ্টা আগে | পাঁচফোড়ন

পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?
পেন্টাগনের মূল্যায়ন: কতোটা ক্ষতি হলো ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচির?

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের
পারমাণু অস্ত্র বিস্তার রোধ চুক্তিতে প্রতিশ্রুতি পুনর্ব্যক্ত ইরানের

১৫ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের
ইরান আরও বিধ্বংসী হয়ে উঠতে পারে, আশঙ্কা মার্কিন বিশেষজ্ঞদের

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ
আইনের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের প্রস্তাবে একমত বিএনপি: সালাহউদ্দিন আহমেদ

২১ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের
ইরান-সিরিয়া ইস্যুতে রাশিয়ার সঙ্গে গোপন আলোচনা ইসরায়েলের

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত
ইসরায়েলের সঙ্গে সংঘাতে হিজবুল্লাহর ৪ হাজার যোদ্ধা নিহত

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান
গুপ্তচরবৃত্তির সন্দেহ, বিপুলসংখ্যক আফগানকে ফেরত পাঠাচ্ছে ইরান

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ
ইসরায়েলকে সমর্থন, জনপ্রিয়তা হারাচ্ছেন ইরানের স্বঘোষিত যুবরাজ

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল বাণিজ্য ও হিজবুল্লাহকে নতুন নিষেধাজ্ঞা দিলো যুক্তরাষ্ট্র

৪ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ
রাষ্ট্র গঠনের এমন সুযোগ হেলায় হারানো যাবে না: আলী রীয়াজ

২২ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার
সব ধরনের সমরাস্ত্রের উৎপাদন বাড়ানোর ঘোষণা রাশিয়ার

১৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল
নির্বাচনকে সামনে রেখে টেলিকম নীতিমালা প্রণয়ন সমীচীন নয় : ফখরুল

২২ ঘণ্টা আগে | রাজনীতি

যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে
যুক্তরাজ্যে ভিন্ন নামে অ্যাপার্টমেন্ট কিনেছেন নেতানিয়াহুর ছেলে

১৯ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা
দেশের প্রতিটি উপজেলায় টেকনিক্যাল স্কুল অ্যান্ড কলেজ হচ্ছে: শিক্ষা উপদেষ্টা

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’
কঙ্গনার দাবি: ‘অশ্লীল ছবি চাইতেন হৃতিক, পাঠাতেন নিজেরটাও’

২০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া
তালেবান সরকারকে স্বীকৃতি দিল রাশিয়া

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী
এবার ইয়েমেনে হামলার হুমকি দিলেন ইসরায়েলি প্রতিরক্ষামন্ত্রী

১৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু
সড়ক দুর্ঘটনায় পর্তুগিজ ফুটবলার দিয়োগো জোতার মৃত্যু

২২ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

প্রিন্ট সর্বাধিক
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি
ফেব্রুয়ারি ঘিরেই বিএনপির প্রস্তুতি

প্রথম পৃষ্ঠা

জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত
জব্দের আগেই ব্যাংক খালি স্থাবর সম্পদ অক্ষত

প্রথম পৃষ্ঠা

গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে
গুমে জড়িত প্রমাণ হলে কঠোর ব্যবস্থা সেনাসদস্যদের বিরুদ্ধে

প্রথম পৃষ্ঠা

জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি
জুলাই সনদ ছাড়া নির্বাচনে অংশ নেবে না এনসিপি

প্রথম পৃষ্ঠা

চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা
চলচ্চিত্র অনুদান - নিজেদের মধ্যেই ভাগবাঁটোয়ারা

শোবিজ

বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা
বিএমইটির ৯ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলা

নগর জীবন

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

এবার বিশ্বকাপের হাতছানি
এবার বিশ্বকাপের হাতছানি

মাঠে ময়দানে

প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে
প্রাণ ফিরেছে সুন্দরবনে

পেছনের পৃষ্ঠা

আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা
আন্দোলনে স্বাস্থ্য সহকারীরা ঝুঁকিতে শিশু স্বাস্থ্যসেবা

নগর জীবন

পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে
পিআর পদ্ধতি স্বৈরশাসনের দিকে ঠেলে দেবে

প্রথম পৃষ্ঠা

থানায় হামলা ভাঙচুর
থানায় হামলা ভাঙচুর

প্রথম পৃষ্ঠা

দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন
দেশে ডেলিভারি বিদেশে লেনদেন

পেছনের পৃষ্ঠা

পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত
পিআর : দেশ কতটা প্রস্তুত

সম্পাদকীয়

কবরের মতো বন্দিশালা
কবরের মতো বন্দিশালা

প্রথম পৃষ্ঠা

সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি
সতর্কতার সঙ্গে পথ হাঁটছে বিএনপি

প্রথম পৃষ্ঠা

সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন
সরকারি চাকরি অধ্যাদেশের চূড়ান্ত অনুমোদন

প্রথম পৃষ্ঠা

আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ
আপিল বিভাগের রায়ে ফুঁসে ওঠে ছাত্রসমাজ

প্রথম পৃষ্ঠা

কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর
কলেজের সামনেই মাথায় ঘাড়ে কোপ পরীক্ষার্থীর

প্রথম পৃষ্ঠা

বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য
বগুড়ায় ঢাবির সাবেক শিক্ষার্থীর মৃত্যু নিয়ে রহস্য

নগর জীবন

এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে
এবার পরিবারের তিনজনকে পিটিয়ে হত্যা মুরাদনগরে

প্রথম পৃষ্ঠা

ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা
ছবিতে শহীদ সন্তানের স্মৃতি হাতড়ান মা-বাবা

দেশগ্রাম

ব্যয়বহুল তৌসিফ
ব্যয়বহুল তৌসিফ

শোবিজ

স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ
স্থানীয় সরকার নির্বাচনেও ইভিএম বাদ

প্রথম পৃষ্ঠা

সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২
সেনা অভিযানে কেএনএ কমান্ডারসহ নিহত ২

প্রথম পৃষ্ঠা

‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান
‘কালা জাহাঙ্গীর’ শাকিব খান

শোবিজ

বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু
বঁটি ঘাড়ের ওপর পড়ে শিশুর মৃত্যু

দেশগ্রাম

জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে
জঙ্গি নাটক সাজিয়ে হত্যা সাবেক এসপি রিমান্ডে

দেশগ্রাম

স্কুলের বন্ধু
স্কুলের বন্ধু

সাহিত্য

গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার
গৃহবধূ হত্যা, পাঁচজন গ্রেপ্তার

দেশগ্রাম