শিরোনাম
প্রকাশ: ০০:০০, বুধবার, ০৩ জুন, ২০২০

জনপ্রিয় খেলা উদ্ভাবনের ইতিহাস

সাইফ ইমন
প্রিন্ট ভার্সন
জনপ্রিয় খেলা উদ্ভাবনের ইতিহাস

স্কুলের ছাত্র থেকে শুরু রাগবি

জনপ্রিয় খেলাগুলোর মধ্যে রাগবি অন্যতম। ঐতিহাসিক সূত্র মতে, এই খেলা শুরু হয় ২০০০ বছর আগে চীন ও গ্রিক অঞ্চলে। যুক্তরাজ্য, অস্ট্রেলিয়া, নিউজিল্যান্ড, আয়ারল্যান্ড, ইতালি, ফ্রান্স, দক্ষিণ আফ্রিকা, আর্জেন্টিনা, জাপান, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জসহ শতাধিক দেশের ক্রীড়াপ্রেমী জনগণ এতে অংশগ্রহণ করেন। কিন্তু শুরুতে রাগবি কোনো স্বীকৃত খেলার অন্তর্ভুক্ত ছিল না। ১৮২৩ সালে ব্রিটেনে রাগবি প্রথম একটি খেলা হিসেবে আত্মপ্রকাশ করে। এর পেছনে রয়েছে এক স্কুলছাত্র উইলিয়াম ওয়িব এলিসের অবদান। সে রাগবি খেলার প্রচলন করে বলে ধারণা পাওয়া যায়। রাগবি খেলার নিয়ম-কানুন লিখিত আকারে প্রকাশ পায় ১৮৪৫ সালে এবং ১৯৭১ সালে রাগবি ফুটবল ইউনিয়ন গঠিত হয়। ডিম্বাকৃতির বল যা ফুটবলের মতো বলটিকে রাগবি নামেই অভিহিত করা হয়। দুটি দলের মধ্যে সর্বাধিকসংখ্যক পয়েন্ট অর্জনের মাধ্যমে বিজয়ী নির্ধারণ করা হয়।

 

ইনডোর  চিন্তা থেকে বাস্কেটবল

বাস্কেটবল একটি ইনডোর গেম। খেলাটি বদ্ধ স্থানে হয়ে থাকে। এটি খেলা হিসেবে জন্ম হওয়ার একটি অদ্ভুত গল্প রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের স্প্রিং ফিল্ড, ম্যাসাচুসেটস ট্রেনিং স্কুল কর্তৃপক্ষ ১৮৯১ সালে তৎকালীন ক্রীড়া শিক্ষক ড. জেমস নাইজ স্মিথকে নির্দেশ প্রদান করে ফুটবলের মতো একটি ইনডোর খেলার উদ্ভাবন করতে। ড. নাইজ স্মিথ বাস্কেটবল খেলার উদ্ভব করেন। বাস্কেটবল খেলার প্রধান উপকরণ হিসেবে বলকেও বাস্কেটবল নামে আখ্যায়িত করা হয়। এটি বর্তমানে বিশ্বজুড়ে খুবই জনপ্রিয় খেলা। জনপ্রিয়তার দিক দিয়ে বাস্কেটবল বিশ্বে দ্বিতীয় স্থানে অবস্থান করছে। খেলাটি গ্রীষ্মকালীন অলিম্পিকের অন্যতম ক্রীড়া হিসেবে বিবেচিত। প্রমীলা বাস্কেটবলও সমান জনপ্রিয়। তবে পুরুষের তুলনায় কম জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে প্রমীলা বাস্কেটবল।

 

২০০০ বছর আগে প্রচলন বেসবলের

বেসবল বিশ্বে খুবই জনপ্রিয় একটি খেলা। এটি অনেকটা ক্রিকেটের মতো বল ও ব্যাটের সমন্বয়ে খেলা। ইতিহাসবিদদের মতে, প্রায় ২০০০ বছর আগে প্রাচীন মিসরে ব্যাট ও বল দিয়ে এক ধরনের খেলার প্রচলন ছিল বলে জানা যায়। পরবর্তীতে সতেরো শতকের দিকে বেসবল ইউরোপ থেকে যুক্তরাষ্ট্রে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে। একই সময় ইংল্যান্ডে প্রায় একই ধরনের খেলা ক্রিকেটের প্রচলন ছিল। ১৭৯১ সালে অফিশিয়ালভাবে যুক্তরাষ্ট্রের ম্যাসাচুসেটসের পুরনো কোর্ট হাউসে বেসবল নাম ব্যবহারকৃত নথি পাওয়া যায়। সেখানে জনসাধারণকে নতুন হল ভবন এলাকায় ক্রিকেট ও বেসবল খেলতে নিষিদ্ধ করা হয়েছিল। সেখান থেকেও এই খেলা সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যায়। যুক্তরাষ্ট্র,  উত্তর আমেরিকা, মধ্য ও দক্ষিণ আমেরিকা, ক্যারিবীয় অঞ্চল ও পূর্ব এশিয়ার অঞ্চলগুলোতে বেসবল জনপ্রিয়। পুরনো ব্যাট-বলের খেলা থেকে বিবর্তিত হয়েই আধুনিক বেসবলের সূত্রপাত ঘটে। যা ইংল্যান্ডে অষ্টাদশ শতকের মাঝামাঝি সময়ে খেলা হতো। অভিবাসীরা উত্তর আমেরিকায় খেলাটির প্রচলন ঘটায় এবং সেখানেই এর আধুনিক সংস্করণ সৃষ্টি হয়। ঊনবিংশ শতাব্দীর শেষ দিক থেকে এটি যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় খেলা হিসেবে পরিচিতি পায়।

 

চার হাজার বছর আগে থেকে হকি

৪০০০ বছর আগে মিসরে হকি সাদৃশ্য এক ধরনের খেলার প্রচলন ছিল বলে জানা যায়। বর্তমানে পুরুষ ও মহিলাদের জন্য একাধিক আন্তর্জাতিক হকি প্রতিযোগিতার আয়োজন করা হয়ে থাকে। সপ্তদশ এবং অষ্টাদশ শতাব্দীতে ইংল্যান্ডে বিশৃঙ্খলভাবে প্রচুর হকি খেলা হতো। সে সময় একেকটি দলে ১০০ জন করে খেলোয়াড় অংশ নিত। গ্রামবাসী খেলাটিকে প্রচ- পৌরুষ ও গর্বের বলে মনে করত। ফলে খেলাটি সে সময় মূলত ভয়ঙ্কর এক রূপ নিয়েছিল। ১৫ দিনেরও বেশি সময় ধরে চলত এ খেলা এবং অনেক খেলোয়াড়কে গুরুতর আহত হতে হতো। একজন রেফারি থাকলেও তার বিশেষ কোনো ক্ষমতা ছিল না। মূলত এর কিছুকাল পর থেকেই খেলাটিতে বেশ কিছু নিয়ম-কানুন যুক্ত হতে থাকে। ১০০ জনের বদলে খেলোয়াড় সংখ্যা দাঁড়ায় ৩০-এ। খেলার মান বাড়ানোর জন্য রেফারির হাতে দেওয়া হয় বিশেষ ক্ষমতা। খেলাটিকে সভ্য করে তোলার জন্য ইংল্যান্ডের এটন কলেজ এতে যুক্ত করে বিশেষ কিছু রীতি। ১৮৭৫ সালে প্রতিষ্ঠা লাভ করে দ্য হকি অ্যাসোসিয়েশন। এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য অলিম্পিক গেমস, প্রতি চার বছর অন্তর আয়োজিত হকি বিশ্বকাপ, বার্ষিক হকি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ও জুনিয়র হকি বিশ্বকাপ। ইন্টারন্যাশনাল হকি ফেডারেশন (এফআইএইচ) হকির আন্তর্জাতিক নিয়ন্ত্রক সংস্থা।

 

কবি হোমারের গ্রন্থে বক্সিং খেলার বর্ণনা

সহজাত খেলাগুলোর মধ্যে বক্সিং খেলা অন্যতম। অতি প্রাচীন কাল থেকেই মানুষ একে অপরের সঙ্গে হাতের মাধ্যমে লড়াই করত। খেলাধুলার জগতে বক্সিংয়ের বয়স নেহাতই কম নয়। একদম প্রাচীনকাল থেকে চলে আসা বক্সিং যেন খেলার চেয়েও বেশি কিছু। রিংয়ের ভিতর লড়তে থাকা বক্সারদের অনবদ্য পারফরম্যান্সে মুগ্ধ দর্শকরাও যেন এক পরোক্ষভাবে লড়তে থাকেন প্রিয় বক্সারের পাশেই। এ কারণেই খেলাধুলার জগতে বক্সিংয়ের অবস্থান সম্পূর্ণ ভিন্ন এক উচ্চতায়। সূত্র মতে, মেসোপটেমিয়ায়  ৭০০০ বছর আগে কাদা মাটিতে বক্সিং সদৃশ খেলার প্রচলন ঘটে। প্রাচীন রোমান ও গ্রিক অঞ্চলেও এ ধরনের খেলার প্রচলন ছিল। হোমারের ইলিয়াড গ্রন্থেও বক্সিং সদৃশ খেলার বর্ণনা রয়েছে। আধুনিক বক্সিংয়ের শুরু হয় সতেরো শতাব্দীতে ইংল্যান্ডে। জেমস ফিগ প্রথম স্বীকৃত কোনো বক্সিং টুর্নামেন্টে চ্যাম্পিয়ন হয়।

বলা হয়ে থাকে তিনি জীবনে একটি মাত্র খেলায় হেরেছে এবং ১৯৯২ সালে তাকে বক্সিংয়ের জন্মদাতার মর্যাদায় ভূষিত করা হয়। বক্সিং এক থেকে তিন মিনিট চক্রের অন্তর একটি ধারাবাহিক খেলা যেটি একজন রেফারির তত্ত্বাবধানে খেলা হয়। প্রাচীন গ্রিসে বক্সিংয়ের শুরু হয় খ্রিস্টপূর্ব ৬৮৮ অব্দে। বক্সিং ১৬শ থেকে ১৮শ শতাব্দীতে মূলত গ্রেট ব্রিটেনে ব্যাপকভাবে ছড়িয়ে পড়ে। আধুনিক বক্সিংয়ের শুরু ১৯শ’ শতাব্দীর মধ্যে হয় ব্রিটেন এবং পরে যুক্তরাষ্ট্রে। ২০০৪ সালে বক্সিং বিশ্বের সবচেয়ে জটিল খেলা হিসেবে স্থান পেয়েছিল।

 

প্রাচীন গ্রিক ও মিসরে

অধিকাংশ ইতিহাসবিদের মতে, টেনিস খেলার শুরুটা হয়েছিল ফ্রান্সে। বারো শতকের কোনো এক সময় থেকে খেলাটির প্রচলন শুরু হয়। ফ্রান্সের বারো শতকের টেনিস ষোল শতকের দিকে ইংল্যান্ডে এসে জনপ্রিয়তা লাভ করে। টেনিসের উদ্ভব সম্পর্কে শক্তিশালী কোনো নথি পাওয়া যায়নি।

অনেকে মতামত দিয়েছেন, প্রাচীন গ্রিক বা মিসরে টেনিস খেলার প্রচলন ছিল। বারো শতকে ফ্রান্সে সন্ন্যাসীরা মঠের প্রাচীরের দুপাশে বল দিয়ে খেলা করত। একপাশ থেকে বল ছুড়ে তারা টেনজ বলে চিৎকার করত। রাবার আবিষ্কার হওয়ার আগে টেনিস বল পশম দিয়ে তৈরি করা হতো এবং কাঠের মাধ্যমে র‌্যাকেট তৈরি করা হতো। ১৮৭৪ সালে আন্তর্জাতিকভাবে টেনিসের নিয়ম-কানুন সিদ্ধ হয় এবং ১৮৭৭ সালে প্রথম উইলম্বডন চালু হয়। এটি প্রতি বছর নির্দিষ্ট সময়ে অনুষ্ঠিত হয়।

 

নিষিদ্ধ ছিল অনেককাল গলফ

গলফ খেলাতে কোনো রেফারি বা আম্পায়ার থাকে না। প্রত্যেক খেলোয়াড় নিজের শটের সংখ্যা নিজেই লিপিবদ্ধ করে রাখেন। বল ও স্টিকের এই খেলাটির প্রচলন হয় রোমান খেলা ‘পাগানিকা’ থেকে। অন্য সূত্র মতে, অষ্টম ও চতুর্দশ শতাব্দীতে চীনে প্রচলিত ছিল ‘চুইওয়ান’ নামের একটি খেলা। ওই ‘চুইওয়ান’ থেকেই প্রচলিত হয় গলফ খেলাটি। তবে অধিকাংশের মতে, গলফ খেলার প্রচলন শুরু হয় স্কটল্যান্ডে। তবে ধরে নেওয়া যায়, গলফ খেলার প্রচলন হয় আজ থেকে খ্রিষ্টপূর্ব ১০০ অব্দে রোমান ও চীন সাম্রাজ্যে। তখন অনেকে ঘোড়ায় চড়েও এই লেখায় অংশ নিত। পরবর্তী সময়ে ডাচ, বেলজিয়াম ও ফ্রান্সে লাঠির মাধ্যমে বলকে তাড়িত করার খেলা প্রচলন ছিল। ১৪৫৭ সালে রাজা দ্বিতীয় জেমস গলফকে নিষিদ্ধ করেছিল। তবে নিষিদ্ধ থাকলেও এর জনপ্রিয়তা কমেনি কখনো। গলফ মাঠের কোনো নির্দিষ্ট আকৃতি থাকে না। গলফ খেলা হয় খোলা মাঠে যাকে বলা হয় গলফ কোর্স।

 

রাখালদের মাঝে প্রথম প্রচলন

ক্রিকেট খেলাটির উদ্ভব হয় ইংল্যান্ডে। পরবর্তীতে ব্রিটিশ উপনিবেশসহ অন্য দেশগুলোতে এই খেলা ব্যাপকভাবে প্রভাব বিস্তার লাভ করে চলছে।

রাখাল বালকদের খেলা হিসেবে শুরু হয় ক্রিকেট। ষোড়শ শতাব্দীতে প্রথম ক্রিকেট খেলার অস্তিত্ব পাওয়া যায়। দক্ষিণ-পূর্ব ইংল্যান্ডের ভেড়া চারণভূমিতে প্রথম ক্রিকেট খেলা শুরু হয়েছিল। ক্রিকেট খেলার প্রথম সরঞ্জাম হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল একটি লাঠি এবং ভেড়ার পশমের বল। রবিবার সকালে যথারীতি চার্চে না গিয়ে দুই ব্যক্তি প্রথমবারের মতো ক্রিকেট খেলে ১৬১১ সালে এবং এজন্য তাদের শাস্তি দেওয়া হয়। ক্রিকেট শব্দটি এসেছে সনাতন ইংরেজি শব্দ ‘ক্রাইচ’ অর্থাৎ চার্চ এবং মধ্য হল্যান্ডের ওলন্দাজ শব্দ অর্থ স্টিক বা লাঠি থেকে। ১৮৫৩ সালে প্রথম ক্রিকেট ব্যাট তৈরি হয়। মূল অংশ উইলি কাঠ, আর রাবারে মোড়া বেতের হাতল দিয়ে এই ক্রিকেট ব্যাট তৈরি করা হয়। প্রথমে ব্যাটটিকে বাঁকা করে আবার সোজা করা হয়।

 

হাজার বছরের বিবর্তন

বর্তমান সময়ের সর্বাধিক জনপ্রিয় খেলা হচ্ছে ফুটবল। প্রাচীন চীনে খ্রিস্টপূর্ব ৪৭৬-২২১ অব্দ পর্যন্ত এক ধরনের খেলার প্রচলন ছিল, যার নাম ছিল কুজু। কাপড় দিয়ে তৈরি গোলাকার বলের মতো মোড়ানো বস্তু পায়ের মাধ্যমে লাথি মেরে খেলা হতো। বেশির ভাগ ঐতিহাসিকের মতে ফুটবল খেলার আবিষ্কারক চীন হলেও বিভিন্ন তথ্য-উপাত্তের ভিত্তিতে দেখা যায় গ্রিক সভ্যতা এবং রোমান সভ্যতায় ফুটবল খেলার প্রচলন ছিল। খ্রিস্টপূর্ব ৩৫০ অব্দের দিকে গ্রিক ও রোমানরা বল দিয়ে বিভিন্ন ধরনের খেলা খেলত। গ্রিক ও রোমানদের বল নিয়ে বিভিন্ন ধরনের খেলার মধ্যে কিছু কিছু খেলা তারা পা দিয়ে খেলত। ১৮৬৩ খ্রিস্টাব্দে ব্রিটেনে আধুনিক ফুটবলের প্রবর্তন ঘটে এবং ফুটবল এসোসিয়েশন গঠিত হয়। ফুটবল এসোসিয়েশনের কর্তা ব্যক্তিরাই সর্বপ্রথম ফুটবল খেলার নিয়ম লিপিবদ্ধ করে, যার ধারাবাহিকতায় আগমন ঘটে আজকের আধুনিক ফুটবল। কেবল যুক্তরাষ্ট্র এবং কানাডায় খেলাটি সকার নামে পরিচিত।

এই বিভাগের আরও খবর
ইরানের সেকাল-একাল
ইরানের সেকাল-একাল
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
বিশ্বসেরা মুসলিম জ্ঞানসাধক
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
আলমগীরের বিমান নিয়ে অনিশ্চয়তা
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
নতুন নতুন প্রযুক্তি উদ্ভাবন যার স্বপ্ন
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
সড়কেই উৎপন্ন হবে বিদ্যুৎ
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
মাছের খামারে নিরাপত্তা দেবে ‘পন্ডগার্ড’
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
কৃষকের কাজে কিষানি ড্রোন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
দেশজুড়ে যত উদ্ভাবন
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ইরান-ইসরায়েল যুদ্ধ
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
ভয়ংকর যত বিমান দুর্ঘটনা
দেশে দেশে কোরবানি
দেশে দেশে কোরবানি
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
ত্যাগের মহিমাময় কোরবানি যেন নষ্ট না হয়
সর্বশেষ খবর
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার
গাইবান্ধায় হত্যা মামলার আসামি গ্রেফতার

১ সেকেন্ড আগে | দেশগ্রাম

হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’
হাসিনার কল রেকর্ড ফাঁস : ‘এটা ট্রেলার মাত্র, অনেক কিছু এখনো বাকি’

৩ মিনিট আগে | জাতীয়

তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?
তাপপ্রবাহ জনিত কারণে ১০ দিনেই ইউরোপে ২৩০০ মানুষের মৃত্যু?

৫ মিনিট আগে | পূর্ব-পশ্চিম

পঞ্চগড়ে সংস্কৃতিসেবীদের মাঝে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ
পঞ্চগড়ে সংস্কৃতিসেবীদের মাঝে মাসিক কল্যাণ ভাতার চেক বিতরণ

৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

১ লাখ শিক্ষক নিয়োগ : পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে নির্দেশনা দিলো মন্ত্রণালয়
১ লাখ শিক্ষক নিয়োগ : পুলিশ ভেরিফিকেশন নিয়ে নির্দেশনা দিলো মন্ত্রণালয়

১১ মিনিট আগে | জাতীয়

মেহেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচি
মেহেরপুরে বিএনপির সদস্য নবায়ন ও নতুন সদস্য সংগ্রহ কর্মসূচি

১৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

শিশুর লাশ উদ্ধার
শিশুর লাশ উদ্ধার

২৪ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

চট্টগ্রামে ফের নালায় পড়ে শিশুর মৃত্যু
চট্টগ্রামে ফের নালায় পড়ে শিশুর মৃত্যু

২৭ মিনিট আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

ভালুকায় যুবকের লাশ উদ্ধার
ভালুকায় যুবকের লাশ উদ্ধার

৩১ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত
গাইবান্ধায় পেনশন মেলা অনুষ্ঠিত

৪৩ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

সাতক্ষীরার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, তলিয়ে গেছে মাছের ঘের-সবজি ক্ষেত
সাতক্ষীরার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত, তলিয়ে গেছে মাছের ঘের-সবজি ক্ষেত

৪৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার
নাটোরে সেনা অভিযানে কিশোর গ্যাংয়ের ১২ সদস্য গ্রেপ্তার

৫২ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা
লক্ষ্মীপুর পৌরসভার বাজেট ঘোষণা

৫৫ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

কুয়াকাটায় কর্দমাক্ত রাস্তায় ভোগান্তি
কুয়াকাটায় কর্দমাক্ত রাস্তায় ভোগান্তি

৫৬ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় সাবেক হুইপ-এমপিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের জামিন না মঞ্জুর
গাইবান্ধায় সাবেক হুইপ-এমপিসহ আওয়ামী লীগ নেতাদের জামিন না মঞ্জুর

৫৭ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন
গাইবান্ধায় জুলাই শহীদ স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ কাজের উদ্বোধন

৫৯ মিনিট আগে | দেশগ্রাম

রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন
রাজস্থানে যুদ্ধবিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দুই পাইলট নিহত, তদন্ত কমিটি গঠন

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে ভুটানের নবনিযুক্ত রাষ্ট্রদূতের সাক্ষাৎ

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছের চারা ধ্বংস
দিনাজপুরে অভিযান চালিয়ে ইউক্যালিপটাস ও আকাশমণি গাছের চারা ধ্বংস

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

মুরাদনগরে তিন জনকে হত্যা: ৮ আসামি ৩ দিনের রিমান্ডে
মুরাদনগরে তিন জনকে হত্যা: ৮ আসামি ৩ দিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

‘মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে’
‘মাদরাসা শিক্ষাব্যবস্থার অতীত ঐতিহ্য ফিরিয়ে আনতে হবে’

১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

সিলেটে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ
সিলেটে দুই ট্রাকের মুখোমুখি সংঘর্ষ

১ ঘণ্টা আগে | চায়ের দেশ

গাজীপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার
গাজীপুরে অজ্ঞাত ব্যক্তির লাশ উদ্ধার

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল
বিএমইউতে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার রোবট দেবে ফিজিওথেরাপি, চালু হচ্ছে কাল

১ ঘণ্টা আগে | হেলথ কর্নার

ভিডিও ছড়ানোর ‘মূলহোতা’ শাহ পরান পাঁচদিনের রিমান্ডে
ভিডিও ছড়ানোর ‘মূলহোতা’ শাহ পরান পাঁচদিনের রিমান্ডে

১ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪০৬
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু, হাসপাতালে ভর্তি ৪০৬

১ ঘণ্টা আগে | ডেঙ্গু আপডেট

‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’
‘একই সাথে ইসরায়েল-যুক্তরাষ্ট্রকে মোকাবেলার ক্ষমতা ইরানের আছে’

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক
র‌্যাগিংয়ের নামে জুনিয়রদের যৌন হেনস্তার অভিযোগে ৭ ইসরায়েলি সেনা আটক

১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

চট্টগ্রামে টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা
চট্টগ্রামে টানা বর্ষণে নিম্নাঞ্চলে জলাবদ্ধতা

১ ঘণ্টা আগে | চট্টগ্রাম প্রতিদিন

বাংলাদেশের বিপক্ষে হাসারাঙ্গাকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা
বাংলাদেশের বিপক্ষে হাসারাঙ্গাকে পাচ্ছে না শ্রীলঙ্কা

১ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

সর্বাধিক পঠিত
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন
ভারতীয় নার্স প্রিয়ার মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করতে যাচ্ছে ইয়েমেন

১৮ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির
আফগানিস্তানের সর্বোচ্চ নেতার বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি আইসিসির

২১ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল
সামরিক স্থাপনায় ইরানি ক্ষেপণাস্ত্র আঘাত হানার কথা স্বীকার করল ইসরায়েল

২০ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!
এত মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করেছে সৌদি আরব!

২৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব
এখন আর শেখ হাসিনার পালানোর পথ নেই : প্রেস সচিব

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ
হাসিনার পতনের খবর ছড়ানোর পরও যাত্রাবাড়ীতে ৫২ জনকে হত্যা করে পুলিশ

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ
শিবলী রুবাইয়াতের ১০তলা বাণিজ্যিক ভবন জব্দের আদেশ

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে
গড়ে প্রতিদিন ৪ লাখ যাত্রী মেট্রোতে, সবচেয়ে বেশি যে স্টেশনে

১৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি
আন্দোলনকারীদের ওপর গুলির নির্দেশ দিয়েছিলেন হাসিনা, অডিও বিশ্লেষণ করে জানাল বিবিসি

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ
দুদকের সেই শরীফকে চাকরিতে পুনর্বহালের নির্দেশ

৫ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প
ইরানের ওপর থেকে নিষেধাজ্ঞা প্রত্যাহার করতে চান ট্রাম্প

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক
ইসরায়েলের সঙ্গে যুদ্ধবিরতির পর এই প্রথম সৌদির সঙ্গে ইরানের বৈঠক

৬ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী
এনবিআর চেয়ারম্যানের কাছে ক্ষমা চেয়েছেন দুই শতাধিক কর্মকর্তা-কর্মচারী

৭ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর
টানা বৃষ্টিপাত চলবে আরও কয়েকদিন, জানাল আবহাওয়া অধিদপ্তর

৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল
যেভাবে জানবেন এসএসসির ফল

১৬ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান
পরমাণু কর্মসূচিতে বড় ধাক্কা খেয়েছে ইরান : ফরাসি গোয়েন্দা প্রধান

১১ ঘণ্টা আগে | বিজ্ঞান

৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর
৪ মামলায় শ্যোন অ্যারেস্ট আসাদুজ্জামান নূর

২১ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির
তৃতীয় বিয়ের ইঙ্গিত, গৌরীকে নিয়ে যা বললেন আমির

১৩ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু
ফিলিস্তিনিদের জোরপূর্বক সরানোর বিষয়ে আলাপ করেছেন ট্রাম্প ও নেতানিয়াহু

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত
ফের ভেঙে পড়ল ভারতীয় যুদ্ধবিমান, পাইলট নিহত

৩ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি
৬৪০ দিনের যুদ্ধেও সফল হয়নি ইসরায়েল, হামাসের দাবি

২২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার
ফেনীতে বন্যা পরিস্থিতির অবনতি, আশ্রয়কেন্দ্রে ছুটছে ক্ষতিগ্রস্ত পরিবার

১০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান
ফুটবলার ঋতুপর্ণা চাকমার ক্যান্সার আক্রান্ত মায়ের পাশে তারেক রহমান

৪ ঘণ্টা আগে | জাতীয়

দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!
দীপিকার ‘৮ ঘণ্টা কাজ’ প্রসঙ্গ নিয়ে রাশমিকার খোঁচা!

১০ ঘণ্টা আগে | শোবিজ

চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি
চীন-ভারতসহ ব্রিকস সদস্যদের ওপর অতিরিক্ত ১০ শতাংশ শুল্ক আরোপের হুমকি

৭ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা
সাড়ে ৭ বিলিয়ন ডলারের বাজার হারানোর শঙ্কা

১৫ ঘণ্টা আগে | অর্থনীতি

থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি
থামছে না পদ্মার ভাঙন, বিলিন হচ্ছে ঘরবাড়ি

২০ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র
ইসরায়েলে বিমান ঘাঁটি ও গোলাবারুদের গুদাম তৈরি করছে যুক্তরাষ্ট্র

২ ঘণ্টা আগে | পূর্ব-পশ্চিম

মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’
মিরাজ বললেন: ‘এভাবে খেলে কখনো জিতব, কখনো হারব’

১৮ ঘণ্টা আগে | মাঠে ময়দানে

কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ
কক্সবাজার সৈকতে ভেসে এলো চবির আরেক শিক্ষার্থীর লাশ

৬ ঘণ্টা আগে | দেশগ্রাম

প্রিন্ট সর্বাধিক
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম
জুলাই অভ্যুত্থান : কী পেলাম! কী হারালাম

সম্পাদকীয়

ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব
ফের ট্রাম্পের ট্যারিফ তাণ্ডব

প্রথম পৃষ্ঠা

কই গেল দুই লাখ তাল গাছ
কই গেল দুই লাখ তাল গাছ

নগর জীবন

সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা
সন্তান খাঁচায় ভরে ভিক্ষা করছেন মা

পেছনের পৃষ্ঠা

সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে
সিনেমা হল এখন কার নিয়ন্ত্রণে

শোবিজ

ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি
ঘরে পৌঁছাবে পদ্মার বিশুদ্ধ পানি

নগর জীবন

শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি
শাবনূর কেন অনীকের স্ত্রী হতে চাননি

শোবিজ

আজকের ভাগ্যচক্র
আজকের ভাগ্যচক্র

আজকের রাশি

তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি
তাজুলের টাকার খনি ওয়াসা আর এলজিইডি

প্রথম পৃষ্ঠা

গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের
গণমাধ্যমকে হুমকি বন্ধে হস্তক্ষেপ কামনা মার্কিন কংগ্রেসের

প্রথম পৃষ্ঠা

ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা
ভারতে গ্রেপ্তার আওয়ামী লীগ নেতা

পেছনের পৃষ্ঠা

মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি
মিডিয়াকে হুমকি গণতন্ত্রের পরিপন্থি

প্রথম পৃষ্ঠা

কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু
কেন বাড়ছে ডেঙ্গুতে মৃত্যু

পেছনের পৃষ্ঠা

থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন
থামছে না দাবি আদায়ের আন্দোলন

প্রথম পৃষ্ঠা

ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি
ফরিদা পারভীনের শারীরিক অবস্থার আরও অবনতি

শোবিজ

বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা শিল্প বিকাশে সহায়তা দেবে তুরস্ক

প্রথম পৃষ্ঠা

ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি
ছুটিই যেন কাবরেরার চাকরি

মাঠে ময়দানে

হতাশায় বিশ্বাস করি না
হতাশায় বিশ্বাস করি না

শোবিজ

দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে
দেশ গঠনে ব্যবসায়ীদের প্রয়োজন রয়েছে

নগর জীবন

বিব্রত শ্রদ্ধা...
বিব্রত শ্রদ্ধা...

শোবিজ

জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা
জয়ার পুতুল নাচের ইতিকথা

শোবিজ

ফাইনালের আগে ফাইনাল!
ফাইনালের আগে ফাইনাল!

মাঠে ময়দানে

বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু
বিকালে শ্লীলতাহানি রাতে অস্বাভাবিক মৃত্যু

দেশগ্রাম

জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না
জেলখানা থেকে বের হতে পারতেন না

নগর জীবন

জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের
জি এম কাদেরের বিরুদ্ধে পাল্টা তোপ বহিষ্কৃতদের

প্রথম পৃষ্ঠা

এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই
এবার কিংস অ্যারিনায় আফঈদাদের লড়াই

মাঠে ময়দানে

তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ
তত্ত্বাবধায়ক ব্যবস্থা বিলুপ্তি বাতিলের পূর্ণাঙ্গ রায় প্রকাশ

প্রথম পৃষ্ঠা

জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়
জোকোভিচ ১৬ সুয়াটেকের দ্বিতীয়

মাঠে ময়দানে

তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়
তারা আ.লীগকে ফেরাতে চায়

নগর জীবন

ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী
ন্যাশনাল ব্যাংকের এমডি আদিল চৌধুরী

নগর জীবন